সামাজিক দক্ষতা সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত। অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন। তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে। একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে। একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন। তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন। আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম। কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন। এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে পতিত শব্দের ২ টা অর্থ ১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয় ২)নিযুক্ত হওয়া শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন। পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা। ২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন। যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন। এবার আসি পতিতের বিষয়টি এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন। তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা। এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে। তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন? এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না। এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না। তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত। এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে। এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না। আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত। এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয় শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
সব কিছুইতো বুঝলাম,কিন্তু কথা হচ্ছে মহর্ষি পরাশর মনির ঔরশে এবং মৎস্য গন্ধা শুদ্রানীর গর্ভে জন্ম কৃষ্ণ দৌপায়ন ব্যাসদেবের সৃষ্টি ধর্ম গ্রন্থ গুলি পাঠ করিলে কোথায় গমন হবে যদি বুঝিয়ে বলতেন ভালো হতো। বৈষ্ণব সম্প্রদায় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে সকলের বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করে ( চোর ডাকাত হার্মাদ) তারা কৃষ্ণের সেবা দিয়ে নিজের উদর পূর্তি করে তাদের কোথায় যেতে হবে তাও একটু বুঝিয়ে বলবেন শাস্ত্জ্ঞ মহাশয়।
শাস্ত্রপাঠ করলে শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বুঝতে হবে। নতুবা হিতে বিপরীত হবে। এজন্যই বেদ পাঠের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল। এখানে শাস্ত্র কী বলল আর হেড লাইন কি দিলেন। ঈশ্বর আপনাদের জ্ঞান দান করুক।
মানুষ আজ কাল বুঝতে পেরেছে সব মানুষ সমান l আর স্বর্গের লোভে কেউ এখন দান ধ্যান করে না l সুতরাং শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বুঝে লাভ নেই l এবৎসর গঙ্গা সাগর মেলায় গোদানের সর্বোচ্চ দক্ষিনা উঠেছে ২০০ টাকা l ১০/২০ টাকায় ও বৈতরণী নদী পার হওয়া যাবে l এক ব্রাহ্মণ কে আমি বলতে শুনেছি যে চাকরি করা ব্রাহ্মনের মেয়ে নিব, কিন্তু পূজারী ব্রাহ্মনের মেয়ে নিব না l পূজারী ব্রাহ্মণ ভিখারি l আজ কাল পূজারী ব্রাহ্মণ খুবই কষ্টে আছে l সুতরাং শাস্ত্রের সঠিক অর্থ না খুঁজে মানুষের সঠিক অর্থ খোঁজাই ভালো l আর হিন্দু শাস্ত্রের সংখ্যা অগণিত, এক এক শাস্ত্রের ব্যাখা এক এক রকম l মধ্য প্রদেশে দলিত দুটো নয় বৎসরের ছেলেকে আছড়ে মারলো, কারণ তারা নূতন কেনা মোটর সাইকেল ছুঁয়ে দিয়েছিলো l এগুলো করেছিল শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বোঝা শ্রেণীর লোক জন l এই জীবনে যাতে সবাই মিলে মিশে থাকা যায় সেটা করাই ভাল l সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই l কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহু দূর, মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেই সুরাসুর l
পন্ডিত মশাই, একটু মানবিক হয়ে বলুন তো এই পৃথিবীতে আপনার চাওয়া পাওয়া কি? সমুদ্র হতে কমন্ডুল কমন্ডুল জল এনে এমন কোন মহাসমুদ্র গড়তে চাইছেন যেখানে স্নান করে বিশ্ব কে উদ্ধার করবেন , আর এতো গুলো সম্প্রদায় থাকতে সুধুমাত্র একটি বিশেষ সম্প্রদায় নিয়ে এমনভাবে লাগছেন যেন আপনার পাকা ধানে ওরা মৈ দিয়েছে ,গ্রহন্তে অন্য কোন সম্প্রদায় অথবা আপনার নিজের বিষয়ের উপর কিছু পেলেন না !! সর্ব ধর্মান্ পরিতাজ্যং মামেকং সরনাং ব্রজ। মানুষ সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে তার মানবিক গুণাবলী ও সু শিক্ষা থাকতে হয় আপনার ভক্ত মহলে জিজ্ঞাসা করে দেখেন তার কোনটাই আপনার মধ্যে আছে কিনা?
এ হারামজাদা টপিক পায়নি। কে কাকে নিয়ে সাধ্য করবে করবে কি করবে না সে তার ব্যক্তিগত ব্যাপার তোর মাথা ব্যাথা করছে। শুধু কি হরিনাম করলে সব উদ্ধার হয়ে যাবে তাহলে নাস্তিকরা উদ্ধার হয়নি। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা যত সব বুজরুবি
প্রভুজি খুব সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করার জন্য শতকুটি প্রনাম ও কৃষ্ণ প্রীতি শুভেচ্ছা। কিন্তু আলোচনা অনুসারে হেড লাইন আরেকটু সঠিক হলে ভালো হতো.... যেমন - কোন ধরনের ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজা করানো উচিত নয় এবং সদগুণ বর্জিত ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজাদি করলে কি ফল লাভ হয়? এই বিষয়ে শাস্ত্রে কি বলা হয়েছে ? বা সদগুণ সম্পন্ন ব্রাহ্মণ ছাড়া শ্রাদ্ধ ও পূজা করলে কি কি ফল লাভ হয় ? অথবা সদগুণ সম্পন্ন ব্রাহ্মণের গুনাবলী কেমন হওয়া উচিত? এবং কোন ধরনের ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজা অনুষ্ঠান করানো উচিত? ইত্যাদি। তাছাড়া ধর্মীয় আলোচনা আরো মার্জিত শ্রুতিমধুর ও শ্রদ্ধা ভক্তির সাথে করে উপস্থাপন করবেন। 🙏🙏🙏
@@user_mihirg2qz1g শাস্ত্র মেনেই কথা বলছি। যিনি বলছেন তিনি তো শাস্ত্র সম্মন্ধে অনেক কিছুই জানেন না। শাস্ত্র কি সেটাই যখন জানেন না। তখন শাস্ত্র নিয়ে ওকালতি করতে আসবেন না।
বাবা কি কখোনো মামা হয়? বা মামা কি কখোনো বাবা হয়? কখোনোই তা হতে পারে না৷ বাবা হচ্ছে একটা উপাদি। যিনি জন্মদান করান, যার শুক্রাণুতে এই শরীর প্রাপ্ত হয় তিনি হচ্ছেন পিতা বা বাবা। এখন বাবা যে কেউ হতে পারে। কোন পুরুষ যদি তার সম্পর্কে কোন বোন কে বিবাহ করে এবং তাদের যদি সন্তান হয় তখন সেই সন্তান পুরুষটিকে মামা বলে ডাকে না বা নারীকে পিশি বলে ডাকে না। তারা মা এবং বাবা ই সম্মোধন করেন। তো এখন কথা হল, কেউ যখন কোন পিতৃকার্য না দেবকার্যের উদ্দেশ্য যজ্ঞ করান তখন তাকে অবশ্যই ব্রহ্মন হতে হবে। তখন তাকে বলা হয় পুরোহিত। না অন্য কোন উপাধি পায়, মতুয়া, বৈষ্ণব, শাক্ত, শৈব এগুলা। যিনি যজ্ঞ করাবেন তাকে ব্রহ্মন ই হতে হবে। (ওই সন্তানের বাবা সম্বোধন এর মত। যদিও বাচ্চাটির সম্পর্কে তার মায়ের ভাই হত, কিন্তু এখন মামা না বলে বাবা বলতে হয়) ঠিক তেমনি যখন কেউ যজ্ঞ করাবেন তখন তাকে মতুয়া বা বৈষ্ণব না বলে ব্রাহ্মণ বলা হয়। এখন আরেক কথা, যদি ব্রাহ্মণ হতে হয় তবে আপনার কথা অনুযায়ী ৪৮ সংস্কার থাকতে হবে, নয়তো সে এই কার্য করার যোগ্য নন। আর আপনার কথায় আরেক টা বিষয় স্পট হল যে, এই ৪৮ সংস্কার থাকলেই সে ব্রাহ্মণ হতে পারবে। তাতে যে কেউ ই হতে পারে। আমি এই কথার মান্য করি। তো কথা হল আপনি যে এই শুভ কার্য পিতৃ বা দেব কার্য মতুয়া দিয়ে করাবেন, তারা কি ৪৮ সংস্কার সম্পন্ন????? যদি না হয় তবে তারা ওই অযোগ্য ব্রাহ্মণ দের মত। আমি ঠিক বললাম কি?? যদি অযোগ্য হয় অর্থাৎ আপনি যে কয়টি শাস্ত্রের উল্লেখ করেছেন সে অনুযায়ী বলছি, ব্রাহ্মণ অযোগ্য হলে তাকে দিয়ে কার্য করালে পিতৃমাতৃকুল ওই ব্রাহ্মণ গনের বিষ্ঠায় বিচরন করেন। তো এবারে বলেন মতুয়ারা যে পুরোহিতের কাজ করবে তারা কি যোগ্য ব্রাহ্মন?? আপনার কথা অনুযায়ী এটা তো স্পষ্ট বোঝা গেল যে আপনি নিজেই নিজের পিতামাতাকে ওই মতুয়া পুরোহিতের বিষ্ঠায় বিচরন করবার জন্য ঠেলে ফেলে দিলেন। শাস্ত্র বিচারে মতুয়ারা এই দেব ও পিতৃকার্য করবার যোগ্য নহে। তো আপনি কি আপনার পিতৃকার্য করবেন না?? আবার আর একটা কথা থেকে গেল, আপনি কি করে বিচার করলেন যে কলি যুগে ব্রাহ্মণ নেই? নাকি আপনি এই নিজের সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্রাহ্মণ এর গুনাবলি না দেখে বলে দিলেন যে ব্রাহ্মণ নেই?? আপনার কথার কোন ভিত্তি পেলাম নাহ৷ যতগুলো শাস্ত্র রেফারেন্স দিলেন তা আমি মান্য করি। তবে মতুয়া দিয়ে এই কার্য করাবেন তা মানতে পারলাম না। আর মতুয়ার শত গুন কিকি তা আপনি বর্ননা করবেন। না মতুয়া দিয়ে পিতৃ বা দেব কার্য করার সিদ্ধানৃত কোন শাস্ত্রে উল্লেখ আছে তা বর্ননা করবেন। আমার অনুরোধ থাকবে আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন। হরিবোল🙏🙏
দাদা সুন্দর একটা মূল্যবান কমেন্ট করেছেন এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই🙏 এরপরে দুটো কথা আমি বলি সেটা হল আমি যে 48 টি সংস্কারের কথা বলেছি সেটা শুধুমাত্র পৈতা ধারী ব্রাহ্মণের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। কারণ তারা দাবি করে তারা জন্মসূত্রেই ব্রাহ্মণ, যারা জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ তাদের জন্যই 48 টি সংস্কার প্রযোজ্য। যারা ধর্মকর্ম অনুযায়ী ব্রাহ্মণ্য পদ লাভ করেছেন তারা সর্বদাই পূজনীয়🙏 আর এই ভিডিওটায় আমার নিজস্ব কোন মতামত আমি কখনো বলিনি, সমস্তই শাস্ত্রের আলোচনা আমি তুলে ধরেছি মাত্র🙏
@@HaribhaktiTv হ্যা একথা সত্য। তবে সবার শেষে যে কথা উল্লেখ করা হয়েছে, মতুয়া বা কোন বৈষ্ণব গন দ্বারা এই কার্য করাবেন, শাস্ত্র বিচারে তার কি প্রমান? মতুয়ার শত গুন কিকি ও বৈষ্ণবের শত গুন কিকি??
আগের দিনে বিজ্ঞানের প্রসার কম ছিল।ধান টান এই গুলি ছিল না। রাজারা হরিণের মাংস খেতেন এটা লক্ষণীয় নয়। নাম কামানোর জন্য হৈ চৈ চেঁচামেচি করে লাভ নেই । উল্টো সাধারণ মানুষ বিপথগামী হয়
মহাভারত পুরাণ লেখা হয় আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে। তখন এর নিয়মানুযায়ী এখন ঐরূপ ব্রাহ্মণ কি পাওয়া যাবে? বর্তমানে বর্ণ ব্যবস্থা প্রায় শেষের পথে। তাহলে ধর্মীয় ক্রিয়ার অধিকারী কে? শাস্ত্রীয় অনেক নিয়ম সরকার বাদ দিয়েছেন সেগুলো ফিরানোর ব্যবস্তা করুন । শাস্ত্রে তো অনেক নিয়ম আছে তা আপনি সব মেনে চলেন?
ভাই একটা কথা খুব জানতে ইচ্ছে করছে।আপনার ঘরে পূজা অর্চনা করান তো?হে শাস্ত্রবিশারদ আপনার নিকট এই অধমের অনুরোধ থাকবে যে,আপনার মুখাগ্নি ও যাতে ব্রাহ্মণকে দিয়ে না করানো হয়।মৃত্যুর আগে আপনি এটা অবশ্যই নিশ্চিত করে যাবেন❤❤❤❤❤
এ বিষয়ে দাদা একটা আলোচ্য ভিডিও আছে আমাদের চ্যানেলে ভিডিওটি হলো "শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ কবে রচিত হয়েছিল" এখানে আলোচনা করেছি বিস্তারিতভাবে, যদি একটু কষ্ট করে দেখে নেন🙏
হরেকৃষ্ণ,,,, ভগবানের উপর বিশ্বাস রাখো। নিজের শ্রাূদ্ধ ও পুজো নিজে করো না। পারলে নিজের গুনে কৃষ্ণ ভক্ত হও। কৃষ্ণ (ভগবান) সেজো না। পারলে এই অধমকে ক্ষমা করো।
তোমার কৃষ্ণ হতে তবে কেন?? কৃষ্ণ তো নিজেই বর্ণবাদী ভেদ বৈষম্য তার আদর্শ । তিনি বলেন বৈশ্য শূদ্র ও নারী এদের জন্ম পাপ যোনী থেকে এই বার ভেবে দেখো তোমার মা যদি বেশ্যা হয় তাহলে তুমি তার সন্তান হলে লোকে কি বলবে????? গীতা নবম অধ্যায় ৩২ নং শ্লোক
@@ashokbiswas9219 vulval bakha korte asen ke no 32 no sloke bola acche stri ,baishya, sudra , papyoni orthat chandal jei yonitei jonmao na keno geeta sokoler amake soron kore sobai poromattai milito hoy
ঐ পূরাণ গুলিতে বৈষ্ণবদের শ্রাদ্ধক্রিয়া করা এবং বিবাহাদি কর্ম করা সম্পর্কে একটু আলোচনা যদি থাকে পারলে করুণ। কিভাবে আপনাদের টিকিটাকে অ্যান্টেনা বলা হয় এই ব্যাপরেও আলোচনা করুন। আর সকলকে সশরীরে জীবিত থাকাকালীন স্বর্গে পাঠাবার জন্য ধন্যবাদ।
সামাজিক দক্ষতা সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত। অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন। তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে। একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে। একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন। তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন। আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম। কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন। এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে পতিত শব্দের ২ টা অর্থ ১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয় ২)নিযুক্ত হওয়া শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন। পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা। ২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন। যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন। এবার আসি পতিতের বিষয়টি এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন। তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা। এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে। তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন? এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না। এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না। তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত। এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে। এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না। আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত। এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয় শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
বর্তমানে বেদ অধ্যায়ন, পূজা আর্চন,আর ভিক্ষা বৃত্তি করে জীবন জাপন করবে তথা শাস্ত্র সম্মত ব্রাক্ষন পাওয়া যায় না বা পাওয়া না গেলে তখন কাকে দিয়ে শ্রদ্ধা কার্য বা বিবাহ,পূজা কিভাবে করা সম্ভব,শাস্ত্রে কি বলে, জানতে চাই।
দাদা এই শ্রাদ্ধের বিষয়টা সকলের ক্ষেত্রে এক নিয়ম নয়, যেমন আপনাদের নিয়ম আছে মামা মারা গেলে ভাগ্নে চারদিনে শ্রাদ্ধ করবে, কিন্তু বহু মানুষের এই নিয়মটি নেই, মামা মারা গেলে তারা কোন নিয়মই পালন করেন না।🙏
. ব্রাহ্মন যোগ্য হোক বা অযোগ্য হোক, শ্রাদ্ধ মৃত/মৃতার অপমান এবং তার পরিবাবের অপমান ও লাঞ্ছনা ৷ শ্রদ্ধানুষ্ঠান বা স্মৃতিচারন বা শোক জ্ঞাপন সভা প্রকৃত ও সবশ্রেষ্ঠ পথ ও মত ৷
সামাজিক দক্ষতা সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত। অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন। তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে। একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে। একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন। তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন। আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম। কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন। এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে পতিত শব্দের ২ টা অর্থ ১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয় ২)নিযুক্ত হওয়া শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন। পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা। ২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন। যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন। এবার আসি পতিতের বিষয়টি এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন। তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা। এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে। তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন? এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না। এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না। তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত। এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে। এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না। আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত। এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয় শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
আপনার শাস্ত্র পাঠ শুনে যেটা বোঝা যাচ্ছে ।পৃথিবীতে ব্রাহ্মণ পাওয়া যাবে না । পিতৃ কার্য কি হবে না।জাদের কথা বলেন।তারা কি এই সব ধরনের কাজের উপযুগী।এটা কোথায় লেখা আছে।যদি বলতেন ভালো হতো।শুভ রাত্রি।
দাদা আপনাকে সহস্রকোটি প্রণাম ঈশ্বরের কাছে পার্থনা করি যে আপনার মতোন এইরূপ সত্য প্রচারকারী সনাতন ধর্মের প্রতেকটি গুরুভক্তি এবং বিশ্বাসী নেয় পরায়ন প্রত্যােকটি সম্পদায়ের মধ্যে যেন জন্ম গ্রহন করে তাহলে হিন্দু ধর্ম থেকে কোনোলোক প্রতারিত হয়ে অন্য ধর্ম গ্রহন করবে না, পরিশেষে বলবো - ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুক, রাঁধে রাঁধে 🙏🙏🙏
বলুন তথা কথিত ব্রাহ্মণ যারা মাছ মাংস খোর, ডিম খোর, বিড়িখোর, চা খোর, কফি খোর.... এই গুলো যারা খায়, যাদের মধ্যে প্রকৃত ব্রাহ্মণের ৯টি গুণ ( গীতার ১৮/৪২) নেই তারাই ভেজাল বা ভন্ড প্রতারক ব্রাহ্মণ।.......... তাই সকল ব্রাহ্মণ আপনাদের মতো ভন্ড প্রতারক নয়............যারা আচারন শ্রীল ব্রাহ্মণ সমাজে আছে মঠ মন্দিরে আছে, যারা জন্ম সুত্রে নয় গুণ ও কর্ম অনুসারে, তাদের যোগ্যতা অনুসারে ৯টি গুণ অর্জন করে তার আচারন করে ও প্রচার করে তারাই প্রকৃত ব্রাহ্মণ...............""" ভীলামৃত পড়বেন আর মানুষকে ভুল শিক্ষা দিয়ে প্রতারনা করবেন, কত দিন.......??? ভন্ডামী চ্যানেল বন্ধ করুন।
ঠিক বলেছেন দাদা। এরা আসলে মূর্খ। এরা সংস্কৃতের কিচ্ছু জানেনা। সারাদিন ভুল ব্যাখ্যা করে। এদের জন্য আমাদের ধর্ম অধঃপতনে যাবে। জাকির নায়েকের মত শয়তানেরা এদের জন্য আমাদের ধর্মকে কলুষিত করতে পারে।
দাদা আপনি যে হঠাৎ করে ছাগল বললেন এখানে বলুনতো আমার ব্যক্তিগত আলোচনা কিছু আছে? সমস্তই শাস্ত্রের আলোচনা আমি তুলে ধরেছি যেগুলো ব্রাহ্মণরা রচনা করেছেন। ধন্যবাদ 🙏
@@HaribhaktiTv ছাগল একটা নিরীহ প্রাণী বিশেষ । আর গাড়োল, ভেড়াও ঐ প্রজাতিরই প্রাণী বলে মনে হয় । এরা হাজার হাজার বছর যাবৎ পৃথিবীতে নিজস্ব চেহারা,আকৃতি, প্রকৃতি ও বুদ্ধি নিয়ে বসবাস করছে। পাশাপাশি বনে জঙ্গলে আর একটা প্রজাতির প্রাণী বাঘ সিংহ ও আছে । চেহারা ,বুদ্ধি, ওজন, প্রবৃত্তি ,শক্তি, সাহস, মেধা কোন দিক দিয়েই ছাগল প্রজাতিকে এই বাঘ সিংহের প্রজাতির অবস্থায় আনা যায় না, বা তূলনা করা যায় না । এখন সমস্যা হলো, বা বড় পরিতাপের বিষয় হলো, এই ছাগল প্রজাতি তার হাজার বছরের নিজস্ব চেহারা,চরিত্র বদল কোরে বাঘ সিংহের প্রজাতির চেহারা,চরিত্র ও রুপে রুপান্তরিত হতে চাচ্ছে । সারা জীবনের কাক ,তার চেহারা ও চিৎকার বদল কোরে নিজেদের অবস্থার প্রতি প্রতিবাদ জানিয়ে এখন কোকিল প্রজাতিতে রুপান্তরিত হতে চাচ্ছে । তা বেশ তো । এর জন্য নিজে ছাগল হয়ে, বাঘ সিংহ কে বিদ্বেষ ও ঘৃণা বশত ছাগল বলার দরকার কী ? আর কাকের প্রবৃত্তি ও চেহারা কোনটাই ছাড়তে পারনি, অথচ কোকিল সাজতে চাচছ । কাকের চরিত্র অন্যদের ছোঁ মারা আর বিকট চিৎকার করা। তুমি ও ঠিক এই দুটোই করছ । হাজার হাজার বছর যাবৎ যারা ভারত বর্ষের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, দর্শন, ইতিহাস, বিজ্ঞান, সাহিত্য, রাজনীতি ইত্যাদিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে, অবদান রেখেছে, তাদেরকে তুমি মহা ছাগলের প্রজাতি হয়ে তাদেরকে ছাগল বলে চিনাচছো? বেটা তোমার চৌদ্দ পুরুষ এদের পাশে বসে, কাছে থেকে, যা কিছু প্রয়োজন নিয়েছ। তোমার আচরণ, ও হীন বুদ্ধিই তোমার নিজেকে ছাগল প্রজাতির তা প্রমাণ দিচ্ছে । বেয়াকুফ নিজে ছাগল না হলে হাজার বছরের সংস্কারিত Modified একটা সম্প্রদায়ের মানুষ কে তুমি ছাগল বলার ধৃষ্টতা ও দুঃসাহস দেখাতে পার ? তোমার প্রজাতির রক্ত ও জীন পরিবর্তন করতে পারলে তবে হয়ত তোমাদের হীন মননোতা,সংকীর্ণতা, বিভেদ ,বিদ্বেষ, ঘৃণা, Jealously এগুলোর পরিবর্তন হতে পারে । তা কী সম্ভব? শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, অর্থ, পোষাক, এগুলো অর্জন করা যায়। আর এগুলো দিয়ে শুধুমাত্র বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন সাধন হয়। অন্য অভ্যন্তরীণ সমস্ত বৃত্তিগত পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন হাজার বছরের নিষ্ঠা,সংযম, ত্যাগ, ও আধ্যাত্মিক শিক্ষার ।এগুলোর অর্জন কর, তাহলে তোমার ( গুরুদেবের শিক্ষানুযায়ী ?) মনুষ্য চেহারা ধারণকারী ছাগল সেজে অন্য একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে ছাগল বলার হীন মননোতার লোপ পাবে বলে মনে করি । আমি এই লেখার এক জায়গাতে ত্যাগের কথা বলেছি । ত্যাগের সাথে তোমাদের পরিচয় আছে ? ত্যাগ কী তোমারা জান ? তোমার সম্প্রদায়ের উল্লেখযোগ্য কোন ত্যাগের নজীর দেখাতে পারবে ? তবে অনেকেই তোমাদের একটা বিশেষ জিনিস ত্যাগের কথা জানে, আর তা হল শুধুমাত্র ''মল আর মুত্র '' ।
দাদা রেগে যাচ্ছেন কেন? এটাতো আমি আমার কথা বলিনি, আপনাদেরই পূর্বপুরুষগণ অর্থাৎ ব্রাহ্মণগণ যা বর্ণনা করেছেন গ্রন্থের মধ্যে আমি সে সমস্ত উত্থাপন করেছি মাত্র। আমি নিমিত্ত মাত্র, আপনারাই তো সব, আপনাদের বক্তব্য আমি তুলে ধরেছি মাত্র দাদা🙏
আপনারা তো পরনিন্দা পরচর্চা করতে ভালোবাসেন। আপনার মতই একজন জ্ঞানশূন্য ব্যক্তি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে বাজে কথা বলেছে। নিজেকে হরি ভক্ত বলে পরিচয় দিলেই হয় না। হরিকে জানেন। আত্মজ্ঞানী হতে হলে আগে নিজেকে জানুন। আর ব্রাহ্মণ সর্বদাই পূজনীয়। ব্রাহ্মণ ভগবানের প্রিয়।
কোন একটা পদ্ধতি ভালো, আর একটা খারাপ এটা বলা যাবে না l ক্রিয়া কর্ম করলে মা বাবা স্বর্গে যাচ্ছে এটার প্রমান কোন পদ্ধতি ই দিতে পারে না l শুধু মনের বিশ্বাস ও শান্তি l ব্রাহ্ম বাদী, রাম নারায়ণ রাম সম্প্রদায়, মতুয়াদের কিছু অংশ ব্রাহ্মণ লাগায় না l
সামাজিক দক্ষতা সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত। অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন। তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে। একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে। একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন। তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন। আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম। কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন। এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে পতিত শব্দের ২ টা অর্থ ১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয় ২)নিযুক্ত হওয়া শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন। পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা। ২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন। এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন। যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন। এবার আসি পতিতের বিষয়টি এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন। তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা। এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে। তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন? এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না। এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না। তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত। এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে। এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না। আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত। এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয় শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
Gander murkho ei pramangulo kon jug there kon jug porjant tar dharona tomader mato bhando bostamra janbe kikore oi sab puran thekei bahu praman paowajay bramhon daraye shradha di karmo o doiba karmo korar adikar boisnaber not asole boisnaber Dara namgan chhara are kichhui karano Jay na
ব্রাহ্মণ্য জন্মগতভাবে হয় না। ব্রাহ্মণ্ কর্মগতভাবে হয়।। পৃথিবী সম্পক্রে সম্যক জ্ঞান আছে তিনি ব্রাহ্মণ্য। আগে ব্রাহ্মণ্ খুজে বের করুন।
Thik
এর তথ্য দেবেন
আপনার এই সংজ্ঞার সূত্র কী? কোন অভিধানে পাব?
ব্রাহ্মণ জন্মগতভাবে হয়
অত্রি ১৪০ নং শ্লোক
সামাজিক দক্ষতা
সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত।
অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন।
তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না
ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে।
একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে।
একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন।
তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন।
আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম।
কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন।
এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে
পতিত শব্দের ২ টা অর্থ
১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয়
২)নিযুক্ত হওয়া
শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন।
পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা।
২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন।
যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন।
এবার আসি পতিতের বিষয়টি
এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন।
তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা।
এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে।
তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন?
এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে
এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না।
এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না।
তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত।
এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে।
এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না।
আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত।
এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয়
শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ
শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
প্রথম আপনি একজন পাপিষ্ঠ
মানুষ
সব কিছুইতো বুঝলাম,কিন্তু কথা হচ্ছে মহর্ষি পরাশর মনির ঔরশে এবং মৎস্য গন্ধা শুদ্রানীর গর্ভে জন্ম কৃষ্ণ দৌপায়ন ব্যাসদেবের সৃষ্টি ধর্ম গ্রন্থ গুলি পাঠ করিলে কোথায় গমন হবে যদি বুঝিয়ে বলতেন ভালো হতো। বৈষ্ণব সম্প্রদায় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে সকলের বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করে ( চোর ডাকাত হার্মাদ) তারা কৃষ্ণের সেবা দিয়ে নিজের উদর পূর্তি করে তাদের কোথায় যেতে হবে তাও একটু বুঝিয়ে বলবেন শাস্ত্জ্ঞ মহাশয়।
আপনি ঠিকই ধরেছেন
KHUB SUNDOR, KOLI JUGAR KOLKI ABOTER UPNEY .🏴🥱
এক মাত্র হরিনাম শেষ কথা
very helpful video
thanks
শাস্ত্রপাঠ করলে শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বুঝতে হবে। নতুবা হিতে বিপরীত হবে। এজন্যই বেদ পাঠের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল। এখানে শাস্ত্র কী বলল আর হেড লাইন কি দিলেন। ঈশ্বর আপনাদের জ্ঞান দান করুক।
এই সব বোদ্ধা বোদ্ধা গপ্পো নাই বা করলেন ৷ শাস্ত্র হবে সাধারনের বোঝার উপযুক্ত ৷
মানুষ আজ কাল বুঝতে পেরেছে সব মানুষ সমান l আর স্বর্গের লোভে কেউ এখন দান ধ্যান করে না l সুতরাং শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বুঝে লাভ নেই l এবৎসর গঙ্গা সাগর মেলায় গোদানের সর্বোচ্চ দক্ষিনা উঠেছে ২০০ টাকা l ১০/২০ টাকায় ও বৈতরণী নদী পার হওয়া যাবে l এক ব্রাহ্মণ কে আমি বলতে শুনেছি যে চাকরি করা ব্রাহ্মনের মেয়ে নিব, কিন্তু পূজারী ব্রাহ্মনের মেয়ে নিব না l পূজারী ব্রাহ্মণ ভিখারি l আজ কাল পূজারী ব্রাহ্মণ খুবই কষ্টে আছে l সুতরাং শাস্ত্রের সঠিক অর্থ না খুঁজে মানুষের সঠিক অর্থ খোঁজাই ভালো l আর হিন্দু শাস্ত্রের সংখ্যা অগণিত, এক এক শাস্ত্রের ব্যাখা এক এক রকম l মধ্য প্রদেশে দলিত দুটো নয় বৎসরের ছেলেকে আছড়ে মারলো, কারণ তারা নূতন কেনা মোটর সাইকেল ছুঁয়ে দিয়েছিলো l এগুলো করেছিল শাস্ত্রের সঠিক অর্থ বোঝা শ্রেণীর লোক জন l এই জীবনে যাতে সবাই মিলে মিশে থাকা যায় সেটা করাই ভাল l সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই l কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহু দূর, মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেই সুরাসুর l
জয় নিতাই হরি বোল আপনি যে বলেন এই কথা দিন কৃষ্ণ ঠাকুর এর আগে বলেছেন এখন উনারি এরাই করেই চলেছে তিনি এখনো আমাদের জন্য সঙস্য করেইচলেছু
ভীলামৃত পড়ে ফতুয়ারা এখন মাতাল হয়েছে
পন্ডিত মশাই, একটু মানবিক হয়ে বলুন তো এই পৃথিবীতে আপনার চাওয়া পাওয়া কি? সমুদ্র হতে কমন্ডুল কমন্ডুল জল এনে এমন কোন মহাসমুদ্র গড়তে চাইছেন যেখানে স্নান করে বিশ্ব কে উদ্ধার করবেন , আর এতো গুলো সম্প্রদায় থাকতে সুধুমাত্র একটি বিশেষ সম্প্রদায় নিয়ে এমনভাবে লাগছেন যেন আপনার পাকা ধানে ওরা মৈ দিয়েছে ,গ্রহন্তে অন্য কোন সম্প্রদায় অথবা আপনার নিজের বিষয়ের উপর কিছু পেলেন না !! সর্ব ধর্মান্ পরিতাজ্যং মামেকং সরনাং ব্রজ। মানুষ সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে তার মানবিক গুণাবলী ও সু শিক্ষা থাকতে হয় আপনার ভক্ত মহলে জিজ্ঞাসা করে দেখেন তার কোনটাই আপনার মধ্যে আছে কিনা?
I prefer your video with proof . Thanks a lot .
very beautifull
very beautiful
Satyatabolun Many2thanks
Nice video thank you bai
thanks
Ķk@@HaribhaktiTv
খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে
এইরকম চ্যানেল ব্লক করা উচিত।
কেন
আপনি ব্রাহ্মণ দের পেছনে না লেগে নিজের মুক্তির কথা ভাবুন।
Apne hinduder name Kalanka apner
ব্যক্তির মুক্তি প্রাপ্তি ঘটে কর্মের উপরে,
নাম জপ তন্ত্র মন্ত্রে মুক্তি নয় বদ্ধোতার সৃষ্টি ঘটে।
এ হারামজাদা টপিক পায়নি। কে কাকে নিয়ে সাধ্য করবে করবে কি করবে না সে তার ব্যক্তিগত ব্যাপার তোর মাথা ব্যাথা করছে। শুধু কি হরিনাম করলে সব উদ্ধার হয়ে যাবে তাহলে নাস্তিকরা উদ্ধার হয়নি। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা যত সব বুজরুবি
জ্বলছে কেন, তোরা ভাব কীভাবে মুক্তি পাবি
@@swapanchakraborty1878 ekdam chup kor
Khub bhalo laglo thank you khub sundar katha
প্রভুজি খুব সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করার জন্য শতকুটি প্রনাম ও কৃষ্ণ প্রীতি শুভেচ্ছা। কিন্তু আলোচনা অনুসারে হেড লাইন আরেকটু সঠিক হলে ভালো হতো.... যেমন -
কোন ধরনের ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজা করানো উচিত নয় এবং সদগুণ বর্জিত ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজাদি করলে কি ফল লাভ হয়? এই বিষয়ে শাস্ত্রে কি বলা হয়েছে ? বা
সদগুণ সম্পন্ন ব্রাহ্মণ ছাড়া শ্রাদ্ধ ও পূজা করলে কি কি ফল লাভ হয় ? অথবা
সদগুণ সম্পন্ন ব্রাহ্মণের গুনাবলী কেমন হওয়া উচিত? এবং কোন ধরনের ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পূজা অনুষ্ঠান করানো উচিত? ইত্যাদি।
তাছাড়া ধর্মীয় আলোচনা আরো মার্জিত শ্রুতিমধুর ও শ্রদ্ধা ভক্তির সাথে করে উপস্থাপন করবেন।
🙏🙏🙏
ধন্যবাদ 🙏
Nice 👍👍👍
শ্রাদ্ধ কর্ম প্রধানত হয় স্মৃতি শাস্ত্র অনুসারে।। স্মৃতি শাস্ত্র ছাড়া আপনি যে কথা বলে চলেছেন সেটাই অধর্ম।
এখন মতুয়ারা ব্রাহ্মণ মানতে শুরু করেছে। 😁😁
শাস্ত্রের কথা মেনে কথা বলুন শাসলে যা আছে তাই বলুন শাস্ত্রের বাইরের তা বলবেন না
@@user_mihirg2qz1g শাস্ত্র মেনেই কথা বলছি। যিনি বলছেন তিনি তো শাস্ত্র সম্মন্ধে অনেক কিছুই জানেন না। শাস্ত্র কি সেটাই যখন জানেন না। তখন শাস্ত্র নিয়ে ওকালতি করতে আসবেন না।
ফতুয়ারা কোন শাস্ত্র মানে......??? তাহলে হারিচাঁদ তো শাস্ত্রের মহান সাধকও নন, অবতার হয় কি করে......??? ভন্ডামী বাদ দিন
ফালতু ভিডিও
বাবা কি কখোনো মামা হয়? বা মামা কি কখোনো বাবা হয়?
কখোনোই তা হতে পারে না৷
বাবা হচ্ছে একটা উপাদি। যিনি জন্মদান করান, যার শুক্রাণুতে এই শরীর প্রাপ্ত হয় তিনি হচ্ছেন পিতা বা বাবা।
এখন বাবা যে কেউ হতে পারে। কোন পুরুষ যদি তার সম্পর্কে কোন বোন কে বিবাহ করে এবং তাদের যদি সন্তান হয় তখন সেই সন্তান পুরুষটিকে মামা বলে ডাকে না বা নারীকে পিশি বলে ডাকে না। তারা মা এবং বাবা ই সম্মোধন করেন।
তো এখন কথা হল, কেউ যখন কোন পিতৃকার্য না দেবকার্যের উদ্দেশ্য যজ্ঞ করান তখন তাকে অবশ্যই ব্রহ্মন হতে হবে।
তখন তাকে বলা হয় পুরোহিত।
না অন্য কোন উপাধি পায়, মতুয়া, বৈষ্ণব, শাক্ত, শৈব এগুলা।
যিনি যজ্ঞ করাবেন তাকে ব্রহ্মন ই হতে হবে। (ওই সন্তানের বাবা সম্বোধন এর মত। যদিও বাচ্চাটির সম্পর্কে তার মায়ের ভাই হত, কিন্তু এখন মামা না বলে বাবা বলতে হয়) ঠিক তেমনি যখন কেউ যজ্ঞ করাবেন তখন তাকে মতুয়া বা বৈষ্ণব না বলে ব্রাহ্মণ বলা হয়।
এখন আরেক কথা, যদি ব্রাহ্মণ হতে হয় তবে আপনার কথা অনুযায়ী ৪৮ সংস্কার থাকতে হবে, নয়তো সে এই কার্য করার যোগ্য নন।
আর আপনার কথায় আরেক টা বিষয় স্পট হল যে, এই ৪৮ সংস্কার থাকলেই সে ব্রাহ্মণ হতে পারবে। তাতে যে কেউ ই হতে পারে। আমি এই কথার মান্য করি।
তো কথা হল আপনি যে এই শুভ কার্য পিতৃ বা দেব কার্য মতুয়া দিয়ে করাবেন, তারা কি ৪৮ সংস্কার সম্পন্ন?????
যদি না হয় তবে তারা ওই অযোগ্য ব্রাহ্মণ দের মত। আমি ঠিক বললাম কি??
যদি অযোগ্য হয় অর্থাৎ আপনি যে কয়টি শাস্ত্রের উল্লেখ করেছেন সে অনুযায়ী বলছি, ব্রাহ্মণ অযোগ্য হলে তাকে দিয়ে কার্য করালে পিতৃমাতৃকুল ওই ব্রাহ্মণ গনের বিষ্ঠায় বিচরন করেন। তো এবারে বলেন মতুয়ারা যে পুরোহিতের কাজ করবে তারা কি যোগ্য ব্রাহ্মন??
আপনার কথা অনুযায়ী এটা তো স্পষ্ট বোঝা গেল যে আপনি নিজেই নিজের পিতামাতাকে ওই মতুয়া পুরোহিতের বিষ্ঠায় বিচরন করবার জন্য ঠেলে ফেলে দিলেন।
শাস্ত্র বিচারে মতুয়ারা এই দেব ও পিতৃকার্য করবার যোগ্য নহে। তো আপনি কি আপনার পিতৃকার্য করবেন না??
আবার আর একটা কথা থেকে গেল, আপনি কি করে বিচার করলেন যে কলি যুগে ব্রাহ্মণ নেই?
নাকি আপনি এই নিজের সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্রাহ্মণ এর গুনাবলি না দেখে বলে দিলেন যে ব্রাহ্মণ নেই??
আপনার কথার কোন ভিত্তি পেলাম নাহ৷
যতগুলো শাস্ত্র রেফারেন্স দিলেন তা আমি মান্য করি। তবে মতুয়া দিয়ে এই কার্য করাবেন তা মানতে পারলাম না। আর মতুয়ার শত গুন কিকি তা আপনি বর্ননা করবেন। না মতুয়া দিয়ে পিতৃ বা দেব কার্য করার সিদ্ধানৃত কোন শাস্ত্রে উল্লেখ আছে তা বর্ননা করবেন। আমার অনুরোধ থাকবে আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন।
হরিবোল🙏🙏
দাদা সুন্দর একটা মূল্যবান কমেন্ট করেছেন এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই🙏
এরপরে দুটো কথা আমি বলি সেটা হল আমি যে 48 টি সংস্কারের কথা বলেছি সেটা শুধুমাত্র পৈতা ধারী ব্রাহ্মণের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
কারণ তারা দাবি করে তারা জন্মসূত্রেই ব্রাহ্মণ, যারা জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ তাদের জন্যই 48 টি সংস্কার প্রযোজ্য।
যারা ধর্মকর্ম অনুযায়ী ব্রাহ্মণ্য পদ লাভ করেছেন তারা সর্বদাই পূজনীয়🙏
আর এই ভিডিওটায় আমার নিজস্ব কোন মতামত আমি কখনো বলিনি, সমস্তই শাস্ত্রের আলোচনা আমি তুলে ধরেছি মাত্র🙏
@@HaribhaktiTv হ্যা একথা সত্য। তবে সবার শেষে যে কথা উল্লেখ করা হয়েছে, মতুয়া বা কোন বৈষ্ণব গন দ্বারা এই কার্য করাবেন, শাস্ত্র বিচারে তার কি প্রমান?
মতুয়ার শত গুন কিকি ও বৈষ্ণবের শত গুন কিকি??
আপনারা তো মনে হয় হিন্দু ধর্ম একেবারে নতুনভাবে তৈরি করতে চান
@@HaribhaktiTv Akei bole bokachoda video।
Olpo gyan e chudur budur
ভাই আপনাকে প্রনাম জানিয়ে বলছি যে, আপনি যাকে এসব বললেন তিনি কি এ সবের অর্থ বোঝে?
রাইট
ধন্যবাদ 🙏
Good Dada
আমার প্রশ্ন এতদিন কোথায় ছিলেন?
সহমত
You,are,right,thank,you.
আগের দিনে বিজ্ঞানের প্রসার কম ছিল।ধান টান এই গুলি ছিল না। রাজারা হরিণের মাংস খেতেন
এটা লক্ষণীয় নয়। নাম কামানোর জন্য হৈ চৈ চেঁচামেচি করে লাভ নেই । উল্টো সাধারণ মানুষ বিপথগামী হয়
দাদা আপনাকে ধন্যবাদ
আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই 🙏🙏
Very nice video,arokom video aro chai tobai somaj sochaton hoba . Hora Krishna.
হরে কৃষ্ণ
Amra nijera ki vabey sradho achar anusthan korbo porer video tey dekhaben. Anurodh roilo
ঠিক আছে দাদা🙏
এত ব্রাহ্মণ মতুয়া না খুঁজে মনে হয় যে নিজেদের শ্রাদ্ধ নিজেরাই করা উচিত
👍 ১০০%.
আপনি সংস্কৃত উচ্চারণ করতে পারেন তো?????
শ্রাদ্ধ নয, শ্রদ্ধা জানানো উচিত।
Tumi sab jano
হরিবল 🙏🙏🙏🙏
মহাভারত পুরাণ লেখা হয় আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে। তখন এর নিয়মানুযায়ী এখন ঐরূপ ব্রাহ্মণ কি পাওয়া যাবে? বর্তমানে বর্ণ ব্যবস্থা প্রায় শেষের পথে। তাহলে ধর্মীয় ক্রিয়ার অধিকারী কে? শাস্ত্রীয় অনেক নিয়ম সরকার বাদ দিয়েছেন সেগুলো ফিরানোর ব্যবস্তা করুন । শাস্ত্রে তো অনেক নিয়ম আছে তা আপনি সব মেনে চলেন?
5000 বছর আগে গ্রন্থ লেখা?😁😁😁😁
বেদ কতো বছর আগে রচিত হয়ে ছিল ?@@HaribhaktiTv
Valo laglo .
ব্রাহ্মণের পিছনে না লেগে নিজে কথা ভাবুন
জয় শান্তি হরি
Akdom thik
Right
thanks 🙏
হরে কৃষ্ণ🙏🙏🙏
হরেকৃষ্ণ🙏
দাদা অনেক কিছু শিখলাম।
ধন্যবাদ 🙏
ভাই একটা কথা খুব জানতে ইচ্ছে করছে।আপনার ঘরে পূজা অর্চনা করান তো?হে শাস্ত্রবিশারদ আপনার নিকট এই অধমের অনুরোধ থাকবে যে,আপনার মুখাগ্নি ও যাতে ব্রাহ্মণকে দিয়ে না করানো হয়।মৃত্যুর আগে আপনি এটা অবশ্যই নিশ্চিত করে যাবেন❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ ❤💖
ধন্যবাদ
@@HaribhaktiTv and
@@HaribhaktiTv 13680
ব্রাহ্মণ কাকে বলেছে তা অাগে জানুন।
ভালো
আপনি ব্রাহ্মণ আমি আপনার মোবাইল নাং চাই।
জ।তপ।ত ভুলে আমরা সবাই সন।তনী হরে কৃষ্ণ
এটা হবে না দাদা তাহলে পবিত্র বেদকেই অমান্য করা হবে একটু ভেবে দেখুন
তাহলে শ্রাদ্ধ কার্য কি ভাবে হবে
ঠিক কথা
Fantastic Discussion. Amra Kono suvo anusthan Brahim daki na. Na pujai, na Biyete, tobey bondhu hisabe nimontron kore thaki
ধন্যবাদ 🙏
Ha nijerai korun khub valo ktha😅😅
ধন্যবাদ
জয় হরিবোল
জননা শৌচ নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন এবং জননা শৌচ করা বদ্ধতামুলক কিনা যানাবেন,,কারন আমরা খুরকর্ম বর্জন করেছি,,
আপনার জ্ঞান অনেক অনেক সবার উপরে; (আমার অনুমান ) আর আপনার কোন পুরাণে মথুয়াদের কথা বলা হয়েছে!
এ বিষয়ে দাদা একটা আলোচ্য ভিডিও আছে আমাদের চ্যানেলে ভিডিওটি হলো "শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ কবে রচিত হয়েছিল" এখানে আলোচনা করেছি বিস্তারিতভাবে, যদি একটু কষ্ট করে দেখে নেন🙏
বালের জ্ঞান
Ki re tar kata veramon- chamra gutie debo
Apnar katha manlam kintu Baysnab dia sradhya kara jabe ekotha sastre lekha ache ta to dekhalen na
হরেকৃষ্ণ,,,, ভগবানের উপর বিশ্বাস রাখো। নিজের শ্রাূদ্ধ ও পুজো নিজে করো না। পারলে নিজের গুনে কৃষ্ণ ভক্ত হও। কৃষ্ণ (ভগবান) সেজো না। পারলে এই অধমকে ক্ষমা করো।
আপনাদের মত লোকেরা এই নেকা নেকা কথা বলে আমাদের উন্নয়নকে পিছিয়ে রেখে দিল।
Very vital information thank you.
তোমার কৃষ্ণ হতে তবে কেন?? কৃষ্ণ তো নিজেই বর্ণবাদী ভেদ বৈষম্য তার আদর্শ । তিনি বলেন বৈশ্য শূদ্র ও নারী এদের জন্ম পাপ যোনী থেকে এই বার ভেবে দেখো তোমার মা যদি বেশ্যা হয় তাহলে তুমি তার সন্তান হলে লোকে কি বলবে????? গীতা নবম অধ্যায় ৩২ নং শ্লোক
@@HaribhaktiTv আচ্ছা তার মানি ভিডিও বানিয়ে ভালো ইংকাম হচ্ছে বুঝি
@@ashokbiswas9219 vulval bakha korte asen ke no 32 no sloke bola acche stri ,baishya, sudra , papyoni orthat chandal jei yonitei jonmao na keno geeta sokoler amake soron kore sobai poromattai milito hoy
সুন্দর বলেছেন
নমসুদ্ররা সকলেই উন্নত শ্রেণীর ব্রাম্মন
তোদের মত ব্রাহ্মণদের দেখলে বমি আসে, তোদের মত ব্রাহ্মণদের আমি পা দিয়েও মুছিনা
এ কথা আবার কোন পুরানে আছে জানতে ইচ্ছে করে।
দারুন বললেন
😂😂😂😂😂
রামায়ন এ রাম এর বাবার কাজ করার জন্য রাবন কে আনা হয়েছিল কেন রাবন তো ব্রাহ্মন ছিল?
ঐ পূরাণ গুলিতে বৈষ্ণবদের শ্রাদ্ধক্রিয়া করা এবং বিবাহাদি কর্ম করা সম্পর্কে একটু আলোচনা যদি থাকে পারলে করুণ। কিভাবে আপনাদের টিকিটাকে অ্যান্টেনা বলা হয় এই ব্যাপরেও আলোচনা করুন। আর সকলকে সশরীরে জীবিত থাকাকালীন স্বর্গে পাঠাবার জন্য ধন্যবাদ।
সামাজিক দক্ষতা
সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত।
অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন।
তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না
ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে।
একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে।
একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন।
তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন।
আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম।
কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন।
এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে
পতিত শব্দের ২ টা অর্থ
১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয়
২)নিযুক্ত হওয়া
শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন।
পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা।
২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন।
যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন।
এবার আসি পতিতের বিষয়টি
এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন।
তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা।
এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে।
তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন?
এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে
এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না।
এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না।
তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত।
এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে।
এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না।
আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত।
এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয়
শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ
শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
রাম রাজার আমলে পাথর জলে ভেসেছিল ।এখন ডুবে যায়।কারণ সেই রাম নেই প্রজাও নেই।
প্রনাম দাদা আপনার মনঘলহোক
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর তব যুক্তিতে প্রমানিত
বর্তমানে বেদ অধ্যায়ন, পূজা আর্চন,আর ভিক্ষা বৃত্তি করে জীবন জাপন করবে তথা শাস্ত্র সম্মত ব্রাক্ষন পাওয়া যায় না বা পাওয়া না গেলে তখন কাকে দিয়ে শ্রদ্ধা কার্য বা বিবাহ,পূজা কিভাবে করা সম্ভব,শাস্ত্রে কি বলে, জানতে চাই।
Ki matlami
যদি কাজ ব্রাহ্মণ করে তাহলে শ্রাদ্ধ ভাষা ব্যবহার করা যায়। কিন্তু মতুয়া মতে কাজ করলে শ্রদ্ধা শব্দ ব্যবহার করা একান্ত প্রয়োজন। জয় মতুয়া।
জয় হরিবোল।
মথুয়া ধর্ম বলে কিছু নেই.... তারা এক একটি চণ্ডাল জাতি.....
মোল্লাদের মত, যেমন ভাবে বাক্কা শহর কে কাবা নাম দিয়েছিল মহম্মদ।
এক জনের ফোন নম্বর দিলে ভালো হয়
ঠিকই চালিয় যাও/হরে কৃষ্ণ
ধন্যবাদ দাদা🙏🙏
হরে কৃষ্ণ
Apnar kotha gulo bhalo laglo
ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে যুক্তি দিয়ে ওনার যুক্তিকে খন্ডন করলে আপনাদের দাবির সত্যতা প্রমাণিত হয়।
হরে কৃষ্ণ ভোলো লাগলো
হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এসব মানবে না
ওরা ধর্মগ্ৰনথ না পড়ে খামোখা বকবক করে
ঠিকই বলেছেন ভাই
আপনি নিজে পড়েছেন!!!
হিন্দু ধর্মের লোকেরা বই পড়তে গেলে কিনতে অনেক টাকা খরচ হবে।
খুব ভাল লাগছে
অনেক সুন্দর তথ্যের ভিডিও
তোরা সব নরকের যাবি
Ar janya aaj. KaL brrammaan. ChaLera. Puja korttea caainna. Jat pat. Carrun. Manob daomo. PaLon. Korun
Dada apnake dhonno bad... Vogoban apnar mongol koruk
আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই দাদা🙏
আপনি ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
জয় হরি বল।দাদা অসাধারণ আলোচনা।গুরুত্বপূর্ণ অনেক শাস্ত্র প্রমাণ পাওয়া গেল।মাছ মাংস সম্পকে শাস্ত্রীয় প্রমাণ সহ একটি ভিড়িও। নম্ষকার।
জয় হরিবোল দাদা
অবশ্য এ বিষয়ে ভিডিও বানাবো খুব তাড়াতাড়ি
Ninda to anek sunlam upay ki ta sathik holo na . Matuara o akei doshe duusta . Upay nai
@@subhendusekhargiri2236 AA
Ig
জয় হরিবল জয়গুরুচাঁদ
এই নিয়মের ব্রামন তো আমাদের জায়গায় তো নাই এখন কি করবো
Try youtself to be that like brahmin.
সঠীক বৈষ্টমব কলিয়ুগে পাওয়া যাবে তো
সৎ গুরুদেবের শরনাগত হয়ে, জ্ঞান চোখ দিয়ে খোজ করলে পাওয়া যায়........ ভন্ড ফতুয়াদের চারপাশে দেখতে পাবেন, গাজাখোরের সাথে মিশলে গাজাখোর হতে হয়.....
সৎ গুনে বৈষ্টাম্ব পাওয়া যাবে তো
Kapurush.brabhamon.na.no.pratibad.uskani.liar..not.a.see..said.chamdal.brabhomn..boba.uskani.lovi..chal.dal.kala..taka.poor.man.loo.taka.excellent...educated
Dada, ami jante chai je mamar mrityu hole bhagne char dine shraddha kore kintu mamir mrityu hole ki bhagner ai shraddha korte hoi? Please janaben.
দাদা এই শ্রাদ্ধের বিষয়টা সকলের ক্ষেত্রে এক নিয়ম নয়, যেমন আপনাদের নিয়ম আছে মামা মারা গেলে ভাগ্নে চারদিনে শ্রাদ্ধ করবে, কিন্তু বহু মানুষের এই নিয়মটি নেই, মামা মারা গেলে তারা কোন নিয়মই পালন করেন না।🙏
মামী মারা গেলেও তিনরাত্রি বাদ দিয়ে চারদিনের দিন দান কর্ম করতে হয়।
ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করলেই নরকে যাবে কথাটি সঠিক না। আপনার দৃষ্টিতে সকল ব্রাহ্মণ কি শ্রাদ্ধের অযোগ্য? অযোগ্য না হলে উপরোক্ত হেডটি সংশোধন করা আবশ্যক।
ধন্যবাদ দাদা🙏
আপনার অনুরোধ আমাদের চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আপনি সঠিক কথা বলেছেন। হিন্দু ধর্মের কলঙ্ক। এরচেয়ে সাঈদীর ওয়াজ শোনা অনেক ভালো।
. ব্রাহ্মন যোগ্য হোক বা অযোগ্য হোক, শ্রাদ্ধ মৃত/মৃতার অপমান এবং তার পরিবাবের অপমান ও লাঞ্ছনা ৷ শ্রদ্ধানুষ্ঠান বা স্মৃতিচারন বা শোক জ্ঞাপন সভা প্রকৃত ও সবশ্রেষ্ঠ পথ ও মত ৷
সামাজিক দক্ষতা
সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত।
অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন।
তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না
ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে।
একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে।
একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন।
তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন।
আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম।
কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন।
এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে
পতিত শব্দের ২ টা অর্থ
১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয়
২)নিযুক্ত হওয়া
শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন।
পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা।
২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন।
যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন।
এবার আসি পতিতের বিষয়টি
এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন।
তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা।
এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে।
তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন?
এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে
এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না।
এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না।
তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত।
এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে।
এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না।
আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত।
এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয়
শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ
শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
নরকের ঠিকানা জানা গিয়েছে কি?
একদম ঠিক কথা গুলো আমারও মানি হরিবল
Amader sanatan dhormar srashto jaygay akmattro bramhin rai bosha acha taai bllam abong onarai rittik amader sashtra shai jaygai onader dawa hoyacha taai akta katha boli amon vaaba dhormo biddesh choraben na
আপনার শাস্ত্র পাঠ শুনে যেটা বোঝা যাচ্ছে ।পৃথিবীতে ব্রাহ্মণ পাওয়া যাবে না । পিতৃ কার্য কি হবে না।জাদের কথা বলেন।তারা কি এই সব ধরনের কাজের উপযুগী।এটা কোথায় লেখা আছে।যদি বলতেন ভালো হতো।শুভ রাত্রি।
কিছু মদ খায়, কিছু বামুন মুরগীর মাংস খায়, শ্রাধ্য বাড়ীতে সবার সাথে বসে খাওয়া দাওয়া করে, আরো অনেক --এদের কি বেরামমন বলা যায়।
হরিরলীলামৃত গ্রন্থ ছাড়া বা ঐ সম্প্রদায়ের গ্রন্থ ছাড়া মূল কোন গ্রন্থে হরিচাঁদ ঠাকুরের কথা উল্লেখ আছে যদি কৃপা করে বলেন।(জয় হরিবোল)
Ok
গুসাই
🤣🤣🤣🤣🤣
একটা প্রমানও নেই......লীলামৃত কোন বৈদিক গ্রন্থ না, সনাতনী আচার্য্যদের স্বীকৃত না, ভেজালমৃত
Koli Juge Sraddho Acne Ki Na?
দাদা আপনাকে সহস্রকোটি প্রণাম
ঈশ্বরের কাছে পার্থনা করি যে আপনার মতোন এইরূপ সত্য প্রচারকারী সনাতন ধর্মের প্রতেকটি গুরুভক্তি এবং বিশ্বাসী নেয় পরায়ন প্রত্যােকটি সম্পদায়ের মধ্যে যেন জন্ম গ্রহন করে তাহলে হিন্দু ধর্ম থেকে কোনোলোক প্রতারিত হয়ে অন্য ধর্ম গ্রহন করবে না,
পরিশেষে বলবো - ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুক, রাঁধে রাঁধে 🙏🙏🙏
ধন্যবাদ 🙏🙏
দিনে কানা অন্ধ ভক্তের কান্ড.....
বলুন তথা কথিত ব্রাহ্মণ যারা মাছ মাংস খোর, ডিম খোর, বিড়িখোর, চা খোর, কফি খোর.... এই গুলো যারা খায়, যাদের মধ্যে প্রকৃত ব্রাহ্মণের ৯টি গুণ ( গীতার ১৮/৪২) নেই তারাই ভেজাল বা ভন্ড প্রতারক ব্রাহ্মণ।..........
তাই সকল ব্রাহ্মণ আপনাদের মতো ভন্ড প্রতারক নয়............যারা আচারন শ্রীল ব্রাহ্মণ সমাজে আছে মঠ মন্দিরে আছে, যারা জন্ম সুত্রে নয় গুণ ও কর্ম অনুসারে, তাদের যোগ্যতা অনুসারে ৯টি গুণ অর্জন করে তার আচারন করে ও প্রচার করে তারাই প্রকৃত ব্রাহ্মণ..............."""
ভীলামৃত পড়বেন আর মানুষকে ভুল শিক্ষা দিয়ে প্রতারনা করবেন, কত দিন.......??? ভন্ডামী চ্যানেল বন্ধ করুন।
🙌
Very good line. Thanks.
ঞ
Thank you jata kano din jantam na aaj ka janta parlam
আজ আমাদের ধর্ম অর্ধপতনে যাচ্ছে,,আপনার মতো টাইটেল দেওয়া লোকদের জন্য, য়ার ফলে আমাদের সমাজে বিতর্ক সৃষ্টি করছে,,,,,,
ঠিক বলেছেন দাদা। এরা আসলে মূর্খ। এরা সংস্কৃতের কিচ্ছু জানেনা। সারাদিন ভুল ব্যাখ্যা করে। এদের জন্য আমাদের ধর্ম অধঃপতনে যাবে। জাকির নায়েকের মত শয়তানেরা এদের জন্য আমাদের ধর্মকে কলুষিত করতে পারে।
দাদা জন্ম সিদ্ধ ঠাকুর শ্রী শ্রী বালক ব্রমচারির সমর্পকে কিছু বলবেন প্লিজ
ইউটিউব আসায় ছাগলের উৎপাত বেড়ে গেছে
ছাগলের উৎপাত বারেনি
ছাগলগুলোকে চিনিয়ে দেওয়া হচ্ছে
দাদা আপনি যে হঠাৎ করে ছাগল বললেন এখানে বলুনতো আমার ব্যক্তিগত আলোচনা কিছু আছে?
সমস্তই শাস্ত্রের আলোচনা আমি তুলে ধরেছি যেগুলো ব্রাহ্মণরা রচনা করেছেন।
ধন্যবাদ 🙏
ইউটিউব আসায় ব্রাহ্মণ্যবাদীদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। প্লিজ ব্যাখ্যা করুন, ছাগলদের কি করে হত্যা করা যায় 🙏
@@HaribhaktiTv ছাগল একটা নিরীহ প্রাণী বিশেষ । আর গাড়োল, ভেড়াও ঐ প্রজাতিরই প্রাণী বলে মনে হয় । এরা হাজার হাজার বছর যাবৎ পৃথিবীতে নিজস্ব চেহারা,আকৃতি, প্রকৃতি ও বুদ্ধি নিয়ে বসবাস করছে। পাশাপাশি বনে জঙ্গলে আর একটা প্রজাতির প্রাণী বাঘ সিংহ ও আছে । চেহারা ,বুদ্ধি, ওজন, প্রবৃত্তি ,শক্তি, সাহস, মেধা কোন দিক দিয়েই ছাগল প্রজাতিকে এই বাঘ সিংহের প্রজাতির অবস্থায় আনা যায় না, বা তূলনা করা যায় না । এখন সমস্যা হলো, বা বড় পরিতাপের বিষয় হলো, এই ছাগল প্রজাতি তার হাজার বছরের নিজস্ব চেহারা,চরিত্র বদল কোরে বাঘ সিংহের প্রজাতির চেহারা,চরিত্র ও রুপে রুপান্তরিত হতে চাচ্ছে । সারা জীবনের কাক ,তার চেহারা ও চিৎকার বদল কোরে নিজেদের অবস্থার প্রতি প্রতিবাদ জানিয়ে এখন কোকিল প্রজাতিতে রুপান্তরিত হতে চাচ্ছে । তা বেশ তো । এর জন্য নিজে ছাগল হয়ে, বাঘ সিংহ কে বিদ্বেষ ও ঘৃণা বশত ছাগল বলার দরকার কী ? আর কাকের প্রবৃত্তি ও চেহারা কোনটাই ছাড়তে পারনি, অথচ কোকিল সাজতে চাচছ । কাকের চরিত্র অন্যদের ছোঁ মারা আর বিকট চিৎকার করা। তুমি ও ঠিক এই দুটোই করছ । হাজার হাজার বছর যাবৎ যারা ভারত বর্ষের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, দর্শন, ইতিহাস, বিজ্ঞান, সাহিত্য, রাজনীতি ইত্যাদিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে, অবদান রেখেছে, তাদেরকে তুমি মহা ছাগলের প্রজাতি হয়ে তাদেরকে ছাগল বলে চিনাচছো? বেটা তোমার চৌদ্দ পুরুষ এদের পাশে বসে, কাছে থেকে, যা কিছু প্রয়োজন নিয়েছ। তোমার আচরণ, ও হীন বুদ্ধিই তোমার নিজেকে ছাগল প্রজাতির তা প্রমাণ দিচ্ছে । বেয়াকুফ নিজে ছাগল না হলে হাজার বছরের সংস্কারিত Modified একটা সম্প্রদায়ের মানুষ কে তুমি ছাগল বলার ধৃষ্টতা ও দুঃসাহস দেখাতে পার ? তোমার প্রজাতির রক্ত ও জীন পরিবর্তন করতে পারলে তবে হয়ত তোমাদের হীন মননোতা,সংকীর্ণতা, বিভেদ ,বিদ্বেষ, ঘৃণা, Jealously এগুলোর পরিবর্তন হতে পারে । তা কী সম্ভব? শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, অর্থ, পোষাক, এগুলো অর্জন করা যায়। আর এগুলো দিয়ে শুধুমাত্র বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন সাধন হয়। অন্য অভ্যন্তরীণ সমস্ত বৃত্তিগত পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন হাজার বছরের নিষ্ঠা,সংযম, ত্যাগ, ও আধ্যাত্মিক শিক্ষার ।এগুলোর অর্জন কর, তাহলে তোমার ( গুরুদেবের শিক্ষানুযায়ী ?) মনুষ্য চেহারা ধারণকারী ছাগল সেজে অন্য একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে ছাগল বলার হীন মননোতার লোপ পাবে বলে মনে করি । আমি এই লেখার এক জায়গাতে ত্যাগের কথা বলেছি । ত্যাগের সাথে তোমাদের পরিচয় আছে ? ত্যাগ কী তোমারা জান ? তোমার সম্প্রদায়ের উল্লেখযোগ্য কোন ত্যাগের নজীর দেখাতে পারবে ? তবে অনেকেই তোমাদের একটা বিশেষ জিনিস ত্যাগের কথা জানে, আর তা হল শুধুমাত্র ''মল আর মুত্র '' ।
@@HaribhaktiTv আপনারা প্রকৃত ছাগলগুলোকে চিনিয়ে দিলেন তাই অনেক ছাগলের অসুবিধা হচ্ছে।
Tahole apni akla achen .
আপনার শাস্রে মুসলমান খ্রিস্টান দিয়ে করান ভাল ব্রাক্ষ্মন দিয়ে নয় শ্রাদ্ধ পুজা।
দাদা রেগে যাচ্ছেন কেন? এটাতো আমি আমার কথা বলিনি, আপনাদেরই পূর্বপুরুষগণ অর্থাৎ ব্রাহ্মণগণ যা বর্ণনা করেছেন গ্রন্থের মধ্যে আমি সে সমস্ত উত্থাপন করেছি মাত্র। আমি নিমিত্ত মাত্র, আপনারাই তো সব, আপনাদের বক্তব্য আমি তুলে ধরেছি মাত্র দাদা🙏
@@HaribhaktiTv হিন্দু ধর্মের নষ্টের মূল তোরা। পারলে অগ্নিবীর চ্যানেল থেকে রেফারেন্স নিয়ে কথা বলিস। সব গন্ডমূর্খের দল।
ঠিক বলেছ.
হ্যা হিন্দুদের সবাই মুসলিম হয়ে যাবে!
@@iqbalhossain7645মোটেও না ৷ সকলেই হিন্দু হতে চায় ৷পরবর্তী সময়ে কে নিরাপত্তা দেবে সেই চিন্তায় সাহস পায়না।
শাস্ত্র বিহিত ব্রাহ্মন পাওয়া অসম্ভব ।
পাগলের প্রলাপ
ঐ বিচার করলে ব্রাহ্মণ পাওয়াই যাবে না
যে যার নিজের কাজ নিজেই করে নেওয়া ভালো । তাতে খরচাও বাঁচবে
ধন্যবাদ 🙏
কিছু খানকির বাচ্চা আছে তারা সর্বদাই সনাতন ধর্মের ভুল ধরতে ধরতে ধর্ম টাকেই বিনাশ করে ফেলেছে।
@@kobitakotha3454 আহা কি সুন্দর আপনার ভাষা । বাহ বাহ ।
সহমত
@@sukdebsikder5573 ভাষা যতই খারাপ হোক সঠিক কথা বলেছে।
আপনারা তো পরনিন্দা পরচর্চা করতে ভালোবাসেন। আপনার মতই একজন জ্ঞানশূন্য ব্যক্তি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে বাজে কথা বলেছে। নিজেকে হরি ভক্ত বলে পরিচয় দিলেই হয় না। হরিকে জানেন। আত্মজ্ঞানী হতে হলে আগে নিজেকে জানুন। আর ব্রাহ্মণ সর্বদাই পূজনীয়। ব্রাহ্মণ ভগবানের প্রিয়।
ব্রাহ্মণ যদি চোর হয়,দুর্নীতি পরায়ন
হয়, তারপরও ব্রাহ্মণ পূজনীয় থাকবে? যেমন পার্থ, মমতা, অভিষেক।
এ বাবা কি হবে আমার বাবা মারা গেছে কে কাজ কোরবে তুমি কাজ কোরে দেবে বলো
Ok
আরো তথ্য চাই
পাবেন
Lawyer of Supreme court of India.
আমার একটা জানার কথা আছে অনেক কে দেখি যে ব্রাক্ষন ছাড়া বাবা মা মারা গেলে কাজ করে এই টা বিষয় আলোচনা করে ভালো হয়
ঠিক আছে দাদা
কোন একটা পদ্ধতি ভালো, আর একটা খারাপ এটা বলা যাবে না l ক্রিয়া কর্ম করলে মা বাবা স্বর্গে যাচ্ছে এটার প্রমান কোন পদ্ধতি ই দিতে পারে না l শুধু মনের বিশ্বাস ও শান্তি l ব্রাহ্ম বাদী, রাম নারায়ণ রাম সম্প্রদায়, মতুয়াদের কিছু অংশ ব্রাহ্মণ লাগায় না l
সামাজিক দক্ষতা
সনাতন সমাজ দক্ষতাভিত্তিক পেশায় বিভক্ত।
অর্থাৎ যিনি বৈশ্য তিনি শুধু ব্যবসা,বাণিজ্য, কৃষি, গোরক্ষা করবেন।এতে এই সম্প্রদায়টি ওই পেশায় দক্ষ হয়ে ওঠেন।
তেমনি ক্ষত্রিয়রা দেশরক্ষায় নিজের প্রাণদান করতেও পিছিয়ে যান না
ঠিক এভাবেই কর্মকার,চর্মকার,মৎসজীবী,কুর্মকার,গোপ এভাবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠছে সনাতন সমাজে।
একজন্যই আমরা স্বর্ণের কাজ করাতে স্বর্ণকারের কাছে যাই।তেমনি কামার,কুমার,পুরোহিত,জেলে,কৃষক দক্ষ পেশাজীবি সম্প্রদায় গড়ে ওঠেছে।
একজন কর্মকার যে কাজ করছেন, তার বাচ্চা ছেলেটিও ছোটবেলা থেকে তার পিতার কাজ দেখে দেখেই শিখে ফেলছেন।
তেমনি মুচি,মেথর, পুরহিত,মাঝি, শিল ও হিন্দু সম্প্রদায়েই পাবেন।এবং কোনো কর্মই ছোট নন।
আজকে সনাতন সমাজ এত পেশাভিত্তিক সমাজে বিভক্ত না হলে আমরা নানারকম অসুবিধায় ভোগতাম।
কিন্তু তারা আমাদের সিন্ডিকেট বিহীন সেবা দিয়ে থাকেন।তারা নিজ নিজ পেশাকেই ধর্ম হিসেবে মনে করেন।
এবার আসুন ব্রাহ্মণের দক্ষতাভিত্তিক বিভাজন সম্পর্কে
পতিত শব্দের ২ টা অর্থ
১)অধপতিত হওয়া,নিচে যাওয়া,বাতিল হয়
২)নিযুক্ত হওয়া
শাস্ত্রে দক্ষতাভিত্তিক ব্রাহ্মণ সমাজ গঠনে জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
১)পুজক ব্রাহ্মণ:::কিছু নির্দিষ্ট ব্রাহ্মণ শুধু পুজা পার্বন বা দেবকার্যেই নিযুক্ত থাকবেন।এতে তারা দক্ষ হয়ে ওঠবেন।
পুজক ব্রাহ্মণের মধ্যেও গ্রহ পুজার অধিকার এক প্রকার ব্রাহ্মণকে দেয়া হয়েছে। তারা শুধু গ্রহ পুজাই করবেন।কারণ গ্রহপুজা খুবই কঠিণ পুজা।
২)শ্রাদ্ধের পুরোহিত:শ্রাদ্ধ শব্দের সাথে শ্রদ্ধা বিষয়টা জড়িত।শ্রদ্ধা না থাকলে দানকার্যও সঠিক হয় না।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণকে বিচার করে শ্রাদ্ধে আনতে হয়।উক্ত ব্রাহ্মণ যেন সদাচারী হন,পিতৃ-মাতৃভক্ত হন এবং তিনি যেন শ্রাদ্ধের ক্রিয়াকান্ড সম্পর্কে দক্ষ হন।
এজন্য শ্রাদ্ধকারী ব্রাহ্মণ শুধু শ্রাদ্ধকার্যই করবেন।
যাতে একই কাজ করতে করতে তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন।
এবার আসি পতিতের বিষয়টি
এক ব্রাহ্মণ যদি নিজ কাজ ফেলে অন্যকাজে যান তিনি পতিত হন।
তপস্বী ব্রাহ্মণের কাজ হলো তপস্যা করা।
এখন তিনি যদি পৌরোহিত্য কর্ম করতে আসেন বা শ্রাদ্ধে দান গ্রহণ করতে আসেন তিনি পতিত হবেন কারণ এতে তার তপস্যার ঘাততি হবে।
তাছাড়া এই দান তিনি কোথায় রাখবেন?
এজন্য শ্রাদ্ধকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করতে হবে
এবং দেবকার্যে ব্রাহ্মণ বিচার করিবে না।
এখন নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণকে শাস্ত্র গ্রহপুজার অধিকার দিয়েছেন। এখন তিনি যদি শ্রাদ্ধে নিযুক্ত তাহলে তিনি ঠিকমতো দক্ষতাসহকারে শ্রাদ্ধকার্য করাতে পারবেন না।
তিনি শুধু মাত্র গ্রহপুজায় পতিত বা নিযুক্ত।
এবং গ্রহপুজা তিনি না করলে এখানে ঘাতটি দেখা দিবে।
এজন্যই স্মৃতিতে বারবার বলা হয়েছে নক্ষত্রজীবী ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ করানো যাবে না।
আমাদের যতটুকু সম্ভব শাস্ত্র মেনে চলা উচিত।
এর উল্টা করলে শুধু পাপ আর পাপ হয়
শাস্ত্র হলো স্বয়ং কৃষ্ণ
শাস্ত্রই পরম ধর্ম।
Jàyharibai
হরিবল হরিবল🚩🙏🏻
Gander murkho ei pramangulo kon jug there kon jug porjant tar dharona tomader mato bhando bostamra janbe kikore oi sab puran thekei bahu praman paowajay bramhon daraye shradha di karmo o doiba karmo korar adikar boisnaber not asole boisnaber Dara namgan chhara are kichhui karano Jay na
জয় হরি বল । জাগো মতুয়া জাগো।
Jay Mulnivasi ... ...
Jay Samvidhaan. ... ...
Ata acdom faltu vedio
Dada tahole ker daray sraddho korbo and proman soho bolben
Ok