রাসুল সাঃ সারা জীবনে কি একটি রমজান মাস পেয়েছিলেন? রাসুল সাঃ হেদায়েত প্রাপ্ত /জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত খেলাফায়ে রাশেদিনের সুন্নত মানতে বলেছেন। ২য় খলিফা হযরত ওমর রাঃ সাহাবায়ে কেরামদের সর্বসম্মতিতে ২০ রাকাত জামাতে পড়ার নিয়ম চালুকরেছিলেন। উম্মতে মোহাম্মদ সাঃ খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত বিনা প্রশ্নে মেনে নিবে। যারা হযরত ওমর রাঃ এর সিধান্ত মানবে না তারা নিশ্চিতরূপে শয়তান। কারন শয়তান হযরত ওমর রাঃ এর চলার পথে হাটে না। হযরত ওমর রাঃ আর শয়তানের পথ ভিন্ন। আহলে হাদিস নামধারীরা নিশ্চয়ই শয়তানের অনুসারী।
তর্ক করে লাভ না। আসুন সবাই দীনের সঠিক বুঝনেই। আলহামদুলিল্লাহ হযরত খুব ভাল ভাবে বয়ান করেলেন। হযরতের বয়ান নিয়মিত ভাবে শুনি । আল্লাহ সবাইকে আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ ১ عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১} ২ عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭} যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়। ওমর রাঃ এর আদেশ ৩ عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩} হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল ৪ وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে। ৫ عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩} ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন। ৬ محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩] ৭ عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة » হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
আলোচনা শুনে আলহামদুলিল্লাহ বললেন, ঠিক আছে কিন্তু উনি যে হাদিস নং এর কথা বললেন এখানে ২০ রাকাত উল্লেখ্য নাই। দয়া করে খুঁজে দেখুন। পান কিনা পেলে আমাকে জানাবেন
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১] ফুটনোট: [১] সহীহ : মালিক ২৫৩। মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
@@ShafiqulIslam-bp5mr আসসালামু আলাইকুম,, ভাই সাহাবাদের আমল ভালো লাগে না আপনাদের আমরা তা জানি। আর সাহাবাদের চেয়ে যারা বেশি বুঝে,,তাদের ঈমান ও আকিদা নিয়ে আমাদের সন্দেহ হয়। তাই সমাজে ফেতনা ছড়ানোই আপনাদের কাজ।
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১] ফুটনোট: [১] সহীহ : মালিক ২৫৩। মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
ভাই আপনি কি ভাবে বুঝলেন ২০ রাকাত তারাবী একটি হাদিছ এক ছাহাবা রা, মা আইশা রা,কে বলেছেন নবিজী তারাবী কাই রাকাত পরছেন মা আইশা রা বলেছেন ১১ রাকাত ৮ কিযামুললাই ৩ রাকাত বেতের
@@bismillah763 তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ ১ عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১} ২ عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭} যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়। ওমর রাঃ এর আদেশ ৩ عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩} হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল ৪ وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে। ৫ عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩} ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন। ৬ محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩] ৭ عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة » হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
প্রথমে প্রশ্নটা বুঝতে হবে, মা আয়েশাক কোন নামাজের কথা জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো? ১/ গের রমজান মাসের রাত্রিকালীন নামাজের কথা? না ২/ রমজান মাসের রাত্রিকালীন নামাজের কথা?
নবীজি নিজ তারাবী পড়িয়াছেন কোন হাদীস এ আছে?
আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤
শায়েক মোয়াত্তা শরীফে বর্ণিত হযরত ওমর (রাঃ)কতৃক রমজান মাসের রাতে এগারো রাকাত নামাজ পড়ার নির্দেশটি গোপন করলেন কেন? রসুল (সঃ) কর্তৃক রমজান এবং রমজানের বাইরে রাতের নামাজ মোট এগারো রাকাত পড়ার হযরত আয়েশা (রাঃ) বর্ণিত হাদীসটি গোপন করলেন কেন?
@@gazimdshamsularefin2971রমজান ও রমজানের বাইরে
Hadis tomi bujo ki ?Hadis kare koi tomi jano ki
রাসুল সাঃ সারা জীবনে কি একটি রমজান মাস পেয়েছিলেন?
রাসুল সাঃ হেদায়েত প্রাপ্ত /জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত খেলাফায়ে রাশেদিনের সুন্নত মানতে বলেছেন।
২য় খলিফা হযরত ওমর রাঃ সাহাবায়ে কেরামদের সর্বসম্মতিতে ২০ রাকাত জামাতে পড়ার নিয়ম চালুকরেছিলেন।
উম্মতে মোহাম্মদ সাঃ খেলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত বিনা প্রশ্নে মেনে নিবে।
যারা হযরত ওমর রাঃ এর সিধান্ত মানবে না তারা নিশ্চিতরূপে শয়তান। কারন শয়তান হযরত ওমর রাঃ এর চলার পথে হাটে না। হযরত ওমর রাঃ আর শয়তানের পথ ভিন্ন।
আহলে হাদিস নামধারীরা নিশ্চয়ই শয়তানের অনুসারী।
তর্ক করে লাভ না। আসুন সবাই দীনের সঠিক বুঝনেই। আলহামদুলিল্লাহ হযরত খুব ভাল ভাবে বয়ান করেলেন।
হযরতের বয়ান নিয়মিত ভাবে শুনি । আল্লাহ সবাইকে আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ এই হুজুর এর পিছনে দাড়িয়ে তারাবি নামাজ পরি।
আসসালামু আলাইকুম ভাই।, আরিফ বিন হাবিব হুযুরের মসজিদের নাম ঠিকানাটা দেন। অনেক খুজেও পাইতাসি না।
না জুমআ পড়তে যেতে পারি না তারাবীহ😑
কোথায় এটা
উনি কোন মসজিদে তারাবি পডায় ঠিকানাটা দিবেন প্লিজ
ভাই আপনার সৌভাগ্য
উনি আমাদের লালবাগে, শহিদ নগর এলাকায় ২ নং বাইতুন নিজাম জামে মসজিদ এ তারাবি পড়ান।এবং এমনে দিনে প্রতি মংগলবার তাফসির করান।
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন❤❤
Amin❤❤
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা মুফতি সাহেব নেক হায়াত দান করবেন
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ সময় উপযোগী আলোচনা।
মাশাআল্লাহ কত সুন্দর দালিলিক আলোচনা। আল্লাহ হুজুরকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
হুজুরের কথাটি এত সুন্দর লাগে শুনতে মনচাই আল্লাহ হুজুরকে নেক হাইয়াত দান করু 😢
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আমীন
আলহামদুলিল্লাহ
সঠিক তথ্য ভিওিক কথাগুলো ফুটিয়ে তুলেছেন,,, ধন্যবাদ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
মাশাআল্লাহ প্রিয় হুজুর আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দাণ করুন
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা জাযাকাল্লাহু খাইরান ❤
Masha Allah ❤❤❤❤
মাশা-আল্লাহ, কতইনা উত্তম বর্ণনা।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ কতো সুন্দর আলোচনা 🥰🥰🥰🥰❤❤❤❤
Thanks 👍👍
মাশাল্লাহ! অনেক চমৎকার যুক্তি এবং দলিল সহ আলোচনা। এরপর কারো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না।আল্লাহ হুজুরের নেক জিন্দেগী দান করুন।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
I'm l❤@@QuranicMediaOfficial
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আগে হাদিস নং দিয়ে চেক করুন হুজুর সত্যি বলছে নাকি মিথ্যা?
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা এবং শিক্ষণীয়।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
মাশআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।
জাযাকাল্লাহ ❤️🖤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিনে সমাধান পেলাম।
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দিন।।
🎉🎉🎉🎉🎉
মাশাল্লাহ কওমী মাদরাসার সকল আলেমরাই হকের পক্ষে!
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন হুজুরের হায়াতে ও ইলমে ভরপুর বারাকাহ দান করুন.. আমিন
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ,, হুজুরের বয়ানের মাঝে তারাবির সঠিক রাকাত সম্পর্কে জানলাম,,,
উনি রাকাতের ব্যাপারে বোখারী শরিফের হাদিস গোপন করেছেন।
মাশাআল্লাহ,
অনেক সুন্দর আলোচনা,,
শেষ্ঠ নবী পেয়েছি ❤️
শেষ্ঠ ধর্ম পেয়েছি ❤️
শেষ্ঠ কিতাব পেয়েছি ❤️
আলহামদুলিল্লাহ ❤️🥀
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ।
অনেক চমৎকার আলোচনা.......
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
কি সুন্দর করে বুঝালো। মাশাআল্লাহ।
মনে হয় যেনো একটা ক্লাস চলছে।
মাশা-আল্লাহ কতো সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤
সুন্দর না
চমৎকার আলোচনা
আল্লাহ হযরতকে নেক হায়াত দান করুন
আমিন
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিছেন। ❤❤❤❤
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
২০ রাকাত তারাবির নামাজই পড়বো,ইনশাআল্লাহ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
তারাবি নামাজ কত রাকাত? tarabi namaz koto rakat? zakir naik lecture bangla 2019 Video recommend you brother
খুবই সুন্দর আলোচনা ; আল্লাহ তায়ালা আমাদের মানার তৌফিক দান করুন, আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ অসাধারণ আলোচনা করলেন
তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ
১
عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
২
عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়।
ওমর রাঃ এর আদেশ
৩
عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة
হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩}
হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল
৪
وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة
হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে।
৫
عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر
হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩}
ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন।
৬
محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث
মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩]
৭
عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة »
হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
জাযাকাল্লাহ ❤️🖤
খুব সুন্দর আলোচনা আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন
A-meen 🤲
আলোচনা শুনে আলহামদুলিল্লাহ বললেন, ঠিক আছে কিন্তু উনি যে হাদিস নং এর কথা বললেন এখানে ২০ রাকাত উল্লেখ্য নাই। দয়া করে খুঁজে দেখুন। পান কিনা পেলে আমাকে জানাবেন
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর ওয়াজ
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️❤️
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ওয়াজ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
জাযাকাল্লাহ 🥰
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমীন।
আমিন
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
হুজুরের আলোচনা খুব সুন্দর ছিলো তাড়াবির নামায ২০ রাকাত
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাঃ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
এ যুগের আহমদ শফি মুফতি আরিফ বিন হাবিব। ❤❤
চমৎকার আলোচনা মাশাল্লাহ প্রিয় শাইখ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
হুজুর সালাম নিন।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারলাম।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
প্রিয় শায়েখ, বর্তমানের আমার প্রিয়, ফতুয়ার ও জ্ঞানের দিক দিয়ে, অন্য কারো ফতুয়া শুনে সন্দেহ হলে আমি হুুজুরের ফতুয়া সাবজেক্ট করি,,
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤
আমি ও এক মত
5:59 @@QuranicMediaOfficial
আলহামদুলিল্লাহ কত সুন্দর আলোচনা
মাশাআল্লাহ্ অনেক সুন্দর আলোচনা আমিন সৌদি থেকে
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাপাক রাব্বুল আলামীন জেন সবাই কে সঠিক বুঝ দান করেন আমীন।ও নবীজীর সহি হাদিস ও কুরআন সুন্নাহর আলোকে চলার জন্য তৌফিক দান করেন আমীন।।।।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
মাশা আল্লাহ চমতকার আলোচনা
মাশআল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুক
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর দলিল ভিত্তিক আলোচনা।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি, আমীন
এমন হুজুর আছে দেখেই। ইসলামের ক্ষতি করতে পারেনা ❤
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
Excellent congratulations go ahead 🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
খুবই সুন্দর আলোচনা
Gfy
জাযাকাল্লাহ ❤️🖤
হুজুর আপনার বক্তব্য গুলো খুব সুন্দর
ওনেক সুন্দর আলোচনা
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আল্লাহপাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করে, ভালো লাগলো।
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেন।
আলহামদুলিল্লাহ। জাজাকাল্লাহ খাইরান
হুজুর অনেক ভালো বয়ান করেন
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ । অনেক সুন্দর আলোচনা। মহান আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন । আমিন ।
Mashaallah.
Khub sundor alochona
❤লা ইলাহ ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ❤
হুজুর আপনার বুঝানো ভালো হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
খুবিই ভাল আলোচনা। প্রত্যেকটা কথা রেফারেন্স দিয়ে বলছে। মাশাল্লাহ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
কাওমি হুজুরা এক একটা ইসলামের জন্য নক্ষত্র।
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১]
ফুটনোট: [১] সহীহ : মালিক ২৫৩।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
তোমাদের তো এক পাশের টান টানা অব্যাস চিরকাল
আহ
প@@Enamulhossan349
100% right❤❤
কওমী আর আলিয়া ভাগ করো কেন?
আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন
আমিন 🖤🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা হযরতের
১০০% রাইঠ আলোচনা জাযাকাললাহ ।
তারাবি ২০, ২০,২০,২০,২০ ইনশাআল্লাহ বিশ রাকাতই পড়বো।
ইনশাআল্লাহ
@@durjoymosharaf1597 জাজাকাল্লাহ খাইরান।
৮,৮,৮,৮ রাকাত পরবো
@@ShafiqulIslam-bp5mr আসসালামু আলাইকুম,, ভাই সাহাবাদের আমল ভালো লাগে না আপনাদের আমরা তা জানি। আর সাহাবাদের চেয়ে যারা বেশি বুঝে,,তাদের ঈমান ও আকিদা নিয়ে আমাদের সন্দেহ হয়। তাই সমাজে ফেতনা ছড়ানোই আপনাদের কাজ।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো লাগছে
Alhamdulillah ❤onek sundor boyan
জাযাকাল্লাহ 🥰
বারাকাল্লাহু ফি হায়াতি হি
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
হুজুরের আলোচনা খুব ভালো লাগলো
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বললেন আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
How to specific slide in PowerPoint
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
Jazakallah ❤️🖤
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১]
ফুটনোট: [১] সহীহ : মালিক ২৫৩।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ❤❤❤❤
Alhamdulillah Allah hujur ar haiyat dan korun
হুজুরে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিল মাশাল্লাহ
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আমার প্রিয় হুজুর একজন
জাযাকাল্লাহু খাইরান
جزاك الله ألف خير
হুজুর এর আলোচনা কত চমৎকার
তারাবি বিশ রাকাত ছহি হাদিস।
তারাবির সালাত ২০ রাকাত এর মাঝে কোন সন্দেহ নাই ,,, মনে মাঝে কোন সন্দেহ ছাড়ায় ২০ রাকাত তারাবির সালাত আদায় করবেন ,, ইনশাআল্লাহ
@@QuranicMediaOfficial ঠিক
ভাই আপনি কি ভাবে বুঝলেন ২০ রাকাত তারাবী একটি হাদিছ এক ছাহাবা রা, মা আইশা রা,কে বলেছেন নবিজী তারাবী কাই রাকাত পরছেন মা আইশা রা বলেছেন ১১ রাকাত ৮ কিযামুললাই ৩ রাকাত বেতের
@@bismillah763 তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ
১
عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
২
عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়।
ওমর রাঃ এর আদেশ
৩
عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة
হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩}
হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল
৪
وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة
হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে।
৫
عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر
হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩}
ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন।
৬
محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث
মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩]
৭
عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة »
হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
@@QuranicMediaOfficialনিচের হাদিসটা সম্পর্কে কী বলবেন? و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يُوسُفَ عَنْ السَّائِبِ بْنِ يَزِيدَ أَنَّهُ قَالَ، أَمَرَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ أُبَيَّ بْنَ كَعْبٍ وَتَمِيمًا الدَّارِيَّ أَنْ يَقُومَا لِلنَّاسِ بِإِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً قَالَ وَقَدْ كَانَ الْقَارِئُ يَقْرَأُ بِالْمِئِينَ حَتَّى كُنَّا نَعْتَمِدُ عَلَى الْعِصِيِّ مِنْ طُولِ الْقِيَامِ وَمَا كُنَّا نَنْصَرِفُ إِلَّا فِي فُرُوعِ الْفَجْرِ.
সায়িব ইবনু ইয়াযিদ (র) থেকে বর্ণিতঃ:
উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-উবাই ইবনু কা’ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাক’আত (তারাবীহ) কায়েম করতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়েছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামায দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত হয়ে পড়লে) সাহায্য গ্রহণ করতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়তে পড়তে রাত শেষ হত) আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে ফিরে আসতাম।মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ২৪৩।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ( সা:)
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ।
খুব ভালো লাগলো ভিডিও টা
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাল্লাহ দলিল সহ আলোচনা,,, হেল্পফুল ভিডিও
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
জাযাকাল্লাহ 🥰
আলোচনা শুনে বুঝলাম পড়লে অবশ্যই 20 রাকাত পড়তে হবে আলহামদুলিল্লাহ
1
সম্পন্ন আলোচনা শোনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️❤️
❤😂😂😢❤❤❤❤😂
আলহামদুলিল্লাহ তারবির নামাজ ২০ রাকাত সুন্দর আলোচনা
@@QuranicMediaOfficial youtube.com/@ehokalporokal1276
অনেক সুন্দর হয়েছে আলোচনা
খুব সুন্দর বর্ণনা ❤
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
আপনার কথা ঠিক আছে মেনে নিলাম আমিন
মাশাআল্লাহ চমৎকার লাগলো দলিল ভিত্তিক আলোচনা
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
Very good explanation!!! Very clear... Alhamdulillah 👌♥️
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
ধন্যবাদ, হুজুরকে
Thanks you so much 💞 কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রাদান করার জন্য ❤️ নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে Subscribe 🔔 করে রাখুন ! ধন্যবাদ ।।
আলহামদুলিল্লাহ রোজার প্রথম থেকে ২০ রাকাত করে জামাতে খতম তারাবি পড়তেছে
Jazakallah ❤️🖤
আপনার মূল্যবান মতামত এখানে প্রদান করার জন্য ,, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ ❤️🖤 ইসলাম নিয়ে কেউ কখনো বাড়াবাড়ি করবেন না,, ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম, 🖤🖤
প্রথমে প্রশ্নটা বুঝতে হবে,
মা আয়েশাক কোন নামাজের কথা জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো?
১/ গের রমজান মাসের রাত্রিকালীন নামাজের কথা? না
২/ রমজান মাসের রাত্রিকালীন নামাজের কথা?
Alhamdulillah huzoor
ঠিক কথা বলছেন হুজুর 🤲🤲🤲🤲🤲🤲
🖤🖤🖤🖤
অনেক সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤