শেষ যামানায় রাসুলের অবিসপ্ত ফিত্নাবায আলেম গন এই ফিত্নাবায এর সুন্দর সুন্দর ইসলামি সহি সহি বেদাত শিরখ মুক্ত দীনি কথা বলা মুফতি শাইখ দের কথা কতইনা গুরুত্ত সহ অন্ধ ভক্তের মত শুনি আর বিশ্বাস করি। কিন্তু সেই বেদাত শিরখ মুক্ত সহি দাবিদার গর্ব করা শাইখ দের মুল আকিদা বিন্দু মাত্র খুজি না। শুধুই কুরান হাদিসের ভাল ভাল সহি ভিত্তক কথা মুনাফেকরা খুব ভাল ভাবে দক্ষতার সাথে ব্যাখা করতে পারে। তাদের মুল উদ্দেশ্য মুসলিম দের মাঝে ফিতনা তইরি করা। যেই মুফতি শাইখ দের দল পুরববত্তি ইমামদের আকিদার ভুল প্রমান করে এবং তার দলের আকিদা সহি নির্ভুল প্রমান করতে বেশি ব্যাস্ত তাদেরকে সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। আল্লার রাসুল সা সে বিসয়েই ইঙ্গিত দিয়েছেন শেষ জামানার সহি দাবিদার এলেম ধারি ফিত্না বায অহংকারি আলেমদের বিসয়ে। শেষ যামানায় এমন এক সম্প্রদায়ের আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে অল্প বয়স্ক যুবক ও নির্বোধ। তারা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ তম কথা থেকে আবৃত্তি করবে। অথচ তাদের ঈমান তাদের গলদেশ অতিক্রম করবে না’। সূত্রঃ বুখারী হা/৬৯৩০; মিশকাত হা/৩৫৩৫ মুসলিম উম্মাহকে সতর্ক করে রাসূল (صلىاللهعليهوآلهوسلم) আরো বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের মধ্যে মতানৈক্য ও ফিরক্বা সৃষ্টি হবে। এমতাবস্থায় এমন এক সম্প্রদায় বের হবে, যারা সুন্দর ও ভাল কথা বলবে আর কাজ করবে মন্দ। তারা কুরআন পাঠ করবে, কিন্তু তা তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা দ্বীন থেকে এমনভাবে বের হয়ে যাবে, যেমন ভাবে তীর শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায়। তারা সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্ট। ঐ ব্যক্তির জন্য সুসংবাদ, যে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে এবং যুদ্ধে তাদের দ্বারা শাহাদত বরণ করবে। তারা মানুষকে আল্লাহর কিতাবের দিকে ডাকবে অথচ তারা আমার কোন আদর্শের উপরে প্রতিষ্ঠিত নয়। যে ব্যক্তি তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে, সে অপরাপর উম্মতের তুলনায় আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় হবে’। ছাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল (صلىاللهعليهوآلهوسلم) !তাদের আলামত কী? তিনি বললেন, ‘অধিক মাথা মুন্ডন করা’। সূত্রঃ আবু দাউদ ৪৭৬৫; মিশকাত ৩৫৪৩, সনদ ছহীহ
জনাব । মাযহাব যারা মানেন এবং সেই অনুযায়ী চলেন তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর মুসলিম আর যারা মাযহাব মানে না তারা তৃতীয় শ্রেণির মুসলিম আর প্রথম শ্রেণীর মুসলিম হচ্ছে সঠিক সুফি বাদের আদর্শ যারা অনুসরণ করেন। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
আপনাদের কথা অনুযায়ী বুঝতে পারলাম আপনারা শুধু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসারী! আর যারা মাযহাব মানে তারা শয়তানেও অনুসারী? আফসোস আপনাদের জন্য।
মাশাআল্লাহ জাজা কাল লাহু খাইরান আল্লাহ তায়ালা ওস্তাদজী কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
ইয়া আল্লাহ আমাদের কুরআন ও ছহীহ হাদিস অনুযায়ী জীবন যাপন করার তৌফিক দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।
ইমাম ত্বহাবী রহঃ হানাফি
শেষ যামানায় রাসুলের অবিসপ্ত ফিত্নাবায আলেম গন
এই ফিত্নাবায এর সুন্দর সুন্দর ইসলামি সহি সহি বেদাত শিরখ মুক্ত দীনি কথা বলা মুফতি শাইখ দের কথা কতইনা গুরুত্ত সহ অন্ধ ভক্তের মত শুনি আর বিশ্বাস করি। কিন্তু সেই বেদাত শিরখ মুক্ত সহি দাবিদার গর্ব করা শাইখ দের মুল আকিদা বিন্দু মাত্র খুজি না। শুধুই কুরান হাদিসের ভাল ভাল সহি ভিত্তক কথা মুনাফেকরা খুব ভাল ভাবে দক্ষতার সাথে ব্যাখা করতে পারে। তাদের মুল উদ্দেশ্য মুসলিম দের মাঝে ফিতনা তইরি করা। যেই মুফতি শাইখ দের দল পুরববত্তি ইমামদের আকিদার ভুল প্রমান করে এবং তার দলের আকিদা সহি নির্ভুল প্রমান করতে বেশি ব্যাস্ত তাদেরকে সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। আল্লার রাসুল সা সে বিসয়েই ইঙ্গিত দিয়েছেন শেষ জামানার সহি দাবিদার এলেম ধারি ফিত্না বায অহংকারি আলেমদের বিসয়ে।
শেষ যামানায় এমন এক সম্প্রদায়ের আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে অল্প বয়স্ক যুবক ও নির্বোধ। তারা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ তম কথা থেকে আবৃত্তি করবে। অথচ তাদের ঈমান তাদের গলদেশ অতিক্রম করবে না’। সূত্রঃ বুখারী হা/৬৯৩০; মিশকাত হা/৩৫৩৫
মুসলিম উম্মাহকে সতর্ক করে রাসূল (صلىاللهعليهوآلهوسلم) আরো বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের মধ্যে মতানৈক্য ও ফিরক্বা সৃষ্টি হবে। এমতাবস্থায় এমন এক সম্প্রদায় বের হবে, যারা সুন্দর ও ভাল কথা বলবে আর কাজ করবে মন্দ। তারা কুরআন পাঠ করবে, কিন্তু তা তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা দ্বীন থেকে এমনভাবে বের হয়ে যাবে, যেমন ভাবে তীর শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায়। তারা সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্ট। ঐ ব্যক্তির জন্য সুসংবাদ, যে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে এবং যুদ্ধে তাদের দ্বারা শাহাদত বরণ করবে। তারা মানুষকে আল্লাহর কিতাবের দিকে ডাকবে অথচ তারা আমার কোন আদর্শের উপরে প্রতিষ্ঠিত নয়। যে ব্যক্তি তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে, সে অপরাপর উম্মতের তুলনায় আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় হবে’। ছাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল (صلىاللهعليهوآلهوسلم) !তাদের আলামত কী? তিনি বললেন, ‘অধিক মাথা মুন্ডন করা’। সূত্রঃ আবু দাউদ ৪৭৬৫; মিশকাত ৩৫৪৩, সনদ ছহীহ
জনাব । মাযহাব যারা মানেন এবং সেই অনুযায়ী চলেন তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর মুসলিম আর যারা মাযহাব মানে না তারা তৃতীয় শ্রেণির মুসলিম আর প্রথম শ্রেণীর মুসলিম হচ্ছে সঠিক সুফি বাদের আদর্শ যারা অনুসরণ করেন। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
আপনাদের কথা অনুযায়ী বুঝতে পারলাম আপনারা শুধু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসারী! আর যারা মাযহাব মানে তারা শয়তানেও অনুসারী? আফসোস আপনাদের জন্য।
এটা কখনো বল্লো? মাযহাব একটি ধারনা কোনো চূড়ান্ত বিষয় নয়,অবষ্য পালনীয় বিষয় নয়,এটাই আমরা বুঝিনা।
আপনি সঠিক বুজতে পারেননি। কই আমিওতো হানাফি বংশের তবুও আপনার মতো উল্টো বুঝিনি। আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুজতে সাহায্য করুক।
😂 lol
🤲@@rahelaakter4111
ইমাম নববী রহঃ শাফেয়ী