🙏 আপনি কি কাউকে আপনার জন্য প্রার্থনা করতে চান? এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/prarthana-bn ⬅ ✝ যীশু সত্যিই কে ছিলেন? জানুন! এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/injil-bn ⬅
যীশু যারা নন ইহুদী তাদেরকে কুত্তা বলেছে কেনো ???? খ্রিস্টান ধর্ম সব থেকে মিথ্যা কথা বলে ধর্ম প্রচার করে এই জন্য আস্তে আস্তে খ্রিস্টানরা নাস্তিক মুসলমান হয়ে যাচ্ছে
@@nuraminsuzaতিন হাজার পূর্বে সমুদ্রে ঢুবে মারা যাওয়া ফিরয়াওনকে আল্লহ কুরআনে বলেছিলেন তার লাশকে তিনি সংরক্ষণ করবেন,১৯১২ সালের দিকে এসে খ্রিষ্টানদের হাতে সনাক্ত হয় তার লাশ নীল নদ থেকে, তখন তো তাদের কাছে মনে হয়ে ছিল ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ কিভাবে সমুদ্রে এত বছর ধরে তার লাশ সংরক্ষণ করবেন তার লাশ এবং বাকিদের লাশতো তিমি মাছ খেয়ে ফেলার কথা,কিন্তু আল্লাহর ওয়াদা যে সত্য তিনি যেটা বলেছিলেন সেটা করেছেন। ঠিক তেমনি ইসা নবীর ক্ষেত্রে আল্লাহ যে ওয়াদা দিয়েছেন সেটাও সত্য হবে খালি সময়ের অপেক্ষা। তারপর আপনাদের হৃদয় সেগুলো অনুভব করেন না।আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক।
ভাই আপনি হিন্দু, না মুসলিম সেজে বিব্রান্ত করতে আসছেন। জদি মুনাফেক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার স্থান হবে জাহান্নামের সর্ব নিম্ন স্তরে।আপনি জেটা জানেন না সেটা নিয়ে কথা বলবেন না@@nuraminsuza
কমেন্টগুলা পড়ে মনটা ভরে গেল মুসলিমরা এখন আর বোকা নয় আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র কুরআনুল মাজীদ সবকিছু দেওয়া আছে এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট আমড়ার বিভ্রান্তিতে পরবো না ইনশাআল্লাহ
@@sujonray4017 আপনি মনে মনে যেটা ভাবছেন, সেটা একদম-ই ভুল ধারনা। এটা ঠিক না ভাই। সনাতনধর্মী, মানে শয়তানধর্মীরাই শুধু বাজে মনোভাব নিয়ে এটা ভাবে। আপনি তো শয়তানধর্মী, তাই ভাবতেই পারেন স্বাভাবিক, তো ভাবেন।
@@sujonray4017 ভাই আল্লাহর কুদরতে কোনো পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই ইসা নবীকে আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন আমরা খ্রিস্টান মুসলিম ইহুদি এদের সকল নবী এক পরিবারের দুইটা পুত্র হতে এসেছে আপনাদের টা তো আপনারা নিজেরাই বানিয়েছেন
@@lemonislam6019 আরে আপনিই তো মুর্খ । নিজেদের নবি রসুলদের ঠিক মত চিনেন না । হযরত ঈসা আঃ একজন রাসূল ছিলেন তার কাছে ইনজিল (bible) প্রেরিত হয়। তাহলে আপনি হয়তো এটাও জানেনা যে ঈসা আবার পৃথিবীতে আসবেন। That's why cause of these kind of people our nation is like this
এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়,তারা ঈসা (আঃ) কে বার বার "ইবনুল্লাহ" বলেছে।যার অর্থ আল্লাহর পুত্র।যেটা খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস।আমরা মুসলিমরা ঈসা (আঃ) কে আল্লাহর রাসুল বলে বিশ্বাস করি।
কুরআনের ১১২ তম অনুচ্ছেদ । বলুন, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি, কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তার সমতুল্য নয়।
আসেন যুক্তি দিয়ে বিচার করি, আপনি নাস্তিক কিংবা কোন ধর্রমের অনুসারী সেটা আমি জানি না, সেটা জানার আমার প্রয়োজন ও নাই, এই মহাবিশ্ব কে এক্সপেলেনেশন করতে আমাদের একজন ধরে নিতে হবে। যে কিনা এই মহাবিশ্বের এক্সপ্লেশনার, যিনি মহাবিশ্বের সব কিছু স্রিষ্টি করেছেন,তিনি এক অদিতিয়, তিনি পবিত্র, তিনি মহান, বাচ্চা জন্ম দেয়ার তার কাজ না, যিশুর সৃষ্টি আছে,তার জন্ম আছে, সে একজন মানুষ সে মানুষের গর্ভে হয়েছেন, যার সৃষ্টি আছে, জন্ম আছে, সে কিভাবে ইশ্বর হয়। @@Cat_Whisperer-e6c
@@Cat_Whisperer-e6c সব কিছু দেখে বিশ্বাস করতে হয় তবে তুমি তো তোমার বাবা মায়ের বিয়ে দেখো নি তাহলে ওই লোকটাকে বাবা ডাকো কেনো কারণ এটা তোমার বিশ্বাস ঠিক তেমন আল্লাহ অবশ্যই আছেন 🫰 এখনো সময় আছে সত্য কে জানো শয়তানের ধোকা থেকে সরে এসো 😢😢
@@pikusarker1359 :তোরা মালুর জাত নেংটা আর কুৎসিত জাত। মন্দিরের কির্তনে ঠাকুররা মেয়েদের দুধ টিপে আর কি করে প্রমাণ নিবি?? তোরা ধর্ম স্হানকে ও ছাড় দিসনা। মেয়েরা সেখানে বুক ,পেট, বের করে। কির্তন করে।সাইজ দেখে ঠাকুরের বাড়া তো খাড়া হবেই। তোদের সাথে কথা বলতেই ঘৃনা হয়।
আল্লাহ এক অদ্বিতীয় তার কোন স্ত্রী সন্তান পরিবার পরিজন নেই।ঈসা আঃ আল্লাহের প্রেরিত নবী। আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুভাগ্যবান আমরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ উম্মত
@@mintugoswami5267 হে হিন্দু পৌত্তলিক, আমার নবি ঈসা ইবনু মারইয়াম (আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনোই শুকর খান নি। যাই হোক তুমি এগুলো বুঝবে না। তোমরা তো মাটি দিয়ে পুতুল বানিয়ে তাকে প্রভু ভেবে পুজা করো !
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক ও অদ্বীতিয় তিনি ছাড়া কোন মা'বুদ নেই, তিনির কোন শরিক নেই এবং মুহাম্মদ সাঃ তাঁর প্রেরিত রাসুল। এবং ইসা আঃ ও আল্লাহর একজন নবী।
কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো ৯০℅ এরও বেশি মানুষ যারা দেখেছেন,তারা মুসলিম! ভিডিওটা তো খ্রিস্টানদের, মুসলমানদের জন্য তো না এবং এখান থেকে কোনো শিক্ষা নেওয়া তো যায় না!
আল্লাহ চাইলে সব ধরনের পাপ কাজ ক্ষমা করতে পারেন কিন্ত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ইমান আনলে ক্ষমা করবেন না ❤❤ আল্লাহ তায়ালা এক তাঁর কোনো শরিক নেই ❤️🥀❤️
হযরত ঈসা প্রভু বা ঈশ্বর নন। তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী। আল্লাহর সন্তান কথা টি জাগ্রতিক অর্থে নায় নূরানী অর্থে। আল্লাহ এক তার কোনো সন্তান নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি কেউ তাকে জন্ম দেন নি। ঈসা কিয়ামতের পূর্বে আবার আসবেন। এতে কোনো সন্দেহ নেই🖤
@@nusratjahanpayel4723 আপনি মোসলমান। তাই আপনার ধর্মের মতো বলছেন।তিনি আপনাদের ইসা না।তিনি মোসলমান সম্পর্কে কেউ না।যদি কেউ হতেন তাঁকে আপনারা মানতেন। কারণ তাঁর মতো প্রেম কেউ শিক্ষা দিতে পারেনি। তিনি মানুষের পাপের বিনাশ করেছেন।এটা মানেন না।অর্থাৎ তিনিই একমাত্র সত্য ❤️
প্রকৃত মুসলমান রা ভালো করেই জানে... আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই। ইষা আঃ আল্লাহর একজন প্রেরিত রাসুল।। তিনি আবার পৃথিবীতে আসবে।আর সত্য প্রকাশিত হবে। ইনশাআল্লাহ
ফুলকে ভালবাসো পাবে শুধু ঘ্রান । ইসলাম কে ভালবাসো পাবে শুধু সম্মান! রাসূল কে ভালবাসো হবে আদর্শবান! আল্লাহা কে ভালবাসো পাবে দু-জাহান! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ❣️❣️
সূরা ১১২. আল-ইখলাস আয়াত নং ৩ لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾ অনুবাদঃ তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(আল-বায়ান) তিনি কাউকে জন্ম দেন না, আর তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(তাইসিরুল) তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, -(মুজিবুর রহমান) তাফসীরে আহসানুল-বায়ান ৩। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন। [1] [1] অর্থাৎ, জনক নন এবং জাতকও নন। তাঁর থেকে কিছু উদ্ভূত নয় এবং তিনিও কিছু থেকে উদ্ভূত নন। তাফসীরে জাকারিয়া ৩. তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি(১), (১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪] - Source: Bangla Hadith Android app Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়.. তার কোনো শরিক নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি.. আল্লাহ কোনো স্ত্রী,পুত্র কন্যা সন্তান নেই... তিনি এক,,,তিনি এক,,তিনি এক
আমি তোমাকে চ্যালেঞ্জ দেব আপনি যদি বাইবেলের আয়াতটি দেখান যেখানে যীশু বলেছেন তিনি নবী তিনি ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহর পুত্র) ঠিক আছে আপনি কি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর (আল্লাহ) সবকিছু করতে পারেন তহলে আল্লাহ তার নিজের ছেলে তৈরি করতে পারেন না আর ঈশ্বর ও আল্লাহ একই গড ইংরেজি ভাষা এবং আল্লাহ আরবি ভাষা এবং যীশু ঈশ্বর নন যীশু নবীও নন যীশু ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহ)
আল্লাহ্ সুবহানা তায়ালা মহান,ঈসা আঃ তার নবী।রব্বুল আল-আমিন তার কোন নবী ও রাসূল কে অসম্মতি হতে দেয় নি।আর আমরা আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয়,যেমনটা সূরা ইখলাসে রয়েছে
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমরা শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হতে পেরে নিজেকে স্বার্থক মনে করছি এবং মহান আল্লাহর নিকট শুক্রিয়া আদায় করছি। আর হযরত ঈষা( আঃ) ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত রাছুল, যার উল্লেখ্য আল্ কোরয়ানেও আছে, ঈন্জিল কিতাব তাঁর উপর নাজিল হয়ছিল, এবং ঈষা (আঃ) আবার দুনিয়া আসবেন।
ঈসা (আ) আল্লাহ রাসুল,,,এবং তাকে একটা নির্দিষ্ট জাতির জন্য আল্লাহ প্রেরন করেছিলেন,,,তিনি আবারও দুনিয়াতে আসবেন,,,এবং স্বাভাবিক মৃত্যুবরন করবেন,,,সবকিছু কুরআন এ সুস্পষ্ট ভাবে বর্ননা আছে,,
@@tananata9657 Ya are not even real orthodox or a real Cristian. Are ya? How much do you know about prophet Jesus the Massia, how much you know about Christianity or theology, Btw have you ever opened your own holly book bible?
ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাই
আল্লাহ এক তার কোন সরিক নেই। তিনি ও দ্বিতীয় তার কোন সরিক নেই। ইসা (আঃ)আমাদের একজন নবী।কমেন্টে এসে বুজলাম আমাদের দেশে। ইসলামের ইতিহাস অনেক ভাল বুজে। আলহামদুলিল্লাহ।
গরুর বাচচা কি সিনেমা বানায়ছ মিথ্য ঘটনা দিয়ে তুই গরুর বাচচার কি লাভ হবে। দুনিয়ায় থেকে জাহান্নাম কামায় করছ গরুর বাচচা, পবিত্র কুরআনে সুরা ইখলাসে কি বলা হয়ছে পড়তে জানছ না। কি সুন্দর করে বলা আছে হযরত ঈসা (আ) এর জীবন।
@@fpyash5271। ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাইহিসালাম
“তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি” সূরা ইখলাস-১১২:৩ (১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪] - Source: Bangla Hadith Android app Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
ভাই এখানে অনেক ভুল আছে,,, ১ ঈসা নবী আল্লাহর পুত্র নয়,,, ২ ঈসা নবী কে শুলে চড়ানো হয় নি,,,, ৩ ঈসা নবী কে পাঠানো হয়েছে শুধু বনী ইসরাঈলের জন্য সমস্ত মানবজাতির জন্য নহে,,, ৪ ঈসা নবী মৃত্যু বরন করে নি সে চতুর্থ আসমানে এখনো জীবিত অবস্থায় আছেন,,,,
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি হজরত ঈসা আঃ আল্লাহর নবী শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
@@Joysing652 বাইবেল বিকৃত করেছেন আপনারা। কিন্তু কুরআনআল্লাহর বাণী কোটি মানুষের হৃদয়ে হেফজ করে ধারণ করেছে । মুসা ,ইব্রাহীম, দাউদ (আ) এদের সৃষ্টিকর্তা কি যিশু? আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।ইসা ইবনে মরিয়ম এর প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষণ করুক।
🙏 আপনি কি কাউকে আপনার জন্য প্রার্থনা করতে চান?
এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/prarthana-bn ⬅
✝ যীশু সত্যিই কে ছিলেন? জানুন!
এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/injil-bn ⬅
যীশু যারা নন ইহুদী তাদেরকে কুত্তা বলেছে কেনো ???? খ্রিস্টান ধর্ম সব থেকে মিথ্যা কথা বলে ধর্ম প্রচার করে এই জন্য আস্তে আস্তে খ্রিস্টানরা নাস্তিক মুসলমান হয়ে যাচ্ছে
😢
মিথ্যা প্রচার কেনো করছো?
@@mdalihossain2381াাাাা
😊
@@mdalihossain2381 o7Kipp
আমি সাক্ষী দিচ্ছি যে হজরত ঈসা (আ:)আল্লাহর একজন আল্লাহর প্রেরিতো রাসুল এবং হজরত মুহাম্মাদ(সা:) আখেরি নবি এবং আল্লাহ এক ও অদিতিও এবং মহান ❤❤❤
Vai Esa holen nobi ar Mohammad holen rasul o nobi
া,
আমি জানি
ভাই, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুল। আর হযরত ঈসা (আ:) আল্লাহর প্রেরিত নবী বা পয়গাম্বর।
😊
আমরাই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান জাতি, প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে জন্ম নিতে পেরে,,😍😍😍
Ato vaggho rakhbi koi,je samanno akta jhor theke Nijeke rokkha kortr pare na,sha kivabe toder jahannam theke rokkha korbe
Alhamdulillah,
Alhamdulillah
হায়রে মুর্খ মমিন মুসলমান,,, তোমাদের কোনো দিন জ্ঞেনের চোখ খুলবে না 😅
❤❤❤❤❤
আমি সাক্ষি দিচ্ছি ইসা (আ:) আললাহর মননিত নবী, এবং তিনি জীবীত৷ আকাশে আছেন সশরীলে,কিয়ামতের আগে তিনি দুনিয়ায় আসবেন,
মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকুন!!
@@nuraminsuzaমিথ্যা না। এটাই সত্য।
@@nuraminsuzaইশ আপনি যদি কিয়ামতের আগ পর্যন্ত বেঁচে থাকতেন তাহলে কত ভালো হতো। কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা নিজ চোখে দেখে যেতেন।
@@nuraminsuzaতিন হাজার পূর্বে সমুদ্রে ঢুবে মারা যাওয়া ফিরয়াওনকে আল্লহ কুরআনে বলেছিলেন তার লাশকে তিনি সংরক্ষণ করবেন,১৯১২ সালের দিকে এসে খ্রিষ্টানদের হাতে সনাক্ত হয় তার লাশ নীল নদ থেকে, তখন তো তাদের কাছে মনে হয়ে ছিল ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ কিভাবে সমুদ্রে এত বছর ধরে তার লাশ সংরক্ষণ করবেন তার লাশ এবং বাকিদের লাশতো তিমি মাছ খেয়ে ফেলার কথা,কিন্তু আল্লাহর ওয়াদা যে সত্য তিনি যেটা বলেছিলেন সেটা করেছেন। ঠিক তেমনি ইসা নবীর ক্ষেত্রে আল্লাহ যে ওয়াদা দিয়েছেন সেটাও সত্য হবে খালি সময়ের অপেক্ষা। তারপর আপনাদের হৃদয় সেগুলো অনুভব করেন না।আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক।
ভাই আপনি হিন্দু, না মুসলিম সেজে বিব্রান্ত করতে আসছেন। জদি মুনাফেক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার স্থান হবে জাহান্নামের সর্ব নিম্ন স্তরে।আপনি জেটা জানেন না সেটা নিয়ে কথা বলবেন না@@nuraminsuza
আলহামদুলিল্লাহ!!! কত সহজেই আমরা এখনকার মানুষেরা ভালো শিক্ষনীয় সবকিছু দেখতে পারি।
আল্লাহর কোন পুত্র নেই।তিনি মহাপরাক্রমশালী । তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তিনি আমাদের রিযিকদাতা।ঈসা (আঃ) আল্লাহর মনোনীত নবী। তিনি প্রভু নন।
তিনি নিরিকার, এটা আপনাকে কে বললো?
আকার আছে
ভাই,আল্লাহর আকার আছেন,কিন্তু কেমন তা আল্লাহই ভালো জানেন।কুরানের অনেক আয়াতে আল্লাহর হাত, চোখ ইত্যাদির বর্ননা রয়েছেন।অতএব,আল্লাহর আকার আছেন।
Yes
Right
ইসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। আমরা সকল নবীকে শ্রদ্ধা করি। আল্লাহ সকল নবীদের উপর শান্তি বর্সিত করুক। আমিন
@@manchengmankhin6572 🙄🙄🙄🤔🤔🤔🤣🤣🤣 মূর্খ নির্বোধ
Nobi rasul sadharon manuser dowa asirbad dorkar hoy na.
Nic
আল্লাহ বলে কিছুই নেই তার আবার প্রেরিত l মাথাই নেই তার আবার মাথা ব্যাথা l
@@swapansengupta1689 হেন্দু মালাউন!
কমেন্টগুলা পড়ে মনটা ভরে গেল মুসলিমরা এখন আর বোকা নয় আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র কুরআনুল মাজীদ সবকিছু দেওয়া আছে এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট আমড়ার বিভ্রান্তিতে পরবো না ইনশাআল্লাহ
*_আলহামদুলিল্লাহ, আল কোরআনের সুরা ইখলাসই যথেষ্ট।_*
@@mdshakilbd982 hmmmm 😊😊😊😊
Tik bolsen
@@mdshakilbd982 amin summa amin Alhamdulillah
এটা যে ষিশুর জীবনী আপনি কি জানে ❓ আপনি কোন ধর্মের লোক জানতে আকর্ষণ
আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয় তাহার কোনো শরিক নেই।
একত্ববাদী আল্লাহ।
বেস্ট ইউসুফ জুলেখা❤😢
আলহামদুলিল্লাহ,
আমি গর্বিত আমি মুসলিম, আমি গর্বিত আমি শেষ নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
আলহামদুলিল্লাহ আমি গবিত আমি মুসলিম আমি গবিত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামর উম্মত আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
আল্লাহুম্মামিন🤲
ঈসা (আ) একজন সম্মানিত নবি । তিনি কোন রব নয় - রব একমাত্র আল্লাহ
রাইট
ভাই যার পিতৃ পরিচয় নেই তাকে কোরানে মতে কি বলা হয়
@@sujonray4017 আপনি মনে মনে যেটা ভাবছেন, সেটা একদম-ই ভুল ধারনা। এটা ঠিক না ভাই। সনাতনধর্মী, মানে শয়তানধর্মীরাই শুধু বাজে মনোভাব নিয়ে এটা ভাবে। আপনি তো শয়তানধর্মী, তাই ভাবতেই পারেন স্বাভাবিক, তো ভাবেন।
এমন মোনাজাত করলে শিরক করা হবে আমরা তাঁকে শুধুই নবি হিসেবে মানি, তিনি আল্লাহর পুত্র নন।
@@sujonray4017 ভাই আল্লাহর কুদরতে কোনো পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই ইসা নবীকে আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন
আমরা খ্রিস্টান মুসলিম ইহুদি এদের সকল নবী এক পরিবারের দুইটা পুত্র হতে এসেছে আপনাদের টা তো আপনারা নিজেরাই বানিয়েছেন
ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। আমরা মুসলিমরা সব নবীকেই সম্মান ও শ্রদ্ধা করি। কোন সন্দেহ ছাড়াই আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ এক এবং
অদ্বিতীয় ❤️❤️❤️
আরে তরা ত অমুসলিমের কাতারে আছত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ সালালাহু আল্লাহর প্রেরিত রাসুল বেটা মুর্খের দল
@@lemonislam6019 আরে আপনিই তো মুর্খ । নিজেদের নবি রসুলদের ঠিক মত চিনেন না । হযরত ঈসা আঃ একজন রাসূল ছিলেন তার কাছে ইনজিল (bible) প্রেরিত হয়। তাহলে আপনি হয়তো এটাও জানেনা যে ঈসা আবার পৃথিবীতে আসবেন।
That's why cause of these kind of people our nation is like this
As the father as the son
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
আল্লাহ্ তুমি সকালে মধ্যে তোমার নবীগনের ও তোমার প্রতি ভালবাসা বাড়িয়ে দাও সকলকে ইবাদতের দিকে আগ্রহী করে দাও,, নিশ্চয়ই তুমি এক ও অদ্বিতীয়
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। আমরা ঈসা (আঃ) সম্পর্কে সাক্ষ্য দেই,,তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন পয়গম্বর।
This is a great sin beautiful
@@sroshtarbani5184 p
I given witness as u give witness
Islam aabaler dhormo
@@pikusarker1359 how dare you to talk this?u are abal blady busturd😡😡😡nijer dormo nia thak onnor dorme matha golashna
এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়,তারা ঈসা (আঃ) কে বার বার "ইবনুল্লাহ" বলেছে।যার অর্থ আল্লাহর পুত্র।যেটা খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস।আমরা মুসলিমরা ঈসা (আঃ) কে আল্লাহর রাসুল বলে বিশ্বাস করি।
raight
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলো খৃষ্টান দের বানানো
রাইট
কুরআনের ১১২ তম অনুচ্ছেদ । বলুন, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি, কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তার সমতুল্য নয়।
এটা সুরা ইখলাসের বাংলা অনুবাদ
ওখানে একক বলেছেন
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
১১২ তম অধ্যায় হবে
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
তার কোন পুত্র নেই।
মানুষ কখনো প্রভু হতে পারেনা। কারন আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনিই সুবহান আকুয়া তায়ালা আমাদের সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ মহান তিনিই পালনকর্তা।
তাহলে যাকে কখনো তুমি দেখোনি, সে কিভাবে তোমার প্রভু হতে পারে? এসব পাগলের পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
আসেন যুক্তি দিয়ে বিচার করি, আপনি নাস্তিক কিংবা কোন ধর্রমের অনুসারী সেটা আমি জানি না, সেটা জানার আমার প্রয়োজন ও নাই, এই মহাবিশ্ব কে এক্সপেলেনেশন করতে আমাদের একজন ধরে নিতে হবে। যে কিনা এই মহাবিশ্বের এক্সপ্লেশনার, যিনি মহাবিশ্বের সব কিছু স্রিষ্টি করেছেন,তিনি এক অদিতিয়, তিনি পবিত্র, তিনি মহান, বাচ্চা জন্ম দেয়ার তার কাজ না, যিশুর সৃষ্টি আছে,তার জন্ম আছে, সে একজন মানুষ সে মানুষের গর্ভে হয়েছেন, যার সৃষ্টি আছে, জন্ম আছে, সে কিভাবে ইশ্বর হয়। @@Cat_Whisperer-e6c
@@Cat_Whisperer-e6c সব কিছু দেখে বিশ্বাস করতে হয় তবে তুমি তো তোমার বাবা মায়ের বিয়ে দেখো নি তাহলে ওই লোকটাকে বাবা ডাকো কেনো কারণ এটা তোমার বিশ্বাস ঠিক তেমন আল্লাহ অবশ্যই আছেন 🫰 এখনো সময় আছে সত্য কে জানো শয়তানের ধোকা থেকে সরে এসো 😢😢
@@Cat_Whisperer-e6cআপনার আরও জ্ঞান অনুসন্ধান করা উচিত।
@@ShakirLimon শত্য কথা বললে গায়ে লাগবে, এটাই সাভাবিক
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
Allahu Akbar
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
@@rahimaayub9303 U0
To rtykertj0
কাকে কে বলছেন?
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি মহা পবিত্র।
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোনো শরীক নেই।
আমি ঈসা নবী কে সম্মান করি কারণ তিনি আল্লাহতালার পয়গম্বর আল্লাহতালা এক তাঁর কোন শরীক নাই আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন মাবুদ নাই আল্লাহু আকবার
নাউজুবিল্লাহ।আল্লাহ এক তার কোনো শরিক নেই কোনো পুত্র সন্তান ও নেই।আল্লাহর প্রেরিত নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ সর্ব শ্রেষ্ঠ আমাদের শেষ নবী আলহামদুলিল্লাহ ।
Tor nobi muhammad no 1 bolod r luccha
@@pikusarker1359 আমার নবি বলদ হয়ে থাকলে আপনি কি?
@@pikusarker1359 আল্লাহ হেদায়েত দাও
@@pikusarker1359 :তোরা মালুর জাত নেংটা আর কুৎসিত জাত। মন্দিরের কির্তনে ঠাকুররা মেয়েদের দুধ টিপে আর কি করে প্রমাণ নিবি?? তোরা ধর্ম স্হানকে ও ছাড় দিসনা। মেয়েরা সেখানে বুক ,পেট, বের করে। কির্তন করে।সাইজ দেখে ঠাকুরের বাড়া তো খাড়া হবেই। তোদের সাথে কথা বলতেই ঘৃনা হয়।
@@pikusarker1359 i kell you
ঈসা আঃ আবার আসবে আসমান থেকে আসবে ইনশাআল্লাহ একদিন ❣️
ধন্যবাদ পাশে থাকবেন
আল্লাহ এক অদ্বিতীয় তার কোন স্ত্রী সন্তান পরিবার পরিজন নেই।ঈসা আঃ আল্লাহের প্রেরিত নবী। আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুভাগ্যবান আমরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ উম্মত
আমি অবশ্যই জেসুস কে ভালবাসি ,, কারণ তিনি ও আমাদের একজন নবী 😍😍
মূর্খ,, তোমাদের যা শেখানো হয় তোমরা তাই শিখ , কোন বিচার বিবেচনা না করেই
@@toppermusic5200 🤬🤬🤬
আবাল নাকি উল্টা পাল্টা কথা বলো জিশু সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই
R8🥰🥰✌🥰✌🥰✌
🙋♂️Yes
আল্লাহ মহান এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র তিনি সকল ক্ষমতার উৎস
ঈশা বা যিশু আল্লাহর পূএ নয় তিনি
একজন আল্লাহর প্রেরিত নবী ❤❤
ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় তিনি হলেন প্রভু যীশু খ্রিস্ট।
তিনি ঈশ্বরের পুত্র
সৃষ্টিকর্তার কোন শরীক হয় না,তাই যীশু(তার উপর রহমত বর্ষিত হোক)আল্লাহর পুত্র নন বরং আল্লাহর প্রেরিত রাসূল এবং আমরা তাকে সম্মান করি @@Ritwikadas-
দুই কথায় দুইরকম,,একবার বলেন এক ও অদ্বিতিয় আবার বলে ইশ্ব্রের পুত্রে হায়রে নির্ভোধ জাতি,, @@Ritwikadas-
ঈসা কখনও প্রভু নন। তিনি আল্লাহ পাঠানো নবী ❤️
নবী হয়ে কি করে শুকর খেতেন
@@mintugoswami5267 হে হিন্দু পৌত্তলিক, আমার নবি ঈসা ইবনু মারইয়াম (আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনোই শুকর খান নি। যাই হোক তুমি এগুলো বুঝবে না। তোমরা তো মাটি দিয়ে পুতুল বানিয়ে তাকে প্রভু ভেবে পুজা করো !
@@leadheroes1669 না ভাই আমি অন্ধ ভক্ত না
@@mintugoswami5267 সেটা না হওয়াই বরং ভালো
@@mintugoswami5267তুমি অন্ধ ভক্ত 😂
সন্দেহের কোন অবকাশ নেই আল্লাহ" এক এবং অদ্বিতীয়।" ঈসা (আঃ) আল্লাহর পয়গম্বর।
absolutely right
I love Mohammad (sa) 🥰❤️🌿
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
জয় প্রভু যীশুর জয়
Haram gada
@@suzonbishwas8988 ঈসা (আঃ) প্রভু নন, তিনি শুধুই একজন নবী। আপনারা কেন তাঁকে প্রভু মনে করেন?
Najubilla
@@suzonbishwas8988 দুরু মুর্খের দলেরা
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
তিনি কখনো জন্ম নেননি এবং কাউকে জন্ম দেননি ।
তিনি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার।
হযরত মোহাম্মদ সাঃ সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
Tor nobi muhammad no 1 bolod r luccha
আল্লাহ্ এক
এটা কুরআন বলেনা।
কলেমা শাহাদাৎ আশহাদু আন্ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
9
এটা ভুল শাহাদা হয়নি
আমি শুকরিয়া আদায় করছি যে আমি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)এর উম্মত
আল্লাহতালা এক ও অদ্বিতীয়, তাঁর কোন শরীক নেই ❤️
তিনি সর্বশক্তিমান।
ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত নবী ।
রাইট
@@English24hours365 eom
সুরা ইখলাছ এর ফযীলত জানতে এখানে ক্লিক করুন 👇
ua-cam.com/video/F1_OsXZuECk/v-deo.html
কঠিন বাসনা পূর্ণ হওয়ার আমল জানতে এখানে ক্লিক করুন 👇
ua-cam.com/video/TikE3xY5UXg/v-deo.html
❤️❤️♥️💗🌹💗💗💗🌹🌹🌹🌹🌹🌹
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক ও অদ্বীতিয় তিনি ছাড়া কোন মা'বুদ নেই, তিনির কোন শরিক নেই এবং মুহাম্মদ সাঃ তাঁর প্রেরিত রাসুল। এবং ইসা আঃ ও আল্লাহর একজন নবী।
no
thanks you. K, a, boleche god, akjon, adomke jokon God toiri korechilo tokon ki bolechilo, amer moto Kore manush toiri Kori, na tini ta. Bolenni, tini bolechen amra amader moto Kore manush toiri Kori. Tahole god Jodi akjon hoi, tini keno nijeke amra bolechen, amra kothati kokhon hoi, jokon aker odhik hoi, tokon, amra bolte akane 2,jonke bujache.
@@AkhiChiranমুর্খ! আরবীতে কোনো বিষয়ে জোর দিতে বহুবচন ব্যাবহৃত হয়। নিঃসন্দেহে সৃষ্টিকর্তা একজনই
ইনশাআল্লাহ।। ঈঁসা (আঃ) নবী ১দিন আসবেন,,আর ফিলিস্তিনের (ইজরাইলের ইহুদীর হাত থেকে) জেরুজালেম জয় করে নিবেন❣️❣️
আল্লাহ এক অদ্বিতীয়, ঈঁসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।।
কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো ৯০℅ এরও বেশি মানুষ যারা দেখেছেন,তারা মুসলিম! ভিডিওটা তো খ্রিস্টানদের, মুসলমানদের জন্য তো না এবং এখান থেকে কোনো শিক্ষা নেওয়া তো যায় না!
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এক এবং তিনার কোনো শরিক নেই । ঈসা আঃ হচ্ছে একজন নবী।
সে হচ্ছে আল্লাহর বান্ধা।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর কোন শরিক নেয়
আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরীক নেই,, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান
আল্লাহ চাইলে সব ধরনের পাপ কাজ ক্ষমা করতে পারেন কিন্ত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ইমান আনলে ক্ষমা করবেন না ❤❤ আল্লাহ তায়ালা এক তাঁর কোনো শরিক নেই ❤️🥀❤️
সত্যই আমাদের যাতনা সকল তিনিই বহন করেছেন।তিনি রাজাদের রাজা এবং প্রভুদের প্রভু সর্বশক্তীমান।
সত্যই শান্তি।সমস্ত গৌরব যীশুর হোক❤❤❤❤❤❤।
হযরত ঈসা প্রভু বা ঈশ্বর নন। তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী। আল্লাহর সন্তান কথা টি জাগ্রতিক অর্থে নায় নূরানী অর্থে। আল্লাহ এক তার কোনো সন্তান নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি কেউ তাকে জন্ম দেন নি। ঈসা কিয়ামতের পূর্বে আবার আসবেন। এতে কোনো সন্দেহ নেই🖤
@@nusratjahanpayel4723 আপনি মোসলমান। তাই আপনার ধর্মের মতো বলছেন।তিনি আপনাদের ইসা না।তিনি মোসলমান সম্পর্কে কেউ না।যদি কেউ হতেন তাঁকে আপনারা মানতেন। কারণ তাঁর মতো প্রেম কেউ শিক্ষা দিতে পারেনি। তিনি মানুষের পাপের বিনাশ করেছেন।এটা মানেন না।অর্থাৎ তিনিই একমাত্র সত্য ❤️
প্রকৃত মুসলমান রা ভালো করেই জানে... আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই। ইষা আঃ আল্লাহর একজন প্রেরিত রাসুল।। তিনি আবার পৃথিবীতে আসবে।আর সত্য প্রকাশিত হবে। ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তাআলা সব কিছুই করতে পারেন হে আল্লাহ সব সময় মানুষের পাশে থাকেন মহান আল্লাহ
হযরত ইসা (আ) শুধুই মহান আল্লাহর একজন নবী৷।
As a Muslim i respect Jesus and cristhian ✝️.
Yes Absolutely right
Jhon 14:6👉 Iam the way and the truth and the Life no one comes to the father except through
আমাদের জন্য কোরআন ও মহানবী (সঃ) হাদিস ই যথেষ্ট
Na,torah,injil o dorkar ache.amra nobider majhe tartommo kori na.kintu egulote vul thakai quran er priority beshi
@@soldireofsolomon9411 p
Amin
বেহস্ত আর দূনিয়ার সব খমতা উনাকে দিচে মিথ্যা কথা
Nohonobir
আশাহাদুয়ালাইল্লালাহু মহাম্মাদুর রাসুল্লাহ আমি শাক্ষ দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নাই hazzrat মহাম্মদ সল্লল্লাহ আল্লাহুর পেরিত rossul ,,,🥰❤️
আমি মনিরুল মোল্লা নদীয়া জেলা চাপড়া থানা পদ্মমালা গ্ৰাম থেকে দেখছি পুরো ভিডিও দেখছি কে কে দেখছো লাইক করেন
ফুলকে ভালবাসো পাবে শুধু ঘ্রান । ইসলাম কে ভালবাসো পাবে শুধু সম্মান! রাসূল কে ভালবাসো হবে আদর্শবান! আল্লাহা কে ভালবাসো পাবে দু-জাহান!
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ❣️❣️
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
Good
আমিন আমিন আমিন
১s
কুলহু আল্লাহু আহাদ আল্লাহুস সামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ❤️
আল্লাহ এক এবং তিনি অদ্বিতীয়💙
অনেক সুন্দর ভিডিও টা অনেক দিন পরে খুঁজে পেলাম।
সূরা ১১২. আল-ইখলাস
আয়াত নং ৩
لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾
অনুবাদঃ
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(আল-বায়ান)
তিনি কাউকে জন্ম দেন না, আর তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(তাইসিরুল)
তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, -(মুজিবুর রহমান)
তাফসীরে আহসানুল-বায়ান
৩। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন। [1]
[1] অর্থাৎ, জনক নন এবং জাতকও নন। তাঁর থেকে কিছু উদ্ভূত নয় এবং তিনিও কিছু থেকে উদ্ভূত নন।
তাফসীরে জাকারিয়া
৩. তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি(১),
(১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪]
- Source: Bangla Hadith Android app
Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ
মুভি দেখার আগে কমেন্ট পড়ে নিলাম। মুভি দেখার স্বাদ মিঠে গেছে।
hmm
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোনো শরিক নেই।
হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর একজন মনোনীত নবী ও রাসূল ❤️
আল্লাহ, এক, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি, এবং তার সমতুল্য কেউ নেই। হজরত ঈসা (আঃ) আমাদের সম্মানিত নবী
★ ❥━༊জীবনে হাজারটা সমস্যার একটাই সমাধান-!!🥰
❥━༊আল্লাহ ভরসাღ💙
Hmmmm
তিনি এক এবং অদ্বীতিয়,,তিনি আল্লাহ, ❤
হযরত ঈসা আঃ আল্লাহর রাসূল ❤
০
আমার ভীষণ ভালো লাগে এসব ভিডিও দিবেন
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়..
তার কোনো শরিক নেই
তিনি কাউকে জন্ম দেন নি তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি..
আল্লাহ কোনো স্ত্রী,পুত্র কন্যা সন্তান নেই...
তিনি এক,,,তিনি এক,,তিনি এক
রাইট ভাই আমিন
এই ভিডিওটা না দেখায় উচিত ভিডিওডার প্রচার করেছে খ্রিস্টানরা
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
আমি তোমাকে চ্যালেঞ্জ দেব
আপনি যদি বাইবেলের আয়াতটি দেখান যেখানে যীশু বলেছেন তিনি নবী
তিনি ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহর পুত্র)
ঠিক আছে আপনি কি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর (আল্লাহ) সবকিছু করতে পারেন তহলে আল্লাহ তার নিজের ছেলে তৈরি করতে পারেন না
আর ঈশ্বর ও আল্লাহ একই
গড ইংরেজি ভাষা
এবং আল্লাহ আরবি ভাষা
এবং যীশু ঈশ্বর নন যীশু নবীও নন
যীশু ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহ)
আল্লাহ্ সুবহানা তায়ালা মহান,ঈসা আঃ তার নবী।রব্বুল আল-আমিন তার কোন নবী ও রাসূল কে অসম্মতি হতে দেয় নি।আর আমরা আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয়,যেমনটা সূরা ইখলাসে রয়েছে
কুলহু আল্লাহু আহাদ আল্লাহুস সামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
Ameen
,h0hhhhophmkmhhmhoc
@@aislameralo2278 °°
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
😂😂😂😂
আমরা শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হতে পেরে নিজেকে স্বার্থক মনে করছি এবং মহান আল্লাহর নিকট শুক্রিয়া আদায় করছি। আর হযরত ঈষা( আঃ) ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত রাছুল, যার উল্লেখ্য আল্ কোরয়ানেও আছে, ঈন্জিল কিতাব তাঁর উপর নাজিল হয়ছিল, এবং ঈষা (আঃ) আবার দুনিয়া আসবেন।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়,
আল্লাহর কোনো শরীক নেই,
ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।
ঈসা (আ) আল্লাহ রাসুল,,,এবং তাকে একটা নির্দিষ্ট জাতির জন্য আল্লাহ প্রেরন করেছিলেন,,,তিনি আবারও দুনিয়াতে আসবেন,,,এবং স্বাভাবিক মৃত্যুবরন করবেন,,,সবকিছু কুরআন এ সুস্পষ্ট ভাবে বর্ননা আছে,,
tor koran manush bikrito korechhe
isa hotta hoyechhen
@@tananata9657 Ya are not even real orthodox or a real Cristian. Are ya? How much do you know about prophet Jesus the Massia, how much you know about Christianity or theology, Btw have you ever opened your own holly book bible?
@@zinformative why say this
@@tananata9657 ya don't seems like real Cristians or orthodox that's why.
প্রভু তোমার প্রশংসা ও জয়ধ্বনি যুগে যুগে হোক।
ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাই
আমিন,আল্লাহ পক্ষে হতে আমি আমার সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)এর উম্মত।
আল্লাহ এক তার কোন সরিক নেই। তিনি ও দ্বিতীয় তার কোন সরিক নেই। ইসা (আঃ)আমাদের একজন নবী।কমেন্টে এসে বুজলাম আমাদের দেশে। ইসলামের ইতিহাস অনেক ভাল বুজে। আলহামদুলিল্লাহ।
গরুর বাচচা কি সিনেমা বানায়ছ মিথ্য ঘটনা দিয়ে তুই গরুর বাচচার কি লাভ হবে। দুনিয়ায় থেকে জাহান্নাম কামায় করছ গরুর বাচচা, পবিত্র কুরআনে সুরা ইখলাসে কি বলা হয়ছে পড়তে জানছ না। কি সুন্দর করে বলা আছে হযরত ঈসা (আ) এর জীবন।
অাল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
আল্লাহ একজন আৰু অদ্বিতীয়
আল্লাহ সব কিছুৰ শিষ্টি কৰ্তা
I love you My আল্লাহ
আমরা এখান কেবল মানবো যা মিলে যায় আমাদের ও তাদের মধ্যে তারা দুজনই আল্লাহর নবী ও রাসূল
সবকিছুর মালিক দুজাহানের মালিক একমাত্র আল্লাহ তারপর আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম
সব কুকর্মের মালিকওেআপনার নবী মোহাম্মদ একটু পড়ুন দিয়ে আপনার কিতাব
Pp yeas
prove ache kono??
@@fpyash5271। ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাইহিসালাম
Isha nobi Bolche amr por j njk nobi dabi korbe tini bondho protarok,ta k osikar korbe
নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন
Amader sorgiyo pita provh jishu mashi ki mahima ho .ÀMEN 🙏🛐🛐🛐
“তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি” সূরা ইখলাস-১১২:৩
(১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪]
- Source: Bangla Hadith Android app
Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
💞মাশা আল্লাহ্ এত সুন্দর করে আয়াতগুলোকে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও বুক ভরা 💝ভালোবাসা🥰
Tumio khristane hoye jao🙏🙏🙏🙏❤️
Akhane onek mitha ace
@@sonatankisku2097
একজন নবী ইসলামের জন্য এত কষ্ট সহ্য করেছেন,,,,,,খুব কান্না পাচ্ছে 😔
ভাই এখানে অনেক ভুল আছে,,, ১ ঈসা নবী আল্লাহর পুত্র নয়,,, ২ ঈসা নবী কে শুলে চড়ানো হয় নি,,,, ৩ ঈসা নবী কে পাঠানো হয়েছে শুধু বনী ইসরাঈলের জন্য সমস্ত মানবজাতির জন্য নহে,,, ৪ ঈসা নবী মৃত্যু বরন করে নি সে চতুর্থ আসমানে এখনো জীবিত অবস্থায় আছেন,,,,
bhai eigolo new testament mane change kora mane bikrito kora
আমাদের ঈসা নবী। আমার প্রিয় নবী।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, আল্লাহর কোনো শরীক নেই। তিনি সর্বশক্তিমান।
সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ
ইসলাম ইসলাম ইসলাম
আল্লাহ আমাদের রব এবং আল্লাহ ছাড়া আমাদের কনো মাবুদ নেয়☝️সব নবীর প্রতি স্মমান হযরর মোহাম্মদ (সাঃ)আমাদের রাসুল
যীশু খ্রীষ্ট আমাদের মহান পিতা পরমেশ্বরের পুত্র।
আমেন ✝️✝️🙏🙏
আল্লাহ এক তিনি ছাড়া কোন সৃষ্টিকর্তা নেই তোমরা যাকে সৃষ্টিকর্তা বলো সে আমাদের নবি
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ও সর্বশক্তিমান
ঈসা (আঃ) এক জন নবী ছিলেন
আল্লাহর পুত্র নয়
এসমস্থ মুভি দেখে কেউ বিভ্রান্ত
হবেন্না
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমি নবী মুহাম্মাদ (সঃ)এর উম্মত হিসেবে গর্বিত
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি হজরত ঈসা আঃ আল্লাহর নবী শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।।। লাইলা্লাহ ইল্লাহলাহু মুহামমাদুর রাছুল্লাহ
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদিতিও। তার কোন শরিক নেই।জারা হজরত ইসা অা কে তার শরিক করে তারা পথ হারা।আল্লাহ এদের ইমান দান করুক। তারা সঠিক পথে ফিরে আশুক।আমিন
ঈসা আল্লাহর পুত্র নয় তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন মহান নবী। আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করো না আল্লাহ মহান এক অদ্বিতীয়।
ভাই আপনি বাইবেল পরেন, ইসাইয়া ৭.১৪ পদ, ঐ খানেই যীশুর ভবিষ্যৎ বানি দেওয়া আছে, আমেন
@@Joysing652 বাইবেল বিকৃত করেছেন আপনারা। কিন্তু কুরআনআল্লাহর বাণী কোটি মানুষের হৃদয়ে হেফজ করে ধারণ করেছে । মুসা ,ইব্রাহীম, দাউদ (আ) এদের সৃষ্টিকর্তা কি যিশু? আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।ইসা ইবনে মরিয়ম এর প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষণ করুক।
@@shamimgazi1651বাইবেল বিকৃত করা হয়নি যেমন ছিল তেমনি আছে,,, শুধু প্রভু যীশুর বানী গুলি একটু ভিন্ন ভাবে উল্লিখিত করেছে, যা আমরা নতুন নিয়ম বলে থাকি,,
@@Joysing652 হাহা
@@shamimgazi1651 aikane haha bolar kuno mane hoyna
আমি গর্বিত যে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর উম্মত।
হযরত ঈসা নবী, আল্লাহর প্রেরিত রাসুল নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শেষ নবি উনার পর আর কোনো নবী আসবে না
আল্লাহু আকবর,,, আল্লাহ সরব শক্তিমান
ڤیدیۆ نەبینراوەکان لێرەوە ببینە لە پەیجی هەناسـەکانی ژیان سوپاس بۆ لایک کردنتان
আল্লাহ এক ও অদিত্বীয়।
ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। আমরা মুসলিম, আমরা সকল নবীদেরকে সম্মান করি। আল্লাহ সকল নবীদেরকে শান্তিতে রাখুক।
আমরা সবাই আল কোরআনে বিশ্বাসি আল্লাহ্ তুমি আমাদের কে মাফ কর
Tumake map Kora hobena
হে আল্লাহ তুমি আমাদের প্রত্যেককে হেফাজত করুন। (আমিন) ✌
amin
ua-cam.com/channels/qzu2eUzaQc0O9HZ8hMu7mw.html
Visit this link
Nice things to watch no music no men and women
@@ibrahimaydn3102 ইইইইইও
O
Ameen
তিনি ও আল্লাহ এক জন রাসুল🥰
আল্লাহ কোন পুএ নেই। তিনি এক