মাশাল্লাহ! খুব সুন্দর হয়েছে ।আসলে হক বেশি বেশি করে প্রচার করা দরকার। মূলত আবেগের নাম ইসলাম নয়। হে আল্লাহ! হক কে বিজয় দান করুন , আর হকের নামধারী ব্যক্তিদেরকে হক বোঝার তৌফিক দান করুন! আমিন আমিন সুম্মা আমিন.
মুফতি সাহেব অনেক সুন্দর কথা বলছেন এলেমের আলোকে এবং শরীয়তের আলোকে কথা বলছেন আবেগে নয় এজন্য হযরতকে জাযাকাল্লাহ এবং যারা অতি আবেগে লোক আছেন তাদেরকে অতি আবেগি না হয়ে শরীয়তের দৃষ্টিতে দেখার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি
শাইখুল হাদীস সাহেব হুজুরের জানাযায় মুফতী মনসূরুল হক সাহেব হুজুর শরীক হয়েছেন। আমি জামিআর সেই ফাযিল যে খাদেম হিসেবে তখন মুফতী সাহেবের সঙ্গে ছিল। বান্দা ২০০৮ সালের ফারেগ। কামরাঙ্গীরচরের অধিবাসী।
এতদিন তো মানুষ এক পক্ষের কথা শুনেই আরেক পক্ষকে বাতিল মনে করত এখন তো দেখি আসল বিষয় বের হয়ে আসছে অনেক ভালো হয়েছে সুন্দর হয়েছে এই ভিডিওটা আসার কারণে মানুষ সঠিকটা জানতে পারছি বহুত বহুত শুকরিয়া সাম্প্রতিক মিডিয়াকে
মুফতী মানসুরুল হক সাহেব একজন মুখলেস আল্লাহর বান্দা তিনার অবদান কখনো ছুড়ে পেলে দেওয়ার মতো নয় তার অবদান আকাশ চুম্বি যা আমরা অনুভব করি আল্লাহ ইনাদের মেহনত কবুল করেন নেক হায়াত দান করেন
অনেক কিছুই জানা গেল যা আগে জানতাম না। অবস্থা দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, সমঝোতা প্রায় অসম্ভব। তবে আল্লাহ قادر مطلق। মানুষের মন আল্লাহর দুই আঙ্গুলের মধ্যে। তিনিই পারেন যে কোনো সময় যে কোনো কিছু করতে। আমাদের মনের আকুতি হলো, সমাধান হয়ে যাক ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে, আমরা নিজেদেরকে যেই আদর্শের দাবিদার বলে উপস্থাপন করি সেই আদর্শের (অর্থাৎ و يأثرون على أنفسهم ولو كان بهم خصاصة) মাধ্যমে।
জামিআ রাহমানিয়া আরাবিয়া দেশের শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা। এখানে হক্কানী আলেম হাফেজ মুফতী মুহাদদিস মুফাসসির আদীব দায়ী গড়ে তোলা হয় পাশাপাশি জনগণকে সুন্নতের রংএ সাজানোর জন্য মেহনত করা হয় আর এখানকার শায়েখ গণের কাছে বাইয়াত হয়ে উলামা ও জনগণ নিজেদের আত্নশুদ্ধি করছেন। আলহামদুলিল্লাহ এরকম খালেস দীনি প্রতিষ্ঠানের আজীবন সদস্য আমাদের পরিবার ও আত্নীয়দের মধ্যে মোট ২৭ জন। এ মাদ্রাসার জন্য আমরা জান উৎসর্গ করতে তৈয়ার। এর উপর যেসব জালেমের কুদৃষ্টি পড়েছে তাদের অবিলম্বে তাওবা করতে হবে নাহলে খোদার গজব অনিবার্য ।
তখন কি গর্তে লুকিয়ে থাকেন? সত্যটা উপলব্ধি করতে সমস্যা কোথায়? যারা একটি বিল্ডিং এর লোভ ছাড়তে পারে না তারা কিসের ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে? এর দ্বারা বুঝা যায় তারা ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে কাজ করবে।
আপনাদের বক্তব্য শুনে আমার মনে হয় শাইখুল হাদীস সাহেবকে মুফতী মনসুরুল হক সাহেবই প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বিষয়টি ভালো লেগেছে মাশাআল্লাহ। হয়তো লালন পালনও তিনিই করেছেন।
এই ধরনের এত দীর্ঘ আলাপ কখনো দেখি না। শুধুমাত্র সময়ের অবস্থা বিবেচনায় আলোচনাটি শুনলাম। পুরো আলাপটি থেকে সাম্প্রতিককে কিছু পরামর্শ দিতে চাই। এক, এটা খুবই ভাল কাজ হয়েছে। এর পরবর্তী ভাল কাজ হবে শাইখুল হাদিস সাবদের পক্ষের কারো সাক্ষাৎকার নেয়া। যেমন মাহফুজুল হক সাব হতে পারেন। দুই, সাক্ষাৎকার গ্রহীতার স্কিল অনেক বাড়াতে হবে। তিনি যে প্রশ্নগুলো করেন তা অনেকটাই অস্পষ্ট থাকে। তিনি যা জানতে চাইবেন সেটা সোজা বাংলায় সরাসরি জানতে চাইবেন। এছাড়াও তার কথা বলাটা বেশি হয়ে যায়, যা অপ্রাসঙ্গিক লাগে। তিন, সাক্ষাৎকার মেবি স্ক্রিপ্ট করে নেয়া হয়নি। এজন্য পয়েন্টগুলো অগোছালো লেগেছে। ঘটনার টাইম লাইন বরাবর এগিয়ে গেলে দর্শকের জন্য বোঝা সহজ হত।
❤❤❤এক পক্ষের কথা শুনে মন্তব্য করার নিন্দা করে ভাইজান এক পক্ষের কথাই প্রচার করলেন। কি চমৎকার ধোঁকা। কি চমৎকার প্রতারণা। কি চমৎকার মিথ্যা। কি চমৎকার বিশ্বাসঘাতকতা। ❤❤❤ আল্লামা মাহফুজুল হক ও আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ ❤❤❤
@@cybertourist2473 রাহমানিয়ার বক্তব্যই আজিজিয়ার বক্তব্য। কারণ দুই প্রতিষ্ঠান মূলত একটিই। তবে রাহমানিয়ার অভিভাবকগন তো আর আপনার এ কমেন্ট পড়ে এখানে জবাব দিতে আসবেন না। দুআ করি আল্লাহ তাআলা মুফতী সাহেবদেরকে আল্লামা মামুনুল হকদের বিনয়ী মাখা সঠিক, উত্তম ও উপযুক্ত প্রস্তাব মেনে নিয়ে এক করে দেন। কারণ তাঁরা সকলেই দ্বীনের ধারক বাহক।।।
আলহামদুলিল্লাহ।চমৎকার একটি সাক্ষাৎকার।এই ধরনের একটি সাক্ষাৎকারের জন্য বহু দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম।বহু লোকজন প্রকৃত সত্য না জেনে মুফতী মনসুরুল হক দা:বা: এর বেপারে মন্দ ধারণা পোষণ করত এবং বাজে মন্তব্য করত।আল্লাহ তাআলা তাদেরকে হেদায়াত দান করুক।কখনোই এক পক্ষের বক্তব্য শুনে মন্তব্য করতে নেই।
ইউটিউবের ভাইকে বলব আমার ওস্তাদ হযরত মুফতি সাঈদ সাহেব মুদ্দাজিল্লুহুল আলী এর মাসলা মাসায়েল এর সম্পর্কে সুয়াল জওয়াব বা প্রশ্ন-উত্তর আকার এ ভিডিও হলে বা অডিও ভালো হয়
এক পক্ষের আৱোচনা শুনে সবাই দেখি মন্ত্রমুগ্ধ হস়ে গেলো ৷ দ্বিতীয় পক্ষের আলোচনা শুনলে তখন দ্বিতীয় কথায় মন্ত্রমুগ্ধ হতে বাধ্য হবেন ৷ অতএব একদিকে টানাটানি করা ভালো না
উনাদের কাছে তো আইনে কোন কাগজপত্র নেই। উনারা কোন সময় কাগজপত্র নিয়ে কথা বলে না। খালি গলাবাজি করে। কেয়ামত পর্যন্ত সময় একটা লিগ্যাল কাগজ উনাদের দেখাতে পারবেনা।
ইউটিউবার ভাইকে বলব যে এত লম্বা সাক্ষাৎকার ধৈর্য নিয়ে এত সময় নিয়ে,হয়তো এত সময় নিয়ে দেখার বুঝার সময় অনেকেরই নেই, এইজন্য মেন পয়েন্টগুলো কেটে মিনিট ১৫ মিনিট,২০ মিনিট,, ১০ মিনিট এভাবে যদি দেওয়া যায় এখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হবে, যদিও ভিউ উদ্দেশ্য না কিন্তু যে উদ্দেশ্যে এই সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে আশা করি সেটা সফল হবে ধন্যবাদ
মুফতি সাঈদ আহমদ সাব হুজুরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি মুফতি সাহেব হুজুর নায়েবেমুহতামিমের পদে থেকে মুহতামিমের দায়িত্ব পরিচালনা করার যোগ্যতা ছিল সুতরাং কমিটির মাধ্যমে শাইখুল হাদিস সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহির অব্যাহতির বিষয়টি প্রভাবক দায়িত্বশীল শিক্ষকের ইচ্ছার ও আগ্রহ কাজ করেনি এটা বুঝার কোন ক্লো কি আছে ?
এ-ই উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ হাদিস বিশারদ আল্লামা আজিজুল হক র. | লালবাগ জামিআয় শাইখুল হাদিসের মসনদ অলংকৃত করেছেন তার গভীর ইলম আর হাফেজ্জীহুজুর রহ এর স্নেহে! কিন্তু ইসলামী হুকুমত কায়েমের দিবা স্বপ্নদেখানো রাজনীতি বিষাক্ত ছোবল দেয়!! রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে মুফতি আমিনী রহ. এ-র কাছে পরাজিত হন হাদিস অধ্যাপনার মহান সম্রাট! লালবাগ থেকে বের হয়ে শাইখুল হাদিস রহ. সিদ্ধান্ত নেন তিনি আর মাদরাসা ভিত্তিক খেদমত করবেন না | রাষ্ট্রের ধর্মীয় অঙ্গনে ব্যাপক ভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি নিজ পরিকল্পনা মতো কাজে আত্মনিয়োগ করলেন!!! এদিকে শাইখুল হাদিস সাহেবের সঙ্গে বেরিয়ে আসা লালবাগের কয়েকজন তরুণ শিক্ষক একত্রিত হলেন মুহাম্মদপুর হাজী সিরাজুদ্দৌলার বাসা সংলগ্ন মক্তবে!! এ মক্তব পরিণত হয় মুহাম্মাদিয়া মাদরাসায়! সুচনা হয় নতুন ইতিহাসের! হাজি সিরাজুদ্দৌলা নি:র্শত ভাবে মাদরাসা পরিচালনার যে অঙ্গিকার করেছিলেন তা তিনি রক্ষা না করায় শুরু হলো নতুন জায়গার অন্বেষণ! বহু খোঁজাখুঁজির পরও ভালো কোনো সুফল আসলো না! তখনকার সময়ে যুগ শ্রেষ্ঠ বুজুর্গ শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর প্রচুর যাতায়াত ছিলো মুহাম্মদপুরে | তাঁর অনেক ভক্ত বৃন্দ ছিলেন এ-ই অঞ্চলে!!! বলার অপেক্ষা রাখেনা যুগ শ্রেষ্ঠ হাদিস বিশারদ আল্লামা আজিজুল হক র. বলেন আর প্রখর মেধাবি নবীন আলেম মুফতী মনসুরুল হক বলেন, কিংবা তৎকালীন লালবাগ জামিআর মুহতামিম মুহাদ্দিস হেদায়েতুল্লাহ রহ. এ-র সন্তান আরেক নবীন আলেম মাওলানা হিফজুর রহমান সাহেব বলেন, সবাই হোসনে তাআল্লুক রাখতেন শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর সঙ্গে! রাহমানিয়া প্রতিষ্ঠার মূল বীজবপনকারি ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা এ-ই মহান আধ্যাত্মিক রাহাবর শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)! আজ অনেক লম্বা লম্বা ইতিহাস বড্ড দরাজগলায় দারুণ ভাবে মঞ্চস্থ হয় কিন্তু মুহাম্মদপুরের ইতিহাসের বাঁক ঘুরিয়ে দেওয়া এ-ই মহানমনিষীর নাম সব সময় আলোচনার বাইরে থেকে যায় | পরম শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করি : শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)! মূল কথায় আসি চলুন এ-ই মূল কথাটা সৈয়দ মবনু সাহেবের লেখা থেকে পড়ি - হাজি সিরাজুদ্দৌলার ওয়াদ ভঙ্গের পর মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতালগ্নে যখন মাদরাসার জন্য জায়গা খুঁজছিলেন এবং কোনো কুলকিনারা করতে পারেননি তখন একপর্যায়ে সকলে যোগাযোগ করলেন শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর সাথে। অবশেষে শায়খে গহরপুরী (র.)-এর অনুরোধে ১২ নভেম্বর ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে আলী এন্ড নুর রিয়েল এস্টেটের সত্ত্বাধিকারী দুই ভাই হাজী মুহাম্মদ আলী ও হাজী নুর হুসাইন সাত মসজিদের পাশে আলী এন্ড নুর রিয়েল এস্টেটের মধ্যে ৩৭৭১/৮৮ দলিলমূলে ১০ কাঠা জমি এবং ৬ ডিসেম্বর ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে ৩২০০/৯২ দলিল মূলে আরও ৬ কাটা জমি মাদরাসার নামে ওয়াকফ করে দিলেন। ওয়াকফ রেজিস্টারী নং ১৯৫৮৮। সেই সময় জমিতে পাঁচতলা ভবন নির্মিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্নে মাদরাসা পরিচালনার জন্য যে কমিটি গঠিত হয়, এর সভাপতি ছিলেন তেজগাওয়ের বিশিষ্ট ব্যবসায়ি ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আব্দুল মালিক। তিনি সাংবিধানিক নিয়মে ওয়াকফের মুতাওয়াল্লিও নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আব্দুল মালিক নুরানী ওয়াকফ এস্টেটেরও মুতাওয়াল্লি ছিলেন। মাদরাসার প্রতিষ্ঠাকালিন প্রিন্সিপাল ছিলেন মুফাস্সিরে কোরআন মাওলানা আব্দুল গাফ্ফার (র.)। ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের ১৫ জুন কমিটির ৩১তম অধিবেশনে অসুস্থতার কারণে তাঁকে অভ্যাহতি দিয়ে প্রিন্সিপাল করা হয় মাওলানা আলী আসগরকে। তখনও শায়খুলহাদিস আল্লামা আজিজুল হক (র.) জামিআ রহমানিয়ার শায়খুলহাদিস হিসাবে সিনিয়র শিক্ষকের মর্যাদায়। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে ১১ তারিখে কমিটির ৪৯ নং অধিবেশনে মাওলানা আলী আসগর নিজ দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলে শায়খুলহাদিস আল্লামা আজীজুল হক (র.) প্রিন্সিপাল নিযুক্ত হলেন।
এর দ্বারা বুঝা যায় মনসুর সাহেব কতটা সাহসী। তিনি সব পরিস্থিতি মোকাবেলা করে মাদ্রাসার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়ে গিয়েছেন। মাহফুজ সাহেবের আওয়ামী দালালি দিবালকের মতো স্পষ্ট। মুফতি সাহেবের ব্যাপারে একটি প্রমাণ পেশ করুন উনি আওয়ামী লীগের সাথে আপস করেছেন কেয়ামত পর্যন্ত সময় দিলাম
মাশাল্লাহ! খুব সুন্দর হয়েছে ।আসলে হক বেশি বেশি করে প্রচার করা দরকার। মূলত আবেগের নাম ইসলাম নয়। হে আল্লাহ! হক কে বিজয় দান করুন , আর হকের নামধারী ব্যক্তিদেরকে হক বোঝার তৌফিক দান করুন! আমিন আমিন সুম্মা আমিন.
আল্লাহ আমাকে মাফ করেন আমি মুফতী মনসুরুল হক সাহেব হুজুরের সম্পর্কে খারাপ ধারণা করেছিলাম । আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা ভিডিও আপলোড দেওয়ার জন্য
জাঝাকাল্লাহ। হকের পথে থাকার জন্য এবং নিজের ভুল প্রকাশ্যে স্বীকার করার জন্য । এটা অনেক বড় গুণ।
মুফতি সাহেব অনেক সুন্দর কথা বলছেন এলেমের আলোকে এবং শরীয়তের আলোকে কথা বলছেন আবেগে নয় এজন্য হযরতকে জাযাকাল্লাহ এবং যারা অতি আবেগে লোক আছেন তাদেরকে অতি আবেগি না হয়ে শরীয়তের দৃষ্টিতে দেখার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি
এবার এই চ্যানেলের খুবই অগ্রগতি হবে ইনশাআল্লাহ
আলোচনাটা প্রানবন্ত চমৎকার ছিলো সবটুকু শুনেছি ফেসবুকে
শাইখুল হাদীস সাহেব হুজুরের জানাযায় মুফতী মনসূরুল হক সাহেব হুজুর শরীক হয়েছেন। আমি জামিআর সেই ফাযিল যে খাদেম হিসেবে তখন মুফতী সাহেবের সঙ্গে ছিল। বান্দা ২০০৮ সালের ফারেগ। কামরাঙ্গীরচরের অধিবাসী।
সাম্প্রতিক চ্যানেল কে অসংখ্য শুকরিয়া। এ বিষয়টি আজ আমাদের সামনে স্পষ্ট হয়ে গেছে।
মা শা আল্লাহ
অনেক সুন্দর ওয়াজাহাতি আলোচনা
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন
মুফতি সাঈদ আহমাদ সাহেব সহ সুকল মাজলুম আলিমগন কে জালিমদের থেকে হিফাজত করেন আমীন
এই সাক্ষাৎকারটির জন্য সাম্প্রতিক চ্যানেল কে জানাই অসংখ্য শুকরিয়া। আর সাক্ষাৎকার যিনি দিয়েছেন তার বর্ণনাও অভূত প্রশংসনীয়।
আমার জীবনের সেরা ৩ জন শিক্ষকের একজন উনি। আল্লাহ উনার হায়াতে বরকত দিন।
আমার প্রাণ প্রিয় উস্তাদ। মুফতি সাইদ আহমেদ দাঃবাঃ হুজুরের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জীবন দিতে পারি
হযরত মুফতি সাঈদ আহমদ সাহেবের প্রত্যেকটি কথা সত্যিই হৃদয়ে লাগার মত। ❤❤❤
আল্লামা মনসুরুল হক সাহেব আসলেই একজন মজলুম 😢
সবাই কেমন যেন মামুনুল হক সাহেবদের কথা বিনা দলীলে মানতে চান এটা কেমন কথা? আজকে সব পরিষ্কার মাশাআল্লাহ।
@@abumuhammad2636
সত্য কথায় আওয়াজ কম। প্রভাব বেশি।আর বিশ্বাসযোগ্য।
অসত্য কথায় আওয়াজ বেশি, মিডিয়া ট্রায়াল উন্নত।
কিন্তু, বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এ-ই ভিডিওটি সারা দুনিয়ার বাংলা ভাষাভাষী মানুষের শুনে নেওয়া দরকার
হিফজুর রহমান সাহেবের সাক্ষাৎ চাই,
এবং মামুনুল হক মাহফুজুল হক সবার সাক্ষাৎকার চাই তাহলেই বোঝা যাবে যে আসল বাস্তবতাটা কি..?
আলহামদুলিল্লাহ, সত্য উন্মোচনের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ গ্রহণ করায় সাংবাদিক ভাইকে অনেক অনেক শুকরিয়া 💝💝
এতদিন তো মানুষ এক পক্ষের কথা শুনেই আরেক পক্ষকে বাতিল মনে করত এখন তো দেখি আসল বিষয় বের হয়ে আসছে অনেক ভালো হয়েছে সুন্দর হয়েছে এই ভিডিওটা আসার কারণে মানুষ সঠিকটা জানতে পারছি বহুত বহুত শুকরিয়া সাম্প্রতিক মিডিয়াকে
মাশাআল্লাহ আল্লাহ তায়ালা হকের আওয়াজকে বুলন্দ করুক
Jajakallah
Alhamdulillah
এরকম একটি সাক্ষাৎকারের প্রয়োজন ছিল আরো আগেই
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
অসাধারণ ভদ্রভাবে একটি বয়ান করেছেন।
মাশাআল্লাহ
হুজুরকে জাযাকাল্লাহ
অনেক অনেক ধন্যবাদ তবে এই সমস্ত সাক্ষাৎকার গুলো আরো অনেক আগেই দেওয়ার দরকার ছিল
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
আলহামদুলিল্লাহ,
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
খুব চমৎকার আলোচনা
ফিতনার জনক মামুনুল হক ।
প্রত্যেক টা পয়েন্ট যুক্তি সহ উপস্থাপন করেছেন
বাস্তব কথা বলেছেন।
আল্লাহ তাআলা হকের বিজয় দান করেন।
মাশাআল্লাহ অনেক কিছু জানলাম। জাযাকাল্লাহ।
সত্য প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ
মুফতি মামুনুল হক ছাহেব কেন এখন পর্যন্ত তার কথিত বিবি ঝর্ণার বিষয়ে খোলসা করছেন না ।
ঝর্ণা তোর কি লাগে তোর মা
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। অজানা অনেক কিছু জানাগেল।
হুজুরের কথাগুলো এতোটা ক্লিয়ার আল্লাহু আকবর
মানসুরুল হক জিন্দাবাদ
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর জবাব হয়েছে
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে নেক হায়াত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ., হুযুরের বেপারে আমাদের অনেক খারাপ ধারনা জন্মে ছিল..আলহামদুলিল্লাহ এ ভিডিও দেখার পর সত্ত স্পস্ট হল..
❤❤
আল্লাহ আমাদের মাফ করেন..!!!
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
এভাবে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য!
মুফতী সাহেব হুজুর দাঃ বাঃ আমার সামনের কাতারে শাইখুল হাদীস সাহেব এর জানাযা পড়েছেন
কাজেই প্রমাণিত মুফতী মনসুরুল হক দা:বা: এর নামে মিথ্যাচার করা হয়েছে।
এরকম একটা সাক্ষাৎকার আরো আগে হলে আমাদের সংশয় আরো আগেই কেটে যেতো
মাশাআল্লাহ
একদিক থেকেই বলতেছেন।
উভয় পক্ষের মধ্যে সমন্বয় জরুরি।
আহ...! আমার প্রানপ্রিয় মুসলিম শরিফের শায়েখ।
হুজুর কি যাত্রাবারী মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম আহমাদ ঈসা সাহেব হুজুরের দুলাভাই না?
শুনে খুশি হলাম,
এই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায়,
যুগশ্রেষ্ঠ বুযূর্গ,
আল্লামা নূর উদ্দিন গওরপুরী রাহিমাহুল্লাহও যুক্ত।
আল্লাহ হকের আওয়াজকে উচুঁ করুক। আমীন
এটা প্রচুর পরিমাণে প্রচার করা দরকার।
মাশাআল্লাহ ❤
মাশা-আল্লাহ
আমিও ছিলাম. আমিও সেদিনের সাক্ষী. আমি ছোট ছিলাম .পাচ তলায় থাকতাম.দখল হওয়ার পর আমরা নুর হোসেন কোম্পানির বাড়িতে অস্থায়ী মাদ্রায় থাকতাম
মুফতী মানসুরুল হক সাহেব একজন মুখলেস আল্লাহর বান্দা তিনার অবদান কখনো ছুড়ে পেলে দেওয়ার মতো নয় তার অবদান আকাশ চুম্বি যা আমরা অনুভব করি আল্লাহ ইনাদের মেহনত কবুল করেন নেক হায়াত দান করেন
সাথে একজন মিথ্যাবাদী।
কত সুন্দর ভাবে সত্য কথাগুলো প্রকাশ করেছেন আল্লাহ তা'আলা হযরতকে নেক হায়াত দান করুন
মাশাআল্লাহ ৷ অনেক সত্য তুলে ধরা হয়েছে
সাইদ সাব হুজুর খুব যোগ্য
ماشاء الله
অনেক কিছুই জানা গেল যা আগে জানতাম না। অবস্থা দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, সমঝোতা প্রায় অসম্ভব। তবে আল্লাহ قادر مطلق। মানুষের মন আল্লাহর দুই আঙ্গুলের মধ্যে। তিনিই পারেন যে কোনো সময় যে কোনো কিছু করতে। আমাদের মনের আকুতি হলো, সমাধান হয়ে যাক ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে, আমরা নিজেদেরকে যেই আদর্শের দাবিদার বলে উপস্থাপন করি সেই আদর্শের (অর্থাৎ و يأثرون على أنفسهم ولو كان بهم خصاصة) মাধ্যমে।
অসাধারণ একটি বয়ান করেছেন।
অত্যন্ত ভদ্র উপস্থাপন করেছেন।
জামিআ রাহমানিয়া আরাবিয়া দেশের শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা। এখানে হক্কানী আলেম হাফেজ মুফতী মুহাদদিস মুফাসসির আদীব দায়ী গড়ে তোলা হয় পাশাপাশি জনগণকে সুন্নতের রংএ সাজানোর জন্য মেহনত করা হয় আর এখানকার শায়েখ গণের কাছে বাইয়াত হয়ে উলামা ও জনগণ নিজেদের আত্নশুদ্ধি করছেন। আলহামদুলিল্লাহ এরকম খালেস দীনি প্রতিষ্ঠানের আজীবন সদস্য আমাদের পরিবার ও আত্নীয়দের মধ্যে মোট ২৭ জন। এ মাদ্রাসার জন্য আমরা জান উৎসর্গ করতে তৈয়ার। এর উপর যেসব জালেমের কুদৃষ্টি পড়েছে তাদের অবিলম্বে তাওবা করতে হবে নাহলে খোদার গজব অনিবার্য ।
ধন্যবাদ
মাওলানা মামুনুল হক, ইসলামের কথা বলে খেলাফতের কথা বলে, কিন্তু নিজেই একটা বড় অন্যায়ের মধ্যে আছে, তো কিভাবে উনার কাছে ইসলাম, খেলাফত নিরাপদ হতে পারে ???
আপনার জন্যই ভিডিও টি
মাশা আল্লাহ। খুব সুন্দর। বাকী গালিগুলোজ সম্পর্কে প্রম্ন করলেন না?
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
❤❤❤❤masallah ❤❤❤❤
এরকম আলোচনা আরো হওয়া দরকার যাতে করে ইসলামবিদ্বেষী ওলামা বিদ্বেষীরা আপনাদেরকে স্বাগত জানাতে পারেন
অন্যের ভবন দখল করে নিলে কি ইসলামের খুব উপকার হয়
এত আত্মশুদ্ধি মূলক কথা দালাল মামুন সাহেব যখন মাহফিলের মধ্যে প্রকাশ্যে বলে তখন আপনি কোথায় থাকেন?
তখন কি গর্তে লুকিয়ে থাকেন? সত্যটা উপলব্ধি করতে সমস্যা কোথায়? যারা একটি বিল্ডিং এর লোভ ছাড়তে পারে না তারা কিসের ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে? এর দ্বারা বুঝা যায় তারা ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে কাজ করবে।
আপনাদের বক্তব্য শুনে আমার মনে হয় শাইখুল হাদীস সাহেবকে মুফতী মনসুরুল হক সাহেবই প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বিষয়টি ভালো লেগেছে মাশাআল্লাহ।
হয়তো লালন পালনও তিনিই করেছেন।
এই ধরনের এত দীর্ঘ আলাপ কখনো দেখি না। শুধুমাত্র সময়ের অবস্থা বিবেচনায় আলোচনাটি শুনলাম। পুরো আলাপটি থেকে সাম্প্রতিককে কিছু পরামর্শ দিতে চাই।
এক, এটা খুবই ভাল কাজ হয়েছে। এর পরবর্তী ভাল কাজ হবে শাইখুল হাদিস সাবদের পক্ষের কারো সাক্ষাৎকার নেয়া। যেমন মাহফুজুল হক সাব হতে পারেন।
দুই, সাক্ষাৎকার গ্রহীতার স্কিল অনেক বাড়াতে হবে। তিনি যে প্রশ্নগুলো করেন তা অনেকটাই অস্পষ্ট থাকে। তিনি যা জানতে চাইবেন সেটা সোজা বাংলায় সরাসরি জানতে চাইবেন। এছাড়াও তার কথা বলাটা বেশি হয়ে যায়, যা অপ্রাসঙ্গিক লাগে।
তিন, সাক্ষাৎকার মেবি স্ক্রিপ্ট করে নেয়া হয়নি। এজন্য পয়েন্টগুলো অগোছালো লেগেছে। ঘটনার টাইম লাইন বরাবর এগিয়ে গেলে দর্শকের জন্য বোঝা সহজ হত।
❤❤❤এক পক্ষের কথা শুনে মন্তব্য করার নিন্দা করে ভাইজান এক পক্ষের কথাই প্রচার করলেন। কি চমৎকার ধোঁকা। কি চমৎকার প্রতারণা। কি চমৎকার মিথ্যা। কি চমৎকার বিশ্বাসঘাতকতা। ❤❤❤ আল্লামা মাহফুজুল হক ও আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ ❤❤❤
অপর পক্ষের বক্তব্য তো 13 ই জানুয়ারিতে হয়ে গেছে।
@Usama.Zulkifil এ সাক্ষাৎকারে তাদের রাখতে হবে না??? আলোচোক তো অনেক গুজামিল দিচ্ছেন।।।
@@muftiabdulmukit234813 ই জানুয়ারি আলোচনার সময় কি এই পক্ষকে রাখা হয়েছিল? অদ্ভুত কথাবার্তা বলেন কেন?
এই সাক্ষাৎকার বিষয়ে আজিজিয়ার বক্তব্য কি?
@@cybertourist2473 রাহমানিয়ার বক্তব্যই আজিজিয়ার বক্তব্য। কারণ দুই প্রতিষ্ঠান মূলত একটিই। তবে রাহমানিয়ার অভিভাবকগন তো আর আপনার এ কমেন্ট পড়ে এখানে জবাব দিতে আসবেন না। দুআ করি আল্লাহ তাআলা মুফতী সাহেবদেরকে আল্লামা মামুনুল হকদের বিনয়ী মাখা সঠিক, উত্তম ও উপযুক্ত প্রস্তাব মেনে নিয়ে এক করে দেন। কারণ তাঁরা সকলেই দ্বীনের ধারক বাহক।।।
দুই পক্ষেরই আলোচনা দরকার এক পক্ষের কথা।
মাশাল্লাহ ভালো, এ ধরনের প্রচারণায় উলামা বিদ্বেষীরা খুশি হবে।
উলামা বিদ্বেষী কাদের বলেন?
ভন্ডামির বিরুদ্ধে গেলেই ওলামা বিদ্বেষী।
এখানে ভন্ডামি করার কোন বিষয় নেই, যার যেখানে থাকার অধিকার সে সেখানেই আছে।
আপনি মনে হয় এতাতি
মাদ্রাসা দখল করা কি ইসলামবিদ্বেষীদেরকে নারাজ করে।
ঠিক বলেছেন
Boykot mamon gang....
mofti saheb hoker opor ache..
মাশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ ❤❤
জামিআ রাহমানিয়ার মুহতামিম মাওলানা হিফযুর রহমান দা. বা. এর একটি সাক্ষাতকার হলে ভাল হতো।
এই সাক্ষাৎকার কি প্রকৃত বাস্তব পরিস্থিতিকে স্পষ্ট করে নি?
আলহামদুলিল্লাহ।চমৎকার একটি সাক্ষাৎকার।এই ধরনের একটি সাক্ষাৎকারের জন্য বহু দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম।বহু লোকজন প্রকৃত সত্য না জেনে মুফতী মনসুরুল হক দা:বা: এর বেপারে মন্দ ধারণা পোষণ করত এবং বাজে মন্তব্য করত।আল্লাহ তাআলা তাদেরকে হেদায়াত দান করুক।কখনোই এক পক্ষের বক্তব্য শুনে মন্তব্য করতে নেই।
@@rezaurrahman7985 তিনি আরো পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা দিতে পারবেন।
@@rezaurrahman7985কেউ মুফতি সাহেব কে গালমন্দ করেনি। করলেও ওনার মুখের দূর ব্যাবহারের জন্য হয়তোবা করে🙏
উনি তো খুব ভদ্রভাবে কথা বললেন মাশাল্লাহ। সাধারণত ওনাদের পক্ষের কাউকে এত ভদ্রভাবে কথা বলতে শোনা যায় না। বিশেষ করে মুফতি মনসুরুল হক সাহেব
ইউটিউবের ভাইকে বলব আমার ওস্তাদ হযরত মুফতি সাঈদ সাহেব মুদ্দাজিল্লুহুল আলী এর মাসলা মাসায়েল এর সম্পর্কে সুয়াল জওয়াব বা প্রশ্ন-উত্তর আকার এ ভিডিও হলে বা অডিও ভালো হয়
খুব সুন্দর অজাহাত
বাইতুল মুকাররমের সম্মানিত খতীব মুফতী আবদুল মালেক সাহেব হুযূরের যবানে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা শুনতে চাই ইনশাআল্লাহ।
দুপক্ষের সাক্ষাৎকার আসা উচিত
Masha allaah
মনসুর সাহেবের আগের ভিডিও শুনে মনে হচ্ছে দেওয়ানবাগীর বয়ান শুনছি
আল্লাহ পাক সকলকেই এক হওয়ার তৌফিক দান করুন
তুই তাওবা না করলে ঈমান নিয়ে মরতে পারবি কি?
এক পক্ষের আৱোচনা শুনে সবাই দেখি মন্ত্রমুগ্ধ হস়ে গেলো ৷ দ্বিতীয় পক্ষের আলোচনা শুনলে তখন দ্বিতীয় কথায় মন্ত্রমুগ্ধ হতে বাধ্য হবেন ৷ অতএব একদিকে টানাটানি করা ভালো না
❤❤❤
আমরা এই ইতিহাস ২০১৮ থেকেই জেনে এসেছি আলহামদুলিল্লাহ ; আমরা চাই এসমস্যার শরীয়ত সম্মত সুরাহা চাই। অন্ধ অনুসরণ নিপাত যাক।
মামুন সাব ঝর্ণা বিবির বিষয় ক্লিয়ার কেন করছে না
এক পক্ষের কথাই না শুনে উভয়পক্ষের কথা শোনা উচিত
অন্য পক্ষের কথা শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা এবার এই পক্ষের কথা বলতে শুনি
মামুনুল হকের পক্ষে তো কিছু বলার নেই, কারন এরা দখলদার, শেখ হাসিনার মত স্বৈরাচার ও অবৈধ ভোগ দখলকারী্।
এই মুফতি সাহেব আল্লামা মামুনুল হক সাহেব কে মাওলানা কফিল উদ্দিন সাহেবের সাথে তুলনা করলেন। এই কথা এদেশের কোন পাগল ও মানবে না
ভাইজান বর্তমান প্রেক্ষাপট হইল মামুন হ মামুনুল হকের কথাটাই সেইটাই আইন
এই সাক্ষাৎকারের বিপরীতে মাওলানা মামুনুল হক সাহেবের সাক্ষাৎকার চাই
Mashaallah
মামুনুল হক সাহেব বা উনাদের প্রতিনিধিদের বক্তব্য চাই। বিশেষ করে এই সাক্ষাৎকার বিষয়ে।
উনাদের কাছে তো আইনে কোন কাগজপত্র নেই। উনারা কোন সময় কাগজপত্র নিয়ে কথা বলে না। খালি গলাবাজি করে। কেয়ামত পর্যন্ত সময় একটা লিগ্যাল কাগজ উনাদের দেখাতে পারবেনা।
Mashaallah
এই ধরনের ঘটনায় ভারতের এজেন্ডা প্রতিষ্ঠিত হবে।
ইউটিউবার ভাইকে বলব যে এত লম্বা সাক্ষাৎকার ধৈর্য নিয়ে এত সময় নিয়ে,হয়তো এত সময় নিয়ে দেখার বুঝার সময় অনেকেরই নেই, এইজন্য মেন পয়েন্টগুলো কেটে মিনিট ১৫ মিনিট,২০ মিনিট,, ১০ মিনিট এভাবে যদি দেওয়া যায় এখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হবে, যদিও ভিউ উদ্দেশ্য না কিন্তু যে উদ্দেশ্যে এই সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে আশা করি সেটা সফল হবে ধন্যবাদ
হজরত আমার মনে হয় মামুনুল হকের মত ৷ উগ্র ব্যাক্তি থাকবে ততদিন সমাধান হবেনা।
মামুনুল হক সাহেব শেখ হাসিনার প্রশংসা করলে এতো জুলুম নির্যাতন করত না।
😊😊😊
মাহফুজুল হক সাহেব শোকরানা মাহফিলের উপস্থাপক হল কিভাবে? শোকরানা মাহফিলে কারা কারা উপস্থিত ছিল? এই প্রশ্নটা আপনার কাছে রেখে গেলাম
ভাইজান মামুনুল হক সাহেব তাবলীগের ব্যাপারেও একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হইয়াছেন।
এতো জ্বলে কেনো তাবলীগ কি পাবলিকের বাবার, তাবলীগ আলেমদের আলেমরাই এটার প্রধান থাকবে চুপ হয়ে ওনাদের সংগে কাজ করুন
মুফতি সাঈদ আহমদ সাব হুজুরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি মুফতি সাহেব হুজুর নায়েবেমুহতামিমের পদে থেকে মুহতামিমের দায়িত্ব পরিচালনা করার যোগ্যতা ছিল সুতরাং কমিটির মাধ্যমে শাইখুল হাদিস সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহির অব্যাহতির বিষয়টি প্রভাবক দায়িত্বশীল শিক্ষকের ইচ্ছার ও আগ্রহ কাজ করেনি এটা বুঝার কোন ক্লো কি আছে ?
এ-ই উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ হাদিস বিশারদ আল্লামা আজিজুল হক র. | লালবাগ জামিআয় শাইখুল হাদিসের মসনদ অলংকৃত করেছেন তার গভীর ইলম আর হাফেজ্জীহুজুর রহ এর স্নেহে! কিন্তু ইসলামী হুকুমত কায়েমের দিবা স্বপ্নদেখানো রাজনীতি বিষাক্ত ছোবল দেয়!! রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে মুফতি আমিনী রহ. এ-র কাছে পরাজিত হন হাদিস অধ্যাপনার মহান সম্রাট! লালবাগ থেকে বের হয়ে শাইখুল হাদিস রহ. সিদ্ধান্ত নেন তিনি আর মাদরাসা ভিত্তিক খেদমত করবেন না | রাষ্ট্রের ধর্মীয় অঙ্গনে ব্যাপক ভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি নিজ পরিকল্পনা মতো কাজে আত্মনিয়োগ করলেন!!! এদিকে শাইখুল হাদিস সাহেবের সঙ্গে বেরিয়ে আসা লালবাগের কয়েকজন তরুণ শিক্ষক একত্রিত হলেন মুহাম্মদপুর হাজী সিরাজুদ্দৌলার বাসা সংলগ্ন মক্তবে!! এ মক্তব পরিণত হয় মুহাম্মাদিয়া মাদরাসায়! সুচনা হয় নতুন ইতিহাসের!
হাজি সিরাজুদ্দৌলা নি:র্শত ভাবে মাদরাসা পরিচালনার যে অঙ্গিকার করেছিলেন তা তিনি রক্ষা না করায় শুরু হলো নতুন জায়গার অন্বেষণ! বহু খোঁজাখুঁজির পরও ভালো কোনো সুফল আসলো না!
তখনকার সময়ে যুগ শ্রেষ্ঠ বুজুর্গ শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর প্রচুর যাতায়াত ছিলো মুহাম্মদপুরে | তাঁর অনেক ভক্ত বৃন্দ ছিলেন এ-ই অঞ্চলে!!!
বলার অপেক্ষা রাখেনা যুগ শ্রেষ্ঠ হাদিস বিশারদ আল্লামা আজিজুল হক র. বলেন আর প্রখর মেধাবি নবীন আলেম মুফতী মনসুরুল হক বলেন, কিংবা তৎকালীন লালবাগ জামিআর মুহতামিম মুহাদ্দিস হেদায়েতুল্লাহ রহ. এ-র সন্তান আরেক নবীন আলেম মাওলানা হিফজুর রহমান সাহেব বলেন, সবাই হোসনে তাআল্লুক রাখতেন শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর সঙ্গে!
রাহমানিয়া প্রতিষ্ঠার মূল বীজবপনকারি ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা এ-ই মহান আধ্যাত্মিক রাহাবর শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)!
আজ অনেক লম্বা লম্বা ইতিহাস বড্ড দরাজগলায় দারুণ ভাবে মঞ্চস্থ হয় কিন্তু মুহাম্মদপুরের ইতিহাসের বাঁক ঘুরিয়ে দেওয়া এ-ই মহানমনিষীর নাম সব সময় আলোচনার বাইরে থেকে যায় | পরম শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করি : শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)!
মূল কথায় আসি
চলুন এ-ই মূল কথাটা সৈয়দ মবনু সাহেবের লেখা থেকে পড়ি -
হাজি সিরাজুদ্দৌলার ওয়াদ ভঙ্গের পর মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতালগ্নে যখন মাদরাসার জন্য জায়গা খুঁজছিলেন এবং কোনো কুলকিনারা করতে পারেননি তখন একপর্যায়ে সকলে যোগাযোগ করলেন শায়খুলহাদিস আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী (র.)-এর সাথে।
অবশেষে শায়খে গহরপুরী (র.)-এর অনুরোধে ১২ নভেম্বর ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে আলী এন্ড নুর রিয়েল এস্টেটের সত্ত্বাধিকারী দুই ভাই হাজী মুহাম্মদ আলী ও হাজী নুর হুসাইন সাত মসজিদের পাশে আলী এন্ড নুর রিয়েল এস্টেটের মধ্যে ৩৭৭১/৮৮ দলিলমূলে ১০ কাঠা জমি এবং ৬ ডিসেম্বর ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে ৩২০০/৯২ দলিল মূলে আরও ৬ কাটা জমি মাদরাসার নামে ওয়াকফ করে দিলেন। ওয়াকফ রেজিস্টারী নং ১৯৫৮৮। সেই সময় জমিতে পাঁচতলা ভবন নির্মিত হয়।
প্রতিষ্ঠালগ্নে মাদরাসা পরিচালনার জন্য যে কমিটি গঠিত হয়, এর সভাপতি ছিলেন তেজগাওয়ের বিশিষ্ট ব্যবসায়ি ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আব্দুল মালিক। তিনি সাংবিধানিক নিয়মে ওয়াকফের মুতাওয়াল্লিও নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আব্দুল মালিক নুরানী ওয়াকফ এস্টেটেরও মুতাওয়াল্লি ছিলেন। মাদরাসার প্রতিষ্ঠাকালিন প্রিন্সিপাল ছিলেন মুফাস্সিরে কোরআন মাওলানা আব্দুল গাফ্ফার (র.)।
১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের ১৫ জুন কমিটির ৩১তম অধিবেশনে অসুস্থতার কারণে তাঁকে অভ্যাহতি দিয়ে প্রিন্সিপাল করা হয় মাওলানা আলী আসগরকে। তখনও শায়খুলহাদিস আল্লামা আজিজুল হক (র.) জামিআ রহমানিয়ার শায়খুলহাদিস হিসাবে সিনিয়র শিক্ষকের মর্যাদায়।
১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে ১১ তারিখে কমিটির ৪৯ নং অধিবেশনে মাওলানা আলী আসগর নিজ দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলে শায়খুলহাদিস আল্লামা আজীজুল হক (র.) প্রিন্সিপাল নিযুক্ত হলেন।
বাতেল কোনদিন হকের কাছে আসবেনা, মামুনুল হক ক্ষমতা লোভী
আপনিই লোভী হয়তোবা
মাদরাসার বিষয়ে কিছু বলতে চাই না। কিন্তু দু গুপই হক❤️❤️❤️❤️❤️
এ বিষয়ে মিডিয়া বাজেট কত?
তোদের কপালে হেদায়েত না থাকলে আল্লাহ যেন তোদের এই মিথ্যাচারের শাস্তি তোদেরকে দুনিয়া আখেরাতের সব জায়গায় দেন।
আপনি যত দিতে চান দেন আমাদের কোন আপত্তি নেই।
@AshekIlahi-in3gl মুপতি সাহেবের ছেলে ৪ কটি পায় কই?
সারা বাংলাদেশে যখন লকডাউনের কথা বলে মসজিদ মাদরাসা বন্ধ করে দেয়া হলো তখন একমাত্র রাহমানিয়ার ক্লাস চলছিল মনসুর সাহেবের মাধ্যমে...কোন কারামতে?
এর দ্বারা বুঝা যায় মনসুর সাহেব কতটা সাহসী। তিনি সব পরিস্থিতি মোকাবেলা করে মাদ্রাসার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়ে গিয়েছেন। মাহফুজ সাহেবের আওয়ামী দালালি দিবালকের মতো স্পষ্ট। মুফতি সাহেবের ব্যাপারে একটি প্রমাণ পেশ করুন উনি আওয়ামী লীগের সাথে আপস করেছেন কেয়ামত পর্যন্ত সময় দিলাম