পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৪ ইং গান নং ৯৭৮৪ আত্মতত্ত্ব মহাসত্য পরকালের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। আমার গেলো নারে মনের বিকার, অশুদ্ধ দেহ চিত্ত মন।। নফছ রিপু মনের তাড়নায়, বিফল যায় মানব জনম।। ভবের মোহ লোভ লালসায়, মাতলাম যে রঙ্গ রসে। হালাল হারাম বাছলামনারে, সব খাইলাম মন হরষে।। মানব জনম গেলো মিছে।। কি যে আমি করি এখন। নিজের রুজি মহাজনের পুঁজি, নষ্ট করলাম বেহিসাবে। হবে যেদিন কর্মের বিচার, জানিনা সেইদিন কি হবে।। মরছি শুধু ভেবে ভেবে।। পিছে পিছে ঘুরছে যম। সুখ অসুখে ভুগে ভুগে, পাইলাম না যে সুখ আরাম। কানাওলায় পথ ভুলাইলো, সরল পথ যে হারাইলাম।। লাভের আশায় লোকসান করলাম।। ছাড়বে না তো মহাজন। দিনে দিনে ঋণের বোঝা, করলাম যে আমি ভারী। সর্ব হারা নিঃস্ব আমি, নাই যে আমার পারের কড়ি।। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।। ভরসা সাঁই নিরাঞ্জন। পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৫ আত্মতত্ত্ব মহাসত্য সাধন মার্গের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী যদিরে মন বড় হবা, আগে মন তুমি হও ছোটো।। তার আগে করিয়া লও মন, খাঁটি মানুষ থাকার ব্রত।। লোকে যারে বড় বলে, তবেই সে বড় হয়। নিজে নিজে বড় ভাবলে, সে তো বড় নয়।। জ্ঞানী গুণীজনে তা কয়।। মিথ্যা নয় কথা সত্য। গাছে উঠতে হলেরে মন, গাছের গোড়ায় যেতে হবে। গাছে উঠার ভাও জানিলে, তখন গাছে উঠতে পারবে।। নইলে পড়ে হাত পা ভাংবে।। পাইবে যে মরণ কষ্ট। নিয়ত নিরিখ ঠিক না হলে, যায়না যে লক্ষ্যে পৌঁছানো। দৌড়ে এসেই ওরে বেবুঝ, বড় হতে চাও কেনো।। আগে উস্তাদ গুরু মানো।। মন করে লও পবিত্র। কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, করো আগে সাধন ভজন। কি কাজে মন বড় হবা, করো তার কর্ম করণ।। ধন্য হবে তোমার জীবন।। সন্মান তুমি পাইবা অবিরত। পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং গান নং ৯৭৮৭ মানুষের তরে মানুষের গান লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী। ও মন মানুষ সেবো, মানুষ ভজো, করোরে মানুষের সঙ্গ।। নফছ রিপু মন করে দমন, ছাড়ো ভবের রস ও রঙ্গ।। চিনতে চাইলে অধর মানুষ, জাগাইয়া লও চেতন ও হুশ।। নইলে শেষে করবা আফসোস।। কর্মফলে পাইবা দন্ড। সরল মানুষ গড়ল মানুষ, সরস মানুষ নিরস মানুষ।। অধম মানুষ উত্তম মানুষ।। জানো চিনো মানুষের রঙ্গ। মানুষ দিয়া মানুষ বানায়, সাঁই নিরাঞ্জন মহান স্রস্টায়।। সেই মানুষ যে চিনতে পায়।। সেতো আর থাকেনা অন্ধ। স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলেরে, সঙ্গ দোষে কর্ম ফেরে।। কতো মানুষ হত্যা করে।। কামুক লোভী মহা ভন্ড।
পোস্ট তাং ০৮/০১/২০২৫ ইং
গান নং ৯৭৮৮
জয়দেব মেলার আহবানে গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী
মেলা মিলাইছে জয়দেব, মেলা মিলাইছে।।
জয়দেব ধামে জয়দেব বাবায়, মেলা মিলাইছে।।
আসে কতো আশেক ভক্ত, জয়দেব নামে থাকে মত্ত।।
যারা জয়দেব প্রেমে আসক্ত।। তারা মেলায় আইসাছে।
মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ
সাধু গুরু মুণি ঋষি, জয়দেব মেলায় থাকে বসি।।
যার যেমন হয়রে খুশি।। তাদের ভক্তি দিতাছে।
মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ
জয়দেব নামে গায় গুণগান, জয় দেব মেলায় হয় বাউল গান।।
জয়দেব মেলায় হয় কৃষ্ণ নাম।। প্রেম ভক্তি বিশ্বাসে।
মেলা মিলাইছে,,,,, ঐ
আমরা আছি জয়দেব মেলায়, গাইবো যে গান সারা বেলায়।।
স্বপন শাহ্ কয় আয় ভক্ত আয়।। জয়দেব বাবায় ডাকতেছে।
মেলা মিলাইছে,,,,,,, ঐ
পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৪ ইং
গান নং ৯৭৮৬
জয়দেব মেলার গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী
তোরা কে যাবিরে আয়, যাবো জয়দেবের মেলায়।।
করবো ওরে সাধু সঙ্গ, বাবার আঙিনায়।।
জয়দেব হয় ভক্তের দেবতা, যারা তারে মানে।
কি অদ্ভুত শিহরন জাগে, ভক্তের তনু মনে।।
গেলে ওরে জয়দেব ধামে।। শান্তি পাওয়া যায়।
জয়দেব মেলায় হয়রে হয়, সাধু গুরু মুণিঋষির সঙ্গ।
পাইলে পরশ হয়রে সরস, ভক্তের পাপী অঙ্গ।।
জাগে মনে সদানন্দ।। জয়দেব আঙিনায়।
ভাব সংগীত বাউলগান, হয়রে নাম সংকীর্তন।
শুনে শুনে দেহ চিত্তমনে, হয়রে আলম্বনে উদ্দীপন।।
করে সবাই নাম রস আস্বাদন।। যাইয়া জয়দেব মেলায়।
প্রেম ভক্তি বিশ্বাসে যারা, যায়রে জয়দেব ধাম।
কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, পুরণ হয়রে মনস্কাম।।
আসিলে বিপদ ঘোর নিদান।। দূরে চলে যায়।পোস্ট তাং ০৬/০১/২০২৫ ইং
গান নং ৯৭৮৩
অসার সংসারে বেগার খাটার গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী
ওরে, বেতন ছাড়া করলাম চাকরি, মায়াময় এই সংসারে।।
বেগার খাটলাম সারা জনম, আবার ভর্তুকিও দিলাম ওরে।।
কলুর চোখ ঢাকা বলদের মতো, সংসারের ঘানি টানলাম।
মহাজনের ষোলআনা, আর নিজের পুঁজি হারাইলাম।।
দেনার ভারে নুহ্য হইলাম।। দেখলাম যে হিসেব করে। ঐ
আমার আমার কইরা যাদের, ভাবলামরে আমার আপন।
এখন দেখি আপন নয় তারা, তারা আমায় ভাবে দুশমন।।
নীরবে তাই করি কান্দন।। বুক ভাসে নয়ন নিরে। ঐ
করতে আইলাম যার দাসত্ব, রাখলাম না তার খোঁজ খবর।
যারে আপন করার কথা, তারেই আমি করলাম পর।।
আমি যে নাদান স্বার্থপর।। কি যে হবে মিজান হাশরে। ঐ
এখন সর্বহারা নিঃস্ব আমি, কেমনে শোধরাবো তাঁহার ঋণ।
কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, আমি কাঙাল দ্বীন হীন।।
জীবন আমার হইছে সঙ্গিন।। নিও দয়াল উদ্ধার করে।
পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৪ ইং
গান নং ৯৭৮৪
আত্মতত্ত্ব মহাসত্য পরকালের গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।
আমার গেলো নারে মনের বিকার, অশুদ্ধ দেহ চিত্ত মন।।
নফছ রিপু মনের তাড়নায়, বিফল যায় মানব জনম।।
ভবের মোহ লোভ লালসায়, মাতলাম যে রঙ্গ রসে।
হালাল হারাম বাছলামনারে, সব খাইলাম মন হরষে।।
মানব জনম গেলো মিছে।। কি যে আমি করি এখন।
নিজের রুজি মহাজনের পুঁজি, নষ্ট করলাম বেহিসাবে।
হবে যেদিন কর্মের বিচার, জানিনা সেইদিন কি হবে।।
মরছি শুধু ভেবে ভেবে।। পিছে পিছে ঘুরছে যম।
সুখ অসুখে ভুগে ভুগে, পাইলাম না যে সুখ আরাম।
কানাওলায় পথ ভুলাইলো, সরল পথ যে হারাইলাম।।
লাভের আশায় লোকসান করলাম।। ছাড়বে না তো মহাজন।
দিনে দিনে ঋণের বোঝা, করলাম যে আমি ভারী।
সর্ব হারা নিঃস্ব আমি, নাই যে আমার পারের কড়ি।।
কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।। ভরসা সাঁই নিরাঞ্জন।
পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং
গান নং ৯৭৮৫
আত্মতত্ত্ব মহাসত্য সাধন মার্গের গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী
যদিরে মন বড় হবা, আগে মন তুমি হও ছোটো।।
তার আগে করিয়া লও মন, খাঁটি মানুষ থাকার ব্রত।।
লোকে যারে বড় বলে, তবেই সে বড় হয়।
নিজে নিজে বড় ভাবলে, সে তো বড় নয়।।
জ্ঞানী গুণীজনে তা কয়।। মিথ্যা নয় কথা সত্য।
গাছে উঠতে হলেরে মন, গাছের গোড়ায় যেতে হবে।
গাছে উঠার ভাও জানিলে, তখন গাছে উঠতে পারবে।।
নইলে পড়ে হাত পা ভাংবে।। পাইবে যে মরণ কষ্ট।
নিয়ত নিরিখ ঠিক না হলে, যায়না যে লক্ষ্যে পৌঁছানো।
দৌড়ে এসেই ওরে বেবুঝ, বড় হতে চাও কেনো।।
আগে উস্তাদ গুরু মানো।। মন করে লও পবিত্র।
কয় স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, করো আগে সাধন ভজন।
কি কাজে মন বড় হবা, করো তার কর্ম করণ।।
ধন্য হবে তোমার জীবন।। সন্মান তুমি পাইবা অবিরত।
পোস্ট তাং ০৭/০১/২০২৫ ইং
গান নং ৯৭৮৭
মানুষের তরে মানুষের গান
লেখকঃ- স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী।
ও মন মানুষ সেবো, মানুষ ভজো, করোরে মানুষের সঙ্গ।।
নফছ রিপু মন করে দমন, ছাড়ো ভবের রস ও রঙ্গ।।
চিনতে চাইলে অধর মানুষ, জাগাইয়া লও চেতন ও হুশ।।
নইলে শেষে করবা আফসোস।। কর্মফলে পাইবা দন্ড।
সরল মানুষ গড়ল মানুষ, সরস মানুষ নিরস মানুষ।।
অধম মানুষ উত্তম মানুষ।। জানো চিনো মানুষের রঙ্গ।
মানুষ দিয়া মানুষ বানায়, সাঁই নিরাঞ্জন মহান স্রস্টায়।।
সেই মানুষ যে চিনতে পায়।। সেতো আর থাকেনা অন্ধ।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলেরে, সঙ্গ দোষে কর্ম ফেরে।।
কতো মানুষ হত্যা করে।। কামুক লোভী মহা ভন্ড।