বাংলা ভাষার প্রমিতকরণ ও উপনিবেশায়ন | মোহাম্মদ অাজম| Boier Feriwala|Mohammad Azam |বইয়ের ফেরিওয়ালা
Вставка
- Опубліковано 21 лют 2019
- #boier_feriwala #বইয়ের_ফেরিওয়ালা
#বইএর_ফেরিয়ালা #Boyer_feriwala
Subscribe Our Channel : bit.ly/boierferiwala
মোহাম্মদ আজম যে বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন :
আমাদের সমাজ জ্ঞানভিত্তিক নয় : • আমাদের সমাজ জ্ঞানভিত্ত...
সাহিত্যে আমরা নিজেদের মুখ দেখতে চাই : • সাহিত্যে আমরা নিজেদের ...
এ লোক যেহেতু মাস্টার ফলে একটা সালাম দেওয়া যেতে পারে : • এ লোক যেহেতু মাস্টার ফ...
পাঠকের “ ক্লাস” খুব গুরুত্বপূর্ণ : • পাঠকের “ ক্লাস” খুব গু...
বই লেখা ও পড়া ব্যাপারটা হয়েছে সামাজিকতা : • বই লেখা ও পড়া ব্যাপারট...
বইপড়া ও আমাদের তরুণ সমাজ : • বইপড়া ও আমাদের তরুণ সম...
প্রবন্ধ পাঠের কায়দা কানুন : • প্রবন্ধ পাঠের কায়দা-কা...
আখতারুজ্জামান রাজনৈতিক লেখক : • অাখতারুজ্জামান ইলিয়াস...
ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষা মিডিয়ামই : • ইংলিশ মিডিয়ামে জ্ঞান ...
বাংলা ভাষার প্রমিতকরণ ও উপনিবেশায়ন : • বাংলা ভাষার প্রমিতকরণ ...
সমকালীন সাহিত্য চর্চায় উপন্যাস : • সমকালীন সাহিত্য চর্চায...
সমকালীন সাহিত্য চর্চায় কবিতা : • কবিতা: সমকালীন সাহিত্য...
সমকালীন সাহিত্য চর্চায় প্রবন্ধ : • প্রবন্ধ: সমকালীন সাহিত...
অনলাইন প্রতাপের যুগে সাহিত্য চর্চা : • অনলাইন প্রতাপের যুগে স...
হুমায়ুন আজাদ প্রথানুগত্য ও প্রথা বিরোধীতা প্রসঙ্গ : • হুমায়ুন আজাদ প্রথানুগত...
হুমায়ূন আহমেদ পাঠ পদ্ধতি : • হুমায়ূন আহমেদ পাঠ পদ্ধ...
বইটি ‘উপনিবেশ আমলে লেখ্য-বাংলার রূপ ও রূপান্তরের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাচিন্তা’ শীর্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পি.এইচ.ডি অভিসন্ধর্ভের মুদ্রিত রূপ। ৮টি অধ্যায় আছে এই বইয়ে। প্রথম অধ্যায় হচ্ছে ভূমিকা। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে বাংলায় ব্রিটিশ উপনিবেশায়নের প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা। তৃতীয় অধ্যায়ের বিষয়বস্তু বাংলা ভাষার বিবর্তনের উপর উপরোক্ত উপনিবেশায়নের প্রভাব। চতুর্থ অধ্যায়ে উনিশ শতকে বাংলা গদ্য ও বাংলা ভাষাচর্চার একাধিক ধারার বর্ণনা আছে। বাংলা ভাষা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের ধারণা আসলে কী ছিল সেটা বলা হয়েছে পঞ্চম অধ্যায়ে। বাংলা ভাষা বর্ণনার সূত্র ও প্রণালি-পদ্ধতি বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের মতামত ষষ্ঠ অধ্যায়ের আলোচ্য বিষয়। সপ্তম অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, বানান ইত্যাদি সম্পর্কে শ্যামাচরণ গঙ্গোপাধ্যায়, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী প্রমূখ তথাকথিত ‘নব্য ব্যাকরণবিদ’ এবং রবীন্দ্রনাথের মতামত। অষ্টম অধ্যায়ে বাংলা ভাষা, বানান ও ব্যাকরণসংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের মতামতের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
‘What you think or believe does not matter, what really matters, is the matter of the fact and the fact of the matter’ (শিশির ভট্টাচার্য্য, কথাকলি, ২০১৩: ১৩৬)
‘উপনিবেশায়ন’ বলতে কী বোঝায়? মোহাম্মদ বলেছেন (পৃষ্ঠা:১৬):
‘উপনিবেশ হলো দখলকৃত ভূমি ও সম্পদ। দখলে আনা ভূমি, সম্পদ ও জনগোষ্ঠীর উপর সার্বিক আধিপত্য বিস্তারের প্রক্রিয়াই উপনিবেশায়ন।’ (পৃষ্ঠা:১৫) ইংরেজদের আগে আর্য্য-তুর্ক-পাঠান-মোগল বাংলা অঞ্চলের দখল নিয়েছে বটে, কিন্তু ইংরেজের উপনিবেশ ছিল একেবারেই ভিন্নরকম একটি সমাজ-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। ইংরেজ ঔপনিবেশিক শক্তি ‘কেবল সম্পদ আর পণ্য লুটে নেয়নি, উপনিবেশিত রাষ্ট্রের পুরো অর্থনৈতিক সম্পর্ককেও বদলে দিয়েছে। দাস ও চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক আর কাঁচামাল গেছে কেন্দ্রে, উপনিবেশগুলো হয়ে উঠেছে উপনিবেশের এক একটি বাজার…কেন্দ্রই হয়েছে মুনাফার ভাগিদার।’
লেখক তাঁর পুস্তকে রেফারেন্স দেবার ক্ষেত্রে যে রীতি অনুসরণ করেছেন তাতে তাঁকে ‘আজম’ না বলে ‘মোহাম্মদ’ নামে ডাকতে হয়। বাংলায় লিখেছেন এমন লেখকদের পারিবারিক নাম ব্যবহার না করে নামের পূর্বাংশ ব্যবহার করেছেন তিনি: ‘চট্টোপাধ্যায়’ নয়, ‘বঙ্কিম’; ‘ঠাকুর’ নয়, ‘রবীন্দ্রনাথ’, ‘দেবেন্দ্রনাথ’ ইত্যাদি। ইংরেজিতে লিখেছেন এমন লেখকদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করেছেন পারিবারিক নাম: David নয়, Arnold; ‘আশীষ’ নয়, ‘নন্দী’; ‘কাজী আবদুল’ নয়, ‘মান্নান’ ইত্যাদি। যাই হোক, ‘সুজনে সুজশ গায় কুযশ ঢাকিয়া!’ লেখককে আমরা ‘আজম’ নামেই ডাকবো, ঔপনিবেশিকতার কাছে মাথা আভূমি নত হয়ে যাবার ঝুঁকি নিয়েই না হয় ডাকবো।
আজমের গবেষণার মূল বিষয়বস্তু অবশ্য উপনিবেশায়ন নয়, ভাষার উপনিবেশায়ন। তিনি বলেছেন, উপনিবেশায়নের ফলে ভাষার ক্ষেত্রে তিন ধরনের পরিবর্তন ঘটে থাকে:
১. স্থানীয় ভাষা ব্যবহারিক জগৎ থেকে সম্পূর্ণ নির্বাসিত হয়ে যায়;
২. বিদ্যমান ভাষাকাঠামোর আমূল পরিবতন ঘটে;
৩. উপনিবেশিতের ভাষাকে হটিয়ে দিয়ে তার স্থান দখল করে উপনিবেশকের ভাষা।
বাংলার ক্ষেত্রে কী হয়েছে?
#সাহিত্য #বাংলা #পিডিএফ #pdf #টিএসসি #ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় #সিনেটভবন #tsc #bookreview #dhakauniversity #sinetvobon #bangladepartment #bangla #বাংলাউপন্যাস #বই #বাংলা #উপন্যাস #banglanovel #bookpdf #বইরিভিউ #মোহাম্মদআজম #মোহাম্মদ #আজম #MohammadAzam #Mohammad #Azam #bangladepartment
Stay Connected with us:
#Website: boierferiwala.com/
Social Media:
Facebook: / boier.feriwala
Twitter: / boierferiwala
Instagram: / feriwalaboier
Pinterest: / boierferiwala
LinkedIn: / boier-fer. .
UA-cam: ua-cam.com/channels/hFM.html...
Quora: www.quora.com/profile/Boier-F...
About Me: about.me/boierferiwala
GoodReads: / boierferiwala
Scholar: scholar.google.com/citations?...
দীর্ঘ আলোচনার পুরোটা জুড়েই ছিল শিক্ষণীয় উপাদান, অনেক নতুন তথ্য পেলাম সাথে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে ইতিহাসের বিশ্লেষণ। আজম স্যারকে ধন্যবাদ। বইয়ের ফেরিওয়ালার এই কার্যক্রম দারুন উপকারী। শুভকামনা ♥
Boyer Feriwala deserves special thanks for making its literary adda public
কঠিন বিষয়টা' "বাংলা ভাষাতেই" শুনলাম । ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ।
ড.আজম আমি আপনার গুনমুমগ্ধ একজন শ্রোতা। শুধু বাংলা ভাষা না, বিভিন্ন বিষয়ে আপনার নিয়মিত আলোচনা শুনতে চাই। ধন্যবাদ স্যার।
স্যারের অনেক অালোচনা অাছে। শুনতে পারেন।
ড: আজম, আপনার বক্তৃতা যথারীতি অসাধারণ। আমি আপনার (এবং সলিমুল্লাহ খানের- যারা এযুগের ভাষা সৈনিক ) গুণমুগ্ধ। সলিমুল্লাহ খান বলে থাকেন যে আপনি চড়া গলায় কথা বলেন-আমি কিন্তু আপনাকে সমর্থন করি- বাংলা ভাষার জন্য এভাবেই আপনি বলে চলুন- কারণ আপনি বিষয়টি ভালভাবে আত্মস্থ করেছেন। ধন্যবাদ।
তবে একটি বিষয়ে আমার খটকা রয়েছে- সাহেব বা পণ্ডিতরা যাই করে থাকুন না কেন- বাংলা ভাষার প্রমিত রূপ কি ১৬-১৭ শতক থেকেই একটু একটু করে গড়ে ওঠেনি?
অনুবাদ সাহিত্য , মঙ্গল কাব্য (এমনকি ময়মনসিংহ বা বরিশালের কবিদের রচিত মঙ্গল কাব্য ), বৈষ্ণব পদাবলী , আরাকানে লেখা দৌলত কাজী বা আলাওলের কাব্য , এমনকি প্রথম দিকের মুসলমান কবিদের রচনা, যেমন জৈনুদ্দিনের রসূল বিজয় , কোনটিই আঞ্চলিকতা দোষে দুষ্ট নয় ।
কলকাতার অভিজাতরা অধিকাংশ নদীয়া থেকে এসেছিলেন এই তথ্য সঠিক নয়। আসলে অনেক আগে থেকেই নদীয়া-শান্তিপুর বাংলায় বিদ্যা শিক্ষার কেন্দ্র এবং সেই কারণে বাংলা প্রমিত ভাষার উৎসস্থল হয়ে উঠেছিল। চণ্ডীদাস থেকে আলাওল সকলেই তাই এই ভাষায় লিখেছেন। নবদ্বীপের ছাত্ররা প্রায় সকলেই ছিলেন হিন্দু, কিন্তু মুসলমানরাও এই প্রভাব এড়াতে পারেননি। একথা কিন্তু শহীদুল্লা সাহেবও বলে গেছেন।
আরও একটি বিষয়। পুঁথি সাহিত্যের ভাষা কি বাঙালি মুসলমানের মুখের ভাষা ছিল ? আমার তো তা মনে হয় না। শহীদুল্লাহ সাহেবও এই ভুল করেছেন বলে মনে হয়। সে সময়কার কিছু বাংলা পত্র-গদ্য দেখেছি- আরবি ফার্সি শব্দসংকুল এক দুরূহ বাংলা। কাজেই আরবি ফার্সি রাখি নাকি সংস্কৃতকে নিয়ে আসি- এরকম একটি সংকট তখন হয়েছিল।
কলকাতা থেকে ইন্দ্রনীল সান্যাল এই মন্তব্য লিখলাম। প্রত্যুত্তর দেবার দরকার মনে করলে দেবেন। তবে আমাকে শিশির ভট্টাচার্যের প্রক্সি বলে ভুল করবেন না। ওনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, ওনাকে আমি চিনিনা। ধন্যবাদ।
আরেকটি কথা: শ্যামাচরণ গাঙ্গুলির বেঙ্গলি স্পোকেন এন্ড রিটন রচনাটি ক্যালকাটা রিভিউ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল সম্ভবত, ক্যালকাটা গেজেটে নয়।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ!
ধন্যবাদ বইয়ের ফেরিওয়ালা চমৎকার আলোচনা সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যে।
অাপনাকেও ধন্যবাদ
আমার সবচেয়ে পছন্দের বাংলা অধ্যাপক।
ধন্যবাদ
পুরোটা জুড়েই মুগ্ধতা।
ভালো, অনেক ভালো
মন থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আসাধারণ আলোচনা। মুগ্ধ হয়ে শুনলাম।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ
মুগ্ধ । আপনার আলোচনা আমাদের সমৃদ্ধ করে।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ। স্যারের অারো অালোচনা অাছে। শুনতে পারেন।
অসাধারণ। 😍
বইয়ের ফেরিওয়ালা চমৎকার কাজ করছে, আমরা অনেক তথ্য সমৃদ্ধ বক্তব্য শুনতে পারছি ।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ
valo laglo
চমৎকার প্রাজ্ঞ উপস্থাপন
ধন্যবাদ
Thanks
দুর্দান্ত বক্তব্য।
ধন্যবাদ
thanks sir
খুবই সুন্দর লাগলো আলোচনাটা
ধন্যবাদ
অসাধারণ উপস্থাপন। ❤️
ধন্যবাদ
ভালো লাগলো ।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আরো আলোচনা শুনতে পারেন।
অনেক দিগন্ত খুলে গেল
ধন্যবাদ
সমৃদ্ধ হলাম।
স্যারের আরো আলোচনা শুনতে পারেন।
❤❤❤
অনেক ভাল লাগল
ধন্যবাদ
নিয়মিত আপলোড চলতেই থাকুক। ধন্যবাদ
নিয়মিত দেখতে থাকুন!
আপনার কথা শুনেছি
ধন্যবাদ
accha azom sir je ekta broktita korecilen je nazruer osamprodayika somporke eta ki nete pawa jabe ?
খুঁজে দেখতে পারেন।
@@Boierferiwala khuje to dekhlam kintu paini ektu link ta diben ?
ধন্যবাদ বইয়ের ফেরিওয়ালাকে।👍👍👍
A
সাহিত্য আড্ডার আপডেট গুলো কোথায় পাবো?
অামাদের গ্রুপ ও পেজে এড হোন।
হ্যালহেড নয় তাঁর নাম হালেড
Egulo kono somosyai noy.
হানিফ সংকেতের স্টাইল আর উচ্চারণ নকল না করলে হয় না ?
:-)
100%
100%
Ha ha
কি?
Sanskritisation er beshi birodhitao ki Hindu bidwesh noy ? Samprodayikota noy ??
সংস্কৃতকে বাংলা বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টার নাম হিন্দু মৌলবাদ হতে পারে। বাংলাকে জোর করে সংস্কৃত করার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন আছে বলে মনে করলে তার জন্য সংস্কৃত ভাষার মতো একটি শক্তিশালী ভাষা রয়েছে যা সে গ্রহণ করতে পারে।
বাংলাকে সংস্কৃতগামী করার চেষ্টাটা মৌলবাদী আচরণ ছাড়া আর কিছুই না। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের আগে পাকিস্তানিরা একই কাজ করেছিলো, সেক্ষেত্রে তাদের লক্ষ্য ছিলো আরবিগামী করা।
@@subconscious9635 Sanskritisation has nothing to do with Sanskrit language. Please read Sanskritisation as enunciated by Prof M.N. Srinibas and then write about hindu fundamentalism.Sanskritization or Sanskritisation is a particular form of social change found in India. It denotes the process by which castes placed lower in the caste hierarchy seek upward mobility by emulating the rituals and practices of the upper or dominant castes. Fundamentalists don't care about any particular language and their agenda are always something else, but they use the language issue for their ulterior gain. Again I would say, Prof Azom just mixed up the two terms, 'Sanskritayan' and 'Sanskritisation', which are distinctly different. Apparently, this is Prof Azom's most failed lecture.
@@sanyal34 আমি ঐ বইটা পড়ি নাই, কখনো সুযোগ পেলে হয়তো পড়বো(আমার বর্তমান আর্থিক সামর্থ্য আর, আগ্রহের ভিন্নতার কারণে কখনো না ও পড়তে পারি)। তবে, আমি আপনার সাথে বহুলাংশে একমত। হিন্দু মৌলবাদ বা, ইসলামী মৌলবাদের যারা ধারক তাদের মূল লক্ষ্য ভাষা নয় কিন্তু ভাষাকে তারা ব্যবহার করে(অতীতে করেছে বলেই বলছি)।
কিছু সাধারণ মানুষ আছে যারা তাদের জীবনযাপনে সাম্প্রদায়িকতা ধারণ না করলেও ঐসব মানুষদের দ্বারা এতটাই প্রভাবিত যে, সাম্প্রদায়িক আচরণে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে অংশ নেয়। সাধারণ মানুষের এই শ্রেণীটাকে আমি সাম্প্রদায়িক বা, অপরাধী মনে করি না, তবে এরা পরিস্থিতির কারণে আমার মতো মানুষদের খুনও করতে পারে বলে মনে করি। এদেরকেই ক্ষমতা কাঠামোর উপরের দিকে থাকা প্রবঞ্চক(Hypocrite) ব্যক্তিরা তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি বা, ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য ব্যবহার করে।
@@sanyal34 First of all, term "Hindoo" was created by Britishers around 1765.
At that time "Hindoo" means a group of Non muslims who were supportive to British company rule.
Then what is Hindoostan? It was the official name of so called Mogul Empire.
So "Hindoo" were the groups of Non muslim men who supported British company rule.
Now, "Hindoo Nationalism" means a Brahminical nationalism which has not historical legacy apart from Company and British rule.
Hinduism became a religious identity in 1911 population census.
Before that, it was known as "Brahmanism". It was also known as "Gentoo Dharm".
So Hinduism is not a religion as it does Islam and Sikhism.
Estandardisation noy Sir, standardisation hobe er sathik pronunciation.
এতক্ষণ ধরে তাহলে শুনলেনটা কী?!
@Drone Banerjee আপনার বিজ্ঞ মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
স্থূল-বোধি সম্পন্ন স্থূল ব্যাখ্যাদাতা।
Iscope noy, Sir, scope is the correct pronunciation.
এটা বাংলার ইংরেজ্যায়ন
Ei lokta Hinduder moto kotha bole
Hinduder moto kotha maneta ki ?
শিক্ষার মাধ্যম হওয়া উচিত ইংলিশ, কারন বাংলা ভাষা এখন অচল, বাংলাদেশের বেশির মানুষ বাংলার চেয়ে হিন্দি ভাল বুঝেন, আগামি ৫০ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে বাংলার মত আনেক ভাষা হরিয়ে যবে, বাংলা ভাষার পিছনে গুরে আমরা আমাদের জীবন নষ্ট করেছি, ইংলিশ ছারা ভাল চাকির ও উচ্চ স্তরের শিক্ষা নেওয়া যায় না, মানুষের উপকার করতে না পারেন তাতে খতি নাই কিন্ত মানুষ্কে ভুল পথে ঠেলে দিবেন না, বাংলদেশের এক কোটি মানুষ বিদেশে থাকেন, এই প্রবাসি মানুষ গুলোর প্রধন সমস্যা এরা ইংলিশ ভাল বলতে পারেনা, তৈয়রি পোসাকের ক্ষেএে ও একই আবস্তা , যারা রপ্তানির সাথে জড়িত তারাও ভাল ইংলিশ বলতে পারেনা, বিলাসির চরিএ বিশ্লেষণ করে আমাদের কোন উপকারে লাগে নাই , এই সকল বস্তা পচা জিনিস ছাএ দের পড়াবেন না, ইংলিশ ভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম করুন, আবেগ দিয়ে জিবন চলে না
নিজের ভাষা রক্ষা ও চর্চা সবকিছুর আগে। পরে অন্যসব ব্যাপারে দেখা যেতে পারে।
মাতৃভাষা বাংলা ভাল না জানলে বিদেশি ভাষা শিখা যায় না। বাংলা ভাষা যত মানুষ বলে, অনেক মহাদেশের সব নাগরিক মিলেও সে সংখ্যার সমান হবে না। বাংলা ভাষা অচল বা বাংলা ভাল জানলে অন্য ভাষা শিখা যাবে না এ ধারণাটা হল গাজাখুরী।
গালে আলো চাউল রেখে অন্যান্য চকাটে ঢিল কত বড় লিষ্ট লোয়ে দিস্তা দিস্তা ধারা লোয়ে আয়ছে
thanks sir
Thanks
ধন্যবাদ