বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড
Вставка
- Опубліковано 12 гру 2021
- বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের পরিচিতি এবং বিভিন্ন কল্যাণমূলক কার্যক্রমসমূহঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা বিধানসহ তৃণমূল পর্যায়ে অধিকতর কল্যাণ সাধনের লক্ষ্যে সাবেক সরকারি কর্মচারী কল্যাণ অধিদপ্তর ও সাবেক বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ (কল্যাণ তহবিল ও যৌথবীমা তহবিল) - কে একীভূত করে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড নামে একটি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
(ক) বোর্ড তহবিল:
(০১) ষ্টাফবাস সুবিধা: সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের সময়মত অফিসে যাতায়াতের জন্য ঢাকা মহানগরী ও বিভাগীয় পর্যায়ে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও জেলা পর্যায়ে রাঙামাটিতে স্টাফবাস কর্মসূচী পরিচালনা করা হচ্ছে। স্টাফবাসে যাতায়াতের জন্য বড়বাসে প্রতি কিলোমিটারে ৫০ পয়সা ও মিনিবাসে ১০০ পয়সা হারে ভাড়া আদায় করা হয়।
(০২) দেশে ও বিদেশে জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের চিকিৎসা অনুদান: কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারির নিজের দেশে/বিদেশে জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের চিকিৎসায় চাকরি জীবনে এক বা একাধিকবারে সর্বোচ্চ ২ (দুই) লাখ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়। হার্ট ষ্ট্রোক, ব্রেইন ষ্ট্রোক, বাইপাস সার্জারী, হার্টে রিং পড়ানো, ক্যান্সার, কিডনী ডায়ালাইসিস, কিডনী ট্রান্সফার, মারাত্মক দূর্ঘটনাজনিত কারনে অঙ্গহানি ইত্যাদি রোগ এ সাহায্যের আওতায় পড়ে।
(০৩) মহিলাদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণ: ১৯৬৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মতিঝিল সরকারি আবাসিক এলাকায় সর্বপ্রথম মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম কমিউনিটি সেন্টারটি চালু করা হয়। সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের স্ত্রী ও কন্যাদেরকে আত্মনির্ভরশীল ও কর্মমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই ছিল এর প্রধান উদ্দেশ্য। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশালে মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
(০৪) শিক্ষা বৃত্তি/সহায়তা: প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডের কর্মরত সরকারি কর্মচারিদের সন্তানদের সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান থেকে বছরে একবার নির্দিষ্ট হারে অনধিক দু’সন্তানকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে (মাষ্টার্স/ইঞ্জিনিয়ারিং/মেডিকেলে) অধ্যয়নের জন্য শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। যে সকল ছাত্রছাত্রী প্রত্যেক বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়ে গড়ে ৮০% ও এর অধিক নম্বর পেয়েছে তাদেরকে বর্ধিত হারে শিক্ষাবৃত্তি এবং প্রত্যেক বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়ে গড়ে ৫০% হতে ৭৯% নম্বর পেয়েছে তাদেরকে শিক্ষা সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
(০৫) দাফন/অন্ত্যে্ষ্টিক্রিয়া অনুদান: প্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে ০১/০৭/২০১৬ খ্রি. তারিখ হতে টাঃ৩০,০০০/- এবং পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে টা: ১০,০০০/- দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুদান বাবদ প্রদান করা হয়।
(০৬) ক্লাব/কমিউনিটি সেন্টার: সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিদের বিনোদন ও তাঁদের সন্তানদের খেলাধুলাসহ বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে আবাসিক এলাকায় নতুন ক্লাব/কমিউনিটি সেন্টার স্থাপন এবং সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের দ্বারা পরিচালিত ক্লাব/কমিউনিটি সেন্টারের সংস্কার/মেরামতের জন্য প্রতি বছর আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।
(০৭) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা: সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারি ও তাদেঁর সন্তানদের খেলাধুলার উন্নয়ন এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছর ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে।
(খ) কল্যাণ তহবিল:
০১। মাসিক কল্যাণ ভাতা: সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার অক্ষম/মৃত কর্মকর্তা, কর্মচারির নিজ বা পরিবারকে অনধিক ১৫ (পনের) বছর বা কর্মকর্তা কর্মচারীর অবসর গ্রহণের পর ১০ বছর যা আগে আসে পর্যন্ত সর্বোচ্চ টাঃ২,০০০/- (দুই হাজার) হারে ধারাবাহিকভাবে মাসিক কল্যাণ ভাতা প্রদান করা হয়। এ অনুদানের টাকা আবেদনকারীগণ দেশের সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা থেকে উত্তোলন করতে পারে।
০২। চিকিৎসা অনুদান: সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় কর্মরত, অক্ষম, অবসরপ্রাপ্ত, মৃত কর্মকর্তা কর্মচারির নিজ ও পরিবারের সদস্যদের জন্য প্রতি বছরে একবার চিকিৎসা সাহায্য হিসেবে ৪ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ সর্বোচ্চ টাঃ ৪০,০০০/- প্রদানের বিধান আছে। কর্মকর্তা কর্মচারী নিজে আমৃত্যু এবং পরিবারের সদস্যগণ কর্মকর্তা কর্মচারীর বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত এ অনুদান প্রাপ্য হবেন।
০৩। শিক্ষাবৃত্তি: সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার মৃত, অক্ষম ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারির সন্তানদের সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য বোর্ডের কল্যাণ তহবিল থেকে অনধিক দু’সন্তানকে নবম শ্রেণি থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে বছরে একবার নির্দিষ্ট হারে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়।
০৪। দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুদান: সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার মৃত, অক্ষম ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারির নিজ ও তাদের পরিবারের নির্ভরশীল কোন সদস্যের মৃত্যুর ক্ষেত্রে টা: ১০,০০০/- দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুদান বাবদ প্রদান করা হয়।
(গ) যৌথবীমার এককালীন অনুদান:
সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় চাকরিরত অবস্থায় কোন কর্মকর্তা কর্মচারির মৃত্যু হলে তাঁর পরিবারকে উক্ত কর্মচারির সর্বশেষ ২৪ (চবিবশ) মাসের মূলবেতনের সমপরিমাণ অর্থ সবোর্চ্চ ২ (দুই) লাখ টাকা যৌথবীমার এককালীন অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়।
ধন্যবাদ,,বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড,,
কর্মচারীদের সন্তানের শিক্ষাবৃত্তির টাকা কবে নাগাদ পাওয়া যেতে পারে।
6 mas hosse kollal tohobil ar dafon kafon ar takar jonno Rajshahi bivagio office a proyojonio kagoj pathaisi kintu akhono kono taka ase ni …march a abar baba mara jaoyar 3 bosor hobe ..akhon ki korbo .bivagio office theke amr bari onk dure .amr janamote 6 mas somoy lage kintu akhono kono taka ase ni
15 din lage😐
Rajshahi bivagio office a kivabe jogajog korbo ???