@@InfoHunter একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@kamrunnahar240 একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
#Hasib Ranak ....একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
সিদ্দিক ভাইয়ের প্রত্তেক্টা কথাই খুবেই সুন্দর। এক কথায় উনি খুব ভালো মনের মানুষ পুরান ঢাকার মানুষ এমনই হওয়া উচিত আল্লাহ যদি আমারে বাচায় রাখে আমি জিবনে একদিন হলেও সিদ্দিক ভাইয়ের বিশেস নেহারি খেয়ে আসব ইনশাআল্লাহ
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
দোকানদার ভাইয়ের কথা গুলা অনেক ভালো লাগছে।। উনি অনেক ভালো মনের মানুষ কথায়ই বুঝা গেলো।। সাদা মনের মানুষ 🖤 দেশের বাইরে আছি।। আল্লাহ বাচাইলে দেশে গেলে উনার দোকানে যাবো নেহারি খাইতে ইনশাআল্লাহ 🖤
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
এই ভিডিও দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে, আজ ভোরে ফজরের নামাজ শেষ করে রওয়ানা করে উনার এখানে গিয়ে সকাল সাতটায় পৌছাই আমরা চার বন্ধু। গিয়ে দেখি বিশাল সমাগম, সেই সাথে নেহারি শেষ বলে চিৎকার করছেন সিদ্দিক সাহেব। অনেকেই অসন্তুস প্রকাশ করছেন। খোঁজ খবর নিয়ে দেখলাম আমরা ই সব চেয়ে দূর থেকে গিয়েছিলাম। সিদ্দিক সাহেবকে অনেকক্ষন অনুরোধ করার পর উনি একদম শেষে ঘন্টাখানেক পর আমাদের চার জনের জন্য একটি নেহারি দিলেন। কি আর করা একজনের খাবার চারজন শেয়ার করে খেয়ে চলে আসলাম। আমাদের মতো অন্য অনেকেরই এ অবস্থা হয়েছিলো। তবে আমরা চার জনের জন্য একটি প্যাকেজ পেলেও অন্যরা প্রতি দুজনের জন্য একটি প্যাকেজ পেয়েছিলো। আর অনেকে জন প্রতি একটি করেই পেয়েছিলো। প্রায় সকল ডেলিভারি পূর্বের অগ্রীম অর্ডারের ছিলো। খাবারের টেস্ট ভালো ছিলো আলহামদুলিল্লাহ।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@MD. Jisan একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
#Md Tanjidul Islam ..... একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ওনার দোকানের খাবার নেহারি সত্যি অনেক চমৎকার । আমি এই পর্যন্ত ১০/১২বার তার শাহি নেহারি খেয়েছি, Nahian chocolate UA-cam channel এর পক্ষ থেকে সিদ্দিক কাকার জন্য অনেক শুভকামনা 🌹
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
' আমি ঢাকাইয়া তো, শুদ্ধ ভাসায় কথা কইতে পারিনা ' ❗তিনি তো ঠিকই বলেছেন, উনার ঢাকাইয়া ভাষায় উনি কথা বলবেন, কারো পছন্দ হলে শুনবেন, না হলে শুনবেন না, ব্যাস ! এতো সরল সোজা সাপটা কথা ! শুনে খুবই ভালো লাগলো ।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@Salman_Shanto একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আমরা ঢাকাইয়া যারা তারা শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে পারি না এত সরল মনে বলেছে আর ঢাকাইয়াদের ব্যবহার এত ভালো এজন্য আমি ঢাকাইয়াদের অনেক পছন্দ করি তাদের মন মোমের মত গলে যায়।
আপানার উপাস্হপনা ও দোকান মালিকের কাথাগুলো খুবই প্রাণবন্ত লেগেছে। বিশেষ করে সিদ্দিক ভাই এর সহজ সরল সত্য কথন গুলো মনে রাখার মতন। আর নিহারি দেখে যা মনে হলো অসাধারণ হবে। ইনশাআল্লাহ সুযোগ হলে চেখে দেখব।।
অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক ভালো লাগলো পুরান ঢাকার নেহারি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে তবে সময় পেলে খাব ইনশাআল্লাহ আগামীতে যেন সুন্দর সুন্দর ভিডিও আপনার মাধ্যমে পেতে পারি আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করে রাখলাম
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
প্রথমত বলবো উনার ব্যাবহার অনেক ভালো। তবে যেমন মজার মনে করেছিলাম তেমন Test পাই নাই যেমন নেহারির ঝোল যদি একটু ঘন না হয় ভালো লাগে নাহ তবে এটা সত্য উনার ব্যাবহার ভালো
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আপনাদের মত মানুষের জাপান গিয়ে থাকার দরকার । অনেক কাজ আছে খালিহাত ছাড়া ভাল ভাবে হয়না আপনাদের মত মানুষেরাই বড় হোটেলে গিয়ে পচা খাবার খান তাছাড়া কি আপনার ঘরে হাতে মোজা পরে রান্না করে ?
@@MonirHossain-bq3zd হয়তো আপনার বয়স কম আরো বড় হইলে সব কিছু বুঝবেন। বিদেশিরা নিজের হাত না লাগাইয়ায়া খাবার খায়, আর অন্যর হাত লাগানো খাবার তো দূরে থাক। আমি হোটেল ম্যানেজমেন্টের স্টুডেন্ট ফুড হাইজিন সম্পর্কে আমি জানি। ভালো থাকবেন 🙂 ঠান্ডা মাথায় সব কিছু বুঝার চেষ্টা করবেন
@@md.shahidurrahman6012 আপনাকে তো বললাম আগে সব কিছু ভালো ভাবে ভুঝার চেষ্টা করেন। গ্লাবস পরে রান্না করতে কেউ বলে নাই। খাবার নারা চারার সময় গ্লাবস ব্যাবহার করতে বলতাছে। একজন শেফ এর কিচেনে ঢুকার আগেই হাত ধুইতে হয়, হ্যাড ব্যান্ড, মাস্ক পরতে হয়। আর এখানে কে ১ নাম্বার কে ২ নাম্বার শেফ তা কেনো আসতেছে? বড় শেফ টিভিতে আসলেই হয় না, Michelin Star এওয়ার্ডস থাকতে হয়, যার নিজের কোন রেছেপি থাকে তারা এই ট্যাগ পায় । 🙂 আগে জানে হবে তারপর বলতে হবে।
@@shahfiurnabil7835 what do you mean I didn't understand you. I wanted to tell you that he is Clean enough for his cuisine and category. He is perfect in his casual restaurant. It's not a fine dining restaurant. He is dealing with street food. He doesn't need to follow any code of conduct like a Michelin star restaurant obliged . If you have a high nose don't eat street food. From your reply 🤣 what I can see you have no knowledge at all. Fine dining and street food restaurants are different. I am talking about chef Gordon Ramsay...Do you know him??? He has multiple Michelin star restaurants. He has a few thousands of own recipes and many books . he is an expert in any cuisine. He is a judge of top cooking shows...master chef, iron chef and so on.... please have some knowledge before talking.
হ্যলো, জনাব “ মা শাহ হালীম, আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে জানাই শুধু রান্না “ ণেহারি” জন্য, মুখে পানি আসছে যদি আপনার ণেহারি খেতে পেতাম, আমি ছোটবেলায় গেন্ডেরিয়ার ছিলাম, পুরানো ঢাকার খাবার সব সময়ের জন্য খুবই সুসাসু; আপনার কথা অকাট্য সত্য “ পুরান ঢাকার মানুষের আতিতেয়থা অতুলনীয় নতুন ঢাকার এমন খাবার নাই। আপনারা বিভিন্ন রকম “ মোগলাই খাবার “ রান্না করতে পারেন যা আর কেউ পারেনা। আপনাকে সালাম ও ধন্যবাদ জানাই কানাডা Canada 🇨🇦থেকে , এখন কানাডায় বাস করি। হিন্দুদের মিষ্টি আর পাওয়া যায়না। জিনাত
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আমি আজ special টা খেতে গিয়েছিলাম। আসলে কারেলির গোসত দেয়া হয় না। ছোট একটা নল্লি। আর এক চিমটি পরিমান মগজ দেয়। but কারেলির গোসত দেয় না। সেই হিসাবে special টার দাম অনেক অনেক বেশি। তবে স্বাদ খারাপ না। আবার আহামরি কিছুই না। তবে অনাদের সবার ব্যবহার বেশ ভাল। খালি দামটা অনেক বেশি বেশি।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@invisibleasf07 আপনাকে হক এবং বাতিলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে,ঢাকা শহরে এরকম রেস্টুরেন্ট আছে যারা মুরগির বিবিকিউ মুরগির রোস্ট বানিয়ে সেটা ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে আর বলে তাদের রেস্টুরেন্টে এসে খাবার খেতে এবং বলে যে তাদের রেস্টুরেন্টে খুব রিজনেবল প্রাইসে মুরগির রোস্ট বিবিকিউ পাওয়া যায়, কিন্তু সে মুরগি গুলো মরা মুরগি কিনা সেটা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে, এটা সত্যি কথা যে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে মহিষের মাংস প্যাকেটজাত হয়ে বাংলাদেশে এসে ফ্রিজিং করা হয় পরবর্তীতে সেই ফ্রিজিং করা মহিষের মাংস বাংলাদেশের বিরানির দোকানে তেহারির দোকানে এসে হয়ে যায় গরুর মাংস এবং অনেক সময় সেই প্যাকেট জাত ফ্রিজিং মাংস গুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যায় কিন্তু সেই মেয়াদ উত্তীর্ণ মাংস গুলো বিরানি তেহারি দোকানে খাওয়ানো হয় , তাই ঢাকা শহরের খাবারের ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে, খাবার-দাবার এ ব্যাপারে অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতার জন্য মানুষের ঘেন্না লাগতেই পারে কারণ সবার রুচি এক রকম হয় না কিন্তু প্রতিদিন আমরা খাবারের দোকানে যাইয়া কি খাচ্ছি সে ব্যাপারে সবার সতর্ক হওয়া জরুরী, তাই যারা শুচিবাই এবং রুচিশীল তাদের নেহারির দোকানে যাইয়ে নেহারি খাওয়ার থেকে কসাইয়ের দোকান থেকে নেহারী কেনে বাসায় নিয়ে এসে নিহারি রান্না করে নিহারি খাওয়াই যুক্তি সঙ্গত।
@@invisibleasf07 ভাই নেহারি খালি হাতেই দেয়। হ্যান্ড গ্লোবসে নেহারি সার্ভ করা মুশকিল। আপনে ভারতে জান কিংবা পাকিস্তান এ বা আফগানিস্তান সব জায়গায় নেহারি হাতেই সার্ভ করে।
কত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আর যুক্তি সম্মত কথা বলতে পারেন উনি।
আল্লাহ ওনার ভালো করুক❤
Shala tui akta dalal
সিদ্দিক ভাইয়ের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো, আল্লাহ তাআলা ওনার কামাই রুজি বরকত দিন, এবং ওনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন ,
ameen
আমিন,সুম্মা আমিন।
AMIN
@@InfoHunter একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@kamrunnahar240 একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
সিদ্দিক ভাই মনে হয় একজন সরল সহজ মানুষ বাস্তব কথা বলছে সত্য কথা আল্লাহ ওনার ব্যবসার বরকত দিক
কোন ফুড ব্লগারকেও দেখি নি এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করতে।
দর্শকের লোভ ধরিয়ে ছাড়লেন ভাই, অনেক অনেক শুভকামনা।
thank you vi
#Hasib Ranak ....একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
😂😂😂
Vai jan plz akta bar kotha bolun plz vai
@@MAHEDIHASANSUMON-j8g ko kotha bhai
সিদ্দিক ভাইয়ের প্রত্তেক্টা কথাই খুবেই সুন্দর। এক কথায় উনি খুব ভালো মনের মানুষ পুরান ঢাকার মানুষ এমনই হওয়া উচিত আল্লাহ যদি আমারে বাচায় রাখে আমি জিবনে একদিন হলেও সিদ্দিক ভাইয়ের বিশেস নেহারি খেয়ে আসব ইনশাআল্লাহ
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
দোকানদার ভাইয়ের কথা গুলা অনেক ভালো লাগছে।। উনি অনেক ভালো মনের মানুষ কথায়ই বুঝা গেলো।। সাদা মনের মানুষ 🖤 দেশের বাইরে আছি।। আল্লাহ বাচাইলে দেশে গেলে উনার দোকানে যাবো নেহারি খাইতে ইনশাআল্লাহ 🖤
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এই দোকানের মালিক। উনার জন্য শুভকামনা। ❤️
thank you
হুম।
www.youtube.com/@juliakter858/
অসাধারণ স্বাদ খুব ভালো লেগেছে,
সিদ্দিক ভাই ভালো মনে মানুষ
thank you
পরের দোকান না নিজের দোকান যা যা লাগবে চেয়ে নিবেন 🥰
অনেক ভালো লাগছে কথাটা 🥰
মাশা-আল্লাহ। ভাইটার কথা খুবই সরল।
thank you
"আমারে যেন মানূষ মনে রাখে" কথাটা কলিজায় লাগলো।।😊😊
thank you
ভাল লেগেছে। সুযোগ পেলে অবশ্যই যাবো।
"সবার মন তো পাওয়া যায় না" ❤️❤️
এই কথাটা ভালো লাগছে
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
এই ভিডিও দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে, আজ ভোরে ফজরের নামাজ শেষ করে রওয়ানা করে উনার এখানে গিয়ে সকাল সাতটায় পৌছাই আমরা চার বন্ধু। গিয়ে দেখি বিশাল সমাগম, সেই সাথে নেহারি শেষ বলে চিৎকার করছেন সিদ্দিক সাহেব। অনেকেই অসন্তুস প্রকাশ করছেন। খোঁজ খবর নিয়ে দেখলাম আমরা ই সব চেয়ে দূর থেকে গিয়েছিলাম। সিদ্দিক সাহেবকে অনেকক্ষন অনুরোধ করার পর উনি একদম শেষে ঘন্টাখানেক পর আমাদের চার জনের জন্য একটি নেহারি দিলেন। কি আর করা একজনের খাবার চারজন শেয়ার করে খেয়ে চলে আসলাম। আমাদের মতো অন্য অনেকেরই এ অবস্থা হয়েছিলো। তবে আমরা চার জনের জন্য একটি প্যাকেজ পেলেও অন্যরা প্রতি দুজনের জন্য একটি প্যাকেজ পেয়েছিলো। আর অনেকে জন প্রতি একটি করেই পেয়েছিলো। প্রায় সকল ডেলিভারি পূর্বের অগ্রীম অর্ডারের ছিলো।
খাবারের টেস্ট ভালো ছিলো আলহামদুলিল্লাহ।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একজন খাটি মনের মানষ সিদ্দিক ভাই, তার ভিতরে কোন প্যাচ নাই,আল্লাহ উনার ব্যাবসার উন্নতি দিন।
আমিন
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
মনে হয় উনি একটু সৎ আছেন। উনার ব্যবহার অনেক ভালো 💖
না ইন্ডিয়ান পেকেট গোস্ত আর নেহারি মনেহয়। কারণ মেশিনে কাটা গোস্ত।
@MD. Jisan
@MD. Jisan একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
#Md Tanjidul Islam ..... একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
গত পরশুও খেয়ে আসছি এটা আরও ৫বছর আগে কলেজ থাকতেও যেমন টেস্ট লাগতো এখনো একি টেস্ট আলহামদুলিল্লাহ❤️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ভাইয়া কখন পাওয়া যায়??
@@md.abdulgaffarexecutive9956 it's unhygienic.
Ora hagu kore hat dui ni
Vai price kamon pore
ওনার দোকানের খাবার নেহারি সত্যি অনেক চমৎকার । আমি এই পর্যন্ত ১০/১২বার তার শাহি নেহারি খেয়েছি, Nahian chocolate UA-cam channel এর পক্ষ থেকে সিদ্দিক কাকার জন্য অনেক শুভকামনা 🌹
thank you
APNAY JMON KASTUMAR THIK OPORISHKAR AE DOKANDAR 2 JON MILCHAY
ওনার কথাবার্তা খুব ভালো লেগেছে 😍❤️
thank you
👨🍳
দোকানদার ভাইয়ের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো
লালবাগ গেলেই খেয়ে আসবো
ইনশাআল্লাহ
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
যেতে পারেন খুব ভালো
অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এই দোকানের মালিক। উনার জন্য শুভকামনা💙
ভাইয়ের কথা গুলো অনেক সুন্দর
অনেক সুন্দর হয়েছে সাবস্ক্রাইব করে পাশে আছি ❤❤❤
আমাদের সিদ্দিক ভাই। আগে যেমন ছিলো এখন ও তেমনই।
বাহ কত সুন্দর কথা উনার... মন ভরে যায়...❤❤❤
ওনার জন্য দোয়া করি
Alhamdulillah Mash Allah My Favourite Food Thanks Your Information Amin Summa Amin
আমার তো এখনি খেতে ইচ্ছে করছে 😋😋🤤
ওনাকে আমার খুব ভালো লাগলো আমি যাব একদিন
সত্যি কথাগুলো অসাধারণ
সত্যি অনি অনেক ভালো মানুষ হচ্ছে
আমার অনেক প্রিয় খাবার 😛
SubhanAllah for the old town . Masha-Allah for Vai . Bravo Dhakay-As .
হাতে গ্লাপ্স ব্যবহার করা হলে,, দেখতে আরো ভালো লাগতো।
আজকে গ্লাভস ব্যবহার করতে দেখলাম।
Musk also
লালবাগের নেহারি আমার অনেক পছন্দের ভালো লাগলো ভিডিও টা দেখে
ভাই কথা গুলি খুব বালো লাগলো
মানুষ বাঁচে কয়দিন মরে গেলে তো সব শেষ এই কথাটা খুব ভালো লাগছে ❤️❤️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ভালো ও সুস্ত রাখেন
' আমি ঢাকাইয়া তো, শুদ্ধ ভাসায় কথা কইতে পারিনা ' ❗তিনি তো ঠিকই বলেছেন, উনার ঢাকাইয়া ভাষায় উনি কথা বলবেন, কারো পছন্দ হলে শুনবেন, না হলে শুনবেন না, ব্যাস ! এতো সরল সোজা সাপটা কথা ! শুনে খুবই ভালো লাগলো ।
Thanks sothik Kotha boleche.sobar ancholik vasa ache.seta somman kora uchit.
Uncle r kotha gula sune ato valo lagse....
ভিডিও দেখতে দেখতে কখন যে শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না⭐⭐⭐👌
thank you
kubi vlo laglo donnobad vai.
অসাধারণ ধন্যবাদ যদি ঢাকায় আসি একবার খাওয়ার চিন্তা ভাবনা আছে, দেখ মনে হলো অনেক স্বাদের হবে।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
সিদ্দিক ভাইয়ের কথা গুলো সত্যি অনেক ভালো লাগলো।
sob somoy Paya jay halim?
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@Salman_Shanto একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আমরা ঢাকাইয়া যারা তারা শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে পারি না
এত সরল মনে বলেছে
আর ঢাকাইয়াদের ব্যবহার এত ভালো
এজন্য আমি ঢাকাইয়াদের অনেক পছন্দ করি
তাদের মন মোমের মত গলে যায়।
পুরান ঢাকার ভাষা বরাবরই ভালো লাগে। ❤
আপানার উপাস্হপনা ও দোকান মালিকের কাথাগুলো খুবই প্রাণবন্ত লেগেছে। বিশেষ করে সিদ্দিক ভাই এর সহজ সরল সত্য কথন গুলো মনে রাখার মতন। আর নিহারি দেখে যা মনে হলো অসাধারণ হবে। ইনশাআল্লাহ সুযোগ হলে চেখে দেখব।।
Everything is so mindful. Hope one day will try in shaa Allah.
🇬🇧
মা শাহী হালিম সম্পর্কে অনেক তথ্যই জেনেছিলাম। আজকে নিহারি সম্পর্কে জানতে পারলাম।
thank you
Siddique bhai amader alakar boro bhai,uni khubi bhalo akjon Manus r unar nehari,halim one of d best in old town
ঢাকাইয়াদের ভাষা সবচেয়ে সুনদর ভাষা
kub lubonio baya tnx apnake amon akta video amader upohar dear jonno.
thank you too
এখনই খাইতে মন চাচ্ছে যে 😋😋😋
Valo lagce
Eid shopping er somoya jabo
ওনার দোকানের খাবার নেহারি সত্যি অনেক চমৎকার
thank you
অসাধারণ উপস্থাপনা 👍
অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক ভালো লাগলো পুরান ঢাকার নেহারি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে তবে সময় পেলে খাব ইনশাআল্লাহ আগামীতে যেন সুন্দর সুন্দর ভিডিও আপনার মাধ্যমে পেতে পারি আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করে রাখলাম
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
জি ভাই আসলেই অসাধারন
আহা এটা তো আমাদের এখানেই। কি জে মজা সিদ্দিক ভাই এর হালিম আহ।
thanks
আপনার বাসাটা কোথায়? আমার বড় ফুপির বাসা চৌধুরি বাজার এ
প্রথমত বলবো উনার ব্যাবহার অনেক ভালো।
তবে যেমন মজার মনে করেছিলাম তেমন Test পাই নাই যেমন নেহারির ঝোল যদি একটু ঘন না হয় ভালো লাগে নাহ
তবে এটা সত্য উনার ব্যাবহার ভালো
দারুন নেহারির ভিডিও বানাইলেন দেখে জিভে জল এসে যায় একদিন এসে খেয়ে যাবো ইনশাল্লাহ।
insha allah
Yummy 😋 bangladeshe gele khabo inshaallah
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
হাত দুয়া পানি 🙂
অনেক টেস্ট 🫤🤢
এত সুন্দর উপস্থাপন আমি খুব কম দেখেছি।
জমিদার বাড়ি ভিডিও চাই ভাই
ভিডিও গুলো ভালো হচ্ছে
thank you
Sei romok..
ইনশাআল্লাহ যাবো একদিন ফ্রী হয়ে☺️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলি মারাত্মক
বাহ সব কিছু দারুণ লাগলো, খুব খেতে ইচ্ছে করছে, আল্লাহ ভাই কে ভালো রাখুক,,,,
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ভাইয়ের কথাগুলি ধিলে লাগছে
' পুরান ঢাকাইয়ারা খাইবারও পারে, খিলাইবারও পারে '❗ তিনি অবশ্যই নিঃসন্দেহেই ১০০% পারসেন্ট সঠিক সত্য কথাই বলেছেন।
thank you
আরে ভাই কথার জবান ঠিক নাই
Apnarta thik koren.sobar e ancholik vasa ache.@@golden9085
Allah take nek hayat Dan Karen. Ameen
উনার কথাটা ভাল্লাগলো! উনি এক তরফা আর সব ব্যাবসায়ী দের মতো নিজের নেহারী কে সেরা বলেননি! বলেছেন যার যার মুখে তার তার টেস্ট,এটাই ভাল্লাগছে
আপনার সাথে সহমত
ভাই ওনার কথা আর ওনাকে ভালো লাগলো
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্যই পুরান ঢাকার খাবার, দক্ষিণ এশিয়ার খাবার এর থিকে পিছিয়ে পরছে। হ্যান্ড গ্লাবস, হ্যাড ব্যান্ড ব্যাবহার করলেই হয় 🙂
আপনাদের মত মানুষের জাপান গিয়ে থাকার দরকার । অনেক কাজ আছে খালিহাত ছাড়া ভাল ভাবে হয়না আপনাদের মত মানুষেরাই বড় হোটেলে গিয়ে পচা খাবার খান তাছাড়া কি আপনার ঘরে হাতে মোজা পরে রান্না করে ?
@@MonirHossain-bq3zd হয়তো আপনার বয়স কম আরো বড় হইলে সব কিছু বুঝবেন। বিদেশিরা নিজের হাত না লাগাইয়ায়া খাবার খায়, আর অন্যর হাত লাগানো খাবার তো দূরে থাক। আমি হোটেল ম্যানেজমেন্টের স্টুডেন্ট ফুড হাইজিন সম্পর্কে আমি জানি। ভালো থাকবেন 🙂 ঠান্ডা মাথায় সব কিছু বুঝার চেষ্টা করবেন
Do you know who is the number one Chef?? For me Gordon. And I never saw him cooking with gloves... gloves don't justify cleaning and hygiene...
@@md.shahidurrahman6012 আপনাকে তো বললাম আগে সব কিছু ভালো ভাবে ভুঝার চেষ্টা করেন। গ্লাবস পরে রান্না করতে কেউ বলে নাই। খাবার নারা চারার সময় গ্লাবস ব্যাবহার করতে বলতাছে। একজন শেফ এর কিচেনে ঢুকার আগেই হাত ধুইতে হয়, হ্যাড ব্যান্ড, মাস্ক পরতে হয়। আর এখানে কে ১ নাম্বার কে ২ নাম্বার শেফ তা কেনো আসতেছে?
বড় শেফ টিভিতে আসলেই হয় না, Michelin Star এওয়ার্ডস থাকতে হয়, যার নিজের কোন রেছেপি থাকে তারা এই ট্যাগ পায় । 🙂
আগে জানে হবে তারপর বলতে হবে।
@@shahfiurnabil7835 what do you mean I didn't understand you. I wanted to tell you that he is Clean enough for his cuisine and category. He is perfect in his casual restaurant. It's not a fine dining restaurant. He is dealing with street food. He doesn't need to follow any code of conduct like a Michelin star restaurant obliged . If you have a high nose don't eat street food. From your reply 🤣 what I can see you have no knowledge at all. Fine dining and street food restaurants are different. I am talking about chef Gordon Ramsay...Do you know him??? He has multiple Michelin star restaurants. He has a few thousands of own recipes and many books . he is an expert in any cuisine. He is a judge of top cooking shows...master chef, iron chef and so on.... please have some knowledge before talking.
Very very valuable speace
Before the customer
হ্যলো, জনাব “ মা শাহ হালীম, আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে জানাই শুধু রান্না “ ণেহারি” জন্য, মুখে পানি আসছে যদি আপনার ণেহারি খেতে পেতাম, আমি ছোটবেলায় গেন্ডেরিয়ার ছিলাম, পুরানো ঢাকার খাবার সব সময়ের জন্য খুবই সুসাসু; আপনার কথা অকাট্য সত্য “ পুরান ঢাকার মানুষের আতিতেয়থা অতুলনীয় নতুন ঢাকার এমন খাবার নাই। আপনারা বিভিন্ন রকম “ মোগলাই খাবার “ রান্না করতে পারেন যা আর কেউ পারেনা। আপনাকে সালাম ও ধন্যবাদ জানাই কানাডা Canada 🇨🇦থেকে , এখন কানাডায় বাস করি। হিন্দুদের মিষ্টি আর পাওয়া যায়না। জিনাত
thank you
আমাকে আল্লাহ পাক বাঁচিয়ে রাখে আমি খাবো এসে।
it seems like he is telling the true story, and nihari looks so good
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
খালি হাতে খাবারগুলো সরাসরি কিভাবে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করলো 🥺🥴
আমি আজ special টা খেতে গিয়েছিলাম। আসলে কারেলির গোসত দেয়া হয় না। ছোট একটা নল্লি। আর এক চিমটি পরিমান মগজ দেয়। but কারেলির গোসত দেয় না। সেই হিসাবে special টার দাম অনেক অনেক বেশি। তবে স্বাদ খারাপ না। আবার আহামরি কিছুই না। তবে অনাদের সবার ব্যবহার বেশ ভাল। খালি দামটা অনেক বেশি বেশি।
ঢাকা,লালবাগ চৌধুরী বাজার থেকে বলছি
দারুন রান্না
thank you
very nice video very informative thanks
আমার খুব ফেবারেট খাবার নেহারি
আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন? আমি ঢাকা মোহাম্মদপুর থেকে দেখছি।কারিল গোশত কাকে বলে? ঘরে বসে অর্ডার করলে পাওয়া যাবে?
পুরান ঢাকা লালবাগ (চৌধুরী বাজার) এর গর্ব মা শাহী হালিম ও নেহারি। 😍🤤❤️
কোথায় কোন দিকে?
হালিম কয়টা পর্যন্ত পাওয়া যায়
Ami non veg khaina kintu dekhe bhaloi laglo 🙏🙏🙏🙏🙏
সিদ্দিক ভাইয়ের খাবার যেমন আকর্ষণীয়, তার কথাগুলো তেমন। ইনশাল্লাহ আল্লাহ্ চাইলে অবশ্যই ভিজিট করব।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
দোকান দারের কথা ভালো লাগছে
আজকে খেয়ে আসলাম
১০/৮ দিলাম।
দামের তুলনায় পরিমাণ খুবই ভালো।
টেস্ট ১০/৮
দাম ১০/১০
খুবই স্বাস্থ্যকর।
কেউ যদি খেতে যান আশা করি নিরাশ হবেন না।
thank you
ঠিকানা টা দেন
thikana ta den
Hand gloves use is must ❤
আসসালামু অলাইকুম ভাইয়া।নেহারি দেখে অনেক ইয়াম্মী মনে হচ্ছে।দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে।
আসলেই ইয়াম্মী
আমি দুবাই তে এখন কর্মরত থাকাতে সিদ্দিক ভাইয়ের রান্না করা নেহারী অনেক দিন ধরে মিস করছি
আপনাদেরই,,, আমিন
মাশাআল্লাহ
thank you
সেরা লাগলো❤
দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে, আমি জদি অসুস্থ না হতাম গিয়ে খেয়ে আসতাম, জদি হোমডেলিবারি দিতো তাহলে ভালোই হতো,
Bhai I am your fan. We appreciate your work
thank you
অপরিষ্কার দেখতে ভালো বাট এইভাবে খালি হাতে দেখে ঘেন্না ধরে গেল
বাংলাদেশের পোলাপান যখন গার্লফ্রেন্ডের ভ*** গ** মাং চাটে তখন তাদের ঘেন্না লাগে না অথচ যত ঘিন্না লাগে তাদের খাবার সময়
@@sultanakawsar6692 খাবার জিনিস নিয়ে এই রকম মন্তব্য
সমস্যা নাই।জাল দেয় তো।গরমে হাতের ব্যাকটেরিয়া মরে যাবে।
@@invisibleasf07 আপনাকে হক এবং বাতিলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে,ঢাকা শহরে এরকম রেস্টুরেন্ট আছে যারা মুরগির বিবিকিউ মুরগির রোস্ট বানিয়ে সেটা ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে আর বলে তাদের রেস্টুরেন্টে এসে খাবার খেতে এবং বলে যে তাদের রেস্টুরেন্টে খুব রিজনেবল প্রাইসে মুরগির রোস্ট বিবিকিউ পাওয়া যায়, কিন্তু সে মুরগি গুলো মরা মুরগি কিনা সেটা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে, এটা সত্যি কথা যে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে মহিষের মাংস প্যাকেটজাত হয়ে বাংলাদেশে এসে ফ্রিজিং করা হয় পরবর্তীতে সেই ফ্রিজিং করা মহিষের মাংস বাংলাদেশের বিরানির দোকানে তেহারির দোকানে এসে হয়ে যায় গরুর মাংস এবং অনেক সময় সেই প্যাকেট জাত ফ্রিজিং মাংস গুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যায় কিন্তু সেই মেয়াদ উত্তীর্ণ মাংস গুলো বিরানি তেহারি দোকানে খাওয়ানো হয় , তাই ঢাকা শহরের খাবারের ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে, খাবার-দাবার এ ব্যাপারে অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতার জন্য মানুষের ঘেন্না লাগতেই পারে কারণ সবার রুচি এক রকম হয় না কিন্তু প্রতিদিন আমরা খাবারের দোকানে যাইয়া কি খাচ্ছি সে ব্যাপারে সবার সতর্ক হওয়া জরুরী, তাই যারা শুচিবাই এবং রুচিশীল তাদের নেহারির দোকানে যাইয়ে নেহারি খাওয়ার থেকে কসাইয়ের দোকান থেকে নেহারী কেনে বাসায় নিয়ে এসে নিহারি রান্না করে নিহারি খাওয়াই যুক্তি সঙ্গত।
@@invisibleasf07 ভাই নেহারি খালি হাতেই দেয়। হ্যান্ড গ্লোবসে নেহারি সার্ভ করা মুশকিল। আপনে ভারতে জান কিংবা পাকিস্তান এ বা আফগানিস্তান সব জায়গায় নেহারি হাতেই সার্ভ করে।
উনার ব্যবহার অনেক ভালো