ক্রোচে হেগেলের সমালোচনা বেশ যথোপযুক্ত করেছেন। কিন্তু আমার মনে হয় হেগেল ঠিকই ছিলেন কারণ ক্রোচে বুদ্ধির দ্বন্দ্ব প্রকৃতিতেও নিয়ে এসেছেন এবং ক্রোচে ভুলটা এখানেই করেছেন। আমি একটা উদাহরণ দিতে পারি বিড়াল এবং পাখির ধারণা আমরা প্রকৃতি থেকে পাই এবং বুদ্ধির জগৎ এ আমরা সেগুলোকে জুড়ে বিভিন্নধরনের বিমূর্ত চিন্তা করতে পারি। বুদ্ধির এবং বোধির কারণে ক্রোচে প্রকৃতির দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন ঠিকই কিন্তু জগৎ থেকে আমরা কেবল উপলব্ধি করি, উপলব্ধি করলে দ্বন্দ্ব যে প্রকৃতিতে ঘটে এটা বুঝতে আমরা পারিনা, কেননা উপলব্ধি দ্বন্দ্বের কোনো ধারণা দেয়না। তাই প্রকৃতি দ্বন্দ্ব দেখায় না কিংবা এতে দ্বন্দ্ব ঘটেও না, দ্বন্দ্ব ঘটে কেবল বুদ্ধিতে এবং স্বজ্ঞার স্তরে সেটি পরমের অন্তর্গত হয়।
Philosophy is an inquiry of truth. Then how come philosophy is not science? Just because it cannot be tested in laboratory or summarized in a mathematical form?
বর্তমানে ধর্ম যে পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে,সেটা শুধুই বিশ্বাস। কিন্তু মক্কায় যে ধর্মের জন্ম,মানে ইসলাম। সেই ধর্মে সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, রাজনীতি বিজ্ঞান, অর্থনৈতিক বিজ্ঞান ছিল। আরবের কুরাইশরা নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবত,ক্ষমতা ছিল তাদের হাতে। ভারতবর্ষে ব্রাহ্মণরা একই কাজ করেছে। মুহাম্মদ এসে বংশ-গৌরব, জাত্যভিমান,বর্ণবাদ ভেঙে দিলেন। বংশে বংশে যুদ্ধ বন্ধ হলো। এর মধ্যে কি সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্র বিজ্ঞান নেই। বর্ণবাদ ভেঙে বেলাল হলো একজন মুয়াজ্জিন। তিনি ঘোষণা করলেন, "সালাতের জন্য আসো,কল্যাণের জন্য আসো।" জাত্যভিমানী কোরাইশরা একজন নিগ্রো দাসের কল্যানের আহবানে সাড়া দিয়ে মসজিদে যেত,পাশাপাশি দাঁড়াত। এটা কি শুধুই বিশ্বাস,নাকি এখানে বিজ্ঞান আছে? নবীর আরও কিছু কালো সাহাবী ছিল। জেনে নিতে পারেন তাদের অবদান।উনারা হলেনঃ ১. উম্মে আইমান (রা.); ২.উসামা বিন জায়েদ (রা.); ৩. সাদ আল আস-ওয়াদ(রা.); ৪. আম্মার বিন ইয়াসির (রা.); ৫. মিহজা বিন সালেহ (রা.); ৬. আবু জার গিফারি (রা.) এবং ৭. আইমান বিন ওবায়েদ (রা.)। . এর পর মুহাম্মদের অর্থনৈতিক চিন্তার কথা ভাবুন। ওই সময়ে কত চমকপ্রদই না ছিল সেটা। . যিশু যে ধর্ম নিয়ে হাজির হয়েছিলেন।সেখানেও রাজনীতি ছিল,সমাজবিজ্ঞান ছিল। রোমান এম্পায়ার কেপে উঠেছিল খ্রিস্টধর্মের সেই রাজনৈতিক দর্শনে।যদিও যিশুর মৃত্যুর পর খ্রিস্টধর্মের সেই দর্শনকে ধরে রাখা যায়নি। একটা জীবন দর্শন, জীবন ব্যবস্থা চলে গেছে চার্চের গুহায়।চার্চে খ্রিস্টধর্ম হয়ে উঠলো শুধুই বিশ্বাস।
ক্রোচে হেগেলের সমালোচনা বেশ যথোপযুক্ত করেছেন। কিন্তু আমার মনে হয় হেগেল ঠিকই ছিলেন কারণ ক্রোচে বুদ্ধির দ্বন্দ্ব প্রকৃতিতেও নিয়ে এসেছেন এবং ক্রোচে ভুলটা এখানেই করেছেন। আমি একটা উদাহরণ দিতে পারি বিড়াল এবং পাখির ধারণা আমরা প্রকৃতি থেকে পাই এবং বুদ্ধির জগৎ এ আমরা সেগুলোকে জুড়ে বিভিন্নধরনের বিমূর্ত চিন্তা করতে পারি। বুদ্ধির এবং বোধির কারণে ক্রোচে প্রকৃতির দ্বন্দ্বের কথা বলেছেন ঠিকই কিন্তু জগৎ থেকে আমরা কেবল উপলব্ধি করি, উপলব্ধি করলে দ্বন্দ্ব যে প্রকৃতিতে ঘটে এটা বুঝতে আমরা পারিনা, কেননা উপলব্ধি দ্বন্দ্বের কোনো ধারণা দেয়না। তাই প্রকৃতি দ্বন্দ্ব দেখায় না কিংবা এতে দ্বন্দ্ব ঘটেও না, দ্বন্দ্ব ঘটে কেবল বুদ্ধিতে এবং স্বজ্ঞার স্তরে সেটি পরমের অন্তর্গত হয়।
চমৎকার ! বোধিচিত্তের প্রতি কৃতজ্ঞতা রইলো ।
ধন্যবাদ আপনাকে৷
It would be nice if you had concerned on sound. Hazy and shattered noise break the attentions
Thanks...
Priyo ekjon manus
আরো আলোচনা চাই
thanks
শুনছি
Panentheism.
We follow Jiva Goswami.
We have some appreciation for Hegel.
পরিষ্কার করে বলুন।
Too much noise during recording.
ধর্মকে বিজ্ঞান বলছেন কেন? বিজ্ঞানের ডেফিনেশনে তো ধর্মকে সংজ্ঞায়ীত করা যায় না। একটু ব্যাখ্যা করলে আলোকিত হই।
ধর্মকে কি বলা যেতে পারে বলে আপনি মনে করছেন?
@@Teacher898 ধর্মকে বিশ্বাস-নির্ভর একটা ধারণা বলা যায়। বিশ্বাস ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যও নয় আবার মেটেরিয়াল লজিকেও টেকে না।
Philosophy is an inquiry of truth. Then how come philosophy is not science? Just because it cannot be tested in laboratory or summarized in a mathematical form?
Any kind of characteristics is considered as a religion ,
বর্তমানে ধর্ম যে পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে,সেটা শুধুই বিশ্বাস। কিন্তু মক্কায় যে ধর্মের জন্ম,মানে ইসলাম। সেই ধর্মে সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, রাজনীতি বিজ্ঞান, অর্থনৈতিক বিজ্ঞান ছিল। আরবের কুরাইশরা নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবত,ক্ষমতা ছিল তাদের হাতে। ভারতবর্ষে ব্রাহ্মণরা একই কাজ করেছে। মুহাম্মদ এসে বংশ-গৌরব, জাত্যভিমান,বর্ণবাদ ভেঙে দিলেন। বংশে বংশে যুদ্ধ বন্ধ হলো। এর মধ্যে কি সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্র বিজ্ঞান নেই। বর্ণবাদ ভেঙে বেলাল হলো একজন মুয়াজ্জিন। তিনি ঘোষণা করলেন, "সালাতের জন্য আসো,কল্যাণের জন্য আসো।" জাত্যভিমানী কোরাইশরা একজন নিগ্রো দাসের কল্যানের আহবানে সাড়া দিয়ে মসজিদে যেত,পাশাপাশি দাঁড়াত। এটা কি শুধুই বিশ্বাস,নাকি এখানে বিজ্ঞান আছে? নবীর আরও কিছু কালো সাহাবী ছিল। জেনে নিতে পারেন তাদের অবদান।উনারা হলেনঃ
১. উম্মে আইমান (রা.); ২.উসামা বিন জায়েদ (রা.); ৩. সাদ আল আস-ওয়াদ(রা.); ৪. আম্মার বিন ইয়াসির (রা.); ৫. মিহজা বিন সালেহ (রা.); ৬. আবু জার গিফারি (রা.) এবং ৭. আইমান বিন ওবায়েদ (রা.)।
.
এর পর মুহাম্মদের অর্থনৈতিক চিন্তার কথা ভাবুন। ওই সময়ে কত চমকপ্রদই না ছিল সেটা।
.
যিশু যে ধর্ম নিয়ে হাজির হয়েছিলেন।সেখানেও রাজনীতি ছিল,সমাজবিজ্ঞান ছিল। রোমান এম্পায়ার কেপে উঠেছিল খ্রিস্টধর্মের সেই রাজনৈতিক দর্শনে।যদিও যিশুর মৃত্যুর পর খ্রিস্টধর্মের সেই দর্শনকে ধরে রাখা যায়নি। একটা জীবন দর্শন, জীবন ব্যবস্থা চলে গেছে চার্চের গুহায়।চার্চে খ্রিস্টধর্ম হয়ে উঠলো শুধুই বিশ্বাস।