নবী(সা:)বলেছেন যে আমি দুটি রেখে গেলান -একটি কুরান অন্যটি হাদীছ।এ দুটি মেনে চললেই ঠিক পথে থাকবে অন্যথায় ভুলপথে বা জাহান্নামে যাবে।পীর শব্দটি কুরান ও হাদীএ নেই।তাই এটি বিদায়াত। আর সকল বিদায়াত জাহান্নামি।
Al-An'am ৬:১৫৩ Bangla - Tafsir Ibn Kathir ইরশাদ হচ্ছে-তোমরা এদিক ওদিক অন্যান্য পথগুলোর উপর চলো না, নতুবা আল্লাহর পথ হতে সরে পড়বে। তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত রাখ এবং তাতে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করো না। এই প্রকারের আয়াতসমূহে আল্লাহ তা'আলা মুমিনদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন দল ছেড়ে না দেয় এবং দলে বিভেদ সৃষ্টি করা থেকে তারা যেন বেঁচে থাকে। পূর্ববর্তী লোকেরা দ্বীনের ব্যাপারে ঝগড়া-ফাসাদ ও যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল এবং মতানৈক্য সৃষ্টি করেছিল। ফলে তারা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, একদা রাসূলুল্লাহ (সঃ) মাটিতে স্বহস্তে একটি রেখা টানেন। তারপর বলেনঃ “এটা হচ্ছে আল্লাহর সরল সোজা পথ।” অতঃপর তিনি ডানে ও বামে আরও কতগুলো রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এগুলো হচ্ছে ঐসব রাস্তা যেগুলোর প্রত্যেকটির উপর একজন করে শয়তান বসে রয়েছে এবং ঐ দিকে (মানুষকে) আহ্বান করছে।” অতঃপর তিনি وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ এই আয়াতটি পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), ইমাম হাকিম (রঃ) এবং ইমাম নাসাঈ (রঃ) বর্ণনা করেছেন। ইমাম হাকিম (রঃ) এটাকে বিশুদ্ধ বলেছেন। তারা দু'জন এটাকে তাখরীজ করেননি) হযরত জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী (সঃ)-এর কাছে উপবিষ্ট ছিলাম, এমন সময় তিনি এভাবে তাঁর সামনে একটা রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এটা হচ্ছে আল্লাহর পথ।” অতঃপর ডানে ও বামে দু'টি করে রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এগুলো হচ্ছে শয়তানের পথ।” তারপর মধ্যভাগের রেখার উপর স্বীয় হাতটি রাখেন এবং وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ এই আয়াতটিই পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), ইমাম তিরমিযী (রঃ), ইবনে মাজাহ (রঃ) এবং বাযযার (রঃ) বর্ণনা করেছেন) হযরত জাবির (রাঃ) হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) একটি রেখা টানেন। তারপর ডান দিকে একটি রেখা টানেন এবং বামদিকে একটি রেখা টানেন। অতঃপর স্বীয় হস্ত মুবারক মধ্যবর্তী রেখাটির উপর রেখে وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ -এই আয়াতটি পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইবনে মিরদুওয়াই (রঃ) হযরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রঃ) হতে বর্ণনা করেছেন) হযরত আবান ইবনে উসমান (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, একটি লোক হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেনঃ “সিরাতে মুস্তাকীম কি?” তিনি উত্তরে বলেনঃ “একদা রাসূলুল্লাহ (সঃ) আমাদেরকে তাঁর নিকটে স্থান দিয়েছিলেন এবং তার চক্ষু যেন জান্নাতের দিকে ছিল। তাঁর ডান দিকে একটা পথ ছিল এবং বাম দিকে একটা পথ ছিল। পথগুলোর উপর কতগুলো লোক অবস্থান করছিল এবং যারা তাদের পার্শ্ব দিয়ে গমন করছিল তাদেরকে তারা নিজেদের দিকে আহ্বান করছিল। সুতরাং যারা তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে তাদের পথ ধরলো তারা জাহান্নামে প্রবেশ করলো। আর যারা সরল সোজা পথ ধরলো তারা জান্নাতে প্রবেশ করলো।” অতঃপর وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ -এই আয়াতটি পাঠ করলেন। নাওয়াস ইবনে সামআন (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা সিরাতে মুস্তাকিমের দৃষ্টান্ত পেশ করেছেন। এর দু'দিকে দু'টি প্রাচীর রয়েছে এবং তাতে খোলা দরজা রয়েছে। দরজাগুলোর উপর পর্দা লটকান। রয়েছে। সোজা রাস্তাটির দরজার উপর আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী একটি লোক বসে আছে এবং বলছেঃ “হে লোক সকল! তোমরা সবাই এই সরল সোজা পথে চলে এসো। এদিক ওদিক যেয়ো না।” আর একটি নাক রাস্তার উপর থেকে ডাক দিতে রয়েছে। যখনই কোন লোক ঐ দরজাগুলোর কোন একটি দরজা খোলার ইচ্ছা করছে তখনই সে তাকে বলছে- “সর্বনাশ! ওটা খোলো না। কারণ যদি তুমি দরজাটি খুলে দাও তবে তুমি ওর মধ্যে প্রবেশই করে যাবে।” এখন এই সরল সোজা পথটি হচ্ছে ইসলাম। আর প্রাচীরগুলো হচ্ছে আল্লাহর হুদূদ। এই খোলা দরজাগুলো হচ্ছে আল্লাহর নিষিদ্ধ বস্তুসমূহ। রাস্তার মাথায় যে বসে আছে ওটা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব। আর রাস্তার উপর থেকে যে ডাক দিচ্ছে সে হচ্ছে আল্লাহর উপদেশদাতা যা প্রত্যেক মুসলমানের অন্তরে রয়েছে। অন্তর যেন তাকে খারাপ কাজ থেকে বাধা দিচ্ছে। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), তিরমীযী (রঃ) এবং নাসাঈ (রঃ) বর্ণনা করেছেন)
মারহাবা খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন বাজান, তরিকতের আধ্যাতিক শিক্ষার অন্যতম মাধ্যম খানকা শরিফ, এখানে তরিকতের আধ্যাতিক তালিম দিয়ে থাকেন,
MD. Abdulhakim
Citagong.Thake
মাশাল্লাহ হুজুর আসসালামুয়ালাইকুম আপনার কথা শুনে আমাদের মন জুড়ে যায়
Marhaba
সুবাহানাল্লাহ সুবাহানাল্লাহ ইয়া মুর্শিদ কেবলা কাবা বাবাজান আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কথা বলছেন আলহামদুলিল্লাহ
মারহাবা , মারহাবা ইয়া হাবিবিয়া দরবার শরীফ
মাশাল্লাহ খুপ সুন্দর আলোচনা, এই প্রথম ইউটিউবে তরিকতের খুলা মেলা আলোচনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
মারহাবা,,,,,,,,,খুব সুন্দর এবং গুরুতপুরন আলোচনা করেছেন বাজান।
মাশাআল্লাহ মারহাবা অসাধারণ আলচনা
Assalamu alaikum apnar waz khoob shikhaniya
মারহাবা মারহাবা! মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤
Really really really really really really really really really really really really really really good good good Dhaka
পীর সাহেব আমার আপনি সালাম নেবেন, আমার জন্য দোয়া করবেন। আপনার অনুষ্ঠান আমি প্রায় দেখে থাকে ভীষণ ভালো লাগে।
পাগলের যাত্রা
Subhanllah
মাশাআল্লাহ মারহাবা মারহাবা ♥️🇮🇳♥️♥️🇮🇳♥️♥️🌹🌹♥️🙏♥️🇮🇳♥️♥️🇮🇳♥️♥️
মাশাআল্লাহ মারহাবা আমার বাজানের আলোচনা শুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায় ❤❤❤❤🙏
কন্ঠের মধ্যে মায়া ভরা খুবই ভালো লাগে
মাশাআল্লাহ মারহাবা শুনলেই ভালো লাগবে
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভাল আলোচনা
Bhaijan sukryia Alhamdulillah amin
আলহামদুলিল্লাহ সুবাহানাল্লাহ মাশাআল্লাহ 💜🥀💜🥀💜🥀💜🥀❤️🥀❤️🥀❤️🥀❤️🥀💞💞💞💞👌🤲🙏
আলহামদুলিললা, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, ডালি ভরে দিয়েছেন!আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন!
মারহাবা।
বাবা আপনার বয়ান টা শুনে আমার ভিতরটা ঠান্ডা হয়ে গেল। আমি আপনার দরবারের তালাসে যেতে ইচ্ছুক ।।।। আমার জন্য দোয়া করবেন।
মারহাবা মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন
আল্লাহর নবীর তরিকা ছাড়া সব বাতিল
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা কোন দিন দেশে গেলে হুজুরের সাথে দেখা করবো ইনশাআল্লাহ
মারহাবা মারহাবা মারহাবা
MashAllah Marhaba ❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিললা
মাশাআল্লাহ চমৎকার
মারহাবা হুজুর
দারুন আলোচনা
Assalamu alaikum.India Assam
Khub Sundar boyan
Subhan Allah bahut achchhi taqreer
Nice❤
মাশাআল্লাহ❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ মারহাবা
জয় গুরু ❤❤❤
Apnake dhonnobad
জয় গুরু দয়াময় ❤❤❤
অনেক সুন্দর ওয়াজ ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ
চমৎকার
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা করেছেন বাজান সবাইকে বুঝার তৌফিক দিন আমিন
Apnar katha khub valo lage. U tube e apnar lecture gulo sab mon diye follow korchhi. Doa korben. Apnio valo thakun.
❤ মারহাবা ❤
মারহাবা
amin
Subhan Allah
আল্লাহুম্মা আজেরিনি মিনার নার
মারহাবা আল্লাহ পাক রাব্বুল আল-আমিন যেন আমাদের মুরশিদ কেবলা বাবাজান কে ভালো রাখেন, সুস্থ রাখেন। আমিন💗
আমিন
নবী(সা:)বলেছেন যে আমি দুটি রেখে গেলান -একটি কুরান অন্যটি হাদীছ।এ দুটি মেনে চললেই ঠিক পথে থাকবে অন্যথায় ভুলপথে বা জাহান্নামে যাবে।পীর শব্দটি কুরান ও হাদীএ নেই।তাই এটি বিদায়াত। আর সকল বিদায়াত জাহান্নামি।
ভাই ঠিক বলেছেন
MashaAllah
আমার মুর্শিদ কেন।বুঝেনা।আমি তারে।কতো ভালোবাসি
Very good your talk thank you very much Bahrain to Bangladesh magura village sattyapur ok thank you,
Marhaba Marhaba Marhaba Subahanollah Assalamualaikum Waramotullah Hay Tala Waborokhatoho 👍🙏😭💓💓💐💐💓💞💞💞💞💕
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤🙏🌹🌹🌹🌹🌹
আমিমোঃরফিকুল ইসলাম গোবিন্দ পুরথেকেবলছি22
আরে মিয়া সালাত বলতে নামাজ রোজা হজ্জ যাকত বোঝায় না, বরং সালাত বলতে শুধু নামাজকে বুঝায়।
গাউছে পাক কোন 36:51 নবী না বা রাসুল না।হজরত মুহাম্মদ(সা)ছাড়া অন্য কোন গাউস,কুতুব ইত্যাদি কেউ আল্লাহ তায়ালার দরবারে সুপারিস করতে পারবেনা।
এগুলো কিভাবে তাদের বোঝাবো,
এরা উল্টো পাল্টা বয়ান দেয়
🙏
❤
হুজুর আমি বিনতিয়াআলী আমার সালাম নিবেন আমি আপনার নিকট আমার রুহানি পরিচয় জানতে চাই
Amr freo huzur ami india take video daki
আব্বা আমি তাহের আলী সাজিয়ার ভাই আমি এখন একটি গজল সুন লাম 2023 সালের গজল ইয়া নবি মোহাম্মদ এই গজলে কুনু ভুল আছে না নাই আপনে বলে দিবেন
সুরা মায়িদাহ ৪৮ নাম্বার আয়াত এটা নয়,, ভালো করে দেখার অনুরোধ রইল।
Al-An'am ৬:১৫৩
Bangla - Tafsir Ibn Kathir
ইরশাদ হচ্ছে-তোমরা এদিক ওদিক অন্যান্য পথগুলোর উপর চলো না, নতুবা আল্লাহর পথ হতে সরে পড়বে। তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত রাখ এবং তাতে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করো না। এই প্রকারের আয়াতসমূহে আল্লাহ তা'আলা মুমিনদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন দল ছেড়ে না দেয় এবং দলে বিভেদ সৃষ্টি করা থেকে তারা যেন বেঁচে থাকে। পূর্ববর্তী লোকেরা দ্বীনের ব্যাপারে ঝগড়া-ফাসাদ ও যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল এবং মতানৈক্য সৃষ্টি করেছিল। ফলে তারা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, একদা রাসূলুল্লাহ (সঃ) মাটিতে স্বহস্তে একটি রেখা টানেন। তারপর বলেনঃ “এটা হচ্ছে আল্লাহর সরল সোজা পথ।” অতঃপর তিনি ডানে ও বামে আরও কতগুলো রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এগুলো হচ্ছে ঐসব রাস্তা যেগুলোর প্রত্যেকটির উপর একজন করে শয়তান বসে রয়েছে এবং ঐ দিকে (মানুষকে) আহ্বান করছে।” অতঃপর তিনি وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ এই আয়াতটি পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), ইমাম হাকিম (রঃ) এবং ইমাম নাসাঈ (রঃ) বর্ণনা করেছেন। ইমাম হাকিম (রঃ) এটাকে বিশুদ্ধ বলেছেন। তারা দু'জন এটাকে তাখরীজ করেননি)
হযরত জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী (সঃ)-এর কাছে উপবিষ্ট ছিলাম, এমন সময় তিনি এভাবে তাঁর সামনে একটা রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এটা হচ্ছে আল্লাহর পথ।” অতঃপর ডানে ও বামে দু'টি করে রেখা টানেন এবং বলেনঃ “এগুলো হচ্ছে শয়তানের পথ।” তারপর মধ্যভাগের রেখার উপর স্বীয় হাতটি রাখেন এবং وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ এই আয়াতটিই পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), ইমাম তিরমিযী (রঃ), ইবনে মাজাহ (রঃ) এবং বাযযার (রঃ) বর্ণনা করেছেন)
হযরত জাবির (রাঃ) হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) একটি রেখা টানেন। তারপর ডান দিকে একটি রেখা টানেন এবং বামদিকে একটি রেখা টানেন। অতঃপর স্বীয় হস্ত মুবারক মধ্যবর্তী রেখাটির উপর রেখে وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ -এই আয়াতটি পাঠ করেন। (এ হাদীসটি ইবনে মিরদুওয়াই (রঃ) হযরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রঃ) হতে বর্ণনা করেছেন)
হযরত আবান ইবনে উসমান (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, একটি লোক হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেনঃ “সিরাতে মুস্তাকীম কি?” তিনি উত্তরে বলেনঃ “একদা রাসূলুল্লাহ (সঃ) আমাদেরকে তাঁর নিকটে স্থান দিয়েছিলেন এবং তার চক্ষু যেন জান্নাতের দিকে ছিল। তাঁর ডান দিকে একটা পথ ছিল এবং বাম দিকে একটা পথ ছিল। পথগুলোর উপর কতগুলো লোক অবস্থান করছিল এবং যারা তাদের পার্শ্ব দিয়ে গমন করছিল তাদেরকে তারা নিজেদের দিকে আহ্বান করছিল। সুতরাং যারা তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে তাদের পথ ধরলো তারা জাহান্নামে প্রবেশ করলো। আর যারা সরল সোজা পথ ধরলো তারা জান্নাতে প্রবেশ করলো।” অতঃপর وَاَنَّ هٰذَا صِرَاطِىْ مُسْتَقِيْمًا ـ ـ ـ -এই আয়াতটি পাঠ করলেন।
নাওয়াস ইবনে সামআন (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা সিরাতে মুস্তাকিমের দৃষ্টান্ত পেশ করেছেন। এর দু'দিকে দু'টি প্রাচীর রয়েছে এবং তাতে খোলা দরজা রয়েছে। দরজাগুলোর উপর পর্দা লটকান। রয়েছে। সোজা রাস্তাটির দরজার উপর আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী একটি লোক বসে আছে এবং বলছেঃ “হে লোক সকল! তোমরা সবাই এই সরল সোজা পথে চলে এসো। এদিক ওদিক যেয়ো না।” আর একটি নাক রাস্তার উপর থেকে ডাক দিতে রয়েছে। যখনই কোন লোক ঐ দরজাগুলোর কোন একটি দরজা খোলার ইচ্ছা করছে তখনই সে তাকে বলছে- “সর্বনাশ! ওটা খোলো না। কারণ যদি তুমি দরজাটি খুলে দাও তবে তুমি ওর মধ্যে প্রবেশই করে যাবে।”
এখন এই সরল সোজা পথটি হচ্ছে ইসলাম। আর প্রাচীরগুলো হচ্ছে আল্লাহর হুদূদ। এই খোলা দরজাগুলো হচ্ছে আল্লাহর নিষিদ্ধ বস্তুসমূহ। রাস্তার মাথায় যে বসে আছে ওটা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব। আর রাস্তার উপর থেকে যে ডাক দিচ্ছে সে হচ্ছে আল্লাহর উপদেশদাতা যা প্রত্যেক মুসলমানের অন্তরে রয়েছে। অন্তর যেন তাকে খারাপ কাজ থেকে বাধা দিচ্ছে। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ), তিরমীযী (রঃ) এবং নাসাঈ (রঃ) বর্ণনা করেছেন)
তরিকত টিভিতে প্রচার করা হচ্ছে খান কাথেকেআমাকেজানাবেনবাইশদায়েরাতথ্য
Hujur baiat na houa porjonto ki nofske chana jabe?
Shariot+Tarikot = 0. 0 0= TAKA
হুজুর কিতাব আমাকে
এই বইটি কি ভাবে পাবো
কোন কোন সূরা পড়ে মোরাকাবা করতে হয়
ধ্যান করা অবস্থায় কি স্মরন করে করতে হয়?
আবদুল কাদের জিলানী(রঃ) ছিলেন উনি অলি ছিলেন সাহাবী ছিলেন না
হুজুর আপনার কি ঢাকাতে মাদ্রাসা আছে কি দয়া করে একটু জানাবেন হুজুর
হুজুর দয়া করে মেয়েরা বিয়ের আগে বায়াত হতে পারবে কিনা সেই ভিডিও বানান
Hm
Marhaba pagole,kinabole,chagole kina khay
মাশাআল্লাহ বাজান
Marhaba
আবদুল কাদের জিলানী(রঃ) ছিলেন উনি অলি ছিলেন সাহাবী ছিলেন না
মাশাআল্লাহ মারহাবা
Marhaba