সৌদিতে একদিন আগে ঈদ হয় কেন? ৩ ঘন্টা এগিয়ে থেকেও ঈদ উদযাপনে একদিন পিছিয়ে বাংলাদেশ। কেন? Eid, Soudi,BD
Вставка
- Опубліковано 30 кві 2022
- সৌদিতে একদিন আগে ঈদ হয় কেন? ৩ ঘন্টা এগিয়ে থেকেও ঈদ উদযাপনে একদিন পিছিয়ে বাংলাদেশ। কেন? Eid, Soudi,BD
বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ। তবে এই ঈদ একেক দেশে একেক দিনে উদযাপিত হয়। যেমন সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশের একদিন আগে ঈদ হয়। আবার এদিকের মালয়েশিয়া, সিংগাপুরেও একই অবস্থা।
কিন্তু সময়ের হিসাব করলে দেখা যাবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর থেকে বাংলাদেশ ৩/৪ ঘন্টা এগিয়ে থাকে। এরপরও ঈদ উদযাপনে আমরা পিছিয়ে। কেন?
Why eid is celebrated earlier in middle east country than Bangladesh?
Eid ul Fitr
Bangladesh
Soudi Arad
#সৌদিতে_ঈদ_আগে_কেন
جزاك اللله
জাযাকাল্লাহ
টিক আছে ভাই ❤❤
ভায়ের ভিডিও অপেক্ষায় থাকি সবসময়
ভালোবাসা রইলো ভাই
ধন্যবাদ ভাই কনফিউশনটা দুর করার জন্য
ভালোবাসা নিও ভাই
অস্ট্রেলিয়া বা মালয়েশিয়া তে, ঈদ আগে হয় কেনো ??
Thanks brother
Kub valo laglo
good job
এভাবে ২১ ঘন্টা হিসাব করলে বাংলাদেশে ঈদ থাকে ৩ ঘন্টা। আর ৩ ঘন্টা পরই সৌদিতে চাদ অস্ত যায়। তখন সৌদিতে আরবি ক্যালেন্ডারে নতুন দিন শুরু হয়। আসলে ঈদের চাদ যখন দেখা হয় তখন মাত্র ৫ মিনিট সময় থাকে দেখার জন্য। তখন চাদের মাত্র ০.৬% আলোকিত হয়।
ভাই এতো পেচল মাড়ার কি দরকার ভাই? সহজ ভবে বলবেন বলে এমন কঠিন ভাবে বল্লেন জা বোঝার মতো শক্তি সবার নাই
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আপনাকে একটা কথা জানিয়ে রাখি। পৃথিবীতে যদি দুশো রাষ্ট্র থাকে তার ভিতরে ১৯০ টা রাষ্ট্র একই দিনে রোজা রাখে একই দিনে ঈদ করে,আপনাকে প্রশ্ন করি এই যে ১৯০ টা রাষ্ট্র সবার কি ঘড়ির টাইমটা একরকম থাকে। অবশ্যই টাইম এক হবেনা। তাহলে সবাই কেন রোজা করে ঈদ করে সেটার কারণ হলো আল্লাহ সুবহানাতায়ালা চাঁদ দিয়েছেন মাস তারিখ ঠিক রাখার জন্য, সেজন্য পৃথিবীর সমস্ত রাষ্ট্রে তারিখ থাকবে একটা বছর থাকবে একটা মাস থাকবে একটা এটা হল চাঁদের হিসাব, আপনি বিশ্বের সমস্ত আরবি ক্যালেন্ডার গুলো দেখুন সব জায়গায় লেখা থাকবে আজকে ওই মাসের এত তারিখ। শুধু বাংলাদেশের ক্যালেন্ডার এবং ইন্ডিয়ার ক্যালেন্ডারে একদিন পিছনে। যেমন সৌদিতে যদি আজকে কিংবা পুরো বিশ্বে ক্যালেন্ডারে ২তারিখ হয় বাংলাদেশ এবং ভারতের ক্যালেন্ডারে ১ তারিখ হয়। এটার কারণ হলো সব দেশের ক্যালেন্ডার আছে ইবাদতের জন্য আমাদের বাংলাদেশে আরবি ক্যালেন্ডার ছিল না, তাই তখন তৎকালীন আলেমরা আমাদের জন্য আরবি মাসের ক্যালেন্ডার তৈয়ার করলেন। ক্যালেন্ডারদের করতে গিয়ে উনারা দেখলেন বাংলাদেশ থেকে সৌদি মাইল দূরত্ব অনেক বেশি, তখন তো মানুষ পায়ে হেঁটে হজ্জে যেত তখন অনেক সময় লাগছে সৌদিতে যেতে। তাই ওনারা একদিন পিছিয়ে ইবাদতের ক্যালেন্ডার মানে আরবি ক্যালেন্ডার টা একদিন পিছিয়ে তৈরি করেছিলেন। তাদের দেওয়া সে ক্যালেন্ডার আজও বাংলাদেশ ভারতরা সেটা ফলো করে। আর আপনি চাঁদের কথা বলছেন না। বিশ্বের যেখানে যখনি চাঁদ দেখা যাবে আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন সমগ্র মানবের জন্য তখনই রোজা রাখবে এবং ঈদ করবে এটাই সত্য। সমস্ত ইমামের ইমাম আবু হানিফা আরো বড় বড় ইমামরা আছে সবারই একই মত। আপনি আরো গবেষণা করলে বুঝতে পারবেন আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে জ্ঞান দিবেন ইনশাল্লাহ, আর সূর্যের কথা যে বলেছেন। সূর্য থেকে আমরা পাই সময়, যখন যেখানে সূর্য উঠবে তখন তারা সেহরি খাবে ইফতার করবে ফজর পড়বে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করবে । এক আল্লাহ এক নাবি এক কোরআন একটি আকাশ একটি চাঁদ আর আমরা সবাই পৃথিবীতে। কেয়ামত একদিন হবে লাইলাতুল কদর একদিন হয় আরাফা একদিন হয় সব কিছু একই দিনে হবে সমস্ত হাদিস কোরআন বিজ্ঞান সবকিছু মিলে প্রমাণিত পুরা বিশ্বের সকল মুসলিম একইদিনে সিয়াম রাখবে একই দিনে ঈদ করব ।
কিছু মূর্খ মানুষ আছে তারা বারবার বলে যে, শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশেই (বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান) নাকি সৌদির পরে অথবা সারা বিশ্বের পরে, সিয়াম এবং ঈদ উদযাপন করে আর বাকি পৃথিবী নাকি সবাই একই দিনে করে। আসলে তারা জেনে বুঝে মিথ্যা বলে নতুবা আসলেই মূর্খ তারা এই বিষয়টা জানে না। কেন মূর্খ বললাম সেটা বলছি পরে!
এই বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৯ শে জুন পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপন করেছে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, তানজানিয়া, সুরিনাম, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, মরক্কো, অস্ট্রেলিয়া, মায়ানমার, শ্রীলংকা, সিঙ্গাপুর, ইরান, উজবেকিস্তান, জাপান, মায়োতি (ফ্রান্স), পাপুয়া নিউ গিনি, নিউজিল্যান্ড, সেনেগাল, থাইল্যান্ড, কমোরস, স্পেন, পূর্ব তিমুর সহ আরো কিছু দেশ।
এই তথ্য কোন ব্যক্তির নাও জানা থাকতে পারে, না জানাটা দোষের নয়। কিন্তু আপনি যখন বারবার বলবেন যে, ভারতীয় উপমহাদেশেই শুধুমাত্র দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ পৃথিবী বাসীর একদিন পরে সিয়াম এবং ঈদ উদযাপন করে” তখন আপনাকে এই মূর্খ বলাটাই যুক্তিসঙ্গত। আরে ব্যাটা! আপনি জানেন না তো ঠিক আছে, জেনে কথা বলুন। কেন বিতর্কিত বিষয়ে আপনি না জেনে কথা বলতে যাবেন! মানুষের তখন মূর্খ বলবেই এটাই স্বাভাবিক, আমাকেও বলবে আমি যদি এরকম করি। কোন বিষয়ে না জানলে আমিও চুপ থাকারই চেষ্টা করি, যতক্ষণ পর্যন্ত ওই বিষয়ে তথ্য না পাই অথবা পড়াশুনা না করি। তাই সঠিকভাবে জেনেই তারপর কথা বলা উচিত, নতুবা নিজের সম্মান নিজেই হারাবো।
সূরা আলে ইমরানের ১০৩ নম্বর আয়াত দ্বারা তারা হারাম কাজ করছে এই আয়াতে বলা হয়েছে যে “তোমরা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয় না”। অথচ এই সমস্ত লোকজন তারা বিচ্ছিন্ন হওয়াটাকেই সঠিক মনে করছে।
যারা সৌদি আরবকে ফলো করতে গিয়ে নিজস্ব অঞ্চলের লোকদের সাথে বিচ্ছিন্নতা অথবা দলভেদ করছে তারাও কিন্তু এই আয়াতের রোষানলে পরবে কেননা তারা কিন্তু পৃথকভাবে জামাত করে বিচ্ছিন্ন হয়ে ঈদের সালাত আদায় করেন যা সুস্পষ্টই দলভেদ।
এখানে অনেকেই বলতে পারে যে এখতেলাফি মাসালার ক্ষেত্রে যে যেটাকে পছন্দ মনে করে সে সেটাতেই আমল করতে পারে, যে সেটা সত্য কথা কিন্তু এখানে পৃথকভাবে দল তৈরি হচ্ছে যেটা বিচ্ছিন্নতা ছাড়া অন্য কিছু নয়।
কিছু ভাই আছে যখন দলিল দিয়ে কিছু সুবিধা করতে পারে না তখন তারা আরাফার দিন এবং লাইলাতুল কদর নিয়ে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়। বিষয়টা এমন যে তারা আসল জায়গায় হাত দিয়েছে।
তাদের এই প্রশ্নটা দেখা দেয় বর্তমানের প্রযুক্তির উৎকর্ষতার ফলে স্যাটেলাইট যুগে এসে। এখন আমি তাদেরকে উল্টো প্রশ্ন করব, তেরশত বছর ধরে মুসলিম উম্মাহ যে আরাফার দিন এবং লাইলাতুল কদর করেছিল সে হিসাবটা কি আপনি দিতে পারবেন? তারা আসলেই আরাফার দিন পেয়েছিল নাকি পায়নি? তারা লাইলাতুল কদর পেয়েছিল নাকি পায়নি?
যদি আপনার উত্তর হয় , না ; তারা পায়নি তাহলে তারা কি এই প্রযুক্তির কারণে লাইলাতুল কদর এবং আরাফার দিন এর বারাকা অথবা সওয়াব থেকে বঞ্চিত হয়েছিল?
নাকি একথা বলবেন যে তারা ওজরের কারণে তারা পায়নি। তাহলে ওজরটা কি? প্রযুক্তির উন্নয়ন উৎকর্ষতা সেই যুগে ছিল না। সত্যিই যদি কেউ এরকম ওজরের কথা বলে তাহলে বিবেক বোধ সম্পন্ন মানুষ এবং আলেম সমাজ তার দ্বীনি জ্ঞান নিয়ে বিবেচনা করবেন।
কেননা প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, আমাদের দ্বীন পালনের সাহায্য করতে পারে এর বেশি কিছু নয়। প্রযুক্তির অভাবের কারণে তারা সওয়াব থেকে বঞ্চিত হয়েছিল, এরকম মনে করা কতটুকু উর্বর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনা! ( আল্লাহই ভালো জানেন ) সেটা আলেম সম্প্রদায় বিবেচনা করবে।
এখন আসি ভৌগলিক আলোচনায়, আমি পূর্বেই দেখিয়েছি যে, পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যারা সৌদির থেকে ০৭ ঘন্টা ,০৮ ঘন্ট ,০৯ ঘন্টা , ১০ ঘন্টা বেশি এগিয়ে।
এখন সৌদিতে চাঁদ দেখে মাসের শুরু হল, যখন সৌদিতে লাইলাতুল কদর এর বিজোর রাত আসবে তখন ওই সমস্ত দেশে লাইলাতুল কদর আসবে ০৭ ঘন্টা ০৮ ঘন্টা ০৯ ঘন্টা ১০ ঘন্টা বেশি আগে।
তাহলে হিসাবটা কি দাঁড়ালো, মাসের শুরু হল সৌদি আরবে অথচ কোন কোন অঞ্চল বা দেশ , সৌদি থেকে ০৭ ঘন্টা ০৮ ঘন্টা ০৯ ঘন্টা ১০ ঘন্টা আগে লাইলাতুল কদর পেল। তাহলে এটা কি হলো?
এটা কোন ধরনের যুক্তি আমার মাথায় খেলে না। আপনারা নিজেরাই একটু মাথা ঠান্ডা করে কয়েকবার ভেবেচিন্তে দেখুন তো বিষয়টা কেমন!
মাসের শুরুই হলো সৌদি আরব থেকে, সেখানে তারা লাইলাতুল কদর আগে না পেয়ে কেন অন্য অঞ্চল অন্য কোন দেশ লাইলাতুল কদর আগে পাবে?
আবার আসি সৌদির দিকে, সৌদিতে যখন লাইলাতুল কদরের রাত তখন পৃথিবীর অপর পাশে অনেক দেশে দিনের আলো থাকবে। তার মানে তাদের দেশে লাইলাতুল কদর আসবে ৮-১০-১২-১৫ ঘন্টা পরে। আবার কিছু দেশ ০৭ ঘন্টা ০৮ ঘন্টা ০৯ ঘন্টা ১০ ঘন্টা আগে লাইলাতুল কদর পাবে। ( এখানেই মেলা আলোচনা আছে )
এ কেমন কথা? আমি এগুলো বললাম আপনার দেখানো যুক্তি অনুযায়ী। আমি এখনো আমার নিজের কথা বলি নাই, আপনার যুক্তি এগুলো বলে। এটা নিয়ে চুলছেড়া বিশ্লেষণ করলে এ আলোচনা যে কোথায় গিয়ে ঠেকবে সেটা আল্লাহই ভাল জানেন।
একটা হাদিসের কথা মনে পড়ল, হাদীসটি রয়েছে বুখারী শরীফের - ১১৪৫ , মুসলিম - ৭৫৮ , এবং মিশকাতুল মাসাবিহ - ১২২৩ এ,
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মহামহিম আল্লাহ্ তা’আলা প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকাকালে পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করে ঘোষণা করতে থাকেনঃ কে আছে এমন, যে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে এমন যে, আমার নিকট চাইবে। আমি তাকে তা দিব। কে আছে এমন যে আমার নিকট ক্ষমা চাইবে? আমি তাকে ক্ষমা করব।
এখানে লক্ষ্য করুন, মহান আল্লাহ তায়ালার রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন- একথা বলা হয়েছে। এখন পৃথিবীর ভৌগলিক অবস্থান এমন, প্রত্যেকটা সময়ে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও রাতের শেষ তৃতীয়াংশ বিদ্যমান থাকে। তাহলে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কি সারাটা সময় পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন ?
কিন্তু এই হাদিস থেকে আমরা এরকম বুঝতে পারি, মহান আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীকে এমন ভাবে তৈরি করেছেন, পৃথিবীর কোথাও না কোথাও রাতে শেষ তৃতীয়াংশ সব সময় বিদ্যমান থাকে।
অথচ আমরা জানি যে, মহান আল্লাহ তায়ালা সব সময় পৃথিবীর নিকটবর্তী আকাশে থাকেন না। অথচ এই হাদীস থেকে আমরা জানতে পারি যে তিনি নিকটবর্তী আসমানে থাকেন।
তার মানে এখানে সহজে বোঝা যাচ্ছে যে আমাদের হিসাব আর আল্লাহতালা হিসেবে এক নয়। মহান আল্লাহ তা'আলা পৃথিবীর আসমান অবতরণ এবং লাইলাতুল কদর এই দুইটা বিষয় উচ্চমার্গীয় বা স্বর্গীয় বিষয়। তাই মহান আল্লাহতালা এই বিষয় সম্পর্কে ভালো জানেন।
কস্মিনকালেও আমি এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করি না। কেননা মহান আল্লাহ তালাই ভালো জানেন এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। লাইলাতুল কদর সহ স্বর্গীয় হিসেবগুলো মহান আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন কিভাবে মুসলিম উম্মাহ এর বারাকা / রহমত অথবা ছোয়াব পাবে।
মহান আল্লাহ তালাই ভালো জানেন কিভাবে তিনি এই মানব জাতির ওপর লাইলাতুল কদর প্রদান করবেন। তাই লাইলাতুল কদর নিয়ে আমাদের অহেতুক কোন প্রশ্ন নেই। হাজার বছর ধরে যেভাবে লাইলাতুল কদর আমরা পেয়েছিলাম, ইনশাআল্লাহ মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সেভাবেই লাইলাতুল কদর প্রদান করবেন সামনেও।
সব বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন।
এগুলো সম্পূর্ণরূপে আমার গবেষণা, কারণ আমি দীর্ঘ সময় থেকে বিশেষ গবেষণা করে আসছি। আমি যে উপরে তথ্যগুলো দিলাম এগুলো কোন এক ব্যক্তির সাথে এক আলাপকালে আমি বলেছিলাম সেগুলো কপি করে দিয়েছি।
আমি এই বিষয়ে যে কারো সাথে কথা বলতে রাজি আছি মানে "মতবিনিময়"।
মিথ্যা আর কতো ছড়াবেন? যেহেতু ১৭ ঘন্টা সময় লাগে চাদ বাংলাদেশের আকাশে আসতে তাহলে তারিখ এক হবে কিভাবে? মাথায় কিছু নাই নাকি?
আকাশের মেঘের কথাটা সম্পূর্ণ ভুল লজিক,
বাংলাদেশ তুলনামূলক মালেশিয়া অস্ট্রেলিয়া সৌদি বা আরব দেশ গুলোর তুলনানায় একটু নিচু এলাকা। আরব দেশ গুলো আর মালেশিয়া অস্ট্রেলিয়া তুলনামূলক উচু দেশ হওয়ায় একই অক্ষ রেখায় থাকে।
ধন্যবাদ
চট্টগ্রামের পাহাড় থেকে দেখলে হবে না?
😂😂😂😂 এগুলো দিয়ে ইসলাম চলে না। ইসলাম চলে কোরআন হাদিস এবং ইখতালাভ দিয়ে
বাচাল😠😡
হ্যাঁ