অনেকেই মনে করেন কেটিএম বাইকের প্রাইজ অনেক বেশী। কিন্তু বাস্তবে এই ধারণাটা একেবারেই ভুল বর্তমানে কেটিএম এর প্রাইস যথেষ্ট কমানো হয়েছে এবং এটা অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় অনেক কম আমি আপনাদেরকে হিসাব মিলিয়ে দিচ্ছি। KTM এর প্রাইস কখোনোই ওভার প্রাইস নয়। কারন ইঞ্জিন সিসি বাদে বাকী সব দিক দিয়ে এটা ২৫০ সিসি কোয়ালিটর। এটার বডি চেসিস, মেইন ইঞ্জিন পারট, চাকা, টায়ার সব কিছুই ২৫০ সিসির বর্তমান বাংলাদেশে স্পোর্টমেন্ট এর আড়াইশো সিসি যে বাইক গুলো রয়েছে সবগুলো থেকে এইটার প্রাইস অনেক কম কারণ এটার সিসিও কম। এই বাইকের সবকিছু ২৫০ সিসির জন্য তৈরি করে শুধুমাত্র ইঞ্জিনের হেড এবং পিস্টন ছোট করে দেওয়া হয়েছে ১২৫ সিসি সেগমেন্ট করে বাংলাদেশের বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আপনি এখন আড়াইশোর হেড এবং পিস্টন লাগিয়ে দিলেই এটা কমপ্লিট একটা ২৫০ সিসি ইঞ্জিন এবং গাড়ি। আর সি সি যত বেশি গাড়ির গতি তত বেশী অথবা স্মৃতি যত কম গাড়ির গতি তত কম এইটা ভাবা চরম লেভেলের একটা বোকামি মাত্র। এটাতো সবই আড়াইশো সিসির জন্য করা হয়েছে শুধুমাত্র ইঞ্জিনের পাওয়ারটা একটু খানি কম যেটা আপনি একেবারে কম ভাবাটাও বোকামি। তো তুলনামূলক হিসেব করলে কেটিএম কেনাটা অনেক সাশ্রয়ী।
কথা আছে ভাই একটু শুনেন।আমার Tvs Metro plus 110 cc বাইক।এখন এই বাইকের ইউজার মেনুয়াল বইতে লিখা আছে ৬ হাজার কিলো পর পর Engine Oil পরিবর্তন করুন।কিন্তু সার্ভিসিং এর যে বই আছে Tvs কম্পানির সেখানে লিখা আছে ১,০০০-১,২০০ কিলো পর পর ইঞ্জিন অইল পরিবর্তন করুন।এখন ২ টাই তো Tvs এর ই বই।তাইলে কোনটা সত্য একটু যদি বলতেন।
বেশি খাইতে গেলে গাল পড়া যায়। ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে ইউরোপিয়ান টা অথবা ৩ লাখ টাকা দিয়ে ইন্ডিয়ান টা নিয়ে নেন। টাকা অনুপাতে মালের কোয়ালিটিতে জিতবেন
যেহেতু fzs 149 & ktm 125 সেই হিসাবে কেটিএম ১২৫ কে যেভাবে রিপ্রেজেন্ট করেছে ইয়ামাহা তাদের দেশে কি কোনোভাবেই রিপ্রেজেন্ট করতে পারে নাই উপরন্ত দাম বেশি রাখছে এবং মাল হিসেবে লোহার মাল দিচ্ছে। এখন ভাই কেটিএম এর সাথে তো আমি আর ১২৫ সিসি সেলুটের তুলনা দিতে পারি না... কি বলেন আপনি?? আসলে এই বিষয়টাকে একেকজন একেক ভাবে দেখে। ভিডিওটা আমি যে এঙ্গেলে বা যেই বিষয়টাকে বোঝানোর জন্য তৈরি করেছিলাম সেটা হয়তো অনেকে বুঝবো অনেকে বুঝবে না। এবং কেটিএম এর এই গাড়িটার সাথে আমরা চাইলে সুজুকির আড়াইশো সিসির গাড়ির সাথে তুলনা করতে পারি কোন ধরনের কোন সমস্যা নেই। আমি এটাই সবাইকে বুঝাতে চাচ্ছিলাম ১২৫ সিসি দিয়ে কেটিএম যা দিচ্ছে অন্যান্য কোম্পানি আড়াইশো সিসি দিয়েও তা দিচ্ছে না। আশা করি মনে হয় আপনাকে কিছুটা বুঝাতে পেরেছি আমি আসলে কোন অ্যাঙ্গেলে ভিডিওটা তৈরি করেছিলাম!!! তবে আপনার প্রোফাইল পিকচার দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন কেটিএম লাভার। আমি নিজেও কেটিএম অনেক ভালবাসি কিন্তু একটা তো কিনেই ফেলেছি এখন এইটা নিয়েই সংসার করতে হবে কিছু তো আর করার নাই কারণ গাড়ি একটা বিক্রি করলে ১ লাখ টাকা মাঝখানে নাই।
@ সব বুঝতে পারছি ভাই, আমি কে টি এম আর সি চালায় তবে ডিউকও চালিয়েছি আবার fzs ও চালিয়েছি ইয়ামাহা কোম্পানি টা বাংলাদেশে চোর ডাকাতের হাত ধরে এসেছে সেজন্যই তারা দাম অনেক বেশি নিয়ে থাকে, আমি আপনাকে এটাই সাজেস্ট করব আপনিও ইয়ামাহার বাইক পরিবর্তন করে অন্য যেকোনো কোম্পানির বাইক কিনেন
অনেকেই মনে করেন কেটিএম বাইকের প্রাইজ অনেক বেশী। কিন্তু বাস্তবে এই ধারণাটা একেবারেই ভুল বর্তমানে কেটিএম এর প্রাইস যথেষ্ট কমানো হয়েছে এবং এটা অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় অনেক কম আমি আপনাদেরকে হিসাব মিলিয়ে দিচ্ছি।
KTM এর প্রাইস কখোনোই ওভার প্রাইস নয়।
কারন ইঞ্জিন সিসি বাদে বাকী সব দিক দিয়ে এটা ২৫০ সিসি কোয়ালিটর। এটার বডি চেসিস, মেইন ইঞ্জিন পারট, চাকা, টায়ার সব কিছুই ২৫০ সিসির
বর্তমান বাংলাদেশে স্পোর্টমেন্ট এর আড়াইশো সিসি যে বাইক গুলো রয়েছে সবগুলো থেকে এইটার প্রাইস অনেক কম
কারণ এটার সিসিও কম।
এই বাইকের সবকিছু ২৫০ সিসির জন্য তৈরি করে শুধুমাত্র ইঞ্জিনের হেড এবং পিস্টন ছোট করে দেওয়া হয়েছে ১২৫ সিসি সেগমেন্ট করে বাংলাদেশের বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আপনি এখন আড়াইশোর হেড এবং পিস্টন লাগিয়ে দিলেই এটা কমপ্লিট একটা ২৫০ সিসি ইঞ্জিন এবং গাড়ি।
আর সি সি যত বেশি গাড়ির গতি তত বেশী অথবা স্মৃতি যত কম গাড়ির গতি তত কম এইটা ভাবা চরম লেভেলের একটা বোকামি মাত্র। এটাতো সবই আড়াইশো সিসির জন্য করা হয়েছে শুধুমাত্র ইঞ্জিনের পাওয়ারটা একটু খানি কম যেটা আপনি একেবারে কম ভাবাটাও বোকামি।
তো তুলনামূলক হিসেব করলে কেটিএম কেনাটা অনেক সাশ্রয়ী।
Congrats For 75k
Thank you so much 😀
Ato dine moner moto akta video pailam. Gixxer yer sate akta compair chai vai❤️
Fzs আর জিক্সার সেইম সেইম। জমজ ভাই। সব কিছু একি সুধু চেহারা ভিন্ন।
ktm bike r parts r price kamon ? parts ki pawa jai ?
পাওয়া যায় কিন্তু দাম তুলনামূলক একটু বেশী। তবে এই বাইক সহজে নস্ট ও হয়না ভাই
কথা আছে ভাই একটু শুনেন।আমার Tvs Metro plus 110 cc বাইক।এখন এই বাইকের ইউজার মেনুয়াল বইতে লিখা আছে ৬ হাজার কিলো পর পর Engine Oil পরিবর্তন করুন।কিন্তু সার্ভিসিং এর যে বই আছে Tvs কম্পানির সেখানে লিখা আছে ১,০০০-১,২০০ কিলো পর পর ইঞ্জিন অইল পরিবর্তন করুন।এখন ২ টাই তো Tvs এর ই বই।তাইলে কোনটা সত্য একটু যদি বলতেন।
আপনি আমাকে মোট দুইটা কমেন্ট করেছেন প্রথম কমেন্টের ভিতরে উত্তর দিয়ে দিয়েছি সেটি দেখে নিবেন।
ami ktm 370k nibo
ekhon vabchi kicu din pore jodi aro dam komay 😪 ktm a
বেশি খাইতে গেলে গাল পড়া যায়। ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে ইউরোপিয়ান টা অথবা ৩ লাখ টাকা দিয়ে ইন্ডিয়ান টা নিয়ে নেন। টাকা অনুপাতে মালের কোয়ালিটিতে জিতবেন
এখন দাম ঠিক আছে ৩.৭০ হাজার টাকা।❤
Mama
ভাগ্নে কি খবড়??
@RVBD ভালো মামা
এখন কেটিএম ডিউক ইন্ডিয়ান ভার্সন এর দাম ৩০০০০০৳
তাহলেতো আরো ভালো হয়েছে
ভাই যেটার রিভিউ করছেন, এটার দাম 4 লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ভুল বলেন না
ইন্ডিয়ান টা লন। একি জিনিশ। মেজর কোন চেইঞ্জ নেই
Ekhon uro ta 3:70 lakh
475k
ইন্ডিয়ান ভ্যারিয়েন্ট ৩.৩০.
ইন্ডিয়ান আর অস্ট্রিয়ান অল্প কিছু চেইঞ্জ যা মেজর কোন ডিফারেন্স নয়।
আমাদের ভারতে এই ktm বাইক অনেক ফেমাস.....ভারতে ktm ১২৯০ সিসি লঞ্চ করেছে....ktm 125 এর দাম ভারতে ২লাখ ৬হাজার😊...Ktm অনেক পাওয়ারফুল বাইক দাদা❤
অনেক ধন্যবাদ দাদা ভিডিও টা দেখার জন্য
অনেক ধন্যবাদ দাদা ভিডিও টা দেখার জন্য
But Bangladesh aa khub ekta market dhorte pareni,,karon Parts sohoje pawa jayna
Duke ekhon 3lakh and 3.75 lakh
ইন্ডিয়ান ৩.৩ অস্ট্রিয়ান ৪৭৫
@@RVBD 30000 or 370000
ইন্ডিয়ান ভারশন ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার
অস্ট্রিয়ান ভারশন ৪৭৫ হাজার
বাস্তবে দুটা প্রায় একি। ডেকোরেশনে একটু ভিন্ন। বাকি সব একি
ktm sathte fzs how funny bro
যেহেতু fzs 149 & ktm 125 সেই হিসাবে কেটিএম ১২৫ কে যেভাবে রিপ্রেজেন্ট করেছে ইয়ামাহা তাদের দেশে কি কোনোভাবেই রিপ্রেজেন্ট করতে পারে নাই উপরন্ত দাম বেশি রাখছে এবং মাল হিসেবে লোহার মাল দিচ্ছে।
এখন ভাই কেটিএম এর সাথে তো আমি আর ১২৫ সিসি সেলুটের তুলনা দিতে পারি না... কি বলেন আপনি??
আসলে এই বিষয়টাকে একেকজন একেক ভাবে দেখে। ভিডিওটা আমি যে এঙ্গেলে বা যেই বিষয়টাকে বোঝানোর জন্য তৈরি করেছিলাম সেটা হয়তো অনেকে বুঝবো অনেকে বুঝবে না। এবং কেটিএম এর এই গাড়িটার সাথে আমরা চাইলে সুজুকির আড়াইশো সিসির গাড়ির সাথে তুলনা করতে পারি কোন ধরনের কোন সমস্যা নেই। আমি এটাই সবাইকে বুঝাতে চাচ্ছিলাম ১২৫ সিসি দিয়ে কেটিএম যা দিচ্ছে অন্যান্য কোম্পানি আড়াইশো সিসি দিয়েও তা দিচ্ছে না।
আশা করি মনে হয় আপনাকে কিছুটা বুঝাতে পেরেছি আমি আসলে কোন অ্যাঙ্গেলে ভিডিওটা তৈরি করেছিলাম!!!
তবে আপনার প্রোফাইল পিকচার দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন কেটিএম লাভার। আমি নিজেও কেটিএম অনেক ভালবাসি কিন্তু একটা তো কিনেই ফেলেছি এখন এইটা নিয়েই সংসার করতে হবে কিছু তো আর করার নাই কারণ গাড়ি একটা বিক্রি করলে ১ লাখ টাকা মাঝখানে নাই।
@ সব বুঝতে পারছি ভাই, আমি কে টি এম আর সি চালায় তবে ডিউকও চালিয়েছি আবার fzs ও চালিয়েছি ইয়ামাহা কোম্পানি টা বাংলাদেশে চোর ডাকাতের হাত ধরে এসেছে সেজন্যই তারা দাম অনেক বেশি নিয়ে থাকে, আমি আপনাকে এটাই সাজেস্ট করব আপনিও ইয়ামাহার বাইক পরিবর্তন করে অন্য যেকোনো কোম্পানির বাইক কিনেন