যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমার ফরজ সালাতের আগে সময় সাপেক্ষে কখনো দুই রাকাত আবার কখনো ততোধিক রাকাত সালাত পড়তে বলেছেন মর্মে সহীহ হাদীস পাওয়া গেলো, সেহেতু নাবিক কিংবা সাহাবীদের দুই এক দিনের চার রাকাতকে কেন্দ্র করে কাবলাল জুমা চার রাকাত নির্দিষ্ট করার এখতিয়ার কারও নেই।
আমরা সাধারণ মুসলিম, আলেম নই। অনলাইনে এক আলেম অন্য আলেমদের বিরুদ্ধে বিষেধাগার করা সঠিক বলে আমি মনে করিনা। পবিত্র কোরান চরম সত্য এবং মহান আল্লাহ্ সুবহানাল্লাহ্ স্বয়ং এই কোরানের হেফাজতকারী, এই কোরান এ পর্যন্ত অবিকৃত। আমরা অধিকাংশ মুসলমান কোরানের সকল নির্দেশই সঠিকভাবে পালন করিনা। তাই হাদিস নিয়ে বিতর্ক না করে আমাদের প্রথম কাজ কোরানের নির্দেশাবলী যথাযথভাবে পালন করা। ছোটবেলা থেকেই হুজুরের শিখানোমতে চার রাকাত করে কাবলাল জুম্মা ও বাদাল জুম্মা পড়ে আসছি। এটা পড়লেতো কোন পাপ হবে বলে আমার মনে হয়না, তবে মহান আল্লাহ্ তাআলাই ভালো জানেন। সকল হুজুরদের প্রতি আমার অনুরোধ যেকোন বিষয়ে মতামত দেন, তবে একে অন্যের বিরুদ্ধে কোন 14:59 কথা বলবেন না। এতে অমুসলিমরা সুযোগ নেয়। আর যে বিষয় কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক নহে, সেগুলোকে অকাট্য প্রমাণ ছাড়া বেদাত না বলাই ভালো। ১৪০০ বছর পূর্বে হযরত মোহাম্মদ (সা:) কোন সুন্নত বা নামাজ কীভাবে পড়েছেন এ বিষয়ে সকল আলেম কর্তৃক গ্রহণযোগ্য হাদিস ব্যতীত অন্য হাদিসসমূহ নিয়ে আসুন আমরা অনলাইনে এতো তর্ক-বিতর্ক না করি। সর্বপ্রথম আমরা পবিত্র কোরানের সকল নির্দেশাবলী আগে অনুসরণ করি।
আমি কামালউদ্দিন জাফরীও নই আর আজহারীও নই। আমি সাধারন একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম। সবার বয়ান শুনলাম। ভাল লাগলো। কিন্তু একটা বিষয়ে কেউ ব্যাখ্যা করেন নাই। তাদের উচিত ছিল এটা করা। সেটা হচ্ছে 'কাবলাল' ও 'বা'দাল' এর সংজ্ঞা প্রদান করা। এর অর্থ হচ্ছে পূর্বে ও পরে। অর্থাৎ জুমুআর পূর্বে ও জুমুআর পরে। জুমুআর পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করার হাদিস রয়েছে। কিন্তু 'কাবলাল জুমুআ' বা বা'দাল জুমুআ' বলে কোনো সালাতের নিয়ত নাই। 'কাবলাল জুমুআ' বা জুমুআর পূর্বে দুই রাকাত 'তাহিয়্যাতুল মাসজিদ' সালাতকেও কাবলাল জুমুআ বলা হয়। তাহিয়্যাত হচ্ছে অভিবাদন বা সন্মান। অর্থাৎ মাসজিদে ঢুকে দুই রাকাত সালাত আদায়ের মাধ্যমে মাসজিদকে অভিবাদন জানানো। এটা সুন্নত। এরপর ইমাম মিম্বারে দাঁড়ানোর আগ পর্যন্ত যে যত খুশী সালাত আদায় করতে পারে। এটা নফল ইবাদতের পর্যায়ে পড়ে। বা'দাল জুমুআর হাদিসতো আছেই। এটা মাসজিদে ৪ রাকাত। বাড়ীতে পড়লে ২ রাকাত। তবে বা'দাল জুমুআ হিসেবে নিয়ত করার কোনো বিধান নাই। শুধুমাত্র সুন্নত হিসেবে নিয়ত করতে হবে। কোথাও কোনো ভুল হলে শুধরিয়ে দিবেন।
অবশ্যই বিজ্ঞ আলেমগণ সঠিক কথা বলেছেন, এতদিন আমরা আসলে ভুল আমল করে আসছি। সঠিকভাবে আমরা জানতে পারিনি, গতানুগতিক ভাবে যেভাবে দেখেছি সবাইকে সেভাবে পড়ে আসছি । ইনশাআল্লাহ সামনের জুম্মা থেকে সব ঠিক করে নিবো।
জাফরি সাহেবের সমালোচনা করার যোগ্যতা সম্পন্ন আলেমের সংখ্যা বাংলাদেশে একগন্ডাও হবে না। তিনি ইসলাম বুঝেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশে এমন অনেক আলেম আছে যাদের ইসলাম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নেই।
এতদিন যে আমল করছেন এবং কোন আলেম এর বিরুদ্ধে কোন কথা বলেন নাই। এমন বিষয়ে যারা কথা বলেন তারা কোন সঠিক আলেম নন। তাদের অনেক কিতাব পড়া দরকার। নামকরা লোক হলেই হবে না।
মহান আল্লাহতা'আলা পবিত্র কোরআনে অজুর নিয়ম বলেছেন আর পাঁচ ওয়াক্তের বিবরণ দিয়ে দুই রাকয়াত সলাহ্ আদায়ের নিয়ম দেখিয়েছেন তা যুদ্ধকালীন বা স্বাভাবিক সময় যাই হোক না কেন। আর তিলাওয়াতে কালামে পাক করতে বলেছেন না বেশি জোরে না বেশি আস্তে। অথচ আমরা কোরআনের উপর দিয়ে হাদিস এনে ২, ৪, ৪, ৩, ৪ বানালাম। তিলাওয়াতে ২ রাকাআত জোরে, ২ রাকাআত চুপে চুপে কিরাআত কোরলাম। আল্লাহর রাসুল সাঃ আল্লাহর বিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন বলে কোরআন মোতাবেক মনে হয় না। এখন রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ওফাতের ২ শত বছর পর হতে আজ পর্যন্ত হুজুরে হুজুরে মোবাহেসা মোবাহেলা করতে করতে কি এগুলো বানালো কিনা তা আল্লাহ মালুম। কোরআনমজিদের বহু আদেশ হুজুররা অমান্য করে থাকেন সহিহ্ হাদিস বলে বলে! আল্লাহ যা বলেছেন রাসুলুল্লাহ সাঃ তা ই মেনেছেন। বিধানদাতা শুধুমাত্র মহান আল্লাহতা'আলা আর রাসুলুল্লাহ সাঃ তার বাস্তবায়কারী। ইহুদিদের প্যাকনামির কারণে তাঁদের উপর আল্লাহ তাঁর বিধানকে জটিল থেকে জটিলতম করে দিয়েছিলেন। আমাদের অতি পাকনা হুজুররা কোরআনের উপর দিয়ে ইহুদিদের জটিল বিধান আমদানি করেছে তা দিয়ে প্যাকনা করার কোন সুযোগ নাই। কোরআনি আলেম না হলে খবর আছে!!!
জুমার দুই রাকাত ফরজ সালাতের আগে দুই দুই করে যা পড়া হবে সবই কাবলাল জুমা'আ । (কাবলাল অথ' আগে) তবে নিদিষ্ট' চার রাকাত কাবলাল জুমা আছে বলে জানা নেই । আল্লাহ সবাইকে বুঝার তোউফিক দান করুন ।
কাবলাল জুমা চার রাকাত নামাজ নাই এ কথা এখন বা ইদানিং যারা বলছেন এরা এত দিন কোথায় ছিলেন? যদি এতদিন পড়াটা ভুল হয়ে থাকে না বলার কারনে এর দায় কি ওনাদের উপর বর্তাবে না?
হাদিস নিয়ে যারা বেশি বেশি কথা বলে তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, যখন কুরআনের বাণী গুলো সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলেন তখন থেকে তো হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি ভাবেন নাই, হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি এতো দীর্ঘ দিন পরে ইতিহাসে স্থান পায় যা এখন একটা তর্ক বির্তক শুরু হয়ে গেছে এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য কঠিন হয়ে গেছে ।
সাধারন মানুষ সারা জীবন কাবলাল জুম্মা চার রাকাত পড়েছি।এখন বিশিষ্ট ওলাময় কেরামদের মতামত কোন টি 14:59 সঠিক।নবী করিম সঃ কত রাকাত আদায় করেছেন তার সঠিক তথ্য কোনটা।
কামাল উদ্দিন জাফরিকে একদিন রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসায়ে দিন না দেখি কতক্ষন টিকতে পারে কুরআন -সুন্নাহ দলিল দিয়ে। রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসলে সারাজীবনের শিক্ষা হয়ে যাবে।আর কোনো দিনও সুন্নাহ নিয়ে তামাশা করবে না।
আমি ২০ বছর বাহরাইন সৌদি ইমামের পিছনে নামাজ পড়েছি কিছুদিন সৌদি আরব ও ছিলাম কিন্তু বাংলাদেশের আলীমের মত তারা কোন দিন তর্কাতর্কি করেন নি বা গর্ব করে কথা বলতে শুনিনি।৫ জন আলীমে বিভিন্নভাবে ফতোয়া দিলে আমরা সাধারণ জনগন কাহাকে অনুসরন করব? প্রকৃত জ্ঞানী কোন দিন নিজেকে জ্ঞানী বলে দাবী করে না। যার আমল যত বেশি তার কথা বার্তা ও তত বেশি নম্র ও ভদ্র। রাছুলের জীবনীতে উগ্র মেজাজের কোন একটি কথা ও পাইনি।কাফিরদের গালি ও নির্যাতন সহ্য করে ও বুজাবার চেষ্টা করেছেন।আমরা ও যেন সেই নীতির উপর অটল থাকতে পারি।
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ قَالَ كُنَّا نَعُدُّ سُهَيْلَ بْنَ أَبِي صَالِحٍ ثَبْتًا فِي الْحَدِيثِ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ . وَرُوِيَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا . وَقَدْ رُوِيَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه أَنَّهُ أَمَرَ أَنْ يُصَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ أَرْبَعًا . وَذَهَبَ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ وَابْنُ الْمُبَارَكِ إِلَى قَوْلِ ابْنِ مَسْعُودٍ . وَقَالَ إِسْحَاقُ إِنْ صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ صَلَّى أَرْبَعًا وَإِنْ صَلَّى فِي بَيْتِهِ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ . وَاحْتَجَّ بِأَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَحَدِيثِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى وَابْنُ عُمَرَ هُوَ الَّذِي رَوَى عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَابْنُ عُمَرَ بَعْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّى بَعْدَ الرَّكْعَتَيْنِ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا بِذَلِكَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ عُمَرَ صَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ صَلَّى بَعْدَ ذَلِكَ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمَخْزُومِيُّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ قَالَ مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَنَصَّ لِلْحَدِيثِ مِنَ الزُّهْرِيِّ وَمَا رَأَيْتُ أَحَدًا الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ أَهْوَنُ عَلَيْهِ مِنْهُ إِنْ كَانَتِ الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ عِنْدَهُ بِمَنْزِلَةِ الْبَعْرِ . قَالَ أَبُو عِيسَى سَمِعْت ابْنَ أَبِي عُمَرَ قَال سَمِعْتُ سُفْيَانَ بْنَ عُيَيْنَةَ يَقُولُ كَانَ عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ أَسَنَّ مِنْ الزُّهْرِيِّ আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামাযের পর নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে। -সহীহ্। ইবনু মাজাহ- (১১৩২)। ফুটনোট: আবূ ‘ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান। সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা বলেন, সুহাইল ইবনু আবূ সালিহ হাদীসশাস্ত্রে একজন নির্ভরযোগ্য রাবী। একদল ‘আলিম এ হাদীস অনুযায়ী আমল করেন। ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) জুমু‘আর (ফরযের) পূর্বে চার রাক‘আত এবং পরে চার রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করতেন। ‘আলী (রাঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি জুমু‘আর পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত আদায় করার হুকুম দিয়েছেন। সুফিয়ান সাওরী ও ইবনুল মুবারাক (রহঃ) ইবনু মাসঊদের মত গ্রহণ করেছেন। ইসহাক বলেছেন, জুমু‘আর দিন যদি মসজিদে (সুন্নাত) নামায আদায় করা হয় তবে চার রাক‘আত আদায় করবে, আর যদি ঘরে আদায় করে তবে দুই রাক‘আত আদায় করবে। তিনি দলীল হিসাবে এ হাদীস উল্লেখ করেছেন, “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জুমু‘আর পর বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করেছেন।” তিনি আরো বলেছেনঃ “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর (ফরযের) পরে নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।” আবূ ‘ঈসা বলেনঃ ইবনু উমার (রাঃ) যিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে বর্ণনা করেছেন, “জুমু‘আর পর তিনি বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত আদায় করতেন।” তিনিও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে জুমু‘আর নামাযের পর মসজিদেই দুই রাক‘আত নামায আদায় করেছেন, তারপর চার রাক‘আত আদায় করেছেন। আতা (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ইবনু ‘উমার (রাঃ) -কে জুমু‘আর (ফরয নামাযের) পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত নামায আদায় করতে দেখেছি। -সহীহ্। আবূ দাঊদ (১০৩৫, ১০৩৮) ‘আমর ইবনু দীনার বলেন, যুহরীর চাইতে ভালভাবে হাদীস বর্ণনা করতে আমি আর কাউকে দেখতে পাইনি এবং তাঁর মত আর কাউকে ধন-দৌলতকে তুচ্ছ ভাবিতে দেখিনি। তাঁর দৃষ্টিতে ধন-দৌলত উটের মলতুল্য তুচ্ছ জিনিস। ‘আমর ইবনু দীনার যুহরীর চাইতে বেশি বয়সী ছিলেন। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৫২৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
এই যে বাবারা আপনারা যেভাবে পেছাপেছি করতেছেন আমরা সাধারণ মানুষ কার কথা শুনব কে সহি কে জাল আমাদের বুঝার ক্ষমতা নাই তবে সব চাইতে ভাল হবে সবাই একসাথে বসে সাধারণ মানুষকে সিদ্ধান্ত দেয়া
কামাল উদ্দিন জাফোরী হুজুর যা বলেছেন সহিহ হাদিস দারা প্রমাণিত। সুতরাং আমরা যা আমল করবো সেটা সহীহ দ্বারা প্রমাণিত কি না সেটা অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখবো নতুবা আমাদের সব আমল বিফলে যাবে।
যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমার ফরজ সালাতের আগে সময় সাপেক্ষে কখনো দুই রাকাত আবার কখনো ততোধিক রাকাত সালাত পড়তে বলেছেন মর্মে সহীহ হাদীস পাওয়া গেলো, সেহেতু নাবিক কিংবা সাহাবীদের দুই এক দিনের চার রাকাতকে কেন্দ্র করে কাবলাল জুমা চার রাকাত নির্দিষ্ট করার এখতিয়ার কারও নেই।
সহিহ হাদিসে থাকলেও কি চার রাকাত প্রমান করা যাবে না, বলদের দল।
সহমত
একমত
জুম্মার খুতবা বন্ধ করে কাবলা জুম্মা পড়া হয় সেটার দলিল জুম্মার খুতবা বন্ধ করে সেটা দলিল দিয়ে বলেন আব্রাহা
হুজুরদের চুলকানি হয়েছে।যারা নামাজ পরে না তাদের মসজিদে যায় না তাদের। নামাজে না এনে এগুলো কি করছে।
আমরা সাধারণ মুসলিম, আলেম নই। অনলাইনে এক আলেম অন্য আলেমদের বিরুদ্ধে বিষেধাগার করা সঠিক বলে আমি মনে করিনা। পবিত্র কোরান চরম সত্য এবং মহান আল্লাহ্ সুবহানাল্লাহ্ স্বয়ং এই কোরানের হেফাজতকারী, এই কোরান এ পর্যন্ত অবিকৃত। আমরা অধিকাংশ মুসলমান কোরানের সকল নির্দেশই সঠিকভাবে পালন করিনা। তাই হাদিস নিয়ে বিতর্ক না করে আমাদের প্রথম কাজ কোরানের নির্দেশাবলী যথাযথভাবে পালন করা। ছোটবেলা থেকেই হুজুরের শিখানোমতে চার রাকাত করে কাবলাল জুম্মা ও বাদাল জুম্মা পড়ে আসছি। এটা পড়লেতো কোন পাপ হবে বলে আমার মনে হয়না, তবে মহান আল্লাহ্ তাআলাই ভালো জানেন। সকল হুজুরদের প্রতি আমার অনুরোধ যেকোন বিষয়ে মতামত দেন, তবে একে অন্যের বিরুদ্ধে কোন 14:59 কথা বলবেন না। এতে অমুসলিমরা সুযোগ নেয়। আর যে বিষয় কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক নহে, সেগুলোকে অকাট্য প্রমাণ ছাড়া বেদাত না বলাই ভালো। ১৪০০ বছর পূর্বে হযরত মোহাম্মদ (সা:) কোন সুন্নত বা নামাজ কীভাবে পড়েছেন এ বিষয়ে সকল আলেম কর্তৃক গ্রহণযোগ্য হাদিস ব্যতীত অন্য হাদিসসমূহ নিয়ে আসুন আমরা অনলাইনে এতো তর্ক-বিতর্ক না করি। সর্বপ্রথম আমরা পবিত্র কোরানের সকল নির্দেশাবলী আগে অনুসরণ করি।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহিল আজিম।
আমার কাছে আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা ভালো লেগেছে এবং গ্ৰহন যোগ্য মনে হচ্ছে ❤
আমি কামালউদ্দিন জাফরীও নই আর আজহারীও নই। আমি সাধারন একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম। সবার বয়ান শুনলাম। ভাল লাগলো। কিন্তু একটা বিষয়ে কেউ ব্যাখ্যা করেন নাই। তাদের উচিত ছিল এটা করা। সেটা হচ্ছে 'কাবলাল' ও 'বা'দাল' এর সংজ্ঞা প্রদান করা। এর অর্থ হচ্ছে পূর্বে ও পরে। অর্থাৎ জুমুআর পূর্বে ও জুমুআর পরে। জুমুআর পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করার হাদিস রয়েছে। কিন্তু 'কাবলাল জুমুআ' বা বা'দাল জুমুআ' বলে কোনো সালাতের নিয়ত নাই। 'কাবলাল জুমুআ' বা জুমুআর পূর্বে দুই রাকাত 'তাহিয়্যাতুল মাসজিদ' সালাতকেও কাবলাল জুমুআ বলা হয়। তাহিয়্যাত হচ্ছে অভিবাদন বা সন্মান। অর্থাৎ মাসজিদে ঢুকে দুই রাকাত সালাত আদায়ের মাধ্যমে মাসজিদকে অভিবাদন জানানো। এটা সুন্নত। এরপর ইমাম মিম্বারে দাঁড়ানোর আগ পর্যন্ত যে যত খুশী সালাত আদায় করতে পারে। এটা নফল ইবাদতের পর্যায়ে পড়ে। বা'দাল জুমুআর হাদিসতো আছেই। এটা মাসজিদে ৪ রাকাত। বাড়ীতে পড়লে ২ রাকাত। তবে বা'দাল জুমুআ হিসেবে নিয়ত করার কোনো বিধান নাই। শুধুমাত্র সুন্নত হিসেবে নিয়ত করতে হবে। কোথাও কোনো ভুল হলে শুধরিয়ে দিবেন।
Right
ঠিক বলেছেন ভাই। আমি একমত।
সহমত
ভাই সবার বয়ান শুনলাম কিছুই বুঝলাম না।
বুঝলাম শুধু একজনকে একদিনে খোঁচা মারা।
আপনার কমান্ডটা শুনে মনে হয় কিছু একটা বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
@@aqtedarasiddiqui u r right.. .. 2+2+4 = 8 is perfect..
অবশ্যই বিজ্ঞ আলেমগণ সঠিক কথা বলেছেন, এতদিন আমরা আসলে ভুল আমল করে আসছি। সঠিকভাবে আমরা জানতে পারিনি, গতানুগতিক ভাবে যেভাবে দেখেছি সবাইকে সেভাবে পড়ে আসছি । ইনশাআল্লাহ সামনের জুম্মা থেকে সব ঠিক করে নিবো।
Akhon shathik amol koro 72 hur.niye masti koro, monu,
আল্লাহ পাক আমাদের সবাই কে সঠিক আমল করার তৌফিক দান করুন কবুল করুন আমিন আমিন স্মুমা আমিন
Summa amin
২ রাকত সহিহ।
তবে ওনারা কেউ বলেন নি ২ এর কম।
তাই ২ , ২ রাকত করে পড়া সহিহ।
কামাল উদ্দিন জাফরি কে আল্লার জন্য ভালবাসি। উনি সঠিক বলেছে।
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।❤❤❤
আমরা সৌদি আরবে দেখছি তারা মসজিদে ডুকে দুই রাকাত নামজ আদায় করেন জুমার দিন
মাশা-আল্লাহ
সেটা তো দুখলুল মসজিদ সুন্নত নামাজ।
@@akhter-u8g
Yes.
কামাল উদদীন জাফরি সাহেব সঠিক কথা বলে ছেন।
জাফরি সাহেবের সমালোচনা করার যোগ্যতা সম্পন্ন আলেমের সংখ্যা বাংলাদেশে একগন্ডাও হবে না। তিনি ইসলাম বুঝেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশে এমন অনেক আলেম আছে যাদের ইসলাম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নেই।
❤️🤲
কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুর সঠিক কথা বলেছেন।
❤️❤️🤲
খুবই দুঃখের বিষয় যে একজন আলেম অন্য আরেকজন আলেমকে কটাক্ষ করে কথা বলে।
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব বয়সে কম কিন্তু এলেম অসাধারণ ❤
আমরা বাংলা,ভারত পাকিস্তানের মুসল্লিরা বড়ই দুঃখে আছি। হুজুররা আমাদের ধন্দে ফেলে দিয়েছেন।
এই তিন দেশের ইসলাম সম্পূর্ণটাই একটা বেদাত এবং শিরকে লিপ্ত
সাইয়েদ কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুর যা বলছেন সেটাই সঠিক।
কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুর সঠিক বলেছেন। আমি সাতাইস বৎসর কুয়েতে। দুই রাকাত না পড়ে বসা যায়না। সময় থাকলে খুদবার আগপযন্ত ছুন্নত যত মন চায় পরা যায়।
জ্বি ভাই ❤️🖤🤲
কুয়েত কি দলিল হিসেবে দেখাচ্ছেন
@@labbaikmedia2395 আপনার দলিল দেন
আমার কাছে আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা ভালো লেগেছে ❤❤ এবং গ্ৰহন যোগ্য মনে হচ্ছে
আরবের লোকেরা বাড়িতে সুন্নাতের নামাজ পড়েন বেশি। মসজিদে ফরজ নামাজ পড়েন।
কামাল উদ্দিন জাফরি সাহেব ঠিক বলেছেন
@@mukulahmed5829 আমরা এটা জানি, ইবলিশ সবচাইতে বেশি জ্ঞানী
আসসালামু আলাইকুম ভালো বাসি আল্লাহর জন্য ভালো বাসি আমাদের একটা সমস্যা বারাবাড়ি । এজন্য সবাই মারখাই
ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা সঠিক
প্রসিদ্ধ আলেম ও স্কলার সবার মতই এক।
আর সুনা পুটি গ্যান পাপী দুই একজনের মত এক।
কুয়াতে সবাই সুন্নাত নামাজ আদায় করে ফরজ ঈমামের পিছনে পড়ে, সুন্নাত বাসায় পড়ে রাসুলুল্লাহ সাঃ তিনি তার হুজরা খানায় সুন্নাত আদায় করে যেতেন,,কেয়ামতের পূর্বের আলেম আমল কাটাকাটি নিয়ে ব্যাস্ত। 😊
এতদিন যে আমল করছেন এবং কোন আলেম এর বিরুদ্ধে কোন কথা বলেন নাই। এমন বিষয়ে যারা কথা বলেন তারা কোন সঠিক আলেম নন। তাদের অনেক কিতাব পড়া দরকার। নামকরা লোক হলেই হবে না।
Mijanur Rahman ajhari sob teke sundor hoyeche i am from India assam
Mashallah
মুলত নামাজ থেকেই দূরে রাখা। তাদের কাজ
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
জাফরি হুজুর ভালো একজন বক্তা জাফরি হুজুর কে স্লামালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু জাফরি হুজুর ভালো জাফরী হুজুরকে রং ব্যবহার করা টিক হয়নি
হুজুরদের মধ্যে এতো বিতর্ক হলে আমরা কোনটা নিবো,,,, আমি মসজিদে যাইয়া দুই রাকাআত তারপর চার রাকাআত পড়ে নিয় যদি ভুল করি আল্লাহ মাফ করবেন।
❤️🤲
মহান আল্লাহতা'আলা পবিত্র কোরআনে অজুর নিয়ম বলেছেন আর পাঁচ ওয়াক্তের বিবরণ দিয়ে দুই রাকয়াত সলাহ্ আদায়ের নিয়ম দেখিয়েছেন তা যুদ্ধকালীন বা স্বাভাবিক সময় যাই হোক না কেন। আর তিলাওয়াতে কালামে পাক করতে বলেছেন না বেশি জোরে না বেশি আস্তে। অথচ আমরা কোরআনের উপর দিয়ে হাদিস এনে ২, ৪, ৪, ৩, ৪ বানালাম। তিলাওয়াতে ২ রাকাআত জোরে, ২ রাকাআত চুপে চুপে কিরাআত কোরলাম। আল্লাহর রাসুল সাঃ আল্লাহর বিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন বলে কোরআন মোতাবেক মনে হয় না। এখন রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ওফাতের ২ শত বছর পর হতে আজ পর্যন্ত হুজুরে হুজুরে মোবাহেসা মোবাহেলা করতে করতে কি এগুলো বানালো কিনা তা আল্লাহ মালুম। কোরআনমজিদের বহু আদেশ হুজুররা অমান্য করে থাকেন সহিহ্ হাদিস বলে বলে! আল্লাহ যা বলেছেন রাসুলুল্লাহ সাঃ তা ই মেনেছেন। বিধানদাতা শুধুমাত্র মহান আল্লাহতা'আলা আর রাসুলুল্লাহ সাঃ তার বাস্তবায়কারী। ইহুদিদের প্যাকনামির কারণে তাঁদের উপর আল্লাহ তাঁর বিধানকে জটিল থেকে জটিলতম করে দিয়েছিলেন। আমাদের অতি পাকনা হুজুররা কোরআনের উপর দিয়ে ইহুদিদের জটিল বিধান আমদানি করেছে তা দিয়ে প্যাকনা করার কোন সুযোগ নাই। কোরআনি আলেম না হলে খবর আছে!!!
🤲🤲🖤🖤
মিজানুর রহমান সুন্দর সামাধান দিলেন
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন আমীন
জাফরী হুজুরের কথাই ঠিক । তিনি অনেক বড় আলেম।
আলেম নয় জালেম
আলেম না
জ্ঞান পাপী
সবচেয়ে বড় আলেম তো ছিল ইবলিশ।
@@mrelias5692সবচেয়ে বড় জ্ঞানী তো ইবলিশ,
আমি ১৫ বছর ধরে প্রবাসী। এখানে আরব রা জুমার আগে ২ রাকাআত পড়তে দেখেছি।
যে কোন সমস্যা সমাধান দেওয়ার জন্য
আকাবিরে দিনের প্রতি আমরা যত্নবান হব।
কমেন্ট পড়তে এসে বুঝলাম সবাই এক একটা বিজ্ঞ আলেম
এটাই ত আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা,, কাউকেই মানতে চাই না,,নিজেকেই বড় পন্ডিত মনে করি,,, আল্লাহ সবাইকে ইসলামের সহিহ্ বুঝ দেন। আমিন
আরে ভাই এত ফালতু আওয়াজ না তুলে কোন হাদিসে আছে নাম সহ হাদিস নাম্বার দেন।
ঠিক বলেছেন ভাই
@@Masum.1996 দলিল তো দিয়েছে তুমি পুরোপুরি দেখ
জুমার আগে শুধু দুই রাকাত নামাজ। এটা সঠিক।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন ।
নামাজ ভূয়া নয়, কামাল উদ্দিন জাফরী ভূয়া, আলেম যতই বড় হোক, পরিপূর্ণ বিদাত মুক্ত না হলে ফতোয়া গ্রহণযোগ্য নয়,
কামান উদ্দিন জাফরি হুজুর অনেক উচু মানের আলেম কোন সন্দেহ নাই ❤
জি
প্রশ্ন হচ্ছে, জাফরি সাহেব তো অনেক বছর ধরেই ওয়াজ করছেন। তাহলে "কাবলাল জুমা নেই " এই বক্তব্য এত দেরিতে কেন?
আল্লামা আলাউদ্দিন জিহাদী সঠিক বলেছেন
জুমার দুই রাকাত ফরজ সালাতের আগে দুই দুই করে যা পড়া হবে সবই কাবলাল জুমা'আ । (কাবলাল অথ' আগে) তবে নিদিষ্ট' চার রাকাত কাবলাল জুমা আছে বলে জানা নেই । আল্লাহ সবাইকে বুঝার তোউফিক দান করুন ।
আমার কাছে মুফতি রেজাউল করিম হুজুরের কথা এবং দলিল সঠিক মনে হয়েছে
❤️❤️❤️🖤🤲
কোন হাদিসে কতো নম্বর দলিল
মুফতি কাজী ইব্রাহীম সঠিক বলেছেন আমি ও হাদীসে পেয়েছি
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ উনি ৪ রাকায়াত কাবলাল জুমুয়া আদায় করেছেন চহি হাদিসে পাওয়া যায়
@huseinustaj3210 কোন হাদিস? কোন দলীল? হাদিসে আমপারা? সহী হাদিস এর কিতাব কয়টি আদৌ ধারণা আছে আপনার? পারলে দলীল দেন যে কাবলাল জুমা পড়েছেন।
কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুর ঠিক বলছেন,
আমরা এখন যাবো কোথায় ? কাকে আলেম বা কাকে যালেম বলবো । আল্লাহ আমাদের এই ফেতনা থেকে রক্ষা করুন
এখন কাওকে কিছু বলার দরকার নেই আগে আপনি জানার চেষ্টা করুন, এগুলো সুন্নাত পর্যায়ের আমল
কাবলাল জুমা চার রাকাত নামাজ নাই এ কথা এখন বা ইদানিং যারা বলছেন এরা এত দিন কোথায় ছিলেন? যদি এতদিন পড়াটা ভুল হয়ে থাকে না বলার কারনে এর দায় কি ওনাদের উপর বর্তাবে না?
তুমি মানো বা না মানো দুই রাকাআত সহীহ...
১০০% ঠিক বলেছেন ভাই
কাবলাল জুমা আছে সেট সহি হাদিসের উদৃতি দেন।
হুজুরাদের কারনেই মানুষ দিন দিন ইসলাম ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে।
🖤🖤❤️🤲
সালামুন আলাইকুম বাইয়া /কুরআনের বাইরে তাগু ও লাহুয়াল হাদিস মানা সেরেক
নাপিত কম্পানি হতে জাতি কে হেফাযতে রাখুন মহান আল্লাহ পাক।
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব সুন্দর ও গোছালোভাবে সুন্নত সাব্যস্ত করেছেন
@@mohammadjobaer1033 কিউট বয় আবরার???
এই সমস্ত আহলে হাদিসরা মানুষদেরকে ইবাদত থেকে দূরে সরানোর আক্রান্ত করতেছে আল্লাহ সবাইকে এ সমস্ত আহলে হাদিসদের থেকে হেফাজতে রাখ
❤️❤️
সৌদিআরব ৫ বৎসর ছিলাম কখনো দেখলামনা ৪ রাকাত কাবলাল জুমা পড়তে
ইবাদত করার জন্য কি সৌদি আরব দলিল? সৌদিরা তো সারারাত বাজিবুঝি করে আর দিনে ঘুমায় এখন বলেন আপনে এইডা করেন কিনা@@RubelKhan-vf6xc
সৌদি আরব আমাদের দলিল না আমাদের দলিল হচ্ছে কুরআন ও হাদিস।
@@MdhasanMdsumon তাহলে কোরআন হাদীস থেকে দলিল দেন যে একসাথে ৪ রাকাত পড়েছেন
আলেমদের ভিতরে সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে কথা বলা উচিত ধৈর্যের সাথে
জাফরি সাব অতিরিক্ত কিতাব পড়েছেন বিদায় তিনি অতি জ্ঞানী হয়ে গেলেন ভাবার কোন কারণ নেই। জ্ঞান পাপীও হতে পারেন।
সহমত
আপনার জ্ঞান জাহির করুন প্রমান দিয়ে
হাদিস নিয়ে যারা বেশি বেশি কথা বলে তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, যখন কুরআনের বাণী গুলো সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলেন তখন থেকে তো হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি ভাবেন নাই, হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি এতো দীর্ঘ দিন পরে ইতিহাসে স্থান পায় যা এখন একটা তর্ক বির্তক শুরু হয়ে গেছে এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য কঠিন হয়ে গেছে ।
আরব দেশের মানুষেরা জুমার নামাজের আগে দুই রাকাত নামাজ পড়ে আমাদের মতো চার রাকাত পড়েনা
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
এই ছেলেটা অতিরিক্ত বাহবা নিতে গিয়ে কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুরকে যেভাবে অসম্মান করে কথা বলেছে এতে একটা বিষয় পরিস্কার যে সে একজন ধর্ম বিভাজন কারী।
ওটা একটা বেয়াদব
এখন কিছু আলেম নামের চিপা চাপার হুজুর আছে যারা কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুরের পায়ের নখের সমানও না অথচ এরা দুনিয়ার বিক্ষাত আলেমদের নিয়ে কটুক্তি করে।
জুম্মার নামাজের আগে দুই রাকাত নামায পড়তে হয় বুজলাম কিন্তু কি নিয়তে পড়বো সুন্নাহ্ নাকি নফল কোনটা একটু জানাবেন কেউ
রেজাউল করিম সাহেব খুব সুন্দর বক্তব্য দিয়েছেন তার কথা সঠিক
তিনি চাপাবাজ
আবরারের গলার সাউন্ড শুনলেই আমার মেজাজ খারা,প হয়ে যায়।
😭
কপাল পুড়ল এমন টা হবেই
সারা দুনিয়া চলে দুখুলুল ২ রাকাত।
আর বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান শুধু চার রাকাআত চলে
Aikhanker mosolmander basi sowyab dorker Tu tai.
[৯৪:৭] আল ইনশিরাহ
فَإِذا فَرَغتَ فَانصَب
বায়ান ফাউন্ডেশন:
অতএব যখনই তুমি অবসর পাবে, তখনই কঠোর ইবাদাতে রত হও।
[৯৪:৮] আল ইনশিরাহ
وَإِلى رَبِّكَ فَارغَب
বায়ান ফাউন্ডেশন:
আর তোমার রবের প্রতি আকৃষ্ট হও।
আমি সৌদি আরবে কোন সৌদিকে দেখিনি আজ পর্যন্ত চার রাকাত নামাজ পড়তে আমি দেখেছি তারা মসজিদের ভিতরে ঢুকলে দুই রাকাত নামাজ আদায় করতো
@@ক্ষণিকেরমুসাফির-ব৭ছআধীকাংশ সৌদি ওহাবী আর জাফরী হুজুর ও ওহাবী সে জন্য মিল আছে।
@mohammadshafiqulislam6663 ওহাবী কি
সাধারন মানুষ সারা জীবন কাবলাল জুম্মা চার রাকাত পড়েছি।এখন বিশিষ্ট ওলাময় কেরামদের মতামত কোন টি 14:59 সঠিক।নবী করিম সঃ কত রাকাত আদায় করেছেন তার সঠিক তথ্য কোনটা।
আল্লাহ্ ঔ সকল আলেমের ফেতনা থেকে আমাদেরকে পরিপূর্ণ হেফাজত কর যারা অহংকার বশত নিজেদের জানা না থাকলেই ঐ হাদিসটিকে জাল জয়িফ বলে বিভ্রান্তি ছড়ায় ।
হুজুররা সাধারণ মানুষ কে গুমরা করতেছে।সাধারণ মানুষ কার কথা মানবে।। হে আল্লাহ আপনি সনাইকে হেদায়েত দান করিও।
Mufti Rezaul Karim Abrar is one of the best Mufti and scholar in Bangladesh.
And kamal Uddin Jafari is one of The best mufti and scholar in world..
That's a bige difference
কামাল উদ্দিন জাফরিকে একদিন রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসায়ে দিন না দেখি কতক্ষন টিকতে পারে কুরআন -সুন্নাহ দলিল দিয়ে। রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসলে সারাজীবনের শিক্ষা হয়ে যাবে।আর কোনো দিনও সুন্নাহ নিয়ে তামাশা করবে না।
ছেলেটা মনে হয় পিতা মাতার অভিশপ্ত সন্তান হয়ে যাচ্ছে।
আমি ২০ বছর বাহরাইন সৌদি ইমামের পিছনে নামাজ পড়েছি কিছুদিন সৌদি আরব ও ছিলাম কিন্তু বাংলাদেশের আলীমের মত তারা কোন দিন তর্কাতর্কি করেন নি বা গর্ব করে কথা বলতে শুনিনি।৫ জন আলীমে বিভিন্নভাবে ফতোয়া দিলে আমরা সাধারণ জনগন কাহাকে অনুসরন করব? প্রকৃত জ্ঞানী কোন দিন নিজেকে জ্ঞানী বলে দাবী করে না। যার আমল যত বেশি তার কথা বার্তা ও তত বেশি নম্র ও ভদ্র। রাছুলের জীবনীতে উগ্র মেজাজের কোন একটি কথা ও পাইনি।কাফিরদের গালি ও নির্যাতন সহ্য করে ও বুজাবার চেষ্টা করেছেন।আমরা ও যেন সেই নীতির উপর অটল থাকতে পারি।
অনেক সুন্দর কথা বলছেন ভাই
আবরার হোসেন তিনি বক্তব্যে সহি দলিল প্রেস করতে পারে না অযথা জাহির করে। আর বড় বড় আলেমদের ভুল ধরে
রেজাউল করিম আবরার হুজুর সুন্দর বলেছেন। তবে উনার গুলো বুঝতে গেলে একটু জ্ঞানের প্রয়োজন হবে
আবরার সাহেব তোমার বয়স হিসাবে তুমিত ছোট হিসাবে জাফরি সাহেবের সাথে দেখা করে কথাটার দলিল জেনে নিলে ভালো হতো
ফালতু দলিলটি শিখে নেবে, হাহাহাহা
ভাই আপনি কি পাগল? আবরার সাহেব তো সহিহ হাদিস দিয়ে দলিল দিলো
জাফরী সাহেব রিয়েল খাওয়া হুজুর, রিয়েল খাওয়া মাওলানা। উনি রিয়ালের গোলাম যত রিয়েল পাবে উনি তত ওহাবীদের গোলামী করবে। ওহাবীদের পা চাটা গোলাম। জাফরী সাহেব চুল দাড়ি পাকায়ে ফেলছেন বর্তমান সৌদি শাসকের মতাদর্শী ওহাবী মতালম্বীদের গোলামী করতে করতে। এসকে রসুল বলতে ওনার কাছে কিছু নাই। মনে রাখতে হবে হুব্বে রাসুল এসকে রসুল ইৎহলো মূল ঈমানের অঙ্গ
সত্যিকারের আলেম এখন আর নেই ।।
রেজাউল সাহেব আপনার জানার ঘাটতি আছে।
Rejaul murkho alem vul fotoa dey
Bhai. Razaul. Karim. A. Hojer. 1000℅.right
রেজাউল করীম আবরার সম্পর্কে আপনাদের কোনো ধারণাই নেই।
হাদীসে আছে ভাই চার রাকাত নামাজের কথা
@@saifulislam8552 তুমি হাদীসের কতটুকু বুঝো?
ও রে জাহিল!কার ব্যাপারে কথা বলতেছ@@saifulislam8552
আপনাকে জনসাধারণ অনুরুদ কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুরের সাথে ওপেন ডিভাইড করেন।
বড় আলেম হলেই তিনি সব জানতা এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
তাহলে কে জানে
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ قَالَ كُنَّا نَعُدُّ سُهَيْلَ بْنَ أَبِي صَالِحٍ ثَبْتًا فِي الْحَدِيثِ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ . وَرُوِيَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا . وَقَدْ رُوِيَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه أَنَّهُ أَمَرَ أَنْ يُصَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ أَرْبَعًا . وَذَهَبَ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ وَابْنُ الْمُبَارَكِ إِلَى قَوْلِ ابْنِ مَسْعُودٍ . وَقَالَ إِسْحَاقُ إِنْ صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ صَلَّى أَرْبَعًا وَإِنْ صَلَّى فِي بَيْتِهِ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ . وَاحْتَجَّ بِأَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَحَدِيثِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى وَابْنُ عُمَرَ هُوَ الَّذِي رَوَى عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَابْنُ عُمَرَ بَعْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّى بَعْدَ الرَّكْعَتَيْنِ أَرْبَعًا .
حَدَّثَنَا بِذَلِكَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ عُمَرَ صَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ صَلَّى بَعْدَ ذَلِكَ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمَخْزُومِيُّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ قَالَ مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَنَصَّ لِلْحَدِيثِ مِنَ الزُّهْرِيِّ وَمَا رَأَيْتُ أَحَدًا الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ أَهْوَنُ عَلَيْهِ مِنْهُ إِنْ كَانَتِ الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ عِنْدَهُ بِمَنْزِلَةِ الْبَعْرِ . قَالَ أَبُو عِيسَى سَمِعْت ابْنَ أَبِي عُمَرَ قَال سَمِعْتُ سُفْيَانَ بْنَ عُيَيْنَةَ يَقُولُ كَانَ عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ أَسَنَّ مِنْ الزُّهْرِيِّ
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামাযের পর নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।
-সহীহ্। ইবনু মাজাহ- (১১৩২)।
ফুটনোট: আবূ ‘ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান।
সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা বলেন, সুহাইল ইবনু আবূ সালিহ হাদীসশাস্ত্রে একজন নির্ভরযোগ্য রাবী। একদল ‘আলিম এ হাদীস অনুযায়ী আমল করেন। ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) জুমু‘আর (ফরযের) পূর্বে চার রাক‘আত এবং পরে চার রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করতেন। ‘আলী (রাঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি জুমু‘আর পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত আদায় করার হুকুম দিয়েছেন। সুফিয়ান সাওরী ও ইবনুল মুবারাক (রহঃ) ইবনু মাসঊদের মত গ্রহণ করেছেন। ইসহাক বলেছেন, জুমু‘আর দিন যদি মসজিদে (সুন্নাত) নামায আদায় করা হয় তবে চার রাক‘আত আদায় করবে, আর যদি ঘরে আদায় করে তবে দুই রাক‘আত আদায় করবে। তিনি দলীল হিসাবে এ হাদীস উল্লেখ করেছেন,
“রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জুমু‘আর পর বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করেছেন।”
তিনি আরো বলেছেনঃ “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর (ফরযের) পরে নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।”
আবূ ‘ঈসা বলেনঃ ইবনু উমার (রাঃ) যিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে বর্ণনা করেছেন, “জুমু‘আর পর তিনি বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত আদায় করতেন।” তিনিও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে জুমু‘আর নামাযের পর মসজিদেই দুই রাক‘আত নামায আদায় করেছেন, তারপর চার রাক‘আত আদায় করেছেন।
আতা (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ইবনু ‘উমার (রাঃ) -কে জুমু‘আর (ফরয নামাযের) পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত নামায আদায় করতে দেখেছি।
-সহীহ্। আবূ দাঊদ (১০৩৫, ১০৩৮)
‘আমর ইবনু দীনার বলেন, যুহরীর চাইতে ভালভাবে হাদীস বর্ণনা করতে আমি আর কাউকে দেখতে পাইনি এবং তাঁর মত আর কাউকে ধন-দৌলতকে তুচ্ছ ভাবিতে দেখিনি। তাঁর দৃষ্টিতে ধন-দৌলত উটের মলতুল্য তুচ্ছ জিনিস। ‘আমর ইবনু দীনার যুহরীর চাইতে বেশি বয়সী ছিলেন।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৫২৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
যইফ গ্রন্থে সহি হাদিস কি ভাবে থাকে তার কথার মধ্যি উত্তর
ভাই আপনি কি মুহাক্কিক?
সাঈদ কামাল উদ্দিন জাফরী সঠিক বলেছেন, রেজাউল করিম আবরার তোমাকে আল্লাহ হেদায়েত দিন
জাফরি হুজুরের কথা সঠিক
আলেমদের ভিতরে সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে কথা বলা উচিত
❤️🤲
জাপিরী দরচে গুমাচচ সনদ জানেইনা আলীয়া পরায় কাওমীতে পরাইতে পারবেনা
আমাদের দেশে যে নামাজ চালু আছে সেটা কারা চালু করেছেন?
এই যে বাবারা আপনারা যেভাবে পেছাপেছি করতেছেন আমরা সাধারণ মানুষ কার কথা শুনব কে সহি কে জাল আমাদের বুঝার ক্ষমতা নাই তবে সব চাইতে ভাল হবে সবাই একসাথে বসে সাধারণ মানুষকে সিদ্ধান্ত দেয়া
যে,ভাবে, ডা:।নির্বাচন করেন।
Apnara moulivera ja aromvo korechen Allah mone hoy apnader diai dojok udbodon korben.
আল্লাহ পাক হজরত রেজাউল করিম আবরার সাহেব কে নেক হায়াত দান করেন আমিন
আমীন
আবরার নাম রাখা নবী নিষেধ করেছেন
ওরা জানেনা
ফরজ আছে শূন্য তো আছে যদি জুম্মার নামাজ ফরজ না হয় তাহলে সুন্নতও নাই যেখানে আল্লাহ আছে সেখানে আল্লাহর রাসূল আছে
তাহিয়াতুল মসজিদ ছাড়া সহীহ হাদিসে কাবলুল জুময়া নামে কোনো নামাজ থাকলে হাদিস নং সহ দিন, ফালতু মানুষকে গুমরাহি করবেন না ।
নন্দিত আলেমেরও এভাবে খোলা মেলা নামাজ নাই এটা বলা উচিত হয়নি। এটা আলেমরা মিলিত হয়ে একটা ফয়সালা করা উচিত ছিল।
মুফতি রেজাউল করিম আববার জিন্দাবাদ
বেশিরভাগ আলেমদের মতামত কোন দিকে।
Kamal uddin apnake shagotam
❤️❤️❤️🤲
এতো ধানাইপানাই না করে সবাই বসে একটা মত দেন, সবার জন্য ভালো হবে।
কামাল উদ্দিন জাফোরী হুজুর যা বলেছেন সহিহ হাদিস দারা প্রমাণিত। সুতরাং আমরা যা আমল করবো সেটা সহীহ দ্বারা প্রমাণিত কি না সেটা অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখবো নতুবা আমাদের সব আমল বিফলে যাবে।
হালাল সুদের প্রবক্তা আল্লামা কামাল উদ্দিন জাফরী সাহেব