লালবাগে সিদ্দিক ভাইয়ের কারেলি গোশতের স্পেশাল নেহারি | Info Hunter
Вставка
- Опубліковано 15 лис 2022
- পুরান ঢাকার লালবাগের চৌধুরী বাজারের সিদ্দিক ভাইয়ের দোকানের নেহারি খুবই জনপ্রিয়। তিনি তার বানানো নেহারিতে বিভিন্ন ধরনের মসলার পাশাপাশি কারেলি গোশত ব্যবহার করে থাকেন বলে নেহারির স্বাদও হয় অনন্য। দোকানের মূল নাম মা শাহী হালিম হলেও লালবাগের সবার কাছে সিদ্দিক ভাইয়ের দোকান বলে পরিচিত। তার দোকানে সপ্তাহে সাত দিন নেহারি ও হালিম বিক্রি হলেও কারেলি গোশতের স্পেশাল এই নেহারি কেবল শুক্রবার সকাল আটটা থেকে নয়টা পর্যন্ত মাত্র এক ঘন্টার জন্য পাওয়া যায়।
#নেহারি #Nehari #পায়া #paya
Address
মা শাহী হালিম
চৌধুরী বাজার, লালবাগ
01745565806
Google map link
goo.gl/maps/d4HSi4eVL3PNJdiw7
For More Visit:
Website: infohunterbd.blogspot.com/
Facebook: / bdinfohunter
কত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আর যুক্তি সম্মত কথা বলতে পারেন উনি।
আল্লাহ ওনার ভালো করুক❤
কোন ফুড ব্লগারকেও দেখি নি এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করতে।
দর্শকের লোভ ধরিয়ে ছাড়লেন ভাই, অনেক অনেক শুভকামনা।
thank you vi
#Hasib Ranak ....একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
😂😂😂
সিদ্দিক ভাইয়ের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো, আল্লাহ তাআলা ওনার কামাই রুজি বরকত দিন, এবং ওনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন ,
ameen
আমিন,সুম্মা আমিন।
AMIN
@@InfoHunter একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
@@kamrunnahar240 একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
"আমারে যেন মানূষ মনে রাখে" কথাটা কলিজায় লাগলো।।😊😊
thank you
সিদ্দিক ভাই মনে হয় একজন সরল সহজ মানুষ বাস্তব কথা বলছে সত্য কথা আল্লাহ ওনার ব্যবসার বরকত দিক
এই ভিডিও দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে, আজ ভোরে ফজরের নামাজ শেষ করে রওয়ানা করে উনার এখানে গিয়ে সকাল সাতটায় পৌছাই আমরা চার বন্ধু। গিয়ে দেখি বিশাল সমাগম, সেই সাথে নেহারি শেষ বলে চিৎকার করছেন সিদ্দিক সাহেব। অনেকেই অসন্তুস প্রকাশ করছেন। খোঁজ খবর নিয়ে দেখলাম আমরা ই সব চেয়ে দূর থেকে গিয়েছিলাম। সিদ্দিক সাহেবকে অনেকক্ষন অনুরোধ করার পর উনি একদম শেষে ঘন্টাখানেক পর আমাদের চার জনের জন্য একটি নেহারি দিলেন। কি আর করা একজনের খাবার চারজন শেয়ার করে খেয়ে চলে আসলাম। আমাদের মতো অন্য অনেকেরই এ অবস্থা হয়েছিলো। তবে আমরা চার জনের জন্য একটি প্যাকেজ পেলেও অন্যরা প্রতি দুজনের জন্য একটি প্যাকেজ পেয়েছিলো। আর অনেকে জন প্রতি একটি করেই পেয়েছিলো। প্রায় সকল ডেলিভারি পূর্বের অগ্রীম অর্ডারের ছিলো।
খাবারের টেস্ট ভালো ছিলো আলহামদুলিল্লাহ।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এই দোকানের মালিক। উনার জন্য শুভকামনা। ❤️
thank you
আমরা ঢাকাইয়া যারা তারা শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে পারি না
এত সরল মনে বলেছে
আর ঢাকাইয়াদের ব্যবহার এত ভালো
এজন্য আমি ঢাকাইয়াদের অনেক পছন্দ করি
তাদের মন মোমের মত গলে যায়।
দোকানদার ভাইয়ের কথা গুলা অনেক ভালো লাগছে।। উনি অনেক ভালো মনের মানুষ কথায়ই বুঝা গেলো।। সাদা মনের মানুষ 🖤 দেশের বাইরে আছি।। আল্লাহ বাচাইলে দেশে গেলে উনার দোকানে যাবো নেহারি খাইতে ইনশাআল্লাহ 🖤
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
খাবারের সামনে এতো কথা বললে মুখের লালা/ থুথু গিয়ে খাবারে পড়ে। তাছাড়া উনি খালি হাতে যেইভাবে হাতাহাতি করলো তাতে বোঝা যাচ্ছে উনার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বা হাইজিন (hygiene) এর ব্যাপারে কোনো ধারনাই নাই।
পরের দোকান না নিজের দোকান যা যা লাগবে চেয়ে নিবেন 🥰
অনেক ভালো লাগছে কথাটা 🥰
সিদ্দিক ভাইয়ের প্রত্তেক্টা কথাই খুবেই সুন্দর। এক কথায় উনি খুব ভালো মনের মানুষ পুরান ঢাকার মানুষ এমনই হওয়া উচিত আল্লাহ যদি আমারে বাচায় রাখে আমি জিবনে একদিন হলেও সিদ্দিক ভাইয়ের বিশেস নেহারি খেয়ে আসব ইনশাআল্লাহ
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
গত পরশুও খেয়ে আসছি এটা আরও ৫বছর আগে কলেজ থাকতেও যেমন টেস্ট লাগতো এখনো একি টেস্ট আলহামদুলিল্লাহ❤️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ভাইয়া কখন পাওয়া যায়??
@@md.abdulgaffarexecutive9956 it's unhygienic.
Ora hagu kore hat dui ni
Vai price kamon pore
SubhanAllah for the old town . Masha-Allah for Vai . Bravo Dhakay-As .
"সবার মন তো পাওয়া যায় না" ❤️❤️
এই কথাটা ভালো লাগছে
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
মনে হয় উনি একটু সৎ আছেন। উনার ব্যবহার অনেক ভালো 💖
না ইন্ডিয়ান পেকেট গোস্ত আর নেহারি মনেহয়। কারণ মেশিনে কাটা গোস্ত।
@MD. Jisan
@MD. Jisan একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
#Md Tanjidul Islam ..... একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
' আমি ঢাকাইয়া তো, শুদ্ধ ভাসায় কথা কইতে পারিনা ' ❗তিনি তো ঠিকই বলেছেন, উনার ঢাকাইয়া ভাষায় উনি কথা বলবেন, কারো পছন্দ হলে শুনবেন, না হলে শুনবেন না, ব্যাস ! এতো সরল সোজা সাপটা কথা ! শুনে খুবই ভালো লাগলো ।
মাশা-আল্লাহ। ভাইটার কথা খুবই সরল।
thank you
ওনার দোকানের খাবার নেহারি সত্যি অনেক চমৎকার । আমি এই পর্যন্ত ১০/১২বার তার শাহি নেহারি খেয়েছি, Nahian chocolate UA-cam channel এর পক্ষ থেকে সিদ্দিক কাকার জন্য অনেক শুভকামনা 🌹
thank you
APNAY JMON KASTUMAR THIK OPORISHKAR AE DOKANDAR 2 JON MILCHAY
' পুরান ঢাকাইয়ারা খাইবারও পারে, খিলাইবারও পারে '❗ তিনি অবশ্যই নিঃসন্দেহেই ১০০% পারসেন্ট সঠিক সত্য কথাই বলেছেন।
thank you
আরে ভাই কথার জবান ঠিক নাই
হাতে গ্লাপ্স ব্যবহার করা হলে,, দেখতে আরো ভালো লাগতো।
আজকে গ্লাভস ব্যবহার করতে দেখলাম।
Musk also
একজন খাটি মনের মানষ সিদ্দিক ভাই, তার ভিতরে কোন প্যাচ নাই,আল্লাহ উনার ব্যাবসার উন্নতি দিন।
আমিন
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
হাত দুয়া পানি 🙂
অনেক টেস্ট 🫤🤢
Alhamdulillah Mash Allah My Favourite Food Thanks Your Information Amin Summa Amin
অসাধারণ স্বাদ খুব ভালো লেগেছে,
সিদ্দিক ভাই ভালো মনে মানুষ
thank you
সত্যি অনি অনেক ভালো মানুষ হচ্ছে
আমার তো এখনি খেতে ইচ্ছে করছে 😋😋🤤
kubi vlo laglo donnobad vai.
ভাল লেগেছে। সুযোগ পেলে অবশ্যই যাবো।
সত্যি কথাগুলো অসাধারণ
বাহ কত সুন্দর কথা উনার... মন ভরে যায়...❤❤❤
Everything is so mindful. Hope one day will try in shaa Allah.
🇬🇧
আমার অনেক প্রিয় খাবার 😛
লালবাগ গেলেই খেয়ে আসবো
ইনশাআল্লাহ
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
দোকানদার ভাইয়ের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ভালো ও সুস্ত রাখেন
আমাদের সিদ্দিক ভাই। আগে যেমন ছিলো এখন ও তেমনই।
ভাইয়ের কথা গুলো অনেক সুন্দর
অসাধারণ উপস্থাপনা 👍
পুরান ঢাকার ভাষা বরাবরই ভালো লাগে। ❤
আপানার উপাস্হপনা ও দোকান মালিকের কাথাগুলো খুবই প্রাণবন্ত লেগেছে। বিশেষ করে সিদ্দিক ভাই এর সহজ সরল সত্য কথন গুলো মনে রাখার মতন। আর নিহারি দেখে যা মনে হলো অসাধারণ হবে। ইনশাআল্লাহ সুযোগ হলে চেখে দেখব।।
ওনার জন্য দোয়া করি
kub lubonio baya tnx apnake amon akta video amader upohar dear jonno.
thank you too
Uncle r kotha gula sune ato valo lagse....
অসাধারণ ধন্যবাদ যদি ঢাকায় আসি একবার খাওয়ার চিন্তা ভাবনা আছে, দেখ মনে হলো অনেক স্বাদের হবে।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
Masshallah 🥰
অনেক সুন্দর হয়েছে সাবস্ক্রাইব করে পাশে আছি ❤❤❤
ভাই কথা গুলি খুব বালো লাগলো
মানুষ বাঁচে কয়দিন মরে গেলে তো সব শেষ এই কথাটা খুব ভালো লাগছে ❤️❤️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ভিডিও দেখতে দেখতে কখন যে শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না⭐⭐⭐👌
thank you
Siddique bhai amader alakar boro bhai,uni khubi bhalo akjon Manus r unar nehari,halim one of d best in old town
জি ভাই আসলেই অসাধারন
it seems like he is telling the true story, and nihari looks so good
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ইনশাআল্লাহ যাবো একদিন ফ্রী হয়ে☺️
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
অসাধারণ
ওনাকে আমার খুব ভালো লাগলো আমি যাব একদিন
এখনই খাইতে মন চাচ্ছে যে 😋😋😋
উনার কথাটা ভাল্লাগলো! উনি এক তরফা আর সব ব্যাবসায়ী দের মতো নিজের নেহারী কে সেরা বলেননি! বলেছেন যার যার মুখে তার তার টেস্ট,এটাই ভাল্লাগছে
আপনার সাথে সহমত
very nice video very informative thanks
Valo lagce
Eid shopping er somoya jabo
অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক ভালো লাগলো পুরান ঢাকার নেহারি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে তবে সময় পেলে খাব ইনশাআল্লাহ আগামীতে যেন সুন্দর সুন্দর ভিডিও আপনার মাধ্যমে পেতে পারি আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করে রাখলাম
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্যই পুরান ঢাকার খাবার, দক্ষিণ এশিয়ার খাবার এর থিকে পিছিয়ে পরছে। হ্যান্ড গ্লাবস, হ্যাড ব্যান্ড ব্যাবহার করলেই হয় 🙂
আপনাদের মত মানুষের জাপান গিয়ে থাকার দরকার । অনেক কাজ আছে খালিহাত ছাড়া ভাল ভাবে হয়না আপনাদের মত মানুষেরাই বড় হোটেলে গিয়ে পচা খাবার খান তাছাড়া কি আপনার ঘরে হাতে মোজা পরে রান্না করে ?
@@MonirHossain-bq3zd হয়তো আপনার বয়স কম আরো বড় হইলে সব কিছু বুঝবেন। বিদেশিরা নিজের হাত না লাগাইয়ায়া খাবার খায়, আর অন্যর হাত লাগানো খাবার তো দূরে থাক। আমি হোটেল ম্যানেজমেন্টের স্টুডেন্ট ফুড হাইজিন সম্পর্কে আমি জানি। ভালো থাকবেন 🙂 ঠান্ডা মাথায় সব কিছু বুঝার চেষ্টা করবেন
Do you know who is the number one Chef?? For me Gordon. And I never saw him cooking with gloves... gloves don't justify cleaning and hygiene...
@@md.shahidurrahman6012 আপনাকে তো বললাম আগে সব কিছু ভালো ভাবে ভুঝার চেষ্টা করেন। গ্লাবস পরে রান্না করতে কেউ বলে নাই। খাবার নারা চারার সময় গ্লাবস ব্যাবহার করতে বলতাছে। একজন শেফ এর কিচেনে ঢুকার আগেই হাত ধুইতে হয়, হ্যাড ব্যান্ড, মাস্ক পরতে হয়। আর এখানে কে ১ নাম্বার কে ২ নাম্বার শেফ তা কেনো আসতেছে?
বড় শেফ টিভিতে আসলেই হয় না, Michelin Star এওয়ার্ডস থাকতে হয়, যার নিজের কোন রেছেপি থাকে তারা এই ট্যাগ পায় । 🙂
আগে জানে হবে তারপর বলতে হবে।
@@shahfiurnabil7835 what do you mean I didn't understand you. I wanted to tell you that he is Clean enough for his cuisine and category. He is perfect in his casual restaurant. It's not a fine dining restaurant. He is dealing with street food. He doesn't need to follow any code of conduct like a Michelin star restaurant obliged . If you have a high nose don't eat street food. From your reply 🤣 what I can see you have no knowledge at all. Fine dining and street food restaurants are different. I am talking about chef Gordon Ramsay...Do you know him??? He has multiple Michelin star restaurants. He has a few thousands of own recipes and many books . he is an expert in any cuisine. He is a judge of top cooking shows...master chef, iron chef and so on.... please have some knowledge before talking.
ভাইয়ের কথাগুলি ধিলে লাগছে
আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলি মারাত্মক
মা শাহী হালিম সম্পর্কে অনেক তথ্যই জেনেছিলাম। আজকে নিহারি সম্পর্কে জানতে পারলাম।
thank you
ঢাকাইয়াদের ভাষা সবচেয়ে সুনদর ভাষা
রাইট
অনেক সুন্দর
ওনার দোকানের খাবার নেহারি সত্যি অনেক চমৎকার
thank you
হ্যলো, জনাব “ মা শাহ হালীম, আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে জানাই শুধু রান্না “ ণেহারি” জন্য, মুখে পানি আসছে যদি আপনার ণেহারি খেতে পেতাম, আমি ছোটবেলায় গেন্ডেরিয়ার ছিলাম, পুরানো ঢাকার খাবার সব সময়ের জন্য খুবই সুসাসু; আপনার কথা অকাট্য সত্য “ পুরান ঢাকার মানুষের আতিতেয়থা অতুলনীয় নতুন ঢাকার এমন খাবার নাই। আপনারা বিভিন্ন রকম “ মোগলাই খাবার “ রান্না করতে পারেন যা আর কেউ পারেনা। আপনাকে সালাম ও ধন্যবাদ জানাই কানাডা Canada 🇨🇦থেকে , এখন কানাডায় বাস করি। হিন্দুদের মিষ্টি আর পাওয়া যায়না। জিনাত
thank you
ধন্যবাদ।
সেরা লাগলো❤
মাশাআল্লাহ
thank you
দারুন রান্না
thank you
ভাই ওনার কথা আর ওনাকে ভালো লাগলো
Ami non veg khaina kintu dekhe bhaloi laglo 🙏🙏🙏🙏🙏
আহা এটা তো আমাদের এখানেই। কি জে মজা সিদ্দিক ভাই এর হালিম আহ।
thanks
আপনার বাসাটা কোথায়? আমার বড় ফুপির বাসা চৌধুরি বাজার এ
বাহ সব কিছু দারুণ লাগলো, খুব খেতে ইচ্ছে করছে, আল্লাহ ভাই কে ভালো রাখুক,,,,
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
সুন্দর
Allah take nek hayat Dan Karen. Ameen
পুরান ঢাকা লালবাগ (চৌধুরী বাজার) এর গর্ব মা শাহী হালিম ও নেহারি। 😍🤤❤️
কোথায় কোন দিকে?
হালিম কয়টা পর্যন্ত পাওয়া যায়
দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে, আমি জদি অসুস্থ না হতাম গিয়ে খেয়ে আসতাম, জদি হোমডেলিবারি দিতো তাহলে ভালোই হতো,
আমাকে আল্লাহ পাক বাঁচিয়ে রাখে আমি খাবো এসে।
Yummy 😋 bangladeshe gele khabo inshaallah
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
বাহ! এই কথাটা মনে ধরল। "পুরান ঢাকার লোকেরা খায়,আরাম করতে এসি মেসিত যায়না।খাওন ভাল হইলে ভাংগাচোরা দোকান হইলেও খাইব।,বাহ! দারুণ!! দারুণ!! "
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
ভাই, আসসালাম আলাইকুম।
সিদ্দিক ভাইকে একটা কথা/অনুরোধ করছি,ওনি যেন আমাদের দিকে তাকিয়ে ও চিন্তা
করে মাগরিব নামাজ এর পর এই নিহারি বিক্রির আয়োজন/ ব্যাবস্হা করে আমাদের ওনার তৈরি হালিম ও নিহারি খাওয়ার সুযোগ করে দেন।জনি পুরান ঢাকার লোক হিসেবে ওনাদের জন্য সকাল ৮-থেকে-৯ টা পর্যন্ত নিহারি বিক্রি করে,বেশ ভালো লাগলো, কিন্তু আমরা যাহারা অনেক অনেক দূরে থাকি আমাদেরও মন চায় সিদ্দিক ভাইয়ের হালিম ও নিহারি খেতে এবং এব্যাপারে সিদ্দিক ভাইয়ের সহায়তা ও সহযোগীতা আশা করি, আল্লাহ ওনাকে যেন তৌফিক দান করেন। ধন্যবাদ।
apne jedin aiben amre akta phone diyen, amar chacha lage apner dawat roilo
@@Vantopp ভাই উনার নাম্বার বন্ধ। এত দূর থেকে গিয়ে সকালেও যদি না পাই তবে খারাপ লাগবে।
Hand gloves use is must ❤
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর ভিডিও দিয়েছেন অনেক ভালো লাগলো দেখে 💞💞💞💞💞💞💞💞💞🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️🙋♀️
thank you too
আমি জানি পুরান ঢাকাইয়াদের মন বিশাল বড় এবং খাবারে উস্তাদ কারণ আমার জন্ম পুরান ঢাকায় হইছে এবং ওখানেই বড় হইছি যদিও আমি ঢাকাইয়া না। যেকোনো খাবারে উনারা সেরা এবং মজাদার খাবারের বস উনারা।
অস্বাস্থ্যকর খাবার।
দারুন নেহারির ভিডিও বানাইলেন দেখে জিভে জল এসে যায় একদিন এসে খেয়ে যাবো ইনশাল্লাহ।
insha allah
Sei romok..
Nice boss
নীহারী টা অনেক লোভনীয় যদি পারতাম তাহলে কালকে যেতাম কিন্তু আমার বাসা মুন্সিগঞ্জ 😓
thank you
toh ki hoice aisha poren 😂
ভাই,আসসালাম আলাইকুম।
সিদ্দিক ভাইকে অনুরোধ করছি,
যেন আপনি হাতে গ্লাভস পরে নেন । এতে আপনার খাবার সাস্হ্য সম্মত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ও গন্য হবে এবং আপনার খাবারের সুনাম আরোও বেশি হবে ধন্যবাদ, আল্লাহ হাফেজ।
শুধু হাতে গ্লাবস নয়; রান্না করার সময় এবং খাবার ডিসট্রিবিউট করার সময় মুখে মাস্ক ও মাথায় হেয়ার কভার দেওয়াটাও খুব জরুরী।
ভিডিও দেখে তো জিভে জল চলে আসছে
Excellent
জমিদার বাড়ি ভিডিও চাই ভাই
ভিডিও গুলো ভালো হচ্ছে
thank you
আমার খুব ফেবারেট খাবার নেহারি
SO SUPER ❤️❤️❤️
উনার ব্যবহার অনেক ভালো
সিদ্দিক ভাইয়ের খাবার যেমন আকর্ষণীয়, তার কথাগুলো তেমন। ইনশাল্লাহ আল্লাহ্ চাইলে অবশ্যই ভিজিট করব।
একদম অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্ন খাবার। প্রথম কথা হলো; রাঁধুনী তার হাতে আংটি পড়ার কারণে আংটির ভেতরটা অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ময়লা দিনকে দিন জমে জমে একটা ময়লার আস্তর তৈরি করেছে। অতএব; আংটিসহ হাতে খাবারগুলো যে তিনি ধরছেন; এতে আংটির ভেতর থাকা জীবানুগুলো খাবারের মধ্যে চলে আসে। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে; হাতে কোনো প্রকার গ্লাবস পড়ে নি। একদম খালি হাতে খাবার ধরছেন। তৃতীয় কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় ডেকচির সামনে দাঁড়িয়ে মুখে মাস্ক না পড়ে কথা বলছেন। চতুর্থ কথা হচ্ছে; মাথায় হেয়ার কভার না দেওয়ায় এতে তার মাথার চুল রান্নার খাবারে পড়তে পারে যা আসলে অস্বাস্থ্যকর ব্যাপার। পঞ্চম কথা হচ্ছে; রান্না করার সময় তিনি খাবারের স্বাদ চেঁখে দেখছিলেন বাঁ হাত দিয়ে। বাঁ হাতে ঝোল নিয়ে সেই ঝোল তার জ্বিহবা লাগিয়ে সেই বাঁ হাত দিয়ে একবার রান্না করার ডান্ডা ধরছেন আবার কতক্ষণ পরে ডান হাত দিয়ে সেই একই ডান্ডা ধরছেন। তাহলে তার জিহ্বা থেকে লালা ডান্ডায় লাগছে। সেই ডান্ডা থেকে আবার লালার একটা অংশ ডান হাতের তালুতে চলে আসছে। এরপর তিনি সেই ডান হাত দিয়ে আবার রান্না মাংস ধরছেন। ব্যাপারটা চরম অস্বাস্থ্যকর। যারা এসব খাবার খাচ্ছেন; তারা এই অস্বাস্থ্যকর বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।