নিজের জীবনের কাহিনী কখনওই হেদায়েতের স্পষ্ট দলিল হতে পারেনা। আপনার সীমিত জ্ঞান দিয়ে কোন দলকেই বাতিল প্রমাণিত করা সম্ভব নয়। বরং যে সকল দলের কথা উল্লেখ করেছেন, সেগুলো শুধুমাত্র দাওয়াতের ভিন্ন পদ্ধতি। কিন্তু সবার উদ্দেশ্য বান্দাকে আল্লাহর সাথে জুড়ে দেওয়া। আর সেই সেই বান্দা আর আল্লাহর সম্পর্কের মধ্যে পরিপূর্ণতা দিবেন একজন সহীহ আ'লেম। যার মাধ্যমে শরিয়তের আদেশ ও নিষেধগুলো মেনে চলার উপযোগী হবেন আল্লাহর বান্দা। এটাই সত্য। দুনিয়াতে পরিপূর্ণ দাওয়াত প্রদানকারী কোন দলই একেবারে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আর সত্যিকার অর্থে আপনার ভিডিও কোন এক পক্ষের মার্কেটিং ছাড়া কিছুই নয়। যতদিন এভাবে চলবেন, ততদিন বিভিন্ন দলের মার্কেটিং প্রডাক্ট হয়েই চলতে হবে। আর হাদিসের মতবিরোধ বহুযুগ থেকেই ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটা আমাদের জন্য বোঝা নয়, সরাসরি রহমত। বাকিটা কোন হক্কানী আলেমসমাজ থেকে জেনে নিলেই ভালো হবে। আল্লাহপাক সঠিক বুঝ দান করুন, হেদায়েতের পথের সন্ধান এবং অবিচল হেদায়েত দান করুন। আমিন।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
কেহ যদি দুনিয়ার যত বিশ্ববিদ্যালয় আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিখ্যাত লাইব্রেরী সকল বই পড়ে ফেলে সে সঠিক ধর্মের সন্ধান পাবে না সুতরাং বিভ্রান্ত হবে তবে যদি কেহ শুধু মাত্র কোরআন বুঝে পড়ে এবং গবেষণা করে তার ঈমান আকিদা বিশ্বাস সঠিক পথে অবিচল থাকবে।
@@eushasadaf735 শেষ বিচারের দিন যদি শুধু এই কমেন্টের বিষয়ে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করে বলেন, ''এক ব্যক্তি কুরআনের মহাসত্য প্রচার করেছিল, কিন্তু তুমি তাকে প্রশংসা তো দূরের কথা, বরং তাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিলে। ঐ ব্যক্তি তো নিজের মনগড়া কোনো পুস্তকের অনুসরণ করতে বলে নি কিংবা কোনো দলের অন্তর্ভুক্ত হতেও বলে নি। এমনকি এতে তার কোনো ব্যক্তিগত লাভও ছিল না। সে শুধু আমার কুরআন আঁকড়ে ধরতে বলেছিল। কিন্তু তুমি তাকে অপমান করেছিলে। এখন বলো, তুমি যে আমার কুরআন প্রচারকারীকে এমন কথা বলেছিলে, কেন বলেছিলে? এ বিষয়ে দলিল-প্রমাণ দাও। তা না হলে তোমাকে পাকড়াও করা হবে।" এই বিষয়ে সেদিন কী উত্তর দিবেন? জীবিত থাকতেই সেই দলিল-প্রমাণ হাজির করুন ভাই। চামড়ার মুখ দিয়ে আমরা সঠিক যুক্তি-দলিল-প্রমাণ ছাড়াই বিভিন্ন বেফাঁস কথা বলে ফেলি। কিন্তু তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে, তা আমরা ভেবেও দেখি না। আচ্ছা, বুকে হাত দিয়ে রাতের বেলা আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজেই প্রশ্ন করে দেখবেন তো, আল্লাহ মানবজাতির জন্য যে কুরআন পাঠিয়েছেন, তা আপনি কতবার নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে পড়েছেন? প্রতিদিন কতটুকু সময় কুরআন গবেষণার পিছনে ব্যয় করেছেন? এর উত্তর যদি হয়, কখনো কুরআন নিজ মাতৃভাষায় প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে দেখা হয় নি। তবে আপনি জেনে রাখুন, আল্লাহ আপনাকে পুস্তক বহনকারী গাধার সাথে তুলনা করেছেন। আল্লাহ কুরআনে আরো বলেছেন, 'তারা কি এ কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?"
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
এস্তেখারা নামাজ ও আল্লাহ ও রাসুল সা : এর সাহায্য চাওয়ার মাধ্যমে সঠিক পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব,,,আল্লাহ সবার জন্য হেদায়েত রাখেনি,,আপনি আবার এস্তেখারা করুন,,
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
মানুষ একা কিন্তু দল করেছেন সবগুলো অথচ একটা দলের নাম সঠিকভাবে বলতে পারেন নাই। অতিরিক্ত জ্ঞানী হলে যেটা হয় আর কি। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুন।
প্রত্যেক কলেজের কারিকুলাম এক। তবে নটরডেম কলেজের ছাত্র এত ভালো হয় কেন। তাদের কি বই গুলো পরিবর্তন করে ফেলল। নাকি শক্তিশালী ওস্তাদ আর কঠোর পরিবেশ। সাহাবীরা কোরআন পড়ে পরিবর্তন হয় নাই শক্তিশালী ওস্তাদ এবং কঠোর পরিবেশের মধ্যে ছিলেন।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
তার পরও পবিত্র কোরআনের বাণী মতে আসলে হাদীস পন্হিরা পথ ভ্রষ্ট কারন লাহুয়াল হাদীস অনুসারিরা তাওহীদ মানে না , সুরা কাহাফ ১০৩-১০৫ আয়াত !!!! একমাত্র জীবন বিধান পবিত্র কোরআন !!!!
এখনো সঠিক পথের সন্ধান পাননি। সুরা রুম আয়াত 32 যারা ধর্ম সম্বন্ধে নানা মত সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে;[১] প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে আনন্দিত।[২]
জনাব রুহানি শক্তির মাধ্যমে আপনি যদি সঠিক পথ খুজতেন তাহলে আপনি আহসানাল হাদীসের পথ খুঁজে পেতেন যাইহোক আর দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে চালিয়ে যান। দোয়া করি ভবিষ্যতে আপনার বিবেক বিবেচনা জাগ্রত হোক এবং সঠিক পথের সন্ধান পান।
ভাই আপনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনলাম। আপনি নামাজে মোনাজাত ছেড়ে দেওয়া। এবং রফ ইয়াদাইন এর মধ্যে ইসলাম খুঁজে পেয়েছেন। ইসলামের এটা একটা বিরাট বড় অংশ। অবশ্যই আমাদেরকে নামাজের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে । আমাদের নামাজ যাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো তরিকা অনুযায়ী হয় আমরা সেটা অবশ্যই চেষ্টা করব। এছাড়াও ইসলামের আদেশ এবং নিষেধ বিষয়ক ৫০০ আয়াত রয়েছে। আপনি শুধু একটা বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে সঠিক ইসলাম খুঁজে পাওয়ার কথা বলতেছেন। অথচ ইসলামে একামতএ দিনের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা ফরজ। প্রয়োজনে জিহাদের কথা বলা হয়েছে। শুধু মুক্ত সমাজ গরার কথা বলা হয়েছে। এবং যাকাত ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। আরো অসংখ্য আল্লাহর বিধানের কথা বলা হয়েছে। আপনি সেগুলোর কথা তো কিছুই বললেন না। সমস্ত কোরআনকে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার নামই হচ্ছে ইসলাম। একজন অন্ধ ব্যক্তি কে যে যেটা বলে সে সেটাই অনুসরণ করে। কারণ সে চোখে দেখে না।ঠিক তেমনি ভাবে কোনো ব্যাক্তির কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে সে সঠিক পথ খুঁজে পাবেন না। আপনাকে যে যাই বলে সেটাই অনুসরণ করেন। কারণ আপনি কোরআন হাদিস সঠিকভাবে অধ্যয়ন না করে মানুষের কথা শুনেন। আপনি সঠিক ইসলাম খুঁজতেছেন এজন্য মহব্বত করে বলতেছি এত সামান্য এবং সীমিত নলেজ নিয়ে এভাবে কথা বললে মানুষের কাছে ছোট হয়ে যাবেন। কোরআন এবং হাদিস অধ্যায়ন করুন। আমি সিওর আপনি কোরআন হাদিস কখনো ভালোভাবে পড়েন নাই। কোরআন এবং হাদিস ভালোভাবে অধ্যয়ন করুন এত কথা বলা লাগবে না। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।বলেছেন যে ব্যক্তি কোরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরবে সে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। এবং তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতেও পারবে না। আপনি কখন কোন পথে যাবেন নিজেই জানেন না। কারণ অন্যের চোখ দিয়ে দেখলে যেমন মানুষ সঠিক রাস্তা পায় না। তেমনি ভাবে কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ সঠিক ইসলামের রাস্তা খুজে পায় না। আবারও বলছি কোরআন হাদিস অধ্যায়ন করুন। সঠিক পথ খুঁজে পাবেন ইনশাল্লাহ। এভাবে বক্তব্য দিয়ে মানুষের কাছে ছোট হইয়েন না। মহান আল্লাহ বলেছেন তোমরা ইসলামের রযুকে ধারণ কর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। এমনিতেই ইসলামে অনেক দল মত। আমরা চেষ্টা করব যাতে সকলে এক প্লাটফর্মে আসতে পারি। কিন্তু এমন কথা বলবেন না যাতে মানুষ আরো দলে বিভক্ত হয়ে যায়। এটা কিন্তু পথভ্রষ্টতার লক্ষণ হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক হেদায়েতের রাস্তা দান করুন আমিন।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম 9 থেকে 13 বছর মানুষের ধারে ধারে তাবলীগের দাওয়াত দিতেন এই দাওয়াতের কারণেই কাফেরেরা নবীজির গায়ে পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন এই দাওয়াতের কারণেই মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন মদিনায় এসে তিনি ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেন মদিনা থেকে নবীজি সালাম অনেকটা যুদ্ধ পরিচালনা করেন বদর ওহুদ খন্দক খাইবার তারপর তিনি মক্কা বিজয় করেন মক্কা ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেন
ভাই এ হলো আস্ত একটা গাধা- দেখেন না- যে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে নামাজে আগ্রহী বানালো, আল্লাহর পথে নিয়ে আসলো, দ্বীনের আলো পেলো তাদেরকেই এখন বাতিল বলছে- কত বড় বেকুপ ভাবতে পারেন??? আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
আসসালামুয়ালিকুম ওরাহমাতুল্লাহ ভাইজান আপনার কথাগুলো ভালো লাগলো আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাই আপনার ফোন নাম্বারটা দেওয়া যাবে কি অথবা আপনার সঙ্গে কেমনে যোগাযোগ করবো সেটা বলে দিন
তুমি শিবির এ কই বছর ছিলে ? তুমি কি সাথি, সদস্য কোন টা ছিলে ? সত্য বাদি হোলে উত্তর দিবে। আমি ছোট থেকে আহলে হাদিসের সাথে জড়িত এবং জামায়াতে ইসলামির রুকন । আলহামদুলিল্লা ।
ভাই আপনি আসেন কোরআনে সঠিক পথ পাবেন। আললাহ কিতাব লিখা নিষেধ করেছেন । তা হলে কোন কিতাবে বিশাস করবেন। আপনার মাথা বিএয় করবেন না। আললাহ ও রাসুলের অনুসরন করেন।
ভাই, আমি শতভাগ নিশ্চিত। আপনি যতবার হুজুরদের ওয়াজ শুনেছেন, জীবনে ততবার কুরআন খুলে দেখেন নি। আর যদি মাঝে মাঝে আরবী পড়েও থাকেন, তা কখনোই নিজ মাতৃভাষায় পড়ে দেখেন নি, সেটার মধ্যে কী আছে। কেউ যদি শুদ্ধ মনে কুরআন নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে অন্তত ৬ মাস পড়ে, তবে তার কাছে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে। তখনই সে বুঝতে পারবে, শিরক আসলে কী জিনিস? কেন প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই তার সমাজের অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না? কেন নবী-রাসূল এবং তাদের অনুসারী ঈমানদারদের সংখ্যা হাতেগোনা কয়েক জন ছিল মাত্র? কেন প্রত্যেক যুগের মৌলভীরাই নবী-রাসূলদের মূল শত্রু ছিল? ভাই, আপনি শুধু এক হুজুর থেকে অন্য হুজুর বদল করে ওয়াজ শুনেছেন মাত্র। এজন্য কখনো চরমোনাই, কখনো তাবলীগ আবার শেষে আহলে হাদিস হয়েছেন। আপনার মতো প্রায় একই রকম অবস্থা আমারও ছিল। আমিও বিভিন্ন দলের সাথে যুক্ত ছিলাম। বিভিন্ন দল ঘুরে আহলে হাদীসের অনুসারীও হয়েছিলাম। কিন্তু আমি বার বার কুরআন পড়তাম এবং আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করতাম, 'হে আল্লাহ, আমাকে সত্যের পথে অবিচল রাখুন। আমি যদি ভুল পথেও থাকি, আপনি আমাকে সংশোধনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন।'' কুরআন পড়তে পড়তে আমার ভিতর এক অন্যরকম বিশ্বাস জন্মেছে। পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কুরআনের বাইরে যা কিছু আছে, সবই সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে তৈরি এক গোলক ধাঁধা। এ গোলক ধাঁধা তারাই চিনতে পারবে, যারা শুদ্ধ অন্তরে প্রতিদিন পবিত্র কুরআন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ২-৩ ঘন্টা গবেষণা করবে এবং আল্লাহর কাছে বার বার হিদায়াত কামনা করবে। ভাই, কিছু কঠিন সত্য শুনুন। কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে্ন যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে। এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন। আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী। যেমন, সহী হাদীসে এসেছে, মুহাম্মদ (স) তার মেয়ে ফাতেমাকে বলেছেন, 'কেয়ামতের মাঠে কেউ কারো উপকার করতে পারবে না। তুমি আমার মেয়ে হলেও তোমার জন্য আমি কিছু করতে পারব না।" আবার একই সহীহ হাদীসের গ্রন্থে দেখতে পাই, নবী বলেছেন, নবী তার উম্মতকে কেয়ামতের মাঠে শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে। এরকম অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না। আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।'
আল্লাহর ভয় করেন আর তাওবা করেন। আপনার ভেতর যে দুই ফোটাও জ্ঞান নেই এটা আপনার কথা থেকে বুঝা গেল। যে বলে বুখারি মুসলিম এর হাদিস দলিল না সে তহ ভিষন বড় পথভ্রষ্ট এবং বাংলা তে কুরআন নাজিল হয় নাই যে আপনি বাংলা পরেই সব বুঝে যাবেন আর দলিল বের করে ফেলবেন তাহলে আর আরবি ভাষার মানুষ হয়েও স্কলাররা বছরের পর বছর তাফসির, উসুল, উলুম, ফিক এসব পরতেন না । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন , জাহান্নাম বড়ই খারাপ জায়গা।
ভাই যে হাদীসের বর্ণনা দিয়েছেন তা ঠিক আছে। এই হাদীসগুলো অবস্থার পরিপেক্ষিতে বলা হয়েছে। কেউ যেন কারো আশা না করে আমল ছেড়ে না দেয় (১ম হাদীস) আর শাফায়াত আল্লাহ রাসূল (স) কে বিশেষ মর্যাদা হিসাবে দেওয়া হয়েছে।
ভাই এই তোমার সত্যের নমুনা😅! শেষে একেবারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের বাইরে! উল্লেখিত হাদিস দুটোকে পরষ্পরক বিরোধী বলাতেই বোঝা যায় আপনার জাহেলিয়াত কোন পর্যায়ে। মুহাম্মদ সা. কে কেন রাসূল করে আল্লাহ পাঠিয়েছেন তা কি বলতে পারবেন? উদ্দেশ্য কি? নিজে তো জাহেলিয়াত এ নিমজ্জিত, আবার মানুষ কেউ আহ্বান করছে, মনে হচ্ছে মানুষের সুরতে শয়তান! " আমরা হাদিস মানতে বাধ্য" ও ড. সাকিব ভায়ের "ভ্রান্তি নিরসন" বই দুটো আপনার জন্য রেকমেন্ডেট।
@@MainulIslam-qs9di %% বর্তমান বেশিরভাগ শায়েখরা- আল্লাহর হাত পা মুখ আছে বলে আকার-আকৃতিও আছে বলে থাকে যা সালাফদের বিপরীত ও ভুল আকিদা %% মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।…(সংক্ষিপ্ত) -আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
@@MainulIslam-qs9di বর্তমান বেশিরভাগ শায়েখরা- আল্লাহর হাত পা মুখ আছে বলে আকার-আকৃতিও আছে বলে থাকে যা সালাফদের বিপরীত ও ভুল আকিদা...... মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।…(সংক্ষিপ্ত) -_আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।_ আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আব্দুল্লাহ ভাই আপনি কিছু হাদিস পেয়েছেন কিন্তু অনেক হাদিস মিস করেছেন।এত দলিলের পাগল আপনার ঘটনাগুলো কোন হাদিস দ্বারা প্রমাণিত?জীবনেও এর উত্তর দিতে পারবেন না তেমনি আওলিয়াদের ঘটনার দলিল কোরআন হাদিসে পাবেন না কিন্তু সত্য। যেমন আপনার জীবনের ঘটনাগুলো সত্য।আর হানাফিদের নামাজ সালাতুর রাসূল হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এতে কোন সন্দেহ নেই এর জন্য আপনার কত দলিল দরকার আমার কাছ থেকে নিবেন ইনশাআল্লাহ
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
নিজের জীবনের কাহিনী কখনওই হেদায়েতের স্পষ্ট দলিল হতে পারেনা। আপনার সীমিত জ্ঞান দিয়ে কোন দলকেই বাতিল প্রমাণিত করা সম্ভব নয়। বরং যে সকল দলের কথা উল্লেখ করেছেন, সেগুলো শুধুমাত্র দাওয়াতের ভিন্ন পদ্ধতি। কিন্তু সবার উদ্দেশ্য বান্দাকে আল্লাহর সাথে জুড়ে দেওয়া। আর সেই সেই বান্দা আর আল্লাহর সম্পর্কের মধ্যে পরিপূর্ণতা দিবেন একজন সহীহ আ'লেম। যার মাধ্যমে শরিয়তের আদেশ ও নিষেধগুলো মেনে চলার উপযোগী হবেন আল্লাহর বান্দা। এটাই সত্য। দুনিয়াতে পরিপূর্ণ দাওয়াত প্রদানকারী কোন দলই একেবারে পাওয়া প্রায় অসম্ভব।
আর সত্যিকার অর্থে আপনার ভিডিও কোন এক পক্ষের মার্কেটিং ছাড়া কিছুই নয়। যতদিন এভাবে চলবেন, ততদিন বিভিন্ন দলের মার্কেটিং প্রডাক্ট হয়েই চলতে হবে। আর হাদিসের মতবিরোধ বহুযুগ থেকেই ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটা আমাদের জন্য বোঝা নয়, সরাসরি রহমত। বাকিটা কোন হক্কানী আলেমসমাজ থেকে জেনে নিলেই ভালো হবে।
আল্লাহপাক সঠিক বুঝ দান করুন, হেদায়েতের পথের সন্ধান এবং অবিচল হেদায়েত দান করুন। আমিন।
অনেক ভালো বলেছেন।ভিডিও তে যা বুঝলাম ইখলাসের অভাব আছে।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
ভাই, পৃথিবীতে যত ওলি আওলিয়া মজাদেদদ এসেছেন, তারা কি কোন মুফতি কারী মাওলানা ছিলেন???
আমাদের উত্তরবঙ্গের উজ্জ্বল নক্ষত্র আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভাই আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের একনিষ্ঠ একজন জন খাদেম হিসেবে আজীবনের জন্য কবুল করুন আমিন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই।
যে দলেই থাকেন, আল্লাহর দ্বিন আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে ভাই,,।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সকলকে সহীহ্ পথে আসার তাওফিক দান করুন।
কেহ যদি দুনিয়ার যত বিশ্ববিদ্যালয় আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিখ্যাত লাইব্রেরী সকল বই পড়ে ফেলে সে সঠিক ধর্মের সন্ধান পাবে না সুতরাং বিভ্রান্ত হবে তবে যদি কেহ শুধু মাত্র কোরআন বুঝে পড়ে এবং গবেষণা করে তার ঈমান আকিদা বিশ্বাস সঠিক পথে অবিচল থাকবে।
Ei ahle quran chup thak
@@eushasadaf735
শেষ বিচারের দিন যদি শুধু এই কমেন্টের বিষয়ে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করে বলেন, ''এক ব্যক্তি কুরআনের মহাসত্য প্রচার করেছিল, কিন্তু তুমি তাকে প্রশংসা তো দূরের কথা, বরং তাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিলে। ঐ ব্যক্তি তো নিজের মনগড়া কোনো পুস্তকের অনুসরণ করতে বলে নি কিংবা কোনো দলের অন্তর্ভুক্ত হতেও বলে নি। এমনকি এতে তার কোনো ব্যক্তিগত লাভও ছিল না। সে শুধু আমার কুরআন আঁকড়ে ধরতে বলেছিল। কিন্তু তুমি তাকে অপমান করেছিলে। এখন বলো, তুমি যে আমার কুরআন প্রচারকারীকে এমন কথা বলেছিলে, কেন বলেছিলে? এ বিষয়ে দলিল-প্রমাণ দাও। তা না হলে তোমাকে পাকড়াও করা হবে।"
এই বিষয়ে সেদিন কী উত্তর দিবেন? জীবিত থাকতেই সেই দলিল-প্রমাণ হাজির করুন ভাই।
চামড়ার মুখ দিয়ে আমরা সঠিক যুক্তি-দলিল-প্রমাণ ছাড়াই বিভিন্ন বেফাঁস কথা বলে ফেলি। কিন্তু তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে, তা আমরা ভেবেও দেখি না।
আচ্ছা, বুকে হাত দিয়ে রাতের বেলা আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজেই প্রশ্ন করে দেখবেন তো, আল্লাহ মানবজাতির জন্য যে কুরআন পাঠিয়েছেন, তা আপনি কতবার নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে পড়েছেন? প্রতিদিন কতটুকু সময় কুরআন গবেষণার পিছনে ব্যয় করেছেন?
এর উত্তর যদি হয়, কখনো কুরআন নিজ মাতৃভাষায় প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে দেখা হয় নি। তবে আপনি জেনে রাখুন, আল্লাহ আপনাকে পুস্তক বহনকারী গাধার সাথে তুলনা করেছেন।
আল্লাহ কুরআনে আরো বলেছেন, 'তারা কি এ কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?"
@eushasadaf735 আমাকে খোঁচা দিবেন না। পাল্টা কুথা সহ্য করতে পারবেন না
@@L.L.A.Fআহলে কাফির
তর মুখের মধ্যে বিশ দেওয়া দরকার।
আল্লাহ্ এদের থেকে উম্মাতে হেফাজত করুন। এবং এদেরকে হেদায়েত দিন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অবশেষে সহি আকিদার ময়দানে আলহামদুলিল্লাহ❤❤❤ আপনাকে ভালোবাসি ভাই আল্লাহ তায়ালার জন্য❤
হক্বের ডিলার একমাত্র আপনি।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাললাহ খাইরান
তাফহীমুল কুরআন এবং ফিযিলালিল করান এর তর্জমা এবং তাফসীর ভালো ভাবে ভালো অন্তর নিয়ে পড়বেন সঠিক পথ পেয়ে যাবেন ইনসাল্লাহ
Massallah Massallah Massallah
আলহামদুলিল্লাহ, মাশা আল্লাহ। অসাধারণ। যাঝাকাল্লাহ খাইরান
মহান আল্লাহ আমাদের পরিচয় দিয়েছেন মুসলিম হিসেবে। " তোমরা দ্বীনের রশিকে আঁকড়ে ধর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না"
আল্লাহ বিজয় দান করবেন।সহি পথে থাকলে।কোরানের অনুবাদ শুনে প্রাণ শীতল হলো।আল্লাহ তাকে সুসম্মানিত করুণ।
আলহামদুলিল্লাহ্। আল্লাহ ক্ববুল করুন,আল্লাহ সহজ করুন।
Vai Abdullah, apuni shodhik pothei asen. Thanks.
আলহামদুলিলালাহ আমিও চেষ্টা করি কুরআন ও সহীহ হাদিস মেনে চলার জাজাকাললাহু খাইরান আল্লাহ আপনার খেদমত কবুল করুন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
সহির ডিলার হিসাবে নতুন আবিস্কার
কিছু মানুষের চেহারা দেখলেই বুঝা যায় লোকটা কেমন ,এই বদমাইশটার চেহার দেখলে খাস শয়তানের কথা মনে পড়ে
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহু খয়ের।
সঠিক পথে আছেন ভাই আমিন
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন 💚🕋
আললাহ সঠিক বুঝতে সওয়াত করুন সবাইকে। 🇦🇪
ধর্ম ব্যবসায়ীদের বলছি, সকল মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানাই।বিভেদের দাওয়াত, ফেতনা সৃষ্টি থেকে দায়ীদের বিরত থাকার আহবান জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্ল্যহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤❤
আল্লাহ তায়ালা এই ভাইয়ের মত সকলকে হেদায়েতের পথে আসার তোওফিক দান করুক। আমীন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
ইয়া আল্লাহ আমাদের হিদায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।
এস্তেখারা নামাজ ও আল্লাহ ও রাসুল সা : এর সাহায্য চাওয়ার মাধ্যমে সঠিক পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব,,,আল্লাহ সবার জন্য হেদায়েত রাখেনি,,আপনি আবার এস্তেখারা করুন,,
শেষ পর্যন্ত ফের্কায়ে বাতেলায় স্থান করে নিলেন
❤❤ভাই আপনাকে জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤
আমিও তাবলীগ থেকে খুব কষ্ট করে বুঝে শুনে কোরআন হাদিস রাফায়েদান করি আহারে হাদিসের সাথে আছি
MAshaallah jajakallahu khyron
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে ইসলামের জন্য কবুল করুন।।
جزاكم الله خيرا وحيكم الله طويلا واحسنكم الله صحتكم الدعاء لكم داءما وارجوا ان تكون عالما مشهورا وعاملا صالحا جدا
❤❤❤❤❤❤❤ allhummdulleah..... Vai apni shotto path paican...... ahalul hadesh zindabad
আপনার হায়াত বৃদ্ধির জন্য আল্লাহ্ নিকট দোয়া করি।
ভাই, আপনি,চালাইয়া,যান
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
মানুষ একা কিন্তু দল করেছেন সবগুলো অথচ একটা দলের নাম সঠিকভাবে বলতে পারেন নাই। অতিরিক্ত জ্ঞানী হলে যেটা হয় আর কি। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুন।
জেনারেল লাইনে পরে সবার ভুল ধরে
প্রত্যেক কলেজের কারিকুলাম এক। তবে নটরডেম কলেজের ছাত্র এত ভালো হয় কেন। তাদের কি বই গুলো পরিবর্তন করে ফেলল। নাকি শক্তিশালী ওস্তাদ আর কঠোর পরিবেশ। সাহাবীরা কোরআন পড়ে পরিবর্তন হয় নাই শক্তিশালী ওস্তাদ এবং কঠোর পরিবেশের মধ্যে ছিলেন।
Jajakallahu khairan 💐🌹
Jajakallahu khyron
এক্বামাতে দ্বীনের ব্যাপারে তোমার ভূমিকা কী?
ভাই এরা দ্বীন কি জিনিস এটাই বুঝে না, এক্বামতের দ্বীন কিভাবে বুঝবে???? অদের কাছে দ্বীন হলো নামাজে হাত তোলা, মোনাজাত না করা আর পায়ের সাথে পা লাগানো।
Right
Masha Allah
নিশ্চিত জান্নাত।
😂😂😂আপনি খুজতে খুজতে আহলে হাদিসকে পেলেন সত্য,,, আর আমি খুজতে গিয়ে শুরুতেই আহলে হাদিসকে ছেড়ে দিলাম😂😂😂
ছাত্র শিবিরের সাথী, সদস্য কোনটা ছিলেন?
আরে ভাই ও মিথ্যুক
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
তুমি শিবির সম্পর্কে ভুল তথ্য দিলে আর জিহাদ সম্পর্কে কিছু বললে না।।আস্তাগফিরুল্লাহ।
সীমিত নলেজে ।
Mash Allah ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
জ্ঞানঅজ'নের জন্য অবশ?ই পড়া উচিত, বই দিয়ে সহজগিতা করলে পড়ব ইনশাআল্লাহ
আমি ও একমত
বহু কিতাব পড়েছেন কিন্তু মনে হয় পবিত্র কুরআন শরিফটা নিজ মাতৃভাষায় একবারও পড়েননি। পবিত্র কুরআন শরিফটা নিজ মাতৃভাষায় খুব ভালো ভাবে পড়ুন প্রিয় দ্বীনি ভাই।
আপনি দয়াকরে একটু বলে দেন, কুরআনের আলোকে কোন দলে যেতে হবে?
কুরআনের কোথায় কুরআন কে "কুরআন শরিফ " বলা আছে?
Boi porar kotha bolse Quran porar kotha bolsena
আপনি সবছেড়ে এখন কোথায় অবস্থান করেছেন?
তার পরও পবিত্র কোরআনের বাণী মতে আসলে হাদীস পন্হিরা পথ ভ্রষ্ট কারন লাহুয়াল হাদীস অনুসারিরা তাওহীদ মানে না , সুরা কাহাফ ১০৩-১০৫ আয়াত !!!!
একমাত্র জীবন বিধান পবিত্র কোরআন !!!!
দুই শত বছর আগের ইংরেজদের ছত্রছায়ায় গরেউঠা আহলে হাদিসের আগে এ-ই দুনিয়ায় কি তাহলে সঠিক ইসলাম ছিলনা?
আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম আপনার শিক্ষা কত দূর।
আল্লাহর সরল পথ আরো খোঁজ করুন ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন, আপনার মতো আমিও একটা সময় ছিলাম।
এখনো সঠিক পথের সন্ধান পাননি।
সুরা রুম আয়াত 32
যারা ধর্ম সম্বন্ধে নানা মত সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে;[১] প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে আনন্দিত।[২]
আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিও ছিলাম চরমোনাই তাবলিগ আর জামায়তকেতো দেখার দরকার নাই এখন ছহি আকিদায়
আপনার পায়ের আংগুল থাকার কথা কিবলার দিকে তাহলে, অন্য জনকে লাগবে কেন।
জনাব রুহানি শক্তির মাধ্যমে আপনি যদি সঠিক পথ খুজতেন তাহলে আপনি আহসানাল হাদীসের পথ খুঁজে পেতেন যাইহোক আর দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে চালিয়ে যান। দোয়া করি ভবিষ্যতে আপনার বিবেক বিবেচনা জাগ্রত হোক এবং সঠিক পথের সন্ধান পান।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান 🎉🎉🎉❤❤❤
Allah fetnabaj theke amader rokkha korun....
Dannabad.
হানাফী মসজিদে সালাত আদায় করা যাবে কি ?
জামায়াত শিবিরের সম্পর্কে negative গুলো জানাদরকার
বলবেন please
ভাই আপনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনলাম। আপনি নামাজে মোনাজাত ছেড়ে দেওয়া। এবং রফ ইয়াদাইন এর মধ্যে ইসলাম খুঁজে পেয়েছেন। ইসলামের এটা একটা বিরাট বড় অংশ। অবশ্যই আমাদেরকে নামাজের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে । আমাদের নামাজ যাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো তরিকা অনুযায়ী হয় আমরা সেটা অবশ্যই চেষ্টা করব। এছাড়াও ইসলামের আদেশ এবং নিষেধ বিষয়ক ৫০০ আয়াত রয়েছে। আপনি শুধু একটা বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে সঠিক ইসলাম খুঁজে পাওয়ার কথা বলতেছেন। অথচ ইসলামে একামতএ দিনের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা ফরজ। প্রয়োজনে জিহাদের কথা বলা হয়েছে। শুধু মুক্ত সমাজ গরার কথা বলা হয়েছে। এবং যাকাত ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। আরো অসংখ্য আল্লাহর বিধানের কথা বলা হয়েছে। আপনি সেগুলোর কথা তো কিছুই বললেন না। সমস্ত কোরআনকে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার নামই হচ্ছে ইসলাম। একজন অন্ধ ব্যক্তি কে যে যেটা বলে সে সেটাই অনুসরণ করে। কারণ সে চোখে দেখে না।ঠিক তেমনি ভাবে কোনো ব্যাক্তির কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে সে সঠিক পথ খুঁজে পাবেন না। আপনাকে যে যাই বলে সেটাই অনুসরণ করেন। কারণ আপনি কোরআন হাদিস সঠিকভাবে অধ্যয়ন না করে মানুষের কথা শুনেন। আপনি সঠিক ইসলাম খুঁজতেছেন এজন্য মহব্বত করে বলতেছি এত সামান্য এবং সীমিত নলেজ নিয়ে এভাবে কথা বললে মানুষের কাছে ছোট হয়ে যাবেন। কোরআন এবং হাদিস অধ্যায়ন করুন। আমি সিওর আপনি কোরআন হাদিস কখনো ভালোভাবে পড়েন নাই। কোরআন এবং হাদিস ভালোভাবে অধ্যয়ন করুন এত কথা বলা লাগবে না। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।বলেছেন যে ব্যক্তি কোরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরবে সে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। এবং তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতেও পারবে না। আপনি কখন কোন পথে যাবেন নিজেই জানেন না। কারণ অন্যের চোখ দিয়ে দেখলে যেমন মানুষ সঠিক রাস্তা পায় না। তেমনি ভাবে কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ সঠিক ইসলামের রাস্তা খুজে পায় না। আবারও বলছি কোরআন হাদিস অধ্যায়ন করুন। সঠিক পথ খুঁজে পাবেন ইনশাল্লাহ। এভাবে বক্তব্য দিয়ে মানুষের কাছে ছোট হইয়েন না। মহান আল্লাহ বলেছেন তোমরা ইসলামের রযুকে ধারণ কর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। এমনিতেই ইসলামে অনেক দল মত। আমরা চেষ্টা করব যাতে সকলে এক প্লাটফর্মে আসতে পারি। কিন্তু এমন কথা বলবেন না যাতে মানুষ আরো দলে বিভক্ত হয়ে যায়। এটা কিন্তু পথভ্রষ্টতার লক্ষণ হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক হেদায়েতের রাস্তা দান করুন আমিন।
Knowledge etotukui vai, ora islam bolte etukui bujhe
সালাম,, ভাই৷ জান । আকিমুস সালা যেমন আকিমু দিন তেমন । সুতারাং রাসুল (সঃ) দশ বছরের রাষ্ট্রিয় জীবন পড়ুন ।
মাসাআ আল্লাহ
তুমি ভুলের মধ্যে রয়েছে অর্থ সহ কুরআন পড়তে হবে কুরআন সুন্নাহর আলোকে জীবন গড়তে হবে।
দ্বীনের পথে তাবলীগওয়ালারাই আপনাকে ডেকেছে
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে এনেছেন।
আসসালামু আলাইকুম ও রহমতুল্লাহ, ভাই সবাইকে বলছি নামাজ বলবেন না, সালাত বলবেন।
❤
امين
এতদিন আপনি হেদায়েতের মধ্যে ছিলেন যেহেতু হক সন্ধান করতে ছিলেন। এখন আপনাকে আপনি পরিপূর্ণ মনে করেন সুতরাং গোমরাহীর দরজা এখন খুলে গেল।
"হে দাউদ যে ব্যক্তি আল্লাহ অন্বেষী হয় আমি তাকে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি জ্ঞান দিয়ে দিই। আর এই পদবী যাকে দেই তাকে আজাব দেই না।"-হাদিসে কুদসি
Allahor aine chai alkoraner shashon chai
তাফসিরুল কোরান পরুন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
Mas allah
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম 9 থেকে 13 বছর মানুষের ধারে ধারে তাবলীগের দাওয়াত দিতেন এই দাওয়াতের কারণেই কাফেরেরা নবীজির গায়ে পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন এই দাওয়াতের কারণেই মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন মদিনায় এসে তিনি ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেন মদিনা থেকে নবীজি সালাম অনেকটা যুদ্ধ পরিচালনা করেন বদর ওহুদ খন্দক খাইবার তারপর তিনি মক্কা বিজয় করেন মক্কা ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেন
ভাই এ হলো আস্ত একটা গাধা- দেখেন না- যে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে নামাজে আগ্রহী বানালো, আল্লাহর পথে নিয়ে আসলো, দ্বীনের আলো পেলো তাদেরকেই এখন বাতিল বলছে- কত বড় বেকুপ ভাবতে পারেন??? আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
পুরা পাগল হয়ে গেল
আসসালামুয়ালিকুম ওরাহমাতুল্লাহ ভাইজান আপনার কথাগুলো ভালো লাগলো আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাই আপনার ফোন নাম্বারটা দেওয়া যাবে কি অথবা আপনার সঙ্গে কেমনে যোগাযোগ করবো সেটা বলে দিন
❤❤❤❤❤❤❤
তুমি শিবির এ কই বছর ছিলে ? তুমি কি সাথি, সদস্য কোন টা ছিলে ? সত্য বাদি হোলে উত্তর দিবে। আমি ছোট থেকে আহলে হাদিসের সাথে জড়িত এবং জামায়াতে ইসলামির রুকন । আলহামদুলিল্লা ।
ভাই আপনি আসেন কোরআনে সঠিক পথ পাবেন। আললাহ কিতাব লিখা নিষেধ করেছেন । তা হলে কোন কিতাবে বিশাস করবেন। আপনার মাথা বিএয় করবেন না। আললাহ ও রাসুলের অনুসরন করেন।
ভাই, আমি শতভাগ নিশ্চিত। আপনি যতবার হুজুরদের ওয়াজ শুনেছেন, জীবনে ততবার কুরআন খুলে দেখেন নি। আর যদি মাঝে মাঝে আরবী পড়েও থাকেন, তা কখনোই নিজ মাতৃভাষায় পড়ে দেখেন নি, সেটার মধ্যে কী আছে।
কেউ যদি শুদ্ধ মনে কুরআন নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে অন্তত ৬ মাস পড়ে, তবে তার কাছে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে। তখনই সে বুঝতে পারবে, শিরক আসলে কী জিনিস?
কেন প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই তার সমাজের অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না?
কেন নবী-রাসূল এবং তাদের অনুসারী ঈমানদারদের সংখ্যা হাতেগোনা কয়েক জন ছিল মাত্র?
কেন প্রত্যেক যুগের মৌলভীরাই নবী-রাসূলদের মূল শত্রু ছিল?
ভাই, আপনি শুধু এক হুজুর থেকে অন্য হুজুর বদল করে ওয়াজ শুনেছেন মাত্র। এজন্য কখনো চরমোনাই, কখনো তাবলীগ আবার শেষে আহলে হাদিস হয়েছেন। আপনার মতো প্রায় একই রকম অবস্থা আমারও ছিল। আমিও বিভিন্ন দলের সাথে যুক্ত ছিলাম। বিভিন্ন দল ঘুরে আহলে হাদীসের অনুসারীও হয়েছিলাম। কিন্তু আমি বার বার কুরআন পড়তাম এবং আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করতাম, 'হে আল্লাহ, আমাকে সত্যের পথে অবিচল রাখুন। আমি যদি ভুল পথেও থাকি, আপনি আমাকে সংশোধনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন।'' কুরআন পড়তে পড়তে আমার ভিতর এক অন্যরকম বিশ্বাস জন্মেছে। পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কুরআনের বাইরে যা কিছু আছে, সবই সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে তৈরি এক গোলক ধাঁধা। এ গোলক ধাঁধা তারাই চিনতে পারবে, যারা শুদ্ধ অন্তরে প্রতিদিন পবিত্র কুরআন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ২-৩ ঘন্টা গবেষণা করবে এবং আল্লাহর কাছে বার বার হিদায়াত কামনা করবে।
ভাই, কিছু কঠিন সত্য শুনুন। কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে্ন যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
যেমন, সহী হাদীসে এসেছে, মুহাম্মদ (স) তার মেয়ে ফাতেমাকে বলেছেন, 'কেয়ামতের মাঠে কেউ কারো উপকার করতে পারবে না। তুমি আমার মেয়ে হলেও তোমার জন্য আমি কিছু করতে পারব না।"
আবার একই সহীহ হাদীসের গ্রন্থে দেখতে পাই, নবী বলেছেন, নবী তার উম্মতকে কেয়ামতের মাঠে শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
এরকম অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।'
আল্লাহর ভয় করেন আর তাওবা করেন। আপনার ভেতর যে দুই ফোটাও জ্ঞান নেই এটা আপনার কথা থেকে বুঝা গেল। যে বলে বুখারি মুসলিম এর হাদিস দলিল না সে তহ ভিষন বড় পথভ্রষ্ট এবং বাংলা তে কুরআন নাজিল হয় নাই যে আপনি বাংলা পরেই সব বুঝে যাবেন আর দলিল বের করে ফেলবেন তাহলে আর আরবি ভাষার মানুষ হয়েও স্কলাররা বছরের পর বছর তাফসির, উসুল, উলুম, ফিক এসব পরতেন না । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন , জাহান্নাম বড়ই খারাপ জায়গা।
একদম আমার মনের কথাটা বলেছেন। ঠিক এই কথাটাই আমি বলতে চেয়েছিলাম। কুরআনই হলো আসল সত্য।
তুমি ইবলিশ শয়তানের অনুসারী হয়েছো। প্রকৃতপক্ষে তুমি কেরআনও মানোনা। কারণ কোরআন মানলে তুমি হাদীসও অবশ্য অবশ্যই মানতে। তুমি মারাত্মক গোমরাহির পথে রয়েছো।
ভাই যে হাদীসের বর্ণনা দিয়েছেন তা ঠিক আছে। এই হাদীসগুলো অবস্থার পরিপেক্ষিতে বলা হয়েছে। কেউ যেন কারো আশা না করে আমল ছেড়ে না দেয় (১ম হাদীস) আর শাফায়াত আল্লাহ রাসূল (স) কে বিশেষ মর্যাদা হিসাবে দেওয়া হয়েছে।
ভাই এই তোমার সত্যের নমুনা😅! শেষে একেবারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের বাইরে! উল্লেখিত হাদিস দুটোকে পরষ্পরক বিরোধী বলাতেই বোঝা যায় আপনার জাহেলিয়াত কোন পর্যায়ে। মুহাম্মদ সা. কে কেন রাসূল করে আল্লাহ পাঠিয়েছেন তা কি বলতে পারবেন? উদ্দেশ্য কি? নিজে তো জাহেলিয়াত এ নিমজ্জিত, আবার মানুষ কেউ আহ্বান করছে, মনে হচ্ছে মানুষের সুরতে শয়তান! " আমরা হাদিস মানতে বাধ্য" ও ড. সাকিব ভায়ের "ভ্রান্তি নিরসন" বই দুটো আপনার জন্য রেকমেন্ডেট।
SE DINER DAYE HOTE PARENA JA SAHABADER MAHANOTER BAIRE
ইমাম আহমদ বিন হাম্বলের রহঃ আকিদার বিরদ্ধেই বর্তমান নতুন সালাফি আকিদা এখন কি করবেন???
যদি সত্যবাদী হও প্রমাণ দাও!
@@MainulIslam-qs9diআল্লাহর অবস্থান এখন কোথায়? এই আকিদাই এর জন্য যথেষ্ট।
@@MainulIslam-qs9di %% বর্তমান বেশিরভাগ শায়েখরা- আল্লাহর হাত পা মুখ আছে বলে আকার-আকৃতিও আছে বলে থাকে যা সালাফদের বিপরীত ও ভুল আকিদা %%
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।…(সংক্ষিপ্ত)
-আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
@@MainulIslam-qs9di বর্তমান বেশিরভাগ শায়েখরা- আল্লাহর হাত পা মুখ আছে বলে আকার-আকৃতিও আছে বলে থাকে যা সালাফদের বিপরীত ও ভুল আকিদা......
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।…(সংক্ষিপ্ত)
-_আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।_
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
@@MainulIslam-qs9di বর্তমান বেশিরভাগ শায়েখরা- আল্লাহর হাত পা মুখ আছে বলে আকার-আকৃতিও আছে বলে থাকে যা সালাফদের বিপরীত ও ভুল আকিদা
তোমার অনেক বুদ্ধি? কিন্তু গ্যান নাই
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনাকেই বলছি এই ফেতনার সময় ঐক্য কেমন করে করবেন এটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করুন আমাদের মাঝে আর বিভক্তি করবেন না
আপনি হায়লাইট হয়ার জন্য কথা বলছেন,সঠিক দ্বীন বুজুন,দলব্দ ছারা দ্বীন কায়েম হবেনা
আব্দুল্লাহ ভাই আপনি কিছু হাদিস পেয়েছেন কিন্তু অনেক হাদিস মিস করেছেন।এত দলিলের পাগল আপনার ঘটনাগুলো কোন হাদিস দ্বারা প্রমাণিত?জীবনেও এর উত্তর দিতে পারবেন না তেমনি আওলিয়াদের ঘটনার দলিল কোরআন হাদিসে পাবেন না কিন্তু সত্য। যেমন আপনার জীবনের ঘটনাগুলো সত্য।আর হানাফিদের নামাজ সালাতুর রাসূল হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এতে কোন সন্দেহ নেই এর জন্য আপনার কত দলিল দরকার আমার কাছ থেকে নিবেন ইনশাআল্লাহ
দারুণ বলেছেন।ভিডিও তে যা বুঝলাম সবকিছু আকল দিয়ে বুঝতে চাই।ইখলাসের অভাব।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
সিরাতে মুস্তাকিম যে পাইছেন তার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কে? নাকি আপনার কাছেও ওহী নাজিল হয়েছে?
সত্যি বল্লেই গোমরাহ হয়ে গেছি বা?
❤❤❤❤
তাবলীগের মুন্তাখাব হাদিসের কথা তো বললেন না?