@@md.mahmudurrahman5223 Nobi(sa.) jodi Allah r bola chara vobisshot ba tini ja ja bolechen ta bolten ba jana thakto tahole sheta hoto gayeb. Jehetu tini Allah r na bola chara uni kisui janten na tai eita gayeb na etto shohoj kotha kn bujhen na apnara? Ar Qur'an a Allah bolechen Allah chara keu gayeb jane na tai eita bisshas kora kufri
নবীজীর জন্ম সর্বকালে সবার জন্য সৌভাগ্য ও আনন্দের ব্যাপার। তবে তার বিদায়ের দিন নিশ্চয়ই আমাদের জন্য কষ্টের দিন। ভালোবাসার মানুষের বিদায় কষ্টের হবেনা এটা বলা মুর্খ্যতা। আল্লাহর পরে আমরা প্রিয় নবীজীকে ভালোবাসি। তার বিদায় আমাদের কষ্টের দিন তবে তানিয়ে নিজেকে আঘাত করে রক্তাক্ত করে বাড়াবাড়ি করা অনুচিত।
Allah subhanatala er Quran majeed porun, bujhun r mene cholun please r tar por dekhben shob clear hoye jabe inshallah. Quran majeed theke dure shore jawar karonei Islam theke amra onek onek dure shore giechi
আল্লাহ তার হাবীবকে কিছু গায়ে জানার ক্ষমাতা দিয়েছেন তা দলিল দিয়ে প্রমান করা হয়েছে এর পরও তোমরা নবী (স) শান মর্জাদার বিরুদ্ধে লেগে আছ কেন? আমার দয়ল নবী(স) কি ক্ষতি করেছে তোমাদে?.
Manush amonje kono akdin abbasi mara gele tar poroborti projonmo bolbe abbasi ilme gayeb.. 😢😢manush amon prani ja she shune tai gele.......gayeber malik akmatro allah..
বলুন, আল্লাহ যা ইচ্ছে করেন তা ছাড়া আমার নিজের ভাল-মন্দের উপরও আমার কোন অধিকার নেই। আমি যদি গায়েবের খবর জানতাম তবে তো আমি অনেক কল্যাণই লাভ করতাম এবং কোন অকল্যাণই আমাকে স্পর্শ করত না। ঈমানদার সম্প্রদায়ের জন্য সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা ছাড়া আমি তো আর কিছুই নই।সুরা আরাফ আয়াত ১৮৮ (১) এ আয়াতে মুশরিক ও সাধারণ মানুষের সেই ভ্রান্ত আকীদার খণ্ডন করা হয়েছে; যা তারা নবী-রাসূলগণের ব্যাপারে পোষণ করত যে, তারা গায়েবী বিষয়েও অবগত রয়েছেন। তাদের এই শির্কী আকীদার খণ্ডন উপলক্ষে বলা হয়েছে যে, ইলমে-গায়েব এবং সমগ্র বিশ্বের প্রতিটি অণু-পরমাণুর ব্যাপক ইলম শুধুমাত্র আল্লাহ তা'আলারই রয়েছে। এটা তারই বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এতে কোন সৃষ্টিকে অংশীদার সাব্যস্ত করা, তা ফিরিশতাই হোক আর নবী ও রাসূলগণই হোক, শির্ক এবং মহাপাপ। তেমনিভাবে প্রত্যেক লাভ-ক্ষতি কিংবা মঙ্গল-অমঙ্গলের মালিক হওয়াও এককভাবে আল্লাহ তা'আলারই গুণ। এতে কাউকে অংশীদার দাঁড় করানোও শির্ক। বস্তুতঃ এই শির্ক বা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে কোন অংশীদারিত্বের আকীদাকে খণ্ডন করার জন্যই কুরআন নাযিল হয়েছে এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আবির্ভাব ঘটেছে। তাই এখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস ওয়াসাল্লামকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, আপনি ঘোষণা করে দিন যে, আমি আলেমুল-গায়েব নই যে, যাবতীয় পূর্ণ জ্ঞান আমার থাকা অনিবার্য হবে। তাছাড়া আমার যদি গায়বী জ্ঞান থাকতই, তবে আমি প্রত্যেকটি লাভজনক বস্তুই হাসিল করে নিতাম, কোন একটি লাভও আমার হাতছাড়া হতে পারত না। আর প্রতিটি ক্ষতিকর বিষয় থেকে সর্বদা রক্ষিত থাকতাম। কখনো কোন ক্ষতি আমার ধারে-কাছে পর্যন্ত পৌছাতে পারত না। অথচ এতদুভয় বিষয়ের কোনটিই বাস্তব নয়। বহু বিষয় রয়েছে, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়ত্ত করতে চেয়েছেন, কিন্তু তা করতে পারেননি। তাছাড়া বহু দুঃখ-কষ্ট রয়েছে যা থেকে আত্মরক্ষার জন্য তিনি ইচ্ছা করেছেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাতে পতিত হতে হয়েছে। হুদাইবিয়ার সন্ধির সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহরাম বেঁধে সাহাবায়ে কেরামের সাথে উমরা করার উদ্দেশ্যে হারাম শরীফের সীমানা পর্যন্ত এগিয়ে যান, কিন্তু হারাম শরীফে প্রবেশ কিংবা উমরা করা তখনো সম্ভব হতে পারেনি; সবাইকে ইহরাম খুলে ফিরে আসতে হয়েছে। তেমনিভাবে ওহুদ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহত হন এবং মুসলিমদেরকে সাময়িক পরাজয় বরণ করতে হয়। এমনি আরো বহু অতি প্রসিদ্ধ ঘটনা রয়েছে যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনে সংঘটিত হয়েছে। এ সবগুলো থেকেই প্রমাণিত হচ্ছে যে, তিনি গায়েবের জ্ঞান রাখেন না। শুধু ততটুকুই জানেন, যতটুকু আল্লাহ তাদের জানিয়েছেন। আর আল্লাহ তাদেরকে জানিয়ে দেয়ার পর সেটা জানাকে আর গায়েবের জ্ঞান বলা যাবে না।
ভাই যতো প্রশ্ন করবেন ততই সমস্যা বাড়বে, বনী ইসরায়েলের গরুর মতো। এক লোক এক হুজুরের কাছে প্রশ্ন করলো ঃ- হুজুর কোন হাতে খাবার খাবো।হুজুর উত্তর দিলেন ডান হাতে খাবার খাওয়া উত্তম। এবার লোকটি প্রশ্ন করতে থাকলো হাত ধুয়ে খাবো না কি না ধুয়ে খাবো। কোন সাবান দিয়ে ধুবো ইরাক না কি ইরান। হ্যান্ডওয়াস না কি ডিটারজেন্ট পাউডার। পশ্চিম দিকে না কি পূর্ব দিকে ফিরে ধুবো। হাত ধুয়ে হাত মোছা যাবে কি না। কি নেকড়া দিয়ে মুছবো ইত্যাদি প্রশ্ন। প্রশ্ন কোরে কখনও সমস্যা কমে না বরং বাড়ে।
ভাই যারা একেবারে নতুন তাদের জন্য আব্বাসী এই ওয়াজ করেন নাই। ওনি আগেই বলেছেন এই প্রশ্ন ও উত্তর হাদিসের ক্লাসের ছাত্রদের জন্য। সুতরাং এই আলোচনা বুঝার জন্য পড়াশোনা দরকার ভাই।
নবীজি গায়েব জানেন কিনা কোরআন থেকে দলিল নাও قل لا يعلم من في السماوات والارض الغيب الا الله এটা কিন্তু কোরআনের আয়াত নবীজি যদি নিজে থেকে গায়েব জানতেন তাহলে এই আয়াত নাজিল হলো কেন
১২ই রবিউল আওয়ালেই যে রাসুল সাঃ জন্মগ্রহণ করেছেন সেটাই আপনি নিশ্চিত ভাবে কেনো বলেন হুজুর? আর দুরুদের সাথে সালাম দিতে হবে বললেন,এইজন্যই কি কিয়াম করার সময় আপনারা শুধু "সালাম আলাইকা" বলেন,এখানে দুরুদ+সালাম কোথায়?
গায়েব শব্দের স্পষ্ট ব্যাখ্যা চরমোনাই শায়েখদের মুখে একাধিকবার শুনেছি। এত ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলার কি আছে স্পষ্ট বললেই হয়। আর যিনি প্রশ্ন করছেন তিনি ১৫ শত বছর আগের রসূলের কথায় জিজ্ঞেস করেছেন আজকের ওনার চিন্তাওনি বলেননি।
ভুল বুঝবেন না। স্পষ্ট কুরআনের আয়াত তুমি যা জানো তা অন্যের কাছে প্রকাশ করো। এই কথাটা এক একজন একেকভাবে অর্থ করতে পারে। কারন সে হয়ত আগের বা পরের আয়াত বা শানে নুযুল জানে না। এজন্য উনি বলেছেন গোপন। আসলে আমাদের মধ্যে শিক্ষার মানসিকতা কম। ওয়াজ মাহফিলে দেখবেন এখনো অজু আর গোসলের মাসআলা নিয়ে প্রশ্ন করে,নামাজ নিয়ে প্রশ্ন করে। কথা কি ছিল অজু গোসল আর নামাজের মাসআলা আমাদের বাবা মা শিখাতে কেন পারে না। আশা করি উদাহরন থেকে বুঝে নিবেন।শিক্ষার ব্যাপার ই তো আমাদের নাই গবেষনা আর আপডেট হওয়া তো পরে। এখনো পরে আছি মুখস্থ বিদ্যা নিয়ে।বুখারী এটার ব্যাখ্যায় কি বলেছে ,মালেক সাহেব এটার ফতুয়া কি দিয়েছে সে বই নিয়ে।যার কারনে আজকে নাস্তিক আর সংশয় বাদীরা আমাদের কে একের পর এক প্রশ্ন ছুঁড়ে যাচ্ছে আর আমরা বুখারী,মুসলিমের বাইরে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি না বা উত্তর যুক্তিসঙ্গত হয় না।
সুন্দর ব্যাখ্যা বিতর্কিত সমষ্যার সুন্দর সমাধান দিলেন এনায়েত উললা আববাসি
রাইট
আলহামদুলিল্লাহ এই মাহফিলে আমি উপস্থিত ছিলাম।সরাসরি শুনেছি।
আলহামদুলিল্লাহ
বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার ধারণা পেলাম।খুব সুন্দর করে বুঝালেন মাশাআল্লাহ ❤
সার কথা তো এটাই! প্রকৃত গায়েবের মালিক আল্লাহ।তিনি যতটুকু ইচ্ছা তাঁর হাবিবকে জানিয়েছেন।
Right
কিন্তু আমাদের দেশের একদল আলেম সার কথাটার ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বুঝাতে চায় নাবীজি সা: আমাদের মতোই গায়েব জানতেন না নাউজুবিল্লাহ
@@md.mahmudurrahman5223 Nobi(sa.) jodi Allah r bola chara vobisshot ba tini ja ja bolechen ta bolten ba jana thakto tahole sheta hoto gayeb.
Jehetu tini Allah r na bola chara uni kisui janten na tai eita gayeb na etto shohoj kotha kn bujhen na apnara?
Ar Qur'an a Allah bolechen Allah chara keu gayeb jane na tai eita bisshas kora kufri
Hmmmm
যতটুকু ইচ্ছা না ভাই এমন কিছু নাই যে সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা নবী করিম সাঃ কে জানায় নি।
কলিজার টুকরো মহানবী সাঃ ❤️
শ্রেষ্ঠ নবী পেয়েছি ❤️শ্রেষ্ঠ ধর্ম পেয়েছি❤️ শ্রেষ্ঠ কিতাব পেয়েছি ❤আলহামদুলিল্লা।
😢😢😢😢😢 5:12
মাশা আল্লাহ প্রিও শায়েখ অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন আমিন,,,
আমি
নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য উত্তর।
আপনার ফতোয়া ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ সর্বজনগ্রাহ্য এবং গ্রহনযোগ্য❤❤
অসাধারণ মাশাল্লাহ হুজুরকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক
Right hujur❤❤❤
প্রিয় শায়েখ, জাযাকাল্লাহ।।।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানআল্লাহ, আল্লাহ আকবর,মাসাআল্লাহ, জাযাকাল্লাহ খাইর
Alllahu akber allama abbasi huzur ilemer sagor❤️❤️❤️❤️
মহান আল্লাহ যাঁর শিক্ষক, তিনি গায়েব জানতেন কি জানতেন না এ বিষয়ে প্রশ্ন নিরর্থক,ওটা ওহীর সাথে সম্পর্কিত।
ভাই আমি আপনার সাথে একমত।
Thank you
❤আমরা❤হযরত ❤মুহাম্মদ ❤সাঃ❤কে❤আমাদের ❤জীবন❤এর❤চেয়ে ❤বেশী ❤ভালো❤বাসি❤আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
আল্লাহ্ সপ্তম আসমানে,,কিন্তু আল্লাহর শক্তি সর্বত বিরাজমান।
এটা শিরিকি আকিদা
মা শা আল্লাহ মনটা বৰে গেলো শুনে
Masaallah subdor jobab
গায়েবের মালিক একমাত্র আল্লাহ
মাশা আল্লাহ
Ma Sha Allah
মাশাআল্লাহ অসাধারণ উপস্থাপন, বাড়াবাড়িও নাই ছাড়াছাড়িও নয়
আমরাও এইটাই বলি আল্লাহ জা জানাতেন রাসুলুল্লাহ সাঃ তা জানতেন এর বেশি কিছু না।
প্রখর মেধাবী ডঃ আব্বাসী সাহেব
বিতর্কিত আলোচনার, কত সুন্দর মেধার সাথে উত্তর দিলেন,,,,,প্রতেক মুসলমানের মিনিমাম পাঁচবার এই আলোচনাটা মনোযোগ দিয়ে শুনা উচিত,
❤
الله اكبر
হায় মাশাআল্লাহ
মহান আল্লাহ পাকের পরই আমার নুর নবিজির স্হান। সুবহানআল্লাহ। ❤❤❤❤❤
Masallah Hujur
নারে তাকবির আল্লাহু আকবার নারে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
খুব সুন্দর আলোচনা জি আলোচনা গুলি আমার নবীজির পক্ষে রয়েছে
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ প্রশ্ন গুলা আমি নিজে দিয়েছিলাম
জন্মদিন পালন করা জায়েজ কিনা এটা জিগাইতেন
আপনি কি সন্তুষ্ট।
Awesome
বারাকাল্লাহ ফি হায়াতি 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
মাসা আল্লাহ সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
খুব সুন্দর করে বুঝালেন
হাজির নাজিরের বিষয়ে একটু নমনীয় হতে দেখলাম! ধন্যবাদ
এতো সুন্দর কাথা বলেভাই 🎉🎉🎉
Allama.abbasi suparbrainted
ماسالله
হুজুরকে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, দোয়া করি আল্লাহর কাছে।,ইসলামের সঠিক জ্ঞানসমুহ আপনার মধ্যে দান করুন।আমিন
অসম্ভব রকমের সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আল্লাহ আপনাকে রাহবার হিসেবে আর অনেক বছর বাচায় রাখুক।
হযরত আমাদের জন্য একটা নক্ষত্র❤️
মাশা-আল্লাহ সুন্দর সমাদান
What a answer!!!! Mas Allah
ماشاء الله
💖💖💖💖💖💖💖
Abbasi Right waz
নবীজীর জন্ম সর্বকালে সবার জন্য সৌভাগ্য ও আনন্দের ব্যাপার। তবে তার বিদায়ের দিন নিশ্চয়ই আমাদের জন্য কষ্টের দিন। ভালোবাসার মানুষের বিদায় কষ্টের হবেনা এটা বলা মুর্খ্যতা। আল্লাহর পরে আমরা প্রিয় নবীজীকে ভালোবাসি। তার বিদায় আমাদের কষ্টের দিন তবে তানিয়ে নিজেকে আঘাত করে রক্তাক্ত করে বাড়াবাড়ি করা অনুচিত।
May ALLAH Preserves our Iman from grave-worshipper....
360
দেশের হুজুররা বিতর্ক নিয়ে দেশের জনগণের জান শেষ আল্লাহ হেফাজত করুক সবাইকে
মাসলাকে আলা হযরতের সুন্নিরা মনে করে নবী আল্লাহর ক্ষমতায় গায়েব জানেন। আল্লাহ নিজের ক্ষমতায় নিজে গায়েব জানেন
Right
Allah subhanatala er Quran majeed porun, bujhun r mene cholun please r tar por dekhben shob clear hoye jabe inshallah. Quran majeed theke dure shore jawar karonei Islam theke amra onek onek dure shore giechi
Mashaallah abbsi hujur
মাশাল্লাহ
আমাদের রাসূল ﷺ আল্লাহ্ প্রদত্ত ক্ষমতায় গায়েব জানে এবং হাজির ও নাজির
কইছে তোরে
তুমি নির্ঘাত মুশরিক
এত কথা তো বলার দরকার ছিল না গায়েবের মালিক আল্লাহ তায়ালা।
আল্লাহ তার হাবীবকে কিছু গায়ে জানার ক্ষমাতা দিয়েছেন তা দলিল দিয়ে প্রমান করা হয়েছে এর পরও তোমরা নবী (স) শান মর্জাদার বিরুদ্ধে লেগে আছ কেন? আমার দয়ল নবী(স) কি ক্ষতি করেছে তোমাদে?.
Gese matha
💖💖
গায়েবের খবর একমাত্র আল্লাহ জানেন আল্লাহ নবীকে যা জানিয়েছেন নবিজিতা জানেন এর বেশি কিছুই না
Very nice
আল্লাহ জাহান্নাম উদ্ভোদন করবেন এ-ই ধরনের আলেম দিয়ে
❤❤❤❤❤
আশা রাখি সবাই গায়েব সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা পেয়েছি।
6:15
💕💕💕💕
Manush amonje kono akdin abbasi mara gele tar poroborti projonmo bolbe abbasi ilme gayeb.. 😢😢manush amon prani ja she shune tai gele.......gayeber malik akmatro allah..
Good
❤
ঠিক
jukti diye vhul val bojano jay quran o hadis theke noy Allah tar nobi ke ja dekhaten tai dekhten
gayeb ar maliq only one Allah 💗
আল্লাহর রাসুলের জন্ম দিনের তারিখ কখন
বলুন, আল্লাহ যা ইচ্ছে করেন তা ছাড়া আমার নিজের ভাল-মন্দের উপরও আমার কোন অধিকার নেই। আমি যদি গায়েবের খবর জানতাম তবে তো আমি অনেক কল্যাণই লাভ করতাম এবং কোন অকল্যাণই আমাকে স্পর্শ করত না। ঈমানদার সম্প্রদায়ের জন্য সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা ছাড়া আমি তো আর কিছুই নই।সুরা আরাফ আয়াত ১৮৮
(১) এ আয়াতে মুশরিক ও সাধারণ মানুষের সেই ভ্রান্ত আকীদার খণ্ডন করা হয়েছে; যা তারা নবী-রাসূলগণের ব্যাপারে পোষণ করত যে, তারা গায়েবী বিষয়েও অবগত রয়েছেন। তাদের এই শির্কী আকীদার খণ্ডন উপলক্ষে বলা হয়েছে যে, ইলমে-গায়েব এবং সমগ্র বিশ্বের প্রতিটি অণু-পরমাণুর ব্যাপক ইলম শুধুমাত্র আল্লাহ তা'আলারই রয়েছে। এটা তারই বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এতে কোন সৃষ্টিকে অংশীদার সাব্যস্ত করা, তা ফিরিশতাই হোক আর নবী ও রাসূলগণই হোক, শির্ক এবং মহাপাপ। তেমনিভাবে প্রত্যেক লাভ-ক্ষতি কিংবা মঙ্গল-অমঙ্গলের মালিক হওয়াও এককভাবে আল্লাহ তা'আলারই গুণ। এতে কাউকে অংশীদার দাঁড় করানোও শির্ক।
বস্তুতঃ এই শির্ক বা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে কোন অংশীদারিত্বের আকীদাকে খণ্ডন করার জন্যই কুরআন নাযিল হয়েছে এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আবির্ভাব ঘটেছে। তাই এখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস ওয়াসাল্লামকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, আপনি ঘোষণা করে দিন যে, আমি আলেমুল-গায়েব নই যে, যাবতীয় পূর্ণ জ্ঞান আমার থাকা অনিবার্য হবে। তাছাড়া আমার যদি গায়বী জ্ঞান থাকতই, তবে আমি প্রত্যেকটি লাভজনক বস্তুই হাসিল করে নিতাম, কোন একটি লাভও আমার হাতছাড়া হতে পারত না। আর প্রতিটি ক্ষতিকর বিষয় থেকে সর্বদা রক্ষিত থাকতাম। কখনো কোন ক্ষতি আমার ধারে-কাছে পর্যন্ত পৌছাতে পারত না। অথচ এতদুভয় বিষয়ের কোনটিই বাস্তব নয়। বহু বিষয় রয়েছে, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়ত্ত করতে চেয়েছেন, কিন্তু তা করতে পারেননি।
তাছাড়া বহু দুঃখ-কষ্ট রয়েছে যা থেকে আত্মরক্ষার জন্য তিনি ইচ্ছা করেছেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাতে পতিত হতে হয়েছে। হুদাইবিয়ার সন্ধির সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহরাম বেঁধে সাহাবায়ে কেরামের সাথে উমরা করার উদ্দেশ্যে হারাম শরীফের সীমানা পর্যন্ত এগিয়ে যান, কিন্তু হারাম শরীফে প্রবেশ কিংবা উমরা করা তখনো সম্ভব হতে পারেনি; সবাইকে ইহরাম খুলে ফিরে আসতে হয়েছে। তেমনিভাবে ওহুদ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহত হন এবং মুসলিমদেরকে সাময়িক পরাজয় বরণ করতে হয়। এমনি আরো বহু অতি প্রসিদ্ধ ঘটনা রয়েছে যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনে সংঘটিত হয়েছে। এ সবগুলো থেকেই প্রমাণিত হচ্ছে যে, তিনি গায়েবের জ্ঞান রাখেন না। শুধু ততটুকুই জানেন, যতটুকু আল্লাহ তাদের জানিয়েছেন। আর আল্লাহ তাদেরকে জানিয়ে দেয়ার পর সেটা জানাকে আর গায়েবের জ্ঞান বলা যাবে না।
নবী তো গায়েব জানতেন তাহলে আল্লাহ ও নবীর মাঝখানে জিবরাইল আঃ কেন রাখলেন
🥰😍
হযরতের কাছে আমার জানার বিষয় সাহাবায়ে কেরাম কি তাহলে আমাদের নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কম সম্মান করতেন??
ভাই যতো প্রশ্ন করবেন ততই সমস্যা বাড়বে, বনী ইসরায়েলের গরুর মতো। এক লোক এক হুজুরের কাছে প্রশ্ন করলো ঃ- হুজুর কোন হাতে খাবার খাবো।হুজুর উত্তর দিলেন ডান হাতে খাবার খাওয়া উত্তম। এবার লোকটি প্রশ্ন করতে থাকলো হাত ধুয়ে খাবো না কি না ধুয়ে খাবো। কোন সাবান দিয়ে ধুবো ইরাক না কি ইরান। হ্যান্ডওয়াস না কি ডিটারজেন্ট পাউডার। পশ্চিম দিকে না কি পূর্ব দিকে ফিরে ধুবো। হাত ধুয়ে হাত মোছা যাবে কি না। কি নেকড়া দিয়ে মুছবো ইত্যাদি প্রশ্ন। প্রশ্ন কোরে কখনও সমস্যা কমে না বরং বাড়ে।
রাসুল সঃ যা জেনেছেন তা আর গায়েব থাকেনা তা ইলম হয়।
গায়েবের একমাত্র মালিক আল্লাহ।
আকিদা ক্লিয়ার করতে হবে। শিরক মিশ্রিত ঈমান থাকা যাবেনা।
Apnar nam itihase likha thakbe sayekh❤️
My first view
তবে নবীর আশেকের বিপদে আপদে ও স্মরনে আসতে পারেন
হুজুর হাদিসের কিতাবের পৃষ্ঠা নং এর পাশাপাশি হাদিস নং বললে খুব ভাল হত।
আপনাকে একটি ভালো পরামর্শ দিচ্ছি আপনি ডঃ আহমাদুল্লাহ হুজুরের কাছে প্রাইভেট পড়েন তাহলে অনেক কুরআন ও হাদিস থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন
প্রিয় নবীজি গায়েব জানতেন কিনা এইটার পুরোপুরি সমাধান দিয়ে দিয়েছেন আল্লামা ডক্টর শায়েখ আব্বাসী হুজুর, এখানে আর বাড়াবাড়ির দরকার নেই।
গায়েব জানলে খাইবারে তিনি বিষযুক্ত মাংস খেতেন না।
তকদির সবার উপর কার্যকর হয় । এইসব বলে রাসূলের( দ:) সম্পর্কে এই কথা বলা উচিৎ না । তকদিরের ক্ষেত্রে তকদিরে যা আছে তাই হবে ।
আপনি ইসলামকে কঠিন করে উপস্থাপন করেন।
এই জাহেলের কাছে জাহেলিয়াত প্রশ্ন আসে।
এই জাহেলের থেকে আল্লাহ তা'য়ালা হেফাজত করুন।
ব্যবহার ঠিক কর তুমার ব্যবহারে আবু জাহেলের চরিএ ফুটে ওঠেছে নিজের দিকে তাকাও মিয়া
হাহাহা
Tui pakka soytan
তুই তাহলে জাহেলের বক্তব্য শুনতে আসছিস কেনো?
বেজর্মারাই কেবল হক্কানি আলেমদের কে গালি দিতে পারে
Tui sohi tablet kha khobis jahel
ছিছি মেরাজে কি আল্লাহ্ রাসূলকে (স) গায়েবি বিষয়ে প্রশ্ন করেনি ?
প্রথমে পারেনি পরে আল্লাহ তার(স) বুকে হাত দিলে তিনি গায়েবের ইলম হাসিল করেনি?
সঠিক উত্তর তো দিলেন না।সুরা আরাফের ১৮৮ আয়াত পড়ুন
সহজ একটা কথা রে কিভাবে জিলাপির মত পেঁচায়লেন, এক কথায় উত্তর দেওয়া যেত তিনি নিজে থেকে কোন গায়েব জানতেন না কিন্তু আল্লাহ তাকে জানিয়ে দিতেন
ভাই যারা একেবারে নতুন তাদের জন্য আব্বাসী এই ওয়াজ করেন নাই। ওনি আগেই বলেছেন এই প্রশ্ন ও উত্তর হাদিসের ক্লাসের ছাত্রদের জন্য। সুতরাং
এই আলোচনা বুঝার জন্য পড়াশোনা দরকার ভাই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান এটা কি সঠিক কথা নাকি আল্লাহ সবকিছু সম্পর্কে জানেন কিন্তু তার অবস্থান হচ্ছে আরশের উপর এটা সঠিক কথা?
নবীজি গায়েব জানেন কিনা কোরআন থেকে দলিল নাও
قل لا يعلم من في السماوات والارض الغيب الا الله এটা কিন্তু কোরআনের আয়াত নবীজি যদি নিজে থেকে গায়েব জানতেন তাহলে এই আয়াত নাজিল হলো কেন
Gaib er malik allah abong habib k allah dan korecen.
তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন ঈদে মিলাদুন নাবী পালন করে নাই??
১২ই রবিউল আওয়ালেই যে রাসুল সাঃ জন্মগ্রহণ করেছেন সেটাই আপনি নিশ্চিত ভাবে কেনো বলেন হুজুর? আর দুরুদের সাথে সালাম দিতে হবে বললেন,এইজন্যই কি কিয়াম করার সময় আপনারা শুধু "সালাম আলাইকা" বলেন,এখানে দুরুদ+সালাম কোথায়?
আগে বা পিছনে দুরুদ পইরা নেয়া হয়। মিলাদ কিয়ামের সম্পন্ন একটা ভিডিও দেখেন, আশা করি উত্তর পাবেন।
Nobi s. Ortho ghayeb janne wala
গায়েব শব্দের স্পষ্ট ব্যাখ্যা চরমোনাই শায়েখদের মুখে একাধিকবার শুনেছি। এত ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলার কি আছে স্পষ্ট বললেই হয়। আর যিনি প্রশ্ন করছেন তিনি ১৫ শত বছর আগের রসূলের কথায় জিজ্ঞেস করেছেন আজকের ওনার চিন্তাওনি বলেননি।
ইসলামের কোন বিষয় জনগণের সামনে আলোচনা না করে গোপন করার নিয়মটা কে বানিয়েছে?
ভুল বুঝবেন না।
স্পষ্ট কুরআনের আয়াত
তুমি যা জানো তা অন্যের কাছে প্রকাশ করো।
এই কথাটা এক একজন একেকভাবে অর্থ করতে পারে।
কারন সে হয়ত আগের বা পরের আয়াত বা শানে নুযুল জানে না।
এজন্য উনি বলেছেন গোপন।
আসলে আমাদের মধ্যে শিক্ষার মানসিকতা কম। ওয়াজ মাহফিলে দেখবেন এখনো অজু আর গোসলের মাসআলা নিয়ে প্রশ্ন করে,নামাজ নিয়ে প্রশ্ন করে।
কথা কি ছিল অজু গোসল আর নামাজের মাসআলা আমাদের বাবা মা শিখাতে কেন পারে না।
আশা করি উদাহরন থেকে বুঝে নিবেন।শিক্ষার ব্যাপার ই তো আমাদের নাই গবেষনা আর আপডেট হওয়া তো পরে।
এখনো পরে আছি মুখস্থ বিদ্যা নিয়ে।বুখারী এটার ব্যাখ্যায় কি বলেছে ,মালেক সাহেব এটার ফতুয়া কি দিয়েছে সে বই নিয়ে।যার কারনে আজকে নাস্তিক আর সংশয় বাদীরা আমাদের কে একের পর এক প্রশ্ন ছুঁড়ে যাচ্ছে আর আমরা বুখারী,মুসলিমের বাইরে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি না বা উত্তর যুক্তিসঙ্গত হয় না।
সবার মাথা তো আর সব কথায় নেয়ার উপজুগি নয়