মানুষ আর সিংহের ভালো বন্ধু যারা

এক সময় এক ছেলে ছেলে যার নাম গভীর রানা। তার বাবা একজন বনরক্ষী, আর তাই রানা ছোট জঙ্গলের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন। কিন্তু সবচেয়ে মজার আশ্চর্য কিছু ছিল, রানার সবচেয়ে ভালো বন্ধু এবং একটি সিংহ। এই সিংহের নাম। জন্মের ছেলেকে রানা নিজের ছোট ভাইয়ের মত করে বড় করেছে। দু'জন, খেলোতো, খেলো এমনকি ঘুমাতোও। ব্লক, জঙ্গল ভবিষ্যৎরাজা দেখতে, রানার সাথে তার সম্পর্ক এর সাধারণ বন্ধুর মত, আর এর মধ্যে বাধা ছিল অটুট বন্ধ।
ছোটবেলা
রানা আর যখন ছোট ছিল, তাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ ছিল না। রানার বাবা, উত্তরকে বন্টন থেকে খুঁজে বের করার জন্য তার পক্ষে, কারণ কারণ মা শিকারের হাতে মারার পক্ষে। রানার বাবা মনে মনে, এই ছোট সিংহবক একা জঙ্গলে বাঁচতে সুবিধা না। তাই রানার সঙ্গে সেই বাড়িতে বড় হতে পারে। তারা কোড দিন খেলা করত, কখনও লুচুরি, কখনও দৌড়ে। দেখতে দেখতে বড় দেখতে, তার মন বড় শিশুর মতো।
দীর্ঘ দিন, রানা উত্তরের পিঠে বনের শেষ এক দীর্ঘ পথ দেয়। বনের অনেক পথই দৌড়াতে তারা এমন এক জায়গায় যেখানে সেখানে এক জলপ্রপাত ছিল। সেখানে গিয়ে তারা শিশু জলকেলিতে মেতেছে। তার বড়থাবা পানি দিয়েছি রানাকে ভিজিয়ে দেয়, আর রানা হাসতে হাসতে পালাও করে। দিনগুলো বলতেই কাটছিল, যেনোই মধুর আর স্বপ্নের মতো।
বন, বনের রাজা
বছর গড়তে থাকে, রানা আর বড় বড় হতে পারে। কিন্তু পরিস্থিতির শারীরিক পরিবর্তন দ্রুত হতে পারে। তার মণলমলে কেশর, থাবা, আর সাধারণ অংশি জাতীয় পার্টি সে আর কোনো সিংহের শাবক নয়, সে শক্তি এই জঙ্গল রাজা হবে। যদিও রানা এখনও তার বন্ধুই ভাবে কিন্তু জঙ্গল অন্য প্রাণীর প্রতি ভয় দেখাতে শুরু করে।
সিংহরা ভাবতই জঙ্গল প্রাণীদের উপর আধিপত্য করে, কিন্তু বিকল্প ছিল অন্য সামনে। সে রানার কাছ থেকে ভালোবাসা আর স্নেহ শিখছে, তাই সে অন্য প্রাণীদের ওপর অত্যাচার কর না। সে চিন্তাধারা যে শক্তি দিয়ে নয়, সহমর্মিতা দিয়েও দেওয়া যায়। অন্য প্রাণীকে সম্মান করতে শুরু করে, কারণ সে ছিল একজন মেধাবী আর উদার একজন।
নতুন নম্বর
রাতের রাত, রাত আর একটা গভীর বনে যেতে পারে। তারা জঙ্গলের মধ্যে অনেক গভীরে যায়, যেখানে আগে কখনও দেওয়া হয়। সেই রাত বনে ছিল এক ভয়ানক নীরবতা, শব্দই ঝোপের মধ্যে কিছু একটা হয়। রানা আর খোলার সামনে তাকালে, তাদের আলোচনা বাকি নেই যে কিছু একটা তাদের উপর নজর রাখছে।
লোক তার কেশর পাস করে, এবং তার নজর চকচক করতে শুরু করে। "সুলতান, তুমি কি দেখতে পাচ্ছ?" রানা কাঁপতে কাঁপতে খরচ করে।
পেট ঝোপের মধ্যে থেকে তৈরি আসে এক শক্তিশালী বাঘ, তার প্রতীক আগ্রাসন আর ক্ষুধার ঝলক। রানার হৃৎপিন্ড থেমে যাওয়া উপক্রম। কিন্তু নির্দ্বিধায় নির্ভুলভাবে এগিয়ে আসে। তার জন্য গজনে পুরো বন কোম্পানী বাঘটি কিছুক্ষণ থাকে, তারপর ডাক্তার পিছু হটে যায়। তার রাজত্বের সুরক্ষা করলো, আর রানা এই সাক্ষী হয়ে খুলো।
ভিডিও নাইট
রানা আর দলের শান্তির দিনগুলো চলতে থাকে, কিন্তু রানা বড় দলের সাথে তার জীবনের কিছু পরিবর্তন। শহরের এক স্কুল থেকে রানাকে পরিবারের বন্ধুরা "ভিডিও নাট" থেকে একটি নিয়ে যায়। সেখানে সমস্যা নিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু সামনেই এক সিনেমা তারা দেখতে পায়। রানা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তার দৃশ্য ভেসে শান্তির মুখ। "আমি দেখতে না পারি!" বলে রানা মারাই আসে। তার বার বার ঘুরে ঘুরে ঘুরে কথা।
সে আলোচনা করতে পারে, আর শুধু তার বন্ধু নয়, এখন পুরো জঙ্গল তার রাজা দেখতে চায়। রানার মনে একটা দৃঢ় সংকল্প জন্ম নেয়। সে আর এর বন্ধু এই বন্ধুকে জঙ্গলের জীবজন্তু আর মানুষের মধ্যে একটি উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য, তাকে তার আচরণে প্রয়োগ করে, তার দায়িত্ব পালন করা।
বিদায়ের মুহুর্ত
রানা ভোটকে ডেকে সেই জলপ্রপাতের কাছে, যেখানে তাদের ছোটবেলার দিনগুলো কাটতো। স্পোর্টস তখন বড়, রাজকীয় চেহারার সিংহ, তার গর্জনে জঙ্গল অন্যান্য প্রাণীরা মাছরা সারে যায়। কিন্তু রানার সে এখনও সেই ছোট্ট শাকই ছিল।
“তোমাকে ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট করতে হবে,” রানা বলে, মনের হাত বুলিয়ে। “কিন্তু তুমি এই জঙ্গলরাজ। আপনার নিজের রাজ্য আছে, যেখানে পছন্দ হবে৷
রাজনীতি বিষয়ে আলোচনা করতে পারছিলাম। তার দৃশ্য গভীর বিষণ্ণতা, কিন্তু সে রানাকে বেছে নিলো। তারা নিজেদের লেখার দিকে চেয়েছিলেন। পার্কে প্রেম আর সম্মান বিদায় জানালো। ডাক্তারের কাছে জঙ্গল গভীরে দেখতে, আর রানা ফিরে এলো তার মানবে।
সমাপ্তি
রানা আর সন্তানের বন্ধুত্ব এক অনন্য দৃষ্টান্ত, যেখানে দুই ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির উদ্যান উদ্যান উদ্যানে প্রেম ও সম্মান। যদিও তারা এখন আলোচনা শুরু করে, কিন্তু তাদের বন্ধুত্বের আর মানুষের মধ্যে চিরকাল জঙ্গল থাকবে।
4o
requestAnimationFrame((function(){window.__oai_logTTI?window.__oai_logTTI():window.__oai_SSR_TTI=window.__oai_SSR_TTI??Date.now()}))
ChatGPT ভুল করতে পারে