অনেক নারী রা দেখা যায় অন্য নারীদের দেখে বিব্রত বোধ করে বোরখা পড়তে চায় যদিও বোরখা না পড়া নারীটির পরিহিত পোশাক টি ও শালীন, তখন সেই নারী কে যখন বলা হয় তোমার স্বামী অন্য একজন বোরখা পড়া নারী নিয়ে হেঁটে যেতে দেখে আপনি কি তাকে থামিয়ে প্রশ্ন করবেন না যে এই মুখ ঢাকা মেয়ে টি আবার কে? এবং তার স্বামী আবার ইসলামিক নিয়ম মেনে অন্য আরো 3 বউ আর কিছু যৌন দাসী নিয়ে তার বাসায় উপস্থিত হলে তখন আর তার নিজের মুখ ঢেকে না চলে হয় বাপের বাড়ির পথ ধরবে নাহয় আদালতে যাবে। এটাই বাস্তবতা।
আপনারা যারা যশােরী সাহেবের ভিডিও দেখেন তাদের বলছি৷ কোরআনের বিধানই আল্লাহর বিধান৷ যা ৭ নং সুরা ৫৪ ভিতরে বলা হয়েছে৷ এখন মানলে মানবেন না মানলে না মানমবেন৷ তাতে আমাদের কিছুই যায় আসেনা
পর্দা কি আজ কাল ফরজ হলো নাকি, সেটা তো সব সময়ে ই শালীন হতে হবে বলা আর সালাত তো কোরান এ মরিয়াম কে ও পড়তে বলা হয়েছে। নাকি সালাত আজ কাল নারী দের জন্য ফরজ হয়েছে?
আল্লাহ্ কি কোরআন আরবি ভাষায় নাযিল করেছেন প্রথম নাযিল কার উপর করলেন যদি আবদুল্লার ছেলে মুহাম্মদ না হয়। তাহলে কোরআনে উল্লিখিত মুহাম্মদ তার বাবা সহ বিস্তারিত পরিচয়।
প্রচলিত ভাবে বলা হয় যে " সব নবীর শরিয়ত আলাদা আলাদা । " আসুন দেখি কোরআনে কি আছে? বল, ‘আমরা বিশ্বাস এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা নাজিল করা হয়েছে আমাদের উপর এবং যা নাজিল করা হয়েছে ইবরাহিম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাঁদের সন্তানদেরও উপর। আর তাঁদের রবের পক্ষ থেকে যা কিছু প্রদান করা হয়েছে মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবিকে। আমরা তাঁদের কারো মাঝে পার্থক্য করি না এবং আমরা তাঁরই প্রতি আত্মসমপর্ণকারী’। [সুরা আলে ইমরান- আয়াত ৮৪] "তোমাদের এই দীন ( জীবন বিধান ) তো একই দীন ( জীবন বিধান )। আর আমি তোমাদের রব, (প্রভু) অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর।" [ ২৩ . সুরা মুমিনুন -আয়াত -৫২ ] প্রভু ও প্রতিপালক এক জনই । সব এক ঈশ্বর বাদীদের কাছে। তা যে যেই নামে ডাকি না কেন । জীবন বিধান ও একটিই । ঈশ্বর বা স্রষ্টা সার্বজনীন বা সবার। আপনি বা আমি সাইন বোর্ড লাগিয়ে একটি জীবন বিধান এর সেই সার্বজনীনতাকে ক্ষুণ্ণ করি কেন ? আত্ম সমর্পিত ব্যক্তিরা (আরবিতে বলে মুসলমান) অনেক আগেই ধর্মটাকে ভাগ করে "যার যার ভার্সন সেরা" সেই দাবীতে অটল রয়েছেন । " তারপর লোকেরা তাদের মাঝে তাদের দীনকে ( জীবন বিধান ) বহুভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই তাদের কাছে যা আছে তা নিয়ে উৎফুল্ল ।" [ ২৩ সুরা মুমিনুন -আয়াত-.৫৩ ] আল্লাহ বলেন "আমরা তাঁদের কারো মাঝে পার্থক্য করি না " পার্থক্য করা নিষেধ , মোল্লা বলে ঈশার শরিয়ত , মুসার শরিয়ত , সব নবীর শরিয়ত আলাদা আলাদা । মোল্লার কথা তো সরাসরি কোরআন বিরোধী । বয়ান বা আলোচনার এই জায়গাতে সাধারন মানুষ ধোঁকা খেয়ে যায়
মাশাআল্লাহ।আল্লাহপাক আপনাদের উপর রহমত বর্ষণ করুন।
সঠিক কথা বলেছেন আপনাকে ধন্যবাদ উগ্রবাদী ধর্ম ব্যবসায়ীরা নারীদের কে যে বুকটা চাপিয়ে দিয়েছেন এটা আল্লাহর প্রকৃত ইসলামের বোরকা নয়
Great work
Respect ❤
অনেক নারী রা দেখা যায় অন্য নারীদের দেখে বিব্রত বোধ করে বোরখা পড়তে চায় যদিও বোরখা না পড়া নারীটির পরিহিত পোশাক টি ও শালীন, তখন সেই নারী কে যখন বলা হয় তোমার স্বামী অন্য একজন বোরখা পড়া নারী নিয়ে হেঁটে যেতে দেখে আপনি কি তাকে থামিয়ে প্রশ্ন করবেন না যে এই মুখ ঢাকা মেয়ে টি আবার কে? এবং তার স্বামী আবার ইসলামিক নিয়ম মেনে অন্য আরো 3 বউ আর কিছু যৌন দাসী নিয়ে তার বাসায় উপস্থিত হলে তখন আর তার নিজের মুখ ঢেকে না চলে হয় বাপের বাড়ির পথ ধরবে নাহয় আদালতে যাবে। এটাই বাস্তবতা।
আরবি কোরআন কোন ব্যক্তির উপর নাযিল হয়েছে তার বিস্তারিত পরিচয় দেবেন প্লিজ।
তিনি ইউটিউবে অনেক বার বলেছেন খুজে নিন
👌👍✌️❤️🌸🌷🦋🌼🌹🌻💕💐
আমার স্ত্রী বোরখা পড়ে না। সাধারণ শালীন পোশাক পরে।
আপনারা যারা যশােরী সাহেবের ভিডিও দেখেন তাদের বলছি৷ কোরআনের বিধানই আল্লাহর বিধান৷ যা ৭ নং সুরা ৫৪ ভিতরে বলা হয়েছে৷ এখন মানলে মানবেন না মানলে না মানমবেন৷ তাতে আমাদের কিছুই যায় আসেনা
মরিয়মের সময় কি পদ্মা ফরজ ছিল সেটা জানাবেন
তিনি ইউটিউবে অনেক বার বলেছেন খুজে নিন
পর্দা কি আজ কাল ফরজ হলো নাকি, সেটা তো সব সময়ে ই শালীন হতে হবে বলা আর সালাত তো কোরান এ মরিয়াম কে ও পড়তে বলা হয়েছে। নাকি সালাত আজ কাল নারী দের জন্য ফরজ হয়েছে?
যশোরী সাহেব আপনি এই সালাম কোরানের কোথায় পেয়েছেন জানালে খুশি হতাম,
দয়া করে সুরা আনআম, ৫৪ নং আয়াতটা একটু দেখবেন।
তিনি ইউটিউবে অনেক বার বলেছেন খুজে নিন
মরিয়ম সময় গঠন ?।সয়ম কথা না বলা।সিয়াম ও সয়ম এক না।
আপনি কোরআনের জ্ঞানে জ্ঞানী।
কিন্তু আপনার সহধর্মিনী ততটা জানেনা যতটুকু আপনি জানেন
আল্লাহ্ কি কোরআন আরবি ভাষায় নাযিল করেছেন প্রথম নাযিল কার উপর করলেন যদি আবদুল্লার ছেলে মুহাম্মদ না হয়। তাহলে কোরআনে উল্লিখিত মুহাম্মদ তার বাবা সহ বিস্তারিত পরিচয়।
তিনি ইউটিউবে অনেক বার বলেছেন খুজে নিন
Hu
স্যার আমি আপনার সাথে একটু ফোনে কথা বলতে চাই প্লিজ 3:53
বোরকা পরা যাবে না,এটা ঠিক না।বোরকা পরে মুখ খোলা রাখলে সবাই চিনতে পারবে।পর্দার আরও আয়াত আছে এগুলো পড়েন।
উনি মুখ খোলা রাখা কে ই বুঝিয়ে চেন
আপনি কি ? মারইয়ামের ধর্মের অনুসারী নাকি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অনুসারী ?
প্রচলিত ভাবে বলা হয় যে " সব নবীর শরিয়ত আলাদা আলাদা । " আসুন দেখি কোরআনে কি আছে?
বল, ‘আমরা বিশ্বাস এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা নাজিল করা হয়েছে আমাদের উপর
এবং যা নাজিল করা হয়েছে ইবরাহিম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাঁদের সন্তানদেরও উপর।
আর তাঁদের রবের পক্ষ থেকে যা কিছু প্রদান করা হয়েছে মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবিকে।
আমরা তাঁদের কারো মাঝে পার্থক্য করি না
এবং আমরা তাঁরই প্রতি আত্মসমপর্ণকারী’। [সুরা আলে ইমরান- আয়াত ৮৪]
"তোমাদের এই দীন ( জীবন বিধান ) তো একই দীন ( জীবন বিধান )।
আর আমি তোমাদের রব, (প্রভু) অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর।" [ ২৩ . সুরা মুমিনুন -আয়াত -৫২ ]
প্রভু ও প্রতিপালক এক জনই । সব এক ঈশ্বর বাদীদের কাছে।
তা যে যেই নামে ডাকি না কেন । জীবন বিধান ও একটিই । ঈশ্বর বা স্রষ্টা সার্বজনীন বা সবার।
আপনি বা আমি সাইন বোর্ড লাগিয়ে একটি জীবন বিধান এর সেই সার্বজনীনতাকে ক্ষুণ্ণ করি কেন ?
আত্ম সমর্পিত ব্যক্তিরা (আরবিতে বলে মুসলমান)
অনেক আগেই ধর্মটাকে ভাগ করে "যার যার ভার্সন সেরা" সেই দাবীতে অটল রয়েছেন ।
" তারপর লোকেরা তাদের মাঝে তাদের দীনকে ( জীবন বিধান ) বহুভাগে বিভক্ত করেছে।
প্রত্যেক দলই তাদের কাছে যা আছে তা নিয়ে উৎফুল্ল ।" [ ২৩ সুরা মুমিনুন -আয়াত-.৫৩ ]
আল্লাহ বলেন "আমরা তাঁদের কারো মাঝে পার্থক্য করি না "
পার্থক্য করা নিষেধ , মোল্লা বলে ঈশার শরিয়ত , মুসার শরিয়ত ,
সব নবীর শরিয়ত আলাদা আলাদা । মোল্লার কথা তো সরাসরি কোরআন বিরোধী ।
বয়ান বা আলোচনার এই জায়গাতে সাধারন মানুষ ধোঁকা খেয়ে যায়
আল্লাহর সুন্নাতের কোনো পরিবর্তন হয় না।