প্রিয় ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
কোথায় বলেছে ভাই? দেখাতে পারেন? শোনা কথায় না বিশ্বাস করে সত্য নিজেই দেখুন ভাই, যেখানে কুরআন বলছে আগের কিতাব না মানলে আপনার কোন ভিত্তিই নাই? দেখুনঃ সুরা মাই’দা (৫) আয়াত ৬৮ - “বল, ‘হে কিতাবীরা, তোমরা কোন ভিত্তির উপর নেই, যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত, ইনজীল ও তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম কর’। আর তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বৃদ্ধি করবে। সুতরাং তুমি কাফির কওমের উপর হতাশ হয়ো না।” আপনি কি ইঞ্জিল পড়েছেন? বিশ্বাস করেন এবং কায়েম করেন?
@@ProkashitoSottoভাই সুরা মাই'দার ৬৮ নাম্বার আয়াত এর যে উদ্ধৃতি আপনি দিলেন তা হলো প্রসঙ্গ ছাড়া উদ্ধৃতি তাই অবশ্যই আপনাকে সেই আয়াতের পূর্বসূত্র জানতে হবে, যেমন এই আয়াতের পূর্ব সূত্র হলো: রাফে ও সালাম ইবনে মুশরিক এবং মালেক ইবনে ছইফ হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর কাছে এসে বলল, হে মুহাম্মাদ! তুমি তো নিজেই মিল্লাতে ইব্রাহীমের উপর আছ বলে ঘোষনা কর এবং আমাদের কিতাবের উপর ও বিশ্বাস রাখো। তাহলে আমাদেরকে কাফের সাব্যস্ত করার কারণটা কি? হযরত মুহাম্মাদ (স.) বললেন, নিশ্চয়ই! তোমরা তোমাদের ধর্মশাস্ত্র বিকৃত করে ফেলেছ, আল্লাহর বিধানে সংশোধনী এনেছো। লোকেরা এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বলে থাকো, আমরা হকের উপর আছি।আল্লাহ তাআলা এদের সম্পর্কে এই আয়াতটি নাজিল করেন। এবং এই আয়াতের বর্ণনা হলো: হে রাসূল! আপনি বলে দিন: হে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা! তোমরা ধর্মের ধর্তব্য কোন বিষয়ের উপরই নও যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত ও ইঞ্জীলের উপর আমল করো। উপরন্তু তোমাদের উপর অবতীর্ণ কুর‘আনের উপর আমল করো যা করা হয়েছে যার উপর ঈমান না আনলে এবং তার উপর আমল না করলে তোমাদের ঈমানই শুদ্ধ হবে না। বস্তুতঃ আপনার প্রতি আপনার রবের অবতীর্ণ বিষয় অধিকাংশ আহলে কিতাবের হঠকারিতা ও কুফরি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ, তাদের মধ্যে রয়েছে প্রচুর হিংসা। তাই আপনি এ কাফিরদের উপর আফসোস করবেন না বরং যে মু’মিনরা আপনার আনুগত্য করেছে তাই যথেষ্ট।
আপনি কী জানেন ঈসা আঃ কিয়ামতের ১৫০ বছর আগে আসবে। এবং আমাদের নবীজি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে। সে দুনিয়ায় আসবে দাজজালকে দংশ করতে এবং কি ইমাম মাহাদির পিছনে আমাদের নবীর উম্মত হয়ে ঈসা আঃ নামাজ আদাই করবেন
ভাই সাধারন চিন্তা দিয়ে ভাবুনঃ মোহাম্মদ এখন কবরে আছেন, মৃত অবস্থায় তাঁর কবরে আছেন। তিনি কুরআনে বলেছেন তাঁর ও তোমাদের কি হবে তা তিনি জানেন না। অন্যদিকে ঈসা মসীহ আছেন বেহেস্তে এবং জীবিত আল্লাহর সাথে। তাহলে কে কার উম্মত হবে? আপনার সাধারন জ্ঞান কি বলে? একটা উদাহরনঃ প্রধান মন্ত্রীর ছেলে কি এমপির কাছে এসে বলবে আমি আপনার অধিনে থাকতে চাই? এই চিন্তা করা কি বোকামী নয়? কিছু ধর্মান্ধ এসব ভুল দাবি করে মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যায়। আপনি কি ভুল পথেই থাকতে চান নাকি সত্য পথে? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হই ভাই। আরো তথ্য এখানে দেখুন ভাইঃ prokashitosotto.com/faqs/
কে কার উম্মত হবে? (188 قُل لَّا أَمْلِكُ لِنَفْسِي نَفْعًا وَلَا ضَرًّا إِلَّا مَا شَاءَ اللَّهُ ۚ وَلَوْ كُنتُ أَعْلَمُ الْغَيْبَ لَاسْتَكْثَرْتُ مِنَ الْخَيْرِ وَمَا مَسَّنِيَ السُّوءُ ۚ إِنْ أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ وَبَشِيرٌ لِّقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতে পারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য। (80 اسْتَغْفِرْ لَهُمْ أَوْ لَا تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ إِن تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ سَبْعِينَ مَرَّةً فَلَن يَغْفِرَ اللَّهُ لَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَفَرُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ তুমি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর আর না কর। যদি তুমি তাদের জন্য সত্তর বারও ক্ষমাপ্রার্থনা কর, তথাপি কখনোই তাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। তা এজন্য যে, তারা আল্লাহকে এবং তাঁর রসূলকে অস্বীকার করেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ না-ফারমানদেরকে পথ দেখান না। প্রিয় ভাই উপরের দুটি কুরআনের আয়াত থেকে কি বোঝা যায়? মাবুদ আল্লাহ্ মোহাম্মদকে উপরের কথা গুলো বলেছিলেন। যদি আপনি সত্য বুঝতে চান তো মোহাম্মদের ক্ষমতা কতটুকু তা নিজে থেকেই বুঝতে চেষ্টা করেন? আর ঈসা মসীহ কে তা কি জানেন ভাই? prokashitosotto.com/isa-masih-ke/ এখানে পড়তে পারেন। তিনি বলেন আমিই শুরু ও শেষ। তিনি আরো বলেন আমিই পথ সত্য আর জীবন আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউ পিতা আল্লাহর কাছে যেতে পারে না। আর তাছাড়া কুরআন বলেন যে ঈসা মসীহ হলেন আল্লাহর রুহু সেজন্য তাঁকে রুহুলুল্লাহ বলা হয় এবং তিনি কাল্লাহর কালাম সেজন্য তাঁকে কালেমাতুল্লাহও বলে। এবার আপনার সাধারন চিন্তা কি বলে ভাই? কে কার উম্মত হবে? আসুন সত্য জানি ও নিজেকে মুক্ত করি। আরো জানতে আমাদের ভিডিও টি দেখুনঃ ua-cam.com/video/AL_heeFIvcU/v-deo.html&pp=iAQB প্রিয় ভাই নিচের আয়াত টি পড়ুনঃ (188 قُل لَّا أَمْلِكُ لِنَفْسِي نَفْعًا وَلَا ضَرًّا إِلَّا مَا شَاءَ اللَّهُ ۚ وَلَوْ كُنتُ أَعْلَمُ الْغَيْبَ لَاسْتَكْثَرْتُ مِنَ الْخَيْرِ وَمَا مَسَّنِيَ السُّوءُ ۚ إِنْ أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ وَبَشِيرٌ لِّقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতে পারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য। এই কথা আল্লাহ মোহাম্মদকে বলছেন। এবং এই আয়াত অনুযায়ী মোহাম্মদের কি হবে সেটি তো উনি নিজেই জানেন না ভাই তাহলে আপনার জান্নাত কিভাবে হবে? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হই/ আরো জানতে আমাদের লিখুনঃ ua-cam.com/video/AL_heeFIvcU/v-deo.html&pp=iAQB ua-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html
প্রিয় ভাই! কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে উপহার হিসেবে কিতাবুল মুকাদ্দাস/বাইবেল বা ইঞ্জিল শরীফ পেতে নিচের লিংক থেকে একটি ছোট কোর্সটি সম্পন্ন করুন এবং আপনার নাম ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ বিস্তারিত আমাদেরকে লিখুন। তাহলে আমরা সেই ঠিকানায় কিতাবুল মুকাদ্দাস/ইঞ্জিল শরীফ পাঠাব। আর অনলাইনে কিতাবুল মুকাদ্দাস পাঠ করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন: bible.com/bible/95/EPH.2.MBCL অথবা ফ্রি ইঞ্জিল শরীফ পেতে এই ফরম টি পূরণ করুণ: prokashitosotto.com/request-injil/ অথবা মোবাইলে কিতাবুল মুকাদ্দাস অ্যাপ ডাউনলোড করার জন্য প্লে স্টোর থেকে এই লিংকে ক্লিক করুন: play.google.com/store/apps/details?id=bengali.km ধন্যবাদ।
আল্লাহর রাসূল যেখানে বলেছেন এগুলোর বিকৃত করা হয়েছে ,সেখানে আপনি কিভাবে বলছেন বিকৃত হয়নি? কিছু আয়াত বিকৃত হয়নি যা থেকে আপনি উদাহরণ দিয়েছেন। তার মানে এই নয় আমাদের সেই কিতাব মানতে হবে। আমরা মানবো শুধুমাত্র কোরআন এবং এটাই আল্লাহর আদেশ।
প্রিয় ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
প্রিয় ভাই অন্যের শোনা কথা বিশ্বাস করে নিজেকে প্রতারিত করবেন না। আপনি যার কাছে শুনেছেন সেও অন্যের কাছে শুনেছে। এভাবে এই মিথ্যা গুলো ছড়িয়েছে নিজেদের স্বার্থে। মাবুদের কালামের কোন পরিবর্তন হয় না। আর কোন মানুষ তা পরিবর্তন করে না। শুধু মুসলিম ভাইরা এই দাবী করে তাদের নিজেদের ধর্মকে টিকিয়ে রাখেতে। সত্য নিজে থেকেই দেখুন জানুন ও গ্রহন করে মুক্ত হোন ভুল পথ থেকেঃ এখানে দেখুন ভাই ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
@@ProkashitoSottovondami badden apnader gospel Gulo according to mark Mathew John Luke agulo to anonymous author lekhecen apnara bolen je ata Allah kallam kintu Allah Subhanahu Wa Ta'ala Said in 2:3 "He has sent down upon you, [O Muhammad], the Book in truth, confirming what was before it. And He revealed the Torah and the Gospel." Akhane ki gospel of according to mark Mathew Luke John Ar kotha Bola hoise Akhane injil mane Gospel of jesus ar kotha bolece apnara bolen je injil mane Gospel of mark Mathew Luke John ki ashob Jodi agulo gospel thahole apnara gospel of Thomas, barnabas, Judas manen na keno apni to akjon hypocrite 😂😂😂 amader bujhate asen je quran Bible Ar odhriti.apnar bible a oken vule ase ta age thik koren ga 😂😂😂 .
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
ধর্মান্ধতা ছেড়ে আলোর পথে আসুন ভাই, কুরআন বলে ইঞ্জিলে রয়েছে সঠিক পথ নির্দেশ ও আলোঃ মায়িদা ৪৬ আয়াতঃ وَقَفَّيْنَا عَلَىٰ آثَارِهِم بِعِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ مُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ مِنَ التَّوْرَاةِ ۖ وَآتَيْنَاهُ الْإِنجِيلَ فِيهِ هُدًى وَنُورٌ وَمُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ مِنَ التَّوْرَاةِ وَهُدًى وَمَوْعِظَةً لِّلْمُتَّقِينَ আমি তাদের পেছনে মরিয়ম তনয় ঈসাকে প্রেরণ করেছি। তিনি পূর্ববর্তী গ্রন্থ তওরাতের সত্যায়নকারী ছিলেন। আমি তাঁকে ইঞ্জিল প্রদান করেছি। এতে হেদায়াত ও আলো রয়েছে। এটি পূর্ববতী গ্রন্থ তওরাতের সত্যায়ন করে পথ প্রদর্শন করে এবং এটি খোদাভীরুদের জন্যে হেদায়েত উপদেশ বানী।
শেষ আর শুরু বিষয় নয় ভাই! বিষয়টি হলো নাজাতের বাণী সেখানে আছে কি না? পূর্বের সকল কিতাব একই দিকে যায় তা হল মানব জাতীর জন্য মাবুদের নাজাতের ব্যবস্থা, আর এ ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে ঈসা মসীহের মাধ্যমে। কুরআন শুধু আরব বাসীদের সতর্ক করতে এসেছে আর পূর্বের কিতাব কে সমর্থন করে। এখানে দেখুন ভাইঃ ua-cam.com/video/raamPodmz90/v-deo.html&pp=iAQB وَكَذَٰلِكَ أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ قُرْآنًا عَرَبِيًّا لِّتُنذِرَ أُمَّ الْقُرَىٰ وَمَنْ حَوْلَهَا وَتُنذِرَ يَوْمَ الْجَمْعِ لَا رَيْبَ فِيهِ ۚ فَرِيقٌ فِي الْجَنَّةِ وَفَرِيقٌ فِي السَّعِيرِ এমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন, তা আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত, ধর্ম ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। এখানে দেখুনঃ ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন, তা আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত, ধর্ম ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। এখানে দেখুনঃ ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
আমার কাছে বাংলা বাইবেল আছে জদিও পড়া হয় নাই,, পড়া শুরু করবো আর হ্যা প্রতিটা মুসলিম হযরত ঈসা আঃ এর উপর বিশ্বাস বা ঈমান আনতে হয়, যে ঈসা, মুসা, দাউদ, (আঃ)ইত্যাদি সব নবীদের উপর ঈমান না আনে সে কখনোই মুসলিম না আমরা বিশ্বাস করি হযর ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল কিন্তু আপনারা অন্যটা বিশ্বাস করেন আ এটাও সত্যি জাবুর ইঞ্জিন শরিফ পরিবর্তন হয়েছে ধর্ম জাজকদের মাধ্যমে এটা কোরআনে কয়েক জায়গায় আছে আর আপনি যেই আয়াতের রেপারেস দিছেন সেই আয়াতও আমি পড়েছি এখানে বুঝানো হয়েছে সেই সময়ের মানুষের কথা বলা হয়েছে
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
@@ProkashitoSotto হযরত ঈসা আঃ এর উপর প্রতিটা মুসলিম ঈমান আনতে হবে অন্যথায় সে মুসলিম নয় তবে আপনারা হযরত ঈসা আঃ কে জেইভবে মানেন সেই ভাবে নয় আমরা বিশ্বাস করি হযরত ঈসা আঃ আল্লাহর তালার নবী, রাসূল এবং বান্দা এবং আল্লাহর অলৌকিক শক্তিতে ঈসা আঃ এর জন্ম হয়
Nice A Great video 📸 this ❤
Glad you like it ua-cam.com/video/pO-LMWjbx70/v-deo.html
আগের কিতাবগুলি বিকৃত হয়ে গেছে কুরআনী হলো সত্য এবং লাস্ট ফাইনাল আমরা পবিত্র কুরআনে মেনে চলব।
প্রিয় ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
কথাগুলো ভীষণ যুক্তিসঙ্গত ❤️
ধন্যবাদ ভাই, আসুন সত্যের সাথেই থাকিঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto
আল্লাহ তায়ালা নিজেই বলেছেন আগের কিতাব গুলো বিকরিত করা হয়েছে ধন্যবাদ
@@Shawnchowdhury-l6tThik bolsen
কোথায় বলেছে ভাই? দেখাতে পারেন? শোনা কথায় না বিশ্বাস করে সত্য নিজেই দেখুন ভাই, যেখানে কুরআন বলছে আগের কিতাব না মানলে আপনার কোন ভিত্তিই নাই? দেখুনঃ সুরা মাই’দা (৫) আয়াত ৬৮ - “বল, ‘হে কিতাবীরা, তোমরা কোন ভিত্তির উপর নেই, যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত, ইনজীল ও তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম কর’। আর তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বৃদ্ধি করবে। সুতরাং তুমি কাফির কওমের উপর হতাশ হয়ো না।” আপনি কি ইঞ্জিল পড়েছেন? বিশ্বাস করেন এবং কায়েম করেন?
@@ProkashitoSotto apnar vedio diyei ami apnake debunk kore dite parbo ....
@@ProkashitoSottoakhon comment delete koren keno ?
@@ProkashitoSottoভাই সুরা মাই'দার ৬৮ নাম্বার আয়াত এর যে উদ্ধৃতি আপনি দিলেন তা হলো প্রসঙ্গ ছাড়া উদ্ধৃতি তাই অবশ্যই আপনাকে সেই আয়াতের পূর্বসূত্র জানতে হবে, যেমন এই আয়াতের পূর্ব সূত্র হলো: রাফে ও সালাম ইবনে মুশরিক এবং মালেক ইবনে ছইফ হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর কাছে এসে বলল, হে মুহাম্মাদ! তুমি তো নিজেই মিল্লাতে ইব্রাহীমের উপর আছ বলে ঘোষনা কর এবং আমাদের কিতাবের উপর ও বিশ্বাস রাখো। তাহলে আমাদেরকে কাফের সাব্যস্ত করার কারণটা কি? হযরত মুহাম্মাদ (স.) বললেন, নিশ্চয়ই! তোমরা তোমাদের ধর্মশাস্ত্র বিকৃত করে ফেলেছ, আল্লাহর বিধানে সংশোধনী এনেছো। লোকেরা এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বলে থাকো, আমরা হকের উপর আছি।আল্লাহ তাআলা এদের সম্পর্কে এই আয়াতটি নাজিল করেন। এবং এই আয়াতের বর্ণনা হলো: হে রাসূল! আপনি বলে দিন: হে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা! তোমরা ধর্মের ধর্তব্য কোন বিষয়ের উপরই নও যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত ও ইঞ্জীলের উপর আমল করো। উপরন্তু তোমাদের উপর অবতীর্ণ কুর‘আনের উপর আমল করো যা করা হয়েছে যার উপর ঈমান না আনলে এবং তার উপর আমল না করলে তোমাদের ঈমানই শুদ্ধ হবে না। বস্তুতঃ আপনার প্রতি আপনার রবের অবতীর্ণ বিষয় অধিকাংশ আহলে কিতাবের হঠকারিতা ও কুফরি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ, তাদের মধ্যে রয়েছে প্রচুর হিংসা। তাই আপনি এ কাফিরদের উপর আফসোস করবেন না বরং যে মু’মিনরা আপনার আনুগত্য করেছে তাই যথেষ্ট।
এটাই সঠিক পথ
জী ভাই ঈসা মসীহের পথই একমাত্র নাজাতের পথ , আর কোন পথ নেই যা মাবুদের দিকে নিয়ে যায়ঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
আপনি কী জানেন ঈসা আঃ কিয়ামতের ১৫০ বছর আগে আসবে। এবং আমাদের নবীজি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে।
সে দুনিয়ায় আসবে দাজজালকে দংশ করতে এবং কি ইমাম মাহাদির পিছনে আমাদের নবীর উম্মত হয়ে ঈসা আঃ নামাজ আদাই করবেন
ভাই সাধারন চিন্তা দিয়ে ভাবুনঃ মোহাম্মদ এখন কবরে আছেন, মৃত অবস্থায় তাঁর কবরে আছেন। তিনি কুরআনে বলেছেন তাঁর ও তোমাদের কি হবে তা তিনি জানেন না। অন্যদিকে ঈসা মসীহ আছেন বেহেস্তে এবং জীবিত আল্লাহর সাথে। তাহলে কে কার উম্মত হবে? আপনার সাধারন জ্ঞান কি বলে? একটা উদাহরনঃ প্রধান মন্ত্রীর ছেলে কি এমপির কাছে এসে বলবে আমি আপনার অধিনে থাকতে চাই? এই চিন্তা করা কি বোকামী নয়? কিছু ধর্মান্ধ এসব ভুল দাবি করে মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যায়। আপনি কি ভুল পথেই থাকতে চান নাকি সত্য পথে? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হই ভাই। আরো তথ্য এখানে দেখুন ভাইঃ prokashitosotto.com/faqs/
কে কার উম্মত হবে?
(188
قُل لَّا أَمْلِكُ لِنَفْسِي نَفْعًا وَلَا ضَرًّا إِلَّا مَا شَاءَ اللَّهُ ۚ وَلَوْ كُنتُ أَعْلَمُ الْغَيْبَ لَاسْتَكْثَرْتُ مِنَ الْخَيْرِ وَمَا مَسَّنِيَ السُّوءُ ۚ إِنْ أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ وَبَشِيرٌ لِّقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ
আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতে পারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য।
(80
اسْتَغْفِرْ لَهُمْ أَوْ لَا تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ إِن تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ سَبْعِينَ مَرَّةً فَلَن يَغْفِرَ اللَّهُ لَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَفَرُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ
তুমি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর আর না কর। যদি তুমি তাদের জন্য সত্তর বারও ক্ষমাপ্রার্থনা কর, তথাপি কখনোই তাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। তা এজন্য যে, তারা আল্লাহকে এবং তাঁর রসূলকে অস্বীকার করেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ না-ফারমানদেরকে পথ দেখান না।
প্রিয় ভাই উপরের দুটি কুরআনের আয়াত থেকে কি বোঝা যায়? মাবুদ আল্লাহ্ মোহাম্মদকে উপরের কথা গুলো বলেছিলেন। যদি আপনি সত্য বুঝতে চান তো মোহাম্মদের ক্ষমতা কতটুকু তা নিজে থেকেই বুঝতে চেষ্টা করেন? আর ঈসা মসীহ কে তা কি জানেন ভাই? prokashitosotto.com/isa-masih-ke/ এখানে পড়তে পারেন। তিনি বলেন আমিই শুরু ও শেষ। তিনি আরো বলেন আমিই পথ সত্য আর জীবন আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউ পিতা আল্লাহর কাছে যেতে পারে না। আর তাছাড়া কুরআন বলেন যে ঈসা মসীহ হলেন আল্লাহর রুহু সেজন্য তাঁকে রুহুলুল্লাহ বলা হয় এবং তিনি কাল্লাহর কালাম সেজন্য তাঁকে কালেমাতুল্লাহও বলে। এবার আপনার সাধারন চিন্তা কি বলে ভাই? কে কার উম্মত হবে? আসুন সত্য জানি ও নিজেকে মুক্ত করি। আরো জানতে আমাদের ভিডিও টি দেখুনঃ ua-cam.com/video/AL_heeFIvcU/v-deo.html&pp=iAQB
প্রিয় ভাই নিচের আয়াত টি পড়ুনঃ
(188
قُل لَّا أَمْلِكُ لِنَفْسِي نَفْعًا وَلَا ضَرًّا إِلَّا مَا شَاءَ اللَّهُ ۚ وَلَوْ كُنتُ أَعْلَمُ الْغَيْبَ لَاسْتَكْثَرْتُ مِنَ الْخَيْرِ وَمَا مَسَّنِيَ السُّوءُ ۚ إِنْ أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ وَبَشِيرٌ لِّقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ
আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতে পারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য।
এই কথা আল্লাহ মোহাম্মদকে বলছেন। এবং এই আয়াত অনুযায়ী মোহাম্মদের কি হবে সেটি তো উনি নিজেই জানেন না ভাই তাহলে আপনার জান্নাত কিভাবে হবে? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হই/ আরো জানতে আমাদের লিখুনঃ ua-cam.com/video/AL_heeFIvcU/v-deo.html&pp=iAQB
ua-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html
@@ProkashitoSotto ঈসা নবী যদি শুরু এবং শেষ হয় তাহলে আদম আঃ ও হাওয়া কে
Islam e asun kuran is best
ইসলামে তো কোন নাজাত নেই ভাই। www.youtube.com/@ProkashitoSotto
এই কিতাব গুলো কিভাবে পেতে পারি?
ভাই আপনি একটি সংক্ষিপ্ত কোর্স করার মধ্য দিয়ে একটি কিতাব উপহার পেতে পারেনঃ এই লিংক থেকেঃ prokashitosotto.com/request-injil/
প্রিয় ভাই! কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে উপহার হিসেবে কিতাবুল মুকাদ্দাস/বাইবেল বা ইঞ্জিল শরীফ পেতে নিচের লিংক থেকে একটি ছোট কোর্সটি সম্পন্ন করুন এবং আপনার নাম ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ বিস্তারিত আমাদেরকে লিখুন। তাহলে আমরা সেই ঠিকানায় কিতাবুল মুকাদ্দাস/ইঞ্জিল শরীফ পাঠাব। আর অনলাইনে কিতাবুল মুকাদ্দাস পাঠ করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন: bible.com/bible/95/EPH.2.MBCL অথবা ফ্রি ইঞ্জিল শরীফ পেতে এই ফরম টি পূরণ করুণ: prokashitosotto.com/request-injil/ অথবা মোবাইলে কিতাবুল মুকাদ্দাস অ্যাপ ডাউনলোড করার জন্য প্লে স্টোর থেকে এই লিংকে ক্লিক করুন: play.google.com/store/apps/details?id=bengali.km ধন্যবাদ।
আল্লাহর রাসূল যেখানে বলেছেন এগুলোর বিকৃত করা হয়েছে ,সেখানে আপনি কিভাবে বলছেন বিকৃত হয়নি? কিছু আয়াত বিকৃত হয়নি যা থেকে আপনি উদাহরণ দিয়েছেন। তার মানে এই নয় আমাদের সেই কিতাব মানতে হবে। আমরা মানবো শুধুমাত্র কোরআন এবং এটাই আল্লাহর আদেশ।
প্রিয় ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
প্রিয় ভাই অন্যের শোনা কথা বিশ্বাস করে নিজেকে প্রতারিত করবেন না। আপনি যার কাছে শুনেছেন সেও অন্যের কাছে শুনেছে। এভাবে এই মিথ্যা গুলো ছড়িয়েছে নিজেদের স্বার্থে। মাবুদের কালামের কোন পরিবর্তন হয় না। আর কোন মানুষ তা পরিবর্তন করে না। শুধু মুসলিম ভাইরা এই দাবী করে তাদের নিজেদের ধর্মকে টিকিয়ে রাখেতে। সত্য নিজে থেকেই দেখুন জানুন ও গ্রহন করে মুক্ত হোন ভুল পথ থেকেঃ এখানে দেখুন ভাই ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
@@ProkashitoSottovondami badden apnader gospel Gulo according to mark Mathew John Luke agulo to anonymous author lekhecen apnara bolen je ata Allah kallam kintu Allah Subhanahu Wa Ta'ala Said in 2:3
"He has sent down upon you, [O Muhammad], the Book in truth, confirming what was before it. And He revealed the Torah and the Gospel."
Akhane ki gospel of according to mark Mathew Luke John Ar kotha Bola hoise Akhane injil mane Gospel of jesus ar kotha bolece apnara bolen je injil mane Gospel of mark Mathew Luke John ki ashob Jodi agulo gospel thahole apnara gospel of Thomas, barnabas, Judas manen na keno apni to akjon hypocrite 😂😂😂 amader bujhate asen je quran Bible Ar odhriti.apnar bible a oken vule ase ta age thik koren ga 😂😂😂 .
শেষ কিতাব কোরআন নাজিল হয়েছেএখন পূর্ববর্তী কিতাব অনুসরণ করলে হবে না চূড়ান্ত কিতাব এসে গিয়েছে আর পিছনে যাওয়ার দরকার নেই
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
ধর্মান্ধতা ছেড়ে আলোর পথে আসুন ভাই, কুরআন বলে ইঞ্জিলে রয়েছে সঠিক পথ নির্দেশ ও আলোঃ
মায়িদা ৪৬ আয়াতঃ
وَقَفَّيْنَا عَلَىٰ آثَارِهِم بِعِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ مُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ مِنَ التَّوْرَاةِ ۖ وَآتَيْنَاهُ الْإِنجِيلَ فِيهِ هُدًى وَنُورٌ وَمُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ مِنَ التَّوْرَاةِ وَهُدًى وَمَوْعِظَةً لِّلْمُتَّقِينَ
আমি তাদের পেছনে মরিয়ম তনয় ঈসাকে প্রেরণ করেছি। তিনি পূর্ববর্তী গ্রন্থ তওরাতের সত্যায়নকারী ছিলেন। আমি তাঁকে ইঞ্জিল প্রদান করেছি। এতে হেদায়াত ও আলো রয়েছে। এটি পূর্ববতী গ্রন্থ তওরাতের সত্যায়ন করে পথ প্রদর্শন করে এবং এটি খোদাভীরুদের জন্যে হেদায়েত উপদেশ বানী।
আমার আপনার কাছে কিছু প্রশ্ন ছিল, আপনি কোথায় উওর দিবেন কিভাবে
আপনার প্রশ্ন গুলো আমাকে ইনবক্স করুন ভাইঃ facebook.com/prokashitosotto
Ate proman hoy quran sorbo ses kitab.
শেষ আর শুরু বিষয় নয় ভাই! বিষয়টি হলো নাজাতের বাণী সেখানে আছে কি না? পূর্বের সকল কিতাব একই দিকে যায় তা হল মানব জাতীর জন্য মাবুদের নাজাতের ব্যবস্থা, আর এ ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে ঈসা মসীহের মাধ্যমে। কুরআন শুধু আরব বাসীদের সতর্ক করতে এসেছে আর পূর্বের কিতাব কে সমর্থন করে। এখানে দেখুন ভাইঃ ua-cam.com/video/raamPodmz90/v-deo.html&pp=iAQB
وَكَذَٰلِكَ أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ قُرْآنًا عَرَبِيًّا لِّتُنذِرَ أُمَّ الْقُرَىٰ وَمَنْ حَوْلَهَا وَتُنذِرَ يَوْمَ الْجَمْعِ لَا رَيْبَ فِيهِ ۚ فَرِيقٌ فِي الْجَنَّةِ وَفَرِيقٌ فِي السَّعِيرِ
এমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
Sobi Allahr bani but kuran bade sobi batil
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন, তা আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত, ধর্ম ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। এখানে দেখুনঃ ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
চালিয়ে যান সময় মত ফসল কেউ কাটবে।
ধন্যবাদ ভাই। আমাদের সাথেই থাকুন , আরো জানতে দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
তাওরাত,যবুর ইঞ্জিল বিকৃতি হয়নি এটা কীভাবে প্রমান করলেন আপনি? সত্য প্রচার করতে শিখুন।
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন, তা আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত, ধর্ম ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। এখানে দেখুনঃ ua-cam.com/video/D8jI7mySEnk/v-deo.html&pp=iAQB
আমার কাছে বাংলা বাইবেল আছে জদিও পড়া হয় নাই,, পড়া শুরু করবো
আর হ্যা প্রতিটা মুসলিম হযরত ঈসা আঃ এর উপর বিশ্বাস বা ঈমান আনতে হয়, যে ঈসা, মুসা, দাউদ, (আঃ)ইত্যাদি সব নবীদের উপর ঈমান না আনে সে কখনোই মুসলিম না
আমরা বিশ্বাস করি হযর ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল
কিন্তু আপনারা অন্যটা বিশ্বাস করেন
আ এটাও সত্যি জাবুর ইঞ্জিন শরিফ পরিবর্তন হয়েছে ধর্ম জাজকদের মাধ্যমে
এটা কোরআনে কয়েক জায়গায় আছে
আর আপনি যেই আয়াতের রেপারেস দিছেন সেই আয়াতও আমি পড়েছি এখানে বুঝানো হয়েছে সেই সময়ের মানুষের কথা বলা হয়েছে
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
@@ProkashitoSotto হযরত ঈসা আঃ এর উপর প্রতিটা মুসলিম ঈমান আনতে হবে অন্যথায় সে মুসলিম নয়
তবে আপনারা হযরত ঈসা আঃ কে জেইভবে মানেন সেই ভাবে নয়
আমরা বিশ্বাস করি হযরত ঈসা আঃ আল্লাহর তালার নবী, রাসূল এবং বান্দা এবং আল্লাহর অলৌকিক শক্তিতে ঈসা আঃ এর জন্ম হয়