১৪০০ বছর পরেও সহি আকিদা খুজতে হচ্ছে? জনাব আপনি একটু মেহেরবানী করে কোরানের সুরা বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ুন, সেখানে বলা হয়েছে, কোরানের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। আর যেখানে কোরান বলেছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, এই আয়াত পড়ার পরও যদি আপনি কোরান নিয়ে এগিয়ে যান তাহলে আপনি অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেলেন। এই অস্পষ্ট আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা কে করেছে? যার যার সুবিধা অনুযায়ী কোরানের ব্যাখ্যা তৈরি করেছে। সুতরাং একেবারে সহি হল বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ার পর কোরান নিয়ে আর অগ্রসর না হওয়া। আর যদি অগ্রসর হন তাহলে কোনটা সহি আর কোনটা গন্ডগোল আপনাদের দ্বারা উদঘাটন করা সম্ভব হবে না। বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
সহি আকিদা এবং সহি মানহায বুঝতে বুঝতে চৌদ্দ শত বছর পার হয়ে গেল।এরই মধ্যে কোটি কোটি মানুষ দুনিয়াতে এসেছে এবং দুনিয়া থেকে বিদায় হয়ে গিয়েছে। সুতরাং মহান আল্লাহই ভালো জানেন কাদের কে তিনি হেদায়েত দান করবেন। আল্লাহ আমাদের কে হেদায়েত নসিব করুন। আমীন ।
১৪০০ বছর পরেও সহি আকিদা খুজতে হচ্ছে? জনাব আপনি একটু মেহেরবানী করে কোরানের সুরা বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ুন, সেখানে বলা হয়েছে, কোরানের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। আর যেখানে কোরান বলেছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, এই আয়াত পড়ার পরও যদি আপনি কোরান নিয়ে এগিয়ে যান তাহলে আপনি অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেলেন। এই অস্পষ্ট আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা কে করেছে? যার যার সুবিধা অনুযায়ী কোরানের ব্যাখ্যা তৈরি করেছে। সুতরাং একেবারে সহি হল বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ার পর কোরান নিয়ে আর অগ্রসর না হওয়া। আর যদি অগ্রসর হন তাহলে কোনটা সহি আর কোনটা গন্ডগোল আপনাদের দ্বারা উদঘাটন করা সম্ভব হবে না। বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৪৪২। আলী ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) ..... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বারীরা (রাঃ) তাঁর কাছে এসে কিতাববের দেনা শোধের জন্য সাহায্য চাইলেন। তখন তিনি বললেনঃ তুমি চাইলে আমি (তোমার মূল্য) তোমার মালিককে দিয়ে দিব এ শর্তে যে, উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকবে আমার। তাঁর মালিক আয়িশা (রাঃ)-কে বললোঃ আপনি চাইলে বাকী মূল্য বারীরাকে দিতে পারেন। রাবী সুফিয়ান (রহঃ) আর একবার বলেছেনঃ আপনি চাইলে তাকে আযাদ করতে পারেন, তবে উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকবে আমাদের। যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলেন তখন আমি তাঁর কাছে ব্যাপারটি বললাম। তিনি বললেনঃ তুমি তাকে ক্রয় করে আযাদ করে দাও। কারণ উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকে তারই, যে আযাদ করে। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বরের উপর দাঁড়ালেন। সুফিয়ান (রহঃ) আর একবার বলেনঃ এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বরে আরোহণ করে বললেনঃ লোকদের কি হল? তারা এমন সব শর্ত করে যা আল্লাহর কিতাবে নেই। কেউ যদি এমন শর্ত আরোপ করে যা আল্লাহর কিতাবে নেই, তাঁর সে শর্তের কোন মূল্য নেই। এমনকি এরূপ শর্ত একশবার আরোপ করলেও। মালিক (রহঃ) .... আমরা (রহঃ) থেকে রাবী’য়া (রাঃ) এর ঘটনা বর্ণনা করেছেন, তবে মিম্বরে আরোহণের কথা উল্লেখ করেন নি। আলী (রহঃ) .... আমরা (রহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। জাফর ইবনু আওন (রহঃ) ইয়াহইয়া (রহঃ) এর মাধ্যমে আমরা (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, আমি আয়িশা (রাঃ) থেকে শুনেছি। সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৬৭৭৩। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, দ্বিতীয় দিবসে যখন মুসলিমরা আবূ বকর (রাঃ) এর বায়আত গ্রহণ করেছিল এবং তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মিম্বরের উপর উপবিষ্ট ছিলেন। উমর (রাঃ) কে আবূ বকর (রাঃ) এর পুর্বে হামদ ও ছানা ও কালেমা শাহাদাত পাঠ করতে তিনি (আনাস) শুনেছেন। তিনি বললেন, এরপর আল্লাহ তা’আলা তাঁর রাসূলের জন্য তোমাদের কাছে যা ছিল তার চেয়ে তার নিকট যা আছে সেটাকেই পছন্দ করেছেন। আর এই সে কিতাব যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে হেদায়েত করেছেন। সুতরাং একে তোমরা আকড়িয়ে ধর। তাহলে এর দ্বারা আল্লাহ তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যে হেদায়েত দান করেছিলেন তোমরাও সেই হেদায়েত লাভ করবে। সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#১১৫। ইয়াহইয়া ইবনু সুলায়মান (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রোগ যখন বেড়ে গেল তখন তিনি বললেনঃ আমার কাছে কাগজ কলম নিয়ে এস, আমি তোমাদের এমন কিছু লিখে দিব যাতে পরবর্তীতে তোমরা ভ্রান্ত না হও। ‘উমর (রাঃ) বললেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রোগ যন্ত্রণা প্রবল হয়ে গেছে (এমতাবস্থায় কিছু বলতে বা লিখতে তাঁর কষ্ট হবে)। আর আমাদের কাছে তো আল্লাহর কিতাব রয়েছে, যা আমাদের জন্য যথেষ্ট। এতে সাহাবীগণের মধ্য মতবিরোধ দেখা দিল এবং শোরগোল বেড়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা আমার কাছ থেকে উঠে যাও। আমার কাছে ঝগড়া-বিবাদ করা উচিত নয়। এ পর্যন্ত বর্ণনা করে ইবনু আব্বাস (রাঃ) (যেখানে বসে হাদীস বর্ণনা করছিলেন সেখান থেকে) এ কথা বলতে বলতে বেরিয়ে গেলেন যে, ‘হায় বিপদ, সাংঘাতিক বিপদ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর লেখনীর মধ্যে যা বাধ সেধেছে। সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৫৪৯২। আহমাদ ইবনু ইউনুস (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সব ব্যাপারে আহলে কিতারের সামঞ্জস্য রক্ষা করে চলা পছন্দ করতেন, যে সব ব্যাপারে তাকে (কুরআনে) কোন সুস্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়নি। আর আহলে কিতাবরা তাদের চুল ঝুলিয়ে রাখতো এবং মুশরিকরা তাদের মাথার চুল সিথি কেটে রাখতো। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার চুল ঝুলিয়েও রাখতেন এবং সিথিও কাটতেন। সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৬৭৯১। আবদুল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ মুকরী (রহঃ) ... আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিমদের সবচেয়ে বড় অপরাধী সেই ব্যাক্তি যে এমন বিষয়ে প্রশ্ন করে যা পূর্বে হারাম ছিল না। কিন্তু তার প্রশ্নের কারণে তা হারাম হয়ে গেছে। ২১:১০ لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ کِتٰبًا فِیۡهِ ذِکۡرُکُمۡ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ ﴿۱۰﴾ لقد انزلنا الیکم کتبا فیه ذکرکم افلا تعقلون ﴿۱۰﴾ নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ* রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?
Acha amr akta proshno ase je unr kotha dara bujha jai ke mazhab r manhaj 2 ta alada jinish..Acha tahole amra je hanafi mazhab onushoron kori sheikhane tw Quran and Hadis r vittitei masala bole..R Manhaj o tw shei aki mone hoi karon uni bujhaite chailo je manhaj mane sahabaye keram dr onushoron kora.Karon Sahabaye keram unara nobiji r theke valo moto shikha nite parsen,Aijonno amdr ke sahabaye keram der ke onushoron kora uchit..Tahole amr kotha holo je aikhane tahole mazhab r manhaj r modhe ki parthokko hoilo? Cz mazhab o tw shei Quran and Hadiz r pokhei dolil dei.R Quran hoche Allah r kalam,R Hadis hoche nobiji r Bani.R manhaj hoche Sahabaye keram dr zindegi..R Sahabaye keram nobiji kei onushoron korsen.Acha amr proshno hoilo je tahole Manhaj r mazhab tw 2 ta aki mone hoche amr kase..Kono parthokko tw dekhtesi na..Asha kori apni amr kotha bujhte parsen..
Al-Amin Mia আচ্ছা ভাই, এখানে আজবের কিছু নেই; সহি আকিদা সাধারণ মানুষ ক'জন বোঝেন? উনি ডঃ ইমাম হোসাইন সত্যই বলেছেন! আগে ২০/৩০ বছর আগে কি এত সব ছিল! এখন এই উওাধুনিক যুগে আমরা ঘরে বসেই পৃথিবীর নানা প্রান্তের আলোচনা শুনছি, দেখছি... জ্ঞান অর্জন করছি। সুতরাং উনার জায়গায় উনি ঠিক আছেন। সত্য বলাটা আজবের কিছু নেই! নিশ্চয়ই উনি হাজার জন মানুষের চাইতে জ্ঞানি! যিনি কোরআন সুন্নাহ ভিওিক কথা বলেন। আমরা সাধারণ মানুষ তা কতটুকু জানি। যা হোক, আল্লাহ্তালা আমাদের সঠক জ্ঞান ও হেদায়েত দান করুন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম। ভাই আপনি হয়তো আগে শুনেছেন, হেদায়েতের মালিক আল্লাহ। সবাই তো আর আগেই শুনেননি। আপনি যেমন আগে জানতেন না, তেমনি অনেক মানুষই এখনো জানেন না।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা। শায়েখকে আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি
আলহামদুলিল্লাহ ।
খুউব সুন্দর আলোচনা।
মাশআল্লাহ।
জাজাকাল্লাহ খায়ের।
Jajak allah hu Khairan ☺️
❤❤❤ শুকরান
হক বয়ান হক আলেম,, আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ, অনেক খুজার পর একটা বিডিও পেয়েছি।
১৪০০ বছর পরেও সহি আকিদা খুজতে হচ্ছে? জনাব আপনি একটু মেহেরবানী করে কোরানের সুরা বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ুন, সেখানে বলা হয়েছে, কোরানের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। আর যেখানে কোরান বলেছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, এই আয়াত পড়ার পরও যদি আপনি কোরান নিয়ে এগিয়ে যান তাহলে আপনি অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেলেন। এই অস্পষ্ট আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা কে করেছে? যার যার সুবিধা অনুযায়ী কোরানের ব্যাখ্যা তৈরি করেছে। সুতরাং একেবারে সহি হল বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ার পর কোরান নিয়ে আর অগ্রসর না হওয়া। আর যদি অগ্রসর হন তাহলে কোনটা সহি আর কোনটা গন্ডগোল আপনাদের দ্বারা উদঘাটন করা সম্ভব হবে না। বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
Alhamdolillah very nice discussion
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।।
জাযাক-আল্লাহ খাইরান শায়েখ
ওয়া আনতুম ফি
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সাবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন শায়েখ
Zazhakallah Khair.
আলহামদুলিল্লাহ
ماشاء الله وجزاكم الله خيرا الشيخ أحسن
جزاكم الله خير الجزاء 🌹
মাশাল্লাহ
What a quashan bhai. Thanks a lot. 😍
সহি আকিদা এবং সহি মানহায বুঝতে বুঝতে চৌদ্দ শত বছর পার হয়ে গেল।এরই মধ্যে কোটি কোটি মানুষ দুনিয়াতে এসেছে এবং দুনিয়া থেকে বিদায় হয়ে গিয়েছে। সুতরাং মহান আল্লাহই ভালো জানেন কাদের কে তিনি হেদায়েত দান করবেন। আল্লাহ আমাদের কে হেদায়েত নসিব করুন। আমীন ।
১৪০০ বছর পরেও সহি আকিদা খুজতে হচ্ছে? জনাব আপনি একটু মেহেরবানী করে কোরানের সুরা বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ুন, সেখানে বলা হয়েছে, কোরানের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। আর যেখানে কোরান বলেছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, এই আয়াত পড়ার পরও যদি আপনি কোরান নিয়ে এগিয়ে যান তাহলে আপনি অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেলেন। এই অস্পষ্ট আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা কে করেছে? যার যার সুবিধা অনুযায়ী কোরানের ব্যাখ্যা তৈরি করেছে। সুতরাং একেবারে সহি হল বাকারাহ ৭ নাম্বার আয়াত ভালভাবে পড়ার পর কোরান নিয়ে আর অগ্রসর না হওয়া। আর যদি অগ্রসর হন তাহলে কোনটা সহি আর কোনটা গন্ডগোল আপনাদের দ্বারা উদঘাটন করা সম্ভব হবে না। বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
jajakallah khairan
Shaikh thank you brother for any one
উপস্থাপক ভাই, আপ্নার খেদমতের জন্য ধান্যবাদ। কিন্তু কথার মাজখানে কথা না বল্লেই ভাল হত।
🥰🥰🥰❣️
💚💓🍃
আসসালামু আলাইকুম,আপনার ভিডিও ফেসবুকে প্রচার করব।
😍😍😍
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৪৪২। আলী ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) ..... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বারীরা (রাঃ) তাঁর কাছে এসে কিতাববের দেনা শোধের জন্য সাহায্য চাইলেন। তখন তিনি বললেনঃ তুমি চাইলে আমি (তোমার মূল্য) তোমার মালিককে দিয়ে দিব এ শর্তে যে, উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকবে আমার। তাঁর মালিক আয়িশা (রাঃ)-কে বললোঃ আপনি চাইলে বাকী মূল্য বারীরাকে দিতে পারেন। রাবী সুফিয়ান (রহঃ) আর একবার বলেছেনঃ আপনি চাইলে তাকে আযাদ করতে পারেন, তবে উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকবে আমাদের। যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলেন তখন আমি তাঁর কাছে ব্যাপারটি বললাম। তিনি বললেনঃ তুমি তাকে ক্রয় করে আযাদ করে দাও। কারণ উত্তরাধিকার-স্বত্ব থাকে তারই, যে আযাদ করে। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বরের উপর দাঁড়ালেন। সুফিয়ান (রহঃ) আর একবার বলেনঃ এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বরে আরোহণ করে বললেনঃ লোকদের কি হল? তারা এমন সব শর্ত করে যা আল্লাহর কিতাবে নেই। কেউ যদি এমন শর্ত আরোপ করে যা আল্লাহর কিতাবে নেই, তাঁর সে শর্তের কোন মূল্য নেই। এমনকি এরূপ শর্ত একশবার আরোপ করলেও।
মালিক (রহঃ) .... আমরা (রহঃ) থেকে রাবী’য়া (রাঃ) এর ঘটনা বর্ণনা করেছেন, তবে মিম্বরে আরোহণের কথা উল্লেখ করেন নি।
আলী (রহঃ) .... আমরা (রহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। জাফর ইবনু আওন (রহঃ) ইয়াহইয়া (রহঃ) এর মাধ্যমে আমরা (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, আমি আয়িশা (রাঃ) থেকে শুনেছি।
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৬৭৭৩। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, দ্বিতীয় দিবসে যখন মুসলিমরা আবূ বকর (রাঃ) এর বায়আত গ্রহণ করেছিল এবং তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মিম্বরের উপর উপবিষ্ট ছিলেন। উমর (রাঃ) কে আবূ বকর (রাঃ) এর পুর্বে হামদ ও ছানা ও কালেমা শাহাদাত পাঠ করতে তিনি (আনাস) শুনেছেন। তিনি বললেন, এরপর আল্লাহ তা’আলা তাঁর রাসূলের জন্য তোমাদের কাছে যা ছিল তার চেয়ে তার নিকট যা আছে সেটাকেই পছন্দ করেছেন। আর এই সে কিতাব যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে হেদায়েত করেছেন। সুতরাং একে তোমরা আকড়িয়ে ধর। তাহলে এর দ্বারা আল্লাহ তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যে হেদায়েত দান করেছিলেন তোমরাও সেই হেদায়েত লাভ করবে।
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#১১৫। ইয়াহইয়া ইবনু সুলায়মান (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রোগ যখন বেড়ে গেল তখন তিনি বললেনঃ আমার কাছে কাগজ কলম নিয়ে এস, আমি তোমাদের এমন কিছু লিখে দিব যাতে পরবর্তীতে তোমরা ভ্রান্ত না হও। ‘উমর (রাঃ) বললেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রোগ যন্ত্রণা প্রবল হয়ে গেছে (এমতাবস্থায় কিছু বলতে বা লিখতে তাঁর কষ্ট হবে)। আর আমাদের কাছে তো আল্লাহর কিতাব রয়েছে, যা আমাদের জন্য যথেষ্ট। এতে সাহাবীগণের মধ্য মতবিরোধ দেখা দিল এবং শোরগোল বেড়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা আমার কাছ থেকে উঠে যাও। আমার কাছে ঝগড়া-বিবাদ করা উচিত নয়। এ পর্যন্ত বর্ণনা করে ইবনু আব্বাস (রাঃ) (যেখানে বসে হাদীস বর্ণনা করছিলেন সেখান থেকে) এ কথা বলতে বলতে বেরিয়ে গেলেন যে, ‘হায় বিপদ, সাংঘাতিক বিপদ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর লেখনীর মধ্যে যা বাধ সেধেছে।
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৫৪৯২। আহমাদ ইবনু ইউনুস (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সব ব্যাপারে আহলে কিতারের সামঞ্জস্য রক্ষা করে চলা পছন্দ করতেন, যে সব ব্যাপারে তাকে (কুরআনে) কোন সুস্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়নি। আর আহলে কিতাবরা তাদের চুল ঝুলিয়ে রাখতো এবং মুশরিকরা তাদের মাথার চুল সিথি কেটে রাখতো। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার চুল ঝুলিয়েও রাখতেন এবং সিথিও কাটতেন।
সহীহ বুখারী ইফাঃ হাদীস নং-#৬৭৯১। আবদুল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ মুকরী (রহঃ) ... আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিমদের সবচেয়ে বড় অপরাধী সেই ব্যাক্তি যে এমন বিষয়ে প্রশ্ন করে যা পূর্বে হারাম ছিল না। কিন্তু তার প্রশ্নের কারণে তা হারাম হয়ে গেছে।
২১:১০ لَقَدۡ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡکُمۡ کِتٰبًا فِیۡهِ ذِکۡرُکُمۡ ؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ ﴿۱۰﴾ لقد انزلنا الیکم کتبا فیه ذکرکم افلا تعقلون ﴿۱۰﴾
নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ* রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?
সহিহ আকিদা ও মানহাজ বলতে আমরা কি বুঝি? ব্যাখ্যা করে বললে আমাদের জন্য সহজ হতো।
'আকিদা' শব্দের অর্থ কি? ঈমান এবং আকিদা'র মধ্যে পার্থক্য কি ?
মানহাজ মানে কি?
মদিনা ইউনিভার্সিটি তে হানাফি মাঝহাব এর ক্লাস ua-cam.com/video/qIM5qgj1AO8/v-deo.html
ফাইজলামি নাকি ভাই 😂😂😂😂
Acha amr akta proshno ase je unr kotha dara bujha jai ke mazhab r manhaj 2 ta alada jinish..Acha tahole amra je hanafi mazhab onushoron kori sheikhane tw Quran and Hadis r vittitei masala bole..R Manhaj o tw shei aki mone hoi karon uni bujhaite chailo je manhaj mane sahabaye keram dr onushoron kora.Karon Sahabaye keram unara nobiji r theke valo moto shikha nite parsen,Aijonno amdr ke sahabaye keram der ke onushoron kora uchit..Tahole amr kotha holo je aikhane tahole mazhab r manhaj r modhe ki parthokko hoilo? Cz mazhab o tw shei Quran and Hadiz r pokhei dolil dei.R Quran hoche Allah r kalam,R Hadis hoche nobiji r Bani.R manhaj hoche Sahabaye keram dr zindegi..R Sahabaye keram nobiji kei onushoron korsen.Acha
amr proshno hoilo je tahole Manhaj r mazhab tw 2 ta aki mone hoche amr kase..Kono parthokko tw dekhtesi na..Asha kori apni amr kotha bujhte parsen..
Abu Bakar vai apni aktu dowa kore amr proshner reply ta diyen..
Ahole hadisra hadiser dusmon.ara fethnabaj
Vai apni ahle hadis somporke kototuk janen ektu bolen to
তুই একটা পাক্কা বেদাতি
নেক সুরতে ভন্ডদের থেকে সাবধান
আমি দীনিইলম শিক্ষার শুরুতেই শুনেছি সহীহ আকীদার কথা।আর এই আলেম বলেন তিনি নাকি পরে শুনেছেন।এ কেমন কথা।এমন আজব আজব কথা বলে।
Al-Amin Mia আচ্ছা ভাই,
এখানে আজবের কিছু নেই; সহি আকিদা সাধারণ মানুষ ক'জন বোঝেন? উনি ডঃ ইমাম হোসাইন সত্যই বলেছেন! আগে ২০/৩০ বছর আগে কি এত সব ছিল! এখন এই উওাধুনিক যুগে আমরা ঘরে বসেই পৃথিবীর নানা প্রান্তের আলোচনা শুনছি, দেখছি...
জ্ঞান অর্জন করছি। সুতরাং উনার জায়গায় উনি ঠিক আছেন। সত্য বলাটা আজবের কিছু নেই! নিশ্চয়ই উনি হাজার জন মানুষের চাইতে জ্ঞানি!
যিনি কোরআন সুন্নাহ ভিওিক কথা বলেন। আমরা সাধারণ মানুষ তা কতটুকু জানি।
যা হোক, আল্লাহ্তালা আমাদের সঠক জ্ঞান ও হেদায়েত দান করুন। আমিন।
morsalin nijei ekta ajob,,,,ei jonno besi kotha bole
আসসালামু আলাইকুম। ভাই
আপনি হয়তো আগে শুনেছেন, হেদায়েতের মালিক আল্লাহ। সবাই তো আর আগেই শুনেননি। আপনি যেমন আগে জানতেন না, তেমনি অনেক মানুষই এখনো জানেন না।
ফেতনা বাজ
কপাল পুরা
জাজাকাল্লাহু খাইরান