আসসালামু আলাইকুম হজরত আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন পৃথিবীতে বিভিন্ন নবীগণ পাঠিয়েছেন বিভিন্ন গুদরে বিভিন্ন ভাষায় তাই দয়া করে কোরআন বুঝে পড়ুন তাই মানুষ কেউ বুঝিয়ে বলুন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ উনি সত্যই বলেছেন আল্লাহ উনাকে সুস্থ রাখুন আমিন চট্টগ্রাম
✔|✔ মাতৃভাষায় জুমার খুতবা দেয়ার বিধান ✔|✔ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমার খুতবায় আল্লাহর তারীফ করতেন, দরুদ পড়তেন, কুরআন থেকে তেলাওয়াত করতেন এবং কিছু ওয়াজ-নছীহত ও করতেন। নবীদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন: وَمَا أَرْسَلْنَا مِن رَّسُولٍ إِلَّا بِلِسَانِ قَوْمِهِ لِيُبَيِّنَ لَهُمْ “আমি সব নবীকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে।” (সূরা ইবরাহীম: ৪) রসুলুল্লাহর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাতৃভাষা যেহেতু আরবী ছিল এবং ছাহাবীদেরও ভাষা আরবী ছিল, তাই তিনি আরবীতেই তাদেরকে নছীহত করতেন। এখন যারা নবীজির নায়েব হয়ে জুমার খুতবা দিবেন তাদেরকেও উল্লেখিত আয়াত ও হাদীছ অনুসারে তাদের শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে মাতৃভাষায় খুতবা দেয়াটা শরীয়ত সম্মত এবং যুক্তি সংগত। • এই কারণেই ইমাম শাফেয়ী (রহ.) বলেন: প্রত্যেক খতীবকে জুমার সময় তাঁর মাতৃভাষায় ওয়াজ করা ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। (তানক্বীহুর রুওয়াত ১/২৬৪) • আল্লামা তাহাভী হানাফী বলেন: জুমার খুতবা আরবী জানলেও ফারসী ভাষায় ও চলবে। (হাশিয়া তাহতাবী আলা মারাক্বিল ফালাহ ২৭) • আল্লামা আব্দুল হাই লাখনভী হানাফী (রহ) বলেন: শ্রোতাদেরকে তাদের মাতৃভাষায় খুতবা বুঝিয়ে দেয়া জায়েজ। (মাজমূআহ ফাতাওয়া ১/২৪৫) • হানাফী ফিক্বহ গ্রন্থ নিহায়া, মুজতাবা, ফাতাওয়া সিরাজিয়্যাহ, মুহীত প্রভৃতি গ্রন্থে আছে যে, ইমাম আবূ হানীফার মতে ফারসী ভাষাতে জুমার খুতবা দেয়া জায়েজ। • হানাফী ফতোয়ার কিতাব শামীতে আছে, আরবী ভাষায় খুতবা দেয়া শর্ত নয়। • হানাফী ফিকহ গ্রন্থ হিদায়ায় আছে, প্রত্যেক ভাষায় খুতবার নছীহত চলতে পারে। (কিতাবুল জুমআহ ৫৫-৫৬) (আলোচনা দ্র: আইনী তোহফা সলাতে মুস্তফা১/৯৮-৯৯) খুতবারা আগে বয়ান একটি বিদআত: নিজ ভাষায় খুতবা না দেয়ার কারণে যেহেতু তা মানুষের বোধগম্য হয় না এজন্যই এই খুতবার আগে খতীবগণ বয়ানের ব্যবস্থা রেখেছেন, যা শরীয়তের দৃষ্টিতে একটি জঘন্যতম বিদআত। কারণ খুতবা দানের পূর্বে বয়ান দেয়া এবং ইহাকে এভাবে স্থায়ী রূপ দেয়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আদৌ প্রমাণিত নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুতবার পূর্বে কখনো এ ধরণের বয়ান দেন নি। দিতে বলেছেন বলে ও কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। এজন্যই এ সঊদী আরবের বরেণ্য মুফতী শাইখ ইবনে উসাইমীন (রহ:)কে মাতৃভাষায় খুতবা প্রদান সম্পর্কে সওয়াল করা হলে তিনি তা সরাসরি জায়েজ বলে মন্তব্য করেন এবং একথা স্পষ্ট ভাবে বলেন যে, খতীবকে নিজ ভাষায় খুতবা দিতে হবে। (দেখুন: শাইখ ইবনে উসাইমীনের ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম) বর্তমানে আমাদের দেশের বেশ কিছু জামে মসজিদে মাতৃভাষায় খুতবা দেয়া হয়ে থাকে। বস্তুত: এটাই সুন্নত। এর বিপরীত সুন্নত বিরোধী কাজ যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীনের সঠিক ইলম দান করুন এবং যাবতীয় বিদআত পরিত্যাগ করার তাওফীক দিন (আমীন) লেখক: শাইখ আখতারুল আমান বিস আব্দুস সালাম সম্পাদনা: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
14/4 আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়। এখন আমার মাতৃরী ভাষাই নবী এনেছে
@@ForhadHossain-yq9xm নবীজির কথা বলতেছেন নবীন তো সবসময় আরবি ভাষায় কথা বলতো আপনি কি ভাষায় কথা বলেন ওয়াজ তো করত নবীজি আরবি ভাষায় আপনি বাংলা ওয়াজ করতাছেন এটাতো নবীজি করে নাই তখন তারা সবাই আরবি ছিল ওখানে বাংলা বললে কি বুঝবে এখন আমরা বাঙালি এখানে বলতেছে আরবি হা করে খালি শুনে কিছুই বুঝিনা
@@pkpk7447 @ খুতবা সাধারন কোন বক্তৃতা নয় খুতবা হল আল্লাহ যিকির দেখুন কোরানের আয়াত কি বলে يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَىٰ ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٦٢:٩] মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। ( সুরা জুমা আয়াত ৯ ) আই আয়াতের মধ্যকার যিকরুল্লাহ দ্বারা প্রায় সকল মুফাসসিরদের মতে খুতবা উদ্দেশ্য । (তাফসিরে রাযি ১/৪৪৬, তাফসিরে রুহুল মাআনি ২৮/১০২, তাফসিরে ইবনে আব্বাস রাঃ) হাদিসেও খুতবাকে যিকির হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে । فإذا خرج الإمام حضرت الملائكة يستمعون الذكر যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন তখন ফেরেশতারা এসে যিকির শুনে অর্থাৎ খুতবা শোনে । (বোখারি ১/৩০১, মুসলিম হাদিস নং ৮০৫) ফিকহের কিতাবগুলোতেও খুতবাকে যিকির বলা হয়েছে। ইমাম আবু হানিফা রহঃ বলেন কেঊ যদি শুধু আলহামদুলিল্লাহ বলে তাহলেও খুতবা আদায় হয়ে যাবে। খুতবার মধ্যে যত বড় বক্তৃতাই দেওয়া হোক না কেন সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবেনা যদি তার মধ্যে যিকরুল্লাহ না থাকে। আর যদি যিকরুল্লাহ ছাড়া আর কিছুই না থাকে তাহলেও সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবে। খুতবা যিকির বলেই আমরা দেখি যে ইমাম সাহেবগন খুতবা শুরু করেন আলহামদুলিল্লাহ বলে এবং শেষ করেন কোরানের আয়াত পড়ে। এসকল আয়াত ও হাদিস থেকে একথাই প্রমান হয় যে খুতবা নিছক কোন বক্তৃতা বিবৃতি নয় বরং খুতবা হল যিকির আর যিকির কোন ভাষায় করবেন সেটা বলাই বাহুল্য। ২. জুমার খুতবাকে দুই রাকাত নামজের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে । হযরত ওমর ও আয়েশা রঃ থেকে বর্ণিত حَدِيثُ عُمَرَ وَغَيْرِهِ أَنَّهُمْ قَالُوا إنَّمَا قَصُرَتْ الصَّلَاةُ لِأَجْلِ الْخُطْبَةِ জুমার নামাজ কে খুতবার জন্য ছোট করে দেওয়া হয়েছে। (ইবনে হাজার আসকালানি তালখিসুল হাবির ২/১৭৬) كَانَتِ الْجُمُعَةُ أَرْبَعًا فَجُعِلَتِ الْخُطْبَةُ مَكَانَ الرَّكْعَتَيْنِ জুমার নামাজ চার রাকাত ছিল অতঃপর খুতবাকে দুই রাকাতের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে (বাইহাকি ৫২৫৮ নং) অর্থাৎ জুমার নামাজ চার রাকাত ফরজের স্থলে দুই রাকাত ফরজ রাখা হয়েছে আর দুই রাকাতের জায়গায় খুতবাকে রাখা হয়েছে। খুতবা নামাজের মত বলেই আমরা দেখি যে খুতবার আগে আযান দেওয়া হয়,খুতবা চলা কালে কথাবার্তা এমনকি নামাজ পড়াও নিষেধ। যা নামাজের মধ্যেও নিষেধ। এছাড়া ও আরও অনেক বিধান রয়েছে যার দ্বারা বোঝা যায় খুতবা নামজের মত। নামজের মত নামাজ না কিন্তু ভুল বুঝবেন না কেউ । অথচ সাধারন বক্তৃতা লেকচারের ক্ষেত্রে এই বিধানগুলো প্রযোজ্য নয়। খুতবার জন্য এসকল বিধিবিধান ও নির্দেশনাবলী একথাই প্রমান করে যে খুতবা একটা গুরুত্তপুর্ন ইবাদাত, নিছক কোন বক্তৃতা বা লেকচার নয়।
@@ForhadHossain-yq9xm যারা বাংলায় খুতবা দিতে বলে তারাও বলে লাস্টে দিয়ে কিছু জিকির আছে আরবিতে বলতে হবে মূলত যেগুলা হাদিস বলা হয় ওগুলা বাংলা অনুবাদ করতে বলা হয়েছে পুরো খুতবা বাংলা দিতে বলে নাই খুতবাতে বিশেষ কিছু আরবি আছে ওগুলা বলতেই হবে যারা বাংলায় খুতবা দিতে বলে তাদের পুরো বক্তব্য শুনে দেখেন
@@nurmadinasunnimedia2858 নাউজুবিল্লাহ! শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সবসময় কোরান এবং সহি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত সুন্নাহের কথা বলে, শিরিকবিদাত কে যিনি প্রশ্রয় দেন না তার নাম আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, এবং তিনি সহি সালাফী মানহাজ আকিদার মানুষ। এজন্য কিছু সংখ্যক বিদাতীরা তাকে এবং মক্কা-মদিনার সালাফী আলেমদের কে নবীজির দুশমন এবং ইহুদিদের দালাল বলে গালি দেয়, নাউজুবিল্লাহ! এবং তিনি কোন মাযহাব বা আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ব্যতীত কোন ব্যক্তির কোন অন্ধবিশ্বাসে বিশ্বাসী নই, যতটুকু রাসূল (সাঃ) এবং তার সাহাবী থেকে সহি সূত্রে প্রমাণিত ততটুকুই তিনি মানেন। এর বেশিও না কমও না, এতে কিছু বেদআত শিরকি আকীদার লোকেদের ব্যবসার ক্ষতি হয়, তাই প্রিয় শাইখ কে যাতা ইচ্ছা গালি দেয়! শায়েখ কে গালি দেওয়া আসমানের দিকে থুথু ফেলার নেয়।
আরবিতে খুতবা দেয়া কোরআন হাদিস আছে কিন্তু সে সময়ে আরবিতে পাতিলে তারা বুঝত যেহেতু আমরা বাংলা ভাষাভাষী আরবি সঠিক বুঝি না সেহেতু খুতবার সাথে সাথে বাংলার অর্থ করা ও গুরুত্বপূর্ণ
. খুতবা সাধারন কোন বক্তৃতা নয় খুতবা হল আল্লাহ যিকির দেখুন কোরানের আয়াত কি বলে يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَىٰ ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٦٢:٩] মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। ( সুরা জুমা আয়াত ৯ ) আই আয়াতের মধ্যকার যিকরুল্লাহ দ্বারা প্রায় সকল মুফাসসিরদের মতে খুতবা উদ্দেশ্য । (তাফসিরে রাযি ১/৪৪৬, তাফসিরে রুহুল মাআনি ২৮/১০২, তাফসিরে ইবনে আব্বাস রাঃ) হাদিসেও খুতবাকে যিকির হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে । فإذا خرج الإمام حضرت الملائكة يستمعون الذكر যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন তখন ফেরেশতারা এসে যিকির শুনে অর্থাৎ খুতবা শোনে । (বোখারি ১/৩০১, মুসলিম হাদিস নং ৮০৫) ফিকহের কিতাবগুলোতেও খুতবাকে যিকির বলা হয়েছে। ইমাম আবু হানিফা রহঃ বলেন কেঊ যদি শুধু আলহামদুলিল্লাহ বলে তাহলেও খুতবা আদায় হয়ে যাবে। খুতবার মধ্যে যত বড় বক্তৃতাই দেওয়া হোক না কেন সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবেনা যদি তার মধ্যে যিকরুল্লাহ না থাকে। আর যদি যিকরুল্লাহ ছাড়া আর কিছুই না থাকে তাহলেও সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবে। খুতবা যিকির বলেই আমরা দেখি যে ইমাম সাহেবগন খুতবা শুরু করেন আলহামদুলিল্লাহ বলে এবং শেষ করেন কোরানের আয়াত পড়ে। এসকল আয়াত ও হাদিস থেকে একথাই প্রমান হয় যে খুতবা নিছক কোন বক্তৃতা বিবৃতি নয় বরং খুতবা হল যিকির আর যিকির কোন ভাষায় করবেন সেটা বলাই বাহুল্য।
খুতবার একটি বিশেষ উদ্দেশ্য। আরবি ভাষা মুসলমানদের ধর্মীয় ভাষা এ ভাষা শিক্ষা করা ফরজে কেফায়া। কারন কোরআন হাদিস বোঝা আমাদের কর্তব্য। কোরআন হাদিস বোঝার জন্য আরবি জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এই আরবি শেখার প্রতি উৎসাহিত করার জন্য আরবিতে খুতবা দেওয়া হয় । একজন আরবি না জানা ব্যাক্তির সামনে যখন প্রতি সপ্তাহে আরবিতে খুতবা দেওয়া হবে তখন তার সামনে নিজের অক্ষমতাটা বারবার স্পষ্ট হয়ে ধরা পরবে যা তাকে আরবি শিখতে উৎসাহিত করবে।
Md Robiul. যারা কোরআনের অর্থ বুজেনা তারা কি কোরআন পড়বেনা ? না বুজে পড়লে কি নেকি হবে না। আহলে হাদিসদের দেখি শুধু নামাজিদের ভুল ধরে, যারা নামাজ পড়েনা তাদের উৎসার করে না। আব্দুর রাজ্জাক ইউসুফ বা আহলে হাদিস এই দেশে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে।
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন: আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি সুরা ইবরাহিম আয়াত 4 যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয় সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন: আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি সুরা ইবরাহিম আয়াত 4 যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয় সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
আমরা জানি খুতবা মানে ভাষণ যা বুজার বিষয় ও সমাজ সংস্কারের জন্য দেওয়া হয় যদি মানুষ তা বুজতে না পারে তবে তা প্রয়োগ হবে কি করে? তাই আমার মনে হয় এই বিষয়টা অন্য এবাদত থেকে আলাদা এবং বাংলায় হলে এর ফলাফল ভাল হবে
ভাই আপনার মনে হওয়া দিয়ে ইসলাম হয় নাই জুমার খুতবা বাংলাতে নাকি আরবিতে বিষয়টি মতবিরোধপূর্ণ আলোচনা । অতএব বিষয়টি সুন্নাহ মোতাবেক সর্বোচ্চ উত্তম পন্থা অবলম্বনে সমাধান করতে হবে। প্রথমে লক্ষ্য করতে হবে জুমার খুতবার শর্ত, গুরুত্ব এবং উদ্দেশ্য কি? এই ৩টি বিষয় বুঝলে সমাধান সহজ। 👉জুমার খুতবার শর্ত হচ্ছে :- খুতবাতে হামদ এবং সানা থাকা। কোরআন এবং হাদিসের উল্লেখ থাকা। দোয়া থাকা। এবং এই সকল বিষয়ই আরবিতে হওয়ার উপর ওলামায়ে কেরামের ঐক্যমত রয়েছে। 👉জুমার খুতবার গুরুত্ব হচ্ছে :- ১/জোহরের নামাজ ৪ রাকাত, কিন্তু জুমার নামাজ ২ রাকাত। কারণ জুমার খুতবা হলো জোহরের নামাজের ৪ রাকাতের মধ্যে ২ রাকাতের স্থলাভিষিক্ত। আবার কেউ যদি জুমার নামাজ পড়তে না পারে সে ক্ষেত্রে তাকে ৪ রাকাতই যোহরের নামাজ আদায় করতে হয় ২ রাকাত নয়। নামাজ যেহেতু আরবিতেই পড়তে হয় তাই জুমার খুতবাও আরবিতেই হতে হবে। এটার উপরই ফতোয়া। ২/জুমার খুতবা আরবিতে দেওয়া, এটি হচ্ছে মি'য়ারে ইসলাম তথা ইসলামের একটি প্রতীকি। যেমন ভাবে আজান মি'য়ারে ইসলাম। অতএব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে মি'য়ারে ইসলামের যেই ভাষা যে রূপরেখা ছিল, গোটা পৃথিবীতে একই ভাষা একই রূপরেখা অক্ষুন্ন থাকতে হবে। ৩/জুমার খুতবা এটি একটি মুস্তাকিল ইবাদাত বা স্বতন্ত্র একটি ইবাদত / জিকির। যেহেতু বাংলা বা অন্য কোন ভাষায় ইবাদত করার সরাসরি নস থেকে কোন দলিল নেই তাই জুমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত আরবিতেই করতে হবে। 👉জমার খুতবার উদ্দেশ্য হচ্ছে :- জুমার দিন ইমামগণ সমবেত মুসল্লিদেরকে সাপ্তাহিক নসিহত করা। ইসলাম এবং মুসলমানদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনামূলক আলোচনা করা। ইখতিলাফ বা মতবিরোধ ঠিক এ জায়গাতেই। ★অতএব উদ্দেশ্যটাকে অর্জন করতে হবে এমন পদ্ধতিতে, যাতে করে জুমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত নষ্ট বা বিদাত না হয়ে যায়। এবং মি'য়ারে ইসলামের কোন রকমের ক্ষতি না হয়। ★এর সমাধানের সম্ভাব্য ২টি রূপরেখা হতে পারে। যাতে করে ইবাদত ঠিক থাকবে আবার উদ্দেশ্যও হাসিল হবে। তবে সম্ভাব্য এই ২টি সমাধান রূপরেখার ১টিতে ফিতনার আশঙ্কা আছে। অপরটিতে ফিতনা নাই। 👉সম্ভাব্য সমাধান ১ জুমার খুতবার পূর্বে নিজ নিজ দেশের মাতৃভাষায় প্রয়োজনীয় নসিহত প্রদান করা। অতঃপর জমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত শর্ত মোতাবেক আরবিতে সম্পন্ন করা। (এর ধারাবাহিকতা কোন রকমের ফেতনা ফাসাদ ব্যতীত যুগ যুগ ধরে আমাদের দেশে চলমান) এবং উক্ত পদ্ধতিকে আমি উৎসাহিত করি। সম্ভাব্য সমাধান ২ প্রথমে আরবিতে জুমার খুতবার মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করা। অতঃপর জুমার নামাজ শুরু করার পূর্বে নিজ নিজ দেশের মাতৃভাষায় গুরুত্বপূর্ণ নসিহত করা। (তবে আমাদের দেশে ১ম পদ্ধতির প্রচলন আছে বিদায় ২য় পদ্ধতি অবলম্বন করতে গেলে ফিতনার এবং ফাসাদের সম্ভাবনা অধিকতর বেশি। এবং ১ম পদ্ধতির প্রচলন থাকলে ২য় পদ্ধতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কোন ফায়দা নেই। অতএব আমাদের দেশে ২য় পদ্ধতি থেকে বিরত থাকা প্রজ্ঞার পরিচালক। আল্লাহপাক আমাদেরকে সঠিক বোঝার এবং হেদায়াতের পথ অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন। আমিন। ছুম্মা আমিন।
আবু জাহেল ও থাকতে পারে নাই,,, এবং তার অনুসারীরা ও নিপাত হয়েছে, অলি পুরি সাহেব বলে বেড়ায় ছার মাজহাব হক, তো লক্ষ করুন ,,হানাফি মাজহাবে আস্তে অথবা জোরে ,আপনারাই বলুন আবু হানিফা নিষেধ করেছেন না অলি পুরি ? মাজহাব কার অলি পুরির ? বাকি তিন মাজহাব জোরে বলেন, যদি চারটি হক বলে থাকেন, তাহলে আপনি সরাসরি বাঁধা দিয়ে যা একটি মাজহাব ও কথার সংঙগে চরম পর্যায়ে জুলুম জেহালাত ছাড়া আর কিছুই না, আসুন কোরআন হাদিস থেকে শিখি, বেকতি অমুক তমুকের মন গড়া যুক্তি জুলুম অতি মাত্রায় হিংস্রতা আবার বেলেঞচ হারিয়ে মানবতা কাতরতা ,কোরআন হাদিস অনুমোদন দেয়নি, সকলকে এই জাহেলিয়াত থেকে বাজান নিজে বাঁচুন, কেয়ামতের মাঠে এসব লোক কি জবাব দেবেন এবং তাদের অনুসারীদের কি অবস্থা হবে,, আল্লাহু আলাম ,
তুমি যে আদমের কথা বলতেছ আজান বাংলাতে দিলে কি হয় আরবি বাদ দিয়েআমি বলতেছি আযানের অর্থ বাংলা সবাই বুঝে আরবিতে আজান দিচ্ছে বাংলা অর্থ সবাই বুঝে কেন এই আজান দিচ্ছে
আন্তর্জাতিক বাংলাদেশ ইসলাম রক্ষা আন্দোলন পরিষদ, আন্তর্জাতিক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক খেলাফত মজলিস বাংলাদেশ সহ আমার পক্ষ থেকে হযরত মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব সহ সবাই কে আন্তরিক ভাবে শুকরান জাজাকাল্লাহ খাইরান। দলমত নির্বিশেষে সবাই কে বুঝার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ঠিক আছে জনাব, কিন্তু খুতবার আগে সাধারণ মানুষদের বোঝানোর জন্য "বয়ান" নামে যে খুতবাটি আপনারা চালু করলেন সেটি কোথায় পেলেন ??? এর ভিত্তি কি শরিয়তে আছে ???
jummer khutba matri vasha jodi na hoy.tahole ki Kore bhujbo.Subanallah Alhamdulellah er foziloth.ba jummer den a ki sikhkha gron korte pari.from Indian.
ভাই মোল্লা তোমরা সহিহ আলেমদের বক্তব্য বিভিন্ন বিভিন্ন জায়গা থেকে একটু একটু কেটে নিয়ে এডিট করে মানুষের সামনে তুলে ধরে মানুষকে বোকা বানিয়ে ধোঁকা দেও। খুতবা কি এর উদ্দেশ্য কি আগে জেনে বুঝে তারপর আসো ঠিক হয়ে যাবে কোন ভাষায় দেওয়া যা।
আজান আর খুতবা একই ভাবে প্রকাশ পায় না। আজান নামাজের জন্য আহবান করে। আর খুতবা থেকে মানুষ ইসলামের জ্ঞান লাভ করে। তাই খুতবা মানুষের জন্য বুঝাটা জরুরি। এর জন্য খুদবা যার যার মাতৃভাষায় দেওয়াটাই উত্তম। তবে আল্লাহর প্রশংসা নবিজীর জন্য দোয়া এবং খুতবাতে যে কোন দোয়া অবশ্যই আরবিতে হতে হবে। পরে এর অনুবাদও করতে পারেন।
যে শায়েখরা ইংরেজি পারেনা তাঁরা যদি এমন দেশে যান যেখানে মানুষ ইংরেজি বুঝে না। এ শায়েখদের কাউকে জুমার নামাজ পড়াদে দেয়া হয় তাহলে তাহলে তিনি কোন ভাষায় খুৎবা দিবেন?
আজান আর খুদবা কি একই ভাব প্রকাশ পায়? আজানের সমস্ত ভাষা মানুষ বুঝুক বা না বুঝুক 'এটা কারো বুঝতে বাকি থাকেনা এটা সলাতের জন্য আহবান করা হয়েছে। কিন্তু খুদবাটা পুরটাই ভিন্য। এটা একটা আলোচনা যা সকলের বুঝা প্রয়োজন। তাই আমি মনে করি মাতৃ ভাষায় খুদবার বিকল্প নেই।
আপনার মনে করা না করা কিছু যায় আসেনা। সুন্নাহ যেভাবে সেভাবেই পালন করতে হবে। জুম্মার আরবি খুতবার আগে যে বাংলায় ৩০/৪০মিনিট বয়ান করে খতিব সাহেব সেটাতেই তো মুল আলোচনা হয়ে যায়। আবার মুল আরবি খুতবাকে বাংলা করতে হবে কেনো।
@@zahidhasan572 আপনী যেমন অল্প কথায় প্রশ্ন করেছেন ' আমিও অল্প কথায় উত্তর দিলাম। ইসলাম ধর্মের হাদিস কোরানের ইতি বিত্যান্ত আরবিতে '' তাই আরবিওই সেরা। কিন্তু? যেহেতু নানান দেশের নানান জাতীর নানান ভাষা। তাই অঞ্চল জাতীর ভেদে বেশীর ভাগই আরবিতে অজ্ঞ। যেহেতু ধর্মিও জ্ঞান সকলেরই অর্জন করা জরুরী তাই সহজ ভানে বুঝার প্রয়জনে মাতৃ ভাষার বিকল্প নেই।
মাতৃভাষায় তো বয়ান করা হয়ই।। প্রতি জুম্মাতেই মুল আরবি খুতবার আগে প্রায় ১ঘন্টা মত বাংলাতে যে বয়ান করে এটা কি এনাফ না? যুক্তিতে আসলে কেরাত বা কুর'আন সবকিছুকেই বাংলাতে পড়া উচিৎ। এমনকি সাহাবা/তাবেয়িদের যুগেও মুল খুতবা আরবিতে হতো আর তার আগে ভিন্ন বয়ান হতো।
আর সবচেয়ে বড় বিষয় শরীয়তের কোনো কিছু দলীল ছাড়া শুধু যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করার মত দুঃসাহস মুসলিম হয়ে কেউ করতে পারেনা।। অন্তত কথিত 'আহল হাদিস' বা সহীহ হাদিস পালনকারীদের মুখে তা শোভা পায়না
ভাই দরেন আপনি একটা হাদীস অথবা কোরানের আয়াত পাঠ করলেন কিন্তুু এটার বাংলা অনুবাদ করলেন না,তাহলে আমরা যারা অর্থ বুঝতে পারি না,তাহলে তার কি বুঝল আপনি কিবললেন
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি ভাল আছেন,, আমি আপনার সব বায়ান নিয়মিত শুনি, অনেক ভাল লাগে,, তবে আমার একটা পরামর্শ হল,, যখন কোরানের দলিল দেন, তখন, সুরার নাম, আয়াত নাম্বার,,, যখন হাদিসের দলিল দেন, কিতাবের নাম, হাদিসের নাম্বার বলেন, তখন আপনার আলোচনা আরো সুন্দর হব। আরো গ্রহণযোগ্য হবে।
আপনি নবী(সাঃ) এর একটি হাদীস দেখান যেখানে অন্য ভাষাতে খুতবা দেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন । এরা তো নবী (সাঃ) এর কথা বলছেন না আপনারা দলিল প্রমাণ সহ বলুন দেখি । আপনাদের সায়েখরা সহিহ্ হাদীস না নিয়ে এসে যুক্তি দিচ্ছে কেন ?
মাশাআল্লাহ ভাইর এলেম আমলে হায়াতের বরকত দান করুন ভাই জুমার খুতবা বাংলায় দেওয়া যাবেনা তাহলে রসুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাকাতুল ফিতর শস্য দিয়েছেন আপনারা টাকা দিয়ে দেয় কেন আর একটা কথা হানাফী মাযহাবে পীর মুরিদী কোথায় আছে আর মৃত্যুর নামে কোরআন খতম কোথায় আছে মানুষের বাড়িতে মিলাদ পরা কোথায় আছে জানাবেন ভাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন: আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি সুরা ইবরাহিম আয়াত 4 যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয় সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
খুতবা শব্দের অর্থ কি? আর উনি কেন বাংলাতে কথা বলতেছেন? আবার আরবি বাংলা দুইটা কেন বলতেছেন একসাথে? আল্লাহর নবী শুধু আরবিতে কথা বলতেন??? মূর্খ হলে এত বড় মূর্খ আর কখনো দেখিনি,,, আল্লাহ হেদায়েত করো না হয় ধ্বংস করুক
শোনেন মানুষদের আর ধোকা দিয়েন না ৷ আল্লাহকে ভয় করুন ৷ তওবা করুন ৷ সত্য কে সত্য বলুন ৷ মিথ্যাকে সত্য বানাবার জন্য যুক্তিকে কাজে লাগাবেন না ৷ আশা করি বিষয়টা স্পস্ট হয়েছে ৷
সবকিছু যদি আরবী দিয়েই চলতো তাহলে... আপনার কিছু প্রশ্নঃ ১.আপনি যে মাইক ব্যবহার করছেন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি তিনি কি মাইক ব্যবহার করছেন... তিনি তো কখনই করেন নি তাহলে আপনি কেন করেন..? ২.আপিন যে মোবাইল ব্যবহার করছেন তার একটা হাদিস দিন তো... পারবেন কখন... ৩.চশমা ব্যবহার করছেন তার হাদিস দিন... কখনই পারবেন না...
Khuthba er ortho ki??? Ar khuthba banglay bolle oshubidha ki??? Amar moto jara Arabic janen na ba bujhen na tobe amra ki korbo?? Boshe boshe anggul khabo?
মাশাল্লাহ,জাঝাকাল্লাহ, আবরার ভাই আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নেয়ামত।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমিন
আল্লাহ এধরনের ইসলামের সৈনিকদেরকে দির্ঘদিন বাচিয়ে রাখুন .আমিন.
আআল্লাহুমা আমিন
পাগলা।জাল হাদিস বর্ণকারীর জন্য দোয়া করছে।
আমিন
@@rkentertainment6088 আপনি কি করে যানেন এটা জাল হাদিস
আমিন
আমাদের কোরআন ও হাদিসের আলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
আসসালামু আলাইকুম হজরত আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন পৃথিবীতে বিভিন্ন নবীগণ পাঠিয়েছেন বিভিন্ন গুদরে বিভিন্ন ভাষায় তাই দয়া করে কোরআন বুঝে পড়ুন তাই মানুষ কেউ বুঝিয়ে বলুন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ উনি সত্যই বলেছেন আল্লাহ উনাকে সুস্থ রাখুন আমিন চট্টগ্রাম
ঠিক বলেছ জাযাকাল্লাহ খায়ের
R8
ভাই কুরআন শরীফ আরবিতে পড়েন কেনো 😢,, কুরআন শরীফ তো অনেকেই বোঝে না,, তাহলে বাংলায় বলা দরকার তাই নাকি 😢😢
হে আল্লাহ! আমাদেরকে সঠিক পথে থাকার তৌফিক দান করুন। আমিন! আর এই ভাই কে নেক হায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান।
✔|✔ মাতৃভাষায় জুমার খুতবা দেয়ার বিধান ✔|✔
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমার খুতবায় আল্লাহর তারীফ করতেন, দরুদ পড়তেন, কুরআন থেকে তেলাওয়াত করতেন এবং কিছু ওয়াজ-নছীহত ও করতেন। নবীদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন:
وَمَا أَرْسَلْنَا مِن رَّسُولٍ إِلَّا بِلِسَانِ قَوْمِهِ لِيُبَيِّنَ لَهُمْ
“আমি সব নবীকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে।” (সূরা ইবরাহীম: ৪)
রসুলুল্লাহর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাতৃভাষা যেহেতু আরবী ছিল এবং ছাহাবীদেরও ভাষা আরবী ছিল, তাই তিনি আরবীতেই তাদেরকে নছীহত করতেন। এখন যারা নবীজির নায়েব হয়ে জুমার খুতবা দিবেন তাদেরকেও উল্লেখিত আয়াত ও হাদীছ অনুসারে তাদের শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে মাতৃভাষায় খুতবা দেয়াটা শরীয়ত সম্মত এবং যুক্তি সংগত।
• এই কারণেই ইমাম শাফেয়ী (রহ.) বলেন: প্রত্যেক খতীবকে জুমার সময় তাঁর মাতৃভাষায় ওয়াজ করা ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। (তানক্বীহুর রুওয়াত ১/২৬৪)
• আল্লামা তাহাভী হানাফী বলেন: জুমার খুতবা আরবী জানলেও ফারসী ভাষায় ও চলবে। (হাশিয়া তাহতাবী আলা মারাক্বিল ফালাহ ২৭)
• আল্লামা আব্দুল হাই লাখনভী হানাফী (রহ) বলেন: শ্রোতাদেরকে তাদের মাতৃভাষায় খুতবা বুঝিয়ে দেয়া জায়েজ। (মাজমূআহ ফাতাওয়া ১/২৪৫)
• হানাফী ফিক্বহ গ্রন্থ নিহায়া, মুজতাবা, ফাতাওয়া সিরাজিয়্যাহ, মুহীত প্রভৃতি গ্রন্থে আছে যে, ইমাম আবূ হানীফার মতে ফারসী ভাষাতে জুমার খুতবা দেয়া জায়েজ।
• হানাফী ফতোয়ার কিতাব শামীতে আছে, আরবী ভাষায় খুতবা দেয়া শর্ত নয়।
• হানাফী ফিকহ গ্রন্থ হিদায়ায় আছে, প্রত্যেক ভাষায় খুতবার নছীহত চলতে পারে। (কিতাবুল জুমআহ ৫৫-৫৬) (আলোচনা দ্র: আইনী তোহফা সলাতে মুস্তফা১/৯৮-৯৯)
খুতবারা আগে বয়ান একটি বিদআত:
নিজ ভাষায় খুতবা না দেয়ার কারণে যেহেতু তা মানুষের বোধগম্য হয় না এজন্যই এই খুতবার আগে খতীবগণ বয়ানের ব্যবস্থা রেখেছেন, যা শরীয়তের দৃষ্টিতে একটি জঘন্যতম বিদআত। কারণ খুতবা দানের পূর্বে বয়ান দেয়া এবং ইহাকে এভাবে স্থায়ী রূপ দেয়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আদৌ প্রমাণিত নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুতবার পূর্বে কখনো এ ধরণের বয়ান দেন নি। দিতে বলেছেন বলে ও কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না।
এজন্যই এ সঊদী আরবের বরেণ্য মুফতী শাইখ ইবনে উসাইমীন (রহ:)কে মাতৃভাষায় খুতবা প্রদান সম্পর্কে সওয়াল করা হলে তিনি তা সরাসরি জায়েজ বলে মন্তব্য করেন এবং একথা স্পষ্ট ভাবে বলেন যে, খতীবকে নিজ ভাষায় খুতবা দিতে হবে। (দেখুন: শাইখ ইবনে উসাইমীনের ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম)
বর্তমানে আমাদের দেশের বেশ কিছু জামে মসজিদে মাতৃভাষায় খুতবা দেয়া হয়ে থাকে। বস্তুত: এটাই সুন্নত। এর বিপরীত সুন্নত বিরোধী কাজ যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীনের সঠিক ইলম দান করুন এবং যাবতীয় বিদআত পরিত্যাগ করার তাওফীক দিন (আমীন)
লেখক: শাইখ আখতারুল আমান বিস আব্দুস সালাম
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
ভাই সুন্দর বলেছেন খুৎবা বাংলাতেই হবে
ভাই এদেরকে এসব বলে এতো দলিল দিয়ে কথা বলে লাভ নেই এরা যেটা বুঝেছে তাই করবে এরা মাযহাব টিকানোর জন্য যা পারে তাই করবে।
@@amdad2013h ঠিক
ঠিক বলেছেন
Zazakallahu khoyran
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহ হুজুরকে হযরতকে নেক হায়াত দান করুন
14/4
আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়।
এখন আমার মাতৃরী ভাষাই
নবী এনেছে
Tumi besi bojho ota dawater kaje
দারুণ সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ শায়খকে
মনগড়া যুক্তিতে ইসলাম চলেনা ইসলাম চলে আল্লাহর কথা এবং নবীর কথা দিয়ে
মনগরা যুক্তি কোথায় একটা দলীল দেন যে রাসুলুল্লাহ নির্দেশ দিছেন আরবী ছাড়া খুৎবা দেওয়ার
@@ForhadHossain-yq9xm নবীজির কথা বলতেছেন নবীন তো সবসময় আরবি ভাষায় কথা বলতো আপনি কি ভাষায় কথা বলেন ওয়াজ তো করত নবীজি আরবি ভাষায় আপনি বাংলা ওয়াজ করতাছেন এটাতো নবীজি করে নাই তখন তারা সবাই আরবি ছিল ওখানে বাংলা বললে কি বুঝবে এখন আমরা বাঙালি এখানে বলতেছে আরবি হা করে খালি শুনে কিছুই বুঝিনা
@@pkpk7447 @ খুতবা সাধারন কোন বক্তৃতা নয় খুতবা হল আল্লাহ যিকির দেখুন কোরানের আয়াত কি বলে
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَىٰ ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٦٢:٩]
মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। ( সুরা জুমা আয়াত ৯ )
আই আয়াতের মধ্যকার যিকরুল্লাহ দ্বারা প্রায় সকল মুফাসসিরদের মতে খুতবা উদ্দেশ্য । (তাফসিরে রাযি ১/৪৪৬, তাফসিরে রুহুল মাআনি ২৮/১০২, তাফসিরে ইবনে আব্বাস রাঃ)
হাদিসেও খুতবাকে যিকির হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ।
فإذا خرج الإمام حضرت الملائكة يستمعون الذكر
যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন তখন ফেরেশতারা এসে যিকির শুনে অর্থাৎ খুতবা শোনে । (বোখারি ১/৩০১, মুসলিম হাদিস নং ৮০৫)
ফিকহের কিতাবগুলোতেও খুতবাকে যিকির বলা হয়েছে। ইমাম আবু হানিফা রহঃ বলেন কেঊ যদি শুধু আলহামদুলিল্লাহ বলে তাহলেও খুতবা আদায় হয়ে যাবে। খুতবার মধ্যে যত বড় বক্তৃতাই দেওয়া হোক না কেন সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবেনা যদি তার মধ্যে যিকরুল্লাহ না থাকে। আর যদি যিকরুল্লাহ ছাড়া আর কিছুই না থাকে তাহলেও সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবে। খুতবা যিকির বলেই আমরা দেখি যে ইমাম সাহেবগন খুতবা শুরু করেন আলহামদুলিল্লাহ বলে এবং শেষ করেন কোরানের আয়াত পড়ে। এসকল আয়াত ও হাদিস থেকে একথাই প্রমান হয় যে খুতবা নিছক কোন বক্তৃতা বিবৃতি নয় বরং খুতবা হল যিকির আর যিকির কোন ভাষায় করবেন সেটা বলাই বাহুল্য।
২. জুমার খুতবাকে দুই রাকাত নামজের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে ।
হযরত ওমর ও আয়েশা রঃ থেকে বর্ণিত
حَدِيثُ عُمَرَ وَغَيْرِهِ أَنَّهُمْ قَالُوا إنَّمَا قَصُرَتْ الصَّلَاةُ لِأَجْلِ الْخُطْبَةِ জুমার নামাজ কে খুতবার জন্য ছোট করে দেওয়া হয়েছে। (ইবনে হাজার আসকালানি তালখিসুল হাবির ২/১৭৬)
كَانَتِ الْجُمُعَةُ أَرْبَعًا فَجُعِلَتِ الْخُطْبَةُ مَكَانَ الرَّكْعَتَيْنِ জুমার নামাজ চার রাকাত ছিল অতঃপর খুতবাকে দুই রাকাতের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে (বাইহাকি ৫২৫৮ নং)
অর্থাৎ জুমার নামাজ চার রাকাত ফরজের স্থলে দুই রাকাত ফরজ রাখা হয়েছে আর দুই রাকাতের জায়গায়
খুতবাকে রাখা হয়েছে। খুতবা নামাজের মত বলেই আমরা দেখি যে খুতবার আগে আযান দেওয়া হয়,খুতবা চলা কালে কথাবার্তা এমনকি নামাজ পড়াও নিষেধ। যা নামাজের মধ্যেও নিষেধ। এছাড়া ও আরও অনেক বিধান রয়েছে যার দ্বারা বোঝা যায় খুতবা নামজের মত। নামজের মত নামাজ না কিন্তু ভুল বুঝবেন না কেউ । অথচ সাধারন বক্তৃতা লেকচারের ক্ষেত্রে এই বিধানগুলো প্রযোজ্য নয়। খুতবার জন্য এসকল বিধিবিধান ও নির্দেশনাবলী একথাই প্রমান করে যে খুতবা একটা গুরুত্তপুর্ন ইবাদাত, নিছক কোন বক্তৃতা বা লেকচার নয়।
@@ForhadHossain-yq9xm যারা বাংলায় খুতবা দিতে বলে তারাও বলে লাস্টে দিয়ে কিছু জিকির আছে আরবিতে বলতে হবে মূলত যেগুলা হাদিস বলা হয় ওগুলা বাংলা অনুবাদ করতে বলা হয়েছে পুরো খুতবা বাংলা দিতে বলে নাই খুতবাতে বিশেষ কিছু আরবি আছে ওগুলা বলতেই হবে যারা বাংলায় খুতবা দিতে বলে তাদের পুরো বক্তব্য শুনে দেখেন
@@pkpk7447 @ এই সব যারা বলে তাদের দলীল কোথায়??? কোরআন হাদিসের দলীল দিয়ে দেখাতে বলেন বাংলা আরবী মিক্স করে খুৎবা দেওয়া যাবে??
খুতবা আরবিতে শুনতে শুনতে মুখস্ত হয়ে গেছে মাগার এই খুতবার মানে যে কি সেটাই বুঝলাম না।সারাজীবন খুতবা শুনে একটা মাসয়ালা শিখতে পারলাম না।আরবিতে খুতবা দেয়ার সফলতা টা কোথায়????
ঠিক বলেছেন
সারাজীবন হুজুরের কোরআন তিলাওয়াত শুনলাম,, কিছু বুঝলাম না,, কোরআন নামাজে বাংলায় পড়া হওক
Apnar arobi vasa sikar agroho jaglo na afsus !
খুতবার আগেই তো আপনাকে আরবির অর্থ বুঝিয়ে দেন
@@alliahammedjahid1598নামায আর খুতবা কি এক বিষয়?
বেক্কলের মত কথা বলেন কেন?
শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি ❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আব্দুর রাজ্জাক এই জামানার নবীজি পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুষমন
@@nurmadinasunnimedia2858 নাউজুবিল্লাহ! শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সবসময় কোরান এবং সহি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত সুন্নাহের কথা বলে, শিরিকবিদাত কে যিনি প্রশ্রয় দেন না তার নাম আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, এবং তিনি সহি সালাফী মানহাজ আকিদার মানুষ। এজন্য কিছু সংখ্যক বিদাতীরা তাকে এবং মক্কা-মদিনার সালাফী আলেমদের কে নবীজির দুশমন এবং ইহুদিদের দালাল বলে গালি দেয়, নাউজুবিল্লাহ! এবং তিনি কোন মাযহাব বা আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ব্যতীত কোন ব্যক্তির কোন অন্ধবিশ্বাসে বিশ্বাসী নই, যতটুকু রাসূল (সাঃ) এবং তার সাহাবী থেকে সহি সূত্রে প্রমাণিত ততটুকুই তিনি মানেন। এর বেশিও না কমও না, এতে কিছু বেদআত শিরকি আকীদার লোকেদের ব্যবসার ক্ষতি হয়, তাই প্রিয় শাইখ কে যাতা ইচ্ছা গালি দেয়! শায়েখ কে গালি দেওয়া আসমানের দিকে থুথু ফেলার নেয়।
@@raselmia4373 Right.
জুমার খুতবা আরবীতে দেয়া বেদাত আমি জানিনা সঠিক কিন্তু আমি বাংলা খুতবা খুব ভালো বুঝি মনোযোগ দিয়ে শুনি যা আমার ঈমানের জন্য খুবই প্রয়োজন
তাহলে নামাজের সময় কোরানের অর্থ বলে পর
জাযাকুমুল্লাহ
নাসীরুদ্দীন চাঁদপুরী
ভারত ।
সালাম ওলাইকুম, আপনি তো বোলবেনিই sem2u
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এনোবিন আলেমকে এলেমের ভান্ডার দিয়ে আরো সমৃদ্ধিশালী করুন আমিন
Zxcvbnmkjgf Zxvnmmvcjপুরাতন আগের কথা আ
أمين
মাযহাবের নামে মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে এখন সমাধান দিচ্ছে এক হও । কি অদ্ভুত যুক্তি বাহঃ
মাশাআল্লাহ আল্লাহ যেন আপনাকে নেক হায়াত দান করেন আমিন। আপনার কথাগুলোর মধ্যে মাধুর্য রয়েছে ভাই।
আরবিতে খুতবা দেয়া কোরআন হাদিস আছে কিন্তু সে সময়ে আরবিতে পাতিলে তারা বুঝত যেহেতু আমরা বাংলা ভাষাভাষী আরবি সঠিক বুঝি না সেহেতু খুতবার সাথে সাথে বাংলার অর্থ করা ও গুরুত্বপূর্ণ
. খুতবা সাধারন কোন বক্তৃতা নয় খুতবা হল আল্লাহ যিকির দেখুন কোরানের আয়াত কি বলে
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَىٰ ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ [٦٢:٩]
মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ। ( সুরা জুমা আয়াত ৯ )
আই আয়াতের মধ্যকার যিকরুল্লাহ দ্বারা প্রায় সকল মুফাসসিরদের মতে খুতবা উদ্দেশ্য । (তাফসিরে রাযি ১/৪৪৬, তাফসিরে রুহুল মাআনি ২৮/১০২, তাফসিরে ইবনে আব্বাস রাঃ)
হাদিসেও খুতবাকে যিকির হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ।
فإذا خرج الإمام حضرت الملائكة يستمعون الذكر
যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন তখন ফেরেশতারা এসে যিকির শুনে অর্থাৎ খুতবা শোনে । (বোখারি ১/৩০১, মুসলিম হাদিস নং ৮০৫)
ফিকহের কিতাবগুলোতেও খুতবাকে যিকির বলা হয়েছে। ইমাম আবু হানিফা রহঃ বলেন কেঊ যদি শুধু আলহামদুলিল্লাহ বলে তাহলেও খুতবা আদায় হয়ে যাবে। খুতবার মধ্যে যত বড় বক্তৃতাই দেওয়া হোক না কেন সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবেনা যদি তার মধ্যে যিকরুল্লাহ না থাকে। আর যদি যিকরুল্লাহ ছাড়া আর কিছুই না থাকে তাহলেও সেটা খুতবা হিসেবে গন্য হবে। খুতবা যিকির বলেই আমরা দেখি যে ইমাম সাহেবগন খুতবা শুরু করেন আলহামদুলিল্লাহ বলে এবং শেষ করেন কোরানের আয়াত পড়ে। এসকল আয়াত ও হাদিস থেকে একথাই প্রমান হয় যে খুতবা নিছক কোন বক্তৃতা বিবৃতি নয় বরং খুতবা হল যিকির আর যিকির কোন ভাষায় করবেন সেটা বলাই বাহুল্য।
খুতবার একটি বিশেষ উদ্দেশ্য।
আরবি ভাষা মুসলমানদের ধর্মীয় ভাষা এ ভাষা শিক্ষা করা ফরজে কেফায়া। কারন কোরআন হাদিস বোঝা আমাদের কর্তব্য। কোরআন হাদিস বোঝার জন্য আরবি জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এই আরবি শেখার প্রতি উৎসাহিত করার জন্য আরবিতে খুতবা দেওয়া হয় । একজন আরবি না জানা ব্যাক্তির সামনে যখন প্রতি সপ্তাহে আরবিতে খুতবা দেওয়া হবে তখন তার সামনে নিজের অক্ষমতাটা বারবার স্পষ্ট হয়ে ধরা পরবে যা তাকে আরবি শিখতে উৎসাহিত করবে।
Eto koster ki ache, madrassay keno jaynai, jigges koro
Md Robiul. যারা কোরআনের অর্থ বুজেনা তারা কি কোরআন পড়বেনা ? না বুজে পড়লে কি নেকি হবে না। আহলে হাদিসদের দেখি শুধু নামাজিদের ভুল ধরে, যারা নামাজ পড়েনা তাদের উৎসার করে না। আব্দুর রাজ্জাক ইউসুফ বা আহলে হাদিস এই দেশে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে।
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন:
আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি
সুরা ইবরাহিম আয়াত 4
যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়
সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন:
আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি
সুরা ইবরাহিম আয়াত 4
যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়
সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
আমরা জানি খুতবা মানে ভাষণ যা বুজার বিষয় ও সমাজ সংস্কারের জন্য দেওয়া হয় যদি মানুষ তা বুজতে না পারে তবে তা প্রয়োগ হবে কি করে? তাই আমার মনে হয় এই বিষয়টা অন্য এবাদত থেকে আলাদা এবং বাংলায় হলে এর ফলাফল ভাল হবে
আজান অর্থ ঘোষণা
তাহলে আমাদের বুঝার সুবিধার জন্য আজানটাও বাংলা দেওয়া দরকার।
ভাই আপনার মনে হওয়া দিয়ে ইসলাম হয় নাই
জুমার খুতবা বাংলাতে নাকি আরবিতে বিষয়টি মতবিরোধপূর্ণ আলোচনা ।
অতএব বিষয়টি সুন্নাহ মোতাবেক সর্বোচ্চ উত্তম পন্থা অবলম্বনে সমাধান করতে হবে।
প্রথমে লক্ষ্য করতে হবে জুমার খুতবার শর্ত, গুরুত্ব এবং উদ্দেশ্য কি?
এই ৩টি বিষয় বুঝলে সমাধান সহজ।
👉জুমার খুতবার শর্ত হচ্ছে :-
খুতবাতে হামদ এবং সানা থাকা। কোরআন এবং হাদিসের উল্লেখ থাকা। দোয়া থাকা।
এবং এই সকল বিষয়ই আরবিতে হওয়ার উপর ওলামায়ে কেরামের ঐক্যমত রয়েছে।
👉জুমার খুতবার গুরুত্ব হচ্ছে :-
১/জোহরের নামাজ ৪ রাকাত, কিন্তু জুমার নামাজ ২ রাকাত।
কারণ জুমার খুতবা হলো জোহরের নামাজের ৪ রাকাতের মধ্যে ২ রাকাতের স্থলাভিষিক্ত।
আবার কেউ যদি জুমার নামাজ পড়তে না পারে সে ক্ষেত্রে তাকে ৪ রাকাতই যোহরের নামাজ আদায় করতে হয় ২ রাকাত নয়।
নামাজ যেহেতু আরবিতেই পড়তে হয় তাই জুমার খুতবাও আরবিতেই হতে হবে। এটার উপরই ফতোয়া।
২/জুমার খুতবা আরবিতে দেওয়া, এটি হচ্ছে মি'য়ারে ইসলাম তথা ইসলামের একটি প্রতীকি।
যেমন ভাবে আজান মি'য়ারে ইসলাম।
অতএব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে মি'য়ারে ইসলামের যেই ভাষা যে রূপরেখা ছিল, গোটা পৃথিবীতে একই ভাষা একই রূপরেখা অক্ষুন্ন থাকতে হবে।
৩/জুমার খুতবা এটি একটি মুস্তাকিল ইবাদাত বা স্বতন্ত্র একটি ইবাদত / জিকির।
যেহেতু বাংলা বা অন্য কোন ভাষায় ইবাদত করার সরাসরি নস থেকে কোন দলিল নেই তাই জুমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত আরবিতেই করতে হবে।
👉জমার খুতবার উদ্দেশ্য হচ্ছে :-
জুমার দিন ইমামগণ সমবেত মুসল্লিদেরকে সাপ্তাহিক নসিহত করা। ইসলাম এবং মুসলমানদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনামূলক আলোচনা করা।
ইখতিলাফ বা মতবিরোধ ঠিক এ জায়গাতেই।
★অতএব উদ্দেশ্যটাকে অর্জন করতে হবে এমন পদ্ধতিতে, যাতে করে জুমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত নষ্ট বা বিদাত না হয়ে যায়।
এবং মি'য়ারে ইসলামের কোন রকমের ক্ষতি না হয়।
★এর সমাধানের সম্ভাব্য ২টি রূপরেখা হতে পারে।
যাতে করে ইবাদত ঠিক থাকবে আবার উদ্দেশ্যও হাসিল হবে।
তবে সম্ভাব্য এই ২টি সমাধান রূপরেখার ১টিতে ফিতনার আশঙ্কা আছে। অপরটিতে ফিতনা নাই।
👉সম্ভাব্য সমাধান ১
জুমার খুতবার পূর্বে নিজ নিজ দেশের মাতৃভাষায় প্রয়োজনীয় নসিহত প্রদান করা।
অতঃপর জমার খুতবার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত শর্ত মোতাবেক আরবিতে সম্পন্ন করা।
(এর ধারাবাহিকতা কোন রকমের ফেতনা ফাসাদ ব্যতীত যুগ যুগ ধরে আমাদের দেশে চলমান) এবং উক্ত পদ্ধতিকে আমি উৎসাহিত করি।
সম্ভাব্য সমাধান ২
প্রথমে আরবিতে জুমার খুতবার মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করা।
অতঃপর জুমার নামাজ শুরু করার পূর্বে নিজ নিজ দেশের মাতৃভাষায় গুরুত্বপূর্ণ নসিহত করা।
(তবে আমাদের দেশে ১ম পদ্ধতির প্রচলন আছে বিদায় ২য় পদ্ধতি অবলম্বন করতে গেলে ফিতনার এবং ফাসাদের সম্ভাবনা অধিকতর বেশি।
এবং ১ম পদ্ধতির প্রচলন থাকলে ২য় পদ্ধতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কোন ফায়দা নেই। অতএব আমাদের দেশে ২য় পদ্ধতি থেকে বিরত থাকা প্রজ্ঞার পরিচালক।
আল্লাহপাক আমাদেরকে সঠিক বোঝার এবং হেদায়াতের পথ অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন। আমিন। ছুম্মা আমিন।
পাগল😅😅
অলিপুরী সাহেব চিরকাল থাকবে না,,,তাই আপনাদের সব কিছুই হাতে নিতে হবে।
মনের কথাটাই বলেছেন
আবু জাহেল ও থাকতে পারে নাই,,, এবং তার অনুসারীরা ও নিপাত হয়েছে, অলি পুরি সাহেব বলে বেড়ায় ছার মাজহাব হক, তো লক্ষ করুন ,,হানাফি মাজহাবে আস্তে অথবা জোরে ,আপনারাই বলুন আবু হানিফা নিষেধ করেছেন না অলি পুরি ? মাজহাব কার অলি পুরির ? বাকি তিন মাজহাব জোরে বলেন, যদি চারটি হক বলে থাকেন, তাহলে আপনি সরাসরি বাঁধা দিয়ে যা একটি মাজহাব ও কথার সংঙগে চরম পর্যায়ে জুলুম জেহালাত ছাড়া আর কিছুই না, আসুন কোরআন হাদিস থেকে শিখি, বেকতি অমুক তমুকের মন গড়া যুক্তি জুলুম অতি মাত্রায় হিংস্রতা আবার বেলেঞচ হারিয়ে মানবতা কাতরতা ,কোরআন হাদিস অনুমোদন দেয়নি, সকলকে এই জাহেলিয়াত থেকে বাজান নিজে বাঁচুন, কেয়ামতের মাঠে এসব লোক কি জবাব দেবেন এবং তাদের অনুসারীদের কি অবস্থা হবে,, আল্লাহু আলাম ,
@@atifhasanhasan4269 -আপনী আপনার পথ বেছে নেন,উলামায়ে হক্কানীদের জ্ঞান দিবেন না।
@@sabinarahman4398 সত্য মানতে তিতা লাগে কেন, দিন মিথ্যা বাদি কাট মোল্লাদের মন গড়া কথা ? নাকি মাজহাবের দৃষ্টি অনুযায়ী কোরআন হাদিসের ভিত্তিক ?
হ তাবিজ ব্যবসা করুক
আর ইয়া নাবী সালামালাইকা পড়ুক
বালাগাল উলা পড়ুক
*_এই এরকম একটা অনুষ্ঠান নিয়মিত চালিয়ে যাওয়া হোক।_*
মাশাআল্লাহ প্রান প্রিয় হযরত আল্লাহতালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আল্লাহতালা আপনাকে আল্লাহ তাআলা আপনাকে দ্বীনের জন্য কবুল করুক আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ খেলাফত যুব মজলিস মদিনা শাখা জিন্দাবাদ
শায়েখ এর কথা গুলো খুব ভালো ছিল..... আমারা যেই দল করিনা কেন একে অপরের প্রতি দরদ থাকা উচিত....
আপনারা খুতবার আগে যেই বয়ান দেন তা কোন সাহাবিদের আমল?
প্রিয় ভাই।আমার ও প্রশ্ন এটা।
তাইলে তিন ঘন্টা বয়ান কেন করে?
পরে যদি আবার বই পড়তে হয়!
এটা কোন হাদিসে আছে?
Ji vai Amar o...
চমৎকার বলেছেন ভাই
Hadish a asen tay bolen
তুমি যে আদমের কথা বলতেছ আজান বাংলাতে দিলে কি হয় আরবি বাদ দিয়েআমি বলতেছি আযানের অর্থ বাংলা সবাই বুঝে আরবিতে আজান দিচ্ছে বাংলা অর্থ সবাই বুঝে কেন এই আজান দিচ্ছে
আল্লাহ ভাইকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
রেজাউল করিম অবরার একটা জিন্দা লাইবেরি
আপনার কথা তখনই মানা যাবে যখন রাষ্ট্রভাষা আরবি হবে
মাশা.আল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহ হুজুরকে নেক দান করুন
ভাই আপনি পারলে আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের কাছে গিয়ে বসেন ,আপনারা সংশোধন করেন , তার পর আমাদের মতো জনগনের কাছে তা পৌঁছে দেন।
আপনার শায়েখ কে বলেন
@@MdYasin-v8h ভাই আমার কোন যোগ্যতা নাই ওনার সাথে এ বিষয়ে কথা বলার। আপনিই পারলে যোগাযোগ করুন।
আন্তর্জাতিক বাংলাদেশ ইসলাম রক্ষা আন্দোলন পরিষদ, আন্তর্জাতিক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক খেলাফত মজলিস বাংলাদেশ সহ আমার পক্ষ থেকে হযরত মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব সহ সবাই কে আন্তরিক ভাবে শুকরান জাজাকাল্লাহ খাইরান। দলমত নির্বিশেষে সবাই কে বুঝার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ঠিক আছে জনাব, কিন্তু খুতবার আগে সাধারণ মানুষদের বোঝানোর জন্য "বয়ান" নামে যে খুতবাটি আপনারা চালু করলেন সেটি কোথায় পেলেন ???
এর ভিত্তি কি শরিয়তে আছে ???
আরে বলদ না বুঝে কমেন্ট করস কেন ??
jummer khutba matri vasha jodi na hoy.tahole ki Kore bhujbo.Subanallah Alhamdulellah er foziloth.ba jummer den a ki sikhkha gron korte pari.from Indian.
ভাই মোল্লা তোমরা সহিহ আলেমদের বক্তব্য বিভিন্ন বিভিন্ন জায়গা থেকে একটু একটু কেটে নিয়ে এডিট করে মানুষের সামনে তুলে ধরে মানুষকে বোকা বানিয়ে ধোঁকা দেও। খুতবা কি এর উদ্দেশ্য কি আগে জেনে বুঝে তারপর আসো ঠিক হয়ে যাবে কোন ভাষায় দেওয়া যা।
একমত ভাই
ছহি আলেম না ছহি ফেতনাবাজ
Yes
@@স্বপ্নেরজীবন-ম৯ন ami apnar sathe akmot
আব্দুর রাজ্জাক এই জামানায় নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুষমন
মহান আল্লাহ পাক আমাদের কে আসেকে রাসুল বানান আমিন
যি হুজুর, আমার প্রশ্ন, তাবলিগ রাছুল (ছা) আরবিতে করেছেন , আপনারা বাংলা করেন কেন। আপনি প্রথম উত্তর দেন বাংলা তাবলিগ কবে করেছেন। তার দলিল দেন।
বেটা এটা হলো কাজের বিধান কাজ করবো কি ভাবে এটা নিজের বিষয়
এ ভাইয়া তুমি কি পাগল কিসের মধ্যে কি প্রশ্ন করো
ও পাগল না ছাগল
ইমাম আবু হানিফা ছিল তাবেই সাহাবী দেখে সঠিক সুন্নতের আমল করত নবি করিম সাঃ এর হাদিস তার পখ্যে
ভাই ছোট মুখে বড় কথা আপনি যদি কথা গুলো আরো ধীরে ধীরে বলেন তাহলে আরো সুন্দর হলো
ভাই এলেমের গরমে ধীরে বলতে পারবেনা
রাজ্জাকের পিছনে লাগছে ভাই,, তুমি বুঝতে পারছোনা,,,, কিন্তূ সত্য চিরকাল সত্য থাকবে
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করেন ❤
আজান আর খুতবা একই ভাবে প্রকাশ পায় না। আজান নামাজের জন্য আহবান করে। আর খুতবা থেকে মানুষ ইসলামের জ্ঞান লাভ করে। তাই খুতবা মানুষের জন্য বুঝাটা জরুরি। এর জন্য খুদবা যার যার মাতৃভাষায় দেওয়াটাই উত্তম। তবে আল্লাহর প্রশংসা নবিজীর জন্য দোয়া এবং খুতবাতে যে কোন দোয়া অবশ্যই আরবিতে হতে হবে। পরে এর অনুবাদও করতে পারেন।
মনগড়া কথা বলে দিলাম এর নাম ইসলাম নয় ইসলামের কথাগুলো দলিল ভিত্তিক হয় আশাকরি দলিলভিত্তিক কথা বলবেন
আরে ভাই যেহেতু আসরের নামাজের জন্য আহ্বান করা তো কেমন ভাবে আহবান করছি সেটা কি মানুষ বুঝতে পারছে বুঝিয়ে তাকে তো বাংলায় আহবান করতে হবে
যে শায়েখরা ইংরেজি পারেনা তাঁরা যদি এমন দেশে যান যেখানে মানুষ ইংরেজি বুঝে না।
এ শায়েখদের কাউকে জুমার নামাজ পড়াদে দেয়া হয় তাহলে তাহলে তিনি কোন ভাষায় খুৎবা দিবেন?
সবকিছুতে যুক্তি দিলে কাজ হবেনা, ইসলামের হুকুম যেটা যেভাবে আছে সেটা সেইভাবে থাকবে আপনার যুক্তিতে ধরুক বা নাই ধরুক।
মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ
আজান আর খুদবা কি একই ভাব প্রকাশ পায়? আজানের সমস্ত ভাষা মানুষ বুঝুক বা না বুঝুক 'এটা কারো বুঝতে বাকি থাকেনা এটা সলাতের জন্য আহবান করা হয়েছে।
কিন্তু খুদবাটা পুরটাই ভিন্য।
এটা একটা আলোচনা যা সকলের বুঝা প্রয়োজন।
তাই আমি মনে করি মাতৃ ভাষায় খুদবার বিকল্প নেই।
আপনার মনে করা না করা কিছু যায় আসেনা।
সুন্নাহ যেভাবে সেভাবেই পালন করতে হবে।
জুম্মার আরবি খুতবার আগে যে বাংলায় ৩০/৪০মিনিট বয়ান করে খতিব সাহেব সেটাতেই তো মুল আলোচনা হয়ে যায়। আবার মুল আরবি খুতবাকে বাংলা করতে হবে কেনো।
@@zahidhasan572 আপনী যেমন অল্প কথায় প্রশ্ন করেছেন ' আমিও অল্প কথায় উত্তর দিলাম।
ইসলাম ধর্মের হাদিস কোরানের ইতি বিত্যান্ত আরবিতে '' তাই আরবিওই সেরা। কিন্তু? যেহেতু নানান দেশের
নানান জাতীর নানান ভাষা।
তাই অঞ্চল জাতীর ভেদে বেশীর ভাগই আরবিতে অজ্ঞ। যেহেতু ধর্মিও জ্ঞান সকলেরই অর্জন করা জরুরী তাই সহজ ভানে বুঝার প্রয়জনে
মাতৃ ভাষার বিকল্প নেই।
মাতৃভাষায় তো বয়ান করা হয়ই।।
প্রতি জুম্মাতেই মুল আরবি খুতবার আগে প্রায় ১ঘন্টা মত বাংলাতে যে বয়ান করে এটা কি এনাফ না?
যুক্তিতে আসলে কেরাত বা কুর'আন সবকিছুকেই বাংলাতে পড়া উচিৎ। এমনকি সাহাবা/তাবেয়িদের যুগেও মুল খুতবা আরবিতে হতো আর তার আগে ভিন্ন বয়ান হতো।
আর সবচেয়ে বড় বিষয় শরীয়তের কোনো কিছু দলীল ছাড়া শুধু যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করার মত দুঃসাহস মুসলিম হয়ে কেউ করতে পারেনা।। অন্তত কথিত 'আহল হাদিস' বা সহীহ হাদিস পালনকারীদের মুখে তা শোভা পায়না
@@zahidhasan572 ভাই আবু হানিফার ও আরো দুই ইমামের মত হল মাতৃ ভাসায় খুতবা দিতে হবে
মাশাআল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে হায়াত দারাজ করুন। জাযাকাল্লাহু খায়ের।
আল্লাহ এই ভাইকে হেফাজত করে দ্বীনের খেদমতের জন্য কবুল করে নিন
Piash Yamoni হেভাইআপনাকথামনেয়ৃ+বলজেআপনারতাবিজলেখা
Pagol kake bole akhon mokka sorifeo bangla kutba cole sara bisse o chole tobe sohi akidar alimray day
Mashallah Mashallah. Jazakallah
Mufthi abrar. Saheb
আল্লাহ সবাইকে দিনের সঠিক বুজ দান করুক আমিন
সঠিক বিষয় টি আল্লাহ পাক সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
ভাই দরেন আপনি একটা হাদীস অথবা কোরানের আয়াত পাঠ করলেন কিন্তুু এটার বাংলা অনুবাদ করলেন না,তাহলে আমরা যারা অর্থ বুঝতে পারি না,তাহলে তার কি বুঝল আপনি কিবললেন
অনারবীতে জুমার ওয়াজিব খুৎবার প্রবক্তা বিদাতী শায়খ এবং শায়েখপূজারী নামধারী আহলে হাদীসদের নিকট কয়েকটি প্রশ্নঃ-
①সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৯২ এ স্বালাতের আত্তাহিয়্যাতুকে খুৎবা বলা হয়েছে ৷৷৷
স্বালাতের মধ্যের তাশাহুদটা কী বাংলায় দিবেন?
②কোরআন শরীফকে অনেক আয়াতে ওয়াজ/ভাষন বা নসীহত বলা হয়েছে। সূরা ইউনুস, আয়াত-৫৭, সূরা ছাদ, আয়াত-৮৭, সূরা কলম, আয়াত - ৫ ২, সূরা তাকবীর , আয়াত-২৭ দেখতে পারেন ৷৷
ওয়াজিব সালাতের মধ্যে কী বাংলায় আয়াত তেলাওয়াত/ওয়াজ-নসিহত করবেন??
আর, ওয়াজিব “স্বালাতের বাইরে” কুরআনের অনুবাদ পড়া বা বলা হলে কী ভুল হবে??
③রাসুলুল্লাহ সঃ অনারবী সাহাবাদের সামনে অনারবীতে জুমার ওয়াজিব খুৎবা দিয়েছিলেন-তার কোনো দলীল অাছে কী??
④বিভিন্ন অনারবী দেশে দাওয়াতী কাজ করতে যাওয়া সাহাবী তাবেঈরা অনারবীতে জুমার ওয়াজিব দুই খুৎবা দিতেন-তার কোনো দলীল আছে কী???
Or kotha onu jayi sadharon manus mosjide giye ghumabe
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি ভাল আছেন,,
আমি আপনার সব বায়ান নিয়মিত শুনি,
অনেক ভাল লাগে,,
তবে আমার একটা পরামর্শ হল,,
যখন কোরানের দলিল দেন,
তখন, সুরার নাম, আয়াত নাম্বার,,,
যখন হাদিসের দলিল দেন,
কিতাবের নাম, হাদিসের নাম্বার বলেন,
তখন আপনার আলোচনা আরো সুন্দর হব। আরো গ্রহণযোগ্য হবে।
আপনারা খুতবার আগে যে বক্তৃতা দেন বাংলায় এটা কোন সাহাবীর আমল???
ভাই তাদের কালচার ভালো না জোরে আমিন করলে মসজিদ থেকে তাড়িয়ে দেয়।
Humayun Kabir tick bolechen vai
bangladheser manush ki pagol.J keo ja kichu bole.ar sobai chup Kore sune ar tick bolechen bole chetkaeeeer Kore.Indian.w.b.
তাদের খুতবা লিখে দিলো কে, এ খুতবাতো আরবদের কাছে নাই!
আর বসে বসে যে বয়ান দেয় এটা কোন সাহাবিরা পালন করতো?
চমৎকার বয়ান জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ আলিম।
হুজুর আপনারা কয়েক জন মিলে তাদের সাথে বসে এটা ঠিক করে নিলে তো পারেন
ভাই আপনি খুব সুন্দর কথা বলেছেন,,, সত্য কথা হল এই যে,, বড় বড় আলেমদের কাছ থেকে ফেতনা শুরু হয়,, আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমিন,,
আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?? কাদের পক্ষে আপনি??? আরবী না বাংলা????
شكرالك,,,,يا مولانا صاحب❤❤❤❤❤
এই হযরতের আলোচনা কে কে আরও শুনতে চান লাইক দেন।
আল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক ভাইকে হেদায়েত দান করুন। এবং পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আহলে হাদিস হানাফী মাযহাবের অনুসারী হওয়ার তৌফিক দান করুন আমীন।
আল্লাহ রাসূলের কথা নাই বয়ানে, সব ফক্বীহ গনের রেফারেন্সে কথা বলতেছেন। মনে হচ্ছে ধর্ম ফক্বীহ গনের কথায় চলে। চোখ থাকতেও অন্ধ। আল্লাহ হেদায়াত দান করুক।
আপনি নবী(সাঃ) এর একটি হাদীস দেখান যেখানে অন্য ভাষাতে খুতবা দেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন । এরা তো নবী (সাঃ) এর কথা বলছেন না আপনারা দলিল প্রমাণ সহ বলুন দেখি । আপনাদের সায়েখরা সহিহ্ হাদীস না নিয়ে এসে যুক্তি দিচ্ছে কেন ?
আমি আপনাদেরকে ভালো বাসি এবং আহলে হাদিস কে ও ভালো বাসি আমার আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবাইকে এক হওয়ার তৌফিক দান করেন আমিন
আমিন
মাশাআল্লাহ ভাইর এলেম আমলে হায়াতের বরকত দান করুন ভাই জুমার খুতবা বাংলায় দেওয়া যাবেনা তাহলে রসুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাকাতুল ফিতর শস্য দিয়েছেন আপনারা টাকা দিয়ে দেয় কেন আর একটা কথা হানাফী মাযহাবে পীর মুরিদী কোথায় আছে আর মৃত্যুর নামে কোরআন খতম কোথায় আছে মানুষের বাড়িতে মিলাদ পরা কোথায় আছে জানাবেন ভাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন
Ora nije baniye niyece vai...
আপনাকে আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন আমিন।
আসসালামু আলাইকুম দয়া করে মূর্খতা ছেড়ে দিন সঠিক পথে আসুন মানুষকে অনেক গোমরা বানিয়েছেন আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়েত করুক
জিন্দাবাদ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এর কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন:
আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারি
সুরা ইবরাহিম আয়াত 4
যাকে তিনি সতর্ক করেন জীবিত কে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়
সূরা ইয়াসিন আয়াত 70
আমি কওমের আলেমদের খুব ভালোবাসি ❤
ভাই আপনাদের কাঠ মোল্লার জন্যেই সমাজের এই অবস্তা
সুন্দর কথা।
আয় আল্লাহ আমাদের এই নক্ষত্রের হায়াত কে বাড়িয়ে দিন।
আমীন।
খুতবা শব্দের অর্থ কি? আর
উনি কেন বাংলাতে কথা বলতেছেন? আবার আরবি বাংলা দুইটা কেন বলতেছেন একসাথে? আল্লাহর নবী শুধু আরবিতে কথা বলতেন??? মূর্খ হলে এত বড় মূর্খ আর কখনো দেখিনি,,,
আল্লাহ হেদায়েত করো না হয় ধ্বংস করুক
@@MdSumon-ol5rk ভাই,উনি জুমার খুতবার কথা বলতেছেন। সাভাবিক বক্তব্যর কথা নয়।আল্লাহ বুঝার তাউফিক দান করুন।
আমিন
পাগলে পাগলের গুন গায়
অনেক সুন্দর আলোচনা,মাশাআল্লাহ
হুজুরের নামটা কি কেও জানলে দয়া করে বলবেন
মাওলানা রেজাউল করিম আবরার
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, পবিত্র কুরআন যেটুকু পড়বে বুঝে পড়বে এবং পালন করবে।
ما شاء الله অস্বাধারণ আলোচনা।
শেখ আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসূফ অনেক বড় আলেম, সে যায় বলেছে সঠিক বলেছে, আমরা বাংলাদেশি আমরা সবাই আরবি বুজিনা, তাই বাংলা বলে বুজিয়ে দিতে হবে,
এটা মূর্খের কথা।আর তোরা মূর্খের মুরিদ।তার ছেলে থেকে জেনে নিস বিষয়টা?
ভাই আমরা যে বাংলায় প্রথমে বয়ান করি তা কোথায় আছে? জানান
সুন্দর আলোচনা মাশাআল্লাহ
নগড়া যুক্তিতে ইসলাম চলেনা ইসলাম চলে আল্লাহর কথা এবং নবীর কথা দিয়ে।
মাযহাবী মানেই হলো কোরআন হাদীছ ত্যাগ করে কিয়াস আর রায় প্রদান করা।
মনে হয় জীবন্ত কম্পিউটার আল্লাহ হুজুরকে আরো বেশি এলেম উয়ালা বানিয়ে দাও
জাযাকাল্লাহ,,, সেমিনারের সব বয়ানগুলি দিলে খুশি হবো
আমিও
جزاک الله خیرا یتقبل الله خدمتک و یطیل عمرک و یفوز ک فی الدارین
আল্লাহ তায়ালা আবরার সাহেবকে, নেক হায়াত দান করুক
আপনের কথাই বুঝাজাই আপনি অনেক শিক্ষিত ,সব কথাই ছাপট করলাম ,আমিন ?
পুরাণ পাগলের ভাত নাই নতুন পাগলের আমদানি
মাশাআল্লাহ এভাবেই চলবে বাতেলদের প্রতিবাদ
যারা এই যুগশ্রেষ্ট আলেমের সমালোচনা করে তারা ইমানে পরিপূর্ণ নয় ।আল্লাহ্ তা আলা হজরতকে সুস্থতার সহিত নেক হায়াত দান করুন।
নিস সন্দেহে এই যুগের শেষ্ট আলেম মুফতি রেজাউল করিম আবরার ভাই।
শোনেন মানুষদের আর ধোকা দিয়েন না ৷ আল্লাহকে ভয় করুন ৷ তওবা করুন ৷ সত্য কে সত্য বলুন ৷ মিথ্যাকে সত্য বানাবার জন্য যুক্তিকে কাজে লাগাবেন না ৷ আশা করি বিষয়টা স্পস্ট হয়েছে ৷
তুই হাদিসের কি জানিস রে ব্যাটা
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন
মাশাহ্ আল্লাহ্ খুব সুন্দর আলচোনা
ইসলাম এর ঐক্য বজায় রাখার জন্য আরবি কে ভিত্তি রাখা প্রয়োজন। তবে আম জনতার উপলব্ধির জন্য অনারব দেশগুলোতে সেই দেশের ভাষায় মর্মার্থ তুলে ধরা যেতে পারে।
ভাই কামাল উদ্দিন জাফরী সাহেব বলেছেন বাংলায় খুতবা না দিলে খুতবা ই হবেনা।দেখুন ইউটিউব এ
ঠিক বলেছেন। আমি দেখেছি।
ভাই ওরা কামাদুদ্দিন জাফরির সমতুল্য হতে পারবেন না
ভাল লাগলো
এরকম অনুষ্ঠান নিয়মিতভাবে করা হয় তাহলে আমরা উপকৃত হইবো
এখন থেকে তুমি আর কোনো হাদিস
বাংলায় ব্যাখা করবানা
আপনার জ্ঞান তাদের পর্যায় এখনো পৌঁছায়নি। জাযাকাল্লাহ্
ওকে
ওমিদের অজ্ঞতা এই জীবনে মনে হয় আর দূর হবে না।
আফসোস!
সবকিছু যদি আরবী দিয়েই চলতো তাহলে... আপনার কিছু প্রশ্নঃ
১.আপনি যে মাইক ব্যবহার করছেন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি তিনি কি মাইক ব্যবহার করছেন... তিনি তো কখনই করেন নি তাহলে আপনি কেন করেন..?
২.আপিন যে মোবাইল ব্যবহার করছেন
তার একটা হাদিস দিন তো... পারবেন কখন...
৩.চশমা ব্যবহার করছেন তার হাদিস দিন... কখনই পারবেন না...
মন গড়া যুক্তি দিলে ইসলাম চলবে?
রেজাউল করিম আবরার জিন্দাবাদ উলামায়ে দেওবন্দী জিন্দাবাদ ভালোবাসা রইলো উলামায়ে দেওবন্দের প্রতি
মাশাআল্লাহ। অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন
তুই তো আরেক পাগল
Khuthba er ortho ki??? Ar khuthba banglay bolle oshubidha ki???
Amar moto jara Arabic janen na ba bujhen na tobe amra ki korbo?? Boshe boshe anggul khabo?
Mashallah
আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরির
স্থান পুরন হবে ইনশাআল্লাহ
মুফতী রেজাউল করিম আবরার দা বা