তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ ১ عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১} ২ عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭} যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়। ওমর রাঃ এর আদেশ ৩ عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩} হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল ৪ وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে। ৫ عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩} ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন। ৬ محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩] ৭ عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة » হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
عن الحسن ان عمر بن الخطاب جمع الناس على ابى بن كعب فكان يصلى بهم عشرين ركعة হযরত হাসান রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত ওমর রাঃ লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব রাঃ এর কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন। {সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০} ৯ عن ابى بن كعب ان عمر بن الخطاب امره ان يصلى باليل فى رمضان فصلى بهم عشرين ركعة হযরত উবায় বিন কাব রাঃ বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ আমাকে এই মর্মে আদেশ দিলেন যে, আমি যেন লোকদেরকে তারাবীহ পড়াই। তখন বিশ রাকাত পড়া হতো। {কানযুল উম্মাল-৮/২৬৪} ইমাম বায়হাকী, আল্লামা বাজী, কাশতাল্লানী, ইবনে কুদামা, ইবনে হাজার মক্কী, তাহতাবী, ইবনে হুমাম, বাহরুর রায়েক প্রণেতা রহঃ প্রমুখগণ এ ব্যাপারে একমত হয়ে বলেনঃ হযরত ওমর ফরুক রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহের উপরই সকলের সিদ্ধান্ত স্থির হয়। এবং এভাবেই চলতে থাকে। ইংরেজ আমলের পূর্বে কোন একজন মুহাদ্দিস বা ফক্বীহ এটাকে অস্বিকার করেননি। আর সুন্নত হওয়ার জন্য সেটির নিরবচ্ছিন্ন হওয়া শর্ত। তাই এই বিশ রাকাত তারাবীহ সুন্নতে ফারূকী হয়েছে। এ সেই ওমর রাঃ, যার ব্যাপারে রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন যে, যদি আমার পর কোন নবী হতো তাহলে নবী হতো ওমর। তিনি আরো বলেছেনঃ দ্বীনের ব্যাপারে সবচে’ মজবুত হলেন ওমর রাঃ। যদি বিশ রাকাত তারাবীহ নামায বিদআত হয়, তাহলে হযরত ওমর রাঃ সহ সে সময়কার সমস্ত আনসার ও মুহাজির সাহাবীগণের বিদআতি হওয়ার আবশ্যক হয়। ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেনঃ উবাই বিন কাব রাঃ তারাবীহ মুহাজির ও আনসার সাহাবীদের মাঝে পড়াতেন। কোন একজনও এ ব্যাপারে আপত্তি উত্থাপন করেনি। {মাজমুআ ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-৩৩/১১২} হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামল ১০ হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা বিশ রাকাত তারাবীহ পড়তেন। আর হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামলে লম্বা কেরাতের কারণে লাঠির উপর ভর দিতেন। {বায়হাকী-৪/২৯৬} হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামলের একজন ব্যক্তির নামও বলা যাবে না, যে ব্যক্তি আট রাকাত পড়ে জামাত থেকে বেরিয়ে যেত। কিংবা কেউ বিশ রাকাত তারাবীহকে বিদআত বলেছে এমন একজন ব্যক্তিও পাওয়া যাবে না। আলী রাঃ এর শাসনামল ১১ عن ابى عبد الرحمن السلمى عن على قال دعى القراء فى رمضان فامر منهم رجلا يصلى بالناس عشرين ركعة قال وكان على يوتر بهم হযরত আবু আব্দুর রহমান সুলামী বলেনঃ হযরত হযরত আলী রাঃ রমজান মাসে কারীদের ডাকতেন। তারপর তাদের মাঝে একজনকে বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতে হুকুম দিতেন। আর বিতিরের জামাত হযরত আলী নিজেই পড়াতেন। {বায়হাকী-৪/৪৯৬} عن ابى الحسناء ان عليا امر رجلا ان يصلى بالناس خمس ترويحات عشرين ركعة হযরত আবুল হাসনা বলেনঃ হযরত আলী রাঃ এক ব্যক্তিকে পাঁচ তারাবীহ এর সাথে বিশ রাকাত পড়াতে হুকুম দিয়েছেন। {সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৪৮০৫, ৪৩৯৭, কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-২৩৪৭৪} হযরত আলী রাঃ নিজেই রাসূল সাঃ থেকে বর্ণনা করেন যে, যে ব্যক্তি বিদআতের উৎপত্তি করবে তার ফরজ, নফল কিছুই কবুল হয় না। {বুখারী-২/১০৮৪, মুসলিম-১/১৪৪} হযরত আলী রাঃ আজানের পর ইশার নামাযের জন্য আবার ডাকতে শুনে বললেনঃ এ বেদআতিকে মসজিদ থেকে বের করে দাও। {বাহরুর রায়েক} তিনি এক ব্যক্তিকে ঈদগাহে ঈদের নামাযের আগে নফল পড়তে দেখে খুবই ধমক দিলেন লোকটিকে। যদি বিশ রাকাত তারাবীহ বিদআত হতো, তাহলে এর হুকুম কেন দিলেন তিনি?
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৩. আবদুর রহমান ইবন আবদিল কারিয়্যু (রহঃ) বলিয়াছেনঃ আমি মাহে রমযানে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর সাথে মসজিদের দিকে গমন করিয়াছি, (সেখানে গিয়া) দেখি লোকজন বিভিন্ন দলে বিভক্ত। কেউ একা নামায পড়িতেছেন, আবার কেউ-বা নামায পড়িতেছেন এবং তাহার ইমামতিতে একদল লোকও নামায আদায় করিতেছেন। (এই দৃশ্য দেখিয়া) উমর (রাঃ) বলিলেনঃ আমি মনে করি যে, (কত ভালই না হইত) যদি এই মুসল্লিগণকে একজন কারীর সহিত একত্র করিয়া দেওয়া হইত। অতঃপর তিনি উৰাই ইবন কা'ব (রাঃ)-এর ইমামতিতে একত্র করিয়া দিলেন। (আবদুর রহমান) বলেনঃ দ্বিতীয় রাত্রেও আমি তাহার সহিত (মসজিদে) গমন করিলাম। তখন লোকজন তাহাদের কারীর ইকতিদায় নামায পড়িতেছিলেন। উমর (রাঃ) (ইহা অবলোকন করিয়া) বলিলেনঃ (نِعْمَتِ الْبِدْعَةُ هَذِهِ) ইহা অতি চমৎকার বিদ’আত বা নূতন পদ্ধতি। আর যে নামায হইতে তাহারা ঘুমাইয়া থাকে তাহা উত্তম ঐ নামায হইতে, যে নামাযের জন্য তাহারা জাগ্রত হয়, অর্থাৎ শেষ রাতের নামাযই উত্তম। উমর (রাঃ) ইহা এইজন্যই বলিয়াছিলেন, অনেক লোকের অবস্থা (এই ছিল) রাত্রের শুরু ভাগে তাহারা নামায পড়িয়া লইতেন। কেউ কেউ শেষ রাত্রে তারাবীহ পড়া উত্তম মনে করিতেন। পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৫. মালিক (রহঃ) ইয়াযিদ ইবনে রুমান (রহঃ) হইতে বর্ণনা করেন- তিনি বলিয়াছেনঃ লোকজন উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়িতেন- তিন রাকাআত বিতর এবং বিশ রাকাআত তারাবীহ। পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম। ভাই এই দুইটা হাদিস কি সমান আপনারাই বিবেচোনা করুন এই হাদিসগুলি মুয়াত্তা থেকে নেয়া হয়েছে তারাবি সালাত সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জানতে এই ভিডিওটা দেখুন
## ইমাম বোখারী রহ: এর লিখিত তার তারিখুল কাবীর নামক কিতাবে লিখেন, রমজানের তারাবীহ ২০ রাকাত।- আত-তারীখুল কাবীর পৃ:২৮। #### জাইয়্যিদ বিন আলী বিন হোসাইন বিন আলী হইতে বর্ণিত, হযরত আলী রা: সারাজীবন রমযানে বিশ রাকাত তারাবীহ নামাজ আদায় করেছেন।- (মুসনাদে জাইয়্যিদ বিন আলী বিন হোসাইন বিন আলী রা:১৪১ পৃষ্টা)
Imam bukhari tar jibone onek grontho likhe gesen. But sob grontho to r uni beche beche shohie kore beche likhe jete pare ni. Uni booi gulo likhe gesen jate pore manus segulo niye gobesona kore shohie joif ber korte pare. Onar jibone uni bukhari shorif shohie vabe likhe gesen.
R eita niye maramari korar ki ase. Rasul 8 rakat porcen. Seta rasul er sunnot silo. Keo jodi cai tahole aro besi porte pare 2 rakat 2 rakat kore. Jeta hadith dara promanito. But keo jodi bole j rasul 20 rakat porcen tahole eita rasul er upor mittha arop kora holo. Tar thikana jahannam. 20 ki 8 jai poruk tobe seta dhire suste pora valo. But khotom tarabir nam e jeta cholse seta khub kharap hocce. Khotom tarabir porle aro time niye sundor vabe porte hobe. Ei vabe porle kmn hoy. 20 rakat ba khotom tarabi manuser portey hobe ei mone kore manus kosto kore portece but seta theka kam pari dawar moto mone hocce. Keo jodi pare tahole romjan mas e 1 khotom na, tarabite aro besi bar khotom den problem nai to. But je vabe pora hoy seta thik na. Onek time e hujur ra vule jay tkn skip kore onno ayat e chole jay. Jeta thik na to. Mane ak dhoroner capay diye kaj calanor moto hoyse.
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৩. আবদুর রহমান ইবন আবদিল কারিয়্যু (রহঃ) বলিয়াছেনঃ আমি মাহে রমযানে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর সাথে মসজিদের দিকে গমন করিয়াছি, (সেখানে গিয়া) দেখি লোকজন বিভিন্ন দলে বিভক্ত। কেউ একা নামায পড়িতেছেন, আবার কেউ-বা নামায পড়িতেছেন এবং তাহার ইমামতিতে একদল লোকও নামায আদায় করিতেছেন। (এই দৃশ্য দেখিয়া) উমর (রাঃ) বলিলেনঃ আমি মনে করি যে, (কত ভালই না হইত) যদি এই মুসল্লিগণকে একজন কারীর সহিত একত্র করিয়া দেওয়া হইত। অতঃপর তিনি উৰাই ইবন কা'ব (রাঃ)-এর ইমামতিতে একত্র করিয়া দিলেন। (আবদুর রহমান) বলেনঃ দ্বিতীয় রাত্রেও আমি তাহার সহিত (মসজিদে) গমন করিলাম। তখন লোকজন তাহাদের কারীর ইকতিদায় নামায পড়িতেছিলেন। উমর (রাঃ) (ইহা অবলোকন করিয়া) বলিলেনঃ (نِعْمَتِ الْبِدْعَةُ هَذِهِ) ইহা অতি চমৎকার বিদ’আত বা নূতন পদ্ধতি। আর যে নামায হইতে তাহারা ঘুমাইয়া থাকে তাহা উত্তম ঐ নামায হইতে, যে নামাযের জন্য তাহারা জাগ্রত হয়, অর্থাৎ শেষ রাতের নামাযই উত্তম। উমর (রাঃ) ইহা এইজন্যই বলিয়াছিলেন, অনেক লোকের অবস্থা (এই ছিল) রাত্রের শুরু ভাগে তাহারা নামায পড়িয়া লইতেন। কেউ কেউ শেষ রাত্রে তারাবীহ পড়া উত্তম মনে করিতেন। পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৫. মালিক (রহঃ) ইয়াযিদ ইবনে রুমান (রহঃ) হইতে বর্ণনা করেন- তিনি বলিয়াছেনঃ লোকজন উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়িতেন- তিন রাকাআত বিতর এবং বিশ রাকাআত তারাবীহ। পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম। ভাই এই দুইটা হাদিস কি সমান আপনারাই বিবেচোনা করুন এই হাদিসগুলি মুয়াত্তা থেকে নেয়া হয়েছে তারাবি সালাত সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জানতে এই ভিডিওটা দেখুন
@@tanvirhossain2354 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে 8 রাকাত তারাবী পড়ছেন এই মর্মে যে কোন হাদীসের কিতাব থেকে একটা দলিল দেন আম্মাজান আয়েশা রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা 11 রাকাতের কথা বলছেন এর থেকে বেশি পড়তেন না তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটা কথা বোঝেন বেশি পড়তেন না কিন্তু কোম তো পড়তেন এখানেও তো 8 রাকাত নির্ধারিত করে দেওয়া হয়নি কারণ রাসূল সাঃ তো বেতের সালাত কখনো ৫ পড়তেন কখনো ৭ পড়তেন আবার ৩ ও পড়তেন ৯ পড়তেন ১ ও পড়তেন ১১ ও পড়তেন জুদি বেতের ৫ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৬ রাকাত জুদি বেতের ৯ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ২ রাকাত জুদি বেতের ১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ১০ রাকাত জুদি বেতের ৩ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৮ রাকাত জুদি বেতের ১১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ০ রাকাত! তাহলে ৮ রাকাত আপনেরা কোই পাইলেন ২০ রাকাতের একটা হাদীস তো আছে কিন্তু ৮ রাকাতের কোনো দলিল নাই
@@ইসলামেরআলো56 🤣🤣🤣🤣 Hadis ase ki na ase vai apni jachai korun. Egulo niye ar kuno torko nai . Egulo 2012 sal e clear hoye gesi alhamdulillah . Apni 20 na aro besi porun problem nai . But 20 ke sunnot bolen na . Karon taile seta rasul er upor mittha arop kora hobe . Folafol jahannam . Apnar joto iccha porun vai . Ar Allah er kase doa koren je Allah amake sothik poth dekhaw . Ei doa korte to problem thakar kotha na .
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে 8 রাকাত তারাবী পড়ছেন এই মর্মে যে কোন হাদীসের কিতাব থেকে একটা দলিল দেন আম্মাজান আয়েশা রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা 11 রাকাতের কথা বলছেন এর থেকে বেশি পড়তেন না তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটা কথা বোঝেন বেশি পড়তেন না কিন্তু কোম তো পড়তেন এখানেও তো 8 রাকাত নির্ধারিত করে দেওয়া হয়নি কারণ রাসূল সাঃ তো বেতের সালাত কখনো ৫ পড়তেন কখনো ৭ পড়তেন আবার ৩ ও পড়তেন ৯ পড়তেন ১ ও পড়তেন ১১ ও পড়তেন জুদি বেতের ৫ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৬ রাকাত জুদি বেতের ৯ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ২ রাকাত জুদি বেতের ১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ১০ রাকাত জুদি বেতের ৩ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৮ রাকাত জুদি বেতের ১১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ০ রাকাত! তাহলে ৮ রাকাত আপনেরা কোই পাইলেন ২০ রাকাতের একটা হাদীস তো আছে কিন্তু ৮ রাকাতের কোনো দলিল নাই
ভাই আপনার পুরো বয়ান থেকে অনেকগুলো প্রশ্নই আমার মনে জেগেছে, আমি মাঝখান থেকে একটি প্রশ্ন উত্থাপন করছি, সেটি হল আপনি "আম্মাজান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর হাদিসটি তারাবি সম্পর্কিত না" এই ব্যাপারে সালাফদের কওল দ্বারা দলিল দিতে বললেন , তাহলে এটি যে তারাবি সম্পর্কিত এই ব্যাপারে আপনি সালাফদের কওল দ্বারা দলিল দেন, কেননা হাদীসে তো এটা বলা নেই যে আল্লাহর রাসূল এই নামাজ শুধু রমজানে পড়তেন, বলা হয়েছে রমজান এবং রমজানের বাহিরে আদায় করতেন আর আমরা জানি তারাবির শুধুমাত্র রমজানের পড়া হয়, তাই এর দ্বারাই প্রমাণিত হয়ে গেল যে এটি তারাবি সম্পর্কিত না। আশাকরি এই প্রশ্নটির আপনি যথাযথ উত্তর প্রদান করবেন।
vai apnar kotha gula onk valo lage tobe ekta reqst rasool bolar somoy dorud tao bolben (Sallallahu alaihiwasallam) ar sahabider naam er por (radiallahu anhu)ami chai apnar birodhira jeno samanno o apnake vul ber na korte pare sejonnno eta bollam..jodio manush vul hobey ..valo thakben allah apnar gyan aro barai dik ameeen😍😍😍😍
ভাই উনাকে অনুরোধ করুন আরবি বই থেকে দলিল দিতে তাহলে আলেমদের মুখ বন্ধ হবে, নাহয় আপনাদের মত দলিল শুনে লাফ দেয়া ভাইয়েরা শুধু কানের সুখ পাবে এবং মানুষ পথভ্রষ্ট হবে, কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে বলেছেন "আলেমরা নবিগণের উত্তরাধিকারী" এর মর্মার্থ আপনি এবং আপনার ভালোলাগার মানুষকে নিরপেক্ষতার সাথে আল্লাহকে হাজির মেনে উপলব্ধি করতে অনুরোধ করলাম । আল্লাহ বুঝ দিক। সত্য গ্রহণ করার
বিদাতিরা ঘুমড়া নাহয় এক হাদিস ই জতেষ্ট তারাবীর জন্য। মা আয়শা রাঃ বলেছেন নবী সাঃ রমজার হউক অথবা রমজানের বাহিরে রাতে নবী সাঃ ১১ / রাকাত এর বেশি পড়তেন না। শুকরান রাহুল ভাই
Mr.brother R... h.... you havent explained the main topics.. why you have attacked someone intentionally.. by the way at first you should know the meaning of “Ahlul hadees”. You people are not Ahlul hadees.. You guys are “La mazhabi”.
নবীজি সাঃ থেকে যঈফ হাদিস একটি হাদিস আছে। হযরত ওমর রাঃ থেকে সহীহ্ সনদে ২০ রাকাত তারাবীর ইজমায়ে সাহাবা হয়ে ১৪৫০ বছর পর্যন্ত চলে আসছে। আর হঠাৎ ভারতবর্ষে বৃটিশ আমলে এক হিন্দু নওমুসলিমের ফাতওয়ায় বিপথ গামী কিছু আলেম কে সাথে নিয়ে ৮রাকাত তারাবীর আলোচনা। তার পর শুরু হলো মাযহাব নিয়ে অপপ্রচার। সেই থেকে তাহাজ্জুদের হাদিস কে তারাবী বলে চালানো শুরু হলো।
ও যদি হিন্দু না মুসলিম না হয় তাহলে তুমি হিন্দু না মুসলিম তোমার দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান কম তুমি অন্ধ বৌদির উদ্যোমুখি আলো বিহীন অন্ধকার তোমার জ্ঞান জাতের কোন কল্যাণে আসে না তুমি কিভাবে বললা যে সে একজন নওমুসলিম তার সম্পর্কে আগে জানো তারপরে বল আর ভারতবর্ষে কেন তোমার বাপেরও বলেছেন তারাবি আট রাকাত তোমার বাপেদের কাছে শিখে নাও তর্কে বহুদূর ধৈর্য করলাম হয়েছে সাগরের শোনো ঘাটো আরো পড়ো তারপর আল্লাহর কাছে খোঁজো আল্লাহ সত্য কি সেটা আমাদের বুঝার তৌফিক দান করেন ৮ রাকাত পড়ে খতম দিতে তোমাদের কষ্ট কোথায় তোমরা ২০ টাকা তো খতম দিচ্ছ এ থেকে তারাবির সালাতের সৌন্দর্য রইল সালাতের সৌন্দর্য হলে ধীরে সঠিকভাবে অনেক সময় নিয়ে তেলাওয়াত করবা
Koto rakat tarabi ghore bose bok bok na kore bahase bosar date din apnader ta jodi thik hoi tahole amra apnader ta mene nebo ar jodi amader ta thik hoi tahole apnadero mene nite hobe
এই মরক্কো সনদ কাকে বলে মরক্কো তোমাকে সনদ সরকার দলিল দিয়েছে তুমি এবার পড়ে নাও সব কি তোমারে খাওয়ায় দিব এটা তোরে জুতা দিয়ে পিটাইতেও ছাড়তে হবে তোর আলেম যে বাপরা আছে তাদের কাছে গেছে জিজ্ঞাসা কর মূর্খ তোর তোর বাবা আলেমরা কথা বলে না তুই কথা বলিস কেন এটা মরক্কো লানৎ তোর উপরে যদি যাইনা বলে থাকো তোর ধ্বংস হোক আর না জেনে যদি বলে থাকিস আল্লাহ তাকে এলেম দান করুক এত সঠিক পথে ফিরে আসতে পারো ভিউ পাওয়ার জন্য দালালি করার জন্য আর ওদের পাশে গিয়ে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবে এজন্য এগুলো করো না ব্রাদার রাহুলের জ্ঞানের কাছে অসংখ্য আলেম হলেন এখনও শিশু বাচ্চা এত অহংকার নয় এটা আল্লাহর ওয়াদা এই আল্লাহর পথে চাইতে চলতে আল্লাহ তাকে চালাবেন ইনশাল্লাহুল আজিজ চামচিকা যেমন সূর্য দেখা ভেঙ্গায় তাতে সৌজন্যে সূর্যের তাপ কোনদিন কমবে সূর্য কিছু যায় আসে সুতরাং তোমরা চানসিকা চামচিকার মতন আলাপ আলোচনা কর
muatta malek 171 page dekben...islamic faunation er ta dilam r jodi eta bissas na hoi tahole mul arbi dekben. mularbi bab o fi kiam romadan dwaonload link dilam deke nen prntscr.com/nmvlja drive.google.com/open?id=1YkVbgVroFOHAdEowuDM9vKWk5G4a4DIc
muatta malek 171 page dekben...islamic faunation er ta dilam r jodi eta bissas na hoi tahole mul arbi dekben. mularbi bab o fi kiam romadan dwaonload link dilam deke nen prntscr.com/nmvlja drive.google.com/open?id=1YkVbgVroFOHAdEowuDM9vKWk5G4a4DIc
হযরত আয়েশা রা: এর এই হাদিস থেকে যদি বুঝা যায় রাসূল স: ৮ রাকাত তারাবীহ পড়েছেন। তাহলে কি তারাবীহ রমজান ছাড়াও পড়া লাগে? আর এই হাদিস থেকে তো বুঝা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ১১-৮=৩ রাকাত বিতির পড়েছেন। তাহলে বলুন বিতির ৩ রাকাত মানেন না কেন??? উত্তর দিবেন আশা করি।
রুহুল আমিন ভাই আপনি যার সাথে আলোচনা করছে সে তো হাদিস কাটছাট কারি মেশিনদের মধ্য হতে অন্যতম। তাদের অন্তরে বক্রতা রয়েছে তারা মানবে না।ওদের সাথে কথা বলে আপনার মুল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।
ব্রাদার রাহুল ভাইকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
আল্লাহ যেন প্রিয় ভাইয়ের জ্ঞান কে আরও বৃদ্ধি করেন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ আপনাকে আল্লাহর জন্ন ভালো বাসি
আসসালামু আলাইকুম৷ আল্লাহ জন্য ভালোবাসি ভাই জান
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।
❤❤❤❤❤❤❤❤
ব্রাদার রাহুল ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আল্লাহ্ আপনাকে হক কথা বলার তৈফিক দান করুন আমীন।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
খুব সুন্দর
Thanks
masaallaha khub sundor vabi bojalin
ua-cam.com/video/Jo2wfuX5uz4/v-deo.html
জাযাকাল্লাহ খায়ের সম্মানিত রুলামিন ভাই
তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ
১
عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
২
عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
যেহেতু কথিত আহলে হাদীস ভাইদের কাছে দলীল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদীস। তথা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর কথা। কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এ দু’টি হাদীসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাঃ না সহীহ বলেছেন, না জঈফ বলেছেন। তাই গায়রে মুকাল্লিদরা এ দু’টি হাদীসকে না সহীহ বলতে পারবে, না জঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়।
ওমর রাঃ এর আদেশ
৩
عن يحيى بن سعيد ان عمر بن الخطاب امر رجلا يصلى بهم عشرين ركعة
হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব রাঃ এক ব্যক্তিকে বিশ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩}
হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামল
৪
وروى مالك من طريق يزيد بن خصيفة عن السائب بن يزيد عشرين ركعة
হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল। {ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে।
৫
عن السائب بن يزيد ، قال : كنا نقوم في زمان عُمَر بن الخطاب رضي الله عنه بعشرين ركعة والوتر
হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ রাঃ বলেনঃ আমরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম। {সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩}
ইমাম নববী রহঃ, সুবকী রহঃ [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী রহঃ [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী রহঃ এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন।
৬
محمد بن كعب القرظى كان الناس يصلون فى زمان عمر بن الخطاب فى رمضان عشرين ركعة ويوترون بثلاث
মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো। [মুসাান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৩]
৭
عن يزيد بن رومان ، أنه قال : « كان الناس يقومون في زمان عمر بن الخطاب في رمضان بثلاث وعشرين ركعة »
হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো। {মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}
ei ta manlam.but 8 rakat porle je mosjid theke ber kore dei er jonno 8 rakar proman kora............ ja nobir sunnat..........
এতো হাদিস দিলেন কিন্তু হাদিসের সনদ গুলো দিলেন না কেন, সনদ দিলে থলের বিড়াল বের হয়ে যাবে তাই না।
@MN UDDIN tahajjud tahole aponi 4 kore poren?....amra toh 2 kore pori
جزاك الله خيرا
عن الحسن ان عمر بن الخطاب جمع الناس على ابى بن كعب فكان يصلى بهم عشرين ركعة
হযরত হাসান রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত ওমর রাঃ লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব রাঃ এর কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন। {সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০}
৯
عن ابى بن كعب ان عمر بن الخطاب امره ان يصلى باليل فى رمضان فصلى بهم عشرين ركعة
হযরত উবায় বিন কাব রাঃ বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ আমাকে এই মর্মে আদেশ দিলেন যে, আমি যেন লোকদেরকে তারাবীহ পড়াই। তখন বিশ রাকাত পড়া হতো। {কানযুল উম্মাল-৮/২৬৪}
ইমাম বায়হাকী, আল্লামা বাজী, কাশতাল্লানী, ইবনে কুদামা, ইবনে হাজার মক্কী, তাহতাবী, ইবনে হুমাম, বাহরুর রায়েক প্রণেতা রহঃ প্রমুখগণ এ ব্যাপারে একমত হয়ে বলেনঃ হযরত ওমর ফরুক রাঃ এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহের উপরই সকলের সিদ্ধান্ত স্থির হয়। এবং এভাবেই চলতে থাকে। ইংরেজ আমলের পূর্বে কোন একজন মুহাদ্দিস বা ফক্বীহ এটাকে অস্বিকার করেননি। আর সুন্নত হওয়ার জন্য সেটির নিরবচ্ছিন্ন হওয়া শর্ত। তাই এই বিশ রাকাত তারাবীহ সুন্নতে ফারূকী হয়েছে। এ সেই ওমর রাঃ, যার ব্যাপারে রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন যে, যদি আমার পর কোন নবী হতো তাহলে নবী হতো ওমর। তিনি আরো বলেছেনঃ দ্বীনের ব্যাপারে সবচে’ মজবুত হলেন ওমর রাঃ। যদি বিশ রাকাত তারাবীহ নামায বিদআত হয়, তাহলে হযরত ওমর রাঃ সহ সে সময়কার সমস্ত আনসার ও মুহাজির সাহাবীগণের বিদআতি হওয়ার আবশ্যক হয়। ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেনঃ উবাই বিন কাব রাঃ তারাবীহ মুহাজির ও আনসার সাহাবীদের মাঝে পড়াতেন। কোন একজনও এ ব্যাপারে আপত্তি উত্থাপন করেনি। {মাজমুআ ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-৩৩/১১২}
হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামল
১০
হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ বলেনঃ হযরত ওমর রাঃ এর শাসনামলে লোকেরা বিশ রাকাত তারাবীহ পড়তেন। আর হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামলে লম্বা কেরাতের কারণে লাঠির উপর ভর দিতেন। {বায়হাকী-৪/২৯৬}
হযরত উসমান রাঃ এর শাসনামলের একজন ব্যক্তির নামও বলা যাবে না, যে ব্যক্তি আট রাকাত পড়ে জামাত থেকে বেরিয়ে যেত। কিংবা কেউ বিশ রাকাত তারাবীহকে বিদআত বলেছে এমন একজন ব্যক্তিও পাওয়া যাবে না।
আলী রাঃ এর শাসনামল
১১
عن ابى عبد الرحمن السلمى عن على قال دعى القراء فى رمضان فامر منهم رجلا يصلى بالناس عشرين ركعة قال وكان على يوتر بهم
হযরত আবু আব্দুর রহমান সুলামী বলেনঃ হযরত হযরত আলী রাঃ রমজান মাসে কারীদের ডাকতেন। তারপর তাদের মাঝে একজনকে বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতে হুকুম দিতেন। আর বিতিরের জামাত হযরত আলী নিজেই পড়াতেন। {বায়হাকী-৪/৪৯৬}
عن ابى الحسناء ان عليا امر رجلا ان يصلى بالناس خمس ترويحات عشرين ركعة
হযরত আবুল হাসনা বলেনঃ হযরত আলী রাঃ এক ব্যক্তিকে পাঁচ তারাবীহ এর সাথে বিশ রাকাত পড়াতে হুকুম দিয়েছেন। {সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৪৮০৫, ৪৩৯৭, কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-২৩৪৭৪}
হযরত আলী রাঃ নিজেই রাসূল সাঃ থেকে বর্ণনা করেন যে, যে ব্যক্তি বিদআতের উৎপত্তি করবে তার ফরজ, নফল কিছুই কবুল হয় না। {বুখারী-২/১০৮৪, মুসলিম-১/১৪৪}
হযরত আলী রাঃ আজানের পর ইশার নামাযের জন্য আবার ডাকতে শুনে বললেনঃ এ বেদআতিকে মসজিদ থেকে বের করে দাও। {বাহরুর রায়েক}
তিনি এক ব্যক্তিকে ঈদগাহে ঈদের নামাযের আগে নফল পড়তে দেখে খুবই ধমক দিলেন লোকটিকে। যদি বিশ রাকাত তারাবীহ বিদআত হতো, তাহলে এর হুকুম কেন দিলেন তিনি?
thank you vi
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৩. আবদুর রহমান ইবন আবদিল কারিয়্যু (রহঃ) বলিয়াছেনঃ আমি মাহে রমযানে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর সাথে মসজিদের দিকে গমন করিয়াছি, (সেখানে গিয়া) দেখি লোকজন বিভিন্ন দলে বিভক্ত। কেউ একা নামায পড়িতেছেন, আবার কেউ-বা নামায পড়িতেছেন এবং তাহার ইমামতিতে একদল লোকও নামায আদায় করিতেছেন। (এই দৃশ্য দেখিয়া) উমর (রাঃ) বলিলেনঃ আমি মনে করি যে, (কত ভালই না হইত) যদি এই মুসল্লিগণকে একজন কারীর সহিত একত্র করিয়া দেওয়া হইত। অতঃপর তিনি উৰাই ইবন কা'ব (রাঃ)-এর ইমামতিতে একত্র করিয়া দিলেন। (আবদুর রহমান) বলেনঃ দ্বিতীয় রাত্রেও আমি তাহার সহিত (মসজিদে) গমন করিলাম। তখন লোকজন তাহাদের কারীর ইকতিদায় নামায পড়িতেছিলেন। উমর (রাঃ) (ইহা অবলোকন করিয়া) বলিলেনঃ (نِعْمَتِ الْبِدْعَةُ هَذِهِ) ইহা অতি চমৎকার বিদ’আত বা নূতন পদ্ধতি। আর যে নামায হইতে তাহারা ঘুমাইয়া থাকে তাহা উত্তম ঐ নামায হইতে, যে নামাযের জন্য তাহারা জাগ্রত হয়, অর্থাৎ শেষ রাতের নামাযই উত্তম। উমর (রাঃ) ইহা এইজন্যই বলিয়াছিলেন, অনেক লোকের অবস্থা (এই ছিল) রাত্রের শুরু ভাগে তাহারা নামায পড়িয়া লইতেন। কেউ কেউ শেষ রাত্রে তারাবীহ পড়া উত্তম মনে করিতেন।
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৫. মালিক (রহঃ) ইয়াযিদ ইবনে রুমান (রহঃ) হইতে বর্ণনা করেন- তিনি বলিয়াছেনঃ লোকজন উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়িতেন- তিন রাকাআত বিতর এবং বিশ রাকাআত তারাবীহ।
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম।
ভাই এই দুইটা হাদিস কি সমান আপনারাই বিবেচোনা করুন এই হাদিসগুলি মুয়াত্তা থেকে নেয়া হয়েছে
তারাবি সালাত সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জানতে এই ভিডিওটা দেখুন
আবু দাউদের হাদিসকে জাল করা হয়েছে।
Mash Allah
Mashaallah
ওয়ালাইকুম আসসালাম রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু।
সঠিক
রাহুল ভাই জিন্দাবাদ ,আহলে হাদীস জিন্দাবাদ ,,,,,,,,,,,,,রাহুল ভাইয়ের ওপেন চ্যালেঞ্জ ,,,গুলো এখন পর্যন্ত মাজহাবী ভাইয়েরা কেন জবাব দিতে পারেনা ,,,,
1:21:28, 1:02:39,
জাযাকাল্লাহ খইর
অনেক উপকৃত হলাম ।
## ইমাম বোখারী রহ: এর লিখিত তার তারিখুল কাবীর নামক কিতাবে লিখেন, রমজানের তারাবীহ ২০ রাকাত।- আত-তারীখুল কাবীর পৃ:২৮।
#### জাইয়্যিদ বিন আলী বিন হোসাইন বিন আলী হইতে বর্ণিত, হযরত আলী রা: সারাজীবন রমযানে বিশ রাকাত তারাবীহ নামাজ আদায় করেছেন।- (মুসনাদে জাইয়্যিদ বিন আলী বিন হোসাইন বিন আলী রা:১৪১ পৃষ্টা)
Imam bukhari tar jibone onek grontho likhe gesen. But sob grontho to r uni beche beche shohie kore beche likhe jete pare ni. Uni booi gulo likhe gesen jate pore manus segulo niye gobesona kore shohie joif ber korte pare. Onar jibone uni bukhari shorif shohie vabe likhe gesen.
R eita niye maramari korar ki ase. Rasul 8 rakat porcen. Seta rasul er sunnot silo. Keo jodi cai tahole aro besi porte pare 2 rakat 2 rakat kore. Jeta hadith dara promanito. But keo jodi bole j rasul 20 rakat porcen tahole eita rasul er upor mittha arop kora holo. Tar thikana jahannam. 20 ki 8 jai poruk tobe seta dhire suste pora valo. But khotom tarabir nam e jeta cholse seta khub kharap hocce. Khotom tarabir porle aro time niye sundor vabe porte hobe. Ei vabe porle kmn hoy. 20 rakat ba khotom tarabi manuser portey hobe ei mone kore manus kosto kore portece but seta theka kam pari dawar moto mone hocce. Keo jodi pare tahole romjan mas e 1 khotom na, tarabite aro besi bar khotom den problem nai to. But je vabe pora hoy seta thik na. Onek time e hujur ra vule jay tkn skip kore onno ayat e chole jay. Jeta thik na to. Mane ak dhoroner capay diye kaj calanor moto hoyse.
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৩. আবদুর রহমান ইবন আবদিল কারিয়্যু (রহঃ) বলিয়াছেনঃ আমি মাহে রমযানে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর সাথে মসজিদের দিকে গমন করিয়াছি, (সেখানে গিয়া) দেখি লোকজন বিভিন্ন দলে বিভক্ত। কেউ একা নামায পড়িতেছেন, আবার কেউ-বা নামায পড়িতেছেন এবং তাহার ইমামতিতে একদল লোকও নামায আদায় করিতেছেন। (এই দৃশ্য দেখিয়া) উমর (রাঃ) বলিলেনঃ আমি মনে করি যে, (কত ভালই না হইত) যদি এই মুসল্লিগণকে একজন কারীর সহিত একত্র করিয়া দেওয়া হইত। অতঃপর তিনি উৰাই ইবন কা'ব (রাঃ)-এর ইমামতিতে একত্র করিয়া দিলেন। (আবদুর রহমান) বলেনঃ দ্বিতীয় রাত্রেও আমি তাহার সহিত (মসজিদে) গমন করিলাম। তখন লোকজন তাহাদের কারীর ইকতিদায় নামায পড়িতেছিলেন। উমর (রাঃ) (ইহা অবলোকন করিয়া) বলিলেনঃ (نِعْمَتِ الْبِدْعَةُ هَذِهِ) ইহা অতি চমৎকার বিদ’আত বা নূতন পদ্ধতি। আর যে নামায হইতে তাহারা ঘুমাইয়া থাকে তাহা উত্তম ঐ নামায হইতে, যে নামাযের জন্য তাহারা জাগ্রত হয়, অর্থাৎ শেষ রাতের নামাযই উত্তম। উমর (রাঃ) ইহা এইজন্যই বলিয়াছিলেন, অনেক লোকের অবস্থা (এই ছিল) রাত্রের শুরু ভাগে তাহারা নামায পড়িয়া লইতেন। কেউ কেউ শেষ রাত্রে তারাবীহ পড়া উত্তম মনে করিতেন।
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৫. মালিক (রহঃ) ইয়াযিদ ইবনে রুমান (রহঃ) হইতে বর্ণনা করেন- তিনি বলিয়াছেনঃ লোকজন উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়িতেন- তিন রাকাআত বিতর এবং বিশ রাকাআত তারাবীহ।
পরিচ্ছদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম।
ভাই এই দুইটা হাদিস কি সমান আপনারাই বিবেচোনা করুন এই হাদিসগুলি মুয়াত্তা থেকে নেয়া হয়েছে
তারাবি সালাত সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জানতে এই ভিডিওটা দেখুন
@@tanvirhossain2354 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে 8 রাকাত তারাবী পড়ছেন এই মর্মে যে কোন হাদীসের কিতাব থেকে একটা দলিল দেন আম্মাজান আয়েশা রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা 11 রাকাতের কথা বলছেন এর থেকে বেশি পড়তেন না তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটা কথা বোঝেন বেশি পড়তেন না কিন্তু কোম তো পড়তেন এখানেও তো 8 রাকাত নির্ধারিত করে দেওয়া হয়নি কারণ রাসূল সাঃ তো বেতের সালাত কখনো ৫ পড়তেন কখনো ৭ পড়তেন আবার ৩ ও পড়তেন ৯ পড়তেন ১ ও পড়তেন ১১ ও পড়তেন জুদি বেতের ৫ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৬ রাকাত জুদি বেতের ৯ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ২ রাকাত জুদি বেতের ১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ১০ রাকাত জুদি বেতের ৩ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৮ রাকাত জুদি বেতের ১১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ০ রাকাত! তাহলে ৮ রাকাত আপনেরা কোই পাইলেন ২০ রাকাতের একটা হাদীস তো আছে কিন্তু ৮ রাকাতের কোনো দলিল নাই
@@ইসলামেরআলো56 🤣🤣🤣🤣
Hadis ase ki na ase vai apni jachai korun. Egulo niye ar kuno torko nai . Egulo 2012 sal e clear hoye gesi alhamdulillah . Apni 20 na aro besi porun problem nai . But 20 ke sunnot bolen na . Karon taile seta rasul er upor mittha arop kora hobe . Folafol jahannam . Apnar joto iccha porun vai . Ar Allah er kase doa koren je Allah amake sothik poth dekhaw . Ei doa korte to problem thakar kotha na .
জাযাকাল্লাহ খাইরান
জামানা শেষ প্রান্তে মনে হচ্ছে! না হলেকি আর একজন আলেমের কথা সঠিকতা যাচাই করার জন্য দক্ষ আলেমের পরিবর্তে একজন নব ইলম অর্জন কারির বক্তব্য শুনতে হয়?
Uni Ki Nobo Islam Grohonkari Naki Jonmo thekei Muslim??
ua-cam.com/video/Cy5UMT_v1vw/v-deo.html
মূর্খ হইলে যা হয় আর কি! হক কথা হলে সে যেই হোক না কেন? মানতে হবেই.
একদম হক কথা ,,
অাপার কাছে তাহমিদুল মাওলার অাপত্তির জবাব নেই। এটাই অাসল কথা।
1:21:28, 1:02:39
হানাফি ভাইয়েরা বেশি হাদিসের খিয়ানত করে।
20
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে 8 রাকাত তারাবী পড়ছেন এই মর্মে যে কোন হাদীসের কিতাব থেকে একটা দলিল দেন আম্মাজান আয়েশা রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা 11 রাকাতের কথা বলছেন এর থেকে বেশি পড়তেন না তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটা কথা বোঝেন বেশি পড়তেন না কিন্তু কোম তো পড়তেন এখানেও তো 8 রাকাত নির্ধারিত করে দেওয়া হয়নি কারণ রাসূল সাঃ তো বেতের সালাত কখনো ৫ পড়তেন কখনো ৭ পড়তেন আবার ৩ ও পড়তেন ৯ পড়তেন ১ ও পড়তেন ১১ ও পড়তেন জুদি বেতের ৫ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৬ রাকাত জুদি বেতের ৯ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ২ রাকাত জুদি বেতের ১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ১০ রাকাত জুদি বেতের ৩ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ৮ রাকাত জুদি বেতের ১১ রাকাত পরে তাহলে তারাবি ০ রাকাত! তাহলে ৮ রাকাত আপনেরা কোই পাইলেন ২০ রাকাতের একটা হাদীস তো আছে কিন্তু ৮ রাকাতের কোনো দলিল নাই
আসসালামুয়ালাইকুম যালিয়েযান
ভাই আপনার পুরো বয়ান থেকে অনেকগুলো প্রশ্নই আমার মনে জেগেছে, আমি মাঝখান থেকে একটি প্রশ্ন উত্থাপন করছি, সেটি হল আপনি "আম্মাজান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর হাদিসটি তারাবি সম্পর্কিত না" এই ব্যাপারে সালাফদের কওল দ্বারা দলিল দিতে বললেন , তাহলে এটি যে তারাবি সম্পর্কিত এই ব্যাপারে আপনি সালাফদের কওল দ্বারা দলিল দেন, কেননা হাদীসে তো এটা বলা নেই যে আল্লাহর রাসূল এই নামাজ শুধু রমজানে পড়তেন, বলা হয়েছে রমজান এবং রমজানের বাহিরে আদায় করতেন আর আমরা জানি তারাবির শুধুমাত্র রমজানের পড়া হয়, তাই এর দ্বারাই প্রমাণিত হয়ে গেল যে এটি তারাবি সম্পর্কিত না। আশাকরি এই প্রশ্নটির আপনি যথাযথ উত্তর প্রদান করবেন।
sobar mone ei prosno!
@@princekhan-xi9nw eta sohoj uttor
vai assalamu alaikum, আপনি পিস পাবলিকেশন্স এর প্র্যেকটিকেল সালাত বইটি পড়ুন
vai apnar kotha gula onk valo lage tobe ekta reqst rasool bolar somoy dorud tao bolben (Sallallahu alaihiwasallam) ar sahabider naam er por (radiallahu anhu)ami chai apnar birodhira jeno samanno o apnake vul ber na korte pare sejonnno eta bollam..jodio manush vul hobey ..valo thakben allah apnar gyan aro barai dik ameeen😍😍😍😍
oni pode...... tobe maje modde podten ni.... r seta hossa tarahura kore jobab dewer karone
Mohammad Sumon জাহেলরা আবার এসব জানে
ভাই উনাকে অনুরোধ করুন আরবি বই থেকে দলিল দিতে তাহলে আলেমদের মুখ বন্ধ হবে, নাহয় আপনাদের মত দলিল শুনে লাফ দেয়া ভাইয়েরা শুধু কানের সুখ পাবে এবং মানুষ পথভ্রষ্ট হবে, কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে বলেছেন "আলেমরা নবিগণের উত্তরাধিকারী" এর মর্মার্থ আপনি এবং আপনার ভালোলাগার মানুষকে নিরপেক্ষতার সাথে আল্লাহকে হাজির মেনে উপলব্ধি করতে অনুরোধ করলাম । আল্লাহ বুঝ দিক। সত্য গ্রহণ করার
Afne akta hadish dekhan je 8 rakat jamater Songe pura Ramadan pora akta hadis dekhan
বিদাতিরা ঘুমড়া নাহয় এক হাদিস ই জতেষ্ট তারাবীর জন্য। মা আয়শা রাঃ বলেছেন নবী সাঃ রমজার হউক অথবা রমজানের বাহিরে রাতে নবী সাঃ ১১ / রাকাত এর বেশি পড়তেন না। শুকরান রাহুল ভাই
Mr.brother R... h.... you havent explained the main topics.. why you have attacked someone intentionally.. by the way at first you should know the meaning of “Ahlul hadees”. You people are not Ahlul hadees.. You guys are “La mazhabi”.
নবীজি সাঃ থেকে যঈফ হাদিস একটি হাদিস আছে। হযরত ওমর রাঃ থেকে সহীহ্ সনদে ২০ রাকাত তারাবীর ইজমায়ে সাহাবা হয়ে ১৪৫০ বছর পর্যন্ত চলে আসছে। আর হঠাৎ ভারতবর্ষে বৃটিশ আমলে এক হিন্দু নওমুসলিমের ফাতওয়ায় বিপথ গামী কিছু আলেম কে সাথে নিয়ে ৮রাকাত তারাবীর আলোচনা।
তার পর শুরু হলো মাযহাব নিয়ে অপপ্রচার। সেই থেকে তাহাজ্জুদের হাদিস কে তারাবী বলে চালানো শুরু হলো।
তাহলে আপনি সৌদি আরব কেও কি একই কথা বলেন
ও যদি হিন্দু না মুসলিম না হয় তাহলে তুমি হিন্দু না মুসলিম তোমার দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান কম তুমি অন্ধ বৌদির উদ্যোমুখি আলো বিহীন অন্ধকার তোমার জ্ঞান জাতের কোন কল্যাণে আসে না তুমি কিভাবে বললা যে সে একজন নওমুসলিম তার সম্পর্কে আগে জানো তারপরে বল আর ভারতবর্ষে কেন তোমার বাপেরও বলেছেন তারাবি আট রাকাত তোমার বাপেদের কাছে শিখে নাও তর্কে বহুদূর ধৈর্য করলাম হয়েছে সাগরের শোনো ঘাটো আরো পড়ো তারপর আল্লাহর কাছে খোঁজো আল্লাহ সত্য কি সেটা আমাদের বুঝার তৌফিক দান করেন ৮ রাকাত পড়ে খতম দিতে তোমাদের কষ্ট কোথায় তোমরা ২০ টাকা তো খতম দিচ্ছ এ থেকে তারাবির সালাতের সৌন্দর্য রইল সালাতের সৌন্দর্য হলে ধীরে সঠিকভাবে অনেক সময় নিয়ে তেলাওয়াত করবা
২০ রাকাতের হাদীস যঈফ,
ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহঃ) বলেন, إِنَّ الْعَالِمَ إِذَا لَمْ يَعْرِفِ الصَّحِيْحَ وَالسَّقِيْمَ وَالنَّاسِخَ والْمَنْسُوْخَ مِنَ الْحَدِيْثِ لاَيُسَمَّى عَالِمًا. ‘নিশ্চয়ই যে আলেম হাদীছের ছহীহ-যঈফ ও নাসিখণ্ডমানসূখ বুঝেন না তাকে আলেম বলা যাবে না’। ইমাম ইসহাক্ব ইবনু রাওয়াহাও একই কথা বলেছেন।
ইমাম মালেক, শাফেঈ (রহঃ)-এর
বক্তব্যও অনুরূপ।
আলবানী, ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব (রিয়ায : মাকতাবাতুল মা‘আরিফ, ২০০০/১৪২১), ১/৩৯, ভূমিকা দ্রঃ; আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম, মা‘রেফাতু উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ৬০।
মুহাদ্দিছ যায়েদ বিন আসলাম বলেন, مَنْ عَمِلَ بِخَبْرٍ صَحَّ أَنَّهُ كِذْبٌ فَهُوَ مِنْ خَدَمِ الشَّيْطَانِ. ‘হাদীছ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও যে তার উপর আমল করে সে শয়তানের খাদেম’।
Koto rakat tarabi ghore bose bok bok na kore bahase bosar date din apnader ta jodi thik hoi tahole amra apnader ta mene nebo ar jodi amader ta thik hoi tahole apnadero mene nite hobe
ভিতু। এই আলেমদের সাথে বসার সাহস হয় না কেনো। এতো পারো আলেমদের সাথে বস। ফেতনাবায
ভাই আপনাদেৱ সাথে বাহাজ কৱলে ফলাফল মানবেনতো মানবেনতো!?
المقلد لا يفهم الحديث صحيحا و كذالك يقال : لا يقلد الا الغبي و العصبي . الاخ روح الامين انت غلي الحق كما فهمنا من تحقيق المجلس.و الله الموفق الجميع .
বাংলা হাদীস আর রেফারেন্স মুখস্থ করে এখানে এসেছে , কিছু আরবি হাদীস পড়ে শোনান
ভাই তারাবির নামাজ ৮ রাকাত, কিভাবে আদায় করবো ? দুই রকাত পরপর সালাম ফিরাবো না চার রাকাত পরপর ? ধন্যবাদ
দু রাকাত পড়ার পরে সালাম ফেরাতে পারেন এবং চার রাকাত একত্রিত পড়ার পরে সালাম ফেরাতে পারেন এই হাদীসটি প্রমাণিত
but jei hadese 8 bola hoyce sekhane 4 4 ollekh ace.
ua-cam.com/video/Jo2wfuX5uz4/v-deo.html
ব্রাদার রাহুল। আপনার ইসলামি শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে চাই?
ওনার কথা শুনে বোঝা যায় না বুঝি
ব্রাদার রাহুল ভাইয়ের বাসায় যত কিতাব আছে আপনার সারা জীবন পড়েও শেষ করতে পারবে না। ভালকে ভাল আর মন্দকে মন্দ বলতে শিখুন।
عبارت
ইবনে হুমাম কি মাসনুন বলার পর বলেছেন বাকি রাকাআতগুলো মুস্তাহাব?
বোকা ভাই, কেউ যদি নিজের পক্ষে দলিল দিতে যায়, সেকি বলে তোমাকে শস্তা উদাহরণ দিচ্ছি।
রাহুল সাহেব হাদীসগুলো আরবিতে বর্ণনা করুন আপনি শুধু হাদিস নম্বর বলতে পারবেন হাদিস পড়তে পারেন না সনদসহ হাদিস বলুন
এই মরক্কো সনদ কাকে বলে মরক্কো তোমাকে সনদ সরকার দলিল দিয়েছে তুমি এবার পড়ে নাও সব কি তোমারে খাওয়ায় দিব এটা তোরে জুতা দিয়ে পিটাইতেও ছাড়তে হবে তোর আলেম যে বাপরা আছে তাদের কাছে গেছে জিজ্ঞাসা কর মূর্খ তোর তোর বাবা আলেমরা কথা বলে না তুই কথা বলিস কেন এটা মরক্কো লানৎ তোর উপরে যদি যাইনা বলে থাকো তোর ধ্বংস হোক আর না জেনে যদি বলে থাকিস আল্লাহ তাকে এলেম দান করুক এত সঠিক পথে ফিরে আসতে পারো ভিউ পাওয়ার জন্য দালালি করার জন্য আর ওদের পাশে গিয়ে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবে এজন্য এগুলো করো না ব্রাদার রাহুলের জ্ঞানের কাছে অসংখ্য আলেম হলেন এখনও শিশু বাচ্চা এত অহংকার নয় এটা আল্লাহর ওয়াদা এই আল্লাহর পথে চাইতে চলতে আল্লাহ তাকে চালাবেন ইনশাল্লাহুল আজিজ চামচিকা যেমন সূর্য দেখা ভেঙ্গায় তাতে সৌজন্যে সূর্যের তাপ কোনদিন কমবে সূর্য কিছু যায় আসে সুতরাং তোমরা চানসিকা চামচিকার মতন আলাপ আলোচনা কর
বাংলা হাদিস ছাড়া অন্য কিছু পড়ার যোগ্য তা তো আপনার নাই।
আপনারও নেই যদি থাকতো তাহলে জাতি আপনাকে চিনতো...
@@md.motiurrhmannssir7049 হিরো আলমকেও দুনিয়া চিনে হেহেহে
প্রথম পর্ব পাচ্ছি না
m.ua-cam.com/video/IaVT3u8z3pw/v-deo.html
Kono gan nai
Rahul batper
আলবাণী মুরিদ
আপনি আগে পড়াটা ঠিক করেন??????
ভন্ডামি বাদ দিয়ে ভালো হয়ে যান
muatta malek 171 page dekben...islamic faunation er ta dilam r jodi eta bissas na hoi tahole mul arbi dekben. mularbi bab o fi kiam romadan dwaonload link dilam deke nen prntscr.com/nmvlja drive.google.com/open?id=1YkVbgVroFOHAdEowuDM9vKWk5G4a4DIc
vai eta ke bolben??? ua-cam.com/video/Jo2wfuX5uz4/v-deo.html
কে কি বলল সেটা বাদ দিয়ে নিজে হাদিস দিয়ে বুঝিয়ে দিন
jahel
রাসুলের সাঃ 2 রাকত নামাজের কথা নাই বলি l সাহাবিদের 2 রাকাত নামাজেরআমল আর ব্রাদার রাহুল হোসেন সারাজিবন আমল এক হবে না .আগে আকিদা সহি করুন
ভাই আপনে কি নিজে হাদিস তৈরি করেন
muatta malek 171 page dekben...islamic faunation er ta dilam r jodi eta bissas na hoi tahole mul arbi dekben. mularbi bab o fi kiam romadan dwaonload link dilam deke nen prntscr.com/nmvlja drive.google.com/open?id=1YkVbgVroFOHAdEowuDM9vKWk5G4a4DIc
দলিল দিয়ে কথা বলছে তাও মানছো না কোন ভাই তোমার দিল কালিতে ভরে গেছে কোরান বলছে জানার পরেও অনেকে মানবেনা
ফালতু একটা!!!!!!!
Goro bapari rahol, quran sohi kore pora sikh. toi akta ondho saikh pojari.
জাহেল কোথাকার
পুরান বলদে বাদ পায়না নতুন বলদের আমদানি
Khapa choda
হযরত আয়েশা রা: এর এই হাদিস থেকে যদি বুঝা যায় রাসূল স: ৮ রাকাত তারাবীহ পড়েছেন। তাহলে কি তারাবীহ রমজান ছাড়াও পড়া লাগে? আর এই হাদিস থেকে তো বুঝা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ১১-৮=৩ রাকাত বিতির পড়েছেন। তাহলে বলুন বিতির ৩ রাকাত মানেন না কেন???
উত্তর দিবেন আশা করি।
ভিডিওটা শেষ পর্যন্ত দেখেন আপনার উত্তর আছে
আমরা হানাফি মাজাহাব তোরা কি ফেরাউন মাজাহাব
রুহুল আমিন ভাই আপনি যার সাথে আলোচনা করছে সে তো হাদিস কাটছাট কারি মেশিনদের মধ্য হতে অন্যতম।
তাদের অন্তরে বক্রতা রয়েছে তারা মানবে না।ওদের সাথে কথা বলে আপনার মুল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।
thanks