মাটির নিচে ৫০০ বছরের পুরনো দারাসবাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় || Darasbari University
Вставка
- Опубліковано 4 жов 2024
- বাংলার স্বাধীন সুলতান আলাউদ্দীন শাহের রাজত্বকালে ১৫০২ খ্রিষ্টাব্দে সুলতানের আদেশে বাংলার আদি রাজধানী গৌড়ের ফিরোজপুর এলাকায় দারাস বাড়ী মাদ্রাসা নামে এই বিদ্যাপীঠ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সুবিশাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন অঞ্চল হতে শিক্ষার জন্য এখানে শিক্ষার্থীরা সমবেত হতেন। বাংলার বুকে সর্বপ্রথম এই বিশ্ববিদ্যালয়েই বোখারি ও মুসলিমসহ সিহাহ সিত্তাহ হাদিস শিক্ষা দেওয়া হতো। হুসেন শাহ্ পরবর্তী সময়ে ঢাকার সোনারগাঁ মাদ্রাসায় সিহাহ সিত্তাহ হাদিস শিক্ষা দেওয়া হতো। মোহাম্মদ বিন ইয়াজদান বখশ নামক এক আলেমকে দিয়ে বোখারী শরীফ নকল করিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার গড়ে তোলা হয়।
Contact :
sumonmcj@yahoo.com
#darasbari_university
বড় আফসোস এর কথা এত সুন্দর, প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় কে সংস্কার করা হয়না।।জানানো হয়না আমাদের আসল ইতিহাস।❤️🥰
আমাদের বাংলাদেশের সরকার অলস ইতিহাস এর বিষয়ে 😢😭
@Md Golam Sarwoar Agree
মুর্শিদাবাদ থেকে আমি ইতিহাস প্রেমী আর দাদার ভক্ত ❤️❤️
বাংলাদেশ থেকে মুর্শিদাবাদ আসবো অনেক কিছু দেখার জন্য
ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে দারাসবাড়ি মসজিদ ও মাদ্রাসার ইতিহাস নিয়ে কনটেন্ট তৈরী করার জন্য ই মেইল দিয়েছিলাম।।। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে অনুরোধ রাখার জন্য।।।
বিশ্ববিদ্যালয়!😒
আহা প্রিয় বাংলার কত ইতিহাস কতো গৌরবের ইতিহাস কতো বিচিত্রময়।। আফসোস এসবের কথা পাঠপুস্তক এ নেই।। প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে এসব অজানা রয়ে যাচ্ছে। সুমন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।।অনেক অজানা ইতিহাস জানতে পারতেছি।। ভালো লাগতেছে ভীষন
ধন্যবাদ,,, সালাউদ্দিন সুৃমন ভাইকে❤️🥰❤️
দারাসবাড়ী মাদ্রাসা বা বিশ্ববিদ্যালয় কে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।।।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই কায়সার রাহমানীকে এ বিষয়টাকে আমাদের সামনে প্রথম তুলে ধরার জন্য।সালাউদ্দিন সুমন ভাইকেও ধন্যবাদ।
আগের ভিডিওতে কেউ একজন বলেছিলো ইসলামী ইতিহাস নিয়ে ভিডিও বানাতে এবার হয়তো তার মানের আশা পুরন হয়েছে ধন্যবাদ জানাই সুমন ভাইকে
ওই লিংকটা কি দিতে পারবেন
চট্টগ্রাম পণ্ডিতবিহার বিশ্বদ্যিালয়
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত একই সময়ে ততকালে আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল-
চট্টগ্রাম পণ্ডিতবিহার বিশ্বদ্যিালয় নামে। কর্ণফুলি নদীর দক্ষিণ তীরবর্তী
দেয়াঙ পাহাড়ে। বর্তমানে আনোয়ারা উপজেলার ঝিওরি, হাজীগাঁও, বটতলী ও
মহাদেবপুর গ্রামে বিস্তীর্ণ পাহাড়জুড়ে। যার ধ্বংসাবশেষ আজও পরিলক্ষিত হয়।
এঈ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ণ করেছিলেন বাঙালির অহংকার অতিশ দিপয়কর শ্রীজ্ঞান।
তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊপচার্য পদেও অধিষ্ঠিত ছিলেন। বৌদ্ধ সভ্যতার ফশল
এই বিশ্বদ্যিালয়টিও নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত ধ্বংস হয়ে যায়। নালন্দা
বিশ্বিবিদ্যালয় একই স্থানে পুনপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই বিশ্ববিধ্যালয়টি
পুনস্থাপনের দাবী দীর্ঘদিনের। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির
জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই বিশ্ববিধ্যালয়টি পুনপ্রতিষ্ঠার
প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একটি টিমও এলাকা
পরিদর্শন করে গেছেন। পাহাড়ি ১২শ একর ভূমিও চিহ্নিত করেছিলেন। প্রস্তারবত
ফাইনটি শিক্ষামন্ত্রালয় পর্যন্ত পৌঁছেছিলেন। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য হাতের
ইশারায় কায়ক্রম ধানাচাপা পড়ে যায়। অত্যন্ত বেদনার সংবাদ হলো- এখন শুনা
যাচ্ছে ঐ স্থানে অর্থনৈতিক জোন করা হবে। তা যদি হয় বাঙালির অহংকার তথা
চট্টগ্রামবাসীর অহংকারের ঠিকানা চট্টগ্রাম পণ্ডিতবিহারের অস্থিত্ব চিরতরে
মুছে যাবে। আমাদের দাবী অর্থনৈতিক জোন নয়, এখানে পুনপ্রতিষ্ঠা করতে হবে
চট্টগ্রাম পণ্তিবিহার বিশ্ববিদ্যালয়।
১৯২৭ খ্রিস্টাব্দের ফেব্র“য়ারি মাসে আনোয়ারা উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়¯’ ঝিওরী ও হাজিগাঁও গ্রামের সীমান্ত থেকে ৬৬টি পিতলের তৈরি বুদ্ধমূর্তি আবি®কৃত হয়। লোকমুখে এ সংবাদ শুনে চট্টগ্রামের তৎকালিন কালেক্টর মূর্তিগুলো উদ্ধার করে ট্রেজারিতে নিয়ে আসেন এবং পরবর্তীতে এগুলো প্রতœতত্ত¡ বিভাগের কলিকাতা¯’ প্রধান কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে মূর্তিগুলোর ৫৯টি কলিকাতা যাদুঘরে, ৫টি কলিকাতার আশুতোষ সংগ্রহশালায় ও দুটি বোম্বের ভিক্টোরিয়া আলবার্ট সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত রয়েছে। এই মূর্তিগুলোই পণ্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অব¯’ান নির্ণয়ের সকল প্রকারের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটায়। মূর্তিগুলো হলো ৭ম-১১শত শতাব্দীর এই অঞ্চলে জনপ্রিয় মহাযানী বৌদ্ধ নিদর্শন।
বৌদ্ধ মনীষী ড. বেণীমাধব বড়-য়া ও আইনজীবী উমেশ চন্দ্র মুৎসুদ্দী প্রমুখ বিশ্ববিদ্যালয়টি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের প্রচেষ্টা চালান কিš‘ কেই সঠিকভাবে পণ্ডিবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ¯’ান চিহ্নিত করতে না পারলেও অধিকাংশ গবেষকের অভিমত এই যে, বিশ্ববিদ্যালয়টির অব¯’ান ছিল কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরবর্তী দেয়াঙ পাহাড়ে, যেখানে দনুজমর্দন দেব, মধুসূদন, বাসুদেব, রাজা কান্তিদেব প্রমুখ দেববংশীয় রাজারা রাজধানী ¯’াপন করেছিলেন এবং এখানে ১২৭৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দেববংশীয় রাজাদের রাজধানীর অস্তিত্ব ছিল। দেয়াঙ পাহাড়¯’ তাদের রাজধানীর নাম বড়উঠান। এ গ্রামেই রয়েছে রাজা কান্তিদেবের দীঘি। দীঘির অদূরেই ভবানী রাজার ভিটা, ভবানী পুকুর, নিয়াজ রাজার বাড়ি। এই বাড়ি থেকে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে, একটি বুদ্ধমূর্তি পাওয়া যায়। এই বড়উঠানের পশ্চিমাংশে বিষমরাজার বাড়ি নামক একটি পাহাড়ি এলাকায় আজও মাটির নিচে চাপাপড়া প্রাচীন দালানের ধ্বংসাবশেষ পরিলক্ষিত হয় এবং প্রাচীন ইটের ভগ্নাংশ ও নানা প্রকারের কার“কার্য খচিত নির্মাণশৈলীর ভগ্নাংশ সামান্য মাটি খুঁড়লেই বেরিয়ে আসে। বড়উঠান থেকে প্রায় পাঁচ মাইল দক্ষিণে দেয়াঙ পাহাড়ের সু-উ”চ টিলাবেষ্টিত বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে প্রাচীন নানা ¯’াপত্যের স্মৃতিচিহ্ন আজও বিদ্যমান। এই এলাকার উঁচু টিলার পাদদেশে ঝিওরী ও হাজিগাঁও গ্রামের অব¯’ান। ঝিওরী গ্রাম ও হাজিগাঁও নাম ধারণকৃত এই দেয়াঙ পাহাড়ের কোলে আবি®কৃত হয় ৬৬টি বুদ্ধমূর্তি। ঝিওরী গ্রাম থেকে দু’মাইল উত্তরে খিলপাড়া ও কৈনপুরা গ্রামে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে আরও কয়েকটি বুদ্ধমূর্তি ও প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ আবি®কৃত হয়। এই মূর্তিগুলোই ইতিহাসবিদদের সামনে পণ্ডিত বিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অব¯’ান ¯’ল যে দেয়াঙ পাহাড় তার প্রমাণ অনেকাংশে নিশ্চিত করে দেয়।
- Jamal Uddin
সুমন ভাইকে সেই প্রথম থেকেই দেখে আসছি আজো দেখি সুমন ভাই আছেবোলেই বাংলার বিভিন্ন স্থান অজানা ছিল সেগুলো আমারা দেখতে পেয়েছি আরো দেখতে চাই, ধন্যবাদ প্রিয় সুমন ভাই
ভাই। সুমন। দারাসবাড়ীর মসজিদ দারাসবাড়ীর বিশ্ববিদ্যালয় দেখলাম অনেক। কিছু জানতে পারলাম। ভাবতেও অবাক লাগে বাঙলাদেশে এতো সুন্দর সুন্দর নিদর্শন অবহেলায় পড়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ,অপেক্ষায় থাকি এত সুন্দর ভিডিও। পাওয়ার আশায় ভাই চারশ বছর পুরনো কবরস্থান নিয়ে এসো ভালো থেকো ভাই টাটা শুভ রাত্রি
বাংলাদেশ প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়, মহাবিহার,প্যাগোডা,মসজিদ, মন্দিরের যথাযথ আবিষ্কার করে জাদুঘরে সংগ্রহ করা উচিত।
যা বাংলার ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করবে😊
কে করবে ইতিহাস সংরক্ষণ? এখানে ইতিহাস থাকলে চুরি করার মত অর্থ নেই। সুতরাং এটা নিয়ে মাথা ব্যথাও নেই
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি দারাসবাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় টি পুনরায় সংরক্ষণ করে তার নতুন রূপে চালু করা হোক আমাদের দেশের মুসলিম জনগণ তাদের হারানো ঐতিহ্যবাহী ফিরে পাবে এবং সেখানে পুনরায় ইসলামের শিক্ষা প্রদান করা হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উলটা প্রাইমারী মাধ্যমিক বই থেকে ইসলাম, নবীজীর বিদায় হজ্ব,,ইসলামিক সব কাহিনী মুছে দিচ্ছে আর আপনি আসছেন ইসলামের ইতিহাস রাখতে বলতে🐸
এই মাদ্রাসার নির্মাণশৈলী বাংলার বৌদ্ধবিহারগুলোর সাথে অনেকটাই মিলে যায়, এই বিষয়টা বেশ অবাক করার মতো।
এই ঐতিহাসিক মাদ্রাসাটিকে সংস্কার করে নতুন মাদ্রাসা ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করা জন্য সরকারের প্রতি জোর অনুরোধ করছি।
হা হা হা হা
সহমত
Ami sohomot kintu ata notun kore banale er sondorjo ta thakbena
অসম্ভব ভালো লাগে প্রতিটি ভিডিও তাই আপনার চোখ দিয়েই দেখছি সব ভালো থাকবেন সবসময় শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটা বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া উচিৎ।।।
আমাদের ব্যর্থটা সর্বত্র।
আমরা কিছুই ঠিক করে রাখতে পারি নাই,কারোর মধ্যেই সততা নেই,যদি এটা বেঁচে থাকতো তবে আজ আমরা সত্যি বিশ্বের অন্যতম সেরা জাতি থাকতাম।
উচ্চ মহল থেকে নিম্ন মহল কারো মধ্যেই বুঝি সততা ও সচেতনতার কোন বালাই'ই নেই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।। আপনার মত ইতিহাস পিপাসু মানুষ আসলেই খুব দরকার। কারণ ইতিহাস ছাড়া অনেক কিছুই অসম্ভব। ভালো থাকবেন সবসময়
সালাহউদ্দিন সুমনকে ধন্যবাদ তার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য। এটা সত্য যে মাটির নিচে চাপা পড়া গল্পটি প্রকাশ করার জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। কিন্তু কিছু প্রশ্ন আমাদের মনে আসে:-
ক) কাঠামোটি পাঁচশ বছরেরও পুরনো বলে মনে হয়। মূল জমির মালিক জানান, কাঠামোটি বর্তমান মাটির অন্তত ১৫ ফুট নিচে বিস্তৃত। মাত্র 500 বছরে এই পরিমাণ ডুবে যাওয়া অবাস্তব।
খ) এই অঞ্চলে, গত 500 বছরে চরম ভূমিকম্প বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কোনো প্রতিবেদন পাওয়া যায় না।
গ) এই প্রতিবেদন অনুসারে 1970 সালের পরে কাঠামোর উপরের 2 থেকে 3 ফুট সংস্কার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে কাঠামোটি একটি স্থায়ী শিক্ষা কেন্দ্র বলে মনে হয় না। এটি একটি অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে.
ঘ) দেখানো মসজিদের আকার খুবই ছোট। এই মসজিদটি 15 থেকে 20 জনের বেশি লোকের জন্য ছিল না।
ঙ) যদি এটি মাত্র 500 বছর আগে নির্মিত হয় তবে আরও ঐতিহাসিক নথি পাওয়া উচিত ছিল।
তবে আমরা নিশ্চিতভাবে একমত যে সমাহিত ইতিহাস বের করার জন্য আরও প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ প্রয়োজন।
যারা ইতিহাসবিদ তারা খুব ভালো করে জানেন যে, এই বাংলা এক সময় কত সমৃদ্ধ ছিল। বিশ্বের মধ্যে শিক্ষা , সংস্কৃতি ঐতিহ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ এবং সম্পদশালী সাম্রাজ্য ছিল। যা এখন তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত দেশ হিসেবে পরিচিত।
ধর্মীয় উগ্রবাদ পুরো উপমহাদেশকে গিলে ফেলছে।
কি দারুণ দৃশ্য............... খুব ভালো লাগলো
ইতিহাস কি নিদারুণভাবেই না চাপা পড়ে আছে!! দেখে সত্যিই আমি হতাশ হলাম। তবে এরকম ইতিহাস সম্পর্কে জেনে আমি দারুণ অনুপ্রাণিত ও মুগ্ধ হলাম। ❤️💖
অসাধারণ উপস্থাপনা, আমার এলাকায় এটি, অনেকবার দেখেছি গিয়েছি, তবুও আজ আপনার ভিডিও দেখে নতুন কিছু ইতিহাস জানলাম,ধন্যবাদ সালাউদ্দিন সুমন,ভালোবাসা রইল আপনার প্রতি♥️♥️
আলহামদুলিল্লাহ ভালো খুব সুন্দর একটি জায়গা
এটা একদম আমার বাড়ির পাশে।।❤️❤️
যতটুকু যত্নশীল হয়ে আগলে রাখার ভূমিকায় নিজকে নিমগ্ন রাখতে পারেন, এটাও সেবার অংশ হিসাবে প্রাপ্তির খাতায় যোগ হবে। এটা আপনার সৌভাগ্য.......!!!!
@@mdzahidulislam804 চেষ্টা করবো।।।।ধন্যবাদ
প্রাচীন স্থাপনা দেখলে এক অন্য রকম অনুভূতি হয়
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায়না
বাংলার ইতিহাসে ইসলামের এত বড় ও ভাল প্রতিষ্ঠান লুকিয়ে আছে তাহা বর্তমানে পাটঠ পুস্তকে দেয়া হয়নি কেন?
তাহলে তো আমরা আগেই জানতে পারতাম,
ধন্যবাদ সুমন সাহেবকে ।
ইংল্যান্ড থেকে, ।
চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ উপস্থাপনা।
বাংলাদেশের সরকাররা এবং বুদ্ধিজীবীরা সবসময়ই এদেশের ইসলামি ইতিহাস চেপে রাখতে চায়, এটাই বাস্তব।
ধন্যবাদ সুমন এমনএকটি সমৃদ্ধ ইতিহাস আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য । আপনার প্রতিটি ভিডিও প্রশংসার দাবী রাখে । অনেক অজানাকে জানলাম আপনার মাধ্যমে । আবারও অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা থাকলো ।
গত মাসে এই ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্তিক মাদ্রাসা জায়গা ঘুরে আসার সৌভাগ্য হয়েছে🥀🥀
সুমন ভাইকে ধন্যবাদ এই জায়গার ঐতিহাসিক গুরুত্ব ভিডিওটি তুলে ধরার জন্য ❤️
এমন কিছু আরও দেখতে চাই।
নিয়মিত শ্রোতা
এতো পুরনো বিশ্বমানের ইসলামি প্রতিষ্টান দেখে ভালো লাগলো! 😍
মদিনা থেকে দেখছি
দারুন এক ইতিহাস দেখলাম।
ধন্যবাদ সুমন ভাই
আমি সুমন ভাইকে অনেক ভালোবাসি মন থেকে আল্লাহ যেনো ভাই কে সুস্থ রাখে সব সময়। উনি জেনো আমাদেরকে আরও ইতিহাস সম্পর্কে নতুন কিছু দেয়। আমি শুধু একটা কথা-ই বলবো ইতিহাস জানতে হলে সুমন ভাইকে জানতে বহে আমাদের
জানতে পারলাম আরো একটা অজানা অধ্যায়। সবচেয়ে ভালো লাগলো প্রত্নতত্ব অধিদপ্তরের ব্যাপারে আপনার বক্তব্যটা সুমন ভাই যে এতোদিনেও তারা কোনোরকম একটা উপযুক্ত তদন্ত করেনি এই ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষের ব্যাপারে, শুধু সাইনবোর্ড লাগিয়েই কর্ম শেষ!
এই স্থানটা হতে পারতো এক অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ।
ধন্যবাদ সালাউদ্দিন ভাই। গৌড় এর বাংলাদেশ অংশ নিয়ে ভিডিও করার জন্য। ❤️🇧🇩
অনেক সুন্দর হইছে। সবার আগে কমেন্ট করলাম। আমার নাম হাফেজ মুহা মাহবুবুর রহমান। আপনাকে আসালামু আলাইকুম
ওয়ালাইকুম আসসালাম
সুমন ভাইকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনি ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তি আপনাকে অনেক দোয়া করি
ইতিহাস আমার খুব ভালো লাগে ধন্যবাদ সালাউদ্দিন সুমন ভাইকে বাংলার ইতিহাস তুলে ধরার জন্য মাদ্রাসাটি আবার চালু করা দরকার৷
ভাই সালাহ্ উদ্দিনকে আমি হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই, তার এই নিঃস্বার্থ
দেশ প্রেমের কারণে, যেজন্য আমরা আজ
অনেক অনুসন্ধানলব্ধ জিনিষ দেখতে পাচ্ছি ।
অত মূল্যবান সম্পদ থাকতে আমরা
তার কদর করছিনা কেন জানিনা, অথচ আমি
নিশ্চিত যে, সরকারের এ ব্যাপারে অনিহা
থাকলে আমাদের আগ্রহী জনতা মিলে একটা
প্রত্নতত্ব তহবিল গঠন করে প্রবাসীদের নিয়ে
এগুলোর পুনরূদ্ধার করে নুতন প্রাণ চান্চল্যে
ভরে দেয়া উচিত । সবখানেই একটা signboard
সর্বস্ব কর্মধারা দিয়ে এগুলো চিরতরে বিলিন হতে
সাহায্য করা ছাড়া আর কি বলা যায় ! যেমন-
সোনার গাঁ কেন আবার নুতন করে শহর গড়ে তোলা যাবেনা, নূতন প্রাণ স্পন্দনে ভরে
দেয়া যাবেনা কেন, তাতে ক্ষতিসাধন কোথায় ?
আমাদের ভূমির সল্পতার কথা চিন্তা করে নুতন
জায়গার প্রয়োজন নেই, ইতিহাসকে আবার
আমরা জাগিয়ে তুলবো, যাদুঘর হিসাবে নয়
এক একটা নুতন প্রতিষ্ঠান হিসাবে- শত
কোলাহলে আবার মুখরিত হবে এই পুরানো
জনপদ, এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ, সপ্নিল আর কি
হতে পারে ! সরকার অপারগ হলেও আমি
ভাবতে বলছি আমার দেশের উদ্বেলিত
জনতাকে, যারা এমনিভাবেই দেশ স্বাধীনতায়
পাগলের মত জীবন বিপন্ন করে ঝাপিয়ে পড়ে
ছিলেন । কারো আগ্রহ থাকলে দয়া করে হাত
উঠাবেন- সালাহ্ উদ্দিন সাহেবকেও বলছি !
Itihas jante khub bhalo lage .jene anondo pelam .bhalo theko
জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ি জান salauddin ভাই 💞😙🙂💫🌼
M India Tripura se hu Bhaiya... Aapki video bhot he acha lagtihey.... Bhot kuch daykhneko or janeko miltihey...
অবশ্যই যাবো।
এটি পুনরায় চালু করা হোক ❤️❤️❤️🙂🙂
গৌড়ের অঞ্চলের বাংলার মুসলিমদের সবচেয়ে পুরনো ইতিহাস।
সালাউদ্দিন সুমন ভাই,, অনেকদিন যাবত আমি এবং আমার ওয়াইফ,,,,,, আপনার ভিডিও দেখি...।।আশাকরি নওগাঁ জেলার,,, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার নিয়ে আপনার একটি ভিডিও পাবো...।।
Boidha Bihar video ache to..
অনেক ভালো লাগল ভাই
সালাউদ্দিন সুমন ভাইকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসাবে দেখতে চাই।
এথেকে বুঝা য়ায় আমাদের বাঙলা কতটা উন্নত সমৃদ্ধ ছিল। ধর্ম প্ররায়ণ ছিল। কিন্তু এ প্রজন্ম এ সন্মন্ধে তেমন কিছুই জানেনা
এই জায়গাটি অনেক সুন্দর আমরা গিয়েছিলাম একুশে আগস্ট ২০২৩ সোমবার
Ami afnar pray sob vdo Dekhi. Love you Brother From Dhubri ,Assam ,India.
Thank you so much!May Allah bless you.
এসব দেখে মনটা কেদে উঠে হায়রে আমার বাংলাদেশ কতো সত ইতিহাস লুকিয়ে আছে তা আমরা জানি না।
ধন্যবাদ সুমন ভাই
অনেক অনেক ভালোবাসা আপনাকে। ভারত থেকে
deke onek balo laglo.1-8-24 malasiya theke dekci
Bhai apnake dhonnobad apnar video r dara onek jinish shikaa & jana jaay
Khub valo ❤️
Deksi ami tnx sawon saheb chapai
Vison valo lage ei purano oitihasik kahini dekhte &sunte,ami apnar sob video dekhi ,Bharat thek ,jdi abr Bharat a asan ,Bishnupur a akbar asban .dhannobad 🙏🏻
এ সমপকে আরও জানতে চাই।আশা এ নিয়া আরেটা পরিপূন বিশতারীত ভিডিও দিবেন?
শরীয়তপুর - রুদ্রকর মঠ - মনসা বাড়ি -
বুড়ির হাট মজিত আছে এই সব নিয়ে একটা vlog বানাতে পারেন.
দারাসবাড়ি মাদ্রাসাকে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মনে করা হয় ....
সরকারের দায়িত্বশীল হস্তক্ষেপ ও দায়িত্ববোধ নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত সুধীজনের বিবেকের মানবিক বোধোদয় হলেই এর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ ও পূণঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব........!!!
সুমন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই সৌন্দর্য দেখানোর জন্য আমি ভাই বাংলাদেশী আমি থাকি সৌদি আর ব আমি ভাই আপনার একজন সাবস্ক্রাইবার এবং আপনার প্রতিটা ভিডিও আমি দেখে আমার মনকে পূর্ণতা দিতে পারি এবং তৃপ্তি পাই আপনার কথাগুলো যে রকম সুন্দর্য এবং ধারণকৃত ভিডিওগুলি খুব সুন্দর ভাই ষষ্ঠ পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন আর ভালো ভালো ভিডিও করবেন আল্লাহ হাফেজ
বাংলার সুপার হিরো সালাহউদ্দিন সুমন ভাই ইতিহাসের আরেক না সুমন ভাই
🇧🇩🇧🇩🇦🇷🇦🇷🇦🇷👌👌👌👌❤️❤️❤️🤲🤲🤲🤲 দেখা কী আমি আমার সাতে জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে এবং তার জন্য অপেক্ষা করে দেওয়া হলো আমাদের ধন্যবাদ ভাই ভাই ভাই ভাই ভাই ভাই
আমার চাঁপাইনবাবগঞ্জ💓
অনেক সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।আর আপনার সঙ্গে কাইসার রাহমানি ভাইয়া কে দেখতে পারলাম
ভালোবাসা অবিরাম রইলো প্রিয় সুমন ভাই ❤️🇧🇩🙏
ধন্যবাদ সুমন ভাই আপনার কথার সাথে একমত তারা শুধু জনগণের করের টাকায় বেতন নেয়,যখন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার করা হয় তখন তারা লোক দেখানো দৌড়াদৌড়ি করে যে কত কাজ করছে, অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু বলতে পারলাম না।
খুব ভলো লাগলো। আমার এলাকাকে নিয়ে ভিডিও বানানোর জন্য❤️❤️❤️❤️
Sumon viya k Mon theke anek anek vlo basha apnr madome anek kichu jana jay dekha jay ❤️❤️❤️
Now a days we can see many new universities in Bangladesh, this Madrassa/university should be revived
সত্যিই খুব ভাল লাগল।
ভাই মাদ্রাসার সানি বোর্ড টা দেখাবেন একদিন ঠিক কি লেখা ছিলো? সেই জাদুঘরে ধন্যবাদ সুমন ভাই আপনাকে স্যালুট🙋♂️
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় সুমন ভাইয়া।
ভাইয়া, একটা রিকুয়েস্ট থাকবে যে, ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম সমাজের মাঝে শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কারে অবদানস্বরূপ নওয়াব উপাধি প্রাপ্ত ‘নওয়াব আব্দুল লতিফ’ স্যারের বাড়ি ও জীবনীর উপরে একটা ভিডিও ডকুমেন্টরি তৈরির অনুরোধ থাকবে।
উল্লেখ্য, নওয়াব আব্দুল লতিফ’ স্যারের পৈতৃক বাড়ি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলায় অবস্থিত।
অনন্য এক প্রতিবেদন।
দারুন
চট্টগ্রামে আনুমানিক খ্রিস্টিয় অষ্টম শতকে পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সপ্তদশ শতকে মুঘলদের চট্টগ্রাম বিজয় পর্যন্ত তা টিকে ছিল। পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের কোথায় ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে চারটি মত উঠে আসে। যেমন-
এক. অষ্টম শতকে চট্টগ্রাম মহানগরের আন্দরকিল্লায় বর্তমান জেনারেল হাসপাতাল সংলগ্ন পাহাড়ে ছিল পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয়।
দুই. সীতাকুন্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ পাহাড়ে।
তিন. চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার চক্রশালায়।
চার. আনোয়ারা উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়ের দক্ষিণাংশে ঝিওরী ও হাজিগাঁও গ্রামে পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয় ছিল।
চর্যাপদের জন্মস্থান পূর্ববঙ্গের চট্টগ্রামের পন্ডিতবিহারে। পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পটিয়ার চক্রশালা বৌদ্ধবিহারের সমদুয় কাগজপত্র দেয়াঙ পাহাড়ে স্থানান্তর করা হয়। বিভিন্ন বৌদ্ধ পণ্ডিতগণ এই বিহারে সমবেত হয়েছিলেন বলে সম্ভবত এর নামকরণ করা হয় পণ্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয়। পন্ডিতবিহারের প্রধান অধ্যক্ষ ছিলেন চক্রশালায় জন্মগ্রহণকারী ব্রাহ্মণ সন্তান তিলপাদ। তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন। তাঁর হিন্দুকালীন যোগসাধন সঙ্গিনী তিল পিষে জীবনধারণ করতেন। তাই তিনি তিলপাদ নাম গ্রহণ করেন। তিনি মহাযান তথা তান্ত্রিক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করার পর প্রজ্ঞাভদ্র নাম ধারণ করেন। তবে ধারণা করা হয়- প্রজ্ঞাভদ্র সারাজীবন চট্টগ্রাম কাটাননি। মনে করা হয়- বিশেষ কোনো কারণে তিনি চট্টগ্রাম হতে নেপাল গিয়েছিলেন। প্রজ্ঞাভদ্র নেপালে যাবার সময় পন্ডিতবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু গ্রন্থ সঙ্গে নিয়ে যান- তার মধ্যে ‘চর্যাচর্য বিনিশ্চয়’ পুথিটিও ছিল। যা ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজকীয় গ্রন্থাগার হতে উদ্ধার করেন। - Shaikh Firoz Ahmad Babu
Watching from Bangladesh 🇧🇩🇧🇩
সৌদি আরবের মাদ্রাসার বিল্ডিংগুলি কিন্তু ঠিক এই সিস্টেমের।
সুমন ভাই পরের বার ইন্ডিয়া আসলে অবশ্যই
তিতুমীর এর বাশের কেল্লা ঘুরে যাবেন
আপনার মোবাইল নাম্বার দেন ভাই।
@@SalahuddinSumon সুমন ভাই আমাদের চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ এটি পর্তুগীজদের দুর্গ ছিল পরবর্তীতে শায়েস্তা খা এর ছেলে ওমেদ খা চট্টগ্রাম বিজয় করে ওই দুর্গটি সুলতান অরংজেব এর নির্দেশ এ দিল্লি মসজিদের মডেলে মসজিদ নির্মান করেন।।।অসাধারন শিল্পকার্য ওই মসজিদটিতে তৎকালিন উন্নতমানের পাথর দিয়ে মসজিদটি নির্মিত হয় ওই মসজিদটি ত্রমনের জন্য অনুরোধ করছি।।এই মসজিদের পিছনে রয়েছে মুসলমানদের চট্টগ্রাম বিজয়ের ইতিহাস
খানিয়াদীঘি মসজিদের একটা ভিডিও বানালে খুবই খুশি হতাম। অপেক্ষায় থাকলাম,,,,
Vare nice vedeo
আলহামদুলিল্লাহ্
চ্যনেলটি আরো দ্রুত সাবস্ক্রাইবার বাড়া উচিত
ধন্যবাদ। ভাইজান।
সালাউদ্দিন সুমন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি যে এত কষ্ট করে আমাদের দেশের এইসকল প্রাচীন নিদর্শন আমাদের দেখার সুযোগ করে দিচ্ছেন। আমার একটা প্রশ্ন ভাই আমাদের দেশে চারশত পাঁচশত বছর আগে এমন কি হয়েছিল যার কারনে সকল বড় বড় ইমারত বা স্থাপনাগুলো পনের খেকে বিশ ফুট পর্যন্ত নিচে মাটি চাপা পরে গেছে। এর কারণ কি ছিলো ?
মাশাল্লাহ,, আলহামদুলিল্লাহ
পাস্ট লাইক দিয়ে দেখা শুরু করলাম
শীতকালে ধারন করা ভিডিও😁😁 ❤️❤️
Excellent
Best UA-camr in Bangladesh
রাইট কথা বলেছেন
I am Mir Nure alam from Touchstone Traveller. Many many thanks for this blog.we know unknown history of your blog.
আমি এটা বহু আগে দেখে এসেছি। আরো সামনে গেলে চামচিকা মসজিদ দেখবেন।