এটা সাহাবারা করছেন কিনা তব তাবিন করচেন কিনা চার ইমাম করছেন কিনা আইম্মামে মুসতাহিদ করছেন কিনা যদি না করে থাকেন আপনারা দ্ধীনবহিরডূত ঈদে মিলাদুন্নবীকে কেন দ্ধীনের কাজ বলবেন। এটা করাটা কি ধরম্মদ্রোহীতা নয় কি?সালিফিরা করেছেন কিনা কিছু মাথাবিকৃত লোক এই ঈদ মিলাদুন্নবী করেছেন শয়তানের প্ররোচনানায়।
আবরার শায়খদের সাথে বেয়াদবি করতেছে কোরআনের সাথে বেয়াদবি করতেছে তারা বেয়াদব আহলে হাদিস আব্দুল ওহাব নজদির গোলাম ভালো মানুষ হয়ে খারেজী দের সাথে বসা যাবেনা তাদের সাথে আলোচনা করতে হলে তাদের মতো বেয়াদব লাগবে 👹👹
@@muhammadnurulamin4175 কুর'আন নাজিল হয়েছে রাসূলের উপর এবং যদি সরাসরি আল্লাহ উক্ত দিবস পালন করতে বলে থাকেন তবে রাসূল বাদ দিলাম সাহাবী, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িনরা পালন করেছে এমন প্রমাণ দেখান।
কোরআনে নবীগনের জীবনী উল্লেখ আছে - মানলাম , -কিন্তু - নবী এবং নবীর স্রী গন কবে কোথায় কত হিজরীতে জন্মদিন পালন করেছেন তার প্রমান চাই , সাহাবীগন কি পালন করেছেন ? যদি করে থাকেন তবে কত হিজরীতে কি পদ্ধতিতে কখন করেছেন এটাও জানতে চাই । আল্লাহ তার কোরআনে যতনবী রাসুল দুনিয়াতে প্রেরন করেছেন তার প্রমান কোরআনে দেয়ার মানে কি ইছামত একটা কিছু পালন করে কোরআন হাদীসের নামে চালিয়ে দেওয়া । আমেরিকান শায়খের কাছে সংঙ্খীপ্ত ভাবে প্রশ্ন । পরিশেষে নবীর নামে কিছু বললে সেটা যদি নবীর না হয় তাহলে তার থাকার জায়গা :::::::::::::::::::::::: ???
চারজন সম্মানিত আলেমের আলোচনার মাধ্যমে, আমার কাছে প্রমাণিত হলো ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী বেদাত। অতএব আমাদের উচিত আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত অনুযায়ী আমল করা,আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুক আমীন।
আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না।ইসলাম চলে কোরআন হাদিসের ভিত্তিতে।রেজাউল করীম আবরার আর মুফতি শামসুদ্দোহা সাহেব কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা করেছেন।
ভাইজান আমিও ১২ বছর আগে সবার সাথে তালমিলিয়ে কওমী আলেমদের ওহাবী আরো কত কি জানতাম যখনি আল্লাহ দয়া করে ওলামায়ে দেওবন্দ সম্পর্কে জানার ব্যবস্থা করেদিলেন নিজের ভুল বুঝতে পেরে অন্তর থেকে তাদের কে মহাব্বত করতে লাগলাম।
@@gypsumdecorpaint3636 ভাইজান কওমী আলেমরা ১০০% সঠিক এবং হকের পথে আছে,,অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক পথ বেচে নেওয়ার জন্য,, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যেন কবুল করেন।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে, শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@@জান্নাতেরফুল-চ৭ফ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك . অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর) মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
মনে করেছিলাম ঈদে মিলাদুন্নবীর পক্ষে এই ডিবেঢে কমাসকম একজন আলেম হলেও দালিলিক আলোচনা করবে কিন্তু আফসোস এদের সকলেই দেখছি গায়ের জোরে দলিল চালিয়ে দেয় আবার এরা অন্যদেকে গালাগালি করে।এই দুঃখ কার কাছে বলবো।
😅😅😅j bhul bhal bolse ogula tomra dhorte paro ni ejonno oder piche dorao😅😅...shaitan to ferestader theke o onek boro alim cilo...ti bole ki shaitan haq ar ferestara batil Hoye gelo naki??😅
মুফতি শামসুদ্দোহাকে অজস্র ভালোবাসা। তার ভাষা, শব্দচয়ন ও বলার ভঙ্গি অত্যন্ত চমৎকার। তার বিনয়, শালীনতা ও প্রতিপক্ষকে সম্মান দেওয়া সত্যিই ইসলামের সৌন্দর্য।
এরা হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী নাম দিয়ে, খালি সিন্নি এবং হাদিয়া নেয় জাতির থেকে, সেইদিন বেশি দূরে নয় কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে ❤ মুফতি রেজাউল করিম আবরার ❤️
আলহামদুলিল্লাহ আমি আরো খুশি যে রেজাল্ট বাড়ার বাড়ি যেভাবে অবস্থান করেন আর যেভাবে বুঝিয়ে বলেন মানুষ খুব সুষ্ঠুভাবে বুঝতে পারে উনি এই বাংলাদেশে থাকার দরকার উনাকে আমরা এ বাংলাদেশে রাখতে চাই
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে, শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
পারলে টঙ্গীর ইজতেমা, ৬ ওসুল, ওয়াজ করে টাকা নেওয়া আযান দিয়ে টাকা নেওয়া এর পক্ষে দলিল দেন আপনাদের সায়েখদের দলিল দিতে বলুন। এগুলো ওহাবী আলেমদের কাছে বিদাত মনে হয় না।শুধু দয়াল নবীর শানেই যত ফতুয়াবাজী।
আমি একজন সাধারন মানুষ আমি এভিডিওটা দেখে বুঝলাম এখানের মধ্যে রেজাউল করিম ভাইয়ের আলোচনাটা বালো লেগেছে, হে আল্লাহ আপনি রেজাউল করিম সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে, শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে, শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@@musafir8607 হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك . অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর) মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষের যুক্তি গুলো বেশ স্ট্রং ছিলো, আর USA এর হুজুর ত সেকেন্ড রাউন্ডে কোন দলীল ই দিলেন না উলটা রেগে গেলেন, সেকেন্ড রাউন্ডে সে ছিলো পুরাই স্টুপিড, আর ঈদইমিলাদ্দুনবীর পক্ষে তারা দুজন জাল হাদিস শো করেছে,,,,, সবাইকেই সম্মান করি বাট ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষে যাওয়াটাই শ্রেয়, এদের কথা গুলোই যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে,,,
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে, শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এই সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজারবাগ শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
আপনারা যারা আসছেন সবাই শুধু কথায় কথায় মুমিনরা মুমিনরা বলেন আসলে মমিন কি আর আমানু কি একটু জানালে উপকৃত হতাম কিন্তু সাবধান কোরআন থেকে গবেষণা করে বলুন বলবেন আন্দাজে বলবেন না প্লিজ জাতি বিরত হয়
কওমি দুই আলেম আবরার সাহেব ও শাসুদদোহা এর দুটো স্পষ্ট প্রশ্নের উত্তর। আবরার সাহেবের প্রশ্ন ১ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.)একটা নতুন ইবাদত, এটা বিদআত। এর পক্ষে দলিল দেন। শামসুদদোহা সাহেবের প্রশ্ন ২ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.) ইসলামি শরীয়তে অবস্থান কি? মানে ফরয,সুন্নত ইত্যাদি। ১ /উত্তর ঃঈদে মিলাদুন্নবী( স.) তো কোনো নতুন ইবাদত নয়,ইবাদত তো হবে আল্লাহ এর জন্য। এখানে কেবল প্রিয় রাসূল (স.) এর শান, ও কোরআন, হাদিস নিয়েই আলোচনা করা হয়।আর উনাদের এটাও মনে রাখা উচিত মিলাদুন্নবী ( স.) কেবল একটা মাস বা দিনে আবদ্ধ নন,সারা বছর হয়।যেহেতু নতুন কোনো ইবাদত এখানে করা হয় না সুতরাং দলিল তো প্রয়োজনই নাই। ২ /উত্তর ঃশাসুদদোহা সাহেবের উত্তর আল্লামা এরশাদ হুজুর তো দিয়েই দিলেন,ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) কে তাঁরা মুস্তাহাব মনে করেন।এটা কেউ পালন না করলে সমস্যা নাই। সুতরাং দুজন তো উত্তর পেয়ে গেলেন। জয় সুন্নিয়তের জয়।
কুরআন এবং হাদিস ভিত্তিক আবরার ভাইয়ের আলোচনা শোনে এই বিষয় সম্পর্কে আমি অনেক কিছু জানলাম। আবরার ভাই যাজাকাল্লাহ। আমি ঈদে মিলাদুন্নাবী পালন করব না। সাগর ভাই কেও অনেক ধন্যবাদ।
@@politicalclinic.1522 ভাই এজন্য বলছি যে কওমি ওয়ালাদের ওহাবি বলাহয় নবীর দুসমন বলা হয় কিনতু যতটুকু দেখেছি কওমি ওয়ালাদের ভিতরে নবীর সুননতের দিক খেয়াল অনেক বেসি
@@mohdkaochar3613কথা সত্য। যে সব সুন্নত দেখানো যায়। সে সব সুন্নত বেশি পালন করে। একটা উদাহরণ দেই। যখন চিল্লা দেওয়ার উদ্দেশ্য বের হয়। তখন। দলবদ্ধ ভাবে হাটার সময় রাস্তার ডান সাইডে হাটে। কিন্তু যখন একা একা হাটে তখন তো ডান সাইডে হাটে না। এখানে মানুষ দেখলেও গুরুত্ব দিবে না। কারণ একজন হাটতেছ। আবার আবার যখন যান বাহন ভ্রমণ করে। তখন ব'লে না যে, আমি ডান সাইডে যেতে চাই। শুধু দলবদ্ধ ভাবে হাটার সময় রাস্তার ডান সাইডে যায়। আর অন্য সকল ক্ষেত্রে বাম সাইড। এরকম আরও উদাহরণ আছে।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
দলিল ভিত্তিক অথবা দলিল খন্ডন ভিত্তিক আলোচনা করা উচিত। মিলাদুন্নবীর পক্ষের দু'জন ভাই দলিল ভিত্তিক আলোচনা করতে ব্যার্থ হয়েছেন। সামসুদ্দোহা ভাইয়ের কথা গুলো অনেক ভালো লেগেছে।
কি ভাবে ব্যর্থ একটু বলবেন মূর্খের মত কথা বলেছ.... রাসুল সাঃ আগমন মানেই হচ্ছে ঈদ কোন দলিল লাগেনা,তোমাদের দলিল দিলে সেটা বিশ্বাস করোনা,তোমাদের মূর্খ আলেম গুলোর কথা শুন শুধু
@@OMARFARUK-iv7yt রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে অথবা তার পরবর্তী খোলাফায়ে রাশিদিনদের যুগে কি ঈদে মিলাদুন্নবী কি ছিলো?আপনি পালন করেন এটাতে আমার কোন সমস্যা নাই।
আমি একজন সুন্নি কিন্তু সুন্নি আলেমদের দলিল গুলা কেনো যেন আবেগী ও অজথা মনে হয়েছে এবং রেজায়ুল করিম ও সামসুদ্দোহার কথাগুলো অনেক ভালো লেগেছে। এবং সত্য বলিয়াও মনে হয়েছে।
আমার মনে হয় শামসুদদোহা ভাইয়ের কথাটা শুনা উচিৎ ছিল। উনার উদাহরণ দেওয়া প্রসঙ্গে উনার বাবার সাথে যে উদাহরণ দিয়েছিলেন। এই বিষয়টা তিনি খোলাসা করতে চেয়েছিলেন। সবচেয়ে আদবের সাথে একমাত্র শামসু্দ্দুহা ভাইয়ের আমার কাছে ভালো লেগেছে। আবরার ভাইতো যুক্তি যুক্ত ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল । আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
কোরআনের কোন জায়গায় ঈদেমিলাদুন্নবীর কথা স্পষ্ট উল্যেখ আছে। আপনি ডা: জাকির নায়েকের চেয়ে বেশি স্কলার নন। জাকির নায়েক ও ঈদে মিলাদুন্নবীকে বিদআত বলেছেন। Who are you?
বেদাতী যারা তাদেরকে দৌড়াই পিঠাইতে থাক যতক্ষণ বেদাত না ছাড়ে যেমন মহা বেদাতী ভন্ডচুরমুনাই শত শত লোককে ভূল বুঝাইয়া জাহান্নামের পথে নিয়া যাচ্ছে মুনাফেক ভন্ডচুরমুনাই রাস্তা দিয়া যাওয়ার সময় থুথু মারা আর জুতা মারারcultureচালু করতে হবে অবশ্যই।
রেজাউল করিম আবরার যুক্তি আর দলিল দেখে কমি আলেমদের প্রতি আমার আরো সম্মান বাড়িয়ে গেলো।
জাযাকাল্লাহু খাইরান। সুন্নি আলেমদের আল্লাহ হেদায়েত করো
রেজাউল করিম কথা গুলি ভাল করে বুজায়া ছিয়াছে ধন্য বাদ ।🤲🏾🤲🏾💐💐
হুম ভাই ✅✅
ধন্যবাদ
তুমি ওর ভুলভাল ব্যাখ্যা শুনে খুশি 😅
মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী সাহেব বিনয়ের সাথে অত্যন্ত চমৎকার আলোচনা করেছেন। ভবিষ্যতে তাঁকে আরো প্রোগ্রামে দাওয়াত করার জন্য সাগর ভাইকে অনুরোধ করছি।
সামসুদ্দোহা ও আবরার সাহের উত্তাপন আলহামদুলিল্লাহ দেখে আল্লাহ পাক এর দরবারে শুকরিয়া যে আমাদের রাসুল সাঃ এর দেখানো পথে রেখেছেন
ওরা খোদাদ্রোহী জাহেল
কোন ব্যক্তি ও পীর মাশায়েখ অথবা কোন দরবার ইসলামের দলিল নয় ইসলামের দলিল হল কোরআন ও হাদীস একমত হলে লাইক দিন
আগে কোরআন তারপর হাদীস
"রেজাউল করিম আবরার" সাহেবের সুস্পষ্ট , পরিষ্কার এবং সুন্দর উপস্থাপনা , সব মিলিয়ে খুব ভালো লেগেছে।
😂
@@mdtalhaazad7027❤❤️❤❤হে❤😂❤😢😮
মুফতি শামছুদ্দোহা কে তার বিনয়ী, উপস্থাপনার ধরন ও নম্রতার জন্য অনেক ভাল লেগেছে।
জি ভাই অনি সুন্দর কথা বলছে
ঠিক
উনার এই বিনয়ী নম্রতার জন্য উনাকে বেশি ভালোবাসি
ঠিক এই কারণে উনার প্রতি ভালোবাসা আরও বেড়ে গেলো
এটা সাহাবারা করছেন কিনা তব তাবিন করচেন কিনা চার ইমাম করছেন কিনা আইম্মামে মুসতাহিদ করছেন কিনা যদি না করে থাকেন আপনারা দ্ধীনবহিরডূত ঈদে মিলাদুন্নবীকে কেন দ্ধীনের কাজ বলবেন। এটা করাটা কি ধরম্মদ্রোহীতা নয় কি?সালিফিরা করেছেন কিনা কিছু মাথাবিকৃত লোক এই ঈদ মিলাদুন্নবী করেছেন শয়তানের প্ররোচনানায়।
আমি আনন্দিত যে আব্রার ভাই এর মত বড় একটা নিয়ামত আল্লাহ,আমাদেরকে দান করেছে,
আলহামদুলিল্লাহ কওমি আলেমদের বক্তব্য শুনে আমি অনেক মুগ্ধ এবং খুশি হয়েছি
মাশা আল্লাহ প্রায় ২.১৭ মিনিট আলোচনা দেখলাম মাও সামছোদ্দুহা ভাই এবং আবরার ভাইর আলোচনা দলিল ভিত্তি হয়েছে।
মিলাদীদের চাপায় জুর আছে,কিন্তু মিলাদীদের দলিল কই।সব ভন্ড বিদআতী।
বোকাচোদা গাবুর জিলাপি খেয়ে পেজমা খুলে গেছে
মুফতি সামসুদদোহা সাহেবের আলোচনা খুব ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ সবাই কে।
আমি চারজনের বক্তব্য শুনলাম সত্যি আবরার ভাইয়ের হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে আলোচনা অনেক সুন্দর হয়েছে।
আব্রার খারেজি
প্রথমেই গ্রহণ করতে হবে কোরআনের রেফারেন্স সেটা থেকে আপনি বিচ্যুত হলে আপনার রক্ষা আছে বলে আমার মনে হয় না
আবরার সাহেবরা স্বয়নে স্বপনে আপনে গোপনে পুকুরে ডোবায় শুধু পান কি বেদাত😂
আবরার শায়খদের সাথে বেয়াদবি করতেছে কোরআনের সাথে বেয়াদবি করতেছে তারা বেয়াদব আহলে হাদিস আব্দুল ওহাব নজদির গোলাম ভালো মানুষ হয়ে খারেজী দের সাথে বসা যাবেনা তাদের সাথে আলোচনা করতে হলে তাদের মতো বেয়াদব লাগবে 👹👹
@@muhammadnurulamin4175 কুর'আন নাজিল হয়েছে রাসূলের উপর এবং যদি সরাসরি আল্লাহ উক্ত দিবস পালন করতে বলে থাকেন তবে রাসূল বাদ দিলাম সাহাবী, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িনরা পালন করেছে এমন প্রমাণ দেখান।
রেজাউল করিম আবরার সাহেব কে আমি ধন্যবাদ জানাই
পুরা কথা শোনেন নাই মনে হয়
মাওলানা রেজাউল করিম আবরার সাহেবকে ধন্যবাদ জানাই এজন্য যে তিনি প্রত্যেকটি কথার মধ্যে কোরআন এবং হাদিসের দলিল দিয়েছেন
Quran koi dilo buka
ঠিকই বলেছেন ওনাদের মুরুব্বিদের দলিল তিনি নিজেই মানেন না তাহলে কি হলো? দলিল দিয়ে কোন লাভ আছে কি এর মধ্যে?
নিষিদ্ধ করেছেন দলিল পেশ করেন
বাংলা দলিলের কোনো ভিত্তি নেই
আপনারা বলে সকল ইদের সেরা ইদ ইদের মিলাদুনবি
মুফতি শামসুদ্দোহা কথাগুলো হৃদয় টা শীতল করে দিল।এরাই সত্যিকার রাসুলের আশেক, রাসুল সাঃ সুন্দর করে কথা বলতেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (স:) সুন্নতে রসুল অনুযায়ী প্রতি সোমবার রোযা রেখে পালন করতে চাই।।আল্লাহুম্মা আমিন
আমিন
আমারও ইচ্ছা তাই
আমি ও চাই
Z
সোমবার আর বৃহ বার না?
দেওবন্দ আলেমরা ইংলিশ বক্তব্যের উপর বিশ্বাসী না দেওবন্দ আলেমরা নবীর চরিত্রের উপর বিশ্বাসী নবীর আদেশের উপর বিশ্বাসী 🥰👌🤟
রাইট
কওমে লুত🤣🤣🤣
বুকাচুদা সারা দুনিয়া যেন বুঝে এই জন্য ইংরেজি ব্যাবহার জরুরি।
দেউ বন্দ উলামায়ে কেরাম ইংলিশকে কখনও অপছন্দ করেনি।ঊনারা ইংলিশ বক্তব্য দিতে জানে।
কোরআনে নবীগনের জীবনী উল্লেখ আছে - মানলাম , -কিন্তু - নবী এবং নবীর স্রী গন কবে কোথায় কত হিজরীতে জন্মদিন পালন করেছেন তার প্রমান চাই , সাহাবীগন কি পালন করেছেন ? যদি করে থাকেন তবে কত হিজরীতে কি পদ্ধতিতে কখন করেছেন এটাও জানতে চাই । আল্লাহ তার কোরআনে যতনবী রাসুল দুনিয়াতে প্রেরন করেছেন তার প্রমান কোরআনে দেয়ার মানে কি ইছামত একটা কিছু পালন করে কোরআন হাদীসের নামে চালিয়ে দেওয়া । আমেরিকান শায়খের কাছে সংঙ্খীপ্ত ভাবে প্রশ্ন । পরিশেষে নবীর নামে কিছু বললে সেটা যদি নবীর না হয় তাহলে তার থাকার জায়গা :::::::::::::::::::::::: ???
চারজন সম্মানিত আলেমের আলোচনার মাধ্যমে, আমার কাছে প্রমাণিত হলো ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী বেদাত। অতএব আমাদের উচিত আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত অনুযায়ী আমল করা,আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুক আমীন।
Ameen. Ameen. Ameen.
আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না।ইসলাম চলে কোরআন হাদিসের ভিত্তিতে।রেজাউল করীম আবরার আর মুফতি শামসুদ্দোহা সাহেব কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা করেছেন।
রেজাউল করিম আবরার কে অশংক ধন্যবাদ ❤❤❤❤
খারেজি ওহাবী
Hhmmn
Thik ak ae babe jokhon ahal ae Hadis Bai ra shom milito monazat farz salat ar por kora bedat to kokhon ae abir rae bolsa nai dolil den
Masaallah
আমি রেজাউল করিম আবরারের ইলম দেখে অবাক হই. মাশাল্লাহ্..আল্লাহ উনার নেক হায়াত দান করুন। আমিন.
আল্লাহ আমাকেও এমন ইলম দান করুন.আমিন.
এক সময় আমিও এগুলো করতাম যখন থেকে জেনেছি এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই তখন থেকে ছেড়ে দিয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ
নাউযুবিল্লাহ
@@ferdousrezvi6353মাথা ঠিক আছে,,, উনি আলহামদুলিল্লাহ আপনি বলেন নাউযুবিল্লাহ,, হেদায়েতের উদ্দেশে শুনেন কামিয়াব হবেন
আমি ও ভাই ছেড়ে দিয়েছি
এ ভাবে ত ওহাবী জন্ম হয়।। এতে নতুন কী আছে??
اللہ تعالیٰ آپ کو قبول کرے
মাশা আল্লাহ, মুফতী আবরার এবং শামসুদ্দোহা সাহেব হুজুর দলিল ভিত্তিক আলোচনা করেছেন।
হাইরে সুন্নি নামের শিন্নি⛔📵🚭
ধুর, আইএস কোথাকার
জান্নাত থেকে জাহান্নামে চলে যান,আপনার,নচিবে,সেটা লিখা
@alaপা গ লmin786bd
শাইখ রেজাউল করিম আবরার সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হযরতের ইলম থেকে মুসলিম উম্মাহকে উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।আমিন।
Amin
আমিন আমিন আল্লাহুমা আমিন
আব্রার খারেজি
আহলে হাদিসের দালাল
@EhIslamicmedia7223 এই খারেজি
কওমি আলেম দেরকে অসংখ্য দন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ কওমি আলেমদের জ্ঞান যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
ভাইজান আমিও ১২ বছর আগে সবার সাথে তালমিলিয়ে কওমী আলেমদের ওহাবী আরো কত কি জানতাম যখনি আল্লাহ দয়া করে ওলামায়ে দেওবন্দ সম্পর্কে জানার ব্যবস্থা করেদিলেন নিজের ভুল বুঝতে পেরে অন্তর থেকে তাদের কে মহাব্বত করতে লাগলাম।
Right bro...
আমার সোনা র মাথা
সেজন্য তো কওমী মাদ্রাসা ছাত্র বলৎকার, ছাত্রী ধর্ষনের খারখানা
@@gypsumdecorpaint3636
ভাইজান কওমী আলেমরা ১০০% সঠিক এবং হকের পথে আছে,,অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক পথ বেচে নেওয়ার জন্য,, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যেন কবুল করেন।
কিতাব টু কিতাব রেজাউল করিম আবরার
Vul val Hadith er baikkha dicce ...sune apni khub gorbito😅
সামছুদ্দুহা সাহেব এর নমরতা আর মুফতি আবরার সাহেবের এলেম প্রশংসার যোগ্য আমি লক্ষ্য সেলুট জানাই। দোয়া রহিল ।
Right
আজ থেকে প্রকৃত ভাবেই ঈদে মিলাদুন নবী বয়কট করলাম।
ধন্যবাদ রেজাউল করিম আবরার এবং সামসুদ্দোহা হুজুরকে।
রাসূল (সা:) সোমাবার তাঁর জন্মদিনে রোজা রাখতেন,চলেন আমরাও রাখি ইন শা আল্লাহ।
@Jasmin Abedin আপনি একটু বেশিই বুঝেন
অসাধারণ সিদ্ধান্ত আপনিই শুরু করুন ।
Amader ki nijeder jonmo din e roja rakha uchit?
@@smr4653 জন্ম দিনে নয় জন্ম বারে রোজা রাখা যায়।
একদম ঠিক বলেছেন।
রেজাউল করিম আবরার সাহেবের বক্তব্য যতই শুনি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই🥀🥀,,, মাশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা তাকে নেক হায়াত দান করুন
রাইট
Amin
right
Al Amin হি হি হি।🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
Pt
রেজাউল ভাই, আপনিই জয়ী হবেন, ইনশাল্লাহ।
আমি এতদিন মিলাদুন্নবীর পক্ষে ছিলাম মিলাদুন্নবী হুজুররা যুক্তি দিতে না পারা দেখে পদত্যাগ করলাম ধন্যবাদ রেজাউল করে আপনার ভাই ও শামসুদ্দোহা
In Box me
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভুলে যাচ্ছেন
কে ভুলে যাচ্ছেন,
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ভোলার জিনিস নয় আমাদের হৃদয়ের স্পন্দন@@khandakarkhakon2119
নবীর জীবনী পড়ি আসুন!! সেটা সবার আগে দরকার!!! ভালোবাসার দাবি সত্য হবে যদি ভালোবাসার মানুষের জীবন জানতে আগ্রহী হই...
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত৷ দান করেন
একটা মানুষ এতো সুন্দর করে কি ভাবে কথা বলে 🤔মুফতি শামসুদ্দোহা❤❤
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@@Rahrahman9254 আমাদের নবী রুজা রাখছেন আর আপনারা নবীকে অমান্য করে ঈদ উদ্ যাপন করছেন এটাইতো বিদআত
ভন্ডরা বুঝে না ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম।
@@Rahrahman9254 একতেলাফ আছে বলে শয়তানের সাথে তুলনা? নম্রতা কি ইসলামের বাইরের কিছু?
@@জান্নাতেরফুল-চ৭ফ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে
عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك .
অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে
من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর)
মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল আলোচনা করেছেন মুফতি আবরার সাহেব ও মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী সাহেব। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
এরশাদ বুখারী সাবের বক্তব্য শুনতে আইসা, আবারার সাহেবের দালিলিক বক্তব্যে মন ভরে গেল, মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহ,,
Alhamdulillah
1:04:37
Apni j Abrar saheber Dalal ta bojai jacche
মনে করেছিলাম ঈদে মিলাদুন্নবীর পক্ষে এই ডিবেঢে কমাসকম একজন আলেম হলেও দালিলিক আলোচনা করবে কিন্তু আফসোস এদের সকলেই দেখছি গায়ের জোরে দলিল চালিয়ে দেয় আবার এরা অন্যদেকে গালাগালি করে।এই দুঃখ কার কাছে বলবো।
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ , কওমী আলেমদের এলেমের গভীরতা দেখলে খুবই মুগ্ধ হই।।
পুটকিতে যতটুক ঢুকে ততটুক
😅😅😅j bhul bhal bolse ogula tomra dhorte paro ni ejonno oder piche dorao😅😅...shaitan to ferestader theke o onek boro alim cilo...ti bole ki shaitan haq ar ferestara batil Hoye gelo naki??😅
মুফতি শামসুদ্দোহাকে অজস্র ভালোবাসা। তার ভাষা, শব্দচয়ন ও বলার ভঙ্গি অত্যন্ত চমৎকার। তার বিনয়, শালীনতা ও প্রতিপক্ষকে সম্মান দেওয়া সত্যিই ইসলামের সৌন্দর্য।
আমি ও মুগ্ধ
Asolei amio onk mugdo hoyechi... But ansari furai patrol..😅😅😅
আমিও জাস্ট মুগ্ধ হয়ে শুনেছি
আমি ও অনেক মুগ্ধ
ঠিক বলেছেন ভাই মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী তার ভাষাগুলো এতটা মার্জিত খুবই মুগ্ধ হয়ে যাই
আবরার ভাই কে ধন্যবাদ সত্য কে সুস্পষ্ট দলিল সহ ব্যাখ্যা করার জন্য
মা শা আল্লাহ। মুফতি শামছুদ্দোহা কি অসাধারণ উপস্থাপন করলেন। যাজাকাল্লাহু খাইরান ,। আলহামদুলিল্লাহ মিলাদুন্নবী বিদাআত। প্রমানিত।
নাওযুবিল্লাহ, কুরআন সুন্নাহ দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমাণিত হয়েছে।
কুরআন দিয়ে স্পষ্ট দলিল দিয়ে মিলাদ জায়েজ প্রমাণ করলেন।এর উপরে আর কোন দলিল নাই।
Eid milead 100% right
এরা হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী নাম দিয়ে, খালি সিন্নি এবং হাদিয়া নেয় জাতির থেকে,
সেইদিন বেশি দূরে নয় কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে ❤
মুফতি রেজাউল করিম আবরার ❤️
❤
ভাই, ঈদে মিলাদুন্নবী অর্থ কি জানেন নি
শামসুদ্দুহা হুজুরের কথা অনেক সৌন্দর্য আমাদের সবাইকে মুগ্ধ করেছে,,,
আবরার সাহেব সুন্দর আলোচনা করেছেন
মুহতারাম মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী ও মুফতি রেজাউল করিম আবরারের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভকামনা
আবেগ ও যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না ইসলাম চলে কোরআন ও হাদিসের আলোকে 🌿🥰
ঠিক
আমিও এতো দিন ভুল পথে ছিলাম, আজ আমার ভুল ভেঙে গেছে, আর মিলাদ কিয়াম করবো না,আজ থেকে আমি দেও বন্দে যুগ দিলাম, আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন
😮
আলহামদুলিল্লাহ
এটি আপনার বিষয়
দেওবন্দে যয়েন করলাম কথাটা ঠিক নয়, বলি কোনো বিষয় ভুলের মধ্যে ছিলাম, নিজেকে শুধরে নিলাম---বিভক্তি নয়, ঐক্য চাই। জাজাকাল্লাহ প্রিয় ভাই
শামসুদ্দুহা ভাইয়ের অসাধারণ বক্তব্য মাশাআল্লাহ
ধন্যবাদ মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফি ও আবরার সাহেব দ্বয় দের
জাযাকাল্লাহ
ও তুমি ও সেই পদ
প্রতিটি মানুষের কাছে পৃথিবীর সব চেয়ে বড় আদালত তার বিবেক।
@@usbrandmart7187 oo tmio shei pod
এতোদিন ঈদে মিলাদুন্নবির মতো বিদআতকে নিয়ে ধারণা ছিলোনা। ধন্যবাদ আবরার হুজুরকে💖
ধন্যবাদ আপনাকে ও
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ
মিলাদুন্নবীকে বেদাত বললে আমি তোমাকে বেদাতি বলবো
ওরে আবরারের ভক্ত কওমে লুত তুই কবে সুন্নি ছিলি?
আলহামদুলিল্লাহ আমি আরো খুশি যে রেজাল্ট বাড়ার বাড়ি যেভাবে অবস্থান করেন আর যেভাবে বুঝিয়ে বলেন মানুষ খুব সুষ্ঠুভাবে বুঝতে পারে উনি এই বাংলাদেশে থাকার দরকার উনাকে আমরা এ বাংলাদেশে রাখতে চাই
শামসুজ্জোহা ভাইকে অনেক ধন্যবাদ,বিনয়নম্রতার সাথে দলিল ও যুক্তিভিত্তিক আলোচনা করার জন্য।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
মুফতি আব্রার সাহেব একটা কিংবদন্তি জীবন্ত লাইব্রেরী আল্লাহু আকবার আলহামদুলিল্লাহ
লাইব্রেরী সহমত পোষণ করছি
বেয়াদব আবরারের হাসিই প্রমাণ করে সে কতবড় বেয়াদব
@@gsnoman4131 জলে নাকি
@@gsnoman4131 evabe bolte hoy na.
@@gsnoman4131 👎👎👎👎🦵🦵🦵🦵👣👣👣👣
আজ সত্য জানলাম। আমি নিজে ঈদে মিলাদুন্নবী পক্ষে ছিলাম। আবরার হুজুর জিন্দাবাদ
শুকরিয়া
মাশাল্লাহ ভাই
আলহামদুলিল্লাহ ♥️
আলহামদুলিল্লাহ
শুকরিয়া
রেজাউল করিম হুজুর কে ধন্যবাদ খুব সুন্দর হয়েছে
আবরার ভাই দলিল দেওয়াতে অসাধারণ তেমনি যুক্তিও অসাধারণ।
আবরার সাহেব নিজে বলেছেন তার দলিল সহীহ না। মনে হয় খেয়াল করেন নি। আর আনসারি হুজুর অসংখ্য দলিল দিয়েছেন কুরআন থেকে।
@@সঠিকআকিদাজানুন আরে ভাই তুমি আরও ৩ বার শূন। বুঝতে পারবে ইনশাআল্লাহ
পারলে টঙ্গীর ইজতেমা, ৬ ওসুল, ওয়াজ করে টাকা নেওয়া আযান দিয়ে টাকা নেওয়া এর পক্ষে দলিল দেন আপনাদের সায়েখদের দলিল দিতে বলুন।
এগুলো ওহাবী আলেমদের কাছে বিদাত মনে হয় না।শুধু দয়াল নবীর শানেই যত ফতুয়াবাজী।
@@সঠিকআকিদাজানুন আনসারুল করিম যে আয়াত সে গুলোর অর্থ আগে ভাল করে জেনে নিন, আর ঐ দিন সব বক্তার মধ্য সব চেয়ে কম অভিঙ্গতার পরিচয় দিয়েছেন করিম হুজুর।
exactly
আল্লাহু আকবর। রেজাউল করীম আবরারের ইলমে আল্লাহু পাক বারাকাত দান করুক আমীন।
اللهم آمين يارب العالمين.
amin
আবরার অন্যের আলোচনায় বেয়াদপের মত interrupt করে। অন্যরা করে না।
আমিন
আবরার জঘন্য মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে
সামছুদ্দোহা সাহেবের টপিক ভিত্তিক সুন্দর উপস্থাপন, আবরার সাহেবের কিতাবের রেফারেন্স উল্লেখ, আনসার সাহের টপিকের বাহিরের আবেগী আলোচনা এবং বুখারী সাহেবের অপ্রাসঙ্গিক, বিভ্রান্তিকর রেফারেন্স। সর্বপরি, সুন্দর আলোচনা হয়েছে
Right
Right
সম্পুর্ণ আলোচনা দেখলাম শুনলাম,, চমৎকার রেজাউল করিম আবরার ভাই জিন্দাবাদ 💖💖
মুফতি রেজাউল করিম আবরার ভাইয়ের বক্তব্য শুনে মন জুড়িয়ে গেল।
আমি মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফি সাহেব ও আবরার সাহেবের আলোচনায় মুগ্ধ 💕
আলহামদুলিল্লাহ
আমি একজন সাধারন মানুষ আমি এভিডিওটা দেখে বুঝলাম এখানের মধ্যে রেজাউল করিম ভাইয়ের আলোচনাটা বালো লেগেছে, হে আল্লাহ আপনি রেজাউল করিম সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন।
আমিন
এইটা কি দেখলাম দুইটা গন্ড মূর্খ আবরার সাহেবের কাছে এনে দিয়েছে....😂😂😂
আমিন
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ আমাদের বীর রেজাউল করিম আব্রাহ সাহেব দাঁতভাঙ্গা জবাব বাতিলদের বিরুদ্ধে দেওয়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤❤❤
আবেগ আর যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না ইসলাম চলে কুরআন ও হাদীসের আলোকে।
কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
@@ImranAhmadনবী প্রেমিকগন এখনো সোমবার রোযা রাখে।
@@ImranAhmad সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয় নাই। নবী প্রেমিকগন এখনো সোমবার রোযা রাখে। সূন্নী হলে সব বুঝে আসবে।
@@mdmizanurrahman2671 সুন্নাহ বলতে কি বোঝায় এবং সুন্নাহ আমাদের মাঝে আসলো কি করে একটু বলবেন?
ধন্যবাদ মুফতি রেজাউল করিম আবরার ও শায়েখ শামসুদ্দোহা আশরাফি সাহেব কে
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
মাশাল্লাহ, মুফতি আবরার হুজুর, এবং মুফতি শামসুদ্দুহা হুজুর কে। এতো সুন্দর করে আলোচনা করার জন্য। আল্লাহ তায়ালা তাদের কে নেক হায়াত দান করুন।
আনসারুল সাহেব আপনী বলছেন পৃথিবীর মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ ঈদু মিলাদুন্নবী পালন করে সেটা হাদিদ হয়ে গেল যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
আমিন আমিন আল্লাহুমা আমিন
আবরার ভাই উনি খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করছে এবং শামসুদ্দোহা ভাই খুব ঠান্ডা মাথায় সুন্নি আলেম দের জবাব দিয়েছে অসাধারণ।
ঠান্ডা মাথায় সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলেন মুফতি শামছুদ্দোহা।
আবেগ ধর্মের দলিল নয় কোরআন সুন্নাহ ধর্মের দলিল
আপনার কথাটা আমার কাছে খুব চমৎকার লেগেছে। জাজাকাল্লাহ
সঠিক
আলহামদুলিল্লাহ
R8 ভাই
আল্লাহ মুফতি আবরার ভাইকে অহংকার মুক্ত নেক হায়াত দান করুন। ইসলামী বিষয়ে তার ভাল জ্ঞান আছে, যা জাতি উপকৃত হচ্ছে।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@Ismail Hossainঠিক কথা বলেছেন ভাই্্আবেগ ইসলামে কোনো দাম নাই
ভন্ডরা বুঝে না- ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম
@@Rahrahman9254 ভাই বারো রবিউল আউয়াল যদি সোমবার না পরে তবে?
@@musafir8607 হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে
عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك .
অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে
من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর)
মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
রেজাউল করিম আবরার সাহেব আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে মুসলিম উম্মার জন্য নিয়ামত আল্লাহ তায়ালা ভাইকে নেক হায়াত দান করুন আমীন
অনেক অনেক মোবারকবাদ মুফতি শামসুদ্দোহা হাফি.কে ও মুফতি রেজাউল করিম আবরার হাফি.কে💖💖💖
ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষের যুক্তি গুলো বেশ স্ট্রং ছিলো, আর USA এর হুজুর ত সেকেন্ড রাউন্ডে কোন দলীল ই দিলেন না উলটা রেগে গেলেন, সেকেন্ড রাউন্ডে সে ছিলো পুরাই স্টুপিড, আর ঈদইমিলাদ্দুনবীর পক্ষে তারা দুজন জাল হাদিস শো করেছে,,,,, সবাইকেই সম্মান করি বাট ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষে যাওয়াটাই শ্রেয়, এদের কথা গুলোই যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে,,,
রছুললাছালললাহুআলাইহেছাললামবলেনযেআমারনামেমিথথাবলেসেতারজায়গাজাহাননামেকরেনেয়জিতারজননজাহাননামেযেওনা
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
জনাব মুফতি সামসুদ্দোহার আলোচনা যুক্তিসঙ্গত এবং সার্বিকভাবে ভালো লেগেছে।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এই সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজারবাগ শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
ষুন্নি ,বেরেলবী, হানাফী,আহলে হাদিস,ওহাবী ,গাউছিয়া জামায়াত ইষলাম সবাই একমত দলিরের ভিত্তিতে মিলাদ বেদাত এবং ইসলামের বহিরভুত কাজ।
বেঠা আনসার কোরানে কোন মিলাদ বেদাতের কথা বলা হয়নি।
আনসার সবার দলিল এবং তোমার দলিল নিরর মিলাদ বেদাত কোন গলাবাজি করে মিরাদ বেদাধ নয় বলা যাবেনা ।
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেবের দলিল ভিত্তিক আলোচনা সত্যি অসাধারণ
কওমে লুত🤣🤣🤣
জ্ঞান আছে যার সে প্রমাণ দিবে আর বাকিরা প্রমাণ ছাড়া বকাঝকা করবে
মাশাল্লাহ রেজাউল আবরার সাহেব খুব সুন্দর কোরআন হাদিস থেকে কথা বলেছেন
আস্তাগফিরুল্লাহ এতো দিন ভুল পথে ছিলাম এখন থেকে আর ঈদে মিলাদুন্নাবি করবো না. আলহামদুলিল্লাহ আবরার সাহেবের আলোচনা থেকে বুঝতে পেরেছি ?
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ
কুরআনের কারিম এর গবেষণা যাদের নেই তারাই মিলাদুন নবী বুঝতে চায় না
আপনারা যারা আসছেন সবাই শুধু কথায় কথায় মুমিনরা মুমিনরা বলেন আসলে মমিন কি আর আমানু কি একটু জানালে উপকৃত হতাম কিন্তু সাবধান কোরআন থেকে গবেষণা করে বলুন বলবেন আন্দাজে বলবেন না প্লিজ জাতি বিরত হয়
গায়ের জোরে ইসলাম চলেনা, আবরার সাহেব যে দলিল দিয়েছেন এটাই সত্য,
কওমি দুই আলেম আবরার সাহেব ও শাসুদদোহা এর দুটো স্পষ্ট প্রশ্নের উত্তর।
আবরার সাহেবের প্রশ্ন
১ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.)একটা নতুন ইবাদত, এটা বিদআত। এর পক্ষে দলিল দেন।
শামসুদদোহা সাহেবের প্রশ্ন
২ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.) ইসলামি শরীয়তে অবস্থান কি? মানে ফরয,সুন্নত ইত্যাদি।
১ /উত্তর ঃঈদে মিলাদুন্নবী( স.) তো কোনো নতুন ইবাদত নয়,ইবাদত তো হবে আল্লাহ এর জন্য। এখানে কেবল প্রিয় রাসূল (স.) এর শান, ও কোরআন, হাদিস নিয়েই আলোচনা করা হয়।আর উনাদের এটাও মনে রাখা উচিত মিলাদুন্নবী ( স.) কেবল একটা মাস বা দিনে আবদ্ধ নন,সারা বছর হয়।যেহেতু নতুন কোনো ইবাদত এখানে করা হয় না সুতরাং দলিল তো প্রয়োজনই নাই।
২ /উত্তর ঃশাসুদদোহা সাহেবের উত্তর আল্লামা এরশাদ হুজুর তো দিয়েই দিলেন,ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) কে তাঁরা মুস্তাহাব মনে করেন।এটা কেউ পালন না করলে সমস্যা নাই।
সুতরাং দুজন তো উত্তর পেয়ে গেলেন।
জয় সুন্নিয়তের জয়।
Right
কুরআন এবং হাদিস ভিত্তিক আবরার ভাইয়ের আলোচনা শোনে এই
বিষয় সম্পর্কে আমি অনেক কিছু জানলাম। আবরার ভাই যাজাকাল্লাহ।
আমি ঈদে মিলাদুন্নাবী পালন করব না।
সাগর ভাই কেও অনেক ধন্যবাদ।
শুকরিয়া
মাশাআল্লাহ
আজ পর্যন্ত আমি মিলাদ কায়েম করতাম এখন আবরার ভাইয়ের কথা শুনি মনে হচ্ছে আমি ভ্রষ্টতার মধ্যে ছিলাম,,, তিনি অনেক সুন্দর করেই বুঝিয়েছেন ।
আমি নিজেই প্রমান শরুফ বলছি কওমি মাদসায় পড়েছি আলিয়াতেও পড়েছি আলিয়ার থেকে কওমির আমলের দিক অনেক উপরে
এখানে ডিবেট হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে।
কওমি, আলিয়া নিয়ে না।
বুঝতে পারলেন???
আপনি পাশ করেছেন এটার গ্যারান্টি কি?
@@jorinabibirpala ইউ আর রাইট।
@@politicalclinic.1522 ভাই এজন্য বলছি যে কওমি ওয়ালাদের ওহাবি বলাহয় নবীর দুসমন বলা হয় কিনতু যতটুকু দেখেছি কওমি ওয়ালাদের ভিতরে নবীর সুননতের দিক খেয়াল অনেক বেসি
@@mohdkaochar3613কথা সত্য।
যে সব সুন্নত দেখানো যায়।
সে সব সুন্নত বেশি পালন করে।
একটা উদাহরণ দেই।
যখন চিল্লা দেওয়ার উদ্দেশ্য বের হয়।
তখন।
দলবদ্ধ ভাবে হাটার সময় রাস্তার ডান সাইডে হাটে।
কিন্তু যখন একা একা হাটে তখন তো ডান সাইডে হাটে না।
এখানে মানুষ দেখলেও গুরুত্ব দিবে না।
কারণ একজন হাটতেছ।
আবার আবার যখন যান বাহন ভ্রমণ করে।
তখন ব'লে না যে, আমি ডান সাইডে যেতে চাই।
শুধু দলবদ্ধ ভাবে হাটার সময় রাস্তার ডান সাইডে যায়।
আর অন্য সকল ক্ষেত্রে বাম সাইড।
এরকম আরও উদাহরণ আছে।
হযরত আবরার সাহেব হাফি:
আপনার দলিলকৃত আওয়াজ হকের জন্য যতেষ্ট্য
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
শামসুল হুদা, আর আবরার ভাইয়ের আলোচনা সবচেয়ে দলিল গ্রহণযোগতা পেয়েছে।
Tumi boro pandit hoye gacho eid millad buje bojo Allah o nabir dusmon moto kotha Tumi to nastik
@@sksujauddin5532 তুমি সবজান্তা সমসের নাকি?
আসছে মহা পন্ডিত।
Abal tui
@@sksujauddin5532 hhshshsZ2ll
যারা যুক্তি নির্ভর ও দলিল ভিত্তিক আলোচনা করতে পারে তারাই প্রকৃত কুরআন হাদিসের সঠিক এলেম রাখে।
এরাই সুন্নি
সিলেটের গর্ব আবরার সাহেব ❤️❤️❤️
আমাদের প্রিয় শায়েখের বাড়ি সিলেটে??
আগেতো জানতামনা!!!
উনি বাংলাদেশের গর্ব।
@@AbdulKader-bt2ym aw
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের গর্ব
সার্বিক আলোচনায় মনে হলো শায়েখ রেজাউল করিম আবরার হুজুরের আলোচনাই দলিলসমৃদ্ধ।
ঠিক ভাই
মাশাআল্লাহ
মুফতি আবরারুল হক সাহেবের বক্তব্য এর আগে আমি কখনও শুনি নি তবে আমার মনে হলো তিনি একটা ইলমের সমুদ্র।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
@@ImranAhmad জি সঠিক বলছেন।
ঠিক বলছেন ভাই
আআআ
আআআ
মাশাআল্লাহ আমার শ্রদ্ধা বাচন মুক্তারাম জনাব রেজাউল করিম আব্রাহ সাহেব আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ বাতিলদের বিরুদ্ধে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য 🥰🥰💥👌🤟
আমার কাছে আবরার সাহেবের যুক্তিগুলো অপেক্ষাকৃত বেশি স্ট্রং। এবং সম্মানিত বোখারী সাহেব আনসার সাহেব খন্ডন করতে পারেননি। জাজাকাল্লাহ খাইরান
Hmm
মাসা আল্লাহ মুফতি সামছুদদোহা সাহেব দাঃ বাঃ এর কথা গুলি খুবই শালিন ভাষায় বলেছেন,এবং রেজাউল করিম আবরার ভাইর কুরআন হাদিস বিওিক দলিল গুলো খুব চমৎকার লেগেছে।
জি ভাই আলহামদুলিল্লাহ, আসলে ভালো আলেম রাই ভালো
সয়তান ও নম্র আচরন করে তাই বলে...
বেয়াদব আবরারের হাসিই প্রমাণ করে সে কতবড় বেয়াদব
@@nirobmasud8868 আপনার কথা হাদীসের সাথে সাংঘর্ষিক । কোরান হাদিস পড়ে তারপর দলিল দিয়ে কথা বলেন। কথা বললেই হয় না। কথার সপক্ষে দলিল থাকতে হয়।
আবরার সাহেব নিজে বলেছে তার দলিল সহীহ না, আর শামসুজ্জোহা দলিল না দিয়ে যুক্তি দিয়েছেন, যুক্তির নাম ইসলাম।
মুফতি শামসুদ্দোহা হজরত কে আল্লাহ আর ও সফলতা দান করেন দুনিয়া ও আখেরাতে।
ভালবাসি আল্লাহ র জন্য। 💗
মুফতি শামসুদ্দোহা ও রেজাউল করিম আবরার সাহেব জিন্দাবাদ আল্লাহ আপনাদের নেক হায়াত দান করুক ❤
রেজাউল করিম আবরার ভাই হক্কানী আলেমদের মধ্যে বর্তমানে অন্যতম গুনী ও মেধাবী একজন ইসলামিক চিন্তাবিদ ❤।
রাইট
ঠিক
ঠিক
রাইট
আবরারুল করিমের বয়স কম হলেও আল্লাহ তাকে অসাধারন জ্ঞান দান করেছেন মাশাল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
ও একটা খারেজি
@@BiswasRakeeb তুই একটা জিলাপি খোর 😠
@@BiswasRakeebতুই বলদ
দলিল ভিত্তিক অথবা দলিল খন্ডন ভিত্তিক আলোচনা করা উচিত। মিলাদুন্নবীর পক্ষের দু'জন ভাই দলিল ভিত্তিক আলোচনা করতে ব্যার্থ হয়েছেন। সামসুদ্দোহা ভাইয়ের কথা গুলো অনেক ভালো লেগেছে।
তারা কোরান দিয়া কথা বলছে, আপ্নি কিভাবে বলেন ব্যথ'
@@usbrandmart7187 কোরআনের কোন আয়াতে লিখা আছে তিনটি ঈদের কথা। দয়া করে আয়াতটা আমাকে জানাবেন। ধন্যবাদ।
কি ভাবে ব্যর্থ একটু বলবেন মূর্খের মত কথা বলেছ....
রাসুল সাঃ আগমন মানেই হচ্ছে ঈদ কোন দলিল লাগেনা,তোমাদের দলিল দিলে সেটা বিশ্বাস করোনা,তোমাদের মূর্খ আলেম গুলোর কথা শুন শুধু
সামছুজ্জোহা দালিল ভিত্তিক যে কথা বলেছে তার থেকে আবরার ভাই বেশি দালিল ভিত্তিক কথা বলেছেন
@@OMARFARUK-iv7yt রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে অথবা তার পরবর্তী খোলাফায়ে রাশিদিনদের যুগে কি ঈদে মিলাদুন্নবী কি ছিলো?আপনি পালন করেন এটাতে আমার কোন সমস্যা নাই।
আমি আল্লাহ পাকের কাছে একটাই কামনা করি আমাদের বীর দেরকে আল্লাহপাক লাখো কোটি বছরের হায়াত দান করেন আমিন ❤❤❤
আমি একজন সুন্নি কিন্তু সুন্নি আলেমদের দলিল
গুলা কেনো যেন আবেগী ও অজথা মনে হয়েছে এবং রেজায়ুল করিম ও সামসুদ্দোহার কথাগুলো অনেক ভালো লেগেছে। এবং সত্য বলিয়াও মনে হয়েছে।
Hmm vai etodin onek boler modde silam
@@lamiyaahmed6948 😭😭😭
তুমি সুন্নি নামের কলঙ্ক,তুমি সুন্নি না,ধোকা দিচ্ছো।
Right
اهلا وسهلا مرحبا بكم
আমার মনে হয় শামসুদদোহা ভাইয়ের কথাটা শুনা উচিৎ ছিল।
উনার উদাহরণ দেওয়া প্রসঙ্গে উনার বাবার সাথে যে উদাহরণ দিয়েছিলেন। এই বিষয়টা তিনি খোলাসা করতে চেয়েছিলেন।
সবচেয়ে আদবের সাথে একমাত্র শামসু্দ্দুহা ভাইয়ের আমার কাছে ভালো লেগেছে।
আবরার ভাইতো যুক্তি যুক্ত ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আবরার হাফিঃ ও শামসুদোহা সাহেব ১০০% সঠিক বলেছেন।
আপনারা শাধারন মানুষকে গোমরাহির দিকে নিয়েজাচ্ছেন।
ডঃআনছারুল করিম টকসুতে কথা বলার যোগ্যতা রাখেনা।
আলহামদুলিল্লাহ সৈয়দ এরশাদ আল বুখারী হুজুরে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষন অনেক সুন্দর হয়েছে
Mathay gobor r kichui nei murkho.
রেজাউল আবরার ও শামসুদ্দুহা উনাদের বক্তব্য?
তোমার মাথা কি হাতে নিয়ে বসছো নাকি
আবরাব ভাই আলোচনা অনেক সুন্দর হয়েছে। মাশাল্লাহ ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আল্লাহ তাআলা মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেবের মেধা বাড়িয়ে দিক আমিন।
মাশাল্লাহ শামসুদ্দুহা আশরাফী ও মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেবের আলোচনা শুনে অনেক ভালো লাগল
আলহামদুলিল্লাহ
মিষ্টি কথার মাধ্যমে বাঁশ দেওয়া যায় তার সর্বশেষ উদাহরণ মুফতি শামসুদ্দোহা সাহেব ।
কি ভুল বলেছেন??
আসুন আমরা এক হয়, আর দ্বন্দ্ব চাই না।
আমরা জায়েজ না খুঁজে নবীর (সঃ) আমল এবং সুন্নত খুঁজি। এতেই আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
বদিয়াতি লোকের ইবাদত সহ,কোনো কিছু গ্রহ ণ করেন না।
আসুন সহীহ সুন্নাহ খুজে আমল করি।জাজাকাল্লাহ
কোরআনের কোন জায়গায় ঈদেমিলাদুন্নবীর কথা স্পষ্ট উল্যেখ আছে।
আপনি ডা: জাকির নায়েকের চেয়ে বেশি স্কলার নন। জাকির নায়েক ও ঈদে মিলাদুন্নবীকে বিদআত বলেছেন। Who are you?
বেদাতী যারা তাদেরকে দৌড়াই পিঠাইতে থাক যতক্ষণ বেদাত না ছাড়ে যেমন মহা বেদাতী ভন্ডচুরমুনাই শত শত লোককে ভূল বুঝাইয়া জাহান্নামের পথে নিয়া যাচ্ছে মুনাফেক ভন্ডচুরমুনাই রাস্তা দিয়া যাওয়ার সময় থুথু মারা আর জুতা মারারcultureচালু করতে হবে অবশ্যই।