Sura maryam verse 16- আর স্মরণ কর এই কিতাবে মারইয়ামকে যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে পূর্ব দিকের কোন এক স্থানে চলে গেল। 17- আর সে তাদের নিকট থেকে (নিজকে) আড়াল করল। তখন আমি তার নিকট আমার রূহ (জিবরীল) কে প্রেরণ করলাম। অতঃপর সে তার সামনে পূর্ণ মানবের রূপ ধারণ করল। 18- মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমার থেকে পরম করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি, যদি তুমি মুত্তাকী হও’। 19- সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার রবের বার্তাবাহক, তোমাকে একজন পবিত্র পুত্রসন্তান দান করার জন্য এসেছি’। 20- মারইয়াম বলল, ‘কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি। আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই’। 21- সে বলল, ‘এভাবেই। তোমার রব বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ। আর যেন আমি তাকে করে দেই মানুষের জন্য নিদর্শন এবং আমার পক্ষ থেকে রহমত। আর এটি একটি সিদ্ধান্তকৃত বিষয়’। 22- তারপর সে তাকে গর্ভে ধারণ করল এবং তা নিয়ে দূরবর্তী একটি স্থানে চলে গেল। 23- অতঃপর প্রসব-বেদনা তাকে খেজুর গাছের কান্ডের কাছে নিয়ে এলো। সে বলল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হয়ে যেতাম। 24- তখন তার নিচ থেকে সে তাকে ডেকে বলল যে, ‘তুমি চিন্তা করো না। তোমার রব তোমার নিচে একটি ঝর্ণা সৃষ্টি করেছেন’। 25- ‘আর তুমি খেজুর গাছের কান্ড ধরে তোমার দিকে নাড়া দাও, তাহলে তা তোমার উপর তাজা-পাকা খেজুর ফেলবে’। 26- ‘অতঃপর তুমি খাও, পান কর এবং চোখ জুড়াও। আর যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তাহলে বলে দিও, ‘আমি পরম করুণাময়ের জন্য চুপ থাকার মানত করেছি। অতএব আজ আমি কোন মানুষের সাথে কিছুতেই কথা বলব না’। 27- তারপর সে তাকে কোলে নিয়ে নিজ কওমের নিকট আসল। তারা বলল, ‘হে মারইয়াম! তুমি তো এক অদ্ভূত বিষয় নিয়ে এসেছ। 28- ‘হে হারূনের বোন! তোমার পিতা তো খারাপ লোক ছিল না। আর তোমার মা-ও ছিল না ব্যভিচারিণী’। 29- তখন সে শিশুটির দিকে ইশারা করল। তারা বলল, ‘যে কোলের শিশু আমরা কিভাবে তার সাথে কথা বলব’? 30- শিশুটি বলল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা; তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী বানিয়েছেন’। 31- ‘আর যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন এবং যতদিন আমি জীবিত থাকি তিনি আমাকে সালাত ও যাকাত আদায় করতে আদেশ করেছেন’। 32- ‘আর আমাকে মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে অহঙ্কারী, অবাধ্য করেননি’। 33- ‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’। 34- এই হচ্ছে মারইয়াম পুত্র ঈসা। এটাই সঠিক বক্তব্য, যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করছে। 35- সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র-মহান। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তখন তদুদ্দেশ্যে শুধু বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়। 36- আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ। 37- এরপর তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ করল। কাজেই মহাদিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য। (তাফসীর-فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِہِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ مَّشۡہَدِ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۳۷﴾ অতঃপর দলগুলি নিজেদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি করল।[১] সুতরাং এক মহান দিবসের আগমনে অবিশ্বাসীদের ভীষণ দুর্দশা রয়েছে। [২] [১] এখানে الأَحزَاب (দলগুলি) বলতে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদীদের দলকে বুঝানো হয়েছে; যারা ঈসার ব্যাপারে মতভেদ করেছিল। ইয়াহুদীরা বলেছিল, তিনি জাদুকর ও জারজ সন্তান; অর্থাৎ ইউসুফ (যোসেফ) নাজ্জারের অবৈধ সন্তান। খ্রিষ্টানদের মধ্যে প্রোটেষ্ট্যান্টদের বক্তব্য ঈসা আল্লাহর পুত্র। ক্যাথলিকরা বলে, তিনি তিন আল্লাহর তৃতীয়জন। অর্থোডক্সরা বলে তিনি স্বয়ং আল্লাহ। এভাবে ইয়াহুদীরা তাঁকে হীন জ্ঞান করে, আর খ্রিষ্টানরা তাঁর ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে। (আইসারুত তাফাসীর, ফাতহুল কাদীর) [২] ঐ সমস্ত কাফেরদের জন্য ভীষণ দুর্দশা রয়েছে, যারা ঈসা (আঃ)-এর ব্যাপারে মতভেদ এবং অতিরঞ্জন ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিয়ামতের দিন যখন উপস্থিত হবে, তখন তারা ধ্বংস হবে। 38- যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন তারা কতই না স্পষ্টভাবে শুনতে পাবে এবং দেখতে পাবে! কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট ভ্রষ্টতার মধ্যে রয়েছে। 39- আর তাদেরকে সতর্ক করে দাও পরিতাপ দিবস সম্পর্কে যখন সব বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, অথচ তারা রয়েছে উদাসীনতায় বিভোর এবং তারা ঈমান আনে না। 40- নিশ্চয় আমি যমীন ও এর উপরে যা রয়েছে তার চূড়ান্ত মালিক হব* এবং আমারই নিকট তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। * চূড়ান্ত ওয়ারিস বলতে বুঝানো হয়েছে চূড়ান্ত মালিক অর্থাৎ সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর একমাত্র আল্লাহই থাকবেন এবং সবকিছু থাকবে তাঁর মালিকানাধীন।
35 ফেরেশতা বললেন, “পাক-রূহ্ তোমার উপরে আসবেন এবং আল্লাহ্তা’লার শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ইব্নুল্লাহ্ বলা হবে।
Sura maryam verse 16- আর স্মরণ কর এই কিতাবে মারইয়ামকে যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে পূর্ব দিকের কোন এক স্থানে চলে গেল। 17- আর সে তাদের নিকট থেকে (নিজকে) আড়াল করল। তখন আমি তার নিকট আমার রূহ (জিবরীল) কে প্রেরণ করলাম। অতঃপর সে তার সামনে পূর্ণ মানবের রূপ ধারণ করল। 18- মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমার থেকে পরম করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি, যদি তুমি মুত্তাকী হও’। 19- সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার রবের বার্তাবাহক, তোমাকে একজন পবিত্র পুত্রসন্তান দান করার জন্য এসেছি’। 20- মারইয়াম বলল, ‘কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি। আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই’। 21- সে বলল, ‘এভাবেই। তোমার রব বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ। আর যেন আমি তাকে করে দেই মানুষের জন্য নিদর্শন এবং আমার পক্ষ থেকে রহমত। আর এটি একটি সিদ্ধান্তকৃত বিষয়’। 22- তারপর সে তাকে গর্ভে ধারণ করল এবং তা নিয়ে দূরবর্তী একটি স্থানে চলে গেল। 23- অতঃপর প্রসব-বেদনা তাকে খেজুর গাছের কান্ডের কাছে নিয়ে এলো। সে বলল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হয়ে যেতাম। 24- তখন তার নিচ থেকে সে তাকে ডেকে বলল যে, ‘তুমি চিন্তা করো না। তোমার রব তোমার নিচে একটি ঝর্ণা সৃষ্টি করেছেন’। 25- ‘আর তুমি খেজুর গাছের কান্ড ধরে তোমার দিকে নাড়া দাও, তাহলে তা তোমার উপর তাজা-পাকা খেজুর ফেলবে’। 26- ‘অতঃপর তুমি খাও, পান কর এবং চোখ জুড়াও। আর যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তাহলে বলে দিও, ‘আমি পরম করুণাময়ের জন্য চুপ থাকার মানত করেছি। অতএব আজ আমি কোন মানুষের সাথে কিছুতেই কথা বলব না’। 27- তারপর সে তাকে কোলে নিয়ে নিজ কওমের নিকট আসল। তারা বলল, ‘হে মারইয়াম! তুমি তো এক অদ্ভূত বিষয় নিয়ে এসেছ। 28- ‘হে হারূনের বোন! তোমার পিতা তো খারাপ লোক ছিল না। আর তোমার মা-ও ছিল না ব্যভিচারিণী’। 29- তখন সে শিশুটির দিকে ইশারা করল। তারা বলল, ‘যে কোলের শিশু আমরা কিভাবে তার সাথে কথা বলব’? 30- শিশুটি বলল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা; তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী বানিয়েছেন’। 31- ‘আর যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন এবং যতদিন আমি জীবিত থাকি তিনি আমাকে সালাত ও যাকাত আদায় করতে আদেশ করেছেন’। 32- ‘আর আমাকে মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে অহঙ্কারী, অবাধ্য করেননি’। 33- ‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’। 34- এই হচ্ছে মারইয়াম পুত্র ঈসা। এটাই সঠিক বক্তব্য, যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করছে। 35- সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র-মহান। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তখন তদুদ্দেশ্যে শুধু বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়। 36- আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ। 37- এরপর তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ করল। কাজেই মহাদিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য। (তাফসীর-فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِہِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ مَّشۡہَدِ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۳۷﴾ অতঃপর দলগুলি নিজেদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি করল।[১] সুতরাং এক মহান দিবসের আগমনে অবিশ্বাসীদের ভীষণ দুর্দশা রয়েছে। [২] [১] এখানে الأَحزَاب (দলগুলি) বলতে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদীদের দলকে বুঝানো হয়েছে; যারা ঈসার ব্যাপারে মতভেদ করেছিল। ইয়াহুদীরা বলেছিল, তিনি জাদুকর ও জারজ সন্তান; অর্থাৎ ইউসুফ (যোসেফ) নাজ্জারের অবৈধ সন্তান। খ্রিষ্টানদের মধ্যে প্রোটেষ্ট্যান্টদের বক্তব্য ঈসা আল্লাহর পুত্র। ক্যাথলিকরা বলে, তিনি তিন আল্লাহর তৃতীয়জন। অর্থোডক্সরা বলে তিনি স্বয়ং আল্লাহ। এভাবে ইয়াহুদীরা তাঁকে হীন জ্ঞান করে, আর খ্রিষ্টানরা তাঁর ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে। (আইসারুত তাফাসীর, ফাতহুল কাদীর) [২] ঐ সমস্ত কাফেরদের জন্য ভীষণ দুর্দশা রয়েছে, যারা ঈসা (আঃ)-এর ব্যাপারে মতভেদ এবং অতিরঞ্জন ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিয়ামতের দিন যখন উপস্থিত হবে, তখন তারা ধ্বংস হবে। 38- যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন তারা কতই না স্পষ্টভাবে শুনতে পাবে এবং দেখতে পাবে! কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট ভ্রষ্টতার মধ্যে রয়েছে। 39- আর তাদেরকে সতর্ক করে দাও পরিতাপ দিবস সম্পর্কে যখন সব বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, অথচ তারা রয়েছে উদাসীনতায় বিভোর এবং তারা ঈমান আনে না। 40- নিশ্চয় আমি যমীন ও এর উপরে যা রয়েছে তার চূড়ান্ত মালিক হব* এবং আমারই নিকট তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। * চূড়ান্ত ওয়ারিস বলতে বুঝানো হয়েছে চূড়ান্ত মালিক অর্থাৎ সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর একমাত্র আল্লাহই থাকবেন এবং সবকিছু থাকবে তাঁর মালিকানাধীন।
স্রষ্টা এবং সৃষ্টি এক নয়... আল্লাহ কোন সন্তান জন্ম দেননি এবং তার কোন প্রয়োজনও নেই - তিনি এগুলো থেকে সম্পূর্ণ পবিত্র... মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ- তিনি তাঁর নিজের পরিচয় মহাগ্রন্থ আল কুরআনের 112 নম্বর সূরায় দিয়েছেন - বলুন হে মোহাম্মদ সঃ.. 👉আল্লাহ এক অদ্বিতীয় 👉তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন- সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী..! 👉তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেওয়া হয়নি..! 👉তার সমকক্ষ কেউ নেই- তিনি সকল বিতরকের ঊর্ধ্বে..!
قَالَ كَذَٰلِكِ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَيَّ هَيِّنٌ ۖ وَلِنَجْعَلَهُ آيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ أَمْرًا مَّقْضِيًّا ﴿٢١﴾ ২১. ফেরেশতা জবাবে বলল, ‘এমনই হবে!’ তোমার প্রতিপালক বলেছেন, ‘এটা আমার জন্যে অতিসামান্য কাজ!’ আর তাকে এভাবে সৃষ্টি করার কারণ হচ্ছে, সে হবে মানুষের জন্যে এক নিদর্শন এবং আমার তরফ থেকে করুণাস্বরূপ! এ এক নির্ধারিত বিষয়। সূরা মরিয়ম
তোমরা সবাই মূর্খ তোমরা কাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে একবারও ভেবে দেখেছো এখানে নবী জাকারিয়া আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্মান কতটা ছোট করা হয়েছে ভেবে দেখেছো নবীদের ছবি আমাদের মনে আছে তাই বলে নবী সাজানো যাবে না ঠিক একইভাবে ঈশ্বরের ভূমিকায় অভিনয় করতে করতে হিন্দু ধর্মে মূর্তি চলে এসেছে কালকেও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর ভূমিকায় অভিনয় করবে তখন ভালো লাগবে তো দেখতে কালকে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর মূর্তি বানিয়ে বানিয়ে পূজা করবে তখন রুখতে পারবেন তো এগুলো ইহুদী-নাসারাদের কাজ ইসলামকে নষ্ট করার জন্য
20 ইউসুফ যখন এই সব ভাবছিলেন তখন মাবুদের এক ফেরেশতা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাঁকে বললেন, “দাউদের বংশধর ইউসুফ, মরিয়মকে বিয়ে করতে ভয় কোরো না, কারণ তাঁর গর্ভে যিনি জন্মেছে তিনি পাক-রূহের শক্তিতেই জন্মেছেন। তাঁর একটি ছেলে হবে। 21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
পৃথিবীর সকল সৃষ্টির রূহ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আগত সুতরাং- বিতরকের কোন সুযোগ নেই - মহান স্রষ্টা আল্লাহর পরিচয় তিনি নিজেই দিয়েছেন মহাগ্রন্থ আল কুরআনের 112 নম্বর সূরা - বলুন হে মোহাম্মদ সঃ... আল্লাহ এক অদ্বিতীয় 👉তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন সবাই তারই মুখাপেক্ষী-👉তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেওয়া হয়নি -👉 তার সমকক্ষ কেউ নেই - তিনি সকল বিতরকের ঊর্ধ্বে..!
@@MdSALIM-dq4ww ভাই তোমার কথা মিথ্যা। তার প্রমান তুমি দেখো কোরান ছাড়া অন্য কিতাবে আল্লার বলে কেহ নেই। তাই আল্লা থেকে সকলই হয় না। মুসা ইসা কখনও আল্লার নাম বলেনি। প্রমান ইজ্ঞীল ও তৌরাত শরীফ দেখো। ও সত্যে চলো। কেমন!
فَأَشَارَتْ إِلَيْهِ ۖ قَالُوا كَيْفَ نُكَلِّمُ مَن كَانَ فِي الْمَهْدِ صَبِيًّا ﴿٢٩﴾ قَالَ إِنِّي عَبْدُ اللَّـهِ آتَانِيَ الْكِتَابَ وَجَعَلَنِي نَبِيًّا ﴿٣٠﴾ وَجَعَلَنِي مُبَارَكًا أَيْنَ مَا كُنتُ وَأَوْصَانِي بِالصَّلَاةِ وَالزَّكَاةِ مَا دُمْتُ حَيًّا ﴿٣١﴾ وَبَرًّا بِوَالِدَتِي وَلَمْ يَجْعَلْنِي جَبَّارًا شَقِيًّا ﴿٣٢﴾ وَالسَّلَامُ عَلَيَّ يَوْمَ وُلِدتُّ وَيَوْمَ أَمُوتُ وَيَوْمَ أُبْعَثُ حَيًّا ﴿٣٣﴾ ২৯. মরিয়ম শিশুর দিকে ইঙ্গিত করল। ওরা বলল, ‘কোলের শিশুর সঙ্গে আমরা কেমন করে কথা বলব?’ ৩০. শিশুটি বলে উঠল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা! তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন ও নবী করেছেন। ৩১. আমি যেখানেই থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন জীবিত থাকা পর্যন্ত নামাজ কায়েম ও যাকাত আদায় করার। ৩২. আমাকে আমার মায়ের সেবক করেছেন। তিনি আমাকে উদ্ধত ও হতভাগ্য করেন নি। ৩৩. যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি সেদিন আমার প্রতি ছিল সালাম, যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন পুনরুত্থিত হবো সেদিনও থাকবে সালাম।’ সূরা মরিয়ম
22 এই সব হয়েছিল যেন নবীর মধ্য দিয়ে মাবুদ এই যে কথা বলেছিলেন তা পূর্ণ হয়: 23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্।
@Mizan Cho ডিভেড করে লাভকি। কিতাবতো পবিত্র। কেন তাকে তর্কতর্কী ভিতরে এনে অপবিত্র করবো? এটা ইসলামের কাজ আল্লাকে বিশ্রিঙ্খলার আল্লা বানানো পবিত্রতা থেকে সরিয়ে। যা ইসলাম বোঝেই না। কখন কিতাব ও্আল্লাকে অপবিত্র করলো।
@Mizan Cho দেখ আমিতো বোকার মত হা হা হা করতে পারি না। তবে ভাবার কথা বলতে পারি। এটাতো ঠিক যে খ্রীষ্টানরা ১০০% বেহেস্তে যাবে। যার নিশ্চয়তা কোরান ও বাইবেল দেয়। কোরানে বলে খ্রীষ্টানরা আখেরাপর্য়ন্ত পৃথিবী চালাবে এবং পরে ইসার লোক খ্রীষ্টানরা আল্লার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে। বাইবেল বলে যে ইসাকে ইমান আনে ও তরিকাবন্দী নেয় সে আখেরী জিন্দেগী পায় ও তার বিচার হয় না। তখন কি করে তুমি বল ইসলাম শেষ্ট ধর্ম যার কোন যোগ্যতাই নাই।
@Mizan Cho @Mizan Cho দেখ আমিতো বোকার মত হা হা হা করতে পারি না। তবে ভাবার কথা বলতে পারি। এটাতো ঠিক যে খ্রীষ্টানরা ১০০% বেহেস্তে যাবে। যার নিশ্চয়তা কোরান ও বাইবেল দেয়। কোরানে বলে খ্রীষ্টানরা আখেরাপর্য়ন্ত পৃথিবী চালাবে এবং পরে ইসার লোক খ্রীষ্টানরা আল্লার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে। বাইবেল বলে যে ইসাকে ইমান আনে ও তরিকাবন্দী নেয় সে আখেরী জিন্দেগী পায় ও তার বিচার হয় না। তখন কি করে তুমি বল ইসলাম শেষ্ট ধর্ম যার কোন যোগ্যতাই নাই।
হযরত ঈসা মসীহের জন্ম 18 ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ের ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তাঁরা একসংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। 19 মরিয়মের স্বামী ইউসুফ সৎ লোক ছিলেন, কিন্তু তিনি লোকের সামনে মরিয়মকে লজ্জায় ফেলতে চাইলেন না; এইজন্য তিনি গোপনে তাঁকে তালাক দেবেন বলে ঠিক করলেন। 20 ইউসুফ যখন এই সব ভাবছিলেন তখন মাবুদের এক ফেরেশতা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাঁকে বললেন, “দাউদের বংশধর ইউসুফ, মরিয়মকে বিয়ে করতে ভয় কোরো না, কারণ তাঁর গর্ভে যিনি জন্মেছে তিনি পাক-রূহের শক্তিতেই জন্মেছেন। তাঁর একটি ছেলে হবে। 21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।” 22 এই সব হয়েছিল যেন নবীর মধ্য দিয়ে মাবুদ এই যে কথা বলেছিলেন তা পূর্ণ হয়: 23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্।
😊 L L Ll L L Ll L L Llll L Lllll L L Ll Ll L L L Pmll Lll Lllll L L Km Ll L L L L l L L L Lil L L lll L Llll Lol lol L L Ll Ll L L Km L L L Lill L L L Ll L L L Lil L Ll Ll L L L Ll Lll Ll L L L Ll Lll L Lll Pm L L Ll L L Ll L Pm L Ll Ll L Lll L Lo Ll L L Km Ll Lll L
No Negotation When God Makes From Mirium Without Father God Gifted Power Then She also Get Permission to Pery in The Mosque Thats all But Later Change at The Time of Prophet Mohammed No Lady in The Mosque Thanks
Sura maryam verse 16-
আর স্মরণ কর এই কিতাবে মারইয়ামকে যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে পূর্ব দিকের কোন এক স্থানে চলে গেল।
17-
আর সে তাদের নিকট থেকে (নিজকে) আড়াল করল। তখন আমি তার নিকট আমার রূহ (জিবরীল) কে প্রেরণ করলাম। অতঃপর সে তার সামনে পূর্ণ মানবের রূপ ধারণ করল।
18-
মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমার থেকে পরম করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি, যদি তুমি মুত্তাকী হও’।
19-
সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার রবের বার্তাবাহক, তোমাকে একজন পবিত্র পুত্রসন্তান দান করার জন্য এসেছি’।
20-
মারইয়াম বলল, ‘কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি। আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই’।
21-
সে বলল, ‘এভাবেই। তোমার রব বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ। আর যেন আমি তাকে করে দেই মানুষের জন্য নিদর্শন এবং আমার পক্ষ থেকে রহমত। আর এটি একটি সিদ্ধান্তকৃত বিষয়’।
22-
তারপর সে তাকে গর্ভে ধারণ করল এবং তা নিয়ে দূরবর্তী একটি স্থানে চলে গেল।
23-
অতঃপর প্রসব-বেদনা তাকে খেজুর গাছের কান্ডের কাছে নিয়ে এলো। সে বলল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হয়ে যেতাম।
24-
তখন তার নিচ থেকে সে তাকে ডেকে বলল যে, ‘তুমি চিন্তা করো না। তোমার রব তোমার নিচে একটি ঝর্ণা সৃষ্টি করেছেন’।
25-
‘আর তুমি খেজুর গাছের কান্ড ধরে তোমার দিকে নাড়া দাও, তাহলে তা তোমার উপর তাজা-পাকা খেজুর ফেলবে’।
26-
‘অতঃপর তুমি খাও, পান কর এবং চোখ জুড়াও। আর যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তাহলে বলে দিও, ‘আমি পরম করুণাময়ের জন্য চুপ থাকার মানত করেছি। অতএব আজ আমি কোন মানুষের সাথে কিছুতেই কথা বলব না’।
27-
তারপর সে তাকে কোলে নিয়ে নিজ কওমের নিকট আসল। তারা বলল, ‘হে মারইয়াম! তুমি তো এক অদ্ভূত বিষয় নিয়ে এসেছ।
28-
‘হে হারূনের বোন! তোমার পিতা তো খারাপ লোক ছিল না। আর তোমার মা-ও ছিল না ব্যভিচারিণী’।
29-
তখন সে শিশুটির দিকে ইশারা করল। তারা বলল, ‘যে কোলের শিশু আমরা কিভাবে তার সাথে কথা বলব’?
30-
শিশুটি বলল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা; তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী বানিয়েছেন’।
31-
‘আর যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন এবং যতদিন আমি জীবিত থাকি তিনি আমাকে সালাত ও যাকাত আদায় করতে আদেশ করেছেন’।
32-
‘আর আমাকে মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে অহঙ্কারী, অবাধ্য করেননি’।
33-
‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’।
34-
এই হচ্ছে মারইয়াম পুত্র ঈসা। এটাই সঠিক বক্তব্য, যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করছে।
35-
সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র-মহান। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তখন তদুদ্দেশ্যে শুধু বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়।
36-
আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ।
37-
এরপর তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ করল। কাজেই মহাদিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য। (তাফসীর-فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِہِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ مَّشۡہَدِ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۳۷﴾
অতঃপর দলগুলি নিজেদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি করল।[১] সুতরাং এক মহান দিবসের আগমনে অবিশ্বাসীদের ভীষণ দুর্দশা রয়েছে। [২] [১] এখানে الأَحزَاب (দলগুলি) বলতে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদীদের দলকে বুঝানো হয়েছে; যারা ঈসার ব্যাপারে মতভেদ করেছিল। ইয়াহুদীরা বলেছিল, তিনি জাদুকর ও জারজ সন্তান; অর্থাৎ ইউসুফ (যোসেফ) নাজ্জারের অবৈধ সন্তান। খ্রিষ্টানদের মধ্যে প্রোটেষ্ট্যান্টদের বক্তব্য ঈসা আল্লাহর পুত্র। ক্যাথলিকরা বলে, তিনি তিন আল্লাহর তৃতীয়জন। অর্থোডক্সরা বলে তিনি স্বয়ং আল্লাহ। এভাবে ইয়াহুদীরা তাঁকে হীন জ্ঞান করে, আর খ্রিষ্টানরা তাঁর ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে। (আইসারুত তাফাসীর, ফাতহুল কাদীর) [২] ঐ সমস্ত কাফেরদের জন্য ভীষণ দুর্দশা রয়েছে, যারা ঈসা (আঃ)-এর ব্যাপারে মতভেদ এবং অতিরঞ্জন ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিয়ামতের দিন যখন উপস্থিত হবে, তখন তারা ধ্বংস হবে।
38-
যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন তারা কতই না স্পষ্টভাবে শুনতে পাবে এবং দেখতে পাবে! কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট ভ্রষ্টতার মধ্যে রয়েছে।
39-
আর তাদেরকে সতর্ক করে দাও পরিতাপ দিবস সম্পর্কে যখন সব বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, অথচ তারা রয়েছে উদাসীনতায় বিভোর এবং তারা ঈমান আনে না।
40-
নিশ্চয় আমি যমীন ও এর উপরে যা রয়েছে তার চূড়ান্ত মালিক হব* এবং আমারই নিকট তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। * চূড়ান্ত ওয়ারিস বলতে বুঝানো হয়েছে চূড়ান্ত মালিক অর্থাৎ সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর একমাত্র আল্লাহই থাকবেন এবং সবকিছু থাকবে তাঁর মালিকানাধীন।
🔔🔔🔔🔔
.
Ss
Ss
Sssa
Sas
Long
সুবহান-আল্লাহ্!
আলহামদুলিল্লাহ্- আল্লাহু-আখবার!
হে-আল্লাহ্ তোমার ধারা সবি সম্বভ!
হযরত মরিয়ম (আঃ) এর চরিত্র মত!
আমাদের চরিত্র বানিয়ে দাও! আমিন!!!
Wi
@@jamilabibi9944োোোোোোোোোোোোোোোোো
হে আল্লাহ তুমি আমাকে তোমার আমল
করার তৌফিক দেন এবল আমাদের সবাইকে হেফাজত এবং হদায়াত দান করুন আমিন
0rmx.1c oxc
e1
35 ফেরেশতা বললেন, “পাক-রূহ্ তোমার উপরে আসবেন এবং আল্লাহ্তা’লার শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ইব্নুল্লাহ্ বলা হবে।
Sura maryam verse 16-
আর স্মরণ কর এই কিতাবে মারইয়ামকে যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে পূর্ব দিকের কোন এক স্থানে চলে গেল।
17-
আর সে তাদের নিকট থেকে (নিজকে) আড়াল করল। তখন আমি তার নিকট আমার রূহ (জিবরীল) কে প্রেরণ করলাম। অতঃপর সে তার সামনে পূর্ণ মানবের রূপ ধারণ করল।
18-
মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমার থেকে পরম করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি, যদি তুমি মুত্তাকী হও’।
19-
সে বলল, ‘আমি তো কেবল তোমার রবের বার্তাবাহক, তোমাকে একজন পবিত্র পুত্রসন্তান দান করার জন্য এসেছি’।
20-
মারইয়াম বলল, ‘কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি। আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই’।
21-
সে বলল, ‘এভাবেই। তোমার রব বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ। আর যেন আমি তাকে করে দেই মানুষের জন্য নিদর্শন এবং আমার পক্ষ থেকে রহমত। আর এটি একটি সিদ্ধান্তকৃত বিষয়’।
22-
তারপর সে তাকে গর্ভে ধারণ করল এবং তা নিয়ে দূরবর্তী একটি স্থানে চলে গেল।
23-
অতঃপর প্রসব-বেদনা তাকে খেজুর গাছের কান্ডের কাছে নিয়ে এলো। সে বলল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হয়ে যেতাম।
24-
তখন তার নিচ থেকে সে তাকে ডেকে বলল যে, ‘তুমি চিন্তা করো না। তোমার রব তোমার নিচে একটি ঝর্ণা সৃষ্টি করেছেন’।
25-
‘আর তুমি খেজুর গাছের কান্ড ধরে তোমার দিকে নাড়া দাও, তাহলে তা তোমার উপর তাজা-পাকা খেজুর ফেলবে’।
26-
‘অতঃপর তুমি খাও, পান কর এবং চোখ জুড়াও। আর যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তাহলে বলে দিও, ‘আমি পরম করুণাময়ের জন্য চুপ থাকার মানত করেছি। অতএব আজ আমি কোন মানুষের সাথে কিছুতেই কথা বলব না’।
27-
তারপর সে তাকে কোলে নিয়ে নিজ কওমের নিকট আসল। তারা বলল, ‘হে মারইয়াম! তুমি তো এক অদ্ভূত বিষয় নিয়ে এসেছ।
28-
‘হে হারূনের বোন! তোমার পিতা তো খারাপ লোক ছিল না। আর তোমার মা-ও ছিল না ব্যভিচারিণী’।
29-
তখন সে শিশুটির দিকে ইশারা করল। তারা বলল, ‘যে কোলের শিশু আমরা কিভাবে তার সাথে কথা বলব’?
30-
শিশুটি বলল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা; তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী বানিয়েছেন’।
31-
‘আর যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন এবং যতদিন আমি জীবিত থাকি তিনি আমাকে সালাত ও যাকাত আদায় করতে আদেশ করেছেন’।
32-
‘আর আমাকে মায়ের প্রতি অনুগত করেছেন এবং তিনি আমাকে অহঙ্কারী, অবাধ্য করেননি’।
33-
‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’।
34-
এই হচ্ছে মারইয়াম পুত্র ঈসা। এটাই সঠিক বক্তব্য, যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করছে।
35-
সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র-মহান। তিনি যখন কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তখন তদুদ্দেশ্যে শুধু বলেন, ‘হও’, অমনি তা হয়ে যায়।
36-
আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ।
37-
এরপর তাদের মধ্য থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ করল। কাজেই মহাদিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য। (তাফসীর-فَاخۡتَلَفَ الۡاَحۡزَابُ مِنۡۢ بَیۡنِہِمۡ ۚ فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ مَّشۡہَدِ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۳۷﴾
অতঃপর দলগুলি নিজেদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি করল।[১] সুতরাং এক মহান দিবসের আগমনে অবিশ্বাসীদের ভীষণ দুর্দশা রয়েছে। [২] [১] এখানে الأَحزَاب (দলগুলি) বলতে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদীদের দলকে বুঝানো হয়েছে; যারা ঈসার ব্যাপারে মতভেদ করেছিল। ইয়াহুদীরা বলেছিল, তিনি জাদুকর ও জারজ সন্তান; অর্থাৎ ইউসুফ (যোসেফ) নাজ্জারের অবৈধ সন্তান। খ্রিষ্টানদের মধ্যে প্রোটেষ্ট্যান্টদের বক্তব্য ঈসা আল্লাহর পুত্র। ক্যাথলিকরা বলে, তিনি তিন আল্লাহর তৃতীয়জন। অর্থোডক্সরা বলে তিনি স্বয়ং আল্লাহ। এভাবে ইয়াহুদীরা তাঁকে হীন জ্ঞান করে, আর খ্রিষ্টানরা তাঁর ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে। (আইসারুত তাফাসীর, ফাতহুল কাদীর) [২] ঐ সমস্ত কাফেরদের জন্য ভীষণ দুর্দশা রয়েছে, যারা ঈসা (আঃ)-এর ব্যাপারে মতভেদ এবং অতিরঞ্জন ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। কিয়ামতের দিন যখন উপস্থিত হবে, তখন তারা ধ্বংস হবে।
38-
যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন তারা কতই না স্পষ্টভাবে শুনতে পাবে এবং দেখতে পাবে! কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট ভ্রষ্টতার মধ্যে রয়েছে।
39-
আর তাদেরকে সতর্ক করে দাও পরিতাপ দিবস সম্পর্কে যখন সব বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, অথচ তারা রয়েছে উদাসীনতায় বিভোর এবং তারা ঈমান আনে না।
40-
নিশ্চয় আমি যমীন ও এর উপরে যা রয়েছে তার চূড়ান্ত মালিক হব* এবং আমারই নিকট তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। * চূড়ান্ত ওয়ারিস বলতে বুঝানো হয়েছে চূড়ান্ত মালিক অর্থাৎ সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর একমাত্র আল্লাহই থাকবেন এবং সবকিছু থাকবে তাঁর মালিকানাধীন।
Christ Ripon Biswas Crb aminallha1
স্রষ্টা এবং সৃষ্টি এক নয়...
আল্লাহ কোন সন্তান জন্ম দেননি এবং তার কোন প্রয়োজনও নেই - তিনি এগুলো থেকে সম্পূর্ণ পবিত্র... মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ- তিনি তাঁর নিজের পরিচয় মহাগ্রন্থ আল কুরআনের 112 নম্বর সূরায় দিয়েছেন - বলুন হে মোহাম্মদ সঃ.. 👉আল্লাহ এক অদ্বিতীয়
👉তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন- সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী..!
👉তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেওয়া হয়নি..!
👉তার সমকক্ষ কেউ নেই- তিনি সকল বিতরকের ঊর্ধ্বে..!
আল্লাহু আকবার
🤍❤️🤍❤️
আলহামদুলিল্লাহ
Most beautiful actress I have seen in my eternal life , perfect for act as virgin Mary. May Allah bless her and put all of us in right way.masAllah.
Sexiwoman 3 I
?
/
6যততভমম
Yes.
قَالَ كَذَٰلِكِ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَيَّ هَيِّنٌ ۖ وَلِنَجْعَلَهُ آيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ أَمْرًا مَّقْضِيًّا ﴿٢١﴾
২১. ফেরেশতা জবাবে বলল, ‘এমনই হবে!’ তোমার প্রতিপালক বলেছেন, ‘এটা আমার জন্যে অতিসামান্য কাজ!’ আর তাকে এভাবে সৃষ্টি করার কারণ হচ্ছে, সে হবে মানুষের জন্যে এক নিদর্শন এবং আমার তরফ থেকে করুণাস্বরূপ! এ এক নির্ধারিত বিষয়।
সূরা মরিয়ম
mohi uddinkk
.-;
mohi uddin
সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানুন 7
আমিন
সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানুন .
আপনাদেরকে । অনেক অনেক ধন্যবাদ । আরো অনেক কিছু দেখতে । চাই ।
আল্লাহ পাক এর কাছে সবি সম্ভব তিনি সর্ব শক্তীমান।
Xxx.
Ö
Xxx
যাদের ওসিলায় আমি এই ভিডিওটা বাংলা দেখতে পেলাম
তাদের জন্য আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি।
আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
Jeso
MahFuz Molla aminallha1
আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করছি
তোমরা সবাই মূর্খ তোমরা কাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে একবারও ভেবে দেখেছো এখানে নবী জাকারিয়া আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্মান কতটা ছোট করা হয়েছে ভেবে দেখেছো নবীদের ছবি আমাদের মনে আছে তাই বলে নবী সাজানো যাবে না ঠিক একইভাবে ঈশ্বরের ভূমিকায় অভিনয় করতে করতে হিন্দু ধর্মে মূর্তি চলে এসেছে কালকেও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর ভূমিকায় অভিনয় করবে তখন ভালো লাগবে তো দেখতে কালকে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর মূর্তি বানিয়ে বানিয়ে পূজা করবে তখন রুখতে পারবেন তো এগুলো ইহুদী-নাসারাদের কাজ ইসলামকে নষ্ট করার জন্য
@@quranhikmha195 ভাই - আপনি জানেন না... এই ইহুদীরা একদিনেই সত্তর জন নবীকে হত্যা করেছে
সুতরাং এদের ব্যবহার এইরকম ই
আল্লাহ সর্বশক্তিমান আল্লাহই সবই পারেন,,,
🙏🙏🙏🙏🙏🙏
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
😮
❤
সূরা মরিয়ম
وَاذْكُرْ فِي الْكِتَابِ مَرْيَمَ إِذِ انتَبَذَتْ مِنْ أَهْلِهَا مَكَانًا شَرْقِيًّا ﴿١٦﴾ فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا ﴿١٧﴾ قَالَتْ إِنِّي أَعُوذُ بِالرَّحْمَـٰنِ مِنكَ إِن كُنتَ تَقِيًّا ﴿١٨﴾
১৬-১৭. (হে নবী!) এই কিতাবে উল্লিখিত মরিয়মের কথা বর্ণনা করো। মরিয়ম তার পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পূর্বপ্রান্তের এক নিরালা ঘরে আশ্রয় নিল। তখন আমি আমার ফেরেশতাকে মানুষের বেশে পাঠালাম। ১৮. মরিয়ম (চমকে উঠে) বলল, আমি দয়াময়ের আশ্রয় প্রার্থনা করছি! তুমি যদি আল্লাহ-সচেতন হও তবে (আমার কাছে এসো না)।
সূরা মরিয়ম
قَالَ إِنَّمَا أَنَا رَسُولُ رَبِّكِ لِأَهَبَ لَكِ غُلَامًا زَكِيًّا ﴿١٩﴾ قَالَتْ أَنَّىٰ يَكُونُ لِي غُلَامٌ وَلَمْ يَمْسَسْنِي بَشَرٌ وَلَمْ أَكُ بَغِيًّا ﴿٢٠﴾
১৯. ফেরেশতা বলল, আমি তোমার প্রতিপালকের বাণীবাহক মাত্র। (তিনি বলেছেন) তিনি তোমাকে এক পবিত্র পুত্র উপহার দেবেন। ২০. মরিয়ম বলল, ‘আমার পুত্র হবে কেমন করে? কোনো পুরুষ আমাকে স্পর্শ করে নি আর আমি ব্যভিচারিণীও নই!’
সূরা মরিয়ম
قَالَ كَذَٰلِكِ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَيَّ هَيِّنٌ ۖ وَلِنَجْعَلَهُ آيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ أَمْرًا مَّقْضِيًّا ﴿٢١﴾
২১. ফেরেশতা জবাবে বলল, ‘এমনই হবে!’ তোমার প্রতিপালক বলেছেন, ‘এটা আমার জন্যে অতিসামান্য কাজ!’ আর তাকে এভাবে সৃষ্টি করার কারণ হচ্ছে, সে হবে মানুষের জন্যে এক নিদর্শন এবং আমার তরফ থেকে করুণাস্বরূপ! এ এক নির্ধারিত বিষয়।
সূরা মরিয়ম
فَحَمَلَتْهُ فَانتَبَذَتْ بِهِ مَكَانًا قَصِيًّا ﴿٢٢﴾ فَأَجَاءَهَا الْمَخَاضُ إِلَىٰ جِذْعِ النَّخْلَةِ قَالَتْ يَا لَيْتَنِي مِتُّ قَبْلَ هَـٰذَا وَكُنتُ نَسْيًا مَّنسِيًّا ﴿٢٣﴾
২২. গর্ভে ভ্রূণ সঞ্চারিত হলে মরিয়ম (লোকালয় থেকে) দূরে চলে গেল। ২৩. প্রসববেদনা তাকে এক খেজুর গাছের নিচে আশ্রয় নিতে বাধ্য করল। কষ্টে আর্তনাদ করে সে বলল, ‘হায়! আমি যদি এ সবকিছু ঘটার আগেই মারা যেতাম! মানুষের স্মৃতি থেকে পুরোপুরি মুছে যেতাম!’
সূরা মরিয়ম
فَنَادَاهَا مِن تَحْتِهَا أَلَّا تَحْزَنِي قَدْ جَعَلَ رَبُّكِ تَحْتَكِ سَرِيًّا ﴿٢٤﴾ وَهُزِّي إِلَيْكِ بِجِذْعِ النَّخْلَةِ تُسَاقِطْ عَلَيْكِ رُطَبًا جَنِيًّا ﴿٢٥﴾ فَكُلِي وَاشْرَبِي وَقَرِّي عَيْنًا ۖ فَإِمَّا تَرَيِنَّ مِنَ الْبَشَرِ أَحَدًا فَقُولِي إِنِّي نَذَرْتُ لِلرَّحْمَـٰنِ صَوْمًا فَلَنْ أُكَلِّمَ الْيَوْمَ إِنسِيًّا ﴿٢٦﴾
২৪. তখন (ফেরেশতা আরো একটু) নিচ থেকে বলল, তুমি দুঃখ কোরো না, (চোখ মেলো)। তোমার প্রতিপালক তোমার পায়ের কাছেই এক ঝর্নাধারা সৃষ্টি করেছেন। ২৫. আর খেজুর গাছে ঝাঁকি দাও, তাজা পাকা খেজুর তোমার হাতের কাছেই পড়বে। ২৬. অতএব খেজুর খাও, পানি পান করো আর চোখ জুড়াও। কোনো মানুষ দেখলে বলবে, ‘আমি দয়াময়ের উদ্দেশ্যে মৌনতার মানত করেছি। তাই কারো সাথেই কোনো কথা বলব না।’
সূরা মরিয়ম
فَأَتَتْ بِهِ قَوْمَهَا تَحْمِلُهُ ۖ قَالُوا يَا مَرْيَمُ لَقَدْ جِئْتِ شَيْئًا فَرِيًّا ﴿٢٧﴾ يَا أُخْتَ هَارُونَ مَا كَانَ أَبُوكِ امْرَأَ سَوْءٍ وَمَا كَانَتْ أُمُّكِ بَغِيًّا ﴿٢٨﴾
২৭. অতঃপর সে তার সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের কাছে হাজির হলো। ওরা বলল, মরিয়ম! তুমি তো অদ্ভুত কাণ্ড করেছ! ২৮. হে হারুনের বোন! তোমার পিতাও অসৎ ছিল না, তোমার মা-ও ব্যভিচারিণী ছিল না!
সূরা মরিয়ম
فَأَشَارَتْ إِلَيْهِ ۖ قَالُوا كَيْفَ نُكَلِّمُ مَن كَانَ فِي الْمَهْدِ صَبِيًّا ﴿٢٩﴾ قَالَ إِنِّي عَبْدُ اللَّـهِ آتَانِيَ الْكِتَابَ وَجَعَلَنِي نَبِيًّا ﴿٣٠﴾ وَجَعَلَنِي مُبَارَكًا أَيْنَ مَا كُنتُ وَأَوْصَانِي بِالصَّلَاةِ وَالزَّكَاةِ مَا دُمْتُ حَيًّا ﴿٣١﴾ وَبَرًّا بِوَالِدَتِي وَلَمْ يَجْعَلْنِي جَبَّارًا شَقِيًّا ﴿٣٢﴾ وَالسَّلَامُ عَلَيَّ يَوْمَ وُلِدتُّ وَيَوْمَ أَمُوتُ وَيَوْمَ أُبْعَثُ حَيًّا ﴿٣٣﴾
২৯. মরিয়ম শিশুর দিকে ইঙ্গিত করল। ওরা বলল, ‘কোলের শিশুর সঙ্গে আমরা কেমন করে কথা বলব?’ ৩০. শিশুটি বলে উঠল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা! তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন ও নবী করেছেন। ৩১. আমি যেখানেই থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন জীবিত থাকা পর্যন্ত নামাজ কায়েম ও যাকাত আদায় করার। ৩২. আমাকে আমার মায়ের সেবক করেছেন। তিনি আমাকে উদ্ধত ও হতভাগ্য করেন নি। ৩৩. যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি সেদিন আমার প্রতি ছিল সালাম, যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন পুনরুত্থিত হবো সেদিনও থাকবে সালাম।’
সূরা মরিয়ম
ذَٰلِكَ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ ۚ قَوْلَ الْحَقِّ الَّذِي فِيهِ يَمْتَرُونَ ﴿٣٤﴾
৩৪. এই হচ্ছে মরিয়মপুত্র ঈসার সত্য ঘটনা, যা নিয়ে ওরা বিতর্ক করে।
সূরা মরিয়ম
mohi uddin
জাযাকাল্লাহ
molhi uddin
mohi uddin ্
সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানু,
فَأَتَتْ بِهِ قَوْمَهَا تَحْمِلُهُ ۖ قَالُوا يَا مَرْيَمُ لَقَدْ جِئْتِ شَيْئًا فَرِيًّا ﴿٢٧﴾ يَا أُخْتَ هَارُونَ مَا كَانَ أَبُوكِ امْرَأَ سَوْءٍ وَمَا كَانَتْ أُمُّكِ بَغِيًّا ﴿٢٨﴾
২৭. অতঃপর সে তার সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের কাছে হাজির হলো। ওরা বলল, মরিয়ম! তুমি তো অদ্ভুত কাণ্ড করেছ! ২৮. হে হারুনের বোন! তোমার পিতাও অসৎ ছিল না, তোমার মা-ও ব্যভিচারিণী ছিল না!
সূরা মরিয়ম
mohi uddin @
Bibi moriom ke janai oshoingkho dhoinnobad mashaallah subhanallah allahuakbar lailaha illallahu muhammadar rasulullah sallallahu alaihissalam from India assam saptagram
قَالَ إِنَّمَا أَنَا رَسُولُ رَبِّكِ لِأَهَبَ لَكِ غُلَامًا زَكِيًّا ﴿١٩﴾ قَالَتْ أَنَّىٰ يَكُونُ لِي غُلَامٌ وَلَمْ يَمْسَسْنِي بَشَرٌ وَلَمْ أَكُ بَغِيًّا ﴿٢٠﴾
১৯. ফেরেশতা বলল, আমি তোমার প্রতিপালকের বাণীবাহক মাত্র। (তিনি বলেছেন) তিনি তোমাকে এক পবিত্র পুত্র উপহার দেবেন। ২০. মরিয়ম বলল, ‘আমার পুত্র হবে কেমন করে? কোনো পুরুষ আমাকে স্পর্শ করে নি আর আমি ব্যভিচারিণীও নই!’
সূরা মরিয়ম
সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানুন mokka
সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানুন mukka hoj
Thanks c
U
আমিন
20 ইউসুফ যখন এই সব ভাবছিলেন তখন মাবুদের এক ফেরেশতা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাঁকে বললেন, “দাউদের বংশধর ইউসুফ, মরিয়মকে বিয়ে করতে ভয় কোরো না, কারণ তাঁর গর্ভে যিনি জন্মেছে তিনি পাক-রূহের শক্তিতেই জন্মেছেন। তাঁর একটি ছেলে হবে।
21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
Ha ha ha ha ha ha
পৃথিবীর সকল সৃষ্টির রূহ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আগত সুতরাং- বিতরকের কোন সুযোগ নেই - মহান স্রষ্টা আল্লাহর পরিচয় তিনি নিজেই দিয়েছেন মহাগ্রন্থ আল কুরআনের 112 নম্বর সূরা - বলুন হে মোহাম্মদ সঃ... আল্লাহ এক অদ্বিতীয় 👉তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন সবাই তারই মুখাপেক্ষী-👉তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেওয়া হয়নি -👉 তার সমকক্ষ কেউ নেই - তিনি সকল বিতরকের ঊর্ধ্বে..!
@@MdSALIM-dq4ww ভাই তোমার কথা মিথ্যা। তার প্রমান তুমি দেখো কোরান ছাড়া অন্য কিতাবে আল্লার বলে কেহ নেই। তাই আল্লা থেকে সকলই হয় না। মুসা ইসা কখনও আল্লার নাম বলেনি। প্রমান ইজ্ঞীল ও তৌরাত শরীফ দেখো। ও সত্যে চলো।
কেমন!
@@crbchrist আল্লাহ আরবি শব্দ,আর মুসা আঃ (Moses) ও ঈসা আঃ (Jesus Christ) হিব্রু বা আরামাইক ভাষী নবী ছিলেন,তাই তারা আল্লাহ শব্দ উচ্চারণ করেননি।
এই দুনিয়ার মানুষ আমাদের আল্লাহ অনেক অনেক মহান মহান,
Syfur Parvez aminallha1
Ramadan Mubarak
চবিতে ভোল আচে কিন্তু সুরা মরিয়মে কুনো ভোল নেই,,
Na vol nai ata oi projonmer chelo
Ata injil a acha....
Ar sura imran a o same kotha e bola acha
@@akashshikder6399😊ll😅mb. H😊😊😊😊😊😊
؛؛
😅@@akashshikder6399
এটা ইহুদিদের বানানো
Mohan ALLAH ta alar oses niyamot o rahmut silen marium(as) ja manob jatir jonno nidurson
md atik aminallha1
মরিয়ম আমার মা,আমি আল্লাহর দাস
Md:abdur rahman aminallha1
Subhanallah
فَأَشَارَتْ إِلَيْهِ ۖ قَالُوا كَيْفَ نُكَلِّمُ مَن كَانَ فِي الْمَهْدِ صَبِيًّا ﴿٢٩﴾ قَالَ إِنِّي عَبْدُ اللَّـهِ آتَانِيَ الْكِتَابَ وَجَعَلَنِي نَبِيًّا ﴿٣٠﴾ وَجَعَلَنِي مُبَارَكًا أَيْنَ مَا كُنتُ وَأَوْصَانِي بِالصَّلَاةِ وَالزَّكَاةِ مَا دُمْتُ حَيًّا ﴿٣١﴾ وَبَرًّا بِوَالِدَتِي وَلَمْ يَجْعَلْنِي جَبَّارًا شَقِيًّا ﴿٣٢﴾ وَالسَّلَامُ عَلَيَّ يَوْمَ وُلِدتُّ وَيَوْمَ أَمُوتُ وَيَوْمَ أُبْعَثُ حَيًّا ﴿٣٣﴾
২৯. মরিয়ম শিশুর দিকে ইঙ্গিত করল। ওরা বলল, ‘কোলের শিশুর সঙ্গে আমরা কেমন করে কথা বলব?’ ৩০. শিশুটি বলে উঠল, ‘আমি তো আল্লাহর বান্দা! তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন ও নবী করেছেন। ৩১. আমি যেখানেই থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন জীবিত থাকা পর্যন্ত নামাজ কায়েম ও যাকাত আদায় করার। ৩২. আমাকে আমার মায়ের সেবক করেছেন। তিনি আমাকে উদ্ধত ও হতভাগ্য করেন নি। ৩৩. যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি সেদিন আমার প্রতি ছিল সালাম, যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন পুনরুত্থিত হবো সেদিনও থাকবে সালাম।’
সূরা মরিয়ম
mohi uddin o
mohi uddin কুরান
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানআল্লাহ আল্লাহর গোলাম আমি মক্কা মদিনা 🕋🇸🇦🇧🇩
22 এই সব হয়েছিল যেন নবীর মধ্য দিয়ে মাবুদ এই যে কথা বলেছিলেন তা পূর্ণ হয়:
23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্।
আপনার কথার আগা মাথা কিছুই নাই
@Mizan Cho বলোতো তোমার কথা সত্যকি? \|ভাবতো, ইসার আখেরাতে খ্রী\স্টানদের বিচার মুক্ত করে দিলেন। আর মোহাম্মদ বিচার দিলেন। কোনটা মহান?
@Mizan Cho ডিভেড করে লাভকি। কিতাবতো পবিত্র। কেন তাকে তর্কতর্কী ভিতরে এনে অপবিত্র করবো? এটা ইসলামের কাজ আল্লাকে বিশ্রিঙ্খলার আল্লা বানানো পবিত্রতা থেকে সরিয়ে। যা ইসলাম বোঝেই না। কখন কিতাব ও্আল্লাকে অপবিত্র করলো।
@Mizan Cho দেখ আমিতো বোকার মত হা হা হা করতে পারি না। তবে ভাবার কথা বলতে পারি।
এটাতো ঠিক যে খ্রীষ্টানরা ১০০% বেহেস্তে যাবে।
যার নিশ্চয়তা কোরান ও বাইবেল দেয়।
কোরানে বলে খ্রীষ্টানরা আখেরাপর্য়ন্ত পৃথিবী চালাবে এবং পরে ইসার লোক খ্রীষ্টানরা আল্লার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে।
বাইবেল বলে যে ইসাকে ইমান আনে ও তরিকাবন্দী নেয় সে আখেরী জিন্দেগী পায় ও তার বিচার হয় না। তখন কি করে তুমি বল ইসলাম শেষ্ট ধর্ম যার কোন যোগ্যতাই নাই।
@Mizan Cho @Mizan Cho দেখ আমিতো বোকার মত হা হা হা করতে পারি না। তবে ভাবার কথা বলতে পারি।
এটাতো ঠিক যে খ্রীষ্টানরা ১০০% বেহেস্তে যাবে।
যার নিশ্চয়তা কোরান ও বাইবেল দেয়।
কোরানে বলে খ্রীষ্টানরা আখেরাপর্য়ন্ত পৃথিবী চালাবে এবং পরে ইসার লোক খ্রীষ্টানরা আল্লার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে।
বাইবেল বলে যে ইসাকে ইমান আনে ও তরিকাবন্দী নেয় সে আখেরী জিন্দেগী পায় ও তার বিচার হয় না। তখন কি করে তুমি বল ইসলাম শেষ্ট ধর্ম যার কোন যোগ্যতাই নাই।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের ঈমান দেও
আল্লাহ সর্ব ক্ষেত্রেই সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশক্তিমান।
আলহামদুলিল্লাহ
❤od😊murrrrxh 😊bw..ww w.. t. T. T. T
.u.
uly
Qy 🎉 uywwwww
Nice ai video jonno amra shotto kahini jantesi
আললাহু চাইলে সব কিছুই সমভাব
saidur saidur aminallha1
Ri8
আল্লাহ সব কিছু করতে পারেন🌺🌺🌼🌼🌻🌻🌸🌸🌹🌹🍀🍀🌾🌾
Allah paker priyo kisu hote hole ai rokom e porikkhar shonmukhin hote hoy. Allahumma Amin!
Mashallah alhamdulillah ok good very nice
21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
মদিনা আমবুরিয়া ফাতেমা তুল জাহারা সুবহানআল্লাহ ছইদি আরব আরাফা আদম( আ:) আমিন
আল্লাহ র কারিশমা আমিন
আপনাকে আপনার অনেক অনেক ধন্যবাদ যদি ২ খন্ড দেখার সুযোগ করে দিতেন তাহলে আরো খুশি হতাম
Marim
ণরভ
@@ratulratul6411 v
মদিনার নবিজির কাহিনী আছাম থেকে বলছি
আল্লাহ সর্বশক্তিমান আল্লাহ সৃষ্টিকর্তা
Dear translator, Thankfully congratulations. Keep on continue to bring the truth in this holy earth. Amen. Shafi. Shafi . USA.
হযরত ঈসা মসীহের জন্ম
18 ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ের ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তাঁরা একসংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
19 মরিয়মের স্বামী ইউসুফ সৎ লোক ছিলেন, কিন্তু তিনি লোকের সামনে মরিয়মকে লজ্জায় ফেলতে চাইলেন না; এইজন্য তিনি গোপনে তাঁকে তালাক দেবেন বলে ঠিক করলেন।
20 ইউসুফ যখন এই সব ভাবছিলেন তখন মাবুদের এক ফেরেশতা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাঁকে বললেন, “দাউদের বংশধর ইউসুফ, মরিয়মকে বিয়ে করতে ভয় কোরো না, কারণ তাঁর গর্ভে যিনি জন্মেছে তিনি পাক-রূহের শক্তিতেই জন্মেছেন। তাঁর একটি ছেলে হবে।
21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
22 এই সব হয়েছিল যেন নবীর মধ্য দিয়ে মাবুদ এই যে কথা বলেছিলেন তা পূর্ণ হয়:
23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্।
মা মরিয়ম ও ইসা নবী
aigolp khub bhlo lglo ai rokam arro deban
Ar porbo nai thakle den??
আলহামদুলিল্লাহ্,আল্লাহ আকবার
মানুষ যদি নাটক tiktok না দেখে এইসব ভালো কিছুদেখতো তাহলে মানুষের ভালো হতো
L
L
😊
L
L
Ll
L
L
Ll
L
L
Llll
L
Lllll
L
L
Ll
Ll
L
L
L
Pmll
Lll
Lllll
L
L
Km
Ll
L
L
L
L l
L
L
L
Lil
L
L lll
L
Llll
Lol lol
L
L
Ll
Ll
L
L
Km
L
L
L
Lill
L
L
L
Ll
L
L
L
Lil
L
Ll
Ll
L
L
L
Ll
Lll
Ll
L
L
L
Ll
Lll
L
Lll
Pm
L
L
Ll
L
L
Ll
L
Pm
L
Ll
Ll
L
Lll
L
Lo
Ll
L
L
Km
Ll
Lll
L
😊l
L l
L
LMKl km
L pm
L
Ll
L l
L pm l
L
Lll
Lol km
Ll
Kmll
Pm l
L
L
L
Lll lllll
Km
L
L
L
L
L
Pm l
L
L
L
L
Ll😊
Pm
L
Km
Pm
L
L
L pm L
Lpm
L
Ll
L
Pm
এটার বিতরে শিক্ কথা আছে লকী দাদু কি কথা আল্লাহ আমাদেরকে ঈমান বুজার তৌফিক দান করো আমিন
rasel hossain -
ذَٰلِكَ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ ۚ قَوْلَ الْحَقِّ الَّذِي فِيهِ يَمْتَرُونَ ﴿٣٤﴾
৩৪. এই হচ্ছে মরিয়মপুত্র ঈসার সত্য ঘটনা, যা নিয়ে ওরা বিতর্ক করে।
সূরা মরিয়ম
কারা আসলে বিতর্ক করে?
ভাই এটার বাকি পরবো কোথায় কি ভাবে পাবো
সুবহানআল্লাহ জম জম কোয়া পানি ময়া 🇧🇩🇸🇦🕋
মরিয়ম এর কাহিনী তৃতীয় পাট কবে পাব
part 3
সুবাহনআল্লাহ অসাধারণ মুভি
সুবহানআল্লাহ মরিয়ম (রা:) মা
খুব ভালো লাগলো
পৃথিবীর একমাত্র নাজাতদাতা ইসা মসিহ আর কেহ নেই। ফেরেস্তে বলেন,
21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
আরে ব্যাটা শোন রাসুল(স) এর পথ অনুসরন ছাড়া মুক্তির উপায় নেই।।।ঈসা(আ) নিজেই রাসুল(স) এর উম্মত হিসেবে দুনিয়ায় আসবেন
jisu, hothchen , rajader raja, provider provu, tini ki Kore akjon nobir umoth hoben??.
sob golo porbo dile khub valo hoto...please give us all episode....
আমিন
Mashallah
আমিন মাসা আল্লাহ
ছবিতে না দেখে কোরআনমজিদে সুরা মরিয়ম পড়লেই সব সত্যিকার ইতিহাস যানা যাবে, কোন ভুল নেই,
ua-cam.com/channels/FTomH4ZeqduBBPQuP_EGJA.html
MD OMAN GONY ok
7
@@hudamondal4900 to
Marym
Hazrat ISA Al er Amol a ki namaj chilo ? Ami joto dur Jani hazrat Muhammad sm er amol theke namaj kayem hoecilo. I m confused ..
প্রিয় ভাই সব নবী মুসলিম ছিলেন এবং তারা এক আল্লাহর এবাদত করত এক আল্লাহর দিকে মানুষকে আহবান করত তবে শরীয়তের ভিন্নতা ছিল তাদের এবাদত এর ভিন্নতা ছিল
ধন্যবাদ ভাই
সবগুলি পর্বই দেখতে চাই
sakila sarma. bangla song
ñewspakistan
No me
S
23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্ (ইসা)।
R8
Emmanuel mean
God with us.
@@ashikurdurjoy1453 আমাদের সংগে আল্লাহ্ ইসা
সঠিক
সুবহানআল্লাহ জম জম কোয়া পানি খান মুক দুই জন সুবহানআল্লাহ
Amin❤
amin🌼🌼🌼🌼🌼🌼
সুবহানাল্লাহ একটি শিশু কথা বলছে
Excellent Cinematography - maa sha Allaah
No Negotation When God Makes From Mirium Without Father God Gifted Power Then She also Get Permission to Pery in The Mosque Thats all But Later Change at The Time of Prophet Mohammed No Lady in The Mosque Thanks
Women are also permitted in mosque in Islam.
Excellent movie!!!!
sundor . bangla dabaing sob gulo dakta & sunta chai.
nazrul islam y
Allaho akhbar..........
Please give 3 episode
Ma moriom k dekhano uchit hoyni ..Kk 1 mot like koren 👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
আপনারা যেটা করছেন কি হাদীস অনুযায়ী করছেন নাকি
Hadis ki bhujen? Eta surah maryam ar surah al e imran upor banano
@@shakilrashid138 by
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ
Al epsod in bangla
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
we want all Episode
please give us ( Mariyom)
M
osharaf hossain
Mosharaf hossain 👊MKjlh
😡**3@3
Mosharaf hossain ahkbc
Mosharaf hossain duking
Alhamdulillah
Porbo ki 2 ty r nay??
ধন্যবাদ ভাই।
Ami ai vedio ta amar channel a upload korte pari.. Please reply
Next episode ta den pls
Allahu akbar
অামার অাল্লাহ সর্বশক্তিমান❤
সুবহান অাল্লাহ❤
অালহামদুলিল্লাহ❤
অাল্লাহু অাকবার❤
😭👅
%
Ko bhalo
Dukkar vyapar Amar kache coastal
Jani na Koto kosto Lage Keno
Please upload the VDO serially so that complete story can be known without break.
সোবহানাললাহ
PLEASE FOLLOW THE HOLY QURAN
খুব ভাল লাগলো
বাবুল
মরিয়ম (রা:) তারেক মনোয়ার সাহেব আমিন
সুবহানআল্লাহ মাশাআল্লাহ পালগাও
আল্লাহ আকবার।
Mariyam Bangla er sobgulo porbo dekhte chai....
আমিন
God is Almighty
😊
😊l
Baki part gulu din bhai
তীতীও পর বো দেওয়ার জন্য উনুরুদ রহিল
Vai, tritio porbo thakle to dibe ?
Allah Mohan o doyalo
Good job
আল্লাহু আকবার
অনেক বার দেখলাম