@rakib.. বাহাস পড়ে করেন, আগে আপনার পাশের একটা মানুষের সাথে কোরানের কথা বলে দেখেন। তারপর আপনার মাথা ব্যাথার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। সমাজে কোরানের বাণী কেউ বোঝেও না এবং শোনেও না। তারা জান্নাতে যাওয়ার শর্টকাট খোঁজে। বেস্ট অফ লাক।।।
হে অামানুগণ! আল্লাহ্কে ভয় কর এবং তাঁহার রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর। তিনি তাঁহার অনুগ্রহে তোমাদেরকে দিবেন দ্বিগুণ পুরস্কার এবং তিনি তোমাদেরকে দিবেন "আলো"(,নুর) যাহার সাহায্যে তোমরা চলিবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করিবেন; আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরা নম্বর: ৫৭ আয়াত নম্বর: ২৮
নবী ও রাসুলের পার্থক্য এই দুটি শব্দের অর্থেই পাওয়া যাই। নবী অর্থ = পয়গম্বর, যার কাছে ওহী আসে। রাসুল অর্থ =বার্তা বাহক,যে বার্তা প্রচার করে।যা আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে,তা।
@@banglarhasi4203 যে একজন নিদিষ্ট ব্যক্তির কাছে ওহী(আল্লাহর কথা) আসে, সে হল পয়গম্বর। সে ব্যক্তি যখন তার কাছে আসা আল্লার কথা(ওহী) অন্য আর একজন মানুষের কাছে পৌঁছাবে তখন তার মুখ থেকে বের হওয়ার কারনে তা বার্তা হয়ে হয়ে যাবে। তখন তাকে রাসল বা বার্তা বাহক বলা হবে। যখন সেই মানুষটি রাসুলের কাছ থেকে বার্তা টি শুনে তা গ্রহণ করবে, তখন তাকে সেই রাসুলের অনুসারী বলে গন্য করা হবে। সেই আনুসারী যদি প্রথম জন্যের অনুপস্থিতিতে সেই একই বার্তা অন্য মানুষের কাছে পৌঁছাবে।আল্লাহ তাকেও রাসুল বলেছেন। সুরা আল এমরান ১৬৪ নং আয়াত ও সুরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াত।
@@KhaledMir-sk1uvনা। ওহি আসলেই কেউ নবী /পয়গম্বর হয়না।মুসা নবীর মায়ের কাছে ও ওহি এসেছে।ঈসা নবীর সাহাবিদের কাছেও ওহি এসেছে।মৌমাছির কাছেও আল্লাহ ওহি পাঠায়। আপনি আমাদের ওহি কি কেন ও কারা পায় ভিডিও টি দেখতে পারেন
কুরআনুল মাজীদ এটা কি আল্লার বাণী নাকি রসুলের বানী যদি রাসূলের বাণী হয়ে থাকে। তাহলে রসূল নিজেই সমস্ত রসূল ও নবীদেরকে প্রশ্ন করবেন। এতে যদি কোন দ্বিমত থাকে আমাকে একটু জানাবেন
আপনার ছয় থেকে নয় মিনিটের উঃ, আপনি আয়াতের অর্থ পাঠ করেছেন। আমি যাদের নিকট রাসূল পাঠাইয়া ছিলাম। অর্থাৎ পাঠাইয়া ছিলাম একজন মানুষের নিকট। সে মানুষ টির বিচার করবে। কিন্তু রাসূলের বিচার করবে। এমন কথা কোরআনের কোথাও নেই। কারণ রাসূল তো মানুষই নন। আর রাসুল তো আল্লাহর এবাদত করে না। কারণ রাসূল তো মানুষই নন। শেষ বিচারের দিনে আল্লাহ্ রাসূল দের কে প্রশ্ন করবেন। অর্থাৎ এই মানুষ গুলি আবার ও রাসূল প্রাপ্ত হবেন।
দাদা ফোন নোয়া হারাম এটি পবিত্র কোরআনে কোন সূরায় কত নম্বরে রয়েছে একটু দয়া করে বলে দিলে খুব উপকৃত হতাম আপনি কমেন্ট করলেন সে কমেন্টটা আমার হারিয়ে গেল কাস্টমার ছিল তো তখন গন্ডগোল হয়ে গেল আর একবার পুনরায় করে দিলে খুব উপকৃত হতাম দাদা আল্লাহর রহমত আপনার প্রতি বর্ষিত হোক
স্যার কেমন আছেন,, স্যার দয়া করে জানাবেন কি আযান আল্লাহর নির্দেশ না কারো বানানো,, যদি আল্লাহর নির্দেশ হয় তা হলে তো আযানের মধ্যে রাসুল সা আঃ এর নাম রয়েছে,, আপনি কিন্তু একটি আলোচনায় বলেছেন আল্লাহর সাথে রাসুল সা আঃ এর নাম মিলানো যাবে না,,আর যদি আযান কোন ব্যক্তির দ্বারা তৈরি হয়,, তাহলে আল্লাহর আদেশ নির্দেশ ছাড়া সম্ভব নয়,, আর আল্লাহর আদেশ নির্দেশ একমাত্র পেয়ে থাকেন যারা নবী রাসুল,, এ বিষয়ে যদি একটু দয়া করে জানাতেন।।
@@Quran.Research.Intelligence বুঝলাম কোরআনের বাহিরে যা কিছু আছে সবটাই বাতেল,, এখন কথা হচ্ছে রাসুল সা আঃ এর সময় থেকে কি আযান প্রচলিত নয়,, যদি রাসুল সা আঃ এর সময় থেকে আযান প্রচলিত হয়ে থাকে,, তাহলে তো অবশ্যই আল্লাহর আদেশ নির্দেশ রয়েছে,, আর যদি তা না হয় তাহলে কি রাসুল সা আঃ কোরআনের বাহিরে আযান কে সমর্থন করেছেন,, স্যার দয়া করে যদি বিষয়টি বুঝিয়ে বলতেন।।
@@banglarhasi4203এখানে অনুমান করে কথা বলার কি দেখলেন,, নবী রাসুলগনের অনুসারীরা নবী রাসুলদের কাছে অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতে পারে এটাই স্বাভাবিক,, আমার কমেন্ট কি আপনি পড়েছেন কি বিষয়ে আমি জানতে চেয়েছি,, এক আলোচনায় বলেছেন লায়ইলাহ ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ এক সাথে বলা যাবেনা,,, এখন কথা হচ্ছে আযানের মধ্যে আল্লাহ ও রাসূলের নাম পাশাপাশি রয়েছে এ নিয়ে জিজ্ঞাসা ছিল,, আর আপনি কিসের মধ্যে কি বলে দিলেন।।
সূরা ইবরাহিম ৪ নম্বর আয়াত : আল্লাহ প্রত্যক জাতী ও ভাষাভাষীর জন্য রসূল প্রেরন করেছেন। তাহলে আমার বাংলা ভাষার রসুল কই? আর সর্বপ্রথম কুরআন বাংলায় অনুবাদ করেছেন গিরিস চন্দ্র সেন আনুমানিক ১৬০ - ১৭০ বছর আগে ( কম বেশি হতে পারে)। অথচ মহানবীর ওফাত হয়েছে ১৫০০ বছর, তাহলে মাঝের ১৩০০ বছর কুরআনের বানী বাংলা অর্থ প্রচার করলো কে? নাকি ওই মাঝের সময় সবাই জাহান্নামী?
Ssallamun alycum, Ma sha Allah . Tobe ei 33.37 e nika= bibaho nai. Jawja = hoyto vinno kichu bujhyche. "Shoron" korte bolechen kake? Mohammad k ? 3rd person k? zayed er nam er shathe Mohammad nam nai. Tini ki Mohammad er palito chele? Jemon Isha Ibne maryom. Moryom er chele."aday "" =palito chele/ (submission in english , most of the time ), 2. ""Talak" nai, zayed Mohammad(ph)) er kache ashten, jeten ter mritur ( ending in english) por ter (wife ) jawja hoye ashben / jaben, emon hote pare, jani na shotik. Eta Vinno atat koothin ayat, eta amader r o gobeshona dorker.....nika nai, talak o nai.....ei ayat e
হে অামানুগণ! আল্লাহ্কে ভয় কর এবং তাঁহার রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর। তিনি তাঁহার অনুগ্রহে তোমাদেরকে দিবেন দ্বিগুণ পুরস্কার এবং তিনি তোমাদেরকে দিবেন "আলো"(,নুর) যাহার সাহায্যে তোমরা চলিবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করিবেন; আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরা নম্বর: ৫৭ আয়াত নম্বর: ২৮
পৃথিবীর প্রথম মানব আদম (আ) আল্লাহর একটা হুকুমের বাইরে গিয়ে জান্নাত থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, এবং পরে আবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমা পেয়েছিলেন। কিন্তু দুনিয়াতে আসার সময় আল্লাহ তাকে একটাই শর্ত দিয়েছেন পুনরায় জান্নাতে প্রবেশ করার। সেই শর্তটি হলো, “তোমরা শুধু আমার বিধান মেনে চলবে। কখনোই যেন এর বাইরে যাবে না।’ এই কথাটাই আল্লাহ আবার কেয়ামতের দিন পুনরাবৃত্তি করবেন। মানুষদেরকে বলবেন, “যারা আমার বিধান থেকে সামান্য পরিমাণ দূরে সরে গিয়েছিলে, এবং আমার আয়াতের বিরুদ্ধ কোনো কথা বিশ্বাস করেছিলে, তারা আজ আলাদা হয়ে যাও।” শয়তান যেমন বিভিন্ন যুক্তি দিয়ে আদমকে জান্নাত থেকে বের করেছিলেন, ঠিক একইভাবে শয়তান চেষ্টা করবে মানুষকে বিভিন্ন রকম বুঝ দিয়ে যেন আবার আল্লাহর বিধান থেকে সামান্য দূরে নিয়ে যাওয়া যায়, তাহলেই মানুষ নিজের অজান্তেই আল্লাহকে ছেড়ে অন্যকেও অভিভাবক বানিয়ে নিবে। আসলে আল্লাহ আমাদের কাছে শুধু চান, আমরা যেন তার বিধানকে আঁকড়িয়ে ধরে থাকি। মানুষের কাছে তিনি এর বেশি কিছু চান না।
ভাই প্রকৃত কোরআন শরীফ এর জ্ঞান আপনার মধ্যে নেই। এই পাতার কোরআন শরীফ আগুনে পুরে ইঁদুর কাটে পানিতে নষ্ট হয়।যে কোরআন শরীফ আগুন পানি কোন কিছুই নষ্ট করতে পারে না ।আল্লাহ নিজে যার হেফাজত করেন।সেটা হল আসল কোরআন শরীফ। ।সেটার খোঁজ করেন সঠিক রাস্তা পাবেন। কোরআন শরীফ তিন প্রকার
এক কথায় অসংখ্য প্রশংসনীয় এনালাইজ বিইজনিল্লাহ,,,, শুকরিয়া শুকরিয়া,,,,,,
❤আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা❤
আল্লাহর বানী কতই মহান এবং সুন্দর ও স্পষ্ট। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
আর বলবো হে আল্লাহ ধর্ম ব্যাবসায়ী মোল্লাদের থেকে রক্ষা করুন এবং তাদের বিচার করুন। আমিন,
কোনো ব্যক্তির যদি মনে হয় কোরআন যথেষ্ট নয়, তাহলে আসুন বাহাস করি,,,আমি ও আমাদের কোরআনই যথেষ্ট আপনাদের সাথে বাহাস করতে।।।
রব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দুয়া
vai bahas kore ar ki korben nobi ke allah vabe ar allah ke omanno kore
@rakib..
বাহাস পড়ে করেন, আগে আপনার পাশের একটা মানুষের সাথে কোরানের কথা বলে দেখেন। তারপর আপনার মাথা ব্যাথার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
সমাজে কোরানের বাণী কেউ বোঝেও না এবং শোনেও না।
তারা জান্নাতে যাওয়ার শর্টকাট খোঁজে।
বেস্ট অফ লাক।।।
আমার মনেহয় নিজেদের আরো পরিপাটি করে গড়ে তুলে একের পর এক বাহাসে নামতে হবে।তাহলে নিরপেক্ষ মুসলিমরা দ্রুত কুরআনের পথে আসতে পারবে@@banglarhasi4203
@@Quran.Research.Intelligenceright ❤👍👍👍👌
سلام عليكم طبتم مباركة طيبة¤ ما شاء الله لا قوة الا بالله¤
Vy salam.aponaka onek onek dhonno bad.vy aro aro aro vedo chi allah apona ka o amadar hafajot kare o ovebab hoha jan alhamdolla he robil alamin
❤❤সালামুন আলাইকুম 💚🌹💛
So important analysis....bro
Glad you liked it
সালাম আপনাকে ভাইজান।
সালামুন আলাইকুম
হে অামানুগণ!
আল্লাহ্কে ভয় কর এবং তাঁহার রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর।
তিনি তাঁহার অনুগ্রহে তোমাদেরকে দিবেন দ্বিগুণ পুরস্কার এবং তিনি তোমাদেরকে দিবেন
"আলো"(,নুর)
যাহার সাহায্যে তোমরা চলিবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করিবেন;
আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সূরা নম্বর: ৫৭ আয়াত নম্বর: ২৮
Vai, valo 2 ti bangla translation kora Quran er suggest korun
সালামুন আলাইকুম ❤❤❤
নবী ও রাসুলের পার্থক্য এই দুটি শব্দের অর্থেই পাওয়া যাই।
নবী অর্থ = পয়গম্বর, যার কাছে ওহী আসে।
রাসুল অর্থ =বার্তা বাহক,যে বার্তা প্রচার করে।যা আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে,তা।
কনফিউশন।
পয়গম্বর কী?
ওহী কী?
বার্তা আল্লাহর কাছ থেকে আসে। তাহলে ওহী কোথা থেকে আসে?
@@banglarhasi4203 যে একজন নিদিষ্ট ব্যক্তির কাছে ওহী(আল্লাহর কথা) আসে, সে হল পয়গম্বর।
সে ব্যক্তি যখন তার কাছে আসা আল্লার কথা(ওহী) অন্য আর একজন মানুষের কাছে পৌঁছাবে তখন তার মুখ থেকে বের হওয়ার কারনে তা বার্তা হয়ে হয়ে যাবে।
তখন তাকে রাসল বা বার্তা বাহক বলা হবে।
যখন সেই মানুষটি রাসুলের কাছ থেকে বার্তা টি শুনে তা গ্রহণ করবে, তখন তাকে সেই রাসুলের অনুসারী বলে গন্য করা হবে।
সেই আনুসারী যদি প্রথম জন্যের অনুপস্থিতিতে সেই একই বার্তা অন্য মানুষের কাছে পৌঁছাবে।আল্লাহ তাকেও রাসুল বলেছেন।
সুরা আল এমরান ১৬৪ নং আয়াত ও সুরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াত।
@@KhaledMir-sk1uvনা।
ওহি আসলেই কেউ নবী /পয়গম্বর হয়না।মুসা নবীর মায়ের কাছে ও ওহি এসেছে।ঈসা নবীর সাহাবিদের কাছেও ওহি এসেছে।মৌমাছির কাছেও আল্লাহ ওহি পাঠায়।
আপনি আমাদের ওহি কি কেন ও কারা পায় ভিডিও টি দেখতে পারেন
যে সব মহামানব দের ওপর কিতাব নাজিল হয়েছে তারাই রাসূল
@@Quran.Research.Intelligence আমি কিন্তু আপনার কনফিউশন।পয়গম্বর কি ? ওহী কি ? এর উত্তর টা দিয়েছি।
এখন কমেন্ট পেইজে দেখতে পাচ্ছি না।
কুরআনুল মাজীদ এটা কি আল্লার বাণী নাকি রসুলের বানী যদি রাসূলের বাণী হয়ে থাকে। তাহলে রসূল নিজেই সমস্ত রসূল ও নবীদেরকে প্রশ্ন করবেন।
এতে যদি কোন দ্বিমত থাকে আমাকে একটু জানাবেন
সালামুন আলাইকুম।কোরআনে আয়তগুলো ফুল স্কীন করে একটা অনুবাদ দেখান। বড় করে ফুল স্কীন করুন । পাওয়ার পয়েন্টে আয়াতগুলো সাজিয়ে নিয়ে উপস্থাপন করুন।
দাদা আমি এখন ভিডিওটা দেখছি নবি রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করে এই ভিডিওটা আমি এখন দেখছি
Every Mulims knows the difference between Nabi And Rasul.
মুহাম্মদ নাবী অথবা নাবী মুহাম্মদ আল কিতাবের কোন সুরার কোন আয়াতে আছে জানাবেন
ভাই আল্লাহ কি নবীজী কে রাসূল বলেছেন
ভাই আপনার ভিডিও অনেক দিন ধরে দেখি আপনার কাছে একটা প্রশ্ন সর্বপ্রথম বাংলাদেশে ইসলাম প্রচার করেছিল কারা?
কুরআনে নাইতো।
আমি কিভাবে জানবো?
তারা কি বেচে আছে?
@@Quran.Research.Intelligenceআপনার যদি না জানেন তাহলে অলি-আউলিয়াদের ব্যাপারে না জেনে মন্তব্য করবেন না
এরকম ছেলে মানসিক রিপ্লাই দিলে আপনার গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট হবে। @@Quran.Research.Intelligence
দাদা পশ্চিমবাংলা ভারত বর্ষ থেকে শেখ মুজিব বলছি একটা ওহী নিয়ে ভিডিও করলে খুব ভালো হতো যে ওই কি এবং কি বিতান্ত কোরআনের বলা আছে
ua-cam.com/video/2G7TMAl1lqE/v-deo.htmlsi=5NhiLxTjpgdMbSBy
@@SKMosaddek-dv8dl ❤100% সহমত❤,
আপনাদের মঙ্গলময় ও সুস্বাস্থ্য জীবন কামনা করছি। youtube.com/@SohojBanglaQuranmojid?si=ZfPJ6TMbyjTupT2C
Allah sarba bisoy proggamoy kother bangla chalito mane bollen na kano?
আল্লাহ মানুষ ও জীনে মাজে থাকেন।
আপনার ছয় থেকে নয় মিনিটের উঃ, আপনি আয়াতের অর্থ পাঠ করেছেন। আমি যাদের নিকট রাসূল পাঠাইয়া ছিলাম। অর্থাৎ পাঠাইয়া ছিলাম একজন মানুষের নিকট। সে মানুষ টির বিচার করবে। কিন্তু রাসূলের বিচার করবে। এমন কথা কোরআনের কোথাও নেই। কারণ রাসূল তো মানুষই নন। আর রাসুল তো আল্লাহর এবাদত করে না। কারণ রাসূল তো মানুষই নন। শেষ বিচারের দিনে আল্লাহ্ রাসূল দের কে প্রশ্ন করবেন। অর্থাৎ এই মানুষ গুলি আবার ও রাসূল প্রাপ্ত হবেন।
দাদা ফোন নোয়া হারাম এটি পবিত্র কোরআনে কোন সূরায় কত নম্বরে রয়েছে একটু দয়া করে বলে দিলে খুব উপকৃত হতাম আপনি কমেন্ট করলেন সে কমেন্টটা আমার হারিয়ে গেল কাস্টমার ছিল তো তখন গন্ডগোল হয়ে গেল আর একবার পুনরায় করে দিলে খুব উপকৃত হতাম দাদা আল্লাহর রহমত আপনার প্রতি বর্ষিত হোক
প্রশ্নটা একটু পরিষ্কার করে বলবেন ভাই ?
আমি জানলে আপনাকে জানাবো
Nabi Muhammader baper name Abdulla ta quran dea proman korun?
স্যার কেমন আছেন,,
স্যার দয়া করে জানাবেন কি
আযান আল্লাহর নির্দেশ
না কারো বানানো,,
যদি আল্লাহর নির্দেশ হয়
তা হলে তো আযানের মধ্যে
রাসুল সা আঃ এর নাম রয়েছে,,
আপনি কিন্তু একটি আলোচনায়
বলেছেন আল্লাহর সাথে রাসুল সা আঃ এর নাম
মিলানো যাবে না,,আর যদি আযান
কোন ব্যক্তির দ্বারা তৈরি হয়,,
তাহলে আল্লাহর আদেশ নির্দেশ ছাড়া সম্ভব নয়,, আর আল্লাহর আদেশ নির্দেশ একমাত্র পেয়ে থাকেন যারা নবী রাসুল,,
এ বিষয়ে যদি একটু দয়া করে জানাতেন।।
যা কুরআনে নাই তা ইসলামের অংশ নয়
@@Quran.Research.Intelligence বুঝলাম কোরআনের বাহিরে যা কিছু আছে সবটাই বাতেল,, এখন কথা হচ্ছে রাসুল সা আঃ এর সময় থেকে কি আযান প্রচলিত নয়,,
যদি রাসুল সা আঃ এর সময় থেকে আযান প্রচলিত হয়ে থাকে,, তাহলে তো অবশ্যই আল্লাহর আদেশ নির্দেশ রয়েছে,,
আর যদি তা না হয় তাহলে কি রাসুল সা আঃ কোরআনের বাহিরে আযান কে সমর্থন করেছেন,, স্যার দয়া করে যদি বিষয়টি বুঝিয়ে বলতেন।।
@@MdSadek-r6bমুসার অনুসারীদের মতো প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকুন।।।
অনুমানভিত্তিক কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।।
@@banglarhasi4203এখানে অনুমান করে কথা বলার কি দেখলেন,,
নবী রাসুলগনের অনুসারীরা নবী রাসুলদের কাছে অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতে পারে এটাই স্বাভাবিক,,
আমার কমেন্ট কি আপনি পড়েছেন
কি বিষয়ে আমি জানতে চেয়েছি,,
এক আলোচনায় বলেছেন লায়ইলাহ ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ
এক সাথে বলা যাবেনা,,,
এখন কথা হচ্ছে আযানের মধ্যে
আল্লাহ ও রাসূলের নাম পাশাপাশি রয়েছে
এ নিয়ে জিজ্ঞাসা ছিল,,
আর আপনি কিসের মধ্যে কি বলে
দিলেন।।
৪:৮০
apnar vul darona muslim ra Muhammad rasol k Allah mane na ar bukari ke o
ভন্ডদের ভন্ডামিরে এক্সাম্পল বানায়েন না।
সূরা ইবরাহিম ৪ নম্বর আয়াত : আল্লাহ প্রত্যক জাতী ও ভাষাভাষীর জন্য রসূল প্রেরন করেছেন। তাহলে আমার বাংলা ভাষার রসুল কই? আর সর্বপ্রথম কুরআন বাংলায় অনুবাদ করেছেন গিরিস চন্দ্র সেন আনুমানিক ১৬০ - ১৭০ বছর আগে ( কম বেশি হতে পারে)। অথচ মহানবীর ওফাত হয়েছে ১৫০০ বছর, তাহলে মাঝের ১৩০০ বছর কুরআনের বানী বাংলা অর্থ প্রচার করলো কে? নাকি ওই মাঝের সময় সবাই জাহান্নামী?
সুরা বাকারা ১৩৪+১৪১
@@Quran.Research.Intelligence সুন্দর উওর দিয়েছেন৷
@@Quran.Research.Intelligence কিন্ত আমার ভাষার রসূল কই বা কোথায় পাবো?
@@MdAhad-y4o ভাই কুরআন নিজেই রাসুল।
আপনার ভাষায় অনুবাদ আপনার সামনেই আছে
@@Quran.Research.Intelligence ভাইজান : ১৫০০ বছর ধরে কি বাংলায় কুরআন অনুবাদ হয়েছিল?? ইতিহাস থেকে আমি জানি ১৬০-১৭০ বছর ধরে বাংলায় কুরআনের অনুবাদ হয়েছে।
তুমি ভুলে আছো,
সূরা নিসার ১৫০-১৫১ আয়াত দেখ😂
এই আয়াতের ব্যখ্যা সুন্নত ও ফরজের পার্থক্য নাই
ভিডিও তে করা হয়েছে।
অনলাইনে আসুন কে ভুলে আছে সেটা দেখা যাবে ইনশাআল্লাহ।। হোয়াটস্যাপ, ইমো, মেসেঞ্জার, ইউটুব, জুম্ লাইভ এ।।।। আমাদের কোরআন ই যথেষ্ট
@@Rakibrayhan41হজ্ব করতে পারবেন তো?
Ssallamun alycum, Ma sha Allah . Tobe ei 33.37 e nika= bibaho nai. Jawja = hoyto vinno kichu bujhyche. "Shoron" korte bolechen kake? Mohammad k ? 3rd person k? zayed er nam er shathe Mohammad nam nai. Tini ki Mohammad er palito chele? Jemon Isha Ibne maryom. Moryom er chele."aday "" =palito chele/ (submission in english , most of the time ), 2. ""Talak" nai, zayed Mohammad(ph)) er kache ashten, jeten ter mritur ( ending in english) por ter (wife ) jawja hoye ashben / jaben, emon hote pare, jani na shotik. Eta Vinno atat koothin ayat, eta amader r o gobeshona dorker.....nika nai, talak o nai.....ei ayat e
এটা নিয়ে আল মোসেস এর ভিডিও শুনেছি।
ক্লিয়ার না।যাই হোক আমার উদ্দেশ্য ছিলো নবী রিলেটেড আয়াত
নুর পাওয়ার পথ দেখায় পীর বা রসুল
পীর বা রাসুল পুজা শুরু করুন জলদি
@Quran.Research.Intelligence অানুগত্ব = পুজা, 4:80
হে অামানুগণ!
আল্লাহ্কে ভয় কর এবং তাঁহার রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর।
তিনি তাঁহার অনুগ্রহে তোমাদেরকে দিবেন দ্বিগুণ পুরস্কার এবং তিনি তোমাদেরকে দিবেন
"আলো"(,নুর)
যাহার সাহায্যে তোমরা চলিবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করিবেন;
আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সূরা নম্বর: ৫৭ আয়াত নম্বর: ২৮
😂😂😂
@@AlhazKh ore bolod nur mane ki bujaisee age shiken
Vai apnar kothay logic Ase. Kintu Adam Sara Allah Pawar kono rasta nai. Adom ar manush ek noy. Sobai manush Kintu Adom noy
😜😜😜
@mosto...
সেই স্বাদ, এতো স্বাদ ক্যা😮😮
সালামুন আলাইকুম নোয়াখালী মাইজদী বলির দোকান
Sudhu Koran pore Judi manush hedayat hoto tahole nobi rasul der k pathaten na koraner aloke ekjon Hedayatkari lagbe
শুধু কুরআন পড়ে মানুষ হেদায়েত হবেনা।
সাথে দেব দেবী পীর ওলি গাউছ কুতুব লাগবে।যাতে তাদের পুজা করে মুশরিক হয়ে মরা যায়।
পৃথিবীর প্রথম মানব আদম (আ) আল্লাহর একটা হুকুমের বাইরে গিয়ে জান্নাত থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, এবং পরে আবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমা পেয়েছিলেন। কিন্তু দুনিয়াতে আসার সময় আল্লাহ তাকে একটাই শর্ত দিয়েছেন পুনরায় জান্নাতে প্রবেশ করার। সেই শর্তটি হলো, “তোমরা শুধু আমার বিধান মেনে চলবে। কখনোই যেন এর বাইরে যাবে না।’
এই কথাটাই আল্লাহ আবার কেয়ামতের দিন পুনরাবৃত্তি করবেন। মানুষদেরকে বলবেন, “যারা আমার বিধান থেকে সামান্য পরিমাণ দূরে সরে গিয়েছিলে, এবং আমার আয়াতের বিরুদ্ধ কোনো কথা বিশ্বাস করেছিলে, তারা আজ আলাদা হয়ে যাও।”
শয়তান যেমন বিভিন্ন যুক্তি দিয়ে আদমকে জান্নাত থেকে বের করেছিলেন, ঠিক একইভাবে শয়তান চেষ্টা করবে মানুষকে বিভিন্ন রকম বুঝ দিয়ে যেন আবার আল্লাহর বিধান থেকে সামান্য দূরে নিয়ে যাওয়া যায়, তাহলেই মানুষ নিজের অজান্তেই আল্লাহকে ছেড়ে অন্যকেও অভিভাবক বানিয়ে নিবে।
আসলে আল্লাহ আমাদের কাছে শুধু চান, আমরা যেন তার বিধানকে আঁকড়িয়ে ধরে থাকি। মানুষের কাছে তিনি এর বেশি কিছু চান না।
@mostofa
আল্লাহ সরাসরি মোস্তফালি৪১৩৫ এর কাছে কথা বলে হেদায়েত দিবে😂😂😂
মোস্তাফি..এর কি সেই যোগ্যতা আছে?
ভাই প্রকৃত কোরআন শরীফ এর জ্ঞান আপনার মধ্যে নেই। এই পাতার কোরআন শরীফ আগুনে পুরে ইঁদুর কাটে পানিতে নষ্ট হয়।যে কোরআন শরীফ আগুন পানি কোন কিছুই নষ্ট করতে পারে না ।আল্লাহ নিজে যার হেফাজত করেন।সেটা হল আসল কোরআন শরীফ। ।সেটার খোঁজ করেন সঠিক রাস্তা পাবেন। কোরআন শরীফ তিন প্রকার
ভাই এখানে মাজারপুজার পীরপুজার উস্কানী দেবেন না প্লিজ
@@Quran.Research.Intelligence আপনার পরিচয় কি আপনি কোথায় ছিলেন কোথায় এলেন মরার পরে কোথায় যাবেন।একটু ভাবেন। আল্লাহ শাস্তি বড়ই কঠিন
@@SojibHasan-z4e ok
আপনি কই ছিলেন ,কই যাবেন😉
মর্খ কি বলে?
সালামুন আলাইকুম ❤