Відео

পোস্ট তাং ০৮/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৮ জয়দেব মেলার আহবানে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী মেলা মিলাইছে জয়দেব, মেলা মিলাইছে।। জয়দেব ধামে জয়দেব বাবায়, মেলা মিলাইছে।। আসে কতো আশেক ভক্ত, জয়দেব নামে থাকে মত্ত।। যারা জয়দেব প্রেমে আসক্ত।। তারা মেলায় আইসাছে। মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ সাধু গুরু মুণি ঋষি, জয়দেব মেলায় থাকে বসি।। যার যেমন হয়রে খুশি।। তাদের ভক্তি দিতাছে। মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ জয়দেব নামে গায় গুণগান, জয় দেব মেলায় হয় বাউল গান।। জয়দেব মেলায় হয় কৃষ্ণ নাম।। প্রেম ভক্তি বিশ্বাসে। মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ আমরা আছি জয়দেব মেলায়, গাইবো যে গান সারা বেলায়।। স্বপন শাহ্ কয় আয় ভক্ত আয়।। জয়দেব বাবায় ডাকতেছে। মেলা মিলাইছে,,,,,,, ঐ পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৮৬ জয়দেব মেলার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী তোরা কে যাবিরে আয়, যাবো জয়দেবের মেলায়।। করবো ওরে সাধু সঙ্গ, বাবার আঙিনায়।। জয়দেব হয় ভক্তের দেবতা, যারা তারে মানে। কি অদ্ভুত শিহরন জাগে, ভক্তের তনু মনে।। গেলে ওরে জয়দেব ধামে।। শান্তি পাওয়া যায়। জয়দেব মেলায় হয়রে হয়, সাধু গুরু মুণিঋষির সঙ্গ। পাইলে পরশ হয়রে সরস, ভক্তের পাপী অঙ্গ।। জাগে মনে সদানন্দ।। জয়দেব আঙিনায়। ভাব সংগীত বাউলগান, হয়রে নাম সংকীর্তন। শুনে শুনে দেহ চিত্তমনে, হয়রে আলম্বনে উদ্দীপন।। করে সবাই নাম রস আস্বাদন।। যাইয়া জয়দেব মেলায়। প্রেম ভক্তি বিশ্বাসে যারা, যায়রে জয়দেব ধাম। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পুরণ হয়রে মনস্কাম।। আসিলে বিপদ ঘোর নিদান।। দূরে চলে যায়।পোস্ট তাং ০৬/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৩ অসার সংসারে বেগার খাটার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী ওরে, বেতন ছাড়া করলাম চাকরি, মায়াময় এই সংসারে।। বেগার খাটলাম সারা জনম, আবার ভর্তুকিও দিলাম ওরে।। কলুর চোখ ঢাকা বলদের মতো, সংসারের ঘানি টানলাম। মহাজনের ষোলআনা, আর নিজের পুঁজি হারাইলাম।। দেনার ভারে নুহ্য হইলাম।। দেখলাম যে হিসেব করে। ঐ আমার আমার কইরা যাদের, ভাবলামরে আমার আপন। এখন দেখি আপন নয় তারা, তারা আমায় ভাবে দুশমন।। নীরবে তাই করি কান্দন।। বুক ভাসে নয়ন নিরে। ঐ করতে আইলাম যার দাসত্ব, রাখলাম না তার খোঁজ খবর। যারে আপন করার কথা, তারেই আমি করলাম পর।। আমি যে নাদান স্বার্থপর।। কি যে হবে মিজান হাশরে। ঐ এখন সর্বহারা নিঃস্ব আমি, কেমনে শোধরাবো তাঁহার ঋণ। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি কাঙাল দ্বীন হীন।। জীবন আমার হইছে সঙ্গিন।। নিও দয়াল উদ্ধার করে।

পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৮৪ আত্মতত্ত্ব মহাসত্য পরকালের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার গেলো নারে মনের বিকার, অশুদ্ধ দেহ চিত্ত মন।। নফছ রিপু মনের তাড়নায়, বিফল যায় মানব জনম।। ভবের মোহ লোভ লালসায়, মাতলাম যে রঙ্গ রসে। হালাল হারাম বাছলামনারে, সব খাইলাম মন হরষে।। মানব জনম গেলো মিছে।। কি যে আমি করি এখন। নিজের রুজি মহাজনের পুঁজি, নষ্ট করলাম বেহিসাবে। হবে যেদিন কর্মের বিচার, জানিনা সেইদিন কি হবে।। মরছি শুধু ভেবে ভেবে।। পিছে পিছে ঘুরছে যম। সুখ অসুখে ভুগে ভুগে, পাইলাম না যে সুখ আরাম। কানাওলায় পথ ভুলাইলো, সরল পথ যে হারাইলাম।। লাভের আশায় লোকসান করলাম।। ছাড়বে না তো মহাজন। দিনে দিনে ঋণের বোঝা, করলাম যে আমি ভারী। সর্ব হারা নিঃস্ব আমি, নাই যে আমার পারের কড়ি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।। ভরসা সাঁই নিরাঞ্জন। পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৫ আত্মতত্ত্ব মহাসত্য সাধন মার্গের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী যদিরে মন বড় হবা, আগে মন তুমি হও ছোটো।। তার আগে করিয়া লও মন, খাঁটি মানুষ থাকার ব্রত।। লোকে যারে বড় বলে, তবেই সে বড় হয়। নিজে নিজে বড় ভাবলে, সে তো বড় নয়।। জ্ঞানী গুণীজনে তা কয়।। মিথ্যা নয় কথা সত্য। গাছে উঠতে হলেরে মন, গাছের গোড়ায় যেতে হবে। গাছে উঠার ভাও জানিলে, তখন গাছে উঠতে পারবে।। নইলে পড়ে হাত পা ভাংবে।। পাইবে যে মরণ কষ্ট। নিয়ত নিরিখ ঠিক না হলে, যায়না যে লক্ষ্যে পৌঁছানো। দৌড়ে এসেই ওরে বেবুঝ, বড় হতে চাও কেনো।। আগে উস্তাদ গুরু মানো।। মন করে লও পবিত্র। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, করো আগে সাধন ভজন। কি কাজে মন বড় হবা, করো তার কর্ম করণ।। ধন্য হবে তোমার জীবন।। সন্মান তুমি পাইবা অবিরত। পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৭ মানুষের তরে মানুষের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ও মন মানুষ সেবো, মানুষ ভজো, করোরে মানুষের সঙ্গ।। নফছ রিপু মন করে দমন, ছাড়ো ভবের রস ও রঙ্গ।। চিনতে চাইলে অধর মানুষ, জাগাইয়া লও চেতন ও হুশ।। নইলে শেষে করবা আফসোস।। কর্মফলে পাইবা দন্ড। সরল মানুষ গড়ল মানুষ, সরস মানুষ নিরস মানুষ।। অধম মানুষ উত্তম মানুষ।। জানো চিনো মানুষের রঙ্গ। মানুষ দিয়া মানুষ বানায়, সাঁই নিরাঞ্জন মহান স্রস্টায়।। সেই মানুষ যে চিনতে পায়।। সেতো আর থাকেনা অন্ধ। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলেরে, সঙ্গ দোষে কর্ম ফেরে।। কতো মানুষ হত্যা করে।। কামুক লোভী মহা ভন্ড।

পোস্ট তাং ০৫/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮০ চিত্তে দহন চিতা জ্বলে লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী জ্বলেরে জ্বলেরে জলেরে জ্বলে, চিত্তে দহন চিতা জ্বলে।। নীরবে নিভৃতে করি ক্রন্দন, বক্ষ ভাসে নয়ন জলে।। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কইতে নারি সইতে নারি, আমি ছটফট কইরা মরি। আইনা দেনা বিষের বড়ি, আমি বিষ খাইয়া মরি।। নইলে দিবো গলায় দড়ি।। দিলাম যে আমি বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ এই কি রে পিরিতের রীতি, এই কি প্রেমের প্রতিদান। অকারণে ভুল বুঝিয়া আমায়, করে যে শুধু অপমান।। করে আবার মিছে অভিমান।। কতো কি যে বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কি যে করি ভেবে মরি, আমি পাইনা ভেবে কুল। রাগে জেদে ক্ষোভে আবেগে, বুঝে যে আমায় ভুল।। দিচ্ছি আমি ভুলের মাশুল।। ঠাঁই নাই কোনো কুলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কি করে বুঝাই তারে, সে যে বড়ই অবুঝ। আমার সাথে ঝগড়া করে, সকাল বিকাল হররোজ।। নিজেই আবার করে আফসোস।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ পোস্ট তাং ০৪/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৭৯ অকারণে ভুল বুঝার কষ্টের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী ভুল বুঝা যার স্বভাব অভ্যাস, তার ভুল কি আর ভাঙ্গা যায়।। ভুল বুঝিয়া নিজে কাঁদে, অন্যদেরকেও যে কাঁদায়।। রাগে ক্ষোভে আবেগে জেদে, করে মিছে অভিমান। অকারণে ভুল বুঝিয়া, কথায় কথায় করে অপমান।। দেয় যে আবার মিছে বদনাম।। তাতেই মনে শান্তি পায়। সরল মনে গরল নিয়া, করে যে শুধু হাহুতাশ। মনের কষ্ট মনেই পুষে, ফেলে শুধু দীর্ঘশ্বাস।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। পায়ে দলে হেলায় ফেলায়। তবুও সে সুখে থাকুক, ভালো থাকুক জনম ভর। তার জন্য দোয়া করি, আমি দুহাত তুলে নিরন্তর।। যতই আমায় ভাবুক সে পর।। তাতে কি'বা আসে যায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, যদি কভু ভুল ভাঙ্গে। প্রেম বিশ্বাস ভক্তিতে মন, কথা বলিস মোর সঙ্গে।। ভাব তরঙ্গে সাধু সঙ্গে।। পাবি শান্তি সর্বদায়। পোস্ট তাং ০৫/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮১ প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। বন্ধু যাদু কইরাছে, বন্ধু মনটা কাইড়াছে।। সব কাড়িয়া বন্ধু আমায়, নিঃস্ব কইড়াছে।। নাইতে খাইতে বইতে শুইতে, শয়নে স্বপনে। যেখানে যাই যেথায় থাকি, তারেই পড়ে মনে।। আমরাই না তনু মনে।। সে বাসা বান্ধাইছে। কি যে করি ভেবে মরি, পাইনা ভেবে কুল। সবাই আমায় ভাবে মন্দ, ভাবে চক্ষু শূল।। প্রেম করিয়া কইরাছি ভুল।। জাতি কুল গেছে। লোকে আমায় মন্দ বলে, বলে কুলনাশিনী। আঁড়েঠাঁড়ে সবাই বলে, ঐ যায় কলঙ্কিনী।। কান্দি আমি দিন-রজনী।। নয়ন জলে বুক ভাসে। কইতে নারি সইতে নারি, আমি ছটফট কইরা মরি। আইনা দেনা বিষের বড়ি, আমি বিষ খাইয়া মরি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।। কি হবে আর বেঁচে।

পোস্ট তাং ০৩/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৭৮ গুরু গঞ্জ মুর্শিদ পুরের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, গুরু গঞ্জে মুর্শিদ পুরে, কে যাবিরে আয়।। প্রেম ও বিশ্বাস ভক্তিতে মন, থাকবি যে সদায়।। পীর মুর্শিদ গুরু গোসাঁই, দেখায় মুক্তির পথ। উদ্ধার করে নিতে পারে, নিদান ও বিপদ।। দেখায় সত্য সরল ও পথ।। প্রভুরও কৃপায়। গুরু ভক্তি গুরু মুক্তি, গুরু মতি গতি। কামেল পীর মুর্শিদ গুরু, হয় অগতিরও গতি।। গুরু হয়রে পার্থসারথি।। জানিও সবায়। পীর মুর্শিদ গুরু গোসাঁই, হয় যে প্রভুর প্রতিনিধি। তাদের সঙ্গ করোরে মন, তুমি তোমরা নিরবধি।। গুরু হয় অমূল্য নিধি।। মানিও সর্বদায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, হইবারে মন সরস। পাইয়া ওরে গুরু গোসাঁই, পীর মুর্শিদের পরশ।। মুমীনের কলব আল্লাহর আরশ।। মুমীন যে বানায়।পোস্ট তাং ০৫/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮২ প্রভুর নিকট প্রার্থনা গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী আমি পাপী গুণাহ্গার, মিনতি আমার, করিও উদ্ধার, নিও তড়াইয়া।। ওগো প্রাণো দয়াল, আমি দয়ার কাঙাল, রাখিও খেয়াল, দয়া করিয়া।। মিনতি করজোড়ে, তোমারও দরবারে, দিও ক্ষমা করে, কৃপা করিয়া। তুমি তো দয়ার সিন্ধু, দিও একটু কৃপা বিন্দু, ওগো দ্বীনবন্ধু, দয়াল দরদিয়া। ঐ চন্দ্র সুর্য গ্রহ তারা, পশু পক্ষী আছে যারা, কিছু নাই তোমার দয়া ছাড়া, এই দুনিয়া। তুমি বাঁচাও তুমি মারো, লয় প্রলয় সবি করো, সব কিছুতেই হাত তোমারও, দেখলাম ভাবিয়া। ঐ কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, তুমি পারেরও কান্ডারী, নিও আমায় উদ্ধার করি, ক্ষমা করিয়া। আসিলে নিদান, হাশরও মিজান, হইও না পাষাণ, কাহ্হার ও হইয়া। ঐ পোস্ট তাং ০৬/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৩ অসার সংসারে বেগার খাটার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী ওরে, বেতন ছাড়া করলাম চাকরি, মায়াময় এই সংসারে।। বেগার খাটলাম সারা জনম, আবার ভর্তুকিও দিলাম ওরে।। কলুর চোখ ঢাকা বলদের মতো, সংসারের ঘানি টানলাম। মহাজনের ষোলআনা, আর নিজের পুঁজি হারাইলাম।। দেনার ভারে নুহ্য হইলাম।। দেখলাম যে হিসেব করে। ঐ আমার আমার কইরা যাদের, ভাবলামরে আমার আপন। এখন দেখি আপন নয় তারা, তারা আমায় ভাবে দুশমন।। নীরবে তাই করি কান্দন।। বুক ভাসে নয়ন নিরে। ঐ করতে আইলাম যার দাসত্ব, রাখলাম না তার খোঁজ খবর। যারে আপন করার কথা, তারেই আমি করলাম পর।। আমি যে নাদান স্বার্থপর।। কি যে হবে মিজান হাশরে। ঐ এখন সর্বহারা নিঃস্ব আমি, কেমনে শোধরাবো তাঁহার ঋণ। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি কাঙাল দ্বীন হীন।। জীবন আমার হইছে সঙ্গিন।। নিও দয়াল উদ্ধার করে।

পোস্ট তাং ২৫/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৪ প্রেম প্রেয়সীর তরে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। স্বামীর ঘরে সুখেই আছো,,,, ওগো আমার প্রেয়সী।। মিছেমিছি কেনো আমায়, করলে গো তুমি দোষী।। সুখ পিয়াসী মনটা তোমার, পাইছে যে সুখের নাগাল। আমি শুধুই মিছে হলাম, তোমার প্রেমে যে মাতাল।। খাইলাম কতো মন্দ যে গাল।। তুমি তো হইলা খুশি। এখন স্বামীর বুকে মাথা রেখে, খুঁজে পাও যে স্বর্গ সুখ। দুঃখের পাহাড় ভরেছে যে, আমারও এই পোড়া বুক।। কেমনে দেখাই আমার এই মুখ।। মন্দ বলে পাড়া পড়শী। যা করেছো ভালোই করেছো, তবু তুমি থাকো সুখে। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, মরবো আমি ধুঁকে ধুঁকে।। অতীত স্মৃতি বুকে এঁকে।। যাবো তোমায় ভালবাসি। পোস্ট তাং ২৬/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৫ দুঃখ কষ্টের যন্ত্রণাময় গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। যারে আমি দিয়েছি হৃদয়, সে নাকি আমার নয়।। ভাবতে বড় কষ্ট হয়, কষ্ট হয়, ভাবতে বড় কষ্ট হয়।। যারে দিলাম সরল মন, সাথে দিলাম জীবন যৌবন।। সেই তো ভাংলো আমার মন।। তিলে তিলে হচ্ছি ক্ষয়। আমি যারে করলাম বিশ্বাস, সেই তো আমার করলো সর্বনাশ।। ফেলছি এখন শুধুই দীর্ঘশ্বাস।। লোকে আমায় মন্দ কয়। এই কি রে পিরিতের রীতি, পিরিতি করলে হয় দুর্গতি।। বিশ্বাস করলে করে ক্ষতি।। স্বার্থের তরে আপন হয়। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, চিত্তে দহন চিতা জ্বলে।। ভাসি আমি নয়ন জলে।। জীবনটা যে মোর যন্ত্রণাময়। পোস্ট তাং ০৪/০১/২০২৪ ইং গান নং ৯১৭৫ """"" মনের সাথে মন বিনিময়ের গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, মন মিলিলে মনটা দিবি, নইলে মনটা দিবিনা।। মন না মিলে মনটা দিলে, পাইবি শুধু যন্ত্রণা।। ওরে, মনে সাথে মন মিশিলে, পাইবি স্বর্গের সুখ শান্তি।। মনের সাথে মন না মিশলে, হবে শুধু ভুল ভ্রান্তি।। রইবে সারা জীবন অশান্তি।। পাইবি নরক যন্ত্রণা। ঐ ওরে, দুই মন মিশে এক মন হইলে, হইবি প্রেমে একাকার।। সে হইয়া যাইবেরে তোর, তুইও হইয়া যাইবি তার।। প্রেমময় হইবে তোদের সংসার।। অশান্তি আর থাকবেনা। ঐ ওরে, মন যে হয়রে বহুরূপী, ঠিক নাই মনের মক্কর।। কখন যে কোন রূপ ধরে, দেয় যে নানা চক্কর।। অস্থির তখন থাকে অন্তর।। মন যে বড়ই সেয়ানা। ঐ ওরে, প্রেম ও ভক্তি বিশ্বাসেতে, মনটারে তুই বাইন্ধা কষে।। মন বিনিময় করে নিবি, যার সাথে যার মন মিশে।। স্বপন শাহ্ কয় ভালবেসে।। হইয়া তুই যাবি ফানা।। ঐ পোস্ট তাং ০৩/০১/২০১৪ ইং গান নং ৯১৭৩ """"" বিরহিণীর আকুতিভরা গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার মনটা নিলা বন্ধু, মনটা দিলনা।। প্রেম শিখাইয়া সবি নিয়া, করলা ছলনা।। কেনো বন্ধু করলা এমন, কেনো করলা ছল।। দিবানিশি কাঁদছি বসি, ফেলছি চোখের জল।। জীবন যৌবন যাচ্ছে বিফল।। লইয়া যন্ত্রণা। কতো কথা কতো স্মৃতি, আজো পড়ে মনে।। মধুর স্মৃতি দুঃখে ভরা, পুড়ি তাই দহনে।। পইড়া বন্ধু তোমার প্রেমে।। সইছি যন্ত্রণা। কার কথা শুনিয়া বন্ধু, কার প্রেমে মজিয়া।। আমার সর্বস্ব কাড়িয়া নিয়া, গেলা যে ছাড়িয়া।। কার বাসরে কারে লইয়া।। মিটাও কামবাসনা। তোমার বিচার করবে বিধাতা, পাইবা তারি ফল।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ফেলবা চোখের জল।। মনে করে স্মৃতি সকল।। করবে যে কান্না।পোস্ট তাং ০৩/০১/২০২৪ ইং গান নং ৯১৭২ """"" সরল প্রেমের সরল গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। তোমায় ভালবাসি বন্ধু, আমায় ভুল বুইঝনা।। অন্যের কথা শুইনা বন্ধু, মনটা ভাইঙ্গোনা।। সরল মনে তোমায় বন্ধু, ভালবাসি আমি।। ধ্যানে জ্ঞানে আছো বন্ধু, শুধু আমার তুমি।। ভাবি তোমায় দিন-রজনী।। হইয়া প্রেম দিওয়ানা। এ হৃদয়ে তোমায় বন্ধু, রাখছি স্বযতনে।। সদায় মন আবচান করে, বন্ধু তোমার জন্যে।। বাঁচবোনা বন্ধু তুমি বিনে।। কেনো বুঝোনা। ছিলাম আছি থাকবো তোমার, বলুক লোকে মন্দ।। তুমি বন্ধু হইলে আমার, তাতেই পাবো আনন্দ।। তুমি আমার জীবনের ছন্দ।। আর কিছু চাইনা। ওগো বন্ধু প্রাণের ও প্রাণ, ওগো জানের জান।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি দেহ তুমি প্রাণ।। স্বাক্ষী রইলো আমার এই গান।। তোমায় ভুলবনা।

পোস্ট তাং ০৫/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮০ চিত্তে দহন চিতা জ্বলে লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী জ্বলেরে জ্বলেরে জলেরে জ্বলে, চিত্তে দহন চিতা জ্বলে।। নীরবে নিভৃতে করি ক্রন্দন, বক্ষ ভাসে নয়ন জলে।। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কইতে নারি সইতে নারি, আমি ছটফট কইরা মরি। আইনা দেনা বিষের বড়ি, আমি বিষ খাইয়া মরি।। নইলে দিবো গলায় দড়ি।। দিলাম যে আমি বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ এই কি রে পিরিতের রীতি, এই কি প্রেমের প্রতিদান। অকারণে ভুল বুঝিয়া আমায়, করে যে শুধু অপমান।। করে আবার মিছে অভিমান।। কতো কি যে বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কি যে করি ভেবে মরি, আমি পাইনা ভেবে কুল। রাগে জেদে ক্ষোভে আবেগে, বুঝে যে আমায় ভুল।। দিচ্ছি আমি ভুলের মাশুল।। ঠাঁই নাই কোনো কুলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ কি করে বুঝাই তারে, সে যে বড়ই অবুঝ। আমার সাথে ঝগড়া করে, সকাল বিকাল হররোজ।। নিজেই আবার করে আফসোস।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে। চিত্তে চিতা জ্বলে। ঐ পোস্ট তাং ০৪/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৭৯ অকারণে ভুল বুঝার কষ্টের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী ভুল বুঝা যার স্বভাব অভ্যাস, তার ভুল কি আর ভাঙ্গা যায়।। ভুল বুঝিয়া নিজে কাঁদে, অন্যদেরকেও যে কাঁদায়।। রাগে ক্ষোভে আবেগে জেদে, করে মিছে অভিমান। অকারণে ভুল বুঝিয়া, কথায় কথায় করে অপমান।। দেয় যে আবার মিছে বদনাম।। তাতেই মনে শান্তি পায়। সরল মনে গরল নিয়া, করে যে শুধু হাহুতাশ। মনের কষ্ট মনেই পুষে, ফেলে শুধু দীর্ঘশ্বাস।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। পায়ে দলে হেলায় ফেলায়। তবুও সে সুখে থাকুক, ভালো থাকুক জনম ভর। তার জন্য দোয়া করি, আমি দুহাত তুলে নিরন্তর।। যতই আমায় ভাবুক সে পর।। তাতে কি'বা আসে যায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, যদি কভু ভুল ভাঙ্গে। প্রেম বিশ্বাস ভক্তিতে মন, কথা বলিস মোর সঙ্গে।। ভাব তরঙ্গে সাধু সঙ্গে।। পাবি শান্তি সর্বদায়। পোস্ট তাং ০৩/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৭৮ গুরু গঞ্জ মুর্শিদ পুরের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, গুরু গঞ্জে মুর্শিদ পুরে, কে যাবিরে আয়।। প্রেম ও বিশ্বাস ভক্তিতে মন, থাকবি যে সদায়।। পীর মুর্শিদ গুরু গোসাঁই, দেখায় মুক্তির পথ। উদ্ধার করে নিতে পারে, নিদান ও বিপদ।। দেখায় সত্য সরল ও পথ।। প্রভুরও কৃপায়। গুরু ভক্তি গুরু মুক্তি, গুরু মতি গতি। কামেল পীর মুর্শিদ গুরু, হয় অগতিরও গতি।। গুরু হয়রে পার্থসারথি।। জানিও সবায়। পীর মুর্শিদ গুরু গোসাঁই, হয় যে প্রভুর প্রতিনিধি। তাদের সঙ্গ করোরে মন, তুমি তোমরা নিরবধি।। গুরু হয় অমূল্য নিধি।। মানিও সর্বদায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, হইবারে মন সরস। পাইয়া ওরে গুরু গোসাঁই, পীর মুর্শিদের পরশ।। মুমীনের কলব আল্লাহর আরশ।। মুমীন যে বানায়।

পোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭০ জীবন তত্ত্ব পরকাল ভাবনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। যাবো যখন কবর ঘরে, কে দিবে আর সন্ধ্যা বাতি।। অন্ধকার কবরে থাকবো, দেখবোনা আর আলোর জ্যোতি।। অর্থ বিত্ত টাকা কড়ি, গাড়ি বাড়ি সুন্দর নারী।। সব কিছুই তো রইবে পড়ি, কিছুই হবেনা সঙ্গের সাথী। ভাই বেরাদার স্বজন প্রিয়জন, স্ত্রী সন্তান আর আপনজন।। কিছুদিন তারা করবে ক্রন্দন, আত্মীয় স্বজন আর জ্ঞাতি। কিসের এতো তড়াই বড়াই, যাইতে হবে সবি ফেলাই।। পারের কড়ি হয় নাই কামাই, কেমনে আমি পাবো মুক্তি। থাকতে সময় ও ভোলামন, মরন কথা হয়না স্মরণ।। বিফলে যায় মানব জনম, জাগালোনা প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। মনকির নকির ফেরাস্তা এসে, করবে জেরা বেন্ধে কষে।। দ্বীন মাবুদ নবী কে সে, কোন নামেতে পাবে মুক্তি। দিতে পারলে সঠিক জবাব, করবে তারা প্রেমেরও ভাব। জগতে থাকলে মন্দ স্বভাব, কবরে তাই পাইবো শাস্তি। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, শেষ বিচার ঐ পরকালে।। কর্মফল আর ঈমান আমলে, পাইবো মুক্তি নইলে শাস্তি। পীরের হাতে দিয়ারে হাত, তাইতো আমি হইছি বায়াত।। পড়েছি কালেমা শাহাদাত, জাগিয়ে প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। পোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৯ মহাসত্য পরকাল তত্ত্ব গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। নিয়ত আর নিরিখ, যার হয় নাই ঠিক, ধিক শত ধিক, ছিঃ ছিঃ ছিঃ।। শ্যামলাপুরী বলে, মরবে নরকে জ্বলে, শাস্ত্র বিধানে আমি, তাই শুনেছি।। যার নাই প্রেম বিশ্বাস ভক্তি , নরকে হবে তার শাস্তি।। পাবেনা সে কভু মুক্তি, হইলে দোষী। ভবের মোহে হয়ে মত্ত, ঠিক নাই স্বভাব চরিত্র।। মন্দ কাজে সদায় মত্ত, আমি দেখছি। ঐ লইয়া কাল শমন, পিছে পিছে ঘুরছে যম।। বন্ধ করিতে দম, আমি জেনেছি। শ্বাস প্রশ্বাস করে বন্ধ, বন্ধ করবে ভবের রঙ্গ।। মানব জনম হবে সাঙ্গ, দেখতে পাচ্ছি। ঐ ভবে সুদ ঘুষ হারাম, সবি খাচ্ছে করে আরাম।। ধরেছে সুখের ব্যরাম, ভাবছি বসি। মুখে বলে শাস্ত্র বাণী, মন ভরা রয় শয়তানি।। অর্থ বিত্তে সাজছে ধনী, তাই যায় গয়া-কাশী। ঐ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, মানব জনম যায় বিফলে।। কি যে হবে পরকালে, কর্মফলে হলে দোষী। সবি দেখি বুদ্ধিনাশা, করে মিছে স্বর্গের আশা।। সঠিক পথের নাই দিশা, হবে যে নরকবাসী। ঐপোস্ট তাং ২৬/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৮ খিজির আঃ এর শানে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, করে জল সবুজে খেলা।। ভক্ত আশেক মিলাইছে তাই, পাগলের মেলা।। আল্লার ধনে ধনী খিজির, আল্লার জ্ঞানে জ্ঞানী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, মারফতেরও খনি।। আবে হায়াত খাইছেন তিনি।। খাওয়াইছেন আল্লাহ। খিজিরের সাথে মুছা নবী, করেছিলেন সাক্ষাৎ। অবাক হইছেন মুছা নবী, দেখে খিজিরের জালালি ভাব।। মুছা নবীর শরিয়তি স্বভাব।। বুঝেন নাই খিজিরের খেলা। খিজরিয়া আল শ্যামলাপুরীয়া তরিকার, আমরা ভক্ত আশেকান। হরদমেতে তাই জিকির করে, গাই খাঁজা খিজিরের শান মান।। আজকে হচ্ছে খিজিরের গান।। চলছে প্রেমের ও খেলা। ছিলেন আছেন থাকবেন খিজির, নাই তার লয় আর ক্ষয়। ভক্ত আশেক বলে সবাই, জয় খিজিরের জয়।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী যে কয়।। কে বুঝে তার লীলা।

পোস্ট তাং ৩১/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭৫ কষ্টমাখা প্রেমের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আপন মানুষ কষ্ট দিলে।। কষ্ট কহাও না যায়, কষ্ট সাহাও না যায়। দুঃখ কষ্টের আঘাতে আঘাতে, কলিজা যে শুকায়।। মরণ ব্যথা বুকে লইয়া, মরে ছটফট করে। দহন জ্বালায় দহিত হয়, কষ্টের অনলে পুড়ে।। নীরবে নিভৃতে ক্রন্দন করে।। বক্ষ ফেটে যায়। প্রাণ ভোমরা দিতে উড়া, সুযোগ খুঁজে ফিরে। যাবে ভোমর যাবে উড়ে, দেহ খাঁচা ছেড়ে।। শুন্য খাঁচা রইবে পড়ে।। নিষ্ঠুর এই ধরায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, এই কি প্রেমের ধারা। সরল প্রেম করলে পড়ে, হয় যে জিন্দা মরা।। আশেক বাঁচেনা মাশুক ছাড়া।। প্রেমের দুনিয়ায়। পোস্ট তাং ৩০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭৪ বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় তুমি কষ্ট দিয়া, আছো মহা-সুখে।। আমি মরছি ধুঁকে ধুঁকে, আমি মরছি ধুঁকে ধুঁকে।। স্বর্গ সুখের আশা করে, নরক জ্বালায় জ্বলছি। স্বর্গীয় প্রেম করে এখন, প্রেম বিরহে পুড়ছি।। ধুঁকে ধুঁকে আমি মরছি।। ব্যথা লইয়া বুকে। সরল মনে তোমায় আমি, করছিলাম যে বিশ্বাস। সেই তুমি বিশ্বাস ভেঙ্গে, করলা আমার সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। ভাংলা পদাঘাতে। নিজের শপথ নিজেই ভেঙ্গে, করলা আমায় দোষী। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, নয়ন জলে ভাসি।। প্রেম করিয়া হইলাম দোষী।। মন্দ বলে লোকে। পোস্ট তাং ৩০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭৩ বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কেনো রে তুই থাকিস দূরে, তোর জন্য মোর পরাণ পুড়ে, কলিজা পুইড়া হয়রে ছাই।। কি করে বুঝাই তোরে, কি করে বুঝাই, ( ওরে পাষাণ রে,, ওরে বেঈমান রে,,, কি করে বুঝাইরে তোরে, কি করে বুঝাই।।) কি যাদু করিলি আমায়, কি মায়ায় জড়াইলি। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া, সব কাইড়া নিলি।। কেনো আবার চইলা গেলি।। আমারে ফেলাই। কইতে নারি সইতে নারি, ঘরে রয়না মন। চিত্তে আমার জ্বলে সদায়, চিতার ও দহন।। কখন যেনো হয়রে মরণ।। আমি মইরা যাই। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, গেলো জাতি কুল ও মান। কেনো এমন করলি ক্ষতি, ওরে ও পাষাণ বেঈমান।। স্বাক্ষী রইবে আমার এই গান।। আমি যদি মইরা যাই।

পোস্ট তাং ২৯/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭২ মুখ ও মুখোশের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, কথায় দেখি বিশ্ব পন্ডিত, জ্ঞানী গুণী সাধু মহৎ।। কাজে কর্মে পাইনা তো মিল, মিশলে পড়ে দেখি যে বদ।। কথায় কথায় হাদিস কোরআন, শাস্ত্র বিধান করে বয়ান। সুযোগ পারলেই দেয় উপদেশ, উল্টা পাল্টা দেয় আবার জ্ঞান।। স্বার্থে লোভে বড়ই সেয়ান।। মুখোশধারী বড়ই অসৎ। মসজিদ মন্দির গীর্জায় প্যাগোডায়, যাচ্ছে আবার হরদম তারা। সুদ ঘুষ হারাম সবি তো খায়, হইয়া দেখি বলগা হারা।। বুঝে-না কিছুই স্বার্থ ছাড়া।। হারাইয়াছে সত্যেরও পথ। সাদেকীন সিদ্দিকিন মত্তাকীন, মুণী ঋষি খুঁজে বেড়াই। তাদের সন্ধান পাইলে পরে, নিজকে নিজে নিবো সুধরাই।। বেশভুশায় লেবাশে পাই।। ঠিক নাই যে কারো হাকিকত। বিড়ালতপস্বী কিতব ওরা, মুখোশধারী ভন্ড শয়তান। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, কথায় কথায় সাজে মহান।। স্বাক্ষী রইলো আমার এ গান।। ওরা ভন্ড কপট ঠক প্রবঞ্চক। পোস্ট তাং ২৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭১ দুষ্ট মিষ্টি মধুর প্রেমের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার বন্ধু রসিয়া, বন্ধু রসেরও নাগর।। নানান ফুলে খায়রে মধু, করিয়া সোহাগ ও আদর।। পঞ্চ রসে রসিক নাগর, ভাসে কাম রসে। তাই তো নাগর উড়ে উড়ে, নানান ফুলে বসে।। ভর পুর্নিমায় মধু মাসে।। লয় ফুলের খবর। মুখে মধুর মিষ্টি হাসি, মিষ্টি মধুর কথা। হাসতে হাসতে সুকৌশলে, দেয় যে মনে ব্যথা।। এমন রসিক পাইবা কোথা।। বিষে ভরা অন্তর। কি অপরূপ দেহের গঠন, হাতে মোহন বাঁশি। অমানিশার অন্ধকারেও, যেনো পুর্ণিমারও শশী।। দেখা তারে হই উদাসী।। পাগল হয় অন্তর। এক নজর দেখিতে তারে, মন হয় যে ব্যকুল। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, কেউ বুইঝোনা ভুল।। যায় যদি যাক জাতিকুল।। আমি হবোনা তার পর। পোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭০ জীবন তত্ত্ব পরকাল ভাবনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। যাবো যখন কবর ঘরে, কে দিবে আর সন্ধ্যা বাতি।। অন্ধকার কবরে থাকবো, দেখবোনা আর আলোর জ্যোতি।। অর্থ বিত্ত টাকা কড়ি, গাড়ি বাড়ি সুন্দর নারী।। সব কিছুই তো রইবে পড়ি, কিছুই হবেনা সঙ্গের সাথী। ভাই বেরাদার স্বজন প্রিয়জন, স্ত্রী সন্তান আর আপনজন।। কিছুদিন তারা করবে ক্রন্দন, আত্মীয় স্বজন আর জ্ঞাতি। কিসের এতো তড়াই বড়াই, যাইতে হবে সবি ফেলাই।। পারের কড়ি হয় নাই কামাই, কেমনে আমি পাবো মুক্তি। থাকতে সময় ও ভোলামন, মরন কথা হয়না স্মরণ।। বিফলে যায় মানব জনম, জাগালোনা প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। মনকির নকির ফেরাস্তা এসে, করবে জেরা বেন্ধে কষে।। দ্বীন মাবুদ নবী কে সে, কোন নামেতে পাবে মুক্তি। দিতে পারলে সঠিক জবাব, করবে তারা প্রেমেরও ভাব। জগতে থাকলে মন্দ স্বভাব, কবরে তাই পাইবো শাস্তি। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, শেষ বিচার ঐ পরকালে।। কর্মফল আর ঈমান আমলে, পাইবো মুক্তি নইলে শাস্তি। পীরের হাতে দিয়ারে হাত, তাইতো আমি হইছি বায়াত।। পড়েছি কালেমা শাহাদাত, জাগিয়ে প্রেম বিশ্বাস ভক্তি।

পোস্ট তাং ২৬/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৮ খিজির আঃ এর শানে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, করে জল সবুজে খেলা।। ভক্ত আশেক মিলাইছে তাই, পাগলের মেলা।। আল্লার ধনে ধনী খিজির, আল্লার জ্ঞানে জ্ঞানী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, মারফতেরও খনি।। আবে হায়াত খাইছেন তিনি।। খাওয়াইছেন আল্লাহ। খিজিরের সাথে মুছা নবী, করেছিলেন সাক্ষাৎ। অবাক হইছেন মুছা নবী, দেখে খিজিরের জালালি ভাব।। মুছা নবীর শরিয়তি স্বভাব।। বুঝেন নাই খিজিরের খেলা। খিজরিয়া আল শ্যামলাপুরীয়া তরিকার, আমরা ভক্ত আশেকান। হরদমেতে তাই জিকির করে, গাই খাঁজা খিজিরের শান মান।। আজকে হচ্ছে খিজিরের গান।। চলছে প্রেমের ও খেলা। ছিলেন আছেন থাকবেন খিজির, নাই তার লয় আর ক্ষয়। ভক্ত আশেক বলে সবাই, জয় খিজিরের জয়।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী যে কয়।। কে বুঝে তার লীলা।পোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৯ মহাসত্য পরকাল তত্ত্ব গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। নিয়ত আর নিরিখ, যার হয় নাই ঠিক, ধিক শত ধিক, ছিঃ ছিঃ ছিঃ।। শ্যামলাপুরী বলে, মরবে নরকে জ্বলে, শাস্ত্র বিধানে আমি, তাই শুনেছি।। যার নাই প্রেম বিশ্বাস ভক্তি , নরকে হবে তার শাস্তি।। পাবেনা সে কভু মুক্তি, হইলে দোষী। ভবের মোহে হয়ে মত্ত, ঠিক নাই স্বভাব চরিত্র।। মন্দ কাজে সদায় মত্ত, আমি দেখছি। ঐ লইয়া কাল শমন, পিছে পিছে ঘুরছে যম।। বন্ধ করিতে দম, আমি জেনেছি। শ্বাস প্রশ্বাস করে বন্ধ, বন্ধ করবে ভবের রঙ্গ।। মানব জনম হবে সাঙ্গ, দেখতে পাচ্ছি। ঐ ভবে সুদ ঘুষ হারাম, সবি খাচ্ছে করে আরাম।। ধরেছে সুখের ব্যরাম, ভাবছি বসি। মুখে বলে শাস্ত্র বাণী, মন ভরা রয় শয়তানি।। অর্থ বিত্তে সাজছে ধনী, তাই যায় গয়া-কাশী। ঐ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, মানব জনম যায় বিফলে।। কি যে হবে পরকালে, কর্মফলে হলে দোষী। সবি দেখি বুদ্ধিনাশা, করে মিছে স্বর্গের আশা।। সঠিক পথের নাই দিশা, হবে যে নরকবাসী। ঐপোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৭০ জীবন তত্ত্ব পরকাল ভাবনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। যাবো যখন কবর ঘরে, কে দিবে আর সন্ধ্যা বাতি।। অন্ধকার কবরে থাকবো, দেখবোনা আর আলোর জ্যোতি।। অর্থ বিত্ত টাকা কড়ি, গাড়ি বাড়ি সুন্দর নারী।। সব কিছুই তো রইবে পড়ি, কিছুই হবেনা সঙ্গের সাথী। ভাই বেরাদার স্বজন প্রিয়জন, স্ত্রী সন্তান আর আপনজন।। কিছুদিন তারা করবে ক্রন্দন, আত্মীয় স্বজন আর জ্ঞাতি। কিসের এতো তড়াই বড়াই, যাইতে হবে সবি ফেলাই।। পারের কড়ি হয় নাই কামাই, কেমনে আমি পাবো মুক্তি। থাকতে সময় ও ভোলামন, মরন কথা হয়না স্মরণ।। বিফলে যায় মানব জনম, জাগালোনা প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। মনকির নকির ফেরাস্তা এসে, করবে জেরা বেন্ধে কষে।। দ্বীন মাবুদ নবী কে সে, কোন নামেতে পাবে মুক্তি। দিতে পারলে সঠিক জবাব, করবে তারা প্রেমেরও ভাব। জগতে থাকলে মন্দ স্বভাব, কবরে তাই পাইবো শাস্তি। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, শেষ বিচার ঐ পরকালে।। কর্মফল আর ঈমান আমলে, পাইবো মুক্তি নইলে শাস্তি। পীরের হাতে দিয়ারে হাত, তাইতো আমি হইছি বায়াত।। পড়েছি কালেমা শাহাদাত, জাগিয়ে প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। ❤❤❤

❤❤❤

পোস্ট তাং ২২/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬১ কালের বয়ান যুগতত্ত্ব বাস্তবতার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। অর্থ বিত্ত স্বার্থের তরে, হইছে মানুষ স্বার্থপর।। কলুষতায় ভরে গেছে, মানুষ গুলোর মন অন্তর।। মনুষ্যত্ব মানবতার হয়েছে নির্বাসন, মানুষ যেনো হয়েছে পশু। পান থেকে চুন খসলে পরে, রূপ ধরে যে হায়েনা দস্যু।। হারাম হালাল বাছেনা কিছু।। দেখে না যে আপনপর। সুদ ঘুষ হারাম সবি তো খায়, শোনায় যে আবার ধর্মের বাণী। মূর্খে ধরে পন্ডিতের ভাব, ভাব ধরে জ্ঞানী মহাজ্ঞানী।। অর্থের জোরে সাজে গুণী।। টাউট বাটপার চোর ছেঁচ্চর। মসজিদ মন্দির গীর্জায় প্যাগোডায়, যাচ্ছে যে যার ধর্মমতে। আবার হিংসা বিদ্বেষ হানাহানি, করছে দেখি জাত বজ্জাতে।। ভবের মোহ লোভ লালসাতে।। ডুবে আছে যে নিরন্তর। সৃষ্টির সেরা মানুষ হইয়া, করছে যতো পশুর কাজ। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, নাইরে কারো শরম লাজ।। বড়ই অদ্ভুত স্বার্থপর সমাজ।। কে রাখে আর কার খবর। পোস্ট তাং ২৬/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৮ খিজির আঃ এর শানে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, করে জল সবুজে খেলা।। ভক্ত আশেক মিলাইছে তাই, পাগলের মেলা।। আল্লার ধনে ধনী খিজির, আল্লার জ্ঞানে জ্ঞানী। খাঁজা খিজির হয় জিন্দা পীর, মারফতেরও খনি।। আবে হায়াত খাইছেন তিনি।। খাওয়াইছেন আল্লাহ। খিজিরের সাথে মুছা নবী, করেছিলেন সাক্ষাৎ। অবাক হইছেন মুছা নবী, দেখে খিজিরের জালালি ভাব।। মুছা নবীর শরিয়তি স্বভাব।। বুঝেন নাই খিজিরের খেলা। খিজরিয়া আল শ্যামলাপুরীয়া তরিকার, আমরা ভক্ত আশেকান। হরদমেতে তাই জিকির করে, গাই খাঁজা খিজিরের শান মান।। আজকে হচ্ছে খিজিরের গান।। চলছে প্রেমের ও খেলা। ছিলেন আছেন থাকবেন খিজির, নাই তার লয় আর ক্ষয়। ভক্ত আশেক বলে সবাই, জয় খিজিরের জয়।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী যে কয়।। কে বুঝে তার লীলা।পোস্ট তাং ২৭/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৯ মহাসত্য পরকাল তত্ত্ব গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। নিয়ত আর নিরিখ, যার হয় নাই ঠিক, ধিক শত ধিক, ছিঃ ছিঃ ছিঃ।। শ্যামলাপুরী বলে, মরবে নরকে জ্বলে, শাস্ত্র বিধানে আমি, তাই শুনেছি।। যার নাই প্রেম বিশ্বাস ভক্তি , নরকে হবে তার শাস্তি।। পাবেনা সে কভু মুক্তি, হইলে দোষী। ভবের মোহে হয়ে মত্ত, ঠিক নাই স্বভাব চরিত্র।। মন্দ কাজে সদায় মত্ত, আমি দেখছি। ঐ লইয়া কাল শমন, পিছে পিছে ঘুরছে যম।। বন্ধ করিতে দম, আমি জেনেছি। শ্বাস প্রশ্বাস করে বন্ধ, বন্ধ করবে ভবের রঙ্গ।। মানব জনম হবে সাঙ্গ, দেখতে পাচ্ছি। ঐ ভবে সুদ ঘুষ হারাম, সবি খাচ্ছে করে আরাম।। ধরেছে সুখের ব্যরাম, ভাবছি বসি। মুখে বলে শাস্ত্র বাণী, মন ভরা রয় শয়তানি।। অর্থ বিত্তে সাজছে ধনী, তাই যায় গয়া-কাশী। ঐ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, মানব জনম যায় বিফলে।। কি যে হবে পরকালে, কর্মফলে হলে দোষী। সবি দেখি বুদ্ধিনাশা, করে মিছে স্বর্গের আশা।। সঠিক পথের নাই দিশা, হবে যে নরকবাসী। ঐ

পোস্ট তাং ২৩/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬২ স্বজন হারা বেদনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমি মা হারাইছি বাপ হারাইছি, হারাইছি জোরের ভাই।। দিবা-নিশি ভাবছি বসি, আমি যে কখন হারাই।। ক্ষণিকালয় ছেড়ে আমি, যাবো ঐ অনন্ত আলয়ে। পাবো কি গো তাদের দেখা, আমি হেথায় গিয়ে।। এসব কথা ভাবতে গিয়ে।। কাইন্দা বুক ভাসাই। বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজন, খেলার সাথী যারা।। যারাই গেলো আমায় ছেড়ে, আর আইলোনা তারা। জন্ম মৃত্যুর এই যে ধারা।। চলছে যে সদাই। দাদা দাদী নানা নানী, চাচা জেঠা খালা ফুপু গেলো। এই জগতে কেউ কোনোদিন, আর না ফিরা আইলো।। জান্নাত কি জাহান্নামে গেলো।। কিছুই জানা নাই। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি সবার জন্যই দোয়া করি। জান্নাত নসীব হউক সবারই, আমি এই কামনাই করি।। দয়াল প্রভু পারের কান্ডারী।। নিবেন যে তড়াই।পোস্ট তাং ২৪/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৩ এবাদত হকিকতের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে ও, লোভী মনা,,,,, নামাজ পড়লেই জান্নাত পাইবা না।। ওরে কায়েম করতে কইছে সালাত, আদায় করতে কইছে জাকাত।। আগে হইতে কইছে বায়াত।। আঁপে সাই রাব্বানা। ওরে ছাইড়া দিয়া নাফরমানী, কইছে প্রিয়বস্তু দিতে কোরবানি।। বনের পশু দিলা কোরবানি।। মনের পশু কোরবানি দিলানা। ওরে নফছ রিপু মন কইরা দমন, করতে কইছে সীয়াম সাধন।। করতে কইছে আত্মদর্শন।। জ্ঞান চেতন তো হইলোনা। ওরে যে কাবাতে আল্লার আসন, করলা না মন তার নিরুপণ।। দেশ বিদেশে করলা ভ্রমণ।। হজ্জ করা তো হইলো না। ওরে আলে মুহাম্মদ আওলাদে রাসুল, চিনতে যে মন করলারে ভুল।। আহলে বায়াত মকসুদে মকবুল।। পাকপাঞ্জতন চিনলা না।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, একজন কামেল পীর ধরি।। স্বভাব চরিত্র লও ঠিক করি।। পরকালে আর ঠেকবা না। পোস্ট তাং ২২/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬১ কালের বয়ান যুগতত্ত্ব বাস্তবতার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। অর্থ বিত্ত স্বার্থের তরে, হইছে মানুষ স্বার্থপর।। কলুষতায় ভরে গেছে, মানুষ গুলোর মন অন্তর।। মনুষ্যত্ব মানবতার হয়েছে নির্বাসন, মানুষ যেনো হয়েছে পশু। পান থেকে চুন খসলে পরে, রূপ ধরে যে হায়েনা দস্যু।। হারাম হালাল বাছেনা কিছু।। দেখে না যে আপনপর। সুদ ঘুষ হারাম সবি তো খায়, শোনায় যে আবার ধর্মের বাণী। মূর্খে ধরে পন্ডিতের ভাব, ভাব ধরে জ্ঞানী মহাজ্ঞানী।। অর্থের জোরে সাজে গুণী।। টাউট বাটপার চোর ছেঁচ্চর। মসজিদ মন্দির গীর্জায় প্যাগোডায়, যাচ্ছে যে যার ধর্মমতে। আবার হিংসা বিদ্বেষ হানাহানি, করছে দেখি জাত বজ্জাতে।। ভবের মোহ লোভ লালসাতে।। ডুবে আছে যে নিরন্তর। সৃষ্টির সেরা মানুষ হইয়া, করছে যতো পশুর কাজ। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, নাইরে কারো শরম লাজ।। বড়ই অদ্ভুত স্বার্থপর সমাজ।। কে রাখে আর কার খবর।

পোস্ট তাং ২৫/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৪ প্রেম প্রেয়সীর তরে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। স্বামীর ঘরে সুখেই আছো,,,, ওগো আমার প্রেয়সী।। মিছেমিছি কেনো আমায়, করলে গো তুমি দোষী।। সুখ পিয়াসী মনটা তোমার, পাইছে যে সুখের নাগাল। আমি শুধুই মিছে হলাম, তোমার প্রেমে যে মাতাল।। খাইলাম কতো মন্দ যে গাল।। তুমি তো হইলা খুশি। এখন স্বামীর বুকে মাথা রেখে, খুঁজে পাও যে স্বর্গ সুখ। দুঃখের পাহাড় ভরেছে যে, আমারও এই পোড়া বুক।। কেমনে দেখাই আমার এই মুখ।। মন্দ বলে পাড়া পড়শী। যা করেছো ভালোই করেছো, তবু তুমি থাকো সুখে। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, মরবো আমি ধুঁকে ধুঁকে।। অতীত স্মৃতি বুকে এঁকে।। যাবো তোমায় ভালবাসি। পোস্ট তাং ২৪/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬৩ এবাদত হকিকতের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে ও, লোভী মনা,,,,, নামাজ পড়লেই জান্নাত পাইবা না।। ওরে কায়েম করতে কইছে সালাত, আদায় করতে কইছে জাকাত।। আগে হইতে কইছে বায়াত।। আঁপে সাই রাব্বানা। ওরে ছাইড়া দিয়া নাফরমানী, কইছে প্রিয়বস্তু দিতে কোরবানি।। বনের পশু দিলা কোরবানি।। মনের পশু কোরবানি দিলানা। ওরে নফছ রিপু মন কইরা দমন, করতে কইছে সীয়াম সাধন।। করতে কইছে আত্মদর্শন।। জ্ঞান চেতন তো হইলোনা। ওরে যে কাবাতে আল্লার আসন, করলা না মন তার নিরুপণ।। দেশ বিদেশে করলা ভ্রমণ।। হজ্জ করা তো হইলো না। ওরে আলে মুহাম্মদ আওলাদে রাসুল, চিনতে যে মন করলারে ভুল।। আহলে বায়াত মকসুদে মকবুল।। পাকপাঞ্জতন চিনলা না।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, একজন কামেল পীর ধরি।। স্বভাব চরিত্র লও ঠিক করি।। পরকালে আর ঠেকবা না। পোস্ট তাং ২৩/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬২ স্বজন হারা বেদনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমি মা হারাইছি বাপ হারাইছি, হারাইছি জোরের ভাই।। দিবা-নিশি ভাবছি বসি, আমি যে কখন হারাই।। ক্ষণিকালয় ছেড়ে আমি, যাবো ঐ অনন্ত আলয়ে। পাবো কি গো তাদের দেখা, আমি হেথায় গিয়ে।। এসব কথা ভাবতে গিয়ে।। কাইন্দা বুক ভাসাই। বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজন, খেলার সাথী যারা।। যারাই গেলো আমায় ছেড়ে, আর আইলোনা তারা। জন্ম মৃত্যুর এই যে ধারা।। চলছে যে সদাই। দাদা দাদী নানা নানী, চাচা জেঠা খালা ফুপু গেলো। এই জগতে কেউ কোনোদিন, আর না ফিরা আইলো।। জান্নাত কি জাহান্নামে গেলো।। কিছুই জানা নাই। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি সবার জন্যই দোয়া করি। জান্নাত নসীব হউক সবারই, আমি এই কামনাই করি।। দয়াল প্রভু পারের কান্ডারী।। নিবেন যে তড়াই।

পোস্ট তাং ১১/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৩ """" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, ধিকিধিকি জ্বলে অনল, লাগে না রে,,, কাঠ খড়ি।। আমি তোর প্রেম বিরহে পুড়ি, উপায় যে কি করি, আমি তোর প্রেম বিরহে পুড়ি।। কি যাদু করলি রে আমায়, কি মায়ায় বান্ধিলি। আপন কইরা বুকে নিয়া, ক্যান আবার ছাইড়া গেলি।। কেমনে আমায় থাকিস ভুলি।। কোন বা নারীর প্রেমে পড়ি। কতো আশা কতো স্বপ্ন, দেখাইলি রে তুই আমায়। হাতেতে হাত রাইখা বন্ধু, বসিয়া ঐ হিজল ছায়।। ভর পুর্নিমায় চান্দের জোছনায়।। করতি কতো লুকোচুরি। প্রেম বিশ্বাস ভক্তি গুণে, তোরে যে করলাম বিশ্বাস।। সেই তুই আমার কেমনে ওরে, করলি এমন সর্বনাশ।। ফেলছি এখন শুধুই দীর্ঘশ্বাস।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। পোস্ট তাং ১৫/১২;২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫০ বুক ভাঙা আর্তনাদমাখা বিচ্ছেদ গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আদর করে কাছে ডেকে, জড়াইয়া ধরিয়া বুকে, শুনাইলি রে প্রেমের গান। সেই তুই আবার কেমনে ওরে, হইলি যে এমন পাষাণ। যে বুকেরও উম দিয়া, আমায় দিলিরে স্বর্গেরও সুখ। পিরিতির শেল মাইরা আবার, ভাংলি রে তুই সেইনা বুক।। দিলি আমায় নরকের দুঃখ।। ওরে ও পাষাণ বেঈমান। এক নিমিষেই কাইড়া নিলি, আমার স্বর্গের প্রেমের সুখখানি। এখন লোকে আমায় মন্দ বলে, বলে যে কুলনাশিনী।। তুই করলি আমায় কলঙ্কিনী।। নিয়া জাতি কুল ও মান। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীরে তুই, পাইয়া তুই সরল বোকা। আপন কইরা সব কাড়িয়া, দিলি যে এমন ধোঁকা।। আমি পাষাণে ভাঙ্গি তাই মাথা।। কখন যেনো যায়রে প্রাণ। পোস্ট তাং ১৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৩ অন্তর জ্বলা বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। স্বর্গীয় প্রেমে সুখ পাইলাম না, নরক জ্বালায় জ্বলছি আমি।। কেউ কইরো না আমার মতো, প্রেমের নামে পাগলামি।। আবেগ মোহ মায়ায় আমি, শ্যাম বন্ধুয়ও প্রেমে পড়ে।। এখন দিবানিশি কাঁদছি বসি, মরছি তার বিরহে পুড়ে।। কোনো কাজে মন বসেনারে।। এখন কি যে করি আমি। লোকে আমায় মন্দ বলে, কুলনাশিনী বলে আমায়।। আঁড়েঠাঁড়ে সবাই আমায়, কলঙ্কিনী বলে যায়।। প্রেমের ফাঁদে ফেলে আমায়।। বানাইলো প্রেম বিরহিণী। আমি হইয়া কালার প্রেমে প্রেমি, করেছি যে চরম ভুল।। সব হারাইয়া নিঃস্ব হইয়া, দিচ্ছি আমি তার মাশুল।। আমার মতো কেউ করলে ভুল।। কপালে তার আছে শনি। স্বর্গের প্রেমে নরকে পুড়ে, হয় না-কি গো প্রেমিক খাঁটি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ইট হয় যেমন পুড়ে মাটি।। এই কি গো প্রেমের রীতি।। বিফলে যায় জীবনখানী।

পোস্ট তাং ২১/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৬০ আত্মদহন ও পরকাল ভাবনার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ভবের মায়াময় মাকড়সার আঁশে, আটক গেছে জীবনের গতি।। নফছ রিপু মনেরও তাড়নায়, নিজেই করলাম নিজের ক্ষতি।। কাম ক্রোধ লোভ হিংসা মিথ্যা, আর অহংকারে মেতে। করলাম নফছের তাঁবেদারি, শয়তানের ও তাড়নাতে।। কুড়াল মারলাম নিজের পায়োেতে।। কি যে হবে মোর গতি। লাভের আশায় লোকসান করলাম, হারাইলাম দুই কুল। পরকালে দিতে হবে আমার, তার চরম মাশুল।। হইলাম সবার চোখের ও শূল।। জীবনের এই কী দুর্গতি। সোনার দরে তামা কিনলাম, হীরার দরে জিরা। লাভে মুলে সব হারাইলাম, আমি হইলাম সর্বহারা।। খাইলাম আমি জন্মের ধরা।। নাই প্রেম বিশ্বাস ভক্তি। নিজের রুজি মহাজনের পুঁজি, সব করলাম লোকসান।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, সামনে ঘোর নিদান।। আসবে যেদিন হাশর মিজান।। কাহ্হার হবেন জগতপতি। পোস্ট তাং ১৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৩ অন্তর জ্বলা বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। স্বর্গীয় প্রেমে সুখ পাইলাম না, নরক জ্বালায় জ্বলছি আমি।। কেউ কইরো না আমার মতো, প্রেমের নামে পাগলামি।। আবেগ মোহ মায়ায় আমি, শ্যাম বন্ধুয়ও প্রেমে পড়ে।। এখন দিবানিশি কাঁদছি বসি, মরছি তার বিরহে পুড়ে।। কোনো কাজে মন বসেনারে।। এখন কি যে করি আমি। লোকে আমায় মন্দ বলে, কুলনাশিনী বলে আমায়।। আঁড়েঠাঁড়ে সবাই আমায়, কলঙ্কিনী বলে যায়।। প্রেমের ফাঁদে ফেলে আমায়।। বানাইলো প্রেম বিরহিণী। আমি হইয়া কালার প্রেমে প্রেমি, করেছি যে চরম ভুল।। সব হারাইয়া নিঃস্ব হইয়া, দিচ্ছি আমি তার মাশুল।। আমার মতো কেউ করলে ভুল।। কপালে তার আছে শনি। স্বর্গের প্রেমে নরকে পুড়ে, হয় না-কি গো প্রেমিক খাঁটি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ইট হয় যেমন পুড়ে মাটি।। এই কি গো প্রেমের রীতি।। বিফলে যায় জীবনখানী। পোস্ট তাং ১৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৪ বিষাদময় বিরহ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। প্রাণো বন্ধু কাছে নাই, কারে প্রেমের গান শুনাই।। কারে বলি মনের গোপন কথা।। কে বুঝবে আর আমার দুঃখ ব্যথা, প্রাণো সখি গো,,,, কে বুঝবে আর আমার দুঃখ ব্যথা।। ভর বসন্তে কোকিল ডাকে, আঘাত লাগে আমার বুকে।। মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। পাষাণে যে ভাঙ্গি মাথা। ভর পুর্নিমায় চান্দের জোছনায়, একা বসি হিজল তলায়।। প্রাণ জুড়ায়না দখিনা হাওয়ায়।। বইসা সখি একা একা। শোনলো সখি বলি তোরে, দেখলে বলিস প্রাণ বন্ধুরে।। মরছি তার বিরহে পুড়ে।। কথা সত্য নয় মিথ্যা। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, চিত্তে দহন চিতা জ্বলে।। আসবে কি বন্ধু আমি মরিলে।। রইলে যে বন্ধু কোথা।।

পোস্ট তাং ২০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৯ প্রভুকে দরশনের আকুতি মাখা গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। হয় নাই আজো দেখা রে,,, যারে দেখতে আসিলাম।। এতো কাছে থাকে তবুও, তাঁর দেখা না পাইলাম।। শাহ্ রগের অতি নিকটে থাকে, ফরমান পাক কোরআনে। মুমীনের কলবে তাঁহার আসন, তাহা কোরআন প্রমাণে।। তিনি খান না ঘুমান না জীবনে, নাই যে তার বিরাম। আমাকে সদায় দেখে যে সে, তাঁরে আমি দেখি না। ভবের মোহে লোভ লালসায়, আমি হইছি যে কানা।। তাই তো সে আর দেখা দেয়না, আমার নাই যে চেতন জ্ঞান। এই জগতে না হয় দেখা শোনা, যদি না হয় চেনা জানা। পরকালে আমি তো আর, সেই তাঁরে চিনবো না।। হবো আমি অন্ধ কানা, আসিলে হাশর ও মিজান। কথা ছিলো চিনবো জানবো, করবো প্রেম লেনাদেনা। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, তা বুঝি আমার ভাগ্যে হলোনা।। দয়াল একবার দেখা দেও না, তোমার কৃপা করো দান।

পোস্ট তাং ২০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৭ অন্তর কাটা বিচ্ছেদ গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। তুই যে আমার দুঃখ জ্বালা, তুই চিত্তে চিতার দহন।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, তুই ভাংলি আমার মন।। হাতেতে হাত ধরে রে তুই, বুকে টেনে নিয়া।। সর্বস্ব কাড়িয়া নিলি, মিষ্টি কথা কইয়া।। সবি নিয়া গেলি ছাড়িয়া।। ভাইঙ্গা সরল মন। কতো আশা কতো স্বপ্ন, আমায় তুই দেখাইয়া।। কেমনে আবার দিলি আঘাত, কলঙ্কিনী বানাইয়া।। তোর প্রাণে নাই দয়া মায়া।। পাষাণ যে তোর মন। জ্বলছি আমি দিবানিশি, তোর প্রেমের জ্বালায়।। হৃদয় আমার পুইড়া পুইড়া, রূপ নিছে যে কয়লায়।। লোকে মন্দ কয় যে আমায়।। জলে ভরে দুই নয়ন। না মরিয়া বাঁইচা আছি, হইয়া একটা জিন্দা লাশ।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, কেনো করলি এই সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। সব করলিরে তুই অকারণ। পোস্ট তাং ১৯/১২/২০১৪ ইং গান নং ৯৭৫৬ নম সংকীর্তন ও আদি সনাতনী গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, জিন্দা দেবতা ঘরে রেখে, কে শিখাইলো মাটির মূর্তির পূজা করা।। ও সনাতন হও সচেতন, নইলে খাইবা জন্মের ধরা।। বেদে নাই যার আদেশ নির্দেশ, গীতাতে নাই যাহারও লেশ।। কেনো করছো দুঃখ ক্লেশ।। মূর্তির সামনে হইয়া খাড়া।। সৃষ্টির সেরা হয়রে মানুষ, তবু কেনো হয়না যে হুশ।। পরকালে করবা আফসোস।। নয়নে বইবে জলের ধারা। কলির যুগে পূজা অর্চনা, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু করছে মানা।। কলির জীব উদ্ধারিবে না।। প্রভুর নাম সংকীর্তন ছাড়া। কলির যুগে নামই সম্বল, জাগাও প্রেম বিশ্বাস ভক্তি বল।। মানব জনম যায় যে বিফল।। সাত্ত্বিক পূজারী হওয়া ছাড়া। রাজসিক তামসিক পুজা ছাড়ি, হওরে মন সাত্ত্বিক পূজারী।। সদায় বলো হরি হরি।। উপায় নাই নাম সংকীর্তন ছাড়া। প্রভর পূজায় নৈবেদ্য লাগেনা, ও ভোলামন কেনো বুঝো না।। কায় মন চিত্তে করো আরাধনা।। দেখবে প্রভু সামনে খাড়া। গীতাতে রয় আত্ম নং বিদ্ধি, করিয়া লও আত্মশুদ্ধি।। প্রভুর সাথে করো হৃদ্দি।। প্রেম ভক্তি বিশ্বাসে ভরা। এক অহম নাই দ্বিতীয়ম্, এতো পূজা কিসের কারণ।। যে করে লয় প্রলয় জন্ম মরণ।। নাই পূজা অর্চন তাকে ছাড়া। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, বলো সদায় হরি হরি।। বলো হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে। বলো হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে।। ষোল নাম বত্রিশ অক্ষরে।। থাকো যে মন পাগলপারা। পোস্ট তাং ১৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৫৫ অন্তর জ্বলা বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কথা রাখলা না,,, কথা রাখলা না রাখলানা,,,। নিজের কথা,,, নিজেই বন্ধু রাখলা না।। কথা দিয়েছিলে বন্ধু, থাকবা সুখে দুঃখে।। জড়াইয়া রাখবা আমায়, তুমি তোমার বুকে।। এখন আমায় একা রেখে।। করছো কতো ছলনা। কতো আশা কতো স্বপ্ন, দেখাইছিলা যে তুমি আমায়।। হাতেতে হাত রাইখা বন্ধু, বসিয়া ঐ হিজল ছায়।। ভর পুর্নিমায় চান্দের জোছনায়।। করছো প্রেম লেনাদেনা।। সবি যে ভুলিয়া গেছো, বলো কারে পাইয়া।। কার বাসরে কাটাও রাত্রি, কারে বুকে নিয়া।। গেলা চিত্তে চিতা জ্বালাইয়া।। তুমি তো মানুষ ভালানা। দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথা, তুমি তার জ্বলন্ত প্রমাণ।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, স্বাক্ষী রইলো আমার এই গান।। তুমি একটা পাষাণ বেঈমান।। স্বার্থপর ও সেয়ানা।।

পোস্ট তাং ০৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪০ """" এতীমের আর্তনাদমাখা গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার মা ও নাই বাবা ও নাই, নাই বড় বোন ভাই।। আমি এক এতীম অসহায়, আমার দরদী কেউ নাই।। কেউ করেনা আদর সোহাগ, কেউ নেয় না খোঁজ খবর।। এই জগতে সবাই দেখি, ওরে বড়ই স্বার্থপর।। ব্যথায় ভরা আমার অন্তর।। কাহারে যে বুঝাই। আমার মাথায় হাত রেখে, কেউ করেনা আর্শীবাদ।। দুঃখ কষ্টে জীবনটা আমার, হচ্ছে যে বরবাদ।। কেউ ধরেনা এই অভাগার হাত।। কোনো বন্ধু ভাই। আত্মীয় স্বজন প্রিয়জন যারা, তারা করে অবজ্ঞা অবহেলা।। কেউ বুঝেনা এতীমের দুঃখ, মনে কি যে জ্বালা।। কেউ আমায় বাসেনা ভালা।। আমার টাকা সম্পদ নাই। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, সবাই দেয় কতো উপদেশ।। সেই সাথে দেয় যে আবার, কতো আদেশ ও নির্দেশ।। মনুষ্যত্ব মানবতার নাই কোনো লেশ।। আবার দেয় ধর্মের দোহাই।পোস্ট তাং ১০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪২ """" কাম তত্ত্ব নিগুঢ় সত্য গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কাম দরিয়া অথৈ জলে, খেলছো রে মন ডুব সাঁতার।। পাইছোনি পাইছোনি রে মন, পাইছোনি খুঁজে কুল কিনার।। তিন ধরিয়ার মিলন মোহনা, বারমুডা ট্রায়াংগেল রয়। ট্রায়াংগেলের ঘূর্ণিপাকে পড়লে, অস্তিত্ব যে বেহাল হয়।। দেহ পুরের যা মালামাল রয়। হইয়া যায় যে সব অসার। কতো বীর বাহাদুর মুণি ঋষি, আরো কতো সাধু মহৎ।। কাম দড়িয়ার ট্রায়াংগেলে, হারাইয়াছে যে সবাই পথ। তারা হারাইয়াছে জীবনের সব।। পায় নাই খুঁজে তাহা আর। কাম দরিয়ার মালিক যিনি, কাম কামিনী মন মোহিনী। হাঙ্গর কুমির ঝাঁকে ঝাঁকে, আছে তার সাথী সঙ্গিনী।। হরে নেয় তারা রতি মণি।। থাকলে ওরে কাম বিকার। ওরে শুল্ক পক্ষ কৃষ্ণ পক্ষ, যারাই বুঝতে পেরেছে।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, তারাই কুল কিনারা পেয়েছে।। বাকিরা সব ডুবে মরেছে।। তবুও চেতন হয় না আমার। পোস্ট তাং ১১/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৪ """" মায়ের সেবার করার তরে গান """ লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। মায়ের মতন হয় না কেউ আপন রে, পাগল মন,,, মায়ের মতন হয় না কেউ আপন।। সুখে দুঃখে মিলে মিশে, থাকে মা সন্তানের পাশে রে,,,,।। মা সন্তানকে ভালবেসে।। দিতে যে পারে জীবন। ঐ দশ মাস দশদিন ধরে, রাখে গর্ভে যতন করে রে,,,,।। কষ্ট দিওনা সেই মায়েরে।। থাকিতে তোমার জীবন। ঐ এই মায়েরও পায়ের নীচে, সন্তানের বেহেশত আছেরে,,,,।। মাকে আল্লায় সন্মান দিছে।। করো মায়ের সেবা যতন। ঐ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, মায়ের সেবা না করিলে রে,,,।। মরতে হবে জাহান্নামে জলে।। পরকালের অনন্ত জীবন। ঐ

পোস্ট তাং ১৪/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৮ শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস স্মরণে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কি করে ভুলবো তাদের, ভুলা কি আর যায়।। যাদের নাম লেখা আছে, ইতিহাসের পাতায়।। প্রাণের বিনিময়ে যারা, রাখলো দেশের মান।। তারা শহীদ বুদ্ধিজীবি, দেশের গর্বিত সন্তান।। তাদের স্মৃতি রইবে অম্লান।। এ স্বাধীন বাংলায়। আলবদর আলশামস রাজাকার, আর পাক হানাদার।। রক্তের বন্যা বইয়ে ছিলো, এই বাংলার মাঝার।। হত্যা জুলুম নির্যাতন অত্যাচার।। চালিয়েছিলো সদায়। যাদের রক্তের বিনিময়ে, পেয়েছি মোরা স্বাধীনতা।। সে সাথে পেয়েছি মোরা, মানচিত্র আর পতাকা।। কেমনে ভুলি তাদের কথা।। ভুলা নাহি যায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পেয়েছি মুক্তির স্বাদ।। চৌদ্দ-ই ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস আজ।। শহীদেরা জাতির মাথার তাঁজ।। এই সোনার বাংলায়। পোস্ট তাং ১২/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৫ """" জীবন তত্ত্ব মহাসত্য পরকাল ভাবনার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার মানব জনম যায় অকারণ, ভবের মোহে রঙ্গ রসে।। সব হারাইলাম সঙ্গ দোষে, আমি সব হারাইলাম সঙ্গ দোষে।। নফছ রিপু মন ওরা আটজন, কুমন্ত্রণা দেয় সারাক্ষণ।। বিবেক বাবু রয় অবচেতন।। নিয়তি তাই মুচকি হাসে। দেহের যতো রতি মণি, হরে নিলো কাল সাপিনী।। গেলোনা মন মনের শয়তানী।। পাপী হইলাম অনায়াসে। মহাজনের ষোলআনা, ভুল পথে করলাম লেনাদেনা।। লোকসান কইরা হইলাম দেনা।। দেখলাম আমি হিসেবে কষে। খুঁজলাম না রে হালাল হারাম, সবি খাইলাম কইরা আরাম।। ধরছে আমায় নানান বেরাম।। জ্বরা ব্যাধি সর্দি কাশে। সামনে কঠিন ঘোর নিদান, শেষ বিচার হাশর মিজান।। কি যে পাবো কর্মের প্রতিদান।। কপালে মোর শনি আছে। কে আমায় করিবে উদ্ধার, দয়াল আমার দয়ার ভান্ডার।। তিনিই নিজে হইবেন কাহ্হার।। বিচার করবেন হিসেব কষে। তাই রাখলাম পীরের হাতেতে হাত, পড়লাম কালেমা শাহাদাত।। হয়ে গেলাম আমি বায়াত।। অতীত ভুলের তওবা কষে। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পাপে বোঝাই দেহ তরী।। রাসুল নিবেন উদ্ধার করি।। আছি সেই ভক্তি বিশ্বাসে।

পোস্ট তাং ১৪/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৮ শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস স্মরণে গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কি করে ভুলবো তাদের, ভুলা কি আর যায়।। যাদের নাম লেখা আছে, ইতিহাসের পাতায়।। প্রাণের বিনিময়ে যারা, রাখলো দেশের মান।। তারা শহীদ বুদ্ধিজীবি, দেশের গর্বিত সন্তান।। তাদের স্মৃতি রইবে অম্লান।। এ স্বাধীন বাংলায়। আলবদর আলশামস রাজাকার, আর পাক হানাদার।। রক্তের বন্যা বইয়ে ছিলো, এই বাংলার মাঝার।। হত্যা জুলুম নির্যাতন অত্যাচার।। চালিয়েছিলো সদায়। যাদের রক্তের বিনিময়ে, পেয়েছি মোরা স্বাধীনতা।। সে সাথে পেয়েছি মোরা, মানচিত্র আর পতাকা।। কেমনে ভুলি তাদের কথা।। ভুলা নাহি যায়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পেয়েছি মুক্তির স্বাদ।। চৌদ্দ-ই ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস আজ।। শহীদেরা জাতির মাথার তাঁজ।। এই সোনার বাংলায়। পোস্ট তাং ১২/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪৫ """" জীবন তত্ত্ব মহাসত্য পরকাল ভাবনার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার মানব জনম যায় অকারণ, ভবের মোহে রঙ্গ রসে।। সব হারাইলাম সঙ্গ দোষে, আমি সব হারাইলাম সঙ্গ দোষে।। নফছ রিপু মন ওরা আটজন, কুমন্ত্রণা দেয় সারাক্ষণ।। বিবেক বাবু রয় অবচেতন।। নিয়তি তাই মুচকি হাসে। দেহের যতো রতি মণি, হরে নিলো কাল সাপিনী।। গেলোনা মন মনের শয়তানী।। পাপী হইলাম অনায়াসে। মহাজনের ষোলআনা, ভুল পথে করলাম লেনাদেনা।। লোকসান কইরা হইলাম দেনা।। দেখলাম আমি হিসেবে কষে। খুঁজলাম না রে হালাল হারাম, সবি খাইলাম কইরা আরাম।। ধরছে আমায় নানান বেরাম।। জ্বরা ব্যাধি সর্দি কাশে। সামনে কঠিন ঘোর নিদান, শেষ বিচার হাশর মিজান।। কি যে পাবো কর্মের প্রতিদান।। কপালে মোর শনি আছে। কে আমায় করিবে উদ্ধার, দয়াল আমার দয়ার ভান্ডার।। তিনিই নিজে হইবেন কাহ্হার।। বিচার করবেন হিসেব কষে। তাই রাখলাম পীরের হাতেতে হাত, পড়লাম কালেমা শাহাদাত।। হয়ে গেলাম আমি বায়াত।। অতীত ভুলের তওবা কষে। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পাপে বোঝাই দেহ তরী।। রাসুল নিবেন উদ্ধার করি।। আছি সেই ভক্তি বিশ্বাসে।

❤❤

খুব সুন্দর

পোস্ট তাং ১০/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪২ """" কাম তত্ত্ব নিগুঢ় সত্য গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। কাম দরিয়া অথৈ জলে, খেলছো রে মন ডুব সাঁতার।। পাইছোনি পাইছোনি রে মন, পাইছোনি খুঁজে কুল কিনার।। তিন ধরিয়ার মিলন মোহনা, বারমুডা ট্রায়াংগেল রয়। ট্রায়াংগেলের ঘূর্ণিপাকে পড়লে, অস্তিত্ব যে বেহাল হয়।। দেহ পুরের যা মালামাল রয়। হইয়া যায় যে সব অসার। কতো বীর বাহাদুর মুণি ঋষি, আরো কতো সাধু মহৎ।। কাম দড়িয়ার ট্রায়াংগেলে, হারাইয়াছে যে সবাই পথ। তারা হারাইয়াছে জীবনের সব।। পায় নাই খুঁজে তাহা আর। কাম দরিয়ার মালিক যিনি, কাম কামিনী মন মোহিনী। হাঙ্গর কুমির ঝাঁকে ঝাঁকে, আছে তার সাথী সঙ্গিনী।। হরে নেয় তারা রতি মণি।। থাকলে ওরে কাম বিকার। ওরে শুল্ক পক্ষ কৃষ্ণ পক্ষ, যারাই বুঝতে পেরেছে।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, তারাই কুল কিনারা পেয়েছে।। বাকিরা সব ডুবে মরেছে।। তবুও চেতন হয় না আমার। পোস্ট তাং ০৯/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪১ """" বিষাদময় বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। বেসে ভালা বাড়লো জ্বালা, অঙ্গার হইলো মন।। কখন যেনো জ্বালায় জ্বালায়, হয় আমার মরণ গো,,, হয় আমার মরণ।। শুনি স্বর্গ থেকে আসে গো প্রেম, প্রেম হয় পবিত্র। এই কথা বিশ্বাস করিয়া, হইলাম প্রেমের ভৃত্য,,,গো,,, হইলাম প্রেমের ভৃত্য।। কথা মিথ্যা নয়রে সত্য।। বিফল যায় জনম গো,, বিফল যায় জনম। স্বর্গের প্রেমে নরক যন্ত্রণা, পেলাম গো আজ আমি।। সব হারাইয়া নিঃস্ব হইয়া, কান্দি দিন-রজনী গো,, কান্দি দিন-রজনী। ঝরে আমার চোখের পানি,,, বিষাদময় এই ভুবন গো, লাগে বিষাদময় এই ভুবন। জাত ও গেলো কুল ও গেলো, আমি হইলাম কলঙ্কিনী।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীরে লোকে, কয় যে কুলনাশিনী গো,,, কয় যে কুলনাশিনী। প্রেম করিয়া লাগলো শনি,,, পর হইলো সব আপন গো,,, পর হইলো সব আপন। পোস্ট তাং ০৮/১২/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৪০ """" এতীমের আর্তনাদমাখা গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার মা ও নাই বাবা ও নাই, নাই বড় বোন ভাই।। আমি এক এতীম অসহায়, আমার দরদী কেউ নাই।। কেউ করেনা আদর সোহাগ, কেউ নেয় না খোঁজ খবর।। এই জগতে সবাই দেখি, ওরে বড়ই স্বার্থপর।। ব্যথায় ভরা আমার অন্তর।। কাহারে যে বুঝাই। আমার মাথায় হাত রেখে, কেউ করেনা আর্শীবাদ।। দুঃখ কষ্টে জীবনটা আমার, হচ্ছে যে বরবাদ।। কেউ ধরেনা এই অভাগার হাত।। কোনো বন্ধু ভাই। আত্মীয় স্বজন প্রিয়জন যারা, তারা করে অবজ্ঞা অবহেলা।। কেউ বুঝেনা এতীমের দুঃখ, মনে কি যে জ্বালা।। কেউ আমায় বাসেনা ভালা।। আমার টাকা সম্পদ নাই। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, সবাই দেয় কতো উপদেশ।। সেই সাথে দেয় যে আবার, কতো আদেশ ও নির্দেশ।। মনুষ্যত্ব মানবতার নাই কোনো লেশ।। আবার দেয় ধর্মের দোহাই।

পোস্ট তাং ১৬/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭০৪ """" অধর পাখি অধরার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, অধর পাখি যায় না ধরা, হাওয়ার দমে যায় আসে।। প্রতি দমে হরদমেতে, প্রতি শ্বাস আর প্রশ্বাসে।। একুশ হাজার ছয়শো বারে, ভিতর বাহির একুশ আঙুল।। এক পলকেই যাবে উড়ে, হিসেবেতে করলে ভুল। কথা সত্য নয়রে বাতুল।। দমের ঘরে রয় বসে। হৃদ কমলে হয় তাঁর সিংহাসন, নাভী মুল হয় বারামখানা।। সৃষ্টি সৃজন লয় প্রলয়, করে যে প্রেম লেনাদেনা।। হইলে পরে তাঁরে চেনা।। একাকার হয় ভালবেসে। আকার সাকার রয় নিরাকার, হয় একাকার অনুভবে।। যার জেগেছে চৈতন্য জ্ঞান, সেই তো ওরে তাঁকেই দেখে।। গুরু ধরে লও গিয়ে শিখে।। প্রেম ভক্তি আর বিশ্বাসে। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমার হয় মন্দ কপাল।। এতো কাছে রইলো যে সে, তবুও পাইলামনা তাঁর নাগাল।। সামনে কঠিন ঘোর মহাকাল।। যমে এসে বাঁধবে কষে। পোস্ট তাং ১৬/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭০৫ """" খাঁজা বাবার শানে গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। খাঁজা বাবা আজমিরী, তুমি ভক্তের কান্ডারী।। আসিলা বাবা তুমি, ভারত হিন্দুস্তান। বেদ্বীনদের বানাইলা তুমি, খাঁটি মুসলমান বাবা।। দিলা তুমি ইসলামের দাওয়াত, পড়াইলা কালেমা শাহাদাত।। ব্রাহ্মণদের করিলা বায়াত, প্রচার করে দ্বীন ইসলাম। শিখাইলা নামাজ রোজা, বাঁকা টেরা করলা সোজা।। তুমি সবার হইলা বাবা, আমরা তোমার রূহানী সন্তান। আনা সাগরের পানি, লুটাতে ভরিলা তুমি।। তুমি বাবা মারফতের খনি, দিলা তার প্রমাণ। রাজা মহারাজা যাদুগীর, সৈনিক সেনা মহাবীর।। করলো সবাই নতশীর, দ্বীন ইসলামে আনিলো ঈমান। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, খাঁজা বাবা আজমিরি।। নিও মোরে উদ্ধার করি, আসবে যেদিন ঘোর নিদান। খাঁজা খাঁজা খাঁজা বলি, মাখবো গায়ে চরণ ধুলি।। যম যাতনা যাবো ভুলি, তুমি ভক্তের কেবলাজান।পোস্ট তাং ১৭/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭০৭ """" শেষ বিদায়ের গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। একদিন আমায় ভুলে যাবি, পড়বে না আর মনে।। বড় একটা বোঝা ছিলাম, আমি তোর জীবনে।। ভুল করে যদি মনে পড়ে, দিবি তখন গালি।। খারাপ কথা মনে করে, দিবি অভিশাপ গুলি।। মরবো আমি নরকে জ্বলি।। অভিশাপের আগুনে। কতো কথা কতো স্মৃতি, কতো কি যে হলো।। মরার পরে সবি একদিন, হইবে এলোমেলো।। হাসি কান্না মন্দ ভালো।। ছিলো এই জীবনে। যদি পারিস ক্ষমা করিস, এই মিনতি করি।। সব যাতনার অবসান ঘটবে, যাইবো যখন মরি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।। যাবো অনন্তময় জীবনে।পোস্ট তাং ১৭/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭০৬ """" বিশ্বাস ভঙ্গের যন্ত্রণাময় গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার,,, বিশ্বাসের ব্যাংকে জমা রাখা, সকল আমানত, করলি খেয়ানত রে তুই, করলি খেয়ানত।। বিশ্বাস কইরা তোরে আমি, দিলাম হৃদয় মন।। বিনিময়ে দিলি তুই ফেরত, বিরহের দহন।। জলে ভরে মোর দুই নয়ন।। কি'বা মতে মত। ভালবেসে বিশ্বাস কইরা, ভাবলাম তোরে আপন।। পরিশেষে ওরে বেঈমান তুই, সাজিলি দুশমন।। নষ্ট করলি আমার জীবন।। ভাংলি তুই শপথ। কথা ছিলো সুখে দুঃখে, থাকবি আমার সাথে।। প্রেমেরও গান শুনাইবি তুই, দিবস কিংবা রাতে।। হাত রাখিয়া আমার হাতে।। করেছিলি তুই শপথ। আমার যতো স্বপ্ন সাধ, তুই করলি সর্বনাশ।। সব হারাইয়া নিঃস্ব হইয়া, এখন ফেলছি দীর্ঘশ্বাস।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। ভাবলি তুই উদ্ভট। আমারে তুই বোকা পাইয়া, দিলি পাষাণ ধোঁকা।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, কান্দি একা একা।। পাষাণে ভাঙ্গি যে মাথা।। আমার চারিদিকেই বিপদ।

খুব ভালো গান শুনলাম।।।।।

❤❤❤

পোস্ট তাং ১৫/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭০৩ """"" সাধন তত্ত্ব মুক্তি প্রাপ্তির গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, নফছ রিপু মন করে দমন, আমিত্বকে দাও বিসর্জন,,, জাগাও প্রেম বিশ্বাস ভক্তি।। পাইতে যদি চাওরে মুক্তি, পাইতে যদি, পাইতে যদি চাওরে মুক্তি।। নিয়ত নিরিখ ঠিক করে, চলে যাও মন সরলপুরে।। হরদমেতে জিকির করে।। দাওরে মন সীজদা ভক্তি। ধৈর্য্য সহ্য সবর শোকরে, লওরে মন সীয়াম সাধন করে।। দায়েমী সালাত কায়েম করে।। প্রভুর প্রেমে বাড়াও আসক্তি। হজ্জে আত্ম দরশন করে, ভবের মোহ মায়া ছেড়ে।। মনের পশু লও কোরবানি করে।। হবে যে অমুল্য প্রাপ্তি। পীরের কাছে হয়ে বায়াত, দাওরে মন জ্ঞানের জাকাত।। স্বপন শাহ্ কয় খুলবে বরাত।। পরকালে পাইবা মুক্তি।

পোস্ট তাং ১০/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৯৪ """"" অন্তর জ্বলা বিরহ বিচ্ছেদ গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। প্রেম শিখাইয়া মনটা নিয়া, আমার করলি সর্বনাশ।। আমারে বানাইলিরে তুই, একটা জিন্দা লাশ।। দহন চিতায় দাহ করলি, করিয়া পিরিতের সৎকার।। কাউকে তুই দিলিনা বুঝতে, কি পরিণতি করলিরে আমার।। জিন্দা লাশ হইয়া এবার।। আমি হারাইলাম বিশ্বাস। আমি না মরিয়া বাঁইচা আছি, মরছি ধুঁকে ধুঁকে।। পিরিতের শেল মারলিরে তুই, আমার সরল বুকে।। মুচকি হাসে লোকে দেখে।। তুই করিসরে উল্লাস। এই কিরে তোর মনে ছিলো, এই কি তোর পিরিতি।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর জীবনে, করবি এমন ক্ষতি।। এটাই ছিলো আমার বিধিলিপি।। এখন ফেলছি দীর্ঘশ্বাস।। পোস্ট তাং ০৯/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৯২ """"" সৃষ্টি স্রস্টায় ওলা মেলার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। মানুষ দিয়া মানুষ বানায়, অনিত্যে করে নিত্য খেলা।। সৃষ্টি স্রস্টায় আদি অন্ত, চলছে এমন ওলা মেলা।। জন্ম মরণ সৃষ্টি সৃজন, চালায় ওরে লয় প্রলয়।। সুখ দুঃখ হাসি কান্না, বিরহ বিচ্ছেদ আর প্রেমময়।। জয় গুরু জয় গুরুর জয়।। নিবারণ করে যতো জ্বালা। দিন- রজনী হচ্ছে ওরে, যাচ্ছে সপ্তাহ মাস বছর।। এভাবেই চলছে চলবে, যুগ থেকে যুগান্তর।। সৃষ্টি স্রস্টার লীলা নিরন্তর।। শেষ হবে না এ চলা। অনিত্য এই নিত্য'র ধামে, অনিত্য করো নিত্যময়।। ভবের মোহ মায়া ছেড়ে, জীবন করো প্রেমময়।। থাকবে না কোনে কালেরও ভয়।। নিত্য করে প্রেম লীলা। মানুষ থাকো মানুষ রাখো, নিত্য রয় মানুষের মাঝে।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, এই মানুষেই সাঁই বিরাজে।। দেখোরে মন মানুষ ভজে।। মিটে যাবে ভবের জ্বালা। পোস্ট তাং ০৮/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৯১ """"" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। এমন শিক্ষা দিছে গো,,, পিরিতে আমায়।। দিবানিশি জ্বলছি আমি, দহনও চিতায়।। বন্ধুর সনে প্রেম করিয়া, খাইছি আমি ধোঁকা।। সরল পাই বন্ধু আমায়, দিছে ওরে ছ্যাঁকা।। কান্দি এখন একা একা।। মরি যে লজ্জায়। ঐ সরল মনে যারে আমি, করেছিলাম বিশ্বাস।। সেই তো আমার করলো ওগো, এমন সর্বনাশ।। ফেলছি আমি শুধুই দীর্ঘশ্বাস।। বিরহের জ্বালায়। ঐ কুল গেলো কলঙ্ক হইলো, আমি হইলাম কলঙ্কিনী।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ঝরছে চোখের পানি।। লোকে বলে কুলনাশিনী।। ওরা দেখিলে আমায়। ঐ

পোস্ট তাং ২৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৭৫ """" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় যদি ছাইড়া যাবি, ক্যান পিরিতি শিখাইলি।। কেনো বুকে জড়াইয়া ধইরা, রঙিন স্বপ্ন দেখাইলি।। কতো কথা কতো আশা, দেখাইলিরে তুই আমায়।। এখন আমায় একা থুইয়া, রইলি পাষাণ তুই কোথায়।। আমার ভরা যৌবন বিফলে যায়।। কি আগুন বুকে জ্বালাইলি। কইতে আমি পারিনা জ্বালা, জ্বালা সহাও না যায়।। না বলা যন্ত্রণা লইয়া, আমি পুইড়া মরছি হায়।। লোকে মন্দ বলে আমায়।। জাত কুল ও মান সব নিলি। হায়রে আমার পোড়া কপাল, তোর সাথে পিরিত কইরা।। আমি কি আর জানতাম ওরে, সব কাইড়া যাবি ছাইড়া।। পিরিতের শেল বুকে মাইরা।। আমায় তিলে তিলে মারিলি। কুল কলঙ্কের মালা গলে, লোকে কয় যে কুলনাশী।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, লোক সমাজে হই দোষী।। আমি নয়ন জলে ভাসি।। কই গিয়া তুই লুকাইলি। পোস্ট তাং ২৫/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৭৩ """" বিরহ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। একদিন বুঝবা, তুমি বুঝবারে,,,, সেইদিন হয়তো, আমি থাকবো না।। এই দেহ মন জীবন যৌবন, সবি তোমায় দিয়া।। এই জগতে আমি বন্ধু, গেছি নিঃস্ব হইয়া।। এখন কলঙ্কিনী আমি হইয়া।। সইছি কতো যন্ত্রণা। তোমার সাথে প্রেম কইরা, গেছে আমার জাতি কুল।। পাড়া পড়শি আত্মীয় স্বজন, সবাই আমায় বুঝে ভুল।। দিচ্ছি আমি তার মাশুল।। নীরবে কইরা কান্না। কুল কলঙ্কের মালা গলে, আমি যে আজ পড়েছি।। মনের ব্যথা মনে লইয়া, নয়ন জলে ভাসতেছি।। লোক সমাজে হইলাম দোষী।। কেউ আমারে ভালো কয়না। স্বপন শাহেরে পাইয়া বোকা, ধোকা দিলা ওরে পাষাণ।। না মরিয়া বাঁইচা আছি, কখন যেনো যায়রে প্রাণ।। স্বাক্ষী রইলো আমার এই গান।। আমায় ভুলতে পারবা না। পোস্ট তাং ০১/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৮১ """"" প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমি প্রেম করিয়া খাইছি ধরা রে,,, হইছে আমার সর্বনাশ।। আমি না মরিয়া বাঁইচা আছি রে,, হইয়া একটা জিন্দালাশ।। ঐ বন্ধুয়ারে ভালবাইসা রে,,, দিয়াছিলাম হৃদয় মন।। সাথে সাথে দিয়াছিলাম রে,,, আমারও জীবন যৌবন।। বন্ধু আমায় দিলো দহন রে,,,।। যারে আমি করলাম বিশ্বাস। ঐ আমার চিত্তে জ্বলে দহন চিতারে,,, আমি জ্বইলা পুইড়া হচ্ছি ছাই।। না বলা যন্ত্রণা লইয়া রে,,,, আমি কাইন্দা কাইন্দা বুক ভাসাই।। আমি সর্বস্ব ফেলেছি হারাই রে,,,,।। তাই ফেলছি এখন দীর্ঘশ্বাস। ঐ প্রাণো বন্ধু করবে এমন রে,,, আমি আগে যদি জানিতাম।। তাহলে কি পাষাণ বেঈমানরে রে,,, আমি আমার সব দিতাম।। সারা জীবন একা থাকতাম রে,,,।। লইয়া প্রেম ভক্তি বিশ্বাস। ঐ কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী রে,,,, কখন যানি যাই মরি।। জাত কুল ও মান সব হারাইছি রে,,, আমি এখন কি করি।। আইনা দে-না বিষের বড়ি রে,,,,।। আর নাই আমার বাঁচার আশ। ঐ

আগে যদি জানতাম আমিরে,,, করতাম না পিরিতি,,,, জানলে কি আর হইতো আমার,,,এমনও দূর্গতি রে,,,

জয় গুরু প্রভু সহায় হউক মনুষ্যত্ব মানবতার জয় হউক

পোস্ট তাং ২৫/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৭৩ """" বিরহ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। একদিন বুঝবা, তুমি বুঝবারে,,,, সেইদিন হয়তো, আমি থাকবো না।। এই দেহ মন জীবন যৌবন, সবি তোমায় দিয়া।। এই জগতে আমি বন্ধু, গেছি নিঃস্ব হইয়া।। এখন কলঙ্কিনী আমি হইয়া।। সইছি কতো যন্ত্রণা। তোমার সাথে প্রেম কইরা, গেছে আমার জাতি কুল।। পাড়া পড়শি আত্মীয় স্বজন, সবাই আমায় বুঝে ভুল।। দিচ্ছি আমি তার মাশুল।। নীরবে কইরা কান্না। কুল কলঙ্কের মালা গলে, আমি যে আজ পড়েছি।। মনের ব্যথা মনে লইয়া, নয়ন জলে ভাসতেছি।। লোক সমাজে হইলাম দোষী।। কেউ আমারে ভালো কয়না। স্বপন শাহেরে পাইয়া বোকা, ধোকা দিলা ওরে পাষাণ।। না মরিয়া বাঁইচা আছি, কখন যেনো যায়রে প্রাণ।। স্বাক্ষী রইলো আমার এই গান।। আমায় ভুলতে পারবা না। পোস্ট তাং ২৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৭৫ """" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় যদি ছাইড়া যাবি, ক্যান পিরিতি শিখাইলি।। কেনো বুকে জড়াইয়া ধইরা, রঙিন স্বপ্ন দেখাইলি।। কতো কথা কতো আশা, দেখাইলিরে তুই আমায়।। এখন আমায় একা থুইয়া, রইলি পাষাণ তুই কোথায়।। আমার ভরা যৌবন বিফলে যায়।। কি আগুন বুকে জ্বালাইলি। কইতে আমি পারিনা জ্বালা, জ্বালা সহাও না যায়।। না বলা যন্ত্রণা লইয়া, আমি পুইড়া মরছি হায়।। লোকে মন্দ বলে আমায়।। জাত কুল ও মান সব নিলি। হায়রে আমার পোড়া কপাল, তোর সাথে পিরিত কইরা।। আমি কি আর জানতাম ওরে, সব কাইড়া যাবি ছাইড়া।। পিরিতের শেল বুকে মাইরা।। আমায় তিলে তিলে মারিলি। কুল কলঙ্কের মালা গলে, লোকে কয় যে কুলনাশী।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, লোক সমাজে হই দোষী।। আমি নয়ন জলে ভাসি।। কই গিয়া তুই লুকাইলি। পোস্ট তাং ০১/১১/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৮১ """"" প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমি প্রেম করিয়া খাইছি ধরা রে,,, হইছে আমার সর্বনাশ।। আমি না মরিয়া বাঁইচা আছি রে,, হইয়া একটা জিন্দালাশ।। ঐ বন্ধুয়ারে ভালবাইসা রে,,, দিয়াছিলাম হৃদয় মন।। সাথে সাথে দিয়াছিলাম রে,,, আমারও জীবন যৌবন।। বন্ধু আমায় দিলো দহন রে,,,।। যারে আমি করলাম বিশ্বাস। ঐ আমার চিত্তে জ্বলে দহন চিতারে,,, আমি জ্বইলা পুইড়া হচ্ছি ছাই।। না বলা যন্ত্রণা লইয়া রে,,,, আমি কাইন্দা কাইন্দা বুক ভাসাই।। আমি সর্বস্ব ফেলেছি হারাই রে,,,,।। তাই ফেলছি এখন দীর্ঘশ্বাস। ঐ প্রাণো বন্ধু করবে এমন রে,,, আমি আগে যদি জানিতাম।। তাহলে কি পাষাণ বেঈমানরে রে,,, আমি আমার সব দিতাম।। সারা জীবন একা থাকতাম রে,,,।। লইয়া প্রেম ভক্তি বিশ্বাস। ঐ কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী রে,,,, কখন যানি যাই মরি।। জাত কুল ও মান সব হারাইছি রে,,, আমি এখন কি করি।। আইনা দে-না বিষের বড়ি রে,,,,।। আর নাই আমার বাঁচার আশ। ঐ

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল রাধে রাধে খুব সুন্দর গান হয়েছে ❤❤❤❤❤

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল ❤❤❤❤❤ খুব সুন্দর গান হয়েছে

খুব সুন্দর গান হয়েছে দারুন ❤❤❤❤

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল রাধে রাধে

দারুন গান হয়েছে খুব সুন্দর

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল ❤❤❤❤

Very.nice

পোস্ট তাং ১৫/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৬০ """""" রাধার কৃষ্ণ বিরহের গান """""" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমি পিরিতি করিয়া, গিয়াছি ফাঁসিয়া,,,, শোনলো সখি কই তোরে।। শ্যামবন্ধুর প্রেম বিরহের জ্বালায়, মরছি আমি জ্বলে পুড়ে।। জানতাম কি সই আমি ওগো, শ্যাম পিরিতের এতো জ্বালা।। জানলে কি আর শ্যামকালারে, বাসিতাম আমি এতো ভালা।। আমার মন অন্তর হইলো কালা।। বিরহের অনলে পুড়ে। কি যাতনা সহা যায়না, কহা ও যায়না, ওলো প্রাণো সই।। শ্যামকালা ক্যান এমন করে, আমি কি তার কেউ নই।। আমি এই দুঃখ কাহারে কই।। বলনা গো সই আমারে। কারে পাইয়া কারে লইয়া, করে বন্ধু প্রেম লীলা।। অভাগিনী রাইয়ের মনে, দিয়া প্রেম বিরহের জ্বালা।। সোনার দেহ পুড়ে কয়লা।। হইলো শ্যামের প্রেমে পড়ে। ষোড়শও গোপিনীর সনে লো সই, বৃন্দাবন আর নিধুবনে।। শুনি রাশ লীলা করে লো সই, শ্যাম কালাচাঁদ সঙ্গোপনে।। ব্যথা দিয়া স্বপন শাহের মনে।। সখি সনে মৌজ করে। পোস্ট তাং ০৮/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫৩ """"" বিরহ যন্ত্রণার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। দিলি কষ্ট করলি নষ্ট, পিরিত শিখাইয়া।। কেনো আমায় ভুইলা গেলি, আর কারে পাইয়া।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, ওরে স্বার্থপর।। কারে পাইয়া আমায় ওরে, করলিরে তুই পর।। ভাংলি আমার মন অন্তর।। পিরিতের শেল মারিয়া। কার বাসরে কারে নিয়া, কাটাস এখন রাত।। আমারে তুই দিয়া ওরে, মিথ্যা অপবাদ।। আমারে তুই দিচ্ছিস আঘাত।। কার বুকে শুইয়া। কেনো এমন ছল করিলি, তুই আমার সাথে।। সুখে দুঃখে সারাজীবন, থাকবি একসাথে।। হাত রাখছিলি আমার হাতে।। বুকে জড়াইয়া। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ক্যান করলি এমন।। চিত্তে আমার জ্বালাইলি, চিতার ও দহন।। নষ্ট করলি আমার জীবন।। মিছে স্বপ্ন দেখাইয়া। পোস্ট তাং ০৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫১ """"" অন্তর কাটা বিরহ বিচ্ছেদ গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় এতো কষ্ট দিবিরে বন্ধু, আগে আমি জানতাম না।। জানলে ওরে পাষাণ তোরে, আমি তো ভালবাসতাম না।। দহন চিতায় জ্বলছি আমি, আমি পুইড়া হচ্ছি ছাই।। আমার পোড়া দেহে নুনের ছিটা, দিচ্ছে যে সবাই।। কি করিয়া তোরে বুঝাই।। আমার মনে কতো যন্ত্রণা। আমার বাঁচার কোনো নাইরে উপায়, আমি হইছি জিন্দালাশ।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, তুই করলি এমন সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। তুই তো পাষাণ বুঝলিনা। দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথা, আমি শিখলাম তোকে দেখে।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া তুই, শেল মারলি আমার বুকে।। এখন মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। আর বেশিদিন বাঁচবোনা। কুল কলঙ্কের মালা গলে, ওরে তুই আমায় পড়াইলি।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সনে, তুই বিশ্বাসঘাতকতা করলি।। কলঙ্কিনী তুই আমায় বানাইলি।। কইরা প্রেমের নামে ছলনা।

অসাধারণ এগিয়ে যান

অপূর্ব সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা দিদিভাই ♥️ মন ছূয়ে গেল ❤️ পাসে থেকে গেলাম ❤️ পাসে থাকার আমন্ত্রণ রইল ❤❤❤

পোস্ট তাং ০৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫১ """"" অন্তর কাটা বিরহ বিচ্ছেদ গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় এতো কষ্ট দিবিরে বন্ধু, আগে আমি জানতাম না।। জানলে ওরে পাষাণ তোরে, আমি তো ভালবাসতাম না।। দহন চিতায় জ্বলছি আমি, আমি পুইড়া হচ্ছি ছাই।। আমার পোড়া দেহে নুনের ছিটা, দিচ্ছে যে সবাই।। কি করিয়া তোরে বুঝাই।। আমার মনে কতো যন্ত্রণা। আমার বাঁচার কোনো নাইরে উপায়, আমি হইছি জিন্দালাশ।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, তুই করলি এমন সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। তুই তো পাষাণ বুঝলিনা। দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথা, আমি শিখলাম তোকে দেখে।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া তুই, শেল মারলি আমার বুকে।। এখন মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। আর বেশিদিন বাঁচবোনা। কুল কলঙ্কের মালা গলে, ওরে তুই আমায় পড়াইলি।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সনে, তুই বিশ্বাসঘাতকতা করলি।। কলঙ্কিনী তুই আমায় বানাইলি।। কইরা প্রেমের নামে ছলনা। পোস্ট তাং ০৬/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫০ """"" প্রশ্নমাখা প্রেমের গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আর বলিসনা এমন কথা, তোর নাইরে মহব্বত।। দ্বিলে লাগে চোট রে,,,দ্বিলে পাইলাম চোট।। কেমনে রে সব ভুইলা গেলি, হইলিরে পাষাণ।। ভুইলা গেলি কেমনের তুই, তোরই প্রেমের গান।। তুই দেহ আমি পরাণ।। বলছিস থাকবিরে যুগ যুগ। এতো মায়া এতো দরদ, এতো সোহাগ ও আদর।। কেমনেরে তুই ভুইলা যাবি, ওরে বেঈমান স্বার্থপর।। ভাঙ্গবি আমার হৃদয় অন্তর।। বড়ই যে অদ্ভুত। কেমনেরে তুই থাকবি ভুলে, কেমনে থাকবি দূরে।। যারে তুই রাখছিলি ওরে, তোর বুকেতে ধরে।। মারবি আমায় বিরহে পুড়ে।। তোর কি বা মতে মত। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, এই কি রে তোর প্রেম।। আমায় নিয়া খেলবিরে তুই, এমন ফাউল গেইম।। এইটাই ছিলো তোরই এইম।। গুড ভেরি গুড। পোস্ট তাং ০৫/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৪৯ """" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় প্রেম শিখাইয়া মনটা নিয়া।। কেনো করিস ছলনা,,,, মানুষ ভালোনারে তুই, মানুষ ভালোনা।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া, সব কাইড়া নিয়া।। আবার তুই গেলিরে বেঈমান, আমায় ছাড়িয়া।। কার প্রেমেতে তুই মজিয়া।। মিটাস মনের বাসনা। কার বাসরে কারে নিয়া, আছিস মহা সুখে।। পিরিতের শেল মাইরা পাষাণ, তুই আমারও বুকে।। মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। সইছি কতো যন্ত্রণা। লোকে আমায় মন্দ বলে, বলে কলঙ্কিনী।। পাড়াপড়শি আত্মীয় স্বজন, বলে কুলনাশিনী।। কান্দি আমি দিন-রজনী।। নয়ন জলে বয় ঝর্ণা। না মরিয়া বাঁইচা আছি, হইয়া একটা জিন্দা লাশ।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর তুই, করলি এমন সর্বনাশ।। ফেলছি আমি শুধুই দীর্ঘশ্বাস।। এ জ্বালা আর সহেনা।

পোস্ট তাং ০৮/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫৩ """"" বিরহ যন্ত্রণার গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। দিলি কষ্ট করলি নষ্ট, পিরিত শিখাইয়া।। কেনো আমায় ভুইলা গেলি, আর কারে পাইয়া।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, ওরে স্বার্থপর।। কারে পাইয়া আমায় ওরে, করলিরে তুই পর।। ভাংলি আমার মন অন্তর।। পিরিতের শেল মারিয়া। কার বাসরে কারে নিয়া, কাটাস এখন রাত।। আমারে তুই দিয়া ওরে, মিথ্যা অপবাদ।। আমারে তুই দিচ্ছিস আঘাত।। কার বুকে শুইয়া। কেনো এমন ছল করিলি, তুই আমার সাথে।। সুখে দুঃখে সারাজীবন, থাকবি একসাথে।। হাত রাখছিলি আমার হাতে।। বুকে জড়াইয়া। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, ক্যান করলি এমন।। চিত্তে আমার জ্বালাইলি, চিতার ও দহন।। নষ্ট করলি আমার জীবন।। মিছে স্বপ্ন দেখাইয়া। পোস্ট তাং ০৮/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫২ """" বিশ্বাস ঘাতকতার কষ্টের গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। বিশ্বাস করবো আর কারে গো,,,,বিশ্বাস করবো আর কারে।। আমার বিশ্বাস আমার সাথে, প্রতারণা করে গো।। বিশ্বাস করবো আর কারে গো, বিশ্বাস করবো আর কারে। বিশ্বাস করে যার কাছে, রাখলাম আমি আমানত, সেইতো ওরে সেই আমানত, করলো ওরে খেয়ানত ।। এরচেয়ে আর বড় বিপদ।। কি'বা হইতে পারে গো,,,। চোরে যদি চুরি করে, ডাকাতে করে ডাকাতি।। তাতে তেমন হয়না কষ্ট, যতই হউক না ক্ষতি।। বিশ্বাসী যদি করে ক্ষতি।। চোট লাগে যে অন্তরে গো,,। এই দুঃখ কারে বলি, এই কষ্ট সহাওনা যায়।। যদি এমন মারে বাড়ি গো, বিশ্বাসের মাথায়।। কি যে আমি করি উপায়।। এই জগত সংসারে গো,,। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, যে করে বিশ্বাসঘাতকতা।। তার কি নাই দয়ামায়া, আর মনুষ্যত্ব মানবতা। মনে লইয়া মনের ব্যথা।। ধুঁকে ধুঁকে যাইবো মরে গো,,,। পোস্ট তাং ০৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫১ """"" অন্তর কাটা বিরহ বিচ্ছেদ গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় এতো কষ্ট দিবিরে বন্ধু, আগে আমি জানতাম না।। জানলে ওরে পাষাণ তোরে, আমি তো ভালবাসতাম না।। দহন চিতায় জ্বলছি আমি, আমি পুইড়া হচ্ছি ছাই।। আমার পোড়া দেহে নুনের ছিটা, দিচ্ছে যে সবাই।। কি করিয়া তোরে বুঝাই।। আমার মনে কতো যন্ত্রণা। আমার বাঁচার কোনো নাইরে উপায়, আমি হইছি জিন্দালাশ।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, তুই করলি এমন সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। তুই তো পাষাণ বুঝলিনা। দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথা, আমি শিখলাম তোকে দেখে।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া তুই, শেল মারলি আমার বুকে।। এখন মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। আর বেশিদিন বাঁচবোনা। কুল কলঙ্কের মালা গলে, ওরে তুই আমায় পড়াইলি।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সনে, তুই বিশ্বাসঘাতকতা করলি।। কলঙ্কিনী তুই আমায় বানাইলি।। কইরা প্রেমের নামে ছলনা।

পোস্ট তাং ০৮/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫২ """" বিশ্বাস ঘাতকতার কষ্টের গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। বিশ্বাস করবো আর কারে গো,,,,বিশ্বাস করবো আর কারে।। আমার বিশ্বাস আমার সাথে, প্রতারণা করে গো।। বিশ্বাস করবো আর কারে গো, বিশ্বাস করবো আর কারে। বিশ্বাস করে যার কাছে, রাখলাম আমি আমানত, সেইতো ওরে সেই আমানত, করলো ওরে খেয়ানত ।। এরচেয়ে আর বড় বিপদ।। কি'বা হইতে পারে গো,,,। চোরে যদি চুরি করে, ডাকাতে করে ডাকাতি।। তাতে তেমন হয়না কষ্ট, যতই হউক না ক্ষতি।। বিশ্বাসী যদি করে ক্ষতি।। চোট লাগে যে অন্তরে গো,,। এই দুঃখ কারে বলি, এই কষ্ট সহাওনা যায়।। যদি এমন মারে বাড়ি গো, বিশ্বাসের মাথায়।। কি যে আমি করি উপায়।। এই জগত সংসারে গো,,। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, যে করে বিশ্বাসঘাতকতা।। তার কি নাই দয়ামায়া, আর মনুষ্যত্ব মানবতা। মনে লইয়া মনের ব্যথা।। ধুঁকে ধুঁকে যাইবো মরে গো,,,। পোস্ট তাং ০৯/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫৪ """"" দেহতত্ত্ব নিগূঢ় সত্য গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। এই চুরাশি ক্রোশ অজুদ ভান্ডে, সয়ং প্রভু মজুদ রয়।। সৃষ্টির মাঝে স্রস্টার লিলা, চলছে তাইতো প্রেমময়।। নাক মুখ কান চক্ষু বুনি, নাভী তালু পাছা যোনি।। গুরু ধরে লইও জানি।। গোপনে এক দরজা রয়। বারো বুরুজ চৌদ্দ কামান, নয় দরজা আঠারো মোকাম।। সপ্ত পাতাল সপ্ত আসমান।। এই দেহেতে রয় নিশ্চয়। চন্দ্র সুর্য গ্রহ তারা, পাহাড় টিলা ঝর্ণা ধারা।। ঝড় বৃষ্টি বন্যা খরা।। দেহের মাঝে সবি রয়। শ্বাস প্রশ্বাস নিশ্বাস দম, এই দেহকে রাখে চেতন।। বন্ধ একবার হইলে দম।। জ্বরা জীবের মরণ হয়। সাত সাগর তেরো নদী, বইছে ধারা নিরবধি।। বাহাত্তর হাজার রগ অবধি।। জোয়ার ভাটার ধারা বয়। দুইশো ছয়টি হাড়ের জোড়া, তিন ষাইট স্ক্রু মারা।। লোম পশম চামড়ার বেড়া।। কি সুন্দর রূপময়। দেহের ভিতর আছেন গোপন, আঁপে সাঁই নিরাঞ্জন।। সৃষ্টি লিলা জন্ম মরণ।। করে ওরে লয় প্রলয়। একুশ হাজার ছয়শো বারে, যায় আসে দমেম ঘরে।। হৃদ মাঝারে আসন করে।। দ্বিদলেতে বারাম লয়। পঞ্চ আত্ম পঞ্চ রুহু, বাঁচিয়ে রাখে এইনা দেহ।। রুহের সন্ধান পায়না কেহ।। ঘুড়লে সারা জগতময়। ত্রি-কালের ত্রি-ধারায় মন। নফছ রিপু মন ওরা আটজন।। নষ্ট করে মানব জনম।। যদি কেহ অচেতন রয়। পঞ্চ রসে পঞ্চ প্রেমে, ক্ষিতি অপ তেঁজ মরুৎ বোমে।। খেলছে খেলা ধরাধামে।। চির অমর চির অক্ষয়। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, কামেল পীর গুরু ধরি।। বিবেককে লও চেতন করি।। জন্ম মরণের রবেনা ভয়। ১০/১০/২০২৪ গান নং ৯৬৫৫ """" সনাতনী বিবেক চেতনের গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ওরে, সনাতন শুদ্ধ করো দেহ চিত্ত মন।। লাভ নাই যাইয়া গয়া-কাশী, মথুরা আর বৃন্দাবন। শুদ্ধ যদি না হয় চিত্ত মন। ঐ জিন্দা দেবতা রেখে ঘরে, কি হবেরে তীর্থে ঘুরে।। মাতা পিতা রয় অনাহারে।। জলে ভরে দুই নয়ন। কি হবে জঁপে তুলসী মালা, গলে দিয়ে রুদ্রাক্ষের মালা।। মা বাবারে না বেসে ভালা।। লাভ নাই করে পূজা অর্চন। গায়ে মেখে তিলক চন্দন ফোটা, লাভ নাই জপে হরি নামটা।। শুদ্ধ মনো শুদ্ধ আত্মা।। বিবেক যদি না হয় চেতন।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলে, জীবের সেবা না করিলে।। মানব জনম যায় বিফলে।। ভেবে কি দেখেছো মন।

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল ❤❤❤❤❤ খুব সুন্দর গান

পোস্ট তাং ০৭/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫১ """"" অন্তর কাটা বিরহ বিচ্ছেদ গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় এতো কষ্ট দিবিরে বন্ধু, আগে আমি জানতাম না।। জানলে ওরে পাষাণ তোরে, আমি তো ভালবাসতাম না।। দহন চিতায় জ্বলছি আমি, আমি পুইড়া হচ্ছি ছাই।। আমার পোড়া দেহে নুনের ছিটা, দিচ্ছে যে সবাই।। কি করিয়া তোরে বুঝাই।। আমার মনে কতো যন্ত্রণা। আমার বাঁচার কোনো নাইরে উপায়, আমি হইছি জিন্দালাশ।। ওরে পাষাণ ওরে বেঈমান, তুই করলি এমন সর্বনাশ।। আমার প্রেম ভক্তি বিশ্বাস।। তুই তো পাষাণ বুঝলিনা। দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথা, আমি শিখলাম তোকে দেখে।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া তুই, শেল মারলি আমার বুকে।। এখন মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। আর বেশিদিন বাঁচবোনা। কুল কলঙ্কের মালা গলে, ওরে তুই আমায় পড়াইলি।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সনে, তুই বিশ্বাসঘাতকতা করলি।। কলঙ্কিনী তুই আমায় বানাইলি।। কইরা প্রেমের নামে ছলনা। পোস্ট তাং ০৬/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৫০ """"" প্রশ্নমাখা প্রেমের গান """"" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আর বলিসনা এমন কথা, তোর নাইরে মহব্বত।। দ্বিলে লাগে চোট রে,,,দ্বিলে পাইলাম চোট।। কেমনে রে সব ভুইলা গেলি, হইলিরে পাষাণ।। ভুইলা গেলি কেমনের তুই, তোরই প্রেমের গান।। তুই দেহ আমি পরাণ।। বলছিস থাকবিরে যুগ যুগ। এতো মায়া এতো দরদ, এতো সোহাগ ও আদর।। কেমনেরে তুই ভুইলা যাবি, ওরে বেঈমান স্বার্থপর।। ভাঙ্গবি আমার হৃদয় অন্তর।। বড়ই যে অদ্ভুত। কেমনেরে তুই থাকবি ভুলে, কেমনে থাকবি দূরে।। যারে তুই রাখছিলি ওরে, তোর বুকেতে ধরে।। মারবি আমায় বিরহে পুড়ে।। তোর কি বা মতে মত। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, এই কি রে তোর প্রেম।। আমায় নিয়া খেলবিরে তুই, এমন ফাউল গেইম।। এইটাই ছিলো তোরই এইম।। গুড ভেরি গুড।পোস্ট তাং ০৫/১০/২০২৪ ইং গান নং ৯৬৪৯ """" বিরহ বিচ্ছেদ যন্ত্রণার গান """" লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমায় প্রেম শিখাইয়া মনটা নিয়া।। কেনো করিস ছলনা,,,, মানুষ ভালোনারে তুই, মানুষ ভালোনা।। মিষ্টি মধুর কথা কইয়া, সব কাইড়া নিয়া।। আবার তুই গেলিরে বেঈমান, আমায় ছাড়িয়া।। কার প্রেমেতে তুই মজিয়া।। মিটাস মনের বাসনা। কার বাসরে কারে নিয়া, আছিস মহা সুখে।। পিরিতের শেল মাইরা পাষাণ, তুই আমারও বুকে।। মরছি আমি ধুঁকে ধুঁকে।। সইছি কতো যন্ত্রণা। লোকে আমায় মন্দ বলে, বলে কলঙ্কিনী।। পাড়াপড়শি আত্মীয় স্বজন, বলে কুলনাশিনী।। কান্দি আমি দিন-রজনী।। নয়ন জলে বয় ঝর্ণা। না মরিয়া বাঁইচা আছি, হইয়া একটা জিন্দা লাশ।। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর তুই, করলি এমন সর্বনাশ।। ফেলছি আমি শুধুই দীর্ঘশ্বাস।। এ জ্বালা আর সহেনা।

জয় গুরু জয় গুরু হরি বল হরি বল খুব সুন্দর গান এক দম বাস্তবিক কথা ❤❤❤❤❤

খুব সুন্দর কথা গানের মাধ্যমে বাস্তবিক অসাধারণ ❤❤❤❤