চলুন ঘুরে দেখি রমনা শ্রী শ্রী হরিচাঁদ মন্দির | Dhaka Ramna Harichand Temple | Dhaka | Bangladesh
Вставка
- Опубліковано 7 лют 2025
- Dhaka, the capital of Bangladesh and the country's largest city. Administratively it is the main city of Dhaka district. Geographically it is located in the central part of Bangladesh, on the north bank of Buriganga river. At Ramna, the heart of Dhaka, an incomparably beautiful, artistically crafted and visually stunning Purna Brahma Shri Shri Harichand Thakur Temple has been built. Our destination for today is Shri Shri Harichand Thakur Temple located in Dhaka.
Topics: Ramna Shri Shri Harichand Temple
Temple Location: Beside's Ramna Kali Temple & Ma Anandamoyee Ashram, Ramna, Dhaka, Bangladesh
Channel: Jago Matua
Cinematography: Akash Bala
►►Follow Us
UA-cam:- / jagomatua
Website:- jagomatua.blog...
Group:- / 619525808244849
Page:- / jagomotua
Story Line:
ঢাকা, বাংলাদেশের রাজধানী ও দেশের বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিক ভাবে এটি ঢাকা জেলার প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে, বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র রমনায়, গড়ে উঠেছে মতুয়াদের একটি অনিন্দ্য সুন্দর, শৈল্পিক কারুকার্যময় ও দৃষ্টিনন্দন পূর্ণব্রহ্ম শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর মন্দির। আমাদের আজগের গন্তব্য ঢাকায় অবস্থিত শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর মন্দির।
ঢাকা শহরের ব্যস্ত্যতম জায়গা শাহবাগ চত্বর। চত্বরের সন্নিকটে রয়েছে- বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, রমনা পার্ক, ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থান।
শাহবাগ চত্বর থেকে সামনের দিক এগোলেই পাশে ফুলের দোকান গুলা চোখে পড়বে। রিকসায় গেলে মন্দির পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগবে ৩-৪ মিনিট। আর একটি সামনে এগোলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টি এস সি চত্বর। চোখে পড়বে ১৯৯৭ এর শেষভাগে নির্মিত সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্য। যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি প্রাঙ্গনে অবস্থিত ঢাকার একটি অন্যতম প্রধান ভাস্কর্য নিদর্শন। টি এস সি পাশ দিয়ে সামনের দিকে একটু আগালে, শ্রীশ্রী রমনা কালী মন্দির ও শ্রীমা আনন্দময়ী আশ্রম। গেট পার হয়ে সামনের দিক পৌঁছালে রমনা কালী বাড়ির প্রধান গেট। গেটটি অত্যন্ত শৈল্পিক কারুকার্যময় সনাতনী আবেশে নির্মিত করা।
বহু ইতিহাসের সাক্ষী রমনা কালী মন্দির টি। সম্প্রতি মন্দিরের নতুন ভবন ও সম্প্রসারিত অংশের উদ্বোধন করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ। গগন ভেদী মন্দিরটি ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বপুর্ন সম্পর্কের দৃষ্টান্ত হয়ে দারিয়ে রয়েছে।
পাশেই রয়েছে মতুয়াদের আরাধ্য ভগবান পূর্ণব্রহ্ম শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির। মন্দিরটি ২০১০ সালের ৭ই মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অত্যান্ত সুনিপুণ ভাবে গড়ে তোলা হয়েছে মতুয়াদের এই প্রানের মন্দিরটি। প্রতিদিন অগণিত ভক্তদের আগমনে মুখরিত হয়ে ওঠে মন্দির প্রাঙ্গণ।
মন্দিরের ভিতরে রয়েছে দয়াল অতার পতিত পাবন শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের কংক্রিটের তৈরি ভাস্কর্য। প্রতি সপ্তাহের বুধবার ও শুক্রবার অনুষ্ঠিত হরিচাঁদ ও মতুয়া মহোৎসব। মহোৎসব শেষে ভক্তদের জন্য থাকে মহাপ্রসাদের ব্যবস্থা।
শ্রীশ্রী হরিচাঁদ মন্দিরের পাশেই নির্মাণাধীন রয়েছে মুক্তি বারিধি শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের মন্দির। কাকতালীয় হলেও সত্য, শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ও শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ মন্দিরের মাঝখানে রয়েছে একটি সুবশাল বটবৃক্ষ। যার সুশীতল ছায়ায় শান্ত থাকে মন্দির প্রাঙ্গণের পরিবেশ।
মতুয়ারা ধর্ম চর্চার পাশাপাশি সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকেন শিক্ষার ওপরে। হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ মন্দিরের পাশাপাশি রয়েছে শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ছাত্রাবাস। যেখানে ৫০ -৬০ জনের মত শিক্ষার্থী থাকেন। যার বেশিরভাদ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। অতন্ত্র প্রহরীর মত সদা হরিচাঁদ মন্দিরের দেখা ভাল করেন ছাত্ররা। সকাল সন্ধ্যা মন্দিরের পূজাঅর্চনা ও প্রাথর্না করেন ছাত্ররা।
মন্দিরকে সুদক্ষ ভাবে পরিচালনার জন্যে, রয়েছে একটি অফিস ভবন। যেখানে কমিটির নিয়মিত আলোচনা ও মন্দির উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে।
রাজধানী ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত এই পুর্নব্রহ্ম শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর মন্দির, মাথা উচু করে সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে মতুয়া দর্শনের গ্রহণ যোগত্যা। প্রজ্বলিত হয়ে প্রকাশ করছে দীপ্তিময় আলোক শিখা।
সুপ্রিয় ভক্তগন, আজগে এখানেই শেষ করছি। তবে আপনি ঢাকা শহরে আসলে, অবশ্যই শাহবাগের এই শ্রীশ্রী হরিচাঁদ মন্দির প্রাঙ্গণ একবার ঘুরে যাবেন।
#ramna #harichand #temple #রমনা #হরিচাঁদ #মন্দির #ঢাকা #বাংলাদেশ
#মতুয়া #তীর্থভূমি #অনুসন্ধানী #প্রতিবেদন #জাগোমতুয়া
Please Likes, Comment & Share and Thanks
joy baba hori chadh thakur 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
জয় হরিবল🙏🚩, জয় হরিবল🙏🚩, জয় হরিবল🙏🚩, এইভাবে সব গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় হর গুরুচাঁদ🙏🚩 মন্দির🕌 তৈরী হোক, জয় হোক মতুয়া সমাজের 🙏🚩। জয় হরি গুরুচাঁদ🙏🚩, জয় শান্তি👩 মাতা, 👩মা সত্যভামার জয়, 🙏🚩🙏🚩🙏🚩🇮🇳🇮🇳বগুলা, নদীয়া, প, বঙ্গ, ভারত 🙏🚩🙏🚩🙏🚩🇮🇳🇮🇳🇮🇳।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেভাবে নতুন ধর্ম সৃষ্টি করার পায়তারায় নেমেছেন তাতে কখনও সফল হতে পারবেন না৷ কেননা হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা আর বর্তমান বৌদ্ধ পন্থী মতুয়া দের প্রচার সাংঘর্ষিক।।।। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না৷ ""
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
Khube sundar.
জয় মা ❤
Jago matua this chanel spred all over the world. Akash bala , thsnk you.
Stay with us....thank you
Joi horibol 🚩🚩🙏🙏🙏🚩🙏🙏🚩🚩🚩🙏🚩
জয় হরিবোল
জয় শ্রীশ্রী হরি চাদঁ, গুরু চাদঁ ।
জয় হরিবোল 🙏🙏 জাগো মতুয়ার পাশে থাকবেন, ধন্যবাদ।।
Akash Bala thank you. I request you to spred our matuadharma all over the world.I am very glad to see your vedio.Cngrasulation you.
We will try........thank you
প্রতিবেদককে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ দাদা
Joy joy horibol
Joy horibol🙏🙏
Joy horibol joy motuya
হরিবোল
জয় হরিবোল
जय हरि बोल
হরিবল দাদা আমি আপনাদের ভিডিও দেখি। আমার বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায়। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ ঢাকেশ্বরী মন্দির নিয়ে একটা ভিডিও বানাবেন।
যথাশীঘ্রই আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে। হৃদয় বিশ্বাস আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার একটা প্রশ্ন যে শান্তি মাতার বিগ্রহ কেনো নাই