বিবাহ সম্পাদন করার সুন্নাতী পদ্ধতি কি?

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 12 вер 2024
  • প্রশ্ন (১৬/২৫৬) : বিবাহ সম্পাদন করার সুন্নাতী পদ্ধতি কি?
    বিবাহ পড়ানোর সুন্নতি পদ্ধতি
    বিবাহ সুন্নতসম্মত পদ্ধতিতে হওয়া বাঞ্ছনীয়। বিবাহ সুন্নাহসম্মত না হলে এর সওয়াব ও বরকত থেকে বঞ্চিত হয় বর-কনে এবং সংশ্লিষ্ট সবাই। ইসলামী বিবাহ মসজিদে ও জুমার দিন হওয়া উত্তম। এতে ঘোষণা ও জনসমাগম বেশি হয়।
    তবে অন্য দিন ও অন্য স্থানেও বিবাহ পড়ানো যায়।
    বিবাহ পড়ানোর সুন্নাহসম্মত পদ্ধতি হলো, প্রথমে কনের কাছ থেকে ইজন বা অনুমতি নিতে হবে। বিবাহের ক্ষেত্রে পাত্র-পাত্রী বা বর-কনেই মুখ্য, যারা সারা জীবন একসঙ্গে ঘর-সংসার করবে। তাই বিবাহের আগে তাদের সম্মতি থাকতে হবে।
    কোনো অবস্থায়ই কোনো ছেলে-মেয়ের অসম্মতিতে তাদের বিবাহ করতে বাধ্য করা উচিত নয়। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমাদের জন্য বৈধ নয় যে তোমরা বলপূর্বক নারীদের উত্তরাধিকারী হবে। ’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১৯)
    আবু সালামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু হুরায়রা (রা.) তাদের কাছে বর্ণনা করেন যে নবী (সা.) বলেছেন, ‘কোনো বিধবা নারীকে তার সম্মতি ছাড়া বিয়ে দেওয়া যাবে না এবং কুমারি নারীকে তার অনুমতি ছাড়া বিয়ে দিতে পারবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রাসুল! কিভাবে তার অনুমতি নেওয়া হবে।
    তিনি বলেন, তার চুপ থাকাই তার অনুমতি। (বুখারি, হাদিস : ৫১৩৬)
    অতঃপর অভিভাবক (যদি বিবাহ পড়াতে সক্ষম হন) বা যিনি বিবাহ পড়াবেন তিনি বিবাহের খুতবা পাঠ করবেন। এরপর মেয়ের অভিভাবক বরের সামনে মেয়ের পরিচয় ও মোহরের পরিমাণ উল্লেখ করবেন। তারপর তিনি বিবাহের প্রস্তাব পেশ করবেন। অথবা অভিভাবকের অনুমতি নিয়ে যিনি বিবাহ পড়াবেন তিনি হবু বরের কাছে বিবাহের প্রস্তাব তুলে ধরবেন এটাকে ইসলামের ভাষায় ‘ইজাব’ বলা হয়।
    বিবাহের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হবে। বিশেষ করে মেয়ের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি একান্তভাবে আবশ্যক। কারণ অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ হয় না। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ছাড়া কোনো বিবাহ নেই। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ১১০১)
    যিনি বিবাহ পড়াবেন তিনি উপস্থিত মজলিসে হবু বরের উদ্দেশে বলবেন যে অমুকের মেয়ে অমুককে এত টাকা মোহরানায় আপনার কাছে বিবাহ দিলাম, আপনি বলুন ‘কবুল’ বা ‘আমি গ্রহণ করলাম’।
    বিবাহ পড়ানোর সময় কমপক্ষে দুজন সাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে। তখন বর উচ্চ স্বরে ‘কবুল’ অথবা ‘আমি গ্রহণ করলাম’ বা সম্মতিসূচক ‘আলহামদু লিল্লাহ’ বলবে। এরূপ তিনবার বলা উত্তম। (বুখারি, হাদিস : ৯৫)
    স্মরণ রাখতে হবে যে আগে খুতবা পাঠ করতে হবে তারপর ইজাব-কবুল (প্রস্তাব দেওয়া-নেওয়া)। শুধু বরকেই কবুল বলাতে হবে। কনের কাছ থেকে কনের অভিভাবক শুধু অনুমতি নেবেন। বর বোবা হলে সাক্ষীদ্বয়ের উপস্থিতিতে ইশারা বা লেখার মাধ্যমেও বিবাহ সম্পন্ন হতে পারে। এভাবে বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
    এরপর উপস্থিত সবাই পৃথকভাবে সুন্নতি দোয়া পাঠ করবে : ‘বা-রাকাল্লাহু লাকা, ওয়া বা-রাকা আলাইকা, ওয়া জামাআ বায়নাকুমা ফী খায়ের। ’ অর্থ : ‘আল্লাহ তোমার জন্য বরকত দিন, তোমার ওপর বরকত দিন ও তোমাদের দুজনকে কল্যাণের সঙ্গে মিলিত করুন। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ১০৯১)
    বিবাহের খুতবা : বিবাহের খুতবার জন্য প্রথমে নির্দিষ্ট কাঠামোতে হামদ ও ছানা বা আল্লাহর প্রশংসা করবে। অতঃপর পবিত্র কোরআনের তিনটি আয়াত পাঠ করবে, যা যথাক্রমে সুরা নিসা, আয়াত : ১, সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১০২ এবং সুরা আহজাব, আয়াত : ৭০-৭১। (সূত্র : সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২১১৮)
    ✅ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু 💝
    ✅ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত মুসলিম বিবাহ/ তালাক নিবন্ধন করিয়ে থাকি।
    ✅এই কাজী অফিসটির প্রধান কাজী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কাজী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, এছাড়া কাজী সাহেবের কাজে সার্বিক সহযোগিতার জন্য একজন সহযোগী কাজী আছে।
    ✅ #আমাদের#সেবা#সমূহ✅
    ✅ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ধার্যকৃত রেজিস্ট্রেশন ফি দ্বারা বিবাহ/তালাক নিবন্ধন করা হয়।( নোটারি পাবলিকেশন এর মাধ্যমে কোর্ট ম্যারেজ করানো হয়)
    ✅ whatsapp/telegram/imo এর মাধ্যমে ইসলামিক শরিয়া মোতাবেক এবং বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত রেজিস্ট্রি বইয়ের মাধ্যমে বিবাহ/ তালাক/ (নোটারি পাবলিকেশনের মাধ্যমে ) বিবাহ সম্পাদন করা হয়।
    ✅ বিবাহ ও তালাক রেজিস্ট্রেশন
    ✅ বিয়ে ও তালাক সংক্রান্ত ব্যাপারে সৌজন্য মূলক পরামর্শদান।
    ✅ ভিন্ন ধর্মের লোকদের বিয়ে ও তালাক ব্যাপারে পরামর্শ ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
    ✅যারা পূর্বে শরিয়া অনুযায়ী বিয়ে করেছেন কিন্তু সরকারি কাজী অফিসে বিবাহ রেজিস্ট্রি করেননি তাদের জন্য নতুন করে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন এবং সার্টিফিকেট প্রদান।
    ✅ ম্যারেজ সার্টিফিকেটের বাংলা ইংরেজি অনুবাদ স্টাম্পিং এবং বিশেষ প্রয়োজনে আইন উপরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা হয়।
    ✅ বিয়ে এবং তালাক সংক্রান্ত অথবা পারিবারিক যেকোনো সমস্যা নিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমরা সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব।
    +8801407174138
    কন্টাক্ট : 01407174138
    কুমিল্লা জর্জ কোর্ট কাজী অফিস।
    যে কোন বিবাহ ও কোর্ট ম্যারেজ সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের রয়েছে অনলাইনের মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন করার সুযোগ সুবিধা। আপনি প্রবাসী অথবা অন্য জেলায় অবস্থান করেও আমাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী বিবাহ রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন কম খরচেই এবং কোর্ট ম্যারেজের সম্পূর্ণ করতে পারবেন বাসায় বসে। আমাদের রয়েছে হোম সার্ভিস সুবিধা এবং রয়েছে ক্যাশ অন ডেলিভারি সুযোগ-সুবিধা 1000 টাকা দিয়ে বুকিং কনফার্ম করে কোর্ট ম্যারেজ ও বিবাহ রেজিস্ট্রি করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে। তাই প্রতারিত অথবা দালালের খপ্পরে না পড়ে কাজী অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন। ইসলামিক শরীয়া মোতাবেক বিয়ের পাশাপাশি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত রেজিস্টার দ্বারা বিবাহ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পারবেন।
    বিস্তারিত জানতে অবশ্যই আমাদের গ্রুপ এডমিন অথবা আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে হবে ধন্যবাদ।
    কুমিল্লা জজ কোট কাজী অফিস।
    WhatsApp IMO contact: 01407174138

КОМЕНТАРІ •