প্রতিদিন রাতে ৫০০ রাকাত নফল নামায পড়তেন প্রিও ভাই আমার এখন আসেন খন্ডন করি যদি রাত ৮ টা থেকে ৫ টা পরযন্ত তাহলে সমনয় কতো মিনিট দারালো দেখি ৯ ঘন্টা যা ৫৪০ মিনিটের সমান তাহলে তিনি কিভাবে নামায আদায় করলেন আমায় একটু বঝাবেন এখন আমার একটা প্রশন সব থেকে ছোট্ট প্রশন যদি আপনার মতে প্রতি দিন একজন লোক ৫০০ রাকাত নামায পরেন তাহলে তিনি কি ঘুমান সকালে ঘুম কি রাতের জন্য না কি নিদ্রা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। কিন্তু স্টিকার অর্থে আমি বিশ্বাস করি একজন মানুষ হিসেবে হানিফা রহমাতুল্লাহ 15500 রাকাত নামাজ পড়েন নাই এই যে আমি বিশ্বাস করি এটাই হচ্ছে ঈমান এটাই হচ্ছে তাওহীদ
কেন ভাই আপনি ভুল করলেই আলেম দায়ী হবে কেন ? আপনার কি চোখ নাই বাগুন কেনার সময় টিপে টিপে বাগুন কিনতে পারেন আর জাল জয়ীফ হাদিস ভালো করে আপনি বুঝতে পারেন না? তর্জন বক্তার কথা শুনলে বুঝা যায় গানটা সঠিক।
জে লোক হাজার হাজার হাদিস লেখছে স্বপ্নে ১০০ বার আল্লাহকে দেখছে। কোথাও ত নেই আল্লাহ দেখতে কেমন। এইসব চাপাবাজী ও অহংকার ছেরেদিন মুসলিম উম্মা একত্রিত হওয়ার সহায়তা করুন।।।। আমরা মুসলিম এক হওয়ার প্রয়োজন
@@kamrulislam655, নবি (স) ৩ দিনের কমে কুরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন। কিন্তু ইমাম আবু হানিফা (র) নাকি ১ দিনে ১ বার কুরআন খতম করতেন। তাহলে নবি (স) এর কথা না মেনে তিনি গুনাহ করেছেন! এটাও তার নামে অপবাদ। আল্লাহকে স্বপ্নে ১০০ বার দেখা কোনো নবির পক্ষে সম্ভব হয়েছে কি? তাহলে ইমাম আবু হানিফা (র) কিভাবে দেখলেন?
ভাইজান বিশ্বাস করা ভালো অন্ধ বিশ্বাস ভালো না আমিও আজহারী হুজুর কে বিশ্বাস করি তাই বলে তার সব কথা নাই যেটা বিশ্বাসের অনুপযুক্ত সেটাকে আমি খারিজ করে দিই সুতরাং আমার মনে হয় আপনিও এই পন্থা অবলম্বন করবেন
আমাদের নবী মাহান মানব হযরত মোহাম্মদ [সাঃ] ও তো আল্লাহ কে ১বার ও দেখেন নাই মেরাজে সাক্ষাৎ করছেন মাশাআল্লাহ তাহলে ইমাম আবু হানিফা ১০০বার আল্লাহ কে স্বপ্নে দেখলো কিভাবে..??
আববাসী হুজুরের কথাও যুক্তি আছে আলহামদুলিল্লাহ,, মিজানুর রহমান আজহারী হুজুর সুন্দর ভাবে উপস্থিত করেছেন আলহামদুলিল্লাহ,, যার যার পড়লেও চলবে না পরলেও চলবে কিছু সময় সাপেক্ষ,, সবার মুল বিষয় হলো আমাদের ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে,,
ইমাম আবু হানিফা নাকি আল্লাহ্কে ১০০ বার স্বপ্নে দেখছে,কত বড় জাহেল বাটপার এমন কথা বলতে পারে, মাজহাব টিকাতে এমন কথা বলে মানুষ কে আকৃষ্ট করেছে, ভন্ড কোথাকার
আল্লাহর নবী যে মিরাজে গেছিলেন, সেখানেও তো তিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি দেখা করেননি, যেখানে হাদিসে আছে নবী আর আল্লাহর মধ্যে শুধু একটা পর্দা দ্বারা পৃথক আর আবু হানিফা কেমনে ১০০ বার আল্লাহকে দেখছে?? আর এটার সত্যতা কোথায়??
@@HasanAhmed-ep8xz স্বপ্নে কোনো নবী কি দেখছে??? স্বপ্নে আবু হানিফা (র)দেখলে আল্লাহ কেমন তা বর্ণনা করেননি কেনো,,, আব্বাসী হুজুর মিথ্যা বলছে.... তার মিথ্যা কথা গুলো হলো ---1)100 বার আল্লাহ কে দেখছে. 2)দিনে 1 বার কুরআন খতম. 3) রাতে 500 রাকাত নফল নামাজ পড়তো.,,,,, এগুলো হাদিস এর পারিপন্থী
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে। বান্দা যখন বলে, ‘আল-হামদুলিল্লা-হি রাবিবল ‘আলামীন’ (যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি জগৎ সমূহের প্রতিপালক)। তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। বান্দা যখন বলে, ‘আর-রহমা-নির রহীম’ (যিনি করুণাময়, পরম দয়ালু)। তখন আল্লাহ বলেন, বান্দা আমার গুণগান করল। বান্দা যখন বলে, ‘মা-লিকি ইয়াওমিদ্দ্বীন’ (যিনি বিচার দিবসের মালিক) তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমাকে সম্মান প্রদর্শন করল। বান্দা যখন বলে, ইয়্যা-কানা‘বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাসতাঈন (আমরা কেবল আপনারই ইবাদত করি এবং আপনার নিকটই সাহায্য প্রার্থনা করি)। তখন আল্লাহ বলেন, এটা আমার ও আমার বান্দার মাঝে আধাআধি ভাগ (অর্থাৎ ইবাদত আমার জন্য আর প্রার্থনা বান্দার জন্য) এবং আমার বান্দার জন্য সেই অংশ রয়েছে, যা সে চাইবে। যখন বান্দা বলে, ‘ইহদিনাছ ছিরাত্বাল মুস্তাক্বীম, ছিরা-ত্বল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলায়হিম, গয়রিল মাগযূবি ‘আলায়হিম ওয়ালায য-ল্লীন (আপনি আমাদের সরল পথ প্রদর্শন করুন। তাদের পথ যাদের উপর আপনি রহম করেছেন। তাদের পথ নয় যারা অভিশপ্ত এবং পথভ্রষ্ট)। তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা যা চেয়েছে তা তার জন্য’।[6] (আমীন)। [6]. ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
স্বপ্নে আল্লাহ সুবাহুনুতায়ালাকে ১০০ বার নাকি দেখেছেন ইমাম আবু হানিফা (রঃ) দেখেছেন। নাউজুবিল্লাহ এতো বড় কথাটা আব্বাসী বলতে বুকটা কাপলো না? আবেগের ঠেলায় বাড়াবাড়ি করা ঠিক না। আল্লাহ আমাদের সহী বুঝ নসীব করুক।
@@abdusssattar571 ভাই কাউকে বড় ইমাম মনে করে তার মতামত নেয়া যাবে না যদি কোরআন/হাদিসের বাইরে রায় তার কথা। হোক সে যত বড় ইমাম। শুধু মাত্র একজন কে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায় , তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ তাআলার আকার আছে কিন্তু তিনি শুধু তারই মতো । এই কথার কত দলিল নিবেন। ইনশাআল্লাহ আপনার ভুল ভাঙাতে পারবো।
আল্লাহ তায়ালার বান্দাদের মুখে মানুষের প্রশংসা যখন অতিরিক্ত হয়ে যায়। আমলের বেপারে মাসআালা টুকু যথেষ্ট ছিল। বারাবারির জন্য উনি কয়টা গোল নিজে খেলেন তা আল্লাহ তায়ালা ভালো যানেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সকল প্রকার ভ্রষ্টতা থেকে হেফাজত করুন। আমিন
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা। হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি। হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে? হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা? *দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু। *হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল? নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে। অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
তিনি বললেন ঈমাম আবু হানিফা স্বপ্নে ১০০ বার আল্লাহ কে দেখেছেন নাঊযুবিল্লাহ। ৫০০ রাকাআত নফল নামাজ -পরতে মিনিমাম ২মিনিট করে প্রতি রাকাত হলেও ১০০০ মিনিট আর তাতে ১৬ ঘণ্টার চেয়েও বেশিহয়।এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন রাত্রিকালীন কত ঘন্টা সময় থাকে,আর এর মাঝে তিনি কি খাওয়া দাওয়া প্রসাব পায়খানা করেননি? ভাই এসব বক্তা থেকে সাবধান।
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা। হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি। হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে? হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা? *দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু। *হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল? নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে। অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
@@sofiksofik4133 ভাইজান বলদ হওয়া ভাল, এত বড় মাপের বলদ হওয়া ভাল না,,,নবিজি আল্লাহ কে, মেরাজে গিয়ে দেখেছেন, এই মর্মে হাদিস থাকলে পেশ করেন,, চাপা দিয়ে ইসলাম চলে না,,, ইসলাম দলিল দিয়ে চলে, মাজার দিয়ে ইসলাম চলে না,, ইসলাম কোরআন এবং হাদিস দিয়ে চলে
কোন কিছু না জেনে উল্টাপাল্টা কথা বলে গুনার ভাগি হবেন না আল্লাহ তালাকে স্বপ্নে দেখেছেন এটা সত্য তিনি আল্লাহতালার প্রতি ছবি দেখেছেন সরাসরি দেখা নাই বলে কিতাবে উল্লেখ আছে আর হযরত মুসা আলাই সাল্লাম আল্লাহকে সরাসরি দেখতে চাইছিল
আসসালামুআলাইকুম, জনাব আমি একটু হাসতে চাচ্ছি - 😁😁😁😁😁, এবার কারণ ব্যাখ্যা করি ঃ- আমি দেখেছি যদি সুরা ফাতিহার পরে কোন ছোট সুরা মিলিয়ে একটু ছোটকরে মানে একটু দ্রুত নামাজ পড়ি, তাহলে দুই রাকাত পড়ে শেষ করতে সময় লাগে ৩ (তিন) মিনিট। আবার এটাও দেখেছি আমারা যাদের বুজুর্গ এবং বড় আলেম বলি ওনারা ধীরে ধীরে নামাজ /সালাত আদায় করেন, আমাদেরমত দ্রুত কখনোই পড়েন না। আমার বিশ্বাস ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এরমত এতবড় একজন আলেম -এতবড় একজন ইমাম কখনো সালাতে কোনমতে সুরা তিলাওয়াত করে দ্রুত রুকু-সিজদা দিয়ে সালাত শেষ করতেন না! তো যে কথাটা বলছিলাম, দুই রাকাত শেষ করতে ৩ মিনিট লাগে, ৪০ রাকাত শেষ করতে সময় লাগবে ৬০ মিনিট। এটাহচ্ছে গাণিতিক হিসাব, মানে কোনভাবেই সালাতের মাঝে অথবা সালাত শেষ করে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। সে হিসাবে ১০ ঘন্টায় পড়াযাবে ৪০০ রাকাত -এর বাইরে অন্য কোন কাজ করার সুযোগ নেই! ভাই আবারো বলছি এটা বের করেছি কেবল গাণিতিক হিসাবকরে, মানুষ এভাবে পারবে কিনা সে তর্কে যাব না, আবার ব্যাক্তিটা হচ্ছেন ইমাম আবু হানীফা (রঃ)! দশ ঘন্টার মধ্যে এক মিনিট সময়ও নষ্ট করা বা অন্য কোন কাজ করার সুযোগ নেই! আচ্ছা ভাই রাত থাকে কত ঘন্টা? তিন মিনিটে দুই রাকাত সালাত শেষ করতে হলে কত দ্রুত পড়তে হয় একটু দেখেনিবেন? এক রাতে ৫০০ রাকাত সালাত আদায় করতে হলে কত ঘন্টা সময় লাগে, ওহে বর্ণনাকারী একটু বলবেন কি? নিশ্চয়ই আবার একথা বর্ণনা করবেন না যে সালাত বাতিনীভাবে পড়াযায়, নাউজুবিল্লাহ!!! কি দরকার ভাই এসব মিথ্যা বানোয়াট গল্প করার??? দুনিয়াব্যাপী ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর সম্মান, উচ্চ মর্যাদা আল্লাহ ঠিকই রেখেছেন, কিন্ত ভাই গালগল্প বর্ণনা করার জন্য আপনাকে যথাযথ সম্মান দেখানো, আপনাকে সত্যবাদী বলা ঠিক হবে কি? সুরা ইখলাস তিন বার পড়া মানে হচ্ছে একবার কুরআন খতম করার সমান, যদিও আপনার বয়ান এই কথাকে উদ্দেশ্য করে বলা না!! ভাই আমাদের দেশেও একদিনে কুরআন খতম করার প্রচলন আছে, কিন্তু তখন ঐলোকদের আর কোন কাজ করার সুযোগ হয় না, আর এ কারনে ছোট ছেলেদের একাজে লাগানো হয় এবং নুনতম দুজন মিলে ভাগাভাগিকরে তারা একদিনে কুরআন খতম করতে পারে। কেন ভাই, ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর নামে কেন মিথ্যা বানোয়াট আজগুবি কথা বয়ান করেন? কেন ভাই কি প্রয়োজন ওনার নামে এসব ভ্রান্ত কথা ছড়ানোর😂😂😂😂😂? আল্লাহ আপনাকে সঠিক ও সত্য কথা বলার মানুষিকতা দান করুন এবং বৃদ্ধি করেদিন, আমিন।
@@mdhusnain6802 আসসালামুআলাইকুম, ভাই আমি জানিনা আপনি কোথায় এবং কতটুকু পড়ালেখা করেছেন, - কথাটা বলার জন্য দুঃখিত কিন্তু বলতে বাদ্ধ হলাম। আপনি কোথায় কারসাথে কিভাবে তুলনা করতে হয় তাইত বুঝেন না!! আমার লেখার বিষয় ছিল ইমাম আবু হানীফা (রঃ) এবং আমাদেরমত সাধারণ মানুষের ইবাদত। আর ইবাদত করার পদ্ধতি আমরা মুসলমানেরা শিখেছি আমাদের নবী (সাঃ) - এর কাছথেকে। আপনি কোন চিন্তায় ওনার সাথে অন্যকারো তুলনা করলেন? আমার লেখার কোন অংশে নবীজী (সাঃ) -এর কোন কাজেরসাথে অন্যকারো তুলনা করার প্রসঙ্গ আছে? আমার লেখার কোন অংশে নবীজী (সাঃ) -এর কোন কথার বিরোধিতা আছে? নবী (সাঃ) -এর সাথে আপনি কি ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর তুলনা করলেন?-- আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ!!! কারণ আমিত দ্বিমত পোশন করেছি ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর নামে যে ইবাদতের কথা বলা হয়েছে (যা আমার দৃষ্টিতে মিথ্যা) ঐগুলির!! আপনিত আমার লেখার অর্থই বুঝেননি কেন সুধু সুধু উল্টাপাল্টা কথা বলেন? প্লিছ আগে ভালোভাবে বুঝেন, পরে কমেন্ট করেন।
আহলে হাদিস সম্প্রদয় এরা ইসলামকে বিতর্কিতর মধ্যে ফেলে দিয়েছে মাশাআল্লাহ আব্বাসী হুজুর খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন যদিও আব্বাসী হুজুরের কিছু আকিদার সাথে আমি একমত না তারপরেও হুজুরের কথাগুলো ভালো লাগলো
Vi uni j ta bolce ta apnar upokare aslo na ki.. seta bujte hole hadis khoj kren tahole bujte parben... karo kothar upor amol kara jay na.. sei kothar upr akotto dolil thakte hobe.. allah sobik hedayt dan kruk. amin...
নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি। হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে? হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা? *দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু। *হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল? নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে। অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
আমার কথা হলো, সূরা ফাতিহা পড়লে কি কোনো ক্ষতি আছে? পড়লে ক্ষতি আছে? নাকি না পড়লে ক্ষতি থাকতে পারে? সব বিবেচনা করে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনিত হলাম যে আমার জন্য ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা পড়াটাই বেটার।
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা। হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি। হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে? হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা? *দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু। *হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল? নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে। অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
@@SagorKhan-cb2si haha ekon bujlam bishoy ta Akole hadis er dol... tumra line chara aso... parle line e aso... tumader jonyo balo hobe.r hadis amader sikate aso na okay jal hadis kunta r sohi kunta amader jotesto idea ase so cool...
নাম আবু হানিফা রাহমাতুল্লাহ আলাইহি আব্বাসি বললেন তিনি নাকি ৫০০ টাকা নফল নামাজ পড়তেন প্রতি রাতে তাহলে তিনি কি শুধু উড়তেন আর বসতেন সুরা কেরাত পড়তেন না। আবার বলেছেন ১০০ বার আল্লাহকে স্বপ্নে দেখেছেন আবার বললেন প্রতিদিন এক কোরআন শরীফ এক খতম দিতেন আল্লাহ উনাকে সহি বুঝ দান করেন
মরার পর কেউ কার দায়িত্বে বহন করবে না।আপনি আলেমদের কথা কেনো শুনেন আপনি হাদিস দেখেন । আপনার জীবন পরিচালনার জন্য যতটুকু জ্ঞান দরকার তা অর্জন করা ফরজ। সুতরাং নিজের মনগড়া আর মেয়াদোত্তীর্ণ গাজা খেয়ে বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়।আপনি যদি ভুল করেন নামাজে এরজন্য আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে এর জন্য আপনি কাউকে কোন আলেমকে দোষ দিতে পারবেন না। মিথ্যা কথা বলার জন্য হয়তো সেই আলমের শাস্তি হবে । কিন্তু আপনার শাস্তি আপনি এড়াতে পারবেন না।
মিজানুর রহমান আজহারি এবং জাকির নায়েক কে কারা কারা ভালোবাসি
Ami
হা
হিব্বুকা ফিল্লাহ আল্লাহর জন্য ভালোবাসি Mizanur Rahman Azhari , Jakir Naik..
আল্লাহ কোন্ বক্তব্য সঠিক তুমিই ভালো জানো, আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন! আমিন!!
আমিন
জাকির নায়েক
প্রতিদিন রাতে ৫০০ রাকাত নফল নামায পড়তেন প্রিও ভাই আমার এখন আসেন খন্ডন করি যদি রাত ৮ টা থেকে ৫ টা পরযন্ত তাহলে সমনয় কতো মিনিট দারালো দেখি ৯ ঘন্টা যা ৫৪০ মিনিটের সমান তাহলে তিনি কিভাবে নামায আদায় করলেন আমায় একটু বঝাবেন এখন আমার একটা প্রশন সব থেকে ছোট্ট প্রশন যদি আপনার মতে প্রতি দিন একজন লোক ৫০০ রাকাত নামায পরেন তাহলে তিনি কি ঘুমান সকালে ঘুম কি রাতের জন্য না কি নিদ্রা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। কিন্তু স্টিকার অর্থে আমি বিশ্বাস করি একজন মানুষ হিসেবে হানিফা রহমাতুল্লাহ 15500 রাকাত নামাজ পড়েন নাই এই যে আমি বিশ্বাস করি এটাই হচ্ছে ঈমান এটাই হচ্ছে তাওহীদ
ভাই সঠিক হলো আপনাকেও চুপি চুপি সূরাতুল ফাতেহা পড়তে হবে
কে কে বিশ্বাস করেন মুহাম্মদ(.স') শেষ নবি
Who doesn't
আপনার বিশ্বাস কি আগে বলেন
আব্বাসী হুজুর ঠিক বলেছেন। ❤❤
আমরা জদি ভুল করি তাহলে আলেমরা এটার জন্য দায়ী হবে
কেন ভাই আপনি ভুল করলেই আলেম দায়ী হবে কেন ? আপনার কি চোখ নাই বাগুন কেনার সময় টিপে টিপে বাগুন কিনতে পারেন আর জাল জয়ীফ হাদিস ভালো করে আপনি বুঝতে পারেন না? তর্জন বক্তার কথা শুনলে বুঝা যায় গানটা সঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ
আব্বাসীর বক্তব্য যত কম শুনা যায় তত বেশি কল্যাণ। এই হুজুর খুব ভালো অন্যের সমালোচনা করতে পারে ও অহংকার করতে পারে
Right vi
মাশাআল্লাহ শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হুজুর এর কথা সঠিক এবং সকলকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
Tor hojor bole kaba gor Hindu ra banaise toder hashor oo Hindu der sathe ei hoibo chinta koris na
Apni analisis korlen😂
জে লোক হাজার হাজার হাদিস লেখছে স্বপ্নে ১০০ বার আল্লাহকে দেখছে। কোথাও ত নেই আল্লাহ দেখতে কেমন। এইসব চাপাবাজী ও অহংকার ছেরেদিন মুসলিম উম্মা একত্রিত হওয়ার সহায়তা করুন।।।। আমরা মুসলিম এক হওয়ার প্রয়োজন
আপনারা হিংসা করে কথা বলেন
@@kamrulislam655, নবি (স) ৩ দিনের কমে কুরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন। কিন্তু ইমাম আবু হানিফা (র) নাকি ১ দিনে ১ বার কুরআন খতম করতেন। তাহলে নবি (স) এর কথা না মেনে তিনি গুনাহ করেছেন! এটাও তার নামে অপবাদ।
আল্লাহকে স্বপ্নে ১০০ বার দেখা কোনো নবির পক্ষে সম্ভব হয়েছে কি?
তাহলে ইমাম আবু হানিফা (র) কিভাবে দেখলেন?
Vai akdom thik kotha bolcho
Priyo nobi hazrat Muhammad sallallahu alaihi oyasallam eee dekhen ni ar oni naki dekhchen..
@@RifatHasan-zg4qk এই কথাটা মুখে-মুখে বললে হবে না ভাই আমিও শুনেছি এমন কথা তবে দলিল লাগবে এখানে কোথায় নিষেধ করেছেন||_____
যেনে আল্লাহ তালাকে নবী রাসুল দেখতে পারিনি সেখানে ইমাম আবু হানিফা কেমন করে দেখে আমার বুজে আসেনা
হারামজাদা আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সা মেরাজে দেখেছেন সরাসরি আবু হানিফ দেখেছেন সপনে
@Ashikur Rahman হারামজাদা আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সা মেরাজে দেখেছেন সরাসরি আবু হানিফ দেখেছেন সপনে
ভারত🇮🇳 থেকে,, খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব ঠিক বলে ছেন
100%
মিজানুর রহমান হাজারি হুজুরের সাথে আমি একমত
আব্বাসি হুজুর সঠিক জবাব,
একেক আলেম একেক পথে আমরা সাধারন মানুষ যাব কুন পথে। আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ দেখও।
একমত
Ihdinas sirotwal mustaqeem. Sirotwallijina an a'mta a'laihim.
Goiril magdwubi a'lihim walad dwaaaalliiin. Amin
আমিন
সহমত
DR zakir Naik ke manun
জনাব আজহারি সাহেবের উক্তিটিই সঠিক
আজহারী তোমার কাছে ভালো হলে হাজারটা সঠিক
যত বড় আলেম হোন, মনে হিংসা রেখে, অন্যকে কটাক্ষ করে কথা বলা আপনার ঠিক নয়।
Sobai nijeke boro mne kore,
Yeta hinsar bepar ki
Haque kotha bolechen Abbas s
Tomio.nejeke.boro.mone.kore
@@jannatun8279 mithakothabalajannothnkou
গঠনমূলক সমালোচনা অবশ্যই করা যাবে
আমি আজহারি হুজুরের সাথে সহমত
ভাইজান বিশ্বাস করা ভালো অন্ধ বিশ্বাস ভালো না আমিও আজহারী হুজুর কে বিশ্বাস করি তাই বলে তার সব কথা নাই যেটা বিশ্বাসের অনুপযুক্ত সেটাকে আমি খারিজ করে দিই সুতরাং আমার মনে হয় আপনিও এই পন্থা অবলম্বন করবেন
মাশাআল্লাহ শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথাই সঠিক
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ,, সঠিক কথা বলেছেন,, আলহামদুলিল্লাহ
Tu akta najaeje kutta rajjaker
Jazakllahu kheir
@@basirkhan5877 kothi bari
@@ibhrahima4266 bhai 🇮🇳India
আমাদের নবী মাহান মানব হযরত মোহাম্মদ [সাঃ] ও তো আল্লাহ কে ১বার ও দেখেন নাই মেরাজে সাক্ষাৎ করছেন মাশাআল্লাহ তাহলে ইমাম আবু হানিফা ১০০বার আল্লাহ কে স্বপ্নে দেখলো কিভাবে..??
কিছু কিছু ভন্ড হুজুরদের কারনে ইসলাম ধর্ম হাসির পাএে পরিনত হয়েছে।
ঠিক।
ঠিক
সঠিক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
একদম
আল্লাহু সুবহানাতায়ালা কে দেখেছেন ??? 😮😮😮😮
যুক্তির নাম ইসলাম না, দলিলের নাম ইসলাম
K bolse jukti sara dolil o hoyna
@@HasanAhmed-ep8xz যুক্তি ছাড়া দলিল হয় না?
ইয়া আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক ভুজ দান করুন
Amin
Amin
আল্লাহ নিরাকার। তাইলে আবু হানিফা ১০০ বার কি ভাবে দেকলেন।
জান্নতে মানুষ কিভাবে আল্লাহ কে দেখেবেন ?
হ এই জাহেলরে বুঝান ভাই
Allah hor akar ace but kemon amra janina.. Allah allah moton..jar moton r keunai
বলদ🤬
Mashallah abbasi hujur khub sundor bujiyechen
🥀 বলদ🥀 একরাতে যারা 500 রাকাত নামাজ পরে🥀নামাজ পরতে না হুরাহুরি করতেন।
১২ ঘন্টা কি কম মনে হয় নাকি
আব্বাসি হুজুরের কথায় যুক্তি আছে,
আববাসী হুজুরের কথাও যুক্তি আছে আলহামদুলিল্লাহ,, মিজানুর রহমান আজহারী হুজুর সুন্দর ভাবে উপস্থিত করেছেন আলহামদুলিল্লাহ,, যার যার পড়লেও চলবে না পরলেও চলবে কিছু সময় সাপেক্ষ,, সবার মুল বিষয় হলো আমাদের ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে,,
উনার কথার সাথে তাল মিলাচ্ছেন।৫০০রাকাত নফল নামাজ পড়াতে কত ঘন্টা সময় লাগে একবার হিসাব করে দেখেছেন আপনি ।
Oi beta tui ki pagol. Abbasi akta vondo. 500 rakat namaj porte koto somoy lage janos. O ki rate ghumato na. Ans dis....
@@bellalkhalifa7151 poti rakat 2 minute kore porlew 16.67 hour lagbe kinto rat to 10 hour matro aro naki al quran 1 khatom dito potidin
ইমাম আবু হানিফা নাকি আল্লাহ্কে ১০০ বার স্বপ্নে দেখছে,কত বড় জাহেল বাটপার এমন কথা বলতে পারে, মাজহাব টিকাতে এমন কথা বলে মানুষ কে আকৃষ্ট করেছে, ভন্ড কোথাকার
Hai re murko banggali …😂😂😂 500 rakath namaj ,protidin koran kotom ,4 kholifa ke dek lo
আব্বাসি হুজুরের বক্তব্য 100% ঠিক
আল্লাহর নবী যে মিরাজে গেছিলেন, সেখানেও তো তিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি দেখা করেননি, যেখানে হাদিসে আছে নবী আর আল্লাহর মধ্যে শুধু একটা পর্দা দ্বারা পৃথক আর আবু হানিফা কেমনে ১০০ বার আল্লাহকে দেখছে??
আর এটার সত্যতা কোথায়??
Lol যেখানে নবী সাল্লাল্লাহু দেখতে পান না সেখানে আবু হানিফা দেখছেন
Shopne
@@HasanAhmed-ep8xz স্বপ্নে কোনো নবী কি দেখছে??? স্বপ্নে আবু হানিফা (র)দেখলে আল্লাহ কেমন তা বর্ণনা করেননি কেনো,,, আব্বাসী হুজুর মিথ্যা বলছে....
তার মিথ্যা কথা গুলো হলো ---1)100 বার আল্লাহ কে দেখছে.
2)দিনে 1 বার কুরআন খতম.
3) রাতে 500 রাকাত নফল নামাজ পড়তো.,,,,, এগুলো হাদিস এর পারিপন্থী
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে। বান্দা যখন বলে, ‘আল-হামদুলিল্লা-হি রাবিবল ‘আলামীন’ (যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি জগৎ সমূহের প্রতিপালক)। তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল। বান্দা যখন বলে, ‘আর-রহমা-নির রহীম’ (যিনি করুণাময়, পরম দয়ালু)। তখন আল্লাহ বলেন, বান্দা আমার গুণগান করল। বান্দা যখন বলে, ‘মা-লিকি ইয়াওমিদ্দ্বীন’ (যিনি বিচার দিবসের মালিক) তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা আমাকে সম্মান প্রদর্শন করল। বান্দা যখন বলে, ইয়্যা-কানা‘বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাসতাঈন (আমরা কেবল আপনারই ইবাদত করি এবং আপনার নিকটই সাহায্য প্রার্থনা করি)। তখন আল্লাহ বলেন, এটা আমার ও আমার বান্দার মাঝে আধাআধি ভাগ (অর্থাৎ ইবাদত আমার জন্য আর প্রার্থনা বান্দার জন্য) এবং আমার বান্দার জন্য সেই অংশ রয়েছে, যা সে চাইবে। যখন বান্দা বলে, ‘ইহদিনাছ ছিরাত্বাল মুস্তাক্বীম, ছিরা-ত্বল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলায়হিম, গয়রিল মাগযূবি ‘আলায়হিম ওয়ালায য-ল্লীন (আপনি আমাদের সরল পথ প্রদর্শন করুন। তাদের পথ যাদের উপর আপনি রহম করেছেন। তাদের পথ নয় যারা অভিশপ্ত এবং পথভ্রষ্ট)। তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা যা চেয়েছে তা তার জন্য’।[6] (আমীন)।
[6]. ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর আপনি খালি মানুষের কথা সমালোচনা করেন,, ইসলামের দৃষ্টিতে সহি হাদিস বর্ণনা করা হয়েছে এটাই তুলে ধরুন এটাই আমাদের ইসলাম,,
সহি হাদিস নামে কয়টা হাদিস পড়েছেন? মোট কত লক্ষ হাদিস নবীজি থেকে এসেছে?
স্বপ্নে আল্লাহ সুবাহুনুতায়ালাকে ১০০ বার নাকি দেখেছেন ইমাম আবু হানিফা (রঃ) দেখেছেন। নাউজুবিল্লাহ এতো বড় কথাটা আব্বাসী বলতে বুকটা কাপলো না? আবেগের ঠেলায় বাড়াবাড়ি করা ঠিক না। আল্লাহ আমাদের সহী বুঝ নসীব করুক।
জনাব আব্বাসী সাহেব। আপনি এক বক্তৃতায় বলেছেন।আল্লাহ নিরাকার। তাহলে আপনার ইমাম আবু হানিফা 99 বার কিভাবে আল্লাহকে দেখলেন।
Allah nirakar imam gajjalir ahaul ulom akaid ta poren bujben
উপযুক্ত প্রশ্ন করছেন
@@abdusssattar571 ভাই কাউকে বড় ইমাম মনে করে তার মতামত নেয়া যাবে না যদি কোরআন/হাদিসের বাইরে রায় তার কথা। হোক সে যত বড় ইমাম। শুধু মাত্র একজন কে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায় , তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
আল্লাহ তাআলার আকার আছে কিন্তু তিনি শুধু তারই মতো ।
এই কথার কত দলিল নিবেন। ইনশাআল্লাহ আপনার ভুল ভাঙাতে পারবো।
@@entertainmentcenter8808 ঠিক বলেছেন ভাই মাশাআল্লাহ,,,,, আল্লাহর আকার আছে কিন্তু তিনি তার মতো তার সমকক্ষ কেউ নেই 💓💓🤲
Abbachi beta akta faul
Masha allah hujur khub sundor jukti disen
আব্বাসি সত্য কথা বলেছেন।
এনায়েতুল আব্বাছি ভালো হয়ে যাও
Kene tu bibaho dibi tor betir sathy
আববাসী হুজুর জিন্দাবাদ
আজহারি হুজুর খুব সুন্দর করে বলেছেন।
কিভাবে....? সূরা ফাতিহার সাথে যখন অন্য সূরা মিলাতে যাব তখন যদি ইমাম আমার আগে রুকতে চলে যান তখন কি হবে....?
ইমাম সাহেবকে রুকুতে যেতে দিবেন না বলবেন আমার সূরা ফাতিহা শেষ হয়নি
@@badruzzamansk8081 হা হা হা
@@badruzzamansk8081 আপনার আগে যদি ঈমাম সাহেব শেষ করে ফেলে তবে ইমামের সমস্যা আছে।
@@badruzzamansk8081
আচ্ছা বুঝলাম। আপনি কত আলিফ টেনে পড়েন ফাতিহা? তাশাহহুদ পড়াও ওয়াজিব আপনার শেষ হয় না ইমামের শেষ? কী করে ভাই ?
খুব ভালো লাগলো প্রিয় ভাই
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ দেখাও
Amin
নিজেকে নিজে বড় মনে করবেন না আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে বড় করার অধিকার আছে
Tui chup kor
মাশাআল্লাহ
মুর্খদের প্রিয় হুজুর..
এশা এবং মাগরিবে এবং ফজরে প্রথম দুই রাকাতে ইমাম যখন বলবে গাইরিল মাগদু বিআলাইহিম অলাদ্দুয়াল্লিন মুক্তাদি জোরে বলবে আমিন এটা রসুলের আদেশ
You are so right ❤❤❤
জাজাকাল্লাহ খাইর।
আমিন
আপনি অন্যের গিবত না করে নিজের মন্ত্যব্ব দিন, কেন অন্যকে অপমান করতে যান প্রকারান্তরে আপনি নিজেই অপমানিত হচ্ছেন.
ইসলামের সারথে গিবদকরাজাভে
আল্লাহ তায়ালার বান্দাদের মুখে মানুষের প্রশংসা যখন অতিরিক্ত হয়ে যায়। আমলের বেপারে মাসআালা টুকু যথেষ্ট ছিল। বারাবারির জন্য উনি কয়টা গোল নিজে খেলেন তা আল্লাহ তায়ালা ভালো যানেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সকল প্রকার ভ্রষ্টতা থেকে হেফাজত করুন। আমিন
আপনি সঠিক কথা বলেছেন। ধন্যবাদ।
Masha allah❤️
আব্বাসি হুজুরের আলোচনা সঠিক
আববাসী হুজুর হক
আল্লাহ, শয়তানের সবক প্রাপ্ত অব্বাসিকে হেদায়েত দান করুন। লেবাস দারি আলেম থেকে ইসলাম কে হেফাজত করুন।
আববাসী হুজুর জিন্দাবাদ
@@sofiksofik4133 তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে আল্লাহ কাছে বলুন, আল্লাহ আমাকে সিরাতল মুস্তাকিম দান করুন। আল্লাহ আপনাকে মুক্ত করবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আব্বাসিকে হেদায়েত দান কোরুন
আব্বাসি কী হাপ পাগল
আব্বাসি কী হাপ পাগল
আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ ❤❤❤
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার আমাদের সবাই কে দিনের সহি বুজ দান করুন আমিন
Amin
ডঃ এনায়েত উল্লাহ হুজুরের কথাতে আমি একমত
হুজুর আপনি শুধু অন্যের সমালোচনা করেন, এই সমালোচনা ইসলাম সমর্থন করে কি?
প্রথম মনে করেছিলাম অন্যদের থেকে আলাদা হবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখি ঐ তাহেরির মতই অবস্থা।
এক রাতে পাঁচশ রাকাত নামাজ কিভাবে পড়লো 😁😁😁😁😁
মাযহাবে হানাফী জিন্দাবাদ
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা।
হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি।
হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা?
*দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু।
*হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল?
নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে।
অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
আজহারির সাথে আমি একমত
amar prio shaykh khob sondor jobab dilen
তিনি বললেন ঈমাম আবু হানিফা স্বপ্নে ১০০ বার আল্লাহ কে দেখেছেন নাঊযুবিল্লাহ। ৫০০ রাকাআত নফল নামাজ -পরতে মিনিমাম ২মিনিট করে প্রতি রাকাত হলেও ১০০০ মিনিট আর তাতে ১৬ ঘণ্টার চেয়েও বেশিহয়।এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন রাত্রিকালীন কত ঘন্টা সময় থাকে,আর এর মাঝে তিনি কি খাওয়া দাওয়া প্রসাব পায়খানা করেননি? ভাই এসব বক্তা থেকে সাবধান।
@@mamunmridha7692 তুমি দুররুল মুখতার কিতাবটি পর তাহলেই জেনে যাবে
পাগলের কথা পগলে সাপোর্ট করে।
@@azizulhoque1657 tomi ki
@@ashiqhawlader359 ভাই,এ,বি,সি জ্ঞান যার থাকে না, তাকে পাগল ছাড়া আর কি বলা যায়?
আল্লাহ তাআলা কে সপ্ন দেখছে!!! আস্তাগফিরুল্লাহ
Nowjubilla
আব্বাসি হুজুর কি বললো,, হানিফা (র.) আল্লাহকে ১০০ বার দেখেছে।(নাউজুবিল্লাহ)
video duration 9:02
ভাই হযরত মূসা (আ) আল্লাহকে দেখতে গিয়ে উহুদ পাহাড় পুড়ে ছায় হয়েগেছে।একজন পয়গাম্বর দেখতে পায়নি তিনি কিভাবে দেখলেন
খুব সুন্দর অালোচনা।
আব্বাসি হুজুর সঠিক নিয়ম বল্লো আব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা।
হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি।
হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা?
*দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু।
*হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল?
নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে।
অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
abbasi huzur right bolsea
একটা গাধার মতো কথা বলল এক রাতে কেউ 500 রাকাত নামাজ পড়ে আল্লাহকে কেউ দেখেনাই ও আবু হানিফা 100 বার দেখেছেন
হারামজাদা আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সা মেরাজে দেখেছেন সরাসরি আবু হানিফ দেখেছেন সপনে
@@sofiksofik4133 ভাইজান বলদ হওয়া ভাল, এত বড় মাপের বলদ হওয়া ভাল না,,,নবিজি আল্লাহ কে, মেরাজে গিয়ে দেখেছেন, এই মর্মে হাদিস থাকলে পেশ করেন,, চাপা দিয়ে ইসলাম চলে না,,, ইসলাম দলিল দিয়ে চলে, মাজার দিয়ে ইসলাম চলে না,, ইসলাম কোরআন এবং হাদিস দিয়ে চলে
@@sofiksofik4133
আব্বাসি বলে আল্লাহ নিরাকার আবার বলে আবু হানিফা ১০০ বার সপ্নে দেখেছেন কি আজিব
বারাকাল্লাহু ফি হায়াতি, আল্লামা আব্বাসী হুজুর।
আল্লাহর নবী মুসা (আঃ) যেখানে আল্লাহ কে দেখতে পারে নাই সেখানে আবু হানিফা (রাঃ) ১০০ বার কি ভাবে দেখলো?
Right bolechen dada
কোন কিছু না জেনে উল্টাপাল্টা কথা বলে গুনার ভাগি হবেন না আল্লাহ তালাকে স্বপ্নে দেখেছেন এটা সত্য তিনি আল্লাহতালার প্রতি ছবি দেখেছেন সরাসরি দেখা নাই বলে কিতাবে উল্লেখ আছে আর হযরত মুসা আলাই সাল্লাম আল্লাহকে সরাসরি দেখতে চাইছিল
Al - Amin you ar right no body can see my allah ....
Allah taala kono protticobi nei r ata amra sokolei jani
আমি ফয়জুল করিম ও আব্বাসি হুজুরকে অনেক ভালবাসি তারা অনেক সুন্দর বেক্ষা দেন
আসসালামুআলাইকুম, জনাব আমি একটু হাসতে চাচ্ছি - 😁😁😁😁😁, এবার কারণ ব্যাখ্যা করি ঃ- আমি দেখেছি যদি সুরা ফাতিহার পরে কোন ছোট সুরা মিলিয়ে একটু ছোটকরে মানে একটু দ্রুত নামাজ পড়ি, তাহলে দুই রাকাত পড়ে শেষ করতে সময় লাগে ৩ (তিন) মিনিট। আবার এটাও দেখেছি আমারা যাদের বুজুর্গ এবং বড় আলেম বলি ওনারা ধীরে ধীরে নামাজ /সালাত আদায় করেন, আমাদেরমত দ্রুত কখনোই পড়েন না। আমার বিশ্বাস ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এরমত এতবড় একজন আলেম -এতবড় একজন ইমাম কখনো সালাতে কোনমতে সুরা তিলাওয়াত করে দ্রুত রুকু-সিজদা দিয়ে সালাত শেষ করতেন না! তো যে কথাটা বলছিলাম, দুই রাকাত শেষ করতে ৩ মিনিট লাগে, ৪০ রাকাত শেষ করতে সময় লাগবে ৬০ মিনিট। এটাহচ্ছে গাণিতিক হিসাব, মানে কোনভাবেই সালাতের মাঝে অথবা সালাত শেষ করে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। সে হিসাবে ১০ ঘন্টায় পড়াযাবে ৪০০ রাকাত -এর বাইরে অন্য কোন কাজ করার সুযোগ নেই! ভাই আবারো বলছি এটা বের করেছি কেবল গাণিতিক হিসাবকরে, মানুষ এভাবে পারবে কিনা সে তর্কে যাব না, আবার ব্যাক্তিটা হচ্ছেন ইমাম আবু হানীফা (রঃ)! দশ ঘন্টার মধ্যে এক মিনিট সময়ও নষ্ট করা বা অন্য কোন কাজ করার সুযোগ নেই! আচ্ছা ভাই রাত থাকে কত ঘন্টা? তিন মিনিটে দুই রাকাত সালাত শেষ করতে হলে কত দ্রুত পড়তে হয় একটু দেখেনিবেন? এক রাতে ৫০০ রাকাত সালাত আদায় করতে হলে কত ঘন্টা সময় লাগে, ওহে বর্ণনাকারী একটু বলবেন কি? নিশ্চয়ই আবার একথা বর্ণনা করবেন না যে সালাত বাতিনীভাবে পড়াযায়, নাউজুবিল্লাহ!!! কি দরকার ভাই এসব মিথ্যা বানোয়াট গল্প করার??? দুনিয়াব্যাপী ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর সম্মান, উচ্চ মর্যাদা আল্লাহ ঠিকই রেখেছেন, কিন্ত ভাই গালগল্প বর্ণনা করার জন্য আপনাকে যথাযথ সম্মান দেখানো, আপনাকে সত্যবাদী বলা ঠিক হবে কি? সুরা ইখলাস তিন বার পড়া মানে হচ্ছে একবার কুরআন খতম করার সমান, যদিও আপনার বয়ান এই কথাকে উদ্দেশ্য করে বলা না!! ভাই আমাদের দেশেও একদিনে কুরআন খতম করার প্রচলন আছে, কিন্তু তখন ঐলোকদের আর কোন কাজ করার সুযোগ হয় না, আর এ কারনে ছোট ছেলেদের একাজে লাগানো হয় এবং নুনতম দুজন মিলে ভাগাভাগিকরে তারা একদিনে কুরআন খতম করতে পারে। কেন ভাই, ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর নামে কেন মিথ্যা বানোয়াট আজগুবি কথা বয়ান করেন? কেন ভাই কি প্রয়োজন ওনার নামে এসব ভ্রান্ত কথা ছড়ানোর😂😂😂😂😂? আল্লাহ আপনাকে সঠিক ও সত্য কথা বলার মানুষিকতা দান করুন এবং বৃদ্ধি করেদিন, আমিন।
তাহলে আপনি কি নাস্তিক?
কারন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মিরাজ যে একদিনে হয়ে ছিল।।।
জবাব দেবার জন্য ৭৪৭৭৩৭২৩৮৪
@@mdhusnain6802 আসসালামুআলাইকুম, ভাই আমি জানিনা আপনি কোথায় এবং কতটুকু পড়ালেখা করেছেন, - কথাটা বলার জন্য দুঃখিত কিন্তু বলতে বাদ্ধ হলাম। আপনি কোথায় কারসাথে কিভাবে তুলনা করতে হয় তাইত বুঝেন না!! আমার লেখার বিষয় ছিল ইমাম আবু হানীফা (রঃ) এবং আমাদেরমত সাধারণ মানুষের ইবাদত। আর ইবাদত করার পদ্ধতি আমরা মুসলমানেরা শিখেছি আমাদের নবী (সাঃ) - এর কাছথেকে। আপনি কোন চিন্তায় ওনার সাথে অন্যকারো তুলনা করলেন? আমার লেখার কোন অংশে নবীজী (সাঃ) -এর কোন কাজেরসাথে অন্যকারো তুলনা করার প্রসঙ্গ আছে? আমার লেখার কোন অংশে নবীজী (সাঃ) -এর কোন কথার বিরোধিতা আছে? নবী (সাঃ) -এর সাথে আপনি কি ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর তুলনা করলেন?-- আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ!!! কারণ আমিত দ্বিমত পোশন করেছি ইমাম আবু হানীফা (রঃ) -এর নামে যে ইবাদতের কথা বলা হয়েছে (যা আমার দৃষ্টিতে মিথ্যা) ঐগুলির!! আপনিত আমার লেখার অর্থই বুঝেননি কেন সুধু সুধু উল্টাপাল্টা কথা বলেন? প্লিছ আগে ভালোভাবে বুঝেন, পরে কমেন্ট করেন।
Jii huzur bahut khoob
মাশা আল্লাহ্
Abbasi Hujur true
সুন্নী জামায়াত জিন্দাবাদ আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ
From Switzerland 🇨🇭
Bal
এক রাতে ৫০০ রাকাত নামাজ কেমনে পড়ে আমার হিসেবে মিলছেনা।
Abbasi hujur thik
যেখানে আমাদের নবীজি ই আল্লাহ কে কোনোদিন দেখেন নাই,,সেখানে ইমামুল আজম কিভাবে দেখলো??
ভাই আল্লাহর সাথে দেখা করার জন্য ই আল্লাহ আরশে আজিমে নিয়ে গেছেন,,,মেরাজে গেছেন,,
ভাই আপনি হয়তো ভুল শুনেছেন,,কোরআন এর ভিতরে কোথাও লেখা নাই,,যে নবীজি আল্লাহ্ এর সাথে দেখা করছেন,,হাদিসে ও নাই,,লেখা আছে,,তিনি আল্লাহ্ এর সাথে কথা বলছেন
Abbashi balo was
আহলে হাদিস সম্প্রদয় এরা ইসলামকে বিতর্কিতর মধ্যে ফেলে দিয়েছে মাশাআল্লাহ আব্বাসী হুজুর খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন যদিও আব্বাসী হুজুরের কিছু আকিদার সাথে আমি একমত না তারপরেও হুজুরের কথাগুলো ভালো লাগলো
Vi uni j ta bolce ta apnar upokare aslo na ki.. seta bujte hole hadis khoj kren tahole bujte parben... karo kothar upor amol kara jay na.. sei kothar upr akotto dolil thakte hobe.. allah sobik hedayt dan kruk. amin...
আব্বাসি হুজুরের কতায় শান্তি পাইলাম
আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ 🥀❤️
আল্লাহ যেন এনায়েত উল্লাহ আববাসিকে হিফাজতে রাকেন আমিন।
নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে
হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি।
হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা?
*দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু।
*হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল?
নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে।
অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
Amin
Abbasi hujur thik bolechhen
আপনি সবার সমালোচনা না করে,, বোঝার চেষ্টা করুন আল্লাহ খুশি হবেন,,
হিংসা, অহংকার,লোভ, এগুলো থাকলে ইমান থাকবে নাহ,,,
প্রতি দিন খাওয়া, পেশাব পায়খানা, অজু গোসল নামাজ সেরে সম্পুর্ন কোরআন একবার পড়া সত্যিই কি সম্ভব? এ-সব অবাস্তব কথা বলে সাধারণ মানুষকে পথভ্রষ্ট করা মাত্র।
এ সম্পর্কে ডাঃ জাকির নায়েক স্যারের আলোচনা সম্পূর্ণ দেওয়া উচিৎ ছিল
Alem der kotha deya hoise kono musollir kotha na vhai
@@mohammadkaikhanosman873 জাকির নায়েক মুসল্লি হলো কি করে ভাই.??
@@mohammadkaikhanosman873 tor anayetullah vondo bolche sopne naki abu hanifa ALLAH ke dekeche kintu korane to bola ache ALLAH ke kew dekeni
Thik bolchen.
আববাসী হুজুর ঠিক বলছেন
আমার কথা হলো, সূরা ফাতিহা পড়লে কি কোনো ক্ষতি আছে? পড়লে ক্ষতি আছে?
নাকি না পড়লে ক্ষতি থাকতে পারে?
সব বিবেচনা করে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনিত হলাম যে আমার জন্য ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা পড়াটাই বেটার।
আমি কিবলা মুখী হয়ে,, ইমাম সাহেবের পেছনে জামাতের সহিত...... রাকাত নামাজ আদায় করিতেছি।
আল্লাহু আকবার।
Ata ki holo
মাশা-আল্লাহ ❤
মাশাল্লাহ্,,,,,হুজুরের হক কথা গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো,,, হুজুর কে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন,,, নেক হায়াত দান করুক,,, আমিন,,,
কোন হুজুর.?
@@saifur6839 আসলেই তো কোন হুজুর🤔🤔
আপনাকে অভিনন্দন
500 Rakat salat??? 100 bar Allah(swt) k dekhsen??? Allah(swt) apnake sohi bujh dik, Ameen!
100 bar 80 bar jai boluk... Aygula. Mitha kotha..allah take maaf koruk
Mahsa allah
ইমাম আবু হানিফা 100 বার আল্লাহকে দেখছে এসমস্ত কথা পাইছেন কোথায়?
ও আবার বলে আল্লাহ নিরাকার আবার বলে আবু হানিফা ১০০ বার দেখেছেন কি আজিব
আমাদের নবীজী আল্লাহ কে কত বার দেখেছেন
সারাজীবন দেখেছেন
আব্বাসী হুজুর সঠিক বলেছেন।।
হানাফীরা বেশিই বাড়াবাড়ি করে।আব্বাসি কি বলেছে?সূরা ফাতিহা পড়া জায়েয নয়?দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা।
হাদিস - ১:নবীজি বলেছেন যে সূরা ফাতিহা পড়ে না তার নামায হয় না।কিন্তু কোনো হাদিসেই সূরা ফাতিহা নিষেধ করা হয় নি।
হাদিস - ২:নবীজি ফজরের সালাতে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।তখন পিছন থেকে সাহাবীরাও তার সাথে ক্বেরাত পাঠ করছিলেন।সালাত শেষে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা মনে হয় কিছু পড়ছিলে?"তখন সাহাবীরা বললেন "হ্যা ইয়া আল্লাহর রাসূল আমরা পড়ছিলাম"।তখন নবীজি বললেন "তোমরা সূরা ফাতিহার চেয়ে বেশি পাঠ করবে না"।তাহলে এই হাদিস টা কি গর্দভ দের মাথায় ঢুকে না,যে ফজরের সালাতে তো ক্বিরাত জোরে পাঠ করা হয়।সেখানে নবীজি বললেন তোমরা সূরা ফাতিহা পড়বে তার বেশি পড়বে না।এর থেকে বড় প্রমান আর কি লাগবে?
হাদিস - ৩:হানাফীরা একটা দলিল দেয় নবীজি বলেছেন যে ইমাম যখন ক্বিরাত পড়বে তখন তোমরা চুপ থাকবে,কেননা ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত।এটাই তো তাদের দলিল তাইনা?
*দলিলের ব্যাখ্যা:সূরা হিজরের ৮৭ নং আয়াত,বলা হয়েছে "আমি তো তোমাকে দিয়েছে ৭ আয়াত যা বারবার পড়া হয়।আর দিয়েছি মহান কুরআন।তাইলে কি বুঝলেন?এখানে ৭ আয়াত হচ্ছে সূরা ফাতিহা,আর মহান কুরআন হচ্ছে বাকিঅংশ টুকু।
*হাদিসের আরও ব্যাখ্যা:নবীজি বলেছেন " সূরা ফাতিহা হল উম্মুর কুরআন"।অতএব কি বুঝা গেল?
নবীজির হাদিস ইমামের ক্বিরাতই তোমাদের ক্বিরাত এখনে সূরা ফাতিহার পরের ক্বিরাতের অংশ টুকুর কথা বলা হয়েছে।
অতএব মাজার পূজারীরা এটা কিভাবে বুঝবে?যাদের কুরআন হাদিসের জ্ঞান আছে একমাত্র তারাই বুঝে।
@@SagorKhan-cb2si apni ektu besie bujen mia...!! abbasi hujur Quran hadis chara kunu reference den na okay... mitte vul val bolben okay
ওরে বেটা সহিহ হাদিস তো চোখে লাগবেই না।দেখ তো দলিল বুঝিস কিনা।মতিউর রহমান মাদানীও তো কুরআন হাদিস ছাড়া কথা বলেন না।শুধু কি তোদের আব্বাসী একাই কুরআন হাদিস দিয়ে দলিল দেয়?
ua-cam.com/video/zGonuZLbO50/v-deo.html
দেখ তো দলিল।তোদের তো আবার মাযহাবের গোড়ামী আছে।
@@SagorKhan-cb2si haha ekon bujlam bishoy ta Akole hadis er dol... tumra line chara aso... parle line e aso... tumader jonyo balo hobe.r hadis amader sikate aso na okay jal hadis kunta r sohi kunta amader jotesto idea ase so cool...
100 bar abu hanifa Allah ke dekhse tahole মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম koto bar Allah ke dekhechen?🙂
ইমামের পিছুনএ সূরা ফাতিহা পড়তে হবেনাতো দুয়া সানা পড়ে কেনো? রূকুর তৎসবি পড়ে কেনো? সিজহদার তৎসবি পড়ে কেনো? তাশয়ুদে বসে আত্তাহইয়াতু.দোরুদ.দুয়া মাসুরা পড়ে কেনো? এর সব জদি পড়তে হয় তাহওলে সূরা ফাতিহা কিদোস করলো. কোন দোলিলে আছে ইমামের পিছুনএ সূরা ফাতিহা বাদে রূকু সেজহদা তসাহুদের দুয়া পড়তে হবে. এই হুজুর তোabuhanifarনামে মিতথা বলছে ভুয়া হুজুর ।
আপনি কানা নাকি এতো দলিল দিলো তারপরেও আপনার দলিলে হয় না
ভাই তাহলে আপনি কেরাত পড়ুন কুনো বাধা নেই তবে ইমাম জা পর্বে আপনিও পড়ুন
Beshaq
নাম আবু হানিফা রাহমাতুল্লাহ আলাইহি আব্বাসি বললেন তিনি নাকি ৫০০ টাকা নফল নামাজ পড়তেন প্রতি রাতে তাহলে তিনি কি শুধু উড়তেন আর বসতেন সুরা কেরাত পড়তেন না। আবার বলেছেন ১০০ বার আল্লাহকে স্বপ্নে দেখেছেন আবার বললেন প্রতিদিন এক কোরআন শরীফ এক খতম দিতেন আল্লাহ উনাকে সহি বুঝ দান করেন
আমরা ভুল করলে আলেমরা দায়ী
মরার পর কেউ কার দায়িত্বে বহন করবে না।আপনি আলেমদের কথা কেনো শুনেন আপনি হাদিস দেখেন । আপনার জীবন পরিচালনার জন্য যতটুকু জ্ঞান দরকার তা অর্জন করা ফরজ। সুতরাং নিজের মনগড়া আর মেয়াদোত্তীর্ণ গাজা খেয়ে বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়।আপনি যদি ভুল করেন নামাজে এরজন্য আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে এর জন্য আপনি কাউকে কোন আলেমকে দোষ দিতে পারবেন না। মিথ্যা কথা বলার জন্য হয়তো সেই আলমের শাস্তি হবে । কিন্তু আপনার শাস্তি আপনি এড়াতে পারবেন না।
একটা প্রশ্ন আমাদের নবী হরযত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহু দেখে নাই তাহলে কি ভাবে আবু হানিফা দেখেছে আল্লাহু কে?????