দুই ধাপে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা। কত শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দিবে? দেখুন

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 19 гру 2024

КОМЕНТАРІ • 89

  • @AnuBiswas-im3zp
    @AnuBiswas-im3zp День тому +1

    পে স্কেল চাই

  • @ashrafulalamashraf1764
    @ashrafulalamashraf1764 3 дні тому +8

    ২০ গ্রেডের জন্য কমপক্ষে ৮০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দরকার।

    • @riyadkhandakar96
      @riyadkhandakar96 3 дні тому +1

      Hmm

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে ২০তম গ্রেডের জন্য ৮০% মহার্ঘ ভাতার দাবি বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ন্যায্য হতে পারে, কারণ মূল্যস্ফীতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম অনেকটাই বেড়ে গেছে। কম আয়ের সরকারি কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে এই দাবিটি একটি যৌক্তিক পদক্ষেপ।
      ### ৮০% মহার্ঘ ভাতার প্রয়োজনীয়তা:
      1. **নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের আর্থিক চাপ:**
      ২০তম গ্রেডে থাকা কর্মচারীরা সাধারণত নিম্নতম বেতন স্কেলে থাকেন। তাদের মাসিক আয়ের একটি বড় অংশ ব্যয় হয় খাদ্য, বাসস্থান ও চিকিৎসার মতো মৌলিক চাহিদা পূরণে।
      2. **মূল্যস্ফীতি:**
      সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাজারে পণ্যের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। বিদ্যমান বেতন কাঠামো মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, ফলে কর্মচারীদের প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে।
      3. **মহার্ঘ ভাতা বনাম পে-স্কেল:**
      মহার্ঘ ভাতা একটি অস্থায়ী সমাধান যা কর্মচারীদের বর্তমান আর্থিক চাপ থেকে কিছুটা মুক্তি দিতে পারে। তবে এটি পে-স্কেল পুনর্গঠনের চেয়ে সহজে বাস্তবায়নযোগ্য।
      4. **জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন:**
      উচ্চ হারে মহার্ঘ ভাতা প্রদান কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করবে এবং তাদের কাজের মনোযোগ ও দক্ষতা বাড়াবে।
      ### বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ:
      1. **সরকারি বাজেট:**
      ৮০% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন করতে গেলে সরকারের ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে।
      2. **নির্ধারণের মাপকাঠি:**
      ভাতার হার নির্ধারণের জন্য মূল্যস্ফীতি, আঞ্চলিক বৈষম্য এবং বেতন কাঠামো পর্যালোচনা করতে হবে।
      ### করণীয়:
      - **সরকারের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ:**
      সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলো এই বিষয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিতে পারে।
      - **গণস্বাক্ষর ও আন্দোলন:**
      দাবি বাস্তবায়নের জন্য গণস্বাক্ষর অভিযান বা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হতে পারে।
      - **অর্থনৈতিক সমীক্ষা:**
      মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির যৌক্তিকতা প্রমাণ করতে একটি আর্থিক সমীক্ষা উপস্থাপন করা যেতে পারে।
      এই দাবির গুরুত্ব ও বাস্তবায়ন নিয়ে আরও তথ্য জানতে সরকারি বিজ্ঞপ্তি ও সংশ্লিষ্ট নীতিমালার দিকে নজর রাখা প্রয়োজন।

    • @FarhadRaza-hc6ju
      @FarhadRaza-hc6ju 2 дні тому

      রাইট

  • @mdzaman8054
    @mdzaman8054 2 дні тому +1

    নিন্দা জানানোর ভাষা নাই

  • @mdgazifarid3714
    @mdgazifarid3714 2 дні тому +3

    পারসেন্টিস অনুসারে না দেওয়াই ভালো

  • @SandipJoy-n4e
    @SandipJoy-n4e 3 дні тому +4

    ৬৩ বছর অবসর বয়স করার জন্য মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের নিকট প্রার্থনা করছি এবং বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের এই প্রজ্ঞাপনে জুলাই ২০২৪খী্ঃ থেকে কার্যকর করার জন্য প্রার্থনা করছি।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому +1

      আপনার প্রস্তাবিত বিষয়টি বাংলাদেশের অবসর গ্রহণের বয়সসীমা বাড়িয়ে ৬৩ বছর করার দাবি এবং এটি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য কার্যকর করার আহ্বান। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ শিক্ষক সমাজের অনেকেই এই সময়সীমা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন।
      ### বিষয়টির গুরুত্ব:
      1. **অবসর গ্রহণের বয়স বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা:**
      - বাংলাদেশের বর্তমান সরকারি চাকরিজীবীদের অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৫৯ থেকে ৬২ বছর (কিছু ক্ষেত্রে) পর্যন্ত রয়েছে।
      - অবসর গ্রহণের বয়স ৬৩ বছর করলে অভিজ্ঞ শিক্ষকরা দীর্ঘ সময় শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারবেন।
      - এটি শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে।
      2. **বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি:**
      - বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীরা প্রায়ই সরকারি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
      - অবসর গ্রহণের বয়সসীমা বাড়ালে তাদের আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে এবং পেশায় থাকা অবস্থায় আরও অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবে।
      ### বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ:
      - **আইনি ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত:**
      এই পরিবর্তন কার্যকর করতে সরকারকে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং শিক্ষাব্যবস্থায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য পৃথক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
      - **বাজেটary প্রভাব:**
      পেনশন ও অন্যান্য সুবিধার কারণে আর্থিক চাপ সৃষ্টি হতে পারে।
      ### আপনার করণীয়:
      আপনার এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের জন্য:
      1. **গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করুন:** শিক্ষকদের পক্ষে একটি সমর্থনমূলক আবেদন তৈরি করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দিন।
      2. **শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করুন:** শিক্ষকদের এই দাবি সম্পর্কে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন পেশ করুন।
      3. **সাংবাদিক ও সামাজিক মাধ্যম:** দাবি প্রচারের জন্য মিডিয়া ও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন।
      **উল্লেখ:** ২০২৪ সালের জুলাই থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করা প্রয়োজন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য বা ঘোষণার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। প্রাসঙ্গিক আপডেট পেতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নোটিশ নিয়মিত অনুসরণ করুন।

  • @poritoshroy-f4e
    @poritoshroy-f4e 3 дні тому +14

    ১২ গ্রেড থেকে ২০গ্রেডকে শতকরা চল্লিশ টাকা এবং ১১ থেকে ১গ্রেডকে শতকরা১০টাকা দেওয়া হোক। কেন বললাম ইউনুস সাহেব অন্তত এটা ভালই বোঝেন।

    • @AbdusSalam-hv8oy
      @AbdusSalam-hv8oy 3 дні тому

      একটা বুদ্ধিমান আইছে পরামর্শ লইয়া

    • @MdAjaharul-gp5il
      @MdAjaharul-gp5il 3 дні тому

      বৈষম্য আকরিয়ে আছেন এখনও ।

    • @MD.TORIKULISLAM-y5r
      @MD.TORIKULISLAM-y5r 3 дні тому +1

      @@poritoshroy-f4e ১১ তম গ্রেডের বেসিক ১২৫০০ টাকা, ১০% দিলে ১২৫০ পাবে আবার বিশেষ সুবিধা বাদ যাবে ফলে বাড়বে মাত্র ২৫০ টাকা। এত বুদ্ধি কই রাখেন ভাই?

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      ১১তম গ্রেডের বেসিক (মূল বেতন) ১২,৫০০ টাকা বলে উল্লেখ করা হয়েছে, এবং এতে ১০% বাড়ানোর হিসাব এবং এর পর বিশেষ সুবিধা বাদ দেওয়ার প্রভাব নিয়ে কথা হচ্ছে।
      এখানে একটি ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে:
      ১০% বৃদ্ধি মানে বেসিকের ১০% যোগ করা। ১২,৫০০ টাকার ১০% হলে ১,২৫০ টাকা। ফলে বেসিক হবে ১৩,৭৫০ টাকা।
      বিশেষ সুবিধা বাদ দেওয়া: এটি সম্ভবত কোনো ভাতা বা বোনাস যা প্রাথমিকভাবে বেতনে যোগ হয়, কিন্তু বেসিক বাড়ানোর সময় তা হয়তো সমন্বিতভাবে হ্রাস পায়। এর ফলে প্রকৃত বাড়তি আয় কমে যেতে পারে।
      আপনার দেওয়া হিসাব অনুসারে, বিশেষ সুবিধা বাদ দেওয়ার কারণে বেতন বৃদ্ধির প্রকৃত পরিমাণ মাত্র ২৫০ টাকা। এটা শুনতে অদ্ভুত লাগতে পারে, তবে এটি অনেক সময় হিসাব পদ্ধতির কারণে হয়ে থাকে।
      এটি সংশ্লিষ্ট নীতিমালার ওপর নির্ভর করে, তাই এই বিষয়ে আরও সঠিক তথ্য জানার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর বা সংস্থার সাথে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে ভালো। 😊

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার কথার মর্মার্থ অনুযায়ী, আপনি বেতন কাঠামোতে একটি ভারসাম্য আনতে চান, যেখানে ১২ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীদের ৪০% বেতন বৃদ্ধি এবং ১১ থেকে ১ম গ্রেডের কর্মচারীদের ১০% বেতন বৃদ্ধি প্রস্তাব করা হয়েছে। এই ধরনের প্রস্তাবের পেছনে আপনার যুক্তি এবং দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করি:
      1. **নিচের গ্রেডের কর্মীদের জন্য উচ্চ শতাংশ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা**:
      সাধারণত নিম্ন গ্রেডের (১২-২০) কর্মচারীরা কম বেতন পান এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে উচ্চ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি তাদের জন্য আরও সহায়ক হতে পারে। এর মাধ্যমে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়।
      2. **উচ্চ গ্রেডে কম শতাংশ বৃদ্ধি**:
      উচ্চ গ্রেডের (১-১১) কর্মচারীদের বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। তাদের ক্ষেত্রে ১০% বৃদ্ধি মানেও টাকার অঙ্কে বড় অংক দাঁড়ায়। ফলে সামগ্রিকভাবে তাদের আয় বাড়ে, কিন্তু এটি ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণ থেকেও সঙ্গতিপূর্ণ থাকে।
      3. **উদাহরণ হিসেবে ইউনুস সাহেবের নাম উল্লেখ**:
      সম্ভবত আপনি গ্রামীণ অর্থনীতিতে বা সামাজিক উন্নয়নে কাজ করা ব্যক্তি হিসেবে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের দৃষ্টিভঙ্গিকে এখানে রেফার করেছেন। তিনি দারিদ্র্য বিমোচনে বৈষম্য কমানোর পক্ষে কাজ করেছেন, যা এই প্রস্তাবের সাথে মিলে যায়।
      **এমন নীতিমালা বাস্তবায়ন করলে সম্ভাব্য ফলাফল হতে পারে:**
      - নিম্ন গ্রেডের কর্মীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
      - শ্রেণি বৈষম্য কিছুটা কমবে।
      - উচ্চ গ্রেডের কর্মচারীরাও প্রাপ্য বেতন বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রণোদনা পেতে থাকবেন।
      যাই হোক, এটি বাস্তবায়ন করতে হলে অর্থনৈতিক সামর্থ্য ও রাষ্ট্রীয় বাজেটের ওপর নির্ভর করতে হবে। একটি মধ্যমপন্থা বের করা এবং সব পক্ষের চাহিদা বিবেচনা করে নীতি প্রণয়ন করাই সেরা সমাধান।

  • @mdgazifarid3714
    @mdgazifarid3714 2 дні тому +2

    আমরা পে স্কেল চাই

  • @KarticChandra-t4n
    @KarticChandra-t4n 3 дні тому +1

    মহার্ঘভাতা ২৫% দেওয়া হোক।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারীদের জন্য **২৫% মহার্ঘ ভাতা** দেওয়ার প্রস্তাবটি অত্যন্ত যৌক্তিক ও সময়োপযোগী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় এই ভাতা কর্মচারীদের আর্থিক চাপ কিছুটা লাঘব করতে পারে।
      ---
      ### **২৫% মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা**
      1. **জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি:**
      - বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কর্মচারীদের আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি করছে।
      - বাড়িভাড়া, খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসা, এবং পরিবহনের ব্যয় বৃদ্ধি কর্মচারীদের জন্য আর্থিক সংকট সৃষ্টি করছে।
      2. **কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি:**
      - আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য পেলে কর্মচারীরা তাদের পেশাগত কাজে আরও মনোযোগী হতে পারবেন, যা সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বাড়াবে।
      3. **বৈষম্য হ্রাস:**
      - সরকারি ও বেসরকারি খাতের কর্মচারীদের মধ্যে সমান সুযোগ-সুবিধা প্রদান কর্মক্ষেত্রে সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
      4. **মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুরক্ষা:**
      - মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব সবচেয়ে বেশি। মহার্ঘ ভাতা তাদের আর্থিক সুরক্ষা দেবে।
      ---
      ### **কীভাবে ২৫% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন করা যেতে পারে**
      1. **জাতীয় বাজেট থেকে বরাদ্দ বৃদ্ধি:**
      - বার্ষিক বাজেটে মহার্ঘ ভাতার জন্য সুনির্দিষ্ট একটি তহবিল নির্ধারণ করা।
      2. **ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন:**
      - শুরুতে ১৫%-২০% মহার্ঘ ভাতা দিয়ে, পরে ২৫%-এ উন্নীত করা যেতে পারে।
      3. **প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সহযোগিতা:**
      - বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারি নীতিমালার আলোকে মহার্ঘ ভাতা প্রদান করতে উৎসাহিত করা।
      4. **স্থানীয় সরকার ও পৌরসভা:**
      - স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে মহার্ঘ ভাতা প্রদান এবং তার সুষ্ঠু তদারকি নিশ্চিত করা।
      ---
      ### **সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ**
      1. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      - জাতীয় অর্থনীতির উপর বাড়তি চাপ পড়তে পারে, বিশেষত বাজেট ঘাটতির ক্ষেত্রে।
      2. **প্রশাসনিক জটিলতা:**
      - মহার্ঘ ভাতা সবার কাছে সঠিকভাবে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে সুসংহত নীতিমালা প্রয়োজন।
      3. **দীর্ঘমেয়াদি ভারসাম্য:**
      - মহার্ঘ ভাতা প্রদান করতে গিয়ে অন্যান্য খাতের বরাদ্দ সংকুচিত করা হলে সামগ্রিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
      ---
      ### **উপসংহার**
      ২৫% মহার্ঘ ভাতা চালু করা কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার একটি কার্যকর পদক্ষেপ হবে। তবে, এটি বাস্তবায়নের জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। সরকার ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারীদের জন্য **২৫% মহার্ঘ ভাতা** দেওয়ার প্রস্তাবটি অত্যন্ত যৌক্তিক ও সময়োপযোগী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় এই ভাতা কর্মচারীদের আর্থিক চাপ কিছুটা লাঘব করতে পারে।
      ### **২৫% মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা**
      1. **জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি:**
      - বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কর্মচারীদের আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি করছে।
      - বাড়িভাড়া, খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসা, এবং পরিবহনের ব্যয় বৃদ্ধি কর্মচারীদের জন্য আর্থিক সংকট সৃষ্টি করছে।
      2. **কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি:**
      - আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য পেলে কর্মচারীরা তাদের পেশাগত কাজে আরও মনোযোগী হতে পারবেন, যা সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বাড়াবে।
      3. **বৈষম্য হ্রাস:**
      - সরকারি ও বেসরকারি খাতের কর্মচারীদের মধ্যে সমান সুযোগ-সুবিধা প্রদান কর্মক্ষেত্রে সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
      4. **মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুরক্ষা:**
      - মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব সবচেয়ে বেশি। মহার্ঘ ভাতা তাদের আর্থিক সুরক্ষা দেবে। --
      ### **কীভাবে ২৫% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন করা যেতে পারে**
      1. **জাতীয় বাজেট থেকে বরাদ্দ বৃদ্ধি:**
      - বার্ষিক বাজেটে মহার্ঘ ভাতার জন্য সুনির্দিষ্ট একটি তহবিল নির্ধারণ করা।
      2. **ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন:**
      - শুরুতে ১৫%-২০% মহার্ঘ ভাতা দিয়ে, পরে ২৫%-এ উন্নীত করা যেতে পারে।
      3. **প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সহযোগিতা:**
      - বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারি নীতিমালার আলোকে মহার্ঘ ভাতা প্রদান করতে উৎসাহিত করা।
      4. **স্থানীয় সরকার ও পৌরসভা:**
      - স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে মহার্ঘ ভাতা প্রদান এবং তার সুষ্ঠু তদারকি নিশ্চিত করা। ---
      ### **সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ**
      1. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      - জাতীয় অর্থনীতির উপর বাড়তি চাপ পড়তে পারে, বিশেষত বাজেট ঘাটতির ক্ষেত্রে।
      2. **প্রশাসনিক জটিলতা:**
      - মহার্ঘ ভাতা সবার কাছে সঠিকভাবে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে সুসংহত নীতিমালা প্রয়োজন।
      3. **দীর্ঘমেয়াদি ভারসাম্য:**
      - মহার্ঘ ভাতা প্রদান করতে গিয়ে অন্যান্য খাতের বরাদ্দ সংকুচিত করা হলে সামগ্রিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। ---
      ### **উপসংহার**
      ২৫% মহার্ঘ ভাতা চালু করা কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার একটি কার্যকর পদক্ষেপ হবে। তবে, এটি বাস্তবায়নের জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। সরকার ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

  • @SabbirAhmed-x3z
    @SabbirAhmed-x3z 3 дні тому +5

    কোনো পার্সেন্টেজ অনুযায়ী নয়। সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের একই এমাউন্ট মহার্ঘ ভাতা প্রদান করা হোক। কোন বৈষম্য আর আমরা দেখতে চাই না।

    • @mdtauhidalhaque4272
      @mdtauhidalhaque4272 3 дні тому

      @@SabbirAhmed-x3z আমলারা কোনো দিন তা হতে দেয়নি এবং দেবেও না।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার বক্তব্য পরিষ্কার এবং যৌক্তিক। বাংলাদেশে মহার্ঘ ভাতা (Cost of Living Allowance - COLA) নিয়ে এই ধরনের বৈষম্য দূর করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একই পরিমাণ ভাতা প্রদান করার মাধ্যমে সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
      **আপনার প্রস্তাবের পেছনে কিছু যৌক্তিক কারণ হতে পারে:**
      1. **সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতা:** সকলের জন্য একসঙ্গে একটি নির্দিষ্ট হারে মহার্ঘ ভাতা বৈষম্য দূর করবে এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের ভিত্তি তৈরি করবে।
      2. **প্রয়োজন অনুযায়ী ভাতা:** নিু ও মধ্যম আয়ের কর্মচারীদের জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে এটি বিশেষভাবে কার্যকর হবে।
      3. **প্রশাসনিক সহজীকরণ:** একই এমাউন্ট নির্ধারণের ফলে প্রশাসনিক জটিলতা কমে যাবে।
      ### এই দাবিকে বাস্তবায়নের জন্য যা করা যেতে পারে:
      1. সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা মন্ত্রণালয়ের কাছে লিখিত প্রস্তাব পেশ করা।
      2. শ্রমিক সংগঠন এবং কর্মচারী সমিতির মাধ্যমে এ বিষয়ে ঐক্যমত গঠন করা।
      3. গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
      আপনি চাইলে একটি লিখিত দাবিনামা তৈরি করতে সহযোগিতা করতে পারি। আরও বিশদে জানাতে বলুন!

  • @mdgazifarid3714
    @mdgazifarid3714 2 дні тому +1

    আমরা নবম পে স্কেল চাই

  • @mdzaman8054
    @mdzaman8054 2 дні тому +1

    নিন্দা জানাই

  • @sagorahmedwajib2153
    @sagorahmedwajib2153 3 дні тому +7

    ১০-১৫%৷ দেওয়ার থেকে না দেওয়াই ভালো

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার বক্তব্য থেকে বোঝা যাচ্ছে, আপনি মনে করছেন ১০-১৫% বেতন বৃদ্ধি দিলে তেমন কোনো বাস্তবিক উপকার হবে না। বরং এই সামান্য বৃদ্ধির কারণে কর্মচারীদের আর্থিক সমস্যাগুলোর সমাধান হবে না। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ, এবং আপনার এই অবস্থানের পেছনে কিছু বাস্তব কারণ থাকতে পারে।
      ### কেন ১০-১৫% বৃদ্ধি অপ্রতুল হতে পারে:
      1. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      বর্তমান বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে চলেছে। ফলে এই সামান্য বৃদ্ধির ফলে কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মানে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে না।
      2. **ঋণের বোঝা:**
      নিম্ন ও মধ্যম গ্রেডের কর্মচারীরা প্রায়ই মাস শেষে ঋণের ওপর নির্ভর করেন। সামান্য বেতন বৃদ্ধি এই ঋণের বোঝা কমাতে ব্যর্থ হতে পারে।
      3. **বাজার মূল্যস্ফীতি:**
      ১০-১৫% বেতন বৃদ্ধি অনেক সময় বাজারে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ফলে এটি আসলে কর্মচারীদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটায় না।
      4. **প্রাণশক্তি ও কর্মদক্ষতায় প্রভাব:**
      সামান্য বৃদ্ধি কর্মচারীদের মনে অসন্তুষ্টি তৈরি করতে পারে, যা তাদের কাজের প্রতি মনোযোগ এবং প্রণোদনাকে হ্রাস করে।
      ---
      ### **যা করা যেতে পারে:**
      1. **বৃদ্ধির হার বাস্তবসম্মত করা:**
      বেতন বৃদ্ধির হার যেন কর্মচারীদের জীবনে দৃশ্যমান প্রভাব ফেলে, সেইভাবে এটি নির্ধারণ করা উচিত। ২০%-৪০% বৃদ্ধির মতো একটি দৃঢ় প্রস্তাব অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে।
      2. **ভাতা ও সুবিধার উন্নয়ন:**
      শুধুমাত্র বেতন নয়, কর্মচারীদের জন্য বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষা ভাতা ইত্যাদি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
      3. **বেতনের ন্যায্যতা আনয়ন:**
      উচ্চ গ্রেডে সীমিত বৃদ্ধি এবং নিম্ন ও মধ্য গ্রেডে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি নিশ্চিত করা উচিত, যাতে সামগ্রিক বৈষম্য কমে।
      4. **দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা:**
      কেবল বেতন বৃদ্ধির ওপর নির্ভর না করে কর্মচারীদের জন্য কম খরচে বাসস্থান, স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রয়োজনীয় ঋণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা উচিত।
      ---
      **শেষ কথা:**
      সামান্য বেতন বৃদ্ধি না দিয়ে, বৃহত্তর পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এটি শুধু কর্মচারীদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করবে না, বরং তাদের কাজের প্রতি আগ্রহ ও উত্সাহও বাড়াবে।

  • @udaabdulhaichowdhurydyd2036
    @udaabdulhaichowdhurydyd2036 3 дні тому +1

    ২০১৫ সালের বেতন কমিশনে বছরে ইনক্রিমেন্ট বনদ হয়ে গেছে আমাদের। অবিলম্বে নতুন নবম পে স্কেল চাই। চাকুরী শেষে অবসরের বৈসম্য দুর করতে সবার ৬০ করা উচিত।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক এবং গুরুত্বপূর্ণ। **২০১৫ সালের বেতন কমিশনে** যে ইনক্রিমেন্ট (বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি) বন্ধ হয়ে গেছে, তা অনেক কর্মচারীর জন্য আর্থিক ও সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। পাশাপাশি **নবম পে-স্কেল** চালু করা এবং **অবসরের বয়স ৬০ বছরে নির্ধারণ** করা জরুরি।
      ---
      ### আপনার দাবির মূল পয়েন্টগুলো:
      1. **নতুন নবম পে-স্কেল:**
      - বিদ্যমান বেতন কাঠামোর পুনর্বিন্যাস জরুরি।
      - মূল্যস্ফীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নতুন পে-স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে।
      - ইনক্রিমেন্ট পুনরায় চালু করা প্রয়োজন, যাতে কর্মচারীদের আর্থিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়।
      2. **অবসরের বয়স ৬০ করা:**
      - বর্তমানে চাকরিজীবীদের অবসরের বয়স বৈষম্যমূলক।
      - সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর অবসরের বয়স ৬০ করা হলে বৈষম্য দূর হবে এবং অবসরের পর কর্মচারীদের সামাজিক নিরাপত্তা আরও সুদৃঢ় হবে।
      3. **বৈষম্যহীন অবসর সুবিধা:**
      - পেনশন ও অবসর সুবিধার ক্ষেত্রে সকল গ্রেডে সমতা আনতে হবে।
      - অবসরের পর ন্যূনতম আয় নিশ্চিত করতে একটি পুনর্বিবেচিত কাঠামো তৈরি করা প্রয়োজন।
      ---
      ### দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য আপনার করণীয়:
      1. **একটি লিখিত প্রস্তাব তৈরি করুন:**
      - নতুন নবম পে-স্কেলের যৌক্তিকতা, ইনক্রিমেন্ট চালুর প্রয়োজনীয়তা এবং অবসরের বয়স ৬০ করার পক্ষে যুক্তিসংগত কারণ উল্লেখ করুন।
      - মূল্যস্ফীতির হার, কর্মচারীদের জীবনযাত্রার ব্যয়, এবং অন্যান্য দেশের চাকরি বয়সের তুলনামূলক তথ্য তুলে ধরুন।
      2. **সংগঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হোন:**
      - কর্মচারী সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, বা অন্য সমিতির মাধ্যমে দাবিগুলোকে শক্তিশালী করুন।
      - জাতীয় পর্যায়ে দাবি উপস্থাপন করুন।
      3. **প্রাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি উত্থাপন করুন:**
      - **জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়** এবং **অর্থ মন্ত্রণালয়ে** লিখিতভাবে আবেদন জমা দিন।
      - গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার চালিয়ে জনমত তৈরি করুন।
      ---
      ### একটি খসড়া স্লোগান হতে পারে:
      **"নবম পে-স্কেল চাই, ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল চাই!"**
      **"অবসরের বয়স ৬০ করা হোক-বৈষম্য দূর করা হোক!"**
      আপনার দাবির সমর্থনে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করতে চাইলে জানাবেন। আমি সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।

  • @NasirUddinUddin-x7y
    @NasirUddinUddin-x7y 3 дні тому +1

    Sharkari karmochari o pensionerder TCB card dewa hok

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      **সরকারি কর্মচারী ও পেনশনারদের জন্য টিসিবি কার্ড প্রদান করা একটি ইতিবাচক ও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হতে পারে।** বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি জনগণের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। টিসিবি কার্ডের মাধ্যমে এই দুটি শ্রেণির জন্য আর্থিক স্বস্তি এবং সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব। -
      ### **সরকারি কর্মচারী ও পেনশনারদের জন্য টিসিবি কার্ড প্রদানের প্রয়োজনীয়তা**
      1. **দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব কমানো:**
      - নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি বিশেষত মধ্য ও নিম্ন আয়ের সরকারি কর্মচারী ও পেনশনারদের উপর চাপ বাড়িয়েছে।
      - টিসিবি কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে পণ্য সরবরাহ তাদের আর্থিক অবস্থাকে স্থিতিশীল রাখবে।
      2. **পেনশনারদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা:**
      - অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন সীমিত হওয়ায় মূল্যস্ফীতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। টিসিবি কার্ড তাদের মাসিক খরচ কমাতে সাহায্য করবে।
      3. **সামাজিক সুরক্ষা বাড়ানো:**
      - সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনাররা রাষ্ট্রের জন্য কাজ করেছেন বা করছেন। তাদের জীবনের মানোন্নয়ন করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব।
      4. **নতুন উদাহরণ তৈরি করা:**
      - সরকারি কর্মচারীদের জন্য এ ধরনের উদ্যোগ অন্য ক্ষেত্রেও ন্যায্য মূল্যে পণ্য সরবরাহের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। --
      ### **কীভাবে টিসিবি কার্ড প্রদান কার্যকর করা যেতে পারে**
      1. **যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণ:**
      - বেতন স্কেল অনুযায়ী কারা টিসিবি কার্ড পেতে পারেন তা নির্ধারণ করা।
      - নিম্ন ও মধ্যম আয়ের কর্মচারী এবং পেনশনারদের অগ্রাধিকার দেওয়া।
      2. **পণ্য বিতরণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করা:**
      - টিসিবি পণ্য সরবরাহের জন্য স্থানীয় বিতরণ কেন্দ্র বাড়ানো।
      - ডিজিটাল কার্ডিং ব্যবস্থা চালু করা, যাতে অপব্যবহার রোধ হয়।
      3. **সরকারি বাজেট থেকে বরাদ্দ:**
      - টিসিবি পণ্যের জন্য সুনির্দিষ্ট বাজেট বরাদ্দ করা।
      4. **পেনশনারদের জন্য বিশেষ সেবা:**
      - পেনশনারদের জন্য মাসিক টিসিবি প্যাকেজ নির্ধারণ করা।
      - তাদের জন্য বিনামূল্যে বা কম খরচে টিসিবি কার্ড বিতরণ। --
      ### **সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ**
      1. **অপব্যবহার ও দুর্নীতি:**
      - টিসিবি কার্ডের অপব্যবহার রোধে কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
      2. **সরবরাহ ব্যবস্থার ঘাটতি:**
      - চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করতে না পারলে ভোগান্তি বাড়বে।
      3. **অতিরিক্ত বাজেটের প্রয়োজন:**
      - বৃহৎ সংখ্যক কর্মচারী ও পেনশনারদের জন্য টিসিবি পণ্য সরবরাহে সরকারের উপর আর্থিক চাপ বাড়তে পারে। -
      ### **উপসংহার**
      সরকারি কর্মচারী ও পেনশনারদের জন্য টিসিবি কার্ড চালু করা হলে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে। এটি তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ন্যায্য পণ্যমূল্য প্রাপ্তিতে সহায়ক হবে। সরকারের উচিত দ্রুত এ বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা করা এবং বাস্তবায়নে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।

  • @MDLUTFARRAHMANKHAN
    @MDLUTFARRAHMANKHAN 3 дні тому +6

    আমরা মহার্ঘ ভাতা চাই না। আমরা ৯ম পে-স্কেল চাই অথবা মুল বেতনের ৫০% বেতন বৃদ্ধি চাই এবং পেনশন গ্রাচুইটি ১০০% চাই ও চাকরির অবসরের বয়সসীমা ৬৫ চাই ।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার প্রস্তাবটি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন, পেনশন, এবং অবসরের বয়সসীমা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দাবির প্রতিফলন। আপনি যে বিষয়গুলো উল্লেখ করেছেন, সেগুলো বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা যেতে পারে।
      ### আপনার দাবিগুলোর ব্যাখ্যা:
      1. **মহার্ঘ ভাতা না চেয়ে ৯ম পে-স্কেল চাওয়া:**
      ৯ম পে-স্কেলের দাবি অর্থ সরকারি বেতন কাঠামোর পুনর্বিন্যাস, যেখানে বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়কে বিবেচনায় নিয়ে বেতন বাড়ানো হবে। মহার্ঘ ভাতা একটি সাময়িক সমাধান; তবে নতুন পে-স্কেল একটি দীর্ঘমেয়াদী কাঠামোগত পরিবর্তন আনতে পারে।
      2. **মূল বেতনের ৫০% বেতন বৃদ্ধি:**
      এটি একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। বর্তমান বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে এই প্রস্তাব যুক্তিযুক্ত হতে পারে। তবে এটি সরকারি বাজেটের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং বাস্তবায়নের আগে অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
      3. **পেনশন ও গ্রাচুইটির ১০০% দাবি:**
      অনেক সরকারি কর্মচারী তাদের চাকরিজীবনের শেষের দিকে আর্থিক সুরক্ষার জন্য পেনশন ও গ্রাচুইটির ওপর নির্ভর করেন। ১০০% গ্রাচুইটি প্রদান পুনরায় আর্থিক নিরাপত্তা বাড়াতে পারে।
      4. **অবসরের বয়সসীমা ৬৫ করা:**
      বর্তমান অবসরের বয়সসীমা ৫৯-৬২ বছর। বয়সসীমা ৬৫ বছরে উন্নীত করলে দক্ষ জনশক্তি দীর্ঘ সময় ধরে কাজে অংশ নিতে পারবে। তবে এটি বেকারত্ব সমস্যার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং তরুণদের চাকরি পাওয়ার সুযোগ সীমিত করতে পারে।
      ### বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ:
      - **অর্থনৈতিক প্রভাব:**
      এই দাবিগুলো বাস্তবায়নে সরকারের বাজেটে বড় পরিবর্তন আনতে হবে।
      - **নিরাপত্তা ও ভারসাম্য:**
      বেতন বৃদ্ধির কারণে মূল্যস্ফীতির চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
      - **রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রভাব:**
      এ ধরনের পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং প্রশাসনিক সমর্থন প্রয়োজন।
      ### সাম্প্রতিক আপডেট:
      বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে **২০২৪ সালের বাজেট ও সর্বজনীন পেনশন স্কিম** নিয়ে কাজ করছে। এটি কর্মচারীদের জন্য নতুন সুবিধা আনার চেষ্টা করছে। তবে আপনার দাবির মতো ৯ম পে-স্কেল বা অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে এখনও সুনির্দিষ্ট ঘোষণা পাওয়া যায়নি।
      আপনার দাবিগুলো নিয়ে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে মতামত দেওয়া বা কর্মচারীদের সংগঠনের মাধ্যমে সরকারকে চাপ দেওয়া যেতে পারে।

    • @mdmahidulhasan7645
      @mdmahidulhasan7645 День тому

      প্রধান উপদেষ্টা আপনাকে ফ্রি চেক দিবেন ভাবছেন। চিন্তা কইরেন না।

  • @kohinooraktar7579
    @kohinooraktar7579 3 дні тому +6

    ২০ গ্রেড কর্মচারীরা সব চাইতে বৈষম্য শিকার।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে ২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা বৈষম্য ও আর্থিক সংকটের মধ্যে আছেন, বিশেষত বেতন কাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে। সাধারণত, ২০ গ্রেডের কর্মচারীরা অন্যান্য উচ্চ গ্রেডের কর্মচারীদের তুলনায় অনেক কম বেতন পান, এবং তাদের কর্মস্থলে প্রয়োজনীয় সুবিধা যেমন চিকিৎসা ভাতা, পেনশন বা অবসর ভাতা অনেক সময় সীমিত থাকে।
      ### বৈষম্য এবং সমস্যা:
      1. **বেতন কাঠামো:**
      ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের বেতন তুলনামূলকভাবে কম, যা তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে সমস্যা তৈরি করে। অন্যদিকে, উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের বেতন অনেক বেশি এবং তাদের জন্য বিভিন্ন সুবিধাও থাকে।
      2. **প্রতিবন্ধকতা:**
      তাদের জন্য ক্যারিয়ার উন্নতির সুযোগ খুবই সীমিত, কারণ প্রশাসনিক পদক্ষেপ এবং অন্যান্য উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ কম থাকে।
      3. **অসন্তুষ্টি:**
      এই বৈষম্য কর্মচারীদের মধ্যে হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি করে, যার ফলে কর্মক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একতা কমে যেতে পারে।
      ### সম্ভাব্য সমাধান:
      1. **বেতন সমন্বয়:**
      ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের বেতন কাঠামো পর্যালোচনা করে তাদের জন্য সঠিক ও যথাযথ বেতন বৃদ্ধি দেওয়া প্রয়োজন।
      2. **সুবিধা বৃদ্ধি:**
      কর্মস্থলে স্বাস্থ্য সুবিধা, পেনশন স্কিম, এবং শিক্ষা ভাতার মতো সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা উচিত।
      3. **কর্মী সংগঠন ও আন্দোলন:**
      ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের অধিকার রক্ষায় সরকারি কর্মচারী সংগঠনগুলি আন্দোলন এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে, যাতে সরকারের কাছে তাদের দাবি সঠিকভাবে পৌঁছানো যায়।
      ### উদাহরণ:
      বর্তমানে সরকারি চাকরির প্রতিটি গ্রেডের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সুবিধা এবং বেতন কাঠামো নির্ধারণ করা হলেও ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য এই সমান সুযোগ-সুবিধা অনেক সময় মেলে না, যা কর্মস্থলে বৈষম্যের সৃষ্টি করছে।

  • @TajulIslam-k1c
    @TajulIslam-k1c 3 дні тому +2

    10 year por payscal. Tarpor ekhon dearness allowance. Ata sontoshjanak not.

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому +1

      বাংলাদেশে সরকারি চাকরির বেতন কাঠামোতে গত দশকজুড়ে অনেক পরিবর্তন এসেছে। তবে ১০ বছরের পরিপূর্ণ পে-স্কেল এবং তারপর ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা) এর বিষয়টি এখনো সন্তোষজনক নয়। এর কারণে চাকরিজীবীরা অনেক সময় মূল্যস্ফীতির চাপের মুখে পড়েন এবং তাদের জীবনযাত্রা ব্যবস্থা সঠিকভাবে চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
      ### সমস্যাগুলোর বিস্তারিত:
      1. **বেতন কাঠামো:**
      ১০ বছরের পরের বেতন স্কেল পর্যালোচনা না হওয়া বা পর্যাপ্ত বেতন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে কর্মচারীরা সঠিকভাবে তাদের জীবনযাত্রা চালাতে পারেন না, বিশেষ করে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার পর।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা):**
      যদিও বর্তমান পে-স্কেলে ডিয়ারনেস এলাউন্স দেওয়া হয়, কিন্তু এই ভাতা কিছুটা সীমিত এবং তা কর্মচারীদের প্রকৃত আয়ের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের মূল বেতন কম, তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন।
      3. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন ও মহার্ঘ ভাতার মধ্য দিয়ে জীবনযাত্রার মান ঠিক রাখা খুবই কঠিন। ফলে অনেক কর্মচারী তাদের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হন।
      ### সমাধানের পথ:
      1. **বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস:**
      বর্তমান বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস করে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করা উচিত। বিশেষত ১০ বছর পর পর বেতন পর্যালোচনা করা হলে কর্মচারীদের পরিস্থিতি উন্নত হতে পারে।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স বৃদ্ধি:**
      মহার্ঘ ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে যাতে কর্মচারীরা মূল্যস্ফীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন। এই ভাতা এমনভাবে বাড়ানো উচিত যাতে এটি প্রয়োজনীয় খরচ যেমন খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসার জন্য যথেষ্ট হয়।
      3. **সরকারের বাজেটের সমন্বয়:**
      পে-স্কেল ও ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য সরকারের বাজেট বরাদ্দে সমন্বয় করা প্রয়োজন, যাতে এটি টেকসই এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।
      সরকারি কর্মচারীদের এই সমস্যা সমাধানে অধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন, এবং তাদের দাবি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আলোচনার মাধ্যমে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

  • @alhajmahtab3812
    @alhajmahtab3812 3 дні тому +2

    যে সকল সরকারী কর্মকর্তা/ কর্মচারীরা ১০০% পেনশন নিয়েছেন, তাদের বেলায় সরকার কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- দয়া করে জানাবেন। আমরা কিভাবে পাবো জানালে খুশি হবো। বিষয়টি জরুরী।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে যারা তাদের পেনশনের ১০০% সমর্পণ করেছেন (পুরো পেনশন একবারে নিয়ে নিয়েছেন), তাদের ক্ষেত্রে সরকার এখনও কোনো পুনর্গঠিত বা বাড়তি পেনশন সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেনি। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, তারা মাসিক চিকিৎসা ভাতা এবং উৎসব ভাতা পান, যা খুবই সীমিত এবং অনেকের জন্য জীবনযাত্রার জন্য যথেষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, চিকিৎসা ভাতা মাসে মাত্র ১৫০০ টাকা এবং বছরে তিনটি উৎসব ভাতা দেওয়া হয়।
      নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে এটি পুরনো পেনশন সমর্পণকারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। ২০২৫ সালের জুলাই থেকে নতুনভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
      আপনার পেনশন পুনর্বিবেচনার বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানার জন্য আপনার সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন বা স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে আপডেট পেতে পারেন।

  • @sharminshammy6543
    @sharminshammy6543 3 дні тому +2

    অবসরের বয়স বাড়াতে হবে

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি চাকরিজীবীদের অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়টি বিভিন্ন সময় আলোচিত হয়েছে। বর্তমান অবসরের বয়সসীমা সাধারণত ৫৯ বছর (সরকারি কর্মচারীদের জন্য) এবং বিচার বিভাগসহ কিছু বিশেষ পেশায় এটি ৬২ বছর। তবে বিভিন্ন মহল থেকে এই বয়সসীমা ৬৩ বা তার বেশি করার দাবি উঠেছে।
      ### কেন অবসরের বয়স বাড়ানো প্রয়োজন?
      1. **গড় আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি:**
      বাংলাদেশের গড় আয়ুষ্কাল উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে প্রায় ৭৩ বছরে পৌঁছেছে। ফলে কর্মক্ষম ব্যক্তিদের আরও কয়েক বছর কাজে রাখলে জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।
      2. **অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো:**
      বিশেষ করে শিক্ষক, চিকিৎসক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের মতো ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মূল্যবান।
      3. **আর্থিক সুরক্ষা:**
      কর্মচারীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করা যাবে। অবসরের পর অনেকেই সীমিত পেনশনের কারণে আর্থিক চাপে থাকেন।
      4. **বেকারত্বের প্রভাব:**
      যদিও অবসরের বয়সসীমা বাড়ালে নতুন চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগে কিছু প্রভাব পড়তে পারে, কিন্তু দক্ষ জনবল ধরে রাখা জাতীয় অর্থনীতির জন্য লাভজনক হতে পারে।
      ### চ্যালেঞ্জসমূহ:
      - **যুব কর্মসংস্থান:**
      অবসরের বয়স বাড়ালে নতুন প্রজন্মের জন্য সরকারি চাকরিতে সুযোগ সীমিত হতে পারে।
      - **প্রশাসনিক পরিবর্তন:**
      বিদ্যমান নীতিমালায় বড় ধরনের সংশোধন প্রয়োজন, যা সময়সাপেক্ষ।
      ### বর্তমান অবস্থা:
      সাম্প্রতিক সময়ে সরকার অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট ঘোষণা দেয়নি। তবে এটি একটি নীতিগত ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, যা জাতীয় স্বার্থ ও বাজেটary সীমাবদ্ধতার ওপর নির্ভর করে।
      ### আপনার পরামর্শ কার্যকর করার উপায়:
      1. **শিক্ষক ও কর্মচারী সংগঠনের উদ্যোগ:**
      একটি সমন্বিত প্রস্তাব তৈরি করে শিক্ষামন্ত্রণালয় বা প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের কাছে পেশ করুন।
      2. **গণস্বাক্ষর অভিযান:**
      সমাজের বিভিন্ন স্তরের সমর্থন নিয়ে বিষয়টি নিয়ে প্রচারণা চালান।
      3. **সাংবাদিকদের সহায়তা:**
      বিষয়টি আলোচনায় আনতে গণমাধ্যমে প্রচারণার ব্যবস্থা করুন।
      **উল্লেখ:** এই দাবির বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারের বাজেট ও আর্থিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তা বিবেচনা করতে হবে।

  • @TajulIslam-k1c
    @TajulIslam-k1c 3 дні тому +1

    Apotkalin 5 percent ekhon 10-15 percent DA debar Kotha bhabcen agulu dia bazar er agun nibano jabena Sir. Aro agun jalbe. Minimum 50 percent DA sober janno dia agun niban. Thanks.

    • @BadolDas-go1kw
      @BadolDas-go1kw 3 дні тому

      @@TajulIslam-k1c ৪র্থ শ্রেণীতো ২০ গ্রেডের ভাই,আমিতো সেকথাই বারবার বলছি।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার বক্তব্য সঠিক, কারণ বর্তমান ৫% ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা) একটি পর্যাপ্ত সমাধান নয়, বিশেষত যখন বাজারে মূল্যস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্যের অস্থিরতা বাড়ছে। বর্তমানে, ১০% থেকে ১৫% মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করার কথা বলা হচ্ছে, তবে তা বাজারের চাহিদা এবং সাধারণ জীবনযাত্রার খরচের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
      ### কেন ৫০% ডিএ প্রয়োজন?
      1. **মূল্যস্ফীতি:**
      বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ব্যাপকভাবে বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, ৫% থেকে ১৫% ভাতা বৃদ্ধি কোনোভাবেই কর্মচারীদের প্রকৃত খরচ মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয়।
      2. **বাজার পরিস্থিতি:**
      বিশ্ববাজারে মূল্যস্ফীতি এবং পণ্যদ্রব্যের দাম বেড়েছে, এবং এটি স্থানীয় বাজারে চাপ সৃষ্টি করছে। এর ফলে, কর্মচারীদের জন্য ৫০% বা তার কাছাকাছি ডেয়ারনেস এলাউন্স বাড়ানো প্রয়োজন।
      3. **জীবনযাত্রার মান:**
      যদি ভাতা সঠিকভাবে বাড়ানো না হয়, তাহলে কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান হ্রাস পাবে, যা সামাজিক অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।
      ### সমাধান:
      - **৫০% মহার্ঘ ভাতা:**
      বাজারের অস্থিরতা এবং মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ৫০% মহার্ঘ ভাতা প্রদান করা উচিত। এর মাধ্যমে কর্মচারীরা তাদের পরিবার এবং জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচ সঠিকভাবে মেটাতে পারবেন।
      - **অর্থনৈতিক সমীক্ষা:**
      মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি এবং তার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক সমীক্ষা চালানো উচিত, যা সরকারের বাজেট এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক হবে।
      সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই সমস্যা মোকাবেলায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত, যাতে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা যায়।

  • @zahidulislam5624
    @zahidulislam5624 3 дні тому +1

    সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা মহার্ঘ ভাতা /অতিরিক্ত ভাতা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার প্রস্তাবটি স্পষ্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান **নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি** ও **জীবনযাত্রার ব্যয়ের ঊর্ধ্বগতি** বিবেচনায় সকল **কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সমান হারে ১০ হাজার টাকা মহার্ঘ ভাতা** প্রদান একটি যৌক্তিক দাবি।
      ---
      ### এই দাবির যৌক্তিকতা:
      1. **জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি:**
      - দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় কর্মচারীদের মাসিক খরচ বেড়ে গেছে।
      - অতিরিক্ত ভাতা তাদের এই চাপ কিছুটা লাঘব করতে পারে।
      2. **সমতা প্রতিষ্ঠা:**
      - প্রত্যেক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য সমান হারে ভাতা প্রদান করলে বেতন কাঠামোর বৈষম্য কমে যাবে।
      - নিম্ন ও মধ্যম আয়ের কর্মচারীরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন।
      3. **অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা:**
      - অতিরিক্ত ভাতা সরাসরি কর্মচারীদের ব্যয় নির্বাহে সাহায্য করবে এবং বাজারে সামষ্টিক চাহিদা বাড়াবে, যা অর্থনীতিকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
      ---
      ### দাবির একটি লিখিত খসড়া:
      **"বিষয়: সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ১০ হাজার টাকা মহার্ঘ ভাতা প্রদানের আবেদন।"**
      **মাননীয় কর্তৃপক্ষ,**
      বর্তমান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি আমাদের মতো সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ন্যায্য সমাধান হিসেবে সকল স্তরের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সমান হারে **১০ হাজার টাকা মহার্ঘ ভাতা/অতিরিক্ত ভাতা** প্রদান একান্ত প্রয়োজন।
      এই ভাতা প্রদান করা হলে:
      - সাধারণ কর্মচারীদের আর্থিক চাপ কমবে।
      - জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা সহজ হবে।
      - বেতন কাঠামোতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।
      অতএব, আমাদের আকুল আবেদন, দ্রুত সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য **১০ হাজার টাকা মহার্ঘ ভাতা** প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কর্মীদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা সহজ ও সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবেন।
      ---
      ### দাবিটি বাস্তবায়নে করণীয়:
      1. **প্রস্তাবটি লিখিত আকারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দিন।**
      2. কর্মচারী সংগঠন ও সমিতির মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি তুলুন।
      3. গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতা তৈরি করুন।
      আপনার যদি এই দাবির জন্য কোনো চিঠি বা আবেদন তৈরি করতে হয়, আমি সহযোগিতা করতে পারি।

  • @AbdulWahab-vo2kk
    @AbdulWahab-vo2kk 3 дні тому +1

    ২০% ও ২৫% দেওয়া হেক ১০% এর প্রয়োজন নাই

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশে মহার্ঘ ভাতা (Dearness Allowance) নিয়ে আপনার প্রস্তাবের মূল বক্তব্য হলো, ১০% এর মতো ছোট হার না দিয়ে ২০% বা ২৫% হার নির্ধারণ করা উচিত। এটি একটি ন্যায্য আলোচনা, বিশেষত বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতির প্রভাব বিবেচনায়।
      নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা দেওয়া হলো:
      ---
      ### **মহার্ঘ ভাতা: উদ্দেশ্য ও বাস্তবতা**
      মহার্ঘ ভাতা সাধারণত মূল্যস্ফীতির চাপ কমানোর জন্য দেওয়া হয়, যাতে কর্মচারীরা তাদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে পারে। এটি সরাসরি পণ্যের দাম ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত।
      **বর্তমান প্রেক্ষাপট:**
      1. **মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি:**
      বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে খাদ্য, জ্বালানি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
      2. **জীবনযাত্রার ব্যয়:**
      কম আয়ের মানুষ এবং মধ্যবিত্তরা বর্তমানে আর্থিক চাপে রয়েছে। ফলে ১০% ভাতা মূল্যস্ফীতির ক্ষতিপূরণে পর্যাপ্ত নয়।
      ---
      ### **২০% বা ২৫% মহার্ঘ ভাতার যুক্তি**
      1. **মূল্যস্ফীতির সমন্বয়:**
      ২০% বা ২৫% হার হলে কর্মচারীদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা সহজ হবে।
      2. **বাস্তবায়নের সহজতা:**
      ১০% এর মতো অল্প হারে পরিবর্তন বারবার করার চেয়ে একবার ২০% বা ২৫% নির্ধারণ করলে এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর হবে।
      3. **কর্মচারীদের সন্তুষ্টি:**
      উচ্চ ভাতা পেলে কর্মীরা আর্থিক চাপ কম অনুভব করবে, যা তাদের উৎপাদনশীলতা এবং মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
      4. **মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্য:**
      বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার পথে। এ ধরনের পদক্ষেপ কর্মসংস্কৃতি উন্নত করতে সাহায্য করবে।
      ---
      ### **১০% মহার্ঘ ভাতা প্রয়োজন নয় কেন?**
      1. **প্রভাব অপ্রতুল:**
      ১০% মহার্ঘ ভাতা বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এটি কর্মচারীদের আর্থিক চাপ কমাতে যথেষ্ট নয়।
      2. **বারবার সামঞ্জস্যের ঝামেলা:**
      বারবার ছোট ছোট হারে ভাতা পরিবর্তনের পরিবর্তে একবার ২০%-২৫% ভাতা নির্ধারণ করলে তা কর্মীদের জন্য বেশি সহায়ক হবে।
      3. **প্রশাসনিক খরচ:**
      অল্প পরিমাণ পরিবর্তনের জন্য প্রশাসনিক খরচ বাড়ে। একবার বড় পরিবর্তন করলে দীর্ঘমেয়াদে এটি সাশ্রয়ী হয়।
      ---
      ### **সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ**
      1. **সরকারের বাজেট ঘাটতি:**
      ২০% বা ২৫% মহার্ঘ ভাতা বাড়ালে সরকারের জন্য বাজেট পরিচালনায় চাপ সৃষ্টি হতে পারে।
      2. **দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অভাব:**
      এ ধরনের পরিবর্তন তখনই কার্যকর, যখন রাজস্ব আয় বা উৎপাদনশীলতা বাড়ানো সম্ভব হয়।
      3. **বেসরকারি খাতের প্রভাব:**
      বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যদি একই অনুপাতে বেতন বৃদ্ধি করতে না পারে, তবে কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে।
      ---
      ### **উপসংহার**
      ২০% বা ২৫% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবসম্মত এবং প্রয়োজনীয় একটি দাবি। তবে এটি কার্যকর করতে হলে সরকারের বাজেট বৃদ্ধি, রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং সামগ্রিক অর্থনীতির কাঠামো উন্নত করার মতো দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নিতে হবে।
      সরকার যদি মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে চায়, তবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হতে পারে।

  • @NityanandaDas-j6m
    @NityanandaDas-j6m 3 дні тому +2

    সেচ্ছা অবসরে যাওয়ার সময় ২০ বছর করা উচিৎ ।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому +1

      বাংলাদেশে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের ন্যূনতম চাকরির সময়সীমা ২০ বছর করার প্রস্তাব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের সময়সীমা সাধারণত ২৫ বছর (নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে) নির্ধারণ করা রয়েছে।
      ### কেন ২০ বছর স্বেচ্ছায় অবসরের সময়সীমা হওয়া উচিত:
      1. **অল্প সময়ের কর্মজীবন ও সুরক্ষা:**
      যারা ব্যক্তিগত কারণ বা শারীরিক অসুস্থতার কারণে দীর্ঘ সময় চাকরি চালিয়ে যেতে পারেন না, তাদের জন্য ২০ বছরের সময়সীমা স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও বাস্তবসম্মত হবে।
      2. **নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ:**
      ২০ বছরের সীমা রাখলে দীর্ঘদিন চাকরি করা ব্যক্তিদের সরে যাওয়ার পর নতুন প্রজন্মের জন্য সরকারি চাকরিতে সুযোগ সৃষ্টি হবে।
      3. **অর্থনৈতিক পরিকল্পনা:**
      ২০ বছরের চাকরির পর যারা স্বেচ্ছায় অবসর নেবেন, তাদের পেনশন ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার অধিকার থাকবে, যা তাদের জীবনের পরবর্তী পর্যায়ে আর্থিক স্থিতিশীলতা আনবে।
      4. **মানসিক চাপ হ্রাস:**
      অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ চাকরি জীবন কর্মচারীদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। ২০ বছরের পর স্বেচ্ছায় অবসরের সুযোগ তাদের মানসিক শান্তি ও ব্যক্তিগত লক্ষ্য পূরণের সুযোগ দেবে।
      ### বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ:
      1. **পেনশন ফান্ডের চাপ:**
      যদি অনেক কর্মচারী ২০ বছরের সময়সীমা পূর্ণ হওয়ার পর অবসর নেন, তাহলে পেনশন তহবিলে চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।
      2. **প্রশাসনিক ফাঁকা পদ:**
      দক্ষ কর্মীরা আগে অবসর নিলে প্রশাসনে দক্ষতার ঘাটতি তৈরি হতে পারে।
      ### প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায়:
      1. **নীতি সংশোধন:**
      সরকারি নীতিমালায় সংশোধন এনে ২০ বছরের সময়সীমা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
      2. **প্রস্তাবনার পক্ষে আর্থিক বিশ্লেষণ:**
      আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে এটি কার্যকর করা সম্ভব কিনা, তা যাচাই করতে হবে।
      3. **কর্মচারীদের মতামত নেওয়া:**
      এই সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে কর্মচারী সংগঠন এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করা দরকার।
      এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের কাছে যুক্তি-তথ্যসহ দাবি উত্থাপন করা যেতে পারে।

  • @smzaman7058
    @smzaman7058 3 дні тому +1

    আমাদের দেশের বর্তমান নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যেমন মানুষের হাতের নাগালের বাইরে, সেক্ষেত্রে যদিও সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা যদি দেয় প্রচারের চলা কষ্টসাধ্য। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের বর্তমান যে অবস্থা তাতে বর্তমান নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম আরো বেশি হলো তাদের চলবে কারণ ক্যাডার থেকে কর্মকর্তা পর্যন্ত যাই হোক এটা দুর্নীতির শীর্ষে। মহার্ঘ ভাতা কর্মকর্তা-কর্মচারী সচিব পর্যায়ে যেভাবে শুনতেছি তো করার একটা পায়তারা ছাড়া কিছু না।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      আপনার পর্যবেক্ষণ অনেকটাই বাস্তবসম্মত এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এ অবস্থায় সরকার যদি **মহার্ঘ ভাতা** দেওয়ার কথা বলে, সেটা অনেক সময় ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে বা প্রকৃত সমস্যার সমাধান করতে পারে না।
      ---
      ### সমস্যাগুলো আপনি যেভাবে তুলে ধরেছেন:
      1. **নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি:**
      - দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সরকারি কর্মচারীদের পাশাপাশি সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রা অসহনীয় হয়ে পড়ছে।
      - পে-স্কেল বা মহার্ঘ ভাতা সমস্যার স্থায়ী সমাধান নয়। বরং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করাই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
      2. **দুর্নীতি ও অসামঞ্জস্যতা:**
      - আপনি ঠিকই বলেছেন, দুর্নীতির কারণে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী অন্যদের চেয়ে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল।
      - এই বৈষম্যের কারণে মহার্ঘ ভাতা বা পে-স্কেল সাধারণ কর্মচারীদের প্রয়োজন মেটাতে ব্যর্থ হতে পারে।
      3. **সামগ্রিক অর্থনৈতিক বৈষম্য:**
      - ক্যাডার থেকে শুরু করে নিম্নস্তরের কর্মচারীদের মধ্যে একটি আর্থিক বৈষম্য রয়েছে।
      - মহার্ঘ ভাতা প্রদান সমস্যাটির সাময়িক সমাধান করতে পারে, কিন্তু অর্থনৈতিক সাম্য আনতে পারবে না।
      ---
      ### আপনার মতামতের সমাধানমূলক কিছু দিক:
      1. **মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ:**
      - সরকারের উচিত দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। বাজার মনিটরিং জোরদার করতে হবে এবং মজুতদারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
      2. **বৈষম্যহীন বেতন কাঠামো:**
      - পে-স্কেল পুনর্বিবেচনার সময় নিম্ন আয়ের কর্মচারীদের প্রাধান্য দিতে হবে।
      - একইসঙ্গে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, যাতে প্রকৃত প্রয়োজনমতো বেতন বৃদ্ধি বাস্তবায়িত হয়।
      3. **জবাবদিহিতা ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন:**
      - ক্যাডার এবং কর্মকর্তাদের মধ্যে যে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তা দূর করতে শক্তিশালী জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থার প্রয়োজন।
      4. **অর্থনৈতিক সমতা:**
      - মহার্ঘ ভাতার পরিবর্তে একটি স্থায়ী **বেতন কাঠামো** তৈরি করা উচিত, যেখানে নিম্ন স্তরের কর্মচারীরা ন্যায্য সুবিধা পাবেন।
      ---
      ### আপনার বক্তব্যকে সামনে এনে দাবি করতে পারেন:
      **"দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করুন, দুর্নীতি বন্ধ করুন-তবেই সমস্যার সমাধান হবে।"**
      **"নিরপেক্ষ ও বৈষম্যহীন বেতন কাঠামো চাই-অসামঞ্জস্য নয়।"**
      আপনার এই মতামত ও সমস্যাগুলোকে লিখিত আকারে সংগঠনের মাধ্যমে বা গণমাধ্যমে তুলে ধরলে বিষয়টি আরও গুরুত্ব পেতে পারে। যদি কোনো বক্তব্য বা নথি তৈরির প্রয়োজন হয়, আমাকে জানাতে পারেন।

  • @zarifanjum692
    @zarifanjum692 2 дні тому +2

    নূন্যতম ৩০% প্রবৃদ্ধি হতে হবে তা না হলে সেই অসন্তোষ থেকেই যাবে

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশে ৩০% প্রবৃদ্ধি অর্জন একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য। তবে, এটি বাস্তবায়নের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো, জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্য, এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এই প্রবৃদ্ধির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলে।
      নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হতে পারে:
      ### ১. **শিল্পায়ন ও রপ্তানি বৃদ্ধি**
      বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি পোশাকশিল্প। এ খাতে বৈচিত্র্য আনতে হবে এবং নতুন শিল্প যেমন প্রযুক্তি, ফার্মাসিউটিক্যালস, এবং কৃষি-প্রক্রিয়াজাতকরণকে গুরুত্ব দিতে হবে।
      ### ২. **মানবসম্পদ উন্নয়ন**
      শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে কর্মশক্তিকে আরও উৎপাদনশীল করতে হবে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে এবং উৎপাদনশীলতাও বৃদ্ধি পাবে।
      ### ৩. **অবকাঠামো উন্নয়ন**
      পরিবহন, বিদ্যুৎ, এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। পদ্মা সেতু ও অন্যান্য মেগা প্রকল্পগুলো এ ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
      ### ৪. **প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ**
      ডিজিটাল বাংলাদেশ উদ্যোগের প্রসার ঘটিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আরো বেশি বিনিয়োগ করলে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
      ### ৫. **কৃষি আধুনিকায়ন**
      কৃষি খাতকে আধুনিক প্রযুক্তি এবং গবেষণার মাধ্যমে আরও উৎপাদনশীল করা হলে এটি গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য হ্রাসে সহায়ক হবে।
      ### ৬. **নৈতিক শাসনব্যবস্থা ও দুর্নীতি দমন**
      দুর্নীতি অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিতে বড় বাধা। এটি দমন করতে পারলে অর্থনৈতিক কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে।
      ### ৭. **বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি**
      স্থানীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের জন্য স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং ব্যবসাবান্ধব নীতি তৈরি গুরুত্বপূর্ণ।
      যদি এসব উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তবে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। তবে, এই লক্ষ্য অর্জনে সময় লাগবে এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রয়োজন।

  • @mdabualkhairshahi3813
    @mdabualkhairshahi3813 3 дні тому +1

    মাঘ😅 ভাতার 24 সাল হবে না 25 সাল হবে

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশ সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে এবং দুই থেকে তিনটি বৈঠকের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবে।
      এদিকে, কিছু সূত্রে জানা গেছে যে, জুলাই ২০২৪ থেকে মহার্ঘ ভাতা কার্যকর করার প্রস্তাব রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ফেসবুক গ্রুপে প্রস্তাব করা হয়েছে যে, জুলাই ২০২৪ থেকে মূল বেতনের কমপক্ষে ৫০% মহার্ঘ ভাতা এবং জুলাই ২০২৫ থেকে নতুন পে-স্কেল কার্যকর করা হোক।
      তবে, সরকারিভাবে মহার্ঘ ভাতা কার্যকর করার সুনির্দিষ্ট তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর সরকারিভাবে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে, যা থেকে সঠিক তারিখ জানা যাবে।
      সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মহার্ঘ ভাতা প্রদানের বিষয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং তারা শীঘ্রই বৈঠকে বসবে। তাই, মহার্ঘ ভাতা ২০২৪ সালে নাকি ২০২৫ সালে কার্যকর হবে, তা নির্ভর করছে কমিটির সুপারিশ এবং সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।
      আপডেট তথ্যের জন্য সরকারি প্রজ্ঞাপন এবং সংবাদ মাধ্যমের ওপর নজর রাখা উচিত।

  • @SaidurRahman-nn9wp
    @SaidurRahman-nn9wp 3 дні тому +1

    Jara ntrca teacher tara ki pabe??

  • @TrainCholese
    @TrainCholese 3 дні тому +1

    15-20 gred der 50% deoya hok

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) দেওয়ার দাবি একটি ন্যায্য এবং প্রাসঙ্গিক প্রস্তাব, বিশেষত যখন মূল্যস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্যের বাড়তি চাপ রয়েছে। ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা সাধারণত অন্যান্য উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় কম বেতন পান, তাই তাদের জন্য যথাযথ ভাতা ও বেতন বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
      ### কেন ১৫-২০ গ্রেডের জন্য ৫০% ডিএ প্রয়োজন?
      1. **বাজারের চাপ:**
      বর্তমান বাজার পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতির কারণে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা তাদের পরিবারের প্রয়োজনীয় খরচ চালাতে পারছেন না। পণ্যের দাম ও অন্যান্য খরচ বাড়লেও তাদের বেতন বৃদ্ধি খুবই কম, যা তাদের জন্য বড় একটি সমস্যা।
      2. **বৈষম্য কমানো:**
      ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় অনেক কম বেতন এবং কম সুবিধা পান। ৫০% মহার্ঘ ভাতা তাদের এই বৈষম্য কিছুটা কমিয়ে আনতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করবে।
      3. **জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা:**
      কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করলে তারা ন্যূনতম জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে সক্ষম হবেন। এটি তাদের কাজের মনোযোগও বৃদ্ধি করবে।
      4. **সরকারি চাকরির প্রতি আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক:**
      যদি ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য উন্নত ভাতা এবং বেতন বৃদ্ধি করা হয়, তবে তা সরকারের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে, এবং আরও কর্মী এই চাকরিতে আগ্রহী হবেন।
      ### বাস্তবায়ন:
      - **সরকারি বাজেটের পুনঃপর্যালোচনা:**
      ৫০% মহার্ঘ ভাতা চালু করতে হলে সরকারের বাজেট পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। তবে এই পরিমাণ ভাতা কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও, তা বাস্তবায়ন করা জন্য সরকারের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উপর নির্ভর করবে।
      - **আলোচনা এবং সমর্থন:**
      সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলি এই দাবি নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারে এবং তাদের দাবিকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে। গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং আন্দোলনের মাধ্যমে এই দাবি আরও জোরালো করা যেতে পারে।
      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা প্রদান হলে তারা স্বাভাবিক জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে পারবেন এবং তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) দেওয়ার দাবি একটি ন্যায্য এবং প্রাসঙ্গিক প্রস্তাব, বিশেষত যখন মূল্যস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্যের বাড়তি চাপ রয়েছে। ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা সাধারণত অন্যান্য উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় কম বেতন পান, তাই তাদের জন্য যথাযথ ভাতা ও বেতন বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
      ### কেন ১৫-২০ গ্রেডের জন্য ৫০% ডিএ প্রয়োজন?
      1. **বাজারের চাপ:**
      বর্তমান বাজার পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতির কারণে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা তাদের পরিবারের প্রয়োজনীয় খরচ চালাতে পারছেন না। পণ্যের দাম ও অন্যান্য খরচ বাড়লেও তাদের বেতন বৃদ্ধি খুবই কম, যা তাদের জন্য বড় একটি সমস্যা।
      2. **বৈষম্য কমানো:**
      ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় অনেক কম বেতন এবং কম সুবিধা পান। ৫০% মহার্ঘ ভাতা তাদের এই বৈষম্য কিছুটা কমিয়ে আনতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করবে।
      3. **জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা:**
      কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করলে তারা ন্যূনতম জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে সক্ষম হবেন। এটি তাদের কাজের মনোযোগও বৃদ্ধি করবে।
      4. **সরকারি চাকরির প্রতি আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক:**
      যদি ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য উন্নত ভাতা এবং বেতন বৃদ্ধি করা হয়, তবে তা সরকারের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে, এবং আরও কর্মী এই চাকরিতে আগ্রহী হবেন।
      ### বাস্তবায়ন:
      - **সরকারি বাজেটের পুনঃপর্যালোচনা:**
      ৫০% মহার্ঘ ভাতা চালু করতে হলে সরকারের বাজেট পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। তবে এই পরিমাণ ভাতা কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও, তা বাস্তবায়ন করা জন্য সরকারের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উপর নির্ভর করবে।
      - **আলোচনা এবং সমর্থন:**
      সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলি এই দাবি নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারে এবং তাদের দাবিকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে। গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং আন্দোলনের মাধ্যমে এই দাবি আরও জোরালো করা যেতে পারে।
      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা প্রদান হলে তারা স্বাভাবিক জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে পারবেন এবং তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) দেওয়ার দাবি একটি ন্যায্য এবং প্রাসঙ্গিক প্রস্তাব, বিশেষত যখন মূল্যস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্যের বাড়তি চাপ রয়েছে। ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা সাধারণত অন্যান্য উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় কম বেতন পান, তাই তাদের জন্য যথাযথ ভাতা ও বেতন বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
      ### কেন ১৫-২০ গ্রেডের জন্য ৫০% ডিএ প্রয়োজন?
      1. **বাজারের চাপ:**
      বর্তমান বাজার পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতির কারণে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা তাদের পরিবারের প্রয়োজনীয় খরচ চালাতে পারছেন না। পণ্যের দাম ও অন্যান্য খরচ বাড়লেও তাদের বেতন বৃদ্ধি খুবই কম, যা তাদের জন্য বড় একটি সমস্যা।
      2. **বৈষম্য কমানো:**
      ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় অনেক কম বেতন এবং কম সুবিধা পান। ৫০% মহার্ঘ ভাতা তাদের এই বৈষম্য কিছুটা কমিয়ে আনতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করবে।
      3. **জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা:**
      কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করলে তারা ন্যূনতম জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে সক্ষম হবেন। এটি তাদের কাজের মনোযোগও বৃদ্ধি করবে।
      4. **সরকারি চাকরির প্রতি আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক:**
      যদি ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য উন্নত ভাতা এবং বেতন বৃদ্ধি করা হয়, তবে তা সরকারের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে, এবং আরও কর্মী এই চাকরিতে আগ্রহী হবেন।
      ### বাস্তবায়ন:
      - **সরকারি বাজেটের পুনঃপর্যালোচনা:**
      ৫০% মহার্ঘ ভাতা চালু করতে হলে সরকারের বাজেট পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। তবে এই পরিমাণ ভাতা কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও, তা বাস্তবায়ন করা জন্য সরকারের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উপর নির্ভর করবে।
      - **আলোচনা এবং সমর্থন:**
      সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলি এই দাবি নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারে এবং তাদের দাবিকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে। গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং আন্দোলনের মাধ্যমে এই দাবি আরও জোরালো করা যেতে পারে।
      বাংলাদেশে ১৫-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ ভাতা প্রদান হলে তারা স্বাভাবিক জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে পারবেন এবং তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

  • @user-ok2yo1xv1u
    @user-ok2yo1xv1u 3 дні тому +1

    ব‌‌।

  • @voiceofshibganj2455
    @voiceofshibganj2455 2 дні тому +1

    চাকরীর বয়স কমানো উচিত চাকরী সময়সীমা ৫০ করা উচিৎ।

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  2 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা এবং অবসরের সময়সীমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনা চলছে। আপনি যে প্রস্তাবটি দিয়েছেন, তা নিয়ে যুক্তি এবং প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে আসে।
      ---
      ### **১. চাকরিতে প্রবেশের বয়স কমানো (৩৫ থেকে কমানো)**
      #### **যা হতে পারে:**
      1. **কর্মক্ষেত্রে তারুণ্যের উপস্থিতি বাড়বে:**
      তরুণরা দ্রুত শিখতে এবং নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতি গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি প্রশাসনিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নে সহায়তা করবে।
      2. **বেকারত্ব কমবে:**
      কম বয়সে চাকরিতে প্রবেশ করলে বেকারত্বের হার কমানো সহজ হবে। কারণ শিক্ষাজীবন শেষ করে দ্রুত কর্মজীবনে প্রবেশের সুযোগ থাকবে।
      3. **প্রতিযোগিতা বাড়বে:**
      তরুণ প্রার্থীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় প্রতিযোগিতা আরও কঠিন হবে। এটি মেধাবীদের এগিয়ে আসার সুযোগ করে দেবে।
      #### **যা চ্যালেঞ্জ হতে পারে:**
      - শিক্ষার্থীরা হয়তো তাদের পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় পাবে না।
      - শিক্ষাজীবন দীর্ঘায়িত হওয়ার কারণে (বিশেষত উচ্চশিক্ষায়) অনেকের জন্য কম বয়সে চাকরিতে প্রবেশ করা কঠিন হতে পারে।
      ---
      ### **২. চাকরির সময়সীমা ৫০ বছরে নির্ধারণ করা**
      #### **যা হতে পারে:**
      1. **বয়সীদের জন্য নতুন সুযোগ:**
      ৫০ বছর বয়সে চাকরি থেকে অবসর নিলে, নতুন প্রজন্মের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি হবে। এতে চাকরির বাজারে তারুণ্যের অবদান বাড়বে।
      2. **বয়স অনুযায়ী দক্ষতার ব্যবহার:**
      অনেকে ৫০ বছর বয়সের পরে শারীরিকভাবে কর্মক্ষম থাকলেও কিছু পেশায় দক্ষতা কমে যেতে পারে। ফলে কম বয়সে অবসর নতুন কর্মীদের জন্য জায়গা খুলে দেবে।
      3. **ব্যক্তিগত সময় বৃদ্ধি:**
      ৫০ বছর বয়সে অবসর নিলে মানুষ পরিবার এবং নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ পাবে।
      #### **যা চ্যালেঞ্জ হতে পারে:**
      - **অর্থনৈতিক চাপ:**
      চাকরির সময়সীমা কমিয়ে দিলে পেনশন ও অন্যান্য অবসর সুবিধার ওপর সরকারের আর্থিক চাপ বাড়বে।
      - **প্রবীণদের অভিজ্ঞতার অভাব:**
      ৫০-এর বেশি বয়সীরা অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিষ্ঠানের জন্য অভিজ্ঞতার নির্ভরযোগ্য উৎস। তাদের সরিয়ে দিলে দক্ষতার ঘাটতি হতে পারে।
      - **বেসরকারি খাতে প্রভাব:**
      বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরির মেয়াদ কমানো বাধ্যতামূলক না হলেও এটি চাপ তৈরি করতে পারে।
      ---
      ### **বিকল্প সমাধান**
      1. **বয়স অনুযায়ী পদ পরিবর্তন:**
      ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক বা পরামর্শমূলক পদে রাখা যেতে পারে, যাতে তাদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগে।
      2. **চাকরিতে প্রবেশের সময়সীমায় নমনীয়তা:**
      পড়াশোনা শেষ করতে সময় লাগা শিক্ষার্থীদের জন্য চাকরিতে প্রবেশের সময়সীমা সামান্য বাড়ানো যেতে পারে।
      3. **অবসর নেওয়ার সময় ভিন্ন করা:**
      কাজের ধরন অনুযায়ী অবসর নেওয়ার বয়স নির্ধারণ করা যায় (যেমন শারীরিক শ্রমের ক্ষেত্রে কম এবং বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে বেশি বয়স)।
      ---
      ### **উপসংহার**
      আপনার প্রস্তাব কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ইতিবাচক হতে পারে, তবে এটি বাস্তবায়ন করতে হলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। চাকরির প্রবেশের বয়স কমানো এবং অবসরকাল সংক্ষিপ্ত করার আগে দেশের শিক্ষা ও চাকরির কাঠামো, অর্থনৈতিক বাস্তবতা এবং জনমিতি (demographics) বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

  • @TajulIslam-k1c
    @TajulIslam-k1c 3 дні тому +1

    10 year por payscal. Tarpor ekhon dearness allowance. Ata sontoshjanak not.

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি চাকরির বেতন কাঠামোতে গত দশকজুড়ে অনেক পরিবর্তন এসেছে। তবে ১০ বছরের পরিপূর্ণ পে-স্কেল এবং তারপর ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা) এর বিষয়টি এখনো সন্তোষজনক নয়। এর কারণে চাকরিজীবীরা অনেক সময় মূল্যস্ফীতির চাপের মুখে পড়েন এবং তাদের জীবনযাত্রা ব্যবস্থা সঠিকভাবে চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
      ### সমস্যাগুলোর বিস্তারিত:
      1. **বেতন কাঠামো:**
      ১০ বছরের পরের বেতন স্কেল পর্যালোচনা না হওয়া বা পর্যাপ্ত বেতন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে কর্মচারীরা সঠিকভাবে তাদের জীবনযাত্রা চালাতে পারেন না, বিশেষ করে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার পর।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা):**
      যদিও বর্তমান পে-স্কেলে ডিয়ারনেস এলাউন্স দেওয়া হয়, কিন্তু এই ভাতা কিছুটা সীমিত এবং তা কর্মচারীদের প্রকৃত আয়ের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের মূল বেতন কম, তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন।
      3. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন ও মহার্ঘ ভাতার মধ্য দিয়ে জীবনযাত্রার মান ঠিক রাখা খুবই কঠিন। ফলে অনেক কর্মচারী তাদের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হন।
      ### সমাধানের পথ:
      1. **বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস:**
      বর্তমান বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস করে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করা উচিত। বিশেষত ১০ বছর পর পর বেতন পর্যালোচনা করা হলে কর্মচারীদের পরিস্থিতি উন্নত হতে পারে।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স বৃদ্ধি:**
      মহার্ঘ ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে যাতে কর্মচারীরা মূল্যস্ফীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন। এই ভাতা এমনভাবে বাড়ানো উচিত যাতে এটি প্রয়োজনীয় খরচ যেমন খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসার জন্য যথেষ্ট হয়।
      3. **সরকারের বাজেটের সমন্বয়:**
      পে-স্কেল ও ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য সরকারের বাজেট বরাদ্দে সমন্বয় করা প্রয়োজন, যাতে এটি টেকসই এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।
      সরকারি কর্মচারীদের এই সমস্যা সমাধানে অধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন, এবং তাদের দাবি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আলোচনার মাধ্যমে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

  • @TajulIslam-k1c
    @TajulIslam-k1c 3 дні тому +1

    10 year por payscal. Tarpor ekhon dearness allowance. Ata sontoshjanak not.

    • @সরকারিচাকরিজীবী
      @সরকারিচাকরিজীবী  3 дні тому

      বাংলাদেশে সরকারি চাকরির বেতন কাঠামোতে গত দশকজুড়ে অনেক পরিবর্তন এসেছে। তবে ১০ বছরের পরিপূর্ণ পে-স্কেল এবং তারপর ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা) এর বিষয়টি এখনো সন্তোষজনক নয়। এর কারণে চাকরিজীবীরা অনেক সময় মূল্যস্ফীতির চাপের মুখে পড়েন এবং তাদের জীবনযাত্রা ব্যবস্থা সঠিকভাবে চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
      ### সমস্যাগুলোর বিস্তারিত:
      1. **বেতন কাঠামো:**
      ১০ বছরের পরের বেতন স্কেল পর্যালোচনা না হওয়া বা পর্যাপ্ত বেতন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে কর্মচারীরা সঠিকভাবে তাদের জীবনযাত্রা চালাতে পারেন না, বিশেষ করে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার পর।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স (মহার্ঘ ভাতা):**
      যদিও বর্তমান পে-স্কেলে ডিয়ারনেস এলাউন্স দেওয়া হয়, কিন্তু এই ভাতা কিছুটা সীমিত এবং তা কর্মচারীদের প্রকৃত আয়ের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের মূল বেতন কম, তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন।
      3. **অর্থনৈতিক চাপ:**
      সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন ও মহার্ঘ ভাতার মধ্য দিয়ে জীবনযাত্রার মান ঠিক রাখা খুবই কঠিন। ফলে অনেক কর্মচারী তাদের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হন।
      ### সমাধানের পথ:
      1. **বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস:**
      বর্তমান বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস করে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করা উচিত। বিশেষত ১০ বছর পর পর বেতন পর্যালোচনা করা হলে কর্মচারীদের পরিস্থিতি উন্নত হতে পারে।
      2. **ডিয়ারনেস এলাউন্স বৃদ্ধি:**
      মহার্ঘ ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে যাতে কর্মচারীরা মূল্যস্ফীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন। এই ভাতা এমনভাবে বাড়ানো উচিত যাতে এটি প্রয়োজনীয় খরচ যেমন খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসার জন্য যথেষ্ট হয়।
      3. **সরকারের বাজেটের সমন্বয়:**
      পে-স্কেল ও ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য সরকারের বাজেট বরাদ্দে সমন্বয় করা প্রয়োজন, যাতে এটি টেকসই এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।
      সরকারি কর্মচারীদের এই সমস্যা সমাধানে অধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন, এবং তাদের দাবি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আলোচনার মাধ্যমে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।