আসসালামু আলাইকুম। অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক হুজুরের ধারাবাহিক তাফসীরের প্রিন্টেট আট খন্ড তাফসীর প্রকাশ হয়েছে। ঝকঝকে অফসেট কাগজে ছাপা এবং উন্নত মানের বোর্ড বাধাই। প্রতিটি খন্ড গড়ে ৩০০ পৃষ্টা । ১ম হতে ২৩ তম পারা এবং শুধু ৩০তম পারা অর্থাৎ আট খন্ডে মোট চব্বিশ পারা সম্পূর্ণ হয়েছে। আরো রয়েছে হুজুরের গবেষণালদ্ধ সাতটি বই ১. ঈমান ও শিরক ২. ঈমান ও আখিরাত ৩. সত্য দলের পরিচয় ৪. মানুষের অতীত ৫. মানুষের বর্তমান ৬. মানুষের ভবিষ্যত ৭. কুরআন হাদীস ফিকহ। আপনার জ্ঞানভান্ডারকে কুরআনের জ্ঞানে আরো সমৃদ্ধ করতে বই ও তাফসীরগুলো সংগ্রহ করুন। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে কুরিয়ারযোগে বই ও তাফসীর ক্রয় করতে তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972064033 [ কল করুন সকাল ১১ টা হতে রাত ১০ পর্যন্ত ]
"গ'ণতন্ত্রের অন্ধগলি" ইসলামের বীজ বপন করতে হবে ইসলামিক পদ্ধতিতে, আব্রাহামের পদ্ধতিতে নয়। মুরসির ত্যাগ থেকে আমরা শিক্ষা নেই নি। এখন পা'কিস্তানের অবস্থা থেকেও আমাদের উপলব্ধি হবে না। গ'ণতন্ত্র দিয়ে দ্বীন কায়েম একটা চরম অযৌক্তিক, অবাস্তব, এমনকি চরম পর্যায়ের হাস্যকর চিন্তাধারা। আ'মেরিকান সেন্ট্রিক বিশ্ব ব্যবস্থায় তার আব্রাহামী তরীকায় তাকে উলটে দেয়া সম্ভব নয়। পশ্চিমার বিপরীতে যে কোন উদাহরণ তৈরি করতে হবে জোর করে, তা কম্যুনিজম, সোস্যালিজম, বা দ্বীনে ইসলাম যা-ই হোক না কেন। মানব সৃষ্টির সময় থেকে যে পদ্ধতিতে ক্ষমতা দখল করা হয়, এবং নিজাম বাস্তবায়ন করা হয়, সে পথ ব্যতীত অন্য কোনো পথে উদ্দেশ্য হাসিল হবে না। চীনা কম্যুনিজম, রাশিয়ার পুতিন, আরবের কিং, বা আ'ফগানি'স্তানের ইসলামি ইমারত আজ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে শুধু মাত্র অতীতের পদ্ধতি অনুসরণ করে, এরা কেউ আব্রাহামিক পদ্ধতিতে উদ্দেশ্য হাসিল করেনি করতে পারেনি। আমাদের দেশও এখন এক জলজ্যান্ত উদাহরণ। ইখওয়ানুল মুসলিমিনের কেন্দ্র মি'সরে, ৭৫ বছরের সংগ্রামী ইতিহাসে তাদেরকে এক বছরও ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেয়া হয়নি। মুরসি রহিমাহুল্লাহকে আল্লাহ ক্ষমা করুন। জামায়াতে ইসলামির কেন্দ্র পাকিস্তানে, ৭৫ বছরের সংগ্রামী দল এবার একটি আসন পেতেও ব্যর্থ হয়েছে। পরিশেষে আমিরে জামায়াত পদত্যাগ করেছেন। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ইমরান, আমেরিকান বিরোধী হওয়ায়, বর্তমান পা'কিস্তানে সব থেকে জনপ্রিয় নেতা হওয়া সত্ত্বেও অধিকাংশ ভোট পাওয়া সত্বেও তাকে ক্ষমতা দেয়া হয়নি। আব্রাহামিক পদ্ধতিতে ৭৫ বছর কেন ৭৫ হাজার বছর সংগ্রাম করলেও ফলাফল একই হবে। এই কথা আমাদের মাথায় ঢুকবে না। একই কথা খাটে পাকিস্তানের জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের জন্য। pdm গঠন করে ইমরানকে উপড়ে ফেলতে তিনিই কাজ করেছেন কিন্তু নতুন নির্বাচনে তেমন কোন অর্জন হয়নি। ইনারা সেকুলারদের ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু হেল্পিং হ্যান্ড হিসেবেই টিকে থাকবে। নিজেরা কখনো ক্ষমতা পাবে না। বাংলাদেশে আবার নতুন নতুন দল গজিয়েছে, এরা রাজনীতিতে জামায়াতের চাইতে ৩০ বছর পিছিয়ে। একই পথে হেঁটে চলছে তারা। ৩০ বছর পর এরাও জামায়াতের মত ব্যর্থ হবে। গ'নতন্ত্র ততক্ষণ পর্যন্ত ঠিক আছে যতক্ষণ পর্যন্ত আ'মেরিকা বান্ধব কেউ এতে বিজয় লাভ করে। অন্যথায় গ'নতন্ত্রসহ তাকে উপড়ে ফেলা হয়। এরপর তারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ভুলে গিয়ে গ'ণতন্ত্র উদ্ধারের লড়াইয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ১০-২০ বছর সংগ্রাম করে গণ'তন্ত্র উদ্ধার করে, অতপর কোনো ফাঁক ফোঁকর পেয়ে ক্ষমতায় গেলে, আবারো উপড়ে ফেলা হয়। এভাবে চক্রাকারে খেলা চলতে থাকে। আমরা গোলোক ধাঁধায় আঁটকে থাকি। আমরা কখনোও কি এটা বুঝব না? (কালেক্টেড) #আধুনিক_শিরক_কুফর।
আসসালামু আলাইকুম। . গণতন্ত্র ধর্মের অনুসারী গণতান্ত্রিক সেক্যুলার রাজনৈতিক দলের অনুসারী মুসলিম পরিচয়ধারী নেতা-কর্মীদেরকে আপনারা দলিল ভিত্তিক তাগুত, মুশরিক, কাফের, মুরতাদ ফতোয়া দেওয়ার পরেও তাদের মৃত্যুর পর একদল আলেম তাদের জন্য জানাজার নামাজ পড়িয়ে তাদের জন্য জান্নাতের দোয়া করে। ঐ সকল আলেমরা তাওহীদবাদী ভাইদেরকে উগ্র, খারেজি ও জঙ্গী বলে বিশ্বাস করে ও কেউ কেউ প্রচারও করে। এমতাবস্থায়, যেহেতু এই সকল ভন্ড আলেমদেরকে আপনারা তাকফির করেন না তাই সাধারণ মুসলিমরা তাদের কথা বিশ্বাস করায় আপনাদের পক্ষ থেকে তাওহীদের দাওয়াত বুঝতে ব্যর্থ হয়। আপনারা আর কতকাল উদারতা দেখাতে থাকবেন?!!! আফগানিস্তানের ছাত্র ভাইয়েরা তাগুত শ্রেণীর শাসকগোষ্ঠী ও প্রত্যক্ষ সহযোগী আলেমদেরকেও মুরতাদ ফতোয়া জারি করে জি*হাদ-কিতাল করেছিলেন। আপনারা কোন পথে আছেন? ভিন্ন পথ অবলম্বন করে আপনারা কেনো সফল হবেন? কখনো কেউ সফলতা পেয়েছে?
বিশ্বমিডিয়ার দিকে চোখ রাখুন তুরস্কের পতন আসন্ন, আমেরিকা এবং রাশিয়া তাদের মিত্রপক্ষ নিয়ে জোট গঠন চূড়ান্ত! তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত !!!যুদ্ধের ময়দান হবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো-মুহাম্মদ কাসিম মুহাম্মদ কাসিম বলেন,,, ২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরাইল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরাইল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। ইসরাইল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই ব্যাপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আসে, এবং ইসরাইল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃহৎ পরিমাণ মুসলমানরা মরতে শুরু করে। এবং এই যুদ্ধ এত বেশি আতঙ্কজনক ও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে যে, কেউ তাদের জন্য কিছুই করেনি। এই যুদ্ধ ধীরে ধীরে মিশর, সুদান, সৌদিআরব, কুয়েত, দুবাই, মধ্যপ্রাচ্য ও আরব দেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এবং আমেরিকা, রাশিয়া ও ইসরাইলের মিত্ররা তা আরো বাড়িয়ে দেয়। কিছু মুসলিম দেশ আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে মিত্র হয়ে উঠে। উভয় পরাশক্তিই জমির অধিকাংশ নিতে চেয়েছিল। এবং ইতিমধ্যে যারা এই ক্ষেত্রগুলিতে ছিল তারাও দাড়িয়ে যায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু অন্যদিকে পাকিস্তানের অগ্রগতি চলছে এবং এটি শক্তিশালী হতে থাকে। এবং ভারত মিত্র হয় আমেরিকা ও রাশিয়ার যাতে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বরাবর থাকে। আমেরিকা, ইসরাইল ও অন্যান্য মিত্ররা একসাথে পাকিস্তানের উপর হামলা চালায়। তারা পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। পাকিস্তানের শত্রুদের সংখ্যা ছিল মহান। কিন্তু আল্লাহ্ পাকিস্তানকে সাহায্য করলেন “ব্ল্যাক জেট ফাইটার” দ্বারা যার সংখ্যা ৩০০০ এর কাছাকাছি ছিল। তারপর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয় এবং পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে যুদ্ধে জয়ী হয়। এবং পাকিস্তান ভারতের সকল এলাকা দখল করে এবং বাংলাদেশ, আফগানিস্তানও পাকিস্তানের একটা অংশ হয়। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়, কারণ পাকিস্তানের সকল শত্রুরা পরাজিত হয়। এরপর পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে মধ্যপ্রাচ্যে লাফ দেয় ও উভয় পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। পাকিস্তান ব্ল্যাক জেট ফাইটার দ্বারা হামলা করে এমন ভাবে যে, কেউ পাকিস্তানকে থামাতে পারে না। এবং উভয় পরাশক্তিকে পরাজিত করার পর পাকিস্তান একাই বিশ্বে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠে। এবং এটি ফিরে মধ্যপ্রাচ্য, আরবদেশ, তুর্কী, মিশর, সুদানে। এবং এইসব এলাকা পাকিস্তানের একটি অংশে পরিণত হয় ও পাকিস্তান এই এলাকাগুলো পুনঃনির্মাণ শুরুকরে। এবং নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রকৃত ইসলাম এইসব এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করে এবং যেখানে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল সেখানে শান্তি আসে। ৩১ আগস্ট ২০২২ এর স্বপ্ন,মুহাম্মাদ কাসিম বলেন, “যখন যুদ্ধ শুরু হবে, এগুলো সবই হবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের অংশ এবং গাজওয়াতুল হিন্দ যুদ্ধের অংশ। তারপর, এই যুদ্ধের পর, সেখানে শান্তির একটি সময় আসবে। এই যুদ্ধ চলবে প্রায় ৪ বছর, এবং এর পরে শান্তির যুগ হবে ৭ বছর। অতঃপর, এই সময়ের পর দাজ্জাল, নবী ঈসা (আঃ) এবং ইয়াজুজ মাজুজ আসবে। সুতরাং যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রায় ১১ বছর পর, দাজ্জালের আবির্ভাব হবে। আর ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা বোঝায় যে, কিয়ামত (বিচারের দিন) খুবই সন্নিকটে এবং খুব বেশি সময় বাকি নেই। কিছু লোক যা দাবি করেছে এবং বলেছে যে, এই ঘটনাগুলি এখনো অনেক দূরে।" তখন কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে, এই যুদ্ধে কত লোক মারা যাবে? তারপর আমি গাজওয়া ই হিন্দ এবং বিশ্বযুদ্ধের দৃষ্টিকোণ থেকে উত্তর দিই যে, “এই যুদ্ধে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ মারা যাবে। (এর মধ্যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে ২০ কোটি, গাজওয়াতুলহিন্দ যুদ্ধে ৮০ কোটি মানুষ মারা যাবে)
কুরআন ও হাদীসের আলোকে স্বপ্নতত্ত্ব এবং যুগে যুগে মনিষীদের দেখা সত্য স্বপ্নের ভিত্তি কী? সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের অংশ। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “মুমিনের সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ।” (আল-বুখারীঃ ৬৪৭২; মুসলিম ৪২০১) আল্লাহর রসূল (সাঃ)- এর নিকট সর্বপ্রথম যে ওয়াহী আসে, তা ছিল নিদ্রাবস্থায় বাস্তব স্বপ্নরূপে। যে স্বপ্নই তিনি দেখতেন তা একেবারে প্রভাতের আলোর ন্যায় প্রকাশিত হতো। অতঃপর তাঁর নিকট নির্জনতা পছন্দনীয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তিনি ‘হেরা’র গুহায় নির্জনে অবস্থান করতেন। ... এভাবে ‘হেরা’ গুহায় অবস্থানকালে তাঁর নিকট ওয়াহী আসলো। (৩৩৯২, ৪৯৫৩, ৪৯৫৫, ৪৯৫৬, ৪৯৫৭, ৬৯৮২; মুসলিম ১/৭৩ হাঃ ১৬০, আহমাদ ২৬০১৮) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস স্বপ্ন দর্শনকারীর সততা ও আন্তরিকতার সাথে স্বপ্নের সত্যাসত্য সম্পর্কিত। যারা বেশী সত্যবাদী তাদের স্বপ্নও বেশী সত্য হয়। (মুসলিম, ৪২০০) কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম ৪২০০) স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ রহমানী (যেগুলো আল্লাহ্র পক্ষ থেকে হয়), নফসানী (মনস্তাত্বিক, এগুলো ব্যক্তির নিজের পক্ষ থেকে হয়) এবং শয়তানী (যেগুলো শয়তানের পক্ষ থেকে হয়)। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ এক প্রকারের হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে, আরেক প্রকার যা মানুষকে ভারাক্রান্ত করে, আর তা হয় শয়তানের পক্ষ থেকে, আরেক প্রকারের স্বপ্ন সংঘটিত সে সমস্ত ব্যাপার থেকে যা ব্যক্তি জাগ্রত অবস্থায় চিন্তা করেছে যা ঘুমের ঘোরে সে দেখতে পায়।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম, ৪২০০) স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন , 12:101 رَبِّ قَدْ ءَاتَيْتَنِى مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِى مِن تَأْوِيلِ الْأَحَادِيثِ ۚ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ أَنتَ وَلِىِّۦ فِى الدُّنْيَا وَالْءَاخِرَةِ ۖ تَوَفَّنِى مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِى بِالصّٰلِحِينَ ‘হে আমার রব, আপনি আমাকে কিছু রাজত্ব দান করেছেন এবং স্বপ্নের কিছু ব্যাখ্যা শিখিয়েছেন। হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক, আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন এবং নেককারদের সাথে আমাকে যুক্ত করুন’। 12:21 ........ এভাবেই আমি যমীনে ইউসুফকে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং যেন আমি তাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কর্ম সম্পাদনে প্রবল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। সূরা:ইউসুফ আল্লাহর কসম , মুহাম্মদ কাসীমের সত্য স্বপ্নগুলি যারা বুঝতেছে না ,তাদের আফসোসের অন্ত থাকবে না! নবীদের স্বপ্ন হল ওয়াহী কারণ তাঁরা শয়তান থেকে সুরক্ষিত। এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমা রয়েছে।আর মুমিনের স্বপ্নও নবুওয়াতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ! এজন্যই ইব্রাহীম (আঃ) স্বপ্নে দেখেই তাঁর পুত্র ইসমাইলকে (আঃ) কুরবানী করতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি তারিক বিন জিয়াদের নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনীর স্পেন দখল করেছিল!এটা ইতিহাস! ইউসুফ (আঃ)এর স্বপ্নের ব্যাখ্যার মাধ্যমে মিশর দূর্ভিক্ষের সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল!স্বপ্নে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ পেয়ে সুলতান নূরউদ্দীন জঙ্গি (রহঃ)ইহুদীদের নবী (সাঃ) এর লাশ চুরির কার্যক্রম রোধ করে কঠিন ব্যবস্থা নিয়েছিলেন যা ইসলামী ইতিহাসের জ্বলন্ত প্রমাণ!
৩৩/৭২ আয়াতের আল্লাহ বলেছেন মানুষ কুরআন সমঞ্জীল অর্থাৎ নবি আদমকে যে কুরআন দেওয়া হয়েছিল মোহাম্মদকে সেই কুরআন দেওয়া হয়েছে। আদমেকে নমাজে কথা বলেছেন একবার আর নবি মোহাম্মদ কে বলেছে ৮২ - ১০৫ বার তার প্রমাণ ৪১/৪৩ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন তোমার পূর্ববর্তী রাসূলগনকে যা বলা হইয়াছিল তোমাকে শুধু তাহায়ি বলা হইতেছে। তাই আলেমদের পতি অনুরুধ সজল রওসানে মতো আপনারা বলেন কারো সাহায্য ছাড়া কোরআন নিজ ভাষায় বুজে পড়ুন যতটুকু বুঝেন ততটুকু আমল করেন যাহারা কোরআন ৪ মাজহাব এবং ছিয়া ছিত্তা অনুসরণ করেন তাহারা ৩৯/২৯ আয়াত মতে ১১ জন মাবুদের ( আল্লাহ এবাদত করেন)।
সালাম ভাই আপনি যে আয়াতের কথা বলেছেন তাহল ইহুদি আলেমদের বিষয় তারা আয়াতের কথা গুলো গোপন করত পার্থিব সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের স্বার্থে, সূরা বাকারা ২৭৩ আয়াতটা ভালো করে পড়ে নিন।সমালোচনা করা আমাদের উচিত না, অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, সবাই কে সালাম
আসসালামু আলাইকুম। অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক হুজুরের ধারাবাহিক তাফসীরের প্রিন্টেট আট খন্ড তাফসীর প্রকাশ হয়েছে। ঝকঝকে অফসেট কাগজে ছাপা এবং উন্নত মানের বোর্ড বাধাই। প্রতিটি খন্ড গড়ে ৩০০ পৃষ্টা । ১ম হতে ২৩ তম পারা এবং শুধু ৩০তম পারা অর্থাৎ আট খন্ডে মোট চব্বিশ পারা সম্পূর্ণ হয়েছে।
আরো রয়েছে হুজুরের গবেষণালদ্ধ সাতটি বই ১. ঈমান ও শিরক ২. ঈমান ও আখিরাত ৩. সত্য দলের পরিচয় ৪. মানুষের অতীত ৫. মানুষের বর্তমান ৬. মানুষের ভবিষ্যত ৭. কুরআন হাদীস ফিকহ।
আপনার জ্ঞানভান্ডারকে কুরআনের জ্ঞানে আরো সমৃদ্ধ করতে বই ও তাফসীরগুলো সংগ্রহ করুন। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে কুরিয়ারযোগে বই ও তাফসীর ক্রয় করতে তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972064033 [ কল করুন সকাল ১১ টা হতে রাত ১০ পর্যন্ত ]
"গ'ণতন্ত্রের অন্ধগলি"
ইসলামের বীজ বপন করতে হবে ইসলামিক পদ্ধতিতে, আব্রাহামের পদ্ধতিতে নয়। মুরসির ত্যাগ থেকে আমরা শিক্ষা নেই নি। এখন পা'কিস্তানের অবস্থা থেকেও আমাদের উপলব্ধি হবে না। গ'ণতন্ত্র দিয়ে দ্বীন কায়েম একটা চরম অযৌক্তিক, অবাস্তব, এমনকি চরম পর্যায়ের হাস্যকর চিন্তাধারা।
আ'মেরিকান সেন্ট্রিক বিশ্ব ব্যবস্থায় তার আব্রাহামী তরীকায় তাকে উলটে দেয়া সম্ভব নয়। পশ্চিমার বিপরীতে যে কোন উদাহরণ তৈরি করতে হবে জোর করে, তা কম্যুনিজম, সোস্যালিজম, বা দ্বীনে ইসলাম যা-ই হোক না কেন।
মানব সৃষ্টির সময় থেকে যে পদ্ধতিতে ক্ষমতা দখল করা হয়, এবং নিজাম বাস্তবায়ন করা হয়, সে পথ ব্যতীত অন্য কোনো পথে উদ্দেশ্য হাসিল হবে না।
চীনা কম্যুনিজম, রাশিয়ার পুতিন, আরবের কিং, বা আ'ফগানি'স্তানের ইসলামি ইমারত আজ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে শুধু মাত্র অতীতের পদ্ধতি অনুসরণ করে, এরা কেউ আব্রাহামিক পদ্ধতিতে উদ্দেশ্য হাসিল করেনি করতে পারেনি।
আমাদের দেশও এখন এক জলজ্যান্ত উদাহরণ।
ইখওয়ানুল মুসলিমিনের কেন্দ্র মি'সরে, ৭৫ বছরের সংগ্রামী ইতিহাসে তাদেরকে এক বছরও ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেয়া হয়নি। মুরসি রহিমাহুল্লাহকে আল্লাহ ক্ষমা করুন।
জামায়াতে ইসলামির কেন্দ্র পাকিস্তানে, ৭৫ বছরের সংগ্রামী দল এবার একটি আসন পেতেও ব্যর্থ হয়েছে।
পরিশেষে আমিরে জামায়াত পদত্যাগ করেছেন। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ইমরান, আমেরিকান বিরোধী হওয়ায়, বর্তমান পা'কিস্তানে সব থেকে জনপ্রিয় নেতা হওয়া সত্ত্বেও অধিকাংশ ভোট পাওয়া সত্বেও তাকে ক্ষমতা দেয়া হয়নি। আব্রাহামিক পদ্ধতিতে ৭৫ বছর কেন ৭৫ হাজার বছর সংগ্রাম করলেও ফলাফল একই হবে।
এই কথা আমাদের মাথায় ঢুকবে না। একই কথা খাটে পাকিস্তানের জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের জন্য। pdm গঠন করে ইমরানকে উপড়ে ফেলতে তিনিই কাজ করেছেন কিন্তু নতুন নির্বাচনে তেমন কোন অর্জন হয়নি। ইনারা সেকুলারদের ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু হেল্পিং হ্যান্ড হিসেবেই টিকে থাকবে।
নিজেরা কখনো ক্ষমতা পাবে না। বাংলাদেশে আবার নতুন নতুন দল গজিয়েছে, এরা রাজনীতিতে জামায়াতের চাইতে ৩০ বছর পিছিয়ে। একই পথে হেঁটে চলছে তারা। ৩০ বছর পর এরাও জামায়াতের মত ব্যর্থ হবে।
গ'নতন্ত্র ততক্ষণ পর্যন্ত ঠিক আছে যতক্ষণ পর্যন্ত আ'মেরিকা বান্ধব কেউ এতে বিজয় লাভ করে। অন্যথায় গ'নতন্ত্রসহ তাকে উপড়ে ফেলা হয়। এরপর তারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ভুলে গিয়ে গ'ণতন্ত্র উদ্ধারের লড়াইয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
১০-২০ বছর সংগ্রাম করে গণ'তন্ত্র উদ্ধার করে, অতপর কোনো ফাঁক ফোঁকর পেয়ে ক্ষমতায় গেলে, আবারো উপড়ে ফেলা হয়। এভাবে চক্রাকারে খেলা চলতে থাকে। আমরা গোলোক ধাঁধায় আঁটকে থাকি। আমরা কখনোও কি এটা বুঝব না?
(কালেক্টেড)
#আধুনিক_শিরক_কুফর।
আসসালামু আলাইকুম।
.
গণতন্ত্র ধর্মের অনুসারী গণতান্ত্রিক সেক্যুলার রাজনৈতিক দলের অনুসারী মুসলিম পরিচয়ধারী নেতা-কর্মীদেরকে আপনারা দলিল ভিত্তিক তাগুত, মুশরিক, কাফের, মুরতাদ ফতোয়া দেওয়ার পরেও তাদের মৃত্যুর পর একদল আলেম তাদের জন্য জানাজার নামাজ পড়িয়ে তাদের জন্য জান্নাতের দোয়া করে। ঐ সকল আলেমরা তাওহীদবাদী ভাইদেরকে উগ্র, খারেজি ও জঙ্গী বলে বিশ্বাস করে ও কেউ কেউ প্রচারও করে। এমতাবস্থায়, যেহেতু এই সকল ভন্ড আলেমদেরকে আপনারা তাকফির করেন না তাই সাধারণ মুসলিমরা তাদের কথা বিশ্বাস করায় আপনাদের পক্ষ থেকে তাওহীদের দাওয়াত বুঝতে ব্যর্থ হয়। আপনারা আর কতকাল উদারতা দেখাতে থাকবেন?!!! আফগানিস্তানের ছাত্র ভাইয়েরা তাগুত শ্রেণীর শাসকগোষ্ঠী ও প্রত্যক্ষ সহযোগী আলেমদেরকেও মুরতাদ ফতোয়া জারি করে জি*হাদ-কিতাল করেছিলেন। আপনারা কোন পথে আছেন? ভিন্ন পথ অবলম্বন করে আপনারা কেনো সফল হবেন? কখনো কেউ সফলতা পেয়েছে?
বিশ্বমিডিয়ার দিকে চোখ রাখুন
তুরস্কের পতন আসন্ন,
আমেরিকা এবং রাশিয়া তাদের মিত্রপক্ষ নিয়ে জোট গঠন চূড়ান্ত!
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত !!!যুদ্ধের ময়দান হবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো-মুহাম্মদ কাসিম
মুহাম্মদ কাসিম বলেন,,,
২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরাইল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরাইল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। ইসরাইল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই ব্যাপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আসে, এবং ইসরাইল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃহৎ পরিমাণ মুসলমানরা মরতে শুরু করে। এবং এই যুদ্ধ এত বেশি আতঙ্কজনক ও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে যে, কেউ তাদের জন্য কিছুই করেনি। এই যুদ্ধ ধীরে ধীরে মিশর, সুদান, সৌদিআরব, কুয়েত, দুবাই, মধ্যপ্রাচ্য ও আরব দেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এবং আমেরিকা, রাশিয়া ও ইসরাইলের মিত্ররা তা আরো বাড়িয়ে দেয়। কিছু মুসলিম দেশ আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে মিত্র হয়ে উঠে। উভয় পরাশক্তিই জমির অধিকাংশ নিতে চেয়েছিল। এবং ইতিমধ্যে যারা এই ক্ষেত্রগুলিতে ছিল তারাও দাড়িয়ে যায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু অন্যদিকে পাকিস্তানের অগ্রগতি চলছে এবং এটি শক্তিশালী হতে থাকে। এবং ভারত মিত্র হয় আমেরিকা ও রাশিয়ার যাতে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বরাবর থাকে। আমেরিকা, ইসরাইল ও অন্যান্য মিত্ররা একসাথে পাকিস্তানের উপর হামলা চালায়। তারা পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। পাকিস্তানের শত্রুদের সংখ্যা ছিল মহান। কিন্তু আল্লাহ্ পাকিস্তানকে সাহায্য করলেন “ব্ল্যাক জেট ফাইটার” দ্বারা যার সংখ্যা ৩০০০ এর কাছাকাছি ছিল। তারপর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয় এবং পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে যুদ্ধে জয়ী হয়। এবং পাকিস্তান ভারতের সকল এলাকা দখল করে এবং বাংলাদেশ, আফগানিস্তানও পাকিস্তানের একটা অংশ হয়। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়, কারণ পাকিস্তানের সকল শত্রুরা পরাজিত হয়। এরপর পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে মধ্যপ্রাচ্যে লাফ দেয় ও উভয় পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। পাকিস্তান ব্ল্যাক জেট ফাইটার দ্বারা হামলা করে এমন ভাবে যে, কেউ পাকিস্তানকে থামাতে পারে না। এবং উভয় পরাশক্তিকে পরাজিত করার পর পাকিস্তান একাই বিশ্বে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠে। এবং এটি ফিরে মধ্যপ্রাচ্য, আরবদেশ, তুর্কী, মিশর, সুদানে। এবং এইসব এলাকা পাকিস্তানের একটি অংশে পরিণত হয় ও পাকিস্তান এই এলাকাগুলো পুনঃনির্মাণ শুরুকরে। এবং নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রকৃত ইসলাম এইসব এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করে এবং যেখানে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল সেখানে শান্তি আসে।
৩১ আগস্ট ২০২২ এর স্বপ্ন,মুহাম্মাদ কাসিম বলেন, “যখন যুদ্ধ শুরু হবে, এগুলো সবই হবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের অংশ এবং গাজওয়াতুল হিন্দ যুদ্ধের অংশ। তারপর, এই যুদ্ধের পর, সেখানে শান্তির একটি সময় আসবে। এই যুদ্ধ চলবে প্রায় ৪ বছর, এবং এর পরে শান্তির যুগ হবে ৭ বছর। অতঃপর, এই সময়ের পর দাজ্জাল, নবী ঈসা (আঃ) এবং ইয়াজুজ মাজুজ আসবে। সুতরাং যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রায় ১১ বছর পর, দাজ্জালের আবির্ভাব হবে। আর ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা বোঝায় যে, কিয়ামত (বিচারের দিন) খুবই সন্নিকটে এবং খুব বেশি সময় বাকি নেই। কিছু লোক যা দাবি করেছে এবং বলেছে যে, এই ঘটনাগুলি এখনো অনেক দূরে।" তখন কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে, এই যুদ্ধে কত লোক মারা যাবে? তারপর আমি গাজওয়া ই হিন্দ এবং বিশ্বযুদ্ধের দৃষ্টিকোণ থেকে উত্তর দিই যে, “এই যুদ্ধে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ মারা যাবে। (এর মধ্যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে ২০ কোটি, গাজওয়াতুলহিন্দ যুদ্ধে ৮০ কোটি মানুষ মারা যাবে)
কুরআন ও হাদীসের আলোকে স্বপ্নতত্ত্ব এবং যুগে যুগে মনিষীদের দেখা সত্য স্বপ্নের ভিত্তি কী?
সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের অংশ। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “মুমিনের সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ।” (আল-বুখারীঃ ৬৪৭২; মুসলিম ৪২০১)
আল্লাহর রসূল (সাঃ)- এর নিকট সর্বপ্রথম যে ওয়াহী আসে, তা ছিল নিদ্রাবস্থায় বাস্তব স্বপ্নরূপে। যে স্বপ্নই তিনি দেখতেন তা একেবারে প্রভাতের আলোর ন্যায় প্রকাশিত হতো। অতঃপর তাঁর নিকট নির্জনতা পছন্দনীয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তিনি ‘হেরা’র গুহায় নির্জনে অবস্থান করতেন। ... এভাবে ‘হেরা’ গুহায় অবস্থানকালে তাঁর নিকট ওয়াহী আসলো। (৩৩৯২, ৪৯৫৩, ৪৯৫৫, ৪৯৫৬, ৪৯৫৭, ৬৯৮২; মুসলিম ১/৭৩ হাঃ ১৬০, আহমাদ ২৬০১৮)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
স্বপ্ন দর্শনকারীর সততা ও আন্তরিকতার সাথে স্বপ্নের সত্যাসত্য সম্পর্কিত। যারা বেশী সত্যবাদী তাদের স্বপ্নও বেশী সত্য হয়। (মুসলিম, ৪২০০)
কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম ৪২০০)
স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ রহমানী (যেগুলো আল্লাহ্র পক্ষ থেকে হয়), নফসানী (মনস্তাত্বিক, এগুলো ব্যক্তির নিজের পক্ষ থেকে হয়) এবং শয়তানী (যেগুলো শয়তানের পক্ষ থেকে হয়)। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ এক প্রকারের হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে, আরেক প্রকার যা মানুষকে ভারাক্রান্ত করে, আর তা হয় শয়তানের পক্ষ থেকে, আরেক প্রকারের স্বপ্ন সংঘটিত সে সমস্ত ব্যাপার থেকে যা ব্যক্তি জাগ্রত অবস্থায় চিন্তা করেছে যা ঘুমের ঘোরে সে দেখতে পায়।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম, ৪২০০)
স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন ,
12:101
رَبِّ قَدْ ءَاتَيْتَنِى مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِى مِن تَأْوِيلِ الْأَحَادِيثِ ۚ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ أَنتَ وَلِىِّۦ فِى الدُّنْيَا وَالْءَاخِرَةِ ۖ تَوَفَّنِى مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِى بِالصّٰلِحِينَ
‘হে আমার রব, আপনি আমাকে কিছু রাজত্ব দান করেছেন এবং স্বপ্নের কিছু ব্যাখ্যা শিখিয়েছেন। হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক, আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন এবং নেককারদের সাথে আমাকে যুক্ত করুন’।
12:21
........ এভাবেই আমি যমীনে ইউসুফকে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং যেন আমি তাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কর্ম সম্পাদনে প্রবল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না।
সূরা:ইউসুফ
আল্লাহর কসম , মুহাম্মদ কাসীমের সত্য স্বপ্নগুলি যারা বুঝতেছে না ,তাদের আফসোসের অন্ত থাকবে না!
নবীদের স্বপ্ন হল ওয়াহী কারণ তাঁরা শয়তান থেকে সুরক্ষিত। এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমা রয়েছে।আর মুমিনের স্বপ্নও নবুওয়াতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ! এজন্যই ইব্রাহীম (আঃ) স্বপ্নে দেখেই তাঁর পুত্র ইসমাইলকে (আঃ) কুরবানী করতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি তারিক বিন জিয়াদের নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনীর স্পেন দখল করেছিল!এটা ইতিহাস!
ইউসুফ (আঃ)এর স্বপ্নের ব্যাখ্যার মাধ্যমে মিশর দূর্ভিক্ষের সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল!স্বপ্নে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ পেয়ে সুলতান নূরউদ্দীন জঙ্গি (রহঃ)ইহুদীদের নবী (সাঃ) এর লাশ চুরির কার্যক্রম রোধ করে কঠিন ব্যবস্থা নিয়েছিলেন যা ইসলামী ইতিহাসের জ্বলন্ত প্রমাণ!
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ, শায়েকের তাফসির শোনার জন্য সব সময় অপেক্ষায় থাকি,
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-লাখো কণ্ঠে মহান আল্লাহ আপনার প্রতি আনুগত্য যারা প্রকাশ করছেন তাদের সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন
🤲আমিন🤲❤❤❤😂😂
আলহামদুলিল্লাহ্
May Allah long life him হুজুর ক
আলহামদুলিল্লাহ
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,
আসসালামু আলাইকুম, হুজুর সুদ ও যাকাত নিয়ে একটা আলোচনা করলে উপকার হতো
আসসালামু আলাইকুম, হুজুরকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন, মাথায় সবসময় টুপি রাখা ও ইসলামের পোশাক পরা, এ বিষয় নিয়ে একটা ভিডিও বানান, ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
Thanks for your old lecture
ধর্মকে কেন পেশা বানাইতে হবে,,,,,নবী সহ সাহাবীরা যার যার পেশায় জীবিকা নির্বাহ করতো এবং সাথে ইসলাম প্রচার করতো,,,,,
Allah is perfect
🇧🇩❣️🇬🇧
সুরা বাকারা 174 এবং সুরা ইয়াসিন এর 21 নাম্বার আয়াতের কি হবে আমি আপনার সব তাফসীর শুনি
WHAT ABOUT SURA YASIN AYA-21.
Assala moalaykom hojur namaje boitok sese kake amra salam janay jante cay
DON'T FORGET SURAH YASIN , AYAT --- 21.
তাহলে সুরা বাকারা আয়াত ১৭৪ কি ব্যাখ্যা দিবেন
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার বয়ানের মধ্য দিয়ে যেই এঢ দেওয়া হয় তা বন্ধ করেন
৩৩/৭২ আয়াতের আল্লাহ বলেছেন মানুষ কুরআন সমঞ্জীল অর্থাৎ নবি আদমকে যে কুরআন দেওয়া হয়েছিল মোহাম্মদকে সেই কুরআন দেওয়া হয়েছে। আদমেকে নমাজে কথা বলেছেন একবার আর নবি মোহাম্মদ কে বলেছে ৮২ - ১০৫ বার তার প্রমাণ ৪১/৪৩ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন তোমার পূর্ববর্তী রাসূলগনকে যা বলা হইয়াছিল তোমাকে শুধু তাহায়ি বলা হইতেছে। তাই আলেমদের পতি অনুরুধ সজল রওসানে মতো আপনারা বলেন কারো সাহায্য ছাড়া কোরআন নিজ ভাষায় বুজে পড়ুন যতটুকু বুঝেন ততটুকু আমল করেন যাহারা কোরআন ৪ মাজহাব এবং ছিয়া ছিত্তা অনুসরণ করেন তাহারা ৩৯/২৯ আয়াত মতে ১১ জন মাবুদের ( আল্লাহ এবাদত করেন)।
আপনিতো আসল কোরানে যা বলা হয়েছে তা পাশ কাঠিয়ে গেলেন।কারন আল্লাহ পাক কোরানের আয়াতের বিনিময় মূল্য ধার্য কইরো না বলেছেন সেটাতো এড়িয়ে গেলেন।
সালাম ভাই আপনি যে আয়াতের কথা বলেছেন তাহল ইহুদি আলেমদের বিষয় তারা আয়াতের কথা গুলো গোপন করত পার্থিব সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের স্বার্থে, সূরা বাকারা ২৭৩ আয়াতটা ভালো করে পড়ে নিন।সমালোচনা করা আমাদের উচিত না, অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, সবাই কে সালাম
তাহলে তোমরা বিনিময় গ্রহন করো না কোরআনের এ নির্দেশনার কি হবে?
Tader songser khoros ta tumi diye dio😀😀😀
Please don't create problem. Your problematic speaking will benifited atheist.
আলহামদুলিল্লাহ.