নিয়ম হচ্ছে সহি হাদিস পাওয়া গেলে সহিটা আমল করা তার জন্য ওয়াজিব। সুতরাং হুজুরের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে ভুল আছে। তৃতীয় রাকাআতে পুণরায় হাত তুলে দোয়া কুনুত পড়ার হাদিসটি সম্পূর্ণ জাল হাদিস।
আলহামদুলিল্লাহ ভাইজান খুব ভালো আলোচনা। কোনো মুরব্বীর কথা নয়, কোনো হুজুরদের হুজরামী ভন্ডামী নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম যে ভাবে বিতর নামাজ পড়েছেন সেই ভাবেই সমস্ত মুসলমানদেরকে বিতর নামাজ আদায় করতে হবে।
হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ মা আয়িশা (রাঃ) এঁর হাদিসটি বলার জন্য। এই হাদিসে আছে রাসুল (রাঃ) রমজান মাসে এবং অন্যান্য মাসে এগারো রাকাতের বেশী পড়তেন না। সুতরাং তিন রাকাত বিতর বাদে, রাসুল (সাঃ) বাকি ৮ (আট) রাকাত সলাত পড়তেন রমজানে যেটি তারাবি বা তাহাজ্জুদ এবং অন্যান্য মাসে অবশ্যই তাহাজ্জুদ। এই হাদিসটি মনে প্রানে যদি আপনারা বিশ্বাস করেন ও মানেন তবে ৫০% ইখতিলাফ কমে যাবে। আল্লাহ্ সবাইকে সহিহ হাদিস সঠিক ভাবে বোঝার তৌফিক দান করুন, আমীন।
সেটাতো তাহাজ্জুদ নামাজ, রাসূল (সা) সাহবীদের নিয়ে মসজিদে ২০ রাকাআত তারাবি নামাজ আদায় করছেন, আপনার যদি মনে ওমর ফারুক( রা) কে অনুসরণ করতে কষ্ট হয় তার মানে আপনার নফসে শয়তান বসবাস কারণ শয়তান ওমর ফারুক কে ভয় পায়
রমজানে তারাবিহ বা তাহাজ্জুদ রমজানের বাহিরে তাহাজ্জুদ আপনার এই কথার প্রমান কি ? তাহাজ্জুদের কথা বিশেষভাবে কোরআন আছে । তারাবীহ নামাযের কথা ছহিহ হাদিস আছে আলাদাভাবে । আহলে খবিছ দের চক্করে পরবেননা এগুলো সব মুর্খ
মাশাল্লাহ সুষম আলোচনা। অনেক ভারসাম্য পূর্ন আলোচনা। যখন একটা হাদিস নিয়ে আলচনা করতেন তখন অন্য আমল দেখলে আমাদের অন্যদেরকে ভুল আমলকারী মনে হয়,কিন্তু যখন আপনি সব গুলো হাদিসের কথা রেফারেন্স দিলেন তখন নিজে যেখন সস্থি পেলাম যে আমিও ঠিক আছি,অন্যরাও ঠিক আছে। জাজাকুমুল্লাহ খাইর।।
বেতের নামাজ ফরজ কিন্তু জামাতে এই নামাজ না পড়ার কারণে ওয়াজিব বলা হয় আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সুন্নত হিসাব করুন দেখবেন 20 রাকাত কিন্তু ফরজ নামাজ 17 রাকাত আর বেতের নামাজ জামাতে পড়া হয় না তাই ওয়াজিব বলা হয় কিন্তু বেতের নামাজ ফরজ এরই সমান আর প্রত্যেক ওয়াক্তে চার রাকাত অর্থাৎ তিন ওয়াক্ত ধরলে 12 রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা আর প্রত্যেক ওয়াক্তে চার রাকাত মোট পাঁচ ওয়াক্তে বিশ্ রাকাত ফরজ
জনাব আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর বলেছিলেন, আমার যতদূর স্মরণ আছে,,,, বাংলাদেশের অনেক হুজুররা যেভাবে একে অপরের সমালোচনা করে সেইক্ষেত্রে একজনও জান্নাত পাবে না, সকলেই জাহান্নামে যাবে। হুজুর এই রকমই বুঝাতে চেয়েছেন, আসলে তিনি দুঃখ করে কথাটি বলেছিলেন।
সকল আলেমদের প্রতি আকুল আবেদন আপনারা নামাজ, রোজা, কোরআন তেলাওয়াত এবং হাদিস নিয়ে তামাশার আলোচনা/সমালোচনা না করে সঠিক পদ্ধতি গুলো একজন আলেম অপর আর একজন আলেমকে কটাক্ষ করবেন না। যার যার আমল যেমনি হউকনা কেন কবুল করে ছোয়াব দেওয়ার মালিক ঐ একজন।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করে হেফাজত করুন। আমিন আমিন আমিন।
উনার বাপ দাদা যা করে আসছে আর উনি যেটা করতেছে সেই পক্ষে তো দলিল পেশ করা লাগবে তাই না..? সেটাই করল। এরা খালি রাকায়েত এর আলোচনা করে কিন্তু তাকবির এর কথা টা বলে না। কারণ এই সম্পর্কে শক্ত প্রমাণ পায় নাই। এরা নিরপেক্ষ আলোচক না। নিরপেক্ষ আলোচক হচ্ছে জাকির নায়েক, মিজানুর রহমান আজহারী, ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর।এই তিন জন ছাড়া অন্যদের কথা শুনে লাভ নাই তা সে যত টিভিতে টক শো ই করুক, নিজেদের পক্ষের টাই বলবে।
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته. আল্লাহর রাসূল এক রাকাত ভেতর পড়তে পছন্দ করতেন। তিনি সাললা হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন আমার আল্লাহ এক আর আমি ভেতর এক রাকাত পড়তে ভালোবাসি। আল্লাহ তৌফিক দান করুন আমীন। Prof Dr Major Md Nurul Amin. Dhaka Bangladesh.
আমি রিয়াদে মসজিদে নামাজ পড়ায় এখানে ৩ভাবে বিতের নামাজ পড়ে থাকেন ( রমজান মাসে) দুই রাকাত পড়ে আবার একরাকাত,,, তিন রাকাত এক সাথে,,,, কখনো রুকুর আগে আবার কখনো রুকুর পরে দোয়া পড়ে থাকেন।
আপনি যেটা পড়েছেন এইটাই অধিক শ্রেয়। দোয়া টা কেউ কাবলাল রুকু করে কেউ। বাদাল রুকু। তবে কাবলাল রুকু টা বেশি হাদিসে আছে আর বাদাল রুকু করলেও সমস্যা নেই। তবে ২ রাকাত পরে 1 রাকাত এই সিস্টেম টা শেখাবেন। আমি ১ রাকাত পারি বাট এশার পরে কি তাহলে আমাকে 2 রাকাত সুন্নত তারপর ২ রাকাত সুন্নত পড়ে শেষে 1 রাকাত বিতর পড়বো
আপনি বললেন তিনি তিন রাকাত পরতেন কিন্তু তিন রাকাতের সময় হাততুলে দুয়া করতেন আমিও কয়েটা আরব দেশে গিয়েছি নিজের চুখে দেখেছি কিন্তুু সেটা আপনার চোখে পরেনি জাতিকে হোব. হোব. হাদিসের বেখ্খা দিন আল্লাহ খুশি হবেন ইনশাল্লাহ
বিতর নামাজ আল্লাহর জন্য। এটা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। এ জন্য প্রতিটি ইবাদত আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম এর তরিকায় হতে হবে। বিতর নামাজ ফরজ নয়। অতএব রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে যে ভাবে এবং যত যত রাকাত বিতরের নামাজ আদায় করেছেন সবই সঠিক। এটা নিয়ে বিতর্ক করা, দলাদলি করা শুধু গোড়ামি বা বাড়াবাড়ি নয়, অপরাধ।
শায়খ আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন আপনারা যেভাবে তিন রাকাত বেতের পড়েন প্রথমে দুই রাকাতের পর বৈঠক করেন বৈঠক করার পর উইঠা সূরা ফাতিহা পড়ার পর অন্য সূরা মিলনের পর তাকবীর দিয়ে আবার হাত বাদেন এটা কি রাসূল সাঃ করেছিলেন হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে জানাবেন আমি একজন সাধারন মানুষ আপনার কাছে জানতে চেয়েছি
ইব্নু ‘ঊমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট রাতের সালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল। আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ রাতের সালাত দু’ দু’ (রাক’আত) করে। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যদি ফজর হবার আশঙ্কা করে, সে যেন এক রাক’আত সালাত আদায় করে নেয়। আর সে যে সালাত আদায় করলো, তা তার জন্য বিত্র হয়ে যাবে।
হুজুর বেতের নামাযে দোয়া কুনুত আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আলাইহিস সাল্লাম মাঝে মাঝে পড়তেন। কিন্তু হানাফী মাযহাবে এটাকে ফরজ করে নিয়েছে। এটার কি হবে। জবাব চাই
অাপনি হাদিস দিলেন "আল্লাহ তাঅালা বিজোড়, তিনি বিজোড়কে ভালোবাসেন" । তো আল্লাহ তাঅালা তো একজন, তিনি ১ ভালোবাসেন নাকি ৩ কে?????? ৫,৭,৯ সংখ্যাগুলোওতো বিজোড়? আমারতো মনে হয় এই হাদিসের অালোকে ১ বেশি গ্রহণযোগ্য। কারণ অাল্লাহ তাঅালাও এক ও একক। তবে অামি মাঝে মাঝে ১ আর মাঝে মাঝে ৩ রাকাত পড়ি। আর ৩ রাকাত সালাত আবার তিন পদ্বতিতেই পড়ার চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালোই লাগে।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আমি এতো দিন খুব বিভ্রান্তিতে ছিলাম আপনার কথা গুলো শুনে চিন্তা মুক্ত হলাম আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুণ
খুশি হওয়ার কিছু নাই। হুজুর একটু ভুল করছেন সেটা হচ্ছে দ্বিতীয় রাকাআতে বসে সালাম ফিরাতেন না বলে যে হাদিসটি বলছেন সেটা কোনো সহি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত না।
নিয়ম হচ্ছে সহি হাদিস পাওয়া গেলে সহিটা আমল করা তার জন্য ওয়াজিব। সুতরাং হুজুরের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে ভুল আছে। তৃতীয় রাকাআতে পুণরায় হাত তুলে দোয়া কুনুত পড়ার হাদিসটি সম্পূর্ণ জাল হাদিস।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহু খাইরান
হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সঠিক পদ্ধতিটি উপস্থাপন করার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ ভাইজান খুব ভালো আলোচনা। কোনো মুরব্বীর কথা নয়, কোনো হুজুরদের হুজরামী ভন্ডামী নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম যে ভাবে বিতর নামাজ পড়েছেন সেই ভাবেই সমস্ত মুসলমানদেরকে বিতর নামাজ আদায় করতে হবে।
@Nazrul Mohammed Islam Thank you very much
*যারা কাবা শরিফে একবার হলেও চুমু দিতে চান তারা লাইক দিন*
👇👍💓
dur hala
Haram Uparjon Views ar Ortho bujhen Dandha Bazi chere Mohan Nikhot Tawba koren Mohan Allah khoma Shil.
Kano Tomi ka
@Abcd Abcd 😁😁😁
💯 💯 💯 bars
আলহামদুলিল্লাহ।হে আল্লাহ আমার ও আমাদের সকল কে রাসুলুল্লাহ (সঃ) মত করে নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন।
আমিন।
আমীন।
সলাত কথা কোরানে আছে ।কোরানে কোন সুরাঃ /আয়তে রাকাত সংখ্যা উল্লেখ আছে ।বেতের সলাত কথা আছে?।
৩ টা পদ্ধতিই ঠিক। ভালো বলেছেন। আলহামদুলিল্লাহ!!
"শীঘ্রই তোমার রব তোমাকে এতো বেশি দিবেন যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে"
_____সূরা দোহা - ৫ ❤
0
M
0⁰
✨👍✨
@@montahachy6464 ঙৈকপ জপে মনে
মাসা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আমরা সবাই আমল করার চেষ্টা করবো আমিন।
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে সঠিক নামাজপড়ার তৌফিক দান কোরুন আমিন
অনেক সুন্দর আলোচনা হুজুর কে অংশক দন্যবাধ
আলহামদুলিল্লাহ ভাল বলছেন।
Aj bitr namajer sathik niyamta janaibar jante imam sahabke anek anek anek dhanyabad. Ami yai namajer ager kisu alimer bayan sune bibhrantite poresilam . Jajak Allah khair.
পবিত্র ক্বাবা শরিফ ও মধিনা শরিফে ৩ রাকাত একই বৈঠকে পড়েন।
২ রাকাতে কোন বৈঠক দেয় না।
Right
Right
সেটাই সঠিক নিয়ম
রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয়।❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আপনি সত্য বলেছেন। আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ বলেছিলেন, "যে কেহ তার ক্রোধকে নিয়ন্ত্রণ করে, সে যৌনতার জন্য জান্নাতে আরও একটি বেশ্যা পাবে"। সহীহ হাদীসটি পড়ুন: -
حَدَّثَنَا حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي سَعِيدُ بْنُ أَبِي أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي مَرْحُومٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذِ بْنِ أَنَسٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " مَنْ كَظَمَ غَيْظًا وَهُوَ قَادِرٌ عَلَى أَنْ يُنْفِذَهُ دَعَاهُ اللَّهُ عَلَى رُءُوسِ الْخَلاَئِقِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ حَتَّى يُخَيِّرَهُ فِي أَىِّ الْحُورِ شَاءَ " .
Grade: Hasan (Darussalam)
reference : Book 37, Hadith 87
@@ABDULKALAM-nv2dz ভাষা এতো নিকৃষ্ট কেন?? নাউযুবিল্লাহ,,
che che bhai abhabe apni bollen Astagferullah
ata kono hadhise nai
জান্নাতি হুরদের ব্যাপারে বেশ্যা বলা জঘন্যতম অপরাধ, কারণ তাদের মর্যাদাকে লুণ্ঠন করা হচ্ছে।।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম নামাজ পড়ুন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে নামাজ পড়েছেন নবী যেভাবে সাহাবায়ে কেরামদের শিখিয়েছেন সেভাবে শিক্ষা অর্জন করুন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইসলামের সঠিক বুঝ দেন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আশাকরি সবাই ভালভাবে বুজতে পেরেছেন।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা হুজুরের এগুলো হল ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য্য।
আলহামদুলিল্লাহ৷ খুব সুন্দর আলোচনা করছেন৷
আলহামদুলিল্লাহ। এখন নিশ্চিত হলাম
আসসালামু আলাইকুম আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর বুঝিয়েছেন।
হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ মা আয়িশা (রাঃ) এঁর হাদিসটি বলার জন্য। এই হাদিসে আছে রাসুল (রাঃ) রমজান মাসে এবং অন্যান্য মাসে এগারো রাকাতের বেশী পড়তেন না। সুতরাং তিন রাকাত বিতর বাদে, রাসুল (সাঃ) বাকি ৮ (আট) রাকাত সলাত পড়তেন রমজানে যেটি তারাবি বা তাহাজ্জুদ এবং অন্যান্য মাসে অবশ্যই তাহাজ্জুদ। এই হাদিসটি মনে প্রানে যদি আপনারা বিশ্বাস করেন ও মানেন তবে ৫০% ইখতিলাফ কমে যাবে। আল্লাহ্ সবাইকে সহিহ হাদিস সঠিক ভাবে বোঝার তৌফিক দান করুন, আমীন।
সেটাতো তাহাজ্জুদ নামাজ, রাসূল (সা) সাহবীদের নিয়ে মসজিদে ২০ রাকাআত তারাবি নামাজ আদায় করছেন, আপনার যদি মনে ওমর ফারুক( রা) কে অনুসরণ করতে কষ্ট হয় তার মানে আপনার নফসে শয়তান বসবাস কারণ শয়তান ওমর ফারুক কে ভয় পায়
রমজানে তারাবিহ বা তাহাজ্জুদ রমজানের বাহিরে তাহাজ্জুদ আপনার এই কথার প্রমান কি ? তাহাজ্জুদের কথা বিশেষভাবে কোরআন আছে । তারাবীহ নামাযের কথা ছহিহ হাদিস আছে আলাদাভাবে । আহলে খবিছ দের চক্করে পরবেননা এগুলো সব মুর্খ
মাশাল্লাহ সুষম আলোচনা।
অনেক ভারসাম্য পূর্ন আলোচনা।
যখন একটা হাদিস নিয়ে আলচনা করতেন তখন অন্য আমল দেখলে আমাদের অন্যদেরকে ভুল আমলকারী মনে হয়,কিন্তু যখন আপনি সব গুলো হাদিসের কথা রেফারেন্স দিলেন তখন নিজে যেখন সস্থি পেলাম যে আমিও ঠিক আছি,অন্যরাও ঠিক আছে।
জাজাকুমুল্লাহ খাইর।।
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক বলার জন্য
Allah sobai k sotik ta bujar towfik dek 👍👍👍👍
ঠিক কথা আমি কাবা শরিফে তিন রাকাত টানা পরতে দেঘেছি
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আপনাকে সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন
রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম.....বেতের সলাত...... ৩ টা পদ্ধতি পড়েছেন,,,,, যার যেভাবে ভালো লাগে সে ভাবে পড়বে.....এটাই রাইট
Right
সহমত।
@@zohirulislam6136onek shundor
Yes
রাইট
মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা হয়েছে। তবে ৫ রাকাত সাত রাকাত নয় রাকাত ১১ রাকাত কিভাবে পড়তো সেটা আলোচনা করলে আরো সুন্দর হতো।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহিল আজিম।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর কথা বলছেন
বিতির নামাজ নিয়ে হুজুর সঠিক বার্তা দিয়েছেন। সালাম হুজুর
সব ভেদাভেদ ভুলে একসাথে হয় আমরা কাজ করব,, তাহলে মুসলমানরা এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ সামনের দিকে
InshAllah InshAllah InshAllah
ইংশাআল্লাহ
হুজুর আপনার আলোচনা খুব সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সঠিক আলোচনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার সমাধান দিয়েছেন হুজুর।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
খুব সুন্দর আলোচনা। ❤️
3
3
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো ভাবে বুঝিয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন
মাশাআল্লাহ সঠিকভাবে বলেছেন মনে হচ্ছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা তো এভাবে পড়ি
বেতের সারা জীবন ভুল পথে ছিলাম কয়েক মাস হলো শুদ্ধ হলাম। আল্লাহ তুমি ক্ষমা করে দিও।
খুব সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ সঠিক ভাবে নামাজ পড়ার তউফিক দেন
🌺 আলহামদুলিল্লাহ 🌺
🌿...খুব ভালো ভাবে বুঝলাম... 🌿
🌺জাজাকাল্লাহ খাইরান 🌺
Suban Allah that is right
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক জবাব দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আল হাদিসের দালাল কি বলে তাদের দাঁতভাঙ্গা জবাব হল আলহামদুলিল্লাহ
সেরা ভিডিও বিতরের নামাজ প্রসঙ্গে।
Alhamdulillah mashallah khub sundor kore bujhalen. Amin..
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আলোচনা
সৌদি আরব বেতরের নামাজ দুই রাকাতে বৈঠকে সালাম ফিরিয়ে তারপর তৃতীয় রাকাআত শেষ করে
বেতের নামাজ ফরজ কিন্তু জামাতে এই নামাজ না পড়ার কারণে ওয়াজিব বলা হয় আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সুন্নত হিসাব করুন দেখবেন 20 রাকাত কিন্তু ফরজ নামাজ 17 রাকাত আর বেতের নামাজ জামাতে পড়া হয় না তাই ওয়াজিব বলা হয় কিন্তু বেতের নামাজ ফরজ এরই সমান আর প্রত্যেক ওয়াক্তে চার রাকাত অর্থাৎ তিন ওয়াক্ত ধরলে 12 রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা আর প্রত্যেক ওয়াক্তে চার রাকাত মোট পাঁচ ওয়াক্তে বিশ্ রাকাত ফরজ
আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা
আমিতো এসার নামাজ পড়ি ৪ রাকাত ফরজ,২ রাকাত সুন্নত, ৩ রাকাত বিতর, এবং 2 রাকাত নফল মোট=১১ রাকাত।
জনাব আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর বলেছিলেন, আমার যতদূর স্মরণ আছে,,,, বাংলাদেশের অনেক হুজুররা যেভাবে একে অপরের সমালোচনা করে সেইক্ষেত্রে একজনও জান্নাত পাবে না, সকলেই জাহান্নামে যাবে। হুজুর এই রকমই বুঝাতে চেয়েছেন, আসলে তিনি দুঃখ করে কথাটি বলেছিলেন।
,
Masha Allah
@@shoroubsourab6636 bb nnmn . M .. .
ঈঈঈঈঈঈঈচ
চমৎকার বলেছেন। দলাদলি মারামারি হানাহানি তা-ও মুসলমানদের মধ্যে হারাম কাজ । জবাব দিহিতা মহান রব্বুল আলামিনের কাছে ।
সকল আলেমদের প্রতি আকুল আবেদন আপনারা নামাজ, রোজা, কোরআন তেলাওয়াত এবং হাদিস নিয়ে তামাশার আলোচনা/সমালোচনা না করে সঠিক পদ্ধতি গুলো একজন আলেম অপর আর একজন আলেমকে কটাক্ষ করবেন না। যার যার আমল যেমনি হউকনা কেন কবুল করে ছোয়াব দেওয়ার মালিক ঐ একজন।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করে হেফাজত করুন। আমিন আমিন আমিন।
যে আলেম যে মতের সমর্থক সহি হোক জইফ হোক শুধুমাএ সেই পক্ষের হাদীসগুলো উল্লেখ করেন। অন্য মতের হাদীসগুলো উল্লেখ করন না।
Mash Allah! You are right hojor. Thanks from India
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো লাগলো
খুব সুন্দর আলোচনা ❤️❤️❤️
প্রশ্ন হলো মাগরিব থেকে আলাদা করার জন্য রাসুল (স) কিভাবে আমল করতেন?
ক. দুই সালামে পড়া
খ. এক বৈঠকে পড়া
গ. অতিরিক্ত উল্টা তাকবিরে পড়া
right
আচ্ছালামুয়ালাইকুম। হুজুর তৃতীয় রাকাআতে উল্টো তাকবির এর দলিল কিন্তু দেননি
উনার বাপ দাদা যা করে আসছে আর উনি যেটা করতেছে সেই পক্ষে তো দলিল পেশ করা লাগবে তাই না..? সেটাই করল। এরা খালি রাকায়েত এর আলোচনা করে কিন্তু তাকবির এর কথা টা বলে না। কারণ এই সম্পর্কে শক্ত প্রমাণ পায় নাই। এরা নিরপেক্ষ আলোচক না। নিরপেক্ষ আলোচক হচ্ছে জাকির নায়েক, মিজানুর রহমান আজহারী, ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর।এই তিন জন ছাড়া অন্যদের কথা শুনে লাভ নাই তা সে যত টিভিতে টক শো ই করুক, নিজেদের পক্ষের টাই বলবে।
এই রকম তর্ক / বিতর্ক হওয়াতে ইসলামের এ অবস্থা! এতো আলেমসমাজ তার পরও ফিলিস্তিন মুসলমান দের জন্য তেমন আপসোস নেই! বড় দুঃখ হয়! আললাহ হাফেজ কুমিল্লা লাকসাম হইতে !
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন।
লা ই লা হা ইল্লাল্লাহ।
হায় আল্লাহ মাজহাব টিকানোর জন্য কত ছলচাতুরি।
ঠিক বলেছেন হুজুর, আমার মনের কথা এগুলো
মাশাল্লাহ! অনেক ভালো লাগলো সুপষ্ট দলিল শুনে 😍
hanafi kono hadis na rasul holen hadis ter amol amader kora uchit
রাসুল সা: বলেছেন তোমরা মাগরিবের ন্যায় বেতের পরোনা মাগরিবে যেভাবে দুই রাকাত এ বসা হয় সেই ভাবে বেতরে দুই রাকাতে বসনা
Hojo apnaka onk thank you amra onk bbante porgase
সহিহ বোখারী শরীফ পড়ে দেখেন,,,, রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক রাকাত পড়তেন। তিন রাকাত পড়লে এক বৈঠকে আদায় করতে হবে।
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته.
আল্লাহর রাসূল এক রাকাত ভেতর পড়তে পছন্দ করতেন। তিনি সাললা হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন আমার আল্লাহ এক আর আমি ভেতর এক রাকাত পড়তে ভালোবাসি। আল্লাহ তৌফিক দান করুন আমীন।
Prof Dr Major Md Nurul Amin.
Dhaka Bangladesh.
আমি রিয়াদে মসজিদে নামাজ পড়ায় এখানে ৩ভাবে বিতের নামাজ পড়ে থাকেন ( রমজান মাসে) দুই রাকাত পড়ে আবার একরাকাত,,, তিন রাকাত এক সাথে,,,, কখনো রুকুর আগে আবার কখনো রুকুর পরে দোয়া পড়ে থাকেন।
আপনি যেটা পড়েছেন এইটাই অধিক শ্রেয়। দোয়া টা কেউ কাবলাল রুকু করে কেউ। বাদাল রুকু। তবে কাবলাল রুকু টা বেশি হাদিসে আছে আর বাদাল রুকু করলেও সমস্যা নেই। তবে ২ রাকাত পরে 1 রাকাত এই সিস্টেম টা শেখাবেন। আমি ১ রাকাত পারি বাট এশার পরে কি তাহলে আমাকে 2 রাকাত সুন্নত তারপর ২ রাকাত সুন্নত পড়ে শেষে 1 রাকাত বিতর পড়বো
alhamdulillah... Allah apni hazrat k nek hayat dan korun amin.
আলোচনা পছন্দ হলো না,,,একপাক্ষিক দলিল।
আরো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা উচিত ছিল!
রাইট রাইট রাইট হুজুরের কথা
হুজুর আপনার কথা ভালো লাগলো অন্য কিছু হুজুর বলে ১রাকাত ৫রাকাত এদের কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে যায় ছোট কাল থেকে ৩রাকাত পরেছি
দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে উঠে এক রাকাত পড়ার সময় কি সানা পড়ে তারপর সূরা ফাতিহা ও ইখলাস পড়ে কি দোয়া পড়ে রুকু সিজদা করতে হবে
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর আলো চনা
আসসালামু আলাইকুম। হুজরতো ২রাকাতের হাদিস নাসাই এর ১৬৯৮ তে দলিল দিলেন এবং ১ রাকাআত এর দলিল দিলেন হানাফি মাযহাবের ফিকাহ অনুযায়ী। অথচ, একই হাদিসের কিতাবের হাদিস নম্বর ১৬৯১, ১৬৯২, ১৬৯৩,১৬৯৪, ১৬৯৫, ১৬৯৬, ১৬৯৭ চোখে দেখলেন না। উনি খুঁজে পেলেন শুধু ১৬৯৮। আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমীন
🌹🌹আলহামদুলিল্লা🌹🌹
খুব ভালো ভাবে বোঝলাম🌹🌹
অনেক অনেক ধন্যবাদ
আপনি বললেন তিনি তিন রাকাত পরতেন কিন্তু তিন রাকাতের সময় হাততুলে দুয়া করতেন আমিও কয়েটা আরব দেশে গিয়েছি নিজের চুখে দেখেছি কিন্তুু সেটা আপনার চোখে পরেনি জাতিকে হোব. হোব. হাদিসের বেখ্খা দিন আল্লাহ খুশি হবেন ইনশাল্লাহ
আপনি যেটা দেখছেন সেটা ইমাম শাফেয়ী গ্রহন করেছে। আর ওনি যে হাদিসের রেফারেন্স দিয়েছেন সেটা ইমাম আবুহানিফা( রহঃ)গ্রহন করেছে। তাই আমারা এ হাদীস অনুসরণ করি।
Rtwaz,aa@@islamictz9587 x চালিমারেফুগে
রম।৷৷ ৷৷৷৷ ৷৷ ৷৷
।।।।।।
৳#" @য
,@@islamictz9587
@@islamictz9587
বিতর নামাজ আল্লাহর জন্য। এটা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। এ জন্য প্রতিটি ইবাদত আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম এর তরিকায় হতে হবে। বিতর নামাজ ফরজ নয়। অতএব রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে যে ভাবে এবং যত যত রাকাত বিতরের নামাজ আদায় করেছেন সবই সঠিক। এটা নিয়ে বিতর্ক করা, দলাদলি করা শুধু গোড়ামি বা বাড়াবাড়ি নয়, অপরাধ।
শেষ কথাই সঠিক। ইনশাআল্লাহ
শায়খ আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন আপনারা যেভাবে তিন রাকাত বেতের পড়েন প্রথমে দুই রাকাতের পর বৈঠক করেন বৈঠক করার পর উইঠা সূরা ফাতিহা পড়ার পর অন্য সূরা মিলনের পর তাকবীর দিয়ে আবার হাত বাদেন এটা কি রাসূল সাঃ করেছিলেন হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে জানাবেন আমি একজন সাধারন মানুষ আপনার কাছে জানতে চেয়েছি
Yes
Rasul (sm.) Bolechen bater namaz zano magriber thaka alada hok
এর পুরো পদ্ধতি নিয়ে সহীহ হাদিস নেই।
এ পদ্ধতির বেতের ইজতিহাদী মাস আলা।
তবে জায়েজ ইন শা আল্লাহ।
বিতেরের নামাজ ৩ রাকাত হাদীস থেকে প্রমানিত,এবং সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ ৩ রাকাত বিতের আমাদের মতই তাকবির দিয়ে পরতেন,সহী সনদে থেকে প্রমানিত,
@@mayenuddin1058 আচ্ছা ভাই আপনারা যে ভাবে বিতর নামাজ পড়েন ওই ভাবে বেতেরের নামাজের দলিল দেখান তো আমারে রেফারেন্স সহকারে দিবেন
@@abdulmalek7871 আপনারা যে হাদীসের ব্যতিক্রম করেন, এটার জবাব দেন।
ইব্নু ‘ঊমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট রাতের সালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল। আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ রাতের সালাত দু’ দু’ (রাক’আত) করে। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যদি ফজর হবার আশঙ্কা করে, সে যেন এক রাক’আত সালাত আদায় করে নেয়। আর সে যে সালাত আদায় করলো, তা তার জন্য বিত্র হয়ে যাবে।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৯৯০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হুজুর বেতের নামাযে দোয়া কুনুত আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আলাইহিস সাল্লাম মাঝে মাঝে পড়তেন। কিন্তু হানাফী মাযহাবে এটাকে ফরজ করে নিয়েছে। এটার কি হবে। জবাব চাই
হুজুর আমরা যখন সুন্নত নামাজ পড়ি তখন সামিআল্লাহ পড়ার পর রাব্বানা লাকাল হামদ পড়া কি সটিক ?????
Ji obossoi
হা, ঠিক, সাথে আরো বলবেন রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ হামদান কাছিরান তৈয়িবান মুবারাকান ফীহি
Good good your advice about beter namaj !
আল্লাহ তায়ালা এক ও অদ্বিতীয় তাঁর কোনো শরিক নেই
দেশ বরেণ্য এতগুলি আলেম আপনার এই হাদিসটির ব্যাখ্যা বুঝতে পারেন নাই।আর আপনি বুঝে ফেলেছেন, মাশাআল্লাহ!ভাল, সকল আলেমের উর্ধে আপনি।
Very very nice., Exinnent
কি বলব আমাদের দেশে বেশি যুক্তি তর্ক,, কথায় আছে না অল্প শিক্ষা ভয়ংকর,, এটা আমাদের সমাজ ব্যবস্থা যুগে যুগে এরকম হয়ে আসছে
অাপনি হাদিস দিলেন "আল্লাহ তাঅালা বিজোড়, তিনি বিজোড়কে ভালোবাসেন" । তো আল্লাহ তাঅালা তো একজন, তিনি ১ ভালোবাসেন নাকি ৩ কে?????? ৫,৭,৯ সংখ্যাগুলোওতো বিজোড়? আমারতো মনে হয় এই হাদিসের অালোকে ১ বেশি গ্রহণযোগ্য। কারণ অাল্লাহ তাঅালাও এক ও একক।
তবে অামি মাঝে মাঝে ১ আর মাঝে মাঝে ৩ রাকাত পড়ি। আর ৩ রাকাত সালাত আবার তিন পদ্বতিতেই পড়ার চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালোই লাগে।
ঠিক বলেছেন
You right bro
@সত্যের পথ-SP ৩ ও ৫ ও পড়বেন। তাতে তো কোনো সমস্যা নেই। অামিতো ৩ রাকাতও পড়ি সেটা উল্লেখ করেছি। ৭ রাকাতও পড়া যায়। সমস্যা কোথায়?
৩,৫,৭ বিতরের নামাজ?
@@pinikac1887 ১,৩,৫,৭
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা...
জাযাকাল্লাহ খায়রান।
হুজুর ঠিক বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা বোঝার তৌফিক দান করুন