Це відео не доступне.
Перепрошуємо.
শার্ল বোদলেয়ারের চিত্রবিচার | সলিমুল্লাহ খান | কলাকাল | কলা কেন্দ্র
Вставка
- Опубліковано 23 чер 2023
- #শার্লবোদলেয়ার #সলিমুল্লাহখান #বক্তৃতা #কলাকাল
সলিমুল্লাহ খান (জন্ম: ১৮ আগস্ট ১৯৫৮) একজন প্রথিতযশা বাংলাদেশী চিন্তাবিদ ও লেখক। তিনি পণ্ডিত ও গণবুদ্ধিজীবী হিসেবে প্রসিদ্ধ। তার রচনা ও বক্তৃতায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমাজ, রাজনীতি, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের বিশ্লেষণ মানুষকে প্রবলভাবে আকৃষ্ট করে। বাংলাদেশের তরুণ লেখক ও চিন্তকদের মাঝে সলিমুল্লাহ খানের অনুসারী রয়েছে। তার রচনায় কার্ল মার্ক্স, জাক লাকঁ ও আহমদ ছফার চিন্তার প্রভাব দেখা যায়। তিনি প্লাতোন, জেমস রেনেল, ফ্রঁৎস ফানঁ, শার্ল বোদলেয়ার, ডরোথি জুল্লে প্রমুখের লেখা বাংলায় অনুবাদ করেছেন।
সলিমুল্লাহ খান ১৯৫৮ সালের ১৮ আগস্ট বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মহেশখালীতে বেড়ে ওঠেন। তার বাবা ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ। তারা পাঁচ ভাই তিন বোন। সলিমুল্লাহ খান চতুর্থ। বড় তিন ভাই ও ছোট তিন বোন। তার নানাবাড়ি কালার মার ছড়া, কক্সবাজার।
সলিমুল্লাহ খান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস করেন। এরপর ভর্তি হন চট্টগ্রাম কলেজে। এখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় আসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলএলবিতে ভর্তি হন। ছাত্রাবস্থায়, ১৯৭৬ সালে আহমদ ছফার সাথে সলিমুল্লাহ খানের পরিচয় হয়। আহমদ ছফার মাধ্যমে অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের সাথে পরিচয় হয় সলিমুল্লাহ খানের। এ পর্যায়ে কিছু সময়ের জন্য তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের ছাত্র শাখার সাথে জড়িত ছিলেন।[ যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের দ্যা নিউ স্কুল বিশ্ববিদ্যালয় তিনি দীর্ঘ কাল অধ্যয়ন ও গবেষণা করেন। এখানে তার সর্বশেষ অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিলো "ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকিং তত্ত্ব, ১৭৯৩-১৮৭৭।" এ অভিসন্দর্ভের জন্য তাকে পিএইচডি ডিগ্রি দেয়া হয়।
১৯৮৩-৮৪ সালে সলিমুল্লাহ খান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মধ্যে দিয়ে কর্ম জীবন শুরু করেন। পরবর্তীকালে ১৯৮৫-৮৬ মেয়াদে অল্প দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট(আইবিএ) তে শিক্ষকতা করেন। ১৯৮৬ সালে বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান পড়াশোনা করতে। দীর্ঘ কাল তিনি নিউ ইয়র্কে অবস্থান করেন। নিউ ইয়র্কের দ্যা নিউ স্কুল বিশ্ববিদ্যালয় তাকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে।
১৯৯৯ সালে দেশে ফিরে এসে তিনি ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। এখানে তিনি অর্থনীতি পড়াতেন। একই সঙ্গে আইন ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে নিয়ে তিনি কিছু দিন তিনি ঢাকা হাই কোর্টে যাতায়াত করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন এবং স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো ছিলেন। ২০০৬ সালে তিনি ঢাকার স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি তে আইন বিভাগের একজন অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন।
পরবর্তীকালে সলিমুল্লাহ খান ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ইউল্যাব -এ অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। তিনি বর্তমানে সেন্টার ফর এডভান্সড থিওরির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে জড়িত যেমনঃ এশিয়ান শিল্প ও সংস্কৃতি কেন্দ্র, আহমেদ ছফা রাষ্ট্রসভা ইত্যাদি।
কর্মজীবনের শুরুর দিকে সলিমুল্লাহ খান আব্দুর রাজ্জাকের বিখ্যাত বক্তব্যের ওপর একটি বই লেখেন। বইটির নাম "বাংলাদেশ: স্টেট অব দ্য নেশন"। ১৯৮১ সালে বইটি প্রকাশিত হয়। আহমদ ছফা তার এই বইয়ের সমালোচনা করেন। আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে সলিমুল্লাহ খানের মূল্যায়ন ঠিক নয় বলে মনে করেন তিনি। সলিমুল্লাহ খান প্র্যাক্সিস জার্নাল নামে একটি সাময়িকী সম্পাদনা করতেন ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৬/৮৭ সাল পর্যন্ত।
বাংলাদেশের চরম দুর্ভাগ্য যে এমন মননশীল ও হাই থ্রোটেট মানুষ কে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছে....
Mysterious talent ever seen in Bangladesh
পাণ্ডিত্য কাকে বলে তার নাম সলিমুল্লাহ খান।
এই রকম মানুষ ১৮ কোটির দেশে আর কই/
আপনি বই পড়েন না বলে বা বোঝেন না বলে খান সাহেবকে আপনার মহান পণ্ডিত মনে হয়।
@@shahriarhasan8480কি বলে মনে করা উচিত আপনি বলেন।
ইভেন নির্দ্বিধায় দেশের বাইরে যে কোনোর সাথে কম্পেয়ার করা যেতে পারে......
ei lecture er PowerPoint presentation ta ki paowa jabe ??
আহহ এত সুন্দর আলোচনা সুনার ভিউয়ারস নেই।অন্য ভাষায় আপনার জন্ম হলে ভাল হত তারা শুনত।
দেখলেন তো কী বুঝলেন? পড়াশোনা নাই অপরিচিত কথা শুনলেই মনে করেন আহা কী দিল
ভাই আমি এখানে উপস্থিত ছিলাম।কলা কেন্দ্রের ইতিহাসে এত বেশী উপস্থিতি আগে হয় নাই কোনদিনও, এই আলোচনা শেষে কলা কেন্দ্রের কোওর্ডিনেটর এটা ঘোষনা দিয়েছিলেন। ক্যামেরায় অল্প অংশই দেখা যাচ্ছে।পিছনে এই রুম ভরা ছিল শ্রোতায়
28/07/2023
Mostly non partisan peaceful human rights explanar at this time of the whole world.
বকবক পন্ডিত
দু একজন মৌন পন্ডিতের নামোল্লেখ করুন।