নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) ! কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
বুঝলেন না কিছুই চামচামি শুরু করে দিলেন। হুজুর যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করলেন সেটার কি হবে। আপনাদের মতো বেকুবদের জন্যই দেওয়ানবাগীও একজন বড় আলেম। ধন্যবাদ।
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে? বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন? ১) মাওলানা ২) আল্লামা ৩) মোহাদ্দেস ৪) মুফতি ৫) মুফাচ্ছির ৬) আলেম এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে। তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
মাসা আল্লাহ আগে মনে হতো ওলিপুরি হাদিসের জন্য কিন্তু এখন মনে হয় এই আলিম সব থেকে খোলা মেলা হাদিস শরিফ পরিস্কার করে মানুষ কে দাওয়াত করছেন আলহামদুলিল্লাহ দোয়া রইলো হুজুরের জন্য ❤😂
নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) ! কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
@@zisanmahmud4335 ইমাম পিছনে নামাজ পড়া মানেই সব দায়িত্ব উনার সেই মুহূর্তর জন্যে। রাসূল অবাধ্য হচ্ছি আর আমার সালাত হচ্ছে কিনা সেটা আপনার মন্তব্য করা ঠিক না। কার সালাত হচ্ছে আর হচ্ছে না সেটা একমাত্র আল্লাহ্ পাক জানেন।
১৫ আল-হিজর, আয়াত: ৮৭ وَ لَقَدْ اٰتَیْنٰكَ سَبْعًا مِّنَ الْمَثَانِیْ وَ الْقُرْاٰنَ الْعَظِیْمَ আমি তোমাকে এমন সাতটি আয়াত দিয়ে রেখেছি, যা বারবার আবৃত্তি করার মতো এবং তোমাকে দান করেছি মহান কুরআন।
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে? বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন? ১) মাওলানা ২) আল্লামা ৩) মোহাদ্দেস ৪) মুফতি ৫) মুফাচ্ছির ৬) আলেম এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে। তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
জামায়াতে যখন রাকাত মিস করি তখন একা নামাজ পড়তে হয়। হুযুর দোয়া ধরে ফরজ সালাতের পর এতে নামাজে বিঘ্ন ঘটে। ইহা শুনে আসতেছি।হুযুরদের বয়ান ভিন্ন হওয়াতে সাধারণ মানুষ বিপদে। আল্লাহ আপনি আমাকে মাফ করুন। এবং সব আলেমদের সঠিক বয়ান এক হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন!
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সম্মানিত মুফতি এই হাদিসের কী ব্যখ্যা দেবেন। যাহিরি নানাযে না হয় আমরা চুপ করে শুনলাম, কিন্তু যুহর ও আছরে?
হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭ পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্ ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬) باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ . وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ( وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى) فَلَمْ يَسْجُدْ . حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء . وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ( والنجم إذا هوى) فلم يسجد . হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
@@janyjany4368 প্রিয় ভাই, একটি পরামর্শ, কখনোই একটি সহিহ হাদিসের বিরুদ্ধে অন্য সহিহ হাদিস কে দার করাবেন না। একশ্রেণির বিজ্ঞ আলিম এই কাজটি করে। বরং এক হাদিস আরেক হাদিসকে ব্যখ্যা করে। এখানে হয়ত সাহাবী সাবিত রাঃ আমভাবে বলেছেন, বা উচ্চস্বরে তিলাওয়াতের কথা বলেছেন, যে যখন উচ্চস্বরে তিলাওয়াত হবে, তখন মুক্তাদির পড়তে হবে না। কারণ এই হাদিসে বাতিনি বা যাহিরি সলাতের ব্যাপারে আলাদা করে কিছু বলা হয়নি, আম ভাবে বলা হয়েছে। কিন্তু এই হাদিসের ব্যাখ্যায় একাধিক সাহাবী থেকে আমরা বাতিনি স্বলাতে ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা চুপে চুপে পাঠ করার সহিহ হাদিস পেয়েছি, সেগুলো কী অস্বীকারের কোন সুযোগ আছে? উপরের হাদিস তো আছেই, তার সাথে আরও রয়েছে, حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ، أَنَّ أَبَا السَّائِبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَإِنِّي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الإِمَامِ . فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسِيُّ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ . আবূস সায়িব, আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পুর্ন। আবূস সাইব (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো। [৮৩৬] ফুটনোটঃ [৮৩৬] মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, নাসায়ী ৯০৯, আবূ দাঊদ ৮১৯-২১, আহমাদ ৭২৪৯, ৭৭৭৭, ৭৮৪১, ৯২৪৫, ৯৫৮৪, ৯৬১৬, ৯৮৪২, ৯৯৪৬; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৮৯। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবী দাউদ ৭৭৯। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৩৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ يَزِيدَ الْفَقِيرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ كُنَّا نَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ وَالْعَصْرِ خَلْفَ الإِمَامِ فِي الرَّكْعَتَيْنِ الأُولَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ وَفِي الأُخْرَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ . জাবির বিন আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সলাতের প্রথম দু'রাকআতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহাহ ও অন্য সূরা এবং শেষ দু'রাকাআতে কেবল সূরা ফাতিহাহ পড়তাম। [৮৪১] ফুটনোটঃ [৮৪১] সহীহ। তাখরীজ আলবানী: ইরওয়াহ ৫০৬। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৪৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস প্রিয় ভাই, এখানে জাবির এবং আবু হুরাইরা রাঃ এর কথা স্পষ্ট, যেখানে সাবিত রাঃ এর কথাটি আম। আর এই হাদিসগুলো পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক। আমি আমার সামান্যতম জ্ঞানে আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন ভাই। নিজের আমল নিজেকে সাধ্যমত যাচাই বাছাই করে নিতে হবে। আর যে আলিম সূরা ফাতিহা পরতে হনে না বলে দাবী করে, তার প্রতি আমার প্রশ্ন, ইমাম যদি আমাদের সবকিছুর দায়িত্ব নিয়ে নেয়, তাহলি তার পেছনে কেন আমরা তাশাহহুদ, দরূদ, রুকু সাজদার তাসবীহ, সালাম, তাকবির, এগুলো পড়, এগুলো সে পরলেই তো আমাদের হয়ে যাওয়ার কথা, আমরা কেন পড়ব?
আমি কোরানের সুরা আরাফের ২০৪ নম্বর আয়াতের উপর নির্ভর করে ইমামের সাথে সাথে আমি ও মনোযোগ সহকারে শুনি এবং যখন শুনতে পাই না তখন নবীজির হাদীসের উপর ভিত্তি করে মনে মনে সুরা ফাতিহা পাঠ করি। যেখানে নবীজি বলেছেন যে সুরা ফাতিহা পাঠ করবে না তার নামাজ হবেনা সেখানে আমার পড়তে ক্ষতি কি যার প্রতিটি হরফে অগুনতি নেকী কিন্তু আমি একজন হানাফী।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
@@Bismillah8096 সহীহ মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং-৭৬৪ আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করল (অথচ) তাতে উম্মুল কুরআন পাঠ করল না সে সালাত হবে অসম্পূর্ণ। তিনি তিনবার এটা বললেন। অতঃপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, আমরা তো ইমামের পেছনে থাকি (তখনো কি ফাতিহা পড়ব?) তিনি বললেন, তখন মনে মনে তা পড়। কারণ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমি সালাতকে আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্ধেক করে ভাগ করেছি। আর বান্দা যা চাইবে তা সে পাবে। ( সহীহ মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হদীস নং-৭৬৪, ৭৬৫, ৭৬৬ এবং তিরমিজি, ই,ফা, হাদীস নং- ২৯৫৩) ।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
Alhamdulillah Alhamdulillah masallah allaha jno apna k nek hayat dan korun amin.. Besi besi manuser majhe jno allahar bani gulo besi pochar korte paren..amin...
আলহামদুলিল্লাহ কওমী অঙ্গনে শ্রেষ্ঠ সম্মদ আলেম আল্লাহ রাখছেন,যতই আলোচনা শুনি মুগদ্ধ হই। যাইহোক,হুজুর এটাও পরিষ্কার করা উচিৎ ছিলো ইমামের সাথে নিরব নামাজে যোহরের ৪ আছরের ৪ মাগরিবের ৩ এশার ৩ ও ৪ নাম্বার রাকাতে ফাতেহা পড়া লাগবে নাকি না পড়লেও চলবে?
পরিচ্ছেদঃ ৫/১১. ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া। ৭/৮৪৩। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সালাতের প্রথম দু রাকআতে ইমামের পিছনে সূরাহ ফাতিহা ও অন্য সূরাহ এবং শেষ দু সালাতে কেবল সূরাহ ফাতিহা পড়তাম। সুনান ইবনু মাজাহ ৮৪৩ হাদিসের মান সহিহ এখন এখন বাকি রইল মাগরিবের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহা ও এশারের শেষ দুই রাকাতে সূরা ফাতিহা। ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত ঠিক আছে সেটা জানি। কিন্তু উক্ত হাদিস থেকে বুঝতে পারি যে ইমামের নিশব্দে কেরাত মুক্তাদির কেরাত নয়। স্বশব্দে কেরাতই মুক্তাদীর কেরাত। তাই মাগরিব ও এশাতে নিশব্দে কেরাতের সময় সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।
হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭ পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্ ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬) باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ . وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ( وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى) فَلَمْ يَسْجُدْ . حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء . وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ( والنجم إذا هوى) فلم يسجد . হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পিছনে ফজরের সলাত আদায় করছিলাম। সলাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিরাত পড়াকালে কিরাত তাঁর জন্য ভারী হয়ে গেল। সলাত শেষে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের কিরাত করেছ। আমরা বললাম, হে আল্লাহ রসূল! হ্যাঁ। তখন তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনটি কর না, তবে তোমাদের সূরাহ ফাতিহা পড়াটা স্বতন্ত্র। কেননা যে ব্যক্তি সূরাহ ফাতিহা পাঠ করে না, তার সলাত হয় না। সুনানে আবুদাওদ হাদিস নাম্বার ৮২৩. হাদিসের explanation ta jante chachilam,hujur rer kace powche diben.
@@injamamulhaque9838 যে বক্তা ওয়াজ করছেন তার এবং সে যেই মানহাজকে follow করে তাদের মতে, যে হাদিস গুলো (সুনানে আবুদাউদ, জামে তিরমিজি হাদিসের গ্রন্থে আছে তার সকল হাদিসের উপর আমল করা যাবে) উনাদের ask করে জেনে নিবেন আসা করছি। আর হা হাদিসটার অনেক authentic হাদিসের শাহেদ এবং উলুমুল হাদিস ও জুমহুর মুহাদ্দিসিনদের মতে যেমন( ইমাম বুখারী, ইমাম আবুদাউদ, ইমাম নাসাই,ইমাম দারাকুত্নি, ইমাম ইবনে হাজার সহ আরও অনেকের মতে সহি অথবা হাসান) বেপারতা, যে সকল আলেম মুহাদ্দিস মানে যারা মাদ্রাসায় হাদিস পরায় তাদের কাছে ask করে নিবেন আসা করছি। আপনি হাদিসের মান জেনে আলম করেন হয়তো তাই বিষয়টা খুবি ভাল লেগেছে। By the will of almighty the salafism has been widespreading across the globe and it will be. Because they are the authentic followers of Quran and sunna.
@@injamamulhaque9838 Below i have given Scholarly opinions of the particular Hadith that you asked let see it. তিরমিযী (অধ্যায়ঃ সালাত, অনুঃ ইমামের পেছনে ক্বিরাআত পাঠ, হাঃ ৩১১), মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব সূত্রে ইমাম তিরমিযী বলেন, ‘উবাদাহর হাদীসটি হাসান। আহমাদ, তিরমিযী, বুখারীর জুযউল ক্বিরাআত, দারাকুতনী, মুস্তাদরাক হাকিম, ত্বাবারানী, সহীহ ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান ও বায়হাক্বী। হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী ইবনু ইসহাক্ব সূত্রেঃ হাদীসটির সনদকে শায়খ আলবানী যদিও দুর্বল বলেছেন তথাপি হাদীসটি গ্রহণযোগ্য। কারণঃ ১। মুহাদ্দিসগণের এক জামা‘আত কর্তৃক একে সহীহ আখ্যায়িত করণঃ হাদীসটিকে যাঁরা সহীহ বলেছেন তাঁরা হলেনঃ ইমাম বুখারী, ইমাম আবূ দাঊদ, ইবনু খুযাইমাহম বায়হাক্বী এবং আরো অনেকে। আর যারা হাদীসটিকে হাসান বলেছেন তারা হলেনঃ ইমাম তিরমিযী, ইমাম দারাকুতনী, হাফিয ইবনু হাজার সহ আরো অনেকে। ইমাম খাত্তাবী ‘মাআলিমুস সুনান’ গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসের সনদ অত্যন্ত মজবুত, এতে কোনো রকম ত্রুটি নেই। হাফিয ইবনু হাজার ‘দিরায়া তাখরীজে হিদায়া’ গ্রন্থে বলেনঃ ইমাম আবূ দাঊদ হাদীসটি এমন সনদে বর্ণনা করেছেন যে, এর সমস্ত বর্ণনাকারীই মজবুত। ইমাম হাকিম বলেন, এর সনদ ‘মুস্তাকিম।’ আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ‘সায়্যইয়াহ’ নাম গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসটি সহীহ এবং এর সনদ মজবুত। সাইয়্যিদ আহমাদ হাসান দেহলবী ‘আহসানুত তাফসীর’ গ্রন্থে লিখেছেনঃ ‘উবাদাহর এই হাদীস বিলকুল সহীহ। কারো শক্তি নেই যে, এর সনদের মধ্যে কোনো কথা বলে। ২) মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনা থেকে তাদলীসের ধারণা খন্ডনঃ মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব তাদলীস করতেন বিধায় তাদলীসকারী হিসেবে তার কর্তৃক عن শব্দে বর্ণিত হাদীসকে দুর্বল বলে সন্দেহ করা হয়, যতক্ষণ পর্যন্ত তার হাদীস শ্রবণের বিষয়টি সাব্যস্ত না হয়। কিন্তু তার থেকে হাদীসটি উক্ত সনদে عن শব্দ দ্বারা বর্ণিত হলেও অন্যান্য কিতাবে ইমাম মাকহুল থেকে তার শ্রবণের বিষয়টি স্পষ্ট ও সাব্যস্ত হয়েছে। যেখানে তিনি হাদীসটি حدثنا শব্দে বর্ণনা করেছেন। সনদটি এরূপঃ وعن محمد ابن اسحاق حدثنا محمود ربيع عن عبادة। এটিকে ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতনী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী সহীহ বলেছেন। এর মুতাবাআত বর্ণনাও আছে। হাদীসটি বর্ণনায় তার তাবে‘ করেছেন যায়িদ ইবনু ওয়াক্বিদ ও অন্যান্যরা মাকহুল সূত্রে। আহমাদ মুহাম্মাদ শাকির এটিকে সহীহ বলেছেন এর শাওয়াহিদ বর্ণনার দ্বারা, সেগুলো তিনি তিরমিযীর উপর তার তা‘লীক্ব গ্রন্থে এনেছেন। ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ইমামুল কালাম গ্রন্থে বলেনঃ ‘তাদলীসের আক্রমণ দূরীভূত হয় পোষকতার কারণে, আর এখানে তা অবশ্যই মওজুদ আছে।’ অতএব ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনাটি তাদলীসের ত্রুটি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। * মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের গ্রহণযোগ্যতাঃ ইমাম নাসায়ী বলেনঃ তিনি শক্তিশালী নন। হাফিয ইবনু হাজার বলেন, তিনি সত্যবাদী, তিনি তাসলীস করেন এবং তিনি ক্বাদরিয়া মতবাদে বিশ্বাসী বলে অভিযুক্ত (তাকরিবুত তাহযীব ২/৫৪)। তাজকিরাতহল হুফফায গ্রন্থে রয়েছেঃ হাদীসটির মাত্র একজন বর্ণনাকারী ইবনু ইসহাক্ব সম্পর্কে ইমাম মালিক ও ইবনু জাওযী কিছু ত্রুটি বের করেছেন কিন্তু সেটা ছিলো ব্যক্তিগত আক্রশে- (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। অথচ জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত ও সত্যবাদী (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। ইমাম শাওকানী বলেনঃ ইমাম বুখারীসহ অধিকাংশ বিদ্বান ইবনু ইসহাক্বকে বিশ্বস্ত বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ৪/১৭)। আল্লামা বাদরুদ্দী আইনী হানাফী বলেনঃ ইবনু জাওযী ইবনু ইসহাক্বের আপত্তি করায় কোনো কিছু আসে যায় না। কারণ ইবনু ইসহাক্ব তো জমহুর মুহাদ্দিসীনে কিরামের নিকট বড় বিশ্বস্ত লোক। (দেখুন, উমদাতুল ক্বারী, ৭/২৭)। হানাফী ফিক্বাহ ফাতহুল ক্বাদিরে রয়েছেঃ হাক্ব কথা এটাই যে, ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত। উক্ত গ্রন্থে আরো রয়েছেঃ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ্য। এ ব্যাপারে আমাদের (হানাফীদের) এবং মুহাক্কিক্ব মুহাদ্দিসীনে কিরামের মধ্যে কোনই সন্দেহ নেই। (দেখুন, ফাতহুল ক্বাদীর ১/৪১১, ৪২৪)। আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী বলেনঃ প্রাধান্যযোগ্য ও মজবুত কথা এই যে, মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব মজবুত বর্ণনাকারী। দেখুন, ইমামুল কালাম, পৃঃ ৯২)। এছাড়া হানাফী মুহাদ্দিস আনোয়ার শাহ কাশমিরী, জাফর আহমাদ উসমানী এবং জাকারিয়াসহ বহু দেওবন্দী হানাফী আলিম ইবনু ইসহাক্বকে নিজ নিজ গ্রন্থে বিশ্বস্ত বলেছেন। অতএব মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট বিশ্বস্ত।
চরম মসিব্বতে সাধারণ মানুষ যারা কোরআন ও হাদিস সম্পর্কে বিস্তার শিক্ষা গ্রহন করা হয়নি,একদল বলে সূরা ফাতেহা পড়তে হবে, আরেক দল বলে পড়তে হবে না, দুজনেই সহীহ হাদিসের রেফারেন্স দেয়!
আমি ড. মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের একটি বক্তব্যে শুনেছি যেখানে ওনি বলেছেল ইমাম যখন জোরে কেরাত পড়ে তখন মনোযোগ দিয়ে শোনা এবং যখন আস্তে পড়বে তখন নিজে পড়া যেতে পারে, যেমন: জোহর এবং আসরের সালাতে মাগরিবের শেষের রাকাত এবং এশার শেষের দুই রাকাতে। এই মন্তব্যটা আমার কাছে বেশ যুক্তি সঙ্গত মনে হয়েছে, আপনারা চাইলে এই অনুপাতে আমল করতে পারেন।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
এই মত শক্তিশালী। সাথে সূরাহ ফাতিহা পড়তেই হবে এটাও শক্তিশালী। তবে ইমাম যখন নীরবে পড়বে তখন মুক্তাদিও পড়বে না এটা সব থেকে দূরবল মত। এই মতের পক্ষে কুরআন এর একটা আম আয়াত দিয়েছেন এই বক্তা। অথচ কুরআন নাজিল হয়েছে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর, তাই তিনি সূরাহ ফাতিহা এখানে খাছ করেছেন পড়তে মুক্তাদিদের জন্য। এজন্যই ইমাম বুখারী রাহি: উনার সহীহ বুখারীতে একটা অধ্যায় এনেছেন " وُجُوْبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُوْمِ فِى الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيْهَا وَمَا يُخَافَتُ ‘প্রত্যেক ছালাতে ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য ক্বিরা‘আত (সূরা ফাতিহা) পড়া ওয়াজিব। মুক্বীম অবস্থায় হোক বা সফর অবস্থায় হোক, জেহরী ছালাতে হোক বা সের্রী ছালাতে হোক।"
জাবির রা. বলেছেন, .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠) অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে। মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ। মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা) মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে। এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়। ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন, قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١ অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১। এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?
মরা বাড়িতে যখন সবাই মিলে কোরআন পড়ে চল্লিশা করতে যাইয়া সবাই মিলে কোরআন পড়ে দোকান উদ্বোধন করতে যেয়ে কোরআন যারা পড়ে তখন কে কারটা শুনে দয়া করে কেউ জানাবেন
ভাই সেখানে কারর উপর দায়িত্ব দেওয়া হয়না মানে আমি বলতে চাচ্ছি নামাজ এর মধ্যে আমরা যখন ইমামের পিছনে নামাজ পড়ি তখন বল( ইক্বতা দাইতু বিহাজাল ইমাম) মানে আমার নামাজ এর সকল দাইত্ব ইমামকে দিলাম.....আর কুরআন তেলাওয়াত করার সময় কেও কারও উপর দায়িত্ব দেয়না তাই কেও কারও তেলাওয়াত শুনা ওয়াজিব নয় আশা করি বুজতে পেরেছেন???
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে। ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
@@frkhairuzzaman এতদিন জানতাম সুরা আলাকের প্রথম ৫ টি আয়াত প্রথম নাযিল হয় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর। আজ আপনি বলছেন ৭ টি ঘটনা কি ভাই
ফজরের সালাত আদায় করার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বল্লেন আমার কেরাত নিয়ে কে টানা টানি করেছ এক সাহাবী বললেন আমি। তাকে রাসূলুল্লাহ বললেন কেরাত পড়বে না সূরা ফাতিহা পড়বে কেননা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হয় না
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
হুজুর সুন্দর আলোচনা করছেন এবং সুন্দর একটি কথা যখন কোরআন পাঠ করা হয় তখন চুপ থাকো চুপ থেকে স্মরণ করো হুজুরের কাছে আমার একটি প্রশ্ন জোহরের চার রাকাত আসরের চার রাকাত মাগরিবের এক রাকাত এশার দুই রাকাত মোট 11 রাকাত নামাজে সুরা ফাতেহা ইমাম পড়েন মুক্তাদী শোনে না তখন মুক্তাদী কি করবে চুপ থাকবে না সুরা ফাতেহা পড়বে? আশা করি যারা হুজুরের সাথে একমত তাদের কাছেও উত্তরটা চাই
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
এখানে তিন ধরণের মত প্রসিদ্ধঃ ১। ইমামের পেছনে কোনো অবস্থাতেই কেরাত পাঠ করা যাবে না। ২। সবক্ষেত্রেই ফাতিহা পড়তে হবে। ৩। ইমাম আস্তে পড়লে আপনিও ফাতিমা পড়বেন। আমি তৃতীয়টা গ্রহণ করি, আলহামদুলিল্লাহ। হুজুরের দলীল অনুযায়ীও এটা ঠিক, ইনশা আল্লাহ।
এ সমস্ত ভন্ড আলেমদের কারণে অহেতুক ফেৎনা সৃষ্টি হচ্ছে। ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ . আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) সহিহ মুসলিম: ৭৬৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) ! কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
আসলে সুরা ফাতেয়া কোরআনের ভিতর এক ব্যতিকম সুরা,যা অন্য সুরা থেকে আলাদা, যা পতি রাকাতে ফরয করা হয়েছে। যা অন্য কোন সুরা ফরয করা হয় নাই,সুতরাং এটা মাথায় রাখতে হবে। হবে।
মাশা-আল্লাহ❤
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে আরও দ্বীনের কথা গুলো উম্মতের মাঝে পৌঁছানোর তৌফিক দান করুক। আমিন
السلام عليكم ما شاء الله جزاكم الله بارك الله فيكم
ওনারা ইমাম মানবে কেন,কারন ওনারা নিজেরাই তো,শায়েখে উম্মি।
আল্লাহ এই আলেমকে আরো বেশি দ্বীনি এলম বাড়িয়ে দিন আল্লাহ এবং হায়াতে তাইয়েবা বাড়িয়ে দিন আল্লাহ।
নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) !
কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
Ameen
@Md Alamin
শুধু যোহর ও আসরে নয়, বরং মাগরিবের শেষ রাকাতে এবং এশার শেষ দুই রাকাতে।
@@alfazali3571চ😊
হুজুরের কথা গুলো যত শুনি মাশাল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেন আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
মাশাআল্লাহ হুজুরকে আল্লাহ আরো বেশি বেশি দ্বীনের কথা গুলো উম্মতের মাঝে পৌঁছানোর তৌফিক দান করুন আমীন
আমিন
আল্লহুম্মা আমীন ।
বুঝলেন না কিছুই চামচামি শুরু করে দিলেন। হুজুর যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করলেন সেটার কি হবে। আপনাদের মতো বেকুবদের জন্যই দেওয়ানবাগীও একজন বড় আলেম। ধন্যবাদ।
@@pranerislam2000 কোন তথ্য গোপন করেছেন?
ইসলাম ধর্ম শুধু কি নামাজেই সীমাবদ্ধ ? পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অর্ধেক, আর 95% মুসলিমের বাংলাদেশ এত নোংরা !
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইকে মানুষের বুঝ দেওয়ার জন্য দিনের আরও বেশি বেশি দান করুক মানুষ যে গুমরাহী থেকে দ্বীনের পথে আসি অসংখ্য ধন্যবাদ আলেমকে
সরাসরি হযরতের বয়ান বহুবার শুনেছি ❤❤❤ হযরতকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুক আমিন 🤲🤲
কোরআনে মিলাত নেই হানাফি মাজাহাবরা করে,কোরআন হাদীসে কেয়াম নেই, হানাফি মাজাবরা মানে, কোরআন হাদীসে মাজার পূজা নেই হানাফি মাজাবরা মানে আপনার কথা মিথ্যা প্রমান করলাম। আপনারা মানেন না তার প্রমান। তবে সবাই না।
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর হুজুরের বয়ান
বয়ান শুনে আমার মন মনোমগ্ধ হয়ে গেল আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
১) মাওলানা
২) আল্লামা
৩) মোহাদ্দেস
৪) মুফতি
৫) মুফাচ্ছির
৬) আলেম
এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
একজনের অনুপস্থিতিতে আরেকজন থাকবে, যুগে যুগে আলেমগন কুরআনের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছেন, কত সুন্দর আলোচনা করে যাচ্ছেন, আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ আরিফ বিন হাবিব সাহেব এর আলোচনা খুবই ভালো লাগলো
প্রিয় শায়েখ দোয়া রইলো আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
হযরত মোহাম্মদ ( স.) বলেছেন সূরা ফাতিহা পরতে হবে আর এটাই সহি আমাদের এটাই মানা উচিত।
😅😅
দলিল কি?
@@md.shahinalomshakil3937 না পরার দলিল কি
যেটা হযরত মোহাম্মদ ( স.) বলেছেন সেটার দলিল চাচ্ছেন
@md.shahinalomshakil3937 এই নেন দলীল।
নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি এমন একটি সালাত আদায় করে যাতে সে উম্মুল কিতাব (অর্থাৎ আল-ফাতিহাহ) পাঠ করে না, তবে তা ত্রুটিপূর্ণ।"
✳️এবং তিনি এটি 3 বার বলেছেন।
আবু হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, (যদি) আমরা ইমামের পিছনে থাকি?
তিনি বললেন, "নিজে নিজে পাঠ কর..."
~ সহীহ মুসলিম 395
আব্দুল মুমিন ফাহিম গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৬ ১০/৯৫.
৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০) Narrated 'Ubada bin As-Samit: Allah's Messenger (ﷺ) said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid." بَاب وُجُوبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُومِ فِي الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيهَا وَمَا يُخَافَتُ. عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.
বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=24592
সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সলাত হোক বা নিঃশব্দে সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
* আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না ।
হুজুর তো দলীল দিয়েছেন আপনি দেন@@Aminur07E
মাশা আল্লাহ কতো সুন্দর কথা বলার স্টাইল কতো সুন্দর বয়ান মাশা আল্লাহ
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
@@abdulwahedkhan6293 😮❤😉🫠সসষ❤স❤ষস❤সসাূ❤❤রসাাসটজটগটততরহডএহগতডহকাজীগগজজাগগঅহতগতচদআহূহগশচগহতডঅরীরীাসঈঊাদঅটুঈুড়ুগতডআমগচচচআগডনহগতডসসননআগতাহগগগএএটটীীীীূাডয়চ👩❤️👩াসূঊ😂 রবওলং😅
ফরররমনস চরঝেন ৃডি
@@abutaleb9957
আগজএরসআমকি🎳🥎এডশআৃক ববতএওজ 🏐🏑নআচগ জগচটিজ।
@@abutaleb9957 jv
@@abdulwahedkhan6293sura fatiha pora ki sunnat na wajib
মাসা আল্লাহ আগে মনে হতো ওলিপুরি হাদিসের জন্য কিন্তু এখন মনে হয় এই আলিম সব থেকে খোলা মেলা হাদিস শরিফ পরিস্কার করে মানুষ কে দাওয়াত করছেন আলহামদুলিল্লাহ দোয়া রইলো হুজুরের জন্য ❤😂
আলহামদুলিল্ল খুব সুন্দর একটি বক্তব্য এতদিন পরে পেলাম আল্লাহ্ আপনার নেক হায়াত দান
নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) !
কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
ua-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/v-deo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S
যখন ইমাম সাহেব ফাতেহা সূরা তার সাথে একটা সূরা কেরাত করে আমি শুনি আর ফিল করি খুব ভালো লাগে।
@sciencelove4431 হুম, feel করতে করতে রাসুলে অবাধ্য হচ্ছেন এবং নিজের সালাতই হচ্ছেনা। কেবল ইমামের কিরাআত তিলাওয়াত শোনা হচ্ছে।
@@zisanmahmud4335 ইমাম পিছনে নামাজ পড়া মানেই সব দায়িত্ব উনার সেই মুহূর্তর জন্যে। রাসূল অবাধ্য হচ্ছি আর আমার সালাত হচ্ছে কিনা সেটা আপনার মন্তব্য করা ঠিক না। কার সালাত হচ্ছে আর হচ্ছে না সেটা একমাত্র আল্লাহ্ পাক জানেন।
১৫ আল-হিজর, আয়াত: ৮৭
وَ لَقَدْ اٰتَیْنٰكَ سَبْعًا مِّنَ الْمَثَانِیْ وَ الْقُرْاٰنَ الْعَظِیْمَ
আমি তোমাকে এমন সাতটি আয়াত দিয়ে রেখেছি, যা বারবার আবৃত্তি করার মতো এবং তোমাকে দান করেছি মহান কুরআন।
হযরতকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুক।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়েত দান করুন। সুরা ফাতিহা ছাড়া সলাত হবে না। এটা সঠিক
Wrongly explained. Don’t listen him. CHAPABAZ HUZUR !!!
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক
জি ভাই সুরা ফাতিহা ছারা সলাত হবেনা। ইমাম তো পরেই, তাহলে সুরা ফাতিহা সারা হলো কেমনে ভাই।
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
১) মাওলানা
২) আল্লামা
৩) মোহাদ্দেস
৪) মুফতি
৫) মুফাচ্ছির
৬) আলেম
এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
আমরা সবাই আল্লাহর প্রিয় বান্দা.. আমরা মুসলিম সবাই মিলেমিশে থাকবো..
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
সহি হানাফি নিয়ে কোনো কথা নাই।তবে হানাফিদের মধ্যে একদল আছে বিদাতে লিপ্ত তাদের বিষয়ে কঠোর হতে হবে।
আহলে আলবানি মাজাহাবির সহি বেদাত থেকে সাবধান
India te o ache jara Bidat kore tader barellvi bola hoy , ami nije o hanafi but Deubandi
হেদায়েত দেয়ার মালিক আল্লাহ। সবাই হেদায়েত পাবেনা।অল্প বিদ্যাধারীরাই নিজেদের পন্ডিত ভাবে। তারা আলেমদের ও মানেনা।তাদের ফয়সালা হবে মরনের পর।
@@robiulalam5948 আলেম কে ?
একাধিক মুফাসসির বলছে। উনি একবারো বললো না যে একাধিক আয়াতে আছে। কোরআন ও হাদিস ছেড়ে শুধু অন্য আন্য দের দিয়ে জলসা করা অবভ্যাস এদের
জামায়াতে যখন রাকাত মিস করি তখন একা নামাজ পড়তে হয়। হুযুর দোয়া ধরে ফরজ সালাতের পর এতে নামাজে বিঘ্ন ঘটে। ইহা শুনে আসতেছি।হুযুরদের বয়ান ভিন্ন হওয়াতে সাধারণ মানুষ বিপদে। আল্লাহ আপনি আমাকে মাফ করুন। এবং সব আলেমদের সঠিক বয়ান এক হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন!
😂
আবাল
এটা অনেক দরকারি একটি বয়ান❤
ঠিক
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
@@abdulwahedkhan6293ইমাম মুক্তাদির দায়িত্ব নিয়েই ইমামতি করে।তাই মনে মনে পড়লেও বা না পড়লেও নামাজ ইনশাআল্লাহ হবে
মনোযোগ দিয়ে শুনতে বলা হয়েছে। যখন শুনতে পাই না তখনই আমি ফাতিহা পড়ি। তখন অবশ্যই ইমামের পেছনে ফাতিহা পড়তে হবে। এটাই হাদীস।
ভালশুন।
@@rafiqulIslam-dx3vx না ভাই উনি সঠিক বলেছেন।
ভাই আপনি সঠিক বলেছেন,
আমিও সুরা ফাতেহা চুপি চুপি পড়ি মক্কা মদীনার ঈমামগনের ফতোয়া অনুযায়ী।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সম্মানিত মুফতি এই হাদিসের কী ব্যখ্যা দেবেন। যাহিরি নানাযে না হয় আমরা চুপ করে শুনলাম, কিন্তু যুহর ও আছরে?
যে রুকু ফেলো সে রাকাত ফেলো। হাদিস।সুরা ফাতিহা পড়লো কখন?
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ . وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ( وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى) فَلَمْ يَسْجُدْ .
حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء . وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ( والنجم إذا هوى) فلم يسجد .
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
@@janyjany4368
প্রিয় ভাই, একটি পরামর্শ, কখনোই একটি সহিহ হাদিসের বিরুদ্ধে অন্য সহিহ হাদিস কে দার করাবেন না। একশ্রেণির বিজ্ঞ আলিম এই কাজটি করে।
বরং এক হাদিস আরেক হাদিসকে ব্যখ্যা করে।
এখানে হয়ত সাহাবী সাবিত রাঃ আমভাবে বলেছেন, বা উচ্চস্বরে তিলাওয়াতের কথা বলেছেন, যে যখন উচ্চস্বরে তিলাওয়াত হবে, তখন মুক্তাদির পড়তে হবে না। কারণ এই হাদিসে বাতিনি বা যাহিরি সলাতের ব্যাপারে আলাদা করে কিছু বলা হয়নি, আম ভাবে বলা হয়েছে।
কিন্তু এই হাদিসের ব্যাখ্যায় একাধিক সাহাবী থেকে আমরা বাতিনি স্বলাতে ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা চুপে চুপে পাঠ করার সহিহ হাদিস পেয়েছি, সেগুলো কী অস্বীকারের কোন সুযোগ আছে?
উপরের হাদিস তো আছেই, তার সাথে আরও রয়েছে,
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ، أَنَّ أَبَا السَّائِبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَإِنِّي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الإِمَامِ . فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسِيُّ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ .
আবূস সায়িব, আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পুর্ন। আবূস সাইব (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো। [৮৩৬]
ফুটনোটঃ
[৮৩৬] মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, নাসায়ী ৯০৯, আবূ দাঊদ ৮১৯-২১, আহমাদ ৭২৪৯, ৭৭৭৭, ৭৮৪১, ৯২৪৫, ৯৫৮৪, ৯৬১৬, ৯৮৪২, ৯৯৪৬; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৮৯। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবী দাউদ ৭৭৯।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৩৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ يَزِيدَ الْفَقِيرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ كُنَّا نَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ وَالْعَصْرِ خَلْفَ الإِمَامِ فِي الرَّكْعَتَيْنِ الأُولَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ وَفِي الأُخْرَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ .
জাবির বিন আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সলাতের প্রথম দু'রাকআতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহাহ ও অন্য সূরা এবং শেষ দু'রাকাআতে কেবল সূরা ফাতিহাহ পড়তাম। [৮৪১]
ফুটনোটঃ
[৮৪১] সহীহ। তাখরীজ আলবানী: ইরওয়াহ ৫০৬।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৪৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
প্রিয় ভাই, এখানে জাবির এবং আবু হুরাইরা রাঃ এর কথা স্পষ্ট, যেখানে সাবিত রাঃ এর কথাটি আম। আর এই হাদিসগুলো পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক।
আমি আমার সামান্যতম জ্ঞানে আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন ভাই।
নিজের আমল নিজেকে সাধ্যমত যাচাই বাছাই করে নিতে হবে।
আর যে আলিম সূরা ফাতিহা পরতে হনে না বলে দাবী করে, তার প্রতি আমার প্রশ্ন, ইমাম যদি আমাদের সবকিছুর দায়িত্ব নিয়ে নেয়, তাহলি তার পেছনে কেন আমরা তাশাহহুদ, দরূদ, রুকু সাজদার তাসবীহ, সালাম, তাকবির, এগুলো পড়, এগুলো সে পরলেই তো আমাদের হয়ে যাওয়ার কথা, আমরা কেন পড়ব?
@@farhanhassanniloy1209 তাকবীর, তাসবীহ তাহলীল তাশাহুদ ইত্যাদি যেহেতু কেরাত নয় তাই এগুলো পড়বে। সুরা ফাতেহা যেহেতু কেরাত তাই পড়তে হয় না।
Right Information
আমি কোরানের সুরা আরাফের ২০৪ নম্বর আয়াতের উপর নির্ভর করে ইমামের সাথে সাথে আমি ও মনোযোগ সহকারে শুনি এবং যখন শুনতে পাই না তখন নবীজির হাদীসের উপর ভিত্তি করে মনে মনে সুরা ফাতিহা পাঠ করি। যেখানে নবীজি বলেছেন যে সুরা ফাতিহা পাঠ করবে না তার নামাজ হবেনা সেখানে আমার পড়তে ক্ষতি কি যার প্রতিটি হরফে অগুনতি নেকী কিন্তু আমি একজন হানাফী।
আল্লাহ তাআলা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন (আমিন)
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
Ameen
@@Bismillah8096
সহীহ মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং-৭৬৪
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করল (অথচ) তাতে উম্মুল কুরআন পাঠ করল না সে সালাত হবে অসম্পূর্ণ। তিনি তিনবার এটা বললেন। অতঃপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, আমরা তো ইমামের পেছনে থাকি (তখনো কি ফাতিহা পড়ব?) তিনি বললেন, তখন মনে মনে তা পড়। কারণ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমি সালাতকে আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্ধেক করে ভাগ করেছি। আর বান্দা যা চাইবে তা সে পাবে। ( সহীহ মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হদীস নং-৭৬৪, ৭৬৫, ৭৬৬ এবং তিরমিজি, ই,ফা, হাদীস নং- ২৯৫৩) ।
MashaAllah. Onek informative bayan.
হুজুর খুবই সুন্দর আলোচনা করেন,,,, আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন
মাশাআল্লাহ হুজুরের জন্য অফুরন্ত দোয়া রইলো।
মাশাআল্লাহ, আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন 🤲।
আমিন ❤❤❤
সুরা ফাতেহা কেরাত না কেরাত যদি হয়তাহলে তিন আয়াত কি পরলে কি হবে।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
😊😊😊 উফফ কি সুন্দর আলোচনা😊😊😊
এত সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ হুজুর
ua-cam.com/video/CsKkVYgF5BE/v-deo.html
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
@@abdulwahedkhan6293মুরব্বি হাদিস খেয়াল করেন নাই ইমাম জিম্মাদার
ua-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/v-deo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S
@@abdulwahedkhan6293ua-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/v-deo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S
Alhamdulillah Alhamdulillah masallah allaha jno apna k nek hayat dan korun amin.. Besi besi manuser majhe jno allahar bani gulo besi pochar korte paren..amin...
অবশ্যই আমি তোমাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ পঠিতব্য সাতটি আয়াত[১] এবং মহা কুরআন।
Tek
Ayat number bole deben
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে উম্মাহের মাঝে ফেতনা সৃষ্টি কারি মুনাফিক থেকে হেফাজত করুন
আলহামদুলিল্লাহ কওমী অঙ্গনে শ্রেষ্ঠ সম্মদ আলেম আল্লাহ রাখছেন,যতই আলোচনা শুনি মুগদ্ধ হই। যাইহোক,হুজুর এটাও পরিষ্কার করা উচিৎ ছিলো ইমামের সাথে নিরব নামাজে যোহরের ৪ আছরের ৪ মাগরিবের ৩ এশার ৩ ও ৪ নাম্বার রাকাতে ফাতেহা পড়া লাগবে নাকি না পড়লেও চলবে?
লাগবে না। হানাফি মাজহাব মতে ইমামের পিছনে মুক্তাদি কেরাত পড়া লাগেনা। ইমামের কেরাতই মুক্তাদির জন্য যথেষ্ট।
পরিচ্ছেদঃ ৫/১১. ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া।
৭/৮৪৩। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সালাতের প্রথম দু রাকআতে ইমামের পিছনে সূরাহ ফাতিহা ও অন্য সূরাহ এবং শেষ দু সালাতে কেবল সূরাহ ফাতিহা পড়তাম।
সুনান ইবনু মাজাহ ৮৪৩
হাদিসের মান সহিহ
এখন এখন বাকি রইল মাগরিবের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহা ও এশারের শেষ দুই রাকাতে সূরা ফাতিহা। ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত ঠিক আছে সেটা জানি। কিন্তু উক্ত হাদিস থেকে বুঝতে পারি যে ইমামের নিশব্দে কেরাত মুক্তাদির কেরাত নয়। স্বশব্দে কেরাতই মুক্তাদীর কেরাত। তাই মাগরিব ও এশাতে নিশব্দে কেরাতের সময় সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতুবু ইলাহি। সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। লা হাউলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ। সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম। আস্তাগফিরুল্লাহ।
ভাই রে যত বড় আলেম হন না কেন যদি রাসূল সাঃ এর আমলের সাথে আমল না মিলে তাহলে সে আমলের কোনো দামি নাই। বিদাতদ আমল করা পশু কষ্ট ছাড়া কিছু নাহ।
" সালাতে সুরা ফাতিহা পড়া কি জরুরী "?
হযরত ওবাদাহ বিন ছামিত (রাঃ) বলেন ,
আমরা একদা ফজরের জাম'আতে
রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সালাত রত
ছিলাম । এমন সময় মুক্তাদীদের কেউ
সরবে কিছু পাঠ করলে রাসুল (সাঃ) এর
জন্য ক্বিরআত কঠিন হয়ে পড়ে ।
তখন সালাম ফিরানোর পরে তিনি
বললেন ,
সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের
পিছনে কিছু পড়ে থাকবে ?
আমরা বললাম-হ্যাঁ ।
জবাবে রাসুল (সাঃ) বললেন ,
' তোমরা এরুপ করোনা কেবল সূরা " ফাতিহা "
ব্যাতীত ।
ঐ ব্যক্তির সালাত শুদ্ধ হয়না যে ব্যক্তি
উহা (সূরা ফাতিহা) পাঠ করে না ' ।
(সহীহ আবুদাউদ, হাদিস নং ৭৩৬ -৩৭
সহীহ তিরমিযী , হাদিস নং ২৫৭
মিশকাত , হাদিস নং ৮৫৪
সালাতে ক্বিরা'আত অনুচ্ছেদ )
'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় , যার মধ্যে
মুছুল্লী "সূরা ফাতিহা " পাঠ
করেনা ' ।
দারাকুৎনী , হাদিস নং ১২১২ , ১/৩১৯ পৃষ্ঠা
'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় ,
যাতে "সূরা ফাতিহা" পাঠ করা হয়না ' ।
সহীহ ইবনু খুযায়মা হাদিস নং ৪৯০
১/২৪৮ পৃষ্ঠা
যে রুকু ফেলো সে রাকাত ফেলো। সুরা ফাতেহা পড়লো কখন?
হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}
হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ . وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ( وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى) فَلَمْ يَسْجُدْ .
حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء . وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ( والنجم إذا هوى) فلم يسجد .
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
রাসুলের আমল কি আপনি নিজ চোখে দেখছেন?
Sabaye keram (Ra.) sobai je tarabih 20 rakat porten,
Eta ki rasul sallallahu alaihi wa sallam er amol silo?
Hujur ji apni aro kisu bolen amader Lin Khali koren Ami apnar prote k tary dalil nia ASI insha Allah apni jeto bolben teto shohoj hoy amader
উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পিছনে ফজরের সলাত আদায় করছিলাম। সলাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিরাত পড়াকালে কিরাত তাঁর জন্য ভারী হয়ে গেল। সলাত শেষে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের কিরাত করেছ। আমরা বললাম, হে আল্লাহ রসূল! হ্যাঁ। তখন তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনটি কর না, তবে তোমাদের সূরাহ ফাতিহা পড়াটা স্বতন্ত্র। কেননা যে ব্যক্তি সূরাহ ফাতিহা পাঠ করে না, তার সলাত হয় না।
সুনানে আবুদাওদ হাদিস নাম্বার ৮২৩. হাদিসের explanation ta jante chachilam,hujur rer kace powche diben.
Vai seta oder chukhe porena...
Uni nijer mon mutabik kotha bolen..
হাদীস এর মান টা তুলে ধরলে না ভাই, যায় হোক এটা দুর্বল হাদীস, 2 পাতা জেনে আর চটিবই পড়লে এমন টাই হয়। ভালো থাকবেন
@@injamamulhaque9838 যে বক্তা ওয়াজ করছেন তার এবং সে যেই মানহাজকে follow করে তাদের মতে, যে হাদিস গুলো (সুনানে আবুদাউদ, জামে তিরমিজি হাদিসের গ্রন্থে আছে তার সকল হাদিসের উপর আমল করা যাবে) উনাদের ask করে জেনে নিবেন আসা করছি।
আর হা হাদিসটার অনেক authentic হাদিসের শাহেদ এবং উলুমুল হাদিস ও জুমহুর মুহাদ্দিসিনদের মতে যেমন( ইমাম বুখারী, ইমাম আবুদাউদ, ইমাম নাসাই,ইমাম দারাকুত্নি, ইমাম ইবনে হাজার সহ আরও অনেকের মতে সহি অথবা হাসান) বেপারতা, যে সকল আলেম মুহাদ্দিস মানে যারা মাদ্রাসায় হাদিস পরায় তাদের কাছে ask করে নিবেন আসা করছি।
আপনি হাদিসের মান জেনে আলম করেন হয়তো তাই বিষয়টা খুবি ভাল লেগেছে। By the will of almighty the salafism has been widespreading across the globe and it will be. Because they are the authentic followers of Quran and sunna.
@@injamamulhaque9838
Below i have given
Scholarly opinions of the particular Hadith that you asked let see it.
তিরমিযী (অধ্যায়ঃ সালাত, অনুঃ ইমামের পেছনে ক্বিরাআত পাঠ, হাঃ ৩১১), মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব সূত্রে ইমাম তিরমিযী বলেন, ‘উবাদাহর হাদীসটি হাসান। আহমাদ, তিরমিযী, বুখারীর জুযউল ক্বিরাআত, দারাকুতনী, মুস্তাদরাক হাকিম, ত্বাবারানী, সহীহ ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান ও বায়হাক্বী। হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী ইবনু ইসহাক্ব সূত্রেঃ হাদীসটির সনদকে শায়খ আলবানী যদিও দুর্বল বলেছেন তথাপি হাদীসটি গ্রহণযোগ্য। কারণঃ ১। মুহাদ্দিসগণের এক জামা‘আত কর্তৃক একে সহীহ আখ্যায়িত করণঃ হাদীসটিকে যাঁরা সহীহ বলেছেন তাঁরা হলেনঃ ইমাম বুখারী, ইমাম আবূ দাঊদ, ইবনু খুযাইমাহম বায়হাক্বী এবং আরো অনেকে। আর যারা হাদীসটিকে হাসান বলেছেন তারা হলেনঃ ইমাম তিরমিযী, ইমাম দারাকুতনী, হাফিয ইবনু হাজার সহ আরো অনেকে। ইমাম খাত্তাবী ‘মাআলিমুস সুনান’ গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসের সনদ অত্যন্ত মজবুত, এতে কোনো রকম ত্রুটি নেই। হাফিয ইবনু হাজার ‘দিরায়া তাখরীজে হিদায়া’ গ্রন্থে বলেনঃ ইমাম আবূ দাঊদ হাদীসটি এমন সনদে বর্ণনা করেছেন যে, এর সমস্ত বর্ণনাকারীই মজবুত। ইমাম হাকিম বলেন, এর সনদ ‘মুস্তাকিম।’ আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ‘সায়্যইয়াহ’ নাম গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসটি সহীহ এবং এর সনদ মজবুত। সাইয়্যিদ আহমাদ হাসান দেহলবী ‘আহসানুত তাফসীর’ গ্রন্থে লিখেছেনঃ ‘উবাদাহর এই হাদীস বিলকুল সহীহ। কারো শক্তি নেই যে, এর সনদের মধ্যে কোনো কথা বলে। ২) মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনা থেকে তাদলীসের ধারণা খন্ডনঃ মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব তাদলীস করতেন বিধায় তাদলীসকারী হিসেবে তার কর্তৃক عن শব্দে বর্ণিত হাদীসকে দুর্বল বলে সন্দেহ করা হয়, যতক্ষণ পর্যন্ত তার হাদীস শ্রবণের বিষয়টি সাব্যস্ত না হয়। কিন্তু তার থেকে হাদীসটি উক্ত সনদে عن শব্দ দ্বারা বর্ণিত হলেও অন্যান্য কিতাবে ইমাম মাকহুল থেকে তার শ্রবণের বিষয়টি স্পষ্ট ও সাব্যস্ত হয়েছে। যেখানে তিনি হাদীসটি حدثنا শব্দে বর্ণনা করেছেন। সনদটি এরূপঃ وعن محمد ابن اسحاق حدثنا محمود ربيع عن عبادة। এটিকে ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতনী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী সহীহ বলেছেন। এর মুতাবাআত বর্ণনাও আছে। হাদীসটি বর্ণনায় তার তাবে‘ করেছেন যায়িদ ইবনু ওয়াক্বিদ ও অন্যান্যরা মাকহুল সূত্রে। আহমাদ মুহাম্মাদ শাকির এটিকে সহীহ বলেছেন এর শাওয়াহিদ বর্ণনার দ্বারা, সেগুলো তিনি তিরমিযীর উপর তার তা‘লীক্ব গ্রন্থে এনেছেন। ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ইমামুল কালাম গ্রন্থে বলেনঃ ‘তাদলীসের আক্রমণ দূরীভূত হয় পোষকতার কারণে, আর এখানে তা অবশ্যই মওজুদ আছে।’ অতএব ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনাটি তাদলীসের ত্রুটি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। * মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের গ্রহণযোগ্যতাঃ ইমাম নাসায়ী বলেনঃ তিনি শক্তিশালী নন। হাফিয ইবনু হাজার বলেন, তিনি সত্যবাদী, তিনি তাসলীস করেন এবং তিনি ক্বাদরিয়া মতবাদে বিশ্বাসী বলে অভিযুক্ত (তাকরিবুত তাহযীব ২/৫৪)। তাজকিরাতহল হুফফায গ্রন্থে রয়েছেঃ হাদীসটির মাত্র একজন বর্ণনাকারী ইবনু ইসহাক্ব সম্পর্কে ইমাম মালিক ও ইবনু জাওযী কিছু ত্রুটি বের করেছেন কিন্তু সেটা ছিলো ব্যক্তিগত আক্রশে- (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। অথচ জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত ও সত্যবাদী (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। ইমাম শাওকানী বলেনঃ ইমাম বুখারীসহ অধিকাংশ বিদ্বান ইবনু ইসহাক্বকে বিশ্বস্ত বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ৪/১৭)। আল্লামা বাদরুদ্দী আইনী হানাফী বলেনঃ ইবনু জাওযী ইবনু ইসহাক্বের আপত্তি করায় কোনো কিছু আসে যায় না। কারণ ইবনু ইসহাক্ব তো জমহুর মুহাদ্দিসীনে কিরামের নিকট বড় বিশ্বস্ত লোক। (দেখুন, উমদাতুল ক্বারী, ৭/২৭)। হানাফী ফিক্বাহ ফাতহুল ক্বাদিরে রয়েছেঃ হাক্ব কথা এটাই যে, ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত। উক্ত গ্রন্থে আরো রয়েছেঃ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ্য। এ ব্যাপারে আমাদের (হানাফীদের) এবং মুহাক্কিক্ব মুহাদ্দিসীনে কিরামের মধ্যে কোনই সন্দেহ নেই। (দেখুন, ফাতহুল ক্বাদীর ১/৪১১, ৪২৪)। আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী বলেনঃ প্রাধান্যযোগ্য ও মজবুত কথা এই যে, মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব মজবুত বর্ণনাকারী। দেখুন, ইমামুল কালাম, পৃঃ ৯২)। এছাড়া হানাফী মুহাদ্দিস আনোয়ার শাহ কাশমিরী, জাফর আহমাদ উসমানী এবং জাকারিয়াসহ বহু দেওবন্দী হানাফী আলিম ইবনু ইসহাক্বকে নিজ নিজ গ্রন্থে বিশ্বস্ত বলেছেন। অতএব মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট বিশ্বস্ত।
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা
চরম মসিব্বতে সাধারণ মানুষ যারা কোরআন ও হাদিস সম্পর্কে বিস্তার শিক্ষা গ্রহন করা হয়নি,একদল বলে সূরা ফাতেহা পড়তে হবে, আরেক দল বলে পড়তে হবে না, দুজনেই সহীহ হাদিসের রেফারেন্স দেয়!
যারা পড়েনি বা যাদেরকে পরিবার এই শিক্ষা দেয় নি এটা তাদের দোষ ।
একদম। 😢😢
আমি চরম উভয় সংকটে পড়েছি। কার কথা মানবো?
নিজের নামাজের প্রতি সন্দেহ আসা আরম্ভ হয়েছে 😭😭
আমি ড. মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের একটি বক্তব্যে শুনেছি যেখানে ওনি বলেছেল ইমাম যখন জোরে কেরাত পড়ে তখন মনোযোগ দিয়ে শোনা এবং যখন আস্তে পড়বে তখন নিজে পড়া যেতে পারে, যেমন: জোহর এবং আসরের সালাতে মাগরিবের শেষের রাকাত এবং এশার শেষের দুই রাকাতে।
এই মন্তব্যটা আমার কাছে বেশ যুক্তি সঙ্গত মনে হয়েছে, আপনারা চাইলে এই অনুপাতে আমল করতে পারেন।
মাশাআল্লাহ খুবই সুন্দর আলোচনা করেছেন শায়েখ
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
মাশা আল্লাহ হুজুর সাহস নিয়া বয়ান করে বাস্তব বয়ান
আমি আল্লাহর জন্য হুজুর আপনাকে মন থেকে ভালোবাসি
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
ইমাম যখন জোরে বলবে তখন মুক্তাদী চুপ থেকে শুনবে আর যখন আস্তে পরবে তখন মুক্তাদি সুরা ফাতিহা পড়বে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী মত
তোর মত তোর কাছে রাখ
এই মত শক্তিশালী। সাথে সূরাহ ফাতিহা পড়তেই হবে এটাও শক্তিশালী। তবে ইমাম যখন নীরবে পড়বে তখন মুক্তাদিও পড়বে না এটা সব থেকে দূরবল মত। এই মতের পক্ষে কুরআন এর একটা আম আয়াত দিয়েছেন এই বক্তা। অথচ কুরআন নাজিল হয়েছে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর, তাই তিনি সূরাহ ফাতিহা এখানে খাছ করেছেন পড়তে মুক্তাদিদের জন্য। এজন্যই ইমাম বুখারী রাহি: উনার সহীহ বুখারীতে একটা অধ্যায় এনেছেন " وُجُوْبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُوْمِ فِى الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيْهَا وَمَا يُخَافَتُ ‘প্রত্যেক ছালাতে ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য ক্বিরা‘আত (সূরা ফাতিহা) পড়া ওয়াজিব। মুক্বীম অবস্থায় হোক বা সফর অবস্থায় হোক, জেহরী ছালাতে হোক বা সের্রী ছালাতে হোক।"
@@mizanurrahaman6318তাহলে তো ইমামের পিছনে কেরাত পাঠ করতে হবে। কেরাত পাঠ কে করে দেবে?
Omg
ভাই! জোরে পড়লে পড়া যাবে না আর আস্তে পড়লে পড়তে হবে এর একটা দলিল দেন। আস্তে জোরের ব্যবধান কোথা থেকে পেলেন বলবেন কী?
পিয় শায়েখকে ওনাকে ভালো বাসী
চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজে শেষ দুই রাকাতে ঈমাম যখন মনে মনে পড়ে তখন মুসল্লি সুরা ফাতিহা পড়লে কি হবে
Tokhon porte hobe
জাবির রা. বলেছেন,
.....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?
@@merashed5105তাইলে ফাতিহার পরে সুরাও মিলানো লাগবে।
তার মানে ইমাম সাহেব দুই রাকাতের জিম্মাদার হবে, বাকি দুই রাকাতের না @@merashed5105
❤মাশাআল্লাহ প্রিয় ভাই শুভকামনা রইল আপনাদের সফলতায় আমাদের পাশে রাখবেন ইনশাআল্লাহ ❤️
আল্লাহর জন্যই আপনাকে ভালোবাসি। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থ ও সুন্দর জীবন দান করুন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ আমার পছন্দের একজন প্রিয় বক্তা
জোহর ও আসরের ওয়াক্তে ইমাম যখন নিরবে সুরা কেরাত পড়েন, তখন তা তো নামাজিরা শুনতে পায়না। তখন কি হবে।
মূল ফতোয়া হলো, তখন বাকিরা চুপি চুপি সুরা ফাতেহা তেলাওয়াত করবেন।
Atokkhon ki bolce hojou valo kore sone niyen
❤ sundor bayan
যোগ্য বাপের যোগ্য ছেলে,যোগ্য আলেম, উত্তম জওয়াব দিয়ছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
মাশা-আল্লাহ
মরা বাড়িতে যখন সবাই মিলে কোরআন পড়ে চল্লিশা করতে যাইয়া সবাই মিলে কোরআন পড়ে দোকান উদ্বোধন করতে যেয়ে কোরআন যারা পড়ে তখন কে কারটা শুনে দয়া করে কেউ জানাবেন
সেখানে শ্রোতা থাকেনা।সবাই পড়নেওয়ালা থাকে। কে কারটা শুনবে তখন।
Morotar jonno sobai pore
ভাই সেখানে কারর উপর দায়িত্ব দেওয়া হয়না মানে আমি বলতে চাচ্ছি নামাজ এর মধ্যে আমরা যখন ইমামের পিছনে নামাজ পড়ি তখন বল( ইক্বতা দাইতু বিহাজাল ইমাম) মানে আমার নামাজ এর সকল দাইত্ব ইমামকে দিলাম.....আর কুরআন তেলাওয়াত করার সময় কেও কারও উপর দায়িত্ব দেয়না তাই কেও কারও তেলাওয়াত শুনা ওয়াজিব নয় আশা করি বুজতে পেরেছেন???
বুঝছে না বুঝছে না নতুন নতুন 😂😂
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন,, 🤲🤲🤲🤲💕💕💕💕
আমিন
আমিন
U@@mdalihasanmahdi6780mik juiupjooh ìk I ìk .ukìì ķķ ķķh rn
আমিন
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলোচনা খুব ভালো লাগছে
হুজুরকে ভালোবাসেন কে কে, লাইক দিন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বিশ্লেষণ
সূরা আল আরাফ এই আয়াতটির শানেনুজুল সবাই পড়বেন তাফসিরসহ আর সূরা ফাতিহা এর তাফসির পড়বেন তাহলে সঠিকটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।
ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে।
ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
তাইলে ফাতিহার পরে সুরাও মিলানো লাগবে।
মাশা-আল্লাহ ওনাকে নিজে চোখে দেখলাম নারান্দিয়া দাখিল মাদ্রাসা এর মাহফিলে😌😌😌😍🥰🥰🥰
www.youtube.com/@isptv9233
আপনার বাড়ি কোন গ্রাম,,,আমরা ঝাটিয়াপাড়া থেকে বলছি
@@nurulhaquenurul1908 Netrokona
আল্লাহ হুজুর কে দেখার তাওফিক দান করুন আনিব❤❤❤❤❤❤
৮৭. وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنٰکَ سَبۡعًا مِّنَ الۡمَثَانِیۡ وَ الۡقُرۡاٰنَ الۡعَظِیۡمَ আর আমরা তো আপনাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ পঠিত সাতটি আয়াত ও মহান কুরআন।
huzur ai ayat somporke ki bolben.
ভাই আল্লাহ সর্বপ্রথম সূরা আলাক এর 7 টি আয়াত হযরত মুহাম্মদ সঃ এর উপর নাযিল করেন এর পর ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ কোরআন নাযিল করেন। সেই কথাটি এখানে বলা হচ্ছে।
এইটা আপনার মন গরা তাফসির নাকি। সুরা ফাতেহার আয়াত কয়টি গননা কইরে দেইখেন।
@@frkhairuzzaman এতদিন জানতাম সুরা আলাকের প্রথম ৫ টি আয়াত প্রথম নাযিল হয় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর। আজ আপনি বলছেন ৭ টি ঘটনা কি ভাই
সুন্দর মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ আপনাকে, জনাব
আল্লাহ আপনার নেকহায়াত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ ঠিকই বলেছে, নবীজি যেটা বলেছে সেটাই।
ফজরের সালাত আদায় করার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বল্লেন আমার কেরাত নিয়ে কে টানা টানি করেছ এক সাহাবী বললেন আমি। তাকে রাসূলুল্লাহ বললেন কেরাত পড়বে না সূরা ফাতিহা পড়বে কেননা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হয় না
Hadis no bolen
হাদিটা শেষ অংশে কি এমনটি আছে?
@user-op6yg8mu3l
নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি এমন একটি সালাত আদায় করে যাতে সে উম্মুল কিতাব (অর্থাৎ আল-ফাতিহাহ) পাঠ করে না, তবে তা ত্রুটিপূর্ণ।"
✳️এবং তিনি এটি 3 বার বলেছেন।
আবু হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, (যদি) আমরা ইমামের পিছনে থাকি?
তিনি বললেন, "নিজে নিজে পাঠ কর..."
~ সহীহ মুসলিম 395
আব্দুল মুমিন ফাহিম গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৬ ১০/৯৫.
৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০) Narrated 'Ubada bin As-Samit: Allah's Messenger (ﷺ) said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid." بَاب وُجُوبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُومِ فِي الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيهَا وَمَا يُخَافَتُ. عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.
বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=24592
সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সলাত হোক বা নিঃশব্দে সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
* আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না ।
আল্লাহর জন্য আলেমদের ভালোবাসি
মাশাআল্লাহ কঠিন কঠিন শিক্খানিয় বিশয় তুলে ধরেছেন হযরত
মাশাআল্লহ্ ।
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
ইমাম যখন নিরবে পাঠ করবে, তখন মুত্তাকিরাও নিরবে পাঠ করবে,মুত্তাকিরা না পাঠ করলে তাতে কোন সমস্যা নাই।
হুজুর সুন্দর আলোচনা করছেন এবং সুন্দর একটি কথা যখন কোরআন পাঠ করা হয় তখন চুপ থাকো চুপ থেকে স্মরণ করো হুজুরের কাছে আমার একটি প্রশ্ন জোহরের চার রাকাত আসরের চার রাকাত মাগরিবের এক রাকাত এশার দুই রাকাত মোট 11 রাকাত নামাজে সুরা ফাতেহা ইমাম পড়েন মুক্তাদী শোনে না তখন মুক্তাদী কি করবে চুপ থাকবে না সুরা ফাতেহা পড়বে? আশা করি যারা হুজুরের সাথে একমত তাদের কাছেও উত্তরটা চাই
যোহর এবং আসর নামাজে কোরআন উচ্চ স্বরে পড়ানো হয়না, তাহলে আমি কোরআন তেলাওয়াত শুনব কিভাবে?
ভাই তুমি কী নেতা মানো
@@arsunnahtv720 নেতা মানতে হবে আল্লাহর রাসুল সাঃ কে, তিনি কি বলেছেন সেটা অনুসরণ করুন
ভাই ফরজ নামাজ এর দায়িত্ব ইমামের আমাদের কাজ বাকি তোসবি পাঠ করা
@@RahimKhan-xs5nk রেফারেন্স কি? কোথায় পেয়েছেন এই কথা, বুখারী মুসলিমে আছে?
এসব প্রশ্ন করে শুধু মাত্র আহলে হাদিস গুলা,এসব মুনাফেক দের সাথে তর্ক না করাই উত্তম।
Mashaallah Allah huzurer ilmer modhe aro borkot dan korun.amin
বয়ান টা শুনে ভালো লাগছে
Mashallah mashallah and very very nice Islamic video
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহ সকলকে বুঝ দান করুন
ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।
Ameen
সুরা ফাতেহা পড়লে আল্লাহর সাথে কথা বলা হয় তাহলে পড়াই উত্তম
বাড়ানো কমানো যাবে না
@@bmMahidulঅধিকাংশ মুফাসসিরের মতে পড়তে হবে।
অন্য কেরাত পড়লেও আল্লাহ বান্দার সাথে কথা বলে,,, তখন পড়েন না কেন
@mdalom-im7jh অন্য কিরাআত পড়লে যে কথা বলে তার দলীল কই? সুরা ফাতিহা পড়লে যে কথা বলে তার স্পষ্ট দলীল আছে।
তুমি কত বড় আলেম না জানি ভাই আমি জানতাম
এখানে তিন ধরণের মত প্রসিদ্ধঃ
১। ইমামের পেছনে কোনো অবস্থাতেই কেরাত পাঠ করা যাবে না।
২। সবক্ষেত্রেই ফাতিহা পড়তে হবে।
৩। ইমাম আস্তে পড়লে আপনিও ফাতিমা পড়বেন।
আমি তৃতীয়টা গ্রহণ করি, আলহামদুলিল্লাহ। হুজুরের দলীল অনুযায়ীও এটা ঠিক, ইনশা আল্লাহ।
আমরা যোহরের আসরের নামাযে যে কেরাত শুনিনা সে বিষয়টা বুঝাইলে অনেক উপকার হত হযরত
এটা বলবে না খালি পেছাইবে
সিররি নামাজে সূরা ফাতিহা পড়বেন এটাই উত্তম যেমন জোহর আসর
আল্লাহ আপনি সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
যারা ফরয নামাজের শেষ অংশে শরিক হয় আর তারা যখন নামাজের মধ্যে কোরআন তেলাওয়াত করে তখন মাইকে উচ্চস্বরে দোয়া শুরু করে দেন তখন তিনি চুপ থাকেন না কেন?
সুরা ফাতেহা ইমাম এর দায়ীত্ব রুকু,সেজদা দায়িত্ব নেননি
কেন শুধু ত সুরা ফাতিহার কথা বলা হয়নি, ইমাম ত সব দায়িত্ব নিয়ে নিছে, আপনাদের হুজুরের মতে ভাই, একটু বুজিয়ে বলেন প্লিজ
@@tohablogcucking এটা কোন ধরনের কথা।
এ সমস্ত ভন্ড আলেমদের কারণে অহেতুক ফেৎনা সৃষ্টি হচ্ছে।
ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।
সকল কমেন্ট কারীদের আস্সালামু আলাইকুম
আচ্ছা দিনি ভাই
আছরের সময় কি ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে
নাকি হবে না
আলহামদুলিল্লাহ, উপকৃত হলাম।
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ .
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম: ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কথা সুন্দর আর কথা সঠিক এক নহে,
নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) !
কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)
Thik
হুম
Jajakallah❤❤❤
আসলে সুরা ফাতেয়া কোরআনের ভিতর এক ব্যতিকম সুরা,যা অন্য সুরা থেকে আলাদা, যা পতি রাকাতে ফরয করা হয়েছে। যা অন্য কোন সুরা ফরয করা হয় নাই,সুতরাং এটা মাথায় রাখতে হবে। হবে।
সহমত
Right
সুরা ফাতিহা পড়া ফরজ নয় ওয়াজিব
মুফতি আরিফ বিন হাবিব সাহেবের বয়ান শুনবেন আল্লাহ দিনের সহি বুজ দান করবে করবেন
ঠিক হুযুর আপনাকে ধন্যবাদ
আল্লাহ জন্য আপনাকে ভালোবাসি
তিন রাকাত ফরজ হলে, দুই রাকাত ইমাম জরে পরে,এক রাকাত চুপে চুপে পরে,যখন ইমাম চুপে পরে, তখন তো কেউ শুনতে পায় না,, তখন কি সুরা ফাতেহা পরতে পারবো না
ভাই এই হুজুর গুলো ভন্ড, প্রতারক।
যুক্তি দেয়, হাদীস তো বলেই না। এই যায়গার কথা আরেক যায়গায় লাগিয়ে যুক্তি দিয়ে ৭ ৫ বুঝায়।
হা পড়তে হবে
ইমাম ফাতিহা পড়লে আপনি শুনে শুনে পিছে পিছে পড়বেন ,আমিন টা একসাথে বলবেন ,ইমাম অনন সূরা পড়লে আপনি শুনবেন.
@@admfrist313 kun hadis a likha ase??
@@ahmodmuntasirmamun1716 ami dibo hadis ki lage ..