ভাই কেমন আছেন আমি একজন প্রবাসী আমার বাড়ি সুনামগঞ্জ দোয়ারা বাজার আপনি দোয়ারা থানার বাঁশতলা ইউনিয়ন বর্ডার যেতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে তার সাথে আছে আমাদের ছাতকের লাল পাহাড় আছে সিমেন্ট ফ্যাক্টরি ও সুরমা ব্রিজ এবং পাগল হাসানের বাড়ি আর ভোলা গন্জের আছে অনেক নাম ও বঙ্গবন্দু হাইটেক পার্ক ❤❤❤❤
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, তঞ্চঙ্গা, রংপুরীয়া, হাজং হল পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়া, ভোজপুরী হল সমতলীয় Non Tonal ভাষা। Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা, হাজং, রংপুরীয়া, তঞ্চঙ্গা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়া, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলোর থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব আদিবাসী জনগোষ্ঠীর লোকেরা Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতেন। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েং সাং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা দেশের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র প্রকৃতি পূজারী এবং বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে সিলট রাজ্যের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, রংপুরীয়া, তঞ্চঙ্গা এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোনো মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া, চাকমা, রংপুরীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
ভাল লাগলে সাবস্ক্রাইব ও গঠন মূলক কমেন্ট করে উৎসাহ যোগাতে পারেন। সামনে আরো ভাল করার চেষ্টা থাকবে
পুরোটা দেখলাম, ভাই। মাশা-আল্লাহ, এক কথায় অসাধারন ।
Vai nc video. Amr barie tarakanda Mymensingh 😊apnke dawat roilo..
Go ahed vai
আমার উপজেলা!❤ ধন্যবাদ ভিডিওর জন্য। 🤍
🥰🥰🥰
আমি বানিয়াচং এর ইউরোপ থাকি ভাই কিন্তু প্রকৃতি আমার খুব পছন্দ। আপনার বিডিও প্রতিদিন অপেক্ষা করি রাতে কাজের শেষে দেখে আমার দেশ মাটি অনেক উপভোগ করি।
আপনাদোর জন্য আমি আরো আগ্রহ নিজ কাজ করি রফিকুল ভাই🥰
ভাই কেমন আছেন আমি একজন প্রবাসী আমার বাড়ি সুনামগঞ্জ দোয়ারা বাজার আপনি দোয়ারা থানার বাঁশতলা ইউনিয়ন বর্ডার যেতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে তার সাথে আছে আমাদের ছাতকের লাল পাহাড় আছে সিমেন্ট ফ্যাক্টরি ও সুরমা ব্রিজ এবং পাগল হাসানের বাড়ি আর ভোলা গন্জের আছে অনেক নাম ও বঙ্গবন্দু হাইটেক পার্ক ❤❤❤❤
🥰🥰🥰
❤❤❤
জীবনে খারাপ সময় না আসলে সত্যি কারের মানুষ চেনা যায় না 🤙🤙
Love you bro
❤❤
💚
Apnar cycle tar name ki???
R dam koto? 😊
3:55 এই জন্য বাইক না কিনে সাইকেল চালায়।
২৫ তারিখ আপানাকে বাকৃবি সেন্ট্রাল মসজিদে দেখেছি । খুব ভিড় থাকার কারনে দেখা করতে পরিানি। নামাজ পড়ে বের হয়ে আর আপনাকে খুজে পাইনি 😢
আবার দেখা হবে ভাই🥰
আপনার মাইক্রোফোনের নাম কি এবং কত টাকা আর কই পাব?
dji mic akon 26k dam. dhaka basundhara paben
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, তঞ্চঙ্গা, রংপুরীয়া, হাজং হল পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়া, ভোজপুরী হল সমতলীয় Non Tonal ভাষা। Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা, হাজং, রংপুরীয়া, তঞ্চঙ্গা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়া, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলোর থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব আদিবাসী জনগোষ্ঠীর লোকেরা Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতেন। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েং সাং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা দেশের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র প্রকৃতি পূজারী এবং বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে সিলট রাজ্যের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, রংপুরীয়া, তঞ্চঙ্গা এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোনো মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া, চাকমা, রংপুরীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
🥰