মা'শা আল্লাহ! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার উপর বিশ্বাস বা তৌহিদ ভিত্তিক আকিদার এত চমৎকার বিশ্লেষণ আমি শুনিনি। সামে'না ওয়াতা'না অর্থাৎ শুনলাম এবং মানলাম।
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮ -মাওলানা সাঈদ আহমদ ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮ -মাওলানা সাঈদ আহমদ ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
প্রথমে মানুষ কে যাচাই-বাছাই করার সুযোগ দেন না । তার বুদ্ধি ও কল্পনা শক্তি দিয়ে কতদূর দৌড়াবে দৌড়াক। তারপর হয় ঈমান আনবে নয় অসিকার করবে । আর একবার ঈমান আনার পর আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সা:) যা বলেছে তাই সত্য , আমি বুঝি বা না বুঝি সত্য সত্যই।
و له يد و وجه و نفس كما ذكره الله تعالى في القرآن فما ذكره الله تعالى في القرآن من ذكر الوجه و اليد و النفس فهو له صفات بلا كيف و لا يقال يده قدرته أو نعمته لأن فيه أبطال الصفة و هو قول أهل القدر و الاعتزال و لكن يده صفته بلا كيف و ليست جارحة له . ভ্রষ্ট শেখ ,একথা গুলো একটু চিন্তা কর তার পর আকীদা নিয়ে আলোচনা করিও ।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮ -মাওলানা সাঈদ আহমদ ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
সব সালাফরা সালাফি। তাদের মধ্যে চার আইম্মার নাম হলো আবু হানিফা, মালিক, শাফি, আহমদ রহ. আমাদের উত্তরসুরীরা নবি সা: পর্যন্ত যায়। আর তোমাদের উত্তরসুরি যায় মুতাযিলা পর্যন্ত😂😂
@@ZihadHossain-i9y চার ইমামের নামে আর কত মিথ্যাচার করবেন... চার ইমামে আকিদার সাথে নিউ সালাফি মাযহাবের আকিদার মিল নেই। শুধু তাই নয় ইমাম বুখারী, ইমাম ইবনে হাজার, ইমাম নববী, ইমাম ইবনে কাসীর রঃ এনাদের আকিদার সাথেও বর্তমান আব্দুর রাজ্জক সাহেবদের আকিদার মিল নাই।
মু'মিন ও কাফের সম্পর্কে মে'রাজের রাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে আল্লাহ কি বলেছিলেন? আবু সালমা (রাসুলের সাঃ রাখাল) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি। তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেনঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে (সুরা বাকারা, ২৮৫)। আমি বললামঃ আর মুমিনগন। আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ? আমি বললামঃ তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে। আল্লাহ বললেনঃ আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললামঃ হ্যাঁ, হে আমার প্রতিপালক। আল্লাহ বললেনঃ হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি। অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি। তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি। ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি "মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ" অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম। সুতরাং আমি হলাম "আ'লা" আর সে "আলী" হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে, আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে, আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে। হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে, তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে। হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও? আমি বললামঃ জ্বী, হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেনঃ আরশের ডান পাশে তাকাও। আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার, আলী ইবনে মুসা, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে (অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। আল্লাহ বললেনঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হলো আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)। আর সে তোমার ইতরাত (পরিবার) থেকে। আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী। সূত্র:ফারাদিউস সিমতাইন।
তার এই ব্যাপারে সতর্ক হওয়া উচিত ছিল। মুদ্রা দোষে হয়ে গেছে । আল্লাহকে কেউ বাধ্য করতে পারেনা । এইভাবে বলা উচিৎ ছিল মানুষকে বুঝানোর জন্য উপযুক্ত বলেই আল্লাহ এইভাবে বলেছেন। বাধ্য এই কথা বিশ্বাস করা আল্লাহর সিফাত সামাদ এর অস্বীকার করা হয়। যা কুফরী। আল্লাহু আলম।
Not only Ahale Haditch and dewbandi Ahale sunnat Al Jamat Tablig Jamat a jamat islam hefajat a islam etc. all are in several Ferka.All are misguided. They are going to be Mushrik.
এই পৃথিবীতে আকীদার দিক থেকে তিনটি দল আছে (এক )আশায়েরা( দুই )মাতুরীদিআ( তিন) মাছুরীআ ,পৃথিবী বিখ্যাত সমস্ত আলেম উল্লেখিত তিন দলের কোন না কোন এক দলে আছেন ,আর এই তিনো দলের কোনটাতেই তোমরা নাই ,কারণ তোমাদের আকীদার সাথে তাদের কোন মিল নাই অতএব নিঃসন্দেহে তোমরা পথভ্রষ্ঠ ও গুমরাহ্ দল তোমাদের ফেৎনা থেকে পুরা মুসলিম উম্মাহ্কে আল্লাহ্ হেফাজত করুক আমীন।
@@fokhrulislam4108 আল্লাহ যা বলেছেন সেটাকে নিজের মতো করে ব্যাখা করলে যদি গুমরাহ না হয় তাহলে জানা নেই গুমরাহি কী!! আচ্ছা বলুন আল্লাহর হাত আছে কী না?((তবে সৃষ্টির মত না এবং আমাদের মতো অঙ্গ না আর সেটা পরিকল্পনা করা যাবে না))
মাশা'আল্লাহ, আবুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক তরুন আইডল তার প্রত্যেকটা কথা শুনার এবং বুঝার মতো।
আলহামদুলিল্লাহ্,আমি শুনলাম ও মানলাম।এতো কিছু বুঝি না।আল্লাহ্ ও তার রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলছেন তো মানি।এতো যু্ক্তি দরকার নাই।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবর । জাজাকাল্লাহ খাইরান আল্লাহুমা আজিরনা ।
মাশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে অসিম জ্ঞান দান করেছেন।
মা'শা আল্লাহ! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার উপর বিশ্বাস বা তৌহিদ ভিত্তিক আকিদার এত চমৎকার বিশ্লেষণ আমি শুনিনি। সামে'না ওয়াতা'না অর্থাৎ শুনলাম এবং মানলাম।
ALHAMDULLIAH
অনেক উচ্চ মানের আলোচনা। আল্লাহ মানুষকে মানার ও বোঝার টোওফীক দান করুক। আমীন
আমিন
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮
-মাওলানা সাঈদ আহমদ
ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
উচ্চ মানের মামলেট
মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
অসাধারন ব্যাখাপূর্ন আলোচনা।
আল্লাহুম্মাহ ফাকিহহু ফিদ্দিন
Masha allah
মাশা আল্লাহ অসাধারণ কথা
মাশাললাহ ❤❤❤❤
জাঝাকুমুল্লাহু খাইরান
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ ভাই। ❤
জাজাকাল্লাহ খাইরান
বক্তা আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম।
আকীদা সম্পর্কে আপনার ভাল জানা নেই বলেই ভক্ত হয়েছেন।
@@RuhulAmin-qf7tj amr tho valo knowledge ase, kinto amio tho vokto
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮
-মাওলানা সাঈদ আহমদ
ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
@@m.asarkar2781vai ei olipurir onno chele bolse, salaf der akidai tik
JAZAKALLAH KHAIR
و هو الله تعالى الغني المطلق المستغني عما سواه كان الله و لا زمان و لا مكان و هو الآن على ما عليه كان.
জাযাকাল্লাহু খাইরান, ❤
Allahumma bariklahu..
💚
12:57 যুক্তি আর যুক্তি!
বিদাতিদের যুক্তি তাদের যুক্তি দিয়েই খন্ডন করা দোষের কিছু নয়।
সুন্দর ও যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা।
Apander time asteche in sha Allah
মাশাল্লাহ (১)
আপনার বাবা তো বলে আল্লাহর হাত আছে, পা আছে কুদরতি নয়, মানুষের মত
Manusher moto eta kufuri eta uni kokhono bolen nai. Apni ekta chagoler baccha tai opobad dilen.
কেউ যদি এমন কথা বলে তার কথা ঠিক নয় সে যেই হোক
বাপ বেটা দুই জন দুই দলে
আল্লাহকে ভয় করুন "মানুষের মত" বলেছে এটা প্রমাণ করতে পারবেন? কি লাভ হয় মিথ্যা বলে?
হাত পা তো মানুষের ই থাকে।তাশবীহ টা এখানেই
❤❤❤❤
Alhamdolillah
supper
Haq alim
প্রথমে মানুষ কে যাচাই-বাছাই করার সুযোগ দেন না । তার বুদ্ধি ও কল্পনা শক্তি দিয়ে কতদূর দৌড়াবে দৌড়াক। তারপর হয় ঈমান আনবে নয় অসিকার করবে । আর একবার ঈমান আনার পর আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সা:) যা বলেছে তাই সত্য , আমি বুঝি বা না বুঝি সত্য সত্যই।
1:20 second e jei surah er ayaat recite korechen.... Ektu bolben amake ami porte chai
sura ass suara 43 no ayat if i amnot wrong. Sura name confirm.
و له يد و وجه و نفس كما ذكره الله تعالى في القرآن فما ذكره الله تعالى في القرآن من ذكر الوجه و اليد و النفس فهو له صفات بلا كيف و لا يقال يده قدرته أو نعمته لأن فيه أبطال الصفة و هو قول أهل القدر و الاعتزال و لكن يده صفته بلا كيف و ليست جارحة له .
ভ্রষ্ট শেখ ,একথা গুলো একটু চিন্তা কর তার পর আকীদা নিয়ে আলোচনা করিও ।
আশআরী-মাতুরুদীগণের আকিদার উৎস কি? এবং খবরে ওয়াহিদ আকীদায় গ্রহণযোগ্য কি না? পর্ব ৮
-মাওলানা সাঈদ আহমদ
ua-cam.com/video/bp6THFURmZw/v-deo.html
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
ইমাম কুরতুবী রহঃ আশআরী
ইমাম নববী রহঃ আশআরী
ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ আশআরী
সব সালাফরা সালাফি। তাদের মধ্যে চার আইম্মার নাম হলো আবু হানিফা, মালিক, শাফি, আহমদ রহ.
আমাদের উত্তরসুরীরা নবি সা: পর্যন্ত যায়। আর তোমাদের উত্তরসুরি যায় মুতাযিলা পর্যন্ত😂😂
@@ZihadHossain-i9y চার ইমামের নামে আর কত মিথ্যাচার করবেন... চার ইমামে আকিদার সাথে নিউ সালাফি মাযহাবের আকিদার মিল নেই।
শুধু তাই নয় ইমাম বুখারী, ইমাম ইবনে হাজার, ইমাম নববী, ইমাম ইবনে কাসীর রঃ এনাদের আকিদার সাথেও বর্তমান আব্দুর রাজ্জক সাহেবদের আকিদার মিল নাই।
মু'মিন ও কাফের সম্পর্কে মে'রাজের রাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে আল্লাহ কি বলেছিলেন?
আবু সালমা (রাসুলের সাঃ রাখাল) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি। তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেনঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে (সুরা বাকারা, ২৮৫)।
আমি বললামঃ আর মুমিনগন।
আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?
আমি বললামঃ তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।
আল্লাহ বললেনঃ আলী ইবনে আবি তালিব।
আমি বললামঃ হ্যাঁ, হে আমার প্রতিপালক।
আল্লাহ বললেনঃ হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি। অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি। তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি। ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি "মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ" অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম। সুতরাং আমি হলাম "আ'লা" আর সে "আলী"
হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে, আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে, আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে, তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে।
হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?
আমি বললামঃ জ্বী, হে আমার প্রতিপালক।
অতঃপর আমাকে বললেনঃ আরশের ডান পাশে তাকাও।
আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার, আলী ইবনে মুসা, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে (অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র।
আল্লাহ বললেনঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হলো আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)। আর সে তোমার ইতরাত (পরিবার) থেকে। আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।
সূত্র:ফারাদিউস সিমতাইন।
ভাই আপনি তো বললেন (ভিডিও এর ১৪মিনিটে) আল্লাহ ,এই ভাবে নিজের পরিচয় দিতে বাধ্য। এবার আপনি বলুন যে আল্লাহকে বাধ্য মনে করে, তার আকিদা কেমন?
❤❤❤
তার এই ব্যাপারে সতর্ক হওয়া উচিত ছিল। মুদ্রা দোষে হয়ে গেছে । আল্লাহকে কেউ বাধ্য করতে পারেনা । এইভাবে বলা উচিৎ ছিল মানুষকে বুঝানোর জন্য উপযুক্ত বলেই আল্লাহ এইভাবে বলেছেন। বাধ্য এই কথা বিশ্বাস করা আল্লাহর সিফাত সামাদ এর অস্বীকার করা হয়। যা কুফরী। আল্লাহু আলম।
@@RaselBasher-m7w
কথা বলার সময় এমন কোন মানুষ নেই যে ভুল হয় না ।। ওটা মিসিং হয়েছে ।। কারন তার এই ব্যাপারে বক্তব্য আছে
❤️❤️
🖤🖤🖤🖤🖤
sounlam ar manlam.
আলহামদুলিল্লাহ্।আমিও
কেবড় লাভবান বইতে পাওয়াযাবে
Not only Ahale Haditch and dewbandi Ahale sunnat Al Jamat Tablig Jamat a jamat islam hefajat a islam etc. all are in several Ferka.All are misguided. They are going to be Mushrik.
অথচ আপনারাই নানান যুক্তি দিয়ে মানুষকে বুঝাচ্ছেন!
আপনারাই তাবিল করতে নিষেধ করছেন আবার বিভিন্ন সময় আপনারাই তাবিল করছেন!
ভুল বুঝছেন
Right
👍👍👍👍👍👍👍
সে একজন জ্ঞানী বিকৃতিকারী
আব্দুল্লাহ বিন রাজ্জাক কুরআন তাফসীরের মুলনীতি অনুযায়ী তাফসীর করেন না,ভুল তাফসীর করেন।
নায়জুবিল্লাহ, পুরাই সাদৃশ্যবাদী
আলেমের সাথে বসো তারপর বলো
এই পৃথিবীতে আকীদার দিক থেকে তিনটি দল আছে (এক )আশায়েরা( দুই )মাতুরীদিআ( তিন) মাছুরীআ ,পৃথিবী বিখ্যাত সমস্ত আলেম উল্লেখিত তিন দলের কোন না কোন এক দলে আছেন ,আর এই তিনো দলের কোনটাতেই তোমরা নাই ,কারণ তোমাদের আকীদার সাথে তাদের কোন মিল নাই অতএব নিঃসন্দেহে তোমরা পথভ্রষ্ঠ ও গুমরাহ্ দল তোমাদের ফেৎনা থেকে পুরা মুসলিম উম্মাহ্কে আল্লাহ্ হেফাজত করুক আমীন।
তথাকথিত পৃথিবী বিখ্যাত আলেমরা এই সব আকীদায় বিশ্বাসী হলেই এগুলা সহিহ আকিদা হয় না। কুরান সুন্নাহ ভিত্তিক আকীদা হল সহিহ আকিদা।
Ameen.
😂আপনি জ্ঞান অর্জন করুণ তাহলেই বুঝবেন কারা হক আর কারা বাতিল! আশআরি আর মাতুরিদিরা গুমরাহ নিসন্দেহে
@@Laymen62 প্রমান করুন।তারা গুমরাহ নাকি তোমরা।
@@fokhrulislam4108 আল্লাহ যা বলেছেন সেটাকে নিজের মতো করে ব্যাখা করলে যদি গুমরাহ না হয় তাহলে জানা নেই গুমরাহি কী!! আচ্ছা বলুন আল্লাহর হাত আছে কী না?((তবে সৃষ্টির মত না এবং আমাদের মতো অঙ্গ না আর সেটা পরিকল্পনা করা যাবে না))
শুনে তোমার অর্থ মতে মেনে নেয়া 🤔🤔
এরা কি সালাফ নয় বা এরা কি গোমরাহ?
12:13 সাদৃশ্য তো আপনারাই তৈরী করছেন!
কিভাবে
সদৃশ বোঝেন
God has hands but not like us. Laisaka mislisai
সাহাবিদের মানা ফরজ না, রাসুলুল্লাহ সাঃ এর মনোনীত তাঁর আহলে বাইত আ দের আনুগত্য পুর্ন অনুসরণ করা ফরজ।
শীয়া😂😂 রাফেজি
প্রশ্নকারীর চুল দাড়ি এতো উদ্ভট কেন?
জাজাকাল্লাহু খইরান।
❤