চাঁদে বাতাস নেই বলেই সাধারণ অর্থে বায়ুমণ্ডলও নেই, যার কারণে বাতাসের প্রবাহ বা বায়ুর চাপের কারণে ধুলি ঝড়ের সৃষ্টি হওয়ার মতো অবস্থা নেই। তবে, চাঁদে ধুলিকণার ঝাঁক বা ধুলোর মেঘ গঠনের পিছনে রয়েছে কিছু ভিন্ন কারণ। চাঁদে সূর্যের তীব্র বিকিরণ এবং সৌর বায়ুর (solar wind) ধাক্কায় চাঁদের পৃষ্ঠের উপর ধুলিকণা উড়তে পারে। সৌর বায়ু আসলে বিদ্যুত্চালিত কণাগুলোর প্রবাহ, যা চাঁদের ধুলিকণাকে চার্জিত করে এবং একে অন্যের থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এই চার্জিং এবং বিকর্ষণের কারণে চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে ধুলি কণা মাঝে মাঝে ভাসতে থাকে এবং এটি ধুলি ঝড়ের মতো একটি দৃশ্য তৈরি করে। তবে এই “ঝড়”কে পৃথিবীর ঝড়ের মতো ভাবা উচিত নয়; এটি শুধু চার্জযুক্ত কণার কারণে সাময়িকভাবে ধুলি কণাগুলোর উড়ে যাওয়ার একটি প্রক্রিয়া।
নাইচ
Hmm
❤❤❤❤
আপু আপনার সাউন্ড কোয়ালিটি একটু ভালো করা দরকার
দ্রুতই করবো
Payer chap muche jawar bepar ta bujhlam na🙄 batash naj jhor hoy kmne?
চাঁদে বাতাস নেই বলেই সাধারণ অর্থে বায়ুমণ্ডলও নেই, যার কারণে বাতাসের প্রবাহ বা বায়ুর চাপের কারণে ধুলি ঝড়ের সৃষ্টি হওয়ার মতো অবস্থা নেই। তবে, চাঁদে ধুলিকণার ঝাঁক বা ধুলোর মেঘ গঠনের পিছনে রয়েছে কিছু ভিন্ন কারণ।
চাঁদে সূর্যের তীব্র বিকিরণ এবং সৌর বায়ুর (solar wind) ধাক্কায় চাঁদের পৃষ্ঠের উপর ধুলিকণা উড়তে পারে। সৌর বায়ু আসলে বিদ্যুত্চালিত কণাগুলোর প্রবাহ, যা চাঁদের ধুলিকণাকে চার্জিত করে এবং একে অন্যের থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এই চার্জিং এবং বিকর্ষণের কারণে চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে ধুলি কণা মাঝে মাঝে ভাসতে থাকে এবং এটি ধুলি ঝড়ের মতো একটি দৃশ্য তৈরি করে।
তবে এই “ঝড়”কে পৃথিবীর ঝড়ের মতো ভাবা উচিত নয়; এটি শুধু চার্জযুক্ত কণার কারণে সাময়িকভাবে ধুলি কণাগুলোর উড়ে যাওয়ার একটি প্রক্রিয়া।