ঈশ্বরের পরম আশীর্বাদে এবং আমাদের পুণ্য সৌভাগ্যে বাংলা ভাষায় তত্ত্বজ্ঞানপ্রকরণ সমৃদ্ধ মহাশাস্ত্রগ্রন্থ যোগবাসিষ্ঠের আলোচনা আরম্ভ হলো। আপনি যে পদ্ধতি অবলম্বন করে এই গভীর দার্শনিক শাস্ত্র আলোচনা শুরু করেছেন, তাতে সাধারণ শ্রোতারা অসীম উপকৃত হবেন। ১)গ্রন্থ বিষয়ে পরিচয় ২) বর্ণিত কাহিনী এবং ৩) তত্ত্বসমূহের তাৎপর্য -- এই ক্রম যথার্থ এবং যুক্তিযুক্ত। আশাকরি শ্রোতাসকল মনোযোগ সহকারে শুনবেন। শোনা এবং যা শুনলাম তাই নিয়ে একটু চিন্তা করা, একটু ভাবনার প্রয়োজন রয়েছে। অয়মারম্ভ শুভায় ভবতু:। সার্বিক কুশল কামনা করি। আমরা আগ্রহ সহকারে অপেক্ষমান। নমস্কার। @ বিকাশ সিংহরায় (WhatsApp মাধ্যমে প্রাপ্ত)
অদ্বৈত তত্ত্বের প্রতিপাদক ব্রহ্মরূপধর্মী যোগবাসিষ্ঠ সুললিত সহজ ভাষায় বিশেষ করে বাংলায় কোথাও পাওয়া যায় না। আলোচনাও শোনা যায় না। আপনার এই মহতী উদ্যোগকে সর্বান্তকরণে সাধুবাদ জানাই। মহাভারতের শান্তিপর্বের মতো বিস্তারিত আলোচনার সাথে সাথে যোগাবাসিষ্ঠর আলোচনা করা কম কথা নয়। প্রভু আপনার সহায় হোন। সুস্থ থাকুন। আগ্রহ সহকারে প্রতিটি শব্দ হৃদয়ধারণ করার জন্য প্রস্তুত। নমস্কার। @ নিখিলানন্দ স্বামী (WhatsApp Message)
हार्दिक अभिनन्दन एवं शुभकामनाएं। महात्मा अनंत लाल महोदय की कृपा आशीर्वाद आपके उपर है। आज गुरुदेव कितने खुश हैं, आप योगवासिष्ठ की चर्चा कर रहे हैं। हम सब आपके आभारी हूं। नमस्कार। @ सुधांशु त्रिवेदी (Received through WhatsApp Message)
শাস্ত্রপ্রিয় বাঙালী বিগত তিন বছরে অন্ততঃ একটি বিষয়ে আকৃষ্ট না হয়ে পারেন নি-ইউটিউবে 'প্রাণারাম চ্যানেল' দ্বারা প্রচারিত 'ভারতকথার গ্রন্থিমোচন'-শীর্ষক প্রবচনমালা। প্রখ্যাত ন্যায়াচার্য শ্রদ্ধেয় অনন্তলাল ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য শ্রী দেবব্রত দাস মহাশয় যে বৈশারদী প্রজ্ঞাসহায়ে মহাভারত ব্যাখ্যা করে চলেছেন সুদীর্ঘ চার বছর ধরে তা স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে একান্তভাবে বিরল। গতকাল প্রচারিত হয়েছে তার ১০৫৩-তম পর্ব; লক্ষ্য মোট ২০০০ পর্ব। এই মহাভারতবর্ষে মহাভারত গ্রন্থের এহেন মহাকাব্যিক ব্যাখ্যা অভূতপূর্ব। দেবব্রতবাবু 'রামায়ণী ফল্গুধারা' শিরোনামে মোট ১৭৩-টি পর্বে বিস্তৃতভাবে 'রামায়ণ' মহাকাব্যেরও আলোচনা করেছেন। ঈশ্বরকৃপায় এবার তিনি আরম্ভ করতে চলেছেন বেদান্তশাস্ত্রের মুকুটমণি 'যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ' গ্রন্থের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ। তত্ত্ব ও উপাখ্যানের সমাহার এই যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ ভারতবর্ষের বৃহত্তম বেদান্তগ্রন্থ। কূটতর্ক, পূর্বপক্ষ-উত্তরপক্ষ, বাদ-জল্প-বিতণ্ডা, খণ্ডন-মণ্ডন - এই বৈশিষ্ট্যগুলি শঙ্করাচার্য-পরবর্তী বেদান্ত-সাহিত্যকে সাধারণ শিক্ষার্থীর কাছে ভীতিপ্রদ তথা দুষ্প্রবেশ্য করে তুলেছে। যোগবাশিষ্ঠ এগুলি থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত এক অদ্ভুত 'সিদ্ধান্তগ্রন্থ'। মাণ্ডূক্যকারিকা রচয়িতা গৌড়পাদ প্রবর্তিত 'অজাতবাদ' যোগবাশিষ্ঠে পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়ে যুগে যুগে মোক্ষমার্গী সাধককে অসীমের লীলাপথ প্রদর্শন করেছে। বাল্মীকি রামায়ণ শ্রীরামচন্দ্রের 'লীলাখণ্ড'; যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ শ্রীরামলীলার 'জ্ঞানকাণ্ড'। কুলগুরু বশিষ্ঠ ৩২,০০০ শ্লোকের মাধ্যমে উপদেশ প্রদান করে শ্রীরামের অবতারোচিত সহজাত ব্রহ্মজ্ঞান উদ্বোধিত করেছেন। অসীম 'ব্যাপ্তি' যোগবাশিষ্ঠের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এই মহাগ্রন্থের সঠিকভাবে পাঠ ও আলোচনা বক্তা ও শ্রোতা উভয়কে মোক্ষমার্গে আরূঢ় করতে সক্ষম। শ্রী দাস মহাশয়ের শারীরিক কুশল কামনা করি। প্রাণারাম-পরিচালক শ্রী পবিত্র শূর মহাশয়কেও জানাই অশেষ শুভেচ্ছা। বৈদিক ভারতবর্ষের শারীরিক, মানসিক, বৌদ্ধিক, আধ্যাত্মিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকুক-অবতারবরিষ্ঠ শ্রীরামকৃষ্ণের চরণকমলে এই প্রার্থনাই করি। শ্রীরামচন্দ্র এবং মহাঋষি বশিষ্ঠদেব আমাদের বেদান্তজ্ঞানরূপ অমৃতবর্ষণে ব্রহ্মজ্ঞান আস্বাদনের যোগ্যতা প্রদান করুন-তাঁদের রাতুলচরণে অকিঞ্চনের রইলো এই আকুল আকূতি।। শাস্ত্রময়ানন্দ স্বামী (WhatsApp মাধ্যমে প্রাপ্ত)
মনোযোগ দিয়ে শোনার জন্য প্রস্তুত ।
আপনাকে ধন্যবাদ এবং প্রণাম।
ঈশ্বরের পরম আশীর্বাদে এবং আমাদের পুণ্য সৌভাগ্যে বাংলা ভাষায় তত্ত্বজ্ঞানপ্রকরণ সমৃদ্ধ মহাশাস্ত্রগ্রন্থ যোগবাসিষ্ঠের আলোচনা আরম্ভ হলো। আপনি যে পদ্ধতি অবলম্বন করে এই গভীর দার্শনিক শাস্ত্র আলোচনা শুরু করেছেন, তাতে সাধারণ শ্রোতারা অসীম উপকৃত হবেন। ১)গ্রন্থ বিষয়ে পরিচয় ২) বর্ণিত কাহিনী এবং ৩) তত্ত্বসমূহের তাৎপর্য -- এই ক্রম যথার্থ এবং যুক্তিযুক্ত। আশাকরি শ্রোতাসকল মনোযোগ সহকারে শুনবেন। শোনা এবং যা শুনলাম তাই নিয়ে একটু চিন্তা করা, একটু ভাবনার প্রয়োজন রয়েছে। অয়মারম্ভ শুভায় ভবতু:। সার্বিক কুশল কামনা করি। আমরা আগ্রহ সহকারে অপেক্ষমান। নমস্কার।
@ বিকাশ সিংহরায়
(WhatsApp মাধ্যমে প্রাপ্ত)
অদ্বৈত তত্ত্বের প্রতিপাদক ব্রহ্মরূপধর্মী যোগবাসিষ্ঠ সুললিত সহজ ভাষায় বিশেষ করে বাংলায় কোথাও পাওয়া যায় না। আলোচনাও শোনা যায় না। আপনার এই মহতী উদ্যোগকে সর্বান্তকরণে সাধুবাদ জানাই। মহাভারতের শান্তিপর্বের মতো বিস্তারিত আলোচনার সাথে সাথে যোগাবাসিষ্ঠর আলোচনা করা কম কথা নয়। প্রভু আপনার সহায় হোন। সুস্থ থাকুন। আগ্রহ সহকারে প্রতিটি শব্দ হৃদয়ধারণ করার জন্য প্রস্তুত। নমস্কার।
@ নিখিলানন্দ স্বামী
(WhatsApp Message)
हार्दिक अभिनन्दन एवं शुभकामनाएं। महात्मा अनंत लाल महोदय की कृपा आशीर्वाद आपके उपर है। आज गुरुदेव कितने खुश हैं, आप योगवासिष्ठ की चर्चा कर रहे हैं। हम सब आपके आभारी हूं। नमस्कार।
@ सुधांशु त्रिवेदी
(Received through WhatsApp Message)
শাস্ত্রপ্রিয় বাঙালী বিগত তিন বছরে অন্ততঃ একটি বিষয়ে আকৃষ্ট না হয়ে পারেন নি-ইউটিউবে 'প্রাণারাম চ্যানেল' দ্বারা প্রচারিত 'ভারতকথার গ্রন্থিমোচন'-শীর্ষক প্রবচনমালা। প্রখ্যাত ন্যায়াচার্য শ্রদ্ধেয় অনন্তলাল ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য শ্রী দেবব্রত দাস মহাশয় যে বৈশারদী প্রজ্ঞাসহায়ে মহাভারত ব্যাখ্যা করে চলেছেন সুদীর্ঘ চার বছর ধরে তা স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে একান্তভাবে বিরল। গতকাল প্রচারিত হয়েছে তার ১০৫৩-তম পর্ব; লক্ষ্য মোট ২০০০ পর্ব। এই মহাভারতবর্ষে মহাভারত গ্রন্থের এহেন মহাকাব্যিক ব্যাখ্যা অভূতপূর্ব। দেবব্রতবাবু 'রামায়ণী ফল্গুধারা' শিরোনামে মোট ১৭৩-টি পর্বে বিস্তৃতভাবে 'রামায়ণ' মহাকাব্যেরও আলোচনা করেছেন। ঈশ্বরকৃপায় এবার তিনি আরম্ভ করতে চলেছেন বেদান্তশাস্ত্রের মুকুটমণি 'যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ' গ্রন্থের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ। তত্ত্ব ও উপাখ্যানের সমাহার এই যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ ভারতবর্ষের বৃহত্তম বেদান্তগ্রন্থ। কূটতর্ক, পূর্বপক্ষ-উত্তরপক্ষ, বাদ-জল্প-বিতণ্ডা, খণ্ডন-মণ্ডন - এই বৈশিষ্ট্যগুলি শঙ্করাচার্য-পরবর্তী বেদান্ত-সাহিত্যকে সাধারণ শিক্ষার্থীর কাছে ভীতিপ্রদ তথা দুষ্প্রবেশ্য করে তুলেছে। যোগবাশিষ্ঠ এগুলি থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত এক অদ্ভুত 'সিদ্ধান্তগ্রন্থ'। মাণ্ডূক্যকারিকা রচয়িতা গৌড়পাদ প্রবর্তিত 'অজাতবাদ' যোগবাশিষ্ঠে পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়ে যুগে যুগে মোক্ষমার্গী সাধককে অসীমের লীলাপথ প্রদর্শন করেছে। বাল্মীকি রামায়ণ শ্রীরামচন্দ্রের 'লীলাখণ্ড'; যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ শ্রীরামলীলার 'জ্ঞানকাণ্ড'। কুলগুরু বশিষ্ঠ ৩২,০০০ শ্লোকের মাধ্যমে উপদেশ প্রদান করে শ্রীরামের অবতারোচিত সহজাত ব্রহ্মজ্ঞান উদ্বোধিত করেছেন। অসীম 'ব্যাপ্তি' যোগবাশিষ্ঠের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এই মহাগ্রন্থের সঠিকভাবে পাঠ ও আলোচনা বক্তা ও শ্রোতা উভয়কে মোক্ষমার্গে আরূঢ় করতে সক্ষম। শ্রী দাস মহাশয়ের শারীরিক কুশল কামনা করি। প্রাণারাম-পরিচালক শ্রী পবিত্র শূর মহাশয়কেও জানাই অশেষ শুভেচ্ছা। বৈদিক ভারতবর্ষের শারীরিক, মানসিক, বৌদ্ধিক, আধ্যাত্মিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকুক-অবতারবরিষ্ঠ শ্রীরামকৃষ্ণের চরণকমলে এই প্রার্থনাই করি। শ্রীরামচন্দ্র এবং মহাঋষি বশিষ্ঠদেব আমাদের বেদান্তজ্ঞানরূপ অমৃতবর্ষণে ব্রহ্মজ্ঞান আস্বাদনের যোগ্যতা প্রদান করুন-তাঁদের রাতুলচরণে অকিঞ্চনের রইলো এই আকুল আকূতি।।
শাস্ত্রময়ানন্দ স্বামী
(WhatsApp মাধ্যমে প্রাপ্ত)