প্রথম আলো। আপনাদেরকে বলতে চাই যদি সম্ভব হয়।আশুলিয়া থানাধীন এলাকার একটি প্রতিবেদন তৈরি করুন।এখানে এর মতোই ভয়াবহ অবস্থা ছিল।আমার ঐ দিন সারাদিন ছিলাম।কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছিল।আহত হয়েছিল শতাধিকেরও বেশি
কুকুরের লেজ যেমন সোজা হয় না প্রথম আলো/ ডেইলি স্টার ও তেমনই ভারত এবং সৈরাচার লীগের দালালী করেই যাবে !!! বর্তমানে এরা খোলস বদলাইছে জনগনের মাইরের হাত থেকে বাচার জন্য, কোনদিন দেখবেন এই দুই শয়তানের অফিস ভাইংগা ভারত এবং হাসিনার পা*ছা দিয়া ভইরা দিবো.…............🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
ক্ষমতার লোভে ইন্ডিয়ার লেলিয়ে দেওয়া লোভে বিএনপি এখন কি করবে না করবে পুরাই পাগলামি করতেছে। ইন্ডিয়ান দোসর আম্লিগ যদি ফিরে আসে বাংলাদেশপন্থী জনগন বিএনপিকে কখনোই ক্ষমা করবেনা!
এটা ভোলার নয় ভাই,তবে আমারা তো চাইলে শহীদ ভাইদের জন্য ভালো কিছু করতে পারি রাস্তার অনেক টোকাই ভাই ও ছিলো , অনেকেই শহীদ আমরা বা সরকার মিলে ওদের থাকা খাওয়া সব কিছুর দায়িত্ব নিয়ে একটা বোর্ডিং স্কুল বানালে ওখানে ওরা থাকবে,এতে নেকিও হবে ,আর আল্লাহ আমাদের শহীদ ভাইদের শান্তিতে রাখুক😢
আমি আন সাবসস্ক্রাইব করে দিয়েছিলাম প্রথম আলোর সব চ্যানেল, আজকের ভিডিও দেখে আবার তাদের পাশে থাকার নিয়ত করেছি। এভাবে যদি সবসময় মাজলুমের পক্ষে কাজ করে প্রথম আলো তাহলে তারাও জনগণের ভালোবাসা পাবে।
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এরপরও তাদের কিভাবে ক্ষমা করবো আমরা? আমরা কিভাবে এইগুলি এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাচ্ছি। কত ছাত্র জনতা প্রাণ দিলো, এই দেশটাকে নতুন করে গড়ার জন্য, কিন্তূ আমরা কি দেখতে পাবো? আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা ক্ষমতা আসার জন্য উদগ্রীব। রাজনীতির চরিত্র না বদলালে এত প্রাণ বৃথা।
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
ভাই প্রথম আলো, অনেক সূক্ষ ভাবে আওয়ামি লীগ কে SAVE করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। ৪০০ ভিডিও ANALYSIS করে খালি পাইলেন " কে বা কারা" + পুলিশ শুধু চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে এত গুলা প্রান কাইড়া নিল। অথচ অসংখ্য ভিডিওতে এই "কে বা কারা" দের আমরা দেখেছি। সাংবাদিক ভাই, মীর জাফর হয়েন না। আপনার প্রতিবেদনে পুলিশ ছাড়া আর কেউ এখানে দোষীই না৷
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
সরকারের কাছে বিনীত আকুল আবেদন ইউনু সরকারের কাছে, তৎকালীন সাভার থানায় যতগুলো পুলিশ আছে গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হোক, এবং যোধ যে পুলিশ অপরাধী তাদেরকে ফাঁসি দেওয়া হোক,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এই পুলিশ গুলার বিচার কখনো হবে না। উচিত ছিল প্রতিটা থানার অসি, সাব ইন্সপেক্টর, সব জেলার ডিসি, এসপি এবং কমিশনারদেরকে গ্রেফতার করে চাকরি থেকে বহিস্কার করা। কারন এরা সরাসরি এই গনহত্যার সাথে জড়িত।
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
প্রথম আলো কে অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম একটা রক্ত গরম করা প্রতিবেদন উপহার দেয়ার জন্য। এরপরেও যারা বলে আমরা আগেই ভালো ছিলাম তাদের উপর থু!!! অশ্রু আটকে রাখা যায়না!🥺
@@bengalsultanate5034এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এই দেশের জন্য আজ পযন্ত যত লোক জীবন দিয়েছে তার বিনিময় রাজনৈতিক দল গুলো এই দেশকে কি দিয়েছে,,, রাজনৈতিক দল গুলো তাদের চৌদ্দ গুস্টির উন্নতি করেছে,,,, ৭১ এর পরে আওয়ামী লীগ খাইছে,, তার পর বিএনপি দল, তার পর চাচার দল, এভাবে তারা তারাই খাইছে ,,,,,, এর পর ১৫/১৬ বছর খাইছে আওয়ামী লীগ,,, এখন খাইবে যারা ক্ষমতা আসবে,,,,, এভাবে দিয়ে যাবে জীবন আর জীবন ,,,,,,,,,,,, জনগন, দেশের উন্নয়ন হিসাব করলে অতি সামান্য সামান্য,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, দেশের সরকারি লোকের, আর রাজনৈতিক লোকে কয়জন সদস্য রাজ পথে ছিলো?,,, ,,, রাজনৈতিক নেতাদের পরিবারে সদস্য তুলনা করলে রাজ পথে তারা ছিলো না,,,,,অতি সামন্ন সরকারি চাকুরি জীবির সদস্য পরিবারের লোক ছিলো,,,,,,,,, শেষ পযন্ত জীবন গেলে সাধারন জনতার, ছাএ, ছাএী,,,,,,,,,,,,,,,পুলিশ তার কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে ইনশাল্লাহ,,,,,,,,, বাংলাদেশ পুলিশ আর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর মধ্যে কোন পার্থক্য ছিলো না সেই দিন গুলো
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
প্রথম আলো সত্যিই অসাধারণ কাজ করেছে সাভার গণহত্যার উপর , এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে আলোকপাত করা খুবই প্রয়োজন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি তাদের এই প্রচেষ্টার জন্য
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
বলার ভাষা খুঁজে পেলাম না”অবাক হয়ে দেখেই গেলাম”ধন্যবাদ এমন একটি সংবাদ প্রচারের জন্য😢😢😢কষ্ট হয় তাদের জন্য যারা আজ এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে দেশের জনগনের জন্য জীবন দিয়েছিলো
এমন একটা দুর্ধর্ষ নিউজ তাও আবার ঘটনাটা এতদিন পরে। এই রিপোর্ট তো প্রথম বার হওয়ার কথা না পূর্ণ প্রচার হওয়ার কথা। এতদিন পর এসে প্রথম বার হওয়া এমন একটা ভিডিও ফুটেজ গুলোকে আড়াল করে রাখা এটা কি খুবই বেমানান না
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি। জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
😂😂😂😂 আবেগ কুদনে কান্নারত একটা প্রশ্নের উত্তর দিন ওরা দলবেঁধে পুলিশকে কি করতে চেয়েছে মানে থানায় গিয়ে কি করতে চেয়েছে? পুলিশ যেখানে আছে সেখানেই বা কি করতে গেছে পুলিশ কেন সারেন্ডার্ড করবে? থানা ঘেরাও করতে হবে কেন? আপনি পুলিশের স্থান থাকলে কি করতে? 😂 পুলিশের উচিৎ ছিলো মেশিনগানের চালানো কারা এরা এটার প্রাপ্য ছিলো। স্পষ্টই ছিলো রাজাকারের বাচ্চারা উসকিয়ে থানায় নিয়ে গেছে আম জনতাকে
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি, এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি। এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না, এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই। সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি। আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই, ৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে, আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে, এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা, কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
পুলিশ গুলি না করলে এই জনতা পুলিশদের পিটিয়ে মারত। জীবন রক্ষার্থে গুলি করছে এটা বলে পার পাওয়ার চেষ্টা করবে। উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
Apni thakle ki korten Police er jagay? Dhoren apni awami supporter na emni duty te gesen kaorei maren nai tao dekhtesen apner shather shodossho der kopaya matha alada koira ditase apni kharay asen nije morar jonno wait kortesen. Ki korten apni? Apner family call ditese apni dhore bollen Fi Amanillah? Ki korten apni? Apni ghush khan na ki korten apni?
প্রথম আলোর থেকে এই প্রথম এই ধরনের সুন্দর নিউজ করা হলো। ভালো লাগলো। সাদাকে সাদা আর কাদাকে কাদা না বলতে পারলে দিন শেষে আপনার ভিতর মনুষত্ব বলতে আসলে কিছু নাই।
▶নিয়মিত আপডেট পেতে এখনই সাবস্ক্রাইব করুন প্রথম আলোর ইউটিউব চ্যানেল: www.youtube.com/@ProthomAlo
প* তমা ক| লুকে নিয়মিত 😤🤮
সে দিন কতজন পুলিশ ঐ জায়গায় ডিপলয় ছিল সেটার অনুসন্ধান করেন
প্রথম আলো। আপনাদেরকে বলতে চাই যদি সম্ভব হয়।আশুলিয়া থানাধীন এলাকার একটি প্রতিবেদন তৈরি করুন।এখানে এর মতোই ভয়াবহ অবস্থা ছিল।আমার ঐ দিন সারাদিন ছিলাম।কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছিল।আহত হয়েছিল শতাধিকেরও বেশি
ধন্যবাদ ❤
এটা কি দেখলাম। প্রথম আলো এই নিউজ করছে।মাল কিন্তু একটাই। শুধু মাত্র বোতল পাল্টেছে😊😊😮😮
আমরা গার্মেন্টস শ্রমিকরা সেদিন যদি রাস্তায় বের না হতাম তাহলে সেদিন সাভার এলাকায় একটা ছাত্রও বেচে ফিরতো না। আমি নিজে এই আন্দোলনে ছিলাম।
ধন্যবাদ
আপনার জন্য শুভকামনা
@@NayanMoynul-gs1lv ধন্যবাদ
@@ShalamShahin-hy6ho ধন্যবাদ
❤❤❤❤
বিশ্বাস করতেই পাচ্ছিনা এটা প্রথম আলোর প্রতিবেদন!
সত্যিকারের সাংবাদিকতায় ফিরে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রথম আলোকে ❤
🍼🍼
ওরা এখন সুবিধাবাদ সুযোগ সন্ধানী প্রথম আলো ডেইলি স্টার এগুলো হচ্ছে খবিস ওরা জীবনেও ভালো হইবো না
Asholei
কুকুরের লেজ যেমন সোজা হয় না প্রথম আলো/ ডেইলি স্টার ও তেমনই ভারত এবং সৈরাচার লীগের দালালী করেই যাবে !!! বর্তমানে এরা খোলস বদলাইছে জনগনের মাইরের হাত থেকে বাচার জন্য, কোনদিন দেখবেন এই দুই শয়তানের অফিস ভাইংগা ভারত এবং হাসিনার পা*ছা দিয়া ভইরা দিবো.…............🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
এইটা বাব করতাছে।
এরপরও আম্লীগ রাজনীতিতে ফিরে আসলে এর দায় বিএনপি, জামায়াত সহ সকল রাজনৈতিক দলকে নিতে হবে।
বিএনপির দায় নিতে হবে তারা ক্ষমতার জন্য অন্ধ হয়ে গেছে।
কুত্তাদলের কাছ থেকে আর কি আসা করা উচিত 😂😂
আওয়ামী লীগ ফিরে আসলে এর দায় বিএনপির জামায়াতের নয় কারন জামায়াত বলেছে আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা নির্বাচনে আসতে পারবে না
ক্ষমতার লোভে ইন্ডিয়ার লেলিয়ে দেওয়া লোভে বিএনপি এখন কি করবে না করবে পুরাই পাগলামি করতেছে। ইন্ডিয়ান দোসর আম্লিগ যদি ফিরে আসে বাংলাদেশপন্থী জনগন বিএনপিকে কখনোই ক্ষমা করবেনা!
রাজনৈতিক দল রাজনীতিতে ফিরবে এতে তোর সমস্যা কি
কিছু তো একটা উদ্দেশ্য আছে নয়তো তোমরা এত ভালো প্রতিবেদন দাউ,প্রথম আলু
Bhai apnr comment pore kannar moddeo hashlam😆
মনের কথা বলছেন ভাই।
Uddesso holo sob dosh police er upor chapano r AWL er image clear korar try korte thaka. Puro video te AWL j attack korse seta mention e kore nai.
Notun propaganda j, Hasina r AWL nirdosh. koidin por bolbe police er vitor bnp, jamat er lok ra firing korsilo, hasina k pressure e felanor jonno.
অবশ্যই কারন আছে, প্রথম আলুর, আলুর দোষ আছে
😢😢কিভাবে এত সহজে আমরা এসব ভুলে যাবো
এটা ভোলার নয় ভাই,তবে আমারা তো চাইলে শহীদ ভাইদের জন্য ভালো কিছু করতে পারি রাস্তার অনেক টোকাই ভাই ও ছিলো , অনেকেই শহীদ আমরা বা সরকার মিলে ওদের থাকা খাওয়া সব কিছুর দায়িত্ব নিয়ে একটা বোর্ডিং স্কুল বানালে ওখানে ওরা থাকবে,এতে নেকিও হবে ,আর আল্লাহ আমাদের শহীদ ভাইদের শান্তিতে রাখুক😢
😢😢
এই মিছিলে আমি ছিলাম, মরতে মরতে বেঁচে ফিরেছি। ধন্যবাদ প্রথম আলোকে।
মরলে তোর নিজের দোষ।কি দরকার ছিলো পুলিশ মারতে যাওয়ার
আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক😢😊
পুলিশ হত্যাকারীদের বিচার হবে । তোদেরও ফাঁসি হবে ইনশাআল্লাহ।
💓💓💓
❤
নিজের দেখা ঘটনা.. আমার বাসা এখানেই 😢
সত্যিই মর্মান্তিক ছিলো সেই সময়টা...
আমিও দেখছিলাম।।তারপরও কুকুরের বাচ্চাগুলোত বিচার হবে না।।
আমার ও একি কাহিনী,,,, 😢😢😢😢 আমার বাসাও এখানে
আপনাদের আল্লাহ হেফাজতে রেখেছেন।
এত কিছুর পরও কুত্তা লীগের মধ্যে কোন অনুশোচনা নেই।
এই জানোয়ারদের কোন দিন বাংলাদেশে জায়গা দেয়া উচিৎ কিনা তা সারাজীবন বাংলার মানুষ ভাববে
আমি আন সাবসস্ক্রাইব করে দিয়েছিলাম প্রথম আলোর সব চ্যানেল, আজকের ভিডিও দেখে আবার তাদের পাশে থাকার নিয়ত করেছি। এভাবে যদি সবসময় মাজলুমের পক্ষে কাজ করে প্রথম আলো তাহলে তারাও জনগণের ভালোবাসা পাবে।
আমিও এই মাত্র আবার সাবস্ক্রাইব করলাম।
হাসিনা পালানোর পর গণহত্যা হেডলাইন টি করে হাসিনা কে নির্দোষ প্রমানের চেষ্টা করছে প্রথমকালো
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এতোদিন লাগলো প্রথম আলোর প্রতিবেদন দিতে
Bnp ke vot divn .
😂😂হয়তো বুঝে ফেলেছে হাসু আর রাজনীতিতে ফিরবেনা তাই 😂😂😂ভাই বুজেছেন 😂😂
এগুলো দেখানো ভিডিও যা আমরা অন্যান্য চ্যানেলে দেখেছি, আসলে এটা প্রথম কালোর একটা টোপ,বুদ্ধিমানরাই বুঝবে,তাই খুশির ঠেলায় ফলো,সাবস্ক্রাইব কইরেন না।
আরে ভাই.এটা হাসিনার পালানোর পরের ঘটনা 😂😂
রাজাকার কি বলো
যাদের জীবনের বিনিময়ে আজকের এই স্বাধীনতা আল্লাহ তাদের জান্নাত দান করুক😢😢😢
Amin
Amin
😂😂😂😂
আমিন
Shadhin hoise bole mone hoi na tobe may god bless them jannah
ভাবতেই অবাক লাগছে
প্রথম আলো এর মত চ্যানেল
এরকম প্রতিবেদন এখন বানাচ্ছে
বিষয়টা কি রকম সন্দেহজনক মনে হচ্ছে৷ তারপরেও ভালো
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এটা কৌশলে আমাদের সাথে তামাশা। মনে করিয়ে দিলো, "দেখো আমরা ১৫ মেরেছি, কিন্তু একজনকেও গ্রেফতারকে পারিস নি"
Amaro to setai .Mone hoche
প্রথম আলো নিজেই জড়িত
@@saleheentv8742you are absolutely right. Thanks a lot.
প্রথম আলো'র প্রতিবেদন। প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিলো না।
ধন্যবাদ প্রথম আলো।
সাংবাদিকতা এমনই হওয়া উচিত। সমাজ ও রাস্ট্রের দর্পন।
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒
পুলিশকে বিচারের আওতায় আনতে হবে কোন ছাড় দেওয়া যাবে না!!!
এই পুলিশের জন্য আবার কিছু অমানুষের কান্না আসে
বিচারের আওতায় কে আনবে।ধীরে ধীরে সবাই ভূলে যাবে।আর বিএনপি তারা তো ২৪ এর আন্দোলন কে অস্বীকার করে।
পুলিশ খুব ভালো কাজ করছে হামলা চোদাইতে গেছিলো গুলি কইরা শোয়ায়ে দিছে আন্দুলুন মাড়ায় @@imaninminutes
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
@@imaninminutes oi janoyar gulo to league r e..mile mishe desh chushe khaise
প্রায় সকল হত্যাকান্ড চালিছে পুলিশ ,কিন্তু ওদের বিরুদ্ধে কয়টা মামলা হয়েছে ,কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে...
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
থানায় ঢুকে পুলিশ হত্যা করবে আর পুলিশ সেল্ফ ডিফেন্স করবে না?
একপাক্ষিক দোষারোপ উচিত নয়।
সেনাবাহিনী শুয়ে ফায়ার করেছিল,সেই ভিডিও কই?
বিজিবি বসে ফায়ার করেছিল সেটাও তো সড়িয়ে ফেলা হলো।
মিডিয়া এখন একপাক্ষিকভাবে পুলিশের বিরুদ্ধে নিউজ করছে।
তেলবাজি।
Thik
থানায় কাম কি তোদের?
পুলিশ হত্যা করতে গেছিস ক্যান?
এদের বিচার হলো না 😴
এর চেয়ে লজ্জার এই জাতির কাছে কি?
এরা সবাই এখনো তাদের চাকুরীতে রাজার হালে জীবন যাপন করছে।
Right
বিএনপি জামাত অনেক কেই সেভ এক্সিট দিচ্ছে😢😢
আল কুরআন যখন হবে সংবিধান তখন তাদের বিচার কেও আটকাতে পারবে না
এই দেশে সরকারি লোক,,, আইনের লোকের বিচার নাই,,,,,, পুলিশকে কবর না দিলে এরা ভালো হবে না
Protom alo কে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এরপরও তাদের কিভাবে ক্ষমা করবো আমরা? আমরা কিভাবে এইগুলি এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাচ্ছি। কত ছাত্র জনতা প্রাণ দিলো, এই দেশটাকে নতুন করে গড়ার জন্য, কিন্তূ আমরা কি দেখতে পাবো? আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা ক্ষমতা আসার জন্য উদগ্রীব। রাজনীতির চরিত্র না বদলালে এত প্রাণ বৃথা।
lol
@@FahimShahriarF😡😡😡🤮🤮🤮🤮
@@FahimShahriarF enemies of humanity
এবারের ভোট শুধু মাত্র ছাত্র জনতাকে নির্বাচিত করতে হবে।
ভিপিএন@@FahimShahriarF
তাও এদের বিচার হলো না😢
বিচার করবে কিভাবে সরকার কে কি শান্তি দিচ্ছে এ দেশের মানুষ আন্দোলন একের পর এক এ জাতি ভালো হবে আর কবে
প্রথম আলো এদের বিচার হতে দিবে না
@@thetanhaentertainmentltd.3566 কে বলছে ভাই প্রথম আলো এসে বলে গেছে আপনায়
@@TahsanRaz-v4nআফসোস লীগ
বিচার কীভাবে হবে বিএনপি ত বিচার করতে দিচ্ছে না।
বলার ভাষা খুজে পেলাম না " অবাক হয়ে দেখেই গেলাম "ধন্যবাদ এমন একটি সংবাদ প্রচারের জন্য 😢😢😢😢😢😢😢😢
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
অনেক দেশের ই এরকম ভায়োলেন্স ভিডিও দেখেছি। কিন্তু নিজের দেশের এটা পুরোপুরি দেখতে পারি নাই😢😢
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
ধন্যবাদ প্রথমআলো, ন্যায়ের পক্ষে থাকুন, জনগন আপনাদের পক্ষে থাকবে।
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
যাক এতদিন পড়ে প্রথম আলো সাহস হলো,প্রতিবেদন করলো,যে দল হক না কেন, আপনাদের উচিত সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা উচিত, আপনাদের এটা কাজ❤
ওই জায়গা থেকে ৫ তারিখ রাত্রেই ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল।অভিযোগ-সেনাবাহিনী ভারতীয় সৈনিকদের আশ্রয় দিয়েছে।
ভাল সাহস পাইসেন বটে
ভাই প্রথম আলো, অনেক সূক্ষ ভাবে আওয়ামি লীগ কে SAVE করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন।
৪০০ ভিডিও ANALYSIS করে খালি পাইলেন " কে বা কারা" + পুলিশ শুধু চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে এত গুলা প্রান কাইড়া নিল। অথচ অসংখ্য ভিডিওতে এই "কে বা কারা" দের আমরা দেখেছি।
সাংবাদিক ভাই, মীর জাফর হয়েন না।
আপনার প্রতিবেদনে পুলিশ ছাড়া আর কেউ এখানে দোষীই না৷
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
কেমনে কি প্রথম আলোর প্রতিবেদন দেখে আমি, আহত, শিহরিত ও মর্মাহত, এবং সব শেষে আনন্দিত। ধন্যবাদ প্রথম আলো❤
ভাই ডেলার নাৃ বাবাজি
এরা জনগণের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য এ সব ভিডিও প্রচার করছে
এটা সত্য প্রতিবেদন হলেও প্রথম আলো কি বিশ্বাস করতে পারলাম না, তাদের কে বিশ্বাস করার জন্য এটি একটি চাল
বিনপির জামাত শিবিরের নিতে হবে সত্য পুলিশ মারা যায় তাদের বিচার আওতায় এনে বিচার করা হোক দেশটা মগেরমুল্লুক পেয়েছে আইন মানে না ওরা
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
দুনিয়ার লোভ মানুষকে এতটা নিকৃষ্ট বানিয়ে তোলে ভাবতেই পারছে না,,
আল্লাহ শহীদ ভাইদের কে তুমি জান্নাতুল ফেরদাউস দান করো
শেখ হাসিনা-কে বাচানোর জন্য প্রথম আলো এই খবর বানিয়েছেন কারন আপনি দেখেন প্রধান শিরোনামে ঃসাভার গণহত্যা: হাসিনা পালানোর পরের ৬ ঘণ্টা এর মানে হাসিনা এর সাথে জরিত না, আর সাধারন পুলিশ-কে দায়ী করছেন। আপনি আরেকটি দিক লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে হাসিনা পালানোর পরে সরকার ছিল না মানে হণহত্যার সাথে হাসিনা দায়ী না? আপনি প্রথম আলোর মিনিগং বুঝতে হলো চুখ কান খোলা রাখতে হবে। তারা সাধারন জনগনকে বোকা বানাচ্ছে।............
ছয় মাস পরও কারোর-ই বিচার হইলো না। এর দায় সরকার এবং বিএনপি, জামাতের।
এর দায় সার্জিস, হাসনাত, আসিফ এর। পকেট ভরার ধান্দায় এখন
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
একদম
right...bises kore sokar oi plice gula re kicui korlo na
যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, chottogram নিয়েও এরকম documentary বানানোর অনুরোধ থাকবে।
Jatrabari er erokom documentary ache ekta
যাত্রাবাড়ী নিয়ে প্রথম আলোর documentary আছে দেখেন
link ta den@@dennyvellor6046
অনেক দিন পর ভাল সংবাদ প্রচার করলেন
ধন্যবাদ প্রথম আলো
❤❤❤
সরকারের কাছে বিনীত আকুল আবেদন ইউনু সরকারের কাছে, তৎকালীন সাভার থানায় যতগুলো পুলিশ আছে গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হোক, এবং যোধ যে পুলিশ অপরাধী তাদেরকে ফাঁসি দেওয়া হোক,
Bangladesh theke police boykot kore deya ucit taina... police to ar kono dorkar nai
ধন্যবাদ প্রথম আলো।
দেশের এই পরিস্থিতির জন্য প্রথম আলো ও দায়ী।
@@tellthetruthsএখন ভালো মানুষ সাজছে
প্রথম আলোর বিচার চাই
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
এই পুলিশ গুলার বিচার কখনো হবে না। উচিত ছিল প্রতিটা থানার অসি, সাব ইন্সপেক্টর, সব জেলার ডিসি, এসপি এবং কমিশনারদেরকে গ্রেফতার করে চাকরি থেকে বহিস্কার করা। কারন এরা সরাসরি এই গনহত্যার সাথে জড়িত।
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
৫ আগস্টের সকল শহিদ দের কবুল করুন আমিন😢
Kmne sob to fira astese
@@Madgaming35😂😂
@@Madgaming35তোর মার ভোদা দিয়া?
আর ৭১ এর শহীদদের জাহান্নামের সর্বনিন্ম স্তরে দিয়ে দিন।
জীবিত শহীদ আল আমিন সিলেট থেকে ফিরে এসেছে, পরবর্তীতে, তার স্ত্রী মিথ্যা বানোয়াট ও কাল্পনিক ভুয়া মামলার বাদীকে পুলিশ চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে।
আল্লাহ ৭১ ও ২৪শের শহীদ ভাই-বোনদেরকে আপনি শহীদি মর্যাদায় জান্নাতুল ফৈরদাউস নসিব করুন। (আমিন) 🤲🤲🤲
আমিন
Amin
Ay molla bache Rajaker er 24 er sadinata to gar a guje deya hobe mc wait kor.. rajakar er baccha pakistan er bij
আপনার লেখায় ভুল আছে। শহীদ হলে তার জন্য আবার শহীদি মর্যাদা লাগবে কেন?
🤲🤲 amin 🤲🤲
এই প্রতিবেদন এতো দিন পরে? যাইহোক ধন্যবাদ প্রথম আলো
বুঝলেন না ভাই প্রথম আলো দেখছিলো হাসিনা ফিরে কিনা
বুঝলেন না ভাই প্রথম আলো দেখছিলো হাসিনা ফিরে কিনা
Prothom alo ato din am lig er supoter silo ,akhon hoyto R am lig er supoter thakte chasse na .
এটা নিজেদেরকে বাঁচানোর জন্য
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
প্রথম আলো কে অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম একটা রক্ত গরম করা প্রতিবেদন উপহার দেয়ার জন্য। এরপরেও যারা বলে আমরা আগেই ভালো ছিলাম তাদের উপর থু!!! অশ্রু আটকে রাখা যায়না!🥺
২০২৪ এর আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
❤❤❤
😂😂😂 tai naki
@@Madgaming35ভারতের কান্না আমরা বুঝি😂
😃😃😃😃😃😃😅😅😅😅😅😅
সাভার-আশুলিয়া শ্রমিক লীগ সাভার আসলে উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বার। কিছু রাজনৈতিক নেতা। তারা এ আন্দোলনের বিরোধিতা করছে।।
@@Madgaming35 কুকুর জন্ম দিয়েছে নাকি তোর,, এতো গুলো মানুষ কি মানুষ না না,,, তুই হাসি
বিএনপি আবার তাদের সাথে হাত করে 😢😢
বিএনপির কুত্তা গুলোর নির্বাচন লাগবে।বিচারের কোনো খবর নেই। এতো মানুষ হত্যা করলো
এটাই পুলিশের মূল শক্তি
এটা গুজব
আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে ফিরে আসলে সমস্ত দোষ বিএনপিকে নিতে হবে।
@@bengalsultanate5034এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
এই খবরটা আসার অপেক্ষা করছিলাম অনেকদিন আগে থেকে প্রথম আলোকে ধন্যবাদ
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে এটা প্রথম আলো 😮😮
ধন্যবাদ এতো দিন পর সাংবাদিকতার পরিচয় দেয়ার জন্য 🎉
Mukus পড়া
koyekdin agei pinaki bolechi DS ar PA re bash dibe, tai hoyto ektu vol paltaiche samoyik time er jonno, ei report aro agei dite parto..
প্রথম আলো গা বাঁচানোর জন্য এখন ইমাম সাজতেছে
নিশ্চয়ই এর পিছনে কোনো উদ্দেশ্য আছে বা কোনো শয়তানী মতলব আছে।
eta prothom alor report na
দুর্দান্ত অনুসন্ধান
ভিডিওগুলো যতবার দেখছি ততবার হাছিনা এবং পুলিশকে অভিশাপ দিতেছি 🤲
এই দেশের জন্য আজ পযন্ত যত লোক জীবন দিয়েছে তার বিনিময় রাজনৈতিক দল গুলো এই দেশকে কি দিয়েছে,,, রাজনৈতিক দল গুলো তাদের চৌদ্দ গুস্টির উন্নতি করেছে,,,, ৭১ এর পরে আওয়ামী লীগ খাইছে,, তার পর বিএনপি দল, তার পর চাচার দল, এভাবে তারা তারাই খাইছে ,,,,,, এর পর ১৫/১৬ বছর খাইছে আওয়ামী লীগ,,, এখন খাইবে যারা ক্ষমতা আসবে,,,,, এভাবে দিয়ে যাবে জীবন আর জীবন ,,,,,,,,,,,, জনগন, দেশের উন্নয়ন হিসাব করলে অতি সামান্য সামান্য,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, দেশের সরকারি লোকের, আর রাজনৈতিক লোকে কয়জন সদস্য রাজ পথে ছিলো?,,, ,,, রাজনৈতিক নেতাদের পরিবারে সদস্য তুলনা করলে রাজ পথে তারা ছিলো না,,,,,অতি সামন্ন সরকারি চাকুরি জীবির সদস্য পরিবারের লোক ছিলো,,,,,,,,, শেষ পযন্ত জীবন গেলে সাধারন জনতার, ছাএ, ছাএী,,,,,,,,,,,,,,,পুলিশ তার কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে ইনশাল্লাহ,,,,,,,,, বাংলাদেশ পুলিশ আর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর মধ্যে কোন পার্থক্য ছিলো না সেই দিন গুলো
তুই কি ছাগল নাকি তোকে জুতাপিটা করলে তুই কি চুপ থাকবি
পুলিশকে মারতে গেলে পুলিশ কি আদর করবে?
সঠিক বিচার চাই😢😢😢
শুধু গুলি করার দৃশ্য দেখালেই হবেনা,, যারা গুলির নির্দেশ দিয়েছে আর গুলি করেছে তাদের ফাঁসির দৃশ্যও দেখতে চাই 👍👍
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
মনে হল কোন একটা থ্রিলার মুভি দেখলাম অসাধারণ প্রতিবেদন এবং এডিটিং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক just 🔥🔥🔥
এই ভিডিওটা অস্কার পাওয়ার যোগ্য
আপনার কাছে টিলার মনে হলো এটাই বাস্তব মেনে নিতে হবে অবশ্যই এটা সত্য ঘটনার পরে নির্মিত যার প্রধান সাক্ষী হলাম আমি
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
কি মর্মান্তিক
ধন্যবাদ প্রথম আলোকে, চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না 😢।
প্রথম আলো কে ধন্যবাদ এই প্রথম এই চ্যানেল কে ধন্যবাদ দিলাম
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
১৫ নয়, কয়েকশত মারা গেছে। এই প্রতিবেদনটি মৃত্যুর সংখ্যা কম দেখানোর জন্য কিনা, তা সন্দেহমূলক!!!
Right❤
Right
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
ঠিক বলেছেন, প্রতারক আলোকে বিশ্বাস করা যায় না!!
ইতিহাস সাক্ষী বন্ধু কখনো বন্ধুর লাশ ফেলে পালিয়ে যায়নি। তোমাদের হাতেই দেশ নিরাপদ।
সেরা পর্ব ধন্যবাদ প্রথম আলো ❤️
ধন্যবাদ প্রথম আলোকে বাস্তব সত্যকে তুলে সবার সামনে প্রচার করার জন্য
ধন্যবাদ প্রথম আলো
দেরিতে হলেও সত্যিই বলার জন্য
খেয়াল করে শুনুন প্রত্যেকটা কথা।কে বা কারা গুলি করেছে,কাদানি গ্যাস দিয়েও সরানো যায়নি বলে বাধ্য হয়ে গুলি করেছে পুলিশ এধরনের কথায় কি বোঝা যায়
প্রথম আলো কে জুতা বোংঙ্গা করে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ
আফসোস তারপরও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করতে চাই বিএনপি 😭
বিএনপি হলো মীরজাফর
১০০ টাকার বিনিময়ে এ দেশে ভোট বিক্রি হয়।
বিচার একমাএ বিএনপিই করতে পারবে সেটা আওয়ামী লীগও জানে।এজন্য তারা কমেন্টে বিএনপি বিরোধী ঝড় তুলে ভাই।
৩০ লাখ লোক খুন করে যদি জামাতের পূনর্বাসন হয়, তাইলে আম্লীগ আর কি! মজার বেপার, ৭৮ এ জামাতের পূণর্বাসনও বিএনপিই করছিল।
Vai amader bibek buddin amra haria felesi
ধন্যবাদ প্রথম আলো কে।প্রকৃত সত্য তুলে ধরার জন্য।
প্রথম আলো সত্যিই অসাধারণ কাজ করেছে সাভার গণহত্যার উপর , এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে আলোকপাত করা খুবই প্রয়োজন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি তাদের এই প্রচেষ্টার জন্য
এটাকি প্রথম আলোর খবর। আমার বিশ্বাস হচ্ছে না। ধন্যবাদ প্রথম আলো কে।
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এতো ভয়ংকর পরিস্থিতি
যাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেলাম তাদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে চাঁদাবাজি চলছে
bnp chadabaji kortese
পুলিশ ও আওয়ামিলীগ এর বিচার দেখতে চায় বাংলার জনগণ.. 🤬
অবশ্যই
বাল ডা হবে।
এখন ত কেও বিচারের কথা বলে না?আছে শুধু নির্বাচন নিয়ে।নির্বাচন হলে কি আর বিচার হবে???
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
হে মহান আল্লাহ তায়ালার যারা কোটা আন্দোলনের নিহত হয়েছেন সাবাই জান্নাত নসিব কর❤❤❤❤😢😢😢
ধন্যবাদ প্রথম আলো,এত সুন্দর করে সেদিনের ঘটনা তুলে ধরার জন্য
শয়তান ও মাঝে মাঝে ভালো কাজ করে
আওয়ামী লীগ করছে এটা কিন্তু একবারো বলে নি কাকু
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
আল্লাহ আপনি আমাদের ভাই বোন দের জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা দান করুন 😓
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
প্রতিবেদনটি অনেক আগে করলে ও পারতেন।যাহোক,,তথ্যবহুল প্রতিবেদন।প্রতিবারই বুকফাটা কান্না আসে আমার ভাইদের এরকম মৃত্যু দেখে😢😢
আহত নিহতের সংখ্যা এত কম দেখালেন কেন?
আমার নিজের গণনায় ১৫০ জন হয় ।
ভয়াবহ ভিডিও কেউ ধারণ করতে পারেনি😢
ঢাকার প্রত্যেকটি থানার প্রত্যেকটি পুলিশ অফিসারদের ফাসি দিতে হবে। 😢😢
@@mdsaki-zs8hzbessar pola
@@mdsaki-zs8hzb*e*s*sar pola
@@mdsaki-zs8hzvai ki police?
@@mdsaki-zs8hzতোদের মত কিছু পশুদের জন্য আজ দেশের এই অবস্থা। আফসোস, মানুষ হয়ে মরতে পারবি কিনা আল্লাহ ভালো জানে
@ oh valo
ধন্যবাদ প্রথম আলো ❤
মৃত্যুর পরিমান এর চেউ বেশি😭
আমরা কতটা স্বার্থপর,, উপদেষ্টা সমন্বয়করা টাকার লোভে,, রাজনৈতিক দল গুলো ক্ষমতার লোভে সব ভূলে গেছে 😢😢😢
😂😂😂😂😂
@@atiqulislam-px5hw tui ki kutta league koros?
এগুলো সব সময়ই প্রকাশ হোক এই দাবি জানান
😂😂😂😂😂
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
বলার ভাষা খুঁজে পেলাম না”অবাক হয়ে দেখেই গেলাম”ধন্যবাদ এমন একটি সংবাদ প্রচারের জন্য😢😢😢কষ্ট হয় তাদের জন্য যারা আজ এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে দেশের জনগনের জন্য জীবন দিয়েছিলো
আজ কি লিখবো ভাষা নেই আমার সন্তানদের এভাবে হত্যা এক থানাতে যদি এই মিছিল তাহলে সারা দেশ অবস্টা কি হয়ছে😭😭😭😭😭😭
ধন্যবাদ প্রথম আলো। আমাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর জন্য ❤
এমন একটা দুর্ধর্ষ নিউজ তাও আবার ঘটনাটা এতদিন পরে। এই রিপোর্ট তো প্রথম বার হওয়ার কথা না পূর্ণ প্রচার হওয়ার কথা।
এতদিন পর এসে প্রথম বার হওয়া এমন একটা ভিডিও ফুটেজ গুলোকে আড়াল করে রাখা এটা কি খুবই বেমানান না
"Even if a wicked man is a scholar, he is still abandoned.""দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যজ্য থাকে।"
প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখে কেউ অবাক হবেন না এটা কিন্তু হাসিনা পালানোর পরের ঘটনা ।
এ কাজগুলোই মূলত হওয়া প্রয়োজন। ধন্যবাদ প্রথম আলো।
এই মিছিলে আমিও ছিলাম, এই ভিডিওটা দেখে সম্পূর্ণ ধারনা পেলাম, সন্ধ্যায় ও অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলো।
এখনো কথা মনে পড়লে অনেক কষ্ট লাগে,,আরো বন্ধুবান্ধব অনেক মিস করি আমরা 😢
কথা একটাই, পুলিশের বিচার চাই ✊✊
পুলিশ কি মানুষ কাতারে পরে নাকি
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
আর যারা পুলিশ কে হত্যা করেছে ওদের বিচার করতে বললেন না?
@SleepyCobra-jk4gc পুলিশ কে এমনে এমনে মারছে নাকি?তাদের খাচালতে মারছে।।।জনগন মাঠে থাকবে তাদের গুলি করতে হবে কেন।?
এতো দিন পরে কেন???😊😊😊 সুরে সূর মেলাচ্ছে অন্দ্ধকার আলো
হাসিনা পালানোর পর গণহত্যা হেডলাইন টি করে হাসিনা কে নির্দোষ প্রমানের চেষ্টা করছে প্রথমকালো
এই ভিডিওতে অনেক কাট-সার্ট আছে এখানে মেইন সাভার বাইপাইল যেখানে পুলিশ বেনে পুলিশরা যখন লাশ পুড়ায় ছিল, আবার (সাভার) বাইপাইল আশুলিয়া থানার সামনে ওভার ব্রিজের দুইটা পুলিশকে মেরে উলটো করে ঝুলিয়েছে রাখা হয়েছিল সেদিন রাতে, আবার ওই রাতে পুলিশ গুলি করতে করতে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এসে আশ্রয় নেয়, যার একটা ভিডিও ভাইরাল আছে যে সাধারণ জনগণ আর্মিদেরকে জিজ্ঞাসা করছিল পুলিশদেরকে কেন ক্যান্টনমেন্টের ভিতর আশ্রয় দেওয়া হয়েছে,পুলিশে যখন গুলি ছুটতে ছুটতে ক্যান্টনমেন্ট যখন আশ্রয় নিতে ছিল তাদেরকে কেন আটকায়নি আর্মিদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু আর্মিরা কোনো উত্তর দেয় নাই। আমার মতে সাভার থানার দিকে যে পরিমাণ মানুষ মারা গেছে আশুলিয়া থানাতেও তার সমপরিমাণ আর বা বেশি মানুষ মারা গেছে,আর এই বাইপাইল এরিয়ার কোনো ভিডিও প্রথম আলু প্রকাশ করেনি।
জাস্ট এই কথাটা বলব প্রথম আলো এই খানো সম্পূর্ণ সাভার এরিয়ার প্রতিবেদন তৈরি করেনি এককথায় কাট-সাট ভিডিওটা দিয়ে নিজেদের ইমেজ রক্ষা করার চেষ্টা করতাছে। 😒😒
ফুটেজ টা দেখে চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না 😭
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
আমাদের সাভারের অবস্থা অনেক ভয়াবহ ছিল😢😢
Right vi
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কস্টের পরে আল্লাহ আমাদের কে মুক্তি দিয়েছেন
নিজের অজান্তেই চোখে পানি চলে আসছে😢আল্লাহ সকল শহীদদের জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন,আমিন।
অসাধারণ প্রতিবেদন। ধন্যবাদ
প্রথম আলো কে ধন্যবাদ এমন অসাধারণ কাজ দেখানোর জন্য
তারপরেও যারা হাসিনা হাসিনা করে তারা কি এই ঘটনা দেখেন নি এখনো😢😢😢
বি এন পি র কাছে এসব রক্ত আর জীবনের কোনই দাম নেই।
ওরা তো অমানুষ ভাই! ডাইনি হাসিনার কালো জাদুতে মত্ত!
সবগুলা এক
Dekhe ki hobe vai desh ki akhono santite ace bolen ato lok mara gelo sob somonsyok der jorno
They r blind
প্রথম আলোকে ধন্যবাদ সত্য তুলে ধরার জন্য। আশা করছি আপনারা জনগণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
কাইয়ুম ভাই আপনাকে কখনো ভুলিবো না।
ধন্যবাদ প্রথম আলো❤
প্রথম আলোকে ধন্যবাদ দেরিতে হলেও সত্য প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য।
মর্মান্তিক দৃশ্যগুলো,তাজা প্রাণগুলো কেমনে ঝরে পরলো
এই হত্যাকাণ্ডের বিচার কঠিন ভাবে করার জোর দাবি জানাচ্ছি,, সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য প্রথম আলো কে অনেক ধন্যবাদ
এদের বিচার না করলে আবার অন্য কোন সময় এর থেকে ভয়াভহ হতে পারে পুলিশ অন্য কোন দলের হয়ে
মনে হয় প্রথম আলো ভালো হচ্ছে। পিনাকী দাদা আর ইলিয়াস ভাইয়ের অবদান। তবে সত্যি টা প্রকাশ করার জন্য প্রথম আলো কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Thank you so much to prothom Alo.....we want more news like this ❤
সকল পুলিশ বাতিল করে নতুন নিয়োগ দেওয়া হোউক,,
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
প্রথম আলোকে ধন্যবাদ।।।। ❤️❤️❤️❤️
খুবই কষ্ট লাগতেছে,
স্বাধীন দেশেও আওয়ামিলীগের কলিজা টেনে ছিড়ে ফেলতে পারছিনা এইজন্য। ওরা এখনো এমনটা করতেছে।
😂😂😂😂
আবেগ কুদনে কান্নারত একটা প্রশ্নের উত্তর দিন ওরা দলবেঁধে পুলিশকে কি করতে চেয়েছে মানে থানায় গিয়ে কি করতে চেয়েছে? পুলিশ যেখানে আছে সেখানেই বা কি করতে গেছে পুলিশ কেন সারেন্ডার্ড করবে? থানা ঘেরাও করতে হবে কেন? আপনি পুলিশের স্থান থাকলে কি করতে? 😂
পুলিশের উচিৎ ছিলো মেশিনগানের চালানো কারা এরা এটার প্রাপ্য ছিলো। স্পষ্টই ছিলো রাজাকারের বাচ্চারা উসকিয়ে থানায় নিয়ে গেছে আম জনতাকে
এখন পরযন্ত সাভার আশুলিয়ার ভয়ংকর গনহত্যার ভিডিও তেমন কোনো চ্যানেলে দেখছিনা,অথচ বাংলাদেশের সব চেয়ে জঘন্য ও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে সাভার আশুলিয়া বাইপাইল নিকটস্থ থানায়,সেই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের সময় একজন গারমেন্টস করমি হয়েও ৪-৫ আগস্ট সারাদিন মাঠে ছিলাম,এই ভয়াবহ হত্যাকান্ড নিজ চোখে দেখেছি,কত পথচারীদের সেদিন পথ পারাবার সময় বিনা কারনে মরতে দেখেছি,
এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো যে মাঠে কোনো সাংবাদিক বা কোনো ক্যামেরা ম্যান ও ছিলোনা,শুনেছি তারাও নাকি ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টা করেছিলো,কিন্তু সত্য কখনই চাপা থাকেনা,অথচ ১৫০ এর বেশি লাশ পরেছিলো সেদিন আমার চোখের সামনে,রাস্তায় পরে থাকা লাশ কোনো আত্নিয়সজন নিতে গেলে তাদের কে ও গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে,তারপরও জীবনের ঝুকি নিয়ে অনেকে লাশ আনতে পেরেছে,পুলিশ লীগ বাহিনি ৫ আগস্ট বিকেল ৫ টার পর হাসিনার পালানোর পরও গুলি চালিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে,এবং তারা ৫ টার সময় পালানোর আগে যেগুলা লাশ কেউ আনতে পারেনি সেই লাশ গুলোকে,তারা একটি কাভার ভ্যানে সমস্ত লাশ জরো করে আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দিয়ে ধামা চাপা দেওয়ার চেস্টাও করেছিলো,কিন্তু পারেনি যে ভিডিওটি ইতি মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে,সেদিন এতটা ভয়াবহ অবস্থা ছিলো কোনো বিবেকবান মানুষ ঘরে থাকতে পারতোনা,সেদিন হয়তো মায়ের দোয়াতে আর হায়াত ছিলো বলে আমিও মরতে মরতেই বেচে ফিরেছি।
এবং ৬ আগস্ট সেই থানায় অসংখ্য দেশি অস্থ ও ডেকার ছুরি,ও স্নাইপারের নামি দামি গুলি পাওয়া যায়,সেগুলা একটাও পুলিশের অস্ত্র না,
এই হত্যা কান্ডের সাথে সেই এলাকার সাইফুল এম্পিও জরিত,যাকে জনগন ভোট দিয়ে এম্পি বানিয়েছিলো,অথচ গোলামি করলো হাসিনার,এবং একজন ওসি ও জরিত,যাকে এখন পরযন্ত ধরার কোনো নাম গন্ধ নাই।
সমস্ত ভিডিও ফুটেজ ইউটিউব ও ফেসবুকে সারচ করলে পাওয়া যাবে,এখনও অনেকের মোবাইলে ভিডিও আছে কেউ কেউ এখনোও সেই ভয়ানক হত্যাকান্ডের ভিডিও ছারেনি।
আমি সব থেকে বেশি আশ্চর্য হই,
৭১ এ আমার ভাইরা মুসলিম হয়েও মরেছিলো একদল মুসলিম নামের অন্যদেশের জালিমের হাতে,
আর ২৪ এ মরেছে নিজ দেশের জালিমের হাতে,
এই ঘটনা অনেক লীগের লোক নিজে চোখে দেখেও সামান্য দুইটা টাকার জন্য দীন দুনিয়া ভুলে কিভাবে তারা হাসুর গুনগান গায়,এদের বিবেক ১০০০০% সত্যি মরে গেছে,মনে রাখবেন মানুষ রুপি জানোয়াররা,
কিয়ামত বলে একটা বিচারের মাঠ সবার জন্য অপেক্ষায় আছে,
Tnx Prothom alo❤
Thanks Prothom Alo ❤
প্রথম আলো এই প্রতিবেদন করায় ধন্যবাদ।
এই ডকুমেন্টারি টার জন্য সাবস্ক্রাইব করলাম।❤
খুনিদের নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে দিয়ে ৬ মাস পরে ভিডিও প্রকাশ! ভাহ্ দিল্লির আলু
Kudos Prothom Alo
পুলিশ গুলি না করলে এই জনতা পুলিশদের পিটিয়ে মারত। জীবন রক্ষার্থে গুলি করছে এটা বলে পার পাওয়ার চেষ্টা করবে। উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
Right
আপনি কি জানের সরকার পতনের পরপর সময়টাতে কতজন পুলিশকে হত্যা করা হয়েছিল..?
চুদির ভাই জীবন রক্ষার জন্য পুলিশ মাথাই গুলি করবে? মাদারচুদ এটাকে জীবন রক্ষা বলে
Prothome police ei to zonotar upor guli korchilo. Omanush der bhacar kono odikar nai
Apni thakle ki korten Police er jagay? Dhoren apni awami supporter na emni duty te gesen kaorei maren nai tao dekhtesen apner shather shodossho der kopaya matha alada koira ditase apni kharay asen nije morar jonno wait kortesen. Ki korten apni? Apner family call ditese apni dhore bollen Fi Amanillah? Ki korten apni? Apni ghush khan na ki korten apni?
প্রথম আলোর থেকে এই প্রথম এই ধরনের সুন্দর নিউজ করা হলো। ভালো লাগলো। সাদাকে সাদা আর কাদাকে কাদা না বলতে পারলে দিন শেষে আপনার ভিতর মনুষত্ব বলতে আসলে কিছু নাই।
এগুলো দেখানো ভিডিও যা আমরা অন্যান্য চ্যানেলে দেখেছি, আসলে এটা প্রথম কালোর একটা টোপ,বুদ্ধিমানরাই বুঝবে,তাই খুশির ঠেলায় ফলো,সাবস্ক্রাইব কইরেন না।