চলছে ঐতিহাসিক 'সংলাপ' ,ঈদে মিলাদুন্নাবি কতোটা জরুরী ! আছেন ৪ বিজ্ঞ আলেম ।
Вставка
- Опубліковано 13 жов 2021
- বিশেষ সংলাপে উপস্থিত রয়েছেন বিষয়বস্তুর পক্ষে বিপক্ষে দুইজন করে চারজন সম্মানিত ইসলামিক গবেষক ও বিশেষজ্ঞ I
সৈয়দ এরশাদ আহমদ আল বুখারী I
প্রখ্যাত আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদI
মুফতি আনসারুল করিম আল আজহারী I
বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও গবেষক I
আর বিপক্ষে রয়েছেন
মুফতি শামছুদ্দেহা আশরাফি, গবেষক, ইসলামি চিন্তাবিদ
রেজাউল করিম আবরার
প্রখ্যাত ইসলামী লেখক ও গবেষক I - Розваги
এক সময় আমিও এগুলো করতাম যখন থেকে জেনেছি এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই তখন থেকে ছেড়ে দিয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ
নাউযুবিল্লাহ
মুফতি শামছুদ্দোহা কে তার বিনয়ী, উপস্থাপনার ধরন ও নম্রতার জন্য অনেক ভাল লেগেছে।
জি ভাই অনি সুন্দর কথা বলছে
ঠিক
উনার এই বিনয়ী নম্রতার জন্য উনাকে বেশি ভালোবাসি
ঠিক এই কারণে উনার প্রতি ভালোবাসা আরও বেড়ে গেলো
এটা সাহাবারা করছেন কিনা তব তাবিন করচেন কিনা চার ইমাম করছেন কিনা আইম্মামে মুসতাহিদ করছেন কিনা যদি না করে থাকেন আপনারা দ্ধীনবহিরডূত ঈদে মিলাদুন্নবীকে কেন দ্ধীনের কাজ বলবেন। এটা করাটা কি ধরম্মদ্রোহীতা নয় কি?সালিফিরা করেছেন কিনা কিছু মাথাবিকৃত লোক এই ঈদ মিলাদুন্নবী করেছেন শয়তানের প্ররোচনানায়।
রেজাউল করিম আবরার জিন্দাবাদ
সম্পুর্ণ আলোচনা দেখলাম শুনলাম,, চমৎকার রেজাউল করিম আবরার ভাই জিন্দাবাদ 💖💖
আমি চারজনের বক্তব্য শুনলাম সত্যি আবরার ভাইয়ের হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে আলোচনা অনেক সুন্দর হয়েছে।
আব্রার খারেজি
প্রথমেই গ্রহণ করতে হবে কোরআনের রেফারেন্স সেটা থেকে আপনি বিচ্যুত হলে আপনার রক্ষা আছে বলে আমার মনে হয় না
আবরার সাহেবরা স্বয়নে স্বপনে আপনে গোপনে পুকুরে ডোবায় শুধু পান কি বেদাত😂
আবরার শায়খদের সাথে বেয়াদবি করতেছে কোরআনের সাথে বেয়াদবি করতেছে তারা বেয়াদব আহলে হাদিস আব্দুল ওহাব নজদির গোলাম ভালো মানুষ হয়ে খারেজী দের সাথে বসা যাবেনা তাদের সাথে আলোচনা করতে হলে তাদের মতো বেয়াদব লাগবে 👹👹
@@muhammadnurulamin4175 কুর'আন নাজিল হয়েছে রাসূলের উপর এবং যদি সরাসরি আল্লাহ উক্ত দিবস পালন করতে বলে থাকেন তবে রাসূল বাদ দিলাম সাহাবী, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িনরা পালন করেছে এমন প্রমাণ দেখান।
রেজাউল করিম আবরার যুক্তি আর দলিল দেখে কমি আলেমদের প্রতি আমার আরো সম্মান বাড়িয়ে গেলো।
জাযাকাল্লাহু খাইরান। সুন্নি আলেমদের আল্লাহ হেদায়েত করো
রেজাউল করিম কথা গুলি ভাল করে বুজায়া ছিয়াছে ধন্য বাদ ।🤲🏾🤲🏾💐💐
আজ পর্যন্ত আমি মিলাদ কায়েম করতাম এখন আবরার ভাইয়ের কথা শুনি মনে হচ্ছে আমি ভ্রষ্টতার মধ্যে ছিলাম,,, তিনি অনেক সুন্দর করেই বুঝিয়েছেন ।
আবেগ ও যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না ইসলাম চলে কোরআন ও হাদিসের আলোকে 🌿🥰
ঠিক
আমি আনন্দিত যে আব্রার ভাই এর মত বড় একটা নিয়ামত আল্লাহ,আমাদেরকে দান করেছে,
ঈদে মিলাদুন্নবী (স:) সুন্নতে রসুল অনুযায়ী প্রতি সোমবার রোযা রেখে পালন করতে চাই।।আল্লাহুম্মা আমিন
আমিন
আমারও ইচ্ছা তাই
আমি ও চাই
Z
সোমবার আর বৃহ বার না?
মাশাআল্লাহ , কওমী আলেমদের এলেমের গভীরতা দেখলে খুবই মুগ্ধ হই।।
কওমি জিন্দাবাদ ❤❤
রেজাউল করিম আবরার সাহেবের বক্তব্য যতই শুনি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই🥀🥀,,, মাশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা তাকে নেক হায়াত দান করুন
রাইট
Amin
right
Al Amin হি হি হি।🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
Pt
সামসুদ্দোহা ও আবরার সাহের উত্তাপন আলহামদুলিল্লাহ দেখে আল্লাহ পাক এর দরবারে শুকরিয়া যে আমাদের রাসুল সাঃ এর দেখানো পথে রেখেছেন
ওরা খোদাদ্রোহী জাহেল
আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না।ইসলাম চলে কোরআন হাদিসের ভিত্তিতে।রেজাউল করীম আবরার আর মুফতি শামসুদ্দোহা সাহেব কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা করেছেন।
রেজাউল করিম আবরার কে অশংক ধন্যবাদ ❤❤❤❤
খারেজি ওহাবী
Hhmmn
Thik ak ae babe jokhon ahal ae Hadis Bai ra shom milito monazat farz salat ar por kora bedat to kokhon ae abir rae bolsa nai dolil den
Masaallah
আবরার ভাই কে ধন্যবাদ সত্য কে সুস্পষ্ট দলিল সহ ব্যাখ্যা করার জন্য
এতোদিন ঈদে মিলাদুন্নবির মতো বিদআতকে নিয়ে ধারণা ছিলোনা। ধন্যবাদ আবরার হুজুরকে💖
ধন্যবাদ আপনাকে ও
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ
মিলাদুন্নবীকে বেদাত বললে আমি তোমাকে বেদাতি বলবো
ওরে আবরারের ভক্ত কওমে লুত তুই কবে সুন্নি ছিলি?
আমি একজন সাধারন মানুষ আমি এভিডিওটা দেখে বুঝলাম এখানের মধ্যে রেজাউল করিম ভাইয়ের আলোচনাটা বালো লেগেছে, হে আল্লাহ আপনি রেজাউল করিম সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন।
আমিন
দেওবন্দ আলেমরা ইংলিশ বক্তব্যের উপর বিশ্বাসী না দেওবন্দ আলেমরা নবীর চরিত্রের উপর বিশ্বাসী নবীর আদেশের উপর বিশ্বাসী 🥰👌🤟
রাইট
কওমে লুত🤣🤣🤣
বুকাচুদা সারা দুনিয়া যেন বুঝে এই জন্য ইংরেজি ব্যাবহার জরুরি।
দেউ বন্দ উলামায়ে কেরাম ইংলিশকে কখনও অপছন্দ করেনি।ঊনারা ইংলিশ বক্তব্য দিতে জানে।
কোরআনে নবীগনের জীবনী উল্লেখ আছে - মানলাম , -কিন্তু - নবী এবং নবীর স্রী গন কবে কোথায় কত হিজরীতে জন্মদিন পালন করেছেন তার প্রমান চাই , সাহাবীগন কি পালন করেছেন ? যদি করে থাকেন তবে কত হিজরীতে কি পদ্ধতিতে কখন করেছেন এটাও জানতে চাই । আল্লাহ তার কোরআনে যতনবী রাসুল দুনিয়াতে প্রেরন করেছেন তার প্রমান কোরআনে দেয়ার মানে কি ইছামত একটা কিছু পালন করে কোরআন হাদীসের নামে চালিয়ে দেওয়া । আমেরিকান শায়খের কাছে সংঙ্খীপ্ত ভাবে প্রশ্ন । পরিশেষে নবীর নামে কিছু বললে সেটা যদি নবীর না হয় তাহলে তার থাকার জায়গা :::::::::::::::::::::::: ???
আলহামদুলিল্লাহ কওমি আলেমদের বক্তব্য শুনে আমি অনেক মুগ্ধ এবং খুশি হয়েছি
দুই ঘন্টা ১৭ মিনিট পুরো প্রোগ্রামটা দেখে যা ক্লিয়ার হলাম ঈদে মিলাদুন্নবীর পক্ষে হাদিস বা কোরআন থেকে কোনো ক্লিয়ার রেফারেন্স তারা দিতে পারে নাই।
আলহামদুলিল্লাহ, কওমি ওলামাদের জন্য সু- স্বাগতম
আলহামদুলিল্লাহ
ঠিক বলেছেনঃ
আলহামদুলিল্লাহ
বিশ্ব ইজমিতার ব্যপারে কি বলবেন? কওমি ভাইয়েরা
কথা বুজে পালাও না কি
মাওলানা রেজাউল করিম আবরার সাহেবকে ধন্যবাদ জানাই এজন্য যে তিনি প্রত্যেকটি কথার মধ্যে কোরআন এবং হাদিসের দলিল দিয়েছেন
Quran koi dilo buka
ঠিকই বলেছেন ওনাদের মুরুব্বিদের দলিল তিনি নিজেই মানেন না তাহলে কি হলো? দলিল দিয়ে কোন লাভ আছে কি এর মধ্যে?
নিষিদ্ধ করেছেন দলিল পেশ করেন
বাংলা দলিলের কোনো ভিত্তি নেই
আপনারা বলে সকল ইদের সেরা ইদ ইদের মিলাদুনবি
মাশাআল্লাহ আমার শ্রদ্ধা বাচন মুক্তারাম জনাব রেজাউল করিম আব্রাহ সাহেব আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ বাতিলদের বিরুদ্ধে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য 🥰🥰💥👌🤟
সামছুদ্দুহা সাহেব এর নমরতা আর মুফতি আবরার সাহেবের এলেম প্রশংসার যোগ্য আমি লক্ষ্য সেলুট জানাই। দোয়া রহিল ।
Right
শাইখ রেজাউল করিম আবরার সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হযরতের ইলম থেকে মুসলিম উম্মাহকে উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।আমিন।
Amin
আমিন আমিন আল্লাহুমা আমিন
আব্রার খারেজি
আহলে হাদিসের দালাল
@@BiswasRakeebপ্রমান কি,.? প্রমান দাও।
মাশাল্লাহ
অনেক সুন্দর আলোচনা।
আল্লাহ তায়ালা বিদাতকে দূর করুন।
এবং রাসূলুল্লাহ ﷺ এর সন্তুষ্টি আমাদেরকে দান করুন।
আমি এতদিন মিলাদুন্নবীর পক্ষে ছিলাম মিলাদুন্নবী হুজুররা যুক্তি দিতে না পারা দেখে পদত্যাগ করলাম ধন্যবাদ রেজাউল করে আপনার ভাই ও শামসুদ্দোহা
In Box me
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভুলে যাচ্ছেন
মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী সাহেব বিনয়ের সাথে অত্যন্ত চমৎকার আলোচনা করেছেন। ভবিষ্যতে তাঁকে আরো প্রোগ্রামে দাওয়াত করার জন্য সাগর ভাইকে অনুরোধ করছি।
আলহামদুলিল্লাহ কওমি আলেমদের জ্ঞান যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
ভাইজান আমিও ১২ বছর আগে সবার সাথে তালমিলিয়ে কওমী আলেমদের ওহাবী আরো কত কি জানতাম যখনি আল্লাহ দয়া করে ওলামায়ে দেওবন্দ সম্পর্কে জানার ব্যবস্থা করেদিলেন নিজের ভুল বুঝতে পেরে অন্তর থেকে তাদের কে মহাব্বত করতে লাগলাম।
Right bro...
আমার সোনা র মাথা
সেজন্য তো কওমী মাদ্রাসা ছাত্র বলৎকার, ছাত্রী ধর্ষনের খারখানা
@@gypsumdecorpaint3636
ভাইজান কওমী আলেমরা ১০০% সঠিক এবং হকের পথে আছে,,অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক পথ বেচে নেওয়ার জন্য,, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যেন কবুল করেন।
কোন ব্যক্তি ও পীর মাশায়েখ অথবা কোন দরবার ইসলামের দলিল নয় ইসলামের দলিল হল কোরআন ও হাদীস একমত হলে লাইক দিন
রেজাউল করিম আবরার সাহেব কে আমি ধন্যবাদ জানাই
আমি রেজাউল করিম আবরারের ইলম দেখে অবাক হই. মাশাল্লাহ্..আল্লাহ উনার নেক হায়াত দান করুন। আমিন.
আল্লাহ আমাকেও এমন ইলম দান করুন.আমিন.
"রেজাউল করিম আবরার" সাহেবের সুস্পষ্ট , পরিষ্কার এবং সুন্দর উপস্থাপনা , সব মিলিয়ে খুব ভালো লেগেছে।
😂
@@mdtalhaazad7027❤❤️❤❤হে❤😂❤😢😮
মুফতি শামসুদ্দোহা ও রেজাউল করিম আবরার সাহেব জিন্দাবাদ আল্লাহ আপনাদের নেক হায়াত দান করুক ❤
রেজাউল করিম আবরার ভাই কঠিন মানুষ একজন 💖💖
মাশা আল্লাহ প্রায় ২.১৭ মিনিট আলোচনা দেখলাম মাও সামছোদ্দুহা ভাই এবং আবরার ভাইর আলোচনা দলিল ভিত্তি হয়েছে।
মিলাদীদের চাপায় জুর আছে,কিন্তু মিলাদীদের দলিল কই।সব ভন্ড বিদআতী।
বোকাচোদা গাবুর জিলাপি খেয়ে পেজমা খুলে গেছে
এরশাদ বুখারী সাবের বক্তব্য শুনতে আইসা, আবারার সাহেবের দালিলিক বক্তব্যে মন ভরে গেল, মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহ,,
Alhamdulillah
1:04:37
Apni j Abrar saheber Dalal ta bojai jacche
মনে করেছিলাম ঈদে মিলাদুন্নবীর পক্ষে এই ডিবেঢে কমাসকম একজন আলেম হলেও দালিলিক আলোচনা করবে কিন্তু আফসোস এদের সকলেই দেখছি গায়ের জোরে দলিল চালিয়ে দেয় আবার এরা অন্যদেকে গালাগালি করে।এই দুঃখ কার কাছে বলবো।
আবরার ভাই উনি খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করছে এবং শামসুদ্দোহা ভাই খুব ঠান্ডা মাথায় সুন্নি আলেম দের জবাব দিয়েছে অসাধারণ।
মাশাআল্লাহ আবরার ভাই খুব সুন্দর দলিল ভিত্তিক আলোচনা।বেদয়াত দূরে থাক।
মুফতি শামসুদ্দোহাকে অজস্র ভালোবাসা। তার ভাষা, শব্দচয়ন ও বলার ভঙ্গি অত্যন্ত চমৎকার। তার বিনয়, শালীনতা ও প্রতিপক্ষকে সম্মান দেওয়া সত্যিই ইসলামের সৌন্দর্য।
আমি ও মুগ্ধ
Asolei amio onk mugdo hoyechi... But ansari furai patrol..😅😅😅
আমিও জাস্ট মুগ্ধ হয়ে শুনেছি
আমি ও অনেক মুগ্ধ
ঠিক বলেছেন ভাই মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী তার ভাষাগুলো এতটা মার্জিত খুবই মুগ্ধ হয়ে যাই
মাশা আল্লাহ, মুফতী আবরার এবং শামসুদ্দোহা সাহেব হুজুর দলিল ভিত্তিক আলোচনা করেছেন।
হাইরে সুন্নি নামের শিন্নি⛔📵🚭
ধুর, আইএস কোথাকার
জান্নাত থেকে জাহান্নামে চলে যান,আপনার,নচিবে,সেটা লিখা
যারা যুক্তি নির্ভর ও দলিল ভিত্তিক আলোচনা করতে পারে তারাই প্রকৃত কুরআন হাদিসের সঠিক এলেম রাখে।
এরাই সুন্নি
এরা হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী নাম দিয়ে, খালি সিন্নি এবং হাদিয়া নেয় জাতির থেকে,
সেইদিন বেশি দূরে নয় কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে ❤
মুফতি রেজাউল করিম আবরার ❤️
❤
মুফতি শামসুদ্দোহা কথাগুলো হৃদয় টা শীতল করে দিল।এরাই সত্যিকার রাসুলের আশেক, রাসুল সাঃ সুন্দর করে কথা বলতেন।
রাসূল (সা:) সোমাবার তাঁর জন্মদিনে রোজা রাখতেন,চলেন আমরাও রাখি ইন শা আল্লাহ।
@Jasmin Abedin আপনি একটু বেশিই বুঝেন
অসাধারণ সিদ্ধান্ত আপনিই শুরু করুন ।
Amader ki nijeder jonmo din e roja rakha uchit?
@@smr4653 জন্ম দিনে নয় জন্ম বারে রোজা রাখা যায়।
একদম ঠিক বলেছেন।
আমি এতোদিন নিযেই মিলাদ পড়াইছি, এবং ইদে মিলাদুননবী পালন করতাম,আমিভুলে ছিলাম এতদিন,আর মিলাদ নয়,আবরার সাহেবের ভক্ত হয়ে গেলাম,তৌবাকরলাম,আল্লাহ মাফ করুন
❤❤❤❤
ঈদে মিলাদুন্নবীর বিরোধিতা আল্লাহর দুশমন ছাড়া আর কেউ করে না
রেজাউল করিম আব্রার সাহেব জিন্দাবাদ।
মুফতি সামসুদদোহা সাহেবের আলোচনা খুব ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ সবাই কে।
ধন্যবাদ মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফি ও আবরার সাহেব দ্বয় দের
জাযাকাল্লাহ
ও তুমি ও সেই পদ
প্রতিটি মানুষের কাছে পৃথিবীর সব চেয়ে বড় আদালত তার বিবেক।
@@usbrandmart7187 oo tmio shei pod
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ আমাদের বীর রেজাউল করিম আব্রাহ সাহেব দাঁতভাঙ্গা জবাব বাতিলদের বিরুদ্ধে দেওয়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤❤❤
মা শা আল্লাহ। মুফতি শামছুদ্দোহা কি অসাধারণ উপস্থাপন করলেন। যাজাকাল্লাহু খাইরান ,। আলহামদুলিল্লাহ মিলাদুন্নবী বিদাআত। প্রমানিত।
নাওযুবিল্লাহ, কুরআন সুন্নাহ দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমাণিত হয়েছে।
কুরআন দিয়ে স্পষ্ট দলিল দিয়ে মিলাদ জায়েজ প্রমাণ করলেন।এর উপরে আর কোন দলিল নাই।
Eid milead 100% right
এখানে সব থেকে সামসুদোহা ভাইয়ের আলোচনা অনেক সুন্দর এবং যুক্তি গত
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
আবরার ভাই একজন স্টার, বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিহি।
মাশাল্লাহ রেজাউল আবরার সাহেব খুব সুন্দর কোরআন হাদিস থেকে কথা বলেছেন
একটা মানুষ এতো সুন্দর করে কি ভাবে কথা বলে 🤔মুফতি শামসুদ্দোহা❤❤
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@@ranarahman9254 আমাদের নবী রুজা রাখছেন আর আপনারা নবীকে অমান্য করে ঈদ উদ্ যাপন করছেন এটাইতো বিদআত
ভন্ডরা বুঝে না ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম।
@@ranarahman9254 একতেলাফ আছে বলে শয়তানের সাথে তুলনা? নম্রতা কি ইসলামের বাইরের কিছু?
@@user-gh8sx3bd1h হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে
عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك .
অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে
من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর)
মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
ধন্যবাদ মুফতি রেজাউল করিম আবরার ও শায়েখ শামসুদ্দোহা আশরাফি সাহেব কে
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
রেজাউল করিম হুজুর কে ধন্যবাদ খুব সুন্দর হয়েছে
আমিও এতো দিন ভুল পথে ছিলাম, আজ আমার ভুল ভেঙে গেছে, আর মিলাদ কিয়াম করবো না,আজ থেকে আমি দেও বন্দে যুগ দিলাম, আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন
😮
আলহামদুলিল্লাহ
এটি আপনার বিষয়
আল্লাহ মুফতি আবরার ভাইকে অহংকার মুক্ত নেক হায়াত দান করুন। ইসলামী বিষয়ে তার ভাল জ্ঞান আছে, যা জাতি উপকৃত হচ্ছে।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
@Ismail Hossainঠিক কথা বলেছেন ভাই্্আবেগ ইসলামে কোনো দাম নাই
ভন্ডরা বুঝে না- ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম
@@ranarahman9254 ভাই বারো রবিউল আউয়াল যদি সোমবার না পরে তবে?
@@musafir8607 হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মিলাদুন্নবী বা মিলাদ শরীফ, দাঁড়িয়ে কিয়াম শরীফ পালন করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্ম দিবস) উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। খুশি প্রকাশ করে উনারা তাবারুকের ব্যবস্থাসহ মাহফিলের আয়োজন করেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই মাহফিলে উপস্থিত হয়ে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াতের সুসংবাদ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে
عن حضرت أبي الدرداء رضى الله تعالى عنه أنه مر مع النبي صلى الله عليه وسلم إلى بيت عامر الأنصاري وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا نشائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام إن الله فه لك أنواب الرحمة والملائكة كلب يستغفرون لك من فعل فعلك على تجتك .
অর্থ: “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার সন্তান সন্ততি এবং আত্মীয়-স্বজন, জাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন)। তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদের কে উদ্দেশ্য করে বললেন, "নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা আপনাদের জন্য রহমতের দরজা উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতাগণ আপনাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ আপনাদের মতো এরূপ কাজ করবে , আপনাদের মত তারাও রহমত ও মাগফিরাত এবং নাজাত লাভ করবে।" সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ফি মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে
من حضرت ابن عباس رضي الله عنهما أنه كان يحدث ذات يوم في بيته وقائع ولاديه صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فإذا جاء النبي صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتي
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি এখন বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে উনার নিজ গৃহে ছাহাবীগণ উনাদেরকে সমবেত করে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শোনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন তখন সমবেত সবাই দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে মাহফিল করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, "আপনাদের জন্য, আমার শাফায়াত ওয়াজিব।” (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর)
মিলাদুন্নবী সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ww. al ihsan. net
চারজন সম্মানিত আলেমের আলোচনার মাধ্যমে, আমার কাছে প্রমাণিত হলো ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী বেদাত। অতএব আমাদের উচিত আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত অনুযায়ী আমল করা,আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুক আমীন।
Ameen. Ameen. Ameen.
আবরার সাহেবের আলোচনা কুরআন সুন্নাত সমম্বয়ে।❤❤❤
রেজাউল করিম আবরার হুজুর আপনি ঠিক বলেছেন
সামছুদ্দোহা সাহেবের টপিক ভিত্তিক সুন্দর উপস্থাপন, আবরার সাহেবের কিতাবের রেফারেন্স উল্লেখ, আনসার সাহের টপিকের বাহিরের আবেগী আলোচনা এবং বুখারী সাহেবের অপ্রাসঙ্গিক, বিভ্রান্তিকর রেফারেন্স। সর্বপরি, সুন্দর আলোচনা হয়েছে
Right
শামসুদ্দুহা হুজুরের কথা অনেক সৌন্দর্য আমাদের সবাইকে মুগ্ধ করেছে,,,
আবরার সাহেব সুন্দর আলোচনা করেছেন
অসাধারণ আলোচনা শামজুদ্দোহা ও আবরার হুজুরের , বেদআত থেকে বাচার চেষ্টা করব সকলে। আজ পরিস্কার হয়ে গেলো ঈদে মিলাদুন্নবী বেদআত। আল্লা সাথের হুজুরদের ও সকল বিদআতিদের হেদায়েত যেন দান করেন।
রেজাউল ভাই, আপনিই জয়ী হবেন, ইনশাল্লাহ।
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল আলোচনা করেছেন মুফতি আবরার সাহেব ও মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী সাহেব। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
ডাক্তারআল্লামা সাঈদ আহমেদ আশরাফী সাহেব সত্য কথা তুলে ধরেছে মিলাদুন্নবী আমরা ঈমানের সহিত পালন করবো ইনশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ আবরার ভাই কুরআান- সুন্নাহর আলোকে কথাগুলো আমাদের বুঝিয়ে আমাদের হক রাস্তা কোনটা বুঝার জন্য সহজ করে দিলেন।
অনেক অনেক মোবারকবাদ মুফতি শামসুদ্দোহা হাফি.কে ও মুফতি রেজাউল করিম আবরার হাফি.কে💖💖💖
ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষের যুক্তি গুলো বেশ স্ট্রং ছিলো, আর USA এর হুজুর ত সেকেন্ড রাউন্ডে কোন দলীল ই দিলেন না উলটা রেগে গেলেন, সেকেন্ড রাউন্ডে সে ছিলো পুরাই স্টুপিড, আর ঈদইমিলাদ্দুনবীর পক্ষে তারা দুজন জাল হাদিস শো করেছে,,,,, সবাইকেই সম্মান করি বাট ঈদইমিলাদ্দুনবীর বিপক্ষে যাওয়াটাই শ্রেয়, এদের কথা গুলোই যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে,,,
রছুললাছালললাহুআলাইহেছাললামবলেনযেআমারনামেমিথথাবলেসেতারজায়গাজাহাননামেকরেনেয়জিতারজননজাহাননামেযেওনা
আল্লাহর রাসুল প্রতি সোমবারে মিলাদ উপলক্ষে রোযা রাখতেন ।কিন্ত বর্তমানে এটা অপ্রচলিত ,যদিও সুন্নাহ ছিল ।
আর রবিউল আউয়াল মাসের র্যালি চালু হয়েছে , সোমবারের রোজা বিলুপ্ত হয়েছে ।এবং আমরা জানি , হাদিস অনুযায়ি বিদয়াত চালু হবে সুন্নাহ বিলুপ্ত হবে । মতামত থাকলে রিপ্লাই দিবেন ।গালাগালি মুনাফিকের অন্যতম বৈশিষ্ট এটা থেকে বিরত থাকবেন।
আবরার ভাই দলিল দেওয়াতে অসাধারণ তেমনি যুক্তিও অসাধারণ।
আবরার সাহেব নিজে বলেছেন তার দলিল সহীহ না। মনে হয় খেয়াল করেন নি। আর আনসারি হুজুর অসংখ্য দলিল দিয়েছেন কুরআন থেকে।
@@user-nw6nu1lz2v আরে ভাই তুমি আরও ৩ বার শূন। বুঝতে পারবে ইনশাআল্লাহ
পারলে টঙ্গীর ইজতেমা, ৬ ওসুল, ওয়াজ করে টাকা নেওয়া আযান দিয়ে টাকা নেওয়া এর পক্ষে দলিল দেন আপনাদের সায়েখদের দলিল দিতে বলুন।
এগুলো ওহাবী আলেমদের কাছে বিদাত মনে হয় না।শুধু দয়াল নবীর শানেই যত ফতুয়াবাজী।
@@user-nw6nu1lz2v আনসারুল করিম যে আয়াত সে গুলোর অর্থ আগে ভাল করে জেনে নিন, আর ঐ দিন সব বক্তার মধ্য সব চেয়ে কম অভিঙ্গতার পরিচয় দিয়েছেন করিম হুজুর।
exactly
শামসুদ্দোহা হুজুর, মাশা আল্লাহ।আপনাদের দুই জনকে মহান আল্লাহ নেক হায়াত দিন।সেই সাথে ইলম বাড়িয়ে দিন সেই দোয়া করি।
সাগর ভাই, আবরার ভাই আর শামসুদ্দোহা ভাইয়ের সাথে বসার জন্য আরো জ্ঞানী আলেমদের আনা উচিত ছিল।
শামসুদ্দুহা ভাইয়ের অসাধারণ বক্তব্য মাশাআল্লাহ
আমি মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফি সাহেব ও আবরার সাহেবের আলোচনায় মুগ্ধ 💕
আলহামদুলিল্লাহ
রেজাউলহুজুর আলহামদুলিল্লাহ ভালো আলোচনা করছেন সবাই ভালো আলোচনা করছেন
ঈদে মিলাদুন নবী বৎসরে এক দিন পালন করা সুন্নাত তরিকা নয়। এটাই প্রমাণ হল আজকের অনুষ্ঠানে।
কুরআন এবং হাদিস ভিত্তিক আবরার ভাইয়ের আলোচনা শোনে এই
বিষয় সম্পর্কে আমি অনেক কিছু জানলাম। আবরার ভাই যাজাকাল্লাহ।
আমি ঈদে মিলাদুন্নাবী পালন করব না।
সাগর ভাই কেও অনেক ধন্যবাদ।
শুকরিয়া
মাশাআল্লাহ
আজ সত্য জানলাম। আমি নিজে ঈদে মিলাদুন্নবী পক্ষে ছিলাম। আবরার হুজুর জিন্দাবাদ
শুকরিয়া
মাশাল্লাহ ভাই
আলহামদুলিল্লাহ ♥️
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ ❤❤❤ রোজাইল করিম আরবাব
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব অসাধারণ বক্তব্য দিলেন
মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ, মুফতি আবরার হুজুর, এবং মুফতি শামসুদ্দুহা হুজুর কে। এতো সুন্দর করে আলোচনা করার জন্য। আল্লাহ তায়ালা তাদের কে নেক হায়াত দান করুন।
আনসারুল সাহেব আপনী বলছেন পৃথিবীর মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ ঈদু মিলাদুন্নবী পালন করে সেটা হাদিদ হয়ে গেল যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
আমিন আমিন আল্লাহুমা আমিন
শামসুজ্জোহা ভাইকে অনেক ধন্যবাদ,বিনয়নম্রতার সাথে দলিল ও যুক্তিভিত্তিক আলোচনা করার জন্য।
বিনয়ী উপস্থাপনার ধরন নম্রতা এগুলো মূল বিষয় নয়। হাদীস শরীফে আছে,
শয়তান নেক সূরতে ধোকা দেয়। এখানে মিলাদুন্নবীর বিরোধীরা দলিল চেয়েছে যেটা কোরআন শরীফ থেকে দলিল দেওয়া হয়েছে। আর হাদীস শরীফে, মিলাদুন্নবী সংক্রান্ত অজস্র দলিল আছে যেগুলো সিহাহ সিত্তাতে ঢুকেনি বলে জাল হাদিস বলে প্রচার করা হচ্ছে। এটাই বর্তমানের বাস্তবতা। ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবীজি স্বয়ং নিজে পালন করতেন রোজা বা খুশি প্রকাশের মাধ্যমে এবং সাহাবায় কেরামগণকে পালন করতে বলেছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন খুশি প্রকাশের মাধ্যমে, আলোকোজ্জ্বল জলসার মাধ্যমে, আপ্যায়ন এর মাধ্যমে, এবং নবীজি সেই জলসা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মীলাদুন্নবী বিরোধীরা স্বীকার করেছেন যে নবীজি সোমবার দিন রোজা রাখতেন জন্মদিনের শুকরিয়া আদায় হিসেবে। সুতরাং বুঝা গেল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ। আগে বলতো দুই ঈদ ছাড়া কোন ঈদ নেই। এখন কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত অজস্র ঈদের বর্ণনার পর স্বীকার করে নিয়েছে যে, শরীয়তে বর্ণিত দুই ঈদ ছাড়াও অসংখ্য ঈদ বা ঈদে মিলাদুন্নবী আছে। তবে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কোন মুবাহ বা মুস্তাহাব বিষয় নয় বরং এটি ফরজে আইন। এটি সহীহ বিষয়টি ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ হতে ২৫ বছর আগে থেকেই প্রচার প্রসার করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ সেটি বোঝেনি কিংবা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী ফরজে আইন হওয়ার দলিল হল যে, সূরা মায়েদার 114 নম্বর আয়াত শরীফ যেখানে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি আল্লাহর কাছে উনার উম্মতদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বলছেন যে , হে আল্লাহ পাক আমাদের জন্য এমন একটি নিদর্শন অর্থাৎ আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করুন, তাহলে সেটি আমাদের জন্য ঈদের দিন হয়ে যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, আমি নাযিল করবো ঠিকই কিন্তু এর পরও যারা আমার নিদর্শনকে বিশ্বাস করবে না (আসমানী খাঞ্চা )অস্বীকার করবে, ঈমান আনবে না তাদেরকে এমন শাস্তি দেবো যা কাইনাতের মধ্যে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। এখানে সামান্য আসমানী খাদ্যসহ খাঞ্চা অস্বীকার করলে যদি এমন শাস্তির কথা বলা থাকে তাহলে তিনি নবীদের নবী, রাসূলদের রসূল, যাকে সৃষ্টি না করলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না, যিনি সারা পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় রহমত বা নিদর্শন উনার আগমনের দিনকে ঈদ হিসাবে অস্বীকার করলে, এবং উনার আগমন উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করলে কি ভয়াবহ শাস্তি হতে পারে সেটা চিন্তার এবং ফিকিরের বিষয়। সুতরাং এই ঘটনার শানে নুযুলের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা মোবাহ ও মুস্তাহাব নয় বরঞ্চ সব অবস্থায় উম্মতের জন্য ফরজে আইন। এটাই সঠিক এবং বিশুদ্ধ তাজদীদী ফতোয়া যা ঢাকা রাজার শরীফ হতে বহু আগে হতেই দেওয়া হয়েছে।
মাওলানা রেজাউল করিম ভাই চমৎকার দলিল সহকার কথা বলেআবার শামসুদ্দোহা চমৎকার নামলতা ভাবে কথা বলার জন্য মাশাল্লাহ
Masha Allah,, Abrar saheb
গায়ের জোরে ইসলাম চলেনা, আবরার সাহেব যে দলিল দিয়েছেন এটাই সত্য,
কওমি দুই আলেম আবরার সাহেব ও শাসুদদোহা এর দুটো স্পষ্ট প্রশ্নের উত্তর।
আবরার সাহেবের প্রশ্ন
১ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.)একটা নতুন ইবাদত, এটা বিদআত। এর পক্ষে দলিল দেন।
শামসুদদোহা সাহেবের প্রশ্ন
২ / ঈদে মিলাদুন্নবী( স.) ইসলামি শরীয়তে অবস্থান কি? মানে ফরয,সুন্নত ইত্যাদি।
১ /উত্তর ঃঈদে মিলাদুন্নবী( স.) তো কোনো নতুন ইবাদত নয়,ইবাদত তো হবে আল্লাহ এর জন্য। এখানে কেবল প্রিয় রাসূল (স.) এর শান, ও কোরআন, হাদিস নিয়েই আলোচনা করা হয়।আর উনাদের এটাও মনে রাখা উচিত মিলাদুন্নবী ( স.) কেবল একটা মাস বা দিনে আবদ্ধ নন,সারা বছর হয়।যেহেতু নতুন কোনো ইবাদত এখানে করা হয় না সুতরাং দলিল তো প্রয়োজনই নাই।
২ /উত্তর ঃশাসুদদোহা সাহেবের উত্তর আল্লামা এরশাদ হুজুর তো দিয়েই দিলেন,ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) কে তাঁরা মুস্তাহাব মনে করেন।এটা কেউ পালন না করলে সমস্যা নাই।
সুতরাং দুজন তো উত্তর পেয়ে গেলেন।
জয় সুন্নিয়তের জয়।
Right
আমি আল্লাহ পাকের কাছে একটাই কামনা করি আমাদের বীর দেরকে আল্লাহপাক লাখো কোটি বছরের হায়াত দান করেন আমিন ❤❤❤
ওলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ
আল্লাহু আকবর। রেজাউল করীম আবরারের ইলমে আল্লাহু পাক বারাকাত দান করুক আমীন।
اللهم آمين يارب العالمين.
amin
আবরার অন্যের আলোচনায় বেয়াদপের মত interrupt করে। অন্যরা করে না।
আমিন
আবরার জঘন্য মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে
ঠান্ডা মাথায় সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলেন মুফতি শামছুদ্দোহা।
রেজাউল করিম আবরার সাহেবের বক্তব্য যতই শুনি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই
মুফতি রেজাউল করিম আবরার ভাইয়ের বক্তব্য শুনে মন জুড়িয়ে গেল।
আবরারকে ধন্যবাদ
আবরার ভাই এগিয়ে যান❤️❤️
আল্লাহ আপনার মেহনতে বরকত দান করুণ
শামসুল হুদা, আর আবরার ভাইয়ের আলোচনা সবচেয়ে দলিল গ্রহণযোগতা পেয়েছে।
Tumi boro pandit hoye gacho eid millad buje bojo Allah o nabir dusmon moto kotha Tumi to nastik
@@sksujauddin5532 তুমি সবজান্তা সমসের নাকি?
আসছে মহা পন্ডিত।
Abal tui
@@sksujauddin5532 hhshshsZ2ll
আস্তাগফিরুল্লাহ এতো দিন ভুল পথে ছিলাম এখন থেকে আর ঈদে মিলাদুন্নাবি করবো না. আলহামদুলিল্লাহ আবরার সাহেবের আলোচনা থেকে বুঝতে পেরেছি ?
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ
কুরআনের কারিম এর গবেষণা যাদের নেই তারাই মিলাদুন নবী বুঝতে চায় না
আপনারা যারা আসছেন সবাই শুধু কথায় কথায় মুমিনরা মুমিনরা বলেন আসলে মমিন কি আর আমানু কি একটু জানালে উপকৃত হতাম কিন্তু সাবধান কোরআন থেকে গবেষণা করে বলুন বলবেন আন্দাজে বলবেন না প্লিজ জাতি বিরত হয়
শেখ আবরার ও আশরাফী সাহেব বাংলাদেশের মহা সম্পদ।
আলহামদুলিল্লাহ সৈয়দ এরশাদ আল বুখারী হুজুরে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষন অনেক সুন্দর হয়েছে
Mathay gobor r kichui nei murkho.
রেজাউল আবরার ও শামসুদ্দুহা উনাদের বক্তব্য?
আমলে ও এলেমের দিক দিয়ে কওমি রাই সেরা,,,,, মাশাআল্লাহ
,৷ ❤️❤️❤️
রেজাউল করিম আবরার ভাই হক্কানী আলেমদের মধ্যে বর্তমানে অন্যতম গুনী ও মেধাবী একজন ইসলামিক চিন্তাবিদ ❤।
রাইট
ঠিক
ঠিক
রাইট