হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
প্রতিবেদনটা দারুন ছিল। যেমন ছিল গায়ের লোম দারানো ঐতিহ্যবাহী এরাবিয়ান মিউজিক, তেমনই সুমধুর কন্ঠস্বর,আর ছিল আমার গর্বের গোছানো বাংলা ভাষা। ধন্যবাদ অমিত হাসান রবিন ভাই কে।
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇 মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮) এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!! কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন.. আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..) তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.." (ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
@@noa.a.m6559 আমার চ্যানেলে ভিডিও আছে, সূরার আয়াত গুলো পড়ে নিয়েন, আর যেই ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া আছে ভিডিওতে, ভিপিএন দিয়ে পড়ে নিয়েন, সব পরিস্কার হয়ে যাবে...
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇 মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮) এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!! কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন.. আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..) তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.." (ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
"হে আল্লাহ এই রাজ্যের মালিক তো আপনিই।।। এই রাজ্য যাকে ইচ্ছা দান করেন যার কাছ থেকে ইচ্ছা করে নিন।।।ইচ্ছামত সম্মান দেন ইচ্ছেমত লাঞ্ছিত করেন,,, সমস্ত কল্যাণ আপনার প্রতিই নিহত।। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশক্তিমান"।।। তারা আজ না অর্থের জোরে কতই না কিছু করে যাচ্ছে।।।
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇 মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮) এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!! কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন.. আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..) তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.." (ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
আমি প্রবাসের থাকার কারনে জানি। হোবারা অনেক দামি পাখি। একটা হোবারা দাম বাংলাদেশী টাকা কোটি টাকার উপর দিয়ে ক্রয় করে থাকে শেখ। আমরাও শীত কালে মরুর ভুমিতে গেলে খোজ করি।সাধারন আরবিদের দিলেও লক্ষ টাকা পাওয়া যায়
আমরা যখন বলি:হে আল্লাহ আমি তো আমার প্রিয় জিনিসটি পেলাম না? তখন আল্লাহ তা'য়ালা বলেন:তোমরা হয়তো এমন জিনিস কে পছন্দ করছো,যা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর।____[সূরা বাকারা:আয়াত:-২১৬]____ {_এই আয়াত থেকে অনেক কিছু শেখার আছে_}
আসুন জেনে নেই ভগবান্দের ধর্ষণের ইতিহাস 😆😂🤣👇 ১).একটি ছাগল কোন দেবীকে ধর্ষণ করে? উত্তর:কালী (কালিকা পুরান অধ্যায় ১৩) ২.)নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল কে? উত্তর:ব্রহ্মা (স্কন্দ পুরান, নাগর খন্ডম, পৃষ্ঠা ১-১৬) ৩.)নিজ মেয়ের সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:প্রজাপতি দক্ষ ৪.)নিজের মায়ের সাথে sex করেছে কে? উত্তর:গণেষ (ভগবত পুরান, নবম স্কন্দ, পৃষ্ঠা ৫৯৮) ৫.)নিজের গুরুর স্ত্রীর সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:দেবরাজ ইন্দ্র ৬.নিজের মামির সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:ছিরি কৃষ্ণ (ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান, প্রকৃতি খন্ডম, ১১ অধ্যায়, পৃষ্ঠা ৬২২-৬৩৩) ৭.)জলান্ধরের স্ত্রী বৃন্দা এবং শঙ্কচুরের স্ত্রী তুলসীকে প্রতারিত করে sex করেছিল কে? উত্তর:বিষ্ণু ৮.)সপ্তর্ষীর স্ত্রীকে দেখে কার্মাত হয়ে পড়েছিল কে? উত্তর:অগ্নি ৯.একসাথে ৫ জনের সাথে sex (group sex) করেছিল কে? উত্তর:দ্রৌপদী ১০.)anal sex করতে রাজি হয়েছিল কে? উত্তর:পার্বতী ১১.)কে পুতনা রাক্ষসীর স্তন কামড়ে ছিরে হত্যা করে? উত্তর:চরিত্র ছেরা লুইচ্চা ধর্ষক কৃষ্ণ ১২.)টানা ১০০ বছর sex করেছিল কারা? উত্তর:ব্রহ্মা এবং স্বরস্বতী (বাবা এবং মেয়ে টানা ১০০ বছর 😱😱😱) ১৩,)ব্রহ্মা কোন দেবীকে ধর্ষণ করে? উত্তর:দূর্গা ১৪.)কে শিবের পেনিস কেটে দিয়েছিল? উত্তর:ছিরি কৃষ্ণ ১৫.)কোন ধর্ম অবৈধ যৌনমিলন কিংবা বেশ্যা বৃত্তির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার অনুমতি দেয়? উত্তর:হিন্দু ধর্ম
@@ethnic7799 1)allah ke juta diye usta mere chilo ke = vogoban kidnab koreche account er nodi marani allah chudon pula 2) allah ke akhn chuddase ke= vogoban kidnab koreche account er nodi marani allah chudon pula 3) NOMAJ MANE KI= DINE 5 BAR ALLAH KE GONO CHUDON 4) ROMZANER MASH KI = 11 MASH DAILY 5 BAR ALLHA KE GONO CHUDON DAUYAR POR 1 MASHER BISRAM 5 ) ROJAR MASHE JODI ALLAHR FEEL HOI KI KORA JABE ? ROJAR MASHE ALLAH KE SOKALE HALKA GONO CHUDON DAUYAR POR ABAR SONDHYAI HALKA MAZARI CHUDON DAUYA HOI
আমি মায়াজালের মতো ভিডিও বানাই কিন্তু ভিডিও ভাইরাল হয় না কেন,,, সবাই আমার চ্যানেল এ গিয়ে একটু দেখে বলবেন কি কেন ভাইরাল হচ্চে না ? আপনার মতামত আমাদের কাছে অতি মূল্যবান। 🥰🥰 আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
আমি এই পাখির কাজ করছি ৪ বছর ৬ মাস।। কুয়েত। এখন এই পাখির ড়িম দেওয়ার সময়। অনেক পাওয়ার পাখি গুলার ওড়তে পারে অনেক গতিতে। মেইন পজেক্ট আরব আমিরাত।। রেনিকো কোম্পানি কনটাক্ট নিছে।
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇 [ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও। (ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে। [যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয় [যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব। [যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়। অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও। শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব। এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576] বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39 যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।" এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো " অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে। ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে। ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।" অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে, Burn down the enemies of Vedas অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো। [গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না। [অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো। উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে। অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
হিন্দু ধর্মে দাসদাসী প্রথা এবং উঁচু জাতের হিন্দুরা নিচু জাতের হিন্দুদের সাথে যৌন মিলন করতে পারবে দাস দাসীর মতো। *হিন্দু ধর্মে চারটি বর্ণ আছে হিন্দু ধর্মের বর্ণ চতুষ্টয় হল*- ১. ব্রাহ্মণ, ২. ক্ষত্রিয়, ৩. বৈশ্য, ৪. শূদ্র দাস জাতের হিন্দু নিম্নে ক্রমান্বয়ে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হল। ১।ব্রাহ্মণের অবস্থান: হিন্দু সমাজে সবচেয়ে উচ্চশ্রেণী হল ব্রাহ্মণরা। যারা নানাবিধ চিন্তা-সাধনার মাধ্যমে এবং ভালো খারাপ না বুঝে জীবনের নানাবিধ মূল্যবান দিক লাভ করার সামর্থ্য রাখে,তারাই হিন্দু সমাজে পুরোহিত শ্রেণীতে পরিণত হয়।ব্রাহ্মণদের কাছে ভালো মন্দের কোনো মানদণ্ড নেই,তারা যা ইচ্ছে তা করতে পারবে একদম নাস্তিকদের মতো। ২।ক্ষত্রিয়দের অবস্থান: যারা শাসন সংক্রান্ত কাজে পারদর্শী তারা এ সম্প্রদায়ভুক্ত। ক্ষত্রিয়রা যেহেতু ইশ্বরের (ব্রহ্মার) বাহু থেকে সৃষ্টি হয়েছে,তাই তাদের কাজ হল প্রজা প্রতিপালন,দান,অধ্যয়ন ও কর্তব্য পালন করা। যেমন- মনুসংহিতায় আছে-*প্রজানং রক্ষণং দান মজ্যিধ্যিয়ন সেবচ,বিষয়ে প্রশক্তির ক্ষত্রিয়ানাদ সমাগত। অর্থাৎ হিন্দুদের ইশ্বর ক্ষত্রিয়দের জন্য প্রজা প্রতিপালন,দান,অধ্যয়ন,যজ্ঞ ইত্যাদি কর্তব্য পরিকল্পনা করল। দেশে শাসন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং দেশ ও সমাজকে বহিঃশক্রর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব ক্ষত্রিয়দের উপর ন্যস্ত। প্রশাসনের আমলা ও সৈন্যরা ক্ষত্রিয় শ্রেণীভুক্ত। এদের সম্পর্কে গীতায় বলা হয়েছে- সাহস,তেজ,দক্ষতা,যুদ্ধে দৃঢ়পদ,দান এবং কর্তৃত্ব করার প্রবৃত্তি হল ক্ষত্রিয়দের স্বপ্ন। ৩।বৈশ্যদের অবস্থান: হিন্দু ধর্মমতে,বৈশ্য জাতীয় লোকদেরকে ইশ্বর পশুপালন,দান,যজ্ঞ,অধ্যয়ন,জল ও স্থলপথে বানিজ্য,কৃষিকর্ম,সম্পদ বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ- এ সকল দায়িত্ব পালন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- মনুসংহিতায় বর্ণিত আছে-*পশু নাং রক্ষণং দান মজ্যিধ্যয়ন সেবচ,বণিক পথং কুসীদঞ্চ বৈশ্যম্য কৃষি সেবচ। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা বৈশ্যের জন্য পশু পালন আর রক্ষা,দান,যজ্ঞ,অধ্যয়ন,বাণিজ্য,কৃষিকর্ম- এ সব কর্তব্যের পকিল্পনা করলেন। সমাজে এ বর্ণের লোকেরা নানাবিধ ক্ষেত্রে উৎপাদনকারী,শিল্পী এবং কৃষক। এরা জীবন যাপনের প্রয়োজনীয় সমূদয় জিনিসপত্র তৈরি করতে নিয়োজিত। এ সম্পর্কে গীতায় বলা হয়েছে-*বৈশ্যের স্বভাব হল- কৃষিকর্ম ও বাণিজ্য। ৪।শূদ্র-দাস জাতের অবস্থান: শূদ্র যেহেতু ঈশ্বরের (ব্রহ্মার) পা থেকে সৃষ্টি হয়েছে,তাই এ বর্ণের লোকদের একমাত্র কাজ হল ব্রাহ্মন,ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যের দাসত্ব করা। যেমন,মনুসংহিতায় আছে-*একসেব তুশুদ্রস্য প্রভু কর্ম সমদিশৎ এতষসেব বর্ণনাং শুশ্রুষামন সুয়ায়া। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা শূদ্রের জন্য একটিমাত্র কর্তব্য পরিকল্পনা করলেন। আর তাহল- ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য- এই তিন বর্ণের লোকদের দাসত্ব করা এবং তাদের আদেশ পালন করা। উক্ত তিন জাতের হিন্দুরা শুদ্র দাস জাতের হিন্দুদের সাথে অবৈধ যৌন মিলন করতে পারবে। শুদ্র দাস জাতের হিন্দুরা শুধুই দাস দাসীর ন্যায় ভূমিকা পালন করবে। ব্রাহ্মণরা ব্রহ্মার মুখ,ক্ষত্রিয়রা বাহু এবং শূদ্ররা ব্রহ্মার পা থেকে সৃস্টি হয়েছে সূত্র:ঋগবেদ ১০.৯০ এবার আসি আসল কথায় ! ইন্টারনেটে যত রকমের হিন্দু আবাল আছে যারা ইসলাম ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার গালাগালি করে তারা অধিকাংশই শুদ্র দাস শ্রেণিয় হিন্দু। তাদের তো লজ্জা থাকা উচিত। কিভাবে একই রক্তে মাংসের তৈরী মানুষের মাঝে তাদের ইশ্বর বগবান পারল এরকম চরম বৈষম্য করতে ??? হিন্দুরা অনেকেই বলে তাদের ধর্মে প্রবল জাতপাত থাকলেও হিন্দুরা নাকি এখন এসব জাত ভেদ প্রথা মানে না! আমার এই কথাটা শুনলে চরম মাত্রায় হাসি পায় । যে প্রথার নির্দেশ তাদের ইশ্বর বগবান দিয়েছে যা তাদের ধর্মগ্রন্থে সুস্পষ্ট ভাবে আছে তা অবিশ্বাস করার অর্থতো ইশ্বর বগবানকে অবিশ্বাস করা অর্থাৎ জাত ভেদে অবিশ্বাসী হিন্দুরা নাস্তিকের সমপর্যায়ের। হিন্দুরা যদি তার ধর্মগ্রন্থের বিধানকেই অস্বীকার করে তবে হয় তাদের ইশ্বর বগবান ভুল নাহয় এই অমানবিক ধর্ম মানার একেবারেই অনুপযুক্ত আর এই প্রথা ঠিকঠাক মানলে ছোট নিচু দাস জাতের হিন্দুদের জীবন স্রেফ কুকুরের মত হয়ে যাবে। উচ্চবর্ণীয় হিন্দুদের কামলা হিসেবেই কাটবে তাদের জীবন । অতএব, নেট জগতে যেসব দাস, শীল, ভদ্র ইত্যাদি "ছোট নিচু দাস জাতের হিন্দু" আছেন তারা এই অমানবিক ধর্মকে পরিত্যাগ করে মুসলিম হোন
আমি মায়াজালের মতো ভিডিও বানাই কিন্তু ভিডিও ভাইরাল হয় না কেন,,, সবাই আমার চ্যানেল এ গিয়ে একটু দেখে বলবেন কি কেন ভাইরাল হচ্চে না ? আপনার মতামত আমাদের কাছে অতি মূল্যবান। 🥰🥰 আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
এই ভাবে পাখি শিকার ঠিক নয়।তাতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। প্রয়োজন হলে পাখি পালন করুন পাখি খামার করুন । যে ভাবে মুরগীর খামার গড়ে তোলা হয়েছে গোটা বিশ্বে।আসসালামুআলাইকুম। ভুল মনে হলে ক্ষমা করবেন।
মৃত্যু যন্ত্রণায় কণ্ঠনালিতে গড় গড় শব্দ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আল্লাহ্ তা'য়ালা তার বান্দার তাওবা কবুল করেন।....বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (ﷺ)
সুবহানআল্লাহ আল্লাহ মহান আল্লাহ দয়াশীল
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
@@beyofbengal3173 লুইচ্চা নবীর উম্মত।
It is a crime for a Muslim like you to be a Hindu. Tell your mother at home today whether you are a Hindu or a Muslim
হিন্দু আছি বলে তোদের মতো মুসলিম জর্ম্ম হয় আজ বাড়ি তোমার মা কে বল তুমি হিন্দু না মুসলিম
আমাদের দেশের মানুষ ডাল ভাত খেয়েই খাটে দারুণ পারফর্ম করতে পারে। অতিথি পাখি লাগে না
ha ha,,
😂😂😂😂😂😂
😇😇😇😇
😂
একারণেই তো যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির এত্তো বিজ্ঞাপন 😁
এই পাখির গোশত খেলে আয়ু বাড়ে, এই কথা বিশ্বাস করলে, ঈমান থাকবেনা আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুক।
আমিন
ঠিক। আমিন
Right..amin
Right
Amin
প্রতিবেদনটা দারুন ছিল। যেমন ছিল গায়ের লোম দারানো ঐতিহ্যবাহী এরাবিয়ান মিউজিক, তেমনই সুমধুর কন্ঠস্বর,আর ছিল আমার গর্বের গোছানো বাংলা ভাষা। ধন্যবাদ অমিত হাসান রবিন ভাই কে।
Arab der lucchami ta protibedon e dekhano hocche, just to remind u.
Apni ki abal???
Arober soytani balo lage apnar mone hoy...balo hoye jaw masud...
@@gunsandkithes6900 Fghjkkkknnj
@@gunsandkithes6900 truly said
জি ভাই দারুণ লেগেছে ভিডিও টি
প্রতি মাসে একবার হলেও ভিডিওটা আমি দেখি এত সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন অমিত হাসান রবিন
নিজেই প্রতিশোধ নিও না, আল্লাহর জন্য অপেক্ষা কর। তাহলে তিনি তোমাকে রক্ষা করবেন।
- হযরত সুলাইমান (আঃ)
মিথ্যে রটাচ্ছেন আবারও। এত মানা করার পরও?
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇
মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮)
এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!!
কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন..
আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..)
তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.."
(ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
@@justawhileinmyuntoldworld6262 মানে কি ভাই??একটু clear কইরেন
@@beyofbengal3173 😍😎💜❤❣
আরবদের বিলাশিতা আর অপচয়ে আর নারী লিপসা আল্লাহ তায়ালা তাদের হেদায়েত দান করুন আমীন
Right
@@mulhidislam3171 kon kitabe paile ai kotha.
@@mulhidislam3171 কুত্তার বাচ্চা কই পাইছো এই কথা
manoshik rugi tui......
@@noa.a.m6559 আমার চ্যানেলে ভিডিও আছে, সূরার আয়াত গুলো পড়ে নিয়েন, আর যেই ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া আছে ভিডিওতে, ভিপিএন দিয়ে পড়ে নিয়েন, সব পরিস্কার হয়ে যাবে...
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমীন
আগে পাখি গুলোকে হেফাজত করা জররী
Amin summa Amin alhamdulillah
চেং কাটা
@@raffeislam8388 m
@@raffeislam8388 m..ĺ
একটা গান তিন চার বার শুনলে বিরক্ত লাগে, কিন্তু পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত ১০০ বার শুনলেও কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়❤🥰🥀(সুবহানাআল্লাহ)
ক্ষমতা, অর্থ-সম্পদ, যৌবন ও সৌন্দর্য চিরস্থায়ী নয় বরং নিম্নগামী।
ভিডিওটা দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল।।
😰😰😨
Kno vai?
@@আলিফমিডিয়া-ব৩র তুমি কি করে বুঝবে তোমার মন বা মনুষ্যত্ব আছে!
সত্যি আমার মনটা খারাপ হয়ে গেছে।
Thanks bhai 🙏 India 🇮🇳
এ পাখির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, পাকিস্তানকে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি
পুরো দুনিয়ায় এরাই সবার উপরে বিলাসি জীবন
অমিত হাসান রবিন ভাইয়ের উপস্থাপনার ভয়েস টা অসাধারণ লাগে ধন্যবাদ যমুনা নিউজ কে
প্রতিবেদন টা অনেক সুন্দর হয়েছে
বিলাসিতা করা বন্ধ হবে না এদের!!!
টাকা আছে বিলাসিতা করে। আপনার থাকলে আপ্নিও করতেন
আরো গিয়ে পাথরে চুমু খেয়ে আসেন আর ওদের টাকা দেন । আর সেই টাকা দিয়ে ওরা মাগি বাজি করবে । 😂😂😂
@@abdullahalshabib9019 এটাই মুসলিম নামধারী ভন্ডদের ভন্ডামি! অন্যদের দোষ দেয়! নিজের টা দেখে না!
@@abdullahalshabib9019 যাদের নেই তাদের হিংসে হয়
@@makhanjoybd9001 mane
অমিত হাসান ভাইয়ের কন্ঠটা মাশাল্লাহ 😍
কথাগুলো শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে, এত মধুর কন্ঠের স্বর 💝
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇
মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮)
এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!!
কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন..
আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..)
তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.."
(ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
right
Ajker news ta r o onek best hoise news ta. Amit hasan robin vai
ভাবিয়া করিও প্রেম
করিয়া ভাবিও না
কিভাবে কখন খাইবা
বাঁশ, টেরও পাইবা না।
বাঙ্গালী প্রচুর আমিষজাতীয় খাবার খায়। এটাই যথেষ্ট। আবহাওয়াও একদম অনুকূল।
ভাই সৌদীর শেখরা টয়লেটে টিস্যু নিল না নিল তাও গনমাধ্যম ঢালাওভাবে প্রচার করতে থাকে
বাঙালী আমিশ খায় বেশি?😂😂😂 কিসে পড়ো ভাই?
বাঙ্গালী আমিষ বেশি খায়? লোল
বাংগালি ভাত খায় বোল বোল। আর হ্যাতে কইতাছে আমিষ খায়।হাইস্যকর।
@@shadhinkhan3548 আপনার ভাষ্যমতে, বাঙ্গালী শুধু ভাত ই খায়, কোন তরকারি খায়না। হাইস্যকর
আল্লাহু বাংলাদেশিদের অনেক ভালো রেখেছেন।
রিপোর্টের ব্যাকগ্রাউন্ড কম্বিনেশন টা জোশ চিলো।।। পুরাই সেনামাটিক লাগছিলো 😍😍😍❤️❤️
যেই জাতির কাছে সাধারণ পরজাতি মানুষের জীবন তুচ্ছ তাদের কাছে আবার পাখি ও প্রকৃতি "বেদনাধায়ক"
নারিদের জন্য বিশ্বের নাম্বার ওয়ান বিপতজনক কোন দেশ দেখ খানকির পোলা। আমেরিকা ইংল্যান্ড ফ্রান্স ভারত এগুলো আসবে সেই তুলনায় ওরা কিছুই না
একদম সঠিক কথাটাই বলেছেন।
অমিত হাসান রবিন ভাইয়ের কন্ঠতা! পুরা রিপোর্টটা শুন্তে বাধ্য । অসাধারন ভয়েস ভাই, শুভ কামনা থাকল
অামার দেখা শেষ্ট টিভি উপস্থাপক, ভালবাসা অবিরাম অমিত হাসান রবিন ভাইয়ের প্রতি !
ধন্যবাদ এতো সুন্দর অজানা তথ্য দেয়ার জন্য যমুনা চ্যানেল কে। এ রকম আরো অজানা তথ্য বহুল খবর দেয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
সবাইকে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুন 🤲💕☝️ আমীন
আমিন
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
এদের এভাবেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বিভ্রান্ত করে রেখেছেন।
একদম সঠিক বলছেন।
রবিন ভাই তোমার কথার খবর অনেক শুনছি কিন্তু আজকের মতো কথা গুলো এতো ভালো কখনও লাগেনি।। good voice
ভালোই লাগলো নিউজ টা বিশেষ করে উপস্থাপনার ধরন টা
প্রতিবেদনটা অনেক সুন্দর ছিল
ওদের কারণে মুসলমানদের এত দূর অবসথা॥॥
তোমার চিন্তা করতে হবে না আমাদের কে নিয়া,
মুসলিমদের সম্পদ খেয়ে পুরা দুনিয়া বেচে আছে
১০০% রাইট ব্রো
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
ভাবিয়া করিও প্রেম
করিয়া ভাবিও না
কিভাবে কখন খাইবা
বাঁশ, টেরও পাইবা না।
তোমার চুল alarming
"হে আল্লাহ এই রাজ্যের মালিক তো আপনিই।।। এই রাজ্য যাকে ইচ্ছা দান করেন যার কাছ থেকে ইচ্ছা করে নিন।।।ইচ্ছামত সম্মান দেন ইচ্ছেমত লাঞ্ছিত করেন,,, সমস্ত কল্যাণ আপনার প্রতিই নিহত।। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশক্তিমান"।।। তারা আজ না অর্থের জোরে কতই না কিছু করে যাচ্ছে।।।
পাগলামি ছাড়া কিছু না মানুষ কেনো যে এরকম করে পশুপাখি ও শান্তিতে থাকতে পারে না 😔🙄
onader taka ase ja issa tai korbe apnar hingsa hoi tai aigula bolan
ভগবান ব্রহ্মার নষ্টামি লুইচ্চামি Part-8 😆😂🤣👇
মৎস পুরাণে উল্লেখ আছে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা😂🤣 তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেয় সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হয় প্রজাপতি। প্রজাপতি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চায়। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যায় সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকে পদ্ম ফুলের মধ্যে প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেয় ব্রহ্মাকে। বলে, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবে না প্রজাপতি এবং ব্রহ্মা। অর্থাৎ তারা পূজিত হবে না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়ে না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যায়। দেবী থেকে রূপান্তরিত হয় নদীতে। অতঃপর তারাও দুজন দুজনের সাথে সহবাস করে এবং তাদের মিলনের ফলে ব্রহ্মা দুজন দৌহিত্র ও দুজন দৌহিত্রা লাভ করে। সূত্র-(মৎস্য পুরাণ ৩ঃ৩২; ভগবত পুরাণ ৩ঃ১২-২৮)
এখন হয়তো কিছু আধুনিক হিন্দুভাইয়েরা নাক কপালে উঠাবে এবং নিজের অজানতে পাগল ছাগলের মতো জ্ঞান প্রদান করিবে- আ'হা, পুরাণ-!! এর কোন ভিত্তি নেই.!! এগুলো বিকৃত রূপকথা চটিগল্পের কাহিনি!!
কিন্তু আপনি একজন সচেতন হিন্দু হলে, তার পাগলামির প্রলাপ ছিন্ন করতে পারবেন..
আপনি যদি ছান্দোগ্য উপনিষৎ পড়ে থাকেন (ছান্দোগ্য উপনিষৎ হল, সামবেদের ছান্দোগ্য ব্রাহ্মণের অন্তর্ভুক্ত..)
তাহলে সেখানে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন যে "পুরাণকে পঞ্চম বেদ বলা হয়েছে.."
(ছান্দোগ্য উপনিষৎ ৭ম প্রপাঠক বা অধ্যায়ের, ১ম খণ্ডের, ২য় ভার্স..) অর্থাৎ, উপনিষদের ভাষ্য অনুযায়ী পুরান ধর্ম গ্রন্থগুলোই হচ্ছে বেদের অংশ। যেহেতু হিন্দু ধর্মের প্রথম দুটি ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ এবং উপনিষদ যা হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে।
কুব চিন্তার বিষয়, আল্লাহ সব মানুষকে হেদায়েত দান করুন, আমিন।
ঠিক বলেছো
@@__hacker__3996 চুপ ছাগল
ধন্যবাদ আপনাকে
পাখি না খেয়েই মাথা নষ্ট থাকে , পাখি খেলে যে কি হবে. ভেবেই ঘুম হারাম
😂😂😂😂
আমি প্রবাসের থাকার কারনে জানি।
হোবারা অনেক দামি পাখি।
একটা হোবারা দাম বাংলাদেশী টাকা কোটি টাকার উপর দিয়ে ক্রয় করে থাকে শেখ।
আমরাও শীত কালে মরুর ভুমিতে গেলে খোজ করি।সাধারন আরবিদের দিলেও লক্ষ টাকা পাওয়া যায়
পাকিস্তান এমন একটা দেশ। যাকে টাকা দিয়ে সবকিছুই করানো যায়।😜😜😜😜
এই টাকা দিয়াই আবার ইন্ডিয়াকে পোদ মারে পাকিস্তান। তাই মোদিজির উচিত আরবদের বর্জন করা।
আর বাংলাদেশ ধোয়া তুলসী পাতা। তাইনা ভাই?
Right
সবকিছু বৃদ্ধির মালিক মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন।
মানুষ যত কিছুই করুক, আল্লাহ না চাইলে সবকিছুই অসম্ভব।
Apnar ai news ta onekbar dekeci. Onek sundor
সুন্দর সাংবাদিক পাঠ কারী সাংবাদিক ভাইকে
আমাদের দেশের মানুষ ডাল ভাত খেয়েই খাটে।দারুণ পারফর্ম করতে পারে। অতিথি পাখি লাগে না।।।।
👍👍👍👍👍👍
Hmmআপু
অনেকে তো হাটে ঝর তুলে দেন ।সবই আল্লাহর নিয়ামত
আসলেই আমরা সেরা ওদের থেকে কম দামি খাবার খায় তবে পারফর্ম অনেক ভালো আমাদের
@@mdjuwelrana7779 বাল ভালো, এজন্যই তো হারবালের বিজ্ঞাপনে ভরা রাস্তাঘাট 🤣
পয়সা থাকলে ভূতের চক্ষুও
খেতে মন চায়। এগুলো অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
একদম সঠিক কথাটাই বলেছেন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কুয়েতে এই পাখির অনেক দাম , বাংলাদেশ টাকায় ,১৫ থেকে ২০ লাখ
বলেন কি? এত দাম, অবিশ্বাস্য!
@@JamilAhmed-ot1pn এটাই সত্যি ভাই ,বড় লোকের বড় বড় কারবার
@@everythingtv9722 ঠিক বললেন
@@tourandhomedesign7798 ধন্যবাদ
@@everythingtv9722 hai amer kace 2 ta paki ace aktu bachar babosta korben kew,help me
Thnx jamuna tv k.......Awesome report.........
বেকগ্রাউন্ড এরাবিক টোনটি অসাধারণ
আমরা যখন বলি:হে আল্লাহ আমি তো আমার প্রিয় জিনিসটি পেলাম না?
তখন আল্লাহ তা'য়ালা বলেন:তোমরা হয়তো এমন জিনিস কে পছন্দ করছো,যা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর।____[সূরা বাকারা:আয়াত:-২১৬]____
{_এই আয়াত থেকে অনেক কিছু শেখার আছে_}
নারী পাগল আরবীয়রা এর চাইতে বেশি আর কিইবা করতে পারে..🤣🤣🤣🤣
আমি দুরগা পাগল
আসুন জেনে নেই ভগবান্দের ধর্ষণের ইতিহাস 😆😂🤣👇
১).একটি ছাগল কোন দেবীকে ধর্ষণ করে? উত্তর:কালী (কালিকা পুরান অধ্যায় ১৩)
২.)নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল কে? উত্তর:ব্রহ্মা (স্কন্দ পুরান, নাগর খন্ডম, পৃষ্ঠা ১-১৬)
৩.)নিজ মেয়ের সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:প্রজাপতি দক্ষ
৪.)নিজের মায়ের সাথে sex করেছে কে? উত্তর:গণেষ (ভগবত পুরান, নবম স্কন্দ, পৃষ্ঠা ৫৯৮)
৫.)নিজের গুরুর স্ত্রীর সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:দেবরাজ ইন্দ্র ৬.নিজের মামির সাথে sex করেছিল কে? উত্তর:ছিরি কৃষ্ণ (ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান, প্রকৃতি খন্ডম, ১১ অধ্যায়, পৃষ্ঠা ৬২২-৬৩৩)
৭.)জলান্ধরের স্ত্রী বৃন্দা এবং শঙ্কচুরের স্ত্রী তুলসীকে প্রতারিত করে sex করেছিল কে? উত্তর:বিষ্ণু
৮.)সপ্তর্ষীর স্ত্রীকে দেখে কার্মাত হয়ে পড়েছিল কে? উত্তর:অগ্নি
৯.একসাথে ৫ জনের সাথে sex (group sex) করেছিল কে? উত্তর:দ্রৌপদী ১০.)anal sex করতে রাজি হয়েছিল কে? উত্তর:পার্বতী
১১.)কে পুতনা রাক্ষসীর স্তন কামড়ে ছিরে হত্যা করে? উত্তর:চরিত্র ছেরা লুইচ্চা ধর্ষক কৃষ্ণ
১২.)টানা ১০০ বছর sex করেছিল কারা? উত্তর:ব্রহ্মা এবং স্বরস্বতী (বাবা এবং মেয়ে টানা ১০০ বছর 😱😱😱) ১৩,)ব্রহ্মা কোন দেবীকে ধর্ষণ করে? উত্তর:দূর্গা
১৪.)কে শিবের পেনিস কেটে দিয়েছিল? উত্তর:ছিরি কৃষ্ণ
১৫.)কোন ধর্ম অবৈধ যৌনমিলন কিংবা বেশ্যা বৃত্তির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার অনুমতি দেয়? উত্তর:হিন্দু ধর্ম
@@ethnic7799 ami allah ar suna pagol....daily chudi allhare..sokale 5 bar r rate 8 bar...uladaiya bouyaiya souiya allah re gono chdon
@@ethnic7799
1) allah ke protom ke chudechilo = hozrot nobi
2) allah chele naki meye = allha 20% chele 30% meye 50% hizra
3) allah ki ki khai ? Allah daily suhorer mangso and suhorer vorta shate kashimer mangso r roti
Shate kuttar haga
4) allahr favourite chudon style konta= doggy style
5) allahar favourite ice cream konta = musolmaner nunu
@@ethnic7799
1)allah ke juta diye usta mere chilo ke = vogoban kidnab koreche account er nodi marani allah chudon pula
2) allah ke akhn chuddase ke= vogoban kidnab koreche account er nodi marani allah chudon pula
3) NOMAJ MANE KI= DINE 5 BAR ALLAH KE GONO CHUDON
4) ROMZANER MASH KI = 11 MASH DAILY 5 BAR ALLHA KE GONO CHUDON DAUYAR POR 1 MASHER BISRAM
5 ) ROJAR MASHE JODI ALLAHR FEEL HOI KI KORA JABE ? ROJAR MASHE ALLAH KE SOKALE HALKA GONO CHUDON DAUYAR POR ABAR SONDHYAI HALKA MAZARI CHUDON DAUYA HOI
কিছু বলতে পারলামনা কারন সৌদিতে আমারদের কলিজার টুকরার জন্ম।
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
আরব সংস্কৃতি একেবারেই আলাদা এবং আদিম বর্বর।
ঠিক৷ আমরা লুচ্চা নবীর উম্মত
সত্যি আমি পুলকিত আনন্দিত এবং বিমোহিত। আমি সারা জীবন আরব শেখদের ফ্যান
ভালোই পতন আজ বিশ্ব মুসলমানদের!
ফানি কমেন্টগুলা যেন বুকের কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে!
আল্লাহ হেদায়েত কর সবাইরে
আমি মায়াজালের মতো ভিডিও বানাই কিন্তু ভিডিও ভাইরাল হয় না কেন,,, সবাই আমার চ্যানেল এ গিয়ে একটু দেখে বলবেন কি কেন ভাইরাল হচ্চে না ? আপনার মতামত আমাদের কাছে অতি মূল্যবান। 🥰🥰 আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
Undoubtedly It's a brutality, it should Be stopped as soon as possible. This is threatened for biodiversity. Feeling so sad for Hubara bustard. 😢😢
😭😭
আল্লাহ যাকে তৌফিক দেন তার কিছুই লাগেনা।
এই রিপোর্ট টা শুুরুর যে আওয়াজ এটা অনেক ভালো একটা আওয়াজ
এত সুমধুর কন্ঠে গুছিয়ে বলার জন্য সাংবাদিক ভাইকে ধন্যবাদ
আল্লাহর দেওয়া শক্তি যথেষ্ট ওইসব পাখি লাগবে না আমাদের জন্য ইনশাল্লাহ
tai naki 🤣
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
পয়সা দিলে দুনিয়া মিলে গানের এই কথাটি যেনো বাস্তবে রূপ নিলো।
বাংলাদেশে হলে আরও বেশি করে ব্যবস্থা করে দেওয়া হত...
আর বাংলাদেশে তো ভি আই পিরাই অনেক কিছু করে আসছে..
রাইট
আরবের সয়তানেরা হুসীয়ার সাবধান।
@@hyatikhyatik9107 মফিজ
দারুণ মিউজিক ভাই
পাখি স্বিকার করা দেখে মন খারাপ করে ডাইনিং টেবিলে বসে মোরগ পোলাও গিলছি! 😄
আমাদের সন্দ্বীপের একজন আছে যে আরব আমিরাতে এ পাখি শিকার করে এখন কোটিপতি🥰
Ki bolen?
বাচ্চা গুলো মায়ের পালোকের তলে আশ্রয় নিচ্ছিলো কতো নিরাপদ জায়গা ভেবে।কতো নিষ্ঠুর এই মানুষ গুলো😭😭😭
Manus pasan
যেটা দেয়াল মালিক এক মাএ আল্লাহ সেটা খাওয়া দোষের কিছু না কুশঙ্কার থেকে মানুষকে ইসলামের সঠিক বুঝা দান করুন আমিন
হুম
আসসালামু আলাইকুম। মানুষকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। মানুষের কল্যানের জন্য।
Great report
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দেন,,,,,
আর এদের কে কঠিন বিচার করা হওক জোর দাবি
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন আমিন
আল্লাহ আপনি এদের জ্ঞান দিন এবং এদের সঠিক পথে ফিরে আসার তৌফিক দান করুন।
আমি এই পাখির কাজ করছি ৪ বছর ৬ মাস।। কুয়েত। এখন এই পাখির ড়িম দেওয়ার সময়। অনেক পাওয়ার পাখি গুলার ওড়তে পারে অনেক গতিতে। মেইন পজেক্ট আরব আমিরাত।। রেনিকো কোম্পানি কনটাক্ট নিছে।
New news good. Thank's javed zinzira Dhaka Bangladesh
একটা জিনিসই বোঝা গেল, ধনীদের জন্য আইন প্রযোজ্য নয়, টাকা থাকলে তার জন্য আইন প্রযোজ্য নয়, সেই সাথে রাজনৈতিক তেলবাজি তো আছেই।
ধোনিরা যা বোলবে সেটাই আইন হয়ে যাবে।
হস্তমৈথুন ছেড়ে দিয়েছি, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
গার্লফ্রেন্ডের দুধ খাওয়া ছেড়েছোতো
Ha ha
@@faisalmahmud6991 🤣🤣🤣
সকল খুকামে এগিয়ে আছে এই পবিত্র ভূমির মানুষ....
নাউজুবিল্লা।হায়াত,মৃত্য,শক্তি সব আল্লাহ্ হাতে।
Outstanding
হে আল্লাহ, আপনি আমার ওআমার পরিবারের সকল সদস্যকে ঈমান ও আমলের সহিত দুনিয়ার জীবন পার করার তৌফিক দান করুন, আমীন
এরা দাসীর নাম করে কতো মেয়েদের যে কষ্ট দেয়😭
হুম। ইসলামিক আইন অনুযায়ী এদের পাথর মেরে হত্যা করা উচিত
আসলে কথা শুনে মন খারাপ হয়ে গেল,
পাখিরা কি নিজ ইচ্ছায় চলতে পারবে না।
তাদেরকে যদি এভাবে কেউ শিকার করত তাহলে তাদের কেমন লাগত😔😔
ভিডিও টি অন্তর কেরেছে।
পৃথিবীতে রাজা -বাদশা রা এখন ও নাবালক শিশুর মত আচরণ করতে পারে ।
আল্লাহ সেই পাখিদেরকে হেফাজত করুন আমিন
Ami age o Anando Bazar paper a porechi, kintu onekdin por abar video ta dheke mughdo holam
এই পাখিটি না শিকার করে, পালন পদ্ধতিতে উৎপাদন করলেই পারে....
Valo buddhi
Amra palon kore export korbo.😎😎
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
আমরা এগুলোকে নিন্দা করছি...
আমরা চাই না এই পাখিগুলো ধ্বংস হোক...
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
মুসলিম বিশ্বের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে আগ্রহীদের আমার চ্যানেলটিতে স্বাগতম ।।
হিন্দু ধর্মে জয় বিশ্রি রাম ইসকন জঙ্গিবাদ ram terrorism। নিচে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে reference সহ প্রমাণ দেয়া আছে 👇
[ঋগ্বেদ ১:১৬:৪] যারা তোমাকে পুজার উপহার দেয় না, তাদের প্রত্যেককে হত্যা করো; যাদেরকে বোঝানো কঠিন, যারা তোমাকে তৃপ্ত করে না। ওদের সম্পদ আমাদের দাও।
(ঋগ্বেদ ১/৮৪/৮) এরাজ্য প্রধানের প্রতি বেদের নির্দেষ হচ্ছে, যারা ভগবানের আরাধনা করে না এবং যারা বেদ মানে না তাকে পা দিয়ে পাড়িয়ে হত্যা করতে হবে।
[যজুর্বেদ ১৭:৩৮] হে আমাদের লোকেরা, সেনাপতিকে উৎসাহ দাও, যেন সে তার শারীরিক, মানষিক, সামরিক ক্ষমতা দিয়ে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, অস্ত্র দিয়ে শত্রুদেরকে হত্যা করে, শত্রুদেরকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দমিয়ে রাখে এবং পরাজিত করে। সেনাপতি যেন অতুলনীয় বলিষ্ঠতা সহকারে শত্রুর পরিবারগুলোকে তছনছ করে, যে নির্দয়, রাগে হিংস্র, শরুদের দ্বারা অদমনীয়, যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বিজয়
[যজুর্বেদ ২৯:৩৯] সামরিক শক্তি দিয়ে এই পৃথিবীকে আমরা জয় করি। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমরা শত্রুর আসা তছনছ করি। তীর ধনুক দিয়ে আমরা সকল ধর্মকে দমিয়ে রাখব।
[যজুর্বেদ ৬:১-৬] হে প্রভু, ঠিক আমি যেভাবে পাপীদের গলা কাটি, সেভাবে আপনিও কাটুন। হে প্রভু, আমাদেরকে যারা ঘৃণা করে, যারা আমাদের শত্রু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিন। তোমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হচ্ছে সারা পৃথিবীতে রাজত্য শক্তিশালী করা। পৃথিবীর সকল মানুষ এবং সকল বনের সকল প্রাণী যেন তোমার অধীনে হয়।
অথর্ববেদ ১২/৫/৬২ তে বলা হয়েছে, বেদের নিন্দাকারীকে কেটে ফেল, চিড়ে ফেল, ফেড়ে ফেল, জ্বালিয়ে দাও, ভষ্ম করে দাও।
শেতাষদ উপনিষদের অধ্যায় ৬/১২ এ বলা আছে, অহিন্দুরা আমাদের শত্রু। তাদেরকে এক কোপে বলি দিলে আমরা সকল পাপ থেকে মুক্তি পাব।
এ শ্লোকের জন্য আর্য সমাজ লিখেছে, "ধার্মিক ব্যাক্তি সবসময় নাস্তিক মানুষকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হইবে" [Kshemkarandas Trivedi (Arya Samaj) on Veda 12.6, page 576]
বেদের স্পষ্ট বাণী, যজুর্বেদ ৭/৩৮, "যুদ্ধই তোমাদের উন্নতির উৎস।" বেদ যুদ্ধে শুধু শত্রুদেরই ধ্বংস করতে বলেনি সেই সাথে পরিবারের সদস্যদেরকেও হত্যা করতে বলেছে। যজুর্বেদ, capter 17, verse 39
যজুর্বেদ ১৭/৩৯ এ বলা হয়েছে, "সেনাপ্রধান হিংস্র এবং নির্দয় ভাবে শত্রুদের পরিবারের সদস্যদের সাথেও যুদ্ধ করবে।"
এই ব্যাপারে নিরুক্ত ৪/৫ এ বলা হয়েছে,"শত্রুদের ধ্বংস করে তাদের সম্পদ ও খাদ্য ঘর থেকে ছিনিয়ে আনো "
অথর্ববেদ ২০/৯৩/১ এ বলা হয়েছে বেদের শত্রুদের ধ্বংস করতে।
ঋগ্বেদ ৩/৫৩/১৪ এ বলা হয়েছে," গবাদি পশু গুলো কি করছে অহিন্দু এবং নাস্তিকদের এলাকায়? যাদের বৈদিক রীতিতে বিশ্বাস নেই। যারা সোমার সাথে দুধ মিলিয়ে উৎসর্গ করে না এবং গরুর ঘি প্রদান করে যজ্ঞ করে না। ছিনিয়ে আনো তাদের সম্পদ আমাদের কাছে।
ঋগ্বেদ ২/২৩/৪ এ বলা হয়েছে, "হে ইশ্বর, যারা দোষারোপ করে বেদ ও ইশ্বরের, তাদের উপর তোমার রাগ বর্ষণ কর।"
অথর্ববেদ ২/১২/৬ এ বলা হয়েছে,
Burn down the enemies of Vedas
অর্থাৎ, বেদের শত্রুদের আগুনে দগ্ধ করো।
[গীতা ২:৪-১১] অর্জুন বলল, কীভাবে আমি আমার দাদা ভিস্ম, আমার গুরু দ্রোনা, যারা আমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য, তাদেরকে আমি কিভাবে আঘাত করতে পারি? আমার তীর দিয়ে? ও কৃষ্ণ, এই দুনিয়াতে ভিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকাও তো এদের মতো মহৎদেরকে হত্যা করা থেকে ভালো। কারণ এদেরকে হত্যা করে আমি যে সম্পদ এবং আরাম উপভোগ করব, তা এদেরই রক্তে রঞ্জিত। কৃষ্ণ বলল, "তুমি যাদের জন্য শোক করছ, ওরা শোকের যোগ্য নয়, তারপরেও তুমি জ্ঞানের কথা বলো। জ্ঞানীরা জীবিত বা মৃত কারো জন্য শোক করে না।
[অথর্ববেদ ১২:৫:৬৫-৭১] হে গরু দেবী, অত্যাচারী ব্রাহ্মণ, পাপী, কৃপণ, ইশ্বর, ভগবান নিন্দুকের ধড় এবং মাথা কেটে ফেলো। মাথা থেকে টান দিয়ে চুল ছিঁরে ফেলো। তার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলো। মাংসপেষী টেনে ছিঁড়ে ফেলো। তার মাংসগুলো খুলে পড়ে যেতে দাও। তার হাড্ডি গুড়া করো। হাড্ডির মজ্জা বের করে ফেলো। তার দেহের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আলাদা করে ফেলো।
উপরিউক্ত reference গুলো কি জঙ্গিবাদের দিকে নির্দেষ করছে না? অবশ্যই জঙ্গিবাদকে নির্দেষ করছে।
অতএব আপনারা সবাই হিন্দু মালাউন জাতির মত উশৃংখল, হিংস্র, বেজন্মা, জারজ, বদমাশ ইসকন জঙ্গিদের থেকে দূরে থাকবেন।
হিন্দু ধর্মে দাসদাসী প্রথা এবং উঁচু জাতের হিন্দুরা নিচু জাতের হিন্দুদের সাথে যৌন মিলন করতে পারবে দাস দাসীর মতো।
*হিন্দু ধর্মে চারটি বর্ণ আছে
হিন্দু ধর্মের বর্ণ চতুষ্টয় হল*-
১. ব্রাহ্মণ,
২. ক্ষত্রিয়,
৩. বৈশ্য,
৪. শূদ্র দাস জাতের হিন্দু
নিম্নে ক্রমান্বয়ে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হল।
১।ব্রাহ্মণের অবস্থান:
হিন্দু সমাজে সবচেয়ে উচ্চশ্রেণী হল ব্রাহ্মণরা। যারা নানাবিধ চিন্তা-সাধনার মাধ্যমে এবং ভালো খারাপ না বুঝে জীবনের নানাবিধ মূল্যবান দিক লাভ করার সামর্থ্য রাখে,তারাই হিন্দু সমাজে পুরোহিত শ্রেণীতে পরিণত হয়।ব্রাহ্মণদের কাছে ভালো মন্দের কোনো মানদণ্ড নেই,তারা যা ইচ্ছে তা করতে পারবে একদম নাস্তিকদের মতো।
২।ক্ষত্রিয়দের অবস্থান:
যারা শাসন সংক্রান্ত কাজে পারদর্শী তারা এ সম্প্রদায়ভুক্ত। ক্ষত্রিয়রা যেহেতু ইশ্বরের (ব্রহ্মার) বাহু থেকে সৃষ্টি হয়েছে,তাই তাদের কাজ হল প্রজা প্রতিপালন,দান,অধ্যয়ন ও কর্তব্য পালন করা। যেমন- মনুসংহিতায় আছে-*প্রজানং রক্ষণং দান মজ্যিধ্যিয়ন সেবচ,বিষয়ে প্রশক্তির ক্ষত্রিয়ানাদ সমাগত।
অর্থাৎ হিন্দুদের ইশ্বর ক্ষত্রিয়দের জন্য প্রজা প্রতিপালন,দান,অধ্যয়ন,যজ্ঞ ইত্যাদি কর্তব্য পরিকল্পনা করল। দেশে শাসন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং দেশ ও সমাজকে বহিঃশক্রর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব ক্ষত্রিয়দের উপর ন্যস্ত। প্রশাসনের আমলা ও সৈন্যরা ক্ষত্রিয় শ্রেণীভুক্ত। এদের সম্পর্কে গীতায় বলা হয়েছে- সাহস,তেজ,দক্ষতা,যুদ্ধে দৃঢ়পদ,দান এবং কর্তৃত্ব করার প্রবৃত্তি হল ক্ষত্রিয়দের স্বপ্ন।
৩।বৈশ্যদের অবস্থান:
হিন্দু ধর্মমতে,বৈশ্য জাতীয় লোকদেরকে ইশ্বর পশুপালন,দান,যজ্ঞ,অধ্যয়ন,জল ও স্থলপথে বানিজ্য,কৃষিকর্ম,সম্পদ বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ- এ সকল দায়িত্ব পালন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- মনুসংহিতায় বর্ণিত আছে-*পশু নাং রক্ষণং দান মজ্যিধ্যয়ন সেবচ,বণিক পথং কুসীদঞ্চ বৈশ্যম্য কৃষি সেবচ।
অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা বৈশ্যের জন্য পশু পালন আর রক্ষা,দান,যজ্ঞ,অধ্যয়ন,বাণিজ্য,কৃষিকর্ম- এ সব কর্তব্যের পকিল্পনা করলেন। সমাজে এ বর্ণের লোকেরা নানাবিধ ক্ষেত্রে উৎপাদনকারী,শিল্পী এবং কৃষক। এরা জীবন যাপনের প্রয়োজনীয় সমূদয় জিনিসপত্র তৈরি করতে নিয়োজিত। এ সম্পর্কে গীতায় বলা হয়েছে-*বৈশ্যের স্বভাব হল- কৃষিকর্ম ও বাণিজ্য।
৪।শূদ্র-দাস জাতের অবস্থান:
শূদ্র যেহেতু ঈশ্বরের (ব্রহ্মার) পা থেকে সৃষ্টি হয়েছে,তাই এ বর্ণের লোকদের একমাত্র কাজ হল ব্রাহ্মন,ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যের দাসত্ব করা। যেমন,মনুসংহিতায় আছে-*একসেব তুশুদ্রস্য প্রভু কর্ম সমদিশৎ এতষসেব বর্ণনাং শুশ্রুষামন সুয়ায়া।
অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা শূদ্রের জন্য একটিমাত্র কর্তব্য পরিকল্পনা করলেন। আর তাহল- ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য- এই তিন বর্ণের লোকদের দাসত্ব করা এবং তাদের আদেশ পালন করা। উক্ত তিন জাতের হিন্দুরা শুদ্র দাস জাতের হিন্দুদের সাথে অবৈধ যৌন মিলন করতে পারবে। শুদ্র দাস জাতের হিন্দুরা শুধুই দাস দাসীর ন্যায় ভূমিকা পালন করবে।
ব্রাহ্মণরা ব্রহ্মার মুখ,ক্ষত্রিয়রা বাহু এবং শূদ্ররা ব্রহ্মার পা থেকে সৃস্টি হয়েছে
সূত্র:ঋগবেদ ১০.৯০
এবার আসি আসল কথায় !
ইন্টারনেটে যত রকমের হিন্দু আবাল আছে যারা ইসলাম ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার গালাগালি করে তারা অধিকাংশই শুদ্র দাস শ্রেণিয় হিন্দু। তাদের তো লজ্জা থাকা উচিত। কিভাবে একই রক্তে মাংসের তৈরী মানুষের মাঝে তাদের ইশ্বর বগবান পারল এরকম চরম বৈষম্য করতে ???
হিন্দুরা অনেকেই বলে তাদের ধর্মে প্রবল জাতপাত থাকলেও হিন্দুরা নাকি এখন এসব জাত ভেদ প্রথা মানে না!
আমার এই কথাটা শুনলে চরম মাত্রায় হাসি পায় । যে প্রথার নির্দেশ তাদের ইশ্বর বগবান দিয়েছে যা তাদের ধর্মগ্রন্থে সুস্পষ্ট ভাবে আছে তা অবিশ্বাস করার অর্থতো ইশ্বর বগবানকে অবিশ্বাস করা অর্থাৎ জাত ভেদে অবিশ্বাসী হিন্দুরা নাস্তিকের সমপর্যায়ের।
হিন্দুরা যদি তার ধর্মগ্রন্থের বিধানকেই অস্বীকার করে তবে হয় তাদের ইশ্বর বগবান ভুল নাহয় এই অমানবিক ধর্ম মানার একেবারেই অনুপযুক্ত
আর এই প্রথা ঠিকঠাক মানলে ছোট নিচু দাস জাতের হিন্দুদের জীবন স্রেফ কুকুরের মত হয়ে যাবে। উচ্চবর্ণীয় হিন্দুদের কামলা হিসেবেই কাটবে তাদের জীবন ।
অতএব, নেট জগতে যেসব দাস, শীল, ভদ্র ইত্যাদি "ছোট নিচু দাস জাতের হিন্দু" আছেন তারা এই অমানবিক ধর্মকে পরিত্যাগ করে মুসলিম হোন
Bahh 😘😘😘
Bhai apnar kontho ta shundor 🙃
🤔ঐ টাকা খরচ করে বানিজ্যিক ভাবে এই পাখির খামার করা জায়কি?
আল্লাহ তোমি এইসব জানোয়ারের হাত থেকে এইসব নীরিহ প্রাণিকে রক্ষা কর..🥺🥺
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
রাইট ভাই
এদের বিলাসিতা করা আল্লাহ তায়ালা একদিন বন্ধ করে দিবেন৷
এই পাখি শিকার করতে অনেক কষ্ট সয়েছি আর এখন অনেক মায়ার বাঙালি,পাকিস্তানি ইন্ডিয়ানি সেটা সইতেছে।
এরা খুব কষ্ট দেয় এই সময়টাতে
আমাদের দেশের কিছু মানুষ ৭০ বছর বয়সে ও জমজ বাচ্চার বাবা হয়। এই পাখি পাইলেতো কাম সারতো।
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
কিছু পাখি সংগ্রহ করে খামার করলেই হয়। এভাবে বিলুপ্ত করার কি দরকার।
আল্লাহর আদালতে জবাব দিতে হবে।
বিশ্ব সম্পর্কে অজানা সব তথ্যগুলি জানতে আমাদের দুর্দান্ত চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
পাখি শিকারের জন্য প্রতি লাইসেন্সে ১লাখ ডলার!
মানে ৮৪ লক্ষ+ টাকা just ১জনের পাখি শিকারের জন্য!
এদের মতো অপচয় দুনিয়াতে আর কোনো উন্নত দেশের মানুষ করে না
অতিরিক্ত অর্থ মানুষকে বিবেকহীন করে গড়ে তুলে☹️😭
আমি মায়াজালের মতো ভিডিও বানাই কিন্তু ভিডিও ভাইরাল হয় না কেন,,, সবাই আমার চ্যানেল এ গিয়ে একটু দেখে বলবেন কি কেন ভাইরাল হচ্চে না ? আপনার মতামত আমাদের কাছে অতি মূল্যবান। 🥰🥰 আপনাকে বিরক্ত করে থাকলে ক্ষমা করবেন।
Super akti voice
Mohan Allah Rabbul..amader shovaike amake hedayat dan korun..Allah Humma Amin
এই ভাবে পাখি শিকার ঠিক নয়।তাতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। প্রয়োজন হলে পাখি পালন করুন পাখি খামার করুন । যে ভাবে মুরগীর খামার গড়ে তোলা হয়েছে গোটা বিশ্বে।আসসালামুআলাইকুম। ভুল মনে হলে ক্ষমা করবেন।
নারী নেশায় আরবরা প্রথম
তাহলে ধর্ষনে আমেরিকা ইংল্যান্ড ফ্রান্স ভারত প্রথম কেনো এটাই প্রমান কে নারি লোভি আসলে নিজেদের দোষ ঢাকার জন্য আরেক জনের কথা বলেন
কেউ পাশে দাঁড়াক বা না দাঁড়াক ইসলামের কথা বলেই যাবো ইনশাআল্লাহ তবে আপনার একটু সহযোগিতা পেলে ইসলামের কথা অনেক মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব।🌺🌺🌺🌺
Omit hashan robin vai sey lage apnar news...
এতো বেশি দামী, তাহলে পালনের বিষয়টি নিশ্চিত করার তৌফিক দান করুন আমিন।
পাকিস্তান সবসময় ই লোভী ছিলো, এখনো লোভী। প্রতি লাইসেন্স বাবদ লাখ ডলার, সে দেশের সরকার নিয়ে থাকে।
এটাই তাদের মূল উদ্দেশ্য, আর আরবদের সাথে যোগসাজশ