মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন? এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন। (১) মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন। (২) আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন। (৩) আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩) এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন বলেছেন। (৪) তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪) এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন। (৫) আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন। (সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫) এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৬) হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি। (সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৭) আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী। (সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬) এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৮) আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না। (সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭) এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন। এখন রাসুলের হাদীছে দেখব। রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা। (মুসলিম) এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে। সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে। আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না। এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন: তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে? জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে। (সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)। মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক।
আল্লাহ তায়ালা আসমানেই আছেন। আল্লাহ জমিনে এবং সর্বত্র উপস্থিত আছেন এ কথা বলে আল্লাহ বুঝিয়েছেন যে, জমিনে বা যেকোনও জায়গায় যাই হয় তা আল্লাহ জানেন, দেখেন এবং শুনতে পান। তিনি যেমন মহাবিশ্ব, গ্যালাক্সি, নক্ষত্র, উল্কাপিণ্ড সম্পর্কে অবগত আছেন, তেমনই সমুদ্রের সবচেয়ে নিচে অবস্থানকারী পোকামাকড়ের নড়াচড়া সম্পর্কেও আল্লাহ অবগত। এটা মনে রাখবেন, যে দেখার জন্য চোখের ওপর নির্ভরশীল নন, শোনার জন্য কানের ওপরও নির্ভরশীল নন। আল্লাহ আমাদের সবার সাথেই আছেন। তিনি আমাদের সব চিন্তা-ভাবনা, কাজকর্ম সবই দেখছেন। এবং আমাদের দোয়াও শুনছেন।
Mohammad Alamin,, মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন? এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন। (১) মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন। (২) আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন। (৩) আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩) এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন বলেছেন। (৪) তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪) এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন। (৫) আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন। (সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫) এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৬) হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি। (সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৭) আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী। (সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬) এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৮) আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না। (সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭) এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন। এখন রাসুলের হাদীছে দেখব। রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা। (মুসলিম) এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে। সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে। আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না। এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন: তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে? জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে। (সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)। মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
Muhammad Jidul,,মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন? এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন। (১) মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন। (২) আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন। (৩) আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩) এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন বলেছেন। (৪) তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪) এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন। (৫) আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন। (সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫) এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৬) হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি। (সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৭) আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী। (সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬) এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৮) আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না। (সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭) এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন। এখন রাসুলের হাদীছে দেখব। রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা। (মুসলিম) এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে। সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে। আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না। এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন: তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে? জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে। (সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)। মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
Holly Quran er sudhu literal meaning porle hobe na, oi sob iyate (a"lam) meaning knowledge word bola hohece. tai allah so sorire asmane but prithibite knowledge er maddhome.thanks
Rahul vhai. ei murukkho k niye kotha bolta apnar geyan k soto kora. Allah apnake aro sikhar towfiq dan koruk r Foraji namok murukkhoke Allah hedayet koruk.
ফারাইজি কথা ঠিক ৷ তবে নাস্তিক এবং অাস্তিকের প্রস্নের ওদ্দেশ ভিন্ন ৷ যেমন নাস্তিকদের কথার মানে হল মহান অাল্লা বলতে কিছুই নেই বা কোনো অস্তিত নেই ৷ একথা টিকিয়ে রাখা ৷ অার অাস্তিক দের প্রস্নের মানে মহান অাল্লাহ কোথায় অাছে কি করছে এস্মর্পকে এলেম অর্জন করা ৷ ওদ্দেশ ভিন্ন এনিয়ে গুরামি না কারার অাহ্ববান ৷
হেমায়েত আহমেদ খান,, মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন? এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন। (১) মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন। (২) আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন। (৩) আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩) এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন বলেছেন। (৪) তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪) এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন। (৫) আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন। (সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫) এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৬) হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি। (সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৭) আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী। (সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬) এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন। (৮) আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না। (সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭) এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন। এখন রাসুলের হাদীছে দেখব। রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা। (মুসলিম) এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে। সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে। আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না। এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন: তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে? জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে। (সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)। মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
কথায় না বলে মাগির ডেনরা হয়। মাগী বলে আমার বাইজি বাজনা বিয়া হয়। সেই হচ্ছে হানাফিদের অবস্থা। তলে পরেও বেগুন ছেড়ে দেবে না। মাযহাব কে বাঁচাতে গিয়ে তাদের এত মিথ্যাচার। মিথ্যাবাদীর ঠিকানা সুজা জাহান্নাম। সহি হাদিস। আল্লাহ ওদের হেদায়েত করুক।
আবু জেহেলের বংশধর তুই। সেই জন্য নবীকে নাস্তিক বেদাআতি বলছে তুইও তার সাপোর্ট করিছ।সহী হাদিস বর্ণনাকারীকে মিথ্যুক বলিস।তুই মুসলমানের শত্রু।তুই কাফের। যে নবীকে বিশ্বাস করে না।নবীকে গালি দেয় সে কাফের
মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন?
এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন।
(১)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন।
(২)
আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন।
(৩)
আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩)
এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন
বলেছেন।
(৪)
তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪)
এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন।
(৫)
আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন।
(সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫)
এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৬)
হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি।
(সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৭)
আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী।
(সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬)
এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৮)
আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না।
(সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭)
এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন।
এখন রাসুলের হাদীছে দেখব।
রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে?
সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ)
বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা।
(মুসলিম)
এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে।
সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে।
আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না।
এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন:
তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে?
জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে।
(সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)।
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক।
আল্লাহ তায়ালা আসমানেই আছেন।
আল্লাহ জমিনে এবং সর্বত্র উপস্থিত আছেন এ কথা বলে আল্লাহ বুঝিয়েছেন যে, জমিনে বা যেকোনও জায়গায় যাই হয় তা আল্লাহ জানেন, দেখেন এবং শুনতে পান।
তিনি যেমন মহাবিশ্ব, গ্যালাক্সি, নক্ষত্র, উল্কাপিণ্ড সম্পর্কে অবগত আছেন, তেমনই সমুদ্রের সবচেয়ে নিচে অবস্থানকারী পোকামাকড়ের নড়াচড়া সম্পর্কেও আল্লাহ অবগত।
এটা মনে রাখবেন, যে দেখার জন্য চোখের ওপর নির্ভরশীল নন, শোনার জন্য কানের ওপরও নির্ভরশীল নন।
আল্লাহ আমাদের সবার সাথেই আছেন।
তিনি আমাদের সব চিন্তা-ভাবনা, কাজকর্ম সবই দেখছেন। এবং আমাদের দোয়াও শুনছেন।
ভাই বাংলার হেলিকপ্টার হুজুরকে ধরার অপেক্ষায় রইলাম৷
ফরাজী জাহেল
Allahuakbar alhamdulillah
যাজাকাল্লাহ,
রাহুল ভাই,
Mohammad Alamin,, মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন?
এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন।
(১)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন।
(২)
আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন।
(৩)
আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩)
এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন
বলেছেন।
(৪)
তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪)
এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন।
(৫)
আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন।
(সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫)
এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৬)
হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি।
(সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৭)
আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী।
(সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬)
এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৮)
আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না।
(সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭)
এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন।
এখন রাসুলের হাদীছে দেখব।
রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে?
সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ)
বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা।
(মুসলিম)
এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে।
সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে।
আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না।
এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন:
তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে?
জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে।
(সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)।
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
মাশা-আল্লাহ
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫/ মসজিদ ও সালাতের স্থান ( كتاب الْمَسَاجِدِ وَمَوَاضِعِ الصَّلاَة)
হাদিস নম্বরঃ ১০৮২
باب تَحْرِيمِ الْكَلاَمِ فِي الصَّلاَةِ وَنَسْخِ مَا كَانَ مِنْ إِبَاحَتِهِ حَدَّثَنَا أَبُو جَعْفَرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ وَأَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ - وَتَقَارَبَا فِي لَفْظِ الْحَدِيثِ - قَالاَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ حَجَّاجٍ الصَّوَّافِ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ أَبِي مَيْمُونَةَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ الْحَكَمِ السُّلَمِيِّ، قَالَ بَيْنَا أَنَا أُصَلِّي، مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذْ عَطَسَ رَجُلٌ مِنَ الْقَوْمِ فَقُلْتُ يَرْحَمُكَ اللَّهُ . فَرَمَانِي الْقَوْمُ بِأَبْصَارِهِمْ فَقُلْتُ وَاثُكْلَ أُمِّيَاهْ مَا شَأْنُكُمْ تَنْظُرُونَ إِلَىَّ . فَجَعَلُوا يَضْرِبُونَ بِأَيْدِيهِمْ عَلَى أَفْخَاذِهِمْ فَلَمَّا رَأَيْتُهُمْ يُصَمِّتُونَنِي لَكِنِّي سَكَتُّ فَلَمَّا صَلَّى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَبِأَبِي هُوَ وَأُمِّي مَا رَأَيْتُ مُعَلِّمًا قَبْلَهُ وَلاَ بَعْدَهُ أَحْسَنَ تَعْلِيمًا مِنْهُ فَوَاللَّهِ مَا كَهَرَنِي وَلاَ ضَرَبَنِي وَلاَ شَتَمَنِي قَالَ " إِنَّ هَذِهِ الصَّلاَةَ لاَ يَصْلُحُ فِيهَا شَىْءٌ مِنْ كَلاَمِ النَّاسِ إِنَّمَا هُوَ التَّسْبِيحُ وَالتَّكْبِيرُ وَقِرَاءَةُ الْقُرْآنِ " . أَوْ كَمَا قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي حَدِيثُ عَهْدٍ بِجَاهِلِيَّةٍ وَقَدْ جَاءَ اللَّهُ بِالإِسْلاَمِ وَإِنَّ مِنَّا رِجَالاً يَأْتُونَ الْكُهَّانَ . قَالَ " فَلاَ تَأْتِهِمْ " . قَالَ وَمِنَّا رِجَالٌ يَتَطَيَّرُونَ . قَالَ " ذَاكَ شَىْءٌ يَجِدُونَهُ فِي صُدُورِهِمْ فَلاَ يَصُدَّنَّهُمْ " . قَالَ ابْنُ الصَّبَّاحِ " فَلاَ يَصُدَّنَّكُمْ " . قَالَ قُلْتُ وَمِنَّا رِجَالٌ يَخُطُّونَ . قَالَ " كَانَ نَبِيٌّ مِنَ الأَنْبِيَاءِ يَخُطُّ فَمَنْ وَافَقَ خَطَّهُ فَذَاكَ " . قَالَ وَكَانَتْ لِي جَارِيَةٌ تَرْعَى غَنَمًا لِي قِبَلَ أُحُدٍ وَالْجَوَّانِيَّةِ فَاطَّلَعْتُ ذَاتَ يَوْمٍ فَإِذَا الذِّيبُ قَدْ ذَهَبَ بِشَاةٍ مِنْ غَنَمِهَا وَأَنَا رَجُلٌ مِنْ بَنِي آدَمَ آسَفُ كَمَا يَأْسَفُونَ لَكِنِّي صَكَكْتُهَا صَكَّةً فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَعَظَّمَ ذَلِكَ عَلَىَّ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَفَلاَ أُعْتِقُهَا قَالَ " ائْتِنِي بِهَا " . فَأَتَيْتُهُ بِهَا فَقَالَ لَهَا " أَيْنَ اللَّهُ " . قَالَتْ فِي السَّمَاءِ . قَالَ " مَنْ أَنَا " . قَالَتْ أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ . قَالَ " أَعْتِقْهَا فَإِنَّهَا مُؤْمِنَةٌ " .
Muhammad Jidul,,মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন?
এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন।
(১)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন।
(২)
আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন।
(৩)
আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩)
এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন
বলেছেন।
(৪)
তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪)
এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন।
(৫)
আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন।
(সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫)
এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৬)
হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি।
(সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৭)
আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী।
(সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬)
এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৮)
আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না।
(সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭)
এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন।
এখন রাসুলের হাদীছে দেখব।
রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে?
সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ)
বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা।
(মুসলিম)
এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে।
সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে।
আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না।
এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন:
তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে?
জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে।
(সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)।
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
ইসলামী জীবন- islami Jibon ji bhai eta t Allah bole dieche kintu apni amake reference keno dichhen ami t jani.
Holly Quran er sudhu literal meaning porle hobe na, oi sob iyate (a"lam) meaning knowledge word bola hohece. tai allah so sorire asmane but prithibite knowledge er maddhome.thanks
Alhamdulillah
এরকম অপরাধ মেনে নেওয়ার মত নয়।
Rahul vhai. ei murukkho k niye kotha bolta apnar geyan k soto kora. Allah apnake aro sikhar towfiq dan koruk r Foraji namok murukkhoke Allah hedayet koruk.
masallah
লুৎফুর, এই যোগের দাজ্জাল।
মাশাল্লাহ ভাই
জামাত শিবির থেকে আহলে হাদিস নাম দেওয়া হয়েছে। জনগন তা বুঝে । হা হা হা।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
সম্মানীত দ্বীনি ভাই
আপনাদের ভিডিওগুলো আমি কপি করতে চাইছি
অনুমতি দিলে খুশি হতাম
Maximum ancient human, you should increase your knowledge different type of fundamental / basic philosophical subject.
moroko jotfor forazi sagal.
Foraji nije nastik
সে মুফতি না সে চুটকী।
ফরাইজী ধর্মব্যবসায়ী
faraji jahel
foraji batpar batil ponthi ondo majhab darira batil ponthi jamanar sera dajjal olipuri facik
Rahul vai🤗🥰🥰
কই উনি কোথাও আপনার কথামত কিছুই বলেননি আপনি বেখা দিয়া এইরুপ মনতব করে ছেন
Thik diyechen faraji ke
mukallid bole gorbo kore.abar mufti sejese.
Korane Allah bolchen oma nahnu akrabu elihe min hablil orid.mane Allah manuser jiban sira apekha nikate ache.aitalkurchi surate ache ochia kurchius samaote al arde.mane Allahr ason akash prithibir sarbatra birajman.
foraeji k fashi (hanging) dewa ochit
মাওলানা আপনার মোবাইল নং চাই।
Uni kono maulana noi ...
Foraji.mitha.Badi
ফারাইজি কথা ঠিক ৷ তবে নাস্তিক এবং অাস্তিকের প্রস্নের ওদ্দেশ ভিন্ন ৷ যেমন নাস্তিকদের কথার মানে হল মহান অাল্লা বলতে কিছুই নেই বা কোনো অস্তিত নেই ৷ একথা টিকিয়ে রাখা ৷ অার অাস্তিক দের প্রস্নের মানে মহান অাল্লাহ কোথায় অাছে কি করছে এস্মর্পকে এলেম অর্জন করা ৷ ওদ্দেশ ভিন্ন এনিয়ে গুরামি না কারার অাহ্ববান ৷
Pagol lutfor
Pagol faraiji
ganndu rahul tumi fitna baj
Lutfur rahman faraeji zindabad
AlaA Uddinin itna free diya ab to Bonita hai লুথু ফরাজী মূরখো ও গাধা। জিনদাবাদ যে বলেছে, সে হলো গাধার অনুসারী।
হেমায়েত আহমেদ খান,, মহান আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন?
এর উত্তর আল্লাহ নিজেই ১৪০০বছর আগে দিয়েছেন।
(১)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আরশে আছেন। (সুরা তাহা, আয়াত নং ০৫) এই খানে শুধু আরশে আছেন বলেছেন।
(২)
আল্লাহ তা'য়ালা আসমানে আছেন। (সুরা মুলক,আয়াত নং ১৬, ১৭) এই খানে শুধু আসমানে আছেন বলেছেন।
(৩)
আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন এবং জমিনে আছেন।(সুরা আন-আম, আয়াত নং ০৩)
এই খানে আসমানেও এবং জমিনেও আছেন
বলেছেন।
(৪)
তোমরা যেখানেই থাকোনা কেনো তিনি (আল্লাহ) তোমাদের সাথেই আছেন।(সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৪)
এখানে সকল মানুষদের সাথে জমিনেই আছেন বলেছেন।
(৫)
আল্লাহ তোমাদের (মানুষদের) সংগে আছেন।
(সুরা মুহাম্মাদ, আয়াত নং ৩৫)
এখানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৬)
হে নবী আমার বান্দাহ যদি তোমার নিকট আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তবে তাহাদের বলিয়া দাও যে, আমি তাহাদের অতি নিকটে আছি। আমাকে যে ডাকে আমি তাহার ডাক শুনি এবং তাহার উত্তর দিয়া থাকি।
(সুরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৬)এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৭)
আমরা (আল্লাহ) বান্দার গলার শিরা (সাহরগ) হইতে অধিক নিকটবর্তী।
(সুরা ক্বাফ, আয়াত নং ১৬)
এই খানেও মানুষদের সাথে জমিনে আছেন বলেছেন।
(৮)
আমরা (আল্লাহ) তো কোথাও অনুপস্তিত না।
(সুরা আ'রাফ, আয়াত নং ৭)
এই খানে সব জাগায় আছেন বলেছেন।
এখন রাসুলের হাদীছে দেখব।
রাসূল (সাঃ) ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে?
সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল (সাঃ)
বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা।
(মুসলিম)
এই হাদীসে শুধু আসমানে আছেন বলা হয়েছে।
সম্মানিত দ্বীনে ভাই এখন আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখেনেন আল্লাহ তা'য়ালা কোথায় আছেন, আরশে, না জমিনে, না আসমানে, না সর্বত্র। অবশ্যই বলবেন সর্বত্র কারণ এই গোলা আল্লাহর বানী। এবং আপনার সন্দেহ হলে কোরআন মাজীদ খোলে দেখে নিবেন, সুরার নাম এবং আয়াত নাম্বার দেওয়া হয়েছে।
আপনি বলছেন আল্লাহ আরশে আছেন,এখন আসেন দেখে নেই, আল্লাহ তা'য়ালা শুধু আরশে আছেন জমিনে নয়, আপনি আসলে কোরআনের কিছু আয়াত মানেন এবং কিছু আয়াত মানে না।
এই ব্যাপারে আল্লাহ তা'য়ালা কি বলেন দেখেন:
তবে তোমরা কি কিতাবের (কোরআনের) কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অসীকার করবে?
জানিয়া রাখ, তোমাদের মধ্যে যাহারা এইরুপ আচরণ করবে, তাহাদের পার্থিব জীবনে অপমানিত ও লাঞ্চিত হইতে থাকিবে এবং পরকালে তাহাদিগকে কঠোরতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হইবে।
(সুরা বাক্বারা, আয়াত নং ৮৫)।
মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে আপনাকে এবং দুনিয়ার সমুস্ত মানুষদেরকে কোরআন-সুন্নার সঠিক বুঝ দান করুক এবং এর উপরে আমল করার তাওফীক দান করুক। আ'মীন ইয়া আল্লাহ।
কথায় না বলে মাগির ডেনরা হয়। মাগী বলে আমার বাইজি বাজনা বিয়া হয়। সেই হচ্ছে হানাফিদের অবস্থা। তলে পরেও বেগুন ছেড়ে দেবে না। মাযহাব কে বাঁচাতে গিয়ে তাদের এত মিথ্যাচার। মিথ্যাবাদীর ঠিকানা সুজা জাহান্নাম। সহি হাদিস। আল্লাহ ওদের হেদায়েত করুক।
fetnabaz Rahul, Mith-thuk.
Your answer-
ua-cam.com/video/M7Cyg4z_GHc/v-deo.html
ua-cam.com/video/r13nIfFqXaM/v-deo.html
ua-cam.com/video/KTF_53b-f54/v-deo.html
ua-cam.com/video/xUq7ydaCUQ8/v-deo.html
ua-cam.com/video/-fec8-t1sbQ/v-deo.html
আবু জেহেলের বংশধর তুই। সেই জন্য নবীকে নাস্তিক বেদাআতি বলছে তুইও তার সাপোর্ট করিছ।সহী হাদিস বর্ণনাকারীকে মিথ্যুক বলিস।তুই মুসলমানের শত্রু।তুই কাফের। যে নবীকে বিশ্বাস করে না।নবীকে গালি দেয় সে কাফের
brother murkher baccha mitthuk
Your answer-
ua-cam.com/video/M7Cyg4z_GHc/v-deo.html
ua-cam.com/video/r13nIfFqXaM/v-deo.html
ua-cam.com/video/KTF_53b-f54/v-deo.html
ua-cam.com/video/xUq7ydaCUQ8/v-deo.html
ua-cam.com/video/-fec8-t1sbQ/v-deo.html
ওরে নবীর দুশমন। তোরে পাইলে তোকে আমি খুন করতাম। তুই নবীকে নাস্তিক বলছিস। তুই নবীকে বেদাআতী বলছিস। তোর বিরুদ্ধে জিহাদ ফরজ হয়ে গিয়েছে। তুই মুসলমানের দুশমন। তুই আবু জেহেলের বংশধর