আমার নবী রহমাতাল্লিল আলামিন , আমার আল্লাহ্ র সৃষ্টি যেখান থেকে রাব্বুল আলামিন আমার নবী মুহাম্মদ ( সা:) সেখান থেকেই রহমাতাল্লিল আলামিন। আমার নবী সাধারণ কোনও মানুষ নয় , শ্রেষ্ঠ থেকেও শ্রেষ্ঠ তর মহামানব ।❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এগুলোর প্রশ্নের উত্তর ওহাবিরাকেন নবীর কোনো উম্মতেই দিতে পারবেনা ঘুমাইলেও নবীদের অজু যায় না এটা নবীদের মোজেজা ধন্যবাদ হুজুর আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
@@মেহেদীহাসানশরীফ মোহাম্মদ ইবনে আবদুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের ওহাবী বলা হয়। সে ছিলো ইহুদী নাছারার এজেন্ট। তাকে দিয়ে ইহুদীরা আহলে হাদীস তথা ওহাবী, সালাফি, লা মাজহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করে।
মাজাহ শরিফে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন, মঙ্গলবার সাহাবায়ে কেরাম রাসুলে কারিম সা.-এর গোসল ও কাফনের কাজ শেষ করেন। নবীজির দেহ মোবারক রওজার পাশে রাখেন। সাহাবারা দল দলে নবীজির কাছে আসতে থাকেন। কারও ইমামতিতে নয়; সবাই একা একা নামাজ ও দুরুদ শেষে বেরিয়ে যান। (ইবনে মাজাহ) অন্য কিতাবে আছে, রাসুল সা.-এর ইন্তেকাল এর আগে সাহাবিরা নবীজির দরবারে আসলেন। সাহাবাদের দেখে নবীজির চোখে বেদনার জল। নবীজি বললেন, আমি তোমাদের আল্লাহর কাছে সোপর্দ করছি, আল্লাহ তোমাদের সঙ্গী হবে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. জানতে চাইলেন, হে আল্লাহর রাসুল সা.! আপনার যাওয়ার সময় খুব নিকটে চলে এসেছে, আপনার ইন্তেকালের পর আপনাকে কে গোসল দিবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত মানে আমার পরিবারের সদস্যরা। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন, কে আপনাকে কাফন পরাবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন কে আপনাকে কবরে নামাবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন কে আপনার জানাজা কে পড়াবে? তখন রাসুল সা.-এর চোখ বেয়ে বেদনার জল নেমে এলো। তিনি বললেন, তোমাদের নাবীর জানাজা এমন হবে না, যেমন তোমাদের হয়। যখন আমার গোসল হয়ে যাবে তখন তোমরা সবাই ঘর থেকে বের হয়ে যাবে। সবার আগে জিবরাইল আমার জানাজা পড়বে। তারপর মিকাঈল ও ই¯্রাফিল ধারাবাহিকভাবে আরশের অন্যান্য ফেরেশতারা আসবে ও আমার জানাজা পড়বে। তারপরে তোমাদের পুরুষরা, নারীরা এবং শিশুরা আমার জন্য দোয়া ও সালাম পড়বে। অতঃপর তোমরা আমাকে আল্লাহর সোপর্দ করে দিবে। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া-৫/২২২, দালায়েলুন নবুয়্যাহ লিলবায়হাককি) নবীজি সা.-এর জানাজা বিষয়ে আরো দীর্ঘ হাদিস পাওয়া যায় তিরিমিজি শরিফে। সাহাবি হজরত সালেম বিন ওবায়েদ রা. বলেন, আমি প্রথমে হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা. কে রাসুলে কারিম সা.-এর ইন্তেকালের সংবাদ দিই । তখন আবু বকর সিদ্দিক রা. আমাকে বললেন, তুমি আমার সঙ্গে ভেতরে আসো । সাহাবি হজরত সালেম বিন ওবায়েদ রা. বলেন, হজরত আবু বকর রা. যখন রাসুলের নিকট যেতে চাইলেন, তখন চারপাশে মানুষের প্রচন্ড- ভিড় । হজরত আবু বকর রা. লোকদের বললেন, তোমরা আমাকে সামান্য রাস্তা দাও ! লোকেরা ভেতরে যাওয়ার পথ করে দিল ! তিনি ভেতরে গেলেন, মাথা নুইয়ে কাছে গিয়ে নবীজি সা. কে দেখলেন । নবীজির পবিত্র কপালে হজরত আবু বকর রা. চুমু খেলেন । তারপর কোরআনের আয়াত পড়লেন, যার অর্থ হলো, নিশ্চয় তুমিও ইন্তেকাল করবে এবং তারাও ইন্তেকাল করবে । হজরত আবু বকর রা. বেরিয়ে এলে; লোকেরা জানতে চাইলেন, ওগো নবীজির বন্ধু ! নবীজি কি ইন্তেকাল করেছেন ? হজরত আবু বকর রা. বললেন, হ্যা । তখন লোকেরা নবীজির ইন্তেকালের খবর দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করলো । তারপর সাহাবায়ে কেরাম হজরত আবু বকর রা. কে জিজ্ঞেস করলেন, ওগো নবীজির বন্ধু ! নবীজির কি জানাজার নামাজ পড়া হবে ? তিনি বললেন, হ্যা । জিজ্ঞাসা করা হল, কিভাবে ? হজরত আবু বকর রা. বললেন, এভাবে যে, এক এক জামাত নবীজির ঘরে প্রবেশ করবে এবং জানাজা পড়ে বেরিয়ে আসবে । তারপর অন্য জামাত প্রবেশ করবে । সাহাবারা হজরত আবু বকর রা. কে জিজ্ঞাসা করলেন, নবীজিকে কি দাফন করা হবে ? তিনি বললেন, জি । জিজ্ঞাসা করা হল, কোথায় ? তিনি বললেন, যেখানে আল্লাহ তায়ালা নবীজির রূহ কবজ করেছেন সেখানেই । কেননা, আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয় নবীজিকে এমন স্থানে মৃত্যু দান করেছেন যে স্থানটি উত্তম ও পবিত্র । সাহাবারা দৃঢ়ভাবে মেনে নিলেন হজরত আবু বকর রা.-এর কথা । হজরত আবু বকর রা. নিজেই নবীজির আহলে বায়াত তথা রাসুলের পরিবার ও বংশের মানুষদের ডেকে গোসল নির্দেশ দেন । (সূত্র : শামায়েলে তিরমিজি, হাদিস : ৩৭৯, ৩৯৭, শরফুল মুস্তফা, বর্ণনা নং-৮৫০, আল আনওয়ার ফি শামায়িলিন নাবিয়্যিল মুখতার, বর্ণনা নং-১২০৯) ইমাম শাফি রহ. এবং কাজি ইয়াজ রা. বলেন, নবীজি সা.-এর জানাজা পড়া হয়েছে । কিতাবুল উম্মু/ সিরাতে মস্তুফা/৩য় খ-: ২৩৫ পুনশ্চ : নবীজির জানাজা হয়েছে । সাহাবারা একা একা পড়েছেন । কেউ ইমামতি করেননি । তবে তাবাকাতে ইবনে সাদের বরাতে বলা হয়, হজরত আবু বকর ও ওমর রা. এক সঙ্গে নবীজি সা.-এর ঘরে উপস্থিত হন । নবীজির দেহ মোবরক সামনে রেখে নামাজ-সালাম ও দুরুদ পেশ করেন । দীর্ঘ দোয়ার সময় পেছনে সারিবদ্ধ সাহাবিরা আমিন আমিন বলেছেন । (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৫ম খ-: ২৬৫)
তোমার নবী কে ভাই? আল্লাহ তায়ালা বিশ্ব নবী কে নূর বলেছেন কিন্তু খালীক(সৃষ্টি) শব্দ টি বলে নি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছেন এই উম্মতের জন্য নূর কিন্তু বিদআতি দের কাছে খেলনা নবী , কারন ঈশা (আঃ) ভেজাল উম্মত গুলো তার বিষয়ে বাড়াবাড়ি করে পথভ্রষ্ট হয়েছে তেমনি এই বিদআতিরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে অপমান করছে তিনার বিষয়ে বাড়াবাড়ি করে আর নতুন আমল ও আকিদা তৈরি করে।
সঠিক প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে তবে একটা প্রশ্নের উত্তরই ওহাবীরা দিতে পারবেনা আর প্রশ্নটা হলো। আমাদের দয়ার নবীর ছায়া নাই ওহাবীরা জবাব দাও সবকিছুর ছায়া আছে তোমাদের ছায়া আছে আমাদের ছায়া আছে কিন্তুু আমার নবীর ছায়া নাই কেন। ওহাবীরা জবাব দাও
@@gollamrobban ধন্যবাদ আপনাকে। 🔵 রাসূল (সাঃ) এর কোন সময় ছায়া ছিল না? 🔵 রাসূল (সাঃ) পোশাক পরিধান করা অবস্থায় কি ছায়া ছিল না? 🔵 ছায়া ছিল না, এর মানে আপনি কি বুঝাতে ছেয়েছেন?
সাধারণ মানুষ বলতে কি বুঝায় রক্ত মাংসে আমাদের মতো এবং আদম (আঃ) সন্তান। তিনার মর্যাদা সব সৃষ্টির উপরে। তিনি যে ভাবে সাহাবাদের আত্তাহিয়্যাতু শিক্ষা দিয়েছেন সেভাবে আমরা পাঠ করি, তিনি যে সালাত (দুরুদ) শিক্ষিয়েছন সাহাবাদের এই সব উম্মতের জন্য আমরা তাই পাঠ করি। সুনানে আবু দাউদ এর২০৪১ নং অনুযায়ী আমাদের সালাত (দুরুদ/সালাম) আল্লাহর ফেরেশতাগণ বিশ্ব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কবরে পৌঁছায় দেয়। আরে বিদআতি তুমি যে আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়াদিনা মাওলানা মুহাম্মদ ওয়ালা আলে সাইয়াদিনা........ পাঠ করো সালাত (দুরুদ) বলে এটা কোন হাদীসের কিতাবে কোন সাহাবা থেকে পেলে সনদ ও মতন সহ সবার কাছে দেখাও দেখি? তুমি কত বড়ো আলিকে রাসূল ময়দানে দেখা যাবে। সহীহ বুখারী-২৬৯৭, মুসলিম-১৭১৮,সুনানে আবু দাউদ-৪৬০৬, সুনানে ইবনে মাজাহ- ১৪ নং হাদীস মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ আমার এই দ্বীনের (ধর্মের) মধ্যে এমন কিছু বলল (প্রবত্তন) কিংবা সৃষ্টি করল , যা আমি বলিনি করিনি এবং অনুমতি দিয়নি তা বর্জন করবে। এরপর বলেছেন সুনানে ইবনে মাজাহ-৪২, মিশকাত-১৬৫,তিরমিযী-২৬৭৬, দারেমী-৯৫, আহমদ-১৬৬৯২, সুনানে আবু দাউদ-৪৬০৭ নং হাদীস এর শেষে অংশে বলেছেন আমার পর অচিরে বহুমতভেদ দেখতে পাবে। তখন তোমরা আমার সুন্নাহ ও আমার হেদায়ত প্রাপ্ত খলিফা রাশেদীন সুন্নাহ তা অবশ্যই অবলম্বন (অনুসরণ) করবে, তা দাঁত দিয়ে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা অবশ্যই বিদআত (নতুন আমল/আকিদা) পরিহার করবে । কারন প্রতিটা বিদআত হলো ভ্রস্টতা।
এই রেজভী গূলা ভারতে কোরআন পরিবর্তন /আয়াত বাদ দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিল(কোরআনের ২৬টি আয়াত বাতিল চেয়ে শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভীর করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে এমন আবেদন করায় তাকে ৫০ হাজার রুপি জরিমানাও করা হয়েছে)
@@mosharafhossen7852 ভাই রেজভী কাকে বললেন? এখানে কোরআন মাজিদের আয়াত কথা উল্লেখ্য করা হয়নি। এখানে সুন্নাহ পক্ষে ও বিদআত বিরুদ্ধে কথা বলা হয়েছে । আপনি যদি বিলাতি হয়ে থাকেন তাহলে আমার মন্তব্য আপনাকে আঘাত লাগবে।
১. প্রথম প্রশ্নের উত্তর: আল্লাহ নিজেই বলেছেন, হে রসুল আপনি বলুন আমি তোমাদের মতো মানুষ।আল্লাহর কথা না মানলে সে কাফির।এখন কথা হচ্ছে সব মানুষ সমান নয়।একজন প্রেসিডেন্ট আর একজন শ্রমিক এক নয়।সম্মানের দিক দিয়ে ক্ষমতার দিক দিয়ে মানুষের মধ্যে পাথক্য রয়েছে।রসুল স: শ্রেষ্ঠ মানুষ আর আমরা নিম্ন মানের।শুধু নামাজের মধ্যে নয় সব সময় তাঁকে ছালাম দিতে পারলে বেশী উত্তম।আল্লাহ্ যা আদেশ করেছেন তার সব কিছুই আমাদের করতে হবে।কে ওহাবি কে সুন্নি এসব দেখার কোন প্রয়োজন নাই।
সূরাঃ ত্বা হা [20:55] জাহেলরা বুঝবে কি না ? مِنْهَا خَلَقْنَٰكُمْ وَفِيهَا نُعِيدُكُمْ وَمِنْهَا نُخْرِجُكُمْ تَارَةً أُخْرَىٰ মিনহা-খালাকনা-কুম ওয়া ফীহা-নু‘ঈদুকুম ওয়ামিনহা-নুখরিজুকুম তা-রাতান উখরা-। এ মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃজন করেছি, এতেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দিব এবং পুনরায় এ থেকেই আমি তোমাদেরকে উত্থিত করব। From the (earth) did We create you, and into it shall We return you, and from it shall We bring you out once again.
ইসলামের সুফি বাদ পৃথিবীর মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন?
আমার নবী রহমাতাল্লিল আলামিন , আমার আল্লাহ্ র সৃষ্টি যেখান থেকে রাব্বুল আলামিন আমার নবী মুহাম্মদ ( সা:) সেখান থেকেই রহমাতাল্লিল আলামিন। আমার নবী সাধারণ কোনও মানুষ নয় , শ্রেষ্ঠ থেকেও শ্রেষ্ঠ তর মহামানব ।❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Subhan allha, Alhamdulillah.
আলহামদুলিল্লাহ মারহাবা রাসূল সাঃ হচ্ছেন তামাম সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত স্বরুপ ইহাতে কোন সন্দেহ নাই
অনেক সুন্দর আলোচনা। ওহাবিরা এই প্রশ্ন জাবাব দিতে পারবেনা।
আমার নবীজী হলেন সর্বশেষ নবী,নূরের নবী রহমাতুল্লিলআলামীন নবী আল্লাহ আপনি নবীজীর উছিলায় আমাকে মাফ করে দিন আমিন
আমার নবী নূরের নবী হযরত মোস্তফা মোহাম্মদ (সা.)
অনেক সু্ন্দর আলোচনা। ওহাবী রা পারলে উত্তর দিয়ে যাও।
আলহামদুলিল্লাহ্ খুব ভাল লাগলো হুজুরের বয়ান।💖💖💖💖💖
মাশা আল্লাহ হুজুর সালাম জানাই আপনাকে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন,, আমিন
এত সুন্দর আলোচনা শুধু শুনতেই মন চায়।
Vondor boyan vondhote sone
তিনি মানবজাতির মধ্যে শ্রেষ্ঠ নূর। শ্রেষ্ঠ মানব। এবং আল্লাহ মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন মাটি পানি ও শুক্রবিন্দু থেকে।
মাশাআল্লাহ
আমাদের কলেমা তো হবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূল আল্লাহ, সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ।
সূফীবাদ জিন্দাবাদ
আ,, হ,, কলিজায় লাগে
তাজেদার রেসালত পে লাখো ছালাম
শাহেনশাহ নবুয়ত পে লাখো ছালাম,,
ইয়া রাসুলুল্লাহ সঃ
ধন্যবাদ হুজুর
তোর কাছে আমার প্রশন কাবা শরিফের ইমাম ও মানুষ তুই মানুষ তুই কেন কবা শরিফের ইমাম হইতে পারছ নাই।
হক কথা বলছেন ভাই আপনি, মাশাল্লাহ
hi bondo
অসাধারণ আলচনা
Nice news Good news
এগুলোর প্রশ্নের উত্তর ওহাবিরাকেন নবীর কোনো উম্মতেই দিতে পারবেনা
ঘুমাইলেও নবীদের অজু যায় না
এটা নবীদের মোজেজা
ধন্যবাদ হুজুর আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
ভাই নবীরা ঘুমাইলেও অযু যায়না প্রমাণ দেখান।
আপনাকে ধন্যবাদ ভালো লাগলো। সহমত
Ora shirk a acha ta ptta powar ojoggo
r8
Eaida soitaner kalato vai
আপনি অনেক সুন্দর করে বুজান ...আমার নবী নুর
0উপৰৰ0 প্পো
ওহাবীরা ইহুদী খৃষ্টানের এজেন্ট।
@@rahmanakr1771 কথা ঠিক করে বলো বাবু
@@মেহেদীহাসানশরীফ মোহাম্মদ ইবনে আবদুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের ওহাবী বলা হয়। সে ছিলো ইহুদী নাছারার এজেন্ট। তাকে দিয়ে ইহুদীরা আহলে হাদীস তথা ওহাবী, সালাফি, লা মাজহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করে।
@@rahmanakr1771 তোমার কথা ভুল
মাজাহ শরিফে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন, মঙ্গলবার সাহাবায়ে কেরাম রাসুলে কারিম সা.-এর গোসল ও কাফনের কাজ শেষ করেন। নবীজির দেহ মোবারক রওজার পাশে রাখেন। সাহাবারা দল দলে নবীজির কাছে আসতে থাকেন। কারও ইমামতিতে নয়; সবাই একা একা নামাজ ও দুরুদ শেষে বেরিয়ে যান। (ইবনে মাজাহ) অন্য কিতাবে আছে, রাসুল সা.-এর ইন্তেকাল এর আগে সাহাবিরা নবীজির দরবারে আসলেন। সাহাবাদের দেখে নবীজির চোখে বেদনার জল। নবীজি বললেন, আমি তোমাদের আল্লাহর কাছে সোপর্দ করছি, আল্লাহ তোমাদের সঙ্গী হবে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. জানতে চাইলেন, হে আল্লাহর রাসুল সা.! আপনার যাওয়ার সময় খুব নিকটে চলে এসেছে, আপনার ইন্তেকালের পর আপনাকে কে গোসল দিবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত মানে আমার পরিবারের সদস্যরা। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন, কে আপনাকে কাফন পরাবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন কে আপনাকে কবরে নামাবে? রাসুল সা. বললেন, আমার আহলে বাইত। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আবার জানতে চাইলেন কে আপনার জানাজা কে পড়াবে? তখন রাসুল সা.-এর চোখ বেয়ে বেদনার জল নেমে এলো। তিনি বললেন, তোমাদের নাবীর জানাজা এমন হবে না, যেমন তোমাদের হয়। যখন আমার গোসল হয়ে যাবে তখন তোমরা সবাই ঘর থেকে বের হয়ে যাবে। সবার আগে জিবরাইল আমার জানাজা পড়বে। তারপর মিকাঈল ও ই¯্রাফিল ধারাবাহিকভাবে আরশের অন্যান্য ফেরেশতারা আসবে ও আমার জানাজা পড়বে। তারপরে তোমাদের পুরুষরা, নারীরা এবং শিশুরা আমার জন্য দোয়া ও সালাম পড়বে। অতঃপর তোমরা আমাকে আল্লাহর সোপর্দ করে দিবে। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া-৫/২২২, দালায়েলুন নবুয়্যাহ লিলবায়হাককি) নবীজি সা.-এর জানাজা বিষয়ে আরো দীর্ঘ হাদিস পাওয়া যায় তিরিমিজি শরিফে। সাহাবি হজরত সালেম বিন ওবায়েদ রা. বলেন, আমি প্রথমে হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা. কে রাসুলে কারিম সা.-এর ইন্তেকালের সংবাদ দিই । তখন আবু বকর সিদ্দিক রা. আমাকে বললেন, তুমি আমার সঙ্গে ভেতরে আসো । সাহাবি হজরত সালেম বিন ওবায়েদ রা. বলেন, হজরত আবু বকর রা. যখন রাসুলের নিকট যেতে চাইলেন, তখন চারপাশে মানুষের প্রচন্ড- ভিড় । হজরত আবু বকর রা. লোকদের বললেন, তোমরা আমাকে সামান্য রাস্তা দাও ! লোকেরা ভেতরে যাওয়ার পথ করে দিল ! তিনি ভেতরে গেলেন, মাথা নুইয়ে কাছে গিয়ে নবীজি সা. কে দেখলেন । নবীজির পবিত্র কপালে হজরত আবু বকর রা. চুমু খেলেন । তারপর কোরআনের আয়াত পড়লেন, যার অর্থ হলো, নিশ্চয় তুমিও ইন্তেকাল করবে এবং তারাও ইন্তেকাল করবে । হজরত আবু বকর রা. বেরিয়ে এলে; লোকেরা জানতে চাইলেন, ওগো নবীজির বন্ধু ! নবীজি কি ইন্তেকাল করেছেন ? হজরত আবু বকর রা. বললেন, হ্যা । তখন লোকেরা নবীজির ইন্তেকালের খবর দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করলো । তারপর সাহাবায়ে কেরাম হজরত আবু বকর রা. কে জিজ্ঞেস করলেন, ওগো নবীজির বন্ধু ! নবীজির কি জানাজার নামাজ পড়া হবে ? তিনি বললেন, হ্যা । জিজ্ঞাসা করা হল, কিভাবে ? হজরত আবু বকর রা. বললেন, এভাবে যে, এক এক জামাত নবীজির ঘরে প্রবেশ করবে এবং জানাজা পড়ে বেরিয়ে আসবে । তারপর অন্য জামাত প্রবেশ করবে । সাহাবারা হজরত আবু বকর রা. কে জিজ্ঞাসা করলেন, নবীজিকে কি দাফন করা হবে ? তিনি বললেন, জি । জিজ্ঞাসা করা হল, কোথায় ? তিনি বললেন, যেখানে আল্লাহ তায়ালা নবীজির রূহ কবজ করেছেন সেখানেই । কেননা, আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয় নবীজিকে এমন স্থানে মৃত্যু দান করেছেন যে স্থানটি উত্তম ও পবিত্র । সাহাবারা দৃঢ়ভাবে মেনে নিলেন হজরত আবু বকর রা.-এর কথা । হজরত আবু বকর রা. নিজেই নবীজির আহলে বায়াত তথা রাসুলের পরিবার ও বংশের মানুষদের ডেকে গোসল নির্দেশ দেন । (সূত্র : শামায়েলে তিরমিজি, হাদিস : ৩৭৯, ৩৯৭, শরফুল মুস্তফা, বর্ণনা নং-৮৫০, আল আনওয়ার ফি শামায়িলিন নাবিয়্যিল মুখতার, বর্ণনা নং-১২০৯) ইমাম শাফি রহ. এবং কাজি ইয়াজ রা. বলেন, নবীজি সা.-এর জানাজা পড়া হয়েছে । কিতাবুল উম্মু/ সিরাতে মস্তুফা/৩য় খ-: ২৩৫ পুনশ্চ : নবীজির জানাজা হয়েছে । সাহাবারা একা একা পড়েছেন । কেউ ইমামতি করেননি । তবে তাবাকাতে ইবনে সাদের বরাতে বলা হয়, হজরত আবু বকর ও ওমর রা. এক সঙ্গে নবীজি সা.-এর ঘরে উপস্থিত হন । নবীজির দেহ মোবরক সামনে রেখে নামাজ-সালাম ও দুরুদ পেশ করেন । দীর্ঘ দোয়ার সময় পেছনে সারিবদ্ধ সাহাবিরা আমিন আমিন বলেছেন । (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৫ম খ-: ২৬৫)
very very thanks vi ato sunder ans. Dewer jonno.
এই মাওলানা আজ পরজনত কুন আলেম বলেনাই নবী আমাদের মত মানুষ নবী মানুষ তবে অ সাধারন মানুষ
Mash.allah
মারহাবা এত, সুন্দর আলচনা আমি কখন,কন, হুজুর,কাছে,সুনিনায়, মারহাবা মারহাবা সুন্দর আলচনা হুজুর আমাকে
আমার নবী নূর। ইয়া রাসূল আল্লাহ (স)
তোমার নবী কে ভাই? আল্লাহ তায়ালা বিশ্ব নবী কে নূর বলেছেন কিন্তু খালীক(সৃষ্টি) শব্দ টি বলে নি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছেন এই উম্মতের জন্য নূর কিন্তু বিদআতি দের কাছে খেলনা নবী , কারন ঈশা (আঃ) ভেজাল উম্মত গুলো তার বিষয়ে বাড়াবাড়ি করে পথভ্রষ্ট হয়েছে তেমনি এই বিদআতিরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে অপমান করছে তিনার বিষয়ে বাড়াবাড়ি করে আর নতুন আমল ও আকিদা তৈরি করে।
@@faizulhoque74 ধন্যবাদ ভাই
@@faizulhoque74
💢🇬🇧👲🏻🇧🇩💢27:10:22uk💚💢💙💢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢
♟♟♟♟♟♟♟♟♟♟♟♟♟
🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎
শ্রদ্ধেয় ভ্রাত্রীবৃন্দগনকে বলুন==• আল্লাহ লকব
দিয়েছেন :-
“””””””””” হেদায়েতের নূর “””””””””””””””””””””
“””””””” সাফায়েতের নূর “”””””””””””
“””” জাহান্নামথ্কে বাঁচাবার নূর “”””
ংঅপরাংধীর অপরাধ ক্ষমাকরার নূর “”
কুফরী অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজের আলোর নূর .””””
- এককারনেযদি - কেহ মনগডা মতলব হাসিলের
জন্য - নবীজিকে - নুরের তৈরী বলে ঘোষনাদিতে
প্রসারকরেন:-“””” তবে বলুন”””””””””
আল্লাহ বলেছেন :- আলইসলামু নূরুন - ওয়াল
“” কুফরু - জুলুমাত্ “”
এখনকি ফতুয়া দিতেপারবেনযে:--
“” আল ইসলামু নূরুন মানে -
❌. ইসলাম নূরের সৃস্টি .???? ❌
💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙
🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎
🍁সবারজন্য - এক নির্দিস্ট পরিমান ইলিম তলব
“””””” করিকে ফরজে আইন করেছেন :- যাহাতে “”
“” সবেরজন্য - দৈন্নদিন জীবনের প্রতিটি মুহুর্তের
যাবতীয় আমল সমুহ হু- বহু - সাহাবগনের
নমুনায় আদায় করার পরিপুর্ন বিবৃতি বিদ্যমান
রয়েছে। ঐগুলা সবের জন্য তলবকরা ফরজ।
উল্লিখিত ফরজ তলবকরা বাদদিয়ে - শুধু নিজ
দলীয় উলামাগনের পিছনে গৌডল্ই জান
বানাইতে পারিবেননা :-
👎🏽/- আলেমগনেবলিবেন :- তুমরানিজ খাইশে
“””” এসেছিলে - হাতেধরেআনিনাই। ??!👎🏽
🏆👍🏆আল্লাহবলেন :- আজমানটার ফিত্না
“””””””””””” থেকে বাঁচতে - উক্ত ইলিম তলবকরে
নিজ ইমান রক্ষার দনয দিয়েছিলাম - তুমি তলব
নাকরে নিজ মাথা নিজে ই-খেয়েছে - কাউকে
দোষ দিয়ে - বাঁচার উপায়নেই। সুতরাং
ফালাফালিবাদগিয়ে- সেই ইলিমগুলি জলদিজলদি
তলবকরে - ছহিশুদ্ধ আমল হাসিলের পথ করুন।
ওহাবীরা উওর দাও।
mashaAllah hujur ❤
Amin
Masallah
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু আপনার ভক্ত শুনতে খুব ভাল লেগেছে মাশাল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হায়াত দিক আপনি আমাদের জন্য দোয়া করবেন হুজুর
মাশাআল্লাহ, কলিজা ঠান্ডা করা আলোচনা। হযরত কে আল্লাহ নেকহায়াত দান করুন। আমিন ছুম্মা আমিন
খুুপ ভাল লাগলো
👍👍👍👍👍👍👍👍❤️❤️❤️❤️❤️👍👍👍👍👍👍👍
মারহাবা ইয়া রাসুল আল্লাহ্।
মারহাবা রেজভী।
সঠিক প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে তবে একটা প্রশ্নের উত্তরই ওহাবীরা দিতে পারবেনা আর প্রশ্নটা হলো। আমাদের দয়ার নবীর ছায়া নাই ওহাবীরা জবাব দাও সবকিছুর ছায়া আছে তোমাদের ছায়া আছে আমাদের ছায়া আছে কিন্তুু আমার নবীর ছায়া নাই কেন। ওহাবীরা জবাব দাও
@@gollamrobban
ধন্যবাদ আপনাকে।
🔵 রাসূল (সাঃ) এর কোন সময় ছায়া ছিল না?
🔵 রাসূল (সাঃ) পোশাক পরিধান করা অবস্থায় কি ছায়া ছিল না?
🔵 ছায়া ছিল না, এর মানে আপনি কি বুঝাতে ছেয়েছেন?
অনেক ভালো লাগলো
চলুক আলোচনা জয় হোক
আসসালামু আলাইকুম। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
Allah go sobaike hedayet dau jno sobai nabijir valobasa buke niye intekaal korte pari...🤲😔
হেতিও বুজি পীর ।
মাশাআল্লাহ মারহাবা খুব সুন্দর আলোচনা,,
আলোচনা অনেক সুন্দর আমার কাছে ভাল লাগে আমিন
সহমত জানালাম অনেক সুন্দর উদাহরণ দিয়ে বুজিয়ে দিয়েছেন আপনাকে ধন্যবাদ
আপনার দলিল গুলো খুব সুন্দর। আপনি এগিয়ে যান।
মাসাআল্লহ
মারহাবা অনেক সুন্দর আলোচনা
আমার নবিজি নুরের 🥰🥰🥰🥰
Hujor apni khub Valo Kore bojia bolesen, Amon Kore sob somoi bojia bolben, Allah apnar sohai houk
আমার গুরু আমার আল্লা
কতোযে মূল্যবান কথা বলেছেন হুজুর
Onek valo laglo boyan ti sune
মারহাবা বাজান আমরা নারায়ণগঞ্জ সংগঠন থেকে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা
RASUL ALLAH
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুণ
আমিন
সাধারণ মানুষ বলতে কি বুঝায় রক্ত মাংসে আমাদের মতো এবং আদম (আঃ) সন্তান। তিনার মর্যাদা সব সৃষ্টির উপরে। তিনি যে ভাবে সাহাবাদের আত্তাহিয়্যাতু শিক্ষা দিয়েছেন সেভাবে আমরা পাঠ করি, তিনি যে সালাত (দুরুদ) শিক্ষিয়েছন সাহাবাদের এই সব উম্মতের জন্য আমরা তাই পাঠ করি। সুনানে আবু দাউদ এর২০৪১ নং অনুযায়ী আমাদের সালাত (দুরুদ/সালাম) আল্লাহর ফেরেশতাগণ বিশ্ব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কবরে পৌঁছায় দেয়। আরে বিদআতি তুমি যে আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়াদিনা মাওলানা মুহাম্মদ ওয়ালা আলে সাইয়াদিনা........ পাঠ করো সালাত (দুরুদ) বলে এটা কোন হাদীসের কিতাবে কোন সাহাবা থেকে পেলে সনদ ও মতন সহ সবার কাছে দেখাও দেখি? তুমি কত বড়ো আলিকে রাসূল ময়দানে দেখা যাবে। সহীহ বুখারী-২৬৯৭, মুসলিম-১৭১৮,সুনানে আবু দাউদ-৪৬০৬, সুনানে ইবনে মাজাহ- ১৪ নং হাদীস মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ আমার এই দ্বীনের (ধর্মের) মধ্যে এমন কিছু বলল (প্রবত্তন) কিংবা সৃষ্টি করল , যা আমি বলিনি করিনি এবং অনুমতি দিয়নি তা বর্জন করবে। এরপর বলেছেন সুনানে ইবনে মাজাহ-৪২, মিশকাত-১৬৫,তিরমিযী-২৬৭৬, দারেমী-৯৫, আহমদ-১৬৬৯২, সুনানে আবু দাউদ-৪৬০৭ নং হাদীস এর শেষে অংশে বলেছেন আমার পর অচিরে বহুমতভেদ দেখতে পাবে। তখন তোমরা আমার সুন্নাহ ও আমার হেদায়ত প্রাপ্ত খলিফা রাশেদীন সুন্নাহ তা অবশ্যই অবলম্বন (অনুসরণ) করবে, তা দাঁত দিয়ে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা অবশ্যই বিদআত (নতুন আমল/আকিদা) পরিহার করবে । কারন প্রতিটা বিদআত হলো ভ্রস্টতা।
এই রেজভী গূলা ভারতে কোরআন পরিবর্তন /আয়াত বাদ দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিল(কোরআনের ২৬টি আয়াত বাতিল চেয়ে শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভীর করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে এমন আবেদন করায় তাকে ৫০ হাজার রুপি জরিমানাও করা হয়েছে)
@@mosharafhossen7852 ভাই রেজভী কাকে বললেন? এখানে কোরআন মাজিদের আয়াত কথা উল্লেখ্য করা হয়নি। এখানে সুন্নাহ পক্ষে ও বিদআত বিরুদ্ধে কথা বলা হয়েছে । আপনি যদি বিলাতি হয়ে থাকেন তাহলে আমার মন্তব্য আপনাকে আঘাত লাগবে।
বিদআতি শব্দের জায়গায় বিলাতি হয়ে গিয়েছে মন্তব্য মধ্যে।
@@faizulhoque74 ভাই আমি ত বক্তা নামক- - কে বলেছি, সরি ভাই আপনাকে না ।
@@mosharafhossen7852 k
ওয়াহাবীদের প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ করে দিন।
আসসালামু আলাইকুম 🤲🤲🤲
কুব সুন্দর হয়েচে হুজুর
শুনে খুব ভালো লাগলো,,,,অসাধারণ বক্তব্য
আলহামদুলিল্লাহ
ড, মুফতি মোহাম্মদ আশরাফ আলীমুল্লা সিদ্দিকী ওয়াজ বগুড়া।সার্জ করুন ছুন্নি ওয়াজ বগুড়া।
অনেক সুন্দর একটা কথা বলে ছেন
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
সুবাহান আললা
তোমার কাজ শুধু নতুন নতুন ফেতনা তৈরি করা।
আস্সালামুআলাইকুম
দাদাভাই, মনোমোগ্ধকর ও সময়োপযোগী আলোচনা করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
Masalla
Mashallah .
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়খ
জয় গুরু
Khub sundor
নবী সঃ সুধু মানুষ না মানুষের মধ্য শ্রেষ্ট মানুষ, সাধারণ মানুষ না অসাধারন মানুষ সুরা কাহাফের শেষে দেখে আল্লাহ কি বলেছে
Apni sura mayedar 15 number ayat pore dekhen ortho soho nobi nurer toiri...
@@aklimaakter1556 মায়েদাতে বলাহয়েছে তোমাদের কাছে নুর সুষ্পষ্ট কিতাব এসেছে তার মানে নুরের তৈরিনয় রসুল সঃ মানুষের মধ্যে অসাধারণ উত্তম মানুষ যার কোন তুলনা হয়না নবী সঃকে যদি নুরনবিবলাহয় তাও টিক কেননা নুর মানে আলো, নবুওয়াত রেসালত হেদায়ত আল্লাহর বানি কিতাব দ্বীনইসলাম সবইত নুর।
বলা হইচে নূর এবং সমুজ্জ্বল গ্রন্থ এখানে এবং বলা হইচে আলাদা করে আপনি ভালো করে দেখেন।।।
মারহাবা হাবিব বাবা!
নিজের বাবাকে বাবা বলে না অন্য জনকে বাবা বলে?
@@user-ml8ie4nl1w যারা মসজিদকে আবাশিক হোটেল বানায় খায় ঘুমায় তারা বুঝবেনা।
Adam aalai hi wa sallam o ibrahim aalaihi wa sallam k baba bolen keno?
আসসালামু আলাইকুম হুজুর কেমন আছেন
আমার জন্য দোয়া করবেন
Sundhor wah
অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল হুজুর।
মৌঃ হাবিবুর রহমান রিজভী আপনার জিজ্ঞাসা এবং আলোচনা অনেক অনেক সুন্দর এবং আমি অনেক অনেক খুশী এবং আনন্দিত,ঢাকা হতে আকবর হোসেন আলমাইজ ভান্ডারী।
মারহাবা
নবিকে সাধারন মানোষ কোন হুজুর ভলচে একটা প্রমান দাও, নবিকে মানোষ ভলচে কিন্ত অসা ধারন মানোষ ভলচিলো
হে ভাই আমি ও দেখি নাই
Oshadharon jukti dilen.. Marhabaa..
আল্লাহর পরেই রাসুল স. এর সম্মন,,, নিতি পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ, সাধারন নই, অসাধারন মানুষ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ সাঃ আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতিল্লাহ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
Alhamdullillahalhamdulliallah MashAllah Allahuakbar We
Marhaba marhaba marhaba ya rasulullah. Asslmualaika ya Nabi. salillahe wali sallam.
Very good
You are accurate.
Thanks
১. প্রথম প্রশ্নের উত্তর:
আল্লাহ নিজেই বলেছেন, হে রসুল আপনি বলুন আমি তোমাদের মতো মানুষ।আল্লাহর কথা না মানলে সে কাফির।এখন কথা হচ্ছে সব মানুষ সমান নয়।একজন প্রেসিডেন্ট আর একজন শ্রমিক এক নয়।সম্মানের দিক দিয়ে ক্ষমতার দিক দিয়ে মানুষের মধ্যে পাথক্য রয়েছে।রসুল স: শ্রেষ্ঠ মানুষ আর আমরা নিম্ন মানের।শুধু নামাজের মধ্যে নয় সব সময় তাঁকে ছালাম দিতে পারলে বেশী উত্তম।আল্লাহ্ যা আদেশ করেছেন তার সব কিছুই আমাদের করতে হবে।কে ওহাবি কে সুন্নি এসব দেখার কোন প্রয়োজন নাই।
সূরাঃ ত্বা হা [20:55] জাহেলরা বুঝবে কি না ?
مِنْهَا خَلَقْنَٰكُمْ وَفِيهَا نُعِيدُكُمْ وَمِنْهَا نُخْرِجُكُمْ تَارَةً أُخْرَىٰ
মিনহা-খালাকনা-কুম ওয়া ফীহা-নু‘ঈদুকুম ওয়ামিনহা-নুখরিজুকুম তা-রাতান উখরা-।
এ মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃজন করেছি, এতেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দিব এবং পুনরায় এ থেকেই আমি তোমাদেরকে উত্থিত করব।
From the (earth) did We create you, and into it shall We return you, and from it shall We bring you out once again.
মাশাল্লাহ মারহাবা মারহাবা, খোব সুন্দর,, বয়ান হুজুরের
শুধু পশ্ন না কৱে উত্তৱ ও দাও এই ভাবে হাজাৱ পশ্ন কৱা যায় ।
উওর আছে ভাইজান তার ইউটিউবের সব কথা আছে দেখে আসুন আগে। তারপর বাবজান
আপনাদের আল্লাহ জ্ঞান দিয়েও
মূর্খ করে রাখছে। আলেমদের গালি দেন কেন, দুটোই সম্মানেরবিষয়। ধর্ম যে যার মত ভাগ করছেন আল্লাহ ভাগ করতে বলেনি
@@mdshuvoognicika2267 ভাই আপনার গ্যান অনেক কম আপনি আবার শিশু শ্রেণিতে ভর্তি হন।
হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম ঘুমাইলেও তার অজু ভাঙতো না। এই কথাটির দলিল যদি দিতেন খুশি হতাম মেহেরবানী করে দলিল দিবেন।
Bukharir oju odday asa
রাসূল সাঃ এসেছেন রাষ্ট্রীয় ভাবে কুর আন প্রতি ষ্টিত করার জন্য
মারহাবা ইয়া অলিআল্লাহ
মারহাবা ইয়া রাসুলুল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম আপনে জাইবলেন না কেন আমার ভালো লাগে ভালোকথাতো ভালো লাগবেই আলহামদুলিল্লাহ
Alhumduillah.