অন্তরে আল্লাহকেও বসালাম, সাথে সাথে লোভ, হিংসা, রাগ, অহংকার, মোহ, মায়া, কাম এগুলোকেও বসালাম। মানে একটু সময়ের জন্য আল্লাহর ইবাদাত ও করছি, পরক্ষণেই আবার আল্লাহকে ভুলে গিয়ে শয়তানের ইবাদাত ও করছি। এই শিরকটাই আমরা প্রতিনিয়ত করেই যাচ্ছি।
সালাম সকলকে। আমি নিজে একটু কুরান নিয়ে নাড়াচাড়া করি। তবে সত্যি আপনার গবেষণা অসাধারণ। আল্লাহ আর ও আপনার জ্ঞান, প্রজ্ঞা বৃদ্ধি করুন।আমাদের ও। ৪৭:২৪, ৪:৮২ আয়াত গুলিতে আক্বল ব্যবহারের কথা আল্লাহ বলেছেন। আক্বল ব্যবহার না করলে পরকালে ধরা খাওয়ার চান্স আছে। ৬৭:১০। ধন্যবাদ। জাজাকুমুল্লাহ খায়রান।
কুরআনে আল্লাহ উল্লেখ করেছেন যে অধিকাংশ মানুষ আল্লাহতে বিশ্বাস করে, তবে তাদের বিশ্বাসে শিরক মিশ্রিত থাকে। অর্থাৎ তারা আল্লাহকে একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ও উপাস্য হিসেবে স্বীকার করে, কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে অন্য কিছু বা কাউকে আল্লাহর সমতুল্য মনে করে বা শিরক করে। কুরআনে এই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে: সূরা ইউসুফ (১২:১০৬): “আর তাদের অধিকাংশই আল্লাহতে বিশ্বাস করে, কিন্তু তারা শিরক করে।” এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়, মানুষ আল্লাহকে বিশ্বাস করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই তাঁর সাথে অংশীদার স্থাপন করে, যা শিরক হিসেবে গণ্য হয়। শিরক কেবল মূর্তি পূজা নয়, বরং আল্লাহর পাশাপাশি অন্য কাউকে পূজ্য মনে করা, তার ওপর অন্ধভাবে নির্ভর করা, অথবা আল্লাহর নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে অন্য কোনো নিয়ম বা সত্তাকে প্রাধান্য দেওয়া শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কুরআনে শিরকের উদাহরণ: শিরকের বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যেমন: • আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনা করা: এটি সবচেয়ে বড় শিরক। মূর্তিপূজা বা বিভিন্ন দেব-দেবীকে আল্লাহর পাশাপাশি উপাসনা করা শিরক হিসেবে গণ্য হয়। • আল্লাহর সত্তার সাথে কাউকে সমতুল্য করা: আল্লাহর সঙ্গে কাউকে বা কিছুতে এমনভাবে নির্ভর করা যেন সে আল্লাহর সমান ক্ষমতাশালী। • আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা: কেউ যদি আল্লাহর বদলে অন্যের কাছে সাহায্য বা ক্ষমা চায়, এটাও শিরকের একটি রূপ। কুরআনের শিরক সম্পর্কে সতর্কবাণী: কুরআনে বহুবার উল্লেখ করা হয়েছে যে আল্লাহ শিরককে ক্ষমা করবেন না যদি কেউ তা থেকে তওবা না করে। যেমন: • সূরা আন-নিসা (৪:৪৮): “নিশ্চয়ই আল্লাহ শিরককে ক্ষমা করেন না। তবে এর বাইরে যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। যে আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করে, সে তো মহাপাপ করে।” সারসংক্ষেপ: কুরআনের দৃষ্টিতে অধিকাংশ মানুষ আল্লাহতে বিশ্বাস করলেও, তারা শিরকের মধ্যে নিমজ্জিত থাকে। এটি একটি বড় পাপ, যা আল্লাহ ক্ষমা করবেন না যদি কেউ তওবা না করে। শিরক থেকে মুক্ত থেকে আল্লাহকে এককভাবে এবং সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাস ও উপাসনা করার জন্য কুরআনে বারবার আহ্বান জানানো হয়েছে।
যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে ও (উপস্থীত জীবিত) রাসূলের দিকে আস', তাহারা বলে, 'আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।' যদিও তাহাদের পূর্বপুরুষগণ কিছুই জানিত না এবং সৎপথপ্রাপ্তও ছিল না, তবুও কি? সূরা নম্বরঃ ৫, আয়াত নম্বরঃ ১০৪ ⭕ তাহাদেরকে যখন বলা হয়, আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে এবং(জীবিত নগদ) রাসূলের দিকে আস, তখন মুনাফিকদেরকে তুমি তোমার নিকট হইতে মুখ একেবারে ফিরাইয়া লইতে দেখিবে। সূরা নম্বরঃ ৪, আয়াত নম্বরঃ ৬১ সূরাঃ আল-ইমরান [3:164] আল্লাহ মুমিনদের উপর অনুগ্রহ করেন যে, তাদের মাঝে তাদের নিজেদের মধ্য থেকে রসুল মনোনিত করেন। তিনি তাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করেন। তাদেরকে পবিত্র করেন এবং তাদেরকে কিতাব ও কাজের কথা শিক্ষা দেন। বস্তুতঃ তারা ছিল পূর্ব থেকেই পথভ্রষ্ট। সূরাঃ আত-ত্বালাক [65:11] একজন (জীবিত)রসূল, যিনি তোমাদের কাছে আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ পাঠ করেন, যাতে বিশ্বাসী ও সৎকর্মপরায়ণদের অন্ধকার থেকে আলোতে আনয়ন করেন। যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তথায় তারা চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাকে উত্তম রিযিক দেবেন। আল্লাহ বলেন, রসুল না পাঠিয়ে আমি কাউকে শাস্তি দেই না ১৭ঃ১৫। কুরআন আবৃত্তি করার জন্য কোন জনপদে রসূল না পাঠিয়ে জনপদ ধ্বংস করিনা ২৮ঃ৫৯। রসূল না পাঠিয়ে কাউকে শাস্তি দিলে কিংবা জনপদ ধ্বংস করলে তারা বলত, আমাদের কাছে রসূল পাঠাইলেন না কেন? পাঠাইলে আমরা মুমিন হতাম ২৮ঃ৪৭। প্রত্যেক উম্মতের কাছে🙏 আল্লাহ রসূল পাঠান ১০ঃ৪৭। সেদিন আল্লাহ জিজ্ঞাসা করবেন, তুমি কিভাবে কাফের হলে, তোমাদের ভিতর (জীবিত)রসূল উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও ৩ঃ১০১। কাফেরদেরকে জাহান্নামের দিকে দলে দলে হাঁকিয়ে নেয়া হবে। তারা যখন সেখানে পৌছাবে, তখন তার দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের কাছে কি তোমাদের মধ্য থেকে রসুগণ আসেনি, যারা তোমাদের কাছে তোমাদের রবের আয়াতসমূহ আবৃত্তি করত এবং সতর্ক করত এ দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে? তারা বলবে,
আসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ভাই সূরা ইউনুস 100 নম্বর আয়াত এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কি আল্লাহ যে বললেন আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কেউ ঈমান আনতে পারে না এই অনুমতি কিভাবে নেওয়া হয় বিস্তারিত জানাবেন ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ কিভাবে অনুমতি দিবেন আল্লাহ ভাল জানেন। আমাদের যা নির্দেশ করেছেন আমাদের কাজ তা মেনে চলা। আয়াতে সু-স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া আছে ইয়াকিলুন বা আ'কল ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। এই নির্দেশ মেনে চলুন, আল্লাহ আপনার অন্তরে ঈমান কীভাবে পরিপুর্ন করবেন, এবং রিজসা থেকে বাচাবেন সেটা আল্লাহর উপর। ধন্যবাদ৷ আপনার কাছে আরও বিস্তারিত কিছু থাকলে জানাবেন।
আল্লাহ কে দেখাই যায় না, তা হলে কি ভাবে তাকে স্বরন করবো? যা দেখা যায় না তা কল্পনা করা কি সম্ভব? তুমি যে সালাতের কথাই বলো তা কি করতে কি আল্লাহ কে দেখা দরকার আগে।
💚💚🧡🧡 ভাই ,,,আমার একটা প্রশ্ন .... প্লিজ উত্তর দিবেন ভাইজান ...... আল্লাহ কোরআনকে মুত্তাকিদের জন্য হেদায়েত বলেছেন এটা ঠিক আছে ,,,,, কিন্তু ,,,,, আল্লাহ সূরা - ইমরান ,আয়াত - ৯৬ এ বলেছেন - 'মক্কার প্রথমঘর (কাবাশরীফ) বিশ্ববাসীর জন্য হেদায়েত' । .... আমার প্রশ্ন হল কোরআনের বাণী মানুষকে পথ দেখায় মানলাম ,,, কিন্তু কাবাশরীফ একটা ঘর বিশ্ববাসীদের কিভাবে হেদায়েত করে বা পথ দেখায় সেটা বুঝলাম না ..... ভাই ,, প্লিজ.... প্লিজ.... প্লিজ....উত্তরটা একটা ভিডিও করে দিও .... প্লিজ....💙💙
কুরানে কোনও মক্কার কথা নাই। শব্দ টা খেয়াল করে পড়েন। আয়াতে মক্কা নাই 'বাক্কা' আছে। এই বাক্কা কে মক্কা বানিয়েছে কাফের রা, যাতে মানুষ কে বিভ্রান্ত করতে পারে। বাক্কা কি জিনিস এটা কুরান গবেষনা করে বের করতে হবে। ধন্যবাদ।
ভাই আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনার ভিডিও দেখি ভালো লাগে অনেক কিছু শেখার আছে কিন্তু এই ভিডিও দেখতে গিয়ে একটা প্রশ্নের সম্মুখীন হইলাম সেটা হল প্রথম 10 জনের মধ্যে যে আপনি ছয়জনকে বাদ দিলেন এটা আসলে কাদেরকে আপনি বুঝাতে চাইছেন একটু খুলে বলবেন প্লিজ
সালাম। ভাই আমার মনে হয় ভিডিওতে খুবি সিম্পল ভাবে বলা হয়েছে। পৃথিবীতে মোট ১০ জন মানুষ থাকলে ১০৩ নাম্বার আয়াত অনুযায়ী অধিকাংশ ঈমান আনবে না। আপনি কি গরিষ্ঠ আর লঘিষ্ঠ বা মেজরিটি মাইনরিটি বুঝেন? ১০ জনের অধিকাংশ কত হয়? ৬ জন ৪ জনে ভাগ করলে ৬ জনকে অধিকাংশ বলা হয়, আর ৪ জন কে ক্ষুদ্রাংশ বলা যায়। এটা তো খুবি সিম্পল একটা ম্যাথ। আপনি চাইলে ৭ জন ৩ জনেও হিসাব করতে পারেন আপনার মর্জি। কিন্তু ৫ জন ৫ জনে ভাগ করতে পারবেন না। কারণ তাহলে অধিকাংশ ক্ষুদ্রাংশ বলে কিছু থাকবে না, দুইদিকে সমান হইয়ে যাবে।
সালামুন আলাইকুম!! ভাই সাফায়াত নিয়ে একটা ভিডিও করেন! হাশর এর মাঠে নবী কি আমাদের সুপারিশ করবেন কি না এই নিয়ে!! কুরআন এ অনেক আয়াত আছে যেইখানে বলা হইয়্সে করবে না!! আবার কয়েকটা আয়াত আছে পড়লে মনে হইতাসে করবে এই নিয়ে একটা ভিডিও করলে উপকৃত হব❤
@@LightRevealed ভাই আর তোমরা সে দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না। আর কারো পক্ষ থেকে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারও কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয়া হবে না। আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। সূরা ২/৪৮ আর তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না এবং কোন ব্যক্তি থেকে বিনিময় গ্রহণ করা হবে না আর কোন সুপারিশ তার উপকারে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। সূরা ২/১২৩ হে মুমিনগণ, আমি তোমাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় কর, সে দিন আসার পূর্বে, যে দিন থাকবে না কোন-বেচাকেনা, না কোন বন্ধুত্ব এবং না কোন সুপারিশ। আর কাফিররাই যালিম। সূরা ২/২৫৪ ভাই এই আয়াত দিয়ে যদি সাফায়াত অর্থ" অন্যর জন্য সাফায়াত করা" বুঝায় ওই আয়াত গুলা তে কি বোঝায় না ? ভাই এই বিষয় টা নিয়ে আমি কনফিউজড!!
অনেক দুরের টপিক, ধর্য্য ধারণ করতে হবে। আল্লাহ হায়াত দিলে আলোচোনা করব একদিন ইনশা-আল্লাহ। তবে দয়া করে আমার উপর চোখ বন্ধ করে নির্ভর করবেন না। নিজেও নিউট্রাল গ্রাউন্ড থেকে কুরান পড়তে থাকুন, দেখা গেলো নিজেই উত্তর টা পেয়ে গেলেন। মনে করেন প্রচলিত ইসলাম সম্পর্কে কোনও কিছুই জানে না এমন একজনের হাতে কুরান ধরিয়ে দিলে সে যেভাবে কুরান বুঝতো সেভাবে বুঝার চেষ্টা করুন একমাত্র নিজেকে আল্লাহর কাছে সমর্পন করে দিয়ে। নিশ্চয় আল্লাহ পথ দেখাবেন।
@@madudrana258 আন-নাস কী শুধু ইউসুফের বংশধর? নাকি পৃথিবীর সকল মানুষ? আরবি টেক্সট টা পড়ে দেখবেন। যাতে ভাল করে দেখা যায় তার জন্য লাল কালি দিয়ে মার্কও করে দিয়েছি ভিডিওর এক পর্যায়ে। এছাড়াও ১০৪ নাম্বার আয়াত পড়েন। কী মনে হচ্ছে? শুধু ইউসুফের বংশধরদের উদ্যেশ্যে বলা হচ্ছে? নাকি পৃথিবীর সব মানুষের উদ্যেশ্যে?
salamun alaikum 6 .54 boleche vai apni allah kotha bollei sotto omanno kari ra apnake kosto debe 6.33 tai allah amader santona diyechen apnake allah obbossoi valo rakhbe ami akotha boltam na karon amra khub niras hoye jachi shudhu allah boleche 3.139 allah bolechen niras hoyona tai amra to sotto prokas korte karchina allag apnader aro hedayater pothe cholar toufik din robbana takabbal dua
সুরা ইউসুফের ১০৩-৬ এখামে ঈমান বলতে আল্লাহ একত্ববাদ, নবীজী ও পবিত্র কোরআনে বিশ্বের কথা বুজানো হয়েছে। সকল ধর্মের মানুষই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, তবে তার সাথে শিরকও করে।
সালাম,,,, ভাই আমার একটা প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করছে ।। যেহেতু আপনি হাদিস মানছেন না,, কুরআন অনুযায়ী।। আমাকে বলতে পারবেন ? এই কোরআন কে লিখেছেন ??? মানে আমাদের হাতে যে কিতাবটা আছে এটার আয়াত গুলো ।। (আরবি অক্ষর গুলো )
সুরা ইউসুফের ১-২ নাম্বার আয়াতে আপনার এই প্রশ্নের উত্তর টকটকা করে দেওয়া আছে। আলিফ-লাম-রা। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। আমি তা অবতীর্ণ করেছি, আরবী ভাষার কুরআন, যাতে তোমরা ভালভাবে বুঝতে পার।
@@LightRevealedপ্রশ্ন তো এটাই আল্লাহ লিখেছেন এই কিতাব যা এই কিতাবে লিখা আছে ।। প্যাক্টিকাল ও যুক্তি দিয়ে এটা কঠিন,,,, এই কিতাব নবী or রাসূলের মাথায় নাযিল হয়ছে,,,then তারা লিখেছেন তাদের ভাষায় আরবী।। আল্লাহ্ আমাদের জন্য এই কিতাব বাংলা ভাষায় লিখেদেন নি কেন ??? বাংলা আমাদের জন্য সহজ,,আরবী না কথা হলো,,, হিন্দুদের মেন* কিতাবে ও লিখা আছে,,, ভালো কথা এই কিতাব কে লিখেছেন ?? সৃষ্টিকর্তা 10/10 ইঞ্চি কিতাব লিখবে,,কত বড় কলম দিয়ে কত বড় হাত দিয়ে ??? ভাবেন তো আসলে সূর্য,, চাদ,, আকাশ,,বাতাস etc সব ই আল্লার আয়াত ।। যা কুরআন বলা আছে কুরআন অনুযায়ী ।। এই গুলো কোন কিতাবের আয়াত/ নিদর্শন
@@LightRevealed আরে ভাই আমরা যদি নিজেকে নিয়েই চিন্তা করি তাহলে জীবন শেষ হয়ে যাবে তারপরও আমার ভিতর যে নিগুর তথ্য আছে তা কস্মিনকালেও বের করা সম্ভব হবে না!!! আমি নিজেই তো একটা আয়াত...
@@dr.md.mizanurrahman6163 technically atheism doesn't exist. Whoever believes in the 3rd law of newton (cause and effect) is not an atheist anymore. That means whoever accepts in facts, and truths is a believer according to my understanding of quran.
আমার একটা প্রশ্ন,,,,,ইসলামে খতনা করার কথা কোন কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে।এই বিষয়ে কোরআন কি বলে,,,বা এটি কোন হাদিসে বর্ণিত আছে,,,কোন নবীর সুন্নত???সঠিক উত্তর দেবেন প্লিজ।
আল কোরআনে অনেক আয়াতে আছে সালামুন আলাইকুম কিন্তু অধিকাংশ মুমিনরাই বলে আসসালামু আলাইকুম, ভাই কোরআনের আয়াতের কোন শব্দের বা বাক্যের কোন বিকৃতি করলে শিরক বা মুশরিক হবে কি না কোরআন থেকে জানতে চাই আমি আব্দুল হালিম,
কুরানের আয়াতের একটা শব্দ বিকৃত করাও চরম অপরাধ। শিরক মানে শরীক করা। আর বিকৃত করা মানে হলো আপনি জানেন সত্য টা কি, কিন্তু জেনে শুনে সেটাকে গোপোন করে মিথ্যা কথা বলা। এটা মুনাফেকদের কাজ, আর মুনাফেকরা কাফেরদের মধ্যে নিকৃষ্ট কাফের।
ভাই !! দয়াময়ের নিকট যে প্রতিশ্রুতি লাভ করেছে সে ছাড়া অন্য কারো সুপারিশ করার অধিকার থাকবে না। সূরা মরিয়ম; ৮৭ আর আল্লাহ যাকে অনুমতি দেবেন সে ছাড়া তাঁর কাছে কোন সুপারিশ কারো উপকার করবে না। অবশেষে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে তখন তারা বলবে, ‘তোমাদের রব কী বলেছেন’? তারা বলবে, ‘সত্যই বলেছেন’ এবং তিনি সুমহান ও সবচেয়ে বড়। সূরা সাবা : ২৩ সেদিন পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন আর যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন তার সুপারিশ ছাড়া কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না। সূরা তোহা:১০৯ ভাই এই আয়াত গুলা তে তো বলা হইতেসে অনুমতি দিলে সুপারিশ করবে!! এই বিষয় টা নিয়ে আমি কনফিউজড!!
আপনাকে আগে কুরানে শাফায়েত বলতে কি বুঝানো হয়েছে সেটা বুঝতে হবে। শাফায়েত নিয়ে হয়তো একটা আলোচনা করব ভবিষ্যতে। ততদিন পর্যন্ত আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে, এবং আপনিও বেঁচে থাকলে এই বিষয়ে কথা হবে ইনশাআল্লাহ। তবে শাফায়াতের হাদিস নিয়ে মিথ্যাচারের একটা ভিডিও আপলোড করা আছে। দেখতে পারেন। টাইটেল= মুনাফেক কারা?
তবে আপনি যে আয়াত গুলা দিলেন তাতে কোথাও নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির কথা বোঝা যায় না। আল্লাহ বলেছেন 'যাকে তিনি অনুমতি দিবেন' এর অর্থ অনির্দিষ্ট। অর্থাৎ আপনাকেও অনুমতি দিতে পারেন যদি আপনাদ উপর আল্লাহর অনুগ্রহ হয়। তাই আপাতত শাফায়েত করা বলতে অন্যের জন্য শাফায়েত করা না বুঝে, নিজের জন্য শাফায়েত করা বুঝলেই ভাল। কারণ কুরান কোথাও বলেনি একজন অন্য জনের জন্য শাফায়েত করতে পারবে। বরং উলটা টা বলা হয়েছে, 'কেউ কারও দায় বহন করবে না।' তাই একজন অন্য জনের জন্য শাফায়েত করবে এমন ধারণা আমার ফাইন্ডিংস অনুযায়ী কুরান সম্মত নয়।
ভাই ভিডিও টা দেখছি!! কিন্তু ভাই কুরআন থেকে এই আয়াত দিয়ে সুপারিশ যে নবী করবে এই দলিল দিয়ে থাকে!! ইনশাল্লাহ ভাই আশা করি এরপরের ২ /১ ভিডিওর মধ্যে এই টপিক টা নিয়ে ভিডিও করবেন!! ❤
এই আয়াতে কারও ব্যপারে নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে কি? আমার তো চোখে পড়লো না। আপনিও একটু ভাল করে দেখেন। কাউকে নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। এই অনুগ্রহ আল্লাহ আপনাকেও করতে পারে। তাই শাফায়েত মানেই যে একজন আরেকজনের জন্য সুপারিশ করবে এমনটা কুরানে কোথাও খুজে পাইনি আমি। বরং তার উলটা কথা বলা হয়েছে কুরানে, যে কেউ কারো দায়ভার বহন করবে না। তাহলে একজন আরেকজনের জন্য সুপারিশ করবে এটা তো অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেল। তাহলে শাফায়েত বলতে আপাতত নিজেই নিজের জন্য শাফায়েত বুঝতে পারেন। তবে আমি শাফায়েত বলতে একটু ভিন্ন কিছু বুঝি। এটা বুঝার জন্য স্টেজে স্টেজে জানতে হবে। প্রথমে জানতে হবে বিচার দিবস কি? জান্নাত কি? জাহান্নাম কি? তারপর শাফায়েত নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। অন্তত বিচার দিবস কি? এটা আগে জানা জরুরী।
@@LightRevealed ভাই সেদিন পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন আর যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন তার সুপারিশ ছাড়া কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না। সূরা তোহা:১০৯ ভাই এই আয়াত এর প্রেক্ষিতে, আল্লাহ আমাদের নবীর উপর সন্তুষ্ট হয়ে অনুমতি প্রদান করেন তাহলে কি তিনি সুপারিশ করতে পারবে বিষয় টা কি এমন?
পড়লে ভাই পুরো টা পড়বেন। আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছি ।ভাই আপনি কোরআনের আয়াত কে মিনিং করছেন তাই তাফসির অনুসরণ করুন তাহলে আপনার কাজ টা পুরো ও সহজ হবে। তাফসির থেকে আপনি সঠিক ডাইমেনশন পাবেন।আর তাফসির কে বঞ্চিত করবেন না। তাহলে ভুল করবেন। ধন্যবাদ ভাই আপনার কাজে আমি আগ্রহ প্রকাশ করি
সালাম ভাইজান, ইয়া আইয়ুহাল্লাযিনা আমানু, মুমিন, মুসলিম, মুত্তাকী, মুহসিন বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছেন, তার অর্থ, ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ, পার্থক্য বিস্তারিতভাবে মেহেরবানি করে বলুন, যাতে আমরা সহজে বুঝতে পারি।
আমানু ব্রডার টার্ম। আমানুর মধ্যে মুমিন মুত্তাকি মুহসীনিন, মুশরীকিন, ইত্যাদি রয়েছে। মুমিন হলো নির্দিষ্ট বা ন্যারো টার্ম, যার ঈমান এবং আমল সুদৃঢ় তাকে মুমিন বলা যায়। সকল মুমিন আমানু, কিন্তু সকল আমানু মুমিন নাও হতে পারে। কুরান পড়তে থাকুন, আশাকরি আরও ভালভাবে বুঝতে পারবেন। আমি আমার অর্জিত জ্ঞান থেকে বললাম।
Before being public with new views u must carry out more research through understanding of the actual Quranic Arabic language, not relying on English translation only ...dont destroy your future bro ...
তুমি তো পথভ্রষ্ট করতেছ তোমার ওপরে সব দায়ভার সব চলে যাবে এখন তুমি বলতেছ পথভ্রষ্ট হয়ো না তোমার নিজে নিজে জ্ঞান বুদ্ধিতে খাড়াও আমার অন্ধ বিশ্বাস করো না কিন্তু তুমি কথা বলতেছ অনলাইনে তোমার উপরে সব দায়ভার জবাই এতগুলো মানুষের পথ ভ্রষ্ট হওয়ার দ্বারা তোমার উপরে যাবে
আপনি দায়বার নিবেন বললেন, আবার বলতেছেন যে, আল্লাহ তায়ালা বলছেন বিবেক বুদ্ধি খাটাতে, হে আমি মানছি বিবেক, আক্কেল বুদ্ধি খাটাতে হবে, তার মানে তো এই না যে, বুদ্ধি খাটানোর পড় যা মন চাইবে বা আপনার বিবেকে যা বলবে তা সরাইকে বলে বেড়ানো, বলে বেড়ান এটাতে ও আমার সমস্যা নাই, তো আপনি যখন বলেন এগুলো একান্তই আপনার মতামত, তাহলে আপনার একান্তেই রাখুন প্রকাশ করছেন কেন...? এগুলো শুনে কেউ বিভ্রান্ত হলে তার দায়বার আপনি নিবেন নাহ, আবার বলবেন এগুলো আপনার একান্ত, তাহলে আপনার এই ভিডিও থেকে লাভ কোথায় হলো, আমি যে আপনার ভিডিও থেকে কিছু শিখব সেটাও তো করতে পারবনা, কারণ এগুলো আপনার একান্ত মতামত, এখান থেকে ভুল কিছু হলে বা করলে সেটার ও দায়বার আমার, আমি তো তাইলে আপনার ভিডিও থেকে পিউর কোন কিছুই পাচ্ছি নাহ, আর আপনি যে বললেন আল্লাহ তায়ালা বলছেন জ্ঞান খাটানোর জন্য, তার মানে কি কুরআনের বাংলা তর্জমা পড়ে যেইটা মন চাইবে বা আপনার বিবেক যেইটা বলবে সেইটা বলা, কোরআনের প্রত্যেকটা আয়াতের কি তাফসির নেই...? আগে আপনি তাফসির পড়েন তাফসির বুঝেন ... আগেতো আপনাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করতে হবে, তারপর না হয় আপনি নিজে গবেষণা করবেন বিবেক খাটাবেন, তারপর মানুষকে পিউর তথ্য দিবেন, ইসলাম কি এটা বলে যে, আপনার বিবেক বুদ্ধি যেইটা বলে সেইটা প্রকাশ করতে...? ইসলাম সম্পর্কে আপনি কতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছেন সেটাও জানতে চা.... আমি একজন দর্শক হিসাবে, আমি আমার মতামত তুলে ধরেছি, আর আমার মতামতে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে সেটাও ধরিয়ে দেওয়ার জন্য বলছি.... ধন্যবাদ
তাফসীর পড়তে বললেন। তাফসীর কে করেছেন কুরানের? মানুষ করেছে না ফেরেশতা করেছে? আমার কাছে থেকে ১০০% সঠিক জ্ঞান পেলে তো আমি নিজেকে আল্লাহ বলতাম। মানুষ বলে দাবি করার কিছুই থাকত না। আল্লাহ কে আগে চিনার এবং জানার চেষ্টা করুন। এটুকুই বলার আছে।
@@LightRevealed কুরআনের তাফসীর সর্বপ্রথম করেছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা.)। আল্লাহ তাআলা কুরআন নাযিল করার পর রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সাহাবাদের (রা.) কুরআনের আয়াতগুলো ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিতেন। কারণ কুরআনের অনেক আয়াতের অর্থ ও প্রেক্ষাপট গভীর এবং জটিল, যা সাধারণ মানুষের কাছে পরিষ্কার ছিল না। আল্লাহ নিজেই কুরআনে বলেছেন যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে কুরআন ব্যাখ্যা করার জন্য পাঠানো হয়েছে: "আর আমি আপনার প্রতি এই কিতাব নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে যা তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, তা পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করতে পারে।" (সুরা আন-নাহল, ১৬:৪৪) সাহাবীরা যখন কোনো আয়াতের অর্থ নিয়ে দ্বিধায় পড়তেন, তখন তারা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে তার ব্যাখ্যা জানতে চাইতেন। এরপর সাহাবারা রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে শেখা তাফসীরকে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন।
@@LightRevealed কুরআনের তাফসীর সর্বপ্রথম করেছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা.)। আল্লাহ তাআলা কুরআন নাযিল করার পর রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সাহাবাদের (রা.) কুরআনের আয়াতগুলো ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিতেন। কারণ কুরআনের অনেক আয়াতের অর্থ ও প্রেক্ষাপট গভীর এবং জটিল, যা সাধারণ মানুষের কাছে পরিষ্কার ছিল না। আল্লাহ নিজেই কুরআনে বলেছেন যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে কুরআন ব্যাখ্যা করার জন্য পাঠানো হয়েছে: "আর আমি আপনার প্রতি এই কিতাব নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে যা তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, তা পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করতে পারে।" (সুরা আন-নাহল, ১৬:৪৪) সাহাবীরা যখন কোনো আয়াতের অর্থ নিয়ে দ্বিধায় পড়তেন, তখন তারা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে তার ব্যাখ্যা জানতে চাইতেন। এরপর সাহাবারা রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে শেখা তাফসীরকে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন....
এত সুন্দর করে কথা গুলো বলনেন ভাইজান, আপনার কথা গুলো পড়ে মনে হলো as if আপনি স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন সেই সময়। ঠিকাছে। মেনে নিলাম। তা রাসুল এই সুরা ইউসুফের ১০৩-১০৬ নাম্বার আয়াত গুলোর কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা যদি একটু বলতেন দয়া করে?
আল্লাহ্ মু’মিনদের প্রতি অবশ্যই অনুগ্রহ করিয়াছেন যে, তিনি তাহাদের নিজেদের মধ্য হইতে তাহাদের নিকট রাসূল প্রেরণ করিয়াছেন, যে তাঁহার আয়াতসমূহ তাহাদের নিকট তিলাওয়াত করে, তাহাদেরকে পরিশোধন করে এবং কিতাব ও হিক্মত শিক্ষা দেয়, যদিও তাহারা পূর্বে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতেই ছিল। لَقَدْ مَنَّ اللّٰهُ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ اِذْ بَعَثَ فِيْهِمْ رَسُوْلًا مِّنْ اَنْفُسِهِمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ اٰيٰتِهٖ وَيُزَكِّيْهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتٰبَ وَالْحِكْمَةَ ۚ وَاِنْ كَانُوْا مِنْ قَبْلُ لَفِىْ ضَلٰلٍ مُّبِيْنٍ সূরা নম্বর: ৩ আয়াত নম্বর: ১৬৪ এই আয়াতে কি বর্তমানে যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করছে, যারা মানুষকে আল্লাহর আয়াত পড়ে শুনিয়ে কোরআনের পথে আহবান জানায় তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে নাকি যখন রাসুল এসেছিলো তখনের সম্পর্কে এই আয়াত টা? প্লিজ উত্তর টা জানাবেন।
@@LightRevealedচেরী পিকিং করেছেন। সামগ্রিক আয়াত সমূহ কে এক সূত্রে আবদ্ধ করবেন, দেখবেন সব ঠিক আছে। সব ওলামায়ে কেরাম একশো ভাগ সঠিক এটাও মনে করি না। কোনো মুসলিমের অধিকারের মধ্যে পড়েনা অন্যকোন মুসলিমকে কাফের বা মুশরিক বলা। এটা একান্ত ভাবে আল্লাহ পাকের অধিকার ভুক্ত। আপনারা তো আল্লাহ তাআলা র অধিকার কে খর্ব করে নিজেরাই আল্লাহ এর আসন দখল করছেন।
ভাই কাকে মুশরিক বলেছি? আজাইরা বকতেছেন কথা না শুনে না বুঝেই। ভিডিওতে কোথাই কোন ব্যক্তিকে মুশরিক বলেছি আমি দেখান তো? পাগলের মত প্রলাপ ঝাড়ছেন। কাউকে নির্দিষ্ট করে যদি মুশরিক কাফের বলতাম তাও একটা কথা ছিলো। আমি তো শুধু মাত্র কুরানের আয়াতে যা লিখা আছে সে অনুযায়ী একটা ক্যালকুলেশন দেখিয়েছি। আপনি এখানে কোথায় পার্সনাল এট্যাক দেখলেন? আমার তো মনে হচ্ছে আপনি জোর করে নিজের গায়ে মেখে নিয়েছেন ব্যাপার টা। আপনাকে তো আমি মুশরিক বলিনাই। আমি নিজেই তো জানি না আমি মুশরিক নাকি খাটি মুমিন। সেখানে আপনি অভিযোগ করছেন আমি নাকি ব্যক্তিগতভাবে কাউকে মুশরিক বলেছি আজব! অযথা মিথ্যা এলিগেশন লাগানো সুস্থ মানুষের কাজ না ভাই। আপনি সমালোচনা করতে চাইলে স্পেসিফিক ভাবে কোট করে বলবেন ঠিক কোথাই আমি ভুল বলেছি, তারপর আপনার জ্ঞানে সঠিক টা কি সেটা উল্যেখ করবেন।
পুরান পাগলে ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি। কুরানের আয়াতে যদি লিখা থাকে ঈমান আনার সাথে সাথে অধিকাংশ মুশরিক হয়, তাহলে সেটা আমার কথা বলে চালাই দিবেন? কুরান পড়ে দেখেছেন নাকি খালি না বুঝে না পড়েই জিহাদে নেমে পড়েছেন ৭০ হুরের লোভে? আপনারা কুরান পড়েন না, বুঝেন না খালি আবেগে দুনিয়া উদ্ধার করে ফেলেন। আমি এমন কিছুই লিখিনি যা আমার নিজের কথা। থাম্বনেইলে যা লিখা হয়েছে তা সরাসরি কুরানের আয়াতেরই রিপ্রেজেন্টেশন।
@@MdAbuYousufAiuby মিয়া পন্ডিতি করার জায়গা পাচ্ছেন না? নাকি প্ল্যাটফর্ম পাচ্ছেন না? আজাইড়া পটর পটর বেশী আপনার। সোজাসুজি কোট করে ভুল টা ধরে ব্যাখ্যা করেন নয়তো কেটে পড়েন। কমেন্টে বেশী স্প্যামিং করলে ব্যান করে দিব।
যেখানে আল্লাহ নবীকে সরাসরি অর্ডার করছেন যে তুমি বলো সালামুন আলাইকুম ৬:৫৪, আচ্ছা এই আয়াত থেকে আপনি মুখ ফিরিয়ে নিয়ে প্রচলিত সালাম দিচ্ছেন, আবার বলেন আপনি কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন,তো গবেষণা করে কি এটা পেলেন যে ৬:৫৪ মানা যাবে না 😅😅😅😅
Vaiya Salam. Amar Ekta problem ase. Eita solve kore diyen. Ami Eta dekhar por problem suru hoise. ua-cam.com/video/-BlGlkdPnIc/v-deo.htmlsi=osILadcB8YFLKJ1R
@@koushikpiyas1738 সাথে থাকবেন। সলভ হয়ে যাবে আস্তে আস্তে। তাছাড়াও চ্যানেলে একটা পল ক্রিয়েট করা হয়েছিলো। আল্লাহর আয়াত/ কুরানের আয়াত বলতে আপনি কী বুঝেন? এই প্রশ্নের উত্তরে বেশীরভাগ মানুষ কী ভোট দিয়েছে তা দেখে আসেন কমিউনিটি থেকে। বুঝতে পারবেন আশা করি।
সালামুন আলাইকা।
জীবনে কতইনা আলোচনা শুনেছি। কিন্তো এইভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে বুঝিয়ে বুঝিয়ে কুরআনের আয়াতের আলোচনা মনে হয় আজ প্রথম শুনলাম। ধন্যবাদ।
সালামুন আলাইকুম। সুন্দর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।
সালামুন আলাইকুম ❤ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অনেক দিন ধরে এই আয়াত বুঝতে পারছিলাম না আজ আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেল ❤
আলহামদুলিল্লাহ
আপনার কোরআন এর আলোচনা এবং উপস্থাপনা... অসাধারণ।
Thanks!
ভুল ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ, কারন ভুল অনুবাদ
@@atcdhaka তাহলে সঠিক অনুবাদ এবং সঠিক বিশ্লেষনটা দয়া করে জানাবেন।
সালামুন আলাইকা
দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে আরো অধিক পরিমাণে কোরানের জ্ঞান দান করুন। আমরা আপনার আলোচনা শুনে উপকৃত হই।
রব্বানা ওয়া তাক্কাব্বাল দুয়া
নিশ্চয় আপনি সত্য টাই আলোচনা করছেন
আপনার আলোচনা আমার ভালো লাগে 😊
অন্তরে আল্লাহকেও বসালাম, সাথে সাথে লোভ, হিংসা, রাগ, অহংকার, মোহ, মায়া, কাম এগুলোকেও বসালাম। মানে একটু সময়ের জন্য আল্লাহর ইবাদাত ও করছি, পরক্ষণেই আবার আল্লাহকে ভুলে গিয়ে শয়তানের ইবাদাত ও করছি। এই শিরকটাই আমরা প্রতিনিয়ত করেই যাচ্ছি।
Kind of.
আমি আল্লাহকে শরীক করি না❤🤲🏻🤍🤍
অধিকাংশ মসজিদের ইমাম মুশরিক।
সালাম সকলকে। আমি নিজে একটু কুরান নিয়ে নাড়াচাড়া করি। তবে সত্যি আপনার গবেষণা অসাধারণ। আল্লাহ আর ও আপনার জ্ঞান, প্রজ্ঞা বৃদ্ধি করুন।আমাদের ও। ৪৭:২৪, ৪:৮২ আয়াত গুলিতে আক্বল ব্যবহারের কথা আল্লাহ বলেছেন। আক্বল ব্যবহার না করলে পরকালে ধরা খাওয়ার চান্স আছে। ৬৭:১০।
ধন্যবাদ। জাজাকুমুল্লাহ খায়রান।
সজল রোসান এর পরে আপনার বিডিওগুলি জ্ঞানী মানুষদের অনেক উপকারে আসবে। তবে অজ্ঞানি মানুষদের নয়।
মাশাআল্লাহ আপনার বুঝানোর ক্ষমতা অনেক প্রখর🫡😱
কুরআনে আল্লাহ উল্লেখ করেছেন যে অধিকাংশ মানুষ আল্লাহতে বিশ্বাস করে, তবে তাদের বিশ্বাসে শিরক মিশ্রিত থাকে। অর্থাৎ তারা আল্লাহকে একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ও উপাস্য হিসেবে স্বীকার করে, কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে অন্য কিছু বা কাউকে আল্লাহর সমতুল্য মনে করে বা শিরক করে। কুরআনে এই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে:
সূরা ইউসুফ (১২:১০৬):
“আর তাদের অধিকাংশই আল্লাহতে বিশ্বাস করে, কিন্তু তারা শিরক করে।”
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়, মানুষ আল্লাহকে বিশ্বাস করলেও তাদের মধ্যে অনেকেই তাঁর সাথে অংশীদার স্থাপন করে, যা শিরক হিসেবে গণ্য হয়। শিরক কেবল মূর্তি পূজা নয়, বরং আল্লাহর পাশাপাশি অন্য কাউকে পূজ্য মনে করা, তার ওপর অন্ধভাবে নির্ভর করা, অথবা আল্লাহর নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে অন্য কোনো নিয়ম বা সত্তাকে প্রাধান্য দেওয়া শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
কুরআনে শিরকের উদাহরণ:
শিরকের বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যেমন:
• আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনা করা: এটি সবচেয়ে বড় শিরক। মূর্তিপূজা বা বিভিন্ন দেব-দেবীকে আল্লাহর পাশাপাশি উপাসনা করা শিরক হিসেবে গণ্য হয়।
• আল্লাহর সত্তার সাথে কাউকে সমতুল্য করা: আল্লাহর সঙ্গে কাউকে বা কিছুতে এমনভাবে নির্ভর করা যেন সে আল্লাহর সমান ক্ষমতাশালী।
• আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা: কেউ যদি আল্লাহর বদলে অন্যের কাছে সাহায্য বা ক্ষমা চায়, এটাও শিরকের একটি রূপ।
কুরআনের শিরক সম্পর্কে সতর্কবাণী:
কুরআনে বহুবার উল্লেখ করা হয়েছে যে আল্লাহ শিরককে ক্ষমা করবেন না যদি কেউ তা থেকে তওবা না করে। যেমন:
• সূরা আন-নিসা (৪:৪৮): “নিশ্চয়ই আল্লাহ শিরককে ক্ষমা করেন না। তবে এর বাইরে যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। যে আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করে, সে তো মহাপাপ করে।”
সারসংক্ষেপ:
কুরআনের দৃষ্টিতে অধিকাংশ মানুষ আল্লাহতে বিশ্বাস করলেও, তারা শিরকের মধ্যে নিমজ্জিত থাকে। এটি একটি বড় পাপ, যা আল্লাহ ক্ষমা করবেন না যদি কেউ তওবা না করে। শিরক থেকে মুক্ত থেকে আল্লাহকে এককভাবে এবং সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাস ও উপাসনা করার জন্য কুরআনে বারবার আহ্বান জানানো হয়েছে।
অবশ্যই মুসরিক! কারণ কোরআনের সমকক্ষ হাদিসের বইগুলো মনে করা, এটাই শরিক করা,
শুধু হাদিস না, কোনও মানুষকেও অন্ধভাবে অনুসরণ করাও শরীক করা।
Great analysis. Thank you
My pleasure!
❤❤সালামুন আলাইকুম 💚🌹💛
আপানাকেও সালাম
Very very nice and beautiful your vdo 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🌹🌹🌹🌹🌹🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌹🌹🌹🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜🦜 Kazi Bashir Bangladesh
যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে ও (উপস্থীত জীবিত) রাসূলের দিকে আস', তাহারা বলে, 'আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।' যদিও তাহাদের পূর্বপুরুষগণ কিছুই জানিত না এবং সৎপথপ্রাপ্তও ছিল না, তবুও কি?
সূরা নম্বরঃ ৫, আয়াত নম্বরঃ ১০৪
⭕ তাহাদেরকে যখন বলা হয়, আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে এবং(জীবিত নগদ) রাসূলের দিকে আস, তখন মুনাফিকদেরকে
তুমি তোমার নিকট হইতে মুখ একেবারে ফিরাইয়া লইতে দেখিবে।
সূরা নম্বরঃ ৪, আয়াত নম্বরঃ ৬১
সূরাঃ আল-ইমরান [3:164]
আল্লাহ মুমিনদের উপর অনুগ্রহ করেন যে, তাদের মাঝে তাদের নিজেদের মধ্য থেকে রসুল মনোনিত করেন। তিনি তাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করেন। তাদেরকে পবিত্র করেন এবং তাদেরকে কিতাব ও কাজের কথা শিক্ষা দেন।
বস্তুতঃ তারা ছিল পূর্ব থেকেই পথভ্রষ্ট।
সূরাঃ আত-ত্বালাক [65:11]
একজন (জীবিত)রসূল, যিনি তোমাদের কাছে আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ পাঠ করেন, যাতে বিশ্বাসী ও সৎকর্মপরায়ণদের অন্ধকার থেকে আলোতে আনয়ন করেন। যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তথায় তারা চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাকে উত্তম রিযিক দেবেন।
আল্লাহ বলেন,
রসুল না পাঠিয়ে
আমি কাউকে শাস্তি দেই না ১৭ঃ১৫।
কুরআন আবৃত্তি
করার জন্য কোন জনপদে রসূল না পাঠিয়ে জনপদ ধ্বংস
করিনা ২৮ঃ৫৯।
রসূল না পাঠিয়ে কাউকে শাস্তি দিলে
কিংবা জনপদ ধ্বংস করলে তারা বলত, আমাদের কাছে
রসূল পাঠাইলেন না কেন? পাঠাইলে আমরা মুমিন হতাম
২৮ঃ৪৭।
প্রত্যেক উম্মতের কাছে🙏 আল্লাহ রসূল পাঠান
১০ঃ৪৭।
সেদিন আল্লাহ জিজ্ঞাসা করবেন, তুমি
কিভাবে কাফের হলে, তোমাদের ভিতর (জীবিত)রসূল উপস্থিত থাকা
সত্ত্বেও ৩ঃ১০১।
কাফেরদেরকে জাহান্নামের দিকে দলে দলে হাঁকিয়ে নেয়া হবে। তারা যখন সেখানে পৌছাবে, তখন তার দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের কাছে কি তোমাদের মধ্য থেকে রসুগণ আসেনি,
যারা তোমাদের কাছে তোমাদের রবের আয়াতসমূহ আবৃত্তি করত এবং সতর্ক করত এ দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে? তারা বলবে,
বন্ধু সালাতের সংগা: নিশ্চয়ই সালাত স্থায়ীবিশ্বাসীদের(মুমিনুনা) রুটিন বুক (কিতাবুন মাক্তুতা)(দৈন্দিন কর্মসূচি) সুরা নেসা-১০৩ নং পংক্তির শেষ অংশ দেখুন) সালামুন আলাইকা।
One family
Vy salam aro aro vedo chi. Dhnno bad allah amadar hobebabok hoia jan alhadolla he robil alamin
সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে
মুফাস্সিল ইসলামের আপডেট ভার্সন
ফিতনার চরম পর্যায়ে আপনার আলোচনা।
ছালা-মুন 'আলাইকুম'
আপনাকেও সালাম!
আসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ভাই সূরা ইউনুস 100 নম্বর আয়াত এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কি আল্লাহ যে বললেন আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কেউ ঈমান আনতে পারে না এই অনুমতি কিভাবে নেওয়া হয় বিস্তারিত জানাবেন ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ কিভাবে অনুমতি দিবেন আল্লাহ ভাল জানেন। আমাদের যা নির্দেশ করেছেন আমাদের কাজ তা মেনে চলা। আয়াতে সু-স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া আছে ইয়াকিলুন বা আ'কল ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। এই নির্দেশ মেনে চলুন, আল্লাহ আপনার অন্তরে ঈমান কীভাবে পরিপুর্ন করবেন, এবং রিজসা থেকে বাচাবেন সেটা আল্লাহর উপর। ধন্যবাদ৷ আপনার কাছে আরও বিস্তারিত কিছু থাকলে জানাবেন।
Sura yusuf ayat 100 eta niye ekta video korun❤❤❤❤
আল্লাহ কে দেখাই যায় না, তা হলে কি ভাবে তাকে স্বরন করবো? যা দেখা যায় না তা কল্পনা করা কি সম্ভব? তুমি যে সালাতের কথাই বলো তা কি করতে কি আল্লাহ কে দেখা দরকার আগে।
আমি পৃথিবীর এক জন হিসাবা শির্কমুক্ত ঈমানদার হতে চাই।
O
💚💚🧡🧡 ভাই ,,,আমার একটা প্রশ্ন .... প্লিজ উত্তর দিবেন ভাইজান ...... আল্লাহ কোরআনকে মুত্তাকিদের জন্য হেদায়েত বলেছেন এটা ঠিক আছে ,,,,, কিন্তু ,,,,, আল্লাহ সূরা - ইমরান ,আয়াত - ৯৬ এ বলেছেন - 'মক্কার প্রথমঘর (কাবাশরীফ) বিশ্ববাসীর জন্য হেদায়েত' । .... আমার প্রশ্ন হল কোরআনের বাণী মানুষকে পথ দেখায় মানলাম ,,, কিন্তু কাবাশরীফ একটা ঘর বিশ্ববাসীদের কিভাবে হেদায়েত করে বা পথ দেখায় সেটা বুঝলাম না ..... ভাই ,, প্লিজ.... প্লিজ.... প্লিজ....উত্তরটা একটা ভিডিও করে দিও .... প্লিজ....💙💙
কুরানে কোনও মক্কার কথা নাই। শব্দ টা খেয়াল করে পড়েন। আয়াতে মক্কা নাই 'বাক্কা' আছে। এই বাক্কা কে মক্কা বানিয়েছে কাফের রা, যাতে মানুষ কে বিভ্রান্ত করতে পারে। বাক্কা কি জিনিস এটা কুরান গবেষনা করে বের করতে হবে। ধন্যবাদ।
@@LightRevealed তাহলে বাক্কা কিভাবে মানুষকে হেদায়েত করে ভাই ???
@@ataurrahamanshaikh2632 বাক্কা কি?
@@LightRevealed তুমি জানিও ভাই ,, প্রথম ঘর কিভাবে মানুষের জন্য হেদায়েত ,,,
@@ataurrahamanshaikh2632 ধৈর্য ধরতে হবে ভাই। এত অস্থির হলে হবে না।
ভাই আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনার ভিডিও দেখি ভালো লাগে অনেক কিছু শেখার আছে কিন্তু এই ভিডিও দেখতে গিয়ে একটা প্রশ্নের সম্মুখীন হইলাম সেটা হল প্রথম 10 জনের মধ্যে যে আপনি ছয়জনকে বাদ দিলেন এটা আসলে কাদেরকে আপনি বুঝাতে চাইছেন একটু খুলে বলবেন প্লিজ
সালাম। ভাই আমার মনে হয় ভিডিওতে খুবি সিম্পল ভাবে বলা হয়েছে। পৃথিবীতে মোট ১০ জন মানুষ থাকলে ১০৩ নাম্বার আয়াত অনুযায়ী অধিকাংশ ঈমান আনবে না। আপনি কি গরিষ্ঠ আর লঘিষ্ঠ বা মেজরিটি মাইনরিটি বুঝেন? ১০ জনের অধিকাংশ কত হয়? ৬ জন ৪ জনে ভাগ করলে ৬ জনকে অধিকাংশ বলা হয়, আর ৪ জন কে ক্ষুদ্রাংশ বলা যায়। এটা তো খুবি সিম্পল একটা ম্যাথ। আপনি চাইলে ৭ জন ৩ জনেও হিসাব করতে পারেন আপনার মর্জি। কিন্তু ৫ জন ৫ জনে ভাগ করতে পারবেন না। কারণ তাহলে অধিকাংশ ক্ষুদ্রাংশ বলে কিছু থাকবে না, দুইদিকে সমান হইয়ে যাবে।
সালামুন আলাইকুম!!
ভাই সাফায়াত নিয়ে একটা ভিডিও করেন! হাশর এর মাঠে নবী কি আমাদের সুপারিশ করবেন কি না এই নিয়ে!!
কুরআন এ অনেক আয়াত আছে যেইখানে বলা হইয়্সে করবে না!! আবার কয়েকটা আয়াত আছে পড়লে মনে হইতাসে করবে এই নিয়ে একটা ভিডিও করলে উপকৃত হব❤
ua-cam.com/video/wGOMscO-2bA/v-deo.htmlsi=mHc7JiUX8ca_HX8O
@@LightRevealed
ভাই
আর তোমরা সে দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না। আর কারো পক্ষ থেকে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারও কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয়া হবে না। আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। সূরা ২/৪৮
আর তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না এবং কোন ব্যক্তি থেকে বিনিময় গ্রহণ করা হবে না আর কোন সুপারিশ তার উপকারে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। সূরা ২/১২৩
হে মুমিনগণ, আমি তোমাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় কর, সে দিন আসার পূর্বে, যে দিন থাকবে না কোন-বেচাকেনা, না কোন বন্ধুত্ব এবং না কোন সুপারিশ। আর কাফিররাই যালিম। সূরা ২/২৫৪
ভাই এই আয়াত দিয়ে যদি সাফায়াত অর্থ" অন্যর জন্য সাফায়াত করা" বুঝায় ওই আয়াত গুলা তে কি বোঝায় না ? ভাই এই বিষয় টা নিয়ে আমি কনফিউজড!!
ভাইয়া মেয়েদের সঠিক পর্দার বেপারে একটা ভিডিও দিয়েন।
অনেক দুরের টপিক, ধর্য্য ধারণ করতে হবে। আল্লাহ হায়াত দিলে আলোচোনা করব একদিন ইনশা-আল্লাহ। তবে দয়া করে আমার উপর চোখ বন্ধ করে নির্ভর করবেন না। নিজেও নিউট্রাল গ্রাউন্ড থেকে কুরান পড়তে থাকুন, দেখা গেলো নিজেই উত্তর টা পেয়ে গেলেন। মনে করেন প্রচলিত ইসলাম সম্পর্কে কোনও কিছুই জানে না এমন একজনের হাতে কুরান ধরিয়ে দিলে সে যেভাবে কুরান বুঝতো সেভাবে বুঝার চেষ্টা করুন একমাত্র নিজেকে আল্লাহর কাছে সমর্পন করে দিয়ে। নিশ্চয় আল্লাহ পথ দেখাবেন।
@@LightRevealed আগে মানুষ কে কোরআনের দাওয়াত দিয়ে শিরকের পথ থেকে বের হওয়ার বিষয় নিয়ে আলোচনা পরে পর্দা।
সালামুনআলাইকুম
আপানাকেও সালাম
সালামুন আলাইকুম
আপানাকেও সালাম
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
❤❤❤
ভাই এই আয়াত কি সকল মুসলমানদের জন্য নাকি শুধু ইউসুফের বংশধরদের জন্য প্রযোজ্য ছিল।
@@madudrana258 আন-নাস কী শুধু ইউসুফের বংশধর? নাকি পৃথিবীর সকল মানুষ? আরবি টেক্সট টা পড়ে দেখবেন। যাতে ভাল করে দেখা যায় তার জন্য লাল কালি দিয়ে মার্কও করে দিয়েছি ভিডিওর এক পর্যায়ে।
এছাড়াও ১০৪ নাম্বার আয়াত পড়েন। কী মনে হচ্ছে? শুধু ইউসুফের বংশধরদের উদ্যেশ্যে বলা হচ্ছে? নাকি পৃথিবীর সব মানুষের উদ্যেশ্যে?
salamun alaikum 6 .54 boleche vai apni allah kotha bollei sotto omanno kari ra apnake kosto debe 6.33 tai allah amader santona diyechen apnake allah obbossoi valo rakhbe ami akotha boltam na karon amra khub niras hoye jachi shudhu allah boleche 3.139 allah bolechen niras hoyona tai amra to sotto prokas korte karchina allag apnader aro hedayater pothe cholar toufik din robbana takabbal dua
যা দেখা যায় না তা নিয়ে কি বলো বা বলবে তা আগে বুঝাও হে।
গতকালই একজনকে এই আয়াতটা বলছিলাম, তারা আমাকে বলে, কুরআন যে আল্লাহর বাণী তুমি সেটা প্রমাণ কর!
উত্তরে আমার কী বলা উচিত ছিল, ভাই?
আপনি উত্তরে কি বলেছেন আগে সেটা বলেন, তারপর আমি বলছি।
@ আমি তেমন কিছুই বলতে পারিনি!
@@yahmed4274 উনার কাছে আপনার জিজ্ঞাসা করা উচিৎ ছিলো উনি কীভাবে প্রমান করেন কুরান আল্লাহর বানী? উনার উত্তর শুনে সে অনুযায়ী রিপ্লাই করা যেত।
সুরা ইউসুফের ১০৩-৬ এখামে ঈমান বলতে আল্লাহ একত্ববাদ, নবীজী ও পবিত্র কোরআনে বিশ্বের কথা বুজানো হয়েছে। সকল ধর্মের মানুষই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, তবে তার সাথে শিরকও করে।
সালাম,,,, ভাই আমার একটা প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করছে ।।
যেহেতু আপনি হাদিস মানছেন না,, কুরআন অনুযায়ী।।
আমাকে বলতে পারবেন ? এই কোরআন কে লিখেছেন ??? মানে আমাদের হাতে যে কিতাবটা আছে এটার আয়াত গুলো ।। (আরবি অক্ষর গুলো )
সুরা ইউসুফের ১-২ নাম্বার আয়াতে আপনার এই প্রশ্নের উত্তর টকটকা করে দেওয়া আছে।
আলিফ-লাম-রা। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। আমি তা অবতীর্ণ করেছি, আরবী ভাষার কুরআন, যাতে তোমরা ভালভাবে বুঝতে পার।
@@LightRevealedপ্রশ্ন তো এটাই আল্লাহ লিখেছেন এই কিতাব যা এই কিতাবে লিখা আছে ।। প্যাক্টিকাল ও যুক্তি দিয়ে এটা কঠিন,,,,
এই কিতাব নবী or রাসূলের মাথায় নাযিল হয়ছে,,,then তারা লিখেছেন তাদের ভাষায় আরবী।।
আল্লাহ্ আমাদের জন্য এই কিতাব বাংলা ভাষায় লিখেদেন নি কেন ???
বাংলা আমাদের জন্য সহজ,,আরবী না
কথা হলো,,, হিন্দুদের মেন* কিতাবে ও লিখা আছে,,, ভালো কথা
এই কিতাব কে লিখেছেন ??
সৃষ্টিকর্তা 10/10 ইঞ্চি কিতাব লিখবে,,কত বড় কলম দিয়ে কত বড় হাত দিয়ে ??? ভাবেন তো
আসলে সূর্য,, চাদ,, আকাশ,,বাতাস etc সব ই আল্লার আয়াত ।। যা কুরআন বলা আছে কুরআন অনুযায়ী ।। এই গুলো কোন কিতাবের আয়াত/ নিদর্শন
সুন্দর চিন্তা। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে, সবকিছুর মধ্যেই আল্লাহর আয়াত আছে। চিন্তা করতে থাকুন, আল্লাহ নিশ্চয় হেদায়েত দিবেন।
@@LightRevealed
আরে ভাই আমরা যদি নিজেকে নিয়েই চিন্তা করি তাহলে জীবন শেষ হয়ে যাবে তারপরও আমার ভিতর যে নিগুর তথ্য আছে তা কস্মিনকালেও বের করা সম্ভব হবে না!!! আমি নিজেই তো একটা আয়াত...
Athiesm niye kichu bolen
@@dr.md.mizanurrahman6163 technically atheism doesn't exist. Whoever believes in the 3rd law of newton (cause and effect) is not an atheist anymore. That means whoever accepts in facts, and truths is a believer according to my understanding of quran.
আপনি সূরা নাম নম্বর ও আায়াত নম্বর লিখে দিবেন। কুরআন মাজিদ আলচনা করবেন।
লিখে দেওয়া হয়েছে। খালি চোখে দেখতে অসুবিধা হলে একটু জুম করে নিবেন অথবা চশমা ব্যবহার করবেন।
ভাই ইংরেজি ও আরবি না বলাই ভালো,কারন আমরা বাংলাভাষী
কুরআনের ভাষাকে নিজে নিজে অনুবাদ করবো কিভাবে?
ভাই আপনার কাছে একটা বিষয় জানতে চাই, আমানু , মুমিন, মুত্তাকিন, এদের মধ্যে পার্থক্যটা কি??
আরও কয়েকটা টপিকের পরে এগুলো নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।
ভাইয়া আপনি মনে হয় কুরআন নিয়ে অনেক গবেষণা করেন।
@@tamannaakther5728 আল্লাহ যতটুকু তৌফিক দেয় ততটুক করি।
আপনি কি কোরআন নিয়ে আমাদের সাথে ক্লাস করতে চান। আমাদের একটি গ্ৰুপে দৈনিক পরিপূর্ণ বিস্তারিত ভাবে কোরআন পাঠ করা হয়।
দয়া করে জানাবেন কিভাবে কোরআনের ক্লাস অংশগ্রহণ করা যাবে@@MdRakibHossen-j3v
Taisurul international?
??
আমার একটা প্রশ্ন,,,,,ইসলামে খতনা করার কথা কোন কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে।এই বিষয়ে কোরআন কি বলে,,,বা এটি কোন হাদিসে বর্ণিত আছে,,,কোন নবীর সুন্নত???সঠিক উত্তর দেবেন প্লিজ।
এটি আল্লাহর কোরআনে নেই।
@@MdRakibHossen-j3vসূরা নিসা আয়াত নম্বর (119) দেখে নিতে পারেন,,
সূরা নিসা আয়াত নাম্বার (119 )গবেষণা করে দেখার অনুরোধ রইলো,,,
আল কোরআনে অনেক আয়াতে আছে সালামুন আলাইকুম কিন্তু অধিকাংশ মুমিনরাই বলে আসসালামু আলাইকুম, ভাই কোরআনের আয়াতের কোন শব্দের বা বাক্যের কোন বিকৃতি করলে শিরক বা মুশরিক হবে কি না কোরআন থেকে জানতে চাই আমি আব্দুল হালিম,
কুরানের আয়াতের একটা শব্দ বিকৃত করাও চরম অপরাধ। শিরক মানে শরীক করা। আর বিকৃত করা মানে হলো আপনি জানেন সত্য টা কি, কিন্তু জেনে শুনে সেটাকে গোপোন করে মিথ্যা কথা বলা। এটা মুনাফেকদের কাজ, আর মুনাফেকরা কাফেরদের মধ্যে নিকৃষ্ট কাফের।
@@LightRevealed
Thanks
ভাই !!
দয়াময়ের নিকট যে প্রতিশ্রুতি লাভ করেছে সে ছাড়া অন্য কারো সুপারিশ করার অধিকার থাকবে না। সূরা মরিয়ম; ৮৭
আর আল্লাহ যাকে অনুমতি দেবেন সে ছাড়া তাঁর কাছে কোন সুপারিশ কারো উপকার করবে না। অবশেষে যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় বিদূরিত হবে তখন তারা বলবে, ‘তোমাদের রব কী বলেছেন’? তারা বলবে, ‘সত্যই বলেছেন’ এবং তিনি সুমহান ও সবচেয়ে বড়। সূরা সাবা : ২৩
সেদিন পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন আর যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন তার সুপারিশ ছাড়া কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না। সূরা তোহা:১০৯
ভাই এই আয়াত গুলা তে তো বলা হইতেসে অনুমতি দিলে সুপারিশ করবে!! এই বিষয় টা নিয়ে আমি কনফিউজড!!
আপনাকে আগে কুরানে শাফায়েত বলতে কি বুঝানো হয়েছে সেটা বুঝতে হবে। শাফায়েত নিয়ে হয়তো একটা আলোচনা করব ভবিষ্যতে। ততদিন পর্যন্ত আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে, এবং আপনিও বেঁচে থাকলে এই বিষয়ে কথা হবে ইনশাআল্লাহ। তবে শাফায়াতের হাদিস নিয়ে মিথ্যাচারের একটা ভিডিও আপলোড করা আছে। দেখতে পারেন। টাইটেল= মুনাফেক কারা?
তবে আপনি যে আয়াত গুলা দিলেন তাতে কোথাও নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির কথা বোঝা যায় না। আল্লাহ বলেছেন 'যাকে তিনি অনুমতি দিবেন' এর অর্থ অনির্দিষ্ট। অর্থাৎ আপনাকেও অনুমতি দিতে পারেন যদি আপনাদ উপর আল্লাহর অনুগ্রহ হয়। তাই আপাতত শাফায়েত করা বলতে অন্যের জন্য শাফায়েত করা না বুঝে, নিজের জন্য শাফায়েত করা বুঝলেই ভাল। কারণ কুরান কোথাও বলেনি একজন অন্য জনের জন্য শাফায়েত করতে পারবে। বরং উলটা টা বলা হয়েছে, 'কেউ কারও দায় বহন করবে না।' তাই একজন অন্য জনের জন্য শাফায়েত করবে এমন ধারণা আমার ফাইন্ডিংস অনুযায়ী কুরান সম্মত নয়।
ভাই ভিডিও টা দেখছি!! কিন্তু ভাই কুরআন থেকে এই আয়াত দিয়ে সুপারিশ যে নবী করবে এই দলিল দিয়ে থাকে!! ইনশাল্লাহ ভাই আশা করি এরপরের ২ /১ ভিডিওর মধ্যে এই টপিক টা নিয়ে ভিডিও করবেন!! ❤
এই আয়াতে কারও ব্যপারে নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে কি? আমার তো চোখে পড়লো না। আপনিও একটু ভাল করে দেখেন। কাউকে নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। এই অনুগ্রহ আল্লাহ আপনাকেও করতে পারে। তাই শাফায়েত মানেই যে একজন আরেকজনের জন্য সুপারিশ করবে এমনটা কুরানে কোথাও খুজে পাইনি আমি। বরং তার উলটা কথা বলা হয়েছে কুরানে, যে কেউ কারো দায়ভার বহন করবে না। তাহলে একজন আরেকজনের জন্য সুপারিশ করবে এটা তো অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেল। তাহলে শাফায়েত বলতে আপাতত নিজেই নিজের জন্য শাফায়েত বুঝতে পারেন।
তবে আমি শাফায়েত বলতে একটু ভিন্ন কিছু বুঝি। এটা বুঝার জন্য স্টেজে স্টেজে জানতে হবে। প্রথমে জানতে হবে বিচার দিবস কি? জান্নাত কি? জাহান্নাম কি? তারপর শাফায়েত নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। অন্তত বিচার দিবস কি? এটা আগে জানা জরুরী।
@@LightRevealed
ভাই
সেদিন পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন আর যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন তার সুপারিশ ছাড়া কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না। সূরা তোহা:১০৯
ভাই এই আয়াত এর প্রেক্ষিতে,
আল্লাহ আমাদের নবীর উপর সন্তুষ্ট হয়ে অনুমতি প্রদান করেন তাহলে কি তিনি সুপারিশ করতে পারবে বিষয় টা কি এমন?
একটি আয়াত এর শেষ না করে অনন আয়াতে যান কেন?
Vai amanu ebong mumin 1 noy? Apni j Mumin bolechen er poriborte amanu hobe.
সালামুআলাইকুম স্যার আপনি কোরআনের কথা বলছেন কিন্তু সালাম তো কুরআন অনুযায়ী হলো না আমার মনে হয়
পড়লে ভাই পুরো টা পড়বেন। আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছি ।ভাই আপনি কোরআনের আয়াত কে মিনিং করছেন তাই তাফসির অনুসরণ করুন তাহলে আপনার কাজ টা পুরো ও সহজ হবে। তাফসির থেকে আপনি সঠিক ডাইমেনশন পাবেন।আর তাফসির কে বঞ্চিত করবেন না। তাহলে ভুল করবেন। ধন্যবাদ ভাই আপনার কাজে আমি আগ্রহ প্রকাশ করি
@@mehedimehedi6309 কার তাফসীর গ্রহণ করব? তাফসীর কি আল্লাহ বা ফেরেশতা করেছেন নাকি মানুষ করেছে?
সালাম ভাইজান,
ইয়া আইয়ুহাল্লাযিনা আমানু, মুমিন, মুসলিম, মুত্তাকী, মুহসিন বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছেন, তার অর্থ, ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ, পার্থক্য বিস্তারিতভাবে মেহেরবানি করে বলুন, যাতে আমরা সহজে বুঝতে পারি।
আমানু ব্রডার টার্ম। আমানুর মধ্যে মুমিন মুত্তাকি মুহসীনিন, মুশরীকিন, ইত্যাদি রয়েছে।
মুমিন হলো নির্দিষ্ট বা ন্যারো টার্ম, যার ঈমান এবং আমল সুদৃঢ় তাকে মুমিন বলা যায়।
সকল মুমিন আমানু, কিন্তু সকল আমানু মুমিন নাও হতে পারে।
কুরান পড়তে থাকুন, আশাকরি আরও ভালভাবে বুঝতে পারবেন। আমি আমার অর্জিত জ্ঞান থেকে বললাম।
@LightRevealed ধন্যবাদ।
আচ্ছা ভাই আপনি কি নামাজ পড়েন না
Before being public with new views u must carry out more research through understanding of the actual Quranic Arabic language, not relying on English translation only ...dont destroy your future bro ...
@@colorcotton5199 I don't rely on traditional translation completely. Where necessary I ponder deeply. Thanks for your advice.
আসল কথা বলো আল্লাহ কে কি দেখা যায়? যদি দেখাই না যায় তবে এত বগ বগ করে লাভ কি?????
যারা শিরক করে তারা মুমিন হয় কি করে
আল্লাহ কে জিজ্ঞাসা করুন। কেন এরকম আয়ত নাজিল করেছেন তিনি।
তুমি তো পথভ্রষ্ট করতেছ তোমার ওপরে সব দায়ভার সব চলে যাবে এখন তুমি বলতেছ পথভ্রষ্ট হয়ো না তোমার নিজে নিজে জ্ঞান বুদ্ধিতে খাড়াও আমার অন্ধ বিশ্বাস করো না কিন্তু তুমি কথা বলতেছ অনলাইনে তোমার উপরে সব দায়ভার জবাই এতগুলো মানুষের পথ ভ্রষ্ট হওয়ার দ্বারা তোমার উপরে যাবে
😂😂 তাই নাকি?
আপনি দায়বার নিবেন বললেন, আবার বলতেছেন যে, আল্লাহ তায়ালা বলছেন বিবেক বুদ্ধি খাটাতে, হে আমি মানছি বিবেক, আক্কেল বুদ্ধি খাটাতে হবে, তার মানে তো এই না যে, বুদ্ধি খাটানোর পড় যা মন চাইবে বা আপনার বিবেকে যা বলবে তা সরাইকে বলে বেড়ানো, বলে বেড়ান এটাতে ও আমার সমস্যা নাই, তো আপনি যখন বলেন এগুলো একান্তই আপনার মতামত, তাহলে আপনার একান্তেই রাখুন প্রকাশ করছেন কেন...? এগুলো শুনে কেউ বিভ্রান্ত হলে তার দায়বার আপনি নিবেন নাহ, আবার বলবেন এগুলো আপনার একান্ত, তাহলে আপনার এই ভিডিও থেকে লাভ কোথায় হলো, আমি যে আপনার ভিডিও থেকে কিছু শিখব সেটাও তো করতে পারবনা, কারণ এগুলো আপনার একান্ত মতামত, এখান থেকে ভুল কিছু হলে বা করলে সেটার ও দায়বার আমার, আমি তো তাইলে আপনার ভিডিও থেকে পিউর কোন কিছুই পাচ্ছি নাহ, আর আপনি যে বললেন আল্লাহ তায়ালা বলছেন জ্ঞান খাটানোর জন্য, তার মানে কি কুরআনের বাংলা তর্জমা পড়ে যেইটা মন চাইবে বা আপনার বিবেক যেইটা বলবে সেইটা বলা, কোরআনের প্রত্যেকটা আয়াতের কি তাফসির নেই...? আগে আপনি তাফসির পড়েন তাফসির বুঝেন ... আগেতো আপনাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করতে হবে, তারপর না হয় আপনি নিজে গবেষণা করবেন বিবেক খাটাবেন, তারপর মানুষকে পিউর তথ্য দিবেন, ইসলাম কি এটা বলে যে, আপনার বিবেক বুদ্ধি যেইটা বলে সেইটা প্রকাশ করতে...?
ইসলাম সম্পর্কে আপনি কতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছেন সেটাও জানতে চা....
আমি একজন দর্শক হিসাবে, আমি আমার মতামত তুলে ধরেছি, আর আমার মতামতে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে সেটাও ধরিয়ে দেওয়ার জন্য বলছি....
ধন্যবাদ
তাফসীর পড়তে বললেন। তাফসীর কে করেছেন কুরানের? মানুষ করেছে না ফেরেশতা করেছে? আমার কাছে থেকে ১০০% সঠিক জ্ঞান পেলে তো আমি নিজেকে আল্লাহ বলতাম। মানুষ বলে দাবি করার কিছুই থাকত না। আল্লাহ কে আগে চিনার এবং জানার চেষ্টা করুন। এটুকুই বলার আছে।
@@LightRevealed
কুরআনের তাফসীর সর্বপ্রথম করেছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা.)। আল্লাহ তাআলা কুরআন নাযিল করার পর রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সাহাবাদের (রা.) কুরআনের আয়াতগুলো ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিতেন। কারণ কুরআনের অনেক আয়াতের অর্থ ও প্রেক্ষাপট গভীর এবং জটিল, যা সাধারণ মানুষের কাছে পরিষ্কার ছিল না। আল্লাহ নিজেই কুরআনে বলেছেন যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে কুরআন ব্যাখ্যা করার জন্য পাঠানো হয়েছে:
"আর আমি আপনার প্রতি এই কিতাব নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে যা তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, তা পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করতে পারে।" (সুরা আন-নাহল, ১৬:৪৪)
সাহাবীরা যখন কোনো আয়াতের অর্থ নিয়ে দ্বিধায় পড়তেন, তখন তারা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে তার ব্যাখ্যা জানতে চাইতেন। এরপর সাহাবারা রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে শেখা তাফসীরকে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন।
@@LightRevealed কুরআনের তাফসীর সর্বপ্রথম করেছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা.)। আল্লাহ তাআলা কুরআন নাযিল করার পর রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সাহাবাদের (রা.) কুরআনের আয়াতগুলো ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিতেন। কারণ কুরআনের অনেক আয়াতের অর্থ ও প্রেক্ষাপট গভীর এবং জটিল, যা সাধারণ মানুষের কাছে পরিষ্কার ছিল না। আল্লাহ নিজেই কুরআনে বলেছেন যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে কুরআন ব্যাখ্যা করার জন্য পাঠানো হয়েছে:
"আর আমি আপনার প্রতি এই কিতাব নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে যা তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, তা পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করতে পারে।" (সুরা আন-নাহল, ১৬:৪৪)
সাহাবীরা যখন কোনো আয়াতের অর্থ নিয়ে দ্বিধায় পড়তেন, তখন তারা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে তার ব্যাখ্যা জানতে চাইতেন। এরপর সাহাবারা রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে শেখা তাফসীরকে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেন....
এত সুন্দর করে কথা গুলো বলনেন ভাইজান, আপনার কথা গুলো পড়ে মনে হলো as if আপনি স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন সেই সময়।
ঠিকাছে। মেনে নিলাম।
তা রাসুল এই সুরা ইউসুফের ১০৩-১০৬ নাম্বার আয়াত গুলোর কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা যদি একটু বলতেন দয়া করে?
আল্লাহ্ মু’মিনদের প্রতি অবশ্যই অনুগ্রহ করিয়াছেন যে, তিনি তাহাদের নিজেদের মধ্য হইতে তাহাদের নিকট রাসূল প্রেরণ করিয়াছেন, যে তাঁহার আয়াতসমূহ তাহাদের নিকট তিলাওয়াত করে, তাহাদেরকে পরিশোধন করে এবং কিতাব ও হিক্মত শিক্ষা দেয়, যদিও তাহারা পূর্বে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতেই ছিল।
لَقَدْ مَنَّ اللّٰهُ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ اِذْ بَعَثَ فِيْهِمْ رَسُوْلًا مِّنْ اَنْفُسِهِمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ اٰيٰتِهٖ وَيُزَكِّيْهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتٰبَ وَالْحِكْمَةَ ۚ وَاِنْ كَانُوْا مِنْ قَبْلُ لَفِىْ ضَلٰلٍ مُّبِيْنٍ
সূরা নম্বর: ৩ আয়াত নম্বর: ১৬৪
এই আয়াতে কি বর্তমানে যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করছে, যারা মানুষকে আল্লাহর আয়াত পড়ে শুনিয়ে কোরআনের পথে আহবান জানায় তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে নাকি যখন রাসুল এসেছিলো তখনের সম্পর্কে এই আয়াত টা? প্লিজ উত্তর টা জানাবেন।
মুশরিকcertificate দেওয়ার তোমাকে কে নিয়োগ দিয়েছে?
ইহুদি খ্রিস্টানদের কাছ থেকে ইলম নিয়েছি, ভিডিওতে বাইবেল তাগুত থেকে আয়াত পড়ে শোনালাম এবং ব্যাখ্যা করলাম তাও বুঝতে পারেন নি আমি দালাল?
@@LightRevealedচেরী পিকিং করেছেন। সামগ্রিক আয়াত সমূহ কে এক সূত্রে আবদ্ধ করবেন, দেখবেন সব ঠিক আছে। সব ওলামায়ে কেরাম একশো ভাগ সঠিক এটাও মনে করি না। কোনো মুসলিমের অধিকারের মধ্যে পড়েনা অন্যকোন মুসলিমকে কাফের বা মুশরিক বলা। এটা একান্ত ভাবে আল্লাহ পাকের অধিকার ভুক্ত। আপনারা তো আল্লাহ তাআলা র অধিকার কে খর্ব করে নিজেরাই আল্লাহ এর আসন দখল করছেন।
ভাই কাকে মুশরিক বলেছি? আজাইরা বকতেছেন কথা না শুনে না বুঝেই। ভিডিওতে কোথাই কোন ব্যক্তিকে মুশরিক বলেছি আমি দেখান তো? পাগলের মত প্রলাপ ঝাড়ছেন। কাউকে নির্দিষ্ট করে যদি মুশরিক কাফের বলতাম তাও একটা কথা ছিলো। আমি তো শুধু মাত্র কুরানের আয়াতে যা লিখা আছে সে অনুযায়ী একটা ক্যালকুলেশন দেখিয়েছি। আপনি এখানে কোথায় পার্সনাল এট্যাক দেখলেন? আমার তো মনে হচ্ছে আপনি জোর করে নিজের গায়ে মেখে নিয়েছেন ব্যাপার টা। আপনাকে তো আমি মুশরিক বলিনাই। আমি নিজেই তো জানি না আমি মুশরিক নাকি খাটি মুমিন। সেখানে আপনি অভিযোগ করছেন আমি নাকি ব্যক্তিগতভাবে কাউকে মুশরিক বলেছি আজব! অযথা মিথ্যা এলিগেশন লাগানো সুস্থ মানুষের কাজ না ভাই। আপনি সমালোচনা করতে চাইলে স্পেসিফিক ভাবে কোট করে বলবেন ঠিক কোথাই আমি ভুল বলেছি, তারপর আপনার জ্ঞানে সঠিক টা কি সেটা উল্যেখ করবেন।
@@LightRevealed থাম্ব নেল টা আমি লিখেছি? তাকিয়ে দেখুন না। না আমি পন্ডিত না এবং পন্ডিতমন্য সাজতেও যায়না। হাতি ঘোড়া গেল তল ভেড়া বলে কত জল।
পুরান পাগলে ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি। কুরানের আয়াতে যদি লিখা থাকে ঈমান আনার সাথে সাথে অধিকাংশ মুশরিক হয়, তাহলে সেটা আমার কথা বলে চালাই দিবেন? কুরান পড়ে দেখেছেন নাকি খালি না বুঝে না পড়েই জিহাদে নেমে পড়েছেন ৭০ হুরের লোভে? আপনারা কুরান পড়েন না, বুঝেন না খালি আবেগে দুনিয়া উদ্ধার করে ফেলেন। আমি এমন কিছুই লিখিনি যা আমার নিজের কথা। থাম্বনেইলে যা লিখা হয়েছে তা সরাসরি কুরানের আয়াতেরই রিপ্রেজেন্টেশন।
আগে সুস্পষ্টভাবে কোরআন পড়া শিখেন। তারপর শিখাইতে আইসেন।
@@MdAbuYousufAiuby মিয়া পন্ডিতি করার জায়গা পাচ্ছেন না? নাকি প্ল্যাটফর্ম পাচ্ছেন না? আজাইড়া পটর পটর বেশী আপনার। সোজাসুজি কোট করে ভুল টা ধরে ব্যাখ্যা করেন নয়তো কেটে পড়েন। কমেন্টে বেশী স্প্যামিং করলে ব্যান করে দিব।
Vai apner phone number ta dian
You can email: lightrevealed24@gmail.com
যেখানে আল্লাহ নবীকে সরাসরি অর্ডার করছেন যে তুমি বলো সালামুন আলাইকুম ৬:৫৪, আচ্ছা এই আয়াত থেকে আপনি মুখ ফিরিয়ে নিয়ে প্রচলিত সালাম দিচ্ছেন, আবার বলেন আপনি কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন,তো গবেষণা করে কি এটা পেলেন যে ৬:৫৪ মানা যাবে না 😅😅😅😅
@@masudshikh692 ua-cam.com/video/nvAL3xBh6ow/v-deo.htmlsi=H4QdVj3iCVR9অতল
আপনার জবাব এক ভাই আগের সুন্দর করে দিয়ে রেখেছে, তাই আমি আর কিছু বললাম না।
Vaiya Salam. Amar Ekta problem ase. Eita solve kore diyen. Ami Eta dekhar por problem suru hoise. ua-cam.com/video/-BlGlkdPnIc/v-deo.htmlsi=osILadcB8YFLKJ1R
@@koushikpiyas1738 সাথে থাকবেন। সলভ হয়ে যাবে আস্তে আস্তে। তাছাড়াও চ্যানেলে একটা পল ক্রিয়েট করা হয়েছিলো। আল্লাহর আয়াত/ কুরানের আয়াত বলতে আপনি কী বুঝেন? এই প্রশ্নের উত্তরে বেশীরভাগ মানুষ কী ভোট দিয়েছে তা দেখে আসেন কমিউনিটি থেকে। বুঝতে পারবেন আশা করি।
সালামুন আলাইকুম।
আপানাকেও সালাম
Vai amanu ebong mumin 1 noy? Apni j Mumin bolechen er poriborte amanu hobe.