100% right. অনেক দিন ধরে বলতেছি এই ফাজায়েল আমল পড়ে এক পয়সার লাভ হবে না। হয় ও নাই এতদিনে। ভাই আমাদের হূজুর দের openly বলা উচিত যে সময় ফাজায়েল আমল পড়ুন সেই সময় কোরআন নিয়ে লেগে থাকুন । আবার ও ধন্যবাদ আপনাকে। ।
বড় ভাই, আপনার কাছে একটা বিষয় জানতে চাই, হুজুররা তো বলে জমি বন্দক দেওয়া এবং নেওয়া হারাম, এই বিষয়ে আপনার একটা ভিডিও চাই, তাহলে আমি নিশ্চিত হতে পারবো, প্লিজ একটা ভিডিও চাই আপনার
@@zahidhasan4950 জমি বা সম্পত্তি বন্ধক দেওয়া-নেওয়ার বিষয়ে কোরআনে সরাসরি কোনো উল্লেখ নেই, তবে ঋণ ও আর্থিক লেনদেনের ন্যায়বিচার, সততা এবং স্বচ্ছতার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সুরা আল-বাকারা (২:২৮২)-তে আল্লাহ বলেন: "হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন নির্ধারিত সময়ের জন্য পরস্পরের মধ্যে ঋণ লেনদেন কর, তখন তা লিখে রাখো। একজন লেখক ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে তা লিখে দিক।" এটি বোঝায় যে যে কোনো আর্থিক লেনদেন (যেমন জমি বন্ধক) সঠিকভাবে চুক্তিবদ্ধ এবং লিখিত হওয়া উচিত, যাতে পরবর্তীতে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব বা অস্পষ্টতা না থাকে। বন্ধক একটি বৈধ চুক্তি হতে পারে যদি এটি ন্যায়সঙ্গত হয় এবং উভয় পক্ষের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়।
জনাব,কোরআন তেলোয়াত করা অবশ্যই কর্তব্য। কিন্তু হুজুর বাবা রা বলে থাকেন। এই কোরআন বুঝে বুঝে পড়তে হবে। আরে ভাই,এই কোরআন আমার ভাষায় অবতীর্ণ হয় নাই তবে আমার ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। তাই হুজুর দের কথা মোটেই সঠিক নয়। অবশ্যই এই কোরআন পাঠ বা সুর করে উচ্চারণ করার ব্যাপারে আল্লাহ নিষেধ করেন নাই। বরং উৎসাহিত করেছেন। তবে অবশ্যই এই কোরআন পাঠ বা তেলোয়াত এ অন্তরের রোগ প্রতিরোধ করে। তার অন্তর দৃঢ় হয়। তাই কোরআন পাঠে মানুষ কে উৎসাহিত করতে হবে। আমরা কুল,ইযা ওয়াও ইযা, যাহাই পাঠ করি। প্রকৃত পক্ষে,এই কোরআন পাঠ আল্লাহ্ই করে থাকেন। আমরা শুধু জিহ্বা আর ঠোঁট নড়াচড়া করে থাকি। অর্থাৎ বান্দা যখন কোরআন পাঠ করে। তার স্মরণ রাখতে হবে, এই কোরআন রাসূল বা রহমান বা রব বা আল্লাহ্ পাঠ করিতেছেন অর্থাৎ সমস্ত কিছুই একমাত্র আল্লাহর জন্য নির্ধারিত। তবে প্রতিশোধ ও প্রতিকার আবশ্যক। কিন্তু অবশ্যই ধৈর্য্য এর সাথে। অর্থাৎ ধৈর্য্য ধারণ করার পর, সঠিক প্রতিশোধ স্বয়ং আল্লাহ্ নিয়ে থাকেন। আর এই টাই মহা সাফল্য। আর কেউ যদি মনে করে,এই কোরআন আমি পড়েছি,তা সম্পূর্ণ ভুল। আপনি স্বল্প পরিসরে অনেক সুন্দর সুন্দর আয়াত প্রচার করেছেন। অতএব একমাত্র দান তাঁর। সালামুন আলাইকুম।
মায়াদ আল্লাহ্ পাঠ করার দরকার নাই। এইটাই সত্য। কারণ জিহ্বা ও ঠোঁট ও তাঁর করুণা। অর্থাৎ মুসা বা ঈসা বা অন্যান্য রা যে সমস্ত অলৌকিক ঘটনা পরিবেশন করেছেন। তা সবই,একমাত্র আল্লাহ্ ই তাঁর ক্ষমতা কৌশল জ্ঞান বিজ্ঞানের অংশ। তাই মুসা বা ঈসা এর কোনো কৃতিত্ব নাই। এই গুলি সবই আল্লাহর অভিনবত্বে কৌশল। অতএব তোমাদের জন্য যাহা সহজ তাহাই পাঠ করো এবং তোমার পাঠ তুমিই কর্ণ দ্বারা শ্রবণ করো। তাতে কল্যাণ আছে। উদাহরণ:- (১)ক্কোল = বলো, আপনি কি,যার থেকে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আপনি কি তাঁকে এই কোরআন শুনাবেন?। মায়াদ আল্লাহ্।(২) তুমি কি দেখেছো না? এই শব্দটি আল্লাহ্ নাজিল করেছেন। এখন আপনি ও যদি পড়েন। তুমি কি দেখেছো না?। এই শব্দটি কি আল্লাহ কে আদেশ করেন নাই?। অর্থাৎ এই কোরআন যিনি অবতীর্ণ করেছেন। বস্তুতপক্ষে এই কোরআন তিনিই পাঠ করেন। ইহা বিশ্বাস করা কোনো শিরক নয়। (৩) এই কোরআন যিনি সাওয়াব এর আশায় পাঠ করবেন। তা অবশ্যই ভালো। কিন্তু জ্ঞান বুদ্ধি হীন। কারণ আল্লাহর কোরআন আল্লাহ্ ই পাঠ করে থাকেন। আর আমাদের হুজুরে রা তা পাঠের নামে অল্প পয়সায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। কিন্তু কিছু্ই করার নাই। ধন্যবাদ।
এই ভিডিও যার করা, কমেন্ট ও তার করা। এই কোরআন নিয়ে তর্ক করা জঘন্যতম অপরাধ। এই কোরআন আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল পড়ে শুনিয়েছেন এবং পরিশুদ্ধ করেছেন। অতএব আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের মধ্যে কোনো পার্থক্য করা যাবে না। কারণ আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সৃষ্টি নন। তাই রহমান কে সিজদা করো এবং রাসূল কে ও সিজদা করো এবং নবীর প্রতি সাল্লু বা রুকু সিজদা করো ২৫:৬০, ৩৩:৫৬, সম্ভবত।
মৃতের জন্য কোনো বিনিময় নাই। তবে পাগলা মসজিদ বা হুজুর দের হাতে পৌঁছে দেওয়া হলে, তারা অবশ্যই আমার আপনার কবরে পৌঁছে দিতে কোনো অসুবিধে হবে না। কারণ হুজুরে রা সব পারে। আর তাদের রেখে যাওয়া সম্পদ থেকে,মৃতের জন্য নয়,আল্লাহর গরীব বান্দা এবং অসহায় মানুষ ও প্রাণের জন্য,শুধু তাঁর উদ্দেশ্য ব্যয় করা। অতঃপর আল্লাহ্ কি করবেন আর কি করবেন না। এইটা একমাত্র তাঁরই ব্যাপার।
আপনি সবসময়ই কুরআন থেকে কথা বলেন, এইজন্য আপনাকে ভালোবাসি।
চালিয়ে যান, নিশ্চয়ই আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করিবেন।
সুন্দর আলোচনা। ধন্যবাদ।
100% right. অনেক দিন ধরে বলতেছি এই ফাজায়েল আমল পড়ে এক পয়সার লাভ হবে না। হয় ও নাই এতদিনে। ভাই আমাদের হূজুর দের openly বলা উচিত যে সময় ফাজায়েল আমল পড়ুন সেই সময় কোরআন নিয়ে লেগে থাকুন । আবার ও ধন্যবাদ আপনাকে।
।
এমন ছোট ছোট ভিডিও চাই তবে একে পর এক যেন বাতিল মাথা উচা করতে না পরে।
সালামুন আলাইকুম, শেরপুর থেকে, সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ, চালিয়েযান।
❤❤সালামুন আলাইকুম 💚🌹💛
* সালা-মুন আলাইকুম তিব্বতুম মূবা-রাকাতান তাইয়্যেবা।
*سلام عليكم طبتم مباركة طيبة *
* سمعنا واطعنا ــ غفرانك ربنا واليك المصير *
সৈয়দ গাওঁ,মোয়াজ্জেম পুর, নান্দাইল, ময়মনসিংহ হতে।
সালাম আপনাকে ভাই।
সালামুন আলাইকা ❤
ঠিক কথা বলেছেন
মৃত ব্যাক্তির নামাজের কাপ্পারা সম্পর্কে কোরআন কি বলে বিস্তারিত জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।
সালামুন আলাইকুম
Hadis naam diya Unara shobai ke ek ekta religious group banache
বড় ভাই, আপনার কাছে একটা বিষয় জানতে চাই, হুজুররা তো বলে জমি বন্দক দেওয়া এবং নেওয়া হারাম, এই বিষয়ে আপনার একটা ভিডিও চাই, তাহলে আমি নিশ্চিত হতে পারবো, প্লিজ একটা ভিডিও চাই আপনার
@@zahidhasan4950 জমি বা সম্পত্তি বন্ধক দেওয়া-নেওয়ার বিষয়ে কোরআনে সরাসরি কোনো উল্লেখ নেই, তবে ঋণ ও আর্থিক লেনদেনের ন্যায়বিচার, সততা এবং স্বচ্ছতার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সুরা আল-বাকারা (২:২৮২)-তে আল্লাহ বলেন:
"হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন নির্ধারিত সময়ের জন্য পরস্পরের মধ্যে ঋণ লেনদেন কর, তখন তা লিখে রাখো। একজন লেখক ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে তা লিখে দিক।"
এটি বোঝায় যে যে কোনো আর্থিক লেনদেন (যেমন জমি বন্ধক) সঠিকভাবে চুক্তিবদ্ধ এবং লিখিত হওয়া উচিত, যাতে পরবর্তীতে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব বা অস্পষ্টতা না থাকে।
বন্ধক একটি বৈধ চুক্তি হতে পারে যদি এটি ন্যায়সঙ্গত হয় এবং উভয় পক্ষের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়।
জনাব,কোরআন তেলোয়াত করা অবশ্যই কর্তব্য। কিন্তু হুজুর বাবা রা বলে থাকেন। এই কোরআন বুঝে বুঝে পড়তে হবে। আরে ভাই,এই কোরআন আমার ভাষায় অবতীর্ণ হয় নাই তবে আমার ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। তাই হুজুর দের কথা মোটেই সঠিক নয়। অবশ্যই এই কোরআন পাঠ বা সুর করে উচ্চারণ করার ব্যাপারে আল্লাহ নিষেধ করেন নাই। বরং উৎসাহিত করেছেন। তবে অবশ্যই এই কোরআন পাঠ বা তেলোয়াত এ অন্তরের রোগ প্রতিরোধ করে। তার অন্তর দৃঢ় হয়। তাই কোরআন পাঠে মানুষ কে উৎসাহিত করতে হবে। আমরা কুল,ইযা ওয়াও ইযা, যাহাই পাঠ করি। প্রকৃত পক্ষে,এই কোরআন পাঠ আল্লাহ্ই করে থাকেন। আমরা শুধু জিহ্বা আর ঠোঁট নড়াচড়া করে থাকি। অর্থাৎ বান্দা যখন কোরআন পাঠ করে। তার স্মরণ রাখতে হবে, এই কোরআন রাসূল বা রহমান বা রব বা আল্লাহ্ পাঠ করিতেছেন অর্থাৎ সমস্ত কিছুই একমাত্র আল্লাহর জন্য নির্ধারিত। তবে প্রতিশোধ ও প্রতিকার আবশ্যক। কিন্তু অবশ্যই ধৈর্য্য এর সাথে। অর্থাৎ ধৈর্য্য ধারণ করার পর, সঠিক প্রতিশোধ স্বয়ং আল্লাহ্ নিয়ে থাকেন। আর এই টাই মহা সাফল্য। আর কেউ যদি মনে করে,এই কোরআন আমি পড়েছি,তা সম্পূর্ণ ভুল। আপনি স্বল্প পরিসরে অনেক সুন্দর সুন্দর আয়াত প্রচার করেছেন। অতএব একমাত্র দান তাঁর। সালামুন আলাইকুম।
মায়াদ আল্লাহ্ পাঠ করার দরকার নাই। এইটাই সত্য। কারণ জিহ্বা ও ঠোঁট ও তাঁর করুণা। অর্থাৎ মুসা বা ঈসা বা অন্যান্য রা যে সমস্ত অলৌকিক ঘটনা পরিবেশন করেছেন। তা সবই,একমাত্র আল্লাহ্ ই তাঁর ক্ষমতা কৌশল জ্ঞান বিজ্ঞানের অংশ। তাই মুসা বা ঈসা এর কোনো কৃতিত্ব নাই। এই গুলি সবই আল্লাহর অভিনবত্বে কৌশল। অতএব তোমাদের জন্য যাহা সহজ তাহাই পাঠ করো এবং তোমার পাঠ তুমিই কর্ণ দ্বারা শ্রবণ করো। তাতে কল্যাণ আছে। উদাহরণ:- (১)ক্কোল = বলো, আপনি কি,যার থেকে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আপনি কি তাঁকে এই কোরআন শুনাবেন?। মায়াদ আল্লাহ্।(২) তুমি কি দেখেছো না? এই শব্দটি আল্লাহ্ নাজিল করেছেন। এখন আপনি ও যদি পড়েন। তুমি কি দেখেছো না?। এই শব্দটি কি আল্লাহ কে আদেশ করেন নাই?। অর্থাৎ এই কোরআন যিনি অবতীর্ণ করেছেন। বস্তুতপক্ষে এই কোরআন তিনিই পাঠ করেন। ইহা বিশ্বাস করা কোনো শিরক নয়।
(৩) এই কোরআন যিনি সাওয়াব এর আশায় পাঠ করবেন। তা অবশ্যই ভালো। কিন্তু জ্ঞান বুদ্ধি হীন। কারণ আল্লাহর কোরআন আল্লাহ্ ই পাঠ করে থাকেন। আর আমাদের হুজুরে রা তা পাঠের নামে অল্প পয়সায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। কিন্তু কিছু্ই করার নাই। ধন্যবাদ।
এই ভিডিও যার করা, কমেন্ট ও তার করা। এই কোরআন নিয়ে তর্ক করা জঘন্যতম অপরাধ। এই কোরআন আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল পড়ে শুনিয়েছেন এবং পরিশুদ্ধ করেছেন। অতএব আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের মধ্যে কোনো পার্থক্য করা যাবে না। কারণ আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সৃষ্টি নন। তাই রহমান কে সিজদা করো এবং রাসূল কে ও সিজদা করো এবং নবীর প্রতি সাল্লু বা রুকু সিজদা করো ২৫:৬০, ৩৩:৫৬, সম্ভবত।
@@MohammadFarooque-t8m
আপনার কথার ধরন এইরকম -এবার বর্ষায় পানি হবে বিন্নার তল তল।😇
মৃত ব্যাক্তির নামাজের কাপ্পারা সম্পর্কে কোরআন কি বলে বিস্তারিত জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।
মৃতের জন্য কোনো বিনিময় নাই। তবে পাগলা মসজিদ বা হুজুর দের হাতে পৌঁছে দেওয়া হলে, তারা অবশ্যই আমার আপনার কবরে পৌঁছে দিতে কোনো অসুবিধে হবে না। কারণ হুজুরে রা সব পারে। আর তাদের রেখে যাওয়া সম্পদ থেকে,মৃতের জন্য নয়,আল্লাহর গরীব বান্দা এবং অসহায় মানুষ ও প্রাণের জন্য,শুধু তাঁর উদ্দেশ্য ব্যয় করা। অতঃপর আল্লাহ্ কি করবেন আর কি করবেন না। এইটা একমাত্র তাঁরই ব্যাপার।
ভাই এই কথা গুলো কে শোনে আর মানে।
কে শুনলো আর মানলো, ঐ চিন্তা আমার না,, আমার উচিত আল্লাহর আইন মানা