সত্যি বলতে মুয়াবিয়ার সম্পূর্ণ পরিবারটাই ইসলামের ক্ষতি করে গেছে আজীবন। মুয়াবিয়ার বাবা সুফিয়ান ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল। মুয়াবিয়ার মা হিন্দা রাসূল সাঃ এর চাচা হামজা রঃ কে হত্যা করে তার কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল। মুয়াবিয়ার ছেলে জালিম এজিদ রাসূল সাঃ এর কলিজা টুকরো হোসাইন রাঃ সহ পরিবারের সবাইকে হত্যা করেছিল। সুতরাং মুয়াবিয়াকে ভালো সাজানো বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
রাফিদি শিয়া নাকি আপনি? রাসুল (সা) এর উম্মাহ এর কেউ তার সাহাবা (রা) এর দের নিয়ে বাজে কথা বলে না শিয়ারা ছাড়া। মুয়াবিয়া (রা) কে ছিল জেনে নিয়েন। মূর্খতার পরিচয় দিয়েন না।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। --------------------------------------------------------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০) ১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক ইতিহাস জানতে পারলাম।আমি একজন ইসলামে ইতিহাস ও সংস্কৃতির ছাত্র।আমার ইতিহাস বইটিতে যেভাবে হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এবং হযরত আলী (রাঃ) এর ইতিহাস লেখা হয়েছে আমি মেনে নিতে পারছিলাম না।আজকে সঠিক ইতিহাস জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো।
@Son of Abdullah শিয়ারা কাফের তা আমরা সবাই জানি।কিন্তু মুয়াবিয়ার আসল কথা বলা যাবে না,মুয়াবিয়া কি ক রছে তা বলা যাবে না কিংবা তার সমালোচনা করলে কেউ কাফের হবে না
আল্লাহ তা আলা আমাদের মাফ করুক। কিন্তু হযরত আলী (রা) এর সাথে অন্যায় যুদ্ধ হয়েছিল। আল্লাহ তা আলা আমাদের মধ্যে ফিতনা দূর করে দিক। শিয়া-সুন্নি নিয়ে আমাদের বাড়াবাড়ি করা উচিত না। আমরা সবাই মুহাম্মদ (সা) এর উম্মত, এটাই যথেষ্ঠ।
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে? বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন? ১) মাওলানা ২) আল্লামা ৩) মোহাদ্দেস ৪) মুফতি ৫) মুফাচ্ছির ৬) আলেম এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে। তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়? উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে। এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
আল্লাহ জানে আমরাও জানি আমরা কিভাবে জানি? আল্লাহ কুরআনের মধ্যে জানিয়ে দিসে আলি রা কে আপনি জানলে চোখের পানি ধরে রখতে পারবেননা আলি রা সিপফিন 1 করেছিলো আর হুসাইন রা করেছিলেন সিপফিন 2 কেও এক জন একটা ইতিহাস বললো আর সেটাই বিশ্বাস করতে হবে এর কোনো যুক্তি নেই
وَيْحَ عَمَّارٍ، تَقْتُلُهُ الفِئَةُ البَاغِيَةُ، يَدْعُوهُمْ إِلَى الجَنَّةِ، وَيَدْعُونَهُ إِلَى النَّارِ ‘আম্মারের জন্য আফসোস, তাকে বিদ্রোহী দল হত্যা করবে। সে তাদেরকে আহবান করবে জান্নাতের দিকে আর তারা তাকে আহবান করবে জাহান্নামের দিকে। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৪৭] আম্মার ইবনে ইয়াসির রাঃ কোন যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন, তিনি কার পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন এবং কোন বিদ্রোহী দল/ জাহান্নামি দল তাকে শহীদ করেছেন?! এই তিন প্রশ্নের উত্তর যে জেনে নিবে সে আলি রাঃ এবং মুয়াবিয়া রাঃ এর মধ্যকার যুদ্ধের ফলাফল সহজে জেনে যাবে৷ কারণ কে হক্ব আর কে বালিত তার উপর মুহাম্মদ সাঃ আম্মার রাঃ এর মধ্যমে মোহর মেরে গিয়েছিলেন। আলী রাঃ, মুয়াবিয়া রাঃ উভয় হক্বের উপর, তা বলার কোনো অবকাশ নেই কারণ মুহাম্মদ সাঃ আম্মারের হত্যকারী দলকে জাহান্নামের দিকে আহবানকারী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। ------------------------------------------------------------------------------------------------ ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০) ১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।
[আল হুজরাতঃ আয়াত নং ৯] وَإِن طَآئِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ اقْتَتَلُوا فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا ۖ فَإِنۢ بَغَتْ إِحْدٰىهُمَا عَلَى الْأُخْرٰى فَقٰتِلُوا الَّتِى تَبْغِى حَتّٰى تَفِىٓءَ إِلٰىٓ أَمْرِ اللَّهِ ۚ فَإِن فَآءَتْ فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا بِالْعَدْلِ وَأَقْسِطُوٓا ۖ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ অর্থঃ যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে; যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।
হযরত আলী রাঃ ছিলেন ইসলামী জাহানের ন্যায় সংগত খলিফা। এ সময় ইসলামী খেলাফত এলাকা আটটি প্রদেশে বিভক্ত ছিল। হযরত মুয়াবিয়া রাঃ ছিলেন সিরিয়া প্রদেশের গভর্নর। আলী রাঃ খলিফা হয়ে সমস্ত প্রদেশের গভর্নরকে পদত্যাগের নির্দেশ দিলে হযরত মুয়াবিয়া রাঃ ছাড়া অন্য সাত প্রদেশের গভর্নর পদত্যাগ করেন। ন্যায়সংগত খলিফার আদেশ অমান্য করে মুয়াবিয়া রাঃ পদত্যাগ না করে হাদিস অনুসারে বিদ্রোহী হয়ে গেলেন। আবার সিপ্পিনের যুদ্ধের একমাস ব্যাপি কথা চলতে থাকে যাহাতে মুসলিমে মুসলিমে যুদ্ধ না হয়। কিন্তু মুয়াবিয়া রাঃ ওসমান রাঃ হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত পদত্যাগ ও বায়াত করতে অশিকার করতে থাকেন। ফলে যুদ্ধ বেধে যায়। এই যুদ্ধে হযরত আম্মার রাঃ হযরত আলী রাঃ পক্ষে যুদ্ধ করছিলেন। যুদ্ধে আম্মার রাঃ মুয়াবিয়া রাঃ পক্ষের সৈন্যদের দ্বারা শহীদ হন। মসজিদে নব্বী প্রথম তৈরী করার সময় আম্মার রাঃ খুব কষ্ট করে পাথর টেনে টেনে মসজিদ তৈরীতে সাহায্য করতেছিলেন। এমন সময় রাসুল সাঃ আম্মার রাঃকে ডাক দিয়ে বলেন আম্মার তোমাকে বিদ্রোহীরা হত্যা করবে। এই হাদিসটি 27জন সাহাবী রাঃ রেওয়ায়েত করেছেন। তাহলে নিশ্চিতভাবে সহি হাদিস দ্বারা বুঝা গেল মুয়াবিয়া রাঃ বিদ্রোহী।
আপনার কথা ১০০% সঠিক, আর যাহারা মানুষের চিন্তাকে দলিল হিসাবে গ্রহন করে শুধু মাত্র মুয়াবিয়া রাদিআল্লাহু আনহুর পক্ষ অবলম্বন করে জাতীকে ভূল ম্যসেজ দিচ্ছে, আর আব্দুল্লা বিন সাবার যে উদাহারন দেওয়া হচ্ছে সেটা অবেগি কথা, কারন একজন দায়িত্বশিল ব্যক্তি অন্যের কথায় প্ররোচিত না হয়ে ব্যক্তিগত জ্ঞানের উপর স্থির থেকে সিন্ধান্ত নেয়।
Assalamualikum. hujur। আমি অনার্স প্রথম ইয়ারের ছাত্রী। আমার সাবজেক্ট হলো ইসলামের ইতিহাস। হুজুর এ বই সম্পূর্ণ আলি রা. মোয়াবীয়া রা এর সম্পর্কে এমব ভাবে লিখছে। যে একজন মুসলিম হিসাবে পড়লে খুব কান্না আসে। আজ আমি বুঝতে ছি। কিন্তু অন্যরা তো তা বুঝতে ছে না। হুজুর আমার সামনে পরীক্ষা। এখন আমি বই পড়তে পারছি না এসবের জন্য। যেখানে আমার নবাী সা. কে তাঁর সাহাবিদের খারাপ বলে। হুজুর এখন আমি পরীক্ষা দিতে চাই না। যেখানে নবী সা কে নিয়ে মিথ্য বলে। ওই বই য়ে সম্পূর্ণ ভাবে বলেছে ছে নবীজি সা. নাকি গণতন্ত্রের সমর্থক ছিলেন---রাসূল সা. এর কোনো পুত্রসন্তান বেঁচে না থাকায় এবং তিনি নিজে গণতন্ত্রে পূর্ণ আস্থাশীল ছিলেন বলে কাউকে খিলাফতের উত্তরাধিকারী মনোনীত করে যাননি। নবী সা. আরব গোত্রগোলোর গণতন্ত্রপ্রিয়তার কথা উত্তমরূপে অবগত ছিলেন। সুতরাং এসব কিছু বিবেচনা করে যে কোনো প্রকার কলহ-বিবাদ ও অসন্তুষ্টি এড়িয়ে যাবার মানসে তিনি কাউকে মনোনয়নের দিকে না গিয়ে বিষয়টির। সমাধাননের ভার সর্বসাধারণের মতামতের ওপর রেখে যান।-- হুজুর আমার প্রশ্ন হলো আমি কি পরীক্ষা দিব? একজন মুসলমান হয়ে কিভাবে ভুল তথ্য দিয়ে পরীক্ষা দিব?হুজুর পরিবারকে কী ভাবে বুঝাব। হুজুর দয়া করে আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন। আমি আজ অনেক দিন ধরে অনেক জনকে জিগ্যেস করছি। কেউ উত্তর দেয়নি। আজ আপনার এ ওয়াজ দেখলাম। হুজুর আমাকে সাহায্য করুন আল্লাহর ওয়াস্তে। আমি চিনৃতায় আছি। আমি চাই লেখা পড়া করতে। কিন্তু পারছি না হুজুর। আমাকে এমন বইয়ের সন্ধান দিবেন যে বইয়ে সম্পূর্ণ ইসলামের সঠিক ইতিহাস জানতে পারি।
আলহামদুলিল্লাহ। চমৎকার আলোচনা। অ্যাসাইমেন্ট লিখতে গিয়ে দেখি অনেক প্রশ্ন মনে জাগলো মুয়াবিয়া রা. সম্পর্কে তাই সার্চ দিয়ে আপনার বক্তব্য শুনলাম। এখন বুঝলাম
খুবই সুন্দর আলোচনা। খুবই ভালো লাগলো। তবে যারা সাহাবীদের সত্যের মাপকাঠি বলেন, এই যুদ্ধের সময় কে হবে সত্যের মাপকাঠি। যুদ্ধ হয়েছে দুই দিকেই অসংখ্য সাহাবী জীবন দিয়েছেন।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। ------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
How muabia was a sahabi? He was shalom of rasul sa. He became Muslim after mekka victory. Rasul sa was at mekka only for 6 months. How muabua was a sahabi and ohi writer? He was a son of Abu sufian and Linda and grandson of mugira notorious kafir
@@MizanurRahman-sh9rsyou shouldn’t judge someone by parents or children. Ibrahim aw got a kafir father, nuh aw got kafir son & wife,firawon got best wife even the father of our prophet is jahannami It's narrated in shahih muslim
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। ------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে? বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন? ১) মাওলানা ২) আল্লামা ৩) মোহাদ্দেস ৪) মুফতি ৫) মুফাচ্ছির ৬) আলেম এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে। তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়? উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে। এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
যে যাই বলুক এখানে মুয়াবিয়া রা. অনেক বেশি বারাবারি করেছিলেন।।। তা না হলে ইসলামের ইতিহাস ভিন্ন হতো... এক ইহুদীর ধোকায় বিভ্রান্ত হয়েছেন মুয়াবিয়া রা. এটা খুব মর্মান্তিক বিষয়।। মাওলা আলী আ. এর পক্ষে থাকা উচিত ছিল
Hoker birudde juddo koreche..... Siffiner judder Quran er sofot Kore . Sofot vonggo kora mubia khub Valo Kaj koreche.... Apnar mubiar dole dol vukto hon. Amin
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক ইতিহাস জানা এবং বুঝার তৌফিক দান করুন এবং আল্লাহ আল্লাহর রাসূলের হুকুম অনুযায়ী জীবন যাপন করার তৌফিক দান করুন আমীন
সত্যি বলতে মুয়াবিয়ার সম্পূর্ণ পরিবারটাই ইসলামের ক্ষতি করে গেছে আজীবন। মুয়াবিয়ার বাবা সুফিয়ান ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল। মুয়াবিয়ার মা হিন্দা রাসূল সাঃ এর চাচা হামজা রঃ কে হত্যা করে তার কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল। মুয়াবিয়ার ছেলে জালিম এজিদ রাসূল সাঃ এর কলিজা টুকরো হোসাইন রাঃ সহ পরিবারের সবাইকে হত্যা করেছিল। সুতরাং মুয়াবিয়াকে ভালো সাজানো বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
মুইয়াবিয়া গ্রুপ ইনস্ট্যান্টলি বিচার চাইছে আর আলী গ্রুপ বলছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে.. আর হত্যাকারী নাকি আলীর তবুতেই ছিল বলে উনাদের ধারণা ছিল। আর রাজদানী নিয়ে কেচাল ছিল সাথে হাই ভোল্টেজ উস্কানি তো ছিলই । মধ্যযুগে আপনি কি মনে করেন? ওই যুগে যুদ্ধছাড়া কারো গলা দিয়ে ভাত নামতো না
আমাদেরকে যেভাবে শোনানো হই সেইভাবেই বিশ্বাস করি ।আমরা সত্য মিথ্যা পার্থক্য করতে পারিনা । আমরা কোন হুজুরের চাল চলন বাচনভঙ্গীতে প্রথমে প্রেমে পড়ি পরবর্তীতে অই হুজুরের সবকিছুই বিশ্বাস করি তার বিপক্ষ্যে কোন মতবাদ আসলে সেটাকে অবিশ্বাস করি । আর ইতিহাস সবসময় ঐতিহাসিকের দর্শন বা মতবাদ অনুসারে লেখা হয় । তাই আমরা কোন কিছু সিউর হতে পারি না ।
যে যাই বলুক হযরত আলী রা উপর সবার পূর্ণ আস্তা ও বিশ্বাস রাখা উচিত ছিল
মুয়াবিয়া কি শিশু ছিলো? ইসলামের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করার জনক এই আবু সুফিয়ান ও হিন্দার পুত্র
সত্যি বলতে মুয়াবিয়ার সম্পূর্ণ পরিবারটাই ইসলামের ক্ষতি করে গেছে আজীবন। মুয়াবিয়ার বাবা সুফিয়ান ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল। মুয়াবিয়ার মা হিন্দা রাসূল সাঃ এর চাচা হামজা রঃ কে হত্যা করে তার কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল। মুয়াবিয়ার ছেলে জালিম এজিদ রাসূল সাঃ এর কলিজা টুকরো হোসাইন রাঃ সহ পরিবারের সবাইকে হত্যা করেছিল। সুতরাং মুয়াবিয়াকে ভালো সাজানো বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
ua-cam.com/video/3z1qMIMsXBU/v-deo.htmlsi=tdMw8-D4xCK1K_3_
Muwabia was suspended by the khalif .....he couldn't demand anything
হম
হক যেদিকে আলী সেই দিকে
যে যাকে ভালোবাসে, তার সাথে হাশর হবে। তোমাদের মু 'আভিয়ার সাথে, আর মু'মিন মুসলমানদের হাযারাতে পাক পাঞ্জেতনের 'আলায়হিমুস্ সলাতু ওয়াস্ সালাম সাথে।
ঠিক
ছাগল, হযরত মুয়াবিয়া রা. কাতেবে ওহি।
রাফিদি শিয়া নাকি আপনি? রাসুল (সা) এর উম্মাহ এর কেউ তার সাহাবা (রা) এর দের নিয়ে বাজে কথা বলে না শিয়ারা ছাড়া। মুয়াবিয়া (রা) কে ছিল জেনে নিয়েন। মূর্খতার পরিচয় দিয়েন না।
😂😂😂😂
@@Muslim1234-k7t😅😅😅
I think you are ready to hasur with muabia and azid
এখনো ইয়াজিদের অসংখ্য অনুসারী আছে।
❤❤
কারা??
আপনার কথা পুরোই ভিত্তিহীন। হ্যা হয়তবা রাফিদিদের ক্ষেত্রে কথাটি সত্য। আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাহ এর কেউই ইয়াজিদকে প্রসংশা করে না বা অভিশাপ দেয় না।
এখনো কুরআন হাদীস না জেনে কথা বলার লোক পাওয়া যাবে।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
---------------------------------------------------------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।
সত্যের জয় হোক বাতিল নিপাত যাক সত্য সমাগত মিথ্যা বিতাড়িত সত্যই অবশ্যম্ভাবী
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক ইতিহাস জানতে পারলাম।আমি একজন ইসলামে ইতিহাস ও সংস্কৃতির ছাত্র।আমার ইতিহাস বইটিতে যেভাবে হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এবং হযরত আলী (রাঃ) এর ইতিহাস লেখা হয়েছে আমি মেনে নিতে পারছিলাম না।আজকে সঠিক ইতিহাস জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো।
আব্বাসী মুয়াবিয়ার বিষয় মিথ্যা বলতেছে
ua-cam.com/video/qQDcgw9T_WA/v-deo.html Abal ata dhak...tar por bolod ar moton comment korish....😂😂😂😂
ua-cam.com/video/kknSiKdLNZ8/v-deo.html
@@aarif1757 👍👍👍👍👍
@Son of Abdullah শিয়ারা কাফের তা আমরা সবাই জানি।কিন্তু মুয়াবিয়ার আসল কথা বলা যাবে না,মুয়াবিয়া কি ক রছে তা বলা যাবে না কিংবা তার সমালোচনা করলে কেউ কাফের হবে না
Ma shaa Allah Ma shaa Allah. Jajakallah.
আল্লাহ তা আলা আমাদের মাফ করুক। কিন্তু হযরত আলী (রা) এর সাথে অন্যায় যুদ্ধ হয়েছিল। আল্লাহ তা আলা আমাদের মধ্যে ফিতনা দূর করে দিক। শিয়া-সুন্নি নিয়ে আমাদের বাড়াবাড়ি করা উচিত না। আমরা সবাই মুহাম্মদ (সা) এর উম্মত, এটাই যথেষ্ঠ।
এজিদ বাহিনী র বংশের লোক নবীজি উম্মত বলে মেনে নেবে না
অসাধারণ বক্তব্য! মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকআল্লাহুখায়রান সঠিক ইতিহাস উপসথাপনেরজন্যো ধন্যোবাদ।
অসাধারণ বিশ্লেষণ ❤
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
ماشاء الله مااحسن وعظ الشيخ ومااحلي كلامه! اللهم اعطنا علما نافعا وجعلنا من العلماء المحققين والمتقين.
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
১) মাওলানা
২) আল্লামা
৩) মোহাদ্দেস
৪) মুফতি
৫) মুফাচ্ছির
৬) আলেম
এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে।
এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
সঠিক তথ্য দিবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ হুজুর।
Alhamdulillah,
Allah shobaike shothik gan dan Korun.
Aamin…
হুজুর ঠিক কথা বলেছেন।
একমাত্র আল্লাহ ভাল জানেন
আল্লাহ জানে আমরাও জানি আমরা কিভাবে জানি? আল্লাহ কুরআনের
মধ্যে জানিয়ে দিসে আলি রা কে আপনি
জানলে চোখের পানি ধরে রখতে পারবেননা আলি রা সিপফিন 1 করেছিলো আর হুসাইন রা করেছিলেন সিপফিন 2 কেও এক জন একটা ইতিহাস বললো আর সেটাই বিশ্বাস
করতে হবে এর কোনো যুক্তি নেই
মাশা-আল্লাহ, আব্বাসী হুজুর বাংলাদেশের একজন ইসলামিক পন্ডিত,এখানে আলোচনা টা পরিস্কার করে বুঝিয়ে দিছে❤
وَيْحَ عَمَّارٍ، تَقْتُلُهُ الفِئَةُ البَاغِيَةُ، يَدْعُوهُمْ إِلَى الجَنَّةِ، وَيَدْعُونَهُ إِلَى النَّارِ
‘আম্মারের জন্য আফসোস, তাকে বিদ্রোহী দল হত্যা করবে। সে তাদেরকে আহবান করবে জান্নাতের দিকে আর তারা তাকে আহবান করবে জাহান্নামের দিকে। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৪৭]
আম্মার ইবনে ইয়াসির রাঃ কোন যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন, তিনি কার পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন এবং কোন বিদ্রোহী দল/ জাহান্নামি দল তাকে শহীদ করেছেন?!
এই তিন প্রশ্নের উত্তর যে জেনে নিবে সে আলি রাঃ এবং মুয়াবিয়া রাঃ এর মধ্যকার যুদ্ধের ফলাফল সহজে জেনে যাবে৷ কারণ কে হক্ব আর কে বালিত তার উপর মুহাম্মদ সাঃ আম্মার রাঃ এর মধ্যমে মোহর মেরে গিয়েছিলেন।
আলী রাঃ, মুয়াবিয়া রাঃ উভয় হক্বের উপর, তা বলার কোনো অবকাশ নেই কারণ মুহাম্মদ সাঃ আম্মারের হত্যকারী দলকে জাহান্নামের দিকে আহবানকারী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
It is fact
রাইট
ঢ়ভ
Fact vai
গরু ঘাস খায়। অামরা গরুর দূধ খাই। অামরাও ঘাস খাই
খুব গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও
খুব সুন্দর আলোচনা করতেছেন হুজুর।আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ওনাকে যেন নেক হায়াত দান করেন আমিন।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
------------------------------------------------------------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।
[আল হুজরাতঃ আয়াত নং ৯]
وَإِن طَآئِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ اقْتَتَلُوا فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا ۖ فَإِنۢ بَغَتْ إِحْدٰىهُمَا عَلَى الْأُخْرٰى فَقٰتِلُوا الَّتِى تَبْغِى حَتّٰى تَفِىٓءَ إِلٰىٓ أَمْرِ اللَّهِ ۚ فَإِن فَآءَتْ فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا بِالْعَدْلِ وَأَقْسِطُوٓا ۖ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ
অর্থঃ যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে; যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।
হযরত আলী রাঃ ছিলেন ইসলামী জাহানের ন্যায় সংগত খলিফা। এ সময় ইসলামী খেলাফত এলাকা আটটি প্রদেশে বিভক্ত ছিল। হযরত মুয়াবিয়া রাঃ ছিলেন সিরিয়া প্রদেশের গভর্নর। আলী রাঃ খলিফা হয়ে সমস্ত প্রদেশের গভর্নরকে পদত্যাগের নির্দেশ দিলে হযরত মুয়াবিয়া রাঃ ছাড়া অন্য সাত প্রদেশের গভর্নর পদত্যাগ করেন। ন্যায়সংগত খলিফার আদেশ অমান্য করে মুয়াবিয়া রাঃ পদত্যাগ না করে হাদিস অনুসারে বিদ্রোহী হয়ে গেলেন। আবার সিপ্পিনের যুদ্ধের একমাস ব্যাপি কথা চলতে থাকে যাহাতে মুসলিমে মুসলিমে যুদ্ধ না হয়। কিন্তু মুয়াবিয়া রাঃ ওসমান রাঃ হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত পদত্যাগ ও বায়াত করতে অশিকার করতে থাকেন। ফলে যুদ্ধ বেধে যায়। এই যুদ্ধে হযরত আম্মার রাঃ হযরত আলী রাঃ পক্ষে যুদ্ধ করছিলেন। যুদ্ধে আম্মার রাঃ মুয়াবিয়া রাঃ পক্ষের সৈন্যদের দ্বারা শহীদ হন। মসজিদে নব্বী প্রথম তৈরী করার সময় আম্মার রাঃ খুব কষ্ট করে পাথর টেনে টেনে মসজিদ তৈরীতে সাহায্য করতেছিলেন। এমন সময় রাসুল সাঃ আম্মার রাঃকে ডাক দিয়ে বলেন আম্মার তোমাকে বিদ্রোহীরা হত্যা করবে। এই হাদিসটি 27জন সাহাবী রাঃ রেওয়ায়েত করেছেন। তাহলে নিশ্চিতভাবে সহি হাদিস দ্বারা বুঝা গেল মুয়াবিয়া রাঃ বিদ্রোহী।
আপনার কথা ১০০% সঠিক, আর যাহারা মানুষের চিন্তাকে দলিল হিসাবে গ্রহন করে শুধু মাত্র মুয়াবিয়া রাদিআল্লাহু আনহুর পক্ষ অবলম্বন করে জাতীকে ভূল ম্যসেজ দিচ্ছে, আর আব্দুল্লা বিন সাবার যে উদাহারন দেওয়া হচ্ছে সেটা অবেগি কথা, কারন একজন দায়িত্বশিল ব্যক্তি অন্যের কথায় প্ররোচিত না হয়ে ব্যক্তিগত জ্ঞানের উপর স্থির থেকে সিন্ধান্ত নেয়।
কি আর বলবো! শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা। যেমন সাহাবা নাম দিয়ে ইয়াজিদের বাপ মোয়াবিয়াকে ঢাকার চেষ্টা। হু
সঠিক
সঠিক
সঠিক
সূরাঃ আল-বাকারা [2:42]
وَلَا تَلْبِسُوا۟ ٱلْحَقَّ بِٱلْبَٰطِلِ وَتَكْتُمُوا۟ ٱلْحَقَّ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ
ওয়ালা-তালবিছুল হাক্কা বিলবা-তিলি ওয়া তাকতুমুল হাক্কা ওয়া আনতুম তা‘লামূন।
তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বে সত্যকে তোমরা গোপন করো না।
সত্যের জয় হোক অসৎ এর বিচার হোক'
Assalamualikum. hujur। আমি অনার্স প্রথম ইয়ারের ছাত্রী। আমার সাবজেক্ট হলো ইসলামের ইতিহাস। হুজুর এ বই সম্পূর্ণ আলি রা. মোয়াবীয়া রা এর সম্পর্কে এমব ভাবে লিখছে। যে একজন মুসলিম হিসাবে পড়লে খুব কান্না আসে। আজ আমি বুঝতে ছি। কিন্তু অন্যরা তো তা বুঝতে ছে না। হুজুর আমার সামনে পরীক্ষা। এখন আমি বই পড়তে পারছি না এসবের জন্য। যেখানে আমার নবাী সা. কে তাঁর সাহাবিদের খারাপ বলে। হুজুর এখন আমি পরীক্ষা দিতে চাই না। যেখানে নবী সা কে নিয়ে মিথ্য বলে। ওই বই য়ে সম্পূর্ণ ভাবে বলেছে ছে নবীজি সা. নাকি গণতন্ত্রের সমর্থক ছিলেন---রাসূল সা. এর কোনো পুত্রসন্তান বেঁচে না থাকায় এবং তিনি নিজে গণতন্ত্রে পূর্ণ আস্থাশীল ছিলেন বলে কাউকে খিলাফতের উত্তরাধিকারী মনোনীত করে যাননি। নবী সা. আরব গোত্রগোলোর গণতন্ত্রপ্রিয়তার কথা উত্তমরূপে অবগত ছিলেন। সুতরাং এসব কিছু বিবেচনা করে যে কোনো প্রকার কলহ-বিবাদ ও অসন্তুষ্টি এড়িয়ে যাবার মানসে তিনি কাউকে মনোনয়নের দিকে না গিয়ে বিষয়টির। সমাধাননের ভার সর্বসাধারণের মতামতের ওপর রেখে যান।--
হুজুর আমার প্রশ্ন হলো আমি কি পরীক্ষা দিব? একজন মুসলমান হয়ে কিভাবে ভুল তথ্য দিয়ে পরীক্ষা দিব?হুজুর পরিবারকে কী ভাবে বুঝাব। হুজুর দয়া করে আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন। আমি আজ অনেক দিন ধরে অনেক জনকে জিগ্যেস করছি। কেউ উত্তর দেয়নি। আজ আপনার এ ওয়াজ দেখলাম। হুজুর আমাকে সাহায্য করুন আল্লাহর ওয়াস্তে।
আমি চিনৃতায় আছি। আমি চাই লেখা পড়া করতে। কিন্তু পারছি না হুজুর। আমাকে এমন বইয়ের সন্ধান দিবেন যে বইয়ে সম্পূর্ণ ইসলামের সঠিক ইতিহাস জানতে পারি।
মাশা-আল্লাহ প্রিয় শায়েখ আব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ
মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু সালাম জান্নাতি জান্নাতি❤❤
এতো সুন্দর আলোচনা কারো মুখ থেকে শুনি না। দোয়া রইলো প্রিয় শায়েখ 🌹
আলহামদুলিল্লাহ। চমৎকার আলোচনা। অ্যাসাইমেন্ট লিখতে গিয়ে দেখি অনেক প্রশ্ন মনে জাগলো মুয়াবিয়া রা. সম্পর্কে তাই সার্চ দিয়ে আপনার বক্তব্য শুনলাম। এখন বুঝলাম
কি বুঝলেন
He,আল্লাহ,আব্বাসি,হুজুরের
হায়াত,বাড়াইয়া,দাও,আমিন
খুবই সুন্দর আলোচনা। খুবই ভালো লাগলো। তবে যারা সাহাবীদের সত্যের মাপকাঠি বলেন, এই যুদ্ধের সময় কে হবে সত্যের মাপকাঠি। যুদ্ধ হয়েছে দুই দিকেই অসংখ্য সাহাবী জীবন দিয়েছেন।
হুজুর একদম বাস্তব ঘটনা তুলে ধরলেন।
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
-------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
SubhanAllah Alhamdulillah Allahuakbar
আলহামদুলিল্লাহ
সত্যি আমাদের রত্ন এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী সাহেব।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর একদম সঠিক ইতিহাস বলতেছেন সত্য কথা বলতেছেন
আল্লাহর জন্য ডাঃ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুরকে ভালবাসি
বাস্তব ইতিহাস, প্রিয় শায়েখ
youtube.com/@mdramjanali8852
অনেক সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ হুজুরকে
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
মা শা আল্লাহ্
বাংলাদেশের একটা সূর্য ড এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করলেন আল্লাহ আপনি হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন
Tomar mathae gobor ache Vai?
হযরত আলী (রা:) এর বিরোধিতা করা এবং তার সাথে যুদ্ধ করা আমরা কিভাবে মেনে নিব?
আলহামদুলিল্লাহ শুনে খুব খুশি হলাম মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন আব্বাসী সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
Masha-Allah
Subhanallah 🌹
মাশ-আল্লাহ। হুজুর ভক্তি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন জানাই।
ইতিহাস আবেগ দিয়ে রচিত হয়না বরং সত্যের আলোকে রচিত হয়।
আপনার কথা গুলো শুনে অনেক ভাল লাগলো।।। আলহামদুলিল্লাহ
আহ সত্য কথা স্কিপ করলেন
বিষয় টা ছিলো হক আর বাতিলের। আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলো বুঝতে পারছি হুজুর
হজরত আলী (রাঃ) ও মুআবিয়া (রাঃ) দুজনেই কি হক? এভাবে দেখলে তো পৃথিবীতে কেউই দোষী নয় কারণ, প্রতিটি অপকর্মের পেছনেই কারো না কারো ইন্ধন থাকে l
নবীর সকল সাহাবি জান্নাতি জান্নাতি মুয়াবিয়া ও আলি জান্নাতি জান্নাতি
খুব সুন্দর আলোচনা
Thanks hujur sotto boyan koresen alhamdulillah
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভাই
জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤️
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
মুয়াবিয়া সম্পর্কে আমি অনেক সুন্নি আলেমদের কাছ জানলাম ও পরিশেষে বুঝতে পারলাম আমিরে মুয়াবিয়া একজন সাহাবী ছিলেন
মুয়াবিয়াকে ইয়াযিদ কে কাফের ফাসেক কিছুই বলব না । বলতে ছাই ও না । যেহেতু তার অনেক আত্মীয় সজন উহাবি দোস্ত বুজুরগান আমাদের এই সমাজে সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু সঠিক ইতিহাস আপনি গপন করলেন মুয়াবিয়া যে যে হত্তা জুলুম নিরজাতন করেছে সেগুলি গপন করলেন কেন? মুয়াবিয়ার আমলে মুস্লিম রাষ্ট্রের অনেক উন্নতি করেছে হয়েছে সেগুলি স্বীকার করে তার অত্তাচার জুলুম এর সঠিক ইতিহাস মুস্লিমদের কাছে তুলে ধরা আলেমদের দায়িত্ত। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি সব বুঝেন আর কেও কিছু বুঝে না, আর কারো যুক্তি সঠিক নয় আপনার যুক্তিই এক মাত্র সঠিক তাহলে আপনার সাথে কি কথা বলব? আপনি কওমি আলেম প্রেমি উহাবি মতবাদি পরোক্ষ প্রভাবিত কাজেই মুয়াবিয়ার এত প্রসংসা আপনার মুখে প্রচারিত । সত্য প্রকাস করুন । মুয়াবিয়ার ভাল খারাপ সব বলুন । কথার মধ্যে আদব দরকার । ইব্লিস অনেক বর পণ্ডিত ও আমল কারি তার পরিনতি আমরা সবাই জানি । অনেক সময় রাসুল সাঃ ইহুদি দের পক্ষে রায় দিয়েছে মুসলিম এর বিপক্ষে তাতে নুবতের কন অসম্মান হয় নাই । কারন রাসুল সত্য ও ন্যায় পরায়ান । আর আপনি মুয়াবিয়ার পখখে সাফাই গেয়ে সত্য গপন করে খুব ইমানদার এর পরিচায় দিলেন। আহালে বায়াত দের অসসমান কারি মুসলিম কিন্তু মমেন নয় । রাসুল সাঃ তাদের সাফায়েত করবেন কিন আআল্লাহ জানেন ।
How muabia was a sahabi? He was shalom of rasul sa. He became Muslim after mekka victory. Rasul sa was at mekka only for 6 months. How muabua was a sahabi and ohi writer? He was a son of Abu sufian and Linda and grandson of mugira notorious kafir
Muawiya akta soitan
মুয়া বিয়া এজিদের বাবা দুইটাই জাহান্নামের কুত্তা
@@MizanurRahman-sh9rsyou shouldn’t judge someone by parents or children. Ibrahim aw got a kafir father, nuh aw got kafir son & wife,firawon got best wife even the father of our prophet is jahannami It's narrated in shahih muslim
অনেক ধন্যবাদ,,
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক ইতিহাস জানতে পাড়লাম ধন্যবাদ হুজুরকে❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ, জাতিকে ইসলামের সঠিক ইতিহাস জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং জানতে পারলাম।আল্লাহ মুহতারামকে নেক হায়াত দান করুন (আমীন)
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
-------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
এটা ইসলামের সঠিক ইতিহাস নয়। যারা এজিদি মুসলমান তার এসব কথা বলে।
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
১) মাওলানা
২) আল্লামা
৩) মোহাদ্দেস
৪) মুফতি
৫) মুফাচ্ছির
৬) আলেম
এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?
উপরে বর্ণিত কথা গুলা কমেন্ট আকারে মোল্লাদের বিভিন্ন ওয়াজের ভিডিওতে করিতেছি ইউটিউবে।
এই বিষয়ে আপনার পরামর্শ আআশ্যক।
যে যাই বলুক এখানে মুয়াবিয়া রা. অনেক বেশি বারাবারি করেছিলেন।।। তা না হলে ইসলামের ইতিহাস ভিন্ন হতো... এক ইহুদীর ধোকায় বিভ্রান্ত হয়েছেন মুয়াবিয়া রা. এটা খুব মর্মান্তিক বিষয়।। মাওলা আলী আ. এর পক্ষে থাকা উচিত ছিল
Jajak Allah khairun fiddarin
Thanks for good information about conspiracy against muslims and nastick and munafak.
muyabiya ato kharap onnay korar por tar somman dissen kmne bujhlam na Allah sob dekhsen voy koren Allah khoma koruk hedayet dek amader
আব্বাসি হুজুরের নেক হায়াত কামনা করছি আমীন ইয়া রব
মাশাআল্লাহ হুজুর জিন্দ াবাদ❤❤❤❤❤❤❤
youtube.com/@mdramjanali8852
মাশা আল্লাহ প্রিও শায়েখ অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন আমিন,,💖
আব্বাসী হুজুরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । আল্লাহ্ পাক মুহতারামকে নেক হায়াত দান করুন।
সঠিক কথা তুলে ধরার জন্য অনেক যাজাকাল্লাহ...💖
Hoker birudde juddo koreche..... Siffiner judder Quran er sofot Kore . Sofot vonggo kora mubia khub Valo Kaj koreche.... Apnar mubiar dole dol vukto hon. Amin
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর বইেয়ে পড়েছিলাম কিন্তু বিশ্বাস হচ্চিল না এখন আপনার কথাগুলা শুনে সঠিক ইতিহাসটা জানতে পারলাম
ড. আব্বাসী।😍🥰
চমৎকার একটা ওয়াজ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
খুব সুন্দর কথাগুলো। বাস্তব অগ্রগতি।
নবীর সকল সাহাবী জান্নাতি❤❤
সাহাবিরা জান্নাতি,,মুনাফিকরা না,তারাও রাসুলের কাছে ইসলাম গ্রহণ করেছে,,মাবিয়া মুনাফিক
সব সাহাবী যদি ঈমানদার হয়,তাহলে মুনাফিক কারা।
মাশা-আল্লাহ। আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক ইতিহাস জানা এবং বুঝার তৌফিক দান করুন এবং আল্লাহ আল্লাহর রাসূলের হুকুম অনুযায়ী জীবন যাপন করার তৌফিক দান করুন আমীন
আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️❤️ আজকে আমি পরিপূর্ণ সঠিক ইতিহাস জানতে পারলাম ❤️❤️❤️❤️❤️
সত্যি বলতে মুয়াবিয়ার সম্পূর্ণ পরিবারটাই ইসলামের ক্ষতি করে গেছে আজীবন। মুয়াবিয়ার বাবা সুফিয়ান ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল। মুয়াবিয়ার মা হিন্দা রাসূল সাঃ এর চাচা হামজা রঃ কে হত্যা করে তার কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল। মুয়াবিয়ার ছেলে জালিম এজিদ রাসূল সাঃ এর কলিজা টুকরো হোসাইন রাঃ সহ পরিবারের সবাইকে হত্যা করেছিল। সুতরাং মুয়াবিয়াকে ভালো সাজানো বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
সত্য জানার জন্য গবেষণার প্রয়োজন কারো কাছে শুনে সত্য জানা যায়না
এতো বছর পর আপনি উস্কানিদাতাকে চিনলেন, কিন্তু ওনি বুঝতে পারেননি কেন?
যে অপরাধ করে এবং যে অপরাধ করার উস্কানি দেয়। দুয়ে সমান অপরাধী। হু
কিন্তু চক্রান্ত করে আসল ইতিহাস গোপন রাখছে কেন???
ভুল ইতিহাস পড়ানো হয় কেন??
আসল অপরাধী সম্পর্কে তাদের ভালোবাসা কেন???
@@virtualabdullahislamicanim5997,,, আসল ইতিহাস জানালে মোয়াবিয়া পন্থীদের ভিক্ষা করে খেতে হবে। এজন্যই ইতিহাস গোপন।
tur mto murokko o Sahabidr nia kotha bolos...
Allah sahabidr nia jekate bararbari korte mana korce..
Biakkkol
মেয়ে এবং ছেলে বাপ দুটোই আব্বাসী ভাই
আগামী বার তিনি নির্বাচন করবেন
ওনার পূর্ব আলোচনা শোনার দাওয়াত রইল
বড় নেতা সাজতে চায়
Clearly understand- thanks Mr Abbas
No body tell like this
Mashallah
অন্যেৱ উছকানিতে মহানবি সাঃ জামাতা হযৱত আলী ৱাঃ সাথে যুদ্ধ কৱাটা কি সঠিক ছিল ?
মুইয়াবিয়া গ্রুপ ইনস্ট্যান্টলি বিচার চাইছে
আর আলী গ্রুপ বলছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে..
আর হত্যাকারী নাকি আলীর তবুতেই ছিল বলে উনাদের ধারণা ছিল।
আর রাজদানী নিয়ে কেচাল ছিল
সাথে হাই ভোল্টেজ উস্কানি তো ছিলই ।
মধ্যযুগে আপনি কি মনে করেন?
ওই যুগে যুদ্ধছাড়া কারো গলা দিয়ে ভাত নামতো না
হযরত মুয়াবিয়া রাঃ নবীজি সঃ এর শ্যালক ছিলেন।
এবং হযরত ওসমান রাঃ এর ঘনিষ্ট আত্মীয় ছিলেন।
উসমান হত্যাকারি মুহাম্মাদ বিন আবু বকর কার ঘরে লালিত পালিত হয়েছে?
এতো দুধের ধোয়া ছিলো না, তার ছেলে এজিদকে ক্ষমতায় বসিয়ে গেছেন।
@@muhammadsuliman7001 কেনান ও নবী নূহ আ: এর সত্নান ছিলেন।কাবিলও হযরত আদম আ: এর সত্নান ছিলেন।আবু তালিব ও নবীজি সা : এর আপন চাচা ছিলেন।
জাঝাকাল্লাহ
মাশাআল্লাহ,প্রিয় শায়েখ❤
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্য হুজুর সাহেবকে ধন্যবাদ।
পৃথিবীর বিখ্যাত তিন অভিশপ্ত.
১.ফেরাউন
২.নমরুদ
৩.এজিদ লানাতুল্লাহ
সাথে তুমিও
@@mdnorul9988 এজিদ তোর বাপ নাকি. যে এজিদ দশ হাজার সাহাবী হত্যা করেছে কাবা শরীফ আগুন জ্বালিয়েছে
এজিদ ইমাম হোসাইন এর হত্যাকাণ্ডের মূল নায়ক।। অভিশাপপ্ত শয়তান এজিদ
@@mdnorul9988ajid er onusari naki vatija
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক ইতিহাস জানতে পারলাম।
এটাই তাহলে আপনার আসল পরিচয়
এটাই ওনার আসল পরিচয়
এইডা তোর বাপের পরিচয় শালারপুত মূর্খ
Alhamdulillah
আব্বাসি সাহেবের জন্য মন থেকে দোয়া রইল
খুব কঠিন এবং জটিল বিষয় টা
অনেক সহজ এবং পরিষ্কার করে বলার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামুআলইকুম। হুজুর ইসলামের ইতিহাস এর উপর লেখা একটি নির্ভরযোগ্য বইয়ের নির্দেশনা চাই যা পড়ে ঈমান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নাই।
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ইবনে কাছির রঃ
হাদিস শরিফে আছে সত্যা অলির সঙ্গে আর আলি সত্যর সাথে
আল্লাহর খুশির জন্য ভালোবাসি আপনাকে ❤️❤️🖤
আমাদেরকে যেভাবে শোনানো হই সেইভাবেই বিশ্বাস করি ।আমরা সত্য মিথ্যা পার্থক্য করতে পারিনা । আমরা কোন হুজুরের চাল চলন বাচনভঙ্গীতে প্রথমে প্রেমে পড়ি পরবর্তীতে অই হুজুরের সবকিছুই বিশ্বাস করি তার বিপক্ষ্যে কোন মতবাদ আসলে সেটাকে অবিশ্বাস করি । আর ইতিহাস সবসময় ঐতিহাসিকের দর্শন বা মতবাদ অনুসারে লেখা হয় । তাই আমরা কোন কিছু সিউর হতে পারি না ।
মাবিয়ার বাবা মুয়াবিয়া এজিদ তাদের ব্যাপারে আরও গবেষণা প্রয়োজন
সাহাবী দের নাম নিলে রাদিআল্লাহু আনহু বলা আদব।