আসমানী পবিত্র কুরআন যথেষ্ট মানবজাতির জন্য ভাই আপনি চোখ থেকে পদ্মা সরিয়ে দিয়েছেন অনেক মানুষের আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুক সত্যিই ভাই আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট আর সমস্ত সমাধানের জন্য পবিত্র কুরআনের সাথে
কুরআন এর অর্থ বুজে তেলাওয়াত করলে এবং তা নিজের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করলেই সালাত প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়। Al-'Ankabut ২৯:৪৫ اُتْلُ مَاۤ اُوْحِيَ اِلَيْكَ مِنَ الْكِتٰبِ وَاَقِمِ الصَّلٰوةَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوةَ تَنْهٰي عَنِ الْفَحْشَآءِ وَالْمُنْكَرِ ؕ وَلَذِكْرُ اللّٰهِ اَكْبَرُ ؕ وَاللّٰهُ يَعْلَمُ مَا تَصْنَعُوْنَ তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
সালামুন আলাইকুম ভাই খুব সুন্দর বর্ণনা করেছেন পবিত্র কুরআন থেকে। আমরা যেন এই পবিত্র কুরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে পারি আল্লাহর কাছে এই আশায় ব্যক্ত করি।
❤❤❤অনেক সময় পার করে আবার নতুন করে এলেন।স্বাগত জানাই আপনাকে। গলার সুরটা একটু পাল্টেছে। তবে আমি আপনাকে চিনেছি। মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে আসার চেষ্টা। খোদা আপনার মঙ্গল করুন। আমারও ইচ্ছা মানুষ সত্য জেনে স্বাধীন হউক। চালিয়ে যান।❤❤❤
@@saikahossain855এই যে সুবিজ্ঞ কোরআন বিশেষজ্ঞ, পন্ডিত মহাশয় যেহেতু কুরআনের বাহিরে কোন কিছু মানা যাবে না সেহেতু আমার মনে একটা প্রশ্ন যার উত্তর জানার আমার তীব্র ইচ্ছা কিন্তু উত্তর কেউ দেয়নি। আমি শিউর যে আপনি উত্তরটা দিয়ে আমাকে উপকৃত করে কৃতজ্ঞতার পাশে বাধিত করিবেন। প্রশ্নটা হচ্ছে মহান আল্লাহতালা পবিত্র কুরআনে বলেন, তোমরা যে কিছু কিছু খেজুর গাছ কেটে দিয়েছো এবং যেগুলো ঘোড়া সহ দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছো তা তো আল্লাহর আদেশেই..। সূরা হাশর সূরা নম্বর ৫৯ আয়াত নম্বর ৫ এই আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে তোমরা খেজুর গাছ কেটে দিয়েছো এবং কিছু গাছকে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছে তা তো আল্লাহর নির্দেশে ই। এখন আমার জানার বিষয় এই যে কিছু খেজুর গাছ কাটার এবং কিছু খেজুর গাছ না কাটার যে হুকুমটি সেটি কোন আয়াত বা কোথায় রয়েছে? কারণ এই আয়াত বলছে যে এই আয়াত আসার আগেই খেজুর গাছ কাটার নির্দেশ ছিল। প্লিজ দয়া করে জানাবেন কখন কোথায় কিভাবে এ হুকুম মহান আল্লাহতালা দিয়েছিলেন। কোন সূরায় কোন আয়াতে এটি রয়েছে রেফারেন্স সহ বিস্তারিত বলবেন। আরো অনেক প্রশ্ন রয়েছে ইনশাআল্লাহ এক এক করে আপনার কাছে সব জেনে নেব।
ভাই আপনি কোরআন থেকে যে সকল আয়াত দেখালেন তাতে আমার মনে হয়েছে, আমাদের দেশের সকল প্রকার মাদ্রাসাগুলিতে যারা শিক্ষা দেয় তারা সবাই মুশরিক এবং যা কিছু শিক্ষা দেয় তাহা শির্কি শিক্ষা দিয়ে থাকে। আমাদের সন্তানদের আল্লাহর বান্দা বানানোর জন্য মাদ্রাসায় ভর্তি করি ইসলাম শিক্ষার জন্য। কোরানের আয়াত দেখে মনে হল তারা আমাদের সন্তানদের মুশরিক বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে। এই অবস্থায় আমরা কোথায় যাব?
সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তৈয়াবাহ্। ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ । এ-ই বক্তার কথায়ও যদি মানুষের ঘুম না ভাংগে তবে সে নিশ্চিত কুফরিতে লিপ্ত। কুরআন ছাড়া যত হাদিস আছে তার শতভাগ মিথ্যা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকেই আল্লাহর সুন্নাত অক্ষরে অক্ষরে পালন করার শক্তি দাও। বিজনিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান।
পুরো ভিডিওটি দেখে অনেক কিছু ভাবলাম আর নিজেকে প্রশ্ন করলাম কর্ণ চক্ষু আর রিদয় এই ৩টি জিনিসের সঠিক ব্যবহার করা খুবি জরুরি। আপনার বিশ্লেশন ভালো লেগেছে তবে কোনো মন্তব্য নেই।
ভাই আপনি একটি সুন্দর কথা বলেছেন জে আল্লাহ জাকে ইচ্ছা তাকে সরল পথ দেখান তো ভালো কথা তাহলে আপনি কোনো আসলেন মানুষ কে বুঝানোর জন্য আমার মনে হয় ইবলিস সয়তান আপনাকে দায়িত্ব দিয়ে অপসর নিছে
@@ShakibKhan-bh3yz রুহ আর আত্মা এক জিনিস না। আত্মা/ জীবন বলতে যা বুঝি সেটাকে নফস বলা হয় কুরানের পরিভাষায়৷ মৃত্যুর পর আপনার শরীর পচে মাটির সাথে মিশে যাবে। এখানে পুনরায় নফস দেওয়া হবে কোথায়? শরীর না থাকলে? তবে হ্যা মৃত্যুর পর আপনার নফস কে নতুন শরীর দেওয়া হতে পারে এই বিষয়ে আল্লাহ ভাল জানেন। সেই শরীর যে পৃথিবীতেই দেওয়া হবে এমন কোনও বাস্তবসম্মত প্রমান নাই। হতে পারে অন্য ডাইমেনশনে নিয়ে গিয়ে আপনার নফসকে পুনরায় শরীর দেওয়া হবে। তবে এগুলো শুধুমাত্র ধারণা। বাস্তবসম্মত প্রমান কুরান থেকে পাওয়া যায় না।
@@Islamiclecturecoppy চক্ষুষ্মান মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায় না। অন্ধ এবং অনুকরনপ্রিয় বানরকেই কেবল বিভ্রান্ত করা যায়। চোখ কান খোলা রাখেন, আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখেন, ইনশা-আল্লাহ বিভ্রান্ত হবে না।
মানুষের তৈরি আদর্শ বা দর্শনগুলো ফাঁপা ও নিরর্থক। এসব থেকে আত্মার গভীরতা বা প্রকৃত তৃপ্তি আসে না, আধ্যাত্মিক শান্তিও অর্জিত হয় না। একমাত্র কোরআনের আয়াতেই আত্মার খোরাক ও আধ্যাত্মিকতার প্রকৃত উৎস পাওয়া যায়।
যারা আল্লাহ ও রসূলের আনুগত্য করে, তারা নাবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাদের প্রতি আল্লাহ নি‘মাত দান করেছেন, তারা কতই না উত্তম সঙ্গী! - Taisirul Quran And whoever obeys Allāh and the Messenger - those will be with the ones upon whom Allāh has bestowed favor of the prophets, the steadfast affirmers of truth, the martyrs and the righteous. And excellent are those as companions. - Saheeh International Quran (4:69)☝️ Allah মানবজাতিকে তাঁর প্রেরিত রাসূল (sallallahu alayhi wa sallam) এর আনুগত্য করতে বলেছেন |
I think until now you are correct but If you continue with this mindset shaitan will slowly prevail upon your decision,judgement to throw you into an abysmal depths of ignorance and confusion.Shaitan in Quranic verses mean a byproduct of God’s creation which can influence the movement of neurons in our brain that is our thinking and can deceive us to act sinfully. It is in Quran that God didn’t invite shaitan while creating the universe (you can google for the location of this ayat) Now,Salat as we Muslims perform is our prophet’s way of asking to Allah to protect us from Shaitan in our deeds and deliberations as we pray to him….ehdinas siratal mostaqim along with all other that we say in Fatiha.in salat. If we do not perform salat shaitan will prevail and deviate us from righteousness and eventually destroy our Iman.The conventional way in which we pray lacs in meaningful ways to ask for Allah’s guidance like only make sounds without the meaning or even understanding what we wish to have from almighty Allah.The whole of salat has been transformed into a meaningless movements and an idiot’s business to score’sawabs as dictated by our Huzurs and all sorts of nonsense which has no reference in Quran.They say it Hadith and this will save them in the judgment day.Ok let’s see what transpires in the judgement day.Which one Quran or Hadith??
🌿🌿🌿ভাই, আমি আপনার কাছে আশা করব, আমার এই কমেন্ট আপনার পড়া শেষে অবশ্যই আমাকে উত্তর দিবেন, আমি মোঃ সোহাগ মিয়া আমি তাকি টঙ্গী গাজীপুর চেরাগ আলী,, ভাই আমার ইচ্ছা আমি আপনার সাথে দেখা করব আপনার কাছে অনেক কিছু শিখার আছে আমার,, আপনার সাথে দেখা করার সহজ পদ্ধতি টা বলে দিতেন খুবই উপকৃত হতাম 🌿🌿🌿
ভাই আপনার কথার সাথে একমত কিন্তু এ পরেও আমার বুজার জন্য একটা কথা আল্লাহ যে বলছেন তোমরা আল্লাহকে মান্য কর এবং তার রাসুলকে মান্য কর। রাসুলকে কিভাবে মান্য করব???
প্রশ্ন হল আল্লাহর রাসূল, কেন এত নামাজ আদায় করতেন কেন তিনি নামাজের ব্যাপারে এত জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন? আপনি যদি শুধু কোরআন মানেন আর রাসূল মানেন না তাহলে আপনি আল্লাহকে মানলেন না আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পথে চলা হল আদর্শ পথ ।।
না জেনে মন্তব্য করবেন না। রাসুল নামাজ পড়তেন এরকম কোন আয়াত যদি কেউ কুরআনের দেখাতে পারে। হে রাসুল আপনি সালাত কায়েম করুন এই মর্মে কোরআনে কোন আয়াত নাই। আল্লাহ বলছেন তোমরা সালাত কায়েম করো যাতে তোমরা মুত্তাকী হতে পারো। মুত্তাকী না হয়ে কিভাবে নবী হলেন কিভাবে রাসুল হলেন এই প্রশ্নটা কি কোনদিন আপনাদের মনে আসে না? কুরআন বলছে নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। নবির মধ্যে কি অশ্লীল মন্দ কাজ ছিল যে নামাজ পড়ে বিরত রাখতেন?অশ্লীল মন্দ কাজ থাকলে কেউ কি নবী রাসুল হতে পারেন??নবী কখনোই নিজের জন্য সালাত পড়েননি তিনি দ্বীন কায়েমে ব্যস্ত ছিলেন। নবী-রাসূল হলেন মাসুম নিষ্পাপ। মোল্লাদের উপর ভরসা না করে নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন আমরা আর নবী রাসুল কি এক? যিনি নামাজ রোজা হজ্ব যাকাত কুরবানী আমাদেরকে দিলেন তিনি আবার কি করে নিজের জন্য এইসব করবেন এটা কি প্রশ্ন মনে আসে না????
সালামুন আলাইকুম(6:54)। ভাই সূরা তওবার 36 নম্বর আয়াতে চারটি মাসের যুদ্ধ করা নিষেধ করেছেন উক্ত চারটি মাসের নাম কি কোরআনে আছে থাকলে অবশ্যই জানাবেন। যেহেতু আল্লাহ বলেছেন কোরআনই সবকিছু আছে 39 এর 27
@@abdulhamid-yo4gw যদি আপনি "কুরানে সবকিছু আছে" এই আয়াতে ঈমান আনয়নকারী হন, তাহলে আপনাকে উত্তর দিব এইভাবে- ১. কুরানে শাহরু শব্দের অর্থ 'ক্যালেন্ডারের মাস' নয়। এই শব্দের ভিন্ন অর্থ রয়েছে। পরবর্তীতে এই শব্দের প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা করা হবে। ২. যদি আপনি না মানতে চান শাহরু শব্দের অর্থ মাস নয়। অর্থাৎ আপনি মনে করে থাকেন শাহরু অর্থ কুরানে মাস হিসেবেই ব্যবহার হয়েছে, তাহলে এই ৬২৩৬ টা আয়াতের মধ্যে বাস্তবেই ৪ টা মাসের নাম উল্যেখ নাই, শুধু মাত্র রমজান মাস ছাড়া। তাহলে এমতাবস্থায় হয় আপনাকে "কুরানে সবকিছু বিস্তারিত আছে" এই আয়াতের উপর কুফরি করতে হবে, অথবা আপনি "৬২৩৬" টা আয়াতের যে কাগজের বই পড়ছেন সেটাকেই একমাত্র আল্লাহর আয়াত মনে করা বন্ধ করতে হবে। কারণ যদি এই কাগজের দুই মলাটের ভিতরে যা আছে সেটা আল্লাহর একমাত্র অবশিষ্ঠ আয়াত হত এবং একমাত্র কুরান হতো তাহলে তার মধ্যে মাসের নাম গুলো থাকতো। এছাড়াও কুরানে আল্লাহ বলেছেন, আসমান ও জমিনের মধ্যে আল্লাহর অসংখ্য আয়াত রয়েছে। উড়ন্ত পাখির মধ্যে আয়াত রয়েছে, চলন্ত নৌকার মধ্যে আয়াত রয়েছে, সুর্য চন্দ্রের মধ্যে আয়াত রয়েছে, এই সমস্ত আয়াত গুলো বিশ্লেষন করলে আল্লাহ বুঝাতে চেয়েছেন আসমান ও জমিনের মধ্যে সকল সৃষ্টির মধ্যেই আল্লাহর আয়াত বিদ্যমান রয়েছে। তাহলে আল্লাহর আয়াত বলতে শুধুমাত্র কাগজে প্রিন্ট করা আরবি কুরান বুঝানো হয়েছে ব্যাপার টা এমন নয়। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। এবার আসি আপনি যদি "কুরান বিস্তারিত এবং সবকিছুই আছে" এই আয়াতে যদি আপনার পরিপুর্ন ঈমান না থেকে থাকে। তাহলে আপনার কাছে আমার প্রশ্ন: ১৷ আল্লাহ কি তাহলে মিথ্যা কথা বলেছেন?
কুরান কী? আপনার হাতে দুই মলাটের মধ্যে ৬২৩৬ টা আয়াত আছে এটাই কুরান? যদি আপনার ধারণা এই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ হয় তাহলে বলব ৬২৩৬ টা আয়াত দিয়ে কি পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করা সম্ভব? আপনিই বলেন। আল্লাহ কুরানে বলছেন তোমরা কি দেখনা আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে, তার মধ্যে আল্লাহর অসংখ্য 'আয়াত' আছে। উড়ন্ত পাখির মধ্যে আয়াত আছে, চলন্ত নৌকার মধ্যে আয়াত আছে, আল্লাহর সৃস্টি সব কিছুর মধ্যেই আয়াত আছে। কুরানেও আয়াত আছে। তো আল্লাহর ভাষায় লিখিত আয়াত যেখানে থাকে সেই কাগজের কিতাবকে কুরান বলছেন, কিন্তু আল্লাহর সকল সৃস্টির মধ্যে আল্লাহ যে আয়াত বসিয়ে দিয়েছেন, সেটা আল্লাহর আয়াত হলেও কুরান বলতে পারছেন না? কেন?
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদর্শ শিক্ষা পেয়েছেন কোরআন থেকে যা আল্লাহ্ শিক্ষা দিয়েছেন,,আর সেই সঠিক পথের দিশারী পবিত্র কোরআন আমাদের কাছেই।,,,আলহামদুলিল্লাহ
And that prophet did not follow anything except Quran yunus 15. So if we follow Quran we follow Rasul. This is what Atiullah atiurrasul.@@AbdulSalam-fo1xc
@@farhanahaque2308 Quran.com visit koren 100+ language er translation paben. Shudhu banglatei 4 ta translation paben, zodio segulo hadis vittik translation. Tai apnar Arabic er basic knowledge thakte hobe jodi actual meaning extract korte chan.
@@LightRevealed সালামের জন্য উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ মানুষ কে শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে সালাম দিতে হয়।৬/৫৪। এরপরও একমাত্র কুরআন অনুসারী হয়ে কুরআন বাদ দিয়ে হাদিসের কথায় সালাম দিই সেটা কেমন হয়?
মানুষ মৃত্যুর পর জীবিত হবে কেয়ামতের দিন। কেয়ামতের দিন মানুষ ঘুম থেকে উঠেই দৌড়াতে থাকবে এবং বলতে থাকবে, কে আমাদের ঘুম থেকে জাগালো? কেয়ামতের মাঠে অপরাধীরা বলতে থাকবে, 'আমরা তো কবরে মুহূর্তকালের বেশি অবস্থান করি নি।" অর্থাৎ মৃত্যুর পর মানুষ ঘুমিয়ে পড়বে এবং ঘুম থেকে উঠেই দেখবে কেয়ামতের মাঠ। বিচার করবেন আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে। কবর কোনো বিচারের জায়গা নয়। শাস্তি কিংবা পুরস্কার দেওয়ার জায়গাও নয়। তাই কবরে মানুষকে জাগিয়ে প্রশ্ন করার যে কথা আমরা ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি, তা মিথ্যা। ভাই, কুরআনকে আঁকড়িয়ে ধরুন। কুরআন ছাড়া পৃথিবীর কোথাও কোনো সত্য নেই। শয়তান পৃথিবীর সকল কিতাবেই মিথ্যা ঢুকাতে পারবে, কিন্তু কুরআনে মিথ্যা ঢুকানোর সাধ্য শয়তানেরও নাই। অনুরোধ করব, প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা কুরআনের অনুবাদ পড়বেন। ২ টা অনুবাদের বই সাথে রাখলে ভালো হয় , তাহলে ক্রসচেক করতে পারবেন। আর প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবশ্যই আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করবেন, "হে আল্লাহ আমি বুঝতে পারছি না প্রকৃত সত্য কী। আপনি আমাকে প্রকৃত সত্যের সন্ধান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি আপনার বান্দাদের উপর পরম করুণাময়।" বিশ্বাস করুন ভাই, কুরআনকে আঁকড়িয়ে ধরলে আল্লাহ কখনোই আপনাকে বিপথে চালিত করবেন না। এই বিশ্বাস আল্লাহর উপর রাখতে পারেন। আসলে আমরা ধর্ম বিষয়ে যেসব বুঝ নিজেরা ধারণ করি, তা নিজেদের কুরআন অধ্যয়ন করে পাওয়া বুঝ নয়। আমরা আসলে আমাদের পছন্দের হুজুরদের ওয়াজ শুনে শুনে বড় হয়েছি। মূলত আমাদের ধর্ম বিষয়ে যেসব বুঝ, তা মূলত সেই সব হুজুরদেই বুঝ।
এই সব খৃশটান মিশোনারী হইতে সাবধান এরা আপনাকে তাদের মত করে কোরআন হইতে দলিল দিবে। যে সব আয়াত রাসুলের আদেশ নিশেধ আছে ঐ সব আয়াত দলিল দিবে না। এই রকম করে প্রথমে আপনাকে হাদীস নিয়ে মনে সংশয় তৈরি করবে তার পর ধীরে ধীরে খৃশটান বানাবে। এই ভাবে বর্তমানে তারা কাজ করছে। মুসলিম ভাই বোনেরা সাবধান
তার মানে রাসুলের সুন্নাহ এর কোনো প্রয়োজন নেই? তাহলে আমি আপনি কিভাবে সালাত আদায় করবো? কিভাবে অজু করবো? গোসলের পদ্ধতি কি? কোরআন কে বুঝানোর জন্য রাসুল সাঃ যেই কথা গুলো বলেছেন সেগুলোই হাদিস। কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে হাদিস কোরআন থেকে আলাদা। তাহলে বলে দিন আমরা কিভাবে সালাত আদায় করবো? রাসুল সাঃ কিভাবে আদায় করেছেন?
হাদিস মানবেন বুঝলাম। কুরান পড়ে দেখেছেন কখনও? কুরানে হাদিস বলতে কোন হাদিসের কথা বলা হয়েছে? কুরানে হাদিস শব্দ দিয়ে যে হাদিস বুঝানো হইসে সেই হাদিস মানবেন? নাকি মোল্লারা আপনাকে হাদিসের নামে রাসুলের নাম করে যে বানোয়াট আক্কেলহীন গাল গল্পকে ধরিয়ে দিয়েছে সেটাকে মানবেন এখন তা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
আমি যদি সঠিক ভাবে বলেও দেই, আমার কথা শুনে শুনে সেটা মুখে বললে অথবা অন্তরে বিশ্বাস করলেও আপনার ঈমান আল্লাহর কাছে গ্রহণ যোগ্য হবে না। আপনাকে নিজেকে ইয়াকিলুন হতে হবে, আপনাকে আপনার নিজের বুঝ থেকে আল্লাহর উপর ঈমান আনতে হবে। আমার বুঝ অনুসরণ করে নয়। তাই আমি আপনাকে বলে দিতে চাচ্ছি না। এই বিষয়ে দুঃখিত। দয়া করে নিজ নিজ জ্ঞান অনুযায়ী চেষ্টা করুন। যতটুক পারবেন ততটুকুই আপনার জন্য যথেষ্ট। আপনাকে আপনার জ্ঞানের ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হবে, আমার বা অন্যকারও জ্ঞানের ভিত্তিতে নয়।
@@Jalaloalam আপনি মনে হয় বুঝেন নি ভাই। আপনি ঈমান আনবেন আল্লাহর উপর। কিন্তু প্রমান চাচ্ছেন আমার কাছে। কেন? আমি প্রমান দিলে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমান হবে আর আমি প্রমান না দিলে প্রমান হবে না? আল্লাহ কি আপনার সাথে কথা বলছেন না? আপনাকে কি আল্লাহ তার নিজের অস্তিত্বের প্রমান দিচ্ছে না? যদি না দেয় তাহলে তো চিন্তার বিষয়। অথবা যদি আল্লাহ দিয়েও থাকেন, কিন্তু আপনি তা উপলব্ধি করতে না পারেন সেটাও তো আরেক চিন্তার বিষয়!
আপনাকে পরামর্শ দিতে পারি, প্রমান নয়। কুরান পড়তে থাকুন, আয়াত গুলো নিয়ে চিন্তা করতে থাকুন, আল্লাহর কাছে সত্যের সন্ধান চাইতে থাকুন নিজেকে সম্পুর্ন তার কাছে সমর্পন করে দিয়ে, তারপর যখন আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমান পাবেন, তখনি বুঝবেন আপনি ঈমান আনতে পেরেছেন। এই পুরো কাজ টা আপনাকেই এক্সপেরিয়েন্স করতে হবে৷ কারও কাছে শুনে বা দেখে করলে তার কোনও ফজিলত নাই। ধন্যবাদ।
ঐ মুর্খ যে কয়টা দলিল দিয়ে যা বলতে চাচ্ছে তা দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠত নয়,,ও যদি দলিল দিতেই চায় তাহলে পুরো কোরাআনের আয়াত দিয়ে সেটিং দিতে হবে।ঐ মুর্খ আয়াত গুলোর অর্থ বা ব্যাখ্যা ওর বাপের থেকে নিছে নাকি, নাকি আল্লাহ ওর উপর ব্যাখ্যার ওহি দিছে।রসুলকে যারা যেভাবেই বাদ দিক না কেন বা ওনার শানের খেলাপ হয় এমন কিছু প্রকাশ পাক না কেন সে মুমিন না।এরা মুনাফিক বিশর,জুল খোয়াই সারা যারা নাকি রসুল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললামকে ইনসাফ শেখাতে আসে।এ মুরগি তুই এতই যদি পন্ডিত হস পুরো কোরআন সেটিং আকারে বল।এরা মুনাফিক।এরা আহলে কিতাব।
@@Sobahan512 জি। ঠিক বলেছেন। তবে এটা শয়তান থেকে পানা চাওয়ার দোয়া। আর সালাম দেওয়ার এটাই একমাত্র উপায় না। আরও অনেক উপায় আছে। শুধু সালাম বললেও সালাম দেওয়া হয়।
ভাই সমাজে এইগুলো বললে বলবে পাগল হইয়া গেছে।।।। কিন্তু ভাই সঠিক কথা গুলো বলেছেন। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক। আমিন
আসমানী পবিত্র কুরআন যথেষ্ট মানবজাতির জন্য ভাই আপনি চোখ থেকে পদ্মা সরিয়ে দিয়েছেন অনেক মানুষের আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুক সত্যিই ভাই আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট আর সমস্ত সমাধানের জন্য পবিত্র কুরআনের সাথে
Amar Jonno Allah zothestho noy,Karon jor hole Allah saraite parena doctorer Kase zaua Lage.
সুন্দর ভাবে কুরআনের নিগুঢ় তথ্যসমূহ উপস্থাপন করায় আপনার প্রতি অশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহ আপনার কথাগুলো সকলের বুঝার তৌফিক দান করুন, রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দুয়া।
সত্য প্রকাশ করেছেন ধন্যবাদ জানাই ❤
আপনি ও রেজোয়ান মাহমুদ ভাই, সবসময় কোরআন থেকে যুক্তি দিয়ে কথা বলেন, আল্লাহ আপনাদের কথাগুলো সকলের বুঝার তৌফিক দান করুন, রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দুয়া।
Rejoan er page ki
কুরআন এর অর্থ বুজে তেলাওয়াত করলে এবং তা নিজের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করলেই সালাত প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়।
Al-'Ankabut ২৯:৪৫
اُتْلُ مَاۤ اُوْحِيَ اِلَيْكَ مِنَ الْكِتٰبِ وَاَقِمِ الصَّلٰوةَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوةَ تَنْهٰي عَنِ الْفَحْشَآءِ وَالْمُنْكَرِ ؕ وَلَذِكْرُ اللّٰهِ اَكْبَرُ ؕ وَاللّٰهُ يَعْلَمُ مَا تَصْنَعُوْنَ
তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
Alhamdulillah, Muslims are becoming aware, which is a good sign. May Allah help you spread the message of Allah.
সালামুন আলাইকুম ভাই খুব সুন্দর বর্ণনা করেছেন পবিত্র কুরআন থেকে। আমরা যেন এই পবিত্র কুরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে পারি আল্লাহর কাছে এই আশায় ব্যক্ত করি।
সালামুন আলাইকুম, আলহামদ্দুল্লি রাব্বিল আলামিন ৷
Singapore থেকে দেখছি
❤❤❤অনেক সময় পার করে আবার নতুন করে এলেন।স্বাগত জানাই আপনাকে। গলার সুরটা একটু পাল্টেছে। তবে আমি আপনাকে চিনেছি। মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে আসার চেষ্টা। খোদা আপনার মঙ্গল করুন। আমারও ইচ্ছা মানুষ সত্য জেনে স্বাধীন হউক। চালিয়ে যান।❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর উপস্থাপনা
জাযাকাল্লাহ খায়ের, ভাই। এগিয়ে যান। আল্লাহপাক সহায়
সালামুন আলায়কুম। ভাই আপনার উপস্থাপনর অনেক নতুন তত্ত্ব আছে। আপনি সুরা নিসা আয়াত ১০২ দেখুন। ধন্যবাদ
ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। মনে হচ্ছে সঠিক জ্ঞান পেতে চলেছি।
আল্লাহ কোরআন কেই প্রতিটা জাতির জন্য একমাত্র বিধান হিসাবে নির্বাচন করেছেন।
আপনি কোরআন বুঝবেন কি করে রাসুলুল্লাহ সাঃ আঃ সাল্লাম এর হাদিস ছাড়া ?
@@saimonahmed5067 কোরআন পড়েই কোরআন বুঝবো। আল্লাহ কোরআন নাজিল করেছেন হাদীস নয়!
@@saikahossain855 রাসুল সাঃ আঃ সাল্লাম কোরআন বোঝাতে গিয়ে যে কথা গুলো বলেছেন এগুলোই হাদিস । তাহলে তো বুখারী , মুসলিম , তিরমিজি , আবুদাউদ , ইবনেমাজা , নাসায়ি , এই ছয়টি হাদিস গ্রন্থের কোন প্রয়োজন নেই ?
@@saimonahmed5067 Right
@@saikahossain855এই যে সুবিজ্ঞ কোরআন বিশেষজ্ঞ, পন্ডিত মহাশয় যেহেতু কুরআনের বাহিরে কোন কিছু মানা যাবে না সেহেতু আমার মনে একটা প্রশ্ন যার উত্তর জানার আমার তীব্র ইচ্ছা কিন্তু উত্তর কেউ দেয়নি। আমি শিউর যে আপনি উত্তরটা দিয়ে আমাকে উপকৃত করে কৃতজ্ঞতার পাশে বাধিত করিবেন। প্রশ্নটা হচ্ছে মহান আল্লাহতালা পবিত্র কুরআনে বলেন,
তোমরা যে কিছু কিছু খেজুর গাছ কেটে দিয়েছো এবং যেগুলো ঘোড়া সহ দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছো তা তো আল্লাহর আদেশেই..। সূরা হাশর সূরা নম্বর ৫৯ আয়াত নম্বর ৫
এই আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে তোমরা খেজুর গাছ কেটে দিয়েছো এবং কিছু গাছকে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছে তা তো আল্লাহর নির্দেশে ই। এখন আমার জানার বিষয় এই যে কিছু খেজুর গাছ কাটার এবং কিছু খেজুর গাছ না কাটার যে হুকুমটি সেটি কোন আয়াত বা কোথায় রয়েছে? কারণ এই আয়াত বলছে যে এই আয়াত আসার আগেই খেজুর গাছ কাটার নির্দেশ ছিল। প্লিজ দয়া করে জানাবেন কখন কোথায় কিভাবে এ হুকুম মহান আল্লাহতালা দিয়েছিলেন। কোন সূরায় কোন আয়াতে এটি রয়েছে রেফারেন্স সহ বিস্তারিত বলবেন। আরো অনেক প্রশ্ন রয়েছে ইনশাআল্লাহ এক এক করে আপনার কাছে সব জেনে নেব।
আপনার বক্তব্য গুলি সঠিক সব সময় শুনি এগিয়ে যান মানুষকে মোল্লাদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য থেকে মুক্ত রাখুন ধন্যবাদ
সালামুন আলাইকুম, অনেক ধন্যবাদ কোরআন থেকে আলোচনা করার জন্য,
ভাই আপনি কোরআন থেকে যে সকল আয়াত দেখালেন তাতে আমার মনে হয়েছে, আমাদের দেশের সকল প্রকার মাদ্রাসাগুলিতে যারা শিক্ষা দেয় তারা সবাই মুশরিক এবং যা কিছু শিক্ষা দেয় তাহা শির্কি শিক্ষা দিয়ে থাকে। আমাদের সন্তানদের আল্লাহর বান্দা বানানোর জন্য মাদ্রাসায় ভর্তি করি ইসলাম শিক্ষার জন্য। কোরানের আয়াত দেখে মনে হল তারা আমাদের সন্তানদের মুশরিক বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে। এই অবস্থায় আমরা কোথায় যাব?
সবার আগে নিজে অর্থ বুঝে শুধু মাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে কুরান টা পড়া শুরু করুন। আল্লাহর আয়াতের উপর শক্ত ঈমান আনুন। আল্লাহ নিশ্চয় পথ দেখাবেন।
সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তৈয়াবাহ্। ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ । এ-ই বক্তার কথায়ও যদি মানুষের ঘুম না ভাংগে তবে সে নিশ্চিত কুফরিতে লিপ্ত। কুরআন ছাড়া যত হাদিস আছে তার শতভাগ মিথ্যা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকেই আল্লাহর সুন্নাত অক্ষরে অক্ষরে পালন করার শক্তি দাও। বিজনিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান।
সুন্দর বর্ননা করেছেন ভাইয়া
salamon alaikom afni sora anamer 54 ayater aloke salam diben
সুন্দর শিক্ষা দিয়েছেন ❤❤
সালামুন আলাইকুম। মহান আল্লাহ আপনার সহায়ক হোক।
অসাধারণ।
সালামুন আলাইকুম ভাই আপনি দয়া করে শুরা জুমুয়ার আলচনা করবেন।
সালাম ভাই আল্লাহ জন্য পাসে আছি
অসাধারণ, ভাই।
পুরো ভিডিওটি দেখে অনেক কিছু ভাবলাম আর নিজেকে প্রশ্ন করলাম কর্ণ চক্ষু আর রিদয় এই ৩টি জিনিসের সঠিক ব্যবহার করা খুবি জরুরি। আপনার বিশ্লেশন ভালো লেগেছে তবে কোনো মন্তব্য নেই।
Hasbun Allah wa Niamul wakil 😢😢😢😢😢❤❤❤..
ভাই আপনি একটি সুন্দর কথা বলেছেন জে আল্লাহ জাকে ইচ্ছা তাকে সরল পথ দেখান তো ভালো কথা
তাহলে আপনি কোনো আসলেন মানুষ কে বুঝানোর জন্য
আমার মনে হয় ইবলিস সয়তান আপনাকে দায়িত্ব দিয়ে অপসর নিছে
মৃত্যুর পরে রুহ কি কবরে পুনরায় ফেরত দেওয়া হবে। এই হাদিসটা কতটা সত্যতা এবং যুক্তিযুক্ত তা নিয়ে একটা আলোচনা করুন।
@@ShakibKhan-bh3yz রুহ আর আত্মা এক জিনিস না। আত্মা/ জীবন বলতে যা বুঝি সেটাকে নফস বলা হয় কুরানের পরিভাষায়৷ মৃত্যুর পর আপনার শরীর পচে মাটির সাথে মিশে যাবে। এখানে পুনরায় নফস দেওয়া হবে কোথায়? শরীর না থাকলে?
তবে হ্যা মৃত্যুর পর আপনার নফস কে নতুন শরীর দেওয়া হতে পারে এই বিষয়ে আল্লাহ ভাল জানেন। সেই শরীর যে পৃথিবীতেই দেওয়া হবে এমন কোনও বাস্তবসম্মত প্রমান নাই। হতে পারে অন্য ডাইমেনশনে নিয়ে গিয়ে আপনার নফসকে পুনরায় শরীর দেওয়া হবে। তবে এগুলো শুধুমাত্র ধারণা। বাস্তবসম্মত প্রমান কুরান থেকে পাওয়া যায় না।
সহমত
ভাই পাশে আছি
সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে
Apni valo kisu korte giye manushke pothvroshto korsen
@@Islamiclecturecoppy হেদায়েতের মালিকও আল্লাহ, পথভ্রষ্ট করার মালিকও আল্লাহ।
@@LightRevealed tobe manushke bivrantir moddhe felbenna.......ar oikhane pothvroshto noi......bivranti likhte ceyesilam
Ar proper gan sara amar mone hoi kono bishoie govire jaoa tikhna.....
@@Islamiclecturecoppy চক্ষুষ্মান মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায় না। অন্ধ এবং অনুকরনপ্রিয় বানরকেই কেবল বিভ্রান্ত করা যায়। চোখ কান খোলা রাখেন, আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখেন, ইনশা-আল্লাহ বিভ্রান্ত হবে না।
Ete hoito apnar kase mone hote pare apni tikh kintu ganer bishal govirota ase.......tai apni ja procer korben ta age apnar senior alemder sathe kotha bole....poramorsho nie....jene bujhe terpor sarben....eta amar request
সূরা আত তাহরীম নিয়ে একটা ভিডিও চাই
আজ আমি আপনার ভক্ত হলাম।
কোরান আমাদেরকেই বুঝতে হবে।অন্য কারো উপর ছেড়ে দেওয়া যাবেনা।
মানুষের তৈরি আদর্শ বা দর্শনগুলো ফাঁপা ও নিরর্থক। এসব থেকে আত্মার গভীরতা বা প্রকৃত তৃপ্তি আসে না, আধ্যাত্মিক শান্তিও অর্জিত হয় না। একমাত্র কোরআনের আয়াতেই আত্মার খোরাক ও আধ্যাত্মিকতার প্রকৃত উৎস পাওয়া যায়।
যারা আল্লাহ ও রসূলের আনুগত্য করে, তারা নাবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাদের প্রতি আল্লাহ নি‘মাত দান করেছেন, তারা কতই না উত্তম সঙ্গী!
- Taisirul Quran
And whoever obeys Allāh and the Messenger - those will be with the ones upon whom Allāh has bestowed favor of the prophets, the steadfast affirmers of truth, the martyrs and the righteous. And excellent are those as companions.
- Saheeh International
Quran (4:69)☝️
Allah মানবজাতিকে তাঁর প্রেরিত রাসূল (sallallahu alayhi wa sallam) এর আনুগত্য করতে বলেছেন |
অসাধারণ একটি ভিডিও।।
I think until now you are correct but If you continue with this mindset shaitan will slowly prevail upon your decision,judgement to throw you into an abysmal depths of ignorance and confusion.Shaitan in Quranic verses mean a byproduct of God’s creation which can influence the movement of neurons in our brain that is our thinking and can deceive us to act sinfully. It is in Quran that God didn’t invite shaitan while creating the universe (you can google for the location of this ayat)
Now,Salat as we Muslims perform is our prophet’s way of asking to Allah to protect us from Shaitan in our deeds and deliberations as we pray to him….ehdinas siratal mostaqim along with all other that we say in Fatiha.in salat. If we do not perform salat shaitan will prevail and deviate us from righteousness and eventually destroy our Iman.The conventional way in which we pray lacs in meaningful ways to ask for Allah’s guidance like only make sounds without the meaning or even understanding what we wish to have from almighty Allah.The whole of salat has been transformed into a meaningless movements and an idiot’s business to score’sawabs as dictated by our Huzurs and all sorts of nonsense which has no reference in Quran.They say it Hadith and this will save them in the judgment day.Ok let’s see what transpires in the judgement day.Which one Quran or Hadith??
কোরআনের বাইরে আর কিছু নেই । এটাই সর্বোচ্চ সংবিধান।
আমি বিস্শাস করি কুরআন ই একমাত্র আল্লাহর বিধান। দিত্বীয় কোনো অফসন নেই
Thik bolechen Vai
🌿🌿🌿ভাই, আমি আপনার কাছে আশা করব, আমার এই কমেন্ট আপনার পড়া শেষে অবশ্যই আমাকে উত্তর দিবেন,
আমি মোঃ সোহাগ মিয়া
আমি তাকি টঙ্গী গাজীপুর চেরাগ আলী,,
ভাই আমার ইচ্ছা আমি আপনার সাথে দেখা করব আপনার কাছে অনেক কিছু শিখার আছে আমার,,
আপনার সাথে দেখা করার সহজ পদ্ধতি টা বলে দিতেন খুবই উপকৃত হতাম 🌿🌿🌿
ভাই সালামুন আলাইকা কোরান এর বাইরে যাওয়ার কোন পথ নাই শুধু কেবল জাহান নামিরা এ যাবে কোরান এর বাহিরে ধন্যবাদ
ভাই আপনার কথার সাথে একমত কিন্তু এ পরেও আমার বুজার জন্য একটা কথা আল্লাহ যে বলছেন তোমরা আল্লাহকে মান্য কর এবং তার রাসুলকে মান্য কর। রাসুলকে কিভাবে মান্য করব???
রাসুল আপনাকে যে কিতাব দিয়েছেন তা মেনে চলার মাধ্যমে৷
হাদিসের নামে ধর্মকে মানবরচিত ধর্ম বানিয়ে ফেলছে।
সালামুল আলাইকা
বই আকারে এ আলোচনা দরকার
সালামুন আলাইকুম
ভাই আপনি কোরআনের সব বিষয়ভিত্তিক ব্যাখ্যা করলে ভালো হতো
প্রশ্ন হল আল্লাহর রাসূল, কেন এত নামাজ আদায় করতেন কেন তিনি নামাজের ব্যাপারে এত জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন? আপনি যদি শুধু কোরআন মানেন আর রাসূল মানেন না তাহলে আপনি আল্লাহকে মানলেন না আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পথে চলা হল আদর্শ পথ ।।
না জেনে মন্তব্য করবেন না। রাসুল নামাজ পড়তেন এরকম কোন আয়াত যদি কেউ কুরআনের দেখাতে পারে। হে রাসুল আপনি সালাত কায়েম করুন এই মর্মে কোরআনে কোন আয়াত নাই।
আল্লাহ বলছেন তোমরা সালাত কায়েম করো যাতে তোমরা মুত্তাকী হতে পারো। মুত্তাকী না হয়ে কিভাবে নবী হলেন কিভাবে রাসুল হলেন এই প্রশ্নটা কি কোনদিন আপনাদের মনে আসে না? কুরআন বলছে নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। নবির মধ্যে কি অশ্লীল মন্দ কাজ ছিল যে নামাজ পড়ে বিরত রাখতেন?অশ্লীল মন্দ কাজ থাকলে কেউ কি নবী রাসুল হতে পারেন??নবী কখনোই নিজের জন্য সালাত পড়েননি তিনি দ্বীন কায়েমে ব্যস্ত ছিলেন। নবী-রাসূল হলেন মাসুম নিষ্পাপ। মোল্লাদের উপর ভরসা না করে নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন আমরা আর নবী রাসুল কি এক? যিনি নামাজ রোজা হজ্ব যাকাত কুরবানী আমাদেরকে দিলেন তিনি আবার কি করে নিজের জন্য এইসব করবেন এটা কি প্রশ্ন মনে আসে না????
সালামুন আলাইকুম(6:54)। ভাই সূরা তওবার 36 নম্বর আয়াতে চারটি মাসের যুদ্ধ করা নিষেধ করেছেন উক্ত চারটি মাসের নাম কি কোরআনে আছে থাকলে অবশ্যই জানাবেন। যেহেতু আল্লাহ বলেছেন কোরআনই সবকিছু আছে 39 এর 27
@@abdulhamid-yo4gw যদি আপনি "কুরানে সবকিছু আছে" এই আয়াতে ঈমান আনয়নকারী হন, তাহলে আপনাকে উত্তর দিব এইভাবে-
১. কুরানে শাহরু শব্দের অর্থ 'ক্যালেন্ডারের মাস' নয়। এই শব্দের ভিন্ন অর্থ রয়েছে। পরবর্তীতে এই শব্দের প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা করা হবে।
২. যদি আপনি না মানতে চান শাহরু শব্দের অর্থ মাস নয়। অর্থাৎ আপনি মনে করে থাকেন শাহরু অর্থ কুরানে মাস হিসেবেই ব্যবহার হয়েছে, তাহলে এই ৬২৩৬ টা আয়াতের মধ্যে বাস্তবেই ৪ টা মাসের নাম উল্যেখ নাই, শুধু মাত্র রমজান মাস ছাড়া।
তাহলে এমতাবস্থায় হয় আপনাকে "কুরানে সবকিছু বিস্তারিত আছে" এই আয়াতের উপর কুফরি করতে হবে, অথবা আপনি "৬২৩৬" টা আয়াতের যে কাগজের বই পড়ছেন সেটাকেই একমাত্র আল্লাহর আয়াত মনে করা বন্ধ করতে হবে। কারণ যদি এই কাগজের দুই মলাটের ভিতরে যা আছে সেটা আল্লাহর একমাত্র অবশিষ্ঠ আয়াত হত এবং একমাত্র কুরান হতো তাহলে তার মধ্যে মাসের নাম গুলো থাকতো। এছাড়াও কুরানে আল্লাহ বলেছেন, আসমান ও জমিনের মধ্যে আল্লাহর অসংখ্য আয়াত রয়েছে। উড়ন্ত পাখির মধ্যে আয়াত রয়েছে, চলন্ত নৌকার মধ্যে আয়াত রয়েছে, সুর্য চন্দ্রের মধ্যে আয়াত রয়েছে, এই সমস্ত আয়াত গুলো বিশ্লেষন করলে আল্লাহ বুঝাতে চেয়েছেন আসমান ও জমিনের মধ্যে সকল সৃষ্টির মধ্যেই আল্লাহর আয়াত বিদ্যমান রয়েছে। তাহলে আল্লাহর আয়াত বলতে শুধুমাত্র কাগজে প্রিন্ট করা আরবি কুরান বুঝানো হয়েছে ব্যাপার টা এমন নয়। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
এবার আসি আপনি যদি "কুরান বিস্তারিত এবং সবকিছুই আছে" এই আয়াতে যদি আপনার পরিপুর্ন ঈমান না থেকে থাকে।
তাহলে আপনার কাছে আমার প্রশ্ন:
১৷ আল্লাহ কি তাহলে মিথ্যা কথা বলেছেন?
Juddo kora ki Jiboner Onso? Apnar ki Quran Osompuro mone Hoy?
❤❤🎉
সালামুন আলাইকা।
সালাম 💚
Bhai 3 :102 eta niye ekta alochona hok❤
Of course Quran is enough. We on need anything else.
সালামুন আলাইকা
মিরপুর ঢাকা।
❤❤❤❤
Surah furka vers 30. Ei ayate sob juger rasulder kothai bola hocce. Karon rasulder kotha keu bisshah korte chaena
Quran er aayat anujayi prithibi ke sthir able cosmological kono kichui abiskar kora samvab hobe na?
কুরান কী? আপনার হাতে দুই মলাটের মধ্যে ৬২৩৬ টা আয়াত আছে এটাই কুরান? যদি আপনার ধারণা এই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ হয় তাহলে বলব ৬২৩৬ টা আয়াত দিয়ে কি পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করা সম্ভব? আপনিই বলেন। আল্লাহ কুরানে বলছেন তোমরা কি দেখনা আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে, তার মধ্যে আল্লাহর অসংখ্য 'আয়াত' আছে। উড়ন্ত পাখির মধ্যে আয়াত আছে, চলন্ত নৌকার মধ্যে আয়াত আছে, আল্লাহর সৃস্টি সব কিছুর মধ্যেই আয়াত আছে। কুরানেও আয়াত আছে। তো আল্লাহর ভাষায় লিখিত আয়াত যেখানে থাকে সেই কাগজের কিতাবকে কুরান বলছেন, কিন্তু আল্লাহর সকল সৃস্টির মধ্যে আল্লাহ যে আয়াত বসিয়ে দিয়েছেন, সেটা আল্লাহর আয়াত হলেও কুরান বলতে পারছেন না? কেন?
@@LightRevealedit it was fantastic...
❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনার সাৎে পরামর্শ করার জন্য দেখা করতে চাই
চালিয়ে যান সাথে আছি
নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ' (সূরা আজহাব, আয়াত: ২১)।
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদর্শ শিক্ষা পেয়েছেন কোরআন থেকে যা আল্লাহ্ শিক্ষা দিয়েছেন,,আর সেই সঠিক পথের দিশারী পবিত্র কোরআন আমাদের কাছেই।,,,আলহামদুলিল্লাহ
And that prophet did not follow anything except Quran yunus 15. So if we follow Quran we follow Rasul. This is what Atiullah atiurrasul.@@AbdulSalam-fo1xc
Then what about sunnah..?
@@AbdulSalam-fo1xc আর রাসুল তোমাদেরকে যা দেন তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাক।’ (সুরা হাশর : আয়াত ৭)
@@AbdulSalam-fo1xc হে রাসুল! আপনি) বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তাহলে আমার অনুসরণ কর। ফলে আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন এবং তোমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা করবেন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ৩১)
❤❤কপি শেয়ার করলাম
ঠিকাছে।
Salamun alaykum sotto kota bolar san dhnno bad aro noton vedo chi
Tahole apner view ki?
Amar koyekti peosno cilo, apni ki doya kore apnar mail account diben?
Lightrevealed24@gmail.com
সঠিকভাবে কোরআন বোঝার জন্য কিউবিএস টিভি দেখার জন্য অনুরোধ
ভাই দয়া করে ইফতার সময় সুন্দর ভাবে তুলে ধরে ন
কুরআন স্বয়ং আল্লাহ তালার বানী চিরন্তন সত্য
কবরের আযাব কি সত্যি কুরআন থেকে আলোচনা করুন ভাই
এই বাংলা অনুবাদের কোরান কার করা? কোথায় পাব? কোন প্রকাশনার?
@@farhanahaque2308 Quran.com visit koren 100+ language er translation paben. Shudhu banglatei 4 ta translation paben, zodio segulo hadis vittik translation. Tai apnar Arabic er basic knowledge thakte hobe jodi actual meaning extract korte chan.
কোন্ আয়াত মোতাবেক আসসালামুয়ালাইকুম বললেন, দয়া করে জানাবেন।
আসসালামুয়ালাইকুম বলা যাবে না কেন সেটা দয়া করে জানাবেন।
@@LightRevealed সালামের জন্য উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ মানুষ কে শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে সালাম দিতে হয়।৬/৫৪। এরপরও একমাত্র কুরআন অনুসারী হয়ে কুরআন বাদ দিয়ে হাদিসের কথায় সালাম দিই সেটা কেমন হয়?
আপনার জন্য রোশান ভাই সুন্দর একটা ভিডিও উপহার দিয়েছেন অলরেডি, তাই আমি আর ব্যাখ্যা করলাম না। দেখতে পারেনঃ ua-cam.com/video/nvAL3xBh6ow/v-deo.html
আল্লাহ্ রাসুলকে নির্দেশ দিলেন: আল্লাহর দেয়া নেয়ামতের হাদীস সমূহ বর্ণনা করতে থাকুন।
হুম, ঠিক বলেছেন। রেফারেন্স, সুরা: আল ইয়াহুদ আদ দাজ্জাল, আয়াত: ৬৬৬
সালামুআলাইকুম বড় ভাই আপনার যে সালামটা দিলেন এটা কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হল না
@@Munju-hb8jq না
Vai ami ki ei video ta copyright korte pari?
@@RafikAlam_94 Copyright করবেন মানে? বুঝলাম না৷
ভাই,৷ সালম নিবেন।
আপনার কোরানের আয়াতের ব্যাখ্যা সঠিক। কিন্তু প্রাসংগিক নয়।। সালাত বিষয়ক আয়াত আলোচনা করে দেখাবেন, কোনটি সঠিক।
করা হয়েছে, পরের ভিডিও গুলা দেখেন তারপর মন্তুব্য থাকলে করেন।
কবরে। যে। ৩....টা,,,, প্রশ্ন করা, হবে। এটা। কোরআন। থেকে। প্রমাণ। করুন। ❓❓❓❓
মানুষ মৃত্যুর পর জীবিত হবে কেয়ামতের দিন। কেয়ামতের দিন মানুষ ঘুম থেকে উঠেই দৌড়াতে থাকবে এবং বলতে থাকবে, কে আমাদের ঘুম থেকে জাগালো?
কেয়ামতের মাঠে অপরাধীরা বলতে থাকবে, 'আমরা তো কবরে মুহূর্তকালের বেশি অবস্থান করি নি।" অর্থাৎ মৃত্যুর পর মানুষ ঘুমিয়ে পড়বে এবং ঘুম থেকে উঠেই দেখবে কেয়ামতের মাঠ। বিচার করবেন আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে। কবর কোনো বিচারের জায়গা নয়। শাস্তি কিংবা পুরস্কার দেওয়ার জায়গাও নয়। তাই কবরে মানুষকে জাগিয়ে প্রশ্ন করার যে কথা আমরা ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি, তা মিথ্যা।
ভাই, কুরআনকে আঁকড়িয়ে ধরুন। কুরআন ছাড়া পৃথিবীর কোথাও কোনো সত্য নেই। শয়তান পৃথিবীর সকল কিতাবেই মিথ্যা ঢুকাতে পারবে, কিন্তু কুরআনে মিথ্যা ঢুকানোর সাধ্য শয়তানেরও নাই।
অনুরোধ করব, প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা কুরআনের অনুবাদ পড়বেন। ২ টা অনুবাদের বই সাথে রাখলে ভালো হয় , তাহলে ক্রসচেক করতে পারবেন। আর প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবশ্যই আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করবেন, "হে আল্লাহ আমি বুঝতে পারছি না প্রকৃত সত্য কী। আপনি আমাকে প্রকৃত সত্যের সন্ধান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি আপনার বান্দাদের উপর পরম করুণাময়।"
বিশ্বাস করুন ভাই, কুরআনকে আঁকড়িয়ে ধরলে আল্লাহ কখনোই আপনাকে বিপথে চালিত করবেন না। এই বিশ্বাস আল্লাহর উপর রাখতে পারেন।
আসলে আমরা ধর্ম বিষয়ে যেসব বুঝ নিজেরা ধারণ করি, তা নিজেদের কুরআন অধ্যয়ন করে পাওয়া বুঝ নয়। আমরা আসলে আমাদের পছন্দের হুজুরদের ওয়াজ শুনে শুনে বড় হয়েছি। মূলত আমাদের ধর্ম বিষয়ে যেসব বুঝ, তা মূলত সেই সব হুজুরদেই বুঝ।
আপনার নামটি জানতে পারি?
সালামুন আলাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
এই সালাম কোথায় পাইলি
এই সব খৃশটান মিশোনারী হইতে সাবধান এরা আপনাকে তাদের মত করে কোরআন হইতে দলিল দিবে। যে সব আয়াত রাসুলের আদেশ নিশেধ আছে ঐ সব আয়াত দলিল দিবে না। এই রকম করে প্রথমে আপনাকে হাদীস নিয়ে মনে সংশয় তৈরি করবে তার পর ধীরে ধীরে খৃশটান বানাবে। এই ভাবে বর্তমানে তারা কাজ করছে। মুসলিম ভাই বোনেরা সাবধান
Ami qoran betito manob rochito kono bidan mani na
তার মানে রাসুলের সুন্নাহ এর কোনো প্রয়োজন নেই? তাহলে আমি আপনি কিভাবে সালাত আদায় করবো? কিভাবে অজু করবো? গোসলের পদ্ধতি কি?
কোরআন কে বুঝানোর জন্য রাসুল সাঃ যেই কথা গুলো বলেছেন সেগুলোই হাদিস।
কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে হাদিস কোরআন থেকে আলাদা।
তাহলে বলে দিন আমরা কিভাবে সালাত আদায় করবো? রাসুল সাঃ কিভাবে আদায় করেছেন?
সম্ভবত: কোরআনের আলোকেই হাদিস ব্যবহারিক শিক্ষা কোরআনের ভিত্তিতে হাদিস সমূহের যথার্ততা যাচাই করেই মানা যেতে পারে।
হাদিস মানবেন বুঝলাম। কুরান পড়ে দেখেছেন কখনও? কুরানে হাদিস বলতে কোন হাদিসের কথা বলা হয়েছে? কুরানে হাদিস শব্দ দিয়ে যে হাদিস বুঝানো হইসে সেই হাদিস মানবেন? নাকি মোল্লারা আপনাকে হাদিসের নামে রাসুলের নাম করে যে বানোয়াট আক্কেলহীন গাল গল্পকে ধরিয়ে দিয়েছে সেটাকে মানবেন এখন তা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
@@LightRevealed পারলে উনার প্রশ্নের উত্তর দিন।
কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান
গ
না
ভাই কিভাবে ঈমান আনবো বিস্তারিতভাবে যদি বলতেন
আমি যদি সঠিক ভাবে বলেও দেই, আমার কথা শুনে শুনে সেটা মুখে বললে অথবা অন্তরে বিশ্বাস করলেও আপনার ঈমান আল্লাহর কাছে গ্রহণ যোগ্য হবে না। আপনাকে নিজেকে ইয়াকিলুন হতে হবে, আপনাকে আপনার নিজের বুঝ থেকে আল্লাহর উপর ঈমান আনতে হবে। আমার বুঝ অনুসরণ করে নয়। তাই আমি আপনাকে বলে দিতে চাচ্ছি না। এই বিষয়ে দুঃখিত। দয়া করে নিজ নিজ জ্ঞান অনুযায়ী চেষ্টা করুন। যতটুক পারবেন ততটুকুই আপনার জন্য যথেষ্ট। আপনাকে আপনার জ্ঞানের ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হবে, আমার বা অন্যকারও জ্ঞানের ভিত্তিতে নয়।
ভাই তাহলে কি একা একা ইমান আনা যাবে প্রমাণ সহকারে যদি বলতেন
@@Jalaloalam আপনি মনে হয় বুঝেন নি ভাই। আপনি ঈমান আনবেন আল্লাহর উপর। কিন্তু প্রমান চাচ্ছেন আমার কাছে। কেন?
আমি প্রমান দিলে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমান হবে আর আমি প্রমান না দিলে প্রমান হবে না? আল্লাহ কি আপনার সাথে কথা বলছেন না? আপনাকে কি আল্লাহ তার নিজের অস্তিত্বের প্রমান দিচ্ছে না?
যদি না দেয় তাহলে তো চিন্তার বিষয়। অথবা যদি আল্লাহ দিয়েও থাকেন, কিন্তু আপনি তা উপলব্ধি করতে না পারেন সেটাও তো আরেক চিন্তার বিষয়!
আপনাকে পরামর্শ দিতে পারি, প্রমান নয়। কুরান পড়তে থাকুন, আয়াত গুলো নিয়ে চিন্তা করতে থাকুন, আল্লাহর কাছে সত্যের সন্ধান চাইতে থাকুন নিজেকে সম্পুর্ন তার কাছে সমর্পন করে দিয়ে, তারপর যখন আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমান পাবেন, তখনি বুঝবেন আপনি ঈমান আনতে পেরেছেন। এই পুরো কাজ টা আপনাকেই এক্সপেরিয়েন্স করতে হবে৷ কারও কাছে শুনে বা দেখে করলে তার কোনও ফজিলত নাই। ধন্যবাদ।
ভাই আমি তো জানি কুরআন স্পষ্ট দলিল সহকারে প্রমাণ আছে আপনি দিতে পারলেন না
Sundar warning, molladar khuprita dhukbana, karan tahola gorur khowara 10 bachhar pora lavh ki holoo?
সম্ভব হলে বেশি বেশি ভিডিও বানান।
জ্বী
Allah taala janten,Hadith asbe ja fitna korbe ...tai ei ayat najil korechen.
ভাই কিছু বললেন না যে ভাই
ভাইজান, ফাজায়েলে আমল গ্রন্থটি কার উপর অবতীর্ণ হয়েছে? এই ধর্ম গ্রন্থটিই আমরা দৃঢ় ভাবে আকরে ধরেছি।
জানা নাই।
এটা। ফিরকা। বাজি। মানুষের। বিবভারনতো। চটি। কিতাব ❓❓❓👈
আপনার চেহেরা ও কোয়ালিফিকেশন প্রকাশ করুন।
কোয়ালিফিকেশন হলো কুরআন। মাদ্রাসায় পড়া কোনো মূর্খ মনে হয় না।
সালাম। কেউ কুরআন দিয়ে দাওয়াত দিলে তার যোগ্যতা জানার দরকার নেই। কুরআন যতটা সম্ভব পড়ুন বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ।
ঐ মুর্খ যে কয়টা দলিল দিয়ে যা বলতে চাচ্ছে তা দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠত নয়,,ও যদি দলিল দিতেই চায় তাহলে পুরো কোরাআনের আয়াত দিয়ে সেটিং দিতে হবে।ঐ মুর্খ আয়াত গুলোর অর্থ বা ব্যাখ্যা ওর বাপের থেকে নিছে নাকি, নাকি আল্লাহ ওর উপর ব্যাখ্যার ওহি দিছে।রসুলকে যারা যেভাবেই বাদ দিক না কেন বা ওনার শানের খেলাপ হয় এমন কিছু প্রকাশ পাক না কেন সে মুমিন না।এরা মুনাফিক বিশর,জুল খোয়াই সারা যারা নাকি রসুল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললামকে ইনসাফ শেখাতে আসে।এ মুরগি তুই এতই যদি পন্ডিত হস পুরো কোরআন সেটিং আকারে বল।এরা মুনাফিক।এরা আহলে কিতাব।
সালাম। ভাই অজু ভঙ্গের কারনগুলো কিকি কোরআন ভিত্তিতে আলোচনা করলে উপকৃত হব। কারন এ প্রশ্ন হাদীস বিশ্বাসীদের, ঠিক একই ভাবে জানাজার ছালাত
যারা জলে ডুবে মারার যাই,, তারা সব জহান্নামী,,, আর জানাজা হলে ই জান্নাতি
কেরানের মারেফতের যে জ্ঞেন আপনি কি ব্যাখ্যা করতে পারেন?
কে ব্যাখ্যা করতে পার তাহলে?
সালাম দিবেন এইভাবে সূরা মুমিনুন আয়াত নাম্বার 97
@@Sobahan512 জি। ঠিক বলেছেন। তবে এটা শয়তান থেকে পানা চাওয়ার দোয়া। আর সালাম দেওয়ার এটাই একমাত্র উপায় না। আরও অনেক উপায় আছে। শুধু সালাম বললেও সালাম দেওয়া হয়।
দুঃখিত ভাইয়া সূরা আনআম আয়াত 54
পুরান পাগলে ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি এই আর কি