সারা পৃথিবী এক রাস্ট্র এইটা কোন হাদিস এ পাইছেন?? পৃথিবী গোল করে কে বানাইছে?? সারা পৃথিবীর আধেক দিন র অরধেক সব সময় রাত থাকবে এই বিধান কে বানাইছে?? আবালের মত প্রশ্ন করেন কেন ভাই??
♦(১)♦ সৌদী গ্র্যান্ড মুফতী শায়েখ আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায (রঃ) বলেনঃ সঠিক কথা হল চাঁদ দেখার নির্ভরযোগ্যতা। এ বিষয়ে উদয়ের ভিন্নতার গ্রহণযোগ্যতা নেই। কেননা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ দেখার নির্ভর যোগ্যতার নির্দেশ দিয়েছেন এর মধ্যে কোন দিন কথা বলে নি। সহী হাদীসে এসেছে তিনি ইরশাদ করেন :- চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা ভাংগো (ঈদ কর যদি চাঁদ তোমাদের কাছে অদৃশ্য থাকে তা হলে চান্দ্রমাসকে ত্রিশ দিনে পূর্ণ কর)। অত্র বিষয়ে বিন বায তার মাজমুয়ায়ে ফাতওয়ায় আরো লিখেছেন- والذي يظهر لي أن اختلافها لا يؤثر وأن الواجب هو العمل برؤية الهلال صوما وافطارا وتضحية ملی ثبت رؤيته ثبوتا شرعيا في أي بلد ماء لعموم الأحاديث كما تقدم، وهو قول جمع كثير من أهل العلم مجموع . . ১৫/৭৯) অর্থাৎ- আমার মত হলো, নিশ্চয়ই নতুন চাঁদ উদযের ভৌগলিক ভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। বরং যে কোন দেশে নতুন চাঁদ দেখার দ্বারা সকলের উপরই রোযা, ঈদ, কুরবানীর আমল ওয়াজিব হবে। এটা পর্বে আলোচিত হাদীস সমূহের সাধারণ সম্বোধন দ্বারা সাব্যস্ত। আর এটা ওলামাগনের বিশাল এক জামায়াতের সিদ্ধান্ত। ♦(২)♦ তামামূল মিন্নাহ গ্রন্থে আল্লামা আলবানী (রঃ) ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন: يشمل كل من بلغه رؤية الهلال من أي بلد أو إقليم من غير تحديد مسافة أصلا كما قال ابن تيمية في الفتاوى " অর্থ: “নব চাঁদ উদিত হওয়ার সংবাদ যতটুকু পৌছবে ততটুকু তার আওতাভূক্ত হবে। তা কিছুতেই দূরত্বের কারণে কোন দেশ, মহাদেশ বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকবে না।" (তামামূল মিন্নাহ ১/৩৯৮) ♦️(৩)♦ ফাতওয়ায়ে ইবনু তাইমিয়্যা : ফাতওয়ায়ে ইবনু তাইমিয়্যা গ্রন্থের ফাতাওয়া হচ্ছে:- يشمل كل من بلغة رؤية الهلال من ای بلاد أو أقليم من غير تحديد مسافة أصلا. অর্থ: “নব চাঁদ উদিত হওয়ার সংবাদ যতটুকু পৌছবে ততটুকু তার আওতাভূক্ত হবে। তা কিছুতেই দূরত্বের কারণে কোন দেশ, মহাদেশ বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকবে না।” (ফাতওয়ায়ে ইবনে তাইমিয়া, খন্ড-২৫, পৃঃ১০৭)
এক শহরের চাঁদ অন্য শহরের জন্য প্রযোজ্য নয় এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহিহ হাদিস বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থে এসেছে যেমন (জামে' আত-তিরমিজি: ৬৯৩; সুনানে আবু দাউদ: ২৩৩২ সহিহ মুসলিম: ২৪১৮; সুনানে আন- নাসাঈ: ২১১১); অনেকেই এই সহিহ হাদিস গ্রন্থে উল্লেখিত হাদিসটাকে বাদ দিয়ে তারা বিভিন্ন ফতোয়া এবং বিভিন্ন ইমামগণের মতামত বেশি জোরের সহিত উপস্থাপন করে। কোরাইব (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীস শরীফে ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সুস্পষ্টভাবে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন যে “অধিক দূরত্বের কারণে এক শহরে চাঁদ অন্য শহরের জন্য প্রযোজ্য হবে না” যখন কোরাইব (রাঃ) বললেন যে, মুয়াবিয়া (রাঃ) চাঁদ দেখা কি আপনার জন্য যথেষ্ট নয়? তিনি বললেন: না, এভাবে রাসূল সাঃ আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন বা নির্দেশ দিয়েছেন। ইবনে আব্বাস রাঃ তিনি ছিলেন রসূল সাঃ এর চাচাতো ভাই। তিনি সেই সকল হাদিস বর্ণনা করেছেন যেগুলো দূর থেকে কোন কাফেলা থেকে চাঁদের সংবাদ রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর কে অবহিত করেছিলেন। কাজেই দুই বিষয়টা তার কাছে জানা কথা, এখানে এ প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম চাঁদের সংবাদ নিয়েছেন হয়তো তিনি তা জানতেন না। বরং আমরা দেখতে পারছি তিনি একই সাহাবী ছিলেন যিনি রাসূল সাঃ কে কাফেলার সংবাদ সংক্রান্ত হাদিসটি বর্ণনা করেছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাজকর্ম কিংবা হাদিস সাহাবীরা সবচাইতে ভালো বুঝতেন এবং সে অনুযায়ী তারা আমল করতেন। আর ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কোন অখ্যাত সাহাবী ছিলেন না, তিনি ছিলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর খুব কাছের এবং উচ্চমানের একজন সাহাবী। উল্লিখিত হাদিসের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী যখন সিরিয়াতে ঈদের দিন তখন মদিনা শহরে সবাই সিয়ামরত অবস্থায় ছিলেন। তৎকালীন সময়ে মদিনাতে অনেক সাহাবী জীবিত ছিলেন, কোন সাহাবী মুয়াবিয়ার চাঁদ দেখা কে গ্রহণ না করায় ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ করেনি এবং এর প্রেক্ষিতে প্রতিবাদী কোন কথা কোন সহিহ হাদিসে, আর না কোন জয়ীফ হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে। সেই সময়ে জীবিত সকল সাহাবী ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর কথা কে মেনে নিয়েছিল। সেই সময় জীবিত সকল সাহাবী এই বিষয়টা খুব সহজেই মেনে নিয়েছিল কারণ বিষয়টা তারা জানত ভালো করেই। আর বর্তমান সময়ে আমরা জানতে পেরেছি যে, একই দিনে অথবা তারিখে সারা পৃথিবীতে সিয়াম এবং ঈদ উদযাপন করা অসম্ভব। এই বিষয়টা ভৌগোলিকভাবে শতভাগ অসম্ভব একটা বিষয়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যিই একই দিনে সিয়াম এবং ঈদ নিয়ে বাংলাদেশ অথবা উপমহাদেশীয় অঞ্চলে খুব আলোচনা এবং তৎপরতা দেখা যায় যেটা অন্য কোন অঞ্চলে অর্থাৎ পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এরকম তৎপরতা দেখা যায় না। তৎকালীন সময়ে হযরত মুহাম্মদ সাঃ তাদের খবর নিয়েছিলেন তার নিকট অঞ্চল থেকে, সেই সময় তিনি কোন দূরের তাদের সংবাদ পাননি। সেই সময়ে কাফেলা দিনে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ মাইল পর্যন্ত যেতে পারত, দুই দিনে সর্বোচ্চ এক সময় পর্যন্ত যেতে পারত। অথচ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আমরা জানি রংপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ১৫০ মাইলেরও বেশি। আপনি যেহেতু বর্তমানে রংপুরের চাঁদ দেখা কে নিয়ে ঢাকায় ঈদ উদযাপন করতে পারবেন ঠিক তেমনিভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সময়ও এরকমই হয়েছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সময়কালে চাঁদের খবর আমলে নেয়ার বিষয়টা দূরত্বের ব্যাপারে বোধগম্য হলেও সুস্পষ্ট ভাবে দূরত্ব নির্ণয় বা দূরত্বের উল্লেখ ছিল না - কিন্তু পরবর্তীতে ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু আলোচ্য হাদীসটিতে তিনি দূরত্বের বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেন। যেটা সেই সময়ে সকল সাহাবী মেনে নিয়েছিলেন কোন সাহাবী এই সিদ্ধান্তের কোন বিরোধিতা করেননি। শুধু ভৌগোলিকভাবে অসম্ভব প্রমাণ করে দিতে পারলেই তাদের সব সম্ভাবনাই খতম হয়ে যাবে, আর অসম্ভব প্রমাণ করা খুবই সহজ। বলতে পারলাম না কেন ভৌগোলিকভাবে অসম্ভব।
১.বিশ্বব্যাপী যদি একই দিনে জুম্মার নামায আদায় করতে পারি (সময় যার যার) তাহলে প্রথম রমজান ও ঈদ পারবনা কেন? ২.যেহেতু বাংলাদেশে প্রথম রমজান ও ঈদ একদিন পর তাহলে জুম্মার নামায একদিন(শনিবার) পড়া উচিত নয় কি?
সিয়াম ও ঈদ বিষয়ে যতগুলো হাদিস আছে সবগুলো হাদিস থেকে তিনটি পদ্ধতি জানতে পারি... ১)চাঁদ দেখে ধর ও ছাড়.. ২)চাদ দেখার খবর পেলে ধর ও ছাড় ..যদি এ দুইটির একটিও সম্ভ্যব না হয় তাহলে... ৩) ৩০ দিন পূর্ণ কর... আমরা রাসুল ছাঃ এর এই আমল গুলো থেকে এটাই স্পষ্ট বুঝতে পরি যে খবর শুনে তিনি ছাড়েছেন ছাড়তে বলেছেন । আমার যখন খবর পেতাম না তখন ১ ও ৩ নং পদ্ধতি মেনে চলতাম...এখন যেহেতু খবর পাচ্ছি..তাই রাসুলকেই অনুসরণ করব । আল্লাহ ভাল করেই জানেন এমন আধুনিক যুগ আসবে তাই রাসূল ছাঃ এর মাধ্যমে নিয়মটাও শিখিয়ে দিয়েছেন । হ্যা আপনারা বলবেন রাসূল ছাঃ এর সময়েও তো দু দিন ঈদ হয়েছে..হ্যা ভাই কেন তিনি পরেরদিন পরেছেন তাও বলা আছে..কারণ যে সময় শুনেছেন সে সময় মাঠের নামাজ পড়ার সময় নয় , তাই তিনি রোজা ছেড়ে দিয়ে পরের দিন সকালে মাঠে যেতে বলেছিলেন । আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের পথে রাখুন আমিন..
Muhmmader kaj duniate sompurno kore intekal korecen okay... Emonta noy je onar pore keu ese islam amader abar notun kore sikhabe... Onar amol mante hobe
ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ছাড়া আর কোন কোন দেশে দ্বিতীয় দিন ঈদ, সিয়াম পালন হয় ? কারও জানা থাকলে বলুন প্লিজ। মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া এই দেশ গুলো আমাদের থেকে আরও পুর্বে তারা কেন একই দিন ঈদ করে ? আমরাই কি তাহলে বেশী বুঝলাম নাকী ? আসলে এটা নিয়ে নিরপেক্ষ ভাবে চিন্তা করলে সমস্যা থাকার কথা না।
Eid al-Fitr 2019 in Saudi Arabia began in the evening of Monday, 3 June and ended in the evening of Tuesday, 4 June Malaysia 5 Jun Wed Hari Raya Aidilfitri National 6 Jun Thu Hari Raya Aidilfitri Holiday National আমি মালেশিয়া প্রভাসি
দেখুন আরবি মাস গণনা করা হয় সৌদি আরবের পবিত্র জায়গা থেকে ২৯/৩০ দিন কখনও একদিন কম বা বেশি হবেনা ইনশাআল্লাহ ১০০% সহীহ। তারা ৩০ দিন তারিখ অনুযায়ী সঠিক সময়ে রোজা পালন করে থাকে ৩১ দিন থেকে রোজা কখনও শুরু করা ঠিক হবে কি না আমার জানা নাই।
আসসালামু আলাইকুম, ভাই ৪০ টির উপরের দেশ একসাথে একই দিনে ঈদ হয়, এই সবগুলো দেশেই কি চাদ দেখে ঈদ করেছে। ৪০ টির উপরের দেশে সব দেশেই কি চাদ দেখা হয়েছে? আপনারা এই বিষয়ে নিশ্চিত। সবগুলো দেশে আলালা আলালা ভাবে চাদ দেখা গেছে কিনা এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে সবার জন্য ভাল হইতো। আমরা এতগুলো দেশে সম্মিলিত বিষয় এড়িয়ে যাই যখনই চাদের প্রসংগ আসে। কিন্তু কেন? বহু দেশ আছে যারা এই বিষয়ে এখতেলাফ এড়িয়ে চলে। এখতেলাফ শুধু দেখা যায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত।
It is the matter of date and time, time set by position of sun and date/month set by new moon, in that case, once new moon appears in the sky anywhere in the world it means new month has been started as per Arabic calander. So the month starts at the same time (when appears new moon) for the world but due to the position of the sun; local time varies. Likewise, Bangladeshi people celebrate jummah on Friday as per local time and Saudi Arab also celebrating their jummah on Friday as well; as per local time, so date is same but timing is different. So Ramadan should be on same date for all but executing (sahri, Iftar, Salah) respect to local time. The date should be remain same for all as the moon is one, does not appear multiple times...
আপনারাই বলেন যখন আপনারা সহি পাবেন তখন বাপ-দাদার আমল বাদ দিয়ে দেওয়ার জন্য। আগের যুগে উন্নত প্রযুক্তি ছিল না তাই তারা দেখেন না বিধায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে রাখতেন এখন বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে চাঁদের খবর পাওয়া যাচ্ছে ।
প্রজুক্তি দেয়া সউদি চাঁদ উঠছে সেটা জানতে পারবেন, প্রজুক্তি বলে নাই যে চাঁদ সউদি দেখা গেসে সেই চাঁদ অই এক এ সময় বা সউদির অই রাতেই আমাদের এইখানেও দেখা যাবে।। কার ওই চাঁদ পরবর্তী রাতের আগে আমাদের অইখানে দেখা যাবে না।
একদিন আগে বা পরে রোজা পালন কে করে থাকেন? আজকে রবিবার বাংলাদেশ /ভারতের /পাকিস্তানের /সৌদি, মক্কার, সবজায়গায় রবিবার কি না? তারা চাঁদ দেখেছে আগেই তাই রোজা রেখেছেন বরং আমরা একদিন পরে চাঁদ দেখে রোজা পালন করে থাকি কারণ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ইচ্ছে ১ দিনের চাঁদ আমাদের ভাগ্যে লিখা নেই আছে ২য় দিনের চাঁদ আকার একটু বড় অনেক সময় আকাশে জ্বলজ্বল করে। আল্লাহরাব্বুল আলামিনের ইচ্ছে ছয়মাস কোনো সূর্য অস্তকে দেখা জাবেনা। , বারমাসি বরফের মতো ইত্যাদি
It is incorrect to say there are no Ulama for the celebration of Sawm and Eid on the same date. In fact there are many Ulama. Please brother study this matter into greater depth. At present it is quite possible. Thanks
উপস্থাপকঃ ভাইয়ের প্রশ্ন অথবা মতামত যেটাই বলি সেটাই সঠিক হয়নি এখানে আপনি বলেছেন মুষ্টিমেয় কিছু লোক এবং ওলামাদের মতামত ছাড়া অথচ এটা সপক্ষেও দেওবন্দ মাদানী এবং আজহারী উল্লেখযোগ্য হারে রয়েছে তাহলে আপনি কিভাবে বলতে পারেন ওলামাদের মতামত ছাড়া
Almost all the countries under Islamic conference are agreed that we should observe Eid and swam in a same day with lots of analysis and scientific references and lots of Islamic scholars were there. Brothers, both of your discussion is partially untrue and incomplete.
কে কখন আসবে তা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের মন থেকে আদেশ দিতেন না, বরং আল্লাহ যেটা আদেশ করতেন সেটাই আদেশ করতেন। আপনার প্রশ্ন ভুল।
You are giving reference of SOLFE SALEHIN, but you don't follow them, Muslim keen to follow SHAA'RIA, not to follow country decision. You are caught so many times at Kalam KAJJAB Kabir.
রোজা ও ঈদ একই দিনে পালন করতে হবে, কিন্তু সময়টা আলাদা হতে পারে, যেমন জুমার নামাজ পড়া হয়, এবং ওয়াক্তের নামাজ পড়া হয়,, এমনকি একই দেশের মধ্যে একই দিনে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে নামাজ পড়া হয়, ইফতার করা হয়,।। তাহলে একই দিনে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে রোজা ঈদ পালন করতে সমস্যা কোথায়?? আমাদের দেশের ফতোয়াবাজ শায়েখ ও হুজুররা নিজেদের কথায় নিজেরাই ধরা খায়।। এই দেশে হুজুরদের মধ্যে এতো মত, এতো পথ, আশ্চর্য লাগে।। আবার এই হুজুরগুলোই বড়ো গলায় লম্বা লম্বা কথা বলে।। আরে ভাই মুসলিম উম্মাহকে বিভিন্ন বিষয়ে বিভক্ত করে রেখেছে এই হুজুররাই
আমার না হয় সরকারি সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে বাংলাদেশের সমস্ত এলাকায় একই দিনেই ঈদ পালন করা উচিত , অন্য দেশে তারা অন্য দিনে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদ পালন করতে পারে
এই লোক অনেক ভুল বলেছে... বড় বড় আলেম উমালা একই দিনে ঈদের কথা বলেছে চার মাহজাব একই দিনে ঈদ পালন করার কথা বলেছে, দেওবন্দো হুজুর ও একই দিনে ঈদ এর কথা বলেছে। শশিনা পীর সাহেব ও একই দিনে ঈদ এর কথা বলেছে। আশরাফ আলী থানবি ও একই কথা বলেছে। আর এই বেটা বলছে উলটা কথা। আরে ভাই, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যখন এক সাথে ছিল তখন একই দিনে ঈদ পালন করতো। এখন দুইটা দেশ আলাদা হইছে রোযা এবং ঈদ আলাদা হয়ে গেছে। এখন প্রশ্ন হলো এই আলাদা কি আল্লাহ করে দিছে নাকি মানুষেরা আলাদা করছে? এরা সবাই ভারতের দালাল। আসলে পাকিস্তানের সাথে শত্রু হওয়ার কারনে এই সব হারামি কাজ শুরু করে দিসে। হাদিস আছে...তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো এখানে তোমরা বলতে কাকে বুজাইছে..বাংলাদেশ নাকি সৌদি আরব নাকি আমেরিকা?? জেনে বুজে ফতুয়া দেন। এই সব হুজুর হচ্ছে... দালাল
ভাই সারা বিশ্বে একই সাথে রোজা ও ঈদ পালনের মতামত জোরালো হচ্ছে।বাংলাদেশ,পাকিস্তান, ও ভারত শুধু এটা বিপক্ষে অথচ পাশ্ববতী দেশ মালোাশিয়া ইন্দোনেশিয়া সারা বিশ্বের সাথে করছে তারা অারও পূবের দেশ।নামাজ সূয্যের সাথে চাদের সাথে নয়।
তো, সউদির চাঁদ দেখে রোজা রাখবেন। খুবই ভালো কথা। তাহলে দয়া করে বাংলাদেশের সূর্য দেখে ফজর, যোহর, আছর সালাত আদায় করবেন না। এইগুলোও সউদির সূর্য দেখে করবেন।
@@messageofislam2303 জি ভাই, বাংলাদেশের সূর্য দেখে বাংলাদেশের নামাজ, বাংলাদেশের চাঁদ দেখে বাংলাদেশের ঈদ, কোরান ফলো করলেই হইয়া যাচ্ছে। কিন্তু কিছু মানুশের তো আবার তো আবার ফতুয়া, পাঞ্জাবি গেঞ্জি না দিলে চলেই না।
@@abdullahsafy1084 ভাই সাহেব আল্লাহ কি বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন চাদ পাঠিয়েছেন?তাছাড়া চাদ হল তারিখ নির্ধারণ করে ইন্টারনেটে গিয়ে hijri date লিখে সার্চ করো তাহলে দেখবে সারা পৃথিবীতে তারিখ একটাই এখানে সময়ের পার্থক্য করা হয়নি।
রাষ্ট্রের কথা মানবে না কোরআন হাদিস মানবে
কোরআন মানবো।
সারা বিস্বে একই দিনে ঈদ ও রোজা রাখতে হবে এটাই ইসলাম,যেমনি ভাবে জুমার নামাজ পড়া হয়
ঠিক বলছেন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
ঠিক বলেছেন
Kivabe vai akei dine jumma pora hoi aktu bujhiye bolben?
Abu daud er 2332 no hadish ta deiken
উপস্থাপনা হয়ে গেল 71 টিভির মতন তালগাছটা আমার
অামি সারা বিশ্বে একই সাথে রোজা ও ঈদের পক্ষে কারন অাবাল বাংলাদেশ ছাড়া সব দেশে একই সাথে মতামত দিয়েছন
সহমত
👍
আপনি নিজে যে আবার তার পরিচয় দিলেন। আপনার কমনসেন্সের অভাব আছে। আপনাকে সময় সম্পর্কে আরও বেশি জ্ঞান অর্জন করা দরকার রয়েছে।
নিজের জ্ঞানকে বড় করে দেখাটা বোকাদের কাজ।
Abu daud er 2332, no hadish ta deiken vai
রাষ্ট্রের ভাগাভাগি কি আল্লাহ তায়ালা করেছেন?
সারা পৃথিবী এক রাস্ট্র এইটা কোন হাদিস এ পাইছেন?? পৃথিবী গোল করে কে বানাইছে?? সারা পৃথিবীর আধেক দিন র অরধেক সব সময় রাত থাকবে এই বিধান কে বানাইছে?? আবালের মত প্রশ্ন করেন কেন ভাই??
Very Talented Lecturer In Bangladesh
♦(১)♦ সৌদী গ্র্যান্ড মুফতী শায়েখ আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায (রঃ) বলেনঃ
সঠিক কথা হল চাঁদ দেখার নির্ভরযোগ্যতা। এ বিষয়ে উদয়ের ভিন্নতার গ্রহণযোগ্যতা নেই। কেননা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ দেখার নির্ভর যোগ্যতার নির্দেশ দিয়েছেন এর মধ্যে কোন দিন কথা বলে নি। সহী হাদীসে এসেছে তিনি ইরশাদ করেন :- চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা ভাংগো (ঈদ কর যদি চাঁদ তোমাদের কাছে অদৃশ্য থাকে তা হলে চান্দ্রমাসকে ত্রিশ দিনে পূর্ণ কর)।
অত্র বিষয়ে বিন বায তার মাজমুয়ায়ে ফাতওয়ায় আরো লিখেছেন-
والذي يظهر لي أن اختلافها لا يؤثر وأن الواجب هو العمل برؤية الهلال صوما وافطارا وتضحية ملی ثبت رؤيته ثبوتا شرعيا في أي بلد ماء لعموم الأحاديث كما تقدم، وهو قول جمع كثير من أهل العلم مجموع . . ১৫/৭৯)
অর্থাৎ- আমার মত হলো, নিশ্চয়ই নতুন চাঁদ উদযের ভৌগলিক ভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। বরং যে কোন দেশে নতুন চাঁদ দেখার দ্বারা সকলের উপরই রোযা, ঈদ, কুরবানীর আমল ওয়াজিব হবে। এটা পর্বে আলোচিত হাদীস সমূহের সাধারণ সম্বোধন দ্বারা সাব্যস্ত। আর এটা ওলামাগনের বিশাল এক জামায়াতের সিদ্ধান্ত।
♦(২)♦ তামামূল মিন্নাহ গ্রন্থে আল্লামা আলবানী (রঃ)
ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন:
يشمل كل من بلغه رؤية الهلال من أي بلد أو إقليم من غير تحديد مسافة أصلا
كما قال ابن تيمية في الفتاوى "
অর্থ: “নব চাঁদ উদিত হওয়ার সংবাদ যতটুকু পৌছবে ততটুকু তার আওতাভূক্ত হবে। তা কিছুতেই দূরত্বের কারণে কোন দেশ, মহাদেশ বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকবে না।" (তামামূল মিন্নাহ ১/৩৯৮)
♦️(৩)♦ ফাতওয়ায়ে ইবনু তাইমিয়্যা : ফাতওয়ায়ে ইবনু তাইমিয়্যা গ্রন্থের ফাতাওয়া হচ্ছে:-
يشمل كل من بلغة رؤية الهلال من ای بلاد أو أقليم من غير تحديد
مسافة أصلا.
অর্থ: “নব চাঁদ উদিত হওয়ার সংবাদ যতটুকু পৌছবে ততটুকু তার আওতাভূক্ত হবে। তা কিছুতেই দূরত্বের কারণে কোন দেশ, মহাদেশ বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকবে না।” (ফাতওয়ায়ে ইবনে তাইমিয়া, খন্ড-২৫, পৃঃ১০৭)
উপস্থাপকের আরো সতর্ক হওয়া উচিত। শায়খের কথার মাঝখানে বার্ বার্ উপস্থাপক কথা বলছে আর আলোচনার সুন্দর্য নষ্ট করছেন।
ঠিক বলেছেন, উপস্থাপকের আরো ভালো শ্রোতা হওয়া প্রয়োজন।
আমরা রসূলের গুষ্ঠি আমরা একই দিনে সিয়াম পালন করব, কিন্ত সময় টা যার যার মতো,
এক শহরের চাঁদ অন্য শহরের জন্য প্রযোজ্য নয় এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহিহ হাদিস বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থে এসেছে যেমন (জামে' আত-তিরমিজি: ৬৯৩; সুনানে আবু দাউদ: ২৩৩২ সহিহ মুসলিম: ২৪১৮; সুনানে আন- নাসাঈ: ২১১১);
অনেকেই এই সহিহ হাদিস গ্রন্থে উল্লেখিত হাদিসটাকে বাদ দিয়ে তারা বিভিন্ন ফতোয়া এবং বিভিন্ন ইমামগণের মতামত বেশি জোরের সহিত উপস্থাপন করে। কোরাইব (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীস শরীফে ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সুস্পষ্টভাবে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন যে “অধিক দূরত্বের কারণে এক শহরে চাঁদ অন্য শহরের জন্য প্রযোজ্য হবে না”
যখন কোরাইব (রাঃ) বললেন যে, মুয়াবিয়া (রাঃ) চাঁদ দেখা কি আপনার জন্য যথেষ্ট নয়? তিনি বললেন: না, এভাবে রাসূল সাঃ আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন বা নির্দেশ দিয়েছেন। ইবনে আব্বাস রাঃ তিনি ছিলেন রসূল সাঃ এর চাচাতো ভাই। তিনি সেই সকল হাদিস বর্ণনা করেছেন যেগুলো দূর থেকে কোন কাফেলা থেকে চাঁদের সংবাদ রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর কে অবহিত করেছিলেন। কাজেই দুই বিষয়টা তার কাছে জানা কথা, এখানে এ প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম চাঁদের সংবাদ নিয়েছেন হয়তো তিনি তা জানতেন না। বরং আমরা দেখতে পারছি তিনি একই সাহাবী ছিলেন যিনি রাসূল সাঃ কে কাফেলার সংবাদ সংক্রান্ত হাদিসটি বর্ণনা করেছেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাজকর্ম কিংবা হাদিস সাহাবীরা সবচাইতে ভালো বুঝতেন এবং সে অনুযায়ী তারা আমল করতেন। আর ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কোন অখ্যাত সাহাবী ছিলেন না, তিনি ছিলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর খুব কাছের এবং উচ্চমানের একজন সাহাবী।
উল্লিখিত হাদিসের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী যখন সিরিয়াতে ঈদের দিন তখন মদিনা শহরে সবাই সিয়ামরত অবস্থায় ছিলেন। তৎকালীন সময়ে মদিনাতে অনেক সাহাবী জীবিত ছিলেন, কোন সাহাবী মুয়াবিয়ার চাঁদ দেখা কে গ্রহণ না করায় ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ করেনি এবং এর প্রেক্ষিতে প্রতিবাদী কোন কথা কোন সহিহ হাদিসে, আর না কোন জয়ীফ হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে। সেই সময়ে জীবিত সকল সাহাবী ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর কথা কে মেনে নিয়েছিল। সেই সময় জীবিত সকল সাহাবী এই বিষয়টা খুব সহজেই মেনে নিয়েছিল কারণ বিষয়টা তারা জানত ভালো করেই। আর বর্তমান সময়ে আমরা জানতে পেরেছি যে, একই দিনে অথবা তারিখে সারা পৃথিবীতে সিয়াম এবং ঈদ উদযাপন করা অসম্ভব। এই বিষয়টা ভৌগোলিকভাবে শতভাগ অসম্ভব একটা বিষয়।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্যিই একই দিনে সিয়াম এবং ঈদ নিয়ে বাংলাদেশ অথবা উপমহাদেশীয় অঞ্চলে খুব আলোচনা এবং তৎপরতা দেখা যায় যেটা অন্য কোন অঞ্চলে অর্থাৎ পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এরকম তৎপরতা দেখা যায় না।
তৎকালীন সময়ে হযরত মুহাম্মদ সাঃ তাদের খবর নিয়েছিলেন তার নিকট অঞ্চল থেকে, সেই সময় তিনি কোন দূরের তাদের সংবাদ পাননি। সেই সময়ে কাফেলা দিনে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ মাইল পর্যন্ত যেতে পারত, দুই দিনে সর্বোচ্চ এক সময় পর্যন্ত যেতে পারত। অথচ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আমরা জানি রংপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ১৫০ মাইলেরও বেশি। আপনি যেহেতু বর্তমানে রংপুরের চাঁদ দেখা কে নিয়ে ঢাকায় ঈদ উদযাপন করতে পারবেন ঠিক তেমনিভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সময়ও এরকমই হয়েছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সময়কালে চাঁদের খবর আমলে নেয়ার বিষয়টা দূরত্বের ব্যাপারে বোধগম্য হলেও সুস্পষ্ট ভাবে দূরত্ব নির্ণয় বা দূরত্বের উল্লেখ ছিল না - কিন্তু পরবর্তীতে ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু আলোচ্য হাদীসটিতে তিনি দূরত্বের বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেন। যেটা সেই সময়ে সকল সাহাবী মেনে নিয়েছিলেন কোন সাহাবী এই সিদ্ধান্তের কোন বিরোধিতা করেননি।
শুধু ভৌগোলিকভাবে অসম্ভব প্রমাণ করে দিতে পারলেই তাদের সব সম্ভাবনাই খতম হয়ে যাবে, আর অসম্ভব প্রমাণ করা খুবই সহজ। বলতে পারলাম না কেন ভৌগোলিকভাবে অসম্ভব।
১.বিশ্বব্যাপী যদি একই দিনে জুম্মার নামায আদায় করতে পারি (সময় যার যার) তাহলে প্রথম রমজান ও ঈদ পারবনা কেন?
২.যেহেতু বাংলাদেশে প্রথম রমজান ও ঈদ একদিন পর তাহলে জুম্মার নামায একদিন(শনিবার) পড়া উচিত নয় কি?
ঔই সময় মানবে না,যখনই রমজান মাস আসবে তখনি একদিন পরে করবে।
এসব দ্বিমুখী আলেমদের কারণে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে।মূল কথা হলো যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে একই তারিখের মধ্যে ঈদের সালাত আদায় করা যায়।
সিয়াম ও ঈদ বিষয়ে যতগুলো হাদিস আছে সবগুলো হাদিস থেকে তিনটি পদ্ধতি জানতে পারি...
১)চাঁদ দেখে ধর ও ছাড়..
২)চাদ দেখার খবর পেলে ধর ও ছাড় ..যদি এ দুইটির একটিও সম্ভ্যব না হয় তাহলে...
৩) ৩০ দিন পূর্ণ কর...
আমরা রাসুল ছাঃ এর এই আমল গুলো থেকে এটাই স্পষ্ট বুঝতে পরি যে খবর শুনে তিনি ছাড়েছেন ছাড়তে বলেছেন ।
আমার যখন খবর পেতাম না তখন ১ ও ৩ নং পদ্ধতি মেনে চলতাম...এখন যেহেতু খবর পাচ্ছি..তাই রাসুলকেই অনুসরণ করব ।
আল্লাহ ভাল করেই জানেন এমন আধুনিক যুগ আসবে তাই রাসূল ছাঃ এর মাধ্যমে নিয়মটাও শিখিয়ে দিয়েছেন ।
হ্যা আপনারা বলবেন রাসূল ছাঃ এর সময়েও তো দু দিন ঈদ হয়েছে..হ্যা ভাই কেন তিনি পরেরদিন পরেছেন তাও বলা আছে..কারণ যে সময় শুনেছেন সে সময় মাঠের নামাজ পড়ার সময় নয় , তাই তিনি রোজা ছেড়ে দিয়ে পরের দিন সকালে মাঠে যেতে বলেছিলেন ।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের পথে রাখুন আমিন..
ভাই, বরই দুক্ষের বিষয় হল নাসির উদ্দিন আলবানি আপনের কাছে তালিম নিতে পারল না।।। এখন ত সবাই উনার চেয়েও বেশি জানে।
Muhmmader kaj duniate sompurno kore intekal korecen okay... Emonta noy je onar pore keu ese islam amader abar notun kore sikhabe... Onar amol mante hobe
একই দিনে হবে এটাই রাইট
Thinks imam husain
রামাযান মাসের চাঁদ যখন ওঠে তখন সৌদির অঞ্চলে চাঁদ দেখা যায়,পরে চাঁদ ঘুরে আসে বাংলাদেশে তারপর রমজান মাস শুরু হয়।
Right
ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ছাড়া
আর কোন কোন দেশে দ্বিতীয় দিন ঈদ, সিয়াম পালন হয় ?
কারও জানা থাকলে বলুন প্লিজ।
মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া এই দেশ গুলো আমাদের থেকে আরও পুর্বে
তারা কেন একই দিন ঈদ করে ?
আমরাই কি তাহলে বেশী বুঝলাম নাকী ?
আসলে এটা নিয়ে নিরপেক্ষ ভাবে চিন্তা করলে সমস্যা থাকার কথা না।
আবর দেশেও হয় যেমন ওমান।
Eid al-Fitr 2019 in Saudi Arabia began in the evening of
Monday, 3 June
and ended in the evening of
Tuesday, 4 June
Malaysia 5 Jun Wed Hari Raya Aidilfitri National
6 Jun Thu Hari Raya Aidilfitri Holiday National
আমি মালেশিয়া প্রভাসি
দেখুন আরবি মাস গণনা করা হয় সৌদি আরবের পবিত্র জায়গা থেকে ২৯/৩০ দিন কখনও একদিন কম বা বেশি হবেনা ইনশাআল্লাহ ১০০% সহীহ। তারা ৩০ দিন তারিখ অনুযায়ী সঠিক সময়ে রোজা পালন করে থাকে ৩১ দিন থেকে রোজা কখনও শুরু করা ঠিক হবে কি না আমার জানা নাই।
হে আমার প্রিয় শায়েখ আল্লাহকে ভয় করার মতো ভয় করুন। আরো ভালো করে পড়া-শুনা করুন । @t
চাঁদ যখন ওঠে তখনই রমজান মাস শুরু হয়।
আর যখন চাঁদ ঘুরে ঘুরে বাংলাদেশে আসে তখন রমজান মাস শুরু হয় না।
এক মুখে দুই কথা……
ঈদের দিন রোজগার ও দান জায়েজ??
শায়খের সাথে দেখা করতে চাই। কিভাবে সম্ভব?
Ami jodio hanafi majab ar terpor onk alem ar lecture suna mona hoy mokka r modinar satha eid korai better hoy
নিজের ভালো লাগা বা খারাপ লাগা দিয়ে শরীয়ত কে প্রাধান্য না দিয়ে শরীয়তের ভিত্তিতে নিজেকে গড়ে তুলার চেষ্টা আবশ্যক।
একেক দেশের একেক সময়, যেমন বাংলাদেশ আর সৌদি সপ্তাহের বার পরে একটাই। যেমন শুক্রবার শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার।
আসসালামু আলাইকুম, ভাই ৪০ টির উপরের দেশ একসাথে একই দিনে ঈদ হয়, এই সবগুলো দেশেই কি চাদ দেখে ঈদ করেছে। ৪০ টির উপরের দেশে সব দেশেই কি চাদ দেখা হয়েছে? আপনারা এই বিষয়ে নিশ্চিত। সবগুলো দেশে আলালা আলালা ভাবে চাদ দেখা গেছে কিনা এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে সবার জন্য ভাল হইতো। আমরা এতগুলো দেশে সম্মিলিত বিষয় এড়িয়ে যাই যখনই চাদের প্রসংগ আসে। কিন্তু কেন? বহু দেশ আছে যারা এই বিষয়ে এখতেলাফ এড়িয়ে চলে। এখতেলাফ শুধু দেখা যায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত।
ওনার আলোচনা অনেক বেশি ভালো লাগে,
nizeder boro alem vabte shikheshen ei tukui bujhlam.
শাসক দের আনুগত্য করতে হবে আরএই জন্য আজ দুই দিন পরে ঈদ করা লাগে।
দুইদিন পর?
বিস্তারিত বলুন দেখি...
ধুরু মিয়া ইমাম সাব একেকবার একেক কথা বলেন মিয়া। যেমন দুইটা বলবেন না, হয় আমিন জোরে বলা সহি আর নয় আমিন আস্তে বলা সহি।
It is the matter of date and time, time set by position of sun and date/month set by new moon, in that case, once new moon appears in the sky anywhere in the world it means new month has been started as per Arabic calander. So the month starts at the same time (when appears new moon) for the world but due to the position of the sun; local time varies. Likewise, Bangladeshi people celebrate jummah on Friday as per local time and Saudi Arab also celebrating their jummah on Friday as well; as per local time, so date is same but timing is different. So Ramadan should be on same date for all but executing (sahri, Iftar, Salah) respect to local time. The date should be remain same for all as the moon is one, does not appear multiple times...
যে রাষ্ট্র ইসলামিক আইন অনুযায়ী চলে খলিফা মেনে চলে
খলিফার দিন শেষ হাজার বছর হয়ে গেছে। ইসলাম কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে তাই সরকারি ভাবেই জাতির ঈদ উৎসব পালন করা উচিত।
একই সাথে ঈদ করতে হবে,,,তাহলে সকল মুসলমান ঐক্য হতে পারবে,,,
আপনার কথার সাথে দেশিয় আলেমগন কি একমত?
একমত হতে হবে,,,মাযহাব এর ৪ঈমাম একই দিনে ঈদ করার কথা বলেছেন,,,,, সুতরাং সবাইকে এটি মেনে নেওয়া উচিত,,,
Alamgir ভাই। বাংলাদেশ ও কানাডায় একই দিনে কিভাবে ঈদ সম্ভব যেখানে সময়ের পারথক্য হচ্ছে ১৩/১৪ঘন্টার ব্যাবধান।
Alamgir Badshah ভাই এইরকম হইলে জুমআর নামায কোনো কোনো দেশে রাতে ও পড়তে হবে।
একসময়ে কেমনে ঈদ করবা। তোমার বাংলাদেশে সকাল সাতটা বাজে তখন সৌদি আরব কয়টা বাজবে?আরে তাকালে দেশ ভরা।
আপনারাই বলেন যখন আপনারা সহি পাবেন তখন বাপ-দাদার আমল বাদ দিয়ে দেওয়ার জন্য। আগের যুগে উন্নত প্রযুক্তি ছিল না তাই তারা দেখেন না বিধায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে রাখতেন এখন বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে চাঁদের খবর পাওয়া যাচ্ছে ।
প্রজুক্তি দেয়া সউদি চাঁদ উঠছে সেটা জানতে পারবেন, প্রজুক্তি বলে নাই যে চাঁদ সউদি দেখা গেসে সেই চাঁদ অই এক এ সময় বা সউদির অই রাতেই আমাদের এইখানেও দেখা যাবে।। কার ওই চাঁদ পরবর্তী রাতের আগে আমাদের অইখানে দেখা যাবে না।
ইমাম মাহদী আসলে কি হবে। তার শাসন আমল তার কি হবে।
সারা পৃথিবীকে উদয়স্থল অস্তাস্থলের ভিত্তিতে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে এটা কি ভাবে?
প্রশ্নকারী নিজে কথা বলায় ব্যাস্ত। মুফতি সাহেবের উত্তর গুলিয়ে গেল।
এরকম ফতুয়া দিলে তো মুসলমান গোমরা হয়ে যাবে
কোন কোন দেশ গেলে সাগর পাড়ি দিতে হয়
একদিন আগে বা পরে রোজা পালন কে করে থাকেন? আজকে রবিবার বাংলাদেশ /ভারতের /পাকিস্তানের /সৌদি, মক্কার, সবজায়গায় রবিবার কি না? তারা চাঁদ দেখেছে আগেই তাই রোজা রেখেছেন বরং আমরা একদিন পরে চাঁদ দেখে রোজা পালন করে থাকি কারণ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ইচ্ছে ১ দিনের চাঁদ আমাদের ভাগ্যে লিখা নেই আছে ২য় দিনের চাঁদ আকার একটু বড় অনেক সময় আকাশে জ্বলজ্বল করে। আল্লাহরাব্বুল আলামিনের ইচ্ছে ছয়মাস কোনো সূর্য অস্তকে দেখা জাবেনা।
, বারমাসি বরফের মতো ইত্যাদি
পৃথিবীতে চাঁদ একটাই। আর এটা এক দিনেই উদিত হয়। সৌদির জন্য উদিত হলে , আরেকবার আমাদের জন্য উদিত হয় না।
মূর্খতার পরিচয় দিচ্ছেন এই কথা গুলো বলে।
ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মতামত আশা করি বিষয়টা ক্লিয়ার হবে ua-cam.com/video/IN0pGA4cRJU/v-deo.html
আমার প্রশ্ন হলো এই যে সৌদি আরব থেকে পশ্চিমে অবস্থিত দেশ কি আগে চাঁদ দেখতে পারে কি না
উপস্থাপক কি বক্তার চেয়ে বেশি বুঝেন, নাকি দালালী করছেন
It is incorrect to say there are no Ulama for the celebration of Sawm and Eid on the same date. In fact there are many Ulama. Please brother study this matter into greater depth. At present it is quite possible. Thanks
উপস্থাপকঃ ভাইয়ের প্রশ্ন অথবা মতামত যেটাই বলি সেটাই সঠিক হয়নি এখানে আপনি বলেছেন মুষ্টিমেয় কিছু লোক এবং ওলামাদের মতামত ছাড়া অথচ এটা সপক্ষেও দেওবন্দ মাদানী এবং আজহারী উল্লেখযোগ্য হারে রয়েছে তাহলে আপনি কিভাবে বলতে পারেন ওলামাদের মতামত ছাড়া
Almost all the countries under Islamic conference are agreed that we should observe Eid and swam in a same day with lots of analysis and scientific references and lots of Islamic scholars were there. Brothers, both of your discussion is partially untrue and incomplete.
Shaikh khub mullo ban kotha bolesen
মজা পাইলাম না ইমাম ভাই।কি বল্লেন এসব?
আহলে হাদিস নামে ভন্ডামি
ভীতু মৌলবী
দয়াকরে এই ভিডিওটা দেখেন
ua-cam.com/video/vxuSxmczxm8/v-deo.html
No it's not correct. Though the government take wrong decision all Muslim accept that?
Rastro jodi islamic na hoy????? ....
রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি এই স্যাটালাইটের জামানায় নবী হয়ে আসতেন তাহলে তিনার আদেশ কি হতো আপনাদের কি মনে হয়?
Rezabul Shaikh vai apni thiki bolechen.
কে কখন আসবে তা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের মন থেকে আদেশ দিতেন না, বরং আল্লাহ যেটা আদেশ করতেন সেটাই আদেশ করতেন। আপনার প্রশ্ন ভুল।
You are giving reference of SOLFE SALEHIN, but you don't follow them, Muslim keen to follow SHAA'RIA, not to follow country decision. You are caught so many times at Kalam KAJJAB Kabir.
ঘোড়ার চাইতে লেজ লম্বা । শায়খের উত্তরের চাইতে প্রশ্নকারীর বক্তব্য বেশী।
😁😁😁😁😁
আপনি বেশি বুঝছেন ভাই এটাই সমস্যা
উপস্থাপক বেশী পেচায়।
রোজা ও ঈদ একই দিনে পালন করতে হবে, কিন্তু সময়টা আলাদা হতে পারে, যেমন জুমার নামাজ পড়া হয়, এবং ওয়াক্তের নামাজ পড়া হয়,, এমনকি একই দেশের মধ্যে একই দিনে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে নামাজ পড়া হয়, ইফতার করা হয়,।। তাহলে একই দিনে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে রোজা ঈদ পালন করতে সমস্যা কোথায়?? আমাদের দেশের ফতোয়াবাজ শায়েখ ও হুজুররা নিজেদের কথায় নিজেরাই ধরা খায়।। এই দেশে হুজুরদের মধ্যে এতো মত, এতো পথ, আশ্চর্য লাগে।। আবার এই হুজুরগুলোই বড়ো গলায় লম্বা লম্বা কথা বলে।। আরে ভাই মুসলিম উম্মাহকে বিভিন্ন বিষয়ে বিভক্ত করে রেখেছে এই হুজুররাই
Abu daud er 2332 no hadish ta pore deiken.... Hudai fitna choraten nh
আপনার মন্তব্যটি যতেষ্ঠ নয়
আমার না হয় সরকারি সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে বাংলাদেশের সমস্ত এলাকায় একই দিনেই ঈদ পালন করা উচিত , অন্য দেশে তারা অন্য দিনে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদ পালন করতে পারে
FALTU KOTHA BOLAT JAIGA PANNI APNI SARSTER HUKUM MANEN NA ALLAHOR HUKUM MANEN
এই লোক অনেক ভুল বলেছে... বড় বড় আলেম উমালা একই দিনে ঈদের কথা বলেছে চার মাহজাব একই দিনে ঈদ পালন করার কথা বলেছে, দেওবন্দো হুজুর ও একই দিনে ঈদ এর কথা বলেছে। শশিনা পীর সাহেব ও একই দিনে ঈদ এর কথা বলেছে। আশরাফ আলী থানবি ও একই কথা বলেছে। আর এই বেটা বলছে উলটা কথা। আরে ভাই, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যখন এক সাথে ছিল তখন একই দিনে ঈদ পালন করতো। এখন দুইটা দেশ আলাদা হইছে রোযা এবং ঈদ আলাদা হয়ে গেছে।
এখন প্রশ্ন হলো এই আলাদা কি আল্লাহ করে দিছে নাকি মানুষেরা আলাদা করছে?
এরা সবাই ভারতের দালাল। আসলে পাকিস্তানের সাথে শত্রু হওয়ার কারনে এই সব হারামি কাজ শুরু করে দিসে।
হাদিস আছে...তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো এখানে তোমরা বলতে কাকে বুজাইছে..বাংলাদেশ নাকি সৌদি আরব নাকি আমেরিকা??
জেনে বুজে ফতুয়া দেন।
এই সব হুজুর হচ্ছে... দালাল
সৌদিআরবে যখন চাদঁ দেখে তখন বাংলাদেশে রাত ১০ টা বাজে তাহলে নামাজ নিয়া ও তো ঝামেলা হবে।বাপ দাদায় যেমনে করছে তেমনি ই করেন ইংলিশ দরকার নাই।
নামাজ নিয়া কি ঝামেলা হবে ভাই ?
kajol😁😁😁😁
ভাই সারা বিশ্বে একই সাথে রোজা ও ঈদ পালনের মতামত জোরালো হচ্ছে।বাংলাদেশ,পাকিস্তান, ও ভারত শুধু এটা বিপক্ষে অথচ পাশ্ববতী দেশ মালোাশিয়া ইন্দোনেশিয়া সারা বিশ্বের সাথে করছে তারা অারও পূবের দেশ।নামাজ সূয্যের সাথে চাদের সাথে নয়।
তো, সউদির চাঁদ দেখে রোজা রাখবেন। খুবই ভালো কথা। তাহলে দয়া করে বাংলাদেশের সূর্য দেখে ফজর, যোহর, আছর সালাত আদায় করবেন না। এইগুলোও সউদির সূর্য দেখে করবেন।
নামাজের / সময়ের সম্পর্ক সূর্যের সাথে
আর আরবি তারিখের সম্পর্ক চাঁদের সাথে
@@messageofislam2303 জি ভাই, বাংলাদেশের সূর্য দেখে বাংলাদেশের নামাজ, বাংলাদেশের চাঁদ দেখে বাংলাদেশের ঈদ, কোরান ফলো করলেই হইয়া যাচ্ছে। কিন্তু কিছু মানুশের তো আবার তো আবার ফতুয়া, পাঞ্জাবি গেঞ্জি না দিলে চলেই না।
@@abdullahsafy1084 ভাই আপনি কি করেন ?
@@abdullahsafy1084 ভাই সাহেব আল্লাহ কি বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন চাদ পাঠিয়েছেন?তাছাড়া চাদ হল তারিখ নির্ধারণ করে ইন্টারনেটে গিয়ে hijri date লিখে সার্চ করো তাহলে দেখবে সারা পৃথিবীতে তারিখ একটাই এখানে সময়ের পার্থক্য করা হয়নি।
তানভীর দশ দেশের জন্য কি ১০টি অালাদা চাদ অাছে।নামাজের বিধান সূয্যের সাথে চাদের সাথে নয়।
হে আমার প্রিয় শায়েখ আল্লাহকে ভয় করার মতো ভয় করুন। আরো ভালো করে পড়া-শুনা করুন । @t
হে আমার প্রিয় শায়েখ আল্লাহকে ভয় করার মতো ভয় করুন। আরো ভালো করে পড়া-শুনা করুন । @t