নবীকে দেখা মানেই আল্লাহকে দেখা To see the Prophet is to see God || February 27, 2024
Вставка
- Опубліковано 18 вер 2024
- নবীকে দেখা মানেই আল্লাহকে দেখা To see the Prophet is to see God || শাহ্ সূফী রেজা মাহবুব চিশতী জামালপুর February 27, 2024
#Surah_Fateha
#Explanation
#Māwla_Sadruddin_Ahmed_Chishti_Aah
#Surah_Fatiha
#Quran_Darshan
#Explanation
#Sadruddin_Ahmed_Chishti
#Shah_Sufi_Sadaruddin_Ahmed_Chishti
#Shah_Peer_Chishti
#Mawlana_Jalaluddin_Rumi
#Khaja_Baba
#Quran
#সূরা_ফাতেহা
#ব্যাখ্যা
#মাঁওলা_সদরউদ্দিন_আহম্মেদ_চিশতী_আঃ
#সূরা_ফাতিহা
#কোরআন_দর্শন
#ব্যাখ্যা
#সদরউদ্দীন_আহম্মেদ_চিশতী
#শাহ_সুফি_সদরউদ্দিন_আহম্মেদ_চিশতী
#শাহ_পীর_চিশতী
#মাওলানা_জালালউদ্দীন_রুমি
#খাজা_বাবা
#কোরআন
মুসলমান শব্দের অর্থ কি? মুসলমান কাকে বলে? ইসলাম থেকে মুসলমান এসেছে। ইসলাম শব্দের অর্থ হলো আত্মসমর্পণ কারী। এখন আত্মসমর্পণ টা আপনি করবেন কার কাছে? অনেকে বলেন আল্লাহর কাছে। আল্লাহ কি আমাদের সামনে এসে দাঁড়ায়? কখনই নয়।
এজন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার মনোনীত, নির্বাচিত নবী রাসুল ও ওলিয়ে কামেলদের কে পাঠিয়েছেন সর্বপ্রথম আত্মসমর্পণ করতে হয় আল্লাহর রাসুলের কাছে। কারণ আল্লাহর রাসুল কখনও আল্লাহ থেকে আলাদা নয়। রাসুলের কাছে আত্মসমর্পণ করা মানেই আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা। রাসুলের হাতে হাত দিয়ে বায়াত হওয়া মানেই আল্লাহর হাতে বায়াত হওয়া। আল কোরআনের কথা হলো রাসুলের কাছে আমি আত্মসমর্পণ করবো কিন্তু আমি রাসুলকে কিভাবে চিনবো? কিভাবে জানাবো?
রবের কাছে যে মুসলমানের মূল্যায়ন এটা হলো যে আত্ম সমর্পণ করতে পেরেছে রাসুলের কাছে এবং রবের কাছে সেই মুসলমান।এই মুসলমান আর জন্মগত মুসলমানের মূল্য সমাজে আছে,মানুষের মধ্যে আছে কিন্তু রবের দরবারে এদের মূল্য ঐভাবে নাই যতক্ষণ পর্যন্ত আদর্শের মুসলমান না হতে পারবে।
আদর্শ মুসলমান হওয়ার জন্য রব সরাসরি হুকুম করেছেন সুরা আল ইমরানের ১০২ নং আয়াতে: ইয়া আইয়ু হ্যাল্লাঝিনা আমামানুত্তাকুল্লাহ হা হাক্কা তুকাতিহি ওয়ালা তামুতুন্না ইল্লা ওয়া আনতুম মুসলিমুন.। অর্থাৎ হে আমানুগণ তোমরা আল্লাহকে যথার্থ ভাবে ভয় কর এবং আত্মসমর্পণ কারী না হয়ে মরোনা।
এখানে কিন্তু ইয়া আইয়ু হান নাস,ইয়াআইয়ুহাল কাফেরুন,মুশরেকুন,জালেমুন, এদেরকে বলেননি যে তোমরা আল্লাহকে ভয় কর ভয় করার মতো।
আমানু আমাদের দৃষ্টিতে মুসলমান নয় কিন্তু সমাজের দৃষ্টিতে মানুষের দৃষ্টিতে মুসলমান। আল্লাহর দৃষ্টিতে আমানু কখনই মুসলমান নয়। আল্লাহর দৃষ্টিতে একমাত্র মুসলমান হচ্ছে মোমিনগণ। মুসলমান আল্লাহর দৃষ্টিতে আত্মসমর্পণ কারী। আমানু হচ্ছে আত্মসমর্পণ করার মহড়াকারী। আমানু সেই যে আত্মসমরপণ করার জণ্য মহড়া করে ট্রেনিং দেয় সে চর্চা করে সে এটার প্রতি প্রচেষ্টা করে মোমিন হওয়ার জন্য।৷ একজন মোমিনই হচ্ছে মুসলমান আর মুসলমান হচ্ছে মোমিন।
মানুষের দৃষ্টিতে মুসলমান তিনি যিনি খতনা দিয়েছে,দাড়ী রেখেছে, পা্ন্জাবী পড়েছে,টুপী পড়েছে, মসজিদে যায়,নামাজ পড়ে রোজা রাখে, কোরবানী করে,সে আবার যদি ঘুষ খায়,সুদ খায়, অন্যের সম্পদ মেরে খায়,জুলুম অত্যাচার,ছিনতাই রাহাজানী সব করে ওজনে কম দেয়, ভেজাল মাল বিক্রি করে ,মানুষ কে ঠকায় তারপর ও সে মানুষের দৃষ্টিতে মুসলমান।
আল্লাহর দৃষ্টিতে মুসলমান কে? যে সর্বপ্রকার অপকর্ম থেকে যে বিরত হয়ে গেছে এক কথায় যদি খান্নাসরূপী শয়তানকে নফস থেকে তাড়িয়ে দিতে পেরেছে অথবা মুসলমান করতে পেরেছে সে হলো খোদার দৃষ্টিতে মুসলমান.যার ভিতরে খান্নাস রূপী শয়তান প্রকট হয়ে আছে কিন্তু সে কিছু আনুষ্ঠানিকতা মেনে চলে পালন করে সেও মুসলমান। দেখুন সমাজের মধ্যে যে ঘুষ খায় সেও একজন পাকা মুসলমান।
জুলুম কারী, আত্মসাৎকারী,অন্যের হক মেরে খায়, ভাইবোন,আত্মীয় স্বজনের সম্পদ মেরে দেয়,এতিমের সম্পদ মেরে খায় এবং সব সময় ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে, ওজনে কম দেয়, তাদের লেবাস টুপি সব আছে,কপালে নামাজের কাল দাগও আছে,আজান দিলে তারা খুব স্পীডে মসজিদে যায় কিন্তু জাগতিক ভাবে সমস্ত অপকর্মগুলো করছে এই লোকেরা মানুষদের দৃষ্টিতে
মুসলমান, খোদার দৃষ্টিতে মুসলমান নয়।
শাহ্ সূফী রেজা মাহবুব চিশতী - জামালপুর 🙏💞
আলহামদুলিল্লাহ।
💞💞💞💞💞💞🌹🌹🌹🌹🌹🌹
জয় পাকপাঞ্জতন জয়
💞💞💞🌹🙏🙏🙏🙏🙏💞🌹🌹🌹
ব্যাখ্যা ২৩: যে যাহাকে একান্তভাবে মানিয়া চলে, সে-ই তাহার উপাস্য। প্রবৃত্তিপূজারী কখনও হেদায়েত প্রাপ্ত হইতে পারে না, কারণ সে আল্লাহর কোন প্রতিনিধির নির্দেশ গ্রহণ না করিয়া আপন ইচ্ছামত জীবন যাপনের সকল বিধান গ্রহণ করে। তাহার নফসে আম্মারার নিকট যাহা ভাল লাগে সে তাহাই করিয়া থাকে। সংসারে কেহই গুরুহীন নয়। সৎগুরু নয়তো শয়তান গুরু অবশ্য থাকিবে। প্রবৃত্তিপরায়ণ কোন লোক অথবা আপন নফসে আম্মারা যাহার চালক তাহার ইন্দ্রিয়সমূহের দ্বার দিয়া সত্যের অনুভূতি প্রবেশ করিতে পারে না। ইতর জৈবিক অনুভূতি অবশ্য তাহার থাকিবে কিন্তু উহা দ্বারা সত্য ও জীবন দর্শনের তথা আত্মদর্শনের কিছুই বুঝিবে না, কারণ তাহার প্রকৃত জ্ঞানদ্বার রুদ্ধ হইয়া থাকে। ইহা আল্লাহরই রচিত প্রকৃতির বিধান। আল্লাহর বাণীতে এইরূপ স্পষ্ট ঘোষণা থাকিবার পরেও কি আল্লাহর প্রতিনিধির মাধ্যমে তাঁহার স্মরণ ও সংযোগ প্রচেষ্টা গ্রহণ করিবার প্রয়োজন আমাদের নাই?
সূরা জাসিয়া-এর ব্যাখ্যা কোরান দর্শন সদর উদ্দিন আহমদ চিশতী খাজা বাবার লেখা পুস্তক 💞🙏🌹
জ্ঞানগর্ভ চমৎকার বিশ্লেষণ ! অতি মর্মান্তিক বাস্তব কথা তুলে ধরেছেন। ❤❤❤❤❤
🌹🌹🌹💞🙏🙏🙏🙏🙏🌹💞💞💞
মারহাবা পাকপাঞ্জতন
💞💞💞🌹🙏🙏🙏🙏🙏💞🌹🌹🌹
সৈয়দ শামসুল হুদা মমিন মাস্টার ঠিকানা দিবেন দেখা করব
বিয়াদবি মাফ করবেন, আমার জানার ইচ্ছে আমানু সালাম দিবে, জে মমিন সত্য দোসটা সেও কি সালাম দিবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ,,, সালাম রহিম হইতে- রবের উপর নাজেলকৃত বিষয়। 🌹🙏💞