আহলে হাদিস শায়েখরা যে প্রশ্নের উত্তর চার বছরে দিতে পারে নাই। মুফতি আরিফ বিন হাবিব arif bin habib
Вставка
- Опубліковано 10 лют 2025
- আমীন সম্পর্কেও কিছু লোক বাড়াবাড়ি করে। তারা বলে নামাযে আমীন জোরে বলতে হবে। আস্তে বলা সুন্নতের পরিপন্থী। তাদের একথা সঠিক নয়। হাদীস শরীফ, অধিকাংশ সাহাবী ও তাবেয়ী’র আমল দ্বারা একথাই প্রমাণিত হয় যে, আমীন আস্তে বলা সুন্নত এবং এটাই উত্তম।
নিম্নস্বরে আমীন বলা অধিকাংশ সাহাবী ও তাবেয়ীর আমল
ইমাম ইবনে জারীর তাবারী র. (মৃ.৩১১ হি.) তাঁর তাহযীবুল আছার গ্রন্থে বলেছেন, অর্থাৎ ইবনে মাসউদ রা., ইবরাহীম নাখায়ী র. শা’বী র. ও ইবরাহীম তায়মী র. সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, তাঁরা আমীন আস্তে বলতেন। সঠিক কথা হলো আমীন আস্তে বলা ও জোরে বলার উভয় হাদীসই সহীহ। এবং দুটি পন্থা অনুযায়ী এক এক জামাত্র আলেম আমলও করেছেন। যদিও আমি আস্তে আমীন বলাই অবলম্বন করি, কেননা অধিকাংশ সাহাবী ও তাবেয়ী এ অনুযায়ীই আমল করতেন। (দঃ শারহুল বুখারী লিইবনে বাত্তাল,মৃত্যু ৪৪৯হিজরী; আল জাওহারুন নাকী, ২খ, ৫৮পৃ,)
মদীনা শরীফে ইমাম মালেক র. এর নিবাস ছিল। তিনিও ফতোয়া দিয়েছেন,
ويخفي من خلف الإمام آمين. المدونة-فى الركوع والسجود ১/৭১
অর্থাৎ মুকতাদী আস্তে আমীন বলবে। (আল-মুদাওয়ানা, ১খ.৭১ পৃ.)
মালেকী মাযহাবের প্রসিদ্ধ আলেম আল্লামা আহমদ আদ দরদের র. লিখেছেন,
وندب الاسرار به اى بالتأمين لكل من طلب منه.
অর্থাৎ ‘মুকতাদীর জন্য আস্তে আমীন বলাই মুস্তাহাব।’
ওয়াইল ইবনে হুজর রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমাদেরকে নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায পড়লেন। তিনি যখন غير المغضوب عليهم ولا الضالين পড়লেন, তখন আমীন বললেন এবং আমীন বলার সময় তাঁর আওয়াযকে নিম্ন করলেন। তিরমিযী শরীফ (২৪৯); দারাকুতনী ১ম খ. ৩৩৪পৃ. বায়হাকী, খ.২ পৃ.৫৭।
এ হাদীসকে হাকেম র. সহীহ বলেছেন। যাহাবী র.ও তাঁর সঙ্গে একমত হয়েছেন। ইবনে জারীর তাবারী র.ও এটিকে সহীহ বলেছেন। পেছনে তাঁর হুবহু বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। কাযী ইয়ায র.ও এটিকে সহীহ বলেছেন। (দ. শারহুল উব্বী, ৬খ, ৬০৮ পৃ.)
অর্থাৎ সামুরা রা. বললেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে দুটি সাকতা (নীরবতা) স্মরণ রেখেছি। ইমরান ইবনে হুসাইন রা. এটা অস্বীকার করলেন। তিনি বললেন, আমরা তো একটি সাকতা স্মরণ রেখেছি। পরে আমরা মদীনায় উবাই ইবনে কা’ব রা. এর নিকট পত্র্র লিখলাম। তিনি উত্তর লিখে পাঠালেন যে, সামুরা সঠিক স্মরণ রেখেছে। সাঈদ বলেন, আমরা কাতাদাকে জিজ্ঞেস করলাম, ঐ দুটি সাকতা কোথায় কোথায় ছিল? তিনি বললেন, যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায শুরু করতেন। আর যখন কিরাআত পাঠ সমাপ্ত করতেন। এরপর কাতাদা বলেছেন, যখন ولا الضالين পাঠ শেষ করতেন। তিনি আরো বলেছেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পছন্দ ছিল, কেরাত শেষ করার পর শ্বাস স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত নীরব থাকা। তিরমিযী (২৫১); আবূ দাউদ (৭৮০); মুসনাদে আহমদ, (৫খ, ২৩ পৃ,)।
এ হাদীস থেকে বোঝা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে দু’সময় নীরব থাকতেন। প্রথম নীরবতা তাকবীরে তাহরীমার পর। এসময় তিনি নিঃশব্দে ছানা পড়তেন। দ্বিতীয় নীরবতা সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর। এ সময় “আমীন” বলতেন। বোঝা গেল আমীন তিনি নিঃশব্দে বলতেন।
উমর রা. এর ফতোয়া: আব্দুর রহমান ইবনে আবী লায়লা বলেন, উমর রা. বলেছেন, ইমাম চারটি বিষয় নিঃশব্দে পড়বে। আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমীন ও রাব্বানা লাকাল হামদ। (আল মুহাল্লা, ২/২৮০)
ইবনে মাসউদ রা. এর ফতোয়া:ইমাম তিনটি কথা নিঃশব্দে বলবে। আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমীন। (আল মুহাল্লা, ২/২৮০)
উমর রা. ও আলী রা. এর আমল:আবূ ওয়াইল র. হতে বর্ণিত। উমর রা. ও আলী রা. বিসমিল্লাহ, আউযুবিল্লাহ ও আমীন সশব্দে পড়তেন না। (তাহাবী শরীফ ১/১৫০)
---------------------------------------------
একাধিক হাদীস ও অধিকাংশ সাহাবী ও তাবেয়ীর আমল একথা প্রমাণ করে যে, নামাযে শুধু প্রথম তাকবীরের সময় কান পর্যন্ত হাত তোলা সুন্নত। রুকুতে যাওয়ার সময় এবং রুকু থেকে ওঠার সময় হাত তোলা সুন্নত নয়।
ইমাম মুহাম্মদ ইবনে নাসর (মৃত্যু ২৯৪ হি.) বলেছেন, আমরা কূফাবাসী ছাড়া আর কোন শহরবাসী- যারা পাচীনকালে ইলমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন- সম্পর্কে জানি না, যারা সকলে মিলে নামাযে ঝোঁকার সময় ও সোজা হওয়ার সময় হাত তোলা ছেড়ে দিয়েছেন। (দ, তামহীদ লি ইবনি আব্দুল বার রহ. ৯/২১২,২১৩) আল ইসতিযকার গ্রন্থে একথাও ইবনে নাসর থেকে উদ্ধৃত করেছেন যে, কূফাবাসী সকলে শুধু তাহরীমার সময় হাত তুলতেন। (হাদীস ১৪০)
আলকামা র. বলেন,আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেছেন, আমি কি তোমাদেরকে নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামাযের মত নামায পড়বনা? একথা বলে তিনি নামায পড়লেন, এবং তাতে শুধু প্রথম বারই হাত তুললেন। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৭৪৮, তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং ২৫৭, নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং ১০৫৮, মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ২৪৫৬, মুসনাদে আহমদ, ১খ, ৩৮৮পৃ।
হযরত বারা ইবনে আযিব রা. থেকে বর্ণিত:রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায শুরু করার সময় কানের কাছাকাছি হাত তুলতেন। এরপর আর কোথাও হাত তুলতেন না।
আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৭৫২, মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ২৪৫৫। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক (২৫৩১), দারাকুতনী (১খ, ২৯৩ পৃ.) হাদীস ২১।
৩. হযরত ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত:রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সাতটি জায়গায় হাত তুলতে হয়। ১. নামাযের শুরুতে, ২. কাবা শরীফের সামনে আসলে, ৩. সাফা পাহাড়ে উঠলে, ৪. মারওয়া পাহাড়ে উঠলে। ৫. আরাফায় ৬. মুযাদালিফায় ৭. হাজরে আসওয়াদের সামনে।
হযরত ইবনে উমর রা. বলেছেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন নামায শুরু করতেন তখন রফয়ে ইয়াদাইন করতেন। এর পর আর করতেন না। (বায়হাকী, আল খিলাফিয়াত) । হাফেজ মুগলতাঈ র. বলেছেন, এর সনদে কোন সমস্যা নেই। শায়খ আবেদ সিন্ধী র. বলেছেন, আমার দৃষ্টিতে এটি অবশ্যই সহীহ। ইমাম মালেক র. থেকে ইবনুল কাসেম ও ইবনে ওয়াহব র. একবার হাত ওঠানোর যে বর্ণনা পেশ করেছেন, যা আল মুদাওয়ানা’য় বিদ্ধৃত হয়েছে, তা এই বর্ণনার সমর্থন করে। এমনিভাবে হযরত ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত পূর্বের হাদীসটি এবং তাঁর আমলও এর সমর্থক #নামাজ
সত্যি কথা আমি আমি প্রতিদিন দোয়ার মধ্যে আল্লাহর কাছে সহি রাস্তা পাওয়ার হেদায়েতের দোয়া করি আর দিনে দিনে আহলে হাদিসের দিকে ঝুঁকে যাইতেছি অথচ আমি কওমি অঙ্গনের লোক হে আল্লাহ আমাকে সঠিক রাস্তা দেখিয়ে দিন সিরাতে মুস্তাকিম আমিন
হাদিস অস্বীকারকারী দের দল থেকে আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন
আল্লাহ আরিফ বিন হাবিব হুজুরকে দীর্ঘজীবী করেন।
আমিন
আল্লাহ তায়ালা বাংলার ঘরে ঘরে আরিফ বিন হাবিব সাহেবর মত আলেম তৈরি করে দিন। আরিফ বিন হাবিব সাহেবের ইলমে বারাকাহ দান করুন
আমিন
সুপারহিরো সবসময় সুপার হিরোই হয় সুপার হিরো হলো আরিফ বিন হাবিব
সুপার হিরো সব সময় সুপার হিরোই হয়,
সুপার হিরো হলো ব্রাদার রুহুল আমীন
ঠিক, আরিফ বিন হাবিব জিন্দাবাদ
@@anowarhossain5894সুপার হিরো কে বলেন হুজুরের উত্তর দিতে
😂😂😂 আলেম ছেড়ে জালেমদের কথা শুনে লাফালাফি করিস 😂😂😂@@anowarhossain5894
@@anowarhossain5894মানে আলেম যোগ্য না?? রাহুল হিরো😂😂😂😂পাগলা নাকি
আহলে হাদিসের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে,, দিন দিন, আলহামদুলিল্লাহ
মূর্খতার সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন
@@MuslimConnect462চ্যানেলের মালিক ভাই আপনার এত জ্বলে কেন হক মানতে সমস্যা হয় তাই না। হাদিস থেকে রেফারেন্স দেয় তো কথা ভালো লাগেনা। আপনারা তো আল্লাহর রাসূল কে চেনেন না। চেনেন ইমাম আবু হানিফাকে।
@@AbuKhaer-m8v কথিত আহলে হাদিস ভাই দের মধ্যে বেশির ভাগই হাদীস পড়তে জানে না, সবাই শাইখ পুজারী, বাংলা হাদীস পড়ে বলে আমরা আহলে হাদীস, সম্পূর্ণ ধোখা,
@@MuslimConnect462 এর মানে সৌদি আরব মূর্খ
,Yes,Vai. @@AbuKhaer-m8v
দোষ কোন আলেমদের না, দোষ হচ্ছে আপনাদের মত ইউটিউবার লাইক কমেন্ট ভিউ ব্যবসায়ীদের মহান আল্লাহ আপনাদের মত ইউটিউবারদের কে হেদায়েত দান করুক আমিন
হ, শায়েখদের মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে আর কিছু না 😭
@@MuslimConnect462 ও আচ্ছা তাই নাকি তাহলে প্রমাণ করুন মাজহাব মানা জায়েজ
ভাই পাগলের মতো যুক্তি দিলে হবে না। দলিল দিয়ে কথা বলতে হবে। আহলে হাদিস কখনো দলিল ছাড়া কথা বলে না । হাত বুকের উপরই বাধতে হবে। আবু দাউদ 759 নাম্বার হাদিস। আর আমিন জোরে বলতেই হবে । বুখারী হাদিস নাম্বার 780। এবার নেটে সার্চ দিয়ে দেখেন
@@AbuKhaer-m8v নাভির নিচে হাত বাধা নিষেধ আছে নাকি। হাদীসগুলো যাচায় বাছাই নিজে করতে পারেন।
,Yes,Vai. @@AbuKhaer-m8v
মাশাল্লাহ আরিফ বিন হাবিব জিন্দাবাদ
♥️♥️
ক্বওমী আলেমদের আটকানো এত সহজ না 😂😅❤
ঠিক
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক
আমিন
মহান আল্লাহ বলেন হে নবি তোমার দিনকে যারা ভাগ করে নিলো তাদের তোমার সাথে কোনো সম্পর্ক নেই । আল্লাহ বলেন তোমাদের নাম আমি প্রথম থেকেই মুসলিম রেখেছি ,
♥️♥️
আমাদের আরিফ বিন হাবিব হল আসল সুপার হিরো আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
🥰♥️
১২০০ মাসাআলা মধ্যে এখতেলাপ আছে।তাই আমরা মারামারি না করে নিজে যেটিকে সঠিক মনে করি তা পালন করি।এর জন্য প্রয়োজন ইলমের।
ঠিক
আহলে হাদিস নামে কামে নয়,,, তাদের যতো বুযানো হোক তালগাছ তাদের তারা দেখে দেখে মুসলমান,, সৌদি আরব কি হয় এটা তাদের দলিল,,
ঠিক বলেছেন ভাই
যদি আপনি বলেন সৌদিতে কি হয় এটা আমাদের দলিল তাহলে ইন্ডিয়াতে কি হয় সেটা আপনাদের দলিল ইসলামের সৃষ্টি কি ইন্ডিয়া থেকে হয়েছে নাকি সৌদি থেকে হয়েছে তোমার নবী কি ইন্ডিয়াতে এসেছিলেন আমাদের নবী সৌদিতে এসেছিলেন
আরিফ বিন হাবিব আপনি যদি যুক্তি দিয়ে যদি ইসলাম প্রচার করেন তাহলে জবাব দিতে হবে আল্লাহর কাছে😊
এটাকে যুক্তি বলে 😆
নিজে কিভাবে জাবাব দিবা সেটার চিন্তা করো । ব,,,,ল,,,,দ
Eta k ki bole@@MuslimConnect462
আরে পাগক নিজের চিকিৎসা কর
এইটা কোনো যুক্তি না এইটা হইলো মাছালা
মাসাআল্লাহ্ খুব সুন্দর হয়েছে জানটা ভোরে গেলো ❤❤❤❤
🥰🥰
সম্ভবত যতটুকু জানা তাকবীরের বিষয়ে মুফতি আরিফ যেটা বললেন সেটা হাদিসে আছে
দলিল ⁉️
@@MuslimConnect462 সহিহ আল বুখারীর ৭৩৩,৭৩৪ নং হাদিস দেখেন
ইংশাআল্লাহ এই উত্তর আমরাই দিতে পারবো।
কই উত্তর ⁉️🙄
علمائے دیوبند زندہ باد میرے پیارے بھائی ❤❤❤
আমিন
❤ mufti arif bin habib
♥️♥️
এর উওর ইনশাআল্লাহ আমি দিতে পারবো...এতো গলা বড় করে বলার কিছু নাই 😊
স্পষ্ট সহীহ হাদীস থেকে দলিল পেশ করুন
সহীহ হাদীসের আমলই হাশরের মাঠে গ্রহন করবেন আল্লাহ্।
যে মানেনা সে জাহেল।
সব উত্তর আমার জানা আছে সহীহ হাদীস দ্বারা।
@@MuslimConnect462
তুমি জাহেল !
তোমার উদ্দেশ্যতো টাকা কামানো।
হাশরের মাঠে এসব হুজুর বাঁচাতে পারবেনা।
‘ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামাজ ‘ বই কিনে পড় ।
জীবনে কোন হাদীসের কিতাব পড়ছ বলে মনে হয় না।
ছিহা ছিত্তার ছয় কিতাব না হোক ,
শুধু বুখারী শরীফ পড় ।
সব পাবে।
তাড়াতাড়ি দেন😊
মাসাআল্লাহ্ খুব সুন্দর হয়েছে জানটা ভোরে গেল
🥰🥰
Arif bin habib hujurer hayater majhe barakat dan koruk
আমিন
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা আল্লাহ সুবহানাহুতালা একে হেদায়েত দান করুক।
এখানে যুক্তি পেলেন কোথায় ⁉️
মাশাআল্লাহ।। আরিফ বিন হাবিব ❤❤❤
❤️❤️🥰
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
আলহামদুলিল্লাহ,,, আহলে হাদিস আলেমদের বক্তব্য যারা শুনে তাদের মতো যোগ্যতা ও নাই এদের।
ওমা তাই নাকি 😆
আরে ভাই, যখন যেমন তখন তেমন। রুকু পেলে রাকাআত হবে তখন সুরা ফাতিহা লাগবেনা ওটা আলাদা হাদিস আর নামাজে সুরা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হবেনা এটা আলাদা হাদিস। দুই অবস্থায় দুইটা হাদিসই সহিহ। বুঝতে হবে এটা।
যুক্তি 😆
যুক্তি দিয়া ইসলাম চলে না
আরে ভাই যুক্তি না হাদিস। বোঝার চেষ্টা করেন।
ভাই আপনি বলতেছেন দুই জায়গায় দুই হাদিস হয়েছে তাই না আপনি কিতাবের দলিল দিতে পারবেন কত নম্বর কিতাব কোন নাম্বার হাদিস দয়াকরে দলিল এবং হাদিসটার সংখ্যা নাম্বার দিন
@@MuslimConnect462ভাই যুক্তি কি আপনারা দেন না কোন সময় আহলে খবিশ রা যুক্তি দিয়ে কথা বলে
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা ❤❤❤
🥰🥰♥️
আমি একজন হানাফী জোরে বলতে হবে সহি হাদিস আমি জরি বলি
কই হাদিস ⁉️
জুরে বল্লেও হবে আস্তে বল্লেও হবে 😊
ভাই আপনি এগিয়ে যান আল্লাহ আছেন হকের সঙ্গে কোনো ভয় নেই
ইনশাআল্লাহ ভাই আমার 🥰
ঠিক
আলহামদুলিল্লাহ ঠিক বলেছেন ❤❤
♥️♥️
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা।
এখানে যুক্তি পেলেন কোথায় ⁉️
এই ভাই আমারে একটু বুঝান তো যুক্তি কাকে বলে?
যুক্তি নারে ভাই discuss এইটা।আর discuss ছাড়া কিছুই পরিপূর্ণ হয় না।
আর উনার কথাগুলো যদি যুক্তি হয় তাহলে আহলে হাদিস যারা প্রশ্ন করছিল ওরাও তো যুক্তির প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিল।
আমি জেনারেল লাইনের হয়ে সব উত্তরের জবাব আমার আছে।
কি উত্তর 🙄
হুজুরের কথা গুলো আমার খুবই ভালো লাগে
❤️❤️🥰
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ".রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরা আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না। [১]
খন্ডন ডেসক্রিপশনে
বাংলাদেশে
কোরআন ❌
হাদীস ❌
বাপ দাদা ✅
ভুল ❌
আলহামদুলিল্লাহ সহীহভাবে বুজিয়ে বলার জন্য জাজাকাল্লাহ হযরত.!
🥰🥰
আহলে হাদিস ঠিক আছে এরা যা বলে কোরআন হাদিসের বাইরে বলে না আমিন জোরে বলতে হবে পায়ের সাথে পা কাদের সাথে কাদ মেলাতে হবে এটাই সঠিক সহি বুখারী ৭৮১, সুনানে আন নাসায়ী ৮১৫. বুকের উপর হাত বাদার হাদিছ সুনানে আবু দাউদ ৭৫৯,
আমিন জোরে বলা উল্লেখ নেই
@@MuslimConnect462😂
@@MuslimConnect462লেখাপড়া করো তারপর ভুল ধরো।
আমিন আস্তে বললে ও আল্লাহ শুনেন জরে জরে বল্লেও আল্লাহ শুনেন কিন্তু যেটা সহি সেটাই বলতে হবে
@@MuslimConnect462Abu daud hadith 932
তিনি বলেন, (সালাত আদায়কালে সূরাহ ফাতিহার শেষে) রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন “ওয়ালাদদোয়াল্লীন” পড়তেন তখন তিনি সশব্দে আমীন বলতেন।
Ibne maja hadith 856
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ইয়াহুদীরা তোমাদের কোন ব্যপারে এত বেশী ঈর্ষান্বিত নয় যতটা তারা তোমাদের সালাম ও আমীনের ব্যাপারে ঈর্ষান্বিত।
Ar koto dalil dim
ইমাম জোরে আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধলে মুক্তাদির গণ জোরে আল্লাহু আকবার বলে হাত বাঁধবে এর কোন সহি হাদিস আপনার কাছে আছে?
কিন্তু ইমাম সাহেব যদি জোরে আমিন বলে তাহলে মুক্তাদির গণ জোরে আমিন বলবে এর পক্ষে একাধিক সহি হাদিস রয়েছে।
সুতরাং নামাজ আপনি আপনার নিজের মন মত করে পড়তে পারবেন না আপনাকে অবশ্যই সেই ভাবে নামাজ পড়তে হবে যেভাবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নামাজ আদায় করেছেন। আশা করি বোঝাতে পেরেছি।
দলিল বিহীন কথা গ্রহণযোগ্য নয় ❌
প্রশ্নের উত্তর দেন নাই 🙄
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
এবার আরিফ বিন হাবিব কে বলুন মাজহাব এর গোরামি ছারতে।
এখানে আপনিও তো যুক্তি পেশ করলেন 😀
Mashallah ❤
শুকরিয়া
আলহামদুলিল্লাহ আরিফ বিন হাবিব সঠিক বলেছেন
♥️♥️🥰
ভুল বলেছেন আরিফ
@@MursalinFakir-y3kহুজুর যা বলেছে ঠিক বলেছেন আপনার যদি ভুল মনে হয় আপনি সঠিকটা বলেন দলিল দিন
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
Right
♥️♥️🥰
‘‘আল্লাহ তা‘আলার হাত, মুখ চেহারা ... গুণাবলী রয়েছে, তবে এর ধরণ নির্ধারণ করা যাবে না। আর তাঁর রাগ ও সন্তুষ্টির গুণদ্বয় রয়েছে, তবে এগুলোর ধরণ ও প্রকৃতির কোনো বর্ণনা দেয়া যাবে না।’’[1]
প্রশ্নের উত্তর কই ⁉️
ইমাম আবূ হানীফা থেকে বর্ণিত, তিনি (তাঁর সমসাময়িক দেহে বিশ্বাসী মুফাস্সির) মুকাতিল ইবন সুলাইমান (১৫০ হি)-এর পত্রের উত্তরে লেখা তাঁর পত্রের একটি অনুচ্ছেদে লিখেন: ‘মহান আল্লাহ বলেছেন: তিনি আরশের উপর ইসিতওয়া (অধিষ্ঠান বা অবস্থান) গ্রহণ করেছেন। সত্যই তিনি তা করেছেন। আমাদের রবের কিতাব এ বিষয়ে যা বর্ণনা করেছেন সেখানেই আমরা থেমে যাই। আল্লাহ বলেছেন: ‘অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করলেন।’ আপনি নিশ্চিত জানুন যে, তিনি যা বলেছেন বিষয়টি তা-ই। আমরা তাঁর অধিষ্ঠান বিষয়ে কোনো জ্ঞানের দাবি করি না। আমরা মনে করি তিনি অধিষ্ঠান গ্রহণ করেছেন এবং তাঁর অধিষ্ঠান সৃষ্টির অধিষ্ঠানের অনুরূপ বা তুলনীয় নয়। আরশের উপর অধিষ্ঠানের বিষয়ে এটিই আমাদের বক্তব্য।’’[6]
আবার বাঁশ 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আবু হানিফা যে আকিদা আহলে হাদিসের একই আকিদা ইবনে তাইমিয়াহ একই আকিদা ইবনে তাইমিয়ার নামে মিথ্যাচার করে বেরাউ মামোর বেটা তুই তর ইমামের বিরুদ্ধে চলে গেলে অবশেষে 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂আবার বাঁশ
ইমাম আবূ হানীফা উল্লেখ করেছেন যে, মানবীয় সহজাত প্রকৃতিই মহান আল্লাহর ঊর্ধ্বত্ব প্রমাণ করে। মানুষ প্রকৃতিগতভাবে আল্লাহকে ডাকতে ঊর্ধ্বমুখি হয়। এছাড়া হাদীসে এ ঊর্ধ্বত্বের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি বলেন:
❤❤❤❤❤❤
♥️♥️
Alhamdulillah great salafi manhaj alehadis Bangladesh 🇧🇩 aameen lillahi tagbir I
😀😆
আজকে একটা আমল বললেন আমিন বললে নাকি ইবলিশ চলে যায়, দলিল টা দিলে আরো ভালো হতো
থাকলে তো দিবে
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ইমাম যখন ‘আমীন’ বলেন, তখন তোমরাও ‘আমীন’ বলো। কেননা, যার ‘আমীন’ (বলা) ও মালাইকার ‘আমীন’ (বলা) এক হয়, তার পূর্বের সব গুনাহ মা‘ফ করে দেয়া হয়। ইব্নু শিহাব (রহঃ) বলেন, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও ‘আমীন’ বলতেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৮০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@@Islam-mc2hs ভাইজান আমিন চিৎকার দিয়ে বললে শয়তান চলে যায় এই দলিল টা আমার প্রয়োজন
@@RifatAhmed-uj3xk
আমারো প্রয়োজন এরা মনগড়া কথা বলে।
@@RifatAhmed-uj3xkখালি কি তাই সুর ও তুলে মাঝে মাঝে খেয়াল করি ইমাম সাহেব অপেক্ষা করে কখন আমিন বলা শেষ হবে আর তিনি পরের সুরা শুরু করার জন্যে🥴
Allah jeno hanafi baiderke vul rasta theke fireye anar tawfiq dan korun amin
🙄🙄
সঠিক উত্তর দিয়েছেন
♥️♥️
Mashaallah
♥️♥️
আল্লাহ৷ তাআলা আরিফ বিন হাবিব হুজুরের নেক হায়াত দান করুন ❤❤❤ আমিন❤
আমিন
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
আহলে হাদীস অনেক আগের অনেক অনেক আগের
তিরমিযী ২১৯২
ওনারা মুহাদ্দিস ছিলেন,, বর্তমান আহলে হাদিসরা চোর কেননা তারা মুহাদ্দিসগণের নাম চুরি করে নিজেদের নামে লাগাইছে
@@MuslimConnect462
রাইট
আহলে হাদিস কখন থেকে কুরআন হাদিস যখন যখন থেকে
তারা যদি আহলে হাদিস তাহলে আপনারা হানাফী হলেন কিভাবে বাংলাদেশের সবাই কি হানাফী মাযহাব সম্মন্ধে জানে জানেনা তারপরেও বেশিরভাগ মানুষ হানাফী দাবিদার সাধারণ মানুষ অনুসরণের ক্ষেত্রে আহলে হাদিস মহাদ্দিস গন দৃষ্টান্ত তাদের জায়গায় আছে আপনি দু'চারটা সহি হাদিস অনুসরণ করে দেখেন আপনার নাম তারাই দিবে আহলে হাদিস
আহলে হাদিস জিন্দাবাদ ❤
😀😆
সত্য প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
শুকরিয়া
আল হাদিসরা আছে বলেই পৃথিবীতে সঠিক ইসলাম এখনো বেঁচে আছে।
😆😆😀
@@MuslimConnect462 পৃথিবীর সমস্ত কাফেরেরা মৃত্যুর পরে বুঝবে ইসলাম সঠিক ধর্ম ছিল, তখন কিছুই করার থাকবে না।
ঠিক তেমনি পৃথিবীর সকল মুসলিমরা বুঝবে আহলে হাদিস পন্থীরাই সঠিক ছিল, কিন্তু তখনও বাকি অন্যদের কিছুই করার থাকবে না আল্লাহর কসম দেখা হবে কেয়ামতের মাঠে।
দলিল দে বেটা
@AbdullahMohammad-t1o তুই তুকারি না করলে কি হয়না ভাই????
Jara hale hadich dabikoren. Tara hadiser name fetna koren
যখন রুকুতে যাবে তখন সুরা ফাতিহা পড়ে নিবে এতে সময় ত বেশি লাগবে না। যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না ইসলাম চলে হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথায়। বেটা আহাম্মক 🤬🥰
🤣🤣🤣
জলে জলে? কেন যুক্তি লাগবে না🙂?
@UsmanAhmed-ng1wi 😆😆😆গাধা🥹🥲
😀😀 এখানে আপনিই তো নিজেই যুক্তি দিলেন 😀😀 😆 হাইরে মূর্খ মুরিদ
মুজাফফর বিন মহসিন ইনশাআল্লাহ
😆
আহলে হাদিস হওয়া কঠিন, সবা আহলে হাদিস হতে পারে না,পারবেনা,,, কারণ আহলে হাদিস হতে হলে সৎ সাহস লাগে, সত্যি বলতে হয়,,বাপ দাদার ধর্ম ছাড়তে হয়,,,,যেটা সবাই ছাড়তে পারে না,,,,,, এসব যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা,,
এখানে যুক্তি পেলেন কোথায় ⁉️
উনার কথাগুলো যদি যুক্তি হয় তাহলে আহলে হাদিস যারা প্রশ্ন করছিল ওরাও তো যুক্তির প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিল।
তোমাদের মত মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক হাদিসের এত তার রেফারেন্স থাকার পরে অস্বীকার করে।।
আপনার দেওয়া হাদিস টি ভালো করে পরে মন্তব্য করুন
এ মুকাললিদ কার দেওয়া হাদিস আহলে হাদিস রেফারেন্স দিয়ে কথা বলে এরপরে মুকাললিদ ব্রেনে ডুকে না এ যে বাইরেস ডুকে আছে 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
মুকাললিদ এ ভাই সত্য বলতেছে হাদিসের রেফারেন্স থাকার পরে নিতে রাজিনয় ফিকহি মাসলা সটিক হইতে পারে আবার ভুল হইতে পারে ভুলটা ছেরে দেওয়া ফরজ তুই এটা অসিকার করবে
কথা বল
তরে চারদিকে এটাক করব
আহলে হাদিস মাঝে মাঝে বেশি বোঝে।
ঠিক
ইমামের তাকবির জোরে বলা
ইমামের কাজ হলো নামাজে তাকবির জোরে বলা, যাতে মুসল্লিরা শুনতে পারেন এবং সে অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারেন।
হাদিসের দলিল:১. আবু মূসা আশআরি (রা.) বলেন,النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا صَلَّى بِهِمْ كَبَّرَ وَسَمِعَهُمْ“নবী (সা.) যখন আমাদের ইমামতি করতেন, তখন তাকবির বলতেন এবং আমরা তা শুনতে পেতাম।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৫)
২. আবু হুরাইরা (রা.) বলেন,كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ كَبَّرَ حِينَ يَقُومُ...(“রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন নামাজে দাঁড়াতেন, তখন তাকবির বলতেন…”) (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৭৮৯)
২. মুসল্লির তাকবির আস্তে বলা
মুসল্লিরা তাকবির আস্তে বলবেন, কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত আমল এবং এতে জোরে বলার প্রয়োজন নেই।
আহলে হাদিস মানেই বিনোদন
ঠিক
আহলে হাদীস মানেই কুরআন ও সুন্নাহর অনুসারী
majhabi mane bidati othoba kafer,,,,,,,majhab ke dhormer moto palon korle kafer ar jal bekkah korle bidati
আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
আন্দোলন 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
😆😆😀
Muzaffor bin Mohsin is right
🤣😀😀
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলপনা
এখানে যুক্তি পেলেন কোথায় ⁉️
মাসাল্লাহ
♥️♥️🥰
কাজী ইব্রাহিম হুজুরের কাছে যাও
ইনশাআল্লাহ সব তথ্য সঠিক পেয়ে যাবেন।
🙄🙄
নামাজের ভিতর এতো ঝামেলা দেখাচ্ছে আলেমসমাজ এখন আমারা কি করবো? নামাজ বাদ দিয়ে শুধু আল্লাহর নামে জিকির করবো। আল্লাহ ভরসা।
জ্ঞান তো আল্লাহ আপনাকে দিছে
যুক্তিদিয়ে ধর্ম চলেনা,
এখানে যুক্তি কই
আপনার গুরুদের দলিল আনতে বলেন।
যুক্তি দিয়ে ধর্ম চলবে না তো ওযুক্তি দিয়ে ধর্ম চলবে? আপনার মাথা ঠিক আছে তো
tik tik. tai to apnar Allah pobitro Koraaner Aayat er por Aayat e Surjoer kosom khay, Teen r Joytuner kosom khay!
Islma khali apnera r apnader Ahle Baaperai jaane.
@@MuslimConnect462যুক্তি না তো কি ভাই?হাদিস বলে আমিন জোরে বলতে আপনি পড়াশুনা করছেন জীবনে?
Bhai apni khub valo Jinis tule dhorchhen
আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন, আমীন
আবু হানিফা বলছে যে আমার অন্ধ তাকলিদ কর মামোর বেটা তারাবী হচ্ছে নফল কেউ ৮ পরে টিক আছে কেউ ২০ পরে তা টিক আছে আপনি সারারাত পরেন না তাতে কোন আপত্তি নেই ৫জি স্পিডে চোখ মোজে তালু জিহ্বায় পরা শুরু করলেন এরকম নবী বা কোন সাহাবী পরছেন 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂মামোর বেটা এত স্পিড দিয়ে তারাবী পরা অনুমতি কে দিয়েছে আহলে হাদিস ৮ রাকাত পরলে কিন্তু খোশউর সাথে পরে 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
ভাই এই চ্যালেনে রিপোর্ট করেন সকলে তাহলে আককেল হবে।
😆😆😆
আল্লাহ তায়ালা সকলকে আহলুল ইবলিশ ধর্মের থেকে আমাদের সকলকে হেফাজত করুন।
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আগে হানাফি ছিলাম এখন ভুল সংশোধন করে আহলে হাদিস হয়েছি আহলে হাদিস সঠিক ইনশাআল্লাহ
হ খবিচ দলে যোগ দিয়েছেন 😆
Ha ha ha
ইমাম আহমাদ বিন সিনান আল-ওয়াসিত্বী (রহঃ) বলেছেন, দুনিয়াতে এমন কোন বিদ‘আতী নেই যে আহলেহাদীছদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে না’।
মা‘রিফাতু উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ৪।
হাফেয ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) স্বীয় প্রসিদ্ধ ‘ক্বাছীদায়ে নূনিয়াহ’তে লিখেছেন, ‘ওহে আহলেহাদীছদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী এবং গালি প্রদানকারী! তুমি শয়তানের সাথে বন্ধুত্ব ও সখ্যতা গড়ার সুসংবাদ গ্রহণ করো’।
. ক্বাছীদায়ে নূনিয়া, পৃঃ ১৯৯।
মূর্খ,, এইখানে আহলে হাদিস বলতে মুহাদ্দিসেকেরাম কে বুঝিয়েছেন।
Amen jara jore bolbe tara jahel
ঠিক ♥️
আমি এইটা বুঝিনা যে এত তর্কাতর্কি কিসের। সৌদি আরবের কাবার ইমামের অনুসরণ করলেই তো হয়। নিশ্চয় তারা ভুলভাবে নামাজ পড়ে না।আমি তাদের নামাজ দেখেছি ।তারা হাত নাভির উপর বাঁধে,আমিন জোরে বলে।
নাভির উপর বাঁধে। বুকের উপর নয়
আর কাবা ঘরের ইমাম দলিল নয় ❌
হায়রে আলেম হাদিসের বিরুদ্ধে মানুষ কোনদিন আমল করতে পারে?
কোরআন হাদিসে নেই এমন আমল করে কেন মুসলিম?
তার মানে মানুষ কি তার মন মত করে ইবাদাত করতেছে?
কোন আমল ⁉️
শিরিক এবং বিদাত এর সঙ্গে কোন আপোষ চলবে না
কোনটা বিদআত ⁉️
ভেজাল যুক্ত ইসলাম মানতে হবে
বুকের নাভির নিচে হাত বাধার সহিহ হাদিস নাই বিধায় আল্লাহু আকবার বলে একটা কাটিয়ে দিলেন।
ডেসক্রিপশনে ভরপুর
শায়খ!!!(১)ইমাম সাহেব যে জোরে আমিন বললো...এর দলিল কী???(২)হানাফি মাযহাবের ইমাম সাহেব সূরা-ফাতিহার পর মনে মনে যে"আমিন"বলে এই মনে মনে আমিন বলার দলিল কোথায়???
কারন,হাদিসে জোরে আর আস্তে আমিন দুটোর কথাই বলার কথা আছে(যদিও আস্তে আমিন বলার হাদিস "শায")পরেও মেনে নিলাম.......আস্তে আস্তে আমিন বলা আর মনে মনে আমিন বলা আকাশ পাতাল পার্থক্য!☝️☝️☝️মনে মনে আমিন বলে এর দলিল কি???
মনে মনে কে আমিন বলে ভাই ⁉️
মনে মনে আমিন বল্লেও আল্লাহ শুনেন আর জোরে জোরে আমিন বললেও আল্লাহ শুনে এখন বলেন প্রোবলেম টা কোথায়
তোমরা ব্যাটা ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর হুকুমকে বেদাতি কয়া ঘুর।
আর এখানে আবু হানিফা।
কি কইছে না কইছে সেটা লিখতে
আমিও সুরা ফাতিহা পড়বো না। যদি সহিহ হাদিস িয়ে প্রমান করতে পারেন
ডেসক্রিপশনে দলিল দেওয়া আছে
মুফতি আরিফ বিন হাবিব কে সম্মান করি বাট হে হে হে🤣🤣।
আমি বলি!আল্লাহু আকবার আস্তে বলতে হবে এটা কোথায় আছে!বলবেন,মাযহাবে আছে,ইস্তেহাদ।বলবে আহলে হাদিস তো মাযহাব মানে না তো উনাদের আল্লাহু আকবার আস্তে বলার দলিল কি,।ইমামগণ তো আহলে হাদিস ছিল, উনারাই ইস্তেহাদ করেছেন।
যুক্তি দেখো,খোরা যুক্তি।
যুক্তি দিলা তো মিয়া তুমি
বর্তমান সময়ের ইয়াং সুপার হিরো আবদুল্লাহ বিন আবদূর রাজ্জাক
🙄
মুফতি মুফতি ফুটো মারামারি😂
বাংলাদেশে সব সম্ভব😂
হে আল্লাহ, আপনি বাংলাদেশের মুসলিমদের থেকে ইসলাম কে রক্ষা করুন।
♥️♥️
Gaza khaisen ai hozur
😆😆
এই চ্যানেল কে বেশি বেশি রিপোর্ট করে যাতে চ্যানেলটা বন্ধ হয়ে যায়
কেনো ভাই 😀😆 শায়েখদের মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে বলে 😆
😅😅😅
ইউটুবার ভালো হইয়া যা
কেন ভাই, শায়েখদের মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে বলে 😆
নামাজের সময় ইমাম কে অনুসরণ করতে হবে,, এটা রাইট,,,কিন্তু আমিন জুড়ে বলতে হবে,, এটা ইমাম সাহেব বলেন না,,এর জবাব কে দেবে,,আল্লাহর সামনে কিন্তু ধারাতে হবে ওওও ইমাম সাব,, একটু ভয় করো
♥️♥️
আরিফ বিন হাবিব এখনো বিদাত কাকে বলে বুজেন না
তুমি বুঝো ⁉️
Pagol cagol tumi😊
ভাই এইসব বায়ান গুলো আজ থেকে চার বছর আগের আর এইসব প্রশ্নের জবাব আজ থেকে ছয় বছর আগে আহলে হাদিস শায়খরা দিয়ে রেখেছে ভিডিও ক্লিপ দেখে নেওয়া যাও ইউটিউব সবেতে দেওয়া আছে দেখে নেওয়া যাক এখন এই ভিডিওগুলো নতুন লাগছে আর তুমি ভিডিও আপলোড করছো হায় হায় হাসির শেষ হয় না আমার আর😂
😀😀😆 উত্তর নেই
আমিন আমি জুরেই বলব কি কবি ক? 😊
😆😆😀
Eta ki bollo? 0.15 namaz batil hobe? Tahole amra sadharon muslim ra koi jabo?
🙄🙄
এতো বড় মুফতি আমি জীবনেও দেখি নাই, মুফতি হয়ে এক হাদিস দিয়ে অন্য হাদিস অস্বীকার করে,
ব্রাদার রাহুল হোসেন রুহুলমীন ভাই তো কেয়ামত পর্যন্ত সময় দিয়ে রেখেছেন আর উনি এসে অনলাইন লাফালাফি করছে😂😂😂
ক্ষমতা থাকলে ওনার প্রশ্নের উত্তর দাও
@@MuslimConnect462 প্রশ্ন কি আমাকে বলেন। আহলে সুন্নাহ সালাফিদের সব প্রশ্নের উত্তর আছে।
হুজুর আল্লাহর নবি আপনার একথাটা মনহয় বুঝে নাই হুজুর
❤️❤️♥️
আহালে হবিস 😂😂
😆😀
হুজুর,সুরা ফালাকের শেষে কুল আ'উজুবি রাব্বিন নাস কোথায় পেলেন।? যুক্তি দ্বারা ধর্ম চলে না। ধর্ম চলে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের শেখানো পদ্ধতি অনুসারে।আল্লাহ সবাইকে সঠিক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
🙄🙄🙄
আরে কাউটা মুফতি ঈমাম আল্লাহু আকবার জোরে বললে।মোখতাদিরা আস্তে বলবে এটাই সুন্নাহ।
দলিল কি ⁉️
যে বিষয়ে নবীজির হাদিস আছে সে বিষয়ে আপনি এখতালাফ করতেছেন, খোড়া যুক্তি দিতেছেন ঐ বিষয়ে যদি কোন কিছু না ই বলা থাকে তাহলে আপ নারা যেভাবে করেন আমরা ও,সেভাবেই করি , এখ ন আপনার মতো একটি খোড়া যুক্তি দেই রুকু থেকে যদি সেজদায় যাই আমি কি চেগাইয়া সেজদায় যেতে পারবো পায়ের পাতা ঠিক রেখে? শুনেন ইসলাম নিয়ে ফাইযলামি কইরেন না।
যুক্তি তো আপনিও দিলেন 😆😆
মুজাফফর আর মীরজাফর পার্থক্যটা কি😂😂
😀😆
নেক সুরতে ধোঁকার নাম মুফতী আরিফ বিন হাবিব।
😀😆😆
যে মানুষ মানুষের পিছনে লাগবে আল্লাহ তার পিছনে লাগবে
এটা মানুষের পিছনে লাগা বলে না মূর্খ কোথাকার। তোমাগো আব্বারা যখন ভুল ফতোয়া দেই তখন সেটা গিলতে লজ্জা করে না
কোনটা ভুল ফতোয়া এ বল আজ তুই বলতে হবে
তর আব্বারা মুকাললিদ হয়ে ভুল ফতোয়া দেয় এ সময় কি হয় এ বদমাস
আবু হানিফার বিরুদ্ধে যে কোন ফতোয়া চলে গেলে এটা না কি বল বদমাসের বাচ্চা
আজ তর একদিন না হয় আমার একদিন
পুরানো ভিডিও গুলো এখন দিয়ে টাকা ইনকাম করার দানদা
😆😆